Tag Archives: Fraud

Artificial Intelligence: সব টাকা ‘চুরি’ হয়ে যাবে, AI-এর ভয়েস ক্লোনিং অ্যাপই এখন সবথেকে বড় মাথাব্যথা! ঠকছেন বহু মানুষ

কলকাতা: আবার নতুন সাইবার প্রতারণা। AI Voice cloning app এখন সব থেকে বড় মাথা ব্যাথার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। প্রতারকরা বিভিন্নভাবে যে কোনও মানুষের কণ্ঠস্বর জোগাড় করছে। তারপর ভয়েস ক্লোনিং অ্যাপের মাধ্যমে সেই কণ্ঠস্বরের হুবহু বাক্য তৈরি করছে। এবং সেটিকে ডিজিটাল ভাবে চালিয়ে প্রতারণা করছে বিভিন্ন মানুষকে। ইতিমধ্যেই নড়েচড়ে বসেছেন সাইবার বিশেষজ্ঞ থেকে শুরু করে সাইবার থানা গুলি।

কী এই Artificial Intelligence Voice cloning app? আমি আপনি যে রকম ভাবে কথা বলি, ঠিক সেই ভাবেই একই কন্ঠস্বর নকল করা হয় এই অ্যাপের মাধ্যমে। যার ফলে যারা ওই কণ্ঠস্বরটি চিনতে পারেন, তেমন লোককে ফোন করে টাকা চাওয়া হচ্ছে। কোনও ব্যক্তি যখনই তার পরিচিত এই কন্ঠস্বর শুনতে পাচ্ছেন, তখনই তিনি কোনও কিছু না বুঝেই প্রতারকদের ফাঁদে পা দিয়ে দিচ্ছেন। যার ফলে ঠকছে প্রচুর মানুষ।

আরও পড়ুন: ‘সন্দেশখালির বেলুনে আলপিন..,’ বিজেপি প্রার্থী রেখা পাত্রের ভিডিও নিয়েও বিস্ফোরক অভিযোগ, কী বললেন অভিষেক?

এরা সামাজিক মাধ্যম থেকে ভিডিও বা অডিও জোগাড় করছে। নইলে নানা অছিলায় ফোন করে ভয়েস রেকর্ড করে নিচ্ছে। তার পর সেই কণ্ঠস্বরকে নকল করছে। এই ধরনের ঘটনায় ইতিমধ্যে ভুক্তভোগী দিল্লি, নয়ডা এবং তামিলনাড়ুর বিভিন্ন বয়স্ক মানুষেরা। ভয়েস ক্লোনিং অ্যাপের মাধ্যমে কোন ব্যক্তিকে তার একান্ত পরিচিত ব্যক্তির কণ্ঠস্বর বসিয়ে টাকা চাওয়া হচ্ছে। যেহেতু পরিচিত কণ্ঠস্বর সেহেতু কোনও বাছবিচার না করে ফোনের ওপাশ থেকে পরিচিত ব্যক্তির চাহিদা মতো টাকা দিয়ে ফেলছেন ফোন প্রাপক। যখন জানতে পারছেন আসল ঘটনা, তার আগেই সাইবার প্রতারকরা রীতিমতো বড় অঙ্কের টাকা নিয়ে কেটে পড়ছে।

সাইবার আধিকারিকদের বক্তব্য, সাইবার প্রতারকরা ভয়েস ক্লোনিং অ্যাপের মাধ্যমে ফোন করে বেশিরভাগই বয়স্ক এবং আর্থিক ভাবে সচ্ছল ব্যক্তিদের টার্গেট করছে। কেউই ওই  ফোনে আসা কণ্ঠটি পরিচিত নয় বা নিকটাত্মীয়ের নয়। সেটা পরীক্ষা না করেই টাকা দিয়ে ফেলছেন। এক্ষেত্রে প্রত্যেকের উচিত কারও কোনও বিপদের ফোন এলে আগে ফোনটি কেটে সেই ব্যক্তিকে ফোন করে তার বিপদের কথা জেনে নেওয়া। এটুকু পরীক্ষা না করে নিলে আগামিদিনে প্রচুর মানুষ প্রতারিত হবেন।

Gambler Arrested: জুয়ারিদের ধরতে উঠে এল আরও মারাত্মক তথ্য! অবাক পুলিশও

নদিয়া: জুয়াড়িদের গ্রেফতার করতে গিয়ে মারাত্মক তথ্য পুলিশের হাতে উঠে এল। গোপনসূত্রে খবর পেয়ে অনলাইন প্রতারণা চক্রের ছয় ব্যাক্তিকে গ্রেফতার করে শান্তিপুর থানার পুলিশ। পুলিশ সূত্রে খবর, শান্তিপুর লেবুতলা পাড়ায় ছয় যুবক একটি জায়গায় বসে অনলাইন জুয়া চক্র চালাচ্ছিল। গোপন সূত্রে খবর পেয়ে পুলিশ হানা দেয়। পরবর্তীতে তাদেরকে জিজ্ঞাসাবাদ করে বেরিয়ে আসে এক চাঞ্চল্যকর তথ্য।

পুলিশ সূত্রের খবর, ধৃত ছয় যুবকের কাছ থেকে তিনটি ল্যাপটপ এবং দশটি মোবাইল ফোন উদ্ধার করা হয়েছে। পাশাপাশি পাওয়া গিয়েছে নগদ ৩৫ হাজার ৪৫০ টাকা। ধৃতদের মধ্যে তিন যুবককে চার দিনের পুলিশ হেফাজতের নির্দেশ দিয়েছে রানাঘাট মহকুমা আদালত।

আর‌ও পড়ুন: নিমন্ত্রণ খেতে যাওয়াটাই কাল! হেলমেট পরেও লাভ হল না যুবকের

ধৃত ছয় যুবক হল- নাম সোমনাথ পাল (২৪), বাড়ি পূর্ব বর্ধমানের কালনা জাপট পালপাড়া এলাকায়। ইন্দ্রজিৎ পাল (২৪), বাড়ি পূর্ব বর্ধমান জেলার কালনা নিচু জাপট এলাকায়। দীপু ব্যানার্জি (২৩), বাড়ি ঝাড়খণ্ডের দিবাকর নগর এলাকায়। রঞ্জন কুমার যাদব (১৯), বাড়ি বিহারে। সুধীর কুমার (১৯), বাড়ি বিহার। অপর যুবকের নাম পুষ্কর দাস (১৯), বাড়ি উত্তর ২৪ পরগনার আমডাঙ্গায়।

এই ঘটনায় ব্যাপক চাঞ্চল্য ছাড়া এলাকায়। এই প্রতারণা চক্রের সঙ্গে আরও কেউ যুক্ত আছে কিনা এবং এদের দল আর কোথায় কোথায় ছড়িয়ে রয়েছে তা জানতে তদন্ত শুরু করেছে শান্তিপুর থানার পুলিশ।

মৈনাক দেবনাথ

রাতভর হোটেলের বন্ধ ঘরে ৬ ছেলে আর ১ মেয়ে ! রেইড করল পুলিশ, দৃশ্য দেখে চোখ কপালে

কল সেন্টার খুলে বিদেশি নাগরিকদের প্রতারণা। অবশেষে পুরো গ্যাংকে গ্রেফতার করল গোয়ালিয়রের পুলিশ। মাধবনগরের একটি হটেলের ঘর ভাড়া নিয়ে কল সেন্টার খোলা হয়। সেখান থেকেই ‘অপারেশন’ চালানো হত। এক মহিলা-সহ মোট ৭ জনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।
কল সেন্টার খুলে বিদেশি নাগরিকদের প্রতারণা। অবশেষে পুরো গ্যাংকে গ্রেফতার করল গোয়ালিয়রের পুলিশ। মাধবনগরের একটি হটেলের ঘর ভাড়া নিয়ে কল সেন্টার খোলা হয়। সেখান থেকেই ‘অপারেশন’ চালানো হত। এক মহিলা-সহ মোট ৭ জনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।
জানা গিয়েছে, গোয়ালিয়রে বসে ব্রিটেন, আমেরিকা-সহ ইউরোপের বিভিন্ন দেশের নাগরিকদের প্রতারণা করে টাকাপয়সা হাতিয়ে নিত অভিযুক্তরা। মাইক্রোসফট কোম্পানির এজেন্ট বলে পরিচয় দিয়ে বিদেশি নাগরিকদের সঙ্গে যোগাযোগ করত। তারপর প্রতারণার ফাঁদে ফেলে লুটে নিত সর্বস্ব।
জানা গিয়েছে, গোয়ালিয়রে বসে ব্রিটেন, আমেরিকা-সহ ইউরোপের বিভিন্ন দেশের নাগরিকদের প্রতারণা করে টাকাপয়সা হাতিয়ে নিত অভিযুক্তরা। মাইক্রোসফট কোম্পানির এজেন্ট বলে পরিচয় দিয়ে বিদেশি নাগরিকদের সঙ্গে যোগাযোগ করত। তারপর প্রতারণার ফাঁদে ফেলে লুটে নিত সর্বস্ব।
ঝাঁসি রোডের মাধবনগরে অবস্থিত একটি হোটেলের দোতলার ঘরে কয়েকজন কল সেন্টারের নামে প্রতারণা করছে বলে খবর পায় গোয়ালিয়র পুলিশ। জানা যায়, আন্তর্জাতিক কল সেন্টারের আড়ালে অভিযুক্তরা আমেরিকা, ব্রিটেন-সহ অন্যান্য দেশের নাগরিকদের কাছে মাইক্রোসফট কোম্পানির এজেন্ট পরিচয় দিয়ে কম্পিউটারে ভাইরাস থাকার অজুহাতে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নিচ্ছিল।
ঝাঁসি রোডের মাধবনগরে অবস্থিত একটি হোটেলের দোতলার ঘরে কয়েকজন কল সেন্টারের নামে প্রতারণা করছে বলে খবর পায় গোয়ালিয়র পুলিশ। জানা যায়, আন্তর্জাতিক কল সেন্টারের আড়ালে অভিযুক্তরা আমেরিকা, ব্রিটেন-সহ অন্যান্য দেশের নাগরিকদের কাছে মাইক্রোসফট কোম্পানির এজেন্ট পরিচয় দিয়ে কম্পিউটারে ভাইরাস থাকার অজুহাতে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নিচ্ছিল।
এরপরই হোটেলে পৌঁছয় গোয়ালিয়র পুলিশ। দোতলার ২০৪ নম্বর ঘরে অভিযান চালায়। ঘরে ঢুকতেই পুলিশ দেখে ৬ জন ছেলে এবং একটি মেয়ে কানে হেডফোন লাগিয়ে ইংরেজিতে কারও সঙ্গে কথা বলছে। ৭ জনকেই ঘিরে ফেলে পুলিশ। ধৃতরা হলেন অভয় রাজাওয়াত, নীতেশ কুমার, দীপক থাপা, পারভেজ আলম, শ্বেতা ভারতী, রাজ কৈলাসকর এবং সুরেশ ওয়াসেল।
এরপরই হোটেলে পৌঁছয় গোয়ালিয়র পুলিশ। দোতলার ২০৪ নম্বর ঘরে অভিযান চালায়। ঘরে ঢুকতেই পুলিশ দেখে ৬ জন ছেলে এবং একটি মেয়ে কানে হেডফোন লাগিয়ে ইংরেজিতে কারও সঙ্গে কথা বলছে। ৭ জনকেই ঘিরে ফেলে পুলিশ। ধৃতরা হলেন অভয় রাজাওয়াত, নীতেশ কুমার, দীপক থাপা, পারভেজ আলম, শ্বেতা ভারতী, রাজ কৈলাসকর এবং সুরেশ ওয়াসেল।
গোয়ালিয়রের আইজি অরবিন্দ সাক্সেনা বলেছেন, “ল্যাপটপের মনিটরের স্ক্রিনে কল অপশনে দেখানো ডায়াল করা, মিসড এবং রিসিভ কল নম্বরগুলি বিদেশের তথা আন্তর্জাতিক নম্বর, ভারতীয় নম্বর নয়। ৭ জনকে গ্রেফতারের পর ঘটনাস্থলেই প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। জানা গিয়েছে, ধৃতরা সাত দিন আগে গোয়ালিয়রে আসেন। তারপর থেকে এখানে কাজ করছেন”। আসবাবপত্রের সেটআপ মোরেনার সঞ্জয় ভদৌরিয়া দিয়েছিলেন বলে জানতে পেরেছে পুলিশ। কর্ণ নামের এক ব্যক্তি ল্যাপটপ, মোবাইল ফোন এবং ওয়াইফাই (রাউটার) সহ অন্যান্য ইলেকট্রনিক সরঞ্জাম সরবরাহ করেছিলেন।
গোয়ালিয়রের আইজি অরবিন্দ সাক্সেনা বলেছেন, “ল্যাপটপের মনিটরের স্ক্রিনে কল অপশনে দেখানো ডায়াল করা, মিসড এবং রিসিভ কল নম্বরগুলি বিদেশের তথা আন্তর্জাতিক নম্বর, ভারতীয় নম্বর নয়। ৭ জনকে গ্রেফতারের পর ঘটনাস্থলেই প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। জানা গিয়েছে, ধৃতরা সাত দিন আগে গোয়ালিয়রে আসেন। তারপর থেকে এখানে কাজ করছেন”। আসবাবপত্রের সেটআপ মোরেনার সঞ্জয় ভদৌরিয়া দিয়েছিলেন বলে জানতে পেরেছে পুলিশ। কর্ণ নামের এক ব্যক্তি ল্যাপটপ, মোবাইল ফোন এবং ওয়াইফাই (রাউটার) সহ অন্যান্য ইলেকট্রনিক সরঞ্জাম সরবরাহ করেছিলেন।
পুলিশ জানতে পেরেছে, এই প্রতারণা চক্রের মাথা মন্টি এবং কর্ণ। ধৃতদের প্রতি মাসে ২০ হাজার থেকে ২৫ হাজার টাকা বেতন দিতেন তাঁরা। এর সঙ্গে প্রতারিত অর্থের ৫ শতাংশ কমিশন হিসেবে দেওয়া হত। পুলিশ হোটেল থেকে ৮টি ল্যাপটপ, ১৫টি মোবাইল ফোন, একটি ফাইবার মডেমঅ্যাডাপ্টার, কলিং স্ক্রিপ্ট, ডাটা সিট, হেডফোন, লেন কেবল, পাওয়ার এক্সটেনশন, দুটি বোর্ড, সাতটি চেয়ার, পাঁচটি টেবিল, দুটি হাত ঘড়ি বাজেয়াপ্ত করেছে।
পুলিশ জানতে পেরেছে, এই প্রতারণা চক্রের মাথা মন্টি এবং কর্ণ। ধৃতদের প্রতি মাসে ২০ হাজার থেকে ২৫ হাজার টাকা বেতন দিতেন তাঁরা। এর সঙ্গে প্রতারিত অর্থের ৫ শতাংশ কমিশন হিসেবে দেওয়া হত। পুলিশ হোটেল থেকে ৮টি ল্যাপটপ, ১৫টি মোবাইল ফোন, একটি ফাইবার মডেমঅ্যাডাপ্টার, কলিং স্ক্রিপ্ট, ডাটা সিট, হেডফোন, লেন কেবল, পাওয়ার এক্সটেনশন, দুটি বোর্ড, সাতটি চেয়ার, পাঁচটি টেবিল, দুটি হাত ঘড়ি বাজেয়াপ্ত করেছে।

ফোনে, হোয়াটসঅ্যাপে বা মেসেজে প্রতারণা? কড়া পদক্ষেপ কেন্দ্রের

নয়াদিল্লি:  ভুয়ো কলে নাজেহাল? মেসেজে রোজ বিরক্ত করছে? ভুয়ো কল, মেসেজে প্রতারণার শিকার? না, থানায় যেতে হবে না। বাড়িতে বসেই অভিযোগ জানানো যাবে। ভারতীয় নাগরিকদের সাইবার নিরাপত্তা দিতে ‘চক্ষু’ নামের প্ল্যাটফর্ম চালু করল কেন্দ্র সরকার।

যে কোনও সাইবার জালিয়াতির ঘটনা, বা প্রতারণার শিকার হলে ৩০ দিনের মধ্যে চক্ষু পোর্টালে রিপোর্ট করতে হবে। এসএমএস, কল বা হোয়াটসঅ্যাপের মাধ্যমে মাধ্যমে জালিয়াতির অভিযোগ করতে পারবেন নাগরিকরা। কেন্দ্রীয় সরকারের সঞ্চার সাথী পোর্টালের অধীনে কাজ করবে এই পোর্টাল।

আরও পড়ুন: DA Hike: বড় সুখবর! কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মচারীদের ৪% DA বাড়াল সরকার

‘চক্ষু’ মানে চোখ। সাইবার জালিয়াতির উপর নজর রাখাই পোর্টালের উদ্দেশ্য। তাই এমন নাম। পোর্টালটির উদ্বোধন করেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব। এছাড়া টেলি কমিউনিকেশন বিভাগের ডিজিটাল ইন্টেলিজেন্স প্ল্যাটফর্মও চালু করা হয়েছে। যা সাইবার অপরাধ এবং ব্যাঙ্কিং জালিয়াতি প্রতিরোধে কাজ করবে।

চক্ষু নাগরিক কেন্দ্রিক পোর্টাল। প্রতারণা কল, মেসেজ বা হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট সংক্রান্ত বিষয়ে অভিযোগ জানাতে পারবেন ইউজাররা। এছাড়া ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট আপডেট, কেওয়াইসি আপডেট, পেটিএম ওয়ালেট, নতুন সিম, গ্যাস সংযোগ, বিদ্যুৎ সংযোগ সহ সমস্ত ধরণের জালিয়াতির রিপোর্ট করতে পারবেন।

আরও পড়ুন: শিবরাত্রির জন্য কাল কি কলকাতায় ব্যাঙ্ক বন্ধ থাকবে ? জেনে নিন

২০২৩ সালের মে মাসে চালু হয়েছিল সঞ্চার সাথী পোর্টাল। তারপর থেকে ইউজারদের অভিযোগের ভিত্তিতে ১০ মিলিয়ন মোবাইল সংযোগ বিচ্ছিন্ন করা হয়েছে। এখানে মোবাইল চুরি বা হারানোর অভিযোগ জানানো যায়। ইউজার সেই মোবাইল নম্বর ব্লক বা আনব্লক করতে পারেন। এখনও পর্যন্ত প্রায় ১.৪ মিলিয়ন মোবাইল হ্যান্ডসেট ব্লক করা হয়েছে।

চক্ষু পোর্টালে অভিযোগ নথিভুক্ত করার পদ্ধতি: প্রথমে আপনাকে সঞ্চার সাথী পোর্টালে (https://sancharsaathi.gov.in/) যেতে হবে।

হোম পেজে গিয়ে ক্লিক করতে হবে Citizen Centric Services অপশনে।

এবার Report Suspected Fraud Communication Chakshu-এ ট্যাপ করতে হবে।

এরপর Continue for reporting-এ ক্লিক করতে হবে।

কল, এসএমএস, হোয়াটসঅ্যাপ থেকে যে কোনও একটি অপশন বাছতে হবে। অর্থাৎ যার মাধ্যমে প্রতারণা হয়েছে।

এবার বিভাগ নির্বাচন করে দিতে হবে স্ক্রিনশট।

প্রতারণার সময়, তারিখ এবং বিস্তারিত জানাতে হবে।

নাম এবং মোবাইল নম্বর দেওয়ার পর ওটিপি আসবে।

ওটিপি লিখলেই জমা পড়ে যাবে অভিযোগ।

এই স্কিমের জন্য আবেদন করে থাকলে সাবধান! ফোন তুললেই খোয়াতে পারেন টাকা

উত্তরপ্রদেশের পশ্চিমাংশের মেরঠের কৃষকদের জন্য প্রতারণা করার অভিনব ফাঁদ পেতেছে প্রতারকরা। মেরঠের যেসব কৃষক পিএম কুসুম সোলার পাম্প স্কিমের আওতায় অনলাইনে রেজিস্ট্রেশন করেছেন, তাঁদের সতর্ক থাকার জন্য আবেদন করা হয়েছে।
উত্তরপ্রদেশের পশ্চিমাংশের মেরঠের কৃষকদের জন্য প্রতারণা করার অভিনব ফাঁদ পেতেছে প্রতারকরা। মেরঠের যেসব কৃষক পিএম কুসুম সোলার পাম্প স্কিমের আওতায় অনলাইনে রেজিস্ট্রেশন করেছেন, তাঁদের সতর্ক থাকার জন্য আবেদন করা হয়েছে।
সতর্কবার্তায় বলা হয়েছে যে, কেউ যদি তাঁদের কল করেন এবং ওই স্কিমের সুবিধা দেওয়ার জন্য টাকা দাবি করেন, তাহলে সমস্ত কৃষককে সাবধান হয়ে যেতে হবে। আসলে এইভাবে কিছু প্রতারক কৃষকদের ভুয়ো কল করছে। আর কৃষকদের কাছ থেকে জিএসটি নম্বর এবং অন্যান্য বিষয় জানতে চাওয়া হচ্ছে। সেই সঙ্গে টাকাও দাবি করা হচ্ছে।
সতর্কবার্তায় বলা হয়েছে যে, কেউ যদি তাঁদের কল করেন এবং ওই স্কিমের সুবিধা দেওয়ার জন্য টাকা দাবি করেন, তাহলে সমস্ত কৃষককে সাবধান হয়ে যেতে হবে। আসলে এইভাবে কিছু প্রতারক কৃষকদের ভুয়ো কল করছে। আর কৃষকদের কাছ থেকে জিএসটি নম্বর এবং অন্যান্য বিষয় জানতে চাওয়া হচ্ছে। সেই সঙ্গে টাকাও দাবি করা হচ্ছে।
এই নম্বর থেকে কল আসতে পারে:মেরঠের ডেপুটি এগ্রিকালচার ডিরেক্টর নীলেশ চৌরাসিয়া বলেন যে, উত্তরপ্রদেশ সরকারের অতিরিক্ত মুখ্যসচিব (কৃষি)-এর নির্দেশে পিএম-কুসুম/সোলার সেল, কৃষি ভবন লখনউ-এর চিঠির মাধ্যমে জানানো হয়েছে কৃষি অধিদফতর উত্তরপ্রদেশ লখনউকে।
এই নম্বর থেকে কল আসতে পারে:
মেরঠের ডেপুটি এগ্রিকালচার ডিরেক্টর নীলেশ চৌরাসিয়া বলেন যে, উত্তরপ্রদেশ সরকারের অতিরিক্ত মুখ্যসচিব (কৃষি)-এর নির্দেশে পিএম-কুসুম/সোলার সেল, কৃষি ভবন লখনউ-এর চিঠির মাধ্যমে জানানো হয়েছে কৃষি অধিদফতর উত্তরপ্রদেশ লখনউকে।
রাজ্যের বিভিন্ন জেলায় সোলার পাম্পের জন্য আবেদনকারী কৃষকদের মোবাইল নম্বর 9719775461 বা অন্য নম্বর থেকে ফোন করে জিএসটি ইত্যাদির অজুহাতে টাকা দাবি করা হচ্ছে। অথচ অধিদফতর এই ধরনের কোনও অর্থ দাবি করে না। তাই কৃষকদের এভাবে কাউকে কোনও প্রকার অর্থ প্রদান করা উচিত নয়।
রাজ্যের বিভিন্ন জেলায় সোলার পাম্পের জন্য আবেদনকারী কৃষকদের মোবাইল নম্বর 9719775461 বা অন্য নম্বর থেকে ফোন করে জিএসটি ইত্যাদির অজুহাতে টাকা দাবি করা হচ্ছে। অথচ অধিদফতর এই ধরনের কোনও অর্থ দাবি করে না। তাই কৃষকদের এভাবে কাউকে কোনও প্রকার অর্থ প্রদান করা উচিত নয়।
সোলার পাম্পের পরিকল্পনা পদ্ধতি:সাব-এগ্রিকালচার ডিরেক্টর নীলেশ চৌরাসিয়া বলেন, সোলার পাম্প স্কিমে টোকেন এবং অনলাইন মাধ্যমে কৃষকদের বাছাই করা হয়েছে। আর সবথেকে বড় কথা হল, এই প্রক্রিয়াটি সম্পূর্ণ ভাবে স্বচ্ছ। সেই টোকেনের নিশ্চিতকরণের পরে কৃষি দফতরের পোর্টালে রেজিস্টার্ড থাকা কৃষকদের মোবাইল নম্বরে একটি মেসেজ পাঠিয়েছে কৃষি দফতর।
সোলার পাম্পের পরিকল্পনা পদ্ধতি:
সাব-এগ্রিকালচার ডিরেক্টর নীলেশ চৌরাসিয়া বলেন, সোলার পাম্প স্কিমে টোকেন এবং অনলাইন মাধ্যমে কৃষকদের বাছাই করা হয়েছে। আর সবথেকে বড় কথা হল, এই প্রক্রিয়াটি সম্পূর্ণ ভাবে স্বচ্ছ। সেই টোকেনের নিশ্চিতকরণের পরে কৃষি দফতরের পোর্টালে রেজিস্টার্ড থাকা কৃষকদের মোবাইল নম্বরে একটি মেসেজ পাঠিয়েছে কৃষি দফতর।
যেখানে বলা হয়েছে, এই পরিস্থিতিতে সমস্ত কৃষকদের অনুরোধ করা হচ্ছে যেন তাঁরা কারও দ্বারা ভুল পথে চালিত না হন। এই ধরনের কোনও দাবি করা হলে কৃষি দফতরের সংশ্লিষ্ট অফিসে গিয়ে একটি অভিযোগ দায়ের করতে হবে।
যেখানে বলা হয়েছে, এই পরিস্থিতিতে সমস্ত কৃষকদের অনুরোধ করা হচ্ছে যেন তাঁরা কারও দ্বারা ভুল পথে চালিত না হন। এই ধরনের কোনও দাবি করা হলে কৃষি দফতরের সংশ্লিষ্ট অফিসে গিয়ে একটি অভিযোগ দায়ের করতে হবে।

Bengali News: রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাঙ্কের গ্রাহক সেবা কেন্দ্রে জমা দেওয়া টাকা নয়ছয়, কিছুই জানত না ব্যাঙ্ক!

হুগলি: রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাঙ্কের গ্রাহক সেবা কেন্দ্রে টাকা জমা রেখে প্রতারণার শিকার হলেন বহু গ্রাহক। ইন্ডিয়ান ব্যাঙ্কের চন্দননগর শাখার গ্রাহক সেবা কেন্দ্রের বিরুদ্ধে এমনই অভিযোগ উঠেছে। লক্ষ লক্ষ টাকার প্রতারণার অভিযোগ ওই কেন্দ্রের পরিচালকের বিরুদ্ধে। গ্রাহকরা টাকা জমা দিলেও তা জমা পড়েনি অ্যাকাউন্টে। ঘটনা জানাজানি হতেই গা ঢাকা দিয়েছেন গ্রাহক সেবা কেন্দ্রটির পরিচালক শোভনলাল নন্দী।

আরও পড়ুন: বাবা বলে গিয়েছিলেন হাত না পাততে, তা মেনেই ‘প্রতিবন্ধী’ বাবলু’র অবাক কাণ্ড

স্থানীয় সূত্রে খবর, চন্দননগর লালদিঘির ধারে ইন্ডিয়ান ব্যাঙ্কের গ্রাহক সেবা কেন্দ্রে বহু মানুষ দিনের পর দিন টাকা জমা করতেন। অনেকেই ফিক্সড ডিপোজিট করেছেন, আবার সেভিংস অ্যাকাউন্টেও টাকা জমা রেখেছেন। কিছুদিন আগে একজন গ্রাহক অভিযোগ করেন, তাঁর জমা করা টাকা অ্যাকাউন্টে আসেনি। যদিও টাকা জমা করার স্লিপ তাঁর কাছে আছে। বিষয়টি নিয়ে শোরগোল পড়ে গেলে গ্রাহক সেবা কেন্দ্রের পরিচালক শোভনলাল নন্দী টাকা ফেরতের লিখিত আশ্বাস দেন।

এই খবর চাউর হতেই বাকি গ্রাহকরাও ওই গ্রাহক সেবা কেন্দ্রে ভিড় করে নিজেদের অ্যাকাউন্ট দেখতে চান। তাঁরাও অভিযোগ করেন, ব্যাঙ্কের পাশ বই আপডেট করলেও জমা টাকা দেখা যাচ্ছে না। তাঁদের ক্ষেত্রেও পরিচালক শোভনলাল নন্দী টাকা জমা না দিয়ে আত্মসাৎ করেছেন বলে গ্রাহকদের আশঙ্কা। এরপর‌ই ক্ষোভের আঁচ পেয়ে গ্রাহক সেবা কেন্দ্রটি বন্ধ করে গা ঢাকা দেন অভিযুক্ত।

আরও খবর পড়তে ফলো করুন
https://whatsapp.com/channel/0029VaA776LIN9is56YiLj3F

এরপর গ্রাহকরা ইন্ডিয়ান ব্যাঙ্কের চন্দননগর শাখায় গিয়ে ম্যানেজারের কাছে বিষয়টি জানান। ম্যানেজার তথাগত চট্টোপাধ্যায় লিখিত অভিযোগ করতে বলেন। সেই মত অভিযোগ পত্র জমা দিলে ব্যাঙ্কের জোনাল অফিসকে তা জানানো হয়। ব্যাঙ্কের ম্যানেজার জানিয়েছেন, এই বিষয়ে গ্রাহকদের অভিযোগ গুরুত্ব সহকারে খতিয়ে দেখা হবে। সঠিক বিচার পাবেন বলে তিনি আশ্বস্ত করেন।

রাহী হালদার

মাধ্যমিক পরীক্ষার্থীকে প্রেমের ফাঁদে ফাঁসিয়ে পুলিশের জালে বিবাহিত যুবক

মালদহ: বিবাহিত যুবকের প্রেমের ফাঁদে পড়ে বাড়ি থেকে পালিয়ে এসে মালদহে উদ্ধার কলকাতার মাধ্যমিক পরীক্ষার্থী। পুলিশের জালে দুই সন্তানের বাবা, বিবাহিত যুবক।

সামাজিক মাধ্যমে আলাপ। আর সেই আলাপ থেকেই প্রেম। সেই প্রেমের টানেই এক যুবকের সাথে কলকাতা থেকে বিয়ের উদ্দেশ্যে মালদহে পালিয়ে আসে এক মাধ্যমিক পরীক্ষার্থী।

শেষ পর্যন্ত মালদা থানার পুলিশের তৎপরতায় উদ্ধার হল নিখোঁজ পরীক্ষার্থী। পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, কলকাতার টালিগঞ্জের বাসিন্দা ওই মাধ্যমিক পরীক্ষার্থী। তিন বছর আগে সামাজিক মাধ্যমে মালদা থানার মঙ্গলবাড়ি গ্রাম পঞ্চায়েতের বলাতুলি এলাকার ৩৩ বছর বয়সী এক যুবক বিশ্বজিৎ বর্মনের সাথে পরিচয় হয়। ক্রমে তাদের মধ্যে প্রণয়ের সম্পর্ক হয়।

আরও পড়ুন- ঘর ভর্তি মেয়ে পরীক্ষার্থী! সে একা ছেলে! উচ্চ মাধ্যমিকের হলে একী করল ছাত্র!

মাধ্যমিক পরীক্ষা শেষ হতেই বিশ্বজিতের হাত ধরে মালদহে পালিয়ে আসে ওই ছাত্রী। এদিকে মাধ্যমিক পরীক্ষার্থীর পরিবার মেয়ের খোঁজ না পেয়ে কলকাতা পুলিশের দারস্থ হন। শুরু হয় তদন্ত।

কলকাতা পুলিশের তদন্তকারী আধিকারিক  নিখোঁজ মাধ্যমিক পরীক্ষার্থীর সামাজিক মাধ্যম খতিয়ে দেখার পর ঘটনার পিছনে মালদহের যোগসূত্র রয়েছে বলে জানতে পারেন।

এর পর মালদহ পুলিশের সাথে যোগাযোগ করে কলকাতা পুলিশ। এর পরই মালদা পুলিশের সহযোগিতায় অভিযান চালায় কলকাতা পুলিশের তদন্তকারী আধিকারিক।

আরও পড়ুন- সাইক্লোনিক সার্কুলেশন,পশ্চিমী ঝঞ্ঝা ভারতীয় উপমহাদেশে,কবে, কখন,কোথায় ঝড়-বৃষ্টি

মালদহ পুলিশের তৎপরতায় অবশেষে নিখোঁজ মাধ্যমিক পরীক্ষার্থী উদ্ধার হয়। গ্রেপ্তার করা হয় অভিযুক্ত বিশ্বজিৎ বর্মনকে। পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, অভিযুক্ত বিশ্বজিৎ বর্মন বিবাহিত। তাঁর দুই সন্তানও রয়েছে।

বিশ্বজিৎ যে বিবাহিত তা সম্ভবত জানা ছিল না ওই মাধ্যমিক পরীক্ষার্থীর। মালদহে আসার পর পুলিশি তদন্তে বিষয়টি জেনে হতবাক নাবালিকাও। এদিনই অভিযুক্তকে কলকাতা পুলিশের হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে।

ট্রানজিট রিমান্ডে তাঁকে নিয়ে যাওয়া হয় কলকাতায়। পুলিশি জেরার মুখে নিজের স্ত্রী এবং দুই সন্তান থাকার কথা স্বীকার করে অভিযুক্ত। পুলিশ সূত্রে খবর, অভিযুক্তের বিরুদ্ধে অপহরণের অভিযোগে মামলা রুজু করা হচ্ছে। কলকাতায় নিয়ে গিয়ে তাঁকে আরও জেরা করতে চায় পুলিশ।