লাইফস্টাইল Weight Loss Tips: দ্রুত ওজন কমাতে চাইছেন? রোজ সকালে এই খাবারটি খেতে পারেন, হাতেনাতে ফল! Gallery October 4, 2024 Bangla Digital Desk দ্রুত ওজন কমাতে চাইছেন তবে রোজ ব্রেকফাস্টে খেতে পারেন সুজি। ওজন কমানোর পাশাপাশি হার্ট ও হাড়ের জন্য খুব উপকারী সুজি। ফাইবার যুক্ত সবজি সহযোগে সুজি খান এবং দ্রুত ওজন কমান। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।) অনেকের অত্যন্ত পছন্দের খাবার সুজি, যা অত্যন্ত স্বাস্থ্যকর। দক্ষিণ ভারতীয়রা প্রাতরাশে এবং ডেজার্ট হিসাবে সুজি খেতে অত্যন্ত পছন্দ করেন। ডাক্তার চিন্ময় দেবগুপ্ত জানান, সুজি তৈরি হয় গম থেকে। সুজি সহজপাচ্য ও সুস্বাদু হওয়ায় সকলের অত্যন্ত প্রিয়। ওজন কমাতে চাইলে নিয়মিত সুজি খেতে পারেন। সুজি এনার্জি বৃদ্ধি ছাড়াও সুজিতে প্রচুর পরিমাণে আয়রন থাকে যা আয়রনের ঘাটতি দূর করে। রক্ত সঞ্চালনেও সাহায্য করে। এছাড়া হাড় মজবুত করতে সুজির গুরুত্বপূর্ন ভূমিকা রয়েছে। সুজিতে ক্যালসিয়াম থাকায় হাড় মজবুত হয়। এছাড়াও সুজিতে রয়েছে ম্যাগনেসিয়াম, জিঙ্ক ও ফসফরাসের যার ফলে স্নায়ুতন্ত্র সুস্থ রাখতে খুব উপকারী এই সুজি। সুজিতে কোলেস্টেরল থাকে না। ফলে শরীরের কোনওরকম ক্ষতি করে না। তাই দ্রুত ওজন কমাতে চাইলে রোজ খেতে পারেন সুজি। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
লাইফস্টাইল Weight Loss & Cholesterol Control Tips: খুচরো বাজারে কমদামি! অনলাইনে দুর্মূল্য! এই ‘চালেই’ কমে ওজন! ভাতেই চিরবিদায় ব্লাড সুগার, কোলেস্টেরল, অ্যানিমিয়ার Gallery September 18, 2024 Bangla Digital Desk ব্রত বা পুজো পার্বণে শ্যামা চালের ভাত খাওয়ার রীতি প্রচলিত অনেক বাড়িতেই৷ নামে ‘চাল’ থাকলেও এই দানাশস্য কিন্তু ধান থেকে হওয়া চাল নয়৷ মিলেটের মধ্যে অন্যতম এই শস্য এক ধরনের ঘাসের বীজ৷ প্রোটিন, ফাইবার-সহ একাধিক উপকারিতায় ভরপুর শ্যামাবীজ৷ লিভারের স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী এই দানা৷ চালের মতোই নানা রেসিপিতে রাঁধা যায় এই দানা৷ সাধারণ চালের বদলে শ্যামা চাল খেলে কী হয়, কেন খাবেন এই চাল, সে বিষয়ে বলেছেন পুষ্টিবিদ লভনীত বাত্রা৷ পুষ্টিকর শ্যামা চালের গুণে মজবুত হয় রোগ প্রতিরোধ শক্তি৷ ক্যালসিয়াম, প্রোটিন, আয়রন, মিনারেল, ভিটামিন বি কমপ্লেক্স ভরপুর এই দানা ডায়াবেটিস ও হৃদরোগ প্রতিরোধে খুবই কার্যকর৷ ওজন কমাতেও খুবই উপকারী শ্যামা চাল৷ হাড়ের অসুখকে দূরে রাখে এই দানাশস্য৷ দাঁতের সব সমস্যা প্রতিহত করে৷ রক্তে শর্করার মাত্রা, খারাপ কোলেস্টেরল বা এলডিএল নিয়ন্ত্রণ করে শ্যামা চাল৷ পেট ফাঁপা, বদহজম-সহ পেটের একাধিক রোগ নিয়ন্ত্রণ করে এই দানাশস্য৷ এর আয়রন প্রতিরোধ করে রক্তাল্পতা৷ গ্লাটেনমুক্ত বলে এই দানাশস্য সেলিয়াক ডিজিজেও কার্যকর৷ পাইকারি এবং খুচরো বাজারে শ্যামাচালের সেরকম দাম এবং কদর না থাকলেও অনলাইনে এই বীজ অত্যন্ত দামি। এক কেজি শ্যামাচালের দাম অনলাইনে কেজি প্রতি প্রায় ৭০০ টাকা। সরকারের তরফে চেষ্টা করা হচ্ছে এই বীজ চাষে জনপ্রিয়তা বৃদ্ধি করতে।
লাইফস্টাইল Blood Presuure Control Tips: ৬ খাবারের ষড়ভুজে বশে ব্লাড প্রেশার! জব্দ ওজন! সুস্থতার সুপারহিট ফর্মুলা Gallery September 12, 2024 Bangla Digital Desk আধুনিক লাইফস্টাইল সংক্রান্ত অসুখগুলির মধ্যে অন্যতম জটিল হল হাই ব্লাড প্রেশার বা হাইপার টেনশন। ব্লাড প্রেশার নিয়ন্ত্রণে রাখতে ডায়েট খুবই গুরুত্বপূর্ণ। বলছেন পুষ্টিবিদ অবনী কৌল। তাঁর মতে ডায়েটে পটাশিয়াম সমৃদ্ধ খাবার বেশি রাখতে হবে। ব্রকোলি, পালংশাক এবং অন্য সবুজ শাকসবজি ব্লাড প্রেশার ও ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখে। এই খাবারে ক্যালরি ও কার্বোহাইড্রেট কম। পটাশিয়াম ভরা কলা রক্তচাপ ও বাড়তি ওজন নিয়ন্ত্রণে উপকারী। তবে খেতে হবে ডাক্তারের পরামর্শ মেনে। রাঙা আলুর পটাশিয়াম নিয়ন্ত্রণ করে রক্তচাপ। সুস্থ রাখে কিডনির কার্যকারিতা। অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট, ভিটামিন, ফাইবারে ভরা এই সবজি হজম নিয়ন্ত্রণ করে। সুস্থ রাখে হার্টের কার্যকারিতা। পটাশিয়াম, সোডিয়াম, ম্যাগনেসিয়ামে ভরা ডাবের জল ব্লাড প্রেশার কমায়। ওজন কমায়। পটাশিয়াম, প্রোটিন, ভিটামিন সি এবং ভিটামিন কে প্রচুর পরিমাণে আছে বেদানায়। রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ ও ওজন কমাতে সাহায্য করে। মাছে আছে ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড। এর গুণে হার্টের সমস্যা, ব্লাড প্রেশার নিয়ন্ত্রণে থাকে। তীক্ষ্ণ হয় স্মৃতিশক্তি।
লাইফস্টাইল Weight Loss Tips: ঝড়ের গতিতে রোগা! মটন-চিকেন-ডিম খেয়েও ঝরবে পেটের চর্বি! শুধু রান্না করুন ‘এই’ নিয়মে! সহজ ‘টিপস’ করবে কামাল Gallery September 12, 2024 Bangla Digital Desk বর্তমান জীবনযাত্রায় স্বাস্থ্যের যত্ন নেওয়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ এবং এর জন্য স্বাস্থ্যকর খাবার গ্রহণ করতে হবে, তা না হলে স্বাস্থ্যের উপর নেতিবাচক প্রভাব পড়তে পারে। বিশেষ করে বেশি তৈলাক্ত ও মশলাদার খাবার খেলে উচ্চ রক্তচাপ, হৃদরোগ, কোষ্ঠকাঠিন্য, গ্যাস ও অ্যাসিডিটির মতো সমস্যায় ভুগতে পারেন। পুষ্টিবিদ নিখিল ভাতস বলেন, এমন পরিস্থিতিতে রোস্টেড বা সেদ্ধ খাবার দারুণ বিকল্প হতে পারে। রোস্টেড বা সেদ্ধ খাবারে পুষ্টির ঘাটতি হয় না এবং শরীর সর্বোচ্চ উপকার পায়। এটি আরও ভাল হয় যদি এটি ধীরে ধীরে এবং কম আঁচে রান্না করা হয়। ভাপে সেদ্ধ করা খাবার তৈরিতে তেল বা মশলার ওপর নির্ভর করতে হয় না, এটি পাচনতন্ত্রের কাজ সহজ করে দেয়। রান্নার এই পদ্ধতি নিশ্চিত করে যে আপনার খাবার সহজে হজমযোগ্য এবং স্বাস্থ্যকর অন্ত্র বজায় রাখে। আপনি যদি কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ে উদ্বিগ্ন হন, তবে স্টিমিং করা খাবার নিয়মিত খাওয়া উচিত। উচ্চ রক্তচাপ এবং কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে রাখতে এটি দুর্দান্ত কাজ করে। কোনো তেল বা ঘি যোগ না করে এভাবে খাওয়ার অভ্যাস করলে পাবেন দীর্ঘমেয়াদী সুস্বাস্থ্য এবং সুস্থতা। ওজন কমানোর চেষ্টা করেন তবে সেদ্ধ বা রোস্টেড খাবার আপনার জন্য সেরা পদ্ধতি হতে পারে। ওজন কমানোর সময় অনেকেই শাক-সবজি বেছে নেন। কিন্তু ভুল পদ্ধতিতে রান্নার কারণে ওজন নিয়ন্ত্রণে আসে না। তাই এক্ষেত্রে স্টিমিং পদ্ধতিকে বেছে নিতে পারেন। এতে ওজন কমানো অনেকটাই সহজ হয়ে যাবে। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন)
লাইফস্টাইল Weight Loss Tips: কোমর বেড়ে ২৮-৪০? থলথলে চর্বি মাত্র ১০ দিনেই ভ্যানিশ! রান্নাঘরের ‘এই’ ম্যাজিক মশলাতেই কমবে কেজি কেজি ওজন, জিম-ডায়েট করতে হবে না Gallery August 26, 2024 Bangla Digital Desk শরীরে যখনই মেদ বাড়ে, তার প্রভাব সবার প্রথমে পেট ও কোমরে দেখা যায়। পেটের অতিরিক্ত মেদ থাকলে শরীরের আকৃতি খারাপ দেখাতে শুরু করে। মেদ বাড়ার কারণে শরীরে রোগও বাড়ে। খারাপ জীবনযাপনের কারণে স্থূলতা বেড়ে গেলে তা কমানো যায়। ডায়েটিশিয়ান স্বাতী বিষ্ণোই এর মতে, আপনি যদি পেটের চর্বির সমস্যায় ভুগে থাকেন, তাহলে এই ঘরোয়া প্রতিকারের সাহায্যে তা কমাতে পারেন। বাড়ির রান্নাঘরে পাওয়া কিছু মশলা ব্যবহার করে একটি বিশেষ পাউডার তৈরি করতে হবে। পেটের চর্বি কমানোর কার্যকরী উপায় এই পাউডার যা বাড়িতে তৈরি করা যায়। এই পাউডার নিয়মিত ব্যবহারে অবশ্যই আপনার পেটের চর্বি কমবে। পেটের চর্বি বার্নিং পাউডার তৈরি করতে আপনার প্রয়োজন হবে দারুচিনি, আদা, হলুদ, এলাচ, মধু এবং লেবুর রস। সব জিনিস সমান পরিমাণে নিয়ে ভাল করে মিশিয়ে নিন। সমস্ত জিনিস মিশিয়ে পাউডার তৈরি করতে পারেন বা আপনি রোজ তৈরি করে প্রতিদিন খেতে পারেন। দুই চা চামচ এই গুঁড়ো এক গ্লাস জলের সঙ্গে প্রতিদিন সকালে ও সন্ধ্যায় খাবার পর খান। এই ঘরোয়া প্রতিকারের সাহায্যে পেটের চর্বি দ্রুত গলতে শুরু করবে। নিয়ম মেনে খেলে মাত্র ১০ দিনেই ফল পাবেন হাতেনাতে৷ এই টিপসটি ব্যবহার করে দেখুন এবং আপনি যদি অল্প সময়ের মধ্যে পেটের চর্বি কমাতে চান, তবে সকাল এবং সন্ধ্যায় নিয়মিত ব্যায়াম করুন। এমনকি মাত্র ৩০ মিনিটের হালকা ব্যায়াম করলেও চর্বি দ্রুত নিয়ন্ত্রণ করা যায়। এছাড়া আপনার খাদ্যতালিকায় পুষ্টিকর খাবার অন্তর্ভুক্ত করুন এবং যেসব খাবারে চর্বি ও ক্যালরি বেশি থাকে সেগুলো এড়িয়ে চলুন, এগুলি নিয়মিত করলে দ্রুত ফলাফল দেখতে পাবেন শরীরে।
লাইফস্টাইল Apple Eating Tips: খোসা ছাড়িয়ে নাকি খোসাসমেত? কীভাবে আপেল খেলে কমবে ব্লাড সুগার? কমবে ওজন? জানুন সিক্রেট টিপস Gallery July 20, 2024 Bangla Digital Desk আপেলের গুণের কথা সর্বজনবিদিত। দীর্ঘ দিন ধরে আমরা শুনে আসছি যে রোজ একটা করে আপেল খেলে রোগবালাই দূরে থাকে। দরকার পড়ে না ডাক্তারের। কিন্তু আমরা অনেকেই জানি না আপেলের খোসার গুণও প্রচুর। আপেলের ফাইবার কনটেন্ট বেশি। আছে প্রচুর অ্যান্টি অক্সিড্যান্টস। ফলে হৃদরোগের সুস্বাস্থ্য বজায় থাকে। রোগ প্রতিরোধ শক্তি অটুট হয়। আপেলের খোসার পুষ্টিগুণ সাহায্য করে পেশিশক্তি বজায় রাখতে। বলছেন পুষ্টিবিদ অবনী কৌল। আপেলের খোসায় আছে উরসোলিক অ্যাসিড। পেশির বৃদ্ধি ও শক্তি বজায় রাখে আপেলের খোসার খাদ্যগুণ। আপেলের খোসায় আছে কেরেক্টিন এবং ক্যাটেচিনস। এর অ্যান্টিঅক্সিড্যান্টস এবং অ্যান্টি ইনফ্লেম্যাটরি বৈশিষ্ট্য সার্বিক সুস্থতা বজায় রাখে। কমায় অক্সিডেটিভ স্ট্রেস এবং ইনফ্লেম্যাশন। আপেলের খোসায় প্রচুর ইনসল্যুবল ফাইবার আছে। তাতে হজমে সাহায্য করে। পেটের স্বাস্থ্য ভাল রাখে। তাতে ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রিত হয়। আপেলের খোসা খেলে দীর্ঘ ক্ষণ পেট ভর্তি থাকে। ঘন ঘন খিদে পাওয়ার প্রবণতা কমে। তাই ওজন বৃদ্ধির ভয় থাকে না। ভিটামিন এ, ভিটামিন বি এবং ভিটামিন ছাড়াও ফোলেট ও নিয়াসিন আছে আপেলের খোসায়। রোগ প্রতিরোধ শক্তি, দৃষ্টিশক্তি এবং এনার্জি মেটাবলিজমের জন্য দরকার আপেলের খোসার উপকারিতা। আপেলের খোসার পটাশিয়াম, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম হার্টের স্বাস্থ্য ও মাসলের সক্রিয়তা ধরে রাখে। আপেলের খোসার অ্যান্টি অক্সিড্যান্টসের গুণে কোষ থেকে অক্সিডেটিভ স্ট্রেস দূর হয়। এর অ্যান্টি ইনফ্লেম্যাটরি গুণ বজায় রাখে সুস্থতা।
লাইফস্টাইল Pointed Gourd or Parwal Beneftis: ডায়াবেটিস, হার্টের অসুখ কমানোর পাসওয়ার্ড! মেদ গলিয়ে রোগা ছিপছিপে হতে খেতেই হবে পটল! Gallery July 12, 2024 Bangla Digital Desk গরমের আটপৌরে সবজি পটল খেতে পছন্দ করেন না অনেকেই। বেশ যুতসই করে রাঁধলে তবেই একটু আধটু পটল খান তাঁরা। কিন্তু আমরা জানি না বা জানলেও ভুলে যাই পটলের গুণাগুণ। প্রয়োজনীয় পুষ্টির আধার এই চেনা সবজি। বলছেন পুষ্টিবিদ লভনীত বাত্রা। পটলে আছে প্রচুর ডায়েটরি ফাইবার। ফলে কোষ্ঠকাঠিন্য-সহ সব রকম পেটের রোগ দূর করে। পটলের গুণ ডিটক্সিফাই করে শরীর। মসৃণ থাকে পরিপাক ক্রিয়া। পটলে ক্যালরি খুব কম। ফাইবারের গুণে পটল দীর্ঘ ক্ষণ পেটে থাকে। খিদে পাওয়ার প্রবণতা কমে। ফলে ওজন বাড়ে না। গ্লাইসেমিক ইনডেক্স কম বলে নিয়ন্ত্রণে থাকে ব্লাড সুগারও। পটলের অ্যান্টি অক্সিড্যান্ট কমায় অক্সিডেটিভ স্ট্রেস ও ইনফ্লেম্যাশন। দূরে রাখে হৃদরোগের সমস্যাকে। পটলের পটাশিয়াম কমায় ব্লাড প্রেশার। কোলেস্টেরলও কম থাকে পটল খেলে। পটল খেলে ত্বক ভাল থাকে। কোলাজেন তৈরি হয় বলে ত্বকের টানটান ভাব ধরা থাকে। ত্বকে বলিরেখা পড়ে না। ত্বক ঝুলেও যায় না। ত্বকে বয়সের ছাপ পড়ে না। ভিটামিন সি-সহ পটলের অন্যান্য পুষ্টিগুণ রোগ প্রতিরোধ শক্তি বাড়িয়ে তোলে। জ্বর, সর্দিকাশি এবং শ্বাসযন্ত্রের নানা সমস্যা কমে যায় পটলের গুণে। ডিউরেটিক গুণ পটলকে উপকারী করে তোলে কিডনির সুস্বাস্থ্যের জন্য। শরীর থেকে টক্সিন দূর করে পটল। সক্রিয় থাকে কিডনি। কিডনিতে পাথর হওয়ার প্রবণতা কমে। পটলের জলীয় অংশ কিডনিকে সুস্থ রাখে। শরীরকেও ডিহাইড্রেটেড হতে দেয় না।
লাইফস্টাইল Belly Fat Control Tips: ভ্যানিশ তলপেটের মেদ! আয়নায় চিনতে পারবেন না নিজেকেই! শুধু খান এই কালো খাবারগুলি Gallery July 1, 2024 Bangla Digital Desk প্রকৃতিতে যে কালো খাবারগুলি পাওয়া যায়, তার মূলে আছে অ্যান্থোসায়ানিন্স। এই অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট সাহায্য করে ওজন কমাতে। প্রাকৃতিকভাবে কালো এই খাবারগুলি বেলি ফ্যাট বা তলপেটের মেদ কমাতেও কার্যকর। তলপেটের মেদ স্বাস্থ্য ও সৌন্দর্য দু’দিকেই ক্ষতিকারক। একদিকে যেমন অসুখের কারণ হতে পারে এই মেদের বোঝা। অন্যদিকে আত্মবিশ্বাসে ঘাটতিরও কারণ হতে পারে এই মেদ। কোন কালো খাবারে মেদমুক্তি, বলছেন পুষ্টিবিদ অবনী কৌল। কালো বিনস বা ব্ল্যাক বিনসে আছে প্রচুর প্রোটিন, ফাইবার এবং অন্যান্য পুষ্টিগুণ। এর ফলে দীর্ঘ ক্ষণ পেটে থাকে। ঘন ঘন খিদে পাওয়ার প্রবণতা কমে। কালো চালে আছে ফাইবার এবং অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট। ইনফ্লেম্যাশন এবং বাড়তি ওজন নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে কালো চাল। ব্ল্যাকবেরিতে ক্যালোরি কম, জলীয় পরিমাণ বেশি। এতে খাবারের পুষ্টিগুণ বাড়ে। ক্যালরি ইনটেক কম হয়। কালো রঙের চিয়া সিডস ভরপুর ফাইবার, প্রোটিন এবং ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিডে। ঘন ঘন খিদে পাওয়ার প্রবণতা কমে অনেকটাই। কালো তিলের দানায় আছে স্বাস্থ্যকর ফ্যাট বা স্নেহজাতীয় পদার্থ। এর মোনোস্যাচিওরেটেড এবং পলিস্যাচিওরেটেড ফ্যাটের গুণে তলপেটের মেদ দ্রুত গলতে সাহায্য করে।
লাইফস্টাইল Benefits of Coriander Water: রান্নাঘরের এই মশলার জলে জব্দ হবে থাইরয়েড-কোলেস্টেরল! খালি পেটে খেলে কমবে ওজনও Gallery June 23, 2024 Bangla Digital Desk সকালে ঘুম থেকে উঠে খালি পেটে ধনের জল খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য খুবই। ধনে একটি সুপার ফুড। যার মধ্যে অনেক পুষ্টি উপাদান পাওয়া যায়। ধনে পাতা ও বীজ সবই উপকারী। আয়ুর্বেদ চিকিত্সক দীক্ষা ভবসর সবলিয়ার কথায়, ‘এটি থাইরয়েড, ডায়াবেটিস, কোলেস্টেরল, স্থূলতা, বদহজম, হরমোনের ভারসাম্যহীনতা এবং এমনকী অ্যাসিডিটি, অত্যধিক রক্তপাতের মতো বিভিন্ন রোগে বিস্ময়কর কাজ করে এবং একটি দুর্দান্ত আয়ুর্বেদিক ডিটক্স হিসাবে কাজ করে।’ ধনের জল ওজন কমাতে এবং ফিট রাখতে খুব গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এর পাশাপাশি এটি ত্বককে উজ্জ্বল করতেও উপকারী। এবং শরীরকে ডিটক্সিফাই করে। ধনে বীজ এবং পাতায় অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট বৈশিষ্ট্য রয়েছে। প্রতিদিন সকালে খালি পেটে এটি খাওয়া থাইরয়েডের কার্যকারিতা উন্নত করতে সাহায্য করে। ধনেতে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকে যা হজমশক্তি উন্নত করে এবং অন্ত্রের গতিশীলতা বাড়ায়। যার কারণে কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা চলে যায়। ধনেতে উপস্থিত পুষ্টিগুণ পাকস্থলীর অ্যাসিডিটি কমাতে সাহায্য করে, সেই সঙ্গে ধনের জল পান করলে পাকস্থলীর অ্যাসিডের মাত্রাও কমে। এবং এর সঙ্গে এটি অ্যাসিডিটির কারণে জ্বালাপোড়া এবং ব্যথা কমায়। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
লাইফস্টাইল Rice Water in Weight Lose and Blood Sugar Control: ব্লাড সুগারে অব্যর্থ! ওজন কমাতে ধন্বন্তরি! শুধু না ফেলে চুমুক দিন ভাতের ফ্যানে Gallery June 19, 2024 Bangla Digital Desk অনটনের সংসারে ভাতের ফ্যানটুকুও অনাহারী মুখে হাসি ফোটায়। ভাতের বদলে ফ্যান দিয়েই হয় অন্নসংস্থান। অনেকেই বলেন ভাতের তুলনায় এর ফ্যান অনেক বেশি উপকারী। বহু জায়গাতেই ভাতের ফ্যান ডায়েটে রাখা হয়। বিশেষ করে ওজন কমাতে ভিটামিন, মিনারেল, অ্যান্টিঅক্সিড্যান্টে ভরা এই তরল জুড়িহীন। বলছেন আয়ুর্বেদিক বিশেষজ্ঞ দীক্ষা ভাভসর সাভালিয়া। রান্নার সময় চাল থেকে ভিটামিন বি-১, বি-২, বি-৬ এবং বি-৯ মিশে যায় জলে। পটাশিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম ও ফসফরাসের মতো খনিজও মেশে রান্নার জলে। সেটাই ভাত হওয়ার পর ফ্যানে রূপান্তরিত হয়। পুষ্টিগুণে ভরা ভাতের ফ্যানে ক্যালরি খুবই কম। এর রেজিস্টান্স স্টার্চ ও ফাইবার শরীরে জন্য উপকারী। শরীরকে হাইড্রেটেট রাখে ভাতের ফ্যান। মেটাবলিজন রেট বাড়িয়ে নিয়ন্ত্রণ করে বাড়তি ওজন। ইনসুলিন সেন্সিটিভিটির জন্য ভাতের ফ্যান বশে রাখে ব্লাড সুগারও। তাই ফ্যান ফেলে না দিয়ে পান করুন। মিশিয়ে নিতে পারেন লেবুর রস। বৈচিত্র আনতে চাইলে ভাতের ফ্যান দিয়ে স্যুপ বানাতে পারেন। অন্য রান্নাতেও দিতে পারেন কুকিং স্টক হিসেবে।