Tag Archives: Bengali Recipe

Raw Banana Benefits: হালকা তেল-মশলা দিয়ে কাঁচকলার টক-ঝাল তরকারি! বোরোদের এই খাবার মুখে লেগে থাকবে, জানুন সহজ রেসিপি

আলিপুরদুয়ার: কম তেল ও মশলা দিয়ে তৈরি হয় এই খাবার। গরমের দিনে কাঁচকলার টক-ঝালকে আদর্শ খাবার হিসেবে মনে করে থাকেন বোরো জনজাতির মানুষেরা।

কাঁচকলার টক-ঝাল তৈরি করতে বিশেষ উপকরণের প্রয়োজন হয় না।কাঁচকলার দরকার হয় বেশি পরিমাণে। গরমের এই সময় দেখা যায় মেচ, বোরো জনজাতির মানুষদের কলাবাগানে গিয়ে কাঁচকলা সংগ্রহ করতে।এই কাঁচকলা বাড়িতে নিয়ে এসে ছাড়ানো হয় খোসা। সবুজ অংশ যাতে না থাকে সেই ব‍্যবস্থা করা হয়। খোসা ছাড়িয়ে নেওয়ার পর তা ছোট আকারে কেটে নিতে হয়। এরপর তা জলে ধুয়ে পরিষ্কার করে নিতে হয়।

আরও পড়ুন: ফেলে দিন মিক্সি, শিলেবাটা মশলাতেই ভরসা! অবলুপ্তির পথে এই শিলনোড়া, তাও পাথরে বাটা মশলার কত গুণ

কড়াইয়ে সরষের তেল গরম হলে কালো জিরে ফোরণ দিতে হয়। এই রান্নায় কাঁচকলার সঙ্গে আলু ব‍্যবহার করা যায়। এরপর আলু ও কাঁচা কলা ভেজে নিয়ে হলুদ ও লবণ দিতে হয়।

টম্যাটো বাটা দেওয়া যায় রান্নাটিতে। টক স্বাদ এতেই এসে যায়। ঝালের জন‍্য দিতে হয় সামান‍্য পেঁয়াজ ও লঙ্কাবাটা। কষিয়ে নিয়ে ঝোল মাখা মাখা হয়ে এলে নামিয়ে ফেলতে হয়।

Annanya Dey

Enchorer Rezala Recipe: মাটন-চিকেন ভুলে যাবেন! যদি এই রেসিপিতে বানান এঁচোড়ের রেজালা! তৃপ্তি করে খাবেন অতিথিরাও

সুমন সাহা, এঁচোড়ের রেজালা: চিকেন রেজালা তো অনেক খেয়েছেন। এবার বাড়িতে বানিয়ে ফেলুন চটপট খুব কম খরচে ও খুব কম সময়ে এই এঁচোড় রেজালা। ‌ কীভাবে তৈরি করবেন এবং কী কী জিনিস ব্যবহার করবেন রইল তার রেসিপি ও পদ্ধতি। প্রথমে জেনে নিন কী কী লাগবে এই এঁচোড় রেজালা করতে।

উপকরণ

৫০০ গ্রাম এঁচোড়

২০০ গ্রাম টক দই

২চা চামচ কাজু বাটা

২ চা চামচ পোস্ত বাটা

১টেবিল চামচ পেঁয়াজ বাটা

১চা চামচ রসুন বাটা

১ চা চামচ আদা বাটা

১টি তেজপাতা

২-৩টি গোটা এলাচ

১টি শুকনো লঙ্কা

৪-৫টি গোল মরিচ 

১টেবিল চামচ ঘি

স্বাদ অনুযায়ী নুন

স্বাদ অনুযায়ী চিনি

প্রয়োজন অনুযায়ী রান্নার জন্য সাদা তেল

এবার কীভাবে বানাবেন জেনে নিন। প্রথমে এঁচোড় কেটে ধুয়ে নিতে হবে। এবার কেটে রাখা এঁচোড় ভাল করে সেদ্ধ করে নিতে হবে। সেদ্ধ করা এঁচোড় জল ঝরিয়ে নিতে হবে। এবার কড়াইতে সাদা তেল গরম হলে এঁচোড় হালকা করে ভেজে তুলে নিতে হবে। সেই তেলে তেজপাতা, শুকনো লঙ্কা, এলাচ ও গোটা গোলমরিচ দিয়ে নেড়েচেড়ে আদা, পেঁয়াজ রসুন বাটা,পোস্ত-কাজু বাটা দিয়ে কষতে হবে।

এবার এঁচোড়গুলো দিয়ে পরিমাণ মতো লবণ চিনি দিয়ে ভাল করে কষানো হলে দই আর অল্প জল দিয়ে দিন । ভাল করে ফুটে উঠলে,ঘি দিয়ে নামিয়ে নিতে হবে। ব্যাস তৈরি এঁচোড়ের রেজালা। এবার গরম গরম আপনি পোলাও বা রুটি দিয়ে খেতে পারেন। আপনাকে মাংস ছেড়ে খেতে হবে এই এঁচোড়ের রেজাল।

Vegetable Kofta Recipe: ভীষণ সুস্বাদু এই নিরামিষ মিক্সড কোফতা, রইল একদম সহজ রেসিপি

দক্ষিণ ২৪ পরগনা: এবার বাড়িতে তৈরি করুন সুস্বাদু লাউ-কুমড়োর মিক্সড কোফতা। রইল সেই রেসিপি। এই মিক্সড কোফতা খেতে খুবই সুস্বাদু। কোফতা এমনিতেই ভীষণ সুস্বাদু একটি খাবার। সাধারণত মুরগি বা খাসির মাংসেই বানানো হয় কোফতা। তবে সবজির কোফতাই বেশ সুস্বাদু হয়।

আজ রইল লাউ-কুমড়োর মিক্সড কোফতার রেসিপি। লাউয়ে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার, খনিজ পদার্থ ও ভিটামিন থাকে। যা খাবার পরিপাকে সাহায্য করে। আর কম ক্যালোরির খাবার হিসেবে লাউ আদর্শ। এছাড়া লাউ পেট ঠান্ডা রাখে। কুমড়োতেও প্রচুর ভিটামিন থাকে। কুমড়োতে রয়েছে আ্যন্টিঅক্সিডেন্ট। আর এদিকে গরম তো পড়েই গিয়েছে। সেজন্য সময় করে একদিন বানিয়ে ফেলুন এই মিক্সড কোফতা।

আরও পড়ুন: বিরিয়ানি কি খুবই অস্বাস্থ্যকর খাবার? এটি খেলে শরীরে কী হয় জানেন? চমকে যাবেন

এই মিক্সড কোফতা তৈরির জন্যমাঝারি মাপের লাউ ও কুমড়ো ১টি করে, বেসন ২ কাপ, আদা বাটা ২ চামচ, রসুন বাটা ১ চামচ, পেঁয়াজ বাটা ২ চামচ, জিরে গুঁড়ো ২ চামচ, ধনে গুঁড়ো ১ চামচ, লঙ্কা গুঁড়ো ১ চামচ, হলুদ ১ চামচ, ঘি, পরিমাণ মত নুন, চিনি, মালাইয়ের জন্য কাজু বাটা ৩ চামচ, পোস্ত বাটা ২ চামচ, ট্যমাটো পেস্ট ২ কাপ, নারকেলের দুধ ১ কাপ, বাদামবাটা ৩ চামচ।

আরও পড়ুন: পোষ্য কুকুর কি টিভির দিকে তাকিয়ে বসে থাকে? সত্যিই কি সে টিভি দেখে? কীসের ইঙ্গিত এটি জানলে চমকে যাবেন

প্রথমে লাউ ও কুমড়ো কুচি করে সেদ্ধ করে জল ঝরিয়ে নিতে হবে। এবার সেদ্ধ করা লাউ ভালোভাবে চটকে তার মধ্যে একে একে পেঁয়াজ, আদা, রসুন বাটা, জিরে, ধনে, হলুদ,লঙ্কা গুঁড়ো ও বেসন দিয়ে ভালোভাবে মেখে নিতে হবে। এরপর তাতে স্বাদ মতো নুন, চিনি দিয়ে কোফতার আকারে ভেজে নিতে হবে। এরপর ফ্রাইং প্যানে অল্প সাদা তেল বা ঘি দিয়ে এবং গোটা জিরে ফোঁড়ন দিয়ে কাজু বাটা, পোস্ত বাটা দিয়ে সমস্ত উপকরণ প্রয়োজন মত নুন, চিনি দিয়ে নাড়তে থাকুন, এরপর তাতে অল্প জল দিন। এরপর ওর মধ্যে কোফতা গুলি ছেড়ে দিয়ে তৈরি করে নিন এই মিক্সড কোফতা।

নবাব মল্লিক

Soyabean Easy Recipe: মুরগির মাংসকে ৫ গোল দেবে এই নিরামিষ পদ, চেটেপুটে খাবে সকলে! রইল দুর্দান্ত সহজ রেসিপি

হাওড়া: এই নিয়মে বাড়িতে বানিয়ে নিন সয়াবিন! গন্ধে ম ম করবে গোটা বাড়ি। সয়াবিন দেখলে অনেকেই নাক সিঁটকে ওঠেন। তবে সহজ নিয়মে এভাবে সয়াবিন বানাতে জানলে চেটেপুটে খাবে ৮ থেকে ৮০। সয়াবিন কারিতে এত আকর্ষণ? শুনতে অবাক মনে হলেও একদম সত্যি।

সয়াবিন দেখলে যারা নাক সিঁটকে ওঠেন, তাঁরাও মহা আনন্দে খাবেন এই সোয়বিন পদ। এই নিয়মের সয়াবিন রান্না করতে পারলেই বাজিমাত করতে পারেন আপনিও। রাতের খাবারে জনপ্রিয় এই সয়াবিন কারি। টক ঝাল মিষ্টি এবং আকর্ষণীয় সুবাস জিভে জল এনে দেয়। অনেক সময় সন্ধ্যায় খাবার নিয়ে চিন্তা বাড়িয়ে দেয় গৃহকর্তীদের। এমন কোন পদ রান্না করলে সকলে গ্রহণ করবে মহানন্দে।

আরও পড়ুন: পোষ্য কুকুর কি টিভির দিকে তাকিয়ে বসে থাকে? সত্যিই কি সে টিভি দেখে? কীসের ইঙ্গিত এটি জানলে চমকে যাবেন

বাড়িতে রান্নার সেইরকম উপকরণ হাতের কাছে না থাকলে। বানিয়ে নিতে পারেন এই সয়াবিন কারি। এই রান্নায় প্রয়োজন সয়াবিন, ক্যাপসিকাম, টম্যাটো, আদা রসুন পেঁয়াজ, কাঁচা লঙ্কা, গোটা মশলা। নিরামিষ করতে চাইলে পেঁয়াজ বাদ দিতে পারেন। এছাড়াও এই রান্নায় ভুট্টা দানা যোগ করলে আরও স্বাদ বাড়িয়ে দেয়। প্রথমে নুন হলুদ দিয়ে সয়াবিন সেদ্ধ করে, জল ঝরিয়ে ছোট কুচি করে নিতে হবে। ভুট্টা দানা দিলে একই সঙ্গে সেদ্ধ করে নিন। সয়াবিন এবং ভুট্টা দানা অল্প করে ভেজে নিতে পারেন।

আরও পড়ুন: রান্নাঘরে তেলচিটে তাক-বাসন-টাইলস, ডাস্টবিন থেকে পচা গন্ধ? সমাধান লুকিয়ে একটা লেবুর খোসায়! জানুন

এবার পাত্রে তেল গরম করে ফোঁড়নের মশলা দেওয়ার পর কাঁচা লঙ্কা পেঁয়াজ এবং ক্যাপসিকাম ভেজে নিতে হবে। তারপর টম্যাটো হলুদ নুন সামান্য চিনি দিয়ে নেড়েচেড়ে। ভুট্টা দানা এবং সয়াবিন ঢেলে দিয়ে ভাল করে কষিয়ে নিন। কষা হলে এবার সামান্য জল দিয়ে কয়েক মিনিট চাপা দিন। তারপর ঢাকনা খুলে গরম মশলা ধনেপাতা দিয়ে নামিয়ে নিন। গরম এই সয়াবিন কারি খাবারের আকর্ষণ আরও বাড়িয়ে দেবে।

রাকেশ মাইতি

Shorshe Pabda Recipe: এইভাবে বানান সরষে পাবদা! ভাতের সঙ্গে জমে যাবে, মুখে লেগে থাকবে স্বাদ

উত্তর দিনাজপুর: মাছ খেতে বেশিরভাগ বাঙালিই ভালবাসেন। আর সেই কারণে কমবেশি রোজই কোনও না কোনও মাছ রান্না হয় বাঙালির বাড়িতে। এই ছোট মাছের তালিকায় রয়েছে পাবদা মাছ। ওদের জনপ্রিয় সুস্বাদু এই মাছ ক্যালসিয়াম কার্বোহাইড্রেট ভিটামিন সি সমৃদ্ধ এই মাছ অত্যন্ত পুষ্টিকর।

বাড়িতেই সামান্য কিছু উপকরণ দিয়ে বানিয়ে নিন সরষে পাবদা। কিভাবে এই সরষে পাবদা বানাবেন জানেন কি? রাধুনী শোভা দাস জানান, সরষে পাবদা বানাতে প্রয়োজন পাবদা মাছ, সরষের তেল, কালোজিরা, হলুদ, লঙ্কা, দই, সরষে পোস্ত বাটা।

প্রথমেই একটি কড়ায়তে তেল গরম করে পাবদা মাছগুলো হলুদ লবণ মাখিয়ে তেলে ভেজে নিতে হবে। এরপর মাছগুলো চারপাশে ভেজে নামিয়ে নিতে হবে।

আরও পড়ুন: অমিতাভ নয়, বয়সে ছোট এই নায়কের নামেই সিঁদুর পরেন রেখা? বিয়েও হয়ে যায় গোপনে? জানেন কে তিনি

মাছ গুলো ভাজা হয়ে গেলে কড়াইতে তেল গরম করে সেই তেলে প্রথমে কালো জিরে ফোড়ন, কাঁচা লঙ্কা ফোড়ন দিয়ে নড়াচড়া করে এরপর সামান্য পরিমাণে লবণ, সরষে পোস্ত বাটা ,হলুদ , এছাড়া ফাটিয়ে রাখা দই, সমস্ত কিছু দিয়ে ভালভাবে মশলা কষিয়ে নিতে হবে। সমস্ত উপকরণ দিয়ে ভালভাবে মিনিট পাঁচেকের মত মশলাগুলো কষাতে হবে।

এরপর মসলা কষানো হয়ে গেলে সেই মসলায় টক দইয়ের বাটিতে করে জল দিয়ে দিতে হবে। সামান্য জল দেওয়ার পর মসলার সঙ্গে জল মিশে গেলে। ঝোল ফুটতে থাকলে এরপর পাবদা মাছগুলো ছেড়ে দিন। এভাবেই খুব সহজে বাড়িতে বানিয়ে নিতে পারবেন সরষে পাবদা। গরম গরম ভাতের সঙ্গে এই সরষে পাবদা থাকলে আর কিছুর প্রয়োজন পড়বে না।

পিয়া গুপ্তা

North Dinajpur News: বড় মাছ ভুলে যাবেন…! চুনো মাছের এই চচ্চড়ি জিভে জল তো আনবেই…নিমেষে উড়ে যাবে এক থালা গরম ভাত!

উত্তর দিনাজপুর: বাঙালি মানেই ‘ভাতে মাছে ’। মাছ ছাড়া বাঙালি বাঁচতেই পারবে না৷ বড় মাছ তো আমরা আখছাড় খাই, কিন্তু, নতুন প্রজন্মের মধ্যে কিছুটা হলেও কমেছে ছোট মাছ খাওয়ার প্রবণতা৷ যার অন্যতম কারণ অবশ্যই ঠিকমতো রান্নার পদ্ধতি না জানা৷ এই প্রতিবেদনে আজ আমরা এমন একটি মা-ঠাকুমাদের ছোট মাছ দিয়ে রান্নার পুরনো বাঙালি রেসিপির সন্ধান দেব যে, গরম ভাতে চেটেপুটে খাবেন সেই রান্না৷ আসুন তাহলে দেখে নিই কীভাবে চুনো মাছ দিয়ে রান্না করবেন এই পদ৷

বড় মাছ নয়, বিশেষজ্ঞ ডাক্তাররা এখন বলেছেন সুস্থ থাকতে ছোট মাছই কিন্তু ভরসা। তাই বাজার থেকে মৌরলা, ফলুই, কাঁচকি, ট্যাংরা, পুঁটি, সরপুঁটি, কাজলি সহ যে কোনও ছোট মাছ কিনে নিয়ে আসুন। আর তৈরি করে নিন সামান্য কিছু সবজি দিয়ে অসাধারণ সুস্বাদু তো বটেই, পুষ্টিগুণেও ভরপুর এই ছোট মাছের চচ্চড়ি।

রাঁধুনি সাধনা চক্রবর্তী জানাচ্ছেন, এই ছোট মাছের চচ্চড়ি বানাতে প্রয়োজন যে কোনও ছোট মাছ (সেটা মৌরলা, পুঁটি, কাঁচকি ইত্যাদি), পেঁয়াজ কুচি, কাঁচা লঙ্কা, আলু, পটল, টোম্যাটো, বেগুন, হলুদ, ধনে গুঁড়ো, জিরে গুঁড়ো, সরষে গুঁড়ো বা বাটা, সরষের তেল, নুন , জল ও সামান্য ধনেপাতা কুঁচি।

এই ছোট মাছের চচ্চড়ি বানাতে প্রথমেই ছোট মাছ ভাল ভাবে কেটে ধুয়ে নিতে হবে। ভালভাবে ধুয়ে নেওয়ার পরে ছোট মাছে নুন ও হলুদ মাখিয়ে একটু হাল্কা করে ভেজে নিন (তবে মাছ না-ও ভাজতে পারেন, সেক্ষেত্রে রান্না করার সময় ভাল করে ভাপিয়ে নিয়ে হবে)। ভাজার পরে মাছগুলো তুলে রেখে দিন একটি পাত্রে৷ তারপরে কড়াইয়ে তেল গরম করে পাঁচফোড়ন ও শুকনো লঙ্কা দিন। তারপরে নেড়ে নিন খানিক৷

আরও পড়ুন: কপালে সেলাই পড়েছে মমতার…এখন আছেন কেমন? মুখ্যমন্ত্রীর সুস্থতা কামনায় তারাপীঠে দেওয়া হল পুজো

এরপর একে একে তেলে সমস্ত কেটে রাখা সবজি যেমন, আলু, পটল, বেগুন, লঙ্কা পেঁয়াজ সমস্ত কিছু একসাথে দিয়ে দিন৷ একটু ভাজা হয়ে গেলে তাতে দিন পরিমাণ মতো হলুদ, নুন, জিরে গুঁড়ো, ধনে গুঁড়ো, লঙ্কা গুঁড়ো৷

আরও পড়ুন: গোপনে নাম-পরিচয়…রাজনৈতিক দলকে ‘চাঁদা’! এই ‘নির্বাচনী বন্ড’ বিষয়টা কী জানেন? কী ভাবেই বা আলোচনায় SBI…

এরপর সমস্ত উপকরণ ভালভাবে কষিয়ে নিন। তারপর একটি বাটিতে সরষে গুঁড়ো ভিজিয়ে নিন। তারপরে সেই সরষে গুঁড়ো গোলা জল কড়াইতে সব্জির মিশ্রণে ঢেলে দিন। মিনিট পাঁচেক পরে সবজিগুলো সেদ্ধ হয়ে এলে সবার শেষে ভেজে রাখা মাছগুলো দিয়ে দিন। মাছ দিয়ে কিছুক্ষণ নাড়াচাড়া করার পরে কাঁচা সরষের তেল অথবা ধনে পাতা কুচি ছড়িয়ে দিয়ে নামিয়ে নিন৷ ছোট মাছের চচ্চড়ি দিয়ে এক থালা গরম ভাত নিমেষে উধাও হয়ে যাবে।

পিয়া গুপ্তা

Mocha Recipe: নিরামিষ মোচার ডালনা! বাড়িতে ঝটপট বানানোর সহজ রেসিপি রইল, স্বাদে লোভনীয়

হাওড়া: মোচা দিয়ে বানিয়ে ফেলুন নিরামিষ ডালনা! নিরামিষ এই খাবার যেমন সুস্বাদ তেমনি উপকারী। নিরামিষ এই খাবারেই উবে যাবে এক থালা ভাত। গ্রামাঞ্চলের মা-ঠাকুমার হাতে তৈরি কলার মোচা দিয়ে তৈরি ডালনা দিয়ে নিমেষে শেষ হবে এক খেলা ভাত।

শুনতে অবাক মনে হলেও একদম সত্যি। গ্রামের অধিকাংশ পরিবারে নিয়মিত মোচার ডালনা তৈরি হয়ে থাকে। সেই দিক থেকে দুপুরে ভাতের সঙ্গে নিরামিষ এই পদের জুরি মেলা ভার। আবার রুটি বা লুচির সঙ্গেও বেশ। ডাক্তারি মতে মোচায় থাকে আয়রন, ফসফরাস, মোচা শরীরে হিমোগ্লোবিনের ঘাটতি পূরণ করে। পেট পরিষ্কার ও পেটের সমস্যা দূর করতে দারুণ কার্যকরী মোচা। এছাড়াও মোচার বহু উপকারী গুণ মানুষের জানা।

আরও পড়ুন: তৃণমূল ছেড়ে এবার অন্য দলে কুণাল ঘোষ? শোরগোল পড়তেই সব স্পষ্ট করে দিলেন তৃণমূল নেতা

মোচা কষা প্রকৃতির সবজি। মোচা সঠিক রান্নার পদ্ধতি না জানলে মুখে তোলা দেয়। মোচার ডাল ডালনা ঘন্ট তরকারি চপ সহ বেশ কিছু পদ রান্না করা যেতে পারে। গ্রামের মাঠে গাছ থেকে মোচা পেড়ে টাটকা মোচার তৈরি পদের স্বাদ-ই আলাদা। মোচার ডালনা কিভাবে বানাবেন জেনে নিন সেই সহজ রেসিপি। এর আগে কখনও মোচার কোনও পদ রান্নার অভিজ্ঞতা না থাকলেও এই পদ রান্না করে পরিবারের সকলকে খুশি করতে পারবেন প্রায় নিশ্চিত।

আরও পড়ুন: মাধ্যমিক পাশ করেছেন? কলকাতা পুলিশে চাকরির দারুণ সুযোগ রয়েছে, আজই আবেদন করুন

এই মোচা ডালনা তৈরিতে প্রয়োজন, একটি বড় মোচা, মাঝারি সাইজের দুটি আলু, একটা বেগুন, ভেজানো ছোলা, কাঁচা লঙ্কা, ১-২ চামচ হলুদ, ২ চামচ আদা-রসুন বাটা, ২-৪ জিরে ধনে বাটা, ফোড়ন গোটা মশলা স্বাদ মত লবণ চিনি এবং ২ চামচ ঘি। প্রথমে মোচাকে পরিষ্কার করে ছাড়িয়ে নেওয়া। তারপর হলুদ জলে ডুবিয়ে কিছুক্ষন পর মোচা জল ছেঁকে তুলে নেওয়া। এরপর লবন দিয়ে মোচা অল্প ভাপিয়ে নিতে হবে। এবার আলু ছোট করে কেটে হলুদ দিয়ে ভেজে তার উপর মোচা ঢেলে দিতে হবে।

এর পর বাটা মশলা দিয়ে আলু মোচা কষিয়ে নিন। তারপর জল এবং লবণ দিয়ে কিছুক্ষণ ফুটিয়ে নামিয়ে রাখুন। পাত্রে তেল ও মশলা দিয়ে ফোড়ন দিন। কিছুক্ষণ ফুটে যাবার পর লবণ এবং চিনি দিয়ে নামানোর আগে ঘি ঢেলে নামিয়ে নিন। ব্যাস, অল্প সময়ে তৈরি মোচার ডালনা। গরম এই নিরামিষ ডালনা দিয়ে ছোট-বড় সকলেই চেটে পুটে খাবে ভাত।

রাকেশ মাইতি

Health Tips: বসন্তকালের এই সবজি দিয়ে রান্না করুন সুস্বাদু রেসিপি, রোগবালাই পালাবে যেন যম দাঁড়িয়ে

অবশেষে শীতকাল চলে গিয়ে তাপমাত্রা বাড়তে শুরু করেছে। এই সময় আবহাওয়ার পরিবর্তনের কারণে খাওয়া-দাওয়া সতর্ক থাকা উচিত সকলের।ছবি ও তথ্য: মৈনাক দেবনাথ
অবশেষে শীতকাল চলে গিয়ে তাপমাত্রা বাড়তে শুরু করেছে। এই সময় আবহাওয়ার পরিবর্তনের কারণে খাওয়া-দাওয়া সতর্ক থাকা উচিত সকলের।ছবি ও তথ্য: মৈনাক দেবনাথ
বসন্ত কালে আবহাওয়ার তারতম্যের কারণে মানুষের শরীরে একাধিক রোগের লক্ষণ দেখা যায়। এই সময় সতর্ক থাকতে হয় খাওয়া দাওয়ায়।
বসন্ত কালে আবহাওয়ার তারতম্যের কারণে মানুষের শরীরে একাধিক রোগের লক্ষণ দেখা যায়। এই সময় সতর্ক থাকতে হয় খাওয়া দাওয়ায়।
বসন্তকালে সজনে ডাটা খাওয়া অত্যন্ত উপকারী বলে মনে করেন চিকিৎসকেরা। দেখুন সজনে ডাটার এই রেসিপি।
বসন্তকালে সজনে ডাটা খাওয়া অত্যন্ত উপকারী বলে মনে করেন চিকিৎসকেরা। দেখুন সজনে ডাটার এই রেসিপি।
সজনে ডাটা এবং তার সঙ্গে ছোট ছোট করে আলু কেটে পাতলা ঝোল করে দুপুরে গরম ভাতের সঙ্গে খেলে তা অত্যন্ত উপকারী।
সজনে ডাটা এবং তার সঙ্গে ছোট ছোট করে আলু কেটে পাতলা ঝোল করে দুপুরে গরম ভাতের সঙ্গে খেলে তা অত্যন্ত উপকারী।
তেল মসলা কম থাকার কারণে পেটের পক্ষেও যেমন উপকারী, তেমনই সজনে ডাঁটা খেলে বসন্ত রোগের হাত থেকে রক্ষা পাওয়া যায় বলে মনে করছেন চিকিৎসকেরা।
তেল মসলা কম থাকার কারণে পেটের পক্ষেও যেমন উপকারী, তেমনই সজনে ডাঁটা খেলে বসন্ত রোগের হাত থেকে রক্ষা পাওয়া যায় বলে মনে করছেন চিকিৎসকেরা।
তাই আর দেরি না করে এই মৌসুমে সজনে ডাঁটা দিয়ে বিভিন্ন সুস্বাদু রেসিপি বানিয়ে খাওয়ার অভ্যাস করুন শরীর সুস্থ রাখতে।
তাই আর দেরি না করে এই মৌসুমে সজনে ডাঁটা দিয়ে বিভিন্ন সুস্বাদু রেসিপি বানিয়ে খাওয়ার অভ্যাস করুন শরীর সুস্থ রাখতে।

Alu Daal Recipe: ডাল ছাড়াই ডাল! মুগ-মুসুর কোনও ডাল ছাড়াই হবে ঘন ডাল, চাই শুধু আলু; রইল রেসিপি

কলকাতা: আলু খুবই প্রয়োজনীয় ও প্রিয় সবজি ভারতীয়দের। সেই আলু ছাড়া একদিনও যেন চলে না। আর ডাল-ভাত, ডাল-রুটি তো রয়েছেই। এ সব খাবার ছাড়া জীবন চলে না। এবার আলু দিয়ে বানিয়ে ফেলুন ডাল। ডাল ছাড়াই হবে ঘন এই ডাল, লাগবে শুধু আলু। রইল সহজ রেসিপি। শুনলে অবাক লাগলেও, মুগ-মুসুর যে কোনও ডাল ছাড়াই হবে এই ডাল।

উপকরণ-
৩টি বড় আলু সেদ্ধ করে খোসা ছাড়ানো, ১টি বড় পেঁয়াজ কুচি, ২টি টমেটো কুচি, ৪-৫টি কাঁচালঙ্কা চেরা, ১টি শুকনো লঙ্কা, ১ চা চামচ রসুন কুচি, ১ চা চামচ গোটা জিরে, আধ চা চামচ হলুদ গুঁড়ো, ১ চা চামচ জিরেগুঁড়ো, আধ চামচ ধনেগুঁড়ো, আধ চা চামচ শুকনো লঙ্কা গুঁড়ো, ২ চা চামচ সরষের তেল, নুন-চিনি পরিমাণ মতো।

আরও পড়ুন: সেই এক মাছের ঝোল না খেয়ে পার্সি স্টাইল ‘পত্রানি মচ্ছি’ খান! অনেকটা পাতুরি, কিন্তু পাতুরিই নয়, রইল রেসিপি

প্রণালী-

সেদ্ধ আলু ভাল করে চটকে নিতে হবে। একেবারে যেন মসৃণ পেস্ট তৈরি হয়। এবার কড়ায় তেল গরম করে তাতে গোটা জিরে, শুকনো লঙ্কা ফোড়ন দিন। এবার এতে পেঁয়াজ কুচি, টমেটো কুচি, রসুন দিয়ে অল্প আঁচে ভাজুন। লাল হয়ে এলে তাতে সেদ্ধ করা আলুর পেস্ট দিয়ে ভাল করে মিশিয়ে নিন।

আরও পড়ুন: মুখ দিয়ে টক ওঠা, হামেশাই বুক জ্বালা? এই টিপসগুলি কাজে লাগান; হাতেনাতে ফল!

এবার বাকি সমস্ত গুঁড়ো মশলা এবং নুন-হলুদ দিয়ে হালকা আঁচে কষিয়ে নিন। কাঁচা মশলার গন্ধ গেলে এতে জল দিন পরিমাণ মতো। ঘন ডাল চাইলে অল্প জল দেবেন। চেরা লঙ্কাগুলো ছড়িয়ে দিয়ে ঢেকে দিন। ফুটে এলে ধনেপাতা ছড়িয়ে পরিবেশন করুন। ব্যস তৈরি আলুর ডাল। মাত্র ২০ মিনিটে রেডি আপনার প্রিয় ডাল।

Recipe: একেবারে গুণের ভাণ্ডার এই মিষ্টি-স্ন্যাক্স, ক্ষতিও হবে না, শরীরে কত যে উপকার!

মোটা দানার শস্য ব্যবহার করে তৈরি মিষ্টি, নোনতা খাবার এবং অন্যান্য সামগ্রী অত্যন্ত স্বাস্থ্যকর। কারণ তা শরীরকে সুস্থ রাখে এবং ইমিউনিটিও বৃদ্ধি করে। কিন্তু বর্তমান সময়ে বেশিরভাগ মানুষই ওই সব খাবার পছন্দ করে না। যার কারণে আজকাল রোগের এত বাড়বাড়ন্ত!
মোটা দানার শস্য ব্যবহার করে তৈরি মিষ্টি, নোনতা খাবার এবং অন্যান্য সামগ্রী অত্যন্ত স্বাস্থ্যকর। কারণ তা শরীরকে সুস্থ রাখে এবং ইমিউনিটিও বৃদ্ধি করে। কিন্তু বর্তমান সময়ে বেশিরভাগ মানুষই ওই সব খাবার পছন্দ করে না। যার কারণে আজকাল রোগের এত বাড়বাড়ন্ত!
কেউ যদি মিলেট, ছোলা, জোয়ার, রাগি, গম এবং ককুনীর মতো মোটা দানার শস্য দিয়ে মিষ্টি অথবা নোনতা খাবার কিনতে চান, তাহলে সেটা কেনা উচিত হরিয়ানার বাসিন্দা পুনম শর্মার থেকেই। কারণ তাঁর দোকানের দেশি ঘিয়ে তৈরি মোটা দানার মিষ্টি অথবা স্ন্যাকস খুবই প্রসিদ্ধ। নয়ডা হাটের চলমান মেলায় স্টল দিয়েছেন পুনম। তাঁর স্টলের নম্বর এসবি/১১।
কেউ যদি মিলেট, ছোলা, জোয়ার, রাগি, গম এবং ককুনীর মতো মোটা দানার শস্য দিয়ে মিষ্টি অথবা নোনতা খাবার কিনতে চান, তাহলে সেটা কেনা উচিত হরিয়ানার বাসিন্দা পুনম শর্মার থেকেই। কারণ তাঁর দোকানের দেশি ঘিয়ে তৈরি মোটা দানার মিষ্টি অথবা স্ন্যাকস খুবই প্রসিদ্ধ। নয়ডা হাটের চলমান মেলায় স্টল দিয়েছেন পুনম। তাঁর স্টলের নম্বর এসবি/১১।
মোটা দানার শস্য ব্যবহার করে তৈরি জিনিস খেতে পছন্দ করলে মেলায় পুনমের স্টল থেকে তা কেনা যেতে পারে। আসলে পুনম নিজে হাতে দেশি ঘি দিয়েই তৈরি করেন স্বাস্থ্যকর মিষ্টি। শুধু তা-ই নয়, পুনমের স্টলে পাওয়া যাবে মিলেট, জোয়ার এবং ছোলার তৈরি স্ন্যাক্স বা নমকিনও। বহু বছর ধরেই মোটা দানার শস্য থেকে তৈরি পণ্য বিক্রি করছেন পুনম।
মোটা দানার শস্য ব্যবহার করে তৈরি জিনিস খেতে পছন্দ করলে মেলায় পুনমের স্টল থেকে তা কেনা যেতে পারে। আসলে পুনম নিজে হাতে দেশি ঘি দিয়েই তৈরি করেন স্বাস্থ্যকর মিষ্টি। শুধু তা-ই নয়, পুনমের স্টলে পাওয়া যাবে মিলেট, জোয়ার এবং ছোলার তৈরি স্ন্যাক্স বা নমকিনও। বহু বছর ধরেই মোটা দানার শস্য থেকে তৈরি পণ্য বিক্রি করছেন পুনম।
আর ক্রেতারাও তাঁর তৈরি পণ্য পছন্দ করছেন। তাঁদের দোকান রয়েছে নয়ডা সেক্টর ৩৩-এ। আজীবিকা মেলায় স্টল নম্বর এসবি/১১ দিয়েছেন তিনি। পুনম বলেন, “পঞ্চাশ বছর আগে আমাদের পূর্বপুরুষরা মোটা দানার শস্য খেতেন। ফলে তাঁদের কোনও রকম রোগবালাই থাকত না। অথচ আজকাল তাঁদের হাঁটুর ব্যথা, পাকা চুল, অ্যাসিডিটি, গ্যাস, ডায়াবেটিস ইত্যাদির মতো সমস্যা বাড়ছে।
আর ক্রেতারাও তাঁর তৈরি পণ্য পছন্দ করছেন। তাঁদের দোকান রয়েছে নয়ডা সেক্টর ৩৩-এ। আজীবিকা মেলায় স্টল নম্বর এসবি/১১ দিয়েছেন তিনি। পুনম বলেন, “পঞ্চাশ বছর আগে আমাদের পূর্বপুরুষরা মোটা দানার শস্য খেতেন। ফলে তাঁদের কোনও রকম রোগবালাই থাকত না। অথচ আজকাল তাঁদের হাঁটুর ব্যথা, পাকা চুল, অ্যাসিডিটি, গ্যাস, ডায়াবেটিস ইত্যাদির মতো সমস্যা বাড়ছে।
বাজারচলতি নোনতা খাবার বা স্ন্যাক্স ডিপ ফ্রাই করা হয়। কিন্তু আমাদের নোনতা খাবার ডিপ ফ্রাই হয় না। জোয়ার চিপসে আমরা প্রাকৃতিক বিটরুট ব্যবহার করি। এতে রাসায়নিক রঙ থাকে না। ফলে তা শরীরের উপর কোনও প্রভাব ফেলে না। আর সবথেকে বড় কথা হল, আমাদের পণ্যে চিনি ব্যবহার করা হয় না। ফলে মানুষ অনায়াসে তা উপভোগ করতে পারে।”
বাজারচলতি নোনতা খাবার বা স্ন্যাক্স ডিপ ফ্রাই করা হয়। কিন্তু আমাদের নোনতা খাবার ডিপ ফ্রাই হয় না। জোয়ার চিপসে আমরা প্রাকৃতিক বিটরুট ব্যবহার করি। এতে রাসায়নিক রঙ থাকে না। ফলে তা শরীরের উপর কোনও প্রভাব ফেলে না। আর সবথেকে বড় কথা হল, আমাদের পণ্যে চিনি ব্যবহার করা হয় না। ফলে মানুষ অনায়াসে তা উপভোগ করতে পারে।”
পণ্যের দাম প্রসঙ্গে পুনম শর্মা জানান, ২৫০ গ্রামের বাজরা নমকিনের একটি প্যাকেটের দাম ২০০ টাকা। আবার ২৫০ গ্রাম সয়া চিপসের দাম ১০০ টাকা, ২৫০ গ্রাম কর্ন চিপসের দাম ১০০ টাকা এবং ২৫০ গ্রাম জোয়ারের দাম ১০০ টাকা। আর ২৫০ গ্রাম রাগির দাম ১৫০ টাকা। এর পাশাপাশি রাগি, জোয়ার, ছোলা, ককুনি, বাজরা দিয়ে দেশি ঘিয়ের তৈরি লাড্ডুর দাম শুরু হচ্ছে ৫০০ টাকা থেকে।
পণ্যের দাম প্রসঙ্গে পুনম শর্মা জানান, ২৫০ গ্রামের বাজরা নমকিনের একটি প্যাকেটের দাম ২০০ টাকা। আবার ২৫০ গ্রাম সয়া চিপসের দাম ১০০ টাকা, ২৫০ গ্রাম কর্ন চিপসের দাম ১০০ টাকা এবং ২৫০ গ্রাম জোয়ারের দাম ১০০ টাকা। আর ২৫০ গ্রাম রাগির দাম ১৫০ টাকা। এর পাশাপাশি রাগি, জোয়ার, ছোলা, ককুনি, বাজরা দিয়ে দেশি ঘিয়ের তৈরি লাড্ডুর দাম শুরু হচ্ছে ৫০০ টাকা থেকে।