Tag Archives: Parenting Tips

Parenting Tips: পড়াশোনা-খেলাধুলায় হবে ‘টপার’! রোজ সন্তানকে করান এই কাজ! সব কাজে করবে বাজিমাৎ

সন্তানদের প্রতিপালন নিয়ে বাবা-মায়েদের চিন্তা থাকেই। বাচ্চা যতই শান্ত হোক তাও তাদের নিয়ে চিন্তায় উদ্বেগ থাকে অভিভাবকদের।
সন্তানদের প্রতিপালন নিয়ে বাবা-মায়েদের চিন্তা থাকেই। বাচ্চা যতই শান্ত হোক তাও তাদের নিয়ে চিন্তায় উদ্বেগ থাকে অভিভাবকদের।
শিশুকালে কারুর মন পড়াশোনায় থাকে না। তবে, শুধু পড়াশোনা নয় ভাল মানুষ হতেও কিছু কাজ করা উচিত। তাই, বাবা-মায়েদের দায়িত্ব ছোট থেকেই শিশুদের কিছু ভাল অভ‍্যাস তৈরি করা।
শিশুকালে কারুর মন পড়াশোনায় থাকে না। তবে, শুধু পড়াশোনা নয় ভাল মানুষ হতেও কিছু কাজ করা উচিত। তাই, বাবা-মায়েদের দায়িত্ব ছোট থেকেই শিশুদের কিছু ভাল অভ‍্যাস তৈরি করা।
এখানে এমন কিছু বিশেষ কথা বলা হচ্ছে, যা শুনলে শিশুরা শুধু খুশিই হবে না, আত্মবিশ্বাসও বাড়িয়ে দেবে। প্রতিদিন সকালে আপনার বাচ্চাদের এই জিনিসগুলি বলুন এবং দেখুন তাদের দিনটি কত ভাল কাটে।
এখানে এমন কিছু বিশেষ কথা বলা হচ্ছে, যা শুনলে শিশুরা শুধু খুশিই হবে না, আত্মবিশ্বাসও বাড়িয়ে দেবে। প্রতিদিন সকালে আপনার বাচ্চাদের এই জিনিসগুলি বলুন এবং দেখুন তাদের দিনটি কত ভাল কাটে।
সেই কথা বলার সঙ্গে সঙ্গে শিশুর একটি অভ‍্যাস তৈরি করুন। সকালবেলা ঘুম থেকে ওঠানোর অভ‍্যাস। বাচ্চাপ ৩-৪ বছর হয়ে গেলে তাকে সকাল ৭ থেকে ৭.৩০ মধ‍্যে ঘুম থেকে তুলে দিন।
সেই কথা বলার সঙ্গে সঙ্গে শিশুর একটি অভ‍্যাস তৈরি করুন। সকালবেলা ঘুম থেকে ওঠানোর অভ‍্যাস। বাচ্চাপ ৩-৪ বছর হয়ে গেলে তাকে সকাল ৭ থেকে ৭.৩০ মধ‍্যে ঘুম থেকে তুলে দিন।
সকালে ঘুম থেকে ওঠার অনেক উপকারিতা আছে। তাড়াতাড়ি ঘুম থেকে ওঠা শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্যের জন্য দারুণ। এটি চাপ এবং উদ্বেগ কমিয়ে আপনার মানসিক স্বাস্থ্যের উন্নতি করতে পারে।
সকালে ঘুম থেকে ওঠার অনেক উপকারিতা আছে। তাড়াতাড়ি ঘুম থেকে ওঠা শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্যের জন্য দারুণ। এটি চাপ এবং উদ্বেগ কমিয়ে আপনার মানসিক স্বাস্থ্যের উন্নতি করতে পারে।
সকালে ঘুম থেকে ওঠলে দিনের অনেকটা সময় পাওয়া যায়। বাচ্চার এই এক অভ‍্যাস তার চরিত্রগঠনে সাহায‍্য করবে। তাই, প্রতিটি বাবা-মায়ের উচিত বাচ্চার এই অভ‍্যাস তৈরি করার।
সকালে ঘুম থেকে ওঠলে দিনের অনেকটা সময় পাওয়া যায়। বাচ্চার এই এক অভ‍্যাস তার চরিত্রগঠনে সাহায‍্য করবে। তাই, প্রতিটি বাবা-মায়ের উচিত বাচ্চার এই অভ‍্যাস তৈরি করার।

Parenting Tips: প্রতিমাসে ভ‍্যাকসিন নেওয়ার পরই বাচ্চা কান্নাকাটি করে? ঘরোয়া টোটকায় দূর হবে সন্তান ব্যথা

প্রতিবছর প্রত‍্যকটা শিশুর অনেক ভ‍্যাকসিন দিতে হয়। বিশেষজ্ঞরা প্রত্যেক অভিভাবককে পরামর্শ দেন সন্তানদের যথা সময়ে টিকা করানোর। কিন্তু অনেক সময় টিকা দেওয়ার পর ব্যথা বা নানা সমস্যা দেখা দেয়। যদিও এটি সাময়িক তবুও প্রত্যেক বাবা-মায়ের তা নিয়ে খুবই চিন্তা হয়।
প্রতিবছর প্রত‍্যকটা শিশুর অনেক ভ‍্যাকসিন দিতে হয়। বিশেষজ্ঞরা প্রত্যেক অভিভাবককে পরামর্শ দেন সন্তানদের যথা সময়ে টিকা করানোর। কিন্তু অনেক সময় টিকা দেওয়ার পর ব্যথা বা নানা সমস্যা দেখা দেয়। যদিও এটি সাময়িক তবুও প্রত্যেক বাবা-মায়ের তা নিয়ে খুবই চিন্তা হয়।
একটা বয়স পর্যন্ত প্রতিমাসেই বাচ্চাদের টিকা দিতে হয়। টিকা দেওয়ার পরে শিশুর ব্যথা-যন্ত্রণার কথা ভেবে বাবা-মায়েরা ভয়ে কাঁটা হয়ে থাকেন। কিন্তু শিশুর ভবিষ্যত সুরক্ষিত রাখতে তাকে টিকা দেওয়ানো ভাল। ভ্যাকসিন নেওয়ার পর কী করবেন জেনে নিন-
একটা বয়স পর্যন্ত প্রতিমাসেই বাচ্চাদের টিকা দিতে হয়। টিকা দেওয়ার পরে শিশুর ব্যথা-যন্ত্রণার কথা ভেবে বাবা-মায়েরা ভয়ে কাঁটা হয়ে থাকেন। কিন্তু শিশুর ভবিষ্যত সুরক্ষিত রাখতে তাকে টিকা দেওয়ানো ভাল। ভ্যাকসিন নেওয়ার পর কী করবেন জেনে নিন-
ইনজেকশনের ব্যথা কমাতে বাবা-মায়ের উচিত তাকে আগলে রাখা। সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে বাবা এবং মা শিশুকে আদর করলে কম কাঁদে, অনেকটাই শান্ত থাকে। এমন কিছু করুন যাতে আপনার ছোট্ট শিশুটি খুব খুশি থাকে। এই সময়টা শিশুকে একটু বেশি সময় দিন, যাতে তাকে আনন্দে রাখা যায়।
ইনজেকশনের ব্যথা কমাতে বাবা-মায়ের উচিত তাকে আগলে রাখা। সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে বাবা এবং মা শিশুকে আদর করলে কম কাঁদে, অনেকটাই শান্ত থাকে। এমন কিছু করুন যাতে আপনার ছোট্ট শিশুটি খুব খুশি থাকে। এই সময়টা শিশুকে একটু বেশি সময় দিন, যাতে তাকে আনন্দে রাখা যায়।
টিকা দেওয়ার আগে এবং পরে ব্রেস্ট ফিড করালে শিশু অনেকটাই স্বস্তি পেতে পারে। ব্রেস্ট ফিড করলে শিশু শক্তিশালী ব্যথা উপশমকারী বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা। এতে শিশুকে আলিঙ্গন করা, ত্বক থেকে ত্বকের যোগাযোগ জড়িত যা শিশুকে আরাম দেয়।

টিকা দেওয়ার আগে এবং পরে ব্রেস্ট ফিড করালে শিশু অনেকটাই স্বস্তি পেতে পারে। ব্রেস্ট ফিড করলে শিশু শক্তিশালী ব্যথা উপশমকারী বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা। এতে শিশুকে আলিঙ্গন করা, ত্বক থেকে ত্বকের যোগাযোগ জড়িত যা শিশুকে আরাম দেয়।
ইনজেকশন দেওয়ার সময় বা পরে আপনার বাচ্চাকে কোনও খেলনা কিংবা তার পছন্দের কোনও জিনস ওর হাতে দিন। তাহলে ব্যথার দিকে তার মনোযোগ থাকবে না, সে ভুলে থাকবে।
ইনজেকশন দেওয়ার সময় বা পরে আপনার বাচ্চাকে কোনও খেলনা কিংবা তার পছন্দের কোনও জিনস ওর হাতে দিন। তাহলে ব্যথার দিকে তার মনোযোগ থাকবে না, সে ভুলে থাকবে।
শিশুর মনোযোগ বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করুন। তাকে গাইতে, নাচতে, খেলনা দিতে এবং কথা বলতে বলুন। নইলে বার বার ওই ব্যথা জায়গায় দেখবে এবং কান্নাকাটি শুরু করবে। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)

শিশুর মনোযোগ বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করুন। তাকে গাইতে, নাচতে, খেলনা দিতে এবং কথা বলতে বলুন। নইলে বার বার ওই ব্যথা জায়গায় দেখবে এবং কান্নাকাটি শুরু করবে। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)

Best Age Gap Between Two Kids: ১, ২, ৪ বছর না ১৬ মাস…? প্রথম ও দ্বিতীয় সন্তানের মধ্যে বয়সের ‘ফারাক’ কত হওয়া উচিত? অনেকেই জানেন না সঠিক উত্তর, চমকে যাবেন শুনলে!

সময়ের সঙ্গে সঙ্গে পরিবার পরিকল্পনার ধারণাও বদলে যাচ্ছে। মেয়েরা প্রতিটি ক্ষেত্রেই জীবন ও কেরিয়ারে সাফল্যের শিখর ছুঁয়ে চলেছেন আজ। এখন স্বামী-স্ত্রী দুজনেরই চাকরি করা তাই খুবই স্বাভাবিক বিষয়।
সময়ের সঙ্গে সঙ্গে পরিবার পরিকল্পনার ধারণাও বদলে যাচ্ছে। মেয়েরা প্রতিটি ক্ষেত্রেই জীবন ও কেরিয়ারে সাফল্যের শিখর ছুঁয়ে চলেছেন আজ। এখন স্বামী-স্ত্রী দুজনেরই চাকরি করা তাই খুবই স্বাভাবিক বিষয়।
বিশেষ করে মেট্রোপলিটন শহরে ঘরে ঘরে এমন পরিস্থিতি বেশি দেখা যায়। যদি স্বামী-স্ত্রী উভয়েই চাকরি করেন, পরিবার পরিকল্পনা এবং পেশাগত জীবনের মধ্যে ভারসাম্য বজায় রাখা খুবই গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠে।
বিশেষ করে মেট্রোপলিটন শহরে ঘরে ঘরে এমন পরিস্থিতি বেশি দেখা যায়। যদি স্বামী-স্ত্রী উভয়েই চাকরি করেন, পরিবার পরিকল্পনা এবং পেশাগত জীবনের মধ্যে ভারসাম্য বজায় রাখা খুবই গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠে।
স্বামী-স্ত্রীর ব্যস্ত পেশাগত জীবনের বদলের কারণেই সমাজের অনেক প্রতিষ্ঠিত চিরাচরিত ধ্যান ধারণাও ক্রমশ বদলে যাচ্ছে। এই পরিবর্তনগুলি ইতিবাচক এবং নেতিবাচক উভয়ই হতে পারে।
স্বামী-স্ত্রীর ব্যস্ত পেশাগত জীবনের বদলের কারণেই সমাজের অনেক প্রতিষ্ঠিত চিরাচরিত ধ্যান ধারণাও ক্রমশ বদলে যাচ্ছে। এই পরিবর্তনগুলি ইতিবাচক এবং নেতিবাচক উভয়ই হতে পারে।
আজ এই প্রতিবেদনে আমরা আপনাদের সঙ্গে এমনই একটি ছোট প্রশ্ন নিয়ে আলোচনা করব যা সমাজের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। কিন্তু এই নিয়ে সঠিক ধারণা অনেকের মধ্যেই নেই।
আজ এই প্রতিবেদনে আমরা আপনাদের সঙ্গে এমনই একটি ছোট প্রশ্ন নিয়ে আলোচনা করব যা সমাজের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। কিন্তু এই নিয়ে সঠিক ধারণা অনেকের মধ্যেই নেই।
প্রশ্ন হল, আমরা যদি পরিবার পরিকল্পনা বা ফ্যামিলি প্ল্যানিং করি, তাহলে দুই সন্তানের বয়সের ব্যবধান ঠিক কত হওয়া উচিত? ভাই-বোন বা দুই ভাই বা দুই বোনের মধ্যে বয়সের আদর্শ পার্থক্য ঠিক কত হলে তা পারফেক্ট? চলুন জেনে নেওয়া যাক সঠিক উত্তর।
প্রশ্ন হল, আমরা যদি পরিবার পরিকল্পনা বা ফ্যামিলি প্ল্যানিং করি, তাহলে দুই সন্তানের বয়সের ব্যবধান ঠিক কত হওয়া উচিত? ভাই-বোন বা দুই ভাই বা দুই বোনের মধ্যে বয়সের আদর্শ পার্থক্য ঠিক কত হলে তা পারফেক্ট? চলুন জেনে নেওয়া যাক সঠিক উত্তর।
আসলে একথা অনেক ক্ষেত্রেই ঠিক যে কেরিয়ার গড়ার তাগিদে আজকের তরুণ-তরুণীরা বেশি বয়সে বিয়ে করে অপেক্ষাকৃত বেশি বয়সে সংসার পরিকল্পনা করছেন। ৩০ প্লাস বয়সে পিতামাতা হওয়া একটি সাধারণ বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে বর্তমান যুগে।
আসলে একথা অনেক ক্ষেত্রেই ঠিক যে কেরিয়ার গড়ার তাগিদে আজকের তরুণ-তরুণীরা বেশি বয়সে বিয়ে করে অপেক্ষাকৃত বেশি বয়সে সংসার পরিকল্পনা করছেন। ৩০ প্লাস বয়সে পিতামাতা হওয়া একটি সাধারণ বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে বর্তমান যুগে।
একজন ব্যক্তিকে আজ তাঁর কর্মজীবনে অগ্রগতির জন্য কঠোর পরিশ্রম করতে হয়। এমন পরিস্থিতিতে, জীবনে ভারসাম্য বজায় রাখতে, দম্পতিরা অনেক ক্ষেত্রেই সন্তান দত্তক নেন। সেক্ষেত্রে অনেকেই দ্বিতীয় সন্তানের পরিকল্পনা স্থগিত করে রাখেন।
একজন ব্যক্তিকে আজ তাঁর কর্মজীবনে অগ্রগতির জন্য কঠোর পরিশ্রম করতে হয়। এমন পরিস্থিতিতে, জীবনে ভারসাম্য বজায় রাখতে, দম্পতিরা অনেক ক্ষেত্রেই সন্তান দত্তক নেন। সেক্ষেত্রে অনেকেই দ্বিতীয় সন্তানের পরিকল্পনা স্থগিত করে রাখেন।
এরপরে তাঁরা তাদের কর্মজীবনে স্থায়ী হওয়ার পরে দ্বিতীয় সন্তানের পরিকল্পনা করেন, অর্থাৎ ৩৫ থেকে ৪০ বছরের আশেপাশে এসে তাঁরা তাঁদের দ্বিতীয় সন্তান চান। আজ আমরা চলুন জেনে নিই এই বিষয়ে বিশেষজ্ঞ কী বলছেন।
এরপরে তাঁরা তাদের কর্মজীবনে স্থায়ী হওয়ার পরে দ্বিতীয় সন্তানের পরিকল্পনা করেন, অর্থাৎ ৩৫ থেকে ৪০ বছরের আশেপাশে এসে তাঁরা তাঁদের দ্বিতীয় সন্তান চান। আজ আমরা চলুন জেনে নিই এই বিষয়ে বিশেষজ্ঞ কী বলছেন।
একটি নিখুঁত পরিবার পরিকল্পনা ঠিক কী? প্রথম ও দ্বিতীয় সন্তানের বয়সের ব্যবধান কত হওয়া উচিত? কখন আপনার অভিভাবক হওয়ার জন্য সঠিক বয়স যাতে আপনি আপনার কেরিয়ারেও কোনও সমস্যার সম্মুখীন না হন? এই সমস্ত প্রশ্ন নিয়েই আমরা কথা বলেছি সি কে বিড়লা হাসপাতালের সিনিয়র গাইনোকোলজিস্ট ডাঃ অরুণা কালরার সঙ্গে।
একটি নিখুঁত পরিবার পরিকল্পনা ঠিক কী? প্রথম ও দ্বিতীয় সন্তানের বয়সের ব্যবধান কত হওয়া উচিত? কখন আপনার অভিভাবক হওয়ার জন্য সঠিক বয়স যাতে আপনি আপনার কেরিয়ারেও কোনও সমস্যার সম্মুখীন না হন? এই সমস্ত প্রশ্ন নিয়েই আমরা কথা বলেছি সি কে বিড়লা হাসপাতালের সিনিয়র গাইনোকোলজিস্ট ডাঃ অরুণা কালরার সঙ্গে।
চিকিৎসা বিজ্ঞান ও সমাজে বলা হয় দুই সন্তানের বয়সের মধ্যে অন্তত তিন বছরের ব্যবধান থাকতে হবে। ভারত সরকার তার অনেক পরিকল্পনায় একজন মহিলার সুস্থ মা হওয়ার জন্য দুই সন্তানের বয়সের মধ্যে অন্তত তিন বছরের ব্যবধানের কথা বলে।
চিকিৎসা বিজ্ঞান ও সমাজে বলা হয় দুই সন্তানের বয়সের মধ্যে অন্তত তিন বছরের ব্যবধান থাকতে হবে। ভারত সরকার তার অনেক পরিকল্পনায় একজন মহিলার সুস্থ মা হওয়ার জন্য দুই সন্তানের বয়সের মধ্যে অন্তত তিন বছরের ব্যবধানের কথা বলে।
তবে এটা কোনও লক্ষ্মণ রেখা নয়। সময় বদলে যাচ্ছে। বদলে যাচ্ছে মানুষের চিন্তাধারা। অগ্রাধিকার পরিবর্তন হচ্ছে। এমন পরিস্থিতিতে, কত বছরের মধ্যে আপনার সম্পূর্ণ পরিবার পরিকল্পনা সম্পন্ন করা উচিত?
তবে এটা কোনও লক্ষ্মণ রেখা নয়। সময় বদলে যাচ্ছে। বদলে যাচ্ছে মানুষের চিন্তাধারা। অগ্রাধিকার পরিবর্তন হচ্ছে। এমন পরিস্থিতিতে, কত বছরের মধ্যে আপনার সম্পূর্ণ পরিবার পরিকল্পনা সম্পন্ন করা উচিত?
এ বিষয়ে স্পষ্ট করে কিছু বলা না গেলেও ডাঃ অরুণা কালরা বলেন, একজন নারীকে সুস্থ মা হতে হলে দুই সন্তানের মধ্যে অন্তত দুই বছরের ব্যবধান থাকতে হবে। তবে এ বিষয়ে স্পষ্ট কোনও নিয়ম নেই। তিনি বলেন, একজন নারীকে গর্ভাবস্থায় অনেক সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। তারপর শিশুর জন্মের পর তাকে খাওয়ানো এবং যত্ন নেওয়ার জন্য অনেক সময় ব্যয় করতে হয়।
এ বিষয়ে স্পষ্ট করে কিছু বলা না গেলেও ডাঃ অরুণা কালরা বলেন, একজন নারীকে সুস্থ মা হতে হলে দুই সন্তানের মধ্যে অন্তত দুই বছরের ব্যবধান থাকতে হবে। তবে এ বিষয়ে স্পষ্ট কোনও নিয়ম নেই। তিনি বলেন, একজন নারীকে গর্ভাবস্থায় অনেক সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। তারপর শিশুর জন্মের পর তাকে খাওয়ানো এবং যত্ন নেওয়ার জন্য অনেক সময় ব্যয় করতে হয়।
এমতাবস্থায় নতুন মায়ের পোস্ট প্রেগনেন্সি জটিলতা থেকে সেরে উঠতে কিছুটা সময় লাগে। দ্বিতীয়ত, নারীর শারীরিক অবস্থাও দেখা জরুরি। শিশুকে স্তনদুগ্ধ খাওয়ানোর কারণে নারীর শরীর দুর্বল হয়ে পড়ে।
এমতাবস্থায় নতুন মায়ের পোস্ট প্রেগনেন্সি জটিলতা থেকে সেরে উঠতে কিছুটা সময় লাগে। দ্বিতীয়ত, নারীর শারীরিক অবস্থাও দেখা জরুরি। শিশুকে স্তনদুগ্ধ খাওয়ানোর কারণে নারীর শরীর দুর্বল হয়ে পড়ে।
সেক্ষেত্রে অনেক সময় তাঁকে সুষম খাবারের পাশাপাশি অনেক সাপ্লিমেন্ট নিতে হয়। এমন পরিস্থিতিতে, একজন ডাক্তার হিসাবে, আমরা প্রথম এবং দ্বিতীয় গর্ভাবস্থার মধ্যে কমপক্ষে দুই বছরের ব্যবধানের পরামর্শ দিই।"
সেক্ষেত্রে অনেক সময় তাঁকে সুষম খাবারের পাশাপাশি অনেক সাপ্লিমেন্ট নিতে হয়। এমন পরিস্থিতিতে, একজন ডাক্তার হিসাবে, আমরা প্রথম এবং দ্বিতীয় গর্ভাবস্থার মধ্যে কমপক্ষে দুই বছরের ব্যবধানের পরামর্শ দিই।”
অন্যদিকে, বর্তমানে অনেক দম্পতি আছেন যাঁরা অল্প সময়ের মধ্যেই তাঁদের পরিবার পরিকল্পনা সম্পূর্ণ করতে চান। যাতে তারপরে তাঁরা তাঁদের পেশাগত জীবনের উন্নতিতে মনোনিবেশ করতে পারেন।
অন্যদিকে, বর্তমানে অনেক দম্পতি আছেন যাঁরা অল্প সময়ের মধ্যেই তাঁদের পরিবার পরিকল্পনা সম্পূর্ণ করতে চান। যাতে তারপরে তাঁরা তাঁদের পেশাগত জীবনের উন্নতিতে মনোনিবেশ করতে পারেন।
এঁরা অনেকসময় দ্রুত দুই সন্তান বা যমজ সন্তান নিতে চান এবং এক বছর থেকে দেড় বছরের মধ্যে তাঁদের বড় করতে চান। এই বাবা মায়েদের ধারণা, এর মাধ্যমে দুই শিশু একসঙ্গে বড় হয়ে যাবে। তাতে খরচ ও সময় দুই সাশ্রয় হবে। আবার এটাও ঠিক যে এতে দুই সন্তানের মধ্যে একটা ভাল বন্ডিং তৈরি হবে। তারা পিঠোপিঠি ভাইবোনের চেয়ে একে অপরের বন্ধু হয়ে উঠবে।
এঁরা অনেকসময় দ্রুত দুই সন্তান বা যমজ সন্তান নিতে চান এবং এক বছর থেকে দেড় বছরের মধ্যে তাঁদের বড় করতে চান। এই বাবা মায়েদের ধারণা, এর মাধ্যমে দুই শিশু একসঙ্গে বড় হয়ে যাবে। তাতে খরচ ও সময় দুই সাশ্রয় হবে। আবার এটাও ঠিক যে এতে দুই সন্তানের মধ্যে একটা ভাল বন্ডিং তৈরি হবে। তারা পিঠোপিঠি ভাইবোনের চেয়ে একে অপরের বন্ধু হয়ে উঠবে।
বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের মতে, এই উভয় পরিস্থিতি তাদের নিজস্ব যুক্তিতে সঠিক। ডঃ অরুণার কথায়, "এক্ষেত্রে স্বামী স্ত্রী নিজেরা যা চান তা বেছে নিতে হবে।" তিনি আরও বলেন, "আপনি যদি সুস্থ থাকেন। আপনি যদি সুষম খাবার খান এবং পর্যাপ্ত পরিমাণে পুষ্টি গ্রহণ করেন তবে আপনি দুই সন্তান ধারণের এই ব্যবধান কিছুটা কমাতেই পারেন।"
বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের মতে, এই উভয় পরিস্থিতি তাদের নিজস্ব যুক্তিতে সঠিক। ডঃ অরুণার কথায়, “এক্ষেত্রে স্বামী স্ত্রী নিজেরা যা চান তা বেছে নিতে হবে।” তিনি আরও বলেন, “আপনি যদি সুস্থ থাকেন। আপনি যদি সুষম খাবার খান এবং পর্যাপ্ত পরিমাণে পুষ্টি গ্রহণ করেন তবে আপনি দুই সন্তান ধারণের এই ব্যবধান কিছুটা কমাতেই পারেন।”
ডক্টর অরুণার মতে, "অনেক গবেষণায় এও বলা হয়েছে যে দুই শিশুর মধ্যে ২৭ থেকে ৩২ মাসের ব্যবধান তাদের স্বাস্থ্যের জন্য খুবই ভাল। এর ফলে মা ও শিশু উভয়ের স্বাস্থ্য ভাল থাকে।
ডক্টর অরুণার মতে, “অনেক গবেষণায় এও বলা হয়েছে যে দুই শিশুর মধ্যে ২৭ থেকে ৩২ মাসের ব্যবধান তাদের স্বাস্থ্যের জন্য খুবই ভাল। এর ফলে মা ও শিশু উভয়ের স্বাস্থ্য ভাল থাকে।
এই প্রসঙ্গে ডক্টর অরুণা আরও বলেন, দুই শিশুর বয়সের ব্যবধান যত কম হবে, তাঁদের মধ্যে মারামারি তত বেশি হবে। তবে, এই ভাইবোনেরা পাশাপাশি অনেক সুবিধাও পান। তারা একে অপরের খুব কাছাকাছি থাকে মানসিক ভাবে। তাদের মধ্যে অনেক ইতিবাচক সামাজিক দক্ষতা গড়ে ওঠে যা আগামী দিনে ভাল মানুষ হিসেবে সমাজে প্রতিষ্ঠা পেতে সাহায্য করে।
এই প্রসঙ্গে ডক্টর অরুণা আরও বলেন, দুই শিশুর বয়সের ব্যবধান যত কম হবে, তাঁদের মধ্যে মারামারি তত বেশি হবে। তবে, এই ভাইবোনেরা পাশাপাশি অনেক সুবিধাও পান। তারা একে অপরের খুব কাছাকাছি থাকে মানসিক ভাবে। তাদের মধ্যে অনেক ইতিবাচক সামাজিক দক্ষতা গড়ে ওঠে যা আগামী দিনে ভাল মানুষ হিসেবে সমাজে প্রতিষ্ঠা পেতে সাহায্য করে।

Parenting Tips: খেলাধুলো থেকে পড়াশোনা, আপনার সন্তান হবে চ্যাম্পিয়ন! মানুন কালামের এই ৫ উপদেশ

এপিজে আবদুল কালাম, এ দেশের প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি এবং একজন বিজ্ঞানী ছিলেন। সাধারণ পরিবার থেকে উঠে আসা কালাম দেশের রাষ্ট্রপতি হয়েছিলেন। ভারতের মিসাইল ম্যান কালাম ছোট ছোট ছেলেমেয়েদের খুবই ভালবাসতেন।
এপিজে আবদুল কালাম, এ দেশের প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি এবং একজন বিজ্ঞানী ছিলেন। সাধারণ পরিবার থেকে উঠে আসা কালাম দেশের রাষ্ট্রপতি হয়েছিলেন। ভারতের মিসাইল ম্যান কালাম ছোট ছোট ছেলেমেয়েদের খুবই ভালবাসতেন।
বেঁচে থাকাকালীন বিভিন্ন এডুকেশন ফেস্টে ছাত্রছাত্রীদের জীবনে সফল হওয়ার উপদেশ দিয়েছেন তিনি। আপনিও যদি সন্তানের ভবিষ্যৎ নিয়ে আগ্রহীন হন, তাহলে এপিজে আবদুল কালামের এই কথাগুলি কাজে লাগাতে পারেন। তাঁর জীবনদর্শন প্রতিটি মানুষের কাজে লাগতে পারে।
বেঁচে থাকাকালীন বিভিন্ন এডুকেশন ফেস্টে ছাত্রছাত্রীদের জীবনে সফল হওয়ার উপদেশ দিয়েছেন তিনি। আপনিও যদি সন্তানের ভবিষ্যৎ নিয়ে আগ্রহীন হন, তাহলে এপিজে আবদুল কালামের এই কথাগুলি কাজে লাগাতে পারেন। তাঁর জীবনদর্শন প্রতিটি মানুষের কাজে লাগতে পারে।
স্বপ্ন দেখাতে হবে। সন্তানকে স্বপ্ন দেখা শেখাতে হবে ছোট থেকে। যাতে ১৫ বছরের আগেই সে নিজের লক্ষ্য বেছে নিতে পারে।
স্বপ্ন দেখাতে হবে। সন্তানকে স্বপ্ন দেখা শেখাতে হবে ছোট থেকে। যাতে ১৫ বছরের আগেই সে নিজের লক্ষ্য বেছে নিতে পারে।
সন্তানকে পরিশ্রম করতে দিন। তাকে বিশ্রাম নিতে বা থামতে দিন, তার সঙ্গে কঠিন ও কঠোর পরিশ্রম করতে দিন। দরকারে কোনও কাজ করতে দিন।
সন্তানকে পরিশ্রম করতে দিন। তাকে বিশ্রাম নিতে বা থামতে দিন, তার সঙ্গে কঠিন ও কঠোর পরিশ্রম করতে দিন। দরকারে কোনও কাজ করতে দিন।
অন্য মানুষকে সাহায্য করতে শেখান ছোট থেকে। সাহায্য করতে জানলে মানবিকতা ও নেতৃত্বগুণ তৈরি হবে।
অন্য মানুষকে সাহায্য করতে শেখান ছোট থেকে। সাহায্য করতে জানলে মানবিকতা ও নেতৃত্বগুণ তৈরি হবে।
ভাল করে পড়াশোনা শেখান। জ্ঞানই মানুষকে পরিশীলিত করে। ভদ্র মানুষ তৈরি করে। জ্ঞান আনে সাফল্য। বড়দের শ্রদ্ধা করা শেখান। মূল্যবোধ শেখান।
ভাল করে পড়াশোনা শেখান। জ্ঞানই মানুষকে পরিশীলিত করে। ভদ্র মানুষ তৈরি করে। জ্ঞান আনে সাফল্য। বড়দের শ্রদ্ধা করা শেখান। মূল্যবোধ শেখান।
সন্তানকে অন্য ছেলেমেয়েদের সঙ্গে মেলামেশা করতে দিন। বন্ধু হোক তার। বন্ধু খুব প্রয়োজনীয়। ভাল পরিবেশে ছেলেমেয়েকে বড় করে তুলুন। শিশুর সামনে অশান্তি এড়িয়ে চলুন।
সন্তানকে অন্য ছেলেমেয়েদের সঙ্গে মেলামেশা করতে দিন। বন্ধু হোক তার। বন্ধু খুব প্রয়োজনীয়। ভাল পরিবেশে ছেলেমেয়েকে বড় করে তুলুন। শিশুর সামনে অশান্তি এড়িয়ে চলুন।

Parenting Tips: বাচ্চার স্মৃতিশক্তি হবে তুখোড়! গরম ভাতে রোজ দিন ২ খাবার! টেক্কা দেবে সবাইকে

প্রত্যেক অভিভাবক চান তাঁদের সন্তান পড়াশোনায় যেন খুব ভাল হয়। কিন্তু বেশির ভাগ শিশুর সমস্যা হল তারা কোনও জিনিস বেশিক্ষণ মনে রাখতে পারে না।
প্রত্যেক অভিভাবক চান তাঁদের সন্তান পড়াশোনায় যেন খুব ভাল হয়। কিন্তু বেশির ভাগ শিশুর সমস্যা হল তারা কোনও জিনিস বেশিক্ষণ মনে রাখতে পারে না।
এই পরিস্থিতিতে, তাদের মস্তিষ্কের কার্যকারিতা বাড়ায় এমন বিশেষ খাবার খাওয়ানো প্রয়োজন হয়ে পড়ে। ছোটবেলা থেকেই বাচ্চাদের তাই স্বাস্থ‍্যকর খাবার দিতে হবে।
এই পরিস্থিতিতে, তাদের মস্তিষ্কের কার্যকারিতা বাড়ায় এমন বিশেষ খাবার খাওয়ানো প্রয়োজন হয়ে পড়ে। ছোটবেলা থেকেই বাচ্চাদের তাই স্বাস্থ‍্যকর খাবার দিতে হবে।
বাচ্চাদের প্রতিদিন গরম ভাতে ঘি বা মাখন খাওয়ানো উচিত। ঘি কেবল তখনই শরীরের ক্ষতি করে যখন তা প্রয়োজনের তুলনায় বেশি খাওয়া হয়। প্রতিদিন ধোঁয়াওঠা গরম ভাতে এক চামচ ঘি বা মাখন খেলে মিলবে অনেক উপকার।
বাচ্চাদের প্রতিদিন গরম ভাতে ঘি বা মাখন খাওয়ানো উচিত। ঘি কেবল তখনই শরীরের ক্ষতি করে যখন তা প্রয়োজনের তুলনায় বেশি খাওয়া হয়। প্রতিদিন ধোঁয়াওঠা গরম ভাতে এক চামচ ঘি বা মাখন খেলে মিলবে অনেক উপকার।
মাখনের মধ্যে রয়েছে কনজুগেটেড লিনোলেইক অ্যাসিড বা সিএলএ, যার মধ্যে ক্যানসার প্রতিরোধী উপাদান রয়েছে। এই উপাদান বডি ফ্যাট কমায় এবং ইমিউনিটি বাড়ায় (Health Tips)। বাচ্চাদের ইমিউনিটি বাড়ানোর জন‍্য ছোটবেলা থেকে মাখন খাওয়া উচিত।
মাখনের মধ্যে রয়েছে কনজুগেটেড লিনোলেইক অ্যাসিড বা সিএলএ, যার মধ্যে ক্যানসার প্রতিরোধী উপাদান রয়েছে। এই উপাদান বডি ফ্যাট কমায় এবং ইমিউনিটি বাড়ায় (Health Tips)। বাচ্চাদের ইমিউনিটি বাড়ানোর জন‍্য ছোটবেলা থেকে মাখন খাওয়া উচিত।
মাখনে রয়েছে বিউটিরেট উপাদান। এটা এক ধরনের ফ্যাট, যা হজমক্ষমতা বাড়ায়, ইনফ্লেমেশন বা প্রদাহ কমায়। সেই সঙ্গে ওজন নিয়ন্ত্রণেও সহায়তা করে। শরীরে শক্তি বাড়াতে চাইলে প্রতিদিন ঘি বাচ্চাকে খাওয়াতে পারেন। কারণ এটি শরীরে পুষ্টি পৌঁছে দেয়। গরম ভাতের সঙ্গে এক চামচ ঘি। বিশেষজ্ঞদের মতে, ঘিয়ে ফ্যাটের পরিমাণ যথেষ্ট বেশি।
মাখনে রয়েছে বিউটিরেট উপাদান। এটা এক ধরনের ফ্যাট, যা হজমক্ষমতা বাড়ায়, ইনফ্লেমেশন বা প্রদাহ কমায়। সেই সঙ্গে ওজন নিয়ন্ত্রণেও সহায়তা করে। শরীরে শক্তি বাড়াতে চাইলে প্রতিদিন ঘি বাচ্চাকে খাওয়াতে পারেন। কারণ এটি শরীরে পুষ্টি পৌঁছে দেয়। গরম ভাতের সঙ্গে এক চামচ ঘি। বিশেষজ্ঞদের মতে, ঘিয়ে ফ্যাটের পরিমাণ যথেষ্ট বেশি।
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা শক্তিশালী করার বিকল্প নেই। গরম ভাতে ঘি বা মাখন খাওয়ার অভ্যাস থাকলে তা বাচ্চার রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে। ঘি বা মাখন খেলে নানা ধরনের সংক্রমণ ও অসুখ থেকে রক্ষা পাওয়া যায়। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা শক্তিশালী করার বিকল্প নেই। গরম ভাতে ঘি বা মাখন খাওয়ার অভ্যাস থাকলে তা বাচ্চার রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে। ঘি বা মাখন খেলে নানা ধরনের সংক্রমণ ও অসুখ থেকে রক্ষা পাওয়া যায়। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)

Parenting Tips: পরীক্ষায়-প্রতিযোগিতায় পিছিয়ে পড়লে সন্তানকে কী বলেন? না জানলে বড় ক্ষতি হতে পারে! রইল জরুরি টিপস

জীবন অপ্রত্যাশিত। সবসময় একরকম থাকে না। জীবনে কখনও খারাপ সময় হুট করে চলে আসতেই পারে। কিন্তু অনেকে খারাপ সময় বা জীবনে পরাজয় মেনে নিতে পারে না। কেউ কেউ আবেগকে নিয়ন্ত্রণ করতে না পেরে শেষ পর্যন্ত চরম পথও বেছে নেন। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
জীবন অপ্রত্যাশিত। সবসময় একরকম থাকে না। জীবনে কখনও খারাপ সময় হুট করে চলে আসতেই পারে। কিন্তু অনেকে খারাপ সময় বা জীবনে পরাজয় মেনে নিতে পারে না। কেউ কেউ আবেগকে নিয়ন্ত্রণ করতে না পেরে শেষ পর্যন্ত চরম পথও বেছে নেন। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
অথচ একজন মানুষ শৈশব থেকেই মানসিক ভাবে শক্তিশালী থাকলে তাঁর ভবিষ্যৎ জীবন একটু সহজ হয়ে যায়। এ কারণে শৈশব থেকে শিশুদের আত্মবিশ্বাসী ও সাহসী করে গড়ে তোলা দরকার। আর এ ভূমিকা নিতে হবে বাবা-মাকেই। তাহলে জীবনে যত খারাপ সময়ই আসুক না কেন সেসব চ্যালেঞ্জ নিতে মানসিকভাবে সে প্রস্তুত থাকবে। আপনিও যদি আপনার সন্তানকে মানসিকভাবে শক্তিশালী করতে চান, তাহলে এই টিপসগুলি জেনে রাখুন।
অথচ একজন মানুষ শৈশব থেকেই মানসিক ভাবে শক্তিশালী থাকলে তাঁর ভবিষ্যৎ জীবন একটু সহজ হয়ে যায়। এ কারণে শৈশব থেকে শিশুদের আত্মবিশ্বাসী ও সাহসী করে গড়ে তোলা দরকার। আর এ ভূমিকা নিতে হবে বাবা-মাকেই। তাহলে জীবনে যত খারাপ সময়ই আসুক না কেন সেসব চ্যালেঞ্জ নিতে মানসিকভাবে সে প্রস্তুত থাকবে। আপনিও যদি আপনার সন্তানকে মানসিকভাবে শক্তিশালী করতে চান, তাহলে এই টিপসগুলি জেনে রাখুন।
শিশু যখন কোনও প্রতিযোগিতার অংশ হয়ে ওঠে, তখন অভিভাবকদের উচিত ফলাফলের চেয়ে সন্তানের প্রচেষ্টাকে সাধুবাদ জানানো। এটি করলে সে ব্যর্থ হলেও ভেঙে পড়বে না। পরের বার ফের প্রতিযোগিতায় অংশ নেওয়ার উৎসাহ পাবে।
শিশু যখন কোনও প্রতিযোগিতার অংশ হয়ে ওঠে, তখন অভিভাবকদের উচিত ফলাফলের চেয়ে সন্তানের প্রচেষ্টাকে সাধুবাদ জানানো। এটি করলে সে ব্যর্থ হলেও ভেঙে পড়বে না। পরের বার ফের প্রতিযোগিতায় অংশ নেওয়ার উৎসাহ পাবে।
সন্তান যাতে খোলামেলা কথা বলতে পারে, বাবা-মাকে সবটা খুলে বলতে পারে তার জন্য সুস্থ ও স্বাভাবিক পরিবেশ তৈরি করতে হবে বাবা-মাকে।
সন্তান যাতে খোলামেলা কথা বলতে পারে, বাবা-মাকে সবটা খুলে বলতে পারে তার জন্য সুস্থ ও স্বাভাবিক পরিবেশ তৈরি করতে হবে বাবা-মাকে।
শিশুদের আবেগ নিয়ন্ত্রণে রাখতে শিখতে হবে। অভিভাবকদেরও শিশুদের আবেগ বোঝা উচিত। আবেগ শিশুদের আচরণ প্রভাবিত করে। বাবা-মা একবার এই বিষয়গুলো বুঝলে, তারা তাদের সন্তানদের এই বিষয়গুলো সামলাতে সক্ষম করে তুলতে পারবে। শিশুরা কখনই মানসিকভাবে দুর্বল বোধ করবে না।
শিশুদের আবেগ নিয়ন্ত্রণে রাখতে শিখতে হবে। অভিভাবকদেরও শিশুদের আবেগ বোঝা উচিত। আবেগ শিশুদের আচরণ প্রভাবিত করে। বাবা-মা একবার এই বিষয়গুলো বুঝলে, তারা তাদের সন্তানদের এই বিষয়গুলো সামলাতে সক্ষম করে তুলতে পারবে। শিশুরা কখনই মানসিকভাবে দুর্বল বোধ করবে না।
বিশেষজ্ঞদের মতে, বেশিরভাগ অভিভাবক মনে করেন শিশুদের চ্যালেঞ্জ এবং অসুবিধার সম্মুখীন হতে হবে না, তবে এটি সত্য নয়। শিশুরাও নেতিবাচক চিন্তা করে। এটি শিশুর আচরণ এবং কর্মকে প্রভাবিত করে। বাবা-মায়ের উচিত সন্তানকে নেতিবাচক চিন্তা থেকে বেরিয়ে আসতে উৎসাহ দেওয়া। তাদেরকে প্রতিটি পরিস্থিতিতে ইতিবাচক থাকা শেখাতে হবে। শিশুদের মধ্যে আত্মবিশ্বাস জাগিয়ে তুলতে, বাস্তবে বাঁচতে শেখান।
বিশেষজ্ঞদের মতে, বেশিরভাগ অভিভাবক মনে করেন শিশুদের চ্যালেঞ্জ এবং অসুবিধার সম্মুখীন হতে হবে না, তবে এটি সত্য নয়। শিশুরাও নেতিবাচক চিন্তা করে। এটি শিশুর আচরণ এবং কর্মকে প্রভাবিত করে। বাবা-মায়ের উচিত সন্তানকে নেতিবাচক চিন্তা থেকে বেরিয়ে আসতে উৎসাহ দেওয়া। তাদেরকে প্রতিটি পরিস্থিতিতে ইতিবাচক থাকা শেখাতে হবে। শিশুদের মধ্যে আত্মবিশ্বাস জাগিয়ে তুলতে, বাস্তবে বাঁচতে শেখান।
মানুষ মাত্রই ভুল করে এবং তা থেকে শেখে। শিশুরাও এর ব্যতিক্রম নয়। আপনি আপনার সন্তানকে ভুল করার জন্য বকাঝকা করবেন না, বরং তার মধ্যে ভুল থেকে শেখার অনুভূতি এবং প্রবণতা জাগ্রত করুন। শিশুকে অবশ্যই জানতে হবে যে ভুল করা ঠিক আছে।
মানুষ মাত্রই ভুল করে এবং তা থেকে শেখে। শিশুরাও এর ব্যতিক্রম নয়। আপনি আপনার সন্তানকে ভুল করার জন্য বকাঝকা করবেন না, বরং তার মধ্যে ভুল থেকে শেখার অনুভূতি এবং প্রবণতা জাগ্রত করুন। শিশুকে অবশ্যই জানতে হবে যে ভুল করা ঠিক আছে।
শিশুদের ছোট থেকেই স্ট্রেস ম্যানেজমেন্ট শেখানো খুবই জরুরি। এর জন্য তাদের যোগব্যায়াম, ধ্যান, খেলা, সাঁতার ও নানা ধরনের শারীরিক কার্যকলাপ করতে অনুপ্রেরণা দিতে হবে। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
শিশুদের ছোট থেকেই স্ট্রেস ম্যানেজমেন্ট শেখানো খুবই জরুরি। এর জন্য তাদের যোগব্যায়াম, ধ্যান, খেলা, সাঁতার ও নানা ধরনের শারীরিক কার্যকলাপ করতে অনুপ্রেরণা দিতে হবে। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)

Parenting Tips: গোল্লায় যাবে সন্তান! বাচ্চাকে স্কুল যাওয়ার আগে করতে দেবেন না এই সাংঘাতিক কাজ! আজই বন্ধ করুন

সন্তানদের প্রতিপালন নিয়ে বাবা-মায়েদের চিন্তা থাকেই। বাচ্চা যতই শান্ত হোক তাও তাদের নিয়ে চিন্তায় উদ্বেগ থাকে অভিভাবকদের।
সন্তানদের প্রতিপালন নিয়ে বাবা-মায়েদের চিন্তা থাকেই। বাচ্চা যতই শান্ত হোক তাও তাদের নিয়ে চিন্তায় উদ্বেগ থাকে অভিভাবকদের।
শিশুকালে কারুর মন পড়াশোনায় থাকে না। পড়াশোনা করলে কী কী হতে পারে সেটা বোঝার ক্ষমতাও তৈরি হয় না।
শিশুকালে কারুর মন পড়াশোনায় থাকে না। পড়াশোনা করলে কী কী হতে পারে সেটা বোঝার ক্ষমতাও তৈরি হয় না।
তাই, সব চিন্তাই থাকা অভিভাবকদের। তাই, তাঁরা স্কুল যাওয়া থেকে পড়তে বসা সব নিয়ে জোড়াজুড়ি করতেই থাকেন।
তাই, সব চিন্তাই থাকা অভিভাবকদের। তাই, তাঁরা স্কুল যাওয়া থেকে পড়তে বসা সব নিয়ে জোড়াজুড়ি করতেই থাকেন।
কিন্তু স্কুলে যাওয়ার আগে একটি কাজ বাচ্চাদের কিছুতেই করতে দেওয়া উচিত নয়। তা তাদের পড়াশোনা থেকে মন সরিয়ে দিতে পারে।
কিন্তু স্কুলে যাওয়ার আগে একটি কাজ বাচ্চাদের কিছুতেই করতে দেওয়া উচিত নয়। তা তাদের পড়াশোনা থেকে মন সরিয়ে দিতে পারে।
বিশেষজ্ঞদের মতে, বাচ্চাদের স্কুল যাওয়ার আগে কখনই টেলিভিশন, কম্পিউটার বা ফোন দেখতে দেওয়া উচিত না। অনেক বাবা-মায়েরা সন্তানদের খাওয়ান টিভি দেখতে দেখতে। কিন্তু তা সম্পূর্ণ ভুল।
বিশেষজ্ঞদের মতে, বাচ্চাদের স্কুল যাওয়ার আগে কখনই টেলিভিশন, কম্পিউটার বা ফোন দেখতে দেওয়া উচিত না। অনেক বাবা-মায়েরা সন্তানদের খাওয়ান টিভি দেখতে দেখতে। কিন্তু তা সম্পূর্ণ ভুল।
স্কুল যাওয়ার আগে টেলিভিশন, কম্পিউটার বা ফোন দেখলে স্কুলে গিয়ে পড়াশোনায় মন বসানো খুবই কঠিন হয়ে যায়। বাড়িতে যা যা দেখেছে তাই মাথায় ঘুরতে থাকে। তাই, অভিভাবকদের উচিত নিজেরা গল্প বলে খাওয়ানোর, এটা শিশুদের শোনার ক্ষমতা বেড়ে যায়। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
স্কুল যাওয়ার আগে টেলিভিশন, কম্পিউটার বা ফোন দেখলে স্কুলে গিয়ে পড়াশোনায় মন বসানো খুবই কঠিন হয়ে যায়। বাড়িতে যা যা দেখেছে তাই মাথায় ঘুরতে থাকে। তাই, অভিভাবকদের উচিত নিজেরা গল্প বলে খাওয়ানোর, এটা শিশুদের শোনার ক্ষমতা বেড়ে যায়। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)

Parenting Tips: সারারাত জেগে থাকে বাচ্চা? একটুও ঘুমায় না? জেনে নিন মুশকিলাসান ৩ উপায়! শুলেই ঘুমিয়ে পড়বে

অনেক শিশু রাতে জেগে থাকে এবং দিনে ঘুমায়। এই কারণে সমস‍্যায় পড়ে তাদের বাবা-মায়েরা। রাতে ঘুমাতে পারে না এবং দিনের বেলা কাজ করতে হয়। আপনার শিশু যদি রাতে দেরি করে ঘুমায় এবং আপনি চান তাকে তাড়াতাড়ি ঘুম পাড়াতে, তাহলে এখানে কিছু খুব সহজ পদ্ধতি রয়েছে যা আপনার শিশুকে তাড়াতাড়ি ঘুমাতে সাহায্য করবে-
অনেক শিশু রাতে জেগে থাকে এবং দিনে ঘুমায়। এই কারণে সমস‍্যায় পড়ে তাদের বাবা-মায়েরা। রাতে ঘুমাতে পারে না এবং দিনের বেলা কাজ করতে হয়। আপনার শিশু যদি রাতে দেরি করে ঘুমায় এবং আপনি চান তাকে তাড়াতাড়ি ঘুম পাড়াতে, তাহলে এখানে কিছু খুব সহজ পদ্ধতি রয়েছে যা আপনার শিশুকে তাড়াতাড়ি ঘুমাতে সাহায্য করবে-
শিশুকে প্রতিদিন একই সময়ে ঘুমানোর অভ্যাস করালে তার শরীর এই সময়ের সঙ্গে খাপ খায়। যার কারণে সে প্রতিদিন একই সময়ে ঘুমাতে শুরু করে। এই অভ্যাসটি তার ঘুমের উন্নতি ঘটায় এবং তাকে রাতে সঠিকভাবে ঘুমাতে সাহায্য করে। এই কারণে, তিনি সকালে ঘুম থেকে উঠে সতেজ অনুভব করেন এবং তার স্বাস্থ্যেরও উন্নতি হয়।
শিশুকে প্রতিদিন একই সময়ে ঘুমানোর অভ্যাস করালে তার শরীর এই সময়ের সঙ্গে খাপ খায়। যার কারণে সে প্রতিদিন একই সময়ে ঘুমাতে শুরু করে। এই অভ্যাসটি তার ঘুমের উন্নতি ঘটায় এবং তাকে রাতে সঠিকভাবে ঘুমাতে সাহায্য করে। এই কারণে, তিনি সকালে ঘুম থেকে উঠে সতেজ অনুভব করেন এবং তার স্বাস্থ্যেরও উন্নতি হয়।
আপনার শিশুকে দিনের বেলা অনেক খেলার সুযোগ দিন। খেলা শিশুদের ক্লান্ত করে তোলে এবং তাদের শক্তি খরচ করে, যা তাদের রাতে গভীর এবং সুস্থভাবে ঘুমাতে সাহায্য করে। এর ফলে তাদের স্বাস্থ্যও ভাল থাকে এবং তারা সুখী থাকে।
আপনার শিশুকে দিনের বেলা অনেক খেলার সুযোগ দিন। খেলা শিশুদের ক্লান্ত করে তোলে এবং তাদের শক্তি খরচ করে, যা তাদের রাতে গভীর এবং সুস্থভাবে ঘুমাতে সাহায্য করে। এর ফলে তাদের স্বাস্থ্যও ভাল থাকে এবং তারা সুখী থাকে।
রাতে হালকা গান বাজানোশিশুর ঘুমানোর আগে হালকা এবং শান্ত সঙ্গীত বাজানো ভাল। এই সঙ্গীত তাদের শিথিল করে এবং তাদের দ্রুত ঘুমিয়ে পড়তে সাহায্য করে। শিশুরা যখন আরাম বোধ করে, তখন তাদের ঘুম ভাল এবং গভীর হয়।
শিশুর ঘুমানোর আগে হালকা এবং শান্ত সঙ্গীত বাজানো ভাল। এই সঙ্গীত তাদের শিথিল করে এবং তাদের দ্রুত ঘুমিয়ে পড়তে সাহায্য করে। শিশুরা যখন আরাম বোধ করে, তখন তাদের ঘুম ভাল এবং গভীর হয়।
ঘুমানোর এক ঘণ্টা আগে শিশুকে টিভি, মোবাইল ও অন্যান্য পর্দা থেকে দূরে রাখুন। এই গ্যাজেটগুলি তাদের ঘুমকে প্রভাবিত করে। এই ডিভাইসগুলির আলো এবং কার্যকলাপ শিশুদের জাগ্রত রাখে, তাদের ঘুমিয়ে পড়া কঠিন করে তোলে এবং তাদের ঘুম ব্যাহত করতে পারে।
ঘুমানোর এক ঘণ্টা আগে শিশুকে টিভি, মোবাইল ও অন্যান্য পর্দা থেকে দূরে রাখুন। এই গ্যাজেটগুলি তাদের ঘুমকে প্রভাবিত করে। এই ডিভাইসগুলির আলো এবং কার্যকলাপ শিশুদের জাগ্রত রাখে, তাদের ঘুমিয়ে পড়া কঠিন করে তোলে এবং তাদের ঘুম ব্যাহত করতে পারে।
ঘুমানোর আগে আপনার সন্তানের জন্য প্রতিদিনের কিছু অভ্যাস তৈরি করুন, যেমন স্নান করা এবং গল্প শোনা। এই অভ্যাসগুলি শিশুকে শিথিল করে এবং তাকে ঘুমাতে সাহায্য করে। এই ক্রিয়াকলাপগুলি শিশুকে শান্ত করে এবং তার জন্য গভীর ঘুমে পড়া সহজ করে তোলে।

ঘুমানোর আগে আপনার সন্তানের জন্য প্রতিদিনের কিছু অভ্যাস তৈরি করুন, যেমন স্নান করা এবং গল্প শোনা। এই অভ্যাসগুলি শিশুকে শিথিল করে এবং তাকে ঘুমাতে সাহায্য করে। এই ক্রিয়াকলাপগুলি শিশুকে শান্ত করে এবং তার জন্য গভীর ঘুমে পড়া সহজ করে তোলে।

Parenting Tips: সদ্যোজাত শিশুর কি AC-তে ঘুমানো উচিত? ৯০% বাবা-মায়েরা এই ভুলটাই করে, এখনই সতর্ক না হলে ঘনঘন অসুস্থ হবে আপনার সন্তান

গরম এতটাই বাড়ছে যে এসি বা কুলার ছাড়া এক মুহূর্তও টেকা যাচ্ছে না৷ আজকাল প্রায় কম-বেশি সকলের বাড়িতেই এসি রয়েছে৷ ছোট থেকে বড় সকলেই বিশেষ করে রাতের বেলায় এসি-তে ঘুমান৷
গরম এতটাই বাড়ছে যে এসি বা কুলার ছাড়া এক মুহূর্তও টেকা যাচ্ছে না৷ আজকাল প্রায় কম-বেশি সকলের বাড়িতেই এসি রয়েছে৷ ছোট থেকে বড় সকলেই বিশেষ করে রাতের বেলায় এসি-তে ঘুমান৷
বাড়িতে ছোট্ট বাচ্চা থাকলে গরমের কারণে তাকেও অনেকে এসি-তেই রাখেন৷ আপনিও কি আপনার শিশুকে এসি-তে ঘুম পাড়ান৷ তাহলে আপনাকে একটু সতর্ক হতে হবে। নবজাতক থেকে এক বছর বয়সী শিশুকে এসি-তে ঘুমানোর জন্য বেশ কিছু বিষয় মেনে চলতে হবে। না হলে ঘনঘন অসুস্থ হবে আপনার সন্তান৷
বাড়িতে ছোট্ট বাচ্চা থাকলে গরমের কারণে তাকেও অনেকে এসি-তেই রাখেন৷ আপনিও কি আপনার শিশুকে এসি-তে ঘুম পাড়ান৷ তাহলে আপনাকে একটু সতর্ক হতে হবে। নবজাতক থেকে এক বছর বয়সী শিশুকে এসি-তে ঘুমানোর জন্য বেশ কিছু বিষয় মেনে চলতে হবে। না হলে ঘনঘন অসুস্থ হবে আপনার সন্তান৷
বিশেষজ্ঞের মতে, এমনটা নয় যে আপনি এসি-তে ছোট বাচ্চা বা শিশুদের নিয়ে ঘুমাতে পারবেন না। এটি স্বাভাবিক, তবে কিছু সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে যাতে তিনি ঠান্ডা অনুভব না করেন। ঠান্ডার কারণে তার ঘুম ব্যাহত হতে পারে। ঘুমের অভাবে সে সারাদিন খিটখিটে থাকবে। আপনিও অসুস্থ হয়ে পড়তে পারেন।
বিশেষজ্ঞের মতে, এমনটা নয় যে আপনি এসি-তে ছোট বাচ্চা বা শিশুদের নিয়ে ঘুমাতে পারবেন না। এটি স্বাভাবিক, তবে কিছু সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে যাতে তিনি ঠান্ডা অনুভব না করেন। ঠান্ডার কারণে তার ঘুম ব্যাহত হতে পারে। ঘুমের অভাবে সে সারাদিন খিটখিটে থাকবে। আপনিও অসুস্থ হয়ে পড়তে পারেন।
আপনি যদি আপনার শিশুকে এয়ার কন্ডিশনারে ঘুমাতে দেন, তাহলে এসির তাপমাত্রার প্রতি গভীর মনোযোগ দিন। আপনার প্রয়োজন অনুযায়ী তাপমাত্রা সেট করবেন না। যদি আপনি এসির তাপমাত্রা ১৯-এ রাখেন তবে শিশু খুব ঠান্ডা অনুভব করতে পারে। এত কম তাপমাত্রা শিশুর জন্য ভাল নয়। আপনার এসির তাপমাত্রা ২৩ থেকে ২৫ এর মধ্যে রাখা উচিত। গরম লাগলে মাঝখানে কিছুটা কমিয়ে আবার বাড়ান।
আপনি যদি আপনার শিশুকে এয়ার কন্ডিশনারে ঘুমাতে দেন, তাহলে এসির তাপমাত্রার প্রতি গভীর মনোযোগ দিন। আপনার প্রয়োজন অনুযায়ী তাপমাত্রা সেট করবেন না। যদি আপনি এসির তাপমাত্রা ১৯-এ রাখেন তবে শিশু খুব ঠান্ডা অনুভব করতে পারে। এত কম তাপমাত্রা শিশুর জন্য ভাল নয়। আপনার এসির তাপমাত্রা ২৩ থেকে ২৫ এর মধ্যে রাখা উচিত। গরম লাগলে মাঝখানে কিছুটা কমিয়ে আবার বাড়ান।
পাতলা কম্বল বা চাদর দিয়ে শিশুকে সঠিকভাবে ঢেকে ঘুমাতে দিন। তাকে সম্পূর্ণ পোশাক পরান। কিছু অভিভাবক, গরমের ভয়ে, তাদের বাচ্চাদের হালকা পোশাক পরান। এটি ভুলেও করবেন না। এর ফলে শিশুরা ঘনঘন সর্দি, কাশি ও কফের সমস্যায় ভুগতে পারে।
পাতলা কম্বল বা চাদর দিয়ে শিশুকে সঠিকভাবে ঢেকে ঘুমাতে দিন। তাকে সম্পূর্ণ পোশাক পরান। কিছু অভিভাবক, গরমের ভয়ে, তাদের বাচ্চাদের হালকা পোশাক পরান। এটি ভুলেও করবেন না। এর ফলে শিশুরা ঘনঘন সর্দি, কাশি ও কফের সমস্যায় ভুগতে পারে।
শিশুকে কখনওই এমন জায়গায় ঘুমাতে দেবেন না যেখানে এসি থেকে সরাসরি হাওয়া আসে। বাচ্চাকে সবসময় এসির অন্যপাশে ঘুমাতে দিন। মাঝখানে এসির হাওয়া অনেক বেশি আসে। ঠান্ডা বাতাস যেন তার মুখে, পায়ের পাতায় ও মাথায় না পড়ে সেদিকে খেয়াল রাখুন। মাথায় বাতাসের কারণে শিশুর মাথা ব্যথা হতে পারে।
শিশুকে কখনওই এমন জায়গায় ঘুমাতে দেবেন না যেখানে এসি থেকে সরাসরি হাওয়া আসে। বাচ্চাকে সবসময় এসির অন্যপাশে ঘুমাতে দিন। মাঝখানে এসির হাওয়া অনেক বেশি আসে। ঠান্ডা বাতাস যেন তার মুখে, পায়ের পাতায় ও মাথায় না পড়ে সেদিকে খেয়াল রাখুন। মাথায় বাতাসের কারণে শিশুর মাথা ব্যথা হতে পারে।
শিশুর ত্বক অনেকটাই সূক্ষ্ম হয়। আপনি যদি তাকে রাতে ৬-৭ ঘন্টা এসিতে ঘুমাতে দেন তবে তার ত্বক শুষ্ক হয়ে যেতে পারে। শিশুর ত্বকের আর্দ্রতা হারিয়ে যেতে পারে। তার জন্য তেল কিংবা ময়েশ্চারাইজার, বেবি লোশন লাগানো ভাল। সর্ষের তেল বুক, পেট ও পিঠে লাগাতে পারেন। এটি তাদের উষ্ণ রাখবে।
শিশুর ত্বক অনেকটাই সূক্ষ্ম হয়। আপনি যদি তাকে রাতে ৬-৭ ঘন্টা এসিতে ঘুমাতে দেন তবে তার ত্বক শুষ্ক হয়ে যেতে পারে। শিশুর ত্বকের আর্দ্রতা হারিয়ে যেতে পারে। তার জন্য তেল কিংবা ময়েশ্চারাইজার, বেবি লোশন লাগানো ভাল। সর্ষের তেল বুক, পেট ও পিঠে লাগাতে পারেন। এটি তাদের উষ্ণ রাখবে।
প্রতি সপ্তাহে এসি পরিষ্কার করুন। এতে ধুলো-ময়লা দ্রুত জমতে থাকে এবং বাতাসের মাধ্যমে ঘরে ছড়িয়ে পড়তে থাকে। এতে শিশুর অ্যালার্জি হতে পারে, যখন সে শ্বাস নেয় তখন ধুলোর কণা তার নাকে ও মুখে প্রবেশ করতে পারে। তাই বাচ্চাকে এসি-তে ঘুমাতে দেওয়ার আগে এই সতর্কতাগুলি অবশ্যই মেনে চলুন৷ তা না হলেই ঘনঘন অসুস্থ হয়ে পড়বে আপনার সন্তান৷
প্রতি সপ্তাহে এসি পরিষ্কার করুন। এতে ধুলো-ময়লা দ্রুত জমতে থাকে এবং বাতাসের মাধ্যমে ঘরে ছড়িয়ে পড়তে থাকে। এতে শিশুর অ্যালার্জি হতে পারে, যখন সে শ্বাস নেয় তখন ধুলোর কণা তার নাকে ও মুখে প্রবেশ করতে পারে। তাই বাচ্চাকে এসি-তে ঘুমাতে দেওয়ার আগে এই সতর্কতাগুলি অবশ্যই মেনে চলুন৷ তা না হলেই ঘনঘন অসুস্থ হয়ে পড়বে আপনার সন্তান৷

Parenting Tips: ঘনঘন রোগের কবলে সন্তান! ছোট্ট ৫ অভ্যাসই সুস্বাস্থ্যের চাবিকাঠি! কী করবেন জানুন

অনেক সময় স্কুলে গিয়ে সর্দি, কাশি বা নানা ধরনের সংক্রমণে আক্রান্ত হয়। যার ফলে তারা বারবার অসুস্থ হয়ে পড়ে। এটি কেবল পড়াশোনা নয়, তাদের স্বাস্থ্যকেও প্রভাবিত করে। আপনার সন্তানও যদি স্কুলে গিয়েই অসুস্থ হয়ে পড়ে, তাহলে তার জীবনযাত্রায় কিছু বিষয় অন্তর্ভুক্ত করুন।
অনেক সময় স্কুলে গিয়ে সর্দি, কাশি বা নানা ধরনের সংক্রমণে আক্রান্ত হয়। যার ফলে তারা বারবার অসুস্থ হয়ে পড়ে। এটি কেবল পড়াশোনা নয়, তাদের স্বাস্থ্যকেও প্রভাবিত করে। আপনার সন্তানও যদি স্কুলে গিয়েই অসুস্থ হয়ে পড়ে, তাহলে তার জীবনযাত্রায় কিছু বিষয় অন্তর্ভুক্ত করুন।
সেগুলির কারণে তার ঘুম ভাল হবে, খিদে বাড়বে।  সে ভিতরে এবং বাইরে থেকে শক্তিশালী হবে। শুধু তাই নয়, এই পরিবর্তনের ফলে তার আচরণেও ইতিবাচক পরিবর্তন দেখা যাবে। সন্তানকে বারবার অসুস্থ হওয়ার হাত থেকে বাঁচাতে কী কী করতে পারেন, জেনে নিন।
সেগুলির কারণে তার ঘুম ভাল হবে, খিদে বাড়বে। সে ভিতরে এবং বাইরে থেকে শক্তিশালী হবে। শুধু তাই নয়, এই পরিবর্তনের ফলে তার আচরণেও ইতিবাচক পরিবর্তন দেখা যাবে। সন্তানকে বারবার অসুস্থ হওয়ার হাত থেকে বাঁচাতে কী কী করতে পারেন, জেনে নিন।
শিশুর স্ক্রিন টাইম সীমিত করুন। চেষ্টা করুন শিশু যেন এক থেকে দু'ঘণ্টার বেশি মোবাইল, টিভি ইত্যাদি না দেখে। এটি শরীরে মেলাটোনিনের মাত্রা স্বাভাবিক রাখতে সাহায্য করে।
শিশুর স্ক্রিন টাইম সীমিত করুন। চেষ্টা করুন শিশু যেন এক থেকে দু’ঘণ্টার বেশি মোবাইল, টিভি ইত্যাদি না দেখে। এটি শরীরে মেলাটোনিনের মাত্রা স্বাভাবিক রাখতে সাহায্য করে।
শিশুকে শেখান কী ভাবে ঘন ঘন হাত ধুতে হয় এবং ২০ সেকেন্ডের জন্য হাত ঘষতে হয়।
শিশুকে শেখান কী ভাবে ঘন ঘন হাত ধুতে হয় এবং ২০ সেকেন্ডের জন্য হাত ঘষতে হয়।
তাদের মানসিক চাপ এবং ভয় থেকে রক্ষা করুন। অতিরিক্ত মানসিক চাপ শিশুর বৃদ্ধি ও রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও কমিয়ে দেয়। শিশুদের খারাপ পরিবেশ থেকে রক্ষা করুন এবং সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম থেকে দূরে রাখুন।
তাদের মানসিক চাপ এবং ভয় থেকে রক্ষা করুন। অতিরিক্ত মানসিক চাপ শিশুর বৃদ্ধি ও রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও কমিয়ে দেয়। শিশুদের খারাপ পরিবেশ থেকে রক্ষা করুন এবং সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম থেকে দূরে রাখুন।
সকল টিকার ডোজ যথাসময়ে সম্পূর্ণ করুন এবং চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী শিশুদের ফ্লু ভ্যাকসিন দিন। বাচ্চাদের মাস্ক ব্যবহার করতে শেখান। মাস্ক তাদের কাশি এবং সর্দি থেকে রক্ষা করতে সাহায্য করবে। এই বিষয়গুলো মাথায় রাখলে শিশুর রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়বে এবং সে বারবার অসুস্থ হবে না।
সকল টিকার ডোজ যথাসময়ে সম্পূর্ণ করুন এবং চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী শিশুদের ফ্লু ভ্যাকসিন দিন। বাচ্চাদের মাস্ক ব্যবহার করতে শেখান। মাস্ক তাদের কাশি এবং সর্দি থেকে রক্ষা করতে সাহায্য করবে। এই বিষয়গুলো মাথায় রাখলে শিশুর রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়বে এবং সে বারবার অসুস্থ হবে না।