Category Archives: মোবাইল

Smartphone Display: pOLED, OLED আর AMOLED-এর তফাত জানেন? কোন স্ক্রিনের ফোন কিনবেন? জানুন

Smartphone Display: স্মার্টফোনের আসল মজা কোথায় এটা জানতে চাইলে বেশিরবাগ ইউজারই স্ক্রিনের কথা তুলবেন, যা-ই করা হোক না কেন, ওটায় চোখ রাখতেই হয়। আমরা যখন স্মার্টফোন কিনি, তখন সবাই এটা দেখেছি যে স্ক্রিনের স্পেসিফিকেশন দেওয়ার সময়ে pOLED, OLED আর AMOLED-এর মতো শব্দগুলো ব্যবহার করা হয়ে থাকে। এগুলো চোখে পড়লেও কোন স্ক্রিনের কাজ কী, কোনটা কোথায় কেন ব্যবহার করা হয়, সবচেয়ে বড় কথা তিনটের মধ্যে কোনটা ভাল, তা আমরা অনেকেই জানি না।

এক্ষেত্রে সবার প্রথমে যা না জানলেই নয়, সেটা হল যে POLED (প্লাস্টিক OLED) এবং AMOLED (অ্যাকটিভ ম্যাট্রিক্স OLED) উভয়েই OLED (অর্গানিক লাইট এমিটিং ডায়োড) ডিসপ্লে।

এবার আসা যাক OLED ডিসপ্লে সম্পর্কে। OLED হল এক ধরনের ডিসপ্লে প্রযুক্তি যা বৈদ্যুতিক প্রবাহ প্রয়োগের পরে আলো তৈরি করতে জৈব যৌগ ব্যবহার করে। একটি OLED ডিসপ্লের প্রতিটি পিক্সেল তার নিজস্ব আলো নির্গত করে। এটি প্রথাগত এলসিডি ডিসপ্লের তুলনায় ভাল কনট্রাস্ট এবং এনার্জি এফিসিয়েন্সি প্রদান করে। এগুলি কার্ভড বা ফোল্ডেবল ডিভাইসগুলির জন্য আদর্শ বলে মনে করা হয়।

অন্য দিকে, AMOLED হল একটি নির্দিষ্ট ধরনের OLED প্রযুক্তি যা প্রতিটি পৃথক পিক্সেলের উপর আরও সুনির্দিষ্ট নিয়ন্ত্রণের জন্য একটি সক্রিয় ম্যাট্রিক্সকে অন্তর্ভুক্ত করে। এটি স্ট্যান্ডার্ড OLED ডিসপ্লেগুলির তুলনায় আরও ভাল রিফ্রেশ রেট, ভাল কালার রিপ্রোডাকশন দেয় এবং কম পাওয়ার খরচ করে। AMOLED ডিসপ্লে সাধারণত স্মার্টফোন, ট্যাবলেট এবং অন্যান্য পোর্টেবল ডিভাইসে ব্যবহৃত হয়। কারণ, তাদের ব্যাটারি বাঁচানোর ক্ষমতা বেশি, পাশাপাশি একই সময়ে প্রাণবন্ত অন্য রঙ এবং গভীর কালো রঙ দেওয়ার ক্ষমতা রয়েছে। ফোন ডিসপ্লের জন্য OLED-কে অবশ্য AMOLED-এর থেকে ভাল বলে মনে করা হয়।

আরও পড়ুন: ত্বক হবে কাঁচের মতো! চুল বাড়বে হু-হু করে! বদলে ফেলুন স্নানের সময়!

সব শেষে পড়ে থাকে pOLED। pOLED হল OLED প্রযুক্তির একটি ভেরিয়েশন যা কাচের পরিবর্তে প্লাস্টিকের সাবস্ট্রেট ব্যবহার করে ডিসপ্লেগুলিকে পাতলা, হালকা এবং আরও টেকসই করে। এর মাধ্যমে মূলত কার্ভড বা রোলেবল ডিসপ্লে তৈরি করা হয়। POLED সাধারণত পরিধানযোগ্য ডিসপ্লেতে পাওয়া যায়, যেমন- স্মার্টওয়াচ, যেখানে ডিসপ্লের নমনীয়তা এবং স্থায়িত্ব খুবই গুরুত্বপূর্ণ এক ব্যাপার। AMOLED প্যানেলগুলি তুলনায় প্লাস্টিকের প্যানেল অর্থাৎ pOLED-এর চেয়ে পরিষ্কার হয়। তবে, কাচের প্যানেলের তুলনায় প্লাস্টিকের প্যানেলের স্থায়িত্ব বেশি। এগুলি পাতলা এবং সস্তাও। যদিও, এগুলোতেও সহজেই আঁচড় পড়তে দেখা যায়।

Mobile Camera Gadgets: মোবাইলেই উঠবে DSLR-এর মত অসাধারণ ছবি! যদি কিনতে পারেন এই Gadgets

এবার মোবাইলেই উঠবে ডিএসএলআর এর মত অসাধারণ ছবি! যদি কিনতে পারেন এই গেজেটস!ছবি ও তথ্য: মৈনাক দেবনাথ
এবার মোবাইলেই উঠবে ডিএসএলআর এর মত অসাধারণ ছবি! যদি কিনতে পারেন এই গেজেটস!ছবি ও তথ্য: মৈনাক দেবনাথ
ডিএসএলআরে ছবি তুলে সেই ছবি আমরা সোশ্যাল মাধ্যমে পোস্ট করতে অনেকেই ভালোবাসি। তবে জানেন কি মোবাইলেও তোলা যায় ডিএসএলআর এর মত ছবি
ডিএসএলআরে ছবি তুলে সেই ছবি আমরা সোশ্যাল মাধ্যমে পোস্ট করতে অনেকেই ভালোবাসি। তবে জানেন কি মোবাইলেও তোলা যায় ডিএসএলআর এর মত ছবি
নিজের ছবিকে ফোকাস করে ব্যাকগ্রাউন্ডটিকে ঘোলাটে অথবা ব্লার করে ছবি তুলতে পছন্দ করে অনেকেই। তবে অনেক সময় ক্যামেরা না থাকায় সেই ছবি তোলা হয় না আমাদের।
নিজের ছবিকে ফোকাস করে ব্যাকগ্রাউন্ডটিকে ঘোলাটে অথবা ব্লার করে ছবি তুলতে পছন্দ করে অনেকেই। তবে অনেক সময় ক্যামেরা না থাকায় সেই ছবি তোলা হয় না আমাদের।
তবে আধুনিক প্রযুক্তির যুগে কোনও কিছুই অসম্ভব নয়। তা আরও একবার প্রমাণিত। মোবাইলে তুলতে পারবেন ডিএসএলআর এর মত ছবি
তবে আধুনিক প্রযুক্তির যুগে কোনও কিছুই অসম্ভব নয়। তা আরও একবার প্রমাণিত। মোবাইলে তুলতে পারবেন ডিএসএলআর এর মত ছবি
ডিএসএলআর ক্যামেরাতে যেভাবে লেন্স লাগানো যাচ্ছে ঠিক একইভাবে মোবাইলের ক্যামেরার মধ্যেও লাগানো যাচ্ছে এই বিশেষ ধরনের লেন্স।
ডিএসএলআর ক্যামেরাতে যেভাবে লেন্স লাগানো যাচ্ছে ঠিক একইভাবে মোবাইলের ক্যামেরার মধ্যেও লাগানো যাচ্ছে এই বিশেষ ধরনের লেন্স।
ক্লিপ এর সাহায্যে মোবাইল ফোনের সঙ্গে সঠিকভাবে লেন্সটি আটকে তোলা যেতে পারে ডিএসএলআর এর মত নিখুঁত ছবি
ক্লিপ এর সাহায্যে মোবাইল ফোনের সঙ্গে সঠিকভাবে লেন্সটি আটকে তোলা যেতে পারে ডিএসএলআর এর মত নিখুঁত ছবি

Mobile Charge Hack: চটজলদি শেষ হয়ে যাচ্ছে ফোনের ব্যাটারি! এই টিপস্ গুলি মেনে চললেই চিন্তা নেই

স্মার্ট ফোন আমাদের সকলের থাকলেও স্মার্টফোনের ব্যাটারি নিয়ে অনেকেই সমস্যায় ভোগেন। এই টিপসগুলো মেনে চললে আপনার ফোনের ব্যাটারি হবে দীর্ঘমেয়াদি।ছবি ও তথ্য: মৈনাক দেবনাথ
স্মার্ট ফোন আমাদের সকলের থাকলেও স্মার্টফোনের ব্যাটারি নিয়ে অনেকেই সমস্যায় ভোগেন। এই টিপসগুলো মেনে চললে আপনার ফোনের ব্যাটারি হবে দীর্ঘমেয়াদি।ছবি ও তথ্য: মৈনাক দেবনাথ
সব সময় চেষ্টা করতে হবে ফোনের কোম্পানির চার্জার দিয়েই ফোন চার্জ দিতে। বাজার চলতি কোন ডুপ্লিকেট চার্জার ব্যবহার করা যাবে না এতে ব্যাটারি ক্ষতি হতে পারে।
সব সময় চেষ্টা করতে হবে ফোনের কোম্পানির চার্জার দিয়েই ফোন চার্জ দিতে। বাজার চলতি কোন ডুপ্লিকেট চার্জার ব্যবহার করা যাবে না এতে ব্যাটারি ক্ষতি হতে পারে।
বিশেষজ্ঞরা বলেন মোবাইল ফোন কখনও ১০০% চার্জ দিতে নেই কিম্বা চার্জ ফুরিয়ে সুইচ অফ হওয়ার অপেক্ষা করতে নেই। ২০% নিচে নামলেই চার্জ দেওয়া উচিত এবং ৯০% হয়ে গেলে চার্জ দেওয়া বন্ধ করা উচিত।
বিশেষজ্ঞরা বলেন মোবাইল ফোন কখনও ১০০% চার্জ দিতে নেই কিম্বা চার্জ ফুরিয়ে সুইচ অফ হওয়ার অপেক্ষা করতে নেই। ২০% নিচে নামলেই চার্জ দেওয়া উচিত এবং ৯০% হয়ে গেলে চার্জ দেওয়া বন্ধ করা উচিত।
অত্যন্ত গরম আবহাওয়া কিংবা সূর্যের তাপে মোবাইল ফোন দীর্ঘক্ষণ রেখে দিতে নেই এতে ব্যাটারি গরম হয়ে যায় এবং ব্যাটারির আয়ু কমে যায়।
অত্যন্ত গরম আবহাওয়া কিংবা সূর্যের তাপে মোবাইল ফোন দীর্ঘক্ষণ রেখে দিতে নেই এতে ব্যাটারি গরম হয়ে যায় এবং ব্যাটারির আয়ু কমে যায়।
ঠিক তেমনই অত্যন্ত ঠান্ডা এলাকাতেও কিংবা অনেকেই ফোন গরম হয়ে গেলে কিছুক্ষন ফ্রিজে রেখে দেয় ফোন, সেটি করলেও আপনার ব্যাটারির আয়ু কমতে পারে।
ঠিক তেমনই অত্যন্ত ঠান্ডা এলাকাতেও কিংবা অনেকেই ফোন গরম হয়ে গেলে কিছুক্ষন ফ্রিজে রেখে দেয় ফোন, সেটি করলেও আপনার ব্যাটারির আয়ু কমতে পারে।
মোবাইল ফোন চার্জ দিয়ে অনেকেই ভিডিও গেম খেলে যার ফলে ফোনটি অত্যন্ত গরম হয়ে যায় চার্জে দিয়ে গেম খেলতেও বিশেষজ্ঞরা বারণ করেন।
মোবাইল ফোন চার্জ দিয়ে অনেকেই ভিডিও গেম খেলে যার ফলে ফোনটি অত্যন্ত গরম হয়ে যায় চার্জে দিয়ে গেম খেলতেও বিশেষজ্ঞরা বারণ করেন।

Smartphone Expiry Date: ফোনের এক্সপায়ারি ডেট কোথায় লেখা থাকে জানেন? স্মার্টফোনের আয়ু কত? ৯০ শতাংশ মানুষ ভুল জানেন

যে কোনও জিনিসের মেয়াদ শেষ হওয়ার তারিখ থাকে। মেয়াদ শেষ হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে পণ্যগুলি ব্যবহার অনুপযোগী হয়ে পড়ে। মানে সেই জিনিসের জীবন শেষ। কিন্তু কেউ কি জানেন, যে স্মার্টফোনটি তিনি ব্যবহার করছেন, তার মেয়াদ কত এবং সেটা কোথায় লেখা আছে বা কতদিন ব্যবহার করা যাবে? photo source collected
যে কোনও জিনিসের মেয়াদ শেষ হওয়ার তারিখ থাকে। মেয়াদ শেষ হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে পণ্যগুলি ব্যবহার অনুপযোগী হয়ে পড়ে। মানে সেই জিনিসের জীবন শেষ। কিন্তু কেউ কি জানেন, যে স্মার্টফোনটি তিনি ব্যবহার করছেন, তার মেয়াদ কত এবং সেটা কোথায় লেখা আছে বা কতদিন ব্যবহার করা যাবে? photo source collected
স্মার্টফোন আজ আমাদের জীবনের একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ হয়ে উঠেছে। আজ স্মার্টফোনগুলি শুধুমাত্র কল করার জন্য নয়, ফটো শেয়ার করা, খাবার অর্ডার করা এবং টিকিট বুক করার জন্যও ব্যবহৃত হচ্ছে। এমন পরিস্থিতিতে, স্মার্টফোনটি কত দিন পর্যন্ত ব্যবহার করা যাবে এবং কখন এটির মেয়াদ শেষ হবে তা অবশ্যই জানতে হবে।photo source collected
স্মার্টফোন আজ আমাদের জীবনের একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ হয়ে উঠেছে। আজ স্মার্টফোনগুলি শুধুমাত্র কল করার জন্য নয়, ফটো শেয়ার করা, খাবার অর্ডার করা এবং টিকিট বুক করার জন্যও ব্যবহৃত হচ্ছে। এমন পরিস্থিতিতে, স্মার্টফোনটি কত দিন পর্যন্ত ব্যবহার করা যাবে এবং কখন এটির মেয়াদ শেষ হবে তা অবশ্যই জানতে হবে।photo source collected
স্মার্টফোনের মেয়াদ শেষ হওয়ার তারিখ কত? স্মার্টফোন একটি ইলেকট্রনিক ডিভাইস, অন্য যে কোনও ইলেকট্রনিক ডিভাইসের মতোই এর ব্যাটারিতে রাসায়নিক ব্যবহার করা হয় যা কিছু সময় পর শেষ হয়ে যায়। আজকাল স্মার্টফোনে ফিক্সড ব্যাটারি আসে, ব্যাটারি নষ্ট হয়ে গেলে তা রিপ্লেস করা যায় না। ব্যাটারি নষ্ট হয়ে যাওয়ার পর মানুষ তাদের স্মার্টফোন ফেলে দেয়।photo source collected
স্মার্টফোনের মেয়াদ শেষ হওয়ার তারিখ কত? স্মার্টফোন একটি ইলেকট্রনিক ডিভাইস, অন্য যে কোনও ইলেকট্রনিক ডিভাইসের মতোই এর ব্যাটারিতে রাসায়নিক ব্যবহার করা হয় যা কিছু সময় পর শেষ হয়ে যায়। আজকাল স্মার্টফোনে ফিক্সড ব্যাটারি আসে, ব্যাটারি নষ্ট হয়ে গেলে তা রিপ্লেস করা যায় না। ব্যাটারি নষ্ট হয়ে যাওয়ার পর মানুষ তাদের স্মার্টফোন ফেলে দেয়।photo source collected
একটি স্মার্টফোন যত বছরই ব্যবহার করুন না কেন, এর মেয়াদ শেষ হয় না। আসলে, স্মার্টফোনের কোনও নির্দিষ্ট মেয়াদ শেষ হওয়ার তারিখ নেই। কিন্তু এমন কিছু কারণ রয়েছে যার কারণে একদিনের জন্যও সঠিকভাবে ব্যবহার না করলেও স্মার্টফোন নষ্ট হয়ে যায়। যতক্ষণ পর্যন্ত স্মার্টফোনের কোনও বড় ত্রুটি না থাকে, ততক্ষণ এটি কাজ করতে থাকে। এই সমস্যাটি ব্যাটারি, সার্কিট বোর্ড বা তারের সঙ্গে হতে পারে।photo source collected
একটি স্মার্টফোন যত বছরই ব্যবহার করুন না কেন, এর মেয়াদ শেষ হয় না। আসলে, স্মার্টফোনের কোনও নির্দিষ্ট মেয়াদ শেষ হওয়ার তারিখ নেই। কিন্তু এমন কিছু কারণ রয়েছে যার কারণে একদিনের জন্যও সঠিকভাবে ব্যবহার না করলেও স্মার্টফোন নষ্ট হয়ে যায়। যতক্ষণ পর্যন্ত স্মার্টফোনের কোনও বড় ত্রুটি না থাকে, ততক্ষণ এটি কাজ করতে থাকে। এই সমস্যাটি ব্যাটারি, সার্কিট বোর্ড বা তারের সঙ্গে হতে পারে।photo source collected
একটি স্মার্টফোনের জীবন মেয়াদ- বাজারে উপলব্ধ একটি ভাল ব্র্যান্ডের স্মার্টফোন বছরের পর বছর কাজ করবে। স্মার্টফোনে এই ধরনের চিপ এবং যন্ত্রাংশ ব্যবহার করা হয় যা দীর্ঘ সময় ধরে চলে, যদি কেউ ফোনটি যত্ন সহকারে ব্যবহার করেন। অনেক ফোন কোনও সমস্যা ছাড়াই ৮-১০ বছর ধরে চলে। হ্যাঁ, মাঝে মাঝে এর ব্যাটারি পরিবর্তন করতে হতে পারে।photo source collected
একটি স্মার্টফোনের জীবন মেয়াদ- বাজারে উপলব্ধ একটি ভাল ব্র্যান্ডের স্মার্টফোন বছরের পর বছর কাজ করবে। স্মার্টফোনে এই ধরনের চিপ এবং যন্ত্রাংশ ব্যবহার করা হয় যা দীর্ঘ সময় ধরে চলে, যদি কেউ ফোনটি যত্ন সহকারে ব্যবহার করেন। অনেক ফোন কোনও সমস্যা ছাড়াই ৮-১০ বছর ধরে চলে। হ্যাঁ, মাঝে মাঝে এর ব্যাটারি পরিবর্তন করতে হতে পারে।photo source collected
ফোনের সফ্টওয়্যার - বর্তমানে স্মার্টফোন উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানগুলো বেশ চতুর হয়ে উঠেছে। বেশিরভাগ কোম্পানি ২-৩ বছর পর স্মার্টফোনে সফটওয়্যার আপডেট দেওয়া বন্ধ করে দেয়। যার কারণে পুরনো স্মার্টফোন ব্যবহার অনুপযোগী হয়ে পড়ে এবং স্মার্টফোন পরিবর্তন করতে হয়। photo source collected
ফোনের সফ্টওয়্যার – বর্তমানে স্মার্টফোন উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানগুলো বেশ চতুর হয়ে উঠেছে। বেশিরভাগ কোম্পানি ২-৩ বছর পর স্মার্টফোনে সফটওয়্যার আপডেট দেওয়া বন্ধ করে দেয়। যার কারণে পুরনো স্মার্টফোন ব্যবহার অনুপযোগী হয়ে পড়ে এবং স্মার্টফোন পরিবর্তন করতে হয়। photo source collected
কোম্পানিগুলোও দুই-তিন বছর পর আনুষঙ্গিক পার্টস তৈরি বন্ধ করে দেয়। যার কারণে মেরামতের সময় যন্ত্রাংশ পাওয়া যায় না। কোম্পানিগুলি এমন করে, যাতে লোকেরা নতুন স্মার্টফোন কেনে এবং তাদের ব্যবসা চলতে থাকে।photo source collected
কোম্পানিগুলোও দুই-তিন বছর পর আনুষঙ্গিক পার্টস তৈরি বন্ধ করে দেয়। যার কারণে মেরামতের সময় যন্ত্রাংশ পাওয়া যায় না। কোম্পানিগুলি এমন করে, যাতে লোকেরা নতুন স্মার্টফোন কেনে এবং তাদের ব্যবসা চলতে থাকে।photo source collected

ভ্যালেন্টাইনস ডে-র আগে iPhone 15-এ বড় ছাড়! বিরাট সস্তা! কীভাবে কিনবেন জানুন

iPhone 15: এই বছরের জানুয়ারিতে, Flipkart-এ বিভিন্ন ডিলের মাধ্যমে ৬৫,০০০ টাকার নিচে iPhone 15 ক্রয় একটি সেরা অফার ছিল। দুর্ভাগ্যবশত সেই স্কিম স্বল্পস্থায়ী ছিল, কারণ সেই দাম দ্রুত ৭০,০০০ টাকা হয়ে যায়, যা অনেককে হতাশ করেছিল। যাই হোক, ভ্যালেন্টাইনস ডে ঘনিয়ে আসার সঙ্গে সঙ্গে Flipkart আবার সেই ডিভাইসটিকে ছাড়ের সঙ্গে উপলব্ধ করছে। মোবাইল বোনানজা সেলের অংশ হিসেবে, iPhone 15 মাত্র ৬৩,৯৯৯ টাকায় পাওয়া যাচ্ছে। এটির প্রাথমিক লঞ্চ ৭৯,৯০০ টাকার এমআরপি মূল্যের তুলনায়, এটি প্রায় ১৫,০০০ টাকার ডিসকাউন্টে পাওয়া যাচ্ছে।

এক নজরে দেখে নেওয়া যাক Flipkart এর সেই সেরা ডিল –

ভ্যালেন্টাইনস ডে-র জন্য iPhone 15 ডিভাইসটি বর্তমানে কোনও অফার ছাড়াই ৬৫,৯৯৯ টাকার ফ্ল্যাট রেটে পাওয়া যাচ্ছে। iPhone 15-এর মডেলের ক্ষেত্রে বিবেচনা করলে, এটি একটি ভাল দাম। এখন বেশিরভাগ অনলাইন ডিলের মতোই, iPhone 15-এর ক্ষেত্রে গ্রাহকরা আরও সুবিধা গ্রহণ করতে পারবে। Flipkart-এ iPhone 15-এর উপরে ব্যাঙ্ক ডিসকাউন্ট সহ বিভিন্ন ক্রেডিট কার্ডের সুবিধাও পাওয়া যাবে। সুতরাং ভ্যালেন্টাইনস ডে-র জন্য সেরা উপহার হতে পারে iPhone 15। কারণ iPhone 15 এখন Flipkart-এ ৭৯,৯০০ টাকার বদলে পাওয়া যাবে ৬৩,৯৯৯ টাকায়।

আরও পড়ুন: ১০০ বছর পর বিরল যোগ! দোলের দিন চন্দ্র-গ্রহণ! এই তিন রাশির ভাগ্যে সোনা ফলবে!

কারও যদি HDFC ব্যাঙ্কের ক্রেডিট কার্ড থাকে, তাহলে তিনি নন-ইএমআই লেনদেনে ২,০০০ টাকার অতিরিক্ত ডিসকাউন্ট উপভোগ করতে পারেন। উপরন্তু, কারও যদি একটি BOB কার্ড থাকে, তাহলে তিনি ১০% ছাড়ের সুবিধাও পেতে পারেন এবং একই অফার Citi ক্রেডিট কার্ডের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য। এই অফারগুলি প্রয়োগ করার পরে, iPhone 15-এর ১২৮জিবি ভ্যারিয়েন্টের দাম প্রায় ৬৩,৯৯৯ টাকা হতে পারে। সহজ কথায়, এটি ডিভাইসের জন্য একটি ন্যায্য মূল্য। এই বিষয়ে জেনে রাখা প্রয়োজন যে, এটি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে একই ডিভাইসের দামের চেয়েও সস্তা। সুতরাং iPhone 15 একটি সেরা ডিল হতে পারে।

কেউ যদি ৭০,০০০ টাকার নিচে একটি আইফোন চান, তাহলে সত্যি কথা বলতে iPhone 15 ছাড়া অন্য কোনও মডেল নেই। ফলে এটা সেরা অফার। এটি তার পূর্বসূরীদের তুলনায় কম দামে সেরা অফার হতে পারে। অন্য দিকে, আইফোন ১৪ প্লাসের মতো একটি বড় ডিভাইস পছন্দ না করলে, আইফোন ১৫ আগামী বছরের জন্য একটি দুর্দান্ত বিকল্প হওয়া উচিত।

iPhone-এর নিরাপত্তায় বড়সড় ভুল! যে কোনও সময় হ্যাক হতে পারে! জানুন

iPhone: কিছুদিন আগে কেন্দ্রের বিরুদ্ধে আইফোনে নজরদারি চালানোর অভিযোগ তুলেছিলেন বিরোধী সাংসদরা। সেই নিয়ে উত্তাল হয়েছিল সংসদ। এবার আইফোন ইউজারদের সতর্ক করল গুগল। টেক জায়ান্ট সংস্থা জানিয়েছে, নিরাপত্তায় বড়সড় ফাঁক রয়েছে। সেই ফাঁক গলেই স্পাইওয়্যার দিয়ে আইফোন হ্যাক করার চেষ্টা করছে সরকারি হ্যাকাররা। তবে কোন দেশের সরকার এই চেষ্টা করেছে, সে সম্পর্কে কিছু জানানো হয়নি।

সম্প্রতি গুগলের থ্রেট অ্যানালাইসিস গ্রুপ এই নিয়ে আইফোন ইউজারদের সতর্ক করেছে। থ্রেট অ্যানালাইসিস গ্রুপ হ্যাকিং নিয়ে জনসাধারণ অবহিত করে। গতবার পেগাসাস নিয়ে বিতর্কের ঝড় উঠেছিল। এবার থ্রেট অ্যানালাইসিস গ্রুপ ‘ভ্যারিস্টন’ নামের একটি স্প্যানিশ স্টার্ট আপ সংস্থার কথা জানিয়েছে। এরা আইফোন ইউজারদের ডেটা চুরি করতে একটি বিশেষ স্পাইওয়্যার তৈরি করেছে বলে জানিয়েছে গুগল।

থ্রেট অ্যানালাইসিস গ্রুপ সরকারের হয়ে কাজ করে এমন একটি হ্যাকারদের গোষ্ঠীর কথা উল্লেখ করেছে যারা জিরো ডে ইস্যুকে কাজে লাগিয়ে হ্যাকিংয়ের চেষ্টা করেছিল। কিন্তু এই বিষয়ে অর্থাৎ জিরো ডে ইস্যু সম্পর্কে অ্যাপল কিছুই জানত না। ২০২২ সাল থেকে একাধিক ম্যালওয়্যার বিশ্লেষণের পর গুগল ‘ভ্যারিস্টন’ স্টার্ট আপের কাজকর্ম সম্পর্কে খোঁজখবর নিতে শুরু করে। তখনই জানা যায় এই সব তথ্য।

সাধারণত আইফোন ইউজাররা কী কী নিরাপত্তা সংক্রান্ত হুমকির মুখে পড়তে পারেন, সে সম্পর্কে অ্যাপল ওয়াকিবহাল। ত্রুটি সংশোধনে প্যাচ প্রকাশ করা হয়। কিন্তু জিরো ডে থ্রেট গুগল, অ্যাপলের মতো টেক জায়ান্টদের কাছেও উদ্বেগের। বড়সড় ত্রুটি আটকাতে বড় কোম্পানিগুলির একে অপরকে সাহায্য করা প্রয়োজন বলে মনে করছেন অনেক টেক বিশেষজ্ঞ। এখন প্রশ্ন হল, জিরো ডে অ্যাটাক অন্যদের চেয়ে কোথায় আলাদা? হ্যাকাররা কীভাবে এটাকে কাজে লাগাচ্ছে?

আরও পড়ুন: খালি পেটে এই ওষুধ খাচ্ছেন? এই পাঁচ ভুলেই নষ্ট হতে পারে কিডনি ! জানুন চিকিৎসকের মত

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, হ্যাকাররা এসএমএসের মাধ্যমে আইফোনে লিঙ্ক পাঠায়। সেই লিঙ্কে ক্লিক করলেই ডিভাইসের অ্যাক্সেস চলে আসে হ্যাকারদের হাতে। তখন দেদার ডেটা চুরি চলে। তবে ভ্যারিস্টনের তৈরি স্পাইওয়্যার কারা ব্যবহার করছে, সেই বিষয়ে প্রতিবেদনে স্পষ্ট করে কিছু জানানো হয়নি। তবে সরকারি নেটওয়ার্কের কথা জানানো হয়েছে। ভ্যারিস্টন ছাড়াও, গুগল সাই৪গেট, আরসিএস ল্যাব এবং নেগের মতো স্পাইওয়্যার ব্যবসার সঙ্গে জড়িত আরও কয়েকটি সংস্থাকে ট্র্যাক করছে।

Smartphone: এখনই কিনুন নতুন স্মার্টফোন! সস্তায় পাবেন! জুন থেকে দাম বাড়তে চলেছে!

Smartphone: নতুন ফোন কেনার ইচ্ছে? তাহলে জুনের আগেই কেনা উচিত। কারণ ফোনের দাম বাড়তে চলেছে। একাধিক রিপোর্ট বলছে, জুন থেকে স্মার্টফোনের দাম ১০-১৫ শতাংশ বাড়তে পারে। তবে বাজেটের আগেই মোবাইল ফোনের যন্ত্রাংশের উপর শুল্ক কমিয়েছে সরকার। তাহলে জুনে স্মার্টফোনের দাম বৃদ্ধির আশঙ্কা কেন করা হচ্ছে? এর কারণ মেমোরি চিপের দাম বৃদ্ধি।

ইটি টেলিকমের একটি প্রতিবেদন থেকে জানা যাচ্ছে, টেক বিশেষজ্ঞদের অনুমান, ২০২৪ সালের জুন থেকে স্মার্টফোনের দাম বৃদ্ধি পাওয়ার ব্যাপক সম্ভাবনা রয়েছে। তবে অনেক বিশেষজ্ঞ এও বলছেন যে সরকার স্মার্টফোনের যন্ত্রাংশের উপর সাম্প্রতিক শুল্ক হ্রাস কমিয়ে দাম বৃদ্ধি কমাতে পারে। এছাড়াও, স্মার্টফোন নির্মাতারা নতুন স্মার্টফোনে মেমোরি কনফিগারেশন কমিয়ে খরচ নিয়ন্ত্রণ করতে পারে।

ইকোনমিক টাইমসের প্রতিবেদনে, বাজার গবেষণা সংস্থা ট্রেন্ডফোর্সের তথ্য উদ্ধৃত করে বলা হয়েছে যে ডিআরএএম (মেমোরি চিপ)-এর দাম বেড়েছে, যার কারণে কোম্পানিগুলি ফোনের দাম বাড়াতে পারে। এর পাশাপাশি চিপ উৎপাদনকারী সংস্থা স্যামসাং এবং মাইক্রোন মার্চ থেকে মোবাইল ফোনের দাম ১৫-২০ শতাংশ বাড়াতে চায় বলেও জানানো হয়েছে।বলে রাখা ভাল, ডিআরএএম-এর ক্রমবর্ধমান চাহিদার কারণে দাম বৃদ্ধি হতে পারে। বর্তমানে নতুন চিপসেটে আর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্সের চাহিদা বাড়ছে। অন্য দিকে, এলপিডিডিআর৫(এক্স) সরবরাহে সমস্যা রয়েছে।

আরও পড়ুন: সরস্বতী পুজোয় লাগবেই এই ফুল! কোন ফুল জানেন? কৃপা হবে দেবীর!

আগামী তিন মাসের মধ্যে বাজারে এর প্রভাব দেখা যাবে: বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এসবই ঘটছে চিনা মুদ্রা শক্তিশালী হওয়ার কারণে। ভারতে স্মার্টফোনের যন্ত্রাংশ-সহ অনেক কিছুই চিন থেকে আমদানি করতে হয়। ভবিষ্যতে এর খরচ বাড়তে পারে। রিপোর্টে এও বলা হয়েছে যে আগামী তিন মাসের মধ্যে ফোনের দাম বাড়তে পারে। কারণ মোবাইল কোম্পানিগুলির কাছে বর্তমানে যন্ত্রাংশ বা অন্যান্য পর্যাপ্ত উপাদান রয়েছে। কিন্তু এর পর যখন কোম্পানি আবার ফোন তৈরি করবে তখন ফের যন্ত্রাংশের প্রয়োজন হবে। সেটা বেশি দামে আমদানি করতে হবে। তখনই দাম বাড়বে ফোনের। আগামী তিন মাসের মধ্যেই এমনটা হতে চলেছে বলে অনুমান করা হচ্ছে।

Phone Hang: ফোন কি ঘন ঘন হ্যাং হয়, নাকি আস্তে চলে? বদলে নিন সেটিংস! মাখনের মতো চলবে! জানুন

যখনই ফোন হ্যাং হয় বা আটকে যায়, তখন কেউ বুঝতে পারেন না কী করা উচিত। তাই যাঁরা মাঝে মাঝে এই সমস্যায় জড়িয়ে পড়ে, তাঁদের জন্য আমরা নিয়ে এসেছি সমাধান।
যখনই ফোন হ্যাং হয় বা আটকে যায়, তখন কেউ বুঝতে পারেন না কী করা উচিত। তাই যাঁরা মাঝে মাঝে এই সমস্যায় জড়িয়ে পড়ে, তাঁদের জন্য আমরা নিয়ে এসেছি সমাধান।
গুরুত্বপূর্ণ কাজের সময় ফোন হ্যাং হয়ে গেলে বা বন্ধ হয়ে গেলে বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। তাই এই ধরনের সমস্যার সম্মুখীন হলে এখনই ফলো করা উচিত এই কয়েকটি প্রয়োজনীয় টিপস।
গুরুত্বপূর্ণ কাজের সময় ফোন হ্যাং হয়ে গেলে বা বন্ধ হয়ে গেলে বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। তাই এই ধরনের সমস্যার সম্মুখীন হলে এখনই ফলো করা উচিত এই কয়েকটি প্রয়োজনীয় টিপস।
অনেক সময় ফোনের বড় সমস্যাগুলোও রিস্টার্ট দিয়ে ঠিক করা যায়। সুতরাং, যদি কারও ফোনে স্ক্রিন আটকে যায় বা হ্যাকিংয়ের সমস্যা খুব বেশি না ঘটে, তবে এটি রিস্টার্ট করে ঠিক করা সম্ভব।
অনেক সময় ফোনের বড় সমস্যাগুলোও রিস্টার্ট দিয়ে ঠিক করা যায়। সুতরাং, যদি কারও ফোনে স্ক্রিন আটকে যায় বা হ্যাকিংয়ের সমস্যা খুব বেশি না ঘটে, তবে এটি রিস্টার্ট করে ঠিক করা সম্ভব।
গুগল তার সাপোর্ট পেজে বলেছে, এমন ক্ষেত্রে ফোনের সমস্যা সমাধান করতে হবে। এতে প্রথমে অ্যান্ড্রয়েড আপডেট দেখতে হবে। এটি তখন ঘটে যে আমাদের ফোনে সর্বশেষ সফ্টওয়্যার আপডেট ইনস্টল করা নেই এবং ফোনটি পুরনো আপডেটে কাজ করে। এই কারণে ফোন হ্যাং হয়ে যাওয়ার সমস্যা শুরু হয়। দ্বিতীয় জিনিসটি হল এর জন্য স্টোরেজ চেক করতে হবে এবং জায়গা খালি করতে হবে।
গুগল তার সাপোর্ট পেজে বলেছে, এমন ক্ষেত্রে ফোনের সমস্যা সমাধান করতে হবে। এতে প্রথমে অ্যান্ড্রয়েড আপডেট দেখতে হবে। এটি তখন ঘটে যে আমাদের ফোনে সর্বশেষ সফ্টওয়্যার আপডেট ইনস্টল করা নেই এবং ফোনটি পুরনো আপডেটে কাজ করে। এই কারণে ফোন হ্যাং হয়ে যাওয়ার সমস্যা শুরু হয়। দ্বিতীয় জিনিসটি হল এর জন্য স্টোরেজ চেক করতে হবে এবং জায়গা খালি করতে হবে।
অ্যাপ আপডেট - ফোনের সমস্ত কাজ শুধুমাত্র অ্যাপের সাহায্যে করা হয়। তাই অ্যাপের আপডেট চেক করা জরুরি। অনেক সময় অ্যাপ আপ টু ডেট না থাকলেও হ্যাং হয়ে যাওয়ার সমস্যা দেখা দেয়। যে অ্যাপটি ব্যবহার করা হচ্ছে না, সেটি বন্ধ করার পাশাপাশি ব্যাকগ্রাউন্ডে চলমান অ্যাপটিও বন্ধ করা উচিত।
অ্যাপ আপডেট – ফোনের সমস্ত কাজ শুধুমাত্র অ্যাপের সাহায্যে করা হয়। তাই অ্যাপের আপডেট চেক করা জরুরি। অনেক সময় অ্যাপ আপ টু ডেট না থাকলেও হ্যাং হয়ে যাওয়ার সমস্যা দেখা দেয়। যে অ্যাপটি ব্যবহার করা হচ্ছে না, সেটি বন্ধ করার পাশাপাশি ব্যাকগ্রাউন্ডে চলমান অ্যাপটিও বন্ধ করা উচিত।
এই সমস্ত কিছু চেষ্টা করার পরেও যদি ফোন কাজ না করে, তবে ফোনের ফ্যাক্টরি রিসেট করতে হতে পারে। যদি মনে হয় যে সমস্যাটি এখনও রয়ে গিয়েছে, তবে এটিকে পরিষেবা কেন্দ্রে নিয়ে যাওয়া বুদ্ধিমানের কাজ হবে।
এই সমস্ত কিছু চেষ্টা করার পরেও যদি ফোন কাজ না করে, তবে ফোনের ফ্যাক্টরি রিসেট করতে হতে পারে। যদি মনে হয় যে সমস্যাটি এখনও রয়ে গিয়েছে, তবে এটিকে পরিষেবা কেন্দ্রে নিয়ে যাওয়া বুদ্ধিমানের কাজ হবে।

Mobile Battery: একবার চার্জেই ৫০ বছর থাকবে এই মোবাইল ব্যাটারি! একদম ছোট্ট, চলবে ক্যামেরাতেও! মিলবে কোথায়?

পয়সার থেকেও ছোট আকারের নিউক্লিয়ার বা পারমাণবিক শক্তির ব্যাটারি তৈরি করেছে চিনের বেটাভোল্ট টেকনোলজি। ছোট এই ব্যাটারি স্মার্টফোনে ব্যবহার করা যাবে।

পয়সার থেকেও ছোট আকারের নিউক্লিয়ার বা পারমাণবিক শক্তির ব্যাটারি তৈরি করেছে চিনের বেটাভোল্ট টেকনোলজি। ছোট এই ব্যাটারি স্মার্টফোনে ব্যবহার করা যাবে।
বেটাভোল্টের দাবি, একবার চার্জ করে টানা ৫০ বছর পর্যন্ত এই ব্যাটারি ফোন চালাতে পারবে। এটি দৈর্ঘ্যে ১৫ মিলিমিটার ও চওড়ায় ১৫ মিলিমিটার। ব্যাটারিটির পুরুত্ব ৫ মিলিমিটার।
বেটাভোল্টের দাবি, একবার চার্জ করে টানা ৫০ বছর পর্যন্ত এই ব্যাটারি ফোন চালাতে পারবে। এটি দৈর্ঘ্যে ১৫ মিলিমিটার ও চওড়ায় ১৫ মিলিমিটার। ব্যাটারিটির পুরুত্ব ৫ মিলিমিটার।
বেটাভোল্ট টেকনোলজির জানিয়েছে, পারমাণবিক শক্তির ব্যাটারি তৈরির কার্যক্রম এখনেও পরীক্ষামূলক পর্যায়ে রয়েছে। প্রাথমিকভাবে স্মার্টফোন ও ড্রোনের জন্য বাণিজ্যিকভাবে এ ব্যাটারি তৈরি করা হবে।
বেটাভোল্ট টেকনোলজির জানিয়েছে, পারমাণবিক শক্তির ব্যাটারি তৈরির কার্যক্রম এখনেও পরীক্ষামূলক পর্যায়ে রয়েছে। প্রাথমিকভাবে স্মার্টফোন ও ড্রোনের জন্য বাণিজ্যিকভাবে এ ব্যাটারি তৈরি করা হবে।
তবে এই ব্যাটারি মহাকাশ গবেষণার কাজে ব্যবহৃত যন্ত্রের পাশাপাশি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা, আধুনিক সেন্সর, রোবটসহ বিভিন্ন ধরনের চিকিৎসাযন্ত্রেও ব্যবহার করা সম্ভব। ২০২৫ সাল থেকে এই ব্যাটারি তৈরির কার্যক্রম শুরু হবে।
তবে এই ব্যাটারি মহাকাশ গবেষণার কাজে ব্যবহৃত যন্ত্রের পাশাপাশি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা, আধুনিক সেন্সর, রোবটসহ বিভিন্ন ধরনের চিকিৎসাযন্ত্রেও ব্যবহার করা সম্ভব। ২০২৫ সাল থেকে এই ব্যাটারি তৈরির কার্যক্রম শুরু হবে।
পরমাণু ব্যাটারি নিশ্চিতভাবেই নতুন প্রযুক্তি। তবে চিনের আগেই এই পরমাণু ব্যাটারি তৈরির দাবি করেছে যুক্তরাষ্ট্র, রাশিয়া, ফ্রান্স, যুক্তরাজ্য ও ইরান। তবে এই দেশগুলো ভিন্ন ভিন্নভাবে এই ব্যাটারির ব্যবহার করছে।
পরমাণু ব্যাটারি নিশ্চিতভাবেই নতুন প্রযুক্তি। তবে চিনের আগেই এই পরমাণু ব্যাটারি তৈরির দাবি করেছে যুক্তরাষ্ট্র, রাশিয়া, ফ্রান্স, যুক্তরাজ্য ও ইরান। তবে এই দেশগুলো ভিন্ন ভিন্নভাবে এই ব্যাটারির ব্যবহার করছে।
জানা গিয়েছে, বেটাভোল্টের পারমাণবিক শক্তির ব্যাটারি থেকে আগুন লেগে যাওয়ার বা বিস্ফোরণের কোনো শঙ্কা নেই। শুধু তাই নয়, হিমাঙ্কের নিচে মাইনাস ৬০ ডিগ্রি তাপমাত্রা থেকে সর্বোচ্চ ১২০ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত তাপমাত্রাতেও কাজ করতে পারবে ব্যাটারিটি। আর তাই নতুন এ ব্যাটারি তৈরি করা সম্ভব হলে তা ইলেকট্রনিক যন্ত্র চার্জিংয়ে বিপ্লবের সূচনা করবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
জানা গিয়েছে, বেটাভোল্টের পারমাণবিক শক্তির ব্যাটারি থেকে আগুন লেগে যাওয়ার বা বিস্ফোরণের কোনো শঙ্কা নেই। শুধু তাই নয়, হিমাঙ্কের নিচে মাইনাস ৬০ ডিগ্রি তাপমাত্রা থেকে সর্বোচ্চ ১২০ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত তাপমাত্রাতেও কাজ করতে পারবে ব্যাটারিটি। আর তাই নতুন এ ব্যাটারি তৈরি করা সম্ভব হলে তা ইলেকট্রনিক যন্ত্র চার্জিংয়ে বিপ্লবের সূচনা করবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
এর ফলে চার্জার ও বহনযোগ্য পাওয়ার ব্যাংক ব্যবহারের প্রয়োজনীয়তা ফুরিয়ে যাবে। এমনকি অতিরিক্ত চার্জ দেওয়ার ফলে লিথিয়াম আয়ন ব্যাটারির ক্ষতি হওয়ার শঙ্কাও কমে যাবে।
এর ফলে চার্জার ও বহনযোগ্য পাওয়ার ব্যাংক ব্যবহারের প্রয়োজনীয়তা ফুরিয়ে যাবে। এমনকি অতিরিক্ত চার্জ দেওয়ার ফলে লিথিয়াম আয়ন ব্যাটারির ক্ষতি হওয়ার শঙ্কাও কমে যাবে।

Smartphones: মোবাইল চার্জারের তার কেন ছোট করে বানানো হয়! জেনে নিন আসল কারণ

Smartphones: মোবাইল ফোন এবং তার চার্জার, বর্তমান সময়ের সব থেকে দু’টি গুরুত্বপূর্ণ পণ্য। এদের ছাড়া এক পা-ও নড়ার উপায় নেই প্রায়। আজকাল প্রায় সমস্ত মোবাইল ফোনের চার্জারের তার একটু ছোট হয়। ফলে চার্জে বসিয়ে আরাম করে কাজ করতে একটু অসুবিধাই হয়। কিন্তু কেন এমন করে মোবাইল নির্মাতা সংস্থাগুলি? চার্জারের তার ছোট হয় কেন?

আসলে মানুষের চাহিদার কথা মাথায় রেখেই মোবাইল নির্মাতা সংস্থাগুলি প্রতিদিন নতুন নতুন পরীক্ষা-নিরীক্ষা করছে। স্মার্টফোনে আসছে নতুন নতুন প্রযুক্তি। ক্রমাগত বদলে যাচ্ছে, উন্নত থেকে উন্নততর হচ্ছে ডিজাইন এবং প্রযুক্তি। কিন্তু মোবাইল ফোনের চার্জারের দৈর্ঘ্য নিয়ে অনেকেই খুঁতখুঁত করেন।

এই প্রশ্ন অনেকের মনেই আসে, অনেকে বিরক্তও হন। জেনে নেওয়া যাক ঠিক কেন মোবাইল ফোনের চার্জারের তার এত ছোট হয়—

আসলে এটা ভেবেচিন্তেই করা হয়। এর পিছনে একটি বিশেষ কারণ রয়েছে। তারের দৈর্ঘ্য ছোট হলে ফোনের SAR বিকিরণ এড়ানো যায়। কিছু রিপোর্টে বলা হয়েছে যে সংস্থাগুলি এমন করে যাতে ব্যবহারকারীরা স্মার্টফোনটি চার্জ করার সময় ফোন ব্যবহার না করেন।চার্জিং চালু থাকা অবস্থায় কথা বলা বিপজ্জনক হতে পারে। যদি কেবলটি ছোট হয় তবে চার্জ করার সময় ব্যবহারকারীর ফোন ব্যবহার করার সম্ভাবনা কমতে পারে।

আরও পড়ুন:  ৪০% কম আর ৮০% এর বেশি ফোনে চার্জ দেবেন না! কেন জানেন?

চার্জার তারের ক্ষেত্রে, নিরাপত্তা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। দীর্ঘ তারের অতিরিক্ত গরম হতে পারে। তাছাড়া, ভোল্টেজ ড্রপ হওয়ার ঝুঁকি বেশি থাকে, যা দুর্ঘটনা বা ডিভাইসের আশঙ্কা বাড়াতে পারে।শুধু তাই নয়, মোবাইল ফোনের চার্জার কেবলটি পোর্টেবল। যাতে সহজে বহন করা যায়, সেই কথা মাথায় রেখে ডিজাইন করা হয়েছে। ছোট তার আরও বেশি কমপ্যাক্ট, আরও কম জায়গা নেবে। ফলে যিনি ভ্রমণে যাচ্ছেন তাঁর সুবিধা হবে।

আরও পড়ুন:  চার্জার ছাড়াই যেকোনও জায়গায় করা যাবে মোবাইল চার্জ! শিখে নিন তিনটি দুর্দান্ত কৌশল

তবে এর বাইরে আরও একটা কারণ রয়েছে, যা আসলে নির্মাতাদের সুবিধার জন্য। আর তা হল খরচ। চার্জার কেবল তৈরি করতে নির্মাতাদের কিছু সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। তাই অর্থ সাশ্রয় করতেই ছোট তার তৈরি করতে চায় তারা।