Tag Archives: House

House: ১০৫ টাকায় অনলাইনে কেনা বাড়ি! সিঁড়ি রান্নাঘর, খাবার টেবিল, অন্দর দেখলে চোখ ধাঁধিয়ে যাবে

নিজের বাড়ির স্বপ্ন সকলেরই থাকে। কিন্তু বাড়ি কেনা তো মুখের কথা নয়। বাড়ি কিনতে গেলে যথেষ্ট পুঁজি লাগে। লক্ষ লক্ষ টাকা খরচ হয়ে যায় বাড়ি কিনতে। কিন্তু মাত্র ১০৫ টাকায় বাড়ি! শুনতে অবাক লাগলেও মাত্র ১০৫ টাকায় বাড়ি কিনেছেন এক ব‍্যক্তি।
নিজের বাড়ির স্বপ্ন সকলেরই থাকে। কিন্তু বাড়ি কেনা তো মুখের কথা নয়। বাড়ি কিনতে গেলে যথেষ্ট পুঁজি লাগে। লক্ষ লক্ষ টাকা খরচ হয়ে যায় বাড়ি কিনতে। কিন্তু মাত্র ১০৫ টাকায় বাড়ি! শুনতে অবাক লাগলেও মাত্র ১০৫ টাকায় বাড়ি কিনেছেন এক ব‍্যক্তি।
কেউ ১০৫ টাকায় বাড়ি কিনেছেন, এমন কথা শুনলে বিশ্বাস করাই কঠিন। তবে এই ঘটনা সত‍্যিই ঘটেছে। মাত্র ১০৫ টাকাতেই বাড়ি কিনেছেন এক ব‍্যক্তি।

কেউ ১০৫ টাকায় বাড়ি কিনেছেন, এমন কথা শুনলে বিশ্বাস করাই কঠিন। তবে এই ঘটনা সত‍্যিই ঘটেছে। মাত্র ১০৫ টাকাতেই বাড়ি কিনেছেন এক ব‍্যক্তি।
ইংল্যান্ডের ডার্বিশায়ারে বসবাসকারী একজন ব্যক্তি এই কাজ করেছেন। তিনি তার স্ত্রীকে নিয়ে এই ১০৫ টাকার বাড়িতে থাকেন। কিন্তু এত কম টাকায় কীভাবে বাড়ি কিনেছেন ওই ব‍্যক্তি।
ইংল্যান্ডের ডার্বিশায়ারে বসবাসকারী একজন ব্যক্তি এই কাজ করেছেন। তিনি তার স্ত্রীকে নিয়ে এই ১০৫ টাকার বাড়িতে থাকেন। কিন্তু এত কম টাকায় কীভাবে বাড়ি কিনেছেন ওই ব‍্যক্তি।
দ্য সান-এর রিপোর্ট অনুসারে, বব ক্যাম্পবেল এবং তার স্ত্রী ক্যারল অ্যান এমন একটি সস্তা, লাভজনক এবং আকর্ষণীয় বাড়িতে থাকেন, যা দেখে আপনি বিশ্বাস করবেন না যে এর কাঠামোর দাম মাত্র ১০৫ টাকা। বব নিজেই বলেছেন যে, তিনি অনলাইন ট্রেডিং সাইট ইবে-তে মাতাল অবস্থায় এই বাড়িটি পছন্দ করেছিলেন।

দ্য সান-এর রিপোর্ট অনুসারে, বব ক্যাম্পবেল এবং তার স্ত্রী ক্যারল অ্যান এমন একটি সস্তা, লাভজনক এবং আকর্ষণীয় বাড়িতে থাকেন, যা দেখে আপনি বিশ্বাস করবেন না যে এর কাঠামোর দাম মাত্র ১০৫ টাকা। বব নিজেই বলেছেন যে, তিনি অনলাইন ট্রেডিং সাইট ইবে-তে মাতাল অবস্থায় এই বাড়িটি পছন্দ করেছিলেন।
আসলে তাঁর এই বাড়ি আর পাঁচটা বাড়ির মতো নয়। এটি আসলে একটি শস‍্য রাখার বড় ড্রাম। মদ‍্যপ অবস্থায় নেশার ঘোরে ১ পাউন্ড অর্থাত্‍ ভারতীয় মুদ্রায় ১০৫ টাকায় বাড়ি কিনেছেন ওই ব‍্যক্তি।

আসলে তাঁর এই বাড়ি আর পাঁচটা বাড়ির মতো নয়। এটি আসলে একটি শস‍্য রাখার বড় ড্রাম। মদ‍্যপ অবস্থায় নেশার ঘোরে ১ পাউন্ড অর্থাত্‍ ভারতীয় মুদ্রায় ১০৫ টাকায় বাড়ি কিনেছেন ওই ব‍্যক্তি।
তারপর সেই ড্রামকেই বাড়ির রূপ দিয়েছেন স্বামী-স্ত্রী। এই কাজে তার লেগেছে ৬ বছর এবং ৪ লাখ টাকার একটু বেশি।
তারপর সেই ড্রামকেই বাড়ির রূপ দিয়েছেন স্বামী-স্ত্রী। এই কাজে তার লেগেছে ৬ বছর এবং ৪ লাখ টাকার একটু বেশি।
পুরনো বোতল ও প্যালেট ব্যবহার করে দেয়াল তৈরি করা হয়েছে। রান্নাঘরে ওভেন, হব, কেটলি, সিঙ্কের মতো সব জিনিস রয়েছে। ঘুমানোর জন্য, আপনি সিঁড়ি দিয়ে একটি বিছানা পেতে পারেন। প্রয়োজনে সিঁড়ি দিয়ে নামানো যেতে পারে।
পুরনো বোতল ও প্যালেট ব্যবহার করে দেয়াল তৈরি করা হয়েছে। রান্নাঘরে ওভেন, হব, কেটলি, সিঙ্কের মতো সব জিনিস রয়েছে। ঘুমানোর জন্য, আপনি সিঁড়ি দিয়ে একটি বিছানা পেতে পারেন। প্রয়োজনে সিঁড়ি দিয়ে নামানো যেতে পারে।
লিভিং বিগ ইন এ টিনি হাউসের সাথে কথা বলার সময়, দম্পতি প্রকাশ করেছিলেন যে স্ত্রী ক্যারল প্রথমে এই ব‍্যপারটি একেবারেই পছন্দ করেননি। তবে গত ৫ বছর ধরে তারা প্রকৃতির মাঝে তাদের গম্বুজের মতো এই বাড়িতেই বসবাস করছেন।
লিভিং বিগ ইন এ টিনি হাউসের সাথে কথা বলার সময়, দম্পতি প্রকাশ করেছিলেন যে স্ত্রী ক্যারল প্রথমে এই ব‍্যপারটি একেবারেই পছন্দ করেননি। তবে গত ৫ বছর ধরে তারা প্রকৃতির মাঝে তাদের গম্বুজের মতো এই বাড়িতেই বসবাস করছেন।
বাড়ির আশপাশের এলাকায় গাছপালা ও একটি পুকুরও তৈরি করেছেন। ফায়ারপ্লেস এবং খাবার টেবিলের জন্য পুরানো গ্যাসের বোতল থেকে সিমেন্টের তৈরি একটি টুকরো রাখা হয়েছে।

বাড়ির আশপাশের এলাকায় গাছপালা ও একটি পুকুরও তৈরি করেছেন। ফায়ারপ্লেস এবং খাবার টেবিলের জন্য পুরানো গ্যাসের বোতল থেকে সিমেন্টের তৈরি একটি টুকরো রাখা হয়েছে।
পুরনো বোতল ও প্যালেট ব্যবহার করে দেয়াল তৈরি করা হয়েছে। রান্নাঘরে ওভেন, হব, কেটলি, সিঙ্কের মতো সব জিনিস রয়েছে। ঘুমানোর জন্য, আপনি সিঁড়ি দিয়ে একটি বিছানা পেতে পারেন। প্রয়োজনে সিঁড়ি দিয়ে নামানো যেতে পারে।
পুরনো বোতল ও প্যালেট ব্যবহার করে দেয়াল তৈরি করা হয়েছে। রান্নাঘরে ওভেন, হব, কেটলি, সিঙ্কের মতো সব জিনিস রয়েছে। ঘুমানোর জন্য, আপনি সিঁড়ি দিয়ে একটি বিছানা পেতে পারেন। প্রয়োজনে সিঁড়ি দিয়ে নামানো যেতে পারে।

Summer Tips: তীব্র গরমেও কিনতে পারছেন না এসি-কুলার! এই উপায়ে ঘর হবে সহজেই ঠান্ডা

গ্রীষ্মের তীব্র দাবদাহে প্রাণ ওষ্ঠাগত বঙ্গবাসীর। চাতকের মত আকাশ পানে চেয়ে বৃষ্টির অপেক্ষায়।  পরিস্থিত এমন যে বাইরে যাওয়া তো দূরের কথা, ঘরের ভিতরের তাপমাত্রা এতটাই যে থাকা দায় হয়ে উঠছে। যাদের এসি নেই তাদের অবস্থা তো আরও শোচনীয়।
গ্রীষ্মের তীব্র দাবদাহে প্রাণ ওষ্ঠাগত বঙ্গবাসীর। চাতকের মত আকাশ পানে চেয়ে বৃষ্টির অপেক্ষায়। পরিস্থিত এমন যে বাইরে যাওয়া তো দূরের কথা, ঘরের ভিতরের তাপমাত্রা এতটাই যে থাকা দায় হয়ে উঠছে। যাদের এসি নেই তাদের অবস্থা তো আরও শোচনীয়।
এই পরিস্থিতিতে এসি না থাকলে কীভাবে ঘর ঠাণ্ডা রাখা যায় তার নানা উপায় অবলম্বন করছে দগ্ধ বঙ্গবাসী। এই প্রতিবেদনে ১০টি এমন উপায় তুলে ধরে হল যেগুিল মেনে চললে এই গরমে আপনার ঘর ঠান্ডা থাকবে অনেকটাই।
এই পরিস্থিতিতে এসি না থাকলে কীভাবে ঘর ঠাণ্ডা রাখা যায় তার নানা উপায় অবলম্বন করছে দগ্ধ বঙ্গবাসী। এই প্রতিবেদনে ১০টি এমন উপায় তুলে ধরে হল যেগুিল মেনে চললে এই গরমে আপনার ঘর ঠান্ডা থাকবে অনেকটাই।
১. অনেকেই এই গরমে দরজা বন্ধ করে রাখেন। কিন্তু তাতে ঘরের তাপমাত্র আরও বৃদ্ধি পেতে পারে। দরজা খোলা রাখুন যতটা সম্ভব। তাতে ঘরের ভিতর হাওয়া খেলবে ও ঘরের তাপমাত্রা অনেকটা নিয়ন্ত্রিত থাকবে। ঘরের মেঝে বারার মুছতে পারলেও অনেকটা নিয়ন্ত্রণে থাকে তাপমাত্রা।
১. অনেকেই এই গরমে দরজা বন্ধ করে রাখেন। কিন্তু তাতে ঘরের তাপমাত্র আরও বৃদ্ধি পেতে পারে। দরজা খোলা রাখুন যতটা সম্ভব। তাতে ঘরের ভিতর হাওয়া খেলবে ও ঘরের তাপমাত্রা অনেকটা নিয়ন্ত্রিত থাকবে। ঘরের মেঝে বারার মুছতে পারলেও অনেকটা নিয়ন্ত্রণে থাকে তাপমাত্রা।
২. দরজার পাশাপাশি ঘরের জানালা খেলা রাখুন। কিন্তু জানালের পর্দা দিয়ে ঢেকে রাখাই ভালো। দক্ষিণ ও পশ্চিম দিকের দেয়ালে জানালা থাকলে অবশ্যই পর্দা টেনে রাখুন। আর পর্দা যদি একটু ভারী কাপড়ের হয় তাহলে আরও ভালো। পর্দা টেনে রাখলে একদিকে যেমন হাওয়া খেলবে অপরদিকে রোদের হিট ঘরের ভিতর প্রবেশ করতে পারবে না।
২. দরজার পাশাপাশি ঘরের জানালা খেলা রাখুন। কিন্তু জানালের পর্দা দিয়ে ঢেকে রাখাই ভালো। দক্ষিণ ও পশ্চিম দিকের দেয়ালে জানালা থাকলে অবশ্যই পর্দা টেনে রাখুন। আর পর্দা যদি একটু ভারী কাপড়ের হয় তাহলে আরও ভালো। পর্দা টেনে রাখলে একদিকে যেমন হাওয়া খেলবে অপরদিকে রোদের হিট ঘরের ভিতর প্রবেশ করতে পারবে না।
৩. গরমে সিন্থেটিক টাইপের চাদর বা মোটা কাপড়ের চাদর একেবারেই বিছানায় পাতা উচিত নয়। কারণ এই সকল কাপড় তাড়াতাড়ি হিট হয়ে ওঠে ও সহজে ঠান্ডা হয় না। তাই এই গরমে বিছানায় সাদা বা হালকা রঙের সুতির চাদর বিছালে বিছানা ঠাণ্ডা থাকবে। সেই সঙ্গে নিয়মিত বেডকভার ও বেডশিট পরিবর্তন করুন। এতে শুধু ঠাণ্ডা নয়, মানসিকভাবেও ফ্রেশও লাগবে।
৩. গরমে সিন্থেটিক টাইপের চাদর বা মোটা কাপড়ের চাদর একেবারেই বিছানায় পাতা উচিত নয়। কারণ এই সকল কাপড় তাড়াতাড়ি হিট হয়ে ওঠে ও সহজে ঠান্ডা হয় না। তাই এই গরমে বিছানায় সাদা বা হালকা রঙের সুতির চাদর বিছালে বিছানা ঠাণ্ডা থাকবে। সেই সঙ্গে নিয়মিত বেডকভার ও বেডশিট পরিবর্তন করুন। এতে শুধু ঠাণ্ডা নয়, মানসিকভাবেও ফ্রেশও লাগবে।
৪. ঘরে বিপরীত ভেন্টিলেশন রাখা উচিৎ। তাতে ঘরের হাওয়া একদিক থেকে ঢুকে অন্য দিক থেকে বেরিয়ে যেতে সুবিধা হয়। এছাড়া পূর্ব-পশ্চিম এই দুই দিকের জানালায় সানশেড লাগান। এই দুই পদ্ধতি মেনে চললেও ঘরের তাপমাত্রা অনেকটা নিয়ন্ত্রিত থাকবে।
৪. ঘরে বিপরীত ভেন্টিলেশন রাখা উচিৎ। তাতে ঘরের হাওয়া একদিক থেকে ঢুকে অন্য দিক থেকে বেরিয়ে যেতে সুবিধা হয়। এছাড়া পূর্ব-পশ্চিম এই দুই দিকের জানালায় সানশেড লাগান। এই দুই পদ্ধতি মেনে চললেও ঘরের তাপমাত্রা অনেকটা নিয়ন্ত্রিত থাকবে।
৫. রান্না ঘরে গ্যাস, ইন্ডাকশন কুকার চলায় রান্না ঘর সবথেকে বেশি হিট হয়ে থাকে। তারউপর এই গরম। ফলে সেই হিট অন্যান্য ঘরেও ছড়িয়ে পড়তে পারে। ফলে রান্না ঘরের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করার জন্য অবশ্যই এক্সহস্ট ফ্যান ব্যবহার করুণ। যাতে গরম হাওয়া বাইরে বেরিয়ে যায়। বাথরুমে ব্যবহার করুণ এক্সহস্ট ফ্যান।
৫. রান্না ঘরে গ্যাস, ইন্ডাকশন কুকার চলায় রান্না ঘর সবথেকে বেশি হিট হয়ে থাকে। তারউপর এই গরম। ফলে সেই হিট অন্যান্য ঘরেও ছড়িয়ে পড়তে পারে। ফলে রান্না ঘরের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করার জন্য অবশ্যই এক্সহস্ট ফ্যান ব্যবহার করুণ। যাতে গরম হাওয়া বাইরে বেরিয়ে যায়। বাথরুমে ব্যবহার করুণ এক্সহস্ট ফ্যান।
৬. রোদের তাপ খুব বেশি থাকলে যেমনটা এই সময় রয়েছে তাতে ঘরের জানালা দিনের বেলায় বন্ধ করে রাখতে পারেন। তাতে ঘরে হিট কম ঢুকবে। কিন্তু রাতের বেলায় কোনও সমস্যা না থাকলে জানালা খুলে ঘমান। তাতে ঘর ঠাণ্ডা থাকবে।
৬. রোদের তাপ খুব বেশি থাকলে যেমনটা এই সময় রয়েছে তাতে ঘরের জানালা দিনের বেলায় বন্ধ করে রাখতে পারেন। তাতে ঘরে হিট কম ঢুকবে। কিন্তু রাতের বেলায় কোনও সমস্যা না থাকলে জানালা খুলে ঘমান। তাতে ঘর ঠাণ্ডা থাকবে।
৭. রান্না তো করতে হবেই। তা তো আর বন্ধ রাখা যাবে না। তবে গ্রিল জাতীয় রান্না এই সময় কম করাই ভালো। সবথেকে ভালো যদি বন্ধ রাখা যায়। কারণ গ্রিল জাতীয় রান্নায় অনেক বেশি পরিমাণে হিট উৎপন্ন হয় যা ঘরের পরিবেশও গরম করে তোলে।
৭. রান্না তো করতে হবেই। তা তো আর বন্ধ রাখা যাবে না। তবে গ্রিল জাতীয় রান্না এই সময় কম করাই ভালো। সবথেকে ভালো যদি বন্ধ রাখা যায়। কারণ গ্রিল জাতীয় রান্নায় অনেক বেশি পরিমাণে হিট উৎপন্ন হয় যা ঘরের পরিবেশও গরম করে তোলে।
৮. এই গরমে ঘরে অযথা বেশি পাওয়ারের আলো না জ্বালানোই ভালো। তাতে ঘরের তাপমাত্র আরও বৃদ্ধি পেয়ে থাকে। কম পাওয়ারের লাইট আর যেই ঘরে প্রয়োজন নেই সেই ঘরের লাইট বন্ধ রাখাই শ্রেয়। এলইডি লাইট ব্যবহার করলেও তাপমাত্র কম হয়।
৮. এই গরমে ঘরে অযথা বেশি পাওয়ারের আলো না জ্বালানোই ভালো। তাতে ঘরের তাপমাত্র আরও বৃদ্ধি পেয়ে থাকে। কম পাওয়ারের লাইট আর যেই ঘরে প্রয়োজন নেই সেই ঘরের লাইট বন্ধ রাখাই শ্রেয়। এলইডি লাইট ব্যবহার করলেও তাপমাত্র কম হয়।
৯. ঘরোয়া উপায়তে এসি বানাতে পারেন আপনি। তারজন্য টেবিল ফ্যানের সামনে একটি বাটিতে বরফ রাখুন। পেছন থেকে ফ্যানের হাওয়া যেই বরফে লাগবে সেখান থেকে ঠান্ডা হাওয়া বার হবে। তাতে তাপমাত্রা ঘরের অনেকটাই কমে থাকে। তবে বরফ গলে গেলে তা আর হবে না। ফলে ক্রমাগত বরফের জোগান দেওয়াটা মুশকিল। সামনে ভেজা কাপড়ও রাখতে পারেন।
৯. ঘরোয়া উপায়তে এসি বানাতে পারেন আপনি। তারজন্য টেবিল ফ্যানের সামনে একটি বাটিতে বরফ রাখুন। পেছন থেকে ফ্যানের হাওয়া যেই বরফে লাগবে সেখান থেকে ঠান্ডা হাওয়া বার হবে। তাতে তাপমাত্রা ঘরের অনেকটাই কমে থাকে। তবে বরফ গলে গেলে তা আর হবে না। ফলে ক্রমাগত বরফের জোগান দেওয়াটা মুশকিল। সামনে ভেজা কাপড়ও রাখতে পারেন।
১০. বাড়ির চারপাশে গাছ লাগান। গাছের ছায়ায় আপনার ঘর অনেক ঠাণ্ডা থাকবে। ঘরের আশপাশে গাছপালা থাকা ঘরে সরাসরি সূর্যালোক প্রবেশ করতে পারে না। ফলে ঘর ঠাণ্ডা থাকে। জানালায় ছাউনি থাকলে প্রায় ৬৫ শতাংশ পর্যন্ত তাপ কমাতে সহায়ক হয়।
১০. বাড়ির চারপাশে গাছ লাগান। গাছের ছায়ায় আপনার ঘর অনেক ঠাণ্ডা থাকবে। ঘরের আশপাশে গাছপালা থাকা ঘরে সরাসরি সূর্যালোক প্রবেশ করতে পারে না। ফলে ঘর ঠাণ্ডা থাকে। জানালায় ছাউনি থাকলে প্রায় ৬৫ শতাংশ পর্যন্ত তাপ কমাতে সহায়ক হয়।

Fire Incident: বিধ্বংসী আগুনে ক্যানিংয়ে পুড়ে খাক তিনটি বাড়ি

দক্ষিণ ২৪ পরগনা: আচমকাই আগুন লেগে সম্পূর্ণ পুড়ে গেল ক্যানিংয়ের তিনটি বাড়ি। ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে ভস্মীভূত হয়ে গিয়েছে বাড়ি তিনটির যাবতীয় জিনিসপত্র। স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, প্রথমে গোলাম মোল্লা নামে এক ব্যক্তির বাড়িতে আগুন লাগে। সেই আগুনই মুহূর্তের মধ্যে আশপাশের আরও দুটি বাড়িতে ছড়িয়ে পড়ে। কোনরকমে বাড়ির লোকেরা ঘর থেকে বেরিয়ে আসে। ঘটনার খবর পেয়ে স্থানীয়রাই প্রথমে আগুন নেভানোর কাজে হাত লাগায়।

এর পাশাপাশি স্থানীয়রা ফোন করে দমকলে খবর দেন। খবর পেয়ে দমকল ঘটনাস্থলে পৌঁছয়। দমকলের একটি ইঞ্জিন প্রায় দেড় ঘণ্টার প্রচেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। তবে ততক্ষণে বাড়ির যাবতীয় আসবাবপত্র পুড়ে খাক হয়ে যায়। আগুন লাগার খবর পেয়ে সাথে সাথে ঘটনাস্থলে ছুটে আসে ক্যানিং থানার পুলিশ।

আর‌ও পড়ুন: মাঠেই বিদ্যুৎ চুরি করছে পাওয়ারলুম মালিকরা! পাম্প বন্ধ হয়ে ক্ষতির মুখে চাষিরা

দমকল ও পুলিশের প্রাথমিক অনুমান, শর্ট সার্কিট থেকেই আগুন লেগেছে। তবে সঠিক কী কারণে আগুন লেগেছে তা জানার জন্য সব কিছু ক্ষতিয়ে দেখছে পুলিশ ও দমকল। ঘটনায় দু’জন জখম হয়েছেন। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে এলাকায় চাঞ্চল্য ছড়ায়।

সুমন সাহা

Second Hand House Buying Guide: সেকেন্ড হ্যান্ড বাড়ি কিনছেন? ঠকে যেতে পারেন! জেনে রাখুন কী কী বিষয়ে সতর্ক থাকবেন

বীরভূম: বাড়ি কেনার স্বপ্ন কার না রয়েছে বলুন তোঅ্যা তবে ঝক্কিও কিন্তু কম নেই। বাড়ি কেনার জন্য যাঁরা ঋণ নেন, তাঁদের অনেক কাঠখড় পোড়াতে হয়। কী কী নথি লাগবে, আগে থেকে জানা না থাকলে নির্দিষ্ট সময়ে গিয়ে অনেক সমস্যার মধ্যে পড়তে হতে পারে। বিশেষত একজন মালিকের কাছ থেকে যখন আর একজন বাড়ি বা ফ্ল্যাট কেনেন, তখন ব্যাঙ্ক কিছু নির্দিষ্ট নথি চায়। অনেক ব্যাঙ্কই ঋণ নেওয়ার সময় অ্যালটমেন্ট লেটার চেয়ে থাকে। ওই লেটার থাকলে ব্যাঙ্ক লিগাল ভেরিফিকেশন করতে পারে, যাতে ওই বাড়ি বা ফ্ল্যাটে কোনও সমস্যা আছে কিনা তা জানা যায়।

তবে প্রশ্ন হল, সেই অ্যালটমেন্ট লেটার যদি হারিয়ে যায় তাহলে কী হবে। অনেক ব্যাঙ্ক এই নথি ছাড়াই ঋণ দেয়। আবার অনেক ব্যাঙ্কের ক্ষেত্রে ওই নথি বাধ্যতামূলক। এই বিষয়ে বিশিষ্ট আইনজীবী সুরজিৎ সিনহা জানান, প্রত্যেক ব্যাঙ্কের নিজস্ব কিছু নিয়ম রয়েছে। অনেক ব্যাঙ্কের নিয়ম আছে, অ্যালটমেন্ট লেটার হারিয়ে গেলে সেই লেটারের একটি সার্টিফায়েড ট্রু কপি দিতে হবে। ই এফআইআর করে সেই কপি বের করতে দিতে হবে ব্যাঙ্কে। লেটার না থাকলে ব্যাঙ্কের সঙ্গে দ্রুত যোগাযোগ করতে হবে। ব্যাঙ্ক যা বলবে, সেই অনুযায়ী নথি জোগাড় করতে হবে।

আরও পড়ুন: এই পাঁচ খাবারেই ওজন কমবে হু-হু করে! সকালে খেতে হবে নিয়ম মেনে!

যদি কেউ ১২ বছর ধরে কোনও বাড়ি বা ফ্ল্যাটে থাকেন, তাহলে ব্যাঙ্কের তার মালিকানা নিয়ে বিশ্বাস বাড়ে। তিনি আরও জানান বাড়ির পরচা দেখে নেওয়া উচিত। এর পাশাপাশি LR পরচা রেকর্ড কার নামে আছে সেটা দেখা উচিত। যার নামে বাড়ি রয়েছে তিনি বেচেঁ আছেন কিনা সেটা দেখা প্রয়োজন।যদি বেচেঁ না থাকে তাহলে যে বাড়িটি আপনাকে বিক্রি করছেন সে কীভাবে আপনাকে সেই বাড়িটি বিক্রি করতে পারে সেটা খতিয়ে দেখা দরকার।

এক কথায় বাড়ি কেনার জন্য প্রথমে  BLRO অফিসে বাড়ির কাগজ নিয়ে গিয়ে খোঁজ নেওয়া প্রয়োজন। তারপর  রেজিস্ট্রি অফিসে গিয়ে খোঁজ নেওয়া প্রয়োজন।  আপনার এলাকার আদালতে গিয়ে দেখা প্রয়োজন যেবাড়িটি কিনছেন সেই বাড়ির নামে কোনও মামলা রয়েছে কিনা।  এর পাশাপাশি ব্যাঙ্কে গিয়ে সিভিল সার্চ করা প্রয়োজন। কারণ যেই বাড়িতে কিনছেন সেই বাড়ির নামে কোনও লোন রয়েছে কিনা সেটা আগে দেখা প্রয়োজন।

সৌভিক রায়

Murshidabad News: মাটি ছেড়ে উপরে উঠে গেল আস্ত একটা বাড়ি! বিশ্বাস হবে না, তবে একদম সত্যি

মুর্শিদাবাদ: মুর্শিদাবাদ কান্দি পৌর এলাকার চরকপুকুর ধার এলাকায় জ্যাকের সাহায্যে মাটি থেকে প্রায় তিন ফুট তোলা হচ্ছে বাড়ি। জ্যাকের সাহায্যে বাড়ি তোলা দেখতে এলাকার সাধারণ মানুষ ভিড় জমাচ্ছেন।

জানা গিয়েছে, বাড়িটি একটি পুকুরের পাশে হওয়ায় সামান্য বৃষ্টি হলেই পুকুরের জল বাড়ির মধ্যে ঢুকে যায় ।আর সেই জল থেকে নিস্তার পাবার জন্য বাড়ির মালিক বিহারের একটি সংস্থার সঙ্গে যোগাযোগ করে। প্রায় আড়াই লক্ষ টাকা খরচ করে মাটি থেকে প্রায় তিন ফুট উপরে তুলছে বাড়িটি। ওই সংস্থার সদস্যদের দাবি, এর আগে তারা এরকম প্রায় দেড়শো বাড়ি গোটা ভারতবর্ষে তুলেছে তারা। জ্যাকের সাহায্যে বাড়ি তোলার ফলে বাড়ির কোনও রকম ক্ষয়ক্ষতি হবে না। সমগ্র কাজটি করতে সময় লাগছে ১৫ থেকে ২০ দিন। নিজের বাড়ির নীচে গ্যারেজ ও রাস্তা থেকে বাড়িটি নীচু হওয়ার কারনেই এই লিফটিং করার সিদ্ধান্ত নেন বলেই জানা গিয়েছে ।

আরও পড়ুনঃ ভেজাল না খাঁটি? এই ছোট্ট কাজ করলেই ধরতে পারবেন সবজি-ফলে টাটকা না খারাপ

কীভাবে হচ্ছে এমন কাজ। সংস্থার তরফে জানানো হয়েছে, বাড়ি উঁচু করার কাজটি নিখুঁত মাপজোপের উপরে দাঁড়িয়ে থাকে। প্রথমে বাড়ির ভিত পর্যন্ত মাটি খোঁড়া হয়েছে। ভিতরে প্রায় তিন ফুট অংশ থাকছে মাটির নীচে। ভিতের উপরের অংশ থেকে ইট সরিয়ে জ্যাক লাগানো হচ্ছে। ওই বাড়িতে ১০০টি জ্যাক লাগিয়ে ভিত থেকে বাড়িটিকে আলাদা করা হয়েছে। ওই জ্যাকগুলির উপরে আস্ত বাড়িটাকে দাঁড় করিয়ে মাঝের অংশে ইটের গাঁথনি দেওয়া হচ্ছে। গাঁথনি শেষ হলে জ্যাকগুলি বের করা হবে।

বাড়িটিকে সাড়ে ৩ ফুট উত্তোলনের কাজ শুরু করে। সংস্থার ৮ জন কর্মী প্রায় মোট ১৫০টি জ্যাকের সাহায্যে এই কাজ করেন। আগামী দিনে জ্যাক খুলে নিয়ে ইটের গাঁথনি দিয়ে বাকি কাজ শেষ করতে আরও ৭-৮ দিন সময় লাগবে বলে জানা গেছে।

নির্মাণকারী সংস্থার আধিকারিক এর বক্তব্য, ৩৫ বছর এই বাড়িটির কোন গুণগত পরিবর্তন হলে বা ক্ষতি হলে, পুনরায় আবার তারা মেরামত করে দেবে সম্পূর্ণ বিনা খরচে। কান্দির চড়কপুকুর ধার এলাকায় বাড়ি লিফটিং নিয়ে পাড়া প্রতিবেশীদের উৎসাহ চোখে পড়ার মতো। শুধু শহরেই নয়, আশপাশ থেকেও বহু মানুষ একবার চাক্ষুষ করতে আসছেন বাড়ি লিফটিং এর কাজ। স্থানীয় কাউন্সিলর তপন ঘোষ জানান, কান্দি পৌরসভার অনুমতি নিয়েই ওই সংস্থা জাকের মাধ্যমে বাড়ি তোলার কাজ করছে কান্দিতে।

কৌশিক অধিকারী

৩২ কোটির সম্পত্তি পাওয়া যাচ্ছে ১ হাজারে! বাম্পার সুযোগ, বিলাসবহুল নিজের নামে করতে চান? শুধু একটিই শর্ত…

দিনের পর দিন আরও বাড়ছে জায়গা জমির দাম। প্রত‍্যেকেরই মনে মনে ইচ্ছে নিজের বাড়ির। নিজের স্বল্প হলেও সম্পত্তির। কিন্তু কয়েকবিঘা সম্পত্তির দাম এত বেশি হয় যে তা মধ‍্যবিত্তের আয়ত্তের বাইরে চলে যায়। কিন্তু যদি বলা হয় ৩২ কোটি টাকার সম্পত্তি পাওয়া যাবে মাত্র ১০০০-এ! অবাক লাগলেও স্বপ্নপূরণের এমন দূর্দান্ত সুযোগ রয়েছে।

স্পেনের বালিয়ারিক দ্বীপপুঞ্জে একটি বিলাসবহুল চার কক্ষের ভিলা বিক্রি করা হয়েছে। এই ভিলার সৌন্দর্য এমন যে যে কেউ এখানে থাকতে কোটি টাকা খরচ করতেও প্রস্তুত। কিন্তু ২৮ জানুয়ারি পর্যন্ত মাত্র এক হাজার টাকায় এই ভিলার মালিক হওয়ার সুযোগ রয়েছে। এই সুযোগ করে দিয়েছে দাতব‍্য বা চ‍্যারিটি সুপারড্র। কিন্ত কীভাবে নিজের নামে করা যাবে এই সম্পত্তি?

আরও পড়ুন: পেটে, ঘাড়ে, মুখে ছুরি ইট পাথরের আঘাত! ১৭-র কিশোরকে নৃশংসভাবে খুন ৬ বন্ধুর, মদ খাওয়ার জন‍্য ডেকে এনেই..

তবে এই সম্পত্তির মালিক হতে গেলে মানতে হবে একটি শর্ত। The Omaze Million Pound House Superdraw দ্বারা আয়োজিত একটি ড্রয়ের অধীনে এই ভিলা বিক্রি করা হচ্ছে। এর রেজিস্ট্রেশন ফি ইউকের আলঝেইমার গবেষণার জন্য ব্যবহার করা হবে। আলঝেইমারের প্রকোপে ইউকেতে বহু মানুষ আক্রান্ত।

শুধুমাত্র ২০২২ সালে, ইংল্যান্ড এবং ওয়েলসে এর কারণে ৭৪ হাজার মানুষ প্রাণ হারিয়েছিলেন। তবে শুধুমাত্র ইউকের বাসিন্দারাই এই ড্রতে অংশগ্রহণ করতে পারবেন। অর্থাত্‍ আপনার যদি যুক্তরাজ্যের নাগরিকত্ব থাকে তবেই আপনি এই ভিলার মালিক হতে পারবেন।

গৃহহীনদের নতুন বাড়ি দেওয়া হবে ! আপনার নামও থাকতে পারে, কারা সুবিধা পাবেন দেখে নিন

গৃহহীনরা পাবেন মাথা গোঁজার ঠাঁই। নতুন বাড়ি করে দেবে ঝাড়খণ্ড সরকার। শুরু হল নতুন প্রকল্প। পাকা বাড়িতে থাকবে সমস্ত রকম মৌলিক সুযোগসুবিধা। পুরনো, জরাজীর্ণ বাড়িতে যাঁরা থাকেন, তাঁরাও এই প্রকল্পের সুবিধা নিতে পারবেন। ঝাড়খণ্ড সরকারের এই প্রকল্পের নাম ‘আবুয়া আবাস যোজনা’।
গৃহহীনরা পাবেন মাথা গোঁজার ঠাঁই। নতুন বাড়ি করে দেবে ঝাড়খণ্ড সরকার। শুরু হল নতুন প্রকল্প। পাকা বাড়িতে থাকবে সমস্ত রকম মৌলিক সুযোগসুবিধা। পুরনো, জরাজীর্ণ বাড়িতে যাঁরা থাকেন, তাঁরাও এই প্রকল্পের সুবিধা নিতে পারবেন। ঝাড়খণ্ড সরকারের এই প্রকল্পের নাম ‘আবুয়া আবাস যোজনা’।
কারা এই প্রকল্পের সুবিধা পাবেন? যোগ্যতার মানদণ্ড জানিয়ে একটি বিজ্ঞপ্তি জারি করেছে সরকার। সেখানে জানানো হয়েছে, গ্রামসভায় সুবিধাভোগীদের তালিকা তৈরি করা হবে। তারপর ৩১ বর্গমিটার জায়গায় বাড়ি নির্মাণ করে দেবে সরকার।
কারা এই প্রকল্পের সুবিধা পাবেন? যোগ্যতার মানদণ্ড জানিয়ে একটি বিজ্ঞপ্তি জারি করেছে সরকার। সেখানে জানানো হয়েছে, গ্রামসভায় সুবিধাভোগীদের তালিকা তৈরি করা হবে। তারপর ৩১ বর্গমিটার জায়গায় বাড়ি নির্মাণ করে দেবে সরকার।
প্রসঙ্গত, ‘প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনা গ্রামীণ’ প্রকল্পে গৃহহীনদের ১.২০ থেকে ১.৩০ লাখ টাকায় দুই কামরার বাড়ি করে দেয় কেন্দ্র সরকার। ‘আবুয়া আবাস যোজনা’ প্রকল্পে তিন কামরার বাড়ি এবং একটি রান্নাঘর করে দেবে ঝাড়খণ্ড সরকার।
প্রসঙ্গত, ‘প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনা গ্রামীণ’ প্রকল্পে গৃহহীনদের ১.২০ থেকে ১.৩০ লাখ টাকায় দুই কামরার বাড়ি করে দেয় কেন্দ্র সরকার। ‘আবুয়া আবাস যোজনা’ প্রকল্পে তিন কামরার বাড়ি এবং একটি রান্নাঘর করে দেবে ঝাড়খণ্ড সরকার।
আবুয়া আবাস যোজনায় কারা বাড়ি পাবেন: সরকারি বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী, কাঁচা বাড়ি, গৃহহীন এবং নিঃস্ব পরিবারগুলিকে ‘আবুয়া আবাস যোজনা’ প্রকল্পের সুবিধা দেওয়া হবে। পাশাপাশি বিশেষ ভাবে দুর্বল উপজাতি গোষ্ঠীগুলিকেও এই প্রকল্পে অর্ন্তভুক্ত করা হয়েছে।
আবুয়া আবাস যোজনায় কারা বাড়ি পাবেন: সরকারি বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী, কাঁচা বাড়ি, গৃহহীন এবং নিঃস্ব পরিবারগুলিকে ‘আবুয়া আবাস যোজনা’ প্রকল্পের সুবিধা দেওয়া হবে। পাশাপাশি বিশেষ ভাবে দুর্বল উপজাতি গোষ্ঠীগুলিকেও এই প্রকল্পে অর্ন্তভুক্ত করা হয়েছে।
এছাড়া প্রাকৃতিক দুর্যোগের শিকার, আইনত মুক্তিপ্রাপ্ত বন্ডেড শ্রমিক এবং পরিবার যাঁরা রাজ্য সরকার বা কেন্দ্রীয় সরকার দ্বারা পরিচালিত আবাসন প্রকল্প যেমন প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনা, গ্রামীণ বাবা সাহেব ভীমরাও আম্বেদকর আবাস যোজনা, বিরসা আবাস যোজনা এবং ইন্দিরা আবাস যোজনার সুবিধা পাননি, তাঁদেরকেও এই প্রকল্পের আওতায় আনা হবে।
এছাড়া প্রাকৃতিক দুর্যোগের শিকার, আইনত মুক্তিপ্রাপ্ত বন্ডেড শ্রমিক এবং পরিবার যাঁরা রাজ্য সরকার বা কেন্দ্রীয় সরকার দ্বারা পরিচালিত আবাসন প্রকল্প যেমন প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনা, গ্রামীণ বাবা সাহেব ভীমরাও আম্বেদকর আবাস যোজনা, বিরসা আবাস যোজনা এবং ইন্দিরা আবাস যোজনার সুবিধা পাননি, তাঁদেরকেও এই প্রকল্পের আওতায় আনা হবে।
প্রত্যেক বাড়ি নির্মাণের জন্য ২ লাখ টাকা দেবে সরকার: এই প্রকল্পের সুবিধা পেতে গেলে আধার কার্ড, আয়ের শংসাপত্র, আবাসিক শংসাপত্র, ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট, পাসবুক, রেশন কার্ড, পাসপোর্ট ছবি ইত্যাদির মতো গুরুত্বপূর্ণ নথির প্রয়োজন। সুবিধাভোগীর তালিকায় নাম তুলতে পঞ্চায়েত প্রধান বা ব্লক অফিসের আধিকারিকদের সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারেন যে কেউ।
প্রত্যেক বাড়ি নির্মাণের জন্য ২ লাখ টাকা দেবে সরকার: এই প্রকল্পের সুবিধা পেতে গেলে আধার কার্ড, আয়ের শংসাপত্র, আবাসিক শংসাপত্র, ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট, পাসবুক, রেশন কার্ড, পাসপোর্ট ছবি ইত্যাদির মতো গুরুত্বপূর্ণ নথির প্রয়োজন। সুবিধাভোগীর তালিকায় নাম তুলতে পঞ্চায়েত প্রধান বা ব্লক অফিসের আধিকারিকদের সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারেন যে কেউ।
সুবিধাভোগী নিজে বা তাঁর পরিবারের সদস্যদের সাহায্যে বাড়ি নির্মাণ করবেন। কোনও মধ্যসত্ত্বভোগী বাড়ি নির্মাণে জড়িত থাকবে না। এই ব্যাপারে কড়া সিদ্ধান্ত নিয়েছে ঝাড়খণ্ড সরকার। প্রতিটি বাড়ি নির্মাণের জন্য ২ লাখ টাকা করে দেওয়া হবে বলে জানা গিয়েছে।
সুবিধাভোগী নিজে বা তাঁর পরিবারের সদস্যদের সাহায্যে বাড়ি নির্মাণ করবেন। কোনও মধ্যসত্ত্বভোগী বাড়ি নির্মাণে জড়িত থাকবে না। এই ব্যাপারে কড়া সিদ্ধান্ত নিয়েছে ঝাড়খণ্ড সরকার। প্রতিটি বাড়ি নির্মাণের জন্য ২ লাখ টাকা করে দেওয়া হবে বলে জানা গিয়েছে।