Tag Archives: Kolkata News

শহর কলকাতার খবর (Kolkata News) ৷ প্রতিদিন শহরে কী কী ঘটছে, তার প্রতিনিয়ত আপডেট জানতে চোখ রাখুন নিউজ18 বাংলার (News18 Bangla) ওয়েবসাইটে ৷ আবহাওয়ার খবর থেকে শুরু করে রাজনীতি, খেলা, শিক্ষা সংক্রান্ত কলকাতার সব খবরই পাবেন এখানে ৷ দেশ-বিদেশে কী ঘটছে, জানার যেমন প্রয়োজন রয়েছে ৷ তেমনি নিজের শহর কলকাতার প্রতি মুহূর্তের আপডেট (Latest Kolkata News) জানাও অত্যন্ত প্রয়োজন ৷

রাজনীতির খবর থেকে শুরু করে শহরে কোথায় কী ঘটছে ৷ সব জানা যাবে এখানেই ৷ থাকছে আবহাওয়া, খেলা এবং ক্রাইম সংক্রান্ত খবরও ৷ কোনও খুনের ঘটনার রহস্যের কিনারা হল কী না, বাংলার রাজনৈতিক দলের নেতা-নেত্রীরা কখন কী করছেন, সব জানতে অবশ্যই পড়তে হবে নিউজ18 বাংলার ওয়েবসাইট ৷

আভিজাত্য এবং বনেদিয়ানা বজায় রাখার সিংহভাগ আজও বজায় করে চলেছে উত্তর কলকাতা। এখানকার সাবেকি আমলের বাড়ি, ট্রাম, হাতে টানা রিকশা সব মিলিয়ে কোথায় যেন আস্ত কলকাতা শহরের গন্ধটা অনুভব করা যায় ৷ অপরদিকে দক্ষিণ কলকাতা বজায় রেখেছে আধুনিকতার ছোঁয়া। নিত্যনতুন সাজে কলকাতাকে সাজিয়ে তুলেছে। সব মিলিয়ে নতুন-পুরোনোর রঙে-ঢং-এ এবং সাবেকিয়ানা ও আধুনিকতার আভিজাত্য মেশানো স্মৃতিবিধুর কলকাতা আমাদের প্রাণের শহর তিলোত্তমা। এই শহরের সব খবর তাই না জানলেই নয় ৷ যা প্রতিনিয়ত পাওয়া যাবে নিউজ18 বাংলার ওয়েবসাইটে ৷

Kolkata Snow Park: এত গরমে একটু বরফের আরাম চান? কলকাতাতেই তো আছে স্নো পার্ক, সামান্য খরচে বরফের দুনিয়ায় ঘুরে আসুন

প্রবল গরমে হাঁসফাঁস করছেন? কলকাতা হোক বা জেলায়, বৃষ্টি হলেও গরমের হাত থেকে রেহাই নেই কারও। এই পরিস্থিতিতে অনেকেই ছুটে যাচ্ছেন পাহাড়ে ছুটি কাটাতে, কেউ বা যাচ্ছেন সমুদ্রে। কিন্তু জানেন কি, কলকাতাতে থেকেও আপনি পেতে পারেন বরফ পড়ার সুখ!
প্রবল গরমে হাঁসফাঁস করছেন? কলকাতা হোক বা জেলায়, বৃষ্টি হলেও গরমের হাত থেকে রেহাই নেই কারও। এই পরিস্থিতিতে অনেকেই ছুটে যাচ্ছেন পাহাড়ে ছুটি কাটাতে, কেউ বা যাচ্ছেন সমুদ্রে। কিন্তু জানেন কি, কলকাতাতে থেকেও আপনি পেতে পারেন বরফ পড়ার সুখ!
একদমই ঠিক। কলকাতায় বরফ দেখতে যেতেই পারেন কলকাতার পাশেই নিউটাউনের Axis Mall-এর ষষ্ঠতলার স্নো পার্কে। এখানে যাওয়ার জন্য মেট্রোতে করে আসতে পারেন সেক্টর ফাইভ। সেখান থেকে অটো বা বাসে পৌঁছতে পারেন অ্যাক্সিস মল।
একদমই ঠিক। কলকাতায় বরফ দেখতে যেতেই পারেন কলকাতার পাশেই নিউটাউনের Axis Mall-এর ষষ্ঠতলার স্নো পার্কে। এখানে যাওয়ার জন্য মেট্রোতে করে আসতে পারেন সেক্টর ফাইভ। সেখান থেকে অটো বা বাসে পৌঁছতে পারেন অ্যাক্সিস মল।
এছাড়া নিউটাউন গামী যে কোনও বাসে করে চলে আসতে পারেন বিশ্ব বাংলা গেট এবং সেখান থেকে অটো বা বাসে পৌঁছতে পারেন Axis Mall।
এছাড়া নিউটাউন গামী যে কোনও বাসে করে চলে আসতে পারেন বিশ্ব বাংলা গেট এবং সেখান থেকে অটো বা বাসে পৌঁছতে পারেন Axis Mall।
এই স্নো পার্কে রয়েছে প্রচুর স্নো অ্যাক্টিভিটি। ভেতরে তাপমাত্রা - 6°C। একটি রাইডও আছে, যেটা আপনারা যতবার ইচ্ছে চড়তে পারেন। এখানে প্রবেশ মূল্য মাথাপিছু - ৫০০/- টাকা। এই ৫০০ টাকায় প্রবেশ করে পার্কে ১ ঘন্টা থাকতে পারবেন। তার জন্য কোনও অতিরিক্ত টাকা লাগবে না।
এই স্নো পার্কে রয়েছে প্রচুর স্নো অ্যাক্টিভিটি। ভেতরে তাপমাত্রা – 6°C। একটি রাইডও আছে, যেটা আপনারা যতবার ইচ্ছে চড়তে পারেন। এখানে প্রবেশ মূল্য মাথাপিছু – ৫০০/- টাকা। এই ৫০০ টাকায় প্রবেশ করে পার্কে ১ ঘন্টা থাকতে পারবেন। তার জন্য কোনও অতিরিক্ত টাকা লাগবে না।
স্নো পার্কের ভিতরে রয়েছে দারুণ মিউজিকের ব্যবস্থা ও আর্টিফিশিয়াল স্নো-ফলও দেখতে পাবেন। কলকাতায় একদিনের জন্য গরম থেকে রেহাই পেতে ভীষণ ভালো লাগবে এই স্নো পার্ক'টি। তবে, ৩ বছরের নীচে শিশুদের জন্য এখানে প্রবেশাধিকার নেই।
স্নো পার্কের ভিতরে রয়েছে দারুণ মিউজিকের ব্যবস্থা ও আর্টিফিশিয়াল স্নো-ফলও দেখতে পাবেন। কলকাতায় একদিনের জন্য গরম থেকে রেহাই পেতে ভীষণ ভালো লাগবে এই স্নো পার্ক’টি। তবে, ৩ বছরের নীচে শিশুদের জন্য এখানে প্রবেশাধিকার নেই।
এই স্নো পার্ক'টি প্রতিদিন সকাল ১১টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত খোলা থাকে। প্রবেশ করার পর লকার পেয়ে যাবেন। প্রতি লকার নিতে খরচ পড়বে ১০০ টাকা। তবে, লকারের চাবি ফেরত দিলে ওই ১০০ টাকা ফেরত পেয়ে যাবেন।
এই স্নো পার্ক’টি প্রতিদিন সকাল ১১টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত খোলা থাকে। প্রবেশ করার পর লকার পেয়ে যাবেন। প্রতি লকার নিতে খরচ পড়বে ১০০ টাকা। তবে, লকারের চাবি ফেরত দিলে ওই ১০০ টাকা ফেরত পেয়ে যাবেন।
এখানে ভেতরে প্রবেশ করার আগে হ্যান্ড গ্লাভস, জ্যাকেট ও জুতো পেয়ে যাবেন। বেরিয়ে আসার সময় সেগুলি ফেরত দিয়ে যেতে হবে। এছাড়া যদি মোজা বাড়ি থেকে না নিয়ে আসেন তাহলে এখানে ৩০ টাকা মূল্যে কিনে নিতে পারবেন।
এখানে ভেতরে প্রবেশ করার আগে হ্যান্ড গ্লাভস, জ্যাকেট ও জুতো পেয়ে যাবেন। বেরিয়ে আসার সময় সেগুলি ফেরত দিয়ে যেতে হবে। এছাড়া যদি মোজা বাড়ি থেকে না নিয়ে আসেন তাহলে এখানে ৩০ টাকা মূল্যে কিনে নিতে পারবেন।

Lok Sabha Elections 2024: কলকাতার ভোটের আগে বিরাট ঘটনা, এবারের ভোটে প্রথম এমন সিদ্ধান্ত নির্বাচন কমিশনের

কলকাতা: এবার কলকাতা দক্ষিণের ডিস্ট্রিক্ট ইলেকশন অফিসারকে বদলি করল নির্বাচন কমিশন। বদলি করা হল এডিএম বসিরহাটকেও। এই প্রথম কোনও লোকসভা কেন্দ্রের ডিস্ট্রিক্ট ইলেকশন অফিসারকে বদলি করল কমিশন। কলকাতার ভোট আগামী ১ জুন। তার আগে কলকাতার কোনও অফিসারকে বদলি করল কমিশন।

পশ্চিমবঙ্গ লোকসভা নির্বাচন ২০২৪ ষষ্ঠ দফা ভোট লাইভ

রাজ্যের মুখ্যসচিবকে চিঠি দিয়ে জানানো হল, এই দুই অফিসারকে নির্বাচনের কাজে যুক্ত নয়, এমন জায়গায় নিয়োগ করতে হবে। তিনজনের প্যানেল পাঠানোর নির্দেশ মুখ্যসচিবকে।

আরও পড়ুন: ৯০ মিনিটে পানশালায় ৪৮ হাজার টাকা উড়িয়ে দু জনকে গাড়ি চাপা! শাস্তি পাবে পুণের নাবালক? সিদ্ধান্ত আজ

এদিকে, বিজেপি নেতাকে নগদ টাকা সমেত গ্রেফতার করায় পুলিশ সুপারকে বদলি করা হয়েছে বলে অভিযোগ জানিয়ে নির্বাচন কমিশনে চিঠি দিল তৃণমূল। মঙ্গলবার বাংলার শাসকদলের তরফে ওই চিঠিটি দিয়েছেন রাজ্যসভার দলনেতা ডেরেক ও’ব্রায়েন। রবিবার বিজেপি নেতা সমিত মণ্ডলকে হিসাব-বহির্ভূত নগদ ৩২ লক্ষ টাকা সমেত ধরে জেলা পুলিশ।

আরও পড়ুন: একে অশান্তির আবহ…তার মধ্যে ভোটের ৭২ ঘণ্টা আগে নন্দীগ্রামে হাইভোল্টেজ সভা অভিষেক বন্দোপাধ্যায়ের

তারপরেই ওই জেলারই পুলিশ সুপার ধৃতিমান সরকারকে বদলি করা হয়। সঙ্গে জানিয়ে দেওয়া হয় নির্বাচনের সঙ্গে সম্পর্ক থাকবে না, এমন পদে তাঁকে বদলি করা হবে তাঁকে। চিঠিতে তৃণমূলের রাজ্যসভার দলনেতা অভিযোগ করেছেন, ১৯ মে মেদিনীপুরের একটি হোটেল থেকে নগদ সমেত ওই বিজেপি নেতা সমিত মণ্ডলকে ধরা হয়। একটি হোটেলে হানা দিয়ে তাঁর কাছ থেকে ৩২ লক্ষ টাকা উদ্ধার করেছে পুলিশ। তাঁর সঙ্গে বিজেপি দলের যোগযোগ ধরা পড়েছে। ধৃত সমিত মেদিনীপুর লোকসভার বিজেপি প্রার্থী অগ্নিমিত্রা পালের ঘনিষ্ঠ বলে পরিচিত। সঙ্গে তাঁর যোগাযোগ রয়েছে শিবু শিট নামে এক ব্যক্তির। যিনি আবার বিজেপির কাঁথি সাংগঠনিক জেলার সভাপতি সুদাম পণ্ডিতের অত্যন্ত ঘনিষ্ঠ। এ ছাড়াও তৃণমূলের তরফে অভিযোগ করা হয়েছে যে অভিযুক্ত ব্যক্তিকে মেদিনীপুরে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে তাঁর জনসভার মঞ্চেও দেখা গিয়েছে। সেই সভার ছবি ও যাবতীয় তথ্য প্রমাণ চিঠির সঙ্গে কমিশনে জমা দিয়েছে তৃণমূল।

Kolkata News: কলকাতায় উদ্ধার লক্ষ লক্ষ টাকা! ভোটের ১০ দিন আগেই শহর জুড়ে নাকা তল্লাশিতে তৎপর লালবাজার

কলকাতা: রাতের কলকাতায় উদ্ধার লক্ষ লক্ষ টাকা৷ জোড়া বাগান থানার সামনে নাকা তল্লাশি চলার সময় এই টাকা উদ্ধার হয়৷ ভোটের সময় শহরকে নিরাপদে রাখতে বদ্ধপরিকর লালবাজার। শহরের উত্তর থেকে মধ্য, কিংবা দক্ষিণে চালানো হচ্ছে বিশেষ নাকা তল্লাশি।

এবার এই নাকা তল্লাশিতেই প্রায় ৮লক্ষ টাকা উদ্ধার করল পুলিশ। ঘটনাটি ঘটেছে জোড়া বাগান থানা এলাকায়। গতকাল সন্ধ্যে সাড়ে সাতটার সময় সোদপুরের উদ্দেশ্যে যাচ্ছিলেন হাওড়ার মাছ ব্যবসায়ী।

আরও পড়ুন: ‘সত্যি সামনে এসেছে…’ বসিরহাটের সভা থেকে সন্দেশখালি নিয়ে বিরাট ঘোষণা মমতার

জানা যায় ওই ব্যবসায়ীর গাড়ি আটকানো হয় জোড়া বাগান থানার সামনে। সেই সময় ওই ব্যবসায়ীর সঙ্গে ছিল লক্ষ লক্ষ টাকা। এমনটাই দাবি করছে লালবাজার। যদিও ওই মাছ ব্যবসায়ীর তরফে জানানো হয়েছে প্রত্যেকদিন এই নগদ টাকা তাদের ব্যবসায়িক কাজেই লাগে।

নির্বাচনী আচরণ বিধি চালু হতেই রাজ্য জুড়ে জোরদার তল্লাশি অভিযান শুরু করেছে লালবাজার। ইতিমধ্যেই গাড়ি থামিয়ে চেকিং শুরু করে দিয়েছে পুলিশ। আর তারই মাঝে সোমবার রাতে নাকা চেকিংয়ে বাজেয়াপ্ত হল লক্ষ লক্ষ টাকা। তবে শহরজুড়ে তল্লাশি চলছে চরম তৎপরতায়।

 

Summer Vacation School Opening Date: গরমের ছুটির পালা শেষ! স্কুল-কলেজ খুলছে কবে? জানিয়ে দিল শিক্ষা দফতর

কলকাতা: ছুটির দিন এবার শেষের পথে। গরমের ছুটি কাটিয়ে কবে খুলবে রাজ্যের স্কুল-কলেজ? মঙ্গলবারই নয়া আপডেট দিল স্কুল শিক্ষা দফতর। জানা গিয়েছে, ৩ জুন থেকেই স্কুল খুলতে চলেছে। পরিস্থিতি না বদল হলে ৩ জুন থেকেই রাজ্যের স্কুল-কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয় খুলবে। স্কুল শিক্ষা দফতরের তরফে আগেই নির্দেশিকা দিয়ে জানানো হয়েছিল ২ রা জুন থেকে স্কুল খুলবে। তবে এদিন একদিন পর ধরে চলতে বলা হয়েছে।

৩ জুনই স্কুল খোলার প্রস্তুতি নিতে চলেছে রাজ্য স্কুল শিক্ষা দফতর বলেই সূত্রের খবর। প্রসঙ্গত ১ জুন শেষ হচ্ছে সাত দফার লোকসভা নির্বাচন ২০২৪। স্কুল খোলার পর গরমের ছুটির কারণে অতিরিক্ত ক্লাস করাতে হবে স্কুলে স্কুলে। ইতিমধ্যেই তা নির্দেশ দিয়েছে রাজ্য। ভোটের কাজে স্কুলগুলিতে কেন্দ্রীয় বাহিনীর থাকার ব্যবস্থা হয়েছে। কেন্দ্রীয় বাহিনী থাকার পর বিভিন্ন স্কুলে স্কুলে কী অবস্থা? বিভিন্ন জেলার স্কুল বিদ্যালয় পরিদর্শকের থেকে জানতে চেয়েছে স্কুল শিক্ষা দফতর।

আরও পড়ুন: উচ্চ মাধ্যমিকের পর ডাক্তারি বা ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে ভর্তি হবেন? পশ্চিমবঙ্গের সেরা কলেজগুলির তালিকা রইল এখানে

গরম বাড়তে দেখে গত ২২ এপ্রিল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলিতে আগাম গরমের ছুটি ঘোষণা করেছিল রাজ্য। গরমের জেরে যাতে ছাত্রছাত্রীরা অসুস্থ না হয়ে পড়ে সেই কারণেই তড়িঘড়ি পদক্ষেপ নেওয়া হয়। আগামী ২ জুন পর্যন্ত ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে। ৩ তারিখ থেকেই সম্ভবত খুলে যাবে স্কুল, এমন ভাবেই কাজ করতে চায় শিক্ষা দফতর।

আরও পড়ুন: সন্তানকে কেন্দ্রীয় বিদ্যালয়ে ভর্তি করতে চান? KVS-এ পড়ানোর খরচ কত-কীভাবে আবেদন করবেন জানুন

আগে ছুটির তালিকা অনুযায়ী স্কুল শিক্ষা দফতর জানিয়েছিল, চলতি বছর ৬ মে থেকে গরমের ছুটি পড়বে রাজ্য সরকারি ও সরকার পোষিত স্কুলগুলিতে। শেষ হবে ২ জুন। তবে হঠাৎ ভয়াবহ তাপপ্রবাহের জেরে এপ্রিলের শেষ থেকেই সরকারি স্কুলগুলিতে গরমের ছুটি শুরু হয়ে গিয়েছে। টানা স্কুল-কলেজ বন্ধ থাকার ফলে সিলেবাস শেষ করা যাবে কি না তা নিয়ে ইতিমধ্যেই চিন্তায় ছাত্রছাত্রী-অভিভাবক থেকে শিক্ষক-শিক্ষিকারা। ফলে স্কুল খুললেই বাড়তি ক্লাস করানোর পরিকল্পনাও করা হয়েছে।

সোমরাজ বন্দ্যোপাধ্যায়

Gold: কলকাতার কাছেই এই নদীতে নাকি সোনা’ই সোনা! ঠিক যেন সোনার খনি! যে খুশি যেতে পারে সেখানে

‘এ নদী এমন নদী জল’ চাইলে সোনা দেয়। গল্প নয় ঝাড়খণ্ডের সুবর্ণরেখা যেন সোনার খনি। জলের স্রোতে এই নদীতে বয়ে আসে স্বর্ণ খণ্ড। বাংলায় সুবর্ণরেখা আর হিন্দিতে এর নাম স্বর্ণরেখা।
‘এ নদী এমন নদী জল’ চাইলে সোনা দেয়। গল্প নয় ঝাড়খণ্ডের সুবর্ণরেখা যেন সোনার খনি। জলের স্রোতে এই নদীতে বয়ে আসে স্বর্ণ খণ্ড। বাংলায় সুবর্ণরেখা আর হিন্দিতে এর নাম স্বর্ণরেখা।
স্বর্ণরেখা আর তার উপনদী করকরিতে পাওয়া যায় সোনার টুকরো। ঝাড়খণ্ডের রাঁচির কাছে উৎপন্ন হয়ে এই নদী পশ্চিমবঙ্গ ও ওড়িশার মধ্য দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে।
স্বর্ণরেখা আর তার উপনদী করকরিতে পাওয়া যায় সোনার টুকরো। ঝাড়খণ্ডের রাঁচির কাছে উৎপন্ন হয়ে এই নদী পশ্চিমবঙ্গ ও ওড়িশার মধ্য দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে।
রাঁচি শহর থেকে এই নদীর দূরত্ব ১৬ কিমি। নদীর দৈর্ঘ্য ৪৭৪ কিমি। দীর্ঘদিন ধরে সুবর্ণরেখার স্রোতে সোনা বয়ে আসার রহস্য উদ্ঘাটন করতে চেয়েছেন বিজ্ঞানীরা। কোনও জুতসই উত্তর পাওয়া যায়নি।
রাঁচি শহর থেকে এই নদীর দূরত্ব ১৬ কিমি। নদীর দৈর্ঘ্য ৪৭৪ কিমি। দীর্ঘদিন ধরে সুবর্ণরেখার স্রোতে সোনা বয়ে আসার রহস্য উদ্ঘাটন করতে চেয়েছেন বিজ্ঞানীরা। কোনও জুতসই উত্তর পাওয়া যায়নি।
ভূতাত্ত্বিকের মতে সোনা আছে এমন পাথরের ওপর দিয়ে সুবর্ণরেখার জলের স্রোত প্রবাহিত হয়। জলের ঘর্ষণেই কুঁচি কুঁচি সোনা আসে জলে।
ভূতাত্ত্বিকের মতে সোনা আছে এমন পাথরের ওপর দিয়ে সুবর্ণরেখার জলের স্রোত প্রবাহিত হয়। জলের ঘর্ষণেই কুঁচি কুঁচি সোনা আসে জলে।
এলাকাবাসীর বিকল্প আয়ের উৎস হয়ে উঠেছে এই নদী। এক খণ্ড ধানের মত সূক্ষ্ম সোনার কুঁচি পাওয়া যায় সুবর্ণরেখার জলে। সারাণ্ডা ও তমাড় এলাকার মানুষজন সকাল থেকে নদীতে সোনার খোঁজে ছোটেন।
এলাকাবাসীর বিকল্প আয়ের উৎস হয়ে উঠেছে এই নদী। এক খণ্ড ধানের মত সূক্ষ্ম সোনার কুঁচি পাওয়া যায় সুবর্ণরেখার জলে। সারাণ্ডা ও তমাড় এলাকার মানুষজন সকাল থেকে নদীতে সোনার খোঁজে ছোটেন।
অনেকেই বলছেন, সোনার সন্ধান পাওয়াটা নতুন কিছু নয়। এলাকার আদিবাসী জনগোষ্ঠী ঝোরার গোষ্ঠীভুক্তরা অনেকদিন ধরেই স্থানীয় নদী থেকে সোনা কুড়িয়ে পাওয়ার কথা বলে আসছে। সেই কারণে এখানকার নামও দেওয়া হয়েছে সোনাঝুরি। ২০১২ সালে এই বিষয়টি কেন্দ্রীয় সরকার গুরুত্ব দিয়ে দেখতে শুরু করে।
অনেকেই বলছেন, সোনার সন্ধান পাওয়াটা নতুন কিছু নয়। এলাকার আদিবাসী জনগোষ্ঠী ঝোরার গোষ্ঠীভুক্তরা অনেকদিন ধরেই স্থানীয় নদী থেকে সোনা কুড়িয়ে পাওয়ার কথা বলে আসছে। সেই কারণে এখানকার নামও দেওয়া হয়েছে সোনাঝুরি। ২০১২ সালে এই বিষয়টি কেন্দ্রীয় সরকার গুরুত্ব দিয়ে দেখতে শুরু করে।
দু’‌টি আলাদা বেসরকারি সংস্থাকে দিয়ে এলাকার সমীক্ষাও করানো হয়। কিন্তু তাতে ইতিবাচক কোনও ফল এসেছে, এমন নয়। ফলে সরকার আর সোনার খনির খোঁজে এগোয়নি। নতুন করে আবার সোনার খনির কথা ওঠায়, ওই নদীর জলে, মাটিতে সোনার সন্ধান পাওয়ায় সরকার ফের পুরো বিষয়টি হয়ত খতিয়ে দেখবে।
দু’‌টি আলাদা বেসরকারি সংস্থাকে দিয়ে এলাকার সমীক্ষাও করানো হয়। কিন্তু তাতে ইতিবাচক কোনও ফল এসেছে, এমন নয়। ফলে সরকার আর সোনার খনির খোঁজে এগোয়নি। নতুন করে আবার সোনার খনির কথা ওঠায়, ওই নদীর জলে, মাটিতে সোনার সন্ধান পাওয়ায় সরকার ফের পুরো বিষয়টি হয়ত খতিয়ে দেখবে।

Kolkata: কলকাতার কচুরি দোকানে ভয়ঙ্কর কাণ্ড! ভয়ে কাঁপতে-কাঁপতে থানায় তরুণী, ভয়াবহ অভিজ্ঞতা

কলকাতা: শহর কলকাতায় সাত সকালে তরুণীর শ্লীলতাহানির ঘটনা। প্রতিবাদ করে প্রহৃত তরুণীর বন্ধু। ঘটনা টালিগঞ্জ থানা এলাকার শরৎ বোস রোডে। ইতিমধ্যে টালিগঞ্জ থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের হয়েছে। অভিযোগ পেয়ে এফআইআর করে তদন্ত শুরু করল পুলিশ। তবে তরুণীর অভিযোগ, তার বন্ধুর অভিযোগ নেওয়া হলেও তরুণীর অভিযোগ নেওয়া হয়নি।

বৃহস্পতিবার সকাল ৬ টা। শরৎ বোস রোডে এক নামী কচুরি স্ন্যাক্সের দোকান। বন্ধুর সঙ্গে তরুণী কচুরী খেতে গিয়েছিলেন। অপেক্ষা করছিলেন দোকানের বাইরে। অভিযোগ, হঠাৎ আট দশজনের একটি গ্রুপ বাইক ও স্কুটি নিয়ে এসে প্রথমে দাঁড়িয়ে থাকা তরুণীর স্কুটিতে ধাক্কা মারে। এরপর পাশে দাঁড়িয়ে তরুণীর উদ্দেশে অশালীন অঙ্গভঙ্গি করে বলে অভিযোগ।

আরও পড়ুন: ভারতের সবচেয়ে বড় পার্ক আছে কলকাতাতেই! একদিনে ঘোরা অসম্ভব! গেলে মুগ্ধ হবেনই, ১০০% গ্যারান্টি

এরপর আবার তরুণীর স্কুটিতে ধাক্কা মারে ওই গ্রুপে থাকা এক যুবক। এরপর তরুণীর বন্ধু প্রতিবাদ করলে তাদের মারধর করা হয়। তরুণীকেও ধাক্কা মারা হয়। অশালীন গালিগালাজ দেওয়া হয়। ১০০ ডায়াল করেন তারা। এরপর পুলিশ আসে। তাদের টালিগঞ্জ থানায় নিয়ে যাওয়া হয়। তরুণীর অভিযোগ, বন্ধুর অভিযোগ পুলিশ নিলেও তার অভিযোগ পুলিশ নেয়নি।

Ghost: পুতুল-বাড়ি! কলকাতার সবচেয়ে ভূতুড়ে জায়গা নাকি এটিই, কোথায় এটি? ঘটনা শুনে রাতের ঘুম উড়ে যাবে

সপ্তদশ শতাব্দীর শেষভাগে সূতানুটি, গোবিন্দপুর আর কলকাতা নামে তিনটি ছোট্ট গ্রামের একসঙ্গে মিলে পথ চলা শুরু। তিন শতাব্দী পর আজ কল্লোলিনী তিলোত্তমা কলকাতা এক সমৃদ্ধশালী মহানগরী। কিন্তু দিনের বেলায় ঝাঁ চকচকে এই শহরের আশ্রয় ছেড়ে আমাদের সঙ্গে আজকে চলুন মাঝরাতের ছায়াঘেরা পথে।
সপ্তদশ শতাব্দীর শেষভাগে সূতানুটি, গোবিন্দপুর আর কলকাতা নামে তিনটি ছোট্ট গ্রামের একসঙ্গে মিলে পথ চলা শুরু। তিন শতাব্দী পর আজ কল্লোলিনী তিলোত্তমা কলকাতা এক সমৃদ্ধশালী মহানগরী। কিন্তু দিনের বেলায় ঝাঁ চকচকে এই শহরের আশ্রয় ছেড়ে আমাদের সঙ্গে আজকে চলুন মাঝরাতের ছায়াঘেরা পথে।
আলো আঁধারি অলিগলির মধ্যে পাবেন এক অন্য কলকাতা, যেখানে শোনা যায় শতাব্দিপ্রাচীন অশরীরী আত্মাদের আর্তনাদ, গা ছমছমে পরিবেশে অনুভব করা যায় সাবেকি কলকাতার ভূতুড়ে ইতিহাস। খুব সাবধান, হৃদয়ের দুর্বলতা থাকলে রাত বাড়ার পর কলকাতার এই কটি জায়গায় না যাওয়াই ভাল।
আলো আঁধারি অলিগলির মধ্যে পাবেন এক অন্য কলকাতা, যেখানে শোনা যায় শতাব্দিপ্রাচীন অশরীরী আত্মাদের আর্তনাদ, গা ছমছমে পরিবেশে অনুভব করা যায় সাবেকি কলকাতার ভূতুড়ে ইতিহাস। খুব সাবধান, হৃদয়ের দুর্বলতা থাকলে রাত বাড়ার পর কলকাতার এই কটি জায়গায় না যাওয়াই ভাল।
পুতুলবাড়ি-নামটি যত মিষ্টি, এই বাড়ির ইতিহাস ততধিক ভয়ানক। সাবেকি উত্তর কলকাতার ইতিহাসের সাক্ষী এই বাড়িটি আজ কলকাতার অন্যতম অভিশপ্ত বাড়ি বলে খ্যাত। গঙ্গারধারে অবস্থিত এই পোড়োবাড়িটি দেখলে মনে হবে এই বুঝি ভেঙে পড়ল।
পুতুলবাড়ি-নামটি যত মিষ্টি, এই বাড়ির ইতিহাস ততধিক ভয়ানক। সাবেকি উত্তর কলকাতার ইতিহাসের সাক্ষী এই বাড়িটি আজ কলকাতার অন্যতম অভিশপ্ত বাড়ি বলে খ্যাত। গঙ্গারধারে অবস্থিত এই পোড়োবাড়িটি দেখলে মনে হবে এই বুঝি ভেঙে পড়ল।
বাড়ির একতলায় গেঞ্জির কারখানায় হাতে গোনা কয়েকজন কাজ করেন। আর বন্ধ দোতলার ঘর গুলোতে সাজানো আছে অসংখ্য পুরনো পুতুল। এককালে বাবুদের আসর বসত এই দু'তলায়, হত বাইজিদের নাচ।
বাড়ির একতলায় গেঞ্জির কারখানায় হাতে গোনা কয়েকজন কাজ করেন। আর বন্ধ দোতলার ঘর গুলোতে সাজানো আছে অসংখ্য পুরনো পুতুল। এককালে বাবুদের আসর বসত এই দু’তলায়, হত বাইজিদের নাচ।
জানা যায়নি সেই বাবুদের লালসতৃপ্তির শিকার হয়েছেন কত অগুনতি মহিলা এই বাড়িতে। তাদের হাসি, চিৎকার, পায়ের নুপুরের ঝংকারের আওয়াজ ভেসে আসে সূর্য ডুবলেই।
জানা যায়নি সেই বাবুদের লালসতৃপ্তির শিকার হয়েছেন কত অগুনতি মহিলা এই বাড়িতে। তাদের হাসি, চিৎকার, পায়ের নুপুরের ঝংকারের আওয়াজ ভেসে আসে সূর্য ডুবলেই।
আহিরীটোলায় অবস্থিত এই বাড়িটি নিয়ে আজও রহস্যের শেষ নেই। এই বাড়িটিতে এখনো রাত্রি হলে কেউ আর দোতলা বা তিনতলায় ওঠার সাহস পান না। শুধুমাত্র রাত্রিবেলা নয়, ভরদুপুরে অশরীরীর উপদ্রব বুঝতে পারা যায়। তবে এই বাড়িটির পিছনে একটি ছোট রহস্য গল্প রয়েছে। এক সময় বাড়িটিতে এক বড়লোক বাস করতেন।
আহিরীটোলায় অবস্থিত এই বাড়িটি নিয়ে আজও রহস্যের শেষ নেই। এই বাড়িটিতে এখনো রাত্রি হলে কেউ আর দোতলা বা তিনতলায় ওঠার সাহস পান না। শুধুমাত্র রাত্রিবেলা নয়, ভরদুপুরে অশরীরীর উপদ্রব বুঝতে পারা যায়। তবে এই বাড়িটির পিছনে একটি ছোট রহস্য গল্প রয়েছে। এক সময় বাড়িটিতে এক বড়লোক বাস করতেন।
বাড়িটি পুরো দেখাশোনার জন্য ছিল প্রচুর দাসী। মনিব সেই দাসীদের উপর যৌন অত্যাচার করতেন। দাসীরা একদিন এর বিরোধিতা করেছিলেন। এর ফলে তাদেরকে হত্যা করা হয়।
বাড়িটি পুরো দেখাশোনার জন্য ছিল প্রচুর দাসী। মনিব সেই দাসীদের উপর যৌন অত্যাচার করতেন। দাসীরা একদিন এর বিরোধিতা করেছিলেন। এর ফলে তাদেরকে হত্যা করা হয়।
হত্যা করা হলে তাদের লাশ বাড়ির পিছনে মাটি চাপা দিয়ে দেওয়া হয়। ধরে নেওয়া হয়, এই কারণে আজও সেই দাসীদের আত্মা এই বাড়িটিতে ঘুরঘুর করে। শোনা যায় কান্নার শব্দ।
হত্যা করা হলে তাদের লাশ বাড়ির পিছনে মাটি চাপা দিয়ে দেওয়া হয়। ধরে নেওয়া হয়, এই কারণে আজও সেই দাসীদের আত্মা এই বাড়িটিতে ঘুরঘুর করে। শোনা যায় কান্নার শব্দ।

Eco Park: ভারতের সবচেয়ে বড় পার্ক আছে কলকাতাতেই! একদিনে ঘোরা অসম্ভব! গেলে মুগ্ধ হবেনই, ১০০% গ্যারান্টি

ইকো-পার্কের কথা মাথায় এলেই চোখের সামনে ভেসে ওঠে সবুজে ঘেরা একটি সুন্দর জায়গা। যেখানে অপরূপ প্রাকৃতিক সৌন্দর্য্যে মুগ্ধ হবেন যে কোনও পর্যটক।
ইকো-পার্কের কথা মাথায় এলেই চোখের সামনে ভেসে ওঠে সবুজে ঘেরা একটি সুন্দর জায়গা। যেখানে অপরূপ প্রাকৃতিক সৌন্দর্য্যে মুগ্ধ হবেন যে কোনও পর্যটক।
মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের মস্তিষ্ক প্রসূত এই পার্ক শুরু থেকেই জনপ্রিয়তার শিখরে পৌঁছে যায়। শুধু তাই নয়, সাফল্যের নতুন সফর শুরু হয়েছে ইকো পার্কের। বিশ্বের মানচিত্রে জায়গা করে নিয়েছে প্রকৃতির এই তীর্থক্ষেত্র। নিউ জিল্যান্ডের এক আন্তর্জাতিক সংস্থার নিরিখে বিশ্বের সেরা শহুরে পার্কের তালিকায় ঠাঁই পেয়েছে তিলোত্তমার সাধের পার্কটি।
মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের মস্তিষ্ক প্রসূত এই পার্ক শুরু থেকেই জনপ্রিয়তার শিখরে পৌঁছে যায়। শুধু তাই নয়, সাফল্যের নতুন সফর শুরু হয়েছে ইকো পার্কের। বিশ্বের মানচিত্রে জায়গা করে নিয়েছে প্রকৃতির এই তীর্থক্ষেত্র। নিউ জিল্যান্ডের এক আন্তর্জাতিক সংস্থার নিরিখে বিশ্বের সেরা শহুরে পার্কের তালিকায় ঠাঁই পেয়েছে তিলোত্তমার সাধের পার্কটি।
২০১২ সালে সাধারণ মানুষদের জন্য খুলে দেওয়া হয় ৪৮০ একর জমির উপর তৈরি এই এই পার্কটি। রাজ্য থেকে দেশের মধ্যে জনপ্রিয়তা বাড়তে সময় লাগেনি। সারা বিশ্বের সেরা শহুরে পার্কগুলির তালিকায় জায়গাও করে নিয়েছে ইকো পার্ক।
২০১২ সালে সাধারণ মানুষদের জন্য খুলে দেওয়া হয় ৪৮০ একর জমির উপর তৈরি এই এই পার্কটি। রাজ্য থেকে দেশের মধ্যে জনপ্রিয়তা বাড়তে সময় লাগেনি। সারা বিশ্বের সেরা শহুরে পার্কগুলির তালিকায় জায়গাও করে নিয়েছে ইকো পার্ক।
ভারতের সবচেয়ে বড় পার্ক হল এই ‘প্রকৃতি তীর্থ’। নাম শুনে নিশ্চয়ই ভাবছেন এমন পার্ক আবার কবে হল? সাধারণের মুখে মুখে অবশ্য এই জায়গাটিই ‘ইকোপার্ক’ নামে বেশি পরিচিত।
ভারতের সবচেয়ে বড় পার্ক হল এই ‘প্রকৃতি তীর্থ’। নাম শুনে নিশ্চয়ই ভাবছেন এমন পার্ক আবার কবে হল? সাধারণের মুখে মুখে অবশ্য এই জায়গাটিই ‘ইকোপার্ক’ নামে বেশি পরিচিত।
‘হিডকো’-র তত্ত্বাবধানে ২০১২ সালে পার্কটির উদ্বোধন করেন তৎকালীন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দোপাধ্যায়। ২০১৩ সালের পয়লা জানুয়ারি থেকে সাধারণ মানুষের জন্য খুলে দেওয়া হয়। লন্ডনের ‘মাদাম তুসো’ মিউডিয়ামের অনুকরণে ইকোপার্কের উল্টো দিকে তৈরি করা হয় ‘মাদার ওয়াক্স মিউজিয়াম’।
‘হিডকো’-র তত্ত্বাবধানে ২০১২ সালে পার্কটির উদ্বোধন করেন তৎকালীন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দোপাধ্যায়। ২০১৩ সালের পয়লা জানুয়ারি থেকে সাধারণ মানুষের জন্য খুলে দেওয়া হয়। লন্ডনের ‘মাদাম তুসো’ মিউডিয়ামের অনুকরণে ইকোপার্কের উল্টো দিকে তৈরি করা হয় ‘মাদার ওয়াক্স মিউজিয়াম’।
ইকোপার্কে মোট ৬টি গেট আছে। যে কোনও একটি দিয়ে ঢুকলেই হল। তবে ৪ নম্বর গেটের কাছেই আছে বিশ্বের সপ্তম আশ্চর্যের প্রতিরূপ। সেগুলি দেখেই ইকোপার্ক ভ্রমণ শুরু করতে পারেন।

ইকোপার্কে মোট ৬টি গেট আছে। যে কোনও একটি দিয়ে ঢুকলেই হল। তবে ৪ নম্বর গেটের কাছেই আছে বিশ্বের সপ্তম আশ্চর্যের প্রতিরূপ। সেগুলি দেখেই ইকোপার্ক ভ্রমণ শুরু করতে পারেন।
আবার প্রথম থেকেই হাঁটতে ইচ্ছে না করলে ব্যাটারি চালিত গাড়ি বা টয়ট্রনে পুরো ইকোপার্কটা এক ঝলক ঘুরে দেখে নেওয়া যায়। তার জন্য অবশ্য ২ নম্বর গেট দিয়ে ঢুকলেই ভাল।
আবার প্রথম থেকেই হাঁটতে ইচ্ছে না করলে ব্যাটারি চালিত গাড়ি বা টয়ট্রনে পুরো ইকোপার্কটা এক ঝলক ঘুরে দেখে নেওয়া যায়। তার জন্য অবশ্য ২ নম্বর গেট দিয়ে ঢুকলেই ভাল।
পার্কটিতে প্রচুর জিনিস আছে। এক দিনে সবটা দেখা প্রায় অসম্ভব। সঠিক পরিকল্পনা থাকলে তবেই বেশ খানিকটা ঘুরতে পারবেন। প্রথমেই যদি বিশ্বের সপ্তম আশ্চর্যের প্রতিরূপ দেখতে হয়, তা হলেও আলাদা করে টিকিট কাটতে হবে।
পার্কটিতে প্রচুর জিনিস আছে। এক দিনে সবটা দেখা প্রায় অসম্ভব। সঠিক পরিকল্পনা থাকলে তবেই বেশ খানিকটা ঘুরতে পারবেন। প্রথমেই যদি বিশ্বের সপ্তম আশ্চর্যের প্রতিরূপ দেখতে হয়, তা হলেও আলাদা করে টিকিট কাটতে হবে।
এখানে দেখতে পারেন চিনের প্রাচীর, রোমের বিখ্যাত মঞ্চ কলোসিয়াম, ব্রাজিলের রিও ডে জেনেরোর বিখ্যাত জিশুমূর্তি, জর্ডনের পেট্রা, মিশরের পিরামিড, ভারতের তাজমহল এবং চিলের রহস্যময় দ্বীপ ইস্টার আইল্যান্ডের বিভিন্ন ভাস্কর্য।
এখানে দেখতে পারেন চিনের প্রাচীর, রোমের বিখ্যাত মঞ্চ কলোসিয়াম, ব্রাজিলের রিও ডে জেনেরোর বিখ্যাত জিশুমূর্তি, জর্ডনের পেট্রা, মিশরের পিরামিড, ভারতের তাজমহল এবং চিলের রহস্যময় দ্বীপ ইস্টার আইল্যান্ডের বিভিন্ন ভাস্কর্য।
এ ছাড়াও রয়েছে শিশুদের জন্য একটি পার্ক। এখানে আলাদা করে টিকিট কাটতে লাগে না। ভিতরে ট্রি হাউসের মতো বাড়িও আছে।
এ ছাড়াও রয়েছে শিশুদের জন্য একটি পার্ক। এখানে আলাদা করে টিকিট কাটতে লাগে না। ভিতরে ট্রি হাউসের মতো বাড়িও আছে।
কলকাতার বিভিন্ন জায়গা থেকে ইকোপার্ক যাওয়ার বাস পাওয়া যায়। গল্ফগ্রিন, যাদবপুর, হাওড়া, শিয়ালদহ থেকে প্রতি ঘণ্টায় এসি বাস ছাড়ে। সরকারি, বেসরকারি অনেক বাস আছে।
কলকাতার বিভিন্ন জায়গা থেকে ইকোপার্ক যাওয়ার বাস পাওয়া যায়। গল্ফগ্রিন, যাদবপুর, হাওড়া, শিয়ালদহ থেকে প্রতি ঘণ্টায় এসি বাস ছাড়ে। সরকারি, বেসরকারি অনেক বাস আছে।

Kolkata: লাখ-লাখ টাকা, সঙ্গে ডলারের পাহাড়! কলকাতায় ধরা পড়া কে এই সঞ্জয়? বড় অভিযান পুলিশের

কলকাতা: ভোটের মুখে খাস কলকাতায় উদ্ধার মার্কিন ডলার। চলছে বাংলায় তৃতীয় দফা নির্বাচন। এর মধ্যেই খাস কলকাতা থেকে উদ্ধার হল মার্কিন ডলার সহ লাখ লাখ টাকা। উদ্ধার করেছে হেয়ার স্ট্রিট থানার পুলিশ। শহরে ভোটের আগে কোথা থেকে এল এই বিপুল পরিমাণ টাকা, তা নিয়ে উঠছে প্রশ্ন।

জানা গিয়েছে, সোমবার রাত ৮টা নাগাদ হেয়ার স্ট্রিট থানার পুলিশ আধিকারিকেরা বাজেয়াপ্ত করেন প্রায় আট লাখ টাকা। পুলিশ সূত্রে খবর, আধিকারিকরা গোপন সূত্রে খবর পেয়ে এক সন্দেহজনক ব্যক্তিকে গ্রেফতার করেন হেয়ার স্ট্রিট থানার অন্তর্গত এলাকা থেকে।

আরও পড়ুন: ‘রাজ্যকে শূন্যপদ তৈরি করতে হল কেন?’ SSC মামলায় বড় প্রশ্ন উঠল সুপ্রিম কোর্টে!

তারপর ওই ব্যক্তিকে প্রাথমিকভাবে জিজ্ঞাসাবাদ করা হলে তার কাছ থেকে বাজেয়াপ্ত হয় ভারতীয় মুদ্রায় নগদ ২ লাখ ৪৫ হাজার টাকা এবং তিন হাজার US ডলার। গ্রেফতার হওয়া ওই ব্যক্তির নাম সঞ্জয় কুমার যাদব। তার বয়স ২৫ বছর। বিহারের বাসিন্দা সঞ্জয় কর্মসূত্রে হাওড়ায় থাকেন।

ঘটনার সঙ্গে বিদেশের অর্থ লেনদেন কোনও যোগাযোগ রয়েছে কিনা, সেই বিষয়টিও খতিয়ে দেখছে হেয়ার স্ট্রিট থানার পুলিশ।

Kolkata: ছাদের বাগানে জল দিতে গিয়েছিলেন, হঠাৎ ধুপ করে আওয়াজ! ভয়ঙ্কর ঘটনা কলকাতায়, সব শেষ বৃদ্ধের

কলকাতা: বাগুইহাটির দেশবন্ধু নগরে বহুতল আবাসনের তিন তলার ছাদ থেকে পড়ে গিয়ে মৃত্যু শান্তি ভূষণ রায় নামে এক বৃদ্ধের। ঘটনাস্থলে বাগুইআটি থানার পুলিশ। দেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।

পুলিশ সূত্রে খবর, বাগুইহাটি দেশবন্ধু নগর এবি৮/ ২৯ জয়াভবনের তিন তলার ছাদ থেকে পড়ে গিয়ে মৃত্যু বছর আটাত্তরের বৃদ্ধ শান্তি ভূষণ রায়ের। দুপুর ১২ টা নাগাদ তিনি ছাদে উঠেছিলেন, তারপর হঠাৎ করে কীভাবে পড়ে গেলেন তিনি, তা নিয়ে তদন্ত করে দেখছে বাগুইআটি থানা পুলিশ।

আরও পড়ুন: ভারতের ট্রেনে টয়লেট কিন্তু এক বাঙালির অবদান! এক চিঠিতেই কাজ, তারপর যা হল…চমকে যাবেন শুনে

নিছকই কি দুর্ঘটনা নাকি এর পেছনে রয়েছে অন্য কোন রহস্য, সমস্তটাই তদন্ত করে দেখছে পুলিশ। তবে স্থানীয় সূত্র মারফত খবর ছাদে তিনি প্রায়ই যেতেন গাছ পরিচর্যার জন্য। সেই মতো সোমবারও গিয়েছিলেন গাছে জল দেওয়ার জন্য।

তবে কীভাবে পাঁচিল টপকে পড়ে গেলেন, তা নিয়ে তৈরি হচ্ছে রহস্য। দেহটিকে ময়না তদন্তের জন্য আরজি কর হাসপাতালে পাঠানো হবে। ময়নাতদন্তের প্রাথমিক রিপোর্ট পাওয়ার পরে বোঝা যাবে মৃত্যুর সঠিক কারণ।