Tag Archives: lord krishna

Janmashtami 2024: হাওড়ার রাস্তায় শয়ে শয়ে রাধা-কৃষ্ণ! ব্যাপারটা কী?

হাওড়া: প্রায় ২০০ রাধা-কৃষ্ণ নিয়ে আয়োজিত হল জন্মাষ্টমীর পুজো! হাওড়ার রঘুদেবপুরে জন্মাষ্টমী উপলক্ষে মহা উৎসব আয়োজিত হয়। সেখানে জেলার বিভিন্ন প্রান্ত থেকে সকলে হাজির হয়েছিলেন। রাধা ও কৃষ্ণ সাজো প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়। তা নিয়ে ব্যাপক উন্মাদনা লক্ষ্য করা গিয়েছে মানুষের মধ্যে।

প্রতি বছরের মত এবারও জন্মাষ্টমীর দিন প্রতিযোগীরা হাজির ছিল। বৃষ্টি উপেক্ষা করেই দারুন উৎসাহের সঙ্গে হাজির হয়েছিলেন সবাই। এরপর রাধা ও কৃষ্ণ সাজে সকলকে নিয়ে বের হয় শোভাযাত্রা। নন্দ উৎসবের এই শোভাযাত্রা দেখতে রাস্তার ধারে মানুষের ভিড় জমে যায়, সে এক অপূর্ব দৃশ্য।

আরও পড়ুন: হেলমেট না পরে স্কুটি চালানোর মাশুল, কাজ থেকে বাড়ি ফেরা হল না কিশন খড়িয়ার

প্রায় ঘণ্টা তিনেকের প্রদর্শনী শেষে শোভাযাত্রায় অংশগ্রহণ করে কয়েক হাজার মানুষ। বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রায় বিভিন্ন বাদ্যযন্ত্র থেকে নানা সাজে সজ্জিত মানুষের এই শোভাযাত্রা বের হয়েছিল বেলা ১১.৩০ নাগদ। পাঁচলা মোড় থেকে বুড়িখালি পর্যন্ত শোভাযাত্রা চলে। বাদ্যযন্ত্র সহ বিভিন্ন থিমে সাজানো এই শোভাযাত্রা দেখতে কয়েক হাজার মানুষ হাজির ছিলেন।

রঘুদেবপুর শ্রীকৃষ্ণ চৈতন্য মহাসঙ্ঘের ব্যবস্থাপনায় এই গোটা আয়োজন হয়েছিল। গত কয়েক বছরের মত এবারও মহা ধুমধাম করে যাবতীয় রীতি মেনে এখানে জন্মাষ্টমীর পুজো হয়েছে। ভক্তরা এসে অত্যন্ত তৃপ্তি অনুভব করেছেন বলে জানিয়েছেন উদ্যোক্তারা।

রাকেশ মাইতি

Janmashtami 2024: নানা সাজে হাজির আড়াইশো গোপাল! জন্মাষ্টমীতে বিরাট আয়োজন জলপাইগুড়িতে

আজ জন্মাষ্টমী! শ্রীকৃষ্ণের জন্মদিন উপলক্ষে জলপাইগুড়ি শহরই যেন বৃন্দাবন হয়ে উঠেছে এদিন। শহরের চারদিকে যে দিকে চোখ যায় সেদিকেই চোখে পড়ে ছোট্ট ছোট্ট ক্ষুদে গোপাল।
আজ জন্মাষ্টমী! শ্রীকৃষ্ণের জন্মদিন উপলক্ষে জলপাইগুড়ি শহরই যেন বৃন্দাবন হয়ে উঠেছে এদিন। শহরের চারদিকে যে দিকে চোখ যায় সেদিকেই চোখে পড়ে ছোট্ট ছোট্ট ক্ষুদে গোপাল।
জলপাইগুড়ি শিল্প সমিতি পাড়ার সারদা শিশুতীর্থ বিদ্যালয়ের প্রায় আড়াইশো শিশুকে গোপাল,কৃষ্ণ, রাঁধারাণী, যশোদা, কংস সাজিয়ে চলে প্রতিযোগিতা। ক্ষুদেদের জন্যে রয়েছে বিশেষ উপহার।
জলপাইগুড়ি শিল্প সমিতি পাড়ার সারদা শিশুতীর্থ বিদ্যালয়ের প্রায় আড়াইশো শিশুকে গোপাল,কৃষ্ণ, রাঁধারাণী, যশোদা, কংস সাজিয়ে চলে প্রতিযোগিতা। ক্ষুদেদের জন্যে রয়েছে বিশেষ উপহার।
বিদ্যালয়ের বিভিন্ন শ্রেণির বিভিন্ন বিভাগের বিষয় আলাদা। যেমন- প্রথম শ্রেণির ক্ষুদেদের সাজতে বলা হয় গোপাল এবং দ্বিতীয় শ্রেণির ক্ষুদেদের কৃষ্ণ এবং রাধারানী।
বিদ্যালয়ের বিভিন্ন শ্রেণির বিভিন্ন বিভাগের বিষয় আলাদা। যেমন- প্রথম শ্রেণির ক্ষুদেদের সাজতে বলা হয় গোপাল এবং দ্বিতীয় শ্রেণির ক্ষুদেদের কৃষ্ণ এবং রাধারানী।
ছোট্ট গোপালের হাতে ধরা ভিন্ন ধরনের চকলেটের সম্ভার, কান্ড-কীর্তি দেখলে চোখ-মন জুড়বেই। শুধু তাই নয়, আয়োজিত সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান তথা নাচ-গানের মধ্যে দিয়ে সাড়ম্বরে পালিত হচ্ছে জন্মাষ্টমী উৎসব।
ছোট্ট গোপালের হাতে ধরা ভিন্ন ধরনের চকলেটের সম্ভার, কান্ড-কীর্তি দেখলে চোখ-মন জুড়বেই। শুধু তাই নয়, আয়োজিত সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান তথা নাচ-গানের মধ্যে দিয়ে সাড়ম্বরে পালিত হচ্ছে জন্মাষ্টমী উৎসব।
এখানে ছোট্ট গোপাল এবং রাধারানীদের জন্য মেনুতে থাকছে বিশেষ আয়োজন। শেষ পাতে রয়েছে কৃষ্ণের সবচেয়ে প্রিয় মাখন।
এখানে ছোট্ট গোপাল এবং রাধারানীদের জন্য মেনুতে থাকছে বিশেষ আয়োজন। শেষ পাতে রয়েছে কৃষ্ণের সবচেয়ে প্রিয় মাখন।
খুদে কৃষ্ণদের হাতে ছোট্ট বাঁশি, পড়নে ধুতি আর মাথায় ময়ূরপংখী পালক চোখ জুড়িয়ে যায়। ছোট ছোট গোপালদের ছবি তুলতে কিংবা সেলফি তুলতে ভিড় জমেছে বিদ্যালয় চত্বরে। জন্মাষ্টমীর দিন ঠিক এভাবেই খুদে নাড়ুগোপাল নিয়ে মেতে উঠেছে শিল্প সমিতিপাড়ার এই স্কুল। তবে শুধু এই বিদ্যালয়েই নয়, অন্যান্য খুদেদের বিদ্যালয়েও একই ছবি ধরা পড়ল জলপাইগুড়িতে। বলাই বাহুল্য, এই শহর যেন আজ এক টুকরো বৃন্দাবন!
খুদে কৃষ্ণদের হাতে ছোট্ট বাঁশি, পড়নে ধুতি আর মাথায় ময়ূরপংখী পালক চোখ জুড়িয়ে যায়। ছোট ছোট গোপালদের ছবি তুলতে কিংবা সেলফি তুলতে ভিড় জমেছে বিদ্যালয় চত্বরে। জন্মাষ্টমীর দিন ঠিক এভাবেই খুদে নাড়ুগোপাল নিয়ে মেতে উঠেছে শিল্প সমিতিপাড়ার এই স্কুল। তবে শুধু এই বিদ্যালয়েই নয়, অন্যান্য খুদেদের বিদ্যালয়েও একই ছবি ধরা পড়ল জলপাইগুড়িতে। বলাই বাহুল্য, এই শহর যেন আজ এক টুকরো বৃন্দাবন!

Janmasthami 2024: জন্মাষ্টমী উদযাপন মায়াপুরের ইসকন মন্দিরে! দেশ-বিদেশের ভক্তদের ভিড়!

নদিয়াঃ শ্রীকৃষ্ণের শুভ আবির্ভাব তিথি উপলক্ষে নদিয়ার মায়াপুর ইসকনে মহাসমরহে পালিত হচ্ছে জন্মাষ্টমী উৎসব। মূলত সোমবার শ্রীকৃষ্ণের জন্মাষ্টমী পালন করা হবে এবং মঙ্গলবার পালন করা হবে নন্দ উৎসব। এই উপলক্ষে দেশ-বিদেশের প্রায় হাজার হাজার ভক্ত বৃন্দ ইসকনের প্রধান কেন্দ্র মায়াপুরে এসে উপস্থিত হয়েছেন।

আরও পড়ুনঃ চালক ছাড়াই হঠাৎ চলতে শুরু করল বাস! পিষে দিল বাইক, স্কুটি, ‘ভুতুড়ে কাণ্ড’ ঘটল কীভাবে? জানলে চমকে যাবেন

শুধু জন্মাষ্টমী নয়, সারা বছরই বিভিন্ন তিথিতে সুসজ্জিত হয়ে ওঠে ইসকন মন্দির। সোমবার সকাল থেকেই সাজো সাজো রব মায়াপুর ইসকন মন্দির। প্রাকৃতিক দুর্যোগকে উপেক্ষা করে এখনও পর্যন্ত বহু ভক্তবৃন্দ এসে পৌঁছেছেন। আজ, সোমবার জন্মাষ্টমী উৎসব উপলক্ষে বাড়তি নিরাপত্তার ব্যবস্থা করেছে ইসকন কর্তৃপক্ষ। সকাল থেকেই হরিনাম সংকীর্তন, কীর্তনের ছন্দে নাচে গানে মেতে উঠেছে দেশি-বিদেশি ভক্তরা।

দেশ-বিদেশ থেকে অসংখ্য ভক্তের আগমন ঘটেছে মায়াপুর ইসকন মন্দির প্রাঙ্গনে। ভোরবেলা থেকেই উৎসবের মেজাজে সেজে উঠেছে মন্দির নগরী মায়াপুর ইসকন। এই উৎসব চলবে সারাদিন। মহাসমারহে অসংখ্য ভক্তদের সঙ্গে নিয়ে পালন করা হচ্ছে জন্মাষ্টমী উৎসব।

Bangla Video: ঠোঁটের ডগায় গীতার সব শ্লোক, মাত্র ৪ বছর বয়সেই সোশ্যাল মিডিয়ায় ঝড় তুলেছেন কৃষ্ণভক্ত ভাগবত দাস ব্রহ্মচারী

পশ্চিম বর্ধমান: আর পাঁচটা বছর চারেকের শিশু যা করে তিনি তা করেন না। কচি বয়সে হাই, হ্যালোর বদলে এই খুদের মুখে সবসময় শোনা যায় কৃষ্ণ নাম। কৃষ্ণভক্ত চার বছরের এই বালক ইতিমধ্যেই সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল। তার প্রত্যেকটি ভিডিওতে থাকে মিলিয়ন ভিউ। দেশের মাটি ছাড়িয়ে কৃষ্ণ নামের প্রচারে এই ছোট্ট বালক ইতিমধ্যেই বিদেশেও ঘুরে এসেছে। বৃন্দাবনের সেই বিস্ময় বালক ভাগবত দাস ব্রহ্মচারী এবার এই বাংলায়।

আসানসোলে গেলেই দেখা পাবেন মাত্র চার বছর বয়সের স্বনামধন্য কৃষ্ণভক্ত ভাগবত দশ ব্রহ্মচারীর। ২০২০ সালে মথুরায় জন্মগ্রহণ করে। বাবা-মা দুজনেই কৃষ্ণভক্ত। তাঁদের হাত ধরেই একেবারে ছোটবেলা থেকে কৃষ্ণপ্রেম শুরু এই খুদের। বর্তমানে ভগবত দাস ব্রহ্মচারী গৌরাঙ্গ ইনস্টিটিউট ফর বৈদিক শিক্ষার গুরুকুলে অধ্যায়নরত। এই চার বছর বয়সেই সে অবলীলায় বলে দিতে পারে গীতার বিভিন্ন কঠিন কঠিন শ্লোক। পুরোপুরি সনাতন ধর্মের প্রাচীন রীতি অনুসরণ করে জীবন যাপন করে এই বালক।

আরও পড়ুন: টাইম কল থাকলেও এই গ্রামের মানুষ পরম তৃপ্তিতে পুকুরের জল পান করে!

ভগবত দাস ব্রহ্মচারী ইতিমধ্যেই সোশ্যাল মিডিয়ার একজন তারকা হয়ে উঠেছে। খুব অল্প সময়ের মধ্যে পরিচিতি ছড়িয়ে পড়েছে গোটা দেশজুড়ে। এই বিস্ময় বালককে দেখতে বহু মানুষ ছুটে আসেন। কথা শুনতে পছন্দ করেন বহু মানুষ। সেই কৃষ্ণভক্তের এবার দেখা পাবেন আসানসোলে গেলেই। সৌজন্যে আসানসোলের ভাস্কর্য শিল্পী সুশান্ত রায়।

আসানসোলের ভাস্কর্য শিল্পে সুশান্ত রায় তাঁর ওয়াক্স মিউজিয়ামে তৈরি করে ফেলেছেন ভাগবত দাস ব্রহ্মচারীর একটি মোমের মূর্তি। যা সদ্য দর্শকদের জন্য খুলে দেওয়া হয়েছে। সোশ্যাল মিডিয়ায় তাঁর ভিডিও দেখেই এই মূর্তি তৈরি সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন সুশান্তবাবু। তারপর দেড় মাস সময় লেগেছে খুদে কৃষ্ণভক্তের মূর্তি তৈরি করতে। যা বর্তমানে এই ওয়াক্স মিউজিয়ামের অন্যতম আকর্ষণ হয়ে উঠেছে। এই কৃষ্ণ ভক্তের মূর্তি তৈরি করতে পেরে শিল্পী নিজেও ভীষণ খুশি।

নয়ন ঘোষ

Kunj Mela: কুঞ্জ মেলায় জীবন্ত রাধা সাজেন পাড়ার ছেলেরা! থাকে শ্রীকৃষ্ণের পছন্দের কচু শাক ও মানের ডালনা

নদিয়া: একমাস ধরে চলে ফুলিয়া উমাপুরের কুঞ্জমেলা। এই মেলার অন্যতম আকর্ষণ হল জীবন্ত রাধা-কৃষ্ণের দর্শন। পাড়ার ছেলেরাই রাধাকৃষ্ণ বেশে সেজে মেলায় হাজির থাকে। প্রতিদিন সন্ধেয় এই সাজেই শ্রীকৃষ্ণের নানান অবতারকাহিনী তুলে ধরা হয় মেলায় আগত দর্শকদের সামনে।

আর‌ও পড়ুন: ছাদ টপকে ঘুমন্ত শিশুকে তুলে নিয়ে চম্পট! চিৎকার করে উঠতেই ফেলে রেখে পালাল দুষ্কৃতীরা

অন্যান্য বছরের মতোই এই বছরও নন্দ উৎসব ও কুঞ্জমেলা-কে কেন্দ্র করে আনন্দ উৎসবে মেতে উঠেছে নদিয়ার ফুলিয়ায় উমাপুর এলাকা। এবছর ৬৫ তম বর্ষে পা দিল এই মেলা, তবে এটা ভারতে মেলা শুরু হওয়ার হিসেব। বাংলাদেশে তারও অনেক আগে থেকে এই কুঞ্জ মেলা আয়োজিত হত। এই কুঞ্জ পুজোকে কেন্দ্র করে জেলার বিভিন্ন অঞ্চল থেকেও বহু মানুষ এই উৎসবে যোগ দেন, বসে মেলা।

তিথি-নক্ষত্র মেনে শুরু হয় এই উৎসব। চলে চৈত্র মাসের প্রথম রবিবার পর্যন্ত। প্রতিদিন সন্ধেতে শ্রীকৃষ্ণের নামকরণ, পুতনা বধ, মনিপারোনা, দধি মন্থন, বস্ত্রহরণ, দুর্গাপুজো, কালী পুজো, জগবন্ধুপুজো, রাসলীলা, মহাভারতে শ্রীকৃষ্ণের ভূমিকা- এই ধরনের বিভিন্ন আখ্যান নিয়ে পালা অনুষ্ঠিত হয়। উমাপুরের ছেলেরাই বংশানুক্রমে এইসব পালায় অভিনয় করেন। মহিলা চরিত্রগুলিতেও অভিনয় করেন পুরুষরাই।

১৩৬৫ বঙ্গাব্দে বাংলাদেশের বরাব ধামে শ্রীকৃষ্ণের জীবনী সংক্রান্ত বিভিন্ন ঘটনা ভক্তবৃন্দদের মধ্যে ছড়িয়ে দেওয়ার উদ্দেশে পুজোর মাধ্যমে এই মেলার সূচনা হয়েছিল। পরবর্তীকালে শ্রীমৎ শশীমোহন বর্ধন এবং শ্রী কুঞ্জমোহন দাস-এর সাহচর্যে নদিয়ার ফুলিয়ার উমাপুর এলাকায় এই উৎসব পালন শুরু হয়। শান্তিপুর, ফুলিয়া-সহ নদিয়ার বিভিন্ন প্রান্ত থেকে ভক্তবৃন্দর সমাগম এবং অংশগ্রহণ থাকলেও, মূলত এলাকাবাসীরাই পালা করে এই উৎসবের বিভিন্ন দায়িত্ব পালন করেন।

আরও খবর পড়তে ফলো করুন
https://whatsapp.com/channel/0029VaA776LIN9is56YiLj3F

কৃষ্ণ-আখ্যান নির্ভর পালা ছাড়াও এই উৎসবের অন্যতম আকর্ষণ কীর্তন। উমাপুরের স্থানীয় এক কীর্তন দল বংশ পরম্পরায় কীর্তন পরিবেশন করে এই উৎসবে। রাধা-কৃষ্ণের মিলন পালার মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠান শেষ হয়। পরের দুটি দিনে চলে কবিগান এবং বাউল গান। এই উপলক্ষে এলাকার সকলের বাড়িতে থাকে সকলের নিমন্ত্রণ। খাবার-দাবার সব অবশ্যই নিরামিষ হয়। অবশ্যই থাকে শ্রীকৃষ্ণের অন্যতম প্রধান পছন্দের খাবার কচু শাক এবং মানের ডাল। শুধু নদিয়া নয়, কোচবিহার, এমনকি বাংলাদেশেও এই পুজোর প্রচলন রয়েছে।

মৈনাক দেবনাথ