Category Archives: হাওড়া

Howrah News: শোরুমের ভিতর ধূসর রঙের ওটা কী! সারা শরীর লোমে ঢাকা, কাছে যেতেই যা কাণ্ড ঘটল…

হাওড়া: ইলেকট্রনিক্স শোরুমে দেখা মিলল ভাম বা ইন্ডিয়ান সিভেট! বেজির মতো দেখতে আকারে অনেকটা বড়। লিভেরিডি পরিবারের এটি গন্ধগোকুল জাতীয় প্রাণী। রঙ ধূসরের উপর কালো ডোরাকাটা ছোপ। লম্বা লেজ সূচালো মুখ গোটা শরীর লোম দিয়ে ঢাকা। নিশাচর প্রকৃতির এটি বিলুপ্তপ্রায় একটি প্রাণী।

গাছের উপর বনে জঙ্গলে আবার কখনওমানুষের বাড়িতে বাসা তৈরি করে। জেলার গ্রামাঞ্চলে এদের বেশি দেখা যায়। এদিন হাওড়ার বাগনানে একটি ইলেকট্রনিক শোরুমে ভাম বা এশিয়ান পাম সিভেট আটকে পড়ে। শোরুমের কর্মীরা দেখেন, সেখানে ক্রেতারা এসে প্রাণীটিকে দেখে হই হট্টগোল শুরু করে দেয়। অনেকেই এমন প্রাণী এর আগে কখনও দেখেনি। দেখার জন্য সেই সমস্ত মানুষ দারুণ উৎসাহিত হয়ে পড়ে।

আরও পড়ুন-   মাত্র ৭ দিনেই জব্দ! ধমনী থেকে নিংড়ে বার করবে কোলেস্টেরল, শিরায় জমে থাকা ময়লা হবে সাফ, রোজ পাতে রাখুন এই খাবার

এদিকে প্রাণীটিকে একপলক দেখা মাত্রই, শোরুমের স্টাফ অরূপ প্রামানিক যোগাযোগ করে হাওড়া জেলা যৌথ পরিবেশ মঞ্চের সদস্য সুমন্ত দাসের সঙ্গে। খবর পেয়ে সুমন্ত দাস ও ইমন ধাড়া ঘটনাস্থলে পৌঁছয়। ততক্ষণে বহু লোকজন জড়ো হয়ে গেছে সেখানে। কিছুক্ষণের চেষ্টায় ভাম টিকে উদ্ধার করেন এবং সমস্ত মানুষদের প্রাণীটি সম্বন্ধে সচেতন করেন। একটি নিরাপদ স্থানে শোরুমের পাশেই একটি জঙ্গলে মুক্ত করে দেওয়া হয় প্রাণীটিকে।

আরও পড়ুন-  ভয়ঙ্কর তোলপাড় পরিবর্তন! সূর্য-মঙ্গল-বুধ-শুক্রের বিরাট চালে ভাগ্যের খেলা শুরু…! কারা ভাগ্যবান, কাদের লোকসান? আপনার কপালে কী?

পরিবেশ প্রেমীদের কথায় জানা যায়, সাধারণ মানুষের মধ্যে বন্যপ্রাণ সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধি পাচ্ছে। যে কারণে সাপ পাখি বা এই ধরনের বন্যপ্রাণীদের দেখলে। তাদেরকে কোনওরকম অসুবিধার না করে বনদফতর বা পরিবেশ প্রেমীদের সঙ্গে যোগাযোগ করছে মানুষ। যাতে ওই প্রাণীর কোনও রকম ক্ষতি না হয়।

রাকেশ মাইতি

Bike: দিনভর বাইক ছুটিয়ে গন্তব্যে পাড়ি! এই কয়েক টিপসেই এড়াতে পারবেন ছোট-বড় দুর্ঘটনা, আজই জানুন

*কমবে জাতীয় সড়কে দুর্ঘটনা! উন্নত এবং সহজ যোগাযোগ ব্যবস্থা হতে পারে দেশের উন্নতির চাবিকাঠি। উত্তর থেকে দক্ষিণ-পূর্ব থেকে পশ্চিম নিবিড় যোগাযোগ স্থাপনে বদ্ধপরিকর দেশের সরকার। সেই দিক থেকে যোগাযোগ স্থাপনে গুরুত্ব পূর্ণ জাতীয় সড়কের মাধ্যমে দেশের প্রায় সমস্ত শহর এক সুতোয় গাঁথা। প্রতিবেদনঃ রাকেশ মাইতি। সংগৃহীত ছবি। 
*কমবে জাতীয় সড়কে দুর্ঘটনা! উন্নত এবং সহজ যোগাযোগ ব্যবস্থা হতে পারে দেশের উন্নতির চাবিকাঠি। উত্তর থেকে দক্ষিণ-পূর্ব থেকে পশ্চিম নিবিড় যোগাযোগ স্থাপনে বদ্ধপরিকর দেশের সরকার। সেই দিক থেকে যোগাযোগ স্থাপনে গুরুত্ব পূর্ণ জাতীয় সড়কের মাধ্যমে দেশের প্রায় সমস্ত শহর এক সুতোয় গাঁথা। প্রতিবেদনঃ রাকেশ মাইতি। সংগৃহীত ছবি।
*জাতীয় সড়কে যানবাহন যাতায়াত আরও মসৃণ করতে নানা উদ্যোগ সড়ক কতৃপক্ষের। জাতীয় সড়কের মাধ্যমে সহজ যোগাযোগ মানুষের কাছে আশীর্বাদের মতো। তবে এই সড়কও যে বহু পরিবার বহু মানুষের কাছে কখনও কখনও ভয়াবহ হয়ে ওঠে। এই ভয় বা আ আতঙ্ক দুর্ঘটনার কারণে। সংগৃহীত ছবি। 
*জাতীয় সড়কে যানবাহন যাতায়াত আরও মসৃণ করতে নানা উদ্যোগ সড়ক কতৃপক্ষের। জাতীয় সড়কের মাধ্যমে সহজ যোগাযোগ মানুষের কাছে আশীর্বাদের মতো। তবে এই সড়কও যে বহু পরিবার বহু মানুষের কাছে কখনও কখনও ভয়াবহ হয়ে ওঠে। এই ভয় বা আ আতঙ্ক দুর্ঘটনার কারণে। সংগৃহীত ছবি।
*হাওড়ার ১৬ নং জাতীয় সড়ক, দিল্লি মুম্বই, কলকাতা ও চেন্নাই যোগাযোগের গুরুত্বপূর্ণ সড়ক এটি। জাতীয় সড়কে দুর্ঘটনার হার কমলেও মাঝে মধ্যেই দুর্ঘটনার কবলে পড়ছে বাইক। এই নিয়ে চিন্তিত বহু পরিবার। সংগৃহীত ছবি। 
*হাওড়ার ১৬ নং জাতীয় সড়ক, দিল্লি মুম্বই, কলকাতা ও চেন্নাই যোগাযোগের গুরুত্বপূর্ণ সড়ক এটি। জাতীয় সড়কে দুর্ঘটনার হার কমলেও মাঝে মধ্যেই দুর্ঘটনার কবলে পড়ছে বাইক। এই নিয়ে চিন্তিত বহু পরিবার। সংগৃহীত ছবি।
*এবার এই দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা পেতে বাইক আরোহীদের বিশেষ সতর্কতা অবলম্বন করতে জানালেন ১৬ নং জাতীয় সড়ক ইনসিডেন্ট ম্যানেজার। দিবারাত্রি ব্যস্ততম জাতীয় সড়ক ক্ষণিকের অসতর্কতা হতে পারে মারাত্মক বিপদের কারণ। আর এই দুর্ঘটনার অন্যতম কারণ যত্রতত্র বাস থেমে যাওয়া। দুরন্ত গতিতে আসা বাস হঠাৎ থমকে পড়া। সংগৃহীত ছবি। 
*এবার এই দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা পেতে বাইক আরোহীদের বিশেষ সতর্কতা অবলম্বন করতে জানালেন ১৬ নং জাতীয় সড়ক ইনসিডেন্ট ম্যানেজার। দিবারাত্রি ব্যস্ততম জাতীয় সড়ক ক্ষণিকের অসতর্কতা হতে পারে মারাত্মক বিপদের কারণ। আর এই দুর্ঘটনার অন্যতম কারণ যত্রতত্র বাস থেমে যাওয়া। দুরন্ত গতিতে আসা বাস হঠাৎ থমকে পড়া। সংগৃহীত ছবি।
*বাসের রেষারেষি এবং অতিরিক্ত প্যাসেঞ্জার তোলার নেশায় পিছনের বাহনকে আটকানোর চেষ্টা দারুন বিপদের মুখে খেলে অন্যান্য যানবাহনকে। ফলে পিছনে থাকা যানবাহন দুর্ঘটনার মুখে পড়ে। বিশেষ করে এই দুর্ঘটনার দারুন ভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়, মৃত্যুর মুখে পড়ে বাইক আরোহী। সংগৃহীত ছবি। 
*বাসের রেষারেষি এবং অতিরিক্ত প্যাসেঞ্জার তোলার নেশায় পিছনের বাহনকে আটকানোর চেষ্টা দারুন বিপদের মুখে খেলে অন্যান্য যানবাহনকে। ফলে পিছনে থাকা যানবাহন দুর্ঘটনার মুখে পড়ে। বিশেষ করে এই দুর্ঘটনার দারুন ভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়, মৃত্যুর মুখে পড়ে বাইক আরোহী। সংগৃহীত ছবি।
*মদ্যপ অবস্থায় বা চোখে ঘুম নিয়ে ড্রাইভিং করা মারাত্মক বিপদের কারণ হতে পারে। এ প্রসঙ্গে জাতীয় সড়ক ইন্সিডেন্ট ম্যানেজার অশোক পয়রা জানান, সড়ক কর্তৃপক্ষ এবং পুলিশের তৎপরতার জেরে দুর্ঘটনার প্রবণতা কম হয়েছে। পুলিশি নজর দাড়ি আরও জোরদার হলে দুর্ঘটনা কম হবে। একইসঙ্গে সাধারণ মানুষ চালক এবং কারখানা মালিকপক্ষের মধ্যে সচেতনতা বৃদ্ধি পেলে সম্পূর্ণরূপে দুর্ঘটনা মুক্ত হতে পারে জাতীয় সড়ক। সংগৃহীত ছবি।
*মদ্যপ অবস্থায় বা চোখে ঘুম নিয়ে ড্রাইভিং করা মারাত্মক বিপদের কারণ হতে পারে। এ প্রসঙ্গে জাতীয় সড়ক ইন্সিডেন্ট ম্যানেজার অশোক পয়রা জানান, সড়ক কর্তৃপক্ষ এবং পুলিশের তৎপরতার জেরে দুর্ঘটনার প্রবণতা কম হয়েছে। পুলিশি নজর দাড়ি আরও জোরদার হলে দুর্ঘটনা কম হবে। একইসঙ্গে সাধারণ মানুষ চালক এবং কারখানা মালিকপক্ষের মধ্যে সচেতনতা বৃদ্ধি পেলে সম্পূর্ণরূপে দুর্ঘটনা মুক্ত হতে পারে জাতীয় সড়ক। সংগৃহীত ছবি।

New Restaurant: বাঁশের কেল্লায় খানাপিনা! অসমের বাঁশে সেজে উঠেছে হাওড়ার রেস্টুরেন্ট 

হাওড়া: হাওড়ায় এই প্রথম অসম থেকে বাঁশ আমদানি করে সেজে উঠেছে রেস্টুরেন্ট! আমতার অনন্য এই রেস্টুরেন্টে সবেতেই বাঁশের ছোঁয়া,খাবারও উন্নতমানের। রেস্টুরেন্টে খেতে কার না ভাল লাগে। আবার তা যদি হয় বাঁশের তৈরি, এমনকী রেস্টুরেন্টটের ডেকোরেশনের নানা জিনিষপত্র বাঁশের তৈরি তাই এই রেস্টুরেন্টে গেলে একবারে অন্যরকমের অনুভূতি হবে। মানুষের আমরা কথা বলছি নবনির্মিত হাওড়ার রানিহাটি মোড় সংলগ্ন রেস্টুরেন্টটির কথা, শীততাপ নিয়ন্ত্রিত এই রেস্টুরেন্ট হাওড়া, কলকাতার মানুষের কাছে খুব শীঘ্রই আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দু হতে পারে। আর এই পুজোয় মুখরোচক স্বাদ গ্রহণের সেরা ঠিকানা হতে পারে এই অসমের বাঁশের সাজের রেস্টুরেন্টটি।

আরও পড়ুনঃ ফ‍্যাটি লিভার নিরাময়ে ‘সঞ্জীবনী’…! ঔষধি গুণের ‘খনি’ এই ফুল, ম্যাজিকের মতো কমায় সর্দি-কাশি

হাওড়ায় এই প্রথম অসম থেকে বাঁশ আমদানি করে সেজে উঠেছে রেস্টুরেন্ট| চেয়ার টেবিল থেকে বিভিন্ন ফার্নিচার এবং আলোকসজ্জা তৈরি বাঁশ দিয়ে| এই রেস্টুরেন্টের ইন্টেরিয়র একটু ভিন্ন কারণ ভিতরে পুরো ডেকোরেশন বাঁশ দিয়ে বানানো জিনিসপত্র দিয়ে সাজানো | টেবিল, সিলিং, ঝাড়বাতি সবকিছুর মধ্যে বাঁশের ছোঁয়া আছে | হাওড়ার আমতা জংশনের কাছে এইরকম অন্যরকম রেস্টুরেন্ট আর নেই | আর তাই অনন্য কিছুর সন্ধানে মানুষ ভিড় জমাচ্ছেন মানুষ এই রেস্টুরেন্টে | এই রেস্টুরেন্টটির মালিক ইন্ডাস্ট্রিয়াল ক্যান্টিন চালান |

এমনকী বিভিন্ন কোম্পানিতে খাবারও সার্ভিস দেন তাঁরা, সেখান থেকে সাধারণ মানুষের জন্য কম টাকায় কিছু উন্নতমানের ভাল খাবারের পরিষেবা দিতেই এই রেস্টুরেন্ট খোলার ভাবনা বলে জানালেন তিনি |চাইনিজ, তন্দুরি, ইন্ডিয়ান, বিরিয়ানি সকল ধরণের খাবার মানুষ তৃপ্তি সহকারে খেতে পাচ্ছে অভিনব এই রেস্টুরেন্ট | রানিহাটি মোড় থেকে মাত্র ২০০ মিটার দূরত্বে কলকাতাগামী লেনের পাশেই।

রাকেশ মাইতি

Water Logged: জল যন্ত্রণায় স্কুলছুট ছেলেমেয়েরা, অতিরিক্ত পোশাক নিয়ে বেরোতে হয় রোজগেরেদের

হাওড়া: বর্ষাকালে এলেই জল যন্ত্রণা চরমে ওঠে। শিশু থেকে বয়স্ক কেউই ভোগান্তি থেকে বাদ যায় না। কখনও হাঁটু সমান, আবার কখনও বুক সমান জল পেরোতে হয়। ফলে লাটে উঠেছে ছেলেমেয়েদের লেখাপড়া। বাড়ছে স্কুল ছুটের সংখ্যা।

এমনই দুর্বিষহ অবস্থা পাঁচলার বিকিহাকোলা গ্রাম পঞ্চায়েতের রানিহাটি চড়কতলার। সমস্যা সমাধানে স্থানীয় পঞ্চায়েত, বিডিও অফিস থেকে শুরু করে নবান্ন’তে পর্যন্ত জানিয়েও সুরাহা মেলেনি বলে গ্রামবাসীদের অভিযোগ। এখানকার বেশিরভাগ বাসিন্দা দিন মজুরি করে সংসার চালান। কিন্তু এই জল যন্ত্রণার কারণে তাঁদের অনেকেই ঠিক করে কাজে পর্যন্ত যেতে পারছেন না। সাধারণ গ্রামবাসীরাও বাড়ির বাইরে বের হতে ভয় পাচ্ছেন। কারণ জমা জলে ঘুরে বেড়াচ্ছে বিষধর সাপ! এদিকে জমা জলের কারণে অতিরিক্ত এক সেট পোশাক নিয়ে বেরোতে হচ্ছে রোজগেরেদের। জমা জল পেরিয়ে গিয়ে পোশাক পাল্টে কর্মস্থলে পৌঁছচ্ছেন তাঁরা।

আরও পড়ুন: ইউনেস্কোর স্বীকৃতির পর সুন্দরবনের পর্যটন শিল্প ঘিরে বিপুল কর্মসংস্থানের আশা

স্থানীয়দের কথা থেকে জানা গিয়েছে, এলাকাটা নিচু। কয়েক বছর আগে পর্যন্ত বর্ষার কয়েকটা দিন শুধু জল জমে থাকত। কিন্তু বর্তমানে একটানা কয়েক মাস জল জমছে। একটি কারখানার পাঁচিল নির্মাণের পর থেকেই এলাকার জল নিকাশি ব্যবস্থা সম্পূর্ণ ভেঙে পড়েছে। তার ফলে জমা জল নামতেই চাইছে না। মানুষের বাড়ির মধ্যে ঢুকে পড়ছে নোংরা জল। তা থেকে চুলকানি সহ নানান ধরনের চর্ম রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন গ্রামবাসীরা।

এই প্রসঙ্গে রানিহাটির লালমোহন কোলে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক দেবব্রত সানা জানান, ওই এলাকা থেকে প্রায় ২০ জন ছাত্র-ছাত্রী এই বিদ্যালয়ে পড়ে। কিন্তু এলাকার জমা জলের সমস্যার কারণে বছরের অধিকাংশ সময়ে কুলের আসতে পারে না। এর ফলে অন্যান্য ছাত্র-ছাত্রীদের থেকে সেই ছেলেমেয়েরা লেখাপড়ার দিক থেকে পিছিয়ে পড়ছে।

রাকেশ মাইতি

New Job Alert: মোটা বেতন! সারাদেশে রেলে ১৫০০০ কর্মী নিয়োগ, কীভাবে আবেদন করবেন? জানুন

খুব শীঘ্রই সর্বভারতীয় ট্রেন চালক হিসেবে ১৫০০০ এর বেশি রিক্রুটমেন্ট! আর তাতেই ভবিষ্যতের রেল চালকদের জন্য বিরাট সুখবর। এমনটাই খবর রেল সূত্রে।
খুব শীঘ্রই সর্বভারতীয় ট্রেন চালক হিসেবে ১৫০০০ এর বেশি রিক্রুটমেন্ট! আর তাতেই ভবিষ্যতের রেল চালকদের জন্য বিরাট সুখবর। এমনটাই খবর রেল সূত্রে।
বর্তমানে পূর্ব রেলের পর্যাপ্ত চালক নেওয়া হয়নি। কিছুদিন যাবত সোশ্যাল মিডিয়ায় এমনই খবর শোনা যাচ্ছে। সোশ্যাল মিডিয়ায় সেই খবর ছড়িয়ে পড়েছে। যেখানে বলা হচ্ছে, পূর্ব রেলে ট্রেন চালকের সংখ্যা যথাযথ নয় অর্থাৎ ট্রেন চালকের সংখ্যা প্রয়োজনের তুলনায় কম।
বর্তমানে পূর্ব রেলের পর্যাপ্ত চালক নেওয়া হয়নি। কিছুদিন যাবত সোশ্যাল মিডিয়ায় এমনই খবর শোনা যাচ্ছে। সোশ্যাল মিডিয়ায় সেই খবর ছড়িয়ে পড়েছে। যেখানে বলা হচ্ছে, পূর্ব রেলে ট্রেন চালকের সংখ্যা যথাযথ নয় অর্থাৎ ট্রেন চালকের সংখ্যা প্রয়োজনের তুলনায় কম।

এই খবর সম্পূর্ণরূপে সত্য নয় বলেই জানিয়েছে পূর্ব রেল। রেল সূত্রে জন যায়, খুব স্বাভাবিকভাবেই প্রত্যেক মাসে সমগ্র পূর্ব রেলওয়েতে অন্যান্য কর্মচারীদের মতোই ট্রেন চালকরাও অবসর গ্রহণ করেন।
এই খবর সম্পূর্ণরূপে সত্য নয় বলেই জানিয়েছে পূর্ব রেল। রেল সূত্রে জন যায়, খুব স্বাভাবিকভাবেই প্রত্যেক মাসে সমগ্র পূর্ব রেলওয়েতে অন্যান্য কর্মচারীদের মতোই ট্রেন চালকরাও অবসর গ্রহণ করেন।
ফলে প্রত্যেক মাসেই নির্দিষ্ট সংখ্যা ট্রেন চালকের পদ শূন্য হয়। তখন প্রয়োজন অনুযায়ী সেই সমস্ত খালি পদগুলিতে নতুন ট্রেন চালকদের নিয়োগ করা হয় বা জুনিয়র চালকদের পদোন্নতির মাধ্যমে খালি পদগুলি পূরণ করা হয় বলেই খবর রেলে সূত্রে।
ফলে প্রত্যেক মাসেই নির্দিষ্ট সংখ্যা ট্রেন চালকের পদ শূন্য হয়। তখন প্রয়োজন অনুযায়ী সেই সমস্ত খালি পদগুলিতে নতুন ট্রেন চালকদের নিয়োগ করা হয় বা জুনিয়র চালকদের পদোন্নতির মাধ্যমে খালি পদগুলি পূরণ করা হয় বলেই খবর রেলে সূত্রে।
সেই মত, আগামী আগস্ট মাসে প্রায় ১২৬০ জন ট্রেন চালকের পদোন্নতির মাধ্যমে খালি পদ পূরণ হতে চলেছে। রেলের রিক্রুটমেন্ট এর পদ্ধতি  এককালীন অর্থাৎ প্রয়োজন অনুযায়ী নিয়মিত ব্যবধানে RRB (রেলওয়ে রিক্রুটমেন্ট বোর্ড) -এর মাধ্যমে স্বচ্ছভাবে ট্রেন চালকের পদে নিয়োগ করা হয়।
সেই মত, আগামী আগস্ট মাসে প্রায় ১২৬০ জন ট্রেন চালকের পদোন্নতির মাধ্যমে খালি পদ পূরণ হতে চলেছে। রেলের রিক্রুটমেন্ট এর পদ্ধতি  এককালীন অর্থাৎ প্রয়োজন অনুযায়ী নিয়মিত ব্যবধানে RRB (রেলওয়ে রিক্রুটমেন্ট বোর্ড) -এর মাধ্যমে স্বচ্ছভাবে ট্রেন চালকের পদে নিয়োগ করা হয়।
খুব শীঘ্রই সর্বভারতীয় স্তরে প্রায় ১৫০০০ এর অধিক ট্রেন চালকের পদে রিক্রুটমেন্টের ব্যবস্থা হতে চলেছে । এতেই ভবিষ্যতের রেল চালকদের কাছে বিরাট সুখবর।
খুব শীঘ্রই সর্বভারতীয় স্তরে প্রায় ১৫০০০ এর অধিক ট্রেন চালকের পদে রিক্রুটমেন্টের ব্যবস্থা হতে চলেছে । এতেই ভবিষ্যতের রেল চালকদের কাছে বিরাট সুখবর।

Howrah News: ভাঙা নয়, সদ্য তৈরি নতুন রাস্তা নিয়ে চিন্তিত স্থানীয় মানুষ!

হাওড়া: ভাঙা নয়, নতুন রাস্তা নিয়ে চিন্তিত স্থানীয় মানুষ! খাত-খন্দ ভাঙা রাস্তা, এই সমস্যা বর্তমানে খুব সাধারণ ঘটনা হয়ে দাঁড়িয়েছে। এমন সমস্যা জেলার বিভিন্ন প্রান্তে দেখা যাচ্ছে। রাস্তা মেরামতি ও নতুন রাস্তার দাবিতে মানুষকে সরব হতে দেখা যায়। তবে পাঁচলার দেউলপুরে বেনজির ঘটনা। নতুন রাস্তা পাওয়ার পর মানুষকে পথে নামতে হল। স্থানীয় মানুষের অভিযোগ, দীর্ঘদিন রাস্তার সমস্যা ছিল। অপেক্ষার অবসান ঘটিয়ে প্রায় দেড় বছর আগে রাস্তার কাজ শুরু হয়। পথ চলতি এবং স্থানীয় মানুষ রাস্তার কাজ শুরু দেখে দারুন খুশি হয়েছিল। দেখা গেল রাস্তা কাজ সম্পূর্ণ হবার পর থেকেই শুরু হয়েছে রাস্তার রিপিয়ারিং। উঠে যাচ্ছে পিচের প্রলেপ। তাতেই ক্ষুব্ধ পথ চলতি এবং স্থানীয় মানুষ।

আরও পড়ুন:  ভিন রাজ্যেও বাড়ছে চাহিদা, জোগান দিতে হিমশিম! হাওড়ায় তৈরি হালদারদের পতাকার কদর তুঙ্গে

পাঁচলার গঙ্গাধরপুর থেকে দেউলপুর হয়ে জালালসী প্রায় ৪-৫ কিমি পথ। রাস্তায় পিচ হবার দিনকয়েক কাটতে না কাটতেই রাস্তার বিভিন্ন স্থানে টোটো অটোর চাকার সঙ্গেই উঠে যাচ্ছে পিচ। একটু বৃষ্টি হতেই পিচের রাস্তায় বেরিয়ে পড়ছে মাটি। এমনকি হাতের আঙুল দিয়ে মোচড় দিলে রাস্তার পিচের প্রলেপ উঠে আসছে হাতে। এই রাস্তার টিকবে কদিন? স্থানীয় মানুষের অভিযোগ রাস্তায় গুণগতমান একেবারে নিম্ন। হাফ ইঞ্চির কম পাতলা প্রলেপ যে কারণে নতুন রাস্তায় ক্ষত সৃষ্টি হচ্ছে। চালকদের কথায়, সপ্তাহ দুয়েক হল রাস্তার পিচের কাজ শেষ হয়েছে। এখনও রাস্তার কাজ চলছে। এর মধ্যেই রাস্তার বিভিন্ন স্থানে পিচের প্রলেপ উঠতে শুরু করেছে। যদিও নতুন রাস্তার রিপিয়ার করে দেওয়া হচ্ছে। কিন্তু এই রাস্তা কদিন টিকবে। তাই নিয়েই প্রশ্নচিহ্ন মানুষের মনে।
আরও খবর পড়তে ফলো করুন
https://whatsapp.com/channel/0029VaA776LIN9is56YiLj3F

রাকেশ মাইতি

Howrah News: ভিন রাজ্যেও বাড়ছে চাহিদা, জোগান দিতে হিমশিম! হাওড়ায় তৈরি হালদারদের পতাকার কদর তুঙ্গে

হাওড়া: হাওড়ায় তৈরি হালদারদের তিরঙ্গার কদর ভিন রাজ্যেও! দিন-রাত এক করে উনসানিতে চলছে জাতীয় পতাকা তৈরির কাজ, জোগান দিতে হিমশিম খাচ্ছেন ব্যবসায়ীরা৷ হাতে আর মাত্র কয়েক সপ্তাহ, আর তারপরেই স্বাধীনতা দিবস৷ আসমুদ্র হিমাচলের একসুরে গাওয়ার দিন, আগামীর শপথ নেওয়ার ক্ষণ ৷ সরকারি অফিস থেকে সাধারণের বাড়ির ছাদ সবখানে উড়বে সেদিন স্বাধীন ভারতের পতাকা ৷

বছরের এই সময়টা বরাবরই পতাকা বিক্রেতাদের কাছে বিশেষ দিন৷ সারা দেশবাসীর কাছে দু-একটা দিন স্পেশ্যাল হলেও রাজু হালদার ও তার সহকর্মীদের হাতে বছরের বারোটা মাসই স্পেশ্যাল।  এই হাওড়া থেকে দেশের জাতীয় পতাকা ছড়িয়ে পড়ছে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে৷ স্বাধীনতা দিবসের আগে দেশের জাতীয় পতাকা তৈরিতে চরম ব্যস্ত হাওড়া উনসানি দক্ষিণ পাড়ার রাজু হালদার৷

আরও পড়ুন-   মাত্র ৭ দিনেই জব্দ! ধমনী থেকে নিংড়ে বার করবে কোলেস্টেরল, শিরায় জমে থাকা ময়লা হবে সাফ, রোজ পাতে রাখুন এই খাবার

বাজারে পতাকার চাহিদা তুঙ্গে ৷ সেই পতাকার জোগান দিতে হিমশিম খাচ্ছে হাওড়ার উনশানির পতাকা ব্যবসায়ী রাজু৷ স্বাধীনতা দিবসে জাতীয় পতাকা তৈরির জন্য নাওয়া-খাওয়ার সময় নেই হাওড়ার উনশানি এলাকার দক্ষিণ পাড়ার বাসিন্দা পতাকা ব্যবসায়ী রাজু হালদারের ৷ বরাতের চাপে দিনরাত এক করে এখন শুধু পতাকা বানানোর কাজেই ব্যস্ত হয়ে আছেন ৷

আরও পড়ুন-  ভয়ঙ্কর তোলপাড় পরিবর্তন! সূর্য-মঙ্গল-বুধ-শুক্রের বিরাট চালে ভাগ্যের খেলা শুরু…! কারা ভাগ্যবান, কাদের লোকসান? আপনার কপালে কী?

স্বাধীনতার পরবর্তী সময় থেকে এই ব্যবসা৷ বাবা ঠাকুরদার পর প্রায় ৩০ বছর পারিবারিক ব্যবসা সামাল দিচ্ছেন রাজু হালদার | পতাকা ব্যবসায়ী জানালেন, ” পতাকার সবচেয়ে ছোট মাপ হল ৮ ইঞ্চি লম্বা, ১২ ইঞ্চি চওড়া ৷ সবচেয়ে বড় মাপের পতাকা হল ৪৮ ইঞ্চি লম্বা ও ৭২ ইঞ্চি চওড়া পতাকা ৷ কারখানা থেকে বেশ কয়েকরকমের পতাকা শুধুমাত্র কলকাতার বিভিন্ন বাজার -সহ রাজ্যের প্রায় সব জেলায় সরবরাহ করা হয় ৷”

এছাড়াও বিহার, অসম, ঝাড়খন্ড, ত্রিপুরা, উড়িষ্যা এবং দিল্লিতেও এই জাতীয় পতাকা পাঠানো হয় ৷এখানকার কারিগরদের ব্যস্ততা তুঙ্গে‌ ৷ নাওয়া-খাওয়া ভুলে সেলাই মেশিনে হাত লাগিয়েছেন৷ যে করেই হোক অর্ডার অনুযায়ী কাজ শেষ করতে হবে ৷ কারিগররা জানান, এই কাজ নিয়ে তারা গর্ব অনুভব করেন | বিভিন্ন জায়গায় যখন তাদের হাতে তৈরি পতাকা ওড়ে তখন দেখতে তাদের খুব ভাল লাগে |

রাকেশ মাইতি

Bangla Video: গাছকে করুন পোষ্য! একযোগে সচেতন বার্তায় বন দফতর থেকে পুলিশ

হাওড়া: ভারতীয় পাখি নয়, পুষুন গাছ! ‘মুক্ত আকাশে উড়িয়ে দিয়ে পাখি এবার পুষুন গাছ’। রথ উৎসবে উপলক্ষে সপ্তাহব্যাপী জোরদার সচেতন বার্তা। আমাদের আশপাশের জীব বৈচিত্র্যের সঙ্গে আমাদের ভাল থাকা বা মন্দ থাকার সম্পর্ক অত্যন্ত নিবিড়।

পরিবেশের জীব বৈচিত্র্য ভাল রাখতে না পারলে আমাদের ভাল থাকা প্রায় অসম্ভব। যুগ যুগান্তর ধরে প্রত্যেক ও পরোক্ষভাবে মানুষ খাদ্যের যোগান দিয়ে চলেছে পাখি আর গাছ ফলিয়ে বিংশ বৃদ্ধির পাশাপাশি জোগান দিচ্ছে খাদ্য। এদিকে পাখি গাছের বীজ ছড়িয়ে বনায়ন, পরাগমিলন এবং কৃষিকাজে ক্ষতিকারক পোকামাকড় খেয়ে তাদের বংশ বিস্তার রোধ করে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে মানুষের চিরকাল মঙ্গল করে চলেছে পাখি।

আরও পড়ুন: বর্ষায় বাঁধ পাহারা দেওয়াটাই এখানে নিয়ম

পাখিদের নয়নাভিরাম বর্ণময়তা নিঃসন্দেহে নান্দনিক মূল্য বহন করে। তাদের কুজন আমাদের মন ভাল করার এক দারুণ ঔষধ। পাখি যা জীব বৈচিত্র্যের একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ উপাদান যাদের বেঁচে থাকা, সঠিক সংখ্যায় থাকা এবং সুস্থ থাকার সঙ্গে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে জুড়ে আছে কৃষিজাত দ্রব্যের উৎপাদন। বন্য পাখি ধরা, নিধন এবং পাচার তথা চোরাচালান নিষিদ্ধ ঘোষণা হয়েছে। বন্যপ্রাণ আইন অনুযায়ী পাখি ধরা, নিধন এবং পাচার তথা চোরাচালান আইনত দণ্ডনীয় অপরাধ।

বন সংরক্ষণের ১৯৭২ আইন অনুযায়ী বিভিন্ন ধরনের বন্যপ্রাণী বা ভারতীয় প্রজাতির পাখি বেচাকেনা আইনত দণ্ডনীয় অপরাধ। সেই লক্ষে উলুবেড়িয়ার কালিবাড়িতে আগত অতিথিদের বাড়িতে পাখি না পোষা, বেচাকেনা না করা, এই বিষয়ে সচেতনতা বৃদ্ধি করতে এবং তার পরিবর্তে ফলের গাছ দত্তক নিয়ে পালন করতে উৎসাহী করতে বিনামূল্যে একটি করে গাছ উপহার দেওয়া হয়। বন বিভাগ পশ্চিমবঙ্গ সরকার হাওড়া ডিভিশন, ফিউচার ফর নেচার ফাউন্ডেশন, উলুবেড়িয়া ইনস্টিটিউট অ্যান্ড লাইব্রেরির উদ্যোগে এই কাজটি করা হয়। উপস্থিত ছিলেন – উলুবেড়িয়া মহিলা থানার ওসি ,কালীবাড়ির সম্পাদক, ফিউচার ফর নেচার সম্পাদক, উলুবেড়িয়া ইনস্টিটিউট অ্যান্ড লাইব্রেরির পরিবেশ উপসমিতির সম্পাদক ও সভাপতি সহ ইনস্টিটিউটের একাধিক প্রবীণ সদস্যবৃন্দ।

রাকেশ মাইতি

Howrah News: বর্ষা আসতে না আসতেই মাথাচাড়া দিচ্ছে ডেঙ্গি! আগাম সতর্ক হাওড়া পুরসভা

হাওড়া: বর্ষা আসতে না আসতেই রাজ্যে মাথাচাড়া দিচ্ছে ডেঙ্গি! ডেঙ্গির উপদ্রব কমাতে বিশেষ তৎপর হাওড়া পুরসভা। রাজ্যে বর্ষার আগমনের সঙ্গে সঙ্গে ডেঙ্গি আক্রান্তের সংখ্যা ক্রমশ বাড়তে শুরু করেছে। স্বাস্থ্য দফতর সূত্রে খবর,ইতিমধ্যে রাজ্যের ১৬টি জেলায় ডেঙ্গি আক্রান্ত হওয়ার খবর মিলেছে আর তাই ডেঙ্গির উপদ্রব কমাতে তৎপর হাওড়া পুরসভা। প্রতিবছর ডেঙ্গি দমনে দারুণ প্রস্তুতি নেয় হাওড়া পৌরসভা। এবার ডেঙ্গি দমনে কী কী পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে সে বিষয়ে জানালেন হাওড়া পুরসভার চেয়ারম্যান ডাঃ সুজয় চক্রবর্তী।

আরও পড়ুন: স্বাস্থ্য দফতরের নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি, ঘরের কাছেই এবার চাকরি, ৬৭ বছর পর্যন্ত আবেদনের সুযোগ

জেলা স্বাস্থ্য দফতর সূত্রে খবর,গত বছর জানুয়ারি থেকে জুন পর্যন্ত হাওড়ায় ৭০ জন ডেঙ্গিতে আক্রান্ত হয়েছিলেন। তবে এই বছর ডেঙ্গি দমনে আগে থেকে সতর্কতা অবলম্বন করায় জানুয়ারি থেকে জুন পর্যন্ত সেই সংখ্যাটা দাঁড়িয়েছে ১৬। ডেঙ্গি মোকাবিলায় তৎপর হয়েছে হাওড়া পুরসভা। পুরসভার সাফাই কর্মীরা একদিকে যেমন সাফাইয়ের পাশাপাশি মশার লার্ভা দমন করতে কীটনাশক। তেমনই নিজেদের বাড়ি ও আশপাশের এলাকা পরিষ্কার রাখতে মানুষের মধ্যে সচেতনতা বৃদ্ধি করছেন। হাওড়ার অলিগলিতে পথসভা করে সচেতনতা বৃদ্ধির কাজ চালাচ্ছেন।

আরও পড়ুন: অল্পতেই খুশি ওরা! অভিজিৎ-সোমনাথদের সঙ্গে অন্যরকম জন্মদিন কলেজ পড়ুয়া সৃজিতার

পুরসভার মেয়র জানান, বাড়ি বাড়ি গিয়ে জমা জল, নর্দমায় জল জমে আছে কি না, তা পরিদর্শন করা হবে। নর্দমার জলেও ডেঙ্গি মশারা ডিম পাড়ছে, প্রতিটি ওয়ার্ডেই কনট্রোল টিম রাখা হচ্ছে, ওই টিম জমা জল ফেলে দিচ্ছে, এলাকা পরিষ্কার করছে। বাড়ির উঠোনে বা ছাদে উঠে জমে থাকা জল বের করে দিচ্ছে। কীটনাশক স্প্রে করা হচ্ছে প্রতিটি ওয়ার্ডে। চলছে পালস মোড ক্লিনিং। এমনকি হাওড়ার সরকারি দফতর এবং সরকারি বিদ্যালয়গুলোকে পরিষ্কার করার কাজ চলছে। ডেঙ্গির কাজ করছে যারা সেই সমস্ত কর্মী,জেলা প্রশাসন,পুরসভা সকলে মিলে একসঙ্গে কাজ করছে,আর তাই আগের তুলনায় ডেঙ্গিতে আক্রান্তের সংখ্যা অনেকটা কমবে বলে আশাবাদী হাওড়া পুরসভার চেয়ারম্যান ডাঃ সুজয় চক্রবর্তী।
আরও খবর পড়তে ফলো করুন
https://whatsapp.com/channel/0029VaA776LIN9is56YiLj3F

রাকেশ মাইতি

Rathyatra 2024 interesting facts: হাওড়ার মন্দিরতলার বিখ্যাত রথবাড়ির রথে শুধু জগন্নাথ নয়, রথে চড়েন অন্য দেবতা!

হাওড়া: শুধু জগন্নাথ নয়, বাড়ির কুলদেবতাও রথে চড়েন! শুনতে অবাক মনে হলেও এই প্রথা আজও চলে আসছে হাওড়ার মন্দিরতলায়।
যেমন পুরীর রথ টানা রীতি বা রেওয়াজ। তেমনি এই বাংলাতেও রথ টানার রেওয়াজ। তবে এই বাংলাতে রয়েছে এক অন্য রথ।

হাওড়া মন্দিরতলা এলাকায় চট্টোপাধ্যায় বাড়ির রথ বিখ্যাত। ওই পরিবার সদস্যরা জানান, এই রথ কেন্দ্র করে স্থানীয় মানুষের বেশ উৎসাহ রয়েছে। রাখালকৃষ্ণ চট্টোপাধ্যায় ও গোকুলকৃষ্ণ চট্টোপাধ্যায় দুই ভাই এই রথের প্রচলন করেন। বংশের কুলদেবতা নারায়ণ শিলা রথের দিনে রথে চড়েন। এই নিয়ম দীর্ঘ দিনের, বর্তমান সময়ে বংশের সদস্যরা মেনে চলছেন। রথের আগের দিনে রথ পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন করার কাজে হাত লাগান পরিবারের সদস্যরা।

আরও পড়ুন: বিসিসিআইয়ের বিরুদ্ধে বিস্ফোরক ঈশান কিসান, ফাঁস করলেন কেন বিরতি নিয়েছিলেন

সকাল থেকে পুরনো মন্দিরে পুজোর পর সকলে মিলে রথের রশিতে টান দেন। তারপর বিকালে রথের টান দেবার জন্য এলাকার বহু ভক্তগণ আসেন। রথের যা উচ্চতা পূর্ব পুরুষদের সময়ে ছিল আজ সেই উচ্চতা বজায় রেখেছেন। তবে বর্তমানে লোকবলের অভাবের জন্য রথযাত্রা আয়োজনে সমস্যায় পড়তে হয়। পরিবারে সদস্যদের সংখ্যা বাড়লেও কর্মসূত্রে কেউ রাজ্যের বা দেশের বাহিরে রয়েছেন। আগামী দিনে এই ভাবে কত দিন রথযাত্রা চলবে তা বলা যায় না। তাদের বংশের রথের জন্য রথবাড়ি নামে এক ডাকে চেনেন এলাকার মানুষ।