Tag Archives: Primary School

Students: আর ক’দিন পরেই গরমের ছুটি, তার আগে স্কুলে মুখোশ পরে পাহারায় ছাত্রছাত্রীরা, কেন? কারণ শুনলে তাজ্জব হবেন

স্কুলে দেওয়া হচ্ছে, ফল, তরমুজ, আপেল-সহ আরও অনেক খাদ্যদ্রব্য। আর সেগুলি মুখোশ পরে পাহারা দিচ্ছে ছাত্র-ছাত্রীরা।
স্কুলে দেওয়া হচ্ছে, ফল, তরমুজ, আপেল-সহ আরও অনেক খাদ্যদ্রব্য। আর সেগুলি মুখোশ পরে পাহারা দিচ্ছে ছাত্র-ছাত্রীরা।
অভিনব এই ঘটনা ঘটেছে সাগরের চৌরঙ্গী অবৈতনিক প্রাথমিক বিদ্যালয়ে। সেখানে ছাত্র-ছাত্রীদের আনন্দ দিতে আনন্দপরিসর কর্মসূচির অধীনে এই কাজ করা হয়‌।
অভিনব এই ঘটনা ঘটেছে সাগরের চৌরঙ্গী অবৈতনিক প্রাথমিক বিদ্যালয়ে। সেখানে ছাত্র-ছাত্রীদের আনন্দ দিতে আনন্দপরিসর কর্মসূচির অধীনে এই কাজ করা হয়‌।
আনন্দপরিসর কর্মসূচির মাধ্যমে স্কুলে কু্ইজ প্রতিযোগিতা, নিজেদের মধ্যে বিভিন্ন রকম আলোচনা। ভয় কাটাতে বিভিন্ন গল্প শোনানো হয়।
আনন্দপরিসর কর্মসূচির মাধ্যমে স্কুলে কু্ইজ প্রতিযোগিতা, নিজেদের মধ্যে বিভিন্ন রকম আলোচনা। ভয় কাটাতে বিভিন্ন গল্প শোনানো হয়।
স্কুলের প্রধান শিক্ষক তাপস মণ্ডল জানিয়েছেন, আনন্দপরিসর কর্মসূচির অধীনে স্কুলের ছাত্র-ছাত্রীরা মুখোশ পরেই নিজেদের খাবার নিজেরা পাহারা দিয়েছে। এতে তাদের ভয় কেটেছে।
স্কুলের প্রধান শিক্ষক তাপস মণ্ডল জানিয়েছেন, আনন্দপরিসর কর্মসূচির অধীনে স্কুলের ছাত্র-ছাত্রীরা মুখোশ পরেই নিজেদের খাবার নিজেরা পাহারা দিয়েছে। এতে তাদের ভয় কেটেছে।
ভয় কাটানোর পাশাপাশি ছাত্র-ছাত্রীদের আনন্দ দিতে একাধিক কর্মসূচি নেওয়া হয়েছে এখানে। এর সঙ্গে রাজ্যের অন্যান্য স্কুলের সঙ্গে তাল মিলিয়ে এই স্কুলেও চালু হয়েছে ওয়াটার বেল।
ভয় কাটানোর পাশাপাশি ছাত্র-ছাত্রীদের আনন্দ দিতে একাধিক কর্মসূচি নেওয়া হয়েছে এখানে। এর সঙ্গে রাজ্যের অন্যান্য স্কুলের সঙ্গে তাল মিলিয়ে এই স্কুলেও চালু হয়েছে ওয়াটার বেল।
সাগরের এই স্কুল আগেও একাধিক কর্মসূচি করে সাড়া ফেলে দিয়েছিল। এবার গরমের ছুটির আগে এই কর্মসূচি করে আবারও সবার নজর কাড়ল এই স্কুল‌।
সাগরের এই স্কুল আগেও একাধিক কর্মসূচি করে সাড়া ফেলে দিয়েছিল। এবার গরমের ছুটির আগে এই কর্মসূচি করে আবারও সবার নজর কাড়ল এই স্কুল‌।

Water Bell: এই গরমে বাচ্চাদের জল খাওয়া নিয়ে চিন্তা? রাজ্যে প্রথম চালু হল ওয়াটার বেল! কী এই বিষয়টি?

বহরমপুর: স্কুল ছুটির ঘন্টা নয়। এবার জলঘন্টাতেই উচ্ছ্বাস স্কুল পড়ুয়াদের। রাজ্যে প্রথম জলঘন্টা বা ওয়াটার বেল সিস্টেম চালু করা হয়েছে মুর্শিদাবাদের বেলডাঙ্গা চক্রের ৩০নং আন্ডরিণ প্রাথমিক বিদ্যালয়ে। সকাল সাড়ে সাতটা থেকে সাড়ে ১০টা পর্যন্ত এক ঘন্টা অন্তর স্কুল বেজে ওঠে এই জলঘন্টা।

মিড ডে মিল খাওয়ার ডাইনিং রুমের পাশেই হাত ধোয়ার জন্য রয়েছে ১০টি পয়েন্ট। সেখানেই রয়েছে চারটি ওয়াটার পিউরিফায়ার যন্ত্র। রয়েছে ট্যাপ লাগানো জলের কুজো। রয়েছে জল ঠান্ডা পানীয় জলের যন্ত্রও।

আরও পড়ুন: রবিবার থেকে দক্ষিণবঙ্গের ৬ জেলায় রেড অ্যালার্ট! চলবে তাপপ্রবাহ! বৃষ্টির দিনক্ষণও জানাল হাওয়া অফিস

আর ঘন্টা বেজে উঠতেই লাইন দিয়ে দাঁড়িয়ে জলপান করে স্কুলের সব ছাত্রছাত্রীরা। আর ঘন্টা বেজে উঠতেই লাইন দিয়ে দাঁড়িয়ে জলপান করে স্কুলের সব ছাত্রছাত্রীরা। ছাত্র ইশান মণ্ডল বলে, ”আমরা ঘন্টা বাজার সঙ্গে সঙ্গে জল পান করার জন্য লাইন দিয়ে দাঁড়িয়ে পড়ি। স্কুলে এসে এইভাবে প্রতিদিন আমরা নিয়ম করে চারবার জল খাই।” ছাত্রী পারভিন সুলতানা বলে, ”জল আমাদের শরীরের জন্য অত্যন্ত প্রয়োজন। এই গরমে জল না খেলে আমরা অসুস্থ হয়ে পড়ব। সেই কারণেই আমাদের স্কুলে জলঘন্টার ব্যবস্থা করা হয়েছে।”

প্রধান শিক্ষক বিশ্বজিৎ দত্ত বলেন, ”মূলত জল খাওয়ার অভ্যাস স্কুলের ছাত্রছাত্রীদের মধ্যে তৈরি করতে এই উদ্যোগ। তারা যাতে বাড়িতে থেকেও জল খাওয়ার অভ্যাস বজায় রাখে সেটাই আমাদের লক্ষ্য।”

Street Children Education: তারাদের খোঁজে পাঠশালা, পথ শিশুদের নিয়ে কী হচ্ছে জানেন?

নদিয়া: তারাদের খোঁজে পাঠশালা। যে সকল শিশুরা স্কুলে যেতে পারে না তাদের সমাজের মূল স্রোতে ফিরিয়ে আনাই সহস্রতারার লক্ষ্য। সকলের জন্য শিক্ষা, খাদ্য, বাসস্থান জীবিকা, ধর্মাচরণ, বাকস্বাধীনতা এগুলো সংবিধানে প্রদত্ত মৌলিক অধিকার। এজন্য সরকারি তরফে নানান পরিষেবা চালু থাকলেও আজও বেশ বহু শৈশব স্কুলের চৌকাঠে পৌঁছতে পারেনা। উল্টে শিশু শ্রমিক হিসেবে কাজ করে তাদের দুবেলার খাবার জোগাড় করতে হয়।

কৃষ্ণনগরের এক স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন গত তিন বছর ধরে অন্ধকারে লুকিয়ে থাকা এই তারাদের খোঁজে পাঠশালা গড়ে তুলেছেন। কৃষ্ণনগর বেলেডাঙা মোড়ে, রেললাইনে ধারে তৈরি হয়েছে এই পাঠশালা। যে পরিবারগুলো আশ্রয়ের অভাবে রাস্তাতেই সংসার পেতেছে, তাদের পরিবারের শিশুদের নিয়ে পাঠদান করা হয় এই পাঠশালায়। এক কথায় বললে, পথশিশুদের শিক্ষার আলো দেখাচ্ছে ওই স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনটি।

আর‌ও পড়ুন: নবাবের জেলা থেকে এবারে প্রধানমন্ত্রী! হৈ হৈ কাণ্ড মুর্শিদাবাদে

সংগঠনের সদস্যরা জানান, ঐ সমস্ত বাচ্চাদের পড়াশোনার জন্য বই খাতা থেকে শুরু করে সমস্ত সরঞ্জাম সারা বছর তাঁরা দিয়ে থাকেন। শুধু তাই নয় নিয়মিত খোঁজখবর, এমনকি কখনও মাতৃ স্নেহে কোলে বসিয়ে পড়ানোরও চেষ্টা করে থাকেন। কৃষ্ণনগরের আরেকটি জায়গাতেও ঠিক এইভাবেই বেশ কিছু শিশুদের শিক্ষাদানের ব্যবস্থা করা হয়েছে।

স্বেচ্ছাসেবক সংগঠনটির উদ্যোগে পথ শিশুদের সপ্তাহে পাঁচ দিন পড়ানো হয়। সেই সঙ্গে তাদের পুষ্টিকর খাদ্যের সুব্যবস্থা থাকে। এছাড়াও স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনটি সমাজ সেবামূলক আরও কাজ করে থাকে। দুঃস্থদের বস্ত্র বিতরণ সহ নানান সংস্কৃতি কর্মকাণ্ডেও তারা জড়িত।

মৈনাক দেবনাথ

Prime Minister: নবাবের জেলা থেকে এবারে প্রধানমন্ত্রী! হৈ হৈ কাণ্ড মুর্শিদাবাদে

মুর্শিদাবাদ: লোকসভা ভোটের প্রাক্কালে বাংলার নবাবি আমলের রাজধানী থেকে শপথ নিলেন প্রধানমন্ত্রী! মুর্শিদাবাদ জেলার বেলডাঙা চক্রের ৩০ নম্ব আণ্ডিরণ প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিশু সংসদের সাধারণত নির্বাচন অনুষ্ঠিত হল। ইভিএমে ভোট দিয়ে প্রধানমন্ত্রী, স্বাস্থ্যমন্ত্রী, পরিবেশ মন্ত্রীদের বেছে নিল স্কুলের কচিকাঁচারা।

সর্বোচ্চ ভোট প্রাপক হিসেবে এই প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ছাত্র অর্পন মণ্ডল শিশু সংসদের প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হয়েছে। ১৩৮ টি ভোটের মধ্যে ৪০ টি ভোট পেয়েছে সে। ৯৬ শতাংশ ছাত্রছাত্রী এই মজার ভোটগ্রহণ প্রক্রিয়ায় অংশ নেয়। ছাত্র ও ছাত্রীদের পৃথকভাবে লাইন ছিল। এমনকি ছিল নিরাপত্তা রক্ষী থেকে সংবাদ মাধ্যমের প্রতিনিধিও। সংবাদ মাধ্যমের প্রতিনিধি কীভাবে ভোট পরিচালনা হচ্ছে তাও খতিয়ে দেখেন। যে কোনও রকম পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে ছিল নিরাপত্তা রক্ষীরাও। প্রতি বছরের ন্যায় এবারও ভোটাধিকার প্রয়োগ করে শিশু সংসদের পাঁচ মন্ত্রী এবং বিদ্যালয়ের গ্রন্থগারমন্ত্রী বেছে নেওয়া হয়।

আর‌ও পড়ুন: মা দুর্গার আরাধনাকে টেক্কা দিচ্ছে শীতলা পুজো! আয়োজনের বহর দেখলে চোখ কপালে উঠবে

সম্পূর্ণ নির্বাচন প্রক্রিয়া পরিচালনা করেন প্রধান শিক্ষক বিশ্বজিৎ দত্ত। চতুর্থ শ্রেণির দীপ মণ্ডলের প্রতীক ছিল বল। এছাড়াও বই, মাইক্রোফোন, ঝাড়ু, গাছ, সিলিন্ডার, জলের বোতল, সাবান, টুপি, এমনকি পেন চিহ্নে লড়াই করে খুদেরা। এদিকে বন্ধুদের ভোটে প্রধানমন্ত্রী হতে ফেরে খুব খুশি অর্পণ।

কৌশিক অধিকারী