Tag Archives: Lord Shiv

Sawan 2024: ভারতের একমাত্র পঞ্চমুখী শিব মন্দির এইখানে অবস্থিত, শ্রাবণ মাসে ছুটে আসেন ভক্তরা

মুর্শিদাবাদ: শৈব সম্প্রদায়ের কাছে এই শ্রাবণ মাস মহাদেবের মাস। অতি পুণ্যের মাস শ্রাবণ। সেই মাসের তৃতীয় সোমবারে ভক্তদের সমাগমে ভরে উঠেছে মুর্শিদাবাদের বাঘডাঙা পঞ্চমুখী শিব মন্দির। ভারতবর্ষের একমাত্র পঞ্চমুখী শিব মন্দির হিসেবে এটি বিখ্যাত।

মনস্কামনা নিয়ে দূরদূরান্ত থেকে ভক্তরা পায়ে হেঁটে শিবের মাথায় জল ঢালার উদ্দেশ্যে এই পঞ্চমুখী শিব মন্দিরে এসেছেন। মুর্শিদাবাদ জেলার স্থানীয় ইতিহাসে অতি পরিচিত বাঘডাঙা হল একটি প্রাচীন জায়গা, যা আজও জীর্ণতার চাদর জড়িয়ে মাথা উচুঁ করে দাঁড়িয়ে আছে। এই এলাকার পঞ্চমুখী শিবমন্দির প্রাঙ্গণের মধ্যে কালীশ্বর শিব মন্দির প্রধান। এছাড়া আরও ১৩ টি শিবমন্দির রয়েছে। আঠারো শতকের শেষদিকে বাঘডাঙার রাজা কালীশঙ্কর রায় এই মন্দিরগুলি প্রতিষ্ঠা করেন। মূল দ্বার দিয়ে প্রবেশ করে প্রশস্ত অঙ্গনে রয়েছেন কালীশ্বর শিব। দৈর্ঘ্য-প্রস্থে প্রায় ১৮ ফুট।

আর‌ও পড়ুন: মুখ্যমন্ত্রীর কড়া বার্তার পরই দুর্গাপুর ব্যারেজ দেখতে ছুটলেন জেলাশাসক ও এসপি

৯ টি চূড়াবিশিষ্ট মন্দিরের উচ্চতা প্রায় ৪০ ফুট। দেওয়ালে দেবদেবীর মূর্তি ও ফুলকারি নকশা আছে। কালীশ্বর শিব এখানে পঞ্চমুখের এবং প্রায় চার ফুট উচ্চতার। এই প্রাঙ্গণের মধ্যে উত্তরে পাঁচটি শিবমন্দির আছে, যার দুটি আটচালা ও বাকিগুলি চারচালা। দক্ষিণে আট’টি শিবমন্দির আছে, যার দুটি আটচালা ও বাকিগুলি চারচালা স্থাপত্য রীতির। মন্দির প্রাঙ্গণ থেকে একটু উত্তরে গেলেই বাঘডাঙা রাজের বিশাল ঠাকুরবাড়িতেও অনেকগুলি মন্দির রয়েছে।

ঠাকুরবাড়ির মূল প্রবেশদ্বার দিয়ে প্রবেশ করলেই পড়ে প্রাচীর ঘেরা প্রশস্ত অঙ্গন। একটি বড় দালান মন্দিরে দেবী সিংহবাহিনী নিত্য পুজো পান। মূল বেদীর উপর দেবী মহিষমর্দিনী রয়েছেন। দুর্গা পুজোয় এখানে বড় উত্‍সব হয়। এর পশ্চিমদিকে রয়েছে লক্ষ্মী-জনার্দনের মন্দির। আঠারো শতকে সূর্যমানের পুত্রবধূ পার্বতীদেবী এই মন্দিরগুলি প্রতিষ্ঠা করেছিলেন।

একসময় এখানে অনেক মন্দির ছিল ও কাঁসর-ঘণ্টাধ্বনিতে মুখরিত থাকত চারপাশ। কিন্তু আজ উপযুক্ত রক্ষণাবেক্ষণের অভাবে প্রায় সব ধ্বংসপ্রাপ্ত। রাজবাড়িতে ছিল রাধাকৃষ্ণ মন্দির, কাছেই ছিল একবাংলা সূর্যেশ্বর মন্দির সহ কত ছোটবড় মন্দির। এখন সবই প্রায় ধ্বংসাবশেষে পরিণত হয়েছে। চারিপাশ ভোরে উঠেছে জঙ্গলে। এখানে নরেশচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায়দের পূজিত প্রায় ৩০০ বছরের কষ্টিপাথরের কালীমূর্তিটি মূল মন্দির নষ্ট হওয়ার কারণে একটি দালান মন্দিরে পূজিত হচ্ছে। কাছেই বিরাট দিঘি রয়েছে, নাম সদর পুকুর। বর্তমানে বাঁধানো ঘাট, বসার জায়গা করে দিঘির সৌন্দর্যায়ন করা হয়েছে।

কৌশিক অধিকারী

Sawan 2024: শ্রাবণ মাসে শিব-পার্বতীর মূর্তির চাহিদা তুঙ্গে, কিনতে হলে কত টাকা খসবে জানেন?

উত্তর দিনাজপুর: শ্রাবণ মাস পড়লেই ব্যস্ততা বাড়ে মৃৎশিল্পীদের। গোটা মাসজুড়ে শিব-পার্বতীর মূর্তি তৈরি করেন তাঁরা। এই মূর্তিগুলোর কেমন দাম, মূর্তিগুলো কোথায় কোথায় বিক্রি হয় জানেন?

হিন্দু ধর্মে শ্রাবণ মাসকে দেবাদিদেব মহাদেবের মাস বলে গণ্য করা হয়। এই মাসে ভগবান শিবের পুজো বিশেষ শুভ ও ফলদায়ক বলে হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের বিশ্বাস। প্রচলিত বিশ্বাস, শ্রাবণ মাস দেবাদিদেব মহাদেব এবং দেবী-পার্বতীর পুনর্মিলনের মাস। তাই শ্রাবণ মাসজুড়ে শিব-পার্বতীর প্রতিমা তুলে বাড়িতে পুজো হয়ে থাকে।

আর‌ও পড়ুন: ডিভিসি জল ছাড়ায় স্বস্তিতে কৃষকরা

দুর্গাপুজোর আগে এই শ্রাবণ মাসে কুমোরটুলিতে শিব-পার্বতীর প্রতিমার চাহিদা বাড়ে। উত্তর দিনাজপুর জেলার কালিয়াগঞ্জের হাটপাড়ায় গিয়ে দেখা গেল শিব-পার্বতীর মূর্তি তৈরিতে ব্যস্ত রয়েছেন মৃৎশিল্পীরা। বহু দূর দূরান্তে পাড়ি দিচ্ছে কুমোরটুলির হাতে নির্মিত এই শিব-পার্বতীর প্রতিমা।

এক প্রতিমা শিল্পী অনিমা পাল জানান, আমরা প্রায় ৩৮ বছর ধরে এই মূর্তি তৈরি করছি। পুরো শ্রাবণ মাসে সোমবার করে পালবাড়ি থেকে শিব-পার্বতীর মূর্তি বিক্রি করা হয়। বহুদূর থেকে মানুষ এসে এই মূর্তি নিয়ে যায়। বড়ো মূর্তিগুলোর দাম সাড়ে তিন হাজার থেকে চার হাজার টাকা হয়। ছোট শিব-পার্বতীর মূর্তি গুলোর দাম হাজার দু’হাজার টাকা। জেলার বাইরে থেকেও বহু মানুষ এখান থেকে মূর্তি নিয়ে যান। গোটা শ্রাবণ মাস জুড়েই মূর্তি ভাল পরিমাণে বিক্রি হয়।

পিয়া গুপ্তা

Sawan 2024: শ্রাবণ মাসের দ্বিতীয় সোমবারে রুদ্রদেব মন্দিরে ভিড় ভক্তদের! জল ঢালতে হাজির পুণ্যার্থীরা

মুর্শিদাবাদ: আজ শ্রাবণ মাসের দ্বিতীয় সোমবার। মুর্শিদাবাদ জেলার শতাব্দী প্রাচীন শিব মন্দির রুপপুর রুদ্রদেব মন্দির। সোমবার সকাল থেকেই এই মন্দিরে ভিড় করেছেন বহু ভক্ত ও সাধারণ পুণ্যার্থীরা। নিজ নিজ মনস্কামনা নিয়ে ভক্তরা সকাল থেকেই দুধ, গঙ্গাজল ঢালছেন শিবের মাথায়।

মুর্শিদাবাদ জেলার শতাব্দী প্রাচীন শহর কান্দি। এই শহরের রুপপুরে অবস্থিত রুদ্রদেব মন্দির। একদা বৌদ্ধ মূর্তিকে শিব মুর্তি হিসেবে পুজিত করা হয় এই মন্দিরে। মুর্শিদাবাদ জেলার অধ্যাপক তথা ইতিহাসবিদ তাপস বন্দ্যোপাধ্যায় জানিয়েছেন, দ্বাদশ শতাব্দীতে তীব্বত বা নেপালের হিমালয় এলাকা থেকে জৈনক বৌদ্ধ তান্ত্রিক এই বঙ্গ দেশে আসেন। তাঁরা ময়ুরাক্ষী নদীর ধারে আশ্রম প্রতিষ্ঠা করেন। সঙ্গে করে নিয়ে এসেছিলেন একটি অক্ষর্ব বৌদ্ধ মূর্তি। সেখানে তন্ত্র সাধনা করতে থাকেন। কান্দির সিংহ বংশীয় জৈনক রুদ্রনাথ সিংহ তান্ত্রিক কামদেব ব্রহ্মচারী শিষ্যত্ব গ্রহণ করে তন্ত্র সাধনা লাভ করেন। পরবর্তীতে কামদেব ব্রহ্মচারীর মৃত্যুর পর রুদ্রদেব সিংহ অক্ষর্ব বুদ্ধ মূর্তিটিকে রুপপুরে এই জঙ্গলাকৃত জায়গায় নিয়ে এসে প্রতিষ্ঠা করেন। বর্তমানে যাকে কেন্দ্র করে মূল মন্দির প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে।

আর‌ও পড়ুন: অত্যাচারী ব্রিটিশ জজের প্রাণ নেওয়া বীর সন্তানের আত্মহুতি আজও স্মরণ করে জয়নগর

আসলে বৌদ্ধদেবের পাঁচ রকমের মূর্তি আছে। এই মূর্তিটি অক্ষর্ব মূর্তি হিসেবে পরিচিত। কামদেব ব্রহ্মচারীর সঙ্গে আরও একটি মূর্তি ছিল যা কালরুদ্র ভৈরব। কালরুদ্র ভৈরব মূর্তি চুরি যায় ১৯৫০ সালের আগেই। তবে এই নিয়ে বিতর্ক আছে। কেউ বলেন চুরি হয়েছে, আবার কেউ বলেন গঙ্গা স্মান করাতে গিয়ে জলে পড়ে গিয়েছিল। জলে পড়ে যাওয়ার পরে কাটোয়ার কাছে নৈহাটি গ্রামে থেকে উদ্ধার করা হয়। সেখানেই গ্রামের সাধারণ মানুষ মূর্তিটি প্রতিষ্ঠা করেছিলেন।

কালরুদ্র মূর্তিটি শিবের ভৈরব মূর্তি। যার বাহন কুকুর। কালরুদ্র ভৈরব নাম অনুসারে নামকরণ হয় রুদ্রদেব মন্দির। আবার কালরুদ্র নাম অনুসারে এই রুদ্রদেব মন্দির এবং রুদ্র সিংহ নাম অনুসারেও রুদ্রদেব বলা হত। এই দুটি মত‌ই সমানভাবে প্রচলিত। বর্তমানে এই বৌদ্ধ মূর্তিটি হরিদ্বার থেকে নিয়ে আসা হয়। তারপর আজও পুজো হয় বিভিন্ন সময়ে। বাঘডাঙা রাজ পরিবার ও জেমো রাজ পরিবার এই বর্তমান মন্দিরটি তৈরি করে ১৩০৯ সালে। পুর্ব দিকে ও পশ্চিম দিকে যে শিব মন্দির আছে সেই দুটি বাঘডাঙা রাজ পরিবারের ও দুটি জেমো রাজ পরিবারের তৈরি। এই শিব মন্দিরের দরজার উপরে টেরাকোটার কাজ আছে। বর্তমানে শুধু শ্রাবণ মাসের সোমবার নয়, বছরের অন্যান্য সময়য় এখানে পুজো করা হয়। তবে বেশি হয় রবিবার।

কৌশিক অধিকারী

Shani Dev : ভয়ঙ্কর দুঃসময়…! শনির কুনজরে জীবন ছারখার ৫ রাশির! সাড়েসাতি-ঢাইয়া এড়াতে শ্রাবণে করুন এই প্রতিকার, নাহলে পিছু ছাড়বে না কালো ছায়া

জন্মকুণ্ডলীতে শনিদেবের অবস্থান যেমন অনেক গুরুত্বপূর্ণ, তেমনি শনিদেব প্রত্যক্ষ বা বিপরীতমুখী হওয়ার কারণে অনেক রাশির মানুষের জীবনে অনেক উত্থান-পতন ঘটে।
জন্মকুণ্ডলীতে শনিদেবের অবস্থান যেমন অনেক গুরুত্বপূর্ণ, তেমনি শনিদেব প্রত্যক্ষ বা বিপরীতমুখী হওয়ার কারণে অনেক রাশির মানুষের জীবনে অনেক উত্থান-পতন ঘটে।
জ্যোতিষ শাস্ত্র মতে, নবগ্রহের মধ্যে শনিকে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ গ্রহ বলে মনে করা হয়৷  শনিকে একমাত্র শান্ত করতে পারেন মহাদেব৷ ভোলেনাথের আশীর্বাদে  ভক্তরা ভাল কাজ করলে শনির ভাল প্রভাব তাদের উপর থাকে৷
জ্যোতিষ শাস্ত্র মতে, নবগ্রহের মধ্যে শনিকে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ গ্রহ বলে মনে করা হয়৷ শনিকে একমাত্র শান্ত করতে পারেন মহাদেব৷ ভোলেনাথের আশীর্বাদে ভক্তরা ভাল কাজ করলে শনির ভাল প্রভাব তাদের উপর থাকে৷
এবারের শ্রাবণ মাস অত্যন্ত শুভ ও বিরল হতে চলেছে৷ ৭২ বছর পর শ্রাবণ মাসে বিরল কাকতালীয় যোগ ঘটতে চলেছে, যার কারণে মহাদেবকে তুষ্ট করতে সকলেই অপেক্ষায় রয়েছেন৷
এবারের শ্রাবণ মাস অত্যন্ত শুভ ও বিরল হতে চলেছে৷ ৭২ বছর পর শ্রাবণ মাসে বিরল কাকতালীয় যোগ ঘটতে চলেছে, যার কারণে মহাদেবকে তুষ্ট করতে সকলেই অপেক্ষায় রয়েছেন৷
ভোলেনাথকে প্রসন্ন করলে সমস্ত মনের বাসনা পূরণ হবে৷ এবারের শ্রাবণ মাসে দুটি প্রদোষ উপবাস রয়েছে, যার মধ্যে একটি হল শনি প্রদোষ ব্রত ও উপবাস৷
ভোলেনাথকে প্রসন্ন করলে সমস্ত মনের বাসনা পূরণ হবে৷ এবারের শ্রাবণ মাসে দুটি প্রদোষ উপবাস রয়েছে, যার মধ্যে একটি হল শনি প্রদোষ ব্রত ও উপবাস৷
যাদের শনির সাড়ে সাতি ও ঢাইয়া চলছে তারা শনির প্রদোষ ব্রত ও উপবাসের দিন মহাদেবের উপাসনা করলে সাড়ে সাতি ও ঢাইয়ার থেকে মুক্তি পাবেন৷ শ্রাবণ মাসে শনিদেবকে শান্ত করতে না পারলে ঘোর অমঙ্গল নেমে আসবে জীবনে৷
যাদের শনির সাড়ে সাতি ও ঢাইয়া চলছে তারা শনির প্রদোষ ব্রত ও উপবাসের দিন মহাদেবের উপাসনা করলে সাড়ে সাতি ও ঢাইয়ার থেকে মুক্তি পাবেন৷ শ্রাবণ মাসে শনিদেবকে শান্ত করতে না পারলে ঘোর অমঙ্গল নেমে আসবে জীবনে৷
বর্তমানে এই ৫ রাশির জাতক জাতিকাদের সাড়ে সাতি ও ঢাইয়া চলছে৷ শ্রাবণ মাসে শনি প্রদোষের দিন এই প্রতিকারগুলো করলে হাতেনাতে ফল পাবেন৷ দেখে নিন আপনি আছেন নাকি সেই তালিকায়৷
বর্তমানে এই ৫ রাশির জাতক জাতিকাদের সাড়ে সাতি ও ঢাইয়া চলছে৷ শ্রাবণ মাসে শনি প্রদোষের দিন এই প্রতিকারগুলো করলে হাতেনাতে ফল পাবেন৷ দেখে নিন আপনি আছেন নাকি সেই তালিকায়৷
২২ জুলাই থেকে শ্রাবণ  মাস শুরু হতে চলেছে। এবং শেষ হবে ১৯ অগস্ট। মকর, কর্কট, বৃশ্চিক, কুম্ভ ও মীন রাশিতে শনির সাড়ে সাতি দশা ও ঢাইয়ার প্রভাব রয়েছে।
২২ জুলাই থেকে শ্রাবণ মাস শুরু হতে চলেছে। এবং শেষ হবে ১৯ অগস্ট। মকর, কর্কট, বৃশ্চিক, কুম্ভ ও মীন রাশিতে শনির সাড়ে সাতি দশা ও ঢাইয়ার প্রভাব রয়েছে।
শনি প্রদোষ উপবাসের দিন এই পাঁচ রাশির জাতক-জাতিকাদের অবশ্যই মহাদেবের পুজো নিয়ম-নিষ্ঠা মেনে করা উচিত। এতে শনিদেবকে শান্ত থাকবেন।
শনি প্রদোষ উপবাসের দিন এই পাঁচ রাশির জাতক-জাতিকাদের অবশ্যই মহাদেবের পুজো নিয়ম-নিষ্ঠা মেনে করা উচিত। এতে শনিদেবকে শান্ত থাকবেন।

Sawan 2024: ৭২ বছর পর শ্রাবণে ৪ টি বিরল কাকতালীয় যোগ! সর্বার্থ সিদ্ধি যোগে ঠিক ‘এই’ নিয়মে করুন শিবের পুজো, বিপদে ঢাল হয়ে থাকবেন মহাদেব

এবারের শ্রাবণ মাসটি খুব বিশেষ হতে চলেছে, কারণ সোমবার থেকে শুরু হবে সর্বার্থ সিদ্ধি যোগ। এবার ২৯ দিন ধরে মহাদেবের পূজা করে শিবভক্তরা তাদের মনস্কামনা পূরণ করতে পারবেন। জ্যোতিষী পণ্ডিত পঙ্কজ পাঠক বলেছেন যে এইবার শ্রাবণে, নক্ষত্রগুলি অনেক আশ্চর্যজনক সংমিশ্রণ তৈরি করছে, যা শ্রাবণকে খুব শুভ করে তুলতে চলেছে।
এবারের শ্রাবণ মাসটি খুব বিশেষ হতে চলেছে, কারণ সোমবার থেকে শুরু হবে সর্বার্থ সিদ্ধি যোগ। এবার ২৯ দিন ধরে মহাদেবের পূজা করে শিবভক্তরা তাদের মনস্কামনা পূরণ করতে পারবেন। জ্যোতিষী পণ্ডিত পঙ্কজ পাঠক বলেছেন যে এইবার শ্রাবণে, নক্ষত্রগুলি অনেক আশ্চর্যজনক সংমিশ্রণ তৈরি করছে, যা শ্রাবণকে খুব শুভ করে তুলতে চলেছে।
প্রায় ৭২ বছর ধরে এই কাকতালীয় ঘটনা ঘটছে। এই কাকতালীয়ভাবে, যদি শিব ভক্তরা আচার অনুযায়ী ভগবান শিবের আরাধনা করেন, তাহলে তাদের সমস্ত ইচ্ছা পূরণ হবে। ভগবান শঙ্করের প্রিয় মাস শ্রাবণ শুরু হতে চলেছে।
প্রায় ৭২ বছর ধরে এই কাকতালীয় ঘটনা ঘটছে। এই কাকতালীয়ভাবে, যদি শিব ভক্তরা আচার অনুযায়ী ভগবান শিবের আরাধনা করেন, তাহলে তাদের সমস্ত ইচ্ছা পূরণ হবে। ভগবান শঙ্করের প্রিয় মাস শ্রাবণ শুরু হতে চলেছে।
বৈদিক বর্ষপঞ্জি অনুসারে, এইবার শ্রাবণ মাসে চারটি শুভ কাকতালীয় ঘটনা ঘটছে । ২২শে জুলাই থেকে শুরু হচ্ছে শ্রাবণ মাস। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল, এবারও শ্রাবণ মাস শুরু হচ্ছে সোমবার থেকে। এবং পাঁচটি সোমবার, মানে ভক্তরা পূর্ণ ২৯ দিন ধরে ভগবান শিবের পূজা-অর্চনা করতে পারবেন।
বৈদিক বর্ষপঞ্জি অনুসারে, এইবার শ্রাবণ মাসে চারটি শুভ কাকতালীয় ঘটনা ঘটছে । ২২শে জুলাই থেকে শুরু হচ্ছে শ্রাবণ মাস। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল, এবারও শ্রাবণ মাস শুরু হচ্ছে সোমবার থেকে। এবং পাঁচটি সোমবার, মানে ভক্তরা পূর্ণ ২৯ দিন ধরে ভগবান শিবের পূজা-অর্চনা করতে পারবেন।
শ্রাবণ মাস ২২শে জুলাই সকাল ৫:৪০ থেকে সিদ্ধি যোগে শুরু হচ্ছে। এটি ১৯ আগস্ট সোমবার শেষ হবে। এর পাশাপাশি সোমবার প্রীতি যোগ এবং আয়ুষ্মান যোগের মধ্যে সহযোগিতাও তৈরি হচ্ছে।
শ্রাবণ মাস ২২শে জুলাই সকাল ৫:৪০ থেকে সিদ্ধি যোগে শুরু হচ্ছে। এটি ১৯ আগস্ট সোমবার শেষ হবে। এর পাশাপাশি সোমবার প্রীতি যোগ এবং আয়ুষ্মান যোগের মধ্যে সহযোগিতাও তৈরি হচ্ছে।
শ্রাবণ মাসে নিষ্ঠা ভরে ভগবান শিবের উপাসনা করতে হবে বিহিত রীতি অনুসারে, ব্রহ্ম মুহুর্তে ঘুম থেকে উঠে। এরপর যেকোনও নদী থেকে নেওয়া জল স্নানের জলে মিশিয়ে নিয়ে স্নান করুন। এর পর পরিষ্কার পোশাক পরুন। এবং নিষ্ঠা মেনে এই দিনে ভগবান শিবের উপবাস রাখুন।
শ্রাবণ মাসে নিষ্ঠা ভরে ভগবান শিবের উপাসনা করতে হবে বিহিত রীতি অনুসারে, ব্রহ্ম মুহুর্তে ঘুম থেকে উঠে। এরপর যেকোনও নদী থেকে নেওয়া জল স্নানের জলে মিশিয়ে নিয়ে স্নান করুন। এর পর পরিষ্কার পোশাক পরুন। এবং নিষ্ঠা মেনে এই দিনে ভগবান শিবের উপবাস রাখুন।
এরপর হাতে পবিত্র জলে একটি পাত্র ভরে তাতে ফুল ও অক্ষত নিয়ে ভক্তি ভরে মহাদেবের পুজো করুন। তারপর গঙ্গাজল, দুধ, দই, মধু, ঘি, সুগন্ধি দিয়ে ভগবান শিবকে অভিষেক করুন এবং আচার অনুসারে শিবের পূজা করুন। এর পরে, শিবকে ধূপ, বেলপত্র, শণ, অক্ষত, ধতুরা, প্রদীপ, ফল, ফুল, মিষ্টি ইত্যাদি সহ চন্দন নিবেদন করুন।
এরপর হাতে পবিত্র জলে একটি পাত্র ভরে তাতে ফুল ও অক্ষত নিয়ে ভক্তি ভরে মহাদেবের পুজো করুন। তারপর গঙ্গাজল, দুধ, দই, মধু, ঘি, সুগন্ধি দিয়ে ভগবান শিবকে অভিষেক করুন এবং আচার অনুসারে শিবের পূজা করুন। এর পরে, শিবকে ধূপ, বেলপত্র, শণ, অক্ষত, ধতুরা, প্রদীপ, ফল, ফুল, মিষ্টি ইত্যাদি সহ চন্দন নিবেদন করুন।
 এরপর বাড়ির মন্দিরে ঘি-এর প্রদীপ জ্বালান।  ভগবান শিবের আরতি করুন।  ভগবান শিবের মন্ত্র ওম নমঃ শিবায় জপ করুন। সবশেষে হাত জোড় করে ভগবান শিবের সামনে ক্ষমা প্রার্থনা করুন। এই ভাবে ভগবান শিবের আরাধনা করলে কাঙ্খিত ফল পাবেন। শুধু তাই নয়, নিষ্ঠা ভরে ভগবানে শিবের পুজো করলে বিপদে ঢাল হয়ে থাকবেন মহাদেব৷
এরপর বাড়ির মন্দিরে ঘি-এর প্রদীপ জ্বালান। ভগবান শিবের আরতি করুন। ভগবান শিবের মন্ত্র ওম নমঃ শিবায় জপ করুন। সবশেষে হাত জোড় করে ভগবান শিবের সামনে ক্ষমা প্রার্থনা করুন। এই ভাবে ভগবান শিবের আরাধনা করলে কাঙ্খিত ফল পাবেন। শুধু তাই নয়, নিষ্ঠা ভরে ভগবানে শিবের পুজো করলে বিপদে ঢাল হয়ে থাকবেন মহাদেব৷

Sawan 2024: আর মাত্র ১৪ দিন…! শ্রাবণের প্রথম সোমবারে ২টি বিরল কাকতালীয় ঘটনা! তিনটি শুভ যোগে দুর্লভ সংযোগ! শিবের কৃপায় বাধা বিপত্তি চূর্ণ, খুলবে বন্ধ ভাগ্য

শিবভক্তদের প্রতীক্ষার অবসান হতে চলেছে শীঘ্রই। কারণ মহাদেবের প্রিয় মাস শ্রাবণ শীঘ্রই শুরু হতে চলেছে। এমনটা বিশ্বাস করা হয় যে শ্রাবণ মাসে ভোলেনাথের পূজা করলে কাঙ্খিত ফল পাওয়া যায়।
শিবভক্তদের প্রতীক্ষার অবসান হতে চলেছে শীঘ্রই। কারণ মহাদেবের প্রিয় মাস শ্রাবণ শীঘ্রই শুরু হতে চলেছে। এমনটা বিশ্বাস করা হয় যে শ্রাবণ মাসে ভোলেনাথের পূজা করলে কাঙ্খিত ফল পাওয়া যায়।
হিন্দু ধর্মে সব মাসেরই নিজস্ব গুরুত্ব থাকলেও শ্রাবণ মাস খুবই বিশেষ। এই মাসের প্রতিটি দিন ভগবান শিবকে উৎসর্গ করা হয়।  এবার শ্রাবণ মাসে, জ্যোতিষশাস্ত্র অনুসারে, বিরাট আশ্চর্যজনক কাকতালীয় ঘটনা তৈরি হচ্ছে যা বহু বছর পর ঘটছে৷
হিন্দু ধর্মে সব মাসেরই নিজস্ব গুরুত্ব থাকলেও শ্রাবণ মাস খুবই বিশেষ। এই মাসের প্রতিটি দিন ভগবান শিবকে উৎসর্গ করা হয়। এবার শ্রাবণ মাসে, জ্যোতিষশাস্ত্র অনুসারে, বিরাট আশ্চর্যজনক কাকতালীয় ঘটনা তৈরি হচ্ছে যা বহু বছর পর ঘটছে৷
অযোধ্যার জ্যোতিষী পন্ডিত কল্কি রাম জানিয়েছেন, পঞ্চাং অনুসারে, ২২ জুলাই থেকে শ্রাবণ মাস শুরু হচ্ছে। যা শেষ হবে ১৯ আগস্ট। এই সময়ে শ্রাবণ মাসে পাঁচটি সোমবার থাকবে। বহু বছর পর এমন একটি শুভ উপলক্ষ এসেছে। এছাড়াও, এই মাসে অনেকগুলি বিস্ময়কর সংমিশ্রণও তৈরি হচ্ছে যার মধ্যে প্রীতি যোগ, আয়ুষ্মান যোগ, সিদ্ধি যোগের মতো বিস্ময়কর সংমিশ্রণ তৈরি হচ্ছে।
অযোধ্যার জ্যোতিষী পন্ডিত কল্কি রাম জানিয়েছেন, পঞ্চাং অনুসারে, ২২ জুলাই থেকে শ্রাবণ মাস শুরু হচ্ছে। যা শেষ হবে ১৯ আগস্ট। এই সময়ে শ্রাবণ মাসে পাঁচটি সোমবার থাকবে। বহু বছর পর এমন একটি শুভ উপলক্ষ এসেছে। এছাড়াও, এই মাসে অনেকগুলি বিস্ময়কর সংমিশ্রণও তৈরি হচ্ছে যার মধ্যে প্রীতি যোগ, আয়ুষ্মান যোগ, সিদ্ধি যোগের মতো বিস্ময়কর সংমিশ্রণ তৈরি হচ্ছে।
পন্ডিত কল্কি রাম বলেছেন যে  শ্রাবণের প্রথম সোমবার ২২শে জুলাই, দ্বিতীয় সোমবার ২৯শে জুলাই, তৃতীয় সোমবার ৫ আগস্ট, চতুর্থ সোমবার ১২ আগস্ট এবং পঞ্চম সোমবার ১৯ আগস্ট।
পন্ডিত কল্কি রাম বলেছেন যে শ্রাবণের প্রথম সোমবার ২২শে জুলাই, দ্বিতীয় সোমবার ২৯শে জুলাই, তৃতীয় সোমবার ৫ আগস্ট, চতুর্থ সোমবার ১২ আগস্ট এবং পঞ্চম সোমবার ১৯ আগস্ট।
এবারের শ্রাবণ মাসে দুটি বিরল কাকতালীয় ঘটনায় পরিপূর্ণ। প্রথমত, সোমবার পবিত্র দিন থেকে এবার শ্রাবণের সূচনা হচ্ছে। দ্বিতীয়ত, এবার  শ্রাবণ মাসে মোট ৫টি সোমবার থাকবে।
এবারের শ্রাবণ মাসে দুটি বিরল কাকতালীয় ঘটনায় পরিপূর্ণ। প্রথমত, সোমবার পবিত্র দিন থেকে এবার শ্রাবণের সূচনা হচ্ছে। দ্বিতীয়ত, এবার শ্রাবণ মাসে মোট ৫টি সোমবার থাকবে।
পন্ডিত কল্কি রাম বলেছেন যে জ্যোতিষশাস্ত্রীয় গণনা অনুসারে, প্রীতি যোগ শ্রাবণ মাসের প্রথম দিনে তৈরি হচ্ছে, যা সারা দিন ধরে চলবে এবং রাত ৮:৫০ টায় শেষ হবে। যেখানে ২২ জুলাই সারাদিনের জন্য প্রীতি যোগ গঠিত হবে।
পন্ডিত কল্কি রাম বলেছেন যে জ্যোতিষশাস্ত্রীয় গণনা অনুসারে, প্রীতি যোগ শ্রাবণ মাসের প্রথম দিনে তৈরি হচ্ছে, যা সারা দিন ধরে চলবে এবং রাত ৮:৫০ টায় শেষ হবে। যেখানে ২২ জুলাই সারাদিনের জন্য প্রীতি যোগ গঠিত হবে।
এছাড়াও একই দিনে আয়ুষ্মান যোগও তৈরি করা হচ্ছে যা রাত ৮:৫০ টা থেকে ২৩ জুলাই সারাদিন পর্যন্ত চলবে। এই সম্পর্কে একটি বিশ্বাস আছে যে এই যোগে যে ব্যক্তি পূজা করে সে ভগবান শিবের কাছ থেকে বহুগুণ ফল লাভ করে। এবং শিবের কৃপায় সমস্ত বাধা চূর্ণ-বিচূর্ণ হবে৷
এছাড়াও একই দিনে আয়ুষ্মান যোগও তৈরি করা হচ্ছে যা রাত ৮:৫০ টা থেকে ২৩ জুলাই সারাদিন পর্যন্ত চলবে। এই সম্পর্কে একটি বিশ্বাস আছে যে এই যোগে যে ব্যক্তি পূজা করে সে ভগবান শিবের কাছ থেকে বহুগুণ ফল লাভ করে। এবং শিবের কৃপায় সমস্ত বাধা চূর্ণ-বিচূর্ণ হবে৷

Astrology: ভয়ঙ্কর সর্বনাশ…! শ্রাবণ মাসে ‘এই’ ভুল একদম নয়, ভোলেনাথের রোষে পড়লেই সব ছারখার, বিরাট ক্ষতি!

ধর্মীয় শাস্ত্র অনুসারে, শঙ্করের পূজার জন্য শ্রাবণ মাসকে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করা হয়। শ্রাবণ মাসের প্রতি সোমবার ভগবান শিবকে জলাভিষেক করলে জীবনের সকল প্রকার ঝামেলা ও রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
ধর্মীয় শাস্ত্র অনুসারে, শঙ্করের পূজার জন্য শ্রাবণ মাসকে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করা হয়। শ্রাবণ মাসের প্রতি সোমবার ভগবান শিবকে জলাভিষেক করলে জীবনের সকল প্রকার ঝামেলা ও রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
 কথিত আছে, এই মাসে ভোলেনাথের আরাধনা করা হলে ভক্তদের সব মনোবাঞ্ছা পূরণ হয়। শুধু তাই নয়, ভগবান শিবের পূজা করার কিছু নিয়মও বলা হয়েছে।
কথিত আছে, এই মাসে ভোলেনাথের আরাধনা করা হলে ভক্তদের সব মনোবাঞ্ছা পূরণ হয়। শুধু তাই নয়, ভগবান শিবের পূজা করার কিছু নিয়মও বলা হয়েছে।
ভগবান শিবের পূজা করার সময়, তাঁকে কী নিবেদন করা উচিত এবং কী নয়। তা জেনে নেওয়া দরকার।  শ্রাবণ মাসে ভোলেনাথকে কী কী নিবেদন করা উচিত নয়।
ভগবান শিবের পূজা করার সময়, তাঁকে কী নিবেদন করা উচিত এবং কী নয়। তা জেনে নেওয়া দরকার। শ্রাবণ মাসে ভোলেনাথকে কী কী নিবেদন করা উচিত নয়।
অযোধ্যার জ্যোতিষী পন্ডিত কল্কি রাম বলেছেন যে এই বছরের ২২শে জুলাই থেকে শ্রাবণ মাস শুরু হচ্ছে এবং এটি ১৯ আগস্ট শেষ হবে। জ্যোতিষ শাস্ত্র অনুসারে শ্রাবণ মাসকে ভোলেনাথের পূজার জন্য অত্যন্ত পবিত্র বলে মনে করা হয়।  শ্রাবণ মাসে ভগবান ভোলের পূজা করার সময় কিছু বিষয় মাথায় রাখা উচিত।
অযোধ্যার জ্যোতিষী পন্ডিত কল্কি রাম বলেছেন যে এই বছরের ২২শে জুলাই থেকে শ্রাবণ মাস শুরু হচ্ছে এবং এটি ১৯ আগস্ট শেষ হবে। জ্যোতিষ শাস্ত্র অনুসারে শ্রাবণ মাসকে ভোলেনাথের পূজার জন্য অত্যন্ত পবিত্র বলে মনে করা হয়। শ্রাবণ মাসে ভগবান ভোলের পূজা করার সময় কিছু বিষয় মাথায় রাখা উচিত।
ভগবান শিবের পূজা করার সময় ভুল করেও শিবলিঙ্গে সিঁদুর ও কুমকুম অর্পণ করা উচিত নয়। ধর্মীয় গ্রন্থ অনুসারে, ভগবান শঙ্করের পূজা করার সময়, ভুল করেও কোনও পরিমাণ ফুল অর্পণ করা উচিত নয়। এর সাথে পদ্ম ফুলও নিবেদন করা উচিত নয়। ভগবান শঙ্করের পূজা করার সময় শুধুমাত্র সাদা রঙের ফুল নিবেদন করা উচিত।
ভগবান শিবের পূজা করার সময় ভুল করেও শিবলিঙ্গে সিঁদুর ও কুমকুম অর্পণ করা উচিত নয়। ধর্মীয় গ্রন্থ অনুসারে, ভগবান শঙ্করের পূজা করার সময়, ভুল করেও কোনও পরিমাণ ফুল অর্পণ করা উচিত নয়। এর সাথে পদ্ম ফুলও নিবেদন করা উচিত নয়। ভগবান শঙ্করের পূজা করার সময় শুধুমাত্র সাদা রঙের ফুল নিবেদন করা উচিত।
ভগবান শিবকে হলুদ নিবেদন করা এড়িয়ে চলা উচিত কারণ হলুদকে দেবী লক্ষ্মীর রূপ বলে মনে করা হয়। তাই শিবলিঙ্গে নারী সম্পর্কিত কিছু নিবেদন করা উচিত নয়।
ভগবান শিবকে হলুদ নিবেদন করা এড়িয়ে চলা উচিত কারণ হলুদকে দেবী লক্ষ্মীর রূপ বলে মনে করা হয়। তাই শিবলিঙ্গে নারী সম্পর্কিত কিছু নিবেদন করা উচিত নয়।
ভগবান শিবের পূজা করার সময়, তুলসী পাতা ব্যবহার করা উচিত নয়। এতে ভগবান শিব রুষ্ট হন ৷ এছাড়াও শিবকে নারকেল বা নারকেল জল নিবেদন করা উচিত নয় কারণ নারকেলকে দেবী লক্ষ্মীর রূপ বলে মনে করা হয়।
ভগবান শিবের পূজা করার সময়, তুলসী পাতা ব্যবহার করা উচিত নয়। এতে ভগবান শিব রুষ্ট হন ৷ এছাড়াও শিবকে নারকেল বা নারকেল জল নিবেদন করা উচিত নয় কারণ নারকেলকে দেবী লক্ষ্মীর রূপ বলে মনে করা হয়।

Astrology: আষাঢ় মাসিক শিবরাত্রিতে দুর্লভ কাকতালীয় ঘটনা! এভাবে পুজো করলেই বিপদে ঢাল হয়ে থাকবেন মহাদেব, ভোলেনাথকে খুশি করার এটাই সুর্বণ সুযোগ! হবে টাকার বৃষ্টি

কৃষ্ণপক্ষের চতুর্দশী তিথিটি ভগবান মহাদেব ভোলেনাথকে উৎসর্গ করা হয়। এই দিনে ভগবান শিব ও মা পার্বতীর পূজা করা হয়। এছাড়া এ দিনে উপবাসও পালন করা হয়। মাসিক শিবরাত্রি উপবাস পালন করলে কাঙ্খিত ফল পাওয়া যায়।
কৃষ্ণপক্ষের চতুর্দশী তিথিটি ভগবান মহাদেব ভোলেনাথকে উৎসর্গ করা হয়। এই দিনে ভগবান শিব ও মা পার্বতীর পূজা করা হয়। এছাড়া এ দিনে উপবাসও পালন করা হয়। মাসিক শিবরাত্রি উপবাস পালন করলে কাঙ্খিত ফল পাওয়া যায়।
নিষ্ঠাভরে এই দিন শিবের পুজো করলে বিবাহিত মহিলাদের সুখ ও সৌভাগ্য বৃদ্ধি পায়। একই সঙ্গে অবিবাহিত মেয়েদেরও বিবাহের সম্ভাবনা রয়েছে। এবার মাসিক শিবরাত্রিতেও ঘটছে এক আশ্চর্য কাকতালীয় ঘটনা।উজ্জয়নের পন্ডিত আনন্দ ভরদ্বাজের কাছ থেকে জেনে নিন পূজা পদ্ধতি এবং শুভ সময়।
নিষ্ঠাভরে এই দিন শিবের পুজো করলে বিবাহিত মহিলাদের সুখ ও সৌভাগ্য বৃদ্ধি পায়। একই সঙ্গে অবিবাহিত মেয়েদেরও বিবাহের সম্ভাবনা রয়েছে। এবার মাসিক শিবরাত্রিতেও ঘটছে এক আশ্চর্য কাকতালীয় ঘটনা।উজ্জয়নের পন্ডিত আনন্দ ভরদ্বাজের কাছ থেকে জেনে নিন পূজা পদ্ধতি এবং শুভ সময়।
প্রতি মাসের কৃষ্ণপক্ষের চতুর্দশী তিথিতে মাসিক শিবরাত্রি পালিত হয়। ভগবান শিবের প্রিয় জিনিসগুলি নিবেদন করা হয় এবং তাঁর মন্ত্রগুলি জপ করা হয়। মাসিক শিবরাত্রির দিনে গল্প শোনা যায়। ভগবান শিবের আশীর্বাদে ভক্তদের কষ্ট দূর হয় এবং তাদের সকল মনোবাঞ্ছা পূর্ণ হয়।
প্রতি মাসের কৃষ্ণপক্ষের চতুর্দশী তিথিতে মাসিক শিবরাত্রি পালিত হয়। ভগবান শিবের প্রিয় জিনিসগুলি নিবেদন করা হয় এবং তাঁর মন্ত্রগুলি জপ করা হয়। মাসিক শিবরাত্রির দিনে গল্প শোনা যায়। ভগবান শিবের আশীর্বাদে ভক্তদের কষ্ট দূর হয় এবং তাদের সকল মনোবাঞ্ছা পূর্ণ হয়।
 এই কারণেই মাসিক শিবরাত্রি একটি অত্যন্ত পবিত্র মাস হিসাবে বিবেচিত হয়। এটা বিশ্বাস করা হয় যে যাদের জন্মের তালিকায় চন্দ্র সংক্রান্ত সমস্যা রয়েছে তাদের সমস্ত সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে এই উপবাসটি পালন করতে হবে। এই উপবাস পালন করলে দাম্পত্য জীবন মধুর হয়।
এই কারণেই মাসিক শিবরাত্রি একটি অত্যন্ত পবিত্র মাস হিসাবে বিবেচিত হয়। এটা বিশ্বাস করা হয় যে যাদের জন্মের তালিকায় চন্দ্র সংক্রান্ত সমস্যা রয়েছে তাদের সমস্ত সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে এই উপবাসটি পালন করতে হবে। এই উপবাস পালন করলে দাম্পত্য জীবন মধুর হয়।
আষাঢ়ের মাসিক শিবরাত্রিতে একটি বিরল কাকতালীয় ঘটনা ঘটছে। যার মধ্যে শুভ মঙ্গলও তৈরি হচ্ছে। এই দিনে বৃদ্ধি যোগ ও মৃগাশিরা নক্ষত্র রয়েছে। ওই দিন বৃদ্ধি যোগ সকাল ৭টা থেকে পরদিন ভোর ৫.১৪ পর্যন্ত। মৃগাশিরা নক্ষত্রের কথা বলতে গেলে, এটি সকাল থেকে পরের দিন ০৩:৫৪ পর্যন্ত।
আষাঢ়ের মাসিক শিবরাত্রিতে একটি বিরল কাকতালীয় ঘটনা ঘটছে। যার মধ্যে শুভ মঙ্গলও তৈরি হচ্ছে। এই দিনে বৃদ্ধি যোগ ও মৃগাশিরা নক্ষত্র রয়েছে। ওই দিন বৃদ্ধি যোগ সকাল ৭টা থেকে পরদিন ভোর ৫.১৪ পর্যন্ত। মৃগাশিরা নক্ষত্রের কথা বলতে গেলে, এটি সকাল থেকে পরের দিন ০৩:৫৪ পর্যন্ত।

Akand Flower Farming: আকন্দ ফুলের চাষ! তাতেই ট্যাঁক ভরছে কৃষকদের

উত্তর ২৪ পরগনা: এমনিতে বছরের অন্য সময় অবহেলায় পরে থাকলেও চৈত্র-বৈশাখ মাসে চাহিদা বাড়ে আকন্দ ফুলের। এখন এই ফুল চাষ করেই লাভের মুখ দেখছেন চাষিরা। আকন্দ ফুল ফুটিয়ে অর্থের মুখ দেখা যেতে পারে তা কিছু বছর আগেও গ্রাম বাংলার ভাবনার অতীত ছিল। কিন্তু সেটাই সত্যি করে তুলেছেন পাঁচপোতা গ্রামের কুমার সরকার।

হিন্দু ধর্মাবলম্বীরা মনে করেন, দেবাদিদেব মহাদেব আকন্দ ফুলে তুষ্ট হন। এই বিশ্বাস থেকে শিব ভক্তরাও পুজোর প্রধান উপকরণ হিসাবে রাখেন এই আকন্দ ফুলকে৷ পথে-ঘাটে, বাগানে কিংবা রাস্তার দু’ধারে অযত্নে অবহেলায় বেড়ে উঠতে দেখা যায় এই ফুলের গাছ৷ এই গাছ হেলায়-ফেলায় থাকলেও শিবের পুজোর জন্য কিংবা নীল পুজো ও চড়ক পুজোর সময় এই ফুলের চাহিদা বাড়ে। দিনদিন এই আকন্দ ফুলের চাহিদা বাড়তে থাকায় বর্তমানে তা বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে।

আর‌ও পড়ুন: বেপরোয়া গতির শিকার স্কুটি চালক, ইকোপার্কের সামনে মর্মান্তিক দুর্ঘটনা

পরিসংখ্যানে দেখা গিয়েছে, অনেক কৃষক ব্যবসায়িকভাবে আকন্দ ফুলের চাষ করে ভাল টাকা রোজগার করছেন। উত্তর ২৪ পরগনা জেলার পাঁচপোতা গ্রামে আজ থেকে ২৫ বছর আগে কুমার সরকার নামে এক কৃষক প্রথম আকন্দ ফুলের চাষ শুরু করেন। চাষের পরিধি বাড়তে বাড়তে বর্তমানে পাঁচপোতা এলাকায় প্রায় ৫০০ বিঘা জমিতে আকন্দ ফুলের চাষ হচ্ছে। ফুল তোলা থেকে শুরু করে মালা গাঁথা সহ একাধিক কাজে কৃষকের পাশাপাশি বহু শ্রমিকের কর্মসংস্থান হচ্ছে। শিবরাত্রি ও চড়কের সময় সর্বত্র চড়া দামে বিক্রি হয় আকন্দ ফুল।

আর‌ও পড়ুন: রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত নয়, তবু ভোট এলেই ওঁদের গুরুত্ব বেড়ে যায়

পাঁচপোতা গ্রামের আরেক কৃষক মনোতোষ সরদার জানান, আকন্দ ফুল চাষে খরচ খুব একটা বেশি নেই। কিন্তু ভালো বাজারদর পাওয়া গেলে লক্ষাধিক টাকা লাভ হতে পারে। এই সময় চারিদিকে চলছে শিবের মাথায় জল ঢালা। ফলে ফুলের চাহিদাও বেড়েছে অনেকটাই। এক কুড়ি ফুল দুশো টাকার উপরেও বিক্রি হচ্ছে বলে জানান এক ফুল ব্যবসায়ী।

রুদ্রনারায়ণ রায়

Vastu Tips For Money: হু হু করে হাতে আসবে প্রচুর টাকা! তুলসীর পাশে লাগান ‘এই’ গাছ, কর্মক্ষেত্রে বিরাট আয়-উন্নতি, রাতারাতি বদলাবে ভাগ্য

বাস্তুশাস্ত্র অনুসারে, এমন কিছু গাছ রয়েছে যা বাড়িতে লাগানো উচিত যা কিনা অনেক ধরনের সমস্যার সমাধান করে। এই গাছগুলির মধ্যে  অন্যতম একটি হল তুলসী।
বাস্তুশাস্ত্র অনুসারে, এমন কিছু গাছ রয়েছে যা বাড়িতে লাগানো উচিত যা কিনা অনেক ধরনের সমস্যার সমাধান করে। এই গাছগুলির মধ্যে অন্যতম একটি হল তুলসী।
হিন্দু ধর্মে তুলসী গাছকে অত্যন্ত পবিত্র ও পূজনীয় বলে মনে করা হয়। তুলসি গাছ প্রতিটি হিন্দু বাড়িতে পাওয়া যায়, এবং এটি প্রতিদিন পূজা করা হয়।
হিন্দু ধর্মে তুলসী গাছকে অত্যন্ত পবিত্র ও পূজনীয় বলে মনে করা হয়। তুলসি গাছ প্রতিটি হিন্দু বাড়িতে পাওয়া যায়, এবং এটি প্রতিদিন পূজা করা হয়।
বাস্তুশাস্ত্র অনুসারে বাড়িতে তুলসী গাছের পাশাপাশি কিছু গাছ লাগালে জীবনে অনেক উপকার পাওয়া যায়। ভোপালের বাসিন্দা জ্যোতিষী এবং বাস্তু পরামর্শক পন্ডিত হিতেন্দ্র কুমার শর্মার কাছ থেকে জেনে নেওয়া যাক বাস্তুশাস্ত্র অনুসারে তুলসীর পাশাপাশি ঘরে কোন গাছ লাগানো ভাল।
বাস্তুশাস্ত্র অনুসারে বাড়িতে তুলসী গাছের পাশাপাশি কিছু গাছ লাগালে জীবনে অনেক উপকার পাওয়া যায়। ভোপালের বাসিন্দা জ্যোতিষী এবং বাস্তু পরামর্শক পন্ডিত হিতেন্দ্র কুমার শর্মার কাছ থেকে জেনে নেওয়া যাক বাস্তুশাস্ত্র অনুসারে তুলসীর পাশাপাশি ঘরে কোন গাছ লাগানো ভাল।
ভগবান শিবকে পুজোর সময় কালো ধুতুরা ফুল নিবেদন করা হয়। হিন্দু ধর্মে এর বিশেষ গুরুত্ব রয়েছে। হিন্দু ধর্মে এমন অনেক বিশ্বাস রয়েছে যা অনুসারে ভগবান শিব স্বয়ং কালো ধুতুরায় বাস করেন বলে মনে করা হয়। এমন অবস্থায় বাড়ির ভিতরে কালো ধুতুরা গাছ লাগালে ভগবান শিবের আশীর্বাদ পাওয়া যায়। বাস্তুশাস্ত্র অনুসারে, বাড়িতে কালো ধাতুরা লাগালে বৈবাহিক সম্পর্ক মজবুত হয় এবং কর্মক্ষেত্রে আয় ও উন্নতি লাভ করা সম্ভব।
ভগবান শিবকে পুজোর সময় কালো ধুতুরা ফুল নিবেদন করা হয়। হিন্দু ধর্মে এর বিশেষ গুরুত্ব রয়েছে। হিন্দু ধর্মে এমন অনেক বিশ্বাস রয়েছে যা অনুসারে ভগবান শিব স্বয়ং কালো ধুতুরায় বাস করেন বলে মনে করা হয়। এমন অবস্থায় বাড়ির ভিতরে কালো ধুতুরা গাছ লাগালে ভগবান শিবের আশীর্বাদ পাওয়া যায়। বাস্তুশাস্ত্র অনুসারে, বাড়িতে কালো ধাতুরা লাগালে বৈবাহিক সম্পর্ক মজবুত হয় এবং কর্মক্ষেত্রে আয় ও উন্নতি লাভ করা সম্ভব।
শিবকে আকন্দ ফুল নিবেদন করা হয়। বাস্তুশাস্ত্র অনুসারে, বাড়িতে আকন্দ গাছ লাগালে ঘরে মঙ্গল বজায় থাকে এবং এই গাছটি থাকলে অনেক উপকার পাওয়া যায়। বাড়ির উঠোনে বা তুলসী গাছের কাছে লাগানো সবচেয়ে উপকারী বলে মনে করা হয়।
শিবকে আকন্দ ফুল নিবেদন করা হয়। বাস্তুশাস্ত্র অনুসারে, বাড়িতে আকন্দ গাছ লাগালে ঘরে মঙ্গল বজায় থাকে এবং এই গাছটি থাকলে অনেক উপকার পাওয়া যায়। বাড়ির উঠোনে বা তুলসী গাছের কাছে লাগানো সবচেয়ে উপকারী বলে মনে করা হয়।
এই প্রতিকারগুলি মেনে চললে পিতৃদোষে থেকে মুক্তি পাওয়া যায়৷ সকালে ঘুম থেকে উঠে স্নান করার পর জলে দুধ মিশিয়ে আকন্দ ও কালো ধুতুরা গাছে নিবেদন করুন।বাস্তুশাস্ত্র অনুসারে বাড়িতে কালো ধুতুরা গাছ লাগিয়ে নিয়মিত পুজো করলে পিতৃ দোষ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
এই প্রতিকারগুলি মেনে চললে পিতৃদোষে থেকে মুক্তি পাওয়া যায়৷ সকালে ঘুম থেকে উঠে স্নান করার পর জলে দুধ মিশিয়ে আকন্দ ও কালো ধুতুরা গাছে নিবেদন করুন।বাস্তুশাস্ত্র অনুসারে বাড়িতে কালো ধুতুরা গাছ লাগিয়ে নিয়মিত পুজো করলে পিতৃ দোষ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।