Tag Archives: Bengali Recipe

Bengali Mutton Recipe: আলু দিয়ে খাসির মাংসের লোভনীয় ঝোল, আহ! সে কী স্বাদ; জানুন বাঙালির সাবেকি-সহজ পাঁঠার রেসিপি

খাসির মাংসের ঝোল আমরা কম-বেশি সকলেই পছন্দ করে থাকি। তবে সঠিক পদ্ধতিতে খাসির মাংস রান্না করতে অনেকেই জানেন না। খাসির মাংস বানানোর পুরনো পদ্ধতি একেবারে মায়ের হাতের রেসিপি রইল আপনাদের জন্য। (অনির্বাণ রায়)
খাসির মাংসের ঝোল আমরা কম-বেশি সকলেই পছন্দ করে থাকি। তবে সঠিক পদ্ধতিতে খাসির মাংস রান্না করতে অনেকেই জানেন না। খাসির মাংস বানানোর পুরনো পদ্ধতি একেবারে মায়ের হাতের রেসিপি রইল আপনাদের জন্য। (অনির্বাণ রায়)
খাসির-মাংসে অনেকেই আলু ব্যবহার করেন তবে কেউবা কাঁচা আলু কেউবা আলু ভেজে দিয়ে থাকেন। তাই মাংসের স্বাদও ভিন্ন হয়। তবে ভাজা আলু দিয়ে খাসির মাংস রান্না করলে স্বাদ হয় অতুলনীয়।
খাসির-মাংসে অনেকেই আলু ব্যবহার করেন তবে কেউবা কাঁচা আলু কেউবা আলু ভেজে দিয়ে থাকেন। তাই মাংসের স্বাদও ভিন্ন হয়। তবে ভাজা আলু দিয়ে খাসির মাংস রান্না করলে স্বাদ হয় অতুলনীয়।

আর মায়ের হাতের এই রেসিপি মেনে রান্না করলে খাসির মাংসের জন্য প্রেসার কুকার লাগবে না, কড়াইতেই সুন্দর রান্না হবে। প্রথমে যেটা করতে হবে আলু বড় টুকরো করে কেটে নিয়ে ঠান্ডা জলে ডুবিয়ে রাখতে হবে। মাঝারি মাপের তিনটে পেঁয়াজ কুচিয়ে নিতে হবে। মাংস খুব ভাল করে ধুয়ে রাখুন।
আর মায়ের হাতের এই রেসিপি মেনে রান্না করলে খাসির মাংসের জন্য প্রেসার কুকার লাগবে না, কড়াইতেই সুন্দর রান্না হবে। প্রথমে যেটা করতে হবে আলু বড় টুকরো করে কেটে নিয়ে ঠান্ডা জলে ডুবিয়ে রাখতে হবে। মাঝারি মাপের তিনটে পেঁয়াজ কুচিয়ে নিতে হবে। মাংস খুব ভাল করে ধুয়ে রাখুন।
কড়াইতে সাদা তেল দিয়ে প্রথমে আলু বাদামি করে ভেজে তুলে রাখতে হবে। এবার আলু তুলে বাকি পেঁয়াজ কুচি দিয়ে ভাজতে থাকুন। পেঁয়াজ ভেজে খয়েরি রং ধরলে তুলে রাখুন। এবার কাঁচালঙ্কা, আদা, রসুন একসঙ্গে বেটে নিতে হবে।
কড়াইতে সাদা তেল দিয়ে প্রথমে আলু বাদামি করে ভেজে তুলে রাখতে হবে। এবার আলু তুলে বাকি পেঁয়াজ কুচি দিয়ে ভাজতে থাকুন। পেঁয়াজ ভেজে খয়েরি রং ধরলে তুলে রাখুন। এবার কাঁচালঙ্কা, আদা, রসুন একসঙ্গে বেটে নিতে হবে।
অন্যদিকে, এক চামচ গোটা ধনে, হাফ চামচ জিরে, গোলমরিচ ৪ টে, ছোট টুকরো জায়ফল আর চারটে এলাচ ভাল করে বেটে নিতে হবে।
অন্যদিকে, এক চামচ গোটা ধনে, হাফ চামচ জিরে, গোলমরিচ ৪ টে, ছোট টুকরো জায়ফল আর চারটে এলাচ ভাল করে বেটে নিতে হবে।
বাকি তেলের মধ্যে তেজপাতা, দারচিনি, এলাচ, লবঙ্গ, জয়িত্রী, থেঁতো করা বড় এলাচ দিন। এরপর রসুন বাটা দিয়ে ভেজে আদা আর লঙ্কা বাটা দিন। ঝাল খেলে কাঁচালঙ্কা বেশি করেও দিতে পারেন। এরপর বাটা মশলা দিয়ে দিন।
বাকি তেলের মধ্যে তেজপাতা, দারচিনি, এলাচ, লবঙ্গ, জয়িত্রী, থেঁতো করা বড় এলাচ দিন। এরপর রসুন বাটা দিয়ে ভেজে আদা আর লঙ্কা বাটা দিন। ঝাল খেলে কাঁচালঙ্কা বেশি করেও দিতে পারেন। এরপর বাটা মশলা দিয়ে দিন।
সব দিয়ে খুব ভাল করে কষতে থাকুন। মশলা যত ভাজা হবে তত স্বাদ বাড়বে। এবার এর মধ্যে মাংস দিয়ে ঢাকা দিয়ে রাখতে হবে।
সব দিয়ে খুব ভাল করে কষতে থাকুন। মশলা যত ভাজা হবে তত স্বাদ বাড়বে। এবার এর মধ্যে মাংস দিয়ে ঢাকা দিয়ে রাখতে হবে।
সব মশলা অবশ্য খুব ভাল করে মিশিয়ে নেবেন। ঢাকা দিয়ে ২০-২৫ মিনিট রাখলেই মাংস তৈরি হয়ে যাবে। প্রেশারে দিতে হবে না। তবে মশলা ধোওয়া জল আর নাড়াচাড়া করতে কিন্তু ভুলবেন না। মাংস সেদ্ধ হয়ে এলে আলু দিয়ে দিন।
সব মশলা অবশ্য খুব ভাল করে মিশিয়ে নেবেন। ঢাকা দিয়ে ২০-২৫ মিনিট রাখলেই মাংস তৈরি হয়ে যাবে। প্রেশারে দিতে হবে না। তবে মশলা ধোওয়া জল আর নাড়াচাড়া করতে কিন্তু ভুলবেন না। মাংস সেদ্ধ হয়ে এলে আলু দিয়ে দিন।
আর এক চামচ গুঁড়ো গরম মশলা দিয়ে ১০ মিনিট ফুটিয়ে নিন। ব্যাস তৈরি খাসির মাংস। গরম গরম ভাতের সঙ্গে খেয়ে দেখুন চেটেপুটে খাবে সবাই। (অনির্বাণ রায়)
আর এক চামচ গুঁড়ো গরম মশলা দিয়ে ১০ মিনিট ফুটিয়ে নিন। ব্যাস তৈরি খাসির মাংস। গরম গরম ভাতের সঙ্গে খেয়ে দেখুন চেটেপুটে খাবে সবাই। (অনির্বাণ রায়)

Amriti Recipe: কলাইয়ের ডাল বেটে ভেজে রসে চুবিয়ে তৈরি লোভনীয় অমৃতি! ২৫ বছর ধরে পরম যত্নে রেসিপি আগলে অভিজ্ঞ মিষ্টি বিক্রেতা

কৌশিক অধিকারী, মুর্শিদাবাদ: কথায় আছে ভোজনরসিক বাঙালি ।বাঙালি বিভিন্ন রকমের পদের খাবার খেতে জুড়িহীন। তবে সেটা যদি কলাইয়ের ডালের অমৃতি হয়ে থাকে তাহলে তো আর কথাই নেই।

২৫ বছরেরও বেশি সময় ধরে ঐতিহ্যপূর্ণ এই মিষ্টির রেসিপি ধরে রেখেছেন মুর্শিদাবাদের কান্দি কালীবাড়ি রোডের মিষ্টান্নশিল্পী প্রদীপ কুমার দত্ত। মিষ্টি স্বাদের মচমচে অমৃতি। কোনও রং বা ভেজাল নেয়। শুধু মাত্র কলাই ডালের গুঁড়ো মিশ্রণ তৈরি। আর তাতেই খাদ্যরসিকদের মন জয় করে নিয়েছে কলাই ডালের অমৃতি। এখনও দোকানে এই অমৃতি তৈরি হলে নিমেষে শেষ হয়ে যায়।

বিভিন্ন জায়গায় দেখা যায় বেসন দিয়ে তৈরি করা হয় এই অমৃতি। কিন্তু খাঁটি পদ্ধতিতে কলাইয়ের ডাল ভেঙে তা বেঁটে তেলে ভেজে গরম রসের মধ্যে চুবিয়ে তৈরি করা হয়ে থাকে মচমচে এই অমৃতি।মুর্শিদাবাদ জেলার কান্দি শহরের কালীবাড়ি রোডে এখন পাওয়া যায় এই মিষ্টান্ন। দৈনিক বিকাল হলেই ভিড় জমান ক্রেতারা। তবে প্রদীপ কুমার দত্তের কলাই ডালের অমৃতি একসময় জেলার বাইরেও ছড়িয়ে পড়েছিল। সময়ের পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে ভাটা পড়েছে এই ঐতিহ্যে।

আরও পড়ুন : কাঁচালঙ্কা, রসুন পেঁয়াজের মিশেলে তৈরি হয় জঙ্গলমহলের লোভনীয় পিঁপড়ের ডিমের চাটনি! রইল সহজ রেসিপি

রং আর কেমিক্যাল ব্যবহারে হারিয়ে যাচ্ছে আসল কলাই ডালের অমৃতির স্বাদ। তবে ২৫ বছরেরও বেশি সময় ধরে ঐতিহ্যপূর্ণ এই মিষ্টির রেসিপি ধরে রেখেছেন কান্দি শহরের কালীবাড়ি রোডের মিষ্টান্নশিল্পী প্রদীপ কুমার দত্ত। এই কলাইয়ের ডালের অমৃতি কান্দি শহর তথা মুর্শিদাবাদ জেলায় বিশেষ জনপ্রিয় হয়েছে খাদ্যরসিকদের কাছে। মাত্র ৫টাকার বিনিময়ে পাওয়া যায় এই  মিষ্টি। দৈনিক ৬০০-র বেশি অমৃতি তৈরি করা হয় বলে জানান মিষ্টান্ন বিক্রেতা।

Pumpkin Flower Recipe: মাছ-মাংস লাগবে না, মুচমুচে খাস্তা কুমড়ো ফুলের বড়া দিয়ে চেটেপুটে সাফ এক থালা ভাত, রইল রেসিপি

খাদ্য প্রিয় বাঙালি! নামে মাছ ভাতে বাঙালি হলেও খাবারে নতুনত্ব বা স্বাদ পরিবর্তনে মজে থাকে বাঙালি। সেই দিক থেকে যেমন কঠোর পরিশ্রম করে সুস্বাদু খাবার বানাতে প্রস্তুত বাঙালি তেমনি আবার চুটকিতেও সুস্বাদু খাবার তৈরি রেসিপি রয়েছে বাঙালির হাতে। সহজ সুস্বাদু রেসিপির মধ্যে অন্যতম কুমড়ো ফুলের বড়া৷
খাদ্য প্রিয় বাঙালি! নামে মাছ ভাতে বাঙালি হলেও খাবারে নতুনত্ব বা স্বাদ পরিবর্তনে মজে থাকে বাঙালি। সেই দিক থেকে যেমন কঠোর পরিশ্রম করে সুস্বাদু খাবার বানাতে প্রস্তুত বাঙালি তেমনি আবার চুটকিতেও সুস্বাদু খাবার তৈরি রেসিপি রয়েছে বাঙালির হাতে। সহজ সুস্বাদু রেসিপির মধ্যে অন্যতম কুমড়ো ফুলের বড়া৷
গ্রামাঞ্চলে কুমড়ো গাছ থেকে ফুল ছিড়ে অথবা ইচ্ছে হলেও বাজার থেকে ফুল কিনে বড়া খাবার শখ মেটাতে দেখা যায় বহু বাঙালি পরিবারে।
গ্রামাঞ্চলে কুমড়ো গাছ থেকে ফুল ছিড়ে অথবা ইচ্ছে হলেও বাজার থেকে ফুল কিনে বড়া খাবার শখ মেটাতে দেখা যায় বহু বাঙালি পরিবারে।
এর জন্য প্রয়োজন বেশ কয়েকটি কুমড়ো ফুল, সামান্য চালের গুড়ো, বেসন, পেঁয়াজ বাটা, কাঁচা লঙ্কা গুঁড়ো মশলা, ও ডিম।
এর জন্য প্রয়োজন বেশ কয়েকটি কুমড়ো ফুল, সামান্য চালের গুড়ো, বেসন, পেঁয়াজ বাটা, কাঁচা লঙ্কা গুঁড়ো মশলা, ও ডিম।
প্রথমে একটি পাত্রে বেসন, চালের গুঁড়ো, লবণ, হলুদ এবং ডিম দিয়ে কিছুক্ষণ ফেটিয়ে নিয়ে পেয়াঁজ, লঙ্কা চাইলে ধনে পাতার কুঁচি। ভাল করে মিশিয়ে কিছুক্ষন রেখে দিন।
প্রথমে একটি পাত্রে বেসন, চালের গুঁড়ো, লবণ, হলুদ এবং ডিম দিয়ে কিছুক্ষণ ফেটিয়ে নিয়ে পেয়াঁজ, লঙ্কা চাইলে ধনে পাতার কুঁচি। ভাল করে মিশিয়ে কিছুক্ষন রেখে দিন।
মিশ্রণটি তৈরি হলে এবার কড়াই বা প্যানে তেল গরমে হলে, মিশ্রণে আস্ত কুমড়ো বা কুচি ফুল ডুবিয়ে। এপিঠ ওপিঠ ভাল করে তেলে ভেজে নিন।
মিশ্রণটি তৈরি হলে এবার কড়াই বা প্যানে তেল গরমে হলে, মিশ্রণে আস্ত কুমড়ো বা কুচি ফুল ডুবিয়ে। এপিঠ ওপিঠ ভাল করে তেলে ভেজে নিন।
গরম ভাতের সঙ্গে দারুন খেতে। এছাড়াও গরম গরম শুধু খেতে হলে বড়ার উপর একটু ভাজা জিরের গুঁড়ো ও অল্প পরিমাণ গোল মরিচের গুঁড়ো ছড়িয়ে দিন।
গরম ভাতের সঙ্গে দারুন খেতে। এছাড়াও গরম গরম শুধু খেতে হলে বড়ার উপর একটু ভাজা জিরের গুঁড়ো ও অল্প পরিমাণ গোল মরিচের গুঁড়ো ছড়িয়ে দিন।

Tasty Homemade Snacks: এমন স্বাদ ছেলেপুলে চেটেপুটে খাবে, বাড়িতে বানিয়ে নিন সহজেই এই টেস্টি জলখাবার

হাওড়া: বাসি রুটি আর ফেলনা নয়, তৈরি করুন মুখরোচক জল খাবার! বাঙালির দুপুরে খাবার পাতে ভাত আর রাতে খাবারে রুটি। তবে রুটি করার সময় কম বেশি হয়। আর বেশি রুটি পড়ে থাকলে হয়ে যায় বাসি। বাসি রুটি রোচেনা আমাদের মুখে। তাই ফেলে দিতে হয় রুটি।

তবে এবার বাসি রুটি ফেলে না দিয়ে করে দেখুন এই রেসিপি। ঘরোয়া কিছু উপকরণ দিয়ে তৈরি এই খাবার বেশ সুস্বাদু। আরে মজার বিষয় হলো আরমজার বিষয় হলএই জলখাবার তৈরিতে গরম রুটি নয়, বাসি রুটি দিয়েই ভাল ভাবে তৈরি করা যায়। যা ঘরের বাচ্চাথেকে বুড়ো সকলেরই মুখরোচক। রুটি সহ অল্প কয়েকটা উপকরণে তৈরি করা সম্ভব এই মুখরোচক খাবার।

আরও পড়ুন – Joy Maa: কলকাতার থেকে খুব দূরে নয়, মহাজাগ্রত এই দেবী মন্দিরে পূর্ণ হয় সব মানত! ৫২০ সিঁড়ি পেরিয়ে তবেই দেবী দর্শন

রুটি, বিনস্, গাজর, পেঁয়াজ, রসুন, আদা বাটা, শস, শসা, তেল, নুন, লঙ্কা দেওয়া যেতে পারে অল্প গুঁড়ো মশলা। এই কয়েকটি উপকরনেই তৈরি হয়ে যাবে এই রেসিপি। প্রথমে রুটি টিকে ছুড়ি অথবা কাঁচির সাহায্যে লম্বা সরু শুরু করে কেটে নিতে হবে। তারপর গাজর , বিনস্, পেঁয়াজ, রসুন, লঙ্কা ও শসা দেওয়া যেতে পারে টমেটো। প্রয়োজন অল্প আদা বাটা। এরপর কড়াইতে একটু তেল দিয়ে তাতে কেটে রাখা রুটি অল্প তেলে একটু ভেজে তুলে নিন। এর পর বিনস্ কড়াই গাজর কাঁচা সবজি অল্প ভেজে নিন। একটু নেড়েচেড়ে পেঁয়াজ, রসুন, আদা বাটা দিন।

তারপর কেটে রুটি গুলোকে দিতে হবে। মোটামুটি ভাজা হয়ে এলে একটু সস দিয়ে নেড়ে নিলেই ব্যাস তৈরি বাসি রুটির তৈরি জলখাবার। এবার নামানোর আগে অল্প ভাজা মশলা ছড়িয়ে নামিয়ে, গরম গরম পরিবেশন করুন।

Rakesh Maity

Methi Paneer Recipe: পোলাও থেকে লুচি-পরোটা! সুস্বাদু মেথি পনির পাতে পড়লেই চেটেপুটে সাফ, রইল রেসিপি

দক্ষিণ দিনাজপুর : পনির খেতে পছন্দ করেন না এমন মানুষের সংখ্যা বড্ড কম। আর এই পনির দিয়েই তৈরি করা যায় নানান স্বাদের রকমারি রান্না। তবে শুধু স্বাদেই নয়, পনির স্বাস্থ্যের নানা উপকারও করে। তাই খাওয়াও খুব জরুরি। তাই আজ আপনাদের জন্য রইল চটজলদি স্বাদে ভরপুর মেথি পনির। প্রথমেই কড়াইতে সর্ষের তেল গরম করে হালকা নেড়ে নিয়ে এবার তাতে ছোট টুকরো করে কাটা পনির দিয়ে এবার তাতে সামান্য নুন ও হলুদ দিয়ে হালকা নেড়ে চেড়ে ভেজে নিতে হবে। তবে খেয়াল রাখতে হবে পনির গুলো যেন ভেঙে না যায়। এভাবেই হালকা লালচে করে ভেজে তুলে নিতে হবে পনির।

এরপর ওই তেলেই পরিমাণ মত পেঁয়াজ রসুন ও টমেটো কুঁচি দিয়ে সামান্য নেড়ে চেড়ে তাতে দু থেকে তিনটি চেড়া কাঁচালঙ্কা দিয়ে আবারও নেড়েচেড়ে ভালভাবে ভেজে নিতে হবে। ভাজা হয়ে গেলে একটি পাত্রে নামিয়ে ঠান্ডা করে নিতে হবে। কিছুক্ষণ পর ভেজে নেওয়া পেঁয়াজ টমেটো ঠান্ডা হয়ে গেলে একটি মিক্সি জারের মধ্যে দিয়ে ভালভাবে ব্লেন্ড করে নিতে হবে।

আরও পড়ুন-   শক্তি বাড়িয়ে ধেয়ে আসছে সাইক্লোন রিমল! ভয়ঙ্কর দুর্যোগের আশঙ্কা বাড়ছে দক্ষিণবঙ্গে, উত্তরেও কি চলবে তাণ্ডব? আবহাওয়ার বিরাট আপডেট

এবারে ওই কড়াইতে আবারও কিছুটা সর্ষের তেল গরম করে তাতে গোটা গরম মশলা, তেজপাতা, শুকনো লঙ্কা  দিয়ে হালকা নেড়ে নিয়ে এবার তাতে ব্লেন্ড করে নেওয়া পেয়াজ, রসুন ও টমেটোর পেস্ট দিয়ে দিতে হবে। এরপর হালকা নেড়ে নিয়ে এবার তাতে পরিমাণ মত হলুদ গুঁড়ো, নুন, লঙ্কার গুঁড়ো, জিরে গুঁড়ো, ধনে গুঁড়ো, কাশ্মীরি লঙ্কার গুঁড়ো, স্বাদের জন্য সামান্য চিনি ও মিট মশলা ও সামান্য আদা বাটা দিয়ে বেশ ভালভাবে নেড়ে নিয়ে কষিয়ে নিতে হবে।

আরও পড়ুন-     চরম আর্থিক অনটন! দিনে মাত্র ৫০ টাকা আয়, খরচ বাঁচাতে যা করতেন নায়িকা…! বিখ্যাত পরিচালকের মেয়ের রোজগার শুনলে আঁতকে উঠবেন

এরপর মশলা ধোয়া জল দিয়ে নেড়ে নিয়ে এবার তাতে ভেজে রাখা পনির দিয়ে আবারও বেশ ভালভাবে কষিয়ে নিতে হবে। এতে পনিরের মধ্যে রস ঢুকে গিয়ে পনির নরম হয়ে যায়। কিছুক্ষণ রাখার পর ঝোল ফুটে এলে এবার তাতে গরম মশলা গুঁড়ো, সামান্য ঘি ও কিছুটা পরিমাণ মেথি পাতা হাতের সাহায্যে ক্রাশ করে উপর থেকে ছড়িয়ে নিলেই তৈরি মেথি পনির। অতিথি আপ্যায়ন হোক বা বাড়ির দুপুরের আহার পরোটা, লুচির সঙ্গে এই মেথি পনির বেশ মানিয়ে যাবে। মন কাড়বে সকলের।

সুস্মিতা গোস্বামী