Tag Archives: cholesterol

Drink For Cholesterol: সুপারফুড! এক নিমেষে ছু-মন্তর হবে বদ কোলেস্টেরল…! এই পানীয়তে চুমুক দিলেই কামাল, ৩০ দিনে ফল পাবেন

বদ কোলেস্টেরলের পরিমাণ বেড়ে গেলে শরীরে রক্ত ​​চলাচল ঠিকমতো হয় না। এই কারণে, হার্ট অ্যাটাক এবং স্ট্রোকের মতো প্রাণঘাতী রোগের ঝুঁকি বহুগুণ বেড়ে যায়।
বদ কোলেস্টেরলের পরিমাণ বেড়ে গেলে শরীরে রক্ত ​​চলাচল ঠিকমতো হয় না। এই কারণে, হার্ট অ্যাটাক এবং স্ট্রোকের মতো প্রাণঘাতী রোগের ঝুঁকি বহুগুণ বেড়ে যায়।
কোলেস্টেরল আমাদের রক্তে পাওয়া মোমের মতো পদার্থ, যা স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি হলে রক্তের ধমনীতে জমা হয়। সেই কারণে হৃৎপিণ্ড ও মস্তিষ্কে রক্তের সরবরাহ ব্যাহত হয়।
কোলেস্টেরল আমাদের রক্তে পাওয়া মোমের মতো পদার্থ, যা স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি হলে রক্তের ধমনীতে জমা হয়। সেই কারণে হৃৎপিণ্ড ও মস্তিষ্কে রক্তের সরবরাহ ব্যাহত হয়।
রক্ত প্রবাহে কোলেস্টেরলের স্তর জমতে শুরু করলে কার্ডিওভাসকুলার স্বাস্থ্যে মারাত্মক প্রভাব পড়ে। যে কারণে উচ্চ কোলেস্টেরল হৃদরোগ, স্ট্রোকের মতো রোগের ঝুঁকি বাড়িয়ে তোলে।
রক্ত প্রবাহে কোলেস্টেরলের স্তর জমতে শুরু করলে কার্ডিওভাসকুলার স্বাস্থ্যে মারাত্মক প্রভাব পড়ে। যে কারণে উচ্চ কোলেস্টেরল হৃদরোগ, স্ট্রোকের মতো রোগের ঝুঁকি বাড়িয়ে তোলে।
কোলেস্টেরল প্রধানত দুই ধরনের। প্রথমটি ভাল কোলেস্টেরল এবং দ্বিতীয়টি খারাপ কোলেস্টেরল।
কোলেস্টেরল প্রধানত দুই ধরনের। প্রথমটি ভাল কোলেস্টেরল এবং দ্বিতীয়টি খারাপ কোলেস্টেরল।
এলডিএল বা খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা 100 mg/dl-এর নীচে থাকা মানে আপনি সুস্থ আছেন। তবে এই মাত্রা 100 mg/dl ছাড়ালে এর চিকিৎসকের সঙ্গে যোগাযোগ করুন।
এলডিএল বা খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা 100 mg/dl-এর নীচে থাকা মানে আপনি সুস্থ আছেন। তবে এই মাত্রা 100 mg/dl ছাড়ালে এর চিকিৎসকের সঙ্গে যোগাযোগ করুন।
যখন শরীরে খারাপ কোলেস্টেরল 190 mg/dL ছাড়িয়ে যায়, তখন এটি একটি বিপজ্জনক অবস্থা হিসাবে বিবেচিত হয় এবং হার্ট অ্যাটাক এবং স্ট্রোকের ঝুঁকি এক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি।
যখন শরীরে খারাপ কোলেস্টেরল 190 mg/dL ছাড়িয়ে যায়, তখন এটি একটি বিপজ্জনক অবস্থা হিসাবে বিবেচিত হয় এবং হার্ট অ্যাটাক এবং স্ট্রোকের ঝুঁকি এক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি।
২০১৯ সালের একটি গবেষণায়, এটি পাওয়া গেছে যে টমেটোর রস কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে সবচেয়ে কার্যকরী যখন এটি লবণ যোগ না করে পান করা হয়। আপনি যদি টমেটোর জুস পান করেন, তবে এটি লবণ ছাড়াই করা উচিত, তবেই আপনি এর সম্পূর্ণ উপকার পাবেন।
২০১৯ সালের একটি গবেষণায়, এটি পাওয়া গেছে যে টমেটোর রস কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে সবচেয়ে কার্যকরী যখন এটি লবণ যোগ না করে পান করা হয়। আপনি যদি টমেটোর জুস পান করেন, তবে এটি লবণ ছাড়াই করা উচিত, তবেই আপনি এর সম্পূর্ণ উপকার পাবেন।
লবণ ছাড়া টমেটোর রস খেয়ে এক বছরের মধ্যে জাপানের ২৬০ জন প্রাপ্তবয়স্কের মধ্যে এলডিএল কোলেস্টেরল বৃদ্ধি পেয়েছে।
লবণ ছাড়া টমেটোর রস খেয়ে এক বছরের মধ্যে জাপানের ২৬০ জন প্রাপ্তবয়স্কের মধ্যে এলডিএল কোলেস্টেরল বৃদ্ধি পেয়েছে।
টমেটোর রস শরীরের খারাপ কোলেস্টেরল কমাতে খুবই উপকারী। এটিতে উপস্থিত লাইকোপিন নামক যৌগটি লিপিডের মাত্রা উন্নত করে। এর পাশাপাশি টমেটোর রসে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে কোলেস্টেরল কমানো ফাইবার এবং নিয়াসিন।
টমেটোর রস শরীরের খারাপ কোলেস্টেরল কমাতে খুবই উপকারী। এটিতে উপস্থিত লাইকোপিন নামক যৌগটি লিপিডের মাত্রা উন্নত করে। এর পাশাপাশি টমেটোর রসে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে কোলেস্টেরল কমানো ফাইবার এবং নিয়াসিন।
টমেটোর গুণের শেষ নেই। প্রসঙ্গত, মুখে টমেটো মাখলে সহজেই ট্যান, দাগছোপ দূর করে ফেলা যায়। আর যদি রোজ টমেটো খান, তাহলে ত্বকের জেল্লা আরও বাড়ে। টমেটোর মধ্যে লাইকোপেন রয়েছে, যা সানবার্ন প্রতিরোধে সাহায্য করে।
টমেটোর গুণের শেষ নেই। প্রসঙ্গত, মুখে টমেটো মাখলে সহজেই ট্যান, দাগছোপ দূর করে ফেলা যায়। আর যদি রোজ টমেটো খান, তাহলে ত্বকের জেল্লা আরও বাড়ে। টমেটোর মধ্যে লাইকোপেন রয়েছে, যা সানবার্ন প্রতিরোধে সাহায্য করে।
দাবিত্যাগ: শুধুমাত্র আপনাদের সচেতন করার উদ্দেশ্যেই এই খবরটি লেখা হয়েছে। আমরা এই লেখায় ঘরোয়া প্রতিকার ও সাধারণ তথ্যের সাহায্য নিয়েছি। বিশদ জানতে অবশ্যই একজন ডাক্তারের পরামর্শ নিন।
দাবিত্যাগ: শুধুমাত্র আপনাদের সচেতন করার উদ্দেশ্যেই এই খবরটি লেখা হয়েছে। আমরা এই লেখায় ঘরোয়া প্রতিকার ও সাধারণ তথ্যের সাহায্য নিয়েছি। বিশদ জানতে অবশ্যই একজন ডাক্তারের পরামর্শ নিন।

High Cholesterol Home Remedy: ধন্বন্তরি ঘরোয়া টোটকা, পাক্কা ৩০ দিনে পারফেক্ট হবে কোলেস্টেরল লেভেল, স্ট্রোকের ঝুঁকি ১০০ শতাংশ কমবে

শরীরের জন্য কোলেস্টেরলের খুবই ভয়ানক৷ এতে ক্রমাগত হৃদরোগের ঝুঁকিও বাড়ে। যত কোলেস্টেরল লেভেল বাড়তে ততই হার্ট অ্যাটাক, স্ট্রোকের আশঙ্কা বাড়তে থাকবে৷ সুতরাং, কোলেস্টেরল ধরা পড়ার প্রথম দিন থেকেই নিয়ম মানতে শুরু করুন৷ যাতে যত দ্রুত সম্ভব সেটা বাগে আনা যায়। মাত্র ৩০ দিনেই কোলেস্টেরল কমিয়ে দেওয়া সম্ভব। তবে শুধু ওষুধ খেলে চলবে না। আপনাকে মানতে হবে আরও কিছু নিয়ম। প্রতিদিন নিয়ম করে এই ৫টি বিষয় মেনে চললেই কোলেস্টেরলকে বশে আনা সম্ভব। তাও মাত্র ১ মাসে৷
শরীরের জন্য কোলেস্টেরলের খুবই ভয়ানক৷ এতে ক্রমাগত হৃদরোগের ঝুঁকিও বাড়ে। যত কোলেস্টেরল লেভেল বাড়তে ততই হার্ট অ্যাটাক, স্ট্রোকের আশঙ্কা বাড়তে থাকবে৷ সুতরাং, কোলেস্টেরল ধরা পড়ার প্রথম দিন থেকেই নিয়ম মানতে শুরু করুন৷ যাতে যত দ্রুত সম্ভব সেটা বাগে আনা যায়। মাত্র ৩০ দিনেই কোলেস্টেরল কমিয়ে দেওয়া সম্ভব। তবে শুধু ওষুধ খেলে চলবে না। আপনাকে মানতে হবে আরও কিছু নিয়ম। প্রতিদিন নিয়ম করে এই ৫টি বিষয় মেনে চললেই কোলেস্টেরলকে বশে আনা সম্ভব। তাও মাত্র ১ মাসে৷
এক্ষেত্রে সব থেকে জরুরি৷ খাবার ব্যাপারে সচেতন না হলে কোনওভাবেই কোলেস্টেরলকে নিয়ন্ত্রণে আসবে না। খাদ্যতালিকায় থাকুন বেশি করে ফাইবার, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড।
এক্ষেত্রে সব থেকে জরুরি৷ খাবার ব্যাপারে সচেতন না হলে কোনওভাবেই কোলেস্টেরলকে নিয়ন্ত্রণে আসবে না। খাদ্যতালিকায় থাকুন বেশি করে ফাইবার, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড।
তাহলে কী খাবেন? ওটস, বিভিন্ন বাদাম থেকে শুরু করে ফল, শাকসবজি চিকেন, ডাল। এগুলো বেশি করে খান৷ যে সব খাবারে স্যাচুরেটেড ফ্যাট ও ট্রান্স ফ্যাট রয়েছে, সেগুলো একদম ছোঁবেনও না। রান্নায় বেশি তেল থেকে শুরু করে কেক, মটন ইত্যাদি বাদ দিন। ফাস্ট ফুড, প্যাকেট ফুড মাংস, প্যাকেটজাত খাবার খাবেন না।
তাহলে কী খাবেন? ওটস, বিভিন্ন বাদাম থেকে শুরু করে ফল, শাকসবজি চিকেন, ডাল। এগুলো বেশি করে খান৷ যে সব খাবারে স্যাচুরেটেড ফ্যাট ও ট্রান্স ফ্যাট রয়েছে, সেগুলো একদম ছোঁবেনও না। রান্নায় বেশি তেল থেকে শুরু করে কেক, মটন ইত্যাদি বাদ দিন। ফাস্ট ফুড, প্যাকেট ফুড মাংস, প্যাকেটজাত খাবার খাবেন না।
মেদ না ঝরালে কোনও ভাবে কোলেস্টেরলের থেকে মুক্তি সম্ভব নয়। এখন ওবেসিটি বা স্থূলতা ছোট থেকে বড়, সকলের সমস্যা । এর কারণে একাধিক রোগ শরীরে বাসা বাঁধে৷
মেদ না ঝরালে কোনও ভাবে কোলেস্টেরলের থেকে মুক্তি সম্ভব নয়। এখন ওবেসিটি বা স্থূলতা ছোট থেকে বড়, সকলের সমস্যা । এর কারণে একাধিক রোগ শরীরে বাসা বাঁধে৷
দীর্ঘক্ষণ এক জায়গায় বসে থাকা, অলস জীবনযাপন ছাড়তে হবে। তবেই কোলেস্টেরল সহ একাধিক রোগের ঝুঁকি কমাতে হবে।
দীর্ঘক্ষণ এক জায়গায় বসে থাকা, অলস জীবনযাপন ছাড়তে হবে। তবেই কোলেস্টেরল সহ একাধিক রোগের ঝুঁকি কমাতে হবে।
সপ্তাহে কমপক্ষে ৫ দিন অন্তত ৩০ মিনিট করে আপনাকে শরীরচর্চা করতেই হবে। তা সে ফ্রি হ্যান্ড হলেও চলবে৷
সপ্তাহে কমপক্ষে ৫ দিন অন্তত ৩০ মিনিট করে আপনাকে শরীরচর্চা করতেই হবে। তা সে ফ্রি হ্যান্ড হলেও চলবে৷
যোগব্যায়াম করলে কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকে। এলডিএল কোলেস্টেরল কমার পাশাপাশি এইচডিএল কোলেস্টেরল বাড়ে। যে কোনও ধরনের এক্সয়ারসাইজে কোলেস্টেরল কমতে পারে।
যোগব্যায়াম করলে কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকে। এলডিএল কোলেস্টেরল কমার পাশাপাশি এইচডিএল কোলেস্টেরল বাড়ে। যে কোনও ধরনের এক্সয়ারসাইজে কোলেস্টেরল কমতে পারে।
অত্যধিক পরিমাণে মদ খেলে রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়তে থাকে। পাশাপাশি ফ্যাটি লিভার, ডায়াবেটিসের ঝুঁকিও বাড়ে। কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে গেলে অ্যালকোহল খাওয়া কমান। একেবারে মদ্যপান ছেড়ে দিলে সবচেয়ে ভাল ফল পাবেন।
অত্যধিক পরিমাণে মদ খেলে রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়তে থাকে। পাশাপাশি ফ্যাটি লিভার, ডায়াবেটিসের ঝুঁকিও বাড়ে। কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে গেলে অ্যালকোহল খাওয়া কমান। একেবারে মদ্যপান ছেড়ে দিলে সবচেয়ে ভাল ফল পাবেন।
শরীরে কোলেস্টেরল বৃদ্ধির পিছনে সিগারেট খাওয়ার বদভ্যাস দায়ী। ধূমপান ছেড়ে দিলে ধীরে ধীরে এইচডিএল কোলেস্টেরলের মাত্রা বেড়ে যায়।
শরীরে কোলেস্টেরল বৃদ্ধির পিছনে সিগারেট খাওয়ার বদভ্যাস দায়ী। ধূমপান ছেড়ে দিলে ধীরে ধীরে এইচডিএল কোলেস্টেরলের মাত্রা বেড়ে যায়।
ধূমপান ছাড়ার ৩ মাসের মধ্যে আপনার দেহে রক্ত সঞ্চালন উন্নত হবে এবং ফুসফুসের কাজে উন্নত হবে। আর ধূমপান ছাড়ার এক বছরের মধ্যেই আপনি হৃদরোগের ঝুঁকি এড়াতে পারবেন।
ধূমপান ছাড়ার ৩ মাসের মধ্যে আপনার দেহে রক্ত সঞ্চালন উন্নত হবে এবং ফুসফুসের কাজে উন্নত হবে। আর ধূমপান ছাড়ার এক বছরের মধ্যেই আপনি হৃদরোগের ঝুঁকি এড়াতে পারবেন।
Disclamer: এই মতামত News18বাংলার নিজস্ব মত নয়৷ প্রচলিত ধারণার ভিত্তিতেই এই প্রতিবেদন৷ সঠিক ফল পেতে বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন৷
Disclamer: এই মতামত News18বাংলার নিজস্ব মত নয়৷ প্রচলিত ধারণার ভিত্তিতেই এই প্রতিবেদন৷ সঠিক ফল পেতে বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন৷

Lauki Benefits to Control Cholesterol: ব্লাডপ্রেশার, কোলেস্টেরলের যম! ওজন কমানোর ধন্বন্তরি! শুধু লাউ খান এভাবে, এই নিয়মে

গরমকাল তো বটেই৷ বাজারে সবজি হিসেবে লাউ এখন পাওয়া যায় সারা বছরই৷ আমিষ নিরামিষ কোনও পদের পাশাপাশি এই সবজির রসও খুবই উপকারী৷
গরমকাল তো বটেই৷ বাজারে সবজি হিসেবে লাউ এখন পাওয়া যায় সারা বছরই৷ আমিষ নিরামিষ কোনও পদের পাশাপাশি এই সবজির রসও খুবই উপকারী৷

 

লাউয়ের রস খেলে কী কী উপকার হয়, সে বিষয়ে বলেছেন পুষ্টিবিদ অবনী কৌল৷ জেনে নিন কেন, কোন সমস্যায় লাউয়ের রস খাবেন৷
লাউয়ের রস খেলে কী কী উপকার হয়, সে বিষয়ে বলেছেন পুষ্টিবিদ অবনী কৌল৷ জেনে নিন কেন, কোন সমস্যায় লাউয়ের রস খাবেন৷

 

লাউয়ের রসে ক্যালরি কাউন্ট খুবই কম৷ তাই ওয়েট ম্যানেজমেন্টে সাহায্য করে৷ ডায়াবেটিসে খুবই উপকারী এর সবুজ রস৷
লাউয়ের রসে ক্যালরি কাউন্ট খুবই কম৷ তাই ওয়েট ম্যানেজমেন্টে সাহায্য করে৷ ডায়াবেটিসে খুবই উপকারী এর সবুজ রস৷

 

লাউয়ের রসের ফাইবার হজমে সাহায্য করে৷ কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতেও উপকারী এই সবজির রস৷ ডায়াবেটিকদের ডায়েটে রাখুন লাউয়ের রস৷
লাউয়ের রসের ফাইবার হজমে সাহায্য করে৷ কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতেও উপকারী এই সবজির রস৷ ডায়াবেটিকদের ডায়েটে রাখুন লাউয়ের রস৷

 

লাউয়ের রসের অ্যান্টি ইনফ্লেম্যাটরি গুণ কমিয়ে দেয় ইনফ্লেম্যাশন৷ ফলে ডায়াবেটিসে অত্যন্ত কার্যকর৷
লাউয়ের রসের অ্যান্টি ইনফ্লেম্যাটরি গুণ কমিয়ে দেয় ইনফ্লেম্যাশন৷ ফলে ডায়াবেটিসে অত্যন্ত কার্যকর৷

 

লাউয়ের রস কিডনির কার্যকারিতা সুস্থ রাখে৷ মধুমেহ রোগে কিডনির রোগ ও সমস্যা দেখা দেয়৷ তাই নিয়মিত এর রস পান করুন৷
লাউয়ের রস কিডনির কার্যকারিতা সুস্থ রাখে৷ মধুমেহ রোগে কিডনির রোগ ও সমস্যা দেখা দেয়৷ তাই নিয়মিত এর রস পান করুন৷

 

লাউয়ের রসের পটাশিয়াম হাই ব্লাডপ্রেশার নিয়ন্ত্রণ করে৷ ডায়াবেটিকদের কার্ডিও ভাসক্যুলার অসুখ বা হৃদরোগের আশঙ্কা কম করে৷
লাউয়ের রসের পটাশিয়াম হাই ব্লাডপ্রেশার নিয়ন্ত্রণ করে৷ ডায়াবেটিকদের কার্ডিও ভাসক্যুলার অসুখ বা হৃদরোগের আশঙ্কা কম করে৷

 

কিছু গবেষণায় দাবি, রক্তের লিপিড প্রোফাইল ভাল করে খারাপ কোলেস্টেরল কমিয়ে দেয়৷
কিছু গবেষণায় দাবি, রক্তের লিপিড প্রোফাইল ভাল করে খারাপ কোলেস্টেরল কমিয়ে দেয়৷

High Blood Sugar Control Tips: সুগার কমিয়ে দেয় হুহু করে, ডায়াবেটিসে দুর্দান্ত উপকারী! কোলেস্টেরল, হার্টের জন্য মহৌষধ

প্রত্যেক সব্জিরই নিজস্ব উপকারিতা রয়েছে৷ শীতকালে আমরা চুটিয়ে ফুলকপি খেয়ে থাকি৷ কিন্তু, ঠিক ফুলকপির মতো দেখতে আরেকটিও সব্জি আছে৷ নাম ব্রকোলি৷ এই সব্জির উপকারিতা সম্পর্কে অনেকেই তেমন ভাবে কিছু জানি না৷
প্রত্যেক সব্জিরই নিজস্ব উপকারিতা রয়েছে৷ শীতকালে আমরা চুটিয়ে ফুলকপি খেয়ে থাকি৷ কিন্তু, ঠিক ফুলকপির মতো দেখতে আরেকটিও সব্জি আছে৷ নাম ব্রকোলি৷ এই সব্জির উপকারিতা সম্পর্কে অনেকেই তেমন ভাবে কিছু জানি না৷
জানেন কি, ডায়াবেটিসের রোগীদের জন্য এই ব্রকোলি অত্যন্ত উপকারী৷ এটি রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ তো করেই, ক্যানসারের ঝুঁকিও অনেকটাই কমিয়ে দেয়৷ আসুন দেনে নেওয়া যাক ব্রকোলি কী কী রোগের জন্য অত্যন্ত উপকারী৷
জানেন কি, ডায়াবেটিসের রোগীদের জন্য এই ব্রকোলি অত্যন্ত উপকারী৷ এটি রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ তো করেই, ক্যানসারের ঝুঁকিও অনেকটাই কমিয়ে দেয়৷ আসুন দেনে নেওয়া যাক ব্রকোলি কী কী রোগের জন্য অত্যন্ত উপকারী৷
 ডায়াটেশিয়ান এমিলি ল্যাকট্রুপ জানাচ্ছেন, ব্রকোলিতে অনেক ধরনের ভিটামিন, মিনারেল, ফাইবার এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে। ব্রকোলির মধ্যে অ্যান্টি ইনফ্লামেটরি গুণাবলি রয়েছে৷ রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে এবং ইমিউন সিস্টেম শক্তিশালী করে।
ডায়াটেশিয়ান এমিলি ল্যাকট্রুপ জানাচ্ছেন, ব্রকোলিতে অনেক ধরনের ভিটামিন, মিনারেল, ফাইবার এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে। ব্রকোলির মধ্যে অ্যান্টি ইনফ্লামেটরি গুণাবলি রয়েছে৷ রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে এবং ইমিউন সিস্টেম শক্তিশালী করে।
 ব্রকোলির গ্লাইসেমিক ইনডেক্স (GI) খুবই কম৷ ব্রকোলির মধ্যে থাকে ভরপুর ডায়াটারি ফাইবার৷ খাবারে ফাইবার বেশি থাকায় এটি হজম করতে বেশি সময় নেয়৷ ফলে শর্করাও ধীরে ধীরে হজম হয়৷ ফলে রক্তে অনিয়মিত গ্লুকোজ স্পাইক কম থাকে৷
ব্রকোলির গ্লাইসেমিক ইনডেক্স (GI) খুবই কম৷ ব্রকোলির মধ্যে থাকে ভরপুর ডায়াটারি ফাইবার৷ খাবারে ফাইবার বেশি থাকায় এটি হজম করতে বেশি সময় নেয়৷ ফলে শর্করাও ধীরে ধীরে হজম হয়৷ ফলে রক্তে অনিয়মিত গ্লুকোজ স্পাইক কম থাকে৷
ব্রকোলিতে শর্করার পরিমাণ খুব কম৷ ১০০ গ্রাম ব্রকোলিতে শর্করা থাকে মাত্র ৭ গ্রাম৷ ব্রকোলিতে খুব কম ক্যালোরি থাকে৷ এটি অ্যান্টি অক্সিডেন্ট এবং মিনারেলে পরিপূর্ণ৷ ব্রকোলি শরীরে শর্করা পরিপাককারী ইনসুলিনের কার্যকারিতা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে৷
ব্রকোলিতে শর্করার পরিমাণ খুব কম৷ ১০০ গ্রাম ব্রকোলিতে শর্করা থাকে মাত্র ৭ গ্রাম৷ ব্রকোলিতে খুব কম ক্যালোরি থাকে৷ এটি অ্যান্টি অক্সিডেন্ট এবং মিনারেলে পরিপূর্ণ৷ ব্রকোলি শরীরে শর্করা পরিপাককারী ইনসুলিনের কার্যকারিতা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে৷
ব্রকোলি একটি ক্রুসিফেরাস সব্জি। এতে উপস্থিত বায়োঅ্যাকটিভ যৌগগুলি কোষের ক্ষতি কমিয়ে দীর্ঘস্থায়ী রোগ প্রতিরোধ করে। বেশ কয়েকটি গবেষণায় দেখা গিয়েছে, ক্রুসিফেরাস শাকসবজি খাওয়া কিছু ধরনের ক্যানসার থেকে আমাদের রক্ষা করতে পারে। এর মধ্যে রয়েছে স্তন ক্যানসার, প্রস্টেট ক্যানসার, পাকস্থলীর ক্যানসার, কোলোরেক্টাল, কিডনি, মূত্রাশয় ক্যানসার ইত্যাদি। যাইহোক, ক্রুসিফেরাস শাকসবজি এবং ক্যানসার প্রতিরোধের মধ্যে যোগসূত্র নির্ধারণের জন্য আরও মানব গবেষণা প্রয়োজন।
ব্রকোলি একটি ক্রুসিফেরাস সব্জি। এতে উপস্থিত বায়োঅ্যাকটিভ যৌগগুলি কোষের ক্ষতি কমিয়ে দীর্ঘস্থায়ী রোগ প্রতিরোধ করে। বেশ কয়েকটি গবেষণায় দেখা গিয়েছে, ক্রুসিফেরাস শাকসবজি খাওয়া কিছু ধরনের ক্যানসার থেকে আমাদের রক্ষা করতে পারে। এর মধ্যে রয়েছে স্তন ক্যানসার, প্রস্টেট ক্যানসার, পাকস্থলীর ক্যানসার, কোলোরেক্টাল, কিডনি, মূত্রাশয় ক্যানসার ইত্যাদি। যাইহোক, ক্রুসিফেরাস শাকসবজি এবং ক্যানসার প্রতিরোধের মধ্যে যোগসূত্র নির্ধারণের জন্য আরও মানব গবেষণা প্রয়োজন।
ব্রকোলিতে ডায়াটারি ফাইবার বেশি থাকায়, এটি কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে৷ পাকস্থলীতে স্বাস্থ্যকর ব্যাকটেরিয়া বাড়ায়। পাকস্থলীতে স্বাস্থ্যকর ব্যাকটেরিয়া বাড়ায়।
ব্রকোলিতে ডায়াটারি ফাইবার বেশি থাকায়, এটি কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে৷ পাকস্থলীতে স্বাস্থ্যকর ব্যাকটেরিয়া বাড়ায়। পাকস্থলীতে স্বাস্থ্যকর ব্যাকটেরিয়া বাড়ায়।
এর পাশাপাশি ব্রকোলিতে থাকে ভিটামিন সি থাকার কারণে ব্রকোলি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। ভিটামিন কে এবং ক্যালসিয়াম থাকায়, এটি হাড়কে সুস্থ রাখে ও শক্তিশালী করে। কিছু পুষ্টি উপাদান এবং বায়োঅ্যাকটিভ যৌগ বার্ধক্যজনিত মানসিক সমস্যা কমিয়ে একটি সুস্থ মস্তিষ্ক এবং ভালো স্নায়বিক টিস্যু ফাংশনকে সমর্থন করে। ব্রকোলি খেলে শরীরে খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমে, যা হার্টকে সুস্থ রাখে। ব্রকোলিতে উপস্থিত অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট আপনার হার্ট অ্যাটাক এবং অন্যান্য ঝুঁকি কমাতে পারে।
এর পাশাপাশি ব্রকোলিতে থাকে ভিটামিন সি থাকার কারণে ব্রকোলি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। ভিটামিন কে এবং ক্যালসিয়াম থাকায়, এটি হাড়কে সুস্থ রাখে ও শক্তিশালী করে। কিছু পুষ্টি উপাদান এবং বায়োঅ্যাকটিভ যৌগ বার্ধক্যজনিত মানসিক সমস্যা কমিয়ে একটি সুস্থ মস্তিষ্ক এবং ভালো স্নায়বিক টিস্যু ফাংশনকে সমর্থন করে। ব্রকোলি খেলে শরীরে খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমে, যা হার্টকে সুস্থ রাখে। ব্রকোলিতে উপস্থিত অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট আপনার হার্ট অ্যাটাক এবং অন্যান্য ঝুঁকি কমাতে পারে।
Disclaimer: এই প্রতিবেদনে থাকা তথ্যের সত্যতা নিউজ ১৮ নিশ্চিত করে না৷ প্রতিটা মানুষের শরীর এবং তাঁদের রোগের ধরন আলাদা৷ নতুন কিছু শুরু করার আগে অবশ্যই বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন৷
Disclaimer: এই প্রতিবেদনে থাকা তথ্যের সত্যতা নিউজ ১৮ নিশ্চিত করে না৷ প্রতিটা মানুষের শরীর এবং তাঁদের রোগের ধরন আলাদা৷ নতুন কিছু শুরু করার আগে অবশ্যই বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন৷

Blood Sugar & Cholesterol Control Tips: একসঙ্গে কমাবে কোলেস্টেরল, ব্লাড সুগার! ছোট্ট এই কালো ফলই ধন্বন্তরি! ফেলবেন না অব্যর্থ বীজও!

গরমের মধ্যে একটু বৃষ্টি পড়তেই বাজার ছেয়ে যায় কালো জামে৷ ছোট্ট, খুদে এই ফলের গুণ প্রচুর৷ বাজারে দেখলেই কিনতে ভুলবেন না৷
গরমের মধ্যে একটু বৃষ্টি পড়তেই বাজার ছেয়ে যায় কালো জামে৷ ছোট্ট, খুদে এই ফলের গুণ প্রচুর৷ বাজারে দেখলেই কিনতে ভুলবেন না৷

 

বেশিদিনের জন্য পাওয়া যায় না এই মরসুমি ফল ৷ বাঙালির খাদ্যাভ্যাসে আম, লিচুর মতো কুলীনও নয় সে ৷ কিন্তু জামের খাদ্যগুণ ও পুষ্টিমূল্য প্রচুর ৷ বলছেন পুষ্টিবিদ লভনীত বাত্রা৷
বেশিদিনের জন্য পাওয়া যায় না এই মরসুমি ফল ৷ বাঙালির খাদ্যাভ্যাসে আম, লিচুর মতো কুলীনও নয় সে ৷ কিন্তু জামের খাদ্যগুণ ও পুষ্টিমূল্য প্রচুর ৷ বলছেন পুষ্টিবিদ লভনীত বাত্রা৷

 

মধুমেহ রোগ নিয়ন্ত্রণে জামের ভূমিকা অপরিসীম ৷ জামের বীজে থাকে জ্যাম্বোলিন এবং জ্যাম্বোসাইন ৷ এই দুই উপাদানের ফলে রক্তে শর্করার পরিমাণ নিয়ন্ত্রিত থাকে ৷ পাশাপাশি শরীরে ইনসুলিন উৎপাদনও বৃদ্ধি পায় ৷
মধুমেহ রোগ নিয়ন্ত্রণে জামের ভূমিকা অপরিসীম ৷ জামের বীজে থাকে জ্যাম্বোলিন এবং জ্যাম্বোসাইন ৷ এই দুই উপাদানের ফলে রক্তে শর্করার পরিমাণ নিয়ন্ত্রিত থাকে ৷ পাশাপাশি শরীরে ইনসুলিন উৎপাদনও বৃদ্ধি পায় ৷

 

পেটের অসুখ সারাতেও জাম জুড়িহীন ৷ বীজ ছাড়াও জামের শাঁস ও খোসা ফাইবারে সমৃদ্ধ ৷ ফলে জামের প্রভাবে পরিপাক ক্রিয়া ভাল হয় ৷ আলসার-সহ ক্ষুদ্রান্তের অন্যান্য সমস্যায় জামের বীজ ব্যবহৃত হয় আয়ুর্বেদিক ওষুধের উপাদান হিসেবে ৷
পেটের অসুখ সারাতেও জাম জুড়িহীন ৷ বীজ ছাড়াও জামের শাঁস ও খোসা ফাইবারে সমৃদ্ধ ৷ ফলে জামের প্রভাবে পরিপাক ক্রিয়া ভাল হয় ৷ আলসার-সহ ক্ষুদ্রান্তের অন্যান্য সমস্যায় জামের বীজ ব্যবহৃত হয় আয়ুর্বেদিক ওষুধের উপাদান হিসেবে ৷

 

মধুমেহর মতো আজকের নাগরিক জীবনে আরও একটি অতি পরিচিত অসুখ হল হাইপারটেনশন ৷ এই অসুখেও জাম এবং এর বীজ কার্যকরী ৷
মধুমেহর মতো আজকের নাগরিক জীবনে আরও একটি অতি পরিচিত অসুখ হল হাইপারটেনশন ৷ এই অসুখেও জাম এবং এর বীজ কার্যকরী ৷

 

কালো জামে সুক্রোজ একেবারেই থাকে না৷ ফলে কালো জাম রক্তে শর্করার মাত্রা কমাতে সাহায্য করে৷ তবে কালোজামের শাঁসের থেকে অনেক বেশি উপকারী কালোজামের বীজ৷
কালো জামে সুক্রোজ একেবারেই থাকে না৷ ফলে কালো জাম রক্তে শর্করার মাত্রা কমাতে সাহায্য করে৷ তবে কালোজামের শাঁসের থেকে অনেক বেশি উপকারী কালোজামের বীজ৷

 

কালোজামের বীজে থাকে জাম্বোলিন৷ যা স্টার্চ সুগারে পরিণত করতে সাহায্য করে৷ ফলে রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখে কালোজাম।
কালোজামের বীজে থাকে জাম্বোলিন৷ যা স্টার্চ সুগারে পরিণত করতে সাহায্য করে৷ ফলে রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখে কালোজাম।

 

জামে রয়েছে প্রচুর ভিটামিন সি। এই ফল ভিটামিন সি-এর অভাবজনিত রোগ প্রতিরোধ করে। এ ছাড়া মুখের দুর্গন্ধ রোধ, দাঁত মজবুত, মাড়ি শক্ত এবং মাড়ির ক্ষয়রোধেও জামের জুড়ি নেই ।
জামে রয়েছে প্রচুর ভিটামিন সি। এই ফল ভিটামিন সি-এর অভাবজনিত রোগ প্রতিরোধ করে। এ ছাড়া মুখের দুর্গন্ধ রোধ, দাঁত মজবুত, মাড়ি শক্ত এবং মাড়ির ক্ষয়রোধেও জামের জুড়ি নেই ।

 

জাম রক্তের কোলেস্টেরলের মাত্রা কমিয়ে হৃদযন্ত্র ভাল রাখে। এছাড়া শরীরের দূষিত কার্বন-ডাই-অক্সাইডের মাত্রা কমিয়ে দেহের প্রতিটি প্রান্তে অক্সিজেন পৌঁছে দেয়। জাম উচ্চ রক্তচাপ কমাতে সহায়তা করে।
জাম রক্তের কোলেস্টেরলের মাত্রা কমিয়ে হৃদযন্ত্র ভাল রাখে। এছাড়া শরীরের দূষিত কার্বন-ডাই-অক্সাইডের মাত্রা কমিয়ে দেহের প্রতিটি প্রান্তে অক্সিজেন পৌঁছে দেয়। জাম উচ্চ রক্তচাপ কমাতে সহায়তা করে।

 

কালো জাম হাড়কে শক্তিশালী করে, আয়রন, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম এবং পটাসিয়ামের মতো প্রয়োজনীয় খনিজগুলির উপস্থিতি হাড় এবং দাঁতগুলিকে মজবুত করে
কালো জাম হাড়কে শক্তিশালী করে, আয়রন, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম এবং পটাসিয়ামের মতো প্রয়োজনীয় খনিজগুলির উপস্থিতি হাড় এবং দাঁতগুলিকে মজবুত করে

Cucumber Peels Health Benefits: শসা নয়, শসার খোসাতেই আছে জাদু! দৃষ্টিশক্তি হবে তুখোড়, ভিটামিন এ-তে ভরপুর

গরমে সকলেই রোজ শসা খায়। কিন্তু খোসা বাদ দিয়ে শসা খায় সকলে। কিন্তু আমরা অনকেই জানিনা শসার খোসার উপকারিতা। খোসা সমেত শসা খেলে স্বাস্থ‍্যের উন্নতি হয়।
গরমে সকলেই রোজ শসা খায়। কিন্তু খোসা বাদ দিয়ে শসা খায় সকলে। কিন্তু আমরা অনকেই জানিনা শসার খোসার উপকারিতা। খোসা সমেত শসা খেলে স্বাস্থ‍্যের উন্নতি হয়।
শসার খোসায় থাকে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, খনিজ, ভিটামিন ও প্রচুর ফাইবার। শসার খোসার বিটা ক্যারোটিন শরীরে ভিটামিন এ তৈরি করে। চোখ ভাল রাখে এই উপাদান।
শসার খোসায় থাকে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, খনিজ, ভিটামিন ও প্রচুর ফাইবার। শসার খোসার বিটা ক্যারোটিন শরীরে ভিটামিন এ তৈরি করে। চোখ ভাল রাখে এই উপাদান।
দৃষ্টিশক্তি বাড়ায়, সংক্রমণ থেকে চোখ বাঁচায় ভিটামিন এ। ওজন কমাতে, ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ, কোলেস্টেরল কমায় শসার ফাইবার।
দৃষ্টিশক্তি বাড়ায়, সংক্রমণ থেকে চোখ বাঁচায় ভিটামিন এ। ওজন কমাতে, ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ, কোলেস্টেরল কমায় শসার ফাইবার।
শসায় থাকে বেশ অনেকটা ইনসলিউবল ফাইবার। এই ফাইবার অন্ত্রের মল পরিষ্কার করে। এতে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হয়। শসার খোসার উপাদান রক্তে সুগারের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে। এতে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রিত হয়।
শসায় থাকে বেশ অনেকটা ইনসলিউবল ফাইবার। এই ফাইবার অন্ত্রের মল পরিষ্কার করে। এতে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হয়। শসার খোসার উপাদান রক্তে সুগারের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে। এতে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রিত হয়।
ডায়াবেটিস না থাকলে হার্ট, কিডনি, স্নায়ুর রোগ আর চোখ ভাল থাকে। এসব ঠিক রাখতে খোসা শুদ্ধ শসা খান। ত্বকের স্বাস্থ্য ভাল রাখে শসার খোসা।
ডায়াবেটিস না থাকলে হার্ট, কিডনি, স্নায়ুর রোগ আর চোখ ভাল থাকে। এসব ঠিক রাখতে খোসা শুদ্ধ শসা খান। ত্বকের স্বাস্থ্য ভাল রাখে শসার খোসা।
ত্বকের সমস্যায় শসার খোসা ভাল কাজে দেয়। ডার্ক সার্কেলে আর ব্রণয় শসার খোসা লাগালে ভাল ফল দেয়। শসার খোসা ত্বক উজ্জ্বল করে। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
ত্বকের সমস্যায় শসার খোসা ভাল কাজে দেয়। ডার্ক সার্কেলে আর ব্রণয় শসার খোসা লাগালে ভাল ফল দেয়। শসার খোসা ত্বক উজ্জ্বল করে। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)

 

 

Bad Cholesterol Control Tips: সোজা এই কাজেই কমবে খারাপ কোলেস্টেরল! ভাল থাকবে হার্ট! জানুন সুস্থতার সহজপাঠ

কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ করা মানে হৃদযন্ত্রের সুস্থতাও বজায় রাখা। কার্ডিও ভাসক্যুলার ডিজিজ কমাতে বশে রাখতে হবে কারাপ কোলেস্টেরলও। ওষুধের পাশাপাশি কিছু সাধারণ টিপস-ও আছে। এগুলি মেনে চললে নিয়ন্ত্রণে থাকবে এলডিএল বা খারাপ কোলেস্টেরল। বাড়বে ভাল কোলেস্টেরল বা এইচডিএল।
কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ করা মানে হৃদযন্ত্রের সুস্থতাও বজায় রাখা। কার্ডিও ভাসক্যুলার ডিজিজ কমাতে বশে রাখতে হবে কারাপ কোলেস্টেরলও। ওষুধের পাশাপাশি কিছু সাধারণ টিপস-ও আছে। এগুলি মেনে চললে নিয়ন্ত্রণে থাকবে এলডিএল বা খারাপ কোলেস্টেরল। বাড়বে ভাল কোলেস্টেরল বা এইচডিএল।

 

ওটমিল, বিনস, ডাল, আপেল, নাসপাতির মতো খাবার যাতে সল্যুবল ফাইবার বেশি সেগুলি ডায়েটে বেশি করে রাখুন। তাহলে সল্যুবল ফাইবার এলডিএল কমাবে ৫ থেকে ১০ শতাংশ।
ওটমিল, বিনস, ডাল, আপেল, নাসপাতির মতো খাবার যাতে সল্যুবল ফাইবার বেশি সেগুলি ডায়েটে বেশি করে রাখুন। তাহলে সল্যুবল ফাইবার এলডিএল কমাবে ৫ থেকে ১০ শতাংশ।

 

স্যাচিওরেটেড এবং ট্রান্স ফ্যাটের বদলে খান স্বাস্থ্যকর স্নেহজাতীয় খাবার। রেড মিট, ফুল ফ্যাট ডেয়ারি প্রডাক্টসের বদলে খান অলিভ অয়েল, অ্যাভোকাডো এবং বাদাম।
স্যাচিওরেটেড এবং ট্রান্স ফ্যাটের বদলে খান স্বাস্থ্যকর স্নেহজাতীয় খাবার। রেড মিট, ফুল ফ্যাট ডেয়ারি প্রডাক্টসের বদলে খান অলিভ অয়েল, অ্যাভোকাডো এবং বাদাম।

 

কোলেস্টেরল কমাতে রসুন খুবই কার্যকর। রোজ রসুন খেলে এলডিএল বা খারাপ কোলেস্টেরল কমবে। তাই ডায়েটে তাজা রসুন এবং রসুনের বিকল্প খান।
কোলেস্টেরল কমাতে রসুন খুবই কার্যকর। রোজ রসুন খেলে এলডিএল বা খারাপ কোলেস্টেরল কমবে। তাই ডায়েটে তাজা রসুন এবং রসুনের বিকল্প খান।
দারচিনি খেতে ভুলবেন না। এলডিএল কোলেস্টেরল এবং ট্রাইগ্লিসারাইড কমায় দারচিনি। বাড়িয়ে তোলে এইডিএল বা ভাল কোলেস্টেরল।
দারচিনি খেতে ভুলবেন না। এলডিএল কোলেস্টেরল এবং ট্রাইগ্লিসারাইড কমায় দারচিনি। বাড়িয়ে তোলে এইডিএল বা ভাল কোলেস্টেরল।

 

হাঁটা, সাইক্লিং, সাঁতার কাটার মতো এক্সারসাইজ নিয়মিত করুন। অন্তত আধঘণ্টা রাখুন শরীরচর্চার জন্য। এর ফলে ওজন এবং কোলেস্টেরল বশে থাকবে।
হাঁটা, সাইক্লিং, সাঁতার কাটার মতো এক্সারসাইজ নিয়মিত করুন। অন্তত আধঘণ্টা রাখুন শরীরচর্চার জন্য। এর ফলে ওজন এবং কোলেস্টেরল বশে থাকবে।

 

সুষম আহার খেয়ে ওজন বশে রাখুন। ওজন কম থাকলে খারাপ কোলেস্টেরল বাড়তে বাধা পাবে।
সুষম আহার খেয়ে ওজন বশে রাখুন। ওজন কম থাকলে খারাপ কোলেস্টেরল বাড়তে বাধা পাবে।

 

সোডিয়াম কম রাখুন ডায়েটে। তাহলে ব্লাড প্রেশার, কোলেস্টেরল এবং হৃদরোগ-সব কিছুর আশঙ্কাই কম থাকবে। প্রক্রিয়াজাত খাবার বাদ দিয়ে তাজা খাবার বেশি করে খান।
সোডিয়াম কম রাখুন ডায়েটে। তাহলে ব্লাড প্রেশার, কোলেস্টেরল এবং হৃদরোগ-সব কিছুর আশঙ্কাই কম থাকবে। প্রক্রিয়াজাত খাবার বাদ দিয়ে তাজা খাবার বেশি করে খান।

 

নিজেকে হাইড্রেটেট রাখুন। পর্যাপ্ত পরিমাণে জলপান করুন। দৈনিক অন্তত ৮ গ্লাস জল খেতে হবে। সার্বিক সুস্থতা, ওজন কমানোর পাশাপাশি শরীরে খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমায় জলপানের গুণ।
নিজেকে হাইড্রেটেট রাখুন। পর্যাপ্ত পরিমাণে জলপান করুন। দৈনিক অন্তত ৮ গ্লাস জল খেতে হবে। সার্বিক সুস্থতা, ওজন কমানোর পাশাপাশি শরীরে খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমায় জলপানের গুণ।

High Cholesterol Control Tips: দিনে মাত্র ১টা! শিরা-ধমনী থেকে ছেঁকে বের করে দেয় খারাপ কোলেস্টেরল…এই ফল খেলে হাতেনাতে পাবেন ফল

প্রতিটা পরিবারে খুঁজলেই এখন দেখা যাবে, তাঁদের একজন না একজন সদস্য হাই কোলেস্টেরলের সমস্যায় ভুগছেন৷ অথচ, এই সমস্যায় আমাদের কোন কোন খাবার খাওয়া উচিত, কোন কোন খাবার একেবারেই নয় সেটা জানা অবশ্যই প্রয়োজনীয়৷ তাছাড়া কোন কোন খাবার খেলে শরীরে খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমে, সেটা জানাও আমাদের জন্য জরুরি৷
প্রতিটা পরিবারে খুঁজলেই এখন দেখা যাবে, তাঁদের একজন না একজন সদস্য হাই কোলেস্টেরলের সমস্যায় ভুগছেন৷ অথচ, এই সমস্যায় আমাদের কোন কোন খাবার খাওয়া উচিত, কোন কোন খাবার একেবারেই নয় সেটা জানা অবশ্যই প্রয়োজনীয়৷ তাছাড়া কোন কোন খাবার খেলে শরীরে খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমে, সেটা জানাও আমাদের জন্য জরুরি৷
এমন অনেক খাবার রয়েছে, যা খেলে শরীরে কোলেস্টেরলের মাত্রা বেড়ে যায়৷ আবার, অন্যদিকে, অনেক খাবার এমনও রয়েছে যেগুলি খেলে শরীরে কোলেস্টেরলের মাত্রা কমে। যদি আপনি হাই কোলেস্টেরলের সমস্যায় ভুগে থাকেন, তাহলে এই প্রতিবেদনে থাকা পরামর্শ অবশ্যই মেনে চলা উচিত৷
এমন অনেক খাবার রয়েছে, যা খেলে শরীরে কোলেস্টেরলের মাত্রা বেড়ে যায়৷ আবার, অন্যদিকে, অনেক খাবার এমনও রয়েছে যেগুলি খেলে শরীরে কোলেস্টেরলের মাত্রা কমে। যদি আপনি হাই কোলেস্টেরলের সমস্যায় ভুগে থাকেন, তাহলে এই প্রতিবেদনে থাকা পরামর্শ অবশ্যই মেনে চলা উচিত৷
ডেইলি মেইলের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইংল্যান্ডের ইউনিভার্সিটি অব রিডিং-এর এক গবেষণায় জানা গিয়েছে, প্রতিদিন সকালে ২টি করে আপেল খেলে শরীরের শিরা-ধমনীতে জমে থাকা খারাপ কোলেস্টেরল ৪০ শতাংশ কমে যায়।
ডেইলি মেইলের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইংল্যান্ডের ইউনিভার্সিটি অব রিডিং-এর এক গবেষণায় জানা গিয়েছে, প্রতিদিন সকালে ২টি করে আপেল খেলে শরীরের শিরা-ধমনীতে জমে থাকা খারাপ কোলেস্টেরল ৪০ শতাংশ কমে যায়।
 আপেল রক্তনালীগুলি শিথিল করে এবং হৃদপিণ্ডের স্বাস্থ্যের উন্নতি ঘটায়। আসলে আপেলে প্রচুর পরিমাণে পলিফেনল এবং ফাইবার রয়েছে। এই দুটি উপাদানই শরীরে জমে থাকা খারাপ কোলেস্টেরল বের করে দিতে সাহায্য করে।
আপেল রক্তনালীগুলি শিথিল করে এবং হৃদপিণ্ডের স্বাস্থ্যের উন্নতি ঘটায়। আসলে আপেলে প্রচুর পরিমাণে পলিফেনল এবং ফাইবার রয়েছে। এই দুটি উপাদানই শরীরে জমে থাকা খারাপ কোলেস্টেরল বের করে দিতে সাহায্য করে।
প্রতিদিন সকালে একটি বা দু’টি আপেল খাওয়া উচিত। আপেল খেলে রক্তবাহিকায় রক্ত ​​চলাচল ভাল হয়। আপেল লিভারে উৎপন্ন কোলেস্টেরলের পরিমাণ নিয়ন্ত্রণ করে। আপেলের পুষ্টিগুণ শরীরে উপস্থিত অতিরিক্ত কোলেস্টেরল দূর করে এবং ধমনীর কাজ সহজ হয়। এটি হার্টকেও শক্তিশালী করে। আপেল খাওয়া হার্ট অ্যাটাক এবং স্ট্রোকের ঝুঁকি কমাতেও সাহায্য করে।
প্রতিদিন সকালে একটি বা দু’টি আপেল খাওয়া উচিত। আপেল খেলে রক্তবাহিকায় রক্ত ​​চলাচল ভাল হয়। আপেল লিভারে উৎপন্ন কোলেস্টেরলের পরিমাণ নিয়ন্ত্রণ করে। আপেলের পুষ্টিগুণ শরীরে উপস্থিত অতিরিক্ত কোলেস্টেরল দূর করে এবং ধমনীর কাজ সহজ হয়। এটি হার্টকেও শক্তিশালী করে। আপেল খাওয়া হার্ট অ্যাটাক এবং স্ট্রোকের ঝুঁকি কমাতেও সাহায্য করে।
গবেষকদের মতে, অল্পবয়সিরা যদি প্রতিদিন ২টি করে আপেল খান, তবে তাঁরা বেশি উপকার পাবেন, তবে বয়স্করাও প্রতিদিন একটি করে আপেল খেলে উপকার পেতে পারেন। সামগ্রিকভাবে, আপনি যদি প্রতিদিন একটি বা দুটি আপেল খান তবে এটি খারাপ কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে অনেক সাহায্য করতে পারে। তবে যাঁদের অত্যধিক কোলেস্টেরল আছে, তাঁরা অবশ্যই চিকিসকের পরামর্শমতো ওষুধ খাবেন এবং তার সাথে আপেল খাওয়াও শুরু করতে পারেন।
গবেষকদের মতে, অল্পবয়সিরা যদি প্রতিদিন ২টি করে আপেল খান, তবে তাঁরা বেশি উপকার পাবেন, তবে বয়স্করাও প্রতিদিন একটি করে আপেল খেলে উপকার পেতে পারেন। সামগ্রিকভাবে, আপনি যদি প্রতিদিন একটি বা দুটি আপেল খান তবে এটি খারাপ কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে অনেক সাহায্য করতে পারে। তবে যাঁদের অত্যধিক কোলেস্টেরল আছে, তাঁরা অবশ্যই চিকিসকের পরামর্শমতো ওষুধ খাবেন এবং তার সাথে আপেল খাওয়াও শুরু করতে পারেন।
বিশেষজ্ঞদের মতে, আপেলকে কিন্তু কখনও কোলেস্টরেলের ওষুধের বিকল্প হিসেবে বিবেচনা করা যেতে পারে না, তবে ওষুধের সঙ্গে আপেল খেলে কোলেস্টেরল থেকে অনেকাংশে মুক্তি পাওয়া যায়। যাইহোক, ওষুধ এবং খাদ্যাভ্যাস ছাড়াও, প্রতিদিনের ব্যায়াম এবং উন্নত জীবনধারা প্রাকৃতিকভাবে কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করতে পারে।
বিশেষজ্ঞদের মতে, আপেলকে কিন্তু কখনও কোলেস্টরেলের ওষুধের বিকল্প হিসেবে বিবেচনা করা যেতে পারে না, তবে ওষুধের সঙ্গে আপেল খেলে কোলেস্টেরল থেকে অনেকাংশে মুক্তি পাওয়া যায়। যাইহোক, ওষুধ এবং খাদ্যাভ্যাস ছাড়াও, প্রতিদিনের ব্যায়াম এবং উন্নত জীবনধারা প্রাকৃতিকভাবে কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করতে পারে।
Disclaimer: এই প্রতিবেদনের সত্যতা নিউজ ১৮ বাংলা নিশ্চিত করে না৷ প্রত্যেকটা মানুষ এবং তাঁদের রোগের ধরন একেক রকম৷ তাই নতুন কিছু প্রয়োগ করার আগে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিন৷
Disclaimer: এই প্রতিবেদনের সত্যতা নিউজ ১৮ বাংলা নিশ্চিত করে না৷ প্রত্যেকটা মানুষ এবং তাঁদের রোগের ধরন একেক রকম৷ তাই নতুন কিছু প্রয়োগ করার আগে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিন৷

Cholesterol Test: কোলেস্টেরল বাড়ছে না তো রক্তে..? কী ভাবে ‘ঘরেই’ করবেন Lipid Profile Test? ‘এই’ বয়স হলেই হৃদরোগের ঝুঁকি, সতর্ক হওয়া মাস্ট

ঘরে ঘরে ডায়াবেটিসের মতো যে রোগ ছেয়ে গিয়েছে, তা নিঃসন্দেহে কোলেস্টেরল। লাইফস্টাইল এই অসুখ হৃদরোগের প্রবণতা বাড়িয়ে দেয়। তবে লিপিড প্রোফাইল পরীক্ষা না করালে জানা সম্ভব নয় আপনি কতটা ঝুঁকিতে আছেন।
ঘরে ঘরে ডায়াবেটিসের মতো যে রোগ ছেয়ে গিয়েছে, তা নিঃসন্দেহে কোলেস্টেরল। লাইফস্টাইল এই অসুখ হৃদরোগের প্রবণতা বাড়িয়ে দেয়। তবে লিপিড প্রোফাইল পরীক্ষা না করালে জানা সম্ভব নয় আপনি কতটা ঝুঁকিতে আছেন।
কী এই লিপিড প্রোফাইল টেস্ট? এটি আসলে সেই পরীক্ষা যা করলে আপনি বুঝে নিতে পারবেন শরীরে কোলেস্টেরল ঠিক কতটা বেড়েছে। এখান থেকেই বোঝা যাবে আপনার মধ্যে হৃদরোগের ঝুঁকি কতটা।
কী এই লিপিড প্রোফাইল টেস্ট? এটি আসলে সেই পরীক্ষা যা করলে আপনি বুঝে নিতে পারবেন শরীরে কোলেস্টেরল ঠিক কতটা বেড়েছে। এখান থেকেই বোঝা যাবে আপনার মধ্যে হৃদরোগের ঝুঁকি কতটা।
উচ্চ কোলেস্টেরল মোটেও ছেলেখেলার বিষয় নয়। কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়লে স্ট্রোক ও হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়ে। যে কারণে নিয়মিত লিপিড প্রোফাইল পরীক্ষা করাতে হয়। আপনি বাড়িতেই কোলেস্টেরলের মাত্রা পরীক্ষা করে নিতে পারবেন।
উচ্চ কোলেস্টেরল মোটেও ছেলেখেলার বিষয় নয়। কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়লে স্ট্রোক ও হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়ে। যে কারণে নিয়মিত লিপিড প্রোফাইল পরীক্ষা করাতে হয়। আপনি বাড়িতেই কোলেস্টেরলের মাত্রা পরীক্ষা করে নিতে পারবেন।
কোন বয়সে লিপিড প্রোফাইল টেস্ট করা আবশ্যক?বিশেষজ্ঞদের মতে, ৩০-এ পা দিলেই নিয়মিত কোলেস্টেরলের মাত্রা যাচাই করা দরকার। তবে, আজকাল ২৫ বছরের পরেও অনেকে উচ্চ কোলেস্টেরলের সমস্যায় ভুগছেন। সেক্ষেত্রে প্রাপ্তবয়স্কদের প্রতি ৪ থেকে ৬ বছর অন্তর লিপিড প্রোফাইল পরীক্ষা করানো দরকার।
কোন বয়সে লিপিড প্রোফাইল টেস্ট করা আবশ্যক?
বিশেষজ্ঞদের মতে, ৩০-এ পা দিলেই নিয়মিত কোলেস্টেরলের মাত্রা যাচাই করা দরকার। তবে, আজকাল ২৫ বছরের পরেও অনেকে উচ্চ কোলেস্টেরলের সমস্যায় ভুগছেন। সেক্ষেত্রে প্রাপ্তবয়স্কদের প্রতি ৪ থেকে ৬ বছর অন্তর লিপিড প্রোফাইল পরীক্ষা করানো দরকার।
কোলেস্টেরলের মাত্রা যে বেড়েছে, তা লিপিড প্রোফাইল পরীক্ষা না করালে জানা সম্ভব নয়। এমনকি চোখের কোণে হলুদে দাগ, পায়ের পেশিতে ক্র্যাম্প ধরা, ওজন বৃদ্ধি পাওয়ার মতো লক্ষণ থাকলেও উচ্চ কোলেস্টেরল সহজে ধরা পড়ে না।
কোলেস্টেরলের মাত্রা যে বেড়েছে, তা লিপিড প্রোফাইল পরীক্ষা না করালে জানা সম্ভব নয়। এমনকি চোখের কোণে হলুদে দাগ, পায়ের পেশিতে ক্র্যাম্প ধরা, ওজন বৃদ্ধি পাওয়ার মতো লক্ষণ থাকলেও উচ্চ কোলেস্টেরল সহজে ধরা পড়ে না।
সঠিক ভাবে জানতে সতর্ক হন। আর এর জন্য আপনাকে রক্ত পরীক্ষা করতেই হবে। লিপিড প্রোফাইল পরীক্ষা করলে তবেই বোঝা যাবে, কোলেস্টেরল কতটা বেড়েছে। এখান থেকেই বোঝা যাবে আপনার মধ্যে হৃদরোগের ঝুঁকি কতটা।
সঠিক ভাবে জানতে সতর্ক হন। আর এর জন্য আপনাকে রক্ত পরীক্ষা করতেই হবে। লিপিড প্রোফাইল পরীক্ষা করলে তবেই বোঝা যাবে, কোলেস্টেরল কতটা বেড়েছে। এখান থেকেই বোঝা যাবে আপনার মধ্যে হৃদরোগের ঝুঁকি কতটা।
আপনার পরিবারে যদি ডায়াবেটিস, হৃদরোগ বা উচ্চ কোলেস্টেরলের ইতিহাস থাকে, সেক্ষেত্রে আপনাকে বছরে একবার রক্ত পরীক্ষা করাতে হবে। আর যদি ইতিমধ্যেই আপনি উচ্চ কোলেস্টেরলে ভোগেন, সেক্ষেত্রে ৩ থেকে ৬ মাস অন্তর রক্ত পরীক্ষা করাতেই হবে।
আপনার পরিবারে যদি ডায়াবেটিস, হৃদরোগ বা উচ্চ কোলেস্টেরলের ইতিহাস থাকে, সেক্ষেত্রে আপনাকে বছরে একবার রক্ত পরীক্ষা করাতে হবে। আর যদি ইতিমধ্যেই আপনি উচ্চ কোলেস্টেরলে ভোগেন, সেক্ষেত্রে ৩ থেকে ৬ মাস অন্তর রক্ত পরীক্ষা করাতেই হবে।
তবে সবসময় ক্লিনিকে গিয়ে রক্ত পরীক্ষা করানো সম্ভব নয়। আর ৬ মাস অন্তর ব্লাড টেস্ট করাতে গেলে খরচও হয় অনেক। সেক্ষেত্রে আপনি বাড়িতেই কোলেস্টেরলের মাত্রা পরীক্ষা করে নিতে পারবেন।
তবে সবসময় ক্লিনিকে গিয়ে রক্ত পরীক্ষা করানো সম্ভব নয়। আর ৬ মাস অন্তর ব্লাড টেস্ট করাতে গেলে খরচও হয় অনেক। সেক্ষেত্রে আপনি বাড়িতেই কোলেস্টেরলের মাত্রা পরীক্ষা করে নিতে পারবেন।
আজকাল বাজারে নানা ধরণের কোলেস্টেরল টেস্ট কিট পাওয়া যায়, যা সহজেই বলে দিতে পারে আপনার লিপিড প্রোফাইলের মাত্রা। ফুড অ্যান্ড ড্রাগ অ্যাডমিনিস্ট্রেশন অনুমোদিত যে কোনও কোলেস্টেরল টেস্ট কিট কিনে নিন।
আজকাল বাজারে নানা ধরণের কোলেস্টেরল টেস্ট কিট পাওয়া যায়, যা সহজেই বলে দিতে পারে আপনার লিপিড প্রোফাইলের মাত্রা। ফুড অ্যান্ড ড্রাগ অ্যাডমিনিস্ট্রেশন অনুমোদিত যে কোনও কোলেস্টেরল টেস্ট কিট কিনে নিন।
তবে বাড়িতে বসে কোলেস্টেরল টেস্ট করলে তার আগে জেনে রাখা ভাল কিছু ভুল কাজ করলে তা আপনার কোলেস্টেরল টেস্ট-এর রেজাল্ট কিন্তু ভুল দিতে পারে। এক্ষেত্রে অবশ্যই কিছু নিয়ম আপনাকে মানতে হবে। যে দিন রক্ত পরীক্ষা করবেন, তার ৮-১২ ঘণ্টা না খেয়ে থাকুন। চা-বিস্কুটও খাবেন না। নইলে কিন্তু পরীক্ষার ফল ভুল আসতে পারে।
তবে বাড়িতে বসে কোলেস্টেরল টেস্ট করলে তার আগে জেনে রাখা ভাল কিছু ভুল কাজ করলে তা আপনার কোলেস্টেরল টেস্ট-এর রেজাল্ট কিন্তু ভুল দিতে পারে। এক্ষেত্রে অবশ্যই কিছু নিয়ম আপনাকে মানতে হবে। যে দিন রক্ত পরীক্ষা করবেন, তার ৮-১২ ঘণ্টা না খেয়ে থাকুন। চা-বিস্কুটও খাবেন না। নইলে কিন্তু পরীক্ষার ফল ভুল আসতে পারে।
কী ভাবে করবেন টেস্ট? - ল্যানসেটের মাধ্যমে আঙুল থেকে রক্ত বের করে নিন। এবার এই ব্লাড স্যাম্পেল স্ট্রিপের উপর রাখুন। এবার এই স্ট্রিপ মিটারের মধ্যে রাখুন। কয়েক সেকেন্ডেই জানতে পারবেন রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা কত।
কী ভাবে করবেন টেস্ট? – ল্যানসেটের মাধ্যমে আঙুল থেকে রক্ত বের করে নিন। এবার এই ব্লাড স্যাম্পেল স্ট্রিপের উপর রাখুন। এবার এই স্ট্রিপ মিটারের মধ্যে রাখুন। কয়েক সেকেন্ডেই জানতে পারবেন রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা কত।
বুঝবেন কীভাবে কখন ডাক্তারের কাছে ছুটবেন? টেস্টের রেজাল্ট কত হলে সতর্ক হবেন?এলডিএল বা খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা 100 mg/dl-এর নীচে থাকা মানে আপনি সুস্থ আছেন। তবে এই মাত্রা 100 mg/dl ছাড়ালে এর চিকিৎসকের সঙ্গে যোগাযোগ করুন।
বুঝবেন কীভাবে কখন ডাক্তারের কাছে ছুটবেন? টেস্টের রেজাল্ট কত হলে সতর্ক হবেন?
এলডিএল বা খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা 100 mg/dl-এর নীচে থাকা মানে আপনি সুস্থ আছেন। তবে এই মাত্রা 100 mg/dl ছাড়ালে এর চিকিৎসকের সঙ্গে যোগাযোগ করুন।
খারাপ কোলেস্টেরলের পাশাপাশি ট্রাইগ্লিসারাইডের মাত্রা 150mg/dl-এর কম না থাকলেও ভয়ের। একইসঙ্গে টোটাল কোলেস্টেরলের মাত্রা 200 mg/dL-এর নীচে থাকা জরুরি। এইচডিএল বা ভাল কোলেস্টেরলের মাত্রা সবসময় 60 mg/dL-এর বেশি হওয়া দরকার। না হলেই সাবধান হন। অবিলম্বে যোগাযোগ করুন চিকিৎসকের সঙ্গে।
খারাপ কোলেস্টেরলের পাশাপাশি ট্রাইগ্লিসারাইডের মাত্রা 150mg/dl-এর কম না থাকলেও ভয়ের। একইসঙ্গে টোটাল কোলেস্টেরলের মাত্রা 200 mg/dL-এর নীচে থাকা জরুরি। এইচডিএল বা ভাল কোলেস্টেরলের মাত্রা সবসময় 60 mg/dL-এর বেশি হওয়া দরকার। না হলেই সাবধান হন। অবিলম্বে যোগাযোগ করুন চিকিৎসকের সঙ্গে।

 

Fight Cholesterol: কোলেস্টেরল বেড়েছে? সকালে করুন এই ৯ কাজ, এক মাসেই কমবে কোলেস্টেরল, এটি বৈজ্ঞানিকভাবে প্রমাণিত

কোলেস্টেরল এক ধরনের চর্বিজাতীয়, তৈলাক্ত স্টেরয়েড যা সেল মেমব্রেনে পাওয়া যায় এবং যা রক্তে পরিবাহিত হয়। স্তন্যপায়ী প্রাণীদের সেল মেমব্রেনের এটি একটি অত্যাবশ্যক উপাদান । কিন্তু কোলেস্টেরলের মাত্রা বেশি থাকলে সর্বনাশ! বাড়ে হৃদরোগ এবং রক্ত সংবহণ জাতীয় অসুখের ঝুঁকি! হার্ট অ্যাটাক, স্ট্রোক-এর আশঙ্কাও বহুগুণ বৃদ্ধি পায়। কাজেই সাবধান হন! গবেষণায় দেখা গিয়েছে, সকালে এই ৯ টা কাজ করলে মাত্র ১ মাসে কোলেস্টেরল কমবে। এটি বৈজ্ঞানিকভাবে প্রমাণিত--
কোলেস্টেরল এক ধরনের চর্বিজাতীয়, তৈলাক্ত স্টেরয়েড যা সেল মেমব্রেনে পাওয়া যায় এবং যা রক্তে পরিবাহিত হয়। স্তন্যপায়ী প্রাণীদের সেল মেমব্রেনের এটি একটি অত্যাবশ্যক উপাদান । কিন্তু কোলেস্টেরলের মাত্রা বেশি থাকলে সর্বনাশ! বাড়ে হৃদরোগ এবং রক্ত সংবহণ জাতীয় অসুখের ঝুঁকি! হার্ট অ্যাটাক, স্ট্রোক-এর আশঙ্কাও বহুগুণ বৃদ্ধি পায়। কাজেই সাবধান হন! গবেষণায় দেখা গিয়েছে, সকালে এই ৯ টা কাজ করলে মাত্র ১ মাসে কোলেস্টেরল কমবে। এটি বৈজ্ঞানিকভাবে প্রমাণিত–
দিন শুরু করুন পুষ্টিকর ব্রেকফাস্ট দিয়ে-- সকালেস্বাস্থ্যকর প্রাতরাশ খেলে কোলেস্টেরলের মাত্রা কমে। মেনখাবার খান যাতে দ্রবণীয় ফাইবার থাকে, যেমন-- ওটস আর ফল বা ব্রকোলি আর হোল গ্রেইন টোস্ট। দ্রবণীয় ফাইবার রক্তে এলডিএল বা খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমিয়ে দেয়। জার্নাল অফ দ্য আমেরিকান মেডিক্যাল অ্যাসোসোয়েশন-এ প্রকাশিত একটি প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, প্রতিদিন ৫-১০ গ্রাম দ্রবণীয় ফাইবার খেলে এলডিএল বা খারাপ কোলেস্টেরল কমে ৫ শতাংশ।

দিন শুরু করুন পুষ্টিকর ব্রেকফাস্ট দিয়ে– সকালেস্বাস্থ্যকর প্রাতরাশ খেলে কোলেস্টেরলের মাত্রা কমে। মেনখাবার খান যাতে দ্রবণীয় ফাইবার থাকে, যেমন– ওটস আর ফল বা ব্রকোলি আর হোল গ্রেইন টোস্ট। দ্রবণীয় ফাইবার রক্তে এলডিএল বা খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমিয়ে দেয়। জার্নাল অফ দ্য আমেরিকান মেডিক্যাল অ্যাসোসোয়েশন-এ প্রকাশিত একটি প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, প্রতিদিন ৫-১০ গ্রাম দ্রবণীয় ফাইবার খেলে এলডিএল বা খারাপ কোলেস্টেরল কমে ৫ শতাংশ।
এক গ্লাস কমলালেবুর রস খান-- সকালে এক গ্লাস কমলালেবুর রস কোলেস্টেরলের মাত্রা কমায়। কমলালেবুতে থাকে ফ্ল্যাভোনয়েডস যা এলডিএল বা খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমিয়ে দেয়। আমেরিকান জার্নাল অফ ক্লিনিকাল নিউট্রিশন-এর জার্নাল বলছে, টানা ৪ সপ্তাহ সকালে ৭৫০ মিলি কমলালেবুর রস খেলে এলডিএল বা খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমে।
এক গ্লাস কমলালেবুর রস খান– সকালে এক গ্লাস কমলালেবুর রস কোলেস্টেরলের মাত্রা কমায়। কমলালেবুতে থাকে ফ্ল্যাভোনয়েডস যা এলডিএল বা খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমিয়ে দেয়। আমেরিকান জার্নাল অফ ক্লিনিকাল নিউট্রিশন-এর জার্নাল বলছে, টানা ৪ সপ্তাহ সকালে ৭৫০ মিলি কমলালেবুর রস খেলে এলডিএল বা খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমে।
সকালে হাঁটতে যান-- মর্নিং ওয়াক করলে রক্তে এইচডিএল বা ভাল কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়ে। আমেরিকান জার্নাল অফ কার্ডিওলজিতে প্রকাশিত জার্নাল বলছে, নিয়মিত অ্যারোবিক এক্সারসাইজ করলে রক্তে এইচডিএল বা ভাল কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়ে ৫ শতাংশ।

সকালে হাঁটতে যান– মর্নিং ওয়াক করলে রক্তে এইচডিএল বা ভাল কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়ে। আমেরিকান জার্নাল অফ কার্ডিওলজিতে প্রকাশিত জার্নাল বলছে, নিয়মিত অ্যারোবিক এক্সারসাইজ করলে রক্তে এইচডিএল বা ভাল কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়ে ৫ শতাংশ।
সকালে গ্রিন টি খান-- গ্রিন টি-তে থাকে ক্যাটেচিননাম অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট যা  এলডিএল বা খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমায়। সকালে খালিপেটে খান এক কাপ গ্রিন টি। জার্নাল অফ দ্য আমেরিকান ডায়েটিক অ্যাসোসিয়েশনের জার্নাল বলছে, নিয়মিত গ্রিন টি খেলে এলডিএল বা খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমে।

সকালে গ্রিন টি খান– গ্রিন টি-তে থাকে ক্যাটেচিননাম অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট যা এলডিএল বা খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমায়। সকালে খালিপেটে খান এক কাপ গ্রিন টি। জার্নাল অফ দ্য আমেরিকান ডায়েটিক অ্যাসোসিয়েশনের জার্নাল বলছে, নিয়মিত গ্রিন টি খেলে এলডিএল বা খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমে।
ব্রেকফাস্টে ফ্ল্যাক্স বীজ খান-- ফ্ল্যাক্স সিড-এ থাকে প্রচুরপরিমাণে ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড যা কোলেস্টেরলের মাত্রা কমায়। জার্নাল অফ নিউট্রিশন-এ প্রকাশিতেকটি প্রতিবেদন বলছে, টানা ৩ মাস সকালে ফ্ল্যাক্স বীজ গুঁড়ো খেলে এলডিএল বা খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমে।
ব্রেকফাস্টে ফ্ল্যাক্স বীজ খান– ফ্ল্যাক্স সিড-এ থাকে প্রচুরপরিমাণে ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড যা কোলেস্টেরলের মাত্রা কমায়। জার্নাল অফ নিউট্রিশন-এ প্রকাশিতেকটি প্রতিবেদন বলছে, টানা ৩ মাস সকালে ফ্ল্যাক্স বীজ গুঁড়ো খেলে এলডিএল বা খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমে।
কাঠবাদাম-- কাঠবাদামে থাকে মোনোস্যাচুরেটেড ফ্যাট যা এইচডিএল বা ভাল কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়ায় ও এলডিএল বা খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমায়। আমেরিকান জার্নাল অফ ক্লিনিক্যাল নিউট্রিশন-এ প্রকাশিত একটি জার্নাল বলছে, সকালে আমন্ড খেলে এলডিএল বা খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমে।

কাঠবাদাম– কাঠবাদামে থাকে মোনোস্যাচুরেটেড ফ্যাট যা এইচডিএল বা ভাল কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়ায় ও এলডিএল বা খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমায়। আমেরিকান জার্নাল অফ ক্লিনিক্যাল নিউট্রিশন-এ প্রকাশিত একটি জার্নাল বলছে, সকালে আমন্ড খেলে এলডিএল বা খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমে।
অলিভ অয়েল দিয়ে রান্না করুন-- ব্রেকফাস্ট রান্না করুন অলিভ অয়েল দিয়ে। এই তেলে থাকে মোনোস্যাচুরেটেড ফ্যাট যা রক্তে এইচডিএল বা ভাল কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়ায়।
অলিভ অয়েল দিয়ে রান্না করুন– ব্রেকফাস্ট রান্না করুন অলিভ অয়েল দিয়ে। এই তেলে থাকে মোনোস্যাচুরেটেড ফ্যাট যা রক্তে এইচডিএল বা ভাল কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়ায়।
একমুঠো আখরোট খান-- রোজ সকালের খাবারে রাখুন একমুঠো আখরোট। এই বাদাম কোলেস্টেরল কমায়। আখরোটে থাকে ওমেগা থজরি ফ্যাট অ্যাসিড যা  এলডিএল বা খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমায়। জার্নাল অফ নিউট্রিশনে প্রকাশিত একটি জার্নাল বলছে, ব্রেকফাস্টে আখরোট খেলে কোলেস্টেরল ও হার্টের অসুখের ঝুঁকি কমে।
একমুঠো আখরোট খান– রোজ সকালের খাবারে রাখুন একমুঠো আখরোট। এই বাদাম কোলেস্টেরল কমায়। আখরোটে থাকে ওমেগা থজরি ফ্যাট অ্যাসিড যা এলডিএল বা খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমায়। জার্নাল অফ নিউট্রিশনে প্রকাশিত একটি জার্নাল বলছে, ব্রেকফাস্টে আখরোট খেলে কোলেস্টেরল ও হার্টের অসুখের ঝুঁকি কমে।