Category Archives: হাওড়া

Howrah News: চুরির অপবাদে পরিচারিকার সঙ্গে এ কী কাণ্ড! পৈশাচিক ঘটনা হাওড়ায়

হাওড়া: চুরির অপবাদে পরিচারিকার মাথা ন্যাড়া! এমন পিশাচীয় ঘটনা হাওড়ায়। এখানেই ক্ষান্ত হয়নি ওই ব্যবসায়ী পরিবার। পরিচারিকার সঙ্গে তার পরিবার সদস্যদেরও মাথার চুল কাটা হয়। এরপরই এলাকাছাড়া করা হয় মহিলা সহ তার পরিবারকে। এই ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে ইতিমধ্যেই পুলিশ অভিযুক্তকে গ্রেফতার করেছে। ঘটনা হাওড়ার উত্তর কোলড়ায়।

বুধবার সকালে অভিযুক্তদের আটক করে পুলিশ। মহিলার চুল কাটার ঘটনাটি ঘটে দিন কয়েক আগে। মাথা ন্যাড়া করার দৃশ্য ফোনে ক্যামেরাবন্দিও করা হয়। সেই ভিডিও নেট মাধ্যমে ভাইরাল। জানা যায়, পরিবারের তিনজনকে আটকে রেখে মাথার চুল কেটে দেবার অভিযোগ ওঠে।হাওড়ার ডোমজুর থানার অন্তর্গত উত্তর কোলড়ায়, অভিযোগ একটি ব্যবসায়ী পরিবারের বিরুদ্ধে।

আরও পড়ুন: এই একমাত্র জায়গা, যেখানকার মানুষ কখনও বাড়ির টিভি বন্ধ করে না! কোন জায়গা? কারণ শুনলে চমকে উঠবেন জাস্ট

ওই পরিবার সূত্রে জানা গেছে, তাদের মেয়ে উত্তর কোলড়া এলাকায় এক ব্যবসায়ীর বাড়িতে বিগত কয়েক মাস পরিচারিকার কাজ করত। এর মধ্যেই টাকা চুরির অভিযোগ। মেয়ের বিরুদ্ধে চুরির অভিযোগ আনেন ওই ব্যবসায়ী পরিবার। এরপরই মেয়েটির বাবা মা ও ভাইকে বাড়িতে ডেকে পাঠানো হয়। সেখানেই তাদের তিনজনকে আটকে রেখে মারধর করা হয়। তারপর মাথার চুল কেটে নেওয়া হয় বলে অভিযোগ। এই ঘটনার পর আতঙ্কিত নির্যাতিত পরিবার। প্রাণ বাঁচাতে এলাকা ছেড়ে অন্যত্র গিয়ে আশ্রয় নেয়।

এ বিষয়ে স্থানীয় মানুষ মনে করছেন সঠিক পথে ঘর ছাড়ানো শাস্তি। মাস কয়েক ঘর ছাড়া করে রেখে শায়েস্তা করা মাত্র। ওদের বাড়ি ওরাই ফিরে আসবে। মহিলার পরিবারের বিরুদ্ধে এলাকায় একাধিক চুরির অভিযোগও তুলছেন স্থানীয় মানুষ। শাস্তি শুধু ওই ব্যবসায়ী পরিবার নয় গ্রামের মানুষ ঐক্যবদ্ধ হয়ে এমন কান্ড ঘটিয়েছে বলে মনে করছে অনেকে।

—– রাকেশ মাইতি

Howrah News: বন্যপ্রাণ রক্ষায় সচেতন হচ্ছে গ্রামের মানুষ! বিষধর ধরা পড়লেই ডাক পরছে পরিবেশকর্মীর

হাওড়া: বিশাল আকার কেউটে উদ্ধার পরিবেশপ্রেমীদের তৎপরতায়! যদিও এমন ঘটনা এটাই প্রথম নয়। জেলার বিভিন্ন এলাকায় সাপ আটকে পড়ছে বা মানুষের বাড়িতে ঢুকে পড়ছে। একসময় মানুষ অসচেতনতার কারণে এদের প্রাণে মারার চেষ্টা করত। তবে বর্তমানে সেই প্রবণতা একেবারেই কমে গিয়েছে। বর্তমান সময়ে বন্যপ্রাণী বা সাপ লোকালয়ে অথবা মানুষের বাড়িতে প্রবেশ করার মতো প্রতিকূল পরিস্থিতি দেখলে বন দফতর বা পরিবেশ প্রেমীদের খবর দেওয়া হয় উদ্ধারের জন্য।

আরও পড়ুন: দৈত্যাকার! সোনা নাকি মাছ বোঝা যায়, এতটাই দাম শুনলে চোখ কপালে উঠবে

এদিন বাগনান ২ নম্বর ব্লকের চন্দভাগা গ্রামের নেপাল দাস মাছ ধরার মুগরি তুলতে গেলে দেখেন তার মধ্যে বিশাল আকার কেউটে। তিনি সাপটিকে না প্রাণী মারার চেষ্টা করে গ্রামের মানুষকে জানায়। খবর শুনে স্থানীয় পরিবেশপ্রেমী যুবক পুষ্পেন্দু তুঙ্গ হাওড়া জেলার যৌথ পরিবেশ বঞ্চিত সদস্যদের সঙ্গে যোগাযোগ করেন।খবর শুনে দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছয় হাওড়া জেলা যৌথ পরিবেশ মঞ্চের চিত্রক প্রামাণিক, রঘুদেব মান্না এবং সুমন্ত দাস তিনজন সক্রিয় সদস্য।

আরও পড়ুন: সাত বছর ধরে একাই আবর্জনা মুক্ত করছেন গঙ্গাকে! ব্যবসায়ীর কাণ্ড দেখে বিস্মিত হবেন

এ পরিবেশ প্রেমীদের কথায় জানা যায়, ঘটস্থলে পৌঁছে স্থানীয় মানুষের সহযোগিতায় জল থেকে ডাঙায় তোলা হয়। এরপর মুগরির একাংশের জাল কেটে। যাতে সাপটি কোন ভাবে আঘাতপ্রাপ্ত না হয়। অতি সাবধানতার সঙ্গে মুগরি থেকে বের করা হয়। সাপটি উদ্ধারের পর স্থানীয় মানুষকে সাপের আতঙ্ক মুক্ত করতে বিশেষ বার্তা। একইসঙ্গে সাপে কামড় থেকে কিভাবে মানুষের প্রাণ বাঁচবে সে বিষয়ে তথ্য প্রদান স্থানীয় মানুষকে। এ প্রসঙ্গে পরিবেশপ্রেমী চিত্রক প্রামাণিক জানান, সাপটি লম্বায় প্রায় ৫ ফুট। সতর্কতার সঙ্গে সাপটি উদ্ধারের পর নিরাপদ একটি স্থানে মুক্ত করে দেওয়া হয়।
আরও খবর পড়তে ফলো করুন
https://whatsapp.com/channel/0029VaA776LIN9is56YiLj3F

রাকেশ মাইতি

Giant Fish: দৈত্যাকার! সোনা নাকি মাছ বোঝা যায়, এতটাই দাম শুনলে চোখ কপালে উঠবে

বড়শিতে এক টানে উঠলো ৯০০০ টাকার একটি মাছ! শুনতে অবিশ্বাস্য মনে হলেও এমন ঘটনা হাওড়ায়।
বড়শিতে এক টানে উঠল ৯০০০ টাকার একটি মাছ! শুনতে অবিশ্বাস্য মনে হলেও এমন ঘটনা হাওড়ায়।
বড়শিতে নদী থেকে উঠলো বিশাল আকার ভেটকি। যে মাছটি পাইকারি বাজারে বিক্রি হয় ৬৫০ টাকা প্রতি কেজি দরে।
বড়শিতে নদী থেকে উঠল বিশাল আকার ভেটকি। যে মাছটি পাইকারি বাজারে বিক্রি হয় ৬৫০ টাকা প্রতি কেজি দরে।
মাছটি ধরা পড়েছে হাওড়ার শ্যামপুর শিবগঞ্জ দামোদর নদী থেকে। আর এতেই পোয়াবারো জেলে'র।
মাছটি ধরা পড়েছে হাওড়ার শ্যামপুর শিবগঞ্জ দামোদর নদী থেকে। আর এতেই পোয়াবারো জেলে’র।
মাখম নামে এক জেলে নদীতে মাছ ধরার জন্য বড়শি ফেলেছিল। মঙ্গলবার গভীর রাতে এই বিশাল আকার ভেটকি মাছটি আটকায়।
মাখম নামে এক জেলে নদীতে মাছ ধরার জন্য বড়শি ফেলেছিল। মঙ্গলবার গভীর রাতে এই বিশাল আকার ভেটকি মাছটি আটকায়।
বুধবার ভোরে শ্যামপুরের সন্ধ্যাময়ী মৎস্য আড়তে নিয়ে আসেন মাছটি। মাছটি দেখতে হুমড়ি খেয়ে পড়ে ক্রেতা বিক্রেতা। নিলামে ১৩ কেজি ৪০০ গ্রাম মাছটির দাম হয় প্রায় ন নিলামে ১৩ কেজি ৪০০ গ্রাম মাছটির দাম হয় প্রায় ন হাজার নিলামে ১৩ কেজি ৪০০ গ্রাম মাছটির দাম হয় ৯০০০ টাকা।
বুধবার ভোরে শ্যামপুরের সন্ধ্যাময়ী মৎস্য আড়তে নিয়ে আসেন মাছটি। মাছটি দেখতে হুমড়ি খেয়ে পড়ে ক্রেতা বিক্রেতা।
নিলামে ১৩ কেজি ৪০০ গ্রাম মাছটির দাম হয় প্রায় ন হাজার নিলামে ১৩ কেজি ৪০০ গ্রাম মাছটির দাম হয় ৯০০০ টাকা।
নিলামে ১৩ কেজি ৪০০ গ্রাম মাছটির দাম হয় প্রায় ন হাজার নিলামে ১৩ কেজি ৪০০ গ্রাম মাছটির দাম হয় ৯০০০ টাকা।

Drinking Water Crisis: কল থাকলেও জল নেই! ৬ মাস ধরে চরম কষ্টে পাঁচলার দেউলপুর

হাওড়া: পাইপলাইন থাকলেও পরিশ্রুত পানীয় জল অমিল পাঁচলার দেউলপুর গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকায়। বাড়ি বাড়ি পানীয় জলের সংযোগ পৌঁছে দেওয়ার কাজ শুরু হতেই বন্ধ হয়ে গিয়েছে পানীয় জলের পুরনো পরিষেবাও। ফলে প্রবল সমস্যায় পড়েছেন এখানকার বাসিন্দারা।

হাওড়ার এই এলাকায় গত প্রায় ছ’মাস ধরে জল সরবরাহ বন্ধ। তাতে প্রচুর সমস্যায় ভুগছে সাধারণ মানুষ | পরিশ্রুত পানীয় জল সরবরাহের জন্য বসানো হয়েছিল ভূগর্ভস্থ পাইপলাইন, রয়েছে ট্যাপকলও। কিন্তু সেখান থেকে জল পাওয়া যায় না। সব মিলিয়ে এই এলাকার পানীয় জলের সঙ্কট মেটার বদলে তা আরও প্রবল আকার ধারণ করেছে। এই পরিস্থিতিতে গ্রামবাসীরা বাধ্য হয়ে ব্যবহার করছেন নলকূপ বা পুকুরের জল। অনেকেরই অভিযোগ, এলাকায় নলকূপের সংখ্যাও পর্যাপ্ত নয়। তা ছাড়া, বহু নলকূপ বেশির ভাগ সময়ে খারাপ হয়ে পড়ে থাকে। ফলে গরমের সময়ে তাঁদের প্রবল সমস্যায় পড়তে হয়।

আর‌ও পড়ুন: সাত বছর ধরে একাই আবর্জনা মুক্ত করছেন গঙ্গাকে! ব্যবসায়ীর কাণ্ড দেখে বিস্মিত হবেন

স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, বাড়ির সামনে ট্যাপকল রয়েছে, অথচ তাতে জল নেই। এমনকি টিউবওয়েলও খারাপ হয়ে পড়ে আছে। এই পরিস্থিতিতে অন্ততপক্ষে পানের জন্য ও রান্না করার জন্য যাতে পানীয় জল পাওয়া যায় সেই আবেদন রেখেছেন তাঁরা। তবে, জেলা জনস্বাস্থ্য কারিগরি দফতর সংযোগকারী পাইপলাইন দ্রুত বসিয়ে জল সরবরাহ শুরু করার আশ্বাস দিয়েছে।

রাকেশ মাইতি

Social Work: সাত বছর ধরে একাই আবর্জনা মুক্ত করছেন গঙ্গাকে! ব্যবসায়ীর কাণ্ড দেখে বিস্মিত হবেন

হাওড়া: হরেনবাবুর দেখানো পথেই গঙ্গা দূষণমুক্ত করতে নেমেছে দিলীপ, মিনাদের মত অনেকে। আদিকাল থেকে মাতৃরূপে গঙ্গাকে পুজো করা হয়ে আসছে। অন্যদিকে গঙ্গার উপর নির্ভর করে জীবিকা নির্বাহ করেন বহু মানুষ। তবুও তিলে তিলে নষ্ট হচ্ছে এই গঙ্গার নির্মলতা। নদীর স্বচ্ছতা বজায় রাখতে নেওয়া হয়েছে সরকারিভাবে নানা উদ্যোগ। নদী পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখার কাজ চলছে গোটা দেশ জুড়ে। তবে শুধু সরকারের ভরসায় থাকলে তো চলবে না, নিজেদেরও এগিয়ে আসতে হবে। সেই কথা মাথায় রেখেই গত সাত বছর ধরে গঙ্গার বুক থেকে আবর্জনা অপসারণের কাজ করে চলেছেন হরেন পাত্র।

এখানেই শেষ নয়, এই কর্মকাণ্ড তিনি ছড়িয়ে দিতে চান সাধারণ মানুষের মধ্যে। তাই আত্মীয়-স্বজন থেকে পাড়া-প্রতিবেশী, বন্ধুবান্ধব এবং সহকর্মীদের এই কাজে সামিল হ‌ওয়ার বার্তা দিয়ে চলেছেন অবিরাম। ইতিমধ্যেই বেশ কিছু মানুষ তাঁর কর্মকাণ্ড দেখে অনুপ্রাণিত। অনেকই এগিয়ে এসেছেন কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে। গঙ্গাকে দূষণমুক্ত করার মত নানা কাজে সামিল হয়েছেন।

আর‌ও পড়ুন: ভুল চ্যানেল ব্যবহারে কাজে লাগছে না ভেরি হাই ফ্রিকোয়েন্সি রেডিও! সমস্যায় মৎস্যজীবীরা

জানা গিয়েছে, সাত বছর আগে ব্যবসায়ী হরেন পাত্র এই কর্মযজ্ঞ একা কয়েকজন মানুষকে সঙ্গে নিয়ে শুরু করেন। বর্তমানে তাঁকে দেখে বেশ কিছু মানুষ গঙ্গা বক্ষ থেকে দূষণ মুক্ত করার চেষ্টা চালাচ্ছেন নিজেদের সাধ্যমত। পেশায় ব্যবসায়ী হরেন পাত্র নিজের ব্যবসা সামাল দিয়েই এই কাজ করে চলেছেন। গঙ্গাকে পরিষ্কার করার কাজ করে তিনি পরম তৃপ্তি পান বলে জানিয়েছেন। হরেন’বাবুকে দেখে আর‌ও অনেকে গঙ্গাকে দূষণমুক্ত করার কাজে এগিয়ে এসেছেন। প্রাথমিকভাবে হলেও হরেন’বাবু যে উদ্দেশ্য নিয়ে এগিয়ে এসেছিলেন তা আজ অনেকটাই সফল। পাশাপাশি আমজনতা যাতে গঙ্গার বুকে আবর্জনা না ফেলে সেই সচেতনতার বার্তাও তিনি অবিরত দিয়ে চলেছেন।

রাকেশ মাইতি

Howrah News: মিড ডে মিলে মহাভোজের আয়োজন স্কুলে! তিথি উৎসবে ছাত্র-ছাত্রীদের পাতে পড়ল জিভে জল আনা সব পদ

হাওড়া: রথযাত্রার উৎসবের স্বাদ মিড ডে মিলে! স্কুলে বিশেষ একটা দিন। বিদ্যালয় মম করছে খাবারের গন্ধে। গোটা দেশের মানুষের কাছে দারুণ আকর্ষণীয় রথযাত্রা উৎসব।

রথযাত্রা উপলক্ষে বিদ্যালয়ে পালিত হল তিথি উৎসব। সরকারি নির্দেশ মোতাবেক হাওড়া জেলার রাজাপুর থানার অন্তর্গত উলুবেড়িয়া ব্লক ২-এর অধীন সবিতা ভক্তা স্মৃতি প্রাথমিক বিদ্যালয় অনুষ্ঠিত হল তিথি ভোজন অনুষ্ঠান। এই উৎসবের জন্য বেছে নেওয়া হয় ব্লকের প্রাথমিক বিদ্যালয়কে। তিথি ভোজন অনুষ্ঠানে ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য বিশেষ ভোজের আয়োজন করা হয়।

আরও পড়ুন: ফের বাবা ভাঙ্গার ভয়ঙ্কর ভবিষ্যদ্বাণী! ২০২৫-এ কী হবে? শুনলে গায়ে কাঁটা দেবে

দুপুরের খাবারে বিভিন্ন পদের মধ্যে ছিল কলমি শাক ভাজা, আলু পোস্ত, মুগ ডাল, চিকেন কষা, চাটনি, পাপড়। সেই সঙ্গে ছিল, জিলাপি এবং কাঁঠাল। উলুবেড়িয়া ব্লক ২-এর এই বিশেষ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন এডুকেশন সুপারভাইজার ধনঞ্জয় খাড়া। বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক-সহ সমস্ত শিক্ষক এবং অভিভাবকেরা এদিন সহযোগিতা হাত বাড়িয়ে দেন।

আরও পড়ুন: প্রসবের সময় মারা যান স্ত্রী! দেহ সৎকার করে চিতাভস্ম থেকে যা পাওয়া গেল… জানলে আপনিও শিউরে উঠবেন

বিদ্যালয়ের পক্ষে প্রধান শিক্ষক স্বপন কুমার চেটেল বলেন, মাঝে মাঝেই ভাল খাওয়া দাওয়ার ব্যবস্থা করা হয় এই দিন মিড ডে মিলের মাংসের সঙ্গে রথযাত্রা উপলক্ষে ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য পাপড় জিলেপি ও কাঁঠাল খাওয়ানোর ব্যবস্থা করা হয়। সরকারি নির্দেশ অনুসারে আমরা সব সময় প্রস্তুত এবং আমার এই কাজে আমার সহযোগী শিক্ষক শিক্ষিকারা সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিয়েছিলেন।

Ilish-Hilsa: এত বড় ইলিশ! সত্যি…! বাজারে উৎসাহী ক্রেতাদের থিকথিকে ভিড়! কত টাকায় বিক্রি হচ্ছে জানুন

*মরশুমের শুরু অথচ সেভাবে বাজারে দেখা নেই ইলিশের! ইলিশের অপেক্ষার দিন গুনছে বাঙালি, তবে এর মধ্যেই মাঝির জালে তাক লাগানো ইলিশ।
*মরশুমের শুরু অথচ সেভাবে বাজারে দেখা নেই ইলিশের! ইলিশের অপেক্ষার দিন গুনছে বাঙালি, তবে এর মধ্যেই মাঝির জালে তাক লাগানো ইলিশ।
*হাওড়ায় দামোদর নদীতে এক মাঝির জালে উঠেছে আজ বিশাল আকারের একটি ইলিশ! তাতেই বাজার জুড়ে পড়েছে শোরগোল।
*হাওড়ায় দামোদর নদীতে এক মাঝির জালে উঠেছে আজ বিশাল আকারের একটি ইলিশ! তাতেই বাজার জুড়ে পড়েছে শোরগোল।
*এবার জেলার বাজারগুলিতে সেভাবে দেখা নেই ইলিশের। চাহিদার তুলনায় যোগান কম। তবে দামে চড়া হলেও ইলিশ কিনতে মানুষ বেশ আগ্রহী।
*এবার জেলার বাজারগুলিতে সেভাবে দেখা নেই ইলিশের। চাহিদার তুলনায় যোগান কম। তবে দামে চড়া হলেও ইলিশ কিনতে মানুষ বেশ আগ্রহী।
*৬০০-১২০০ টাকার মধ্যে নানা সাইজের ইলিশ পাওয়া যাচ্ছে। ২ কেজি ৬০ গ্রাম ওজনের বিশাল ইলিশ সারা ফেলেছে জেলা জুড়ে।
*৬০০-১২০০ টাকার মধ্যে নানা সাইজের ইলিশ পাওয়া যাচ্ছে। ২ কেজি ৬০ গ্রাম ওজনের বিশাল ইলিশ সারা ফেলেছে জেলা জুড়ে।
*দামোদর নদী থেকে ধরে শ্যামপুর সন্ধ্যাময়ী মৎস্য আড়তে নিয়ে আসেন জেলে। বিক্রি হয় প্রায় ৪০০০ টাকায়।
*দামোদর নদী থেকে ধরে শ্যামপুর সন্ধ্যাময়ী মৎস্য আড়তে নিয়ে আসেন জেলে। বিক্রি হয় প্রায় ৪০০০ টাকায়।

Travel: নির্জন চরে পাতা সবুজ ঘাসের গালিচা! কলকাতার একেবারে কাছেই এই ঘোরার ঠিকানার খোঁজ জানেন কি?

ভ্রমণ পিপাসুদের দারুন আকর্ষণে বেনাপোল চর! একদিন ও একবেলার ঘোড়ার আদর্শ হাওড়ার বেনাপুর।
ভ্রমণ পিপাসুদের জন‍্য আকর্ষণের কেন্দ্র হয়ে উঠেছে বেনাপুর চর। কলকাতার খুব কাছেই হাওড়ার এই নির্জন নদীর চরে বেড়াতে আসছেন প্রচুর মানুষ।
ব্যস্ত জীবনে কয়েকঘন্টার অবসরে ঘুরতে যেতে সবার আগে খুব কাছের একটা স্থানের খোঁজ করেন। সেই দিক থেকে হাওড়া শহর ও কলকাতার মানুষের খুব প্রিয় এই চর। সেরকমই এক ডেস্টিনেশন হাওড়া জেলার বাগনানের বেনাপুর চর।
ব্যস্ত জীবনে কয়েকঘণ্টার অবসরে ঘুরতে যেতে গেলে সবাই বাড়ির কাছেই কোনও ঘোরার জায়গার খোঁজ করেন। সেই দিক থেকে হাওড়া শহর ও কলকাতার মানুষের খুব প্রিয় এই বাগনানের বেনাপুর চর।
রূপনারায়ণের তীরে অবস্থিত বেনাপুরের সবুজ ঘাসের সুবিস্তীর্ণ চর যে-কারর মনকে জয় করবে তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না।
রূপনারায়ণের তীরে অবস্থিত বেনাপুরের সবুজ ঘাসের সুবিস্তীর্ণ চর যে-কারও মনকে জয় করবে তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না।
কার্পেটের মত সবুজ ঘাসে ঢাকা ভূমি। তার মাঝে মাঝে সারমেলে দাঁড়িয়ে রয়েছে ঝিরঝিরে পাতার বাবলা গাছ। প্রকৃতির অমলিন সৌন্দর্য মিলবে এখানে।
কার্পেটের মত সবুজ ঘাসে ঢাকা ভূমি। তার মাঝে মাঝে সার দিয়ে দাঁড়িয়ে রয়েছে ঝিরঝিরে পাতার বাবলা গাছ। প্রকৃতির অমলিন সৌন্দর্য মিলবে এখানে।
রোদ ঝলমল আকাশ চিকচিক করছে রূপনারায়ণ নদীর জল। তার কোলে এই সবুজে ঢাকা চরে মন খুলে শ্বাস নেবার স্থান।
রোদ ঝলমল আকাশ চিকচিক করছে রূপনারায়ণ নদীর জল। তার কোলে এই সবুজে ঢাকা চরে মন খুলে শ্বাস নেবার স্থান।
রূপনারায়ণের পূর্ব তীরে হাওড়ার বাগনান ব্লকের বেনাপুর গ্রাম। নদীর তীরে জেগে ওঠা ভূমি এখন পর্যটকদের ভীষণ পছন্দের।
রূপনারায়ণের পূর্ব তীরে হাওড়ার বাগনান ব্লকের বেনাপুর গ্রাম। নদীর তীরে জেগে ওঠা ভূমি এখন পর্যটকদের ভীষণ পছন্দের।

Howrah News: খেলো ইন্ডিয়ায় সোনা জয়, ওয়েটলিফটিংয়ে আশার আলো দেখাচ্ছে বঙ্গতনয়া

হাওড়া: খেলো ইন্ডিয়ায় সোনা জয়, ওয়েটলিফটিং এ আশার আলো দেখাচ্ছে শ্রাবণী! অচিন্ত্য’-র পর এবার ওয়েটলিফটিং এ সোনার স্বপ্ন দেখাচ্ছে শ্রাবণী। আবারও দেশের মানুষের নজরে হাওড়া ছোট্ট গ্রাম দেউলপুর। সদ্য সমাপ্ত অস্মিতা ‘ খেলো ইন্ডিয়া ‘ প্রতিযোগিতায় সোনা জয় করে কমনওয়েলথ গেমসের আশার আলো দেখাচ্ছে বঙ্গকন্যা শ্রাবণী দাস।

একাধিকবার জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পুরস্কার জয়ের পর এবার লক্ষ্য কমনওয়েলথ গেমস। দরিদ্র পরিবার, বাবা-মা জরির কাজ করে কোনও রকমের সংসার চালান। এই সাফল্যে পরিবার এবং গ্রামের মানুষ দারুণভাবে আনন্দিত। দারুন আনন্দিত তার গ্রামের নতুন প্রজন্মের খেলোয়াড়। সদ্য সমাপ্ত পরিচয় অনুষ্ঠিত খেলো ইন্ডিয়ায় প্রতিযোগিতায় পশ্চিমবঙ্গ সহ বিভিন্ন রাজ্য অংশগ্রহণ করে। বাংলার হয়ে প্রতিনিধিত্ব করে শ্রাবণী।

আরও পড়ুন – Hardik Pandya Love Life: ‘কোনও কিছু দেখলেই একটা সিদ্ধান্তে পৌঁছে যান আপনারা’- নাতাশা কি তাহলে সব ভুলে আবার এক হওয়ার বার্তা দিচ্ছেন

ওয়েটলিফটিং এ ৫৫ কেজি ক্যাটাগরিতে স্ন্যাচে ৮০, ক্লিন এন্ড জার্ক এ ১০৯ কেজি।২০১৭ সালে প্রথম জাতীয় পুরস্কার, তারপর জাতীয় ও আন্তর্জাতিক স্তরে একাধিক পুরস্কার। গত প্রায় আট বছর পাটিয়ালায় জাতীয় ক্যাম্পে থেকেই প্রশিক্ষণ চালাচ্ছে।এ প্রসঙ্গে তার গ্রামের কোচ প্রলয় বাগ জানান, এর আগেও শ্রাবণী জাতীয় ও আন্তর্জাতিক স্তরে পুরস্কার জয় করেছে।

আন্তর্জাতিক স্তরে টোকিওতে সোনা এবং গ্রিসে দ্বিতীয় স্থান অধিকার করে। এই জয়ের পর এবার স্বপ্ন কমনওয়েল গেমসে সোনা জয়। তাই নিশ্চিদ্র অনুশীলন চালিয়ে যাচ্ছে শ্রাবণী।এ প্রসঙ্গে শ্রাবণীর মা প্রার্থনা দাস জানান, সাধারণ নিম্নবিত্ত ঘরের মেয়ে। এতদূর পৌঁছেছে। তাতে সকলেই খুশি। এই সাফল্যে ভীষণ আনন্দিত সকলে সকলে। এবার কমনওয়েলথ গেমস এ সোনা জয়। প্রার্থনা করি, ওর সেই স্বপ্ন পূরণ হোক।

Rakesh Maity

Special Local Train for Tarkeswar: লোকাল ট্রেনের বিরাট সুযোগ! শ্রাবণ মাসে তারকেশ্বর যাবেন আরও সহজে, শ্রাবণী মেলায় স্পেশ্যাল ব্যবস্থা

তারকেশ্বরের শ্রাবণী মেলা বাংলার সাংস্কৃতিক ও ধর্মীয় নির্ঘণ্টর একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। যা সারা বাংলা জুড়ে অসংখ্য ভক্তদের আকর্ষণ করে। যারা শিবের উপাসক বা শিবের আশীর্বাদ নিতে আসেন। শ্রাবণ মাসে মেলা অনুষ্ঠিত হয় শিবের 'জলাভিষেক' উপলক্ষ্যে। পশ্চিমবঙ্গের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে ভক্তরা শিবের 'জলাভিষেক' অনুষ্ঠানে তারকেশ্বরে আসেন। শ্রাবণী মেলার সময়, তারকেশ্বর এবং শেওড়াফুলি স্টেশনে প্রচুর ভক্তদের ঢল দেখা যায়। যারা উৎসব ও ধর্মীয় রীতিতে অংশ নিতে আসেন।
তারকেশ্বরের শ্রাবণী মেলা বাংলার সাংস্কৃতিক ও ধর্মীয় নির্ঘণ্টর একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। যা সারা বাংলা জুড়ে অসংখ্য ভক্তদের আকর্ষণ করে। যারা শিবের উপাসক বা শিবের আশীর্বাদ নিতে আসেন। শ্রাবণ মাসে মেলা অনুষ্ঠিত হয় শিবের ‘জলাভিষেক’ উপলক্ষ্যে। পশ্চিমবঙ্গের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে ভক্তরা শিবের ‘জলাভিষেক’ অনুষ্ঠানে তারকেশ্বরে আসেন। শ্রাবণী মেলার সময়, তারকেশ্বর এবং শেওড়াফুলি স্টেশনে প্রচুর ভক্তদের ঢল দেখা যায়। যারা উৎসব ও ধর্মীয় রীতিতে অংশ নিতে আসেন।(রাকেশ মাইতি)
সেই দিক থেকে ভক্তদের প্রয়োজনের কথা বিবেচনা করে।তারকেশ্বরে শ্রাবণী মেলা উপলক্ষ্যে পূর্ব রেলওয়ে ইএমইউ স্পেশাল ট্রেন! পূর্ব রেলওয়ের হাওড়া বিভাগ শ্রাবণী মেলা উপলক্ষে তারকেশ্বরে ছয় (৬) জোড়া অতিরিক্ত ইএমইউ স্পেশাল ট্রেন চালানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে যা। হাওড়া-তারকেশ্বর শাখায় প্রতি রবিবার, সোমবার এবং অন্যান্য উৎসবের দিনগুলিতে চলবে।
সেই দিক থেকে ভক্তদের প্রয়োজনের কথা বিবেচনা করে।তারকেশ্বরে শ্রাবণী মেলা উপলক্ষ্যে পূর্ব রেলওয়ে ইএমইউ স্পেশাল ট্রেন! পূর্ব রেলওয়ের হাওড়া বিভাগ শ্রাবণী মেলা উপলক্ষে তারকেশ্বরে ছয় (৬) জোড়া অতিরিক্ত ইএমইউ স্পেশাল ট্রেন চালানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে যা। হাওড়া-তারকেশ্বর শাখায় প্রতি রবিবার, সোমবার এবং অন্যান্য উৎসবের দিনগুলিতে চলবে।
হাওড়া থেকে তারকেশ্বর পর্যন্ত যাত্রীদের নিয়ে যাওয়ার জন্য, ইএমইউ স্পেশাল ট্রেনগুলি হাওড়া থেকে সকাল ০৪:০৫ এবং দুপুর ১২:৫০ এ ছাড়বে এবং যথাক্রমে সকাল ০৫:৩৫ এবং দুপুর ০২:২০ এ তারকেশ্বরে পৌঁছাবে। একই ভাবে, শিব দর্শনের পর ভক্তদের হাওড়া ফেরত নিয়ে আসার জন্য, ইএমইউ স্পেশাল ট্রেনগুলি তারকেশ্বর থেকে সকাল ১০:৫৫ এবং রাত ০৯:১৭ এ ছাড়বে এবং যথাক্রমে দুপুর ১২:৩০ এবং রাত ১০:৪৫ এ হাওড়ায় পৌঁছাবে।
হাওড়া থেকে তারকেশ্বর পর্যন্ত যাত্রীদের নিয়ে যাওয়ার জন্য, ইএমইউ স্পেশাল ট্রেনগুলি হাওড়া থেকে সকাল ০৪:০৫ এবং দুপুর ১২:৫০ এ ছাড়বে এবং যথাক্রমে সকাল ০৫:৩৫ এবং দুপুর ০২:২০ এ তারকেশ্বরে পৌঁছাবে। একই ভাবে, শিব দর্শনের পর ভক্তদের হাওড়া ফেরত নিয়ে আসার জন্য, ইএমইউ স্পেশাল ট্রেনগুলি তারকেশ্বর থেকে সকাল ১০:৫৫ এবং রাত ০৯:১৭ এ ছাড়বে এবং যথাক্রমে দুপুর ১২:৩০ এবং রাত ১০:৪৫ এ হাওড়ায় পৌঁছাবে।
এছাড়াও, শেওড়াফুলি থেকে সাধারণত পবিত্র গঙ্গার জল তারকেশ্বরে জলাভিষেকের জন্য নিয়ে যাওয়ার গুরুত্ব বিবেচনা করে, পূর্ব রেলওয়ে শেওড়াফুলি এবং তারকেশ্বরের মধ্যে ইএমইউ স্পেশাল ট্রেনের ব্যবস্থা করেছে। শেওড়াফুলি – তারকেশ্বর ইএমইউ স্পেশাল শেওড়াফুলি থেকে সকাল ০৬:৫৫, সকাল ০৯:২০, বিকেল ০৪:২০ এবং সন্ধ্যা ০৭:৪০ এ ছাড়বে এবং যথাক্রমে সকাল ০৭:৪৫, সকাল ১০:১৫, বিকেল ০৫:১০ এবং রাত ০৮:৩০ এ তারকেশ্বরে পৌঁছাবে।
এছাড়াও, শেওড়াফুলি থেকে সাধারণত পবিত্র গঙ্গার জল তারকেশ্বরে জলাভিষেকের জন্য নিয়ে যাওয়ার গুরুত্ব বিবেচনা করে, পূর্ব রেলওয়ে শেওড়াফুলি এবং তারকেশ্বরের মধ্যে ইএমইউ স্পেশাল ট্রেনের ব্যবস্থা করেছে। শেওড়াফুলি – তারকেশ্বর ইএমইউ স্পেশাল শেওড়াফুলি থেকে সকাল ০৬:৫৫, সকাল ০৯:২০, বিকেল ০৪:২০ এবং সন্ধ্যা ০৭:৪০ এ ছাড়বে এবং যথাক্রমে সকাল ০৭:৪৫, সকাল ১০:১৫, বিকেল ০৫:১০ এবং রাত ০৮:৩০ এ তারকেশ্বরে পৌঁছাবে।
অপরদিকে, তারকেশ্বর – শেওড়াফুলি ইএমইউ স্পেশাল তারকেশ্বর থেকে সকাল ০৫:৫৫, সকাল ০৮:১০, দুপুর ০২:৫০ এবং সন্ধ্যা ০৬:৪০ এ ছাড়বে এবং যথাক্রমে সকাল ০৬:৪৫, সকাল ০৯:০৩, বিকেল ০৩:৪০ এবং সন্ধ্যা ০৭:৩০ এ শেওড়াফুলিতে পৌঁছাবে।
অপরদিকে, তারকেশ্বর – শেওড়াফুলি ইএমইউ স্পেশাল তারকেশ্বর থেকে সকাল ০৫:৫৫, সকাল ০৮:১০, দুপুর ০২:৫০ এবং সন্ধ্যা ০৬:৪০ এ ছাড়বে এবং যথাক্রমে সকাল ০৬:৪৫, সকাল ০৯:০৩, বিকেল ০৩:৪০ এবং সন্ধ্যা ০৭:৩০ এ শেওড়াফুলিতে পৌঁছাবে।
পূর্ব রেলওয়ের মুখ্য জনসংযোগ আধিকারিক শ্রী কৌশিক মিত্র বলেন, নিয়মিত ট্রেন চলার পাশাপাশি, এই ইএমইউ স্পেশাল ট্রেনগুলি তারকেশ্বরে শ্রাবণী মেলার সময় রবিবার, সোমবার এবং অন্যান্য উৎসবের দিনগুলিতে চালানো হবে।
পূর্ব রেলওয়ের মুখ্য জনসংযোগ আধিকারিক শ্রী কৌশিক মিত্র বলেন, নিয়মিত ট্রেন চলার পাশাপাশি, এই ইএমইউ স্পেশ্যাল ট্রেনগুলি তারকেশ্বরে শ্রাবণী মেলার সময় রবিবার, সোমবার এবং অন্যান্য উৎসবের দিনগুলিতে চালানো হবে।
যেমন ১৭.০৭.২০২৪, ২১.০৭.২০২৪, ২২.০৭.২০২৪, ২৮.০৭.২০২৪, ২৯.০৭.২০২৪, ০৪.০৮.২০২৪, ০৫.০৮.২০২৪, ১১.০৮.২০২৪, ১২.০৮.২০২৪, ১৫.০৮.২০২৪, ১৮.০৮.২০২৪ & ১৯.০৮.২০২৪। এই বিশেষ ট্রেনগুলি রুটের সব স্টেশনে থামবে।
যেমন ১৭.০৭.২০২৪, ২১.০৭.২০২৪, ২২.০৭.২০২৪, ২৮.০৭.২০২৪, ২৯.০৭.২০২৪, ০৪.০৮.২০২৪, ০৫.০৮.২০২৪, ১১.০৮.২০২৪, ১২.০৮.২০২৪, ১৫.০৮.২০২৪, ১৮.০৮.২০২৪ & ১৯.০৮.২০২৪। এই বিশেষ ট্রেনগুলি রুটের সব স্টেশনে থামবে।