Tag Archives: Joint Pain

Arhtritis & Joint Pain Control Tips: বর্ষা এলেই গাঁটের ব্যথায় কাতর হয়ে পড়েন? এই সাধারণ খাবারেই পাবেন আরাম! জানুন কোন খাবারে কমবে অসহ্য যন্ত্রণা

বর্ষায় ইনফ্লেম্যাশন এবং আর্থ্রাইটিস বেড়ে যায়৷ অতিরিক্ত আর্দ্রতার কারণে জয়েন্ট পেন তীব্র হয়৷ পেশির আড়ষ্টতা, ফোলা ভাব বেড়ে যায় যন্ত্রণার সঙ্গে৷
বর্ষায় ইনফ্লেম্যাশন এবং আর্থ্রাইটিস বেড়ে যায়৷ অতিরিক্ত আর্দ্রতার কারণে জয়েন্ট পেন তীব্র হয়৷ পেশির আড়ষ্টতা, ফোলা ভাব বেড়ে যায় যন্ত্রণার সঙ্গে৷

 

বর্ষায় জয়েন্ট ফ্লুইড বেড়ে যায়৷ তার জেরে মরশুম পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে ইনফ্লেম্যাশন তথা গাঁটের ব্যথা বেড়ে যায়৷
বর্ষায় জয়েন্ট ফ্লুইড বেড়ে যায়৷ তার জেরে মরশুম পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে ইনফ্লেম্যাশন তথা গাঁটের ব্যথা বেড়ে যায়৷

 

যাঁদের গাঁটের ব্যথার সমস্যা আছে, তাঁদের বর্ষায় সাবধানতা নিতে হবে৷ শরীরচর্চা করতে হবে৷ ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে৷ নজর দিতে হবে ডায়েটে৷
যাঁদের গাঁটের ব্যথার সমস্যা আছে, তাঁদের বর্ষায় সাবধানতা নিতে হবে৷ শরীরচর্চা করতে হবে৷ ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে৷ নজর দিতে হবে ডায়েটে৷

 

কিছু খাবার প্রাকৃতিক ভাবে জয়েন্ট পেন কমায়৷ সেগুলি রাখতে হবে ডায়েটে৷ বলছেন পুষ্টিবিদ মনপ্রীত কালরা৷
কিছু খাবার প্রাকৃতিক ভাবে জয়েন্ট পেন কমায়৷ সেগুলি রাখতে হবে ডায়েটে৷ বলছেন পুষ্টিবিদ মনপ্রীত কালরা৷

 

কাঁচা হলুদের কারকিউমিন অ্যান্টি ইনফ্লেম্যাটরি উপাদান৷ ইনফ্লেম্যাশন কমিয়ে গাঁটের ব্যথা নিয়ন্ত্রণ করে কাঁচা হলুদ৷ রান্নায় মশলা হিসেবে ব্যবহারের পাশাপাশি ঈষদুষ্ণ দুধে মিশিয়েও পান করুন৷
কাঁচা হলুদের কারকিউমিন অ্যান্টি ইনফ্লেম্যাটরি উপাদান৷ ইনফ্লেম্যাশন কমিয়ে গাঁটের ব্যথা নিয়ন্ত্রণ করে কাঁচা হলুদ৷ রান্নায় মশলা হিসেবে ব্যবহারের পাশাপাশি ঈষদুষ্ণ দুধে মিশিয়েও পান করুন৷

 

আদায় আছে জিঞ্জেরল৷ এই উপাদানটি শক্তিশালী অ্যান্টি ইনফ্লেম্যাটরি৷ গাঁটের ব্যথা এবং শরীরের কোনও অঙ্গ ফুলে যাওয়া নিয়ন্ত্রণ করে৷
আদায় আছে জিঞ্জেরল৷ এই উপাদানটি শক্তিশালী অ্যান্টি ইনফ্লেম্যাটরি৷ গাঁটের ব্যথা এবং শরীরের কোনও অঙ্গ ফুলে যাওয়া নিয়ন্ত্রণ করে৷

 

রসুনের সালফার যৌগ গুরুত্বপূর্ণ অ্যান্টি ইনফ্লেম্যাটরি উপাদান৷ রোগপ্রতিরোধ শক্তি বৃদ্ধির পাশাপাশি গাঁটের ব্যথা কমায়৷ বর্ষায় সুস্থ থাকতে রসুন খান৷
রসুনের সালফার যৌগ গুরুত্বপূর্ণ অ্যান্টি ইনফ্লেম্যাটরি উপাদান৷ রোগপ্রতিরোধ শক্তি বৃদ্ধির পাশাপাশি গাঁটের ব্যথা কমায়৷ বর্ষায় সুস্থ থাকতে রসুন খান৷

 

স্যামন, ম্যাকারেল, সার্ডিনের মতো সামুদ্রিক মাছে প্রচুর ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড আছে৷ এই অ্যান্টি ইনফ্লেম্যাটরি উপাদান আর্থ্রাইটিসের উপসর্গ রোধ করে৷ সপ্তাহে ২ থেকে ৩ বার সামুদ্রিক মাছ খান৷
স্যামন, ম্যাকারেল, সার্ডিনের মতো সামুদ্রিক মাছে প্রচুর ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড আছে৷ এই অ্যান্টি ইনফ্লেম্যাটরি উপাদান আর্থ্রাইটিসের উপসর্গ রোধ করে৷ সপ্তাহে ২ থেকে ৩ বার সামুদ্রিক মাছ খান৷

 

সবুজ শাকসবজিতে ভরপুর আছে ভিটামিন ও মিনারেলস৷ ইনফ্লেম্যাশন কমাতে এই খাবারগুলি খেতে ভুলবেন না৷ ফলের মধ্যে খান স্ট্রবেরি, ব্লুবেরি ও রাফসবেরি৷ কমবে ইনফ্লেম্যাশন ও অক্সিডেটিভ স্ট্রেস৷
সবুজ শাকসবজিতে ভরপুর আছে ভিটামিন ও মিনারেলস৷ ইনফ্লেম্যাশন কমাতে এই খাবারগুলি খেতে ভুলবেন না৷ ফলের মধ্যে খান স্ট্রবেরি, ব্লুবেরি ও রাফসবেরি৷ কমবে ইনফ্লেম্যাশন ও অক্সিডেটিভ স্ট্রেস৷

 

আমন্ড, ওয়ালনাট, ফ্ল্যাক্সসিড, চিয়াসিডে প্রচুর পরিমাণে আছে স্বাস্থ্যকর ফ্যাট, ফাইবার ও অ্যান্টি অক্সিড্যান্ট৷ তাই ডায়েটে রাখুন নিয়মিত৷
আমন্ড, ওয়ালনাট, ফ্ল্যাক্সসিড, চিয়াসিডে প্রচুর পরিমাণে আছে স্বাস্থ্যকর ফ্যাট, ফাইবার ও অ্যান্টি অক্সিড্যান্ট৷ তাই ডায়েটে রাখুন নিয়মিত৷

 

 ব্রাউন রাইস, কিনোয়া, ওটসে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার, ভিটামিন ও মিনারেলস আছে৷ এগুলি ইনফ্লেম্যাশন কমাতে সাহায্য করে৷
ব্রাউন রাইস, কিনোয়া, ওটসে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার, ভিটামিন ও মিনারেলস আছে৷ এগুলি ইনফ্লেম্যাশন কমাতে সাহায্য করে৷

 

গ্রিন টিতে থাকা পলিফেনলে অ্যান্টি ইনফ্লেম্যাটরি বৈশিষ্ট্য আছে৷ তাই ব্যথা কমাতে খেতেই হবে এই উপাদান৷
গ্রিন টিতে থাকা পলিফেনলে অ্যান্টি ইনফ্লেম্যাটরি বৈশিষ্ট্য আছে৷ তাই ব্যথা কমাতে খেতেই হবে এই উপাদান৷

Joint Pain: গাঁটের ব্যথায় কষ্টে চোখে জল আসে? পাতে এই ‘সবজি’ রাখুন, ব্যথা-সহ ৩০০-র বেশি রোগ ছুঁতে পারবে না!

প্রকৃতি এমন সব উপহার সাজিয়ে রেখেছে যা মানুষের জন্য খুব উপকারী। যেমন এই অলৌকিক উদ্ভিদ। ‘মন কি বাত’-এ এর গুণাগুণের প্রশংসা করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি স্বয়ং।
প্রকৃতি এমন সব উপহার সাজিয়ে রেখেছে যা মানুষের জন্য খুব উপকারী। যেমন এই অলৌকিক উদ্ভিদ। ‘মন কি বাত’-এ এর গুণাগুণের প্রশংসা করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি স্বয়ং।
এর নাম সজনে গাছ। ফুল, পাতা, ডাল সবই ব্যবহৃত হয়। আয়ুর্বেদিক বৈশিষ্টে ভরপুর। গুরুতর রোগের বিরুদ্ধে লড়াই করতে কার্যকর।
এর নাম সজনে গাছ। ফুল, পাতা, ডাল সবই ব্যবহৃত হয়। আয়ুর্বেদিক বৈশিষ্টে ভরপুর। গুরুতর রোগের বিরুদ্ধে লড়াই করতে কার্যকর।
প্রধানমন্ত্রী মোদি মন কি বাত-এ উল্লেখ করেছিলেন: সজনে ফুলের কথা তো সবাই জানেন। সজনে ডাঁটাও পরিচিত। তরকারিতে বহুল ব্যবহৃতও। কিন্তু এর ঔষধি গুণ সম্পর্কে অনেকেই জানেন না। মন কি বাত-এ সেই নিয়েই কথা বলেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।
প্রধানমন্ত্রী মোদি মন কি বাত-এ উল্লেখ করেছিলেন: সজনে ফুলের কথা তো সবাই জানেন। সজনে ডাঁটাও পরিচিত। তরকারিতে বহুল ব্যবহৃতও। কিন্তু এর ঔষধি গুণ সম্পর্কে অনেকেই জানেন না। মন কি বাত-এ সেই নিয়েই কথা বলেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।
সজনে গাছের বিভিন্ন অংশে ৩০০-র বেশি রোগ প্রতিরোধক বৈশিষ্ট রয়েছে। এতে ৯২ ধরনের মাল্টি ভিটামিন, ৪৬ ধরনের অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট বৈশিষ্ট্য, ৩৬ ধরনের ব্যথা উপশমকারী এবং ১৮ ধরনের অ্যামিনো অ্যাসিড পাওয়া যায়।
সজনে গাছের বিভিন্ন অংশে ৩০০-র বেশি রোগ প্রতিরোধক বৈশিষ্ট রয়েছে। এতে ৯২ ধরনের মাল্টি ভিটামিন, ৪৬ ধরনের অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট বৈশিষ্ট্য, ৩৬ ধরনের ব্যথা উপশমকারী এবং ১৮ ধরনের অ্যামিনো অ্যাসিড পাওয়া যায়।
খাবারের সঙ্গে খাওয়া যেতে পারে; উদয়পুরের আয়ুর্বেদিক চিকিৎসক ডা. শোভলাল ওডিচ্যা লোকাল ১৮-কে বলেন, সজনে পাতার রস পান করলে পুষ্টি পাওয়া যায়। এর ফল সরাসরি খাওয়া যায়। বা স্যালাডে দেওয়া হয়। এতেও পুষ্টি উপাদান রয়েছে।
খাবারের সঙ্গে খাওয়া যেতে পারে; উদয়পুরের আয়ুর্বেদিক চিকিৎসক ডা. শোভলাল ওডিচ্যা লোকাল ১৮-কে বলেন, সজনে পাতার রস পান করলে পুষ্টি পাওয়া যায়। এর ফল সরাসরি খাওয়া যায়। বা স্যালাডে দেওয়া হয়। এতেও পুষ্টি উপাদান রয়েছে।
সজনে বীজ পিষে খাবারের সঙ্গে মিশিয়ে খেলে অনেক উপকার পাওয়া যায়। এর পাতা সবজি হিসেবেও ব্যবহৃত হয়। তবে পাতা ধুয়ে ভাজতে হবে। পাতা থেকে তৈরি স্যুপে অনেক ঔষধি গুণ রয়েছে।
সজনে বীজ পিষে খাবারের সঙ্গে মিশিয়ে খেলে অনেক উপকার পাওয়া যায়। এর পাতা সবজি হিসেবেও ব্যবহৃত হয়। তবে পাতা ধুয়ে ভাজতে হবে। পাতা থেকে তৈরি স্যুপে অনেক ঔষধি গুণ রয়েছে।
সজনে ডাঁটার উপকারিতা: সজনে ডাঁটায় ভিটামিন, খনিজ, প্রোটিন, ফাইবার এবং অন্যান্য পুষ্টি উপাদান রয়েছে, যা শরীরের জন্য অপরিহার্য। এতে থাকা অনেক ধরনের অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট রোগ প্রতিরোধে সাহায্য করে। এর নিয়মিত সেবন ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে, কারণ এতে এমন উপাদান রয়েছে যা চিনির মাত্রা কমায়। ডাঁটায় উপস্থিত ফাইবার হজমশক্তিরও উন্নতি ঘটায়।
সজনে ডাঁটার উপকারিতা: সজনে ডাঁটায় ভিটামিন, খনিজ, প্রোটিন, ফাইবার এবং অন্যান্য পুষ্টি উপাদান রয়েছে, যা শরীরের জন্য অপরিহার্য। এতে থাকা অনেক ধরনের অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট রোগ প্রতিরোধে সাহায্য করে। এর নিয়মিত সেবন ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে, কারণ এতে এমন উপাদান রয়েছে যা চিনির মাত্রা কমায়। ডাঁটায় উপস্থিত ফাইবার হজমশক্তিরও উন্নতি ঘটায়।
সজনে গাছের পাতা: সজনে গাছের পাতা ক্যালসিয়াম এবং ফসফরাসের সমৃদ্ধ উৎস। এই দুটি উপাদানই হাড় মজবুত রাখে। যেহেতু সজনে পাতায় প্রদাহ-বিরোধী বৈশিষ্ট রয়েছে, তাই আর্থ্রাইটিসের রোগীদের জন্যও এটা দারুণ উপকারী। ক্ষতিগ্রস্ত হাড় নিরাময় করতে পারে।
সজনে গাছের পাতা: সজনে গাছের পাতা ক্যালসিয়াম এবং ফসফরাসের সমৃদ্ধ উৎস। এই দুটি উপাদানই হাড় মজবুত রাখে। যেহেতু সজনে পাতায় প্রদাহ-বিরোধী বৈশিষ্ট রয়েছে, তাই আর্থ্রাইটিসের রোগীদের জন্যও এটা দারুণ উপকারী। ক্ষতিগ্রস্ত হাড় নিরাময় করতে পারে।

Ayurvedic Tips to Control Uric Acid and Joint Pain: পালাবে জয়েন্ট পেইন, কমবে ইউরিক অ্যাসিড! শুধু খান এই খাবারগুলি, যন্ত্রণা কমে আরাম পাবেন

সার্বিক শারীরিক সুস্থতার জন্য প্রোটিন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ৷ পেশিগঠন ও পেশির সুস্থতা, রোগ প্রতিরোধ শক্তি-সহ একাধিক উপকারিতা আছে প্রোটিনের৷ কিন্তু প্রোটিন থেকেই শরীরে জমা হয় ইউরিক অ্যাসিড৷
সার্বিক শারীরিক সুস্থতার জন্য প্রোটিন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ৷ পেশিগঠন ও পেশির সুস্থতা, রোগ প্রতিরোধ শক্তি-সহ একাধিক উপকারিতা আছে প্রোটিনের৷ কিন্তু প্রোটিন থেকেই শরীরে জমা হয় ইউরিক অ্যাসিড৷

 

রক্তে অতিরিক্ত ইউরিক অ্যাসিড জমা হলে বিভিন্ন জয়েন্টে যন্ত্রণা হয়৷ পায়ের পাতা, হাঁটু, গোড়ালি, কনুই, কব্জিতে অসহ্য ব্যথা হতে থাকে৷
রক্তে অতিরিক্ত ইউরিক অ্যাসিড জমা হলে বিভিন্ন জয়েন্টে যন্ত্রণা হয়৷ পায়ের পাতা, হাঁটু, গোড়ালি, কনুই, কব্জিতে অসহ্য ব্যথা হতে থাকে৷

 

আয়ুর্বেদিক মতে ইউরিক অ্যাসিড এবং গাউট বা জয়েন্ট পেইন নিয়ন্ত্রণে একাধিক ওষধি আছে৷ সে সম্বন্ধে বলেছেন আয়ুর্বেদিক বিশেষজ্ঞ দীক্ষা ভাভসর৷
আয়ুর্বেদিক মতে ইউরিক অ্যাসিড এবং গাউট বা জয়েন্ট পেইন নিয়ন্ত্রণে একাধিক ওষধি আছে৷ সে সম্বন্ধে বলেছেন আয়ুর্বেদিক বিশেষজ্ঞ দীক্ষা ভাভসর৷

 

অ্যান্টি ইনফ্লেম্যাটরি বৈশিষ্ট্যের জন্য বিখ্যাত গুলঞ্চ৷ এই লতানে গাছের প্রতি অংশই ভেষজ গুণে ভরপুর৷ খেতে পারেন রস তৈরি করে৷ শরীরকে ডিটক্স করার পাশাপাশি ইউরিক অ্যাসিড শরীর থেকে বার করে দেয়৷ নিয়মিত গুলঞ্চ রস পান করলে রোগ প্রতিরোধ শক্তি মজবুত হয়৷ সার্বিক স্বাস্থ্য ভাল থাকে৷
অ্যান্টি ইনফ্লেম্যাটরি বৈশিষ্ট্যের জন্য বিখ্যাত গুলঞ্চ৷ এই লতানে গাছের প্রতি অংশই ভেষজ গুণে ভরপুর৷ খেতে পারেন রস তৈরি করে৷ শরীরকে ডিটক্স করার পাশাপাশি ইউরিক অ্যাসিড শরীর থেকে বার করে দেয়৷ নিয়মিত গুলঞ্চ রস পান করলে রোগ প্রতিরোধ শক্তি মজবুত হয়৷ সার্বিক স্বাস্থ্য ভাল থাকে৷

 

গোক্ষুরা বা গুগগল ডিটক্সিফাইং বৈশিষ্ট্যের জন্য বিখ্যাত৷ ইউরিক অ্যাসিড নিয়ন্ত্রণ করে এই ওষধি৷ কিডনির সুস্থতা বজায় রাখে এই ভেষজ৷
গোক্ষুরা বা গুগগল ডিটক্সিফাইং বৈশিষ্ট্যের জন্য বিখ্যাত৷ ইউরিক অ্যাসিড নিয়ন্ত্রণ করে এই ওষধি৷ কিডনির সুস্থতা বজায় রাখে এই ভেষজ৷

 

পুনর্নবা দীর্ঘ দিন ধরে আয়ুর্বেদে প্রচলিত সঞ্জীবনী স্বরূপ৷ ইউরিক অ্যাসিড-সহ একাধিক বর্জ্য বার করে দেয় শরীর থেকে৷ লিভার এবং কিডনির সুস্থতা বজায় রাখে৷
পুনর্নবা দীর্ঘ দিন ধরে আয়ুর্বেদে প্রচলিত সঞ্জীবনী স্বরূপ৷ ইউরিক অ্যাসিড-সহ একাধিক বর্জ্য বার করে দেয় শরীর থেকে৷ লিভার এবং কিডনির সুস্থতা বজায় রাখে৷

 

ত্রিফলা বা তিন ফলের সমাহার আয়ুর্বেদে খুবই গুরুত্বপূর্ণ৷ আমলা, হরিতকি এবং বয়রা এই তিন ফলকে একসঙ্গে ত্রিফলা বলা হয়৷ পেট পরিষ্কার রাখার পাশাপাশি ডিটক্সিফিকেশনে সাহায্য করে এই তিন ফল৷ ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে৷
ত্রিফলা বা তিন ফলের সমাহার আয়ুর্বেদে খুবই গুরুত্বপূর্ণ৷ আমলা, হরিতকি এবং বয়রা এই তিন ফলকে একসঙ্গে ত্রিফলা বলা হয়৷ পেট পরিষ্কার রাখার পাশাপাশি ডিটক্সিফিকেশনে সাহায্য করে এই তিন ফল৷ ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে৷

 

মেথির ওষধি গুণ প্রচুর৷ স্যাপনোসিস এবং ফ্ল্যাভোনয়েডসের মতো যৌগের জন্য এই ভেষজ অ্যান্টি ইনফ্লেম্যাটরি এবং অ্যান্টি অক্সিড্যান্ট৷ নিয়মিত মেথিশাক, মেথিদানা খেলে ইনফ্লেম্যাশন কমে৷ ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা বশে রেখে গাঁটের ব্যথা কম হয়৷
মেথির ওষধি গুণ প্রচুর৷ স্যাপনোসিস এবং ফ্ল্যাভোনয়েডসের মতো যৌগের জন্য এই ভেষজ অ্যান্টি ইনফ্লেম্যাটরি এবং অ্যান্টি অক্সিড্যান্ট৷ নিয়মিত মেথিশাক, মেথিদানা খেলে ইনফ্লেম্যাশন কমে৷ ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা বশে রেখে গাঁটের ব্যথা কম হয়৷

Uric Acid Control Tips: ইউরিক অ্যাসিড থেকে পায়ের পাতায় খুব যন্ত্রণা? রেহাই পেতে বন্ধ করুন এই ৪ ডাল খাওয়া

ভারতীয় খাবারের গুরুত্বপূর্ণ অংশ ডাল। এই দানাশস্য নানাভাবে, নানা রন্ধনপ্রণালীতে রেঁধে খাওয়া হয় দেশের বিভিন্ন প্রান্তে। ডালের উপকারিতা অঢেল।
ভারতীয় খাবারের গুরুত্বপূর্ণ অংশ ডাল। এই দানাশস্য নানাভাবে, নানা রন্ধনপ্রণালীতে রেঁধে খাওয়া হয় দেশের বিভিন্ন প্রান্তে। ডালের উপকারিতা অঢেল।

 

কিন্তু কিছু কিছু ডাল নিয়মিত অতিরিক্ত পরিমাণে খেলে রক্তে ইউরিক অ্যাসিডের পরিমাণ বাড়তে পারে। তার থেকে দেখা দিতে পারে গাউট বা জয়েন্ট পেইন বা গেঁটে বাত।
কিন্তু কিছু কিছু ডাল নিয়মিত অতিরিক্ত পরিমাণে খেলে রক্তে ইউরিক অ্যাসিডের পরিমাণ বাড়তে পারে। তার থেকে দেখা দিতে পারে গাউট বা জয়েন্ট পেইন বা গেঁটে বাত।

 

ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা তথা গাউটের যন্ত্রণা নিয়ন্ত্রণ করতে ডায়েট থেকে কিছু ডাল বাদ দিতে হবে। বা খেতে হবে ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে। বলছেন আয়ুর্বেদিক বিশেষজ্ঞ দীক্ষা ভাভসর।
ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা তথা গাউটের যন্ত্রণা নিয়ন্ত্রণ করতে ডায়েট থেকে কিছু ডাল বাদ দিতে হবে। বা খেতে হবে ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে। বলছেন আয়ুর্বেদিক বিশেষজ্ঞ দীক্ষা ভাভসর।

 

ডালের যৌগ পিউরিন ভেঙে শরীরে তৈরি হয় ইউরিক অ্যাসিড। ফলে রক্তে এই অ্যাসিডের ভারসাম্য নষ্ট হয়। বেড়ে যায় গাউট।
ডালের যৌগ পিউরিন ভেঙে শরীরে তৈরি হয় ইউরিক অ্যাসিড। ফলে রক্তে এই অ্যাসিডের ভারসাম্য নষ্ট হয়। বেড়ে যায় গাউট।

 

যে সব ডালে পিউরিন বেশি, সেগুলি বাদ দিতে হবে ইউরিক অ্যাসিড নিয়ন্ত্রণে। মুসুরডালে পিউরিন বেশি। তাই পুষ্টির আধার হলেও ইউরিক অ্যাসিডে বাদ দিতে হবে এই ডাল।
যে সব ডালে পিউরিন বেশি, সেগুলি বাদ দিতে হবে ইউরিক অ্যাসিড নিয়ন্ত্রণে। মুসুরডালে পিউরিন বেশি। তাই পুষ্টির আধার হলেও ইউরিক অ্যাসিডে বাদ দিতে হবে এই ডাল।

 

বাঙালিদের প্রিয় ছোলার ডালেও পিউরিন বেশি। তাই এই ডালও এড়িয়ে যেতে হবে।
বাঙালিদের প্রিয় ছোলার ডালেও পিউরিন বেশি। তাই এই ডালও এড়িয়ে যেতে হবে।

 

কালো অড়হর ডাল ব্যবহৃত হয় দোসা, ইডলি-সহ নানা ভারতীয় রান্নায়। সুস্বাদু এই ডাল খাওয়া যাবে না ইউরিক অ্যাসিডে। কারণ এতে পিউরিন বেশি।
কালো অড়হর ডাল ব্যবহৃত হয় দোসা, ইডলি-সহ নানা ভারতীয় রান্নায়। সুস্বাদু এই ডাল খাওয়া যাবে না ইউরিক অ্যাসিডে। কারণ এতে পিউরিন বেশি।

 

ভাঙা অড়হর ডালের তুলনায় গোটা অড়হর ডালে পিউরিন বেশি। তাই এই ডালও ডায়েটে রাখা যাবে না ইউরিক অ্যাসিড নিয়ন্ত্রণে।
ভাঙা অড়হর ডালের তুলনায় গোটা অড়হর ডালে পিউরিন বেশি। তাই এই ডালও ডায়েটে রাখা যাবে না ইউরিক অ্যাসিড নিয়ন্ত্রণে।

Uric Acid Control Tips: ইউরিক অ্যাসিডে গোড়ালিতে প্রচণ্ড ব্যথা? কোন ফল খাবেন? কোন খাবার না খেলে মাটিতে পা ফেলতে পারবেন, জানুন

ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রাতিরিক্ত হার এবং তার থেকে শরীরের জয়েন্টে ব্যথা-এই সমস্যা এখন ঘরে ঘরে৷
ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রাতিরিক্ত হার এবং তার থেকে শরীরের জয়েন্টে ব্যথা-এই সমস্যা এখন ঘরে ঘরে৷

 

কিছু ফল শরীরে এই অ্যাসিডের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে৷ যে ফলগুলিতে ফ্রুক্টোজ কম, সেগুলি জয়েন্ট পেইন কমাতে সাহায্য করে৷ সেরকমই কিছু ফলের কথা বলেছেন পুষ্টিবিদ নিধি এস৷
কিছু ফল শরীরে এই অ্যাসিডের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে৷ যে ফলগুলিতে ফ্রুক্টোজ কম, সেগুলি জয়েন্ট পেইন কমাতে সাহায্য করে৷ সেরকমই কিছু ফলের কথা বলেছেন পুষ্টিবিদ নিধি এস৷

 

কালোজাম, আমলকি এবং ফুটি-এই ৩ ফলে ফ্রুক্টোজ কম৷ তাই ইউরিক অ্যাসিড নিয়ন্ত্রণে খাওয়া যায়৷ কমবে সমস্যা৷
কালোজাম, আমলকি এবং ফুটি-এই ৩ ফলে ফ্রুক্টোজ কম৷ তাই ইউরিক অ্যাসিড নিয়ন্ত্রণে খাওয়া যায়৷ কমবে সমস্যা৷

 

এছাড়াও ইউরিক অ্যাসিড থাকলে ডায়েটে রাখুন পিচ, আনারস, বেদানা এবং স্ট্রবেরি৷ এগুলিতে ফ্রুক্টোজ কম৷
এছাড়াও ইউরিক অ্যাসিড থাকলে ডায়েটে রাখুন পিচ, আনারস, বেদানা এবং স্ট্রবেরি৷ এগুলিতে ফ্রুক্টোজ কম৷

 

ডায়েটের পাশাপাশি লাইফস্টাইল সংক্রান্ত কিছু নিয়মও মানতে হবে৷ তাহলে রক্তে ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা কম থাকবে৷
ডায়েটের পাশাপাশি লাইফস্টাইল সংক্রান্ত কিছু নিয়মও মানতে হবে৷ তাহলে রক্তে ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা কম থাকবে৷

 

অতিরিক্ত শর্করা এড়াতে খাবেন না কৃত্রিম ঠান্ডা পানীয়৷ প্রাকৃতিক ফলের রস না খেয়ে গোটা ফল খান৷ তাতে ফ্রুক্টোজ কম৷
অতিরিক্ত শর্করা এড়াতে খাবেন না কৃত্রিম ঠান্ডা পানীয়৷ প্রাকৃতিক ফলের রস না খেয়ে গোটা ফল খান৷ তাতে ফ্রুক্টোজ কম৷

 

চা, কফি স্বল্প পরিমাণে খান৷ একদমই খাবেন না অ্যালকোহলিক পানীয় এবং রেডমিট৷
চা, কফি স্বল্প পরিমাণে খান৷ একদমই খাবেন না অ্যালকোহলিক পানীয় এবং রেডমিট৷

 

প্রচুর পরিমাণে জলপান করবেন৷ তাহলে বর্জ্য হিসেবে ইউরিক অ্যাসিড শরীর থেকে বেরিয়ে যাবে মূত্রের মাধ্যমে৷ গাঁটের ব্যথা কমাতে নিয়মিত ব্যায়াম করুন৷
প্রচুর পরিমাণে জলপান করবেন৷ তাহলে বর্জ্য হিসেবে ইউরিক অ্যাসিড শরীর থেকে বেরিয়ে যাবে মূত্রের মাধ্যমে৷ গাঁটের ব্যথা কমাতে নিয়মিত ব্যায়াম করুন৷

 

বেশি পিউরিন আছে, এরকম খাবার যেমন পালংশাক, ব্রকোলি, মটরশুঁটি, সামুদ্রিক খাবার খাবেন না৷
বেশি পিউরিন আছে, এরকম খাবার যেমন পালংশাক, ব্রকোলি, মটরশুঁটি, সামুদ্রিক খাবার খাবেন না৷

Tomato in Uric Acid with Gout: ইউরিক অ্যাসিড ও জয়েন্ট পেইনে কি টম্যাটো খাওয়া যায়? টম্যাটো খেলে কি গাউট বাড়ে? জানুন

পুষ্টিগুণে ঠাসা টম্যাটোতে পিউরিনের মাত্রা কম। ইউরিক অ্যাসিডে এই সবজি খাওয়া উচিত না অনুচিত, সেই দ্বন্দ্বে পড়তে হয় অনেককেই।
পুষ্টিগুণে ঠাসা টম্যাটোতে পিউরিনের মাত্রা কম। ইউরিক অ্যাসিডে এই সবজি খাওয়া উচিত না অনুচিত, সেই দ্বন্দ্বে পড়তে হয় অনেককেই।

 

ইউরিক অ্যাসিড এবং তার থেকে হওয়া গেঁটেবাতের সমস্যায় আগে টম্যাটোকে ক্ষতিকারক বলে মনে করা হত না। কিন্তু সম্প্রতি কিছু গবেষণায় উঠে এসেছে অন্য তথ্য।
ইউরিক অ্যাসিড এবং তার থেকে হওয়া গেঁটেবাতের সমস্যায় আগে টম্যাটোকে ক্ষতিকারক বলে মনে করা হত না। কিন্তু সম্প্রতি কিছু গবেষণায় উঠে এসেছে অন্য তথ্য।

 

 

সাম্প্রতিক গবেষণা ও সমীক্ষায় দাবি, ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা বাড়িয়ে তুলতে পারে টম্যাটো। তাই গাঁটের যন্ত্রণার মতো সমস্যায় এই সবজি এড়িয়ে যাওয়াই ভাল।
সাম্প্রতিক গবেষণা ও সমীক্ষায় দাবি, ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা বাড়িয়ে তুলতে পারে টম্যাটো। তাই গাঁটের যন্ত্রণার মতো সমস্যায় এই সবজি এড়িয়ে যাওয়াই ভাল।

 

শরীরে জমে যাওয়া ইউরিক অ্যাসিড যখন জয়েন্টের ধারে জমে যায়, তার থেকেই গাউট বা জয়েন্ট পেইন দেখা দেয়। এই সমস্যায় টম্যাটো খাওয়া ঠিক কিনা, বলেছেন ডাক্তার গ্রান্ট হিউজ।
শরীরে জমে যাওয়া ইউরিক অ্যাসিড যখন জয়েন্টের ধারে জমে যায়, তার থেকেই গাউট বা জয়েন্ট পেইন দেখা দেয়। এই সমস্যায় টম্যাটো খাওয়া ঠিক কিনা, বলেছেন ডাক্তার গ্রান্ট হিউজ।

 

গ্রান্টের মতে ইউরিক অ্যাসিডে টম্যাটোর ভালমন্দ দু’দিকই আছে। তিনি বলেন ভারী কিছু খাওয়ার আগে টম্যাটো খেলে ইউরিক অ্যাসিড, কোলেস্টেরল ও ব্লাড সুগার মাত্রা কম থাকে। নিয়ন্ত্রণে থাকে বাড়তি ওজনও।
গ্রান্টের মতে ইউরিক অ্যাসিডে টম্যাটোর ভালমন্দ দু’দিকই আছে। তিনি বলেন ভারী কিছু খাওয়ার আগে টম্যাটো খেলে ইউরিক অ্যাসিড, কোলেস্টেরল ও ব্লাড সুগার মাত্রা কম থাকে। নিয়ন্ত্রণে থাকে বাড়তি ওজনও।

 

টম্যাটোর ভিটামিন সি এবং লাইকোপেন কমায় ইনফ্লেম্যাশন। জুস হিসেবে খেলে এই দুই উপাদান সর্বোচ্চ পাওয়া যায়।
টম্যাটোর ভিটামিন সি এবং লাইকোপেন কমায় ইনফ্লেম্যাশন। জুস হিসেবে খেলে এই দুই উপাদান সর্বোচ্চ পাওয়া যায়।

 

অ্যান্টি অক্সিড্যান্ট বাড়িয়ে কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ করে টম্যাটো। সেদিক থেকে দেখতে গেলে গাউটে উপকারী টম্যাটো।
অ্যান্টি অক্সিড্যান্ট বাড়িয়ে কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ করে টম্যাটো। সেদিক থেকে দেখতে গেলে গাউটে উপকারী টম্যাটো।

 

তবে গ্লুটামেট এবং ফেনোলিক অ্যাসিডের জন্য টম্যাটো ইউরিক অ্যাসিডে ক্ষতিকারক হতে পারে কারওর কারওর ক্ষেত্রে।
তবে গ্লুটামেট এবং ফেনোলিক অ্যাসিডের জন্য টম্যাটো ইউরিক অ্যাসিডে ক্ষতিকারক হতে পারে কারওর কারওর ক্ষেত্রে।

 

কিন্তু এই দুই উপাদান খুব কম পরিমাণে আছে টম্যাটোতে। তাই বিপত্তি যে বাড়বেই তার কোনও ধরাবাঁধা নিয়ম নেই। তবে এটা অনেকাংশে নির্ভর করে জিনগত ধারার উপর।
কিন্তু এই দুই উপাদান খুব কম পরিমাণে আছে টম্যাটোতে। তাই বিপত্তি যে বাড়বেই তার কোনও ধরাবাঁধা নিয়ম নেই। তবে এটা অনেকাংশে নির্ভর করে জিনগত ধারার উপর।

 

তাই বিশেষজ্ঞ গ্রান্টের মতে ইউরিক অ্যাসিড ও গাউটের সমস্যায় কিছু দিন টম্যাটো বন্ধ করে দেখতে হবে। যদি ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা কমে, তাহলে টম্যাটো খাওয়া যাবে না। নয়তো অসুবিধে নেই। এ বিষয়ে গুরুত্ব দিতে হবে ব্যক্তিগত ডাক্তারের উপদেশেও।
তাই বিশেষজ্ঞ গ্রান্টের মতে ইউরিক অ্যাসিড ও গাউটের সমস্যায় কিছু দিন টম্যাটো বন্ধ করে দেখতে হবে। যদি ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা কমে, তাহলে টম্যাটো খাওয়া যাবে না। নয়তো অসুবিধে নেই। এ বিষয়ে গুরুত্ব দিতে হবে ব্যক্তিগত ডাক্তারের উপদেশেও।

Health Tips: তুলসী ভেবে ভুল করলেই বিপদ…! একাধিক রোগের যম ‘এই’ পাতা, এক চুমুকেই কমবে স্ট্রেস লেভেল, সর্দি-কাশির মহৌষধ

পুদিনা পাতার রস ব্যথানাশক উপাদান হিসেবেও কাজ করে। মাথা ব্যথা হলে পুদিনা পাতার চা পান করলে অথবা কিছু পুদিনা পাতা চিবিয়ে খেলে অনেকটাই উপশম মেলে। জয়েন্টের ব্যথায় পুদিনা পাতা বেটে প্রলেপ দিলে আরাম পাওয়া যায়। তথ্য - সুস্মিতা গোস্বামী
পুদিনা পাতার রস ব্যথানাশক উপাদান হিসেবেও কাজ করে। মাথা ব্যথা হলে পুদিনা পাতার চা পান করলে অথবা কিছু পুদিনা পাতা চিবিয়ে খেলে অনেকটাই উপশম মেলে। জয়েন্টের ব্যথায় পুদিনা পাতা বেটে প্রলেপ দিলে আরাম পাওয়া যায়।
তথ্য – সুস্মিতা গোস্বামী
পুদিনা পাতায় থাকা পটাশিয়াম, ল্যাকটিক, অ্যামাইনো অ্যাসিড ও জিঙ্ক এই তিনটি উপাদানে ত্বক হয় আর্দ্র ও মসৃণ। ত্বকের ক্ষয় ও ব্রণের দাগ দূর করতে পুদিনা ও কলা মিশ্রিত প্যাক বেশ উপকারী। পুদিনা পাতা ত্বকের সৌন্দর্য এবং উজ্জ্বলতা বাড়ায়। তথ্য - সুস্মিতা গোস্বামী
পুদিনা পাতায় থাকা পটাশিয়াম, ল্যাকটিক, অ্যামাইনো অ্যাসিড ও জিঙ্ক এই তিনটি উপাদানে ত্বক হয় আর্দ্র ও মসৃণ। ত্বকের ক্ষয় ও ব্রণের দাগ দূর করতে পুদিনা ও কলা মিশ্রিত প্যাক বেশ উপকারী। পুদিনা পাতা ত্বকের সৌন্দর্য এবং উজ্জ্বলতা বাড়ায়।
তথ্য – সুস্মিতা গোস্বামী
শীত-গ্রীষ্ম-বর্ষা অনেকেই সারাবছর সর্দি-কাশিতে ভোগেন এবং শ্বাস নিতে অসুবিধা হয়, তাদের জন্য পুদিনা পাতা হল সেরা টোটকা। গলা এবং নাকে জমে থাকা সর্দি দূর করে, ব্রঙ্কাইটিস সারায় এবং ফুসফুসে জমে থাকা সর্দি দূর করে। তথ্য - সুস্মিতা গোস্বামী
শীত-গ্রীষ্ম-বর্ষা অনেকেই সারাবছর সর্দি-কাশিতে ভোগেন এবং শ্বাস নিতে অসুবিধা হয়, তাদের জন্য পুদিনা পাতা হল সেরা টোটকা। গলা এবং নাকে জমে থাকা সর্দি দূর করে, ব্রঙ্কাইটিস সারায় এবং ফুসফুসে জমে থাকা সর্দি দূর করে।
তথ্য – সুস্মিতা গোস্বামী
পুদিনা পাতা অ্যান্টিবায়োটিকেরও কাজ করে। পুদিনা পাতা ফুটিয়ে সেই জল দিয়ে স্নান করলে গরমে ব্যাকটেরিয়াজনিত দুর্গন্ধ কমে। পুদিনার বহুল গুণে ঘামাচি, অ্যালার্জিও দূর করে। তথ্য - সুস্মিতা গোস্বামী
পুদিনা পাতা অ্যান্টিবায়োটিকেরও কাজ করে। পুদিনা পাতা ফুটিয়ে সেই জল দিয়ে স্নান করলে গরমে ব্যাকটেরিয়াজনিত দুর্গন্ধ কমে। পুদিনার বহুল গুণে ঘামাচি, অ্যালার্জিও দূর করে।
তথ্য – সুস্মিতা গোস্বামী
পুদিনা পাতায় থাকা এসেনশিয়াল অয়েলের শক্তিশালী অ্যান্টিব্যাকটিরিয়াল এবং অ্যান্টিসেপটিক গুণাগুণ রয়েছে, যা পেট ফাঁপা কমাতে এবং খাবার হজম করতে সাহায্য করে। তথ্য - সুস্মিতা গোস্বামী
পুদিনা পাতায় থাকা এসেনশিয়াল অয়েলের শক্তিশালী অ্যান্টিব্যাকটিরিয়াল এবং অ্যান্টিসেপটিক গুণাগুণ রয়েছে, যা পেট ফাঁপা কমাতে এবং খাবার হজম করতে সাহায্য করে। তথ্য – সুস্মিতা গোস্বামী
কয়েকটি পুদিনা পাতা ধুয়ে তা ব্লেন্ডারে ব্লেন্ড করে কিংবা হাতের সাহায্যে বেটে নিয়ে তারপর সেই পুদিনা পাতা বাটা থেকে রস সরাসরি স্ক্যাল্পে লাগিয়ে রাখতে হবে। সপ্তাহে দুই থেকে তিন দিন এটি লাগাতে পারলে স্ক্যাল্পের সুস্বাস্থ্য বজায় থাকবে। তথ্য - সুস্মিতা গোস্বামী
কয়েকটি পুদিনা পাতা ধুয়ে তা ব্লেন্ডারে ব্লেন্ড করে কিংবা হাতের সাহায্যে বেটে নিয়ে তারপর সেই পুদিনা পাতা বাটা থেকে রস সরাসরি স্ক্যাল্পে লাগিয়ে রাখতে হবে। সপ্তাহে দুই থেকে তিন দিন এটি লাগাতে পারলে স্ক্যাল্পের সুস্বাস্থ্য বজায় থাকবে।
তথ্য – সুস্মিতা গোস্বামী

High Uric Acid Control Tips: মাত্র ১ টাকাতেই কমবে ইউরিক অ্যাসিড! খেতে হবে ঠিক ‘এই’ ভাবে, রাতারাতি পাবেন অলৌকিক উপকার

আজকাল জীবন-যাপনের জন্য ছোট থেকে বড় সকলেই একাধিক রোগের শিকার হচ্ছেন৷ তেমনই শীতকাল এলেই গাটের ব্যথায় কমবেশি অকেলেই ভুগছেন৷ শরীরে ইউরিক অ্যাসিডের পরিমাণ বেড়ে গেলেই জয়েন্টে তীব্র ব্যথা শুরু হয়৷ পিউরিন-সমৃদ্ধ খাবার প্রাথমিকভাবে এই সমস্যার জন্য দায়ী। তাই যেসব খাবারে পিউরিনের মাত্রা বেশি থাকে সেগুলি থেকে দূরে থাকা ভীষণ জরুরি।
আজকাল জীবন-যাপনের জন্য ছোট থেকে বড় সকলেই একাধিক রোগের শিকার হচ্ছেন৷ তেমনই শীতকাল এলেই গাটের ব্যথায় কমবেশি অকেলেই ভুগছেন৷ শরীরে ইউরিক অ্যাসিডের পরিমাণ বেড়ে গেলেই জয়েন্টে তীব্র ব্যথা শুরু হয়৷ পিউরিন-সমৃদ্ধ খাবার প্রাথমিকভাবে এই সমস্যার জন্য দায়ী। তাই যেসব খাবারে পিউরিনের মাত্রা বেশি থাকে সেগুলি থেকে দূরে থাকা ভীষণ জরুরি।
যখন আপনার শরীর অত্যাধিক ইউরিক অ্যাসিড তৈরি করে, তখন এটি আপনার রক্ত ​​এবং জয়েন্টগুলিতে তৈরি হয়, যা প্রদাহ সৃষ্টি করতে পারে। এটি গাউট নামে পরিচিত, যা কিডনি রোগের কারণও হতে পারে। সুতরাং ইউরিক অ্যাসিড অবশ্যই নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে। ব্যথা বাড়লেই সকলে মুঠো মুঠো ওষুধ খান৷ কিন্তু প্রাকৃতিকভাবে ইউরিক অ্যাসিড নিয়ন্ত্রণ করতে হলে সবার আগে প্রয়োজন জীবনযাত্রার উন্নতি।
যখন আপনার শরীর অত্যাধিক ইউরিক অ্যাসিড তৈরি করে, তখন এটি আপনার রক্ত ​​এবং জয়েন্টগুলিতে তৈরি হয়, যা প্রদাহ সৃষ্টি করতে পারে। এটি গাউট নামে পরিচিত, যা কিডনি রোগের কারণও হতে পারে। সুতরাং ইউরিক অ্যাসিড অবশ্যই নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে। ব্যথা বাড়লেই সকলে মুঠো মুঠো ওষুধ খান৷ কিন্তু প্রাকৃতিকভাবে ইউরিক অ্যাসিড নিয়ন্ত্রণ করতে হলে সবার আগে প্রয়োজন জীবনযাত্রার উন্নতি।
প্রাচীনকালে থেকে আয়ুর্বেদে জোয়ানের ব্যবহার আছে। এর ওষুধ না খেয়ে ঘরোয়া উপায়েও এই ব্যথা থেকে মুক্তি পেতে পারেন৷ আয়ুর্বেদ বিশেষজ্ঞ ডা. চঞ্চল শর্মা জানিয়েছেন ইউরিক অ্যাসিডের ব্যথা কমাতে জোয়ান দারুণ কাজ করে৷ তবে ওষুধ ছাড়া জোয়ান খেলেই কি ব্যথা কমে যাবে, তা কিন্তু নয়৷ প্রাকৃতিক উপায়ে ব্যথা কমাতে গেলে বেশ কিছু নিয়ম মেনে চলতে হবে৷
ওষুধ না খেয়ে ঘরোয়া উপায়েও এই ব্যথা থেকে মুক্তি পেতে পারেন৷ আয়ুর্বেদ বিশেষজ্ঞ ডা. চঞ্চল শর্মা জানিয়েছেন ইউরিক অ্যাসিডের ব্যথা কমাতে জোয়ান দারুণ কাজ করে৷ তবে ওষুধ ছাড়া জোয়ান খেলেই কি ব্যথা কমে যাবে, তা কিন্তু নয়৷ প্রাকৃতিক উপায়ে ব্যথা কমাতে গেলে বেশ কিছু নিয়ম মেনে চলতে হবে৷
জোয়ান শুধুমাত্র খাবারে স্বাদ বাড়াতে যোগ করে না বরং স্বাস্থ্যের জন্যও খুব ভাল । ডা. শর্মা বলেছেন যে জোয়ানের মধ্যে ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড থাকে যা ইউরিক অ্যাসিড নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে। জোয়ান খেলে গাটের ব্যথা কমে এবং পায়ের ফোলাভাব কমাতেও সাহায্য করে জোয়ান।
জোয়ান শুধুমাত্র খাবারে স্বাদ বাড়াতে যোগ করে না বরং স্বাস্থ্যের জন্যও খুব ভাল । ডা. শর্মা বলেছেন যে জোয়ানের মধ্যে ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড থাকে যা ইউরিক অ্যাসিড নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে। জোয়ান খেলে গাটের ব্যথা কমে এবং পায়ের ফোলাভাব কমাতেও সাহায্য করে জোয়ান।
বায়োমেড রিসার্চ ইন্টারন্যাশনাল-এ প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় দেখা গেছে যে জোয়ান একটি কার্যকর ভেষজ যা আপনাকে ইউরিক অ্যাসিড থেকে মুক্তি পেতে সাহায্য করতে পারে । জোয়ান এবং বিট নুন মিশিয়ে পান করলে ডিটক্সিফিকেশন ভাল হয়। এবং এটি হাড়ের ব্যথা থেকেও মুক্তি পেতে সাহায্য করে।
বায়োমেড রিসার্চ ইন্টারন্যাশনাল-এ প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় দেখা গেছে যে জোয়ান একটি কার্যকর ভেষজ যা আপনাকে ইউরিক অ্যাসিড থেকে মুক্তি পেতে সাহায্য করতে পারে । জোয়ান এবং বিট নুন মিশিয়ে পান করলে ডিটক্সিফিকেশন ভাল হয়। এবং এটি হাড়ের ব্যথা থেকেও মুক্তি পেতে সাহায্য করে।
বিট নুন ও জোয়ান খেলে বিপাক এবং পিউরিনের ভাঙ্গনকে ত্বরান্বিত করে। যা শরীরকে যথাযথভাবে পিউরিন হজম করতে সক্ষম করে। ফলস্বরূপ, প্রচুর পরিমাণে পিউরিন শরীর থেকে বের হয়ে যায় এবং ভিতরে তৈরি হতে পারে না। কিন্তু কীভাবে জোয়ান খেলে ইউরিক অ্যাসিড কমবে,তা সবার আগে জানতে হবে।
বিট নুন ও জোয়ান খেলে বিপাক এবং পিউরিনের ভাঙ্গনকে ত্বরান্বিত করে। যা শরীরকে যথাযথভাবে পিউরিন হজম করতে সক্ষম করে। ফলস্বরূপ, প্রচুর পরিমাণে পিউরিন শরীর থেকে বের হয়ে যায় এবং ভিতরে তৈরি হতে পারে না। কিন্তু কীভাবে জোয়ান খেলে ইউরিক অ্যাসিড কমবে,তা সবার আগে জানতে হবে।
ব্যথা কমাতে চাইলে একটি পাত্রে এক বা দু-চামচ জোয়ান সারারাত ভিজিয়ে রাখুন। তারপর তা সকালে ছেকে নিয়ে তাতে কিছুটা আদার রস ও বিট নুন মিশিয়ে নিন। সকালে খালি পেটে এই জল খেলে উপকার পাবেন।
ব্যথা কমাতে চাইলে একটি পাত্রে এক বা দু-চামচ জোয়ান সারারাত ভিজিয়ে রাখুন। তারপর তা সকালে ছেকে নিয়ে তাতে কিছুটা আদার রস ও বিট নুন মিশিয়ে নিন। সকালে খালি পেটে এই জল খেলে উপকার পাবেন।
এছাড়া চা বানিয়ে খেতে চাইলে আদা ও জোয়ান একটি পাত্রে মিশিয়ে তা ফুটিয়ে নিয়ে গরম গরম খেলেও দারুণ কার্যকরী। এটি ইউরিক অ্যাসিডের উচ্চ মাত্রার সঙ্গে মোকাবিলা করতে সাহায্য করতে পারে। তবে অতিরিক্ত না খাওয়াই ভাল, এতে শরীরের ক্ষতি হতে পারে৷ (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
এছাড়া চা বানিয়ে খেতে চাইলে আদা ও জোয়ান একটি পাত্রে মিশিয়ে তা ফুটিয়ে নিয়ে গরম গরম খেলেও দারুণ কার্যকরী। এটি ইউরিক অ্যাসিডের উচ্চ মাত্রার সঙ্গে মোকাবিলা করতে সাহায্য করতে পারে। তবে অতিরিক্ত না খাওয়াই ভাল, এতে শরীরের ক্ষতি হতে পারে৷ (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)