Tag Archives: cholesterol

Cholesterol Age Chart: ‘বয়স’ অনুযায়ী কোলেস্টেরল কত হলে ‘পারফেক্ট’…? আপনার LDL/HDL মাত্রা ঠিক আছে তো? দেখে নিন চার্ট

শরীরে উপস্থিত কোলেস্টেরল হল মোমের মতো দেখতে একধরণের ফ্যাট। এটি দুই ধরনের - নিম্ন ঘনত্বের লাইপোপ্রোটিন (LDL) এবং উচ্চ ঘনত্বের লাইপোপ্রোটিন (HDL)। বিশেষজ্ঞদের মতে, রক্তে এলডিএলের পরিমাণ বেশি হলে রক্তের ধমনীতে চর্বি জমা বেড়ে যায়, যাকে প্লেক বলে।
শরীরে উপস্থিত কোলেস্টেরল হল মোমের মতো দেখতে একধরণের ফ্যাট। এটি দুই ধরনের – নিম্ন ঘনত্বের লাইপোপ্রোটিন (LDL) এবং উচ্চ ঘনত্বের লাইপোপ্রোটিন (HDL)। বিশেষজ্ঞদের মতে, রক্তে এলডিএলের পরিমাণ বেশি হলে রক্তের ধমনীতে চর্বি জমা বেড়ে যায়, যাকে প্লেক বলে।
ধমনীতে প্লেকের সমস্যা হার্ট অ্যাটাক এবং স্ট্রোকের মতো রোগ বাড়িয়ে দেয়। অন্যদিকে এইচডিএল অর্থাৎ রক্তে ভাল কোলেস্টেরল শরীরের জন্য ভাল বলে মনে করা হয়। ডাক্তাররা HDL, LDL এবং মোট কোলেস্টেরলের মাত্রা পরিমাপ করতে পারেন।
ধমনীতে প্লেকের সমস্যা হার্ট অ্যাটাক এবং স্ট্রোকের মতো রোগ বাড়িয়ে দেয়। অন্যদিকে এইচডিএল অর্থাৎ রক্তে ভাল কোলেস্টেরল শরীরের জন্য ভাল বলে মনে করা হয়। ডাক্তাররা HDL, LDL এবং মোট কোলেস্টেরলের মাত্রা পরিমাপ করতে পারেন।
এই কোলেস্টেরলের লেভেলের পরীক্ষা করে তার ফলাফলে যে কোনও ব্যক্তি তাঁর নন-এইচডিএল ফ্যাটের মাত্রাও দেখতে পারেন। যা হৃদরোগের ঝুঁকে বাড়াতে পারে। চলুন আজ এই প্রতিবেদনে দেখে নেওয়া যাক বয়স অনুযায়ী আমাদের শরীরের কোলেস্টেরলের মাত্রা কেমন হওয়া উচিত।
এই কোলেস্টেরলের লেভেলের পরীক্ষা করে তার ফলাফলে যে কোনও ব্যক্তি তাঁর নন-এইচডিএল ফ্যাটের মাত্রাও দেখতে পারেন। যা হৃদরোগের ঝুঁকে বাড়াতে পারে। চলুন আজ এই প্রতিবেদনে দেখে নেওয়া যাক বয়স অনুযায়ী আমাদের শরীরের কোলেস্টেরলের মাত্রা কেমন হওয়া উচিত।
১৯ বছর পর্যন্ত কোলেস্টেরল কত হওয়া উচিত?মেডিকেল রিপোর্ট অনুযায়ী, ১৯ বছর বয়স পর্যন্ত যুবকদের শরীরে মোট কোলেস্টেরল ১৭০ mg/dl-এর কম হওয়া উচিত।
১৯ বছর পর্যন্ত কোলেস্টেরল কত হওয়া উচিত?
মেডিকেল রিপোর্ট অনুযায়ী, ১৯ বছর বয়স পর্যন্ত যুবকদের শরীরে মোট কোলেস্টেরল ১৭০ mg/dl-এর কম হওয়া উচিত।
একইসঙ্গে এই বয়সে নন-এইচডিএল কোলেস্টেরল ১২০ ​​mg/dl এর কম এবং LDL ১০০ mg/dl এর কম হওয়া উচিত বলেই জানাচ্ছেন স্বাস্থ্য গবেষণার রিপোর্ট। অন্যদিকে, HDL ৪৫ mg/dl এর বেশি হওয়া উচিত।
একইসঙ্গে এই বয়সে নন-এইচডিএল কোলেস্টেরল ১২০ ​​mg/dl এর কম এবং LDL ১০০ mg/dl এর কম হওয়া উচিত বলেই জানাচ্ছেন স্বাস্থ্য গবেষণার রিপোর্ট। অন্যদিকে, HDL ৪৫ mg/dl এর বেশি হওয়া উচিত।
২০ বছরের বেশি বয়সি পুরুষদের জন্য কোলেস্টেরলের মাত্রা কত হওয়া কাম্য: ২০ বছরের বেশি বয়সি পুরুষদের শরীরের মোট কোলেস্টেরলের মাত্রা ১২৫-২০০ mg/dl এর মধ্যে হওয়া উচিত।
২০ বছরের বেশি বয়সি পুরুষদের জন্য কোলেস্টেরলের মাত্রা কত হওয়া কাম্য: ২০ বছরের বেশি বয়সি পুরুষদের শরীরের মোট কোলেস্টেরলের মাত্রা ১২৫-২০০ mg/dl এর মধ্যে হওয়া উচিত।
অন্যদিকে, ২০ বছরের বেশি বয়সি পুরুষদের নন-এইচডিএল স্তর ১৩০ mg/dl-এর কম এবং LDL স্তর ১০০ mg/dl-এর কম হওয়া উচিত। একই সময়ে, HDL মাত্রা ৪০ mg/dl বা তার বেশি হতে হবে।
অন্যদিকে, ২০ বছরের বেশি বয়সি পুরুষদের নন-এইচডিএল স্তর ১৩০ mg/dl-এর কম এবং LDL স্তর ১০০ mg/dl-এর কম হওয়া উচিত। একই সময়ে, HDL মাত্রা ৪০ mg/dl বা তার বেশি হতে হবে।
২০ বছরের বেশি বয়সি মহিলাদের জন্য শরীরে মোট কোলেস্টেরল ১২৫-২০০ mg/dl হওয়া উচিত। নন-HDL মাত্রা ১৩০ mg/dl এর কম এবং LDL মাত্রা ১০০ mg/dl-এর কম হওয়া উচিত।
২০ বছরের বেশি বয়সি মহিলাদের জন্য শরীরে মোট কোলেস্টেরল ১২৫-২০০ mg/dl হওয়া উচিত। নন-HDL মাত্রা ১৩০ mg/dl এর কম এবং LDL মাত্রা ১০০ mg/dl-এর কম হওয়া উচিত।
আবার একইসঙ্গে এই বয়সের মহিলাদের HDL মাত্রা ৫০ mg/dl বা তার বেশি হওয়া উচিত। শরীরে কোলেস্টেরলের মাত্রার ভারসাম্য বজায় রাখা খুবই গুরুত্বপূর্ণ, কারণ কোলেস্টেরলের মাত্রা খারাপ হলে হৃদরোগের ঝুঁকি বেড়ে যায় ভয়ঙ্করভাবে।
আবার একইসঙ্গে এই বয়সের মহিলাদের HDL মাত্রা ৫০ mg/dl বা তার বেশি হওয়া উচিত। শরীরে কোলেস্টেরলের মাত্রার ভারসাম্য বজায় রাখা খুবই গুরুত্বপূর্ণ, কারণ কোলেস্টেরলের মাত্রা খারাপ হলে হৃদরোগের ঝুঁকি বেড়ে যায় ভয়ঙ্করভাবে।
পুষ্টিকর সকালের ব্রেকফাস্ট দিয়ে দিন শুরু করা কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে সাহায্য করতে পারে। এজন্য দ্রবণীয় ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার খান। দ্রবণীয় ফাইবার রক্তে খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে।
পুষ্টিকর সকালের ব্রেকফাস্ট দিয়ে দিন শুরু করা কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে সাহায্য করতে পারে। এজন্য দ্রবণীয় ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার খান। দ্রবণীয় ফাইবার রক্তে খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে।
আমেরিকান মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশনের জার্নালে প্রকাশিত একটি সমীক্ষা অনুসারে, প্রতিদিন মাত্র ৫ থেকে ১০ গ্রাম দ্রবণীয় ফাইবার গ্রহণ করলে ৫ শতাংশ খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমে। সকালের জলখাবারে তাই কোলেস্টেরলের রোগীরা অবশ্যই খাদ্যতালিকায় গোটা শস্য, ওটমিল, ব্রকলি রাখুন।
আমেরিকান মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশনের জার্নালে প্রকাশিত একটি সমীক্ষা অনুসারে, প্রতিদিন মাত্র ৫ থেকে ১০ গ্রাম দ্রবণীয় ফাইবার গ্রহণ করলে ৫ শতাংশ খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমে। সকালের জলখাবারে তাই কোলেস্টেরলের রোগীরা অবশ্যই খাদ্যতালিকায় গোটা শস্য, ওটমিল, ব্রকলি রাখুন।

Diabetes Control Tips: গাছে ভর্তি-ভর্তি হয়, দাম কম, এই ফলের গুণে ডায়াবেটিস বশ, কোলেস্টোরলের যম, স্লিম হওয়া আটকায় কে

ইংরাজিতে অনেক নাম ক্যারামবোলা, স্টারফ্রুট আর আপনার আমার পাড়ার চেনা ফল কামরাঙা৷ টক-মিষ্টি স্বাদের এই ফল প্রচুর পরিমাণে হয় কিন্তু এটার জনপ্রিয়তা ঠিক ততটা নয়৷  কিন্তু জানেন কি এই ফল যা খুব একটা দামিও নয় আবার  নামীও নয় এর গুণ কত?
ইংরাজিতে অনেক নাম ক্যারামবোলা, স্টারফ্রুট আর আপনার আমার পাড়ার চেনা ফল কামরাঙা৷ টক-মিষ্টি স্বাদের এই ফল প্রচুর পরিমাণে হয় কিন্তু এটার জনপ্রিয়তা ঠিক ততটা নয়৷  কিন্তু জানেন কি এই ফল যা খুব একটা দামিও নয় আবার  নামীও নয় এর গুণ কত?
বিশেষত ফাইবার ও ভিটামিন সি-র গুণে ঠাসা এই ফল৷  ১০০ গ্রাম কামরাঙাতেফাইবার  (Fiber): ৩ গ্রাম প্রোটিন (Protein): ১ গ্রাম ভিটামিন সি (Vitamin C): RDI-র ৫২% ভিটামিন বি৫ (Vitamin B5): RDI-র ৪% ফোলেট (Folate): RDI-র ৩% কপার (Copper): RDI-র ৬% পটাশিয়াম (Potassium): RDI-র ৩% ম্যাগনেসিয়াম (Magnesium): RDI-র ৩%
বিশেষত ফাইবার ও ভিটামিন সি-র গুণে ঠাসা এই ফল৷  ১০০ গ্রাম কামরাঙাতে
ফাইবার  (Fiber): ৩ গ্রাম
প্রোটিন (Protein): ১ গ্রাম
ভিটামিন সি (Vitamin C): RDI-র ৫২%
ভিটামিন বি৫ (Vitamin B5): RDI-র ৪%
ফোলেট (Folate): RDI-র ৩%
কপার (Copper): RDI-র ৬%
পটাশিয়াম (Potassium): RDI-র ৩%
ম্যাগনেসিয়াম (Magnesium): RDI-র ৩%

 

কামরাঙাতে  কোয়েরসেটিন, গ্যালিক অ্যাসিড এবং এপিকেটচিন সহ স্বাস্থ্যকর উদ্ভিদ যৌগের একটি চমৎকার উৎস। এই যৌগগুলির শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট বৈশিষ্ট্য এবং বিভিন্ন স্বাস্থ্য উপকারিতা রয়েছে।
কামরাঙাতে  কোয়েরসেটিন, গ্যালিক অ্যাসিড এবং এপিকেটচিন সহ স্বাস্থ্যকর উদ্ভিদ যৌগের একটি চমৎকার উৎস। এই যৌগগুলির শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট বৈশিষ্ট্য এবং বিভিন্ন স্বাস্থ্য উপকারিতা রয়েছে।
এই ফল খেলে  ফ্যাটি লিভারের ঝুঁকি কমে পাশাপাশি কোলেস্টেরল কমানোর জন্যেও এটি উপকারী৷
এই ফল খেলে  ফ্যাটি লিভারের ঝুঁকি কমে পাশাপাশি কোলেস্টেরল কমানোর জন্যেও এটি উপকারী৷

 

প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট: ভিটামিন সি সমৃদ্ধ, এটি একটি শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট হিসাবে কাজ করে, আমাদের ইমিউন সিস্টেমকে শক্তিশালী করে। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ, বর্ষা ঋতু অনেক অসুস্থতা বা সংক্রমণের সঙ্গে যুক্ত এবং স্টারফ্রুট, প্রচুর ভিটামিন সি, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে আপনার সহযোগী হতে পারে। তবে, বৃষ্টির সময় বরাবরের মতো, দূষিত পদার্থগুলিকে দূরে রাখতে পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে ধোয়া নিশ্চিত করুন।
প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট: ভিটামিন সি সমৃদ্ধ, এটি একটি শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট হিসাবে কাজ করে, আমাদের ইমিউন সিস্টেমকে শক্তিশালী করে। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ, বর্ষা ঋতু অনেক অসুস্থতা বা সংক্রমণের সঙ্গে যুক্ত এবং স্টারফ্রুট, প্রচুর ভিটামিন সি, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে আপনার সহযোগী হতে পারে। তবে, বৃষ্টির সময় বরাবরের মতো, দূষিত পদার্থগুলিকে দূরে রাখতে পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে ধোয়া নিশ্চিত করুন।
প্রচুর পরিমাণে ফাইবার: ফলের প্রচুর ফাইবার উপাদান হজমে সহায়তা করে। ওজন কমানোর ডায়েটে সাহায্য করে: এর কম-ক্যালোরি প্রোফাইল ওজন ব্যবস্থাপনায় সহায়ক হতে পারে।
প্রচুর পরিমাণে ফাইবার: ফলের প্রচুর ফাইবার উপাদান হজমে সহায়তা করে। ওজন কমানোর ডায়েটে সাহায্য করে: এর কম-ক্যালোরি প্রোফাইল ওজন ব্যবস্থাপনায় সহায়ক হতে পারে।
গ্লাইসেমিক ইনডেক্স: যারা তাদের চিনি খাওয়ার বিষয়ে উদ্বিগ্ন তাদের জন্য, নিশ্চিত থাকুন, স্টারফ্রুট শর্করার উপর অতিরিক্ত চাপ দেয় না।
গ্লাইসেমিক ইনডেক্স: যারা তাদের চিনি খাওয়ার বিষয়ে উদ্বিগ্ন তাদের জন্য, নিশ্চিত থাকুন, স্টারফ্রুট শর্করার উপর অতিরিক্ত চাপ দেয় না।

Cholesterol Health Tips: পায়ে টান ধরছে? আঙুল-গোড়ালি ফুলে যাচ্ছে? সর্বনাশ! পায়ের আর যা-যা লক্ষণ বলে দেয় কোলেস্টেরল বেড়েছে কী না

হঠাৎ করে পায়ের আঙুল এবং গোড়ালি ফুলে যায় অনেকের। এগুলিও কোলেস্টেরল বাড়ার লক্ষণ হতে পারে। তাই দেরি না করে দ্রুত কোন অভিজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে রক্ত পরীক্ষা করানো উচিত।
হঠাৎ করে পায়ের আঙুল এবং গোড়ালি ফুলে যায় অনেকের। এগুলিও কোলেস্টেরল বাড়ার লক্ষণ হতে পারে। তাই দেরি না করে দ্রুত কোন অভিজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে রক্ত পরীক্ষা করানো উচিত।
শীত, গ্রীষ্ম, বর্ষা, সব ঋতুতেই রাতের দিকে পা ঠান্ডা হয়ে আসছে। এই ঘটনা রোজ ঘটতে থাকলে দ্রুত সতর্ক হতেই হবে। রক্তে কোলেস্টেরল বেড়ে গেলে শরীরে ঠিকমত রক্ত চলাচল হয় না।
শীত, গ্রীষ্ম,বর্ষা, সব ঋতুতেই রাতের দিকে পা ঠান্ডা হয়ে আসছে। এই ঘটনা রোজ ঘটতে থাকলে দ্রুত সতর্ক হতেই হবে। রক্তে কোলেস্টেরল বেড়ে গেলে শরীরে ঠিকমত রক্ত চলাচল হয় না।
 চিকিৎসক তপন সাহা জানান, কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়তে থাকলে পায়েরও সমস্যাও বাড়তে শুরু করে । পায়ের কয়েকটি লক্ষণ দেখলেই বোঝা যায় কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়ছে কী না।
অভিজ্ঞ চিকিৎসক তপন সাহা জানান, কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়তে থাকলে পায়েরও সমস্যাও বাড়তে শুরু করে। পায়ের কয়েকটি লক্ষণ দেখলেই বোঝা যায় কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়ছে কী না।
সামান্য একটু হাঁটা-চলা করলে বা একটু বেশি কাজ করলেই ক্লান্ত হয়ে পড়ছেন? ক্লান্ত হয়ে পড়ার অবশ্য আরও নানা কারণ থাকতে পারে। তবে কোলেস্টেরল বেড়ে গেলেও এই সমস্যা দেখা দেয় অনেক সময়।
সামান্য একটু হাঁটা-চলা করলে বা একটু বেশি কাজ করলেই ক্লান্ত হয়ে পড়ছেন? ক্লান্ত হয়ে পড়ার অবশ্য আরও নানা কারণ থাকতে পারে। তবে কোলেস্টেরল বেড়ে গেলেও এই সমস্যা দেখা দেয় অনেক সময়।
অনেকেরই পায়ের তালুতে জ্বালা ভাব অনুভূত হতে থাকে। সাধারণত, শরীরে পিত্তরস বেশি হলে এই ধরনের অসুবিধা বেড়ে ওঠে। তবে কিছু ক্ষেত্রে কোলেস্টেরল বৃদ্ধির কারণেও হতে পারে এই সমস্যা।
অনেকেরই পায়ের তালুতে জ্বালা ভাব অনুভূত হতে থাকে। সাধারণত, শরীরে পিত্তরস বেশি হলে এই ধরনের অসুবিধা বেড়ে ওঠে। তবে কিছু ক্ষেত্রে কোলেস্টেরল বৃদ্ধির কারণেও হতে পারে এই সমস্যা।
রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়লে পায়ের স্নায়ু ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। তাই পায়ের স্নায়ুতে মাঝেমধ্যেই টান ধরা। এছাড়া পায়ের তালু কামড়ানো বা আঙুলে অস্থিরতা কোলেস্টেরল বৃদ্ধির অন্যতম লক্ষণ।
রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়লে পায়ের স্নায়ু ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। তাই পায়ের স্নায়ুতে মাঝেমধ্যেই টান ধরা। এছাড়া পায়ের তালু কামড়ানো বা আঙুলে অস্থিরতা কোলেস্টেরল বৃদ্ধির অন্যতম লক্ষণ।
কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়ার প্রথম উপসর্গ হল সামান্য হাঁটা-হাঁটি করলে বা একটু বেশি কাজ করলেই হাঁফিয়ে পড়েন। রক্তে কোলেস্টেরল বেড়ে গেলে রাতের দিকে পা ক্রমাগত ঠান্ডা হতে থাকে।
কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়ার প্রথম উপসর্গ হল সামান্য হাঁটা-হাঁটি করলে বা একটু বেশি কাজ করলেই হাঁফিয়ে পড়েন। রক্তে কোলেস্টেরল বেড়ে গেলে রাতের দিকে পা ক্রমাগত ঠান্ডা হতে থাকে।

Health Care Tips: ক্যালসিয়ামের ভান্ডার! সুগার-কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে! রোজ ঢক ঢক করে খান এই সবজির রস! এক মাসে পালাবে সব রোগ

কমবেশি সব মানুষই পটল খেতে ভালবাসে। পটল (Pointed Gourd) খেলে বিভিন্ন রোগ সারে। এটা একটি পুষ্টিকর সবজি।
কমবেশি সব মানুষই পটল খেতে ভালবাসে। পটল (Pointed Gourd) খেলে বিভিন্ন রোগ সারে। এটা একটি পুষ্টিকর সবজি।
.তবে, সকলেই পটল ভাজা বা পটলের তরকারি বেশি ভালবাসে। কিন্তু সবচেয়ে বেশি উপকারি কাঁচা পটলের রসে। সেটির গুণ সবচেয়ে বেশি।
.তবে, সকলেই পটল ভাজা বা পটলের তরকারি বেশি ভালবাসে। কিন্তু সবচেয়ে বেশি উপকারি কাঁচা পটলের রসে। সেটির গুণ সবচেয়ে বেশি।
পটলের রসে ভিটামিন বি ১. বি ২ ও ভিটামিন এবং ক্যালসিয়াম থাকে। মাথা ব্যথা থেকে ওজন কমাতে পটলের বিকল্প নেই।  ইতিমধ্যেই বাজারে উঠেছে পটল। দাম এখন খানিক বেশি হলেও, গরমকালে এই সবজির চাহিদা ও জোগান দুই-ই সমান।
পটলের রসে ভিটামিন বি ১. বি ২ ও ভিটামিন এবং ক্যালসিয়াম থাকে। মাথা ব্যথা থেকে ওজন কমাতে পটলের বিকল্প নেই। ইতিমধ্যেই বাজারে উঠেছে পটল। দাম এখন খানিক বেশি হলেও, গরমকালে এই সবজির চাহিদা ও জোগান দুই-ই সমান। পটলের রসে ভিটামিন বি ১. বি ২ ও ভিটামিন এবং ক্যালসিয়াম থাকে। মাথা ব্যথা থেকে ওজন কমাতে পটলের বিকল্প নেই। ইতিমধ্যেই বাজারে উঠেছে পটল। দাম এখন খানিক বেশি হলেও, গরমকালে এই সবজির চাহিদা ও জোগান দুই-ই সমান।
পটল ভিটামিন এ, ভিটামিন সি ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট-এ ভরপুর। কাজেই ত্বকের জন্যও উপকারি! ফ্রি র‍্যাডিকেলের বিস্তার রোধ করে ত্বকে বয়সের ছাপ পড়তে দেয় না।
পটল ভিটামিন এ, ভিটামিন সি ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট-এ ভরপুর। কাজেই ত্বকের জন্যও উপকারি! ফ্রি র‍্যাডিকেলের বিস্তার রোধ করে ত্বকে বয়সের ছাপ পড়তে দেয় না।
পটল রক্ত পরিশোধিত করে। কোলেস্টেরল ও ব্লাড সুগার কমায়। আয়ুর্বেদ চিকিৎসায় ঠান্ডা, জ্বর ও গলা ব্যথায় পটল খেতে বলা হয়।
পটল রক্ত পরিশোধিত করে। কোলেস্টেরল ও ব্লাড সুগার কমায়। আয়ুর্বেদ চিকিৎসায় ঠান্ডা, জ্বর ও গলা ব্যথায় পটল খেতে বলা হয়।
পটলে পর্যাপ্ত পরিমাণে ফাইবার রয়েছে যা খাবার হজম করতে সাহায্য করে। এছাড়াও, গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইনাল ও লিভারেরসমস্যা সমাধানে এক্সপার্ট।
পটলে পর্যাপ্ত পরিমাণে ফাইবার রয়েছে যা খাবার হজম করতে সাহায্য করে। এছাড়াও, গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইনাল ও লিভারেরসমস্যা সমাধানে এক্সপার্ট।
পাশাপাশি পটলের বীজ কোষ্ঠকাঠিন্য কমায়। পটল ও ধনেপাতা থেঁতলে জলে ভিজিয়ে রাখুন। এই মিশ্রণটিকে ৩ ভাগ করে এর সঙ্গে মধু মিশিয়ে দিনে ৩ বার খান। হজমের সমস্যা কাছে ঘেঁষবে না।
পাশাপাশি পটলের বীজ কোষ্ঠকাঠিন্য কমায়। পটল ও ধনেপাতা থেঁতলে জলে ভিজিয়ে রাখুন। এই মিশ্রণটিকে ৩ ভাগ করে এর সঙ্গে মধু মিশিয়ে দিনে ৩ বার খান। হজমের সমস্যা কাছে ঘেঁষবে না।
মাথার চুল বৃদ্ধি করতে কাজে লাগে পটল। পটলের রস মাথায় লাগালে মাথা ব্যথা কমে। পটলের পাতার রস ক্ষত নিরাময়ে সাহায্য করে এবং টাকের সমস্যা সমাধানেও কাজে লাগে। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
মাথার চুল বৃদ্ধি করতে কাজে লাগে পটল। পটলের রস মাথায় লাগালে মাথা ব্যথা কমে। পটলের পাতার রস ক্ষত নিরাময়ে সাহায্য করে এবং টাকের সমস্যা সমাধানেও কাজে লাগে। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)

Cholesterol Control Tips: কোলেস্টেরল কমিয়ে হৃদরোগ এড়াতে চান? ডায়েটে নিয়মিত রাখুন এই ঘরোয়া খাবারগুলি

হৃদরোগ হানা দেওয়ার নির্দিষ্ট গতানুগতিক বয়স নেই ইদানীং৷ যে কোনও সময়েই দুর্বল হতে পারে হৃদযন্ত্র৷ এর পিছনে দায়ী হতে পারে কোলেস্টেরল-সহ নানা কারণ৷ নাগরিক জীবনযাপনে যে কোনও বয়সেই হানা দিতে পারে হৃদরোগ। আমাদের হৃদযন্ত্রের সুস্থতা অনেকাংশে নির্ভর করে দেহের কোলেস্টেরলের মাত্রার উপর ৷ একাধিক খাবার রয়েছে আপনারই হাতের নাগালে, যেগুলির প্রভাবে কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রিত থাকে৷

এরকমই কিছু সাধারণ ঘরোয়া খাবারের হদিশ দিয়েছেন পুষ্টিবিদ অবনী কৌল৷ তাঁর মতে এই খাবারগুলি নিয়মিত খেলে নিয়ন্ত্রণে থাকবে খারাপ কোলেস্টেরল৷ বাড়বে ভাল কোলেস্টেরল৷ দেখে নেওয়া যাক সেই খাবারগুলি কী কী-

বার্লি

আগে মধ্যবিত্ত বাঙালি বাড়িতে অসুখের পথ্য মানেই ছিল বার্লি ৷ ফাইবার ও প্রোটিনে সমৃদ্ধ বার্লি ৷ এতে কোলেস্টেরলের মাত্রা কম থাকে ৷ নিয়ন্ত্রণ করা যায় বাড়তি ওজনও ৷ বার্লির দৌলতে হৃদযন্ত্রে ব্যাড কোলেস্টেরলের প্রভাব কম পড়ে ৷ যাঁরা কোলেস্টেরলের সমস্যায় ভোগেন, তাঁদের ডায়েটে বার্লিজল থাকা দরকার ৷

আমলা বা আমলকী

বহু শারীরিক সমস্যায় আমলা বা আমলকি উপকারী ৷ খারাপ কোলেস্টেরলকে নিয়ন্ত্রণ করে শরীরকে সুস্থ রাখে আমলকি ৷ প্রতিদিন আমলকি খেলে খারাপ কোলেস্টরলের মাত্রা লাগামছাড়া হয় না ৷

আরও পড়ুন : গরমে রান্নাঘরে গলদঘর্ম? রইল মুক্তির সহজ উপায়! রান্নাবান্না করেও থাকবেন দিব্যি ফুরফুরে

আপেল

এলডিএল কোলেস্টেরলের মাত্রা কম রেখে আপেল নিয়ন্ত্রণ করে অক্সিডেশনকেও ৷ ডায়েটে নিয়মিত আপেল রাখুন।

মেথি

পরিচিত মশলা মেথিতে প্রচুর ফাইবার আছে ৷ এর স্বাস্থ্যগুণও অনেক ৷ মেথির প্রভাবে নিয়ন্ত্রিত থাকে ব্যাড কোলেস্টেরল ৷

লেবুজাতীয় ফল

লেবু, কমলালেবু থেকে আঙুর ৷ সাইট্রাস গোত্রীয় সব ফল কোলেস্টেরলের মাত্রা কমিয়ে হৃদরোগের আশঙ্কা কমায় ৷ ফলে সুস্থ থাকে হৃদযন্ত্র ৷

Tips To Reduce Cholesterol: কোলেস্টেরল বাড়ছে? সর্বনাশ! ঘুরিয়ে-ফিরিয়ে খান এই ৫ মাছ, কয়েকদিনেই সায়েস্তা হবে বেয়ারা কোলেস্টেরল

কোলেস্টেরল এক ধরনের চর্বিজাতীয়, তৈলাক্ত স্টেরয়েড যা সেল মেমব্রেনে পাওয়া যায় এবং যা রক্তে পরিবাহিত হয়। স্তন্যপায়ী প্রাণীদের সেল মেমব্রেনের এটি একটি অত্যাবশ্যক উপাদান । কিন্তু কোলেস্টেরলের মাত্রা বেশি থাকলে সর্বনাশ! বাড়ে হৃদরোগ এবং রক্ত সংবহণ জাতীয় অসুখের ঝুঁকি! হার্ট অ্যাটাক, স্ট্রোক-এর আশঙ্কাও বহুগুণ বৃদ্ধি পায়। কাজেই শুরুতেই সতর্ক হন। ঘুরিয়ে ফিরিয়ে পাতে রাখুন এই ৫ মাছ, কয়েকদিনেই সায়েস্তা হবে নাছোড়াবান্দা কোলেস্টেরল--
কোলেস্টেরল এক ধরনের চর্বিজাতীয়, তৈলাক্ত স্টেরয়েড যা সেল মেমব্রেনে পাওয়া যায় এবং যা রক্তে পরিবাহিত হয়। স্তন্যপায়ী প্রাণীদের সেল মেমব্রেনের এটি একটি অত্যাবশ্যক উপাদান । কিন্তু কোলেস্টেরলের মাত্রা বেশি থাকলে সর্বনাশ! বাড়ে হৃদরোগ এবং রক্ত সংবহণ জাতীয় অসুখের ঝুঁকি! হার্ট অ্যাটাক, স্ট্রোক-এর আশঙ্কাও বহুগুণ বৃদ্ধি পায়। কাজেই শুরুতেই সতর্ক হন। ঘুরিয়ে ফিরিয়ে পাতে রাখুন এই ৫ মাছ, কয়েকদিনেই সায়েস্তা হবে নাছোড়াবান্দা কোলেস্টেরল–
টুনা মাছ-- এই মাছে আছে প্রচুর পরিমাণে ওমেগা থ্রি ফ্যাটিঅ্যাসিড যা শরীরে ভাল কোলেস্টেরলের মাত্রা বজায় রাখে।
টুনা মাছ– এই মাছে আছে প্রচুর পরিমাণে ওমেগা থ্রি ফ্যাটিঅ্যাসিড যা শরীরে ভাল কোলেস্টেরলের মাত্রা বজায় রাখে।
হেরিং মাছ-- এই মাছে আছে ২ ধরণের এসেনশিয়াল ফ্যাটি অ্যাসিড-- ইপিএ ও ডিএইচএ যা শরীরে প্রদাহ কম করে, হার্টের স্বাস্থ্য ভাল রাখে। এই মাছ ভিটামিন ডি-র ভাল উৎস।

হেরিং মাছ– এই মাছে আছে ২ ধরণের এসেনশিয়াল ফ্যাটি অ্যাসিড– ইপিএ ও ডিএইচএ যা শরীরে প্রদাহ কম করে, হার্টের স্বাস্থ্য ভাল রাখে। এই মাছ ভিটামিন ডি-র ভাল উৎস।
ম্যাকারেল মাছ-- এই মাছে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড যা কোলেস্টেরল কমায়।
ম্যাকারেল মাছ– এই মাছে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড যা কোলেস্টেরল কমায়।
সারডিন মাছ-- এই মাছে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড যা কোলেস্টেরল কমায়। পাশাপাশি রয়েছে ফসফরাস,ক্যালসিয়াম, পটাশিয়াম, আয়রন, সেলেনিয়াম। এই মাছ ব্লাড সুগার -ও কমায়। রয়েছে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন ডি, ক্যালসিয়াম ও প্রোটিন।
সারডিন মাছ– এই মাছে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড যা কোলেস্টেরল কমায়। পাশাপাশি রয়েছে ফসফরাস,ক্যালসিয়াম, পটাশিয়াম, আয়রন, সেলেনিয়াম। এই মাছ ব্লাড সুগার -ও কমায়। রয়েছে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন ডি, ক্যালসিয়াম ও প্রোটিন।
ট্রাউট মাছ-- এই মাছে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড যা কোলেস্টেরল কমায়।
ট্রাউট মাছ– এই মাছে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড যা কোলেস্টেরল কমায়।

Lentil Water Health Benefits: একসঙ্গে কমবে কোলেস্টেরল, ব্লাড সুগার! রোজ পান করুন পাতলা ডালের জল

গরমকালে ভাতের সঙ্গে পাতলা মুসুরডালের কোনও বিকল্প নেই৷ খেতেও যেমন সুস্বাদু, স্বাস্থ্যের জন্যেও এর উপকারিতা অঢেল৷ ডাল তো পুষ্টির আধার বটেই৷ খেতে ভুলবেন না মুসুরডালের জল৷ মানে, ডালের পাত্রের উপরের জল৷
গরমকালে ভাতের সঙ্গে পাতলা মুসুরডালের কোনও বিকল্প নেই৷ খেতেও যেমন সুস্বাদু, স্বাস্থ্যের জন্যেও এর উপকারিতা অঢেল৷ ডাল তো পুষ্টির আধার বটেই৷ খেতে ভুলবেন না মুসুরডালের জল৷ মানে, ডালের পাত্রের উপরের জল৷

 

শুধু মুসুরডালই নয়, যে কোনও ডালের জলই স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী৷ দৈনিক আপনার যতটা ফাইবার দরকার, তার ৩২ শতাংশ পাবেন ডালের জল থেকে৷ বলছেন পুষ্টিবিদ মনপ্রীত কালরা৷
শুধু মুসুরডালই নয়, যে কোনও ডালের জলই স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী৷ দৈনিক আপনার যতটা ফাইবার দরকার, তার ৩২ শতাংশ পাবেন ডালের জল থেকে৷ বলছেন পুষ্টিবিদ মনপ্রীত কালরা৷

 

ডালের জলে আছে প্রোটিন, ক্যালসিয়াম, পটাশিয়াম, ফোলেট এবং আয়রন৷ এই উপাদানগুলির জন্য কোলেস্টেরলের মাত্রা কমে৷ ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রিত হয়৷ আশঙ্কা কমে কোলন ক্যানসারেরও৷
ডালের জলে আছে প্রোটিন, ক্যালসিয়াম, পটাশিয়াম, ফোলেট এবং আয়রন৷ এই উপাদানগুলির জন্য কোলেস্টেরলের মাত্রা কমে৷ ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রিত হয়৷ আশঙ্কা কমে কোলন ক্যানসারেরও৷

 

পেশির সুস্বাস্থ্য বজায় রাখে ডালের জল৷ ডালের জল এমনিই খেতে পারেন৷ তাছাড়া স্যুপ বানাতে পারেন৷ দিতে পারেন তরকারি বা ঝোলে৷ ব্যবহার করতে পারেন আটা, ময়দা মাখার মণ্ড হিসেবেও৷
পেশির সুস্বাস্থ্য বজায় রাখে ডালের জল৷ ডালের জল এমনিই খেতে পারেন৷ তাছাড়া স্যুপ বানাতে পারেন৷ দিতে পারেন তরকারি বা ঝোলে৷ ব্যবহার করতে পারেন আটা, ময়দা মাখার মণ্ড হিসেবেও৷

 

সব বয়সিদের ডায়েটেই ডালের জল খুব উপকারী৷ ৬ মাস বা তার বেশি বয়সি শিশুদের খাওয়ানো যেতে পারে ডালের জল৷ তার পরেও বেড়ে ওঠার বয়সে খুবই প্রয়োজনীয় এই পানীয়৷
সব বয়সিদের ডায়েটেই ডালের জল খুব উপকারী৷ ৬ মাস বা তার বেশি বয়সি শিশুদের খাওয়ানো যেতে পারে ডালের জল৷ তার পরেও বেড়ে ওঠার বয়সে খুবই প্রয়োজনীয় এই পানীয়৷

 

ফিডিং বোতলে কখনও ডালের জল পান করাবেন না বাচ্চাদের৷ চেষ্টা করুন তাদের বসিয়ে ঝিনুক বা চামচে করে পান করাতে৷
ফিডিং বোতলে কখনও ডালের জল পান করাবেন না বাচ্চাদের৷ চেষ্টা করুন তাদের বসিয়ে ঝিনুক বা চামচে করে পান করাতে৷

 

অনেকের ডাল থেকে গ্যাস, পেট ফাঁপার সমস্যা হয়৷ তাঁরা ডালের জল খাওয়ার বিষয়ে সতর্ক হবেন৷ নয়তো ডালের জল খেলে তাঁদেরও হজম সংক্রান্ত সমস্যা হতে পারে৷
অনেকের ডাল থেকে গ্যাস, পেট ফাঁপার সমস্যা হয়৷ তাঁরা ডালের জল খাওয়ার বিষয়ে সতর্ক হবেন৷ নয়তো ডালের জল খেলে তাঁদেরও হজম সংক্রান্ত সমস্যা হতে পারে৷

 

 

Cholesterol Health Tips: রোজ-ই মাছ-ভাত খাচ্ছেন? কিন্তু কোলেস্টেরলে কি মাছ খাওয়া যায়? মাছে কোলেস্টেরল কতটা বাড়ে? বলছে গবেষণা

কোলেস্টেরল এক ধরনের চর্বিজাতীয়, তৈলাক্ত স্টেরয়েড যা সেল মেমব্রেনে পাওয়া যায় এবং যা রক্তে পরিবাহিত হয়। স্তন্যপায়ী প্রাণীদের সেল মেমব্রেনের এটি একটি অত্যাবশ্যক উপাদান । কিন্তু কোলেস্টেরলের মাত্রা বেশি থাকলে সর্বনাশ! বাড়ে হৃদরোগ এবং রক্ত সংবহণ জাতীয় অসুখের ঝুঁকি! হার্ট অ্যাটাক, স্ট্রোক-এর আশঙ্কাও বহুগুণ বৃদ্ধি পায়।
কোলেস্টেরল এক ধরনের চর্বিজাতীয়, তৈলাক্ত স্টেরয়েড যা সেল মেমব্রেনে পাওয়া যায় এবং যা রক্তে পরিবাহিত হয়। স্তন্যপায়ী প্রাণীদের সেল মেমব্রেনের এটি একটি অত্যাবশ্যক উপাদান । কিন্তু কোলেস্টেরলের মাত্রা বেশি থাকলে সর্বনাশ! বাড়ে হৃদরোগ এবং রক্ত সংবহণ জাতীয় অসুখের ঝুঁকি! হার্ট অ্যাটাক, স্ট্রোক-এর আশঙ্কাও বহুগুণ বৃদ্ধি পায়।
কোলেস্টেরল রোগীদের খাবার নিয়ে অনেক বাছবাছাই করতে হয়। অনেক খাবারেই বিধিনিষেধ থাকে। কিন্তু কোলেস্টেরল রোগীরা কি মাছে খেতে পারেন? যা বলে গবেষণা
কোলেস্টেরল রোগীদের খাবার নিয়ে অনেক বাছবাছাই করতে হয়। অনেক খাবারেই বিধিনিষেধ থাকে। কিন্তু কোলেস্টেরল রোগীরা কি মাছে খেতে পারেন? যা বলে গবেষণা
স্বাস্থ্যের জন্য মাছ খুব উপকারী। এতে রয়েছে ফার্স্ট ক্লাস প্রোটিন, যা শরীরে খুব সহজে গৃহীত হয়। পাশাপাশি মাছে আছে ফসফরাস, ক্যালশিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম। ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণায় দেখা গিয়েছে, যে-কোনও প্রাণীজ প্রোটনে কোলেস্টেরল থাকে কিছু মাত্রায়। মাছেও আছে।
স্বাস্থ্যের জন্য মাছ খুব উপকারী। এতে রয়েছে ফার্স্ট ক্লাস প্রোটিন, যা শরীরে খুব সহজে গৃহীত হয়। পাশাপাশি মাছে আছে ফসফরাস, ক্যালশিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম। ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণায় দেখা গিয়েছে, যে-কোনও প্রাণীজ প্রোটনে কোলেস্টেরল থাকে কিছু মাত্রায়। মাছেও আছে।
গবেষণায় দেখা গিয়েছে যে-সমস্ত মাছে ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড বেশি, অর্থাৎ সামুদ্রিক তৈলাক্ত মাছ, সেগুলি কোলেস্টেরল রোগীদের জন্য উপাদেয়। যেমন স্যামন, সারডিন, টুনা।
গবেষণায় দেখা গিয়েছে যে-সমস্ত মাছে ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড বেশি, অর্থাৎ সামুদ্রিক তৈলাক্ত মাছ, সেগুলি কোলেস্টেরল রোগীদের জন্য উপাদেয়। যেমন স্যামন, সারডিন, টুনা।

Health Benefits of Mustard Oil: ভেজালের ভয়ে সরষের তেল ছেড়েছেন? বড় ক্ষতি করছেন নিজের! গুণের খনি এই তেল!কোলেস্টেরল থেকে ক‍্যানসার থাকে কন্ট্রোলে

বাজারে প্রতিটা জিনিসের সঙ্গে প্রত্যেকটি জিনিসের দামের ও চাহিদার ওঠা পড়া সব সময় চলে। তবে, সময়ের বিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে বেশ কিছু জিনিসের ব্যবহার উল্লেখ্য ভাবে পরিবর্তন হচ্ছে।
বাজারে প্রতিটা জিনিসের সঙ্গে প্রত্যেকটি জিনিসের দামের ও চাহিদার ওঠা পড়া সব সময় চলে। তবে, সময়ের বিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে বেশ কিছু জিনিসের ব্যবহার উল্লেখ্য ভাবে পরিবর্তন হচ্ছে।
ভোজ্য তেলের ব্যবসায়ীদের দাবি সরষের তেলের দাম তিন মাস ধরে প্রায় একই রয়েছে। কারণ হিসাবে তাঁদের দাবি, প্রথমত সরিষার তেলের দাম বেড়ে যাওয়ার জন্য মানুষ তেলের ব্যবহার কমিয়েছে। তার সঙ্গে মানুষ তরি-তরকারি রান্না কমিয়েছে। যে কারণে সরিষার তেলের বাজারে নাকি মন্দা নেমেছে। 
ভোজ্য তেলের ব্যবসায়ীদের দাবি সরষের তেলের দাম তিন মাস ধরে প্রায় একই রয়েছে। কারণ হিসাবে তাঁদের দাবি, প্রথমত সরিষার তেলের দাম বেড়ে যাওয়ার জন্য মানুষ তেলের ব্যবহার কমিয়েছে। তার সঙ্গে মানুষ তরি-তরকারি রান্না কমিয়েছে। যে কারণে সরিষার তেলের বাজারে নাকি মন্দা নেমেছে।
বর্তমানে খুচরা বাজারে সরিষার তেলের দাম প্রতি কেজি ১৪০ টাকার আশেপাশে। পাইকারি বাজারে সরষের তেলের দাম ১২০-১২৫ টাকা কেজি। কলকাতা পোস্তা বাজারে সরষের তেলের মার্চেন্ট সুশান্ত চীনের কথায়, ' সরষের তেলের দাম তিন মাস ধরে একই রয়েছে। মানুষ সরষের তেল একটু কম খাচ্ছে। কারণ নাগরিকেরা এখন অনেকটাই স্বাস্থ্য সচেতন।
বর্তমানে খুচরা বাজারে সরিষার তেলের দাম প্রতি কেজি ১৪০ টাকার আশেপাশে। পাইকারি বাজারে সরষের তেলের দাম ১২০-১২৫ টাকা কেজি। কলকাতা পোস্তা বাজারে সরষের তেলের মার্চেন্ট সুশান্ত চীনের কথায়, ‘ সরষের তেলের দাম তিন মাস ধরে একই রয়েছে। মানুষ সরষের তেল একটু কম খাচ্ছে। কারণ নাগরিকেরা এখন অনেকটাই স্বাস্থ্য সচেতন।
তিনি বলেন, ‘এছাড়াও পরিবার গুলোতে সবজি খাওয়ার প্রবণতা কমেছে। যার ফলে সরষের তেলের খরচে লাগাম টেনেছে পরিবার গুলো। চাহিদা কমার ফলে সরষের তেলের দাম প্রায় একই থাকছে।'  সামনে পাকা আমের মরশুম আসছে। পাকা আমের মরশুমে অন্যান্য সবজির চাহিদাও অনেকটা কমে যায়। সে ক্ষেত্রেও সরষের তেলের দাম বাড়ার সম্ভাবনা নেই।
তিনি বলেন, ‘এছাড়াও পরিবার গুলোতে সবজি খাওয়ার প্রবণতা কমেছে। যার ফলে সরষের তেলের খরচে লাগাম টেনেছে পরিবার গুলো। চাহিদা কমার ফলে সরষের তেলের দাম প্রায় একই থাকছে।’  সামনে পাকা আমের মরশুম আসছে। পাকা আমের মরশুমে অন্যান্য সবজির চাহিদাও অনেকটা কমে যায়। সে ক্ষেত্রেও সরষের তেলের দাম বাড়ার সম্ভাবনা নেই।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, খাঁটি সরষের তেল শরীরে কোলেস্টেরলের মাত্রা কমায়। যা হার্ট অ্যাটাকের সম্ভাবনা কমিয়ে দেয়। এছাড়াও সরষের তেলের পুষ্টিগুণ ভিটামিন, খনিজ সমস্ত কিছু স্বাস্থ্যের পক্ষে অপরিহার্য। এই তেলে 'গ্লুকোসিনেলেট' নামক এক ধরনের উপাদান থাকে। যা ক্যানসারের বিরুদ্ধে কাজ করে।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, খাঁটি সরষের তেল শরীরে কোলেস্টেরলের মাত্রা কমায়। যা হার্ট অ্যাটাকের সম্ভাবনা কমিয়ে দেয়। এছাড়াও সরষের তেলের পুষ্টিগুণ ভিটামিন, খনিজ সমস্ত কিছু স্বাস্থ্যের পক্ষে অপরিহার্য। এই তেলে ‘গ্লুকোসিনেলেট’ নামক এক ধরনের উপাদান থাকে। যা ক্যানসারের বিরুদ্ধে কাজ করে।
শরীরে ক্যানসারজনিত টিউমারের বৃদ্ধির প্রতিরোধে সাহায্য করে।   এত কিছু পরেও ভেজাল সরিষার তেলের ভয়ে প্রচুর মানুষ সরষের তেল খাওয়া কমিয়েছে বা বাদ দিয়েছে। বেশ কিছু অসাধু ব্যবসায়ীদের কাণ্ডকারখানার জন্য মানুষ সরছে সরষের তেল থেকে। প্রাকৃতিক উপায়ে সরষের তেলের উপকার থেকে বঞ্চিত হচ্ছে মানুষ। যার ফলে ওষুধ নির্ভর হয়ে যেতে হচ্ছে সবাইকে।  
শরীরে ক্যানসারজনিত টিউমারের বৃদ্ধির প্রতিরোধে সাহায্য করে।   এত কিছু পরেও ভেজাল সরিষার তেলের ভয়ে প্রচুর মানুষ সরষের তেল খাওয়া কমিয়েছে বা বাদ দিয়েছে। বেশ কিছু অসাধু ব্যবসায়ীদের কাণ্ডকারখানার জন্য মানুষ সরছে সরষের তেল থেকে। প্রাকৃতিক উপায়ে সরষের তেলের উপকার থেকে বঞ্চিত হচ্ছে মানুষ। যার ফলে ওষুধ নির্ভর হয়ে যেতে হচ্ছে সবাইকে।

Green Beans Health Benefits: পাতে রাখুন এই লিকলিকে সবুজ সবজি, একইসঙ্গে কমবে কোলেস্টেরল, ব্লাড সুগার! মেদ ভ্যানিশ হয়ে ঝরবে ওজন, থাকবেন সুস্থ ও সুন্দর

বাজারে সবুজ বিনস পাওয়া যায় বছরভরই। বাঙালি হেঁশেলে সাধারণত ফ্রায়েড রাইস, চাওমিনের সঙ্গত হয়েই আসে এই সবজি। এছাড়াও যত পারবেন ডায়েটে যোগ করুন বিনস। বলছেন পুষ্টিবিদ শিল্পা অরোরা।
বাজারে সবুজ বিনস পাওয়া যায় বছরভরই। বাঙালি হেঁশেলে সাধারণত ফ্রায়েড রাইস, চাওমিনের সঙ্গত হয়েই আসে এই সবজি। এছাড়াও যত পারবেন ডায়েটে যোগ করুন বিনস। বলছেন পুষ্টিবিদ শিল্পা অরোরা।

 

সবুজ বিনস উপকারিতায় ভরপুর। ভিটামিন সি থাকার জন্য বিনস রোগ প্রতিরোধ শক্তি বাড়িয়ে তোলে। বজায় রাখে কোলাজেন ভাণ্ডার।
সবুজ বিনস উপকারিতায় ভরপুর। ভিটামিন সি থাকার জন্য বিনস রোগ প্রতিরোধ শক্তি বাড়িয়ে তোলে। বজায় রাখে কোলাজেন ভাণ্ডার।

 

ভিটামিন কে থাকার জন্য হাড়ের স্বাস্থ্য মজবুত করে বিনস। আটকায় রক্ত জমাট বাঁধার প্রবণতা।
ভিটামিন কে থাকার জন্য হাড়ের স্বাস্থ্য মজবুত করে বিনস। আটকায় রক্ত জমাট বাঁধার প্রবণতা।

 

বিনসের ম্যাঙ্গানিজ মেটালিজম বাড়িয়ে তোলে। সুগঠিত করে হাড়। সতেজ রাখে চোখের স্বাস্থ্য।
বিনসের ম্যাঙ্গানিজ মেটালিজম বাড়িয়ে তোলে। সুগঠিত করে হাড়। সতেজ রাখে চোখের স্বাস্থ্য।

 

ক্যালোরি কম অথচ পুষ্টি বোঝাই বিনস যে কোনও ডায়েটে মানানসই।
ক্যালোরি কম অথচ পুষ্টি বোঝাই বিনস যে কোনও ডায়েটে মানানসই।

 

প্রচুর ফাইবার থাকার কারণে সবুজ বিনস হজমে সাহায্য করে। দূর করে কোষ্ঠকাঠিন্য।
প্রচুর ফাইবার থাকার কারণে সবুজ বিনস হজমে সাহায্য করে। দূর করে কোষ্ঠকাঠিন্য।

 

বিনসের ফাইবার, পটাশিয়াম, ফোলেটের গুণে সুস্থ থাকে হার্ট। কোলেস্টেরল কমায় এর পটাশিয়াম। হৃদযন্ত্রের সুস্থতা বজায় রাখে ফোলেট।
বিনসের ফাইবার, পটাশিয়াম, ফোলেটের গুণে সুস্থ থাকে হার্ট। কোলেস্টেরল কমায় এর পটাশিয়াম। হৃদযন্ত্রের সুস্থতা বজায় রাখে ফোলেট।

 

বিনসের গ্লাইসেমিক ইনডেক্স কম। ফলে রক্তে শর্করার মাত্রা দ্রুত বাড়ে না। টাইপ টু ডায়াবেটিসের ক্ষেত্রে অত্যন্ত উপকারী এই সবজি।
বিনসের গ্লাইসেমিক ইনডেক্স কম। ফলে রক্তে শর্করার মাত্রা দ্রুত বাড়ে না। টাইপ টু ডায়াবেটিসের ক্ষেত্রে অত্যন্ত উপকারী এই সবজি।

 

ফ্ল্যাভোনয়েডস, ক্যারোটেনয়েডসের মতো অ্যান্টি ইনফ্লেম্যাটরি বৈশিষ্ট্য শরীরে ইনফ্লেম্যাশন কমায়।
ফ্ল্যাভোনয়েডস, ক্যারোটেনয়েডসের মতো অ্যান্টি ইনফ্লেম্যাটরি বৈশিষ্ট্য শরীরে ইনফ্লেম্যাশন কমায়।

 

ক্যালরি কম, ফাইবার বেশি থাকার কারণে ওজন কমাতেও সবুজ বিনস জুড়িহীন। ঘন ঘন খিদে পাওয়ার প্রবণতা কমে। নিয়ন্ত্রণে থাকে ওজন।
ক্যালরি কম, ফাইবার বেশি থাকার কারণে ওজন কমাতেও সবুজ বিনস জুড়িহীন। ঘন ঘন খিদে পাওয়ার প্রবণতা কমে। নিয়ন্ত্রণে থাকে ওজন।

 

ফোলেট, ভিটামিন থাকার কারণে অন্তঃসত্ত্বাদের ডায়েটেও রাখতে হবে বিনস। গর্ভস্থ শিশুর সুস্থতাও বজায় থাকে এতে।
ফোলেট, ভিটামিন থাকার কারণে অন্তঃসত্ত্বাদের ডায়েটেও রাখতে হবে বিনস। গর্ভস্থ শিশুর সুস্থতাও বজায় থাকে এতে।

 

অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট এবং ফাইটোকেমিক্যালস থাকার কারণে কোনও কোনও ক্ষেত্রে সবুজ বিনস ক্যানসার প্রতিরোধী।
অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট এবং ফাইটোকেমিক্যালস থাকার কারণে কোনও কোনও ক্ষেত্রে সবুজ বিনস ক্যানসার প্রতিরোধী।