Tag Archives: Saag Benefits

Chana Saag Benefits: মেথি-পালং ছাড়ুন…! সস্তার ‘এই’ সবুজ শাকেই লুকিয়ে কোটি টাকার গুণ! নিংড়ে বার করবে ব্লাড সুগার-রক্তচাপ! রোজ খেলেই হুড়মুড়িয়ে কমবে ওজন, জব্দ হবে কোষ্ঠকাঠিন্য

ছোলা শাক, যা পালং শাক এবং মেথির চেয়ে বহুগুণ বেশি পুষ্টিকর বলে বিবেচিত হয়। এটি স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত উপকারী বলে প্রমাণিত হয়।
Blood ছোলা শাক, যা পালং শাক এবং মেথির চেয়ে বহুগুণ বেশি পুষ্টিকর বলে বিবেচিত হয়। এটি স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত উপকারী বলে প্রমাণিত হয়।
এই শাকে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন, ফাইবার, ক্যালসিয়াম, আয়রন, পটাশিয়াম, ভিটামিন এ এবং ভিটামিন সি পাওয়া যায়। এর পাশাপাশি এতে রয়েছে ভাল পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, যা এটিকে স্বাস্থ্যের জন্য আরও বেশি উপকারী করে তোলে।
এই শাকে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন, ফাইবার, ক্যালসিয়াম, আয়রন, পটাশিয়াম, ভিটামিন এ এবং ভিটামিন সি পাওয়া যায়। এর পাশাপাশি এতে রয়েছে ভাল পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, যা এটিকে স্বাস্থ্যের জন্য আরও বেশি উপকারী করে তোলে।
ডাঃ সোনিয়া রাওয়াত বলেন, ছোলা শাক স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী। কারণ, এতে উপস্থিত পুষ্টি শরীরকে সুস্থ রাখে। এই শাক নিয়মিত খেলে রক্তচাপ ও সুগার নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।
ডাঃ সোনিয়া রাওয়াত বলেন, ছোলা শাক স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী। কারণ, এতে উপস্থিত পুষ্টি শরীরকে সুস্থ রাখে। এই শাক নিয়মিত খেলে রক্তচাপ ও সুগার নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।
এই শাকের পুষ্টিগুণ  এতটাই বেশি যে অনেক রোগ থেকে দূরে রাখে এবং শরীরে শক্তি জোগায়। এই শাক রুটি ভাত ও ডালের সঙ্গে খাওয়া যায়। ডালের সঙ্গে মিশিয়েও রান্না করা যায়, এতে স্বাদ ও পুষ্টি বাড়ে।
এই শাকের পুষ্টিগুণ এতটাই বেশি যে অনেক রোগ থেকে দূরে রাখে এবং শরীরে শক্তি জোগায়। এই শাক রুটি ভাত ও ডালের সঙ্গে খাওয়া যায়। ডালের সঙ্গে মিশিয়েও রান্না করা যায়, এতে স্বাদ ও পুষ্টি বাড়ে।
ওজন কমানোর জন্য এই সবুজ শাক খুব কার্যকর বলে মনে করা হয়। আর কোষ্ঠকাঠিন্যের মতো সমস্যা থেকে মুক্তি পেতেও এটি খাওয়া উপকারী।
ওজন কমানোর জন্য এই সবুজ শাক খুব কার্যকর বলে মনে করা হয়। আর কোষ্ঠকাঠিন্যের মতো সমস্যা থেকে মুক্তি পেতেও এটি খাওয়া উপকারী।
শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা দুর্বল হয়ে পড়লে এবং ঠান্ডা বা জ্বরের মতো সমস্যা দেখা দিলে এই  ছোলা শাক একটি দুর্দান্ত বিকল্প। এতে উপস্থিত পুষ্টি উপাদান রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে শক্তিশালী করে এবং শরীরকে রোগ থেকে রক্ষা করতে সাহায্য করে।
শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা দুর্বল হয়ে পড়লে এবং ঠান্ডা বা জ্বরের মতো সমস্যা দেখা দিলে এই ছোলা শাক একটি দুর্দান্ত বিকল্প। এতে উপস্থিত পুষ্টি উপাদান রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে শক্তিশালী করে এবং শরীরকে রোগ থেকে রক্ষা করতে সাহায্য করে।

Health Tips: কী শাক চিনতে পারছেন? সপ্তাহে অন্তত একদিন পাতে থাকুক, ম্যাজিকের মতো আয়ত্বে ৩ বাঘা রোগ

*আমাদের আশপাশে এমন অনেক প্রাকৃতিক উপাদান আছে যেগুলির কার্যকারিতা সম্বন্ধে আমরা অবগত নই। ধরা যাক হেলেঞ্চা বা হিঞ্চা শাক। এই শাকের উপকারিতা সম্পর্কে আমাদের অনেক কিছুই অজানা। হিঞ্চা বা হিঞ্চে শাক আমাদের কী কী উপকারে লাগতে পারে? এই বিষয়ে আমাদের পরামর্শ দিচ্ছেন বিশিষ্ট ডাক্তার সুজিত সরকার।
*আমাদের আশপাশে এমন অনেক প্রাকৃতিক উপাদান আছে যেগুলির কার্যকারিতা সম্বন্ধে আমরা অবগত নই। ধরা যাক হেলেঞ্চা বা হিঞ্চা শাক। এই শাকের উপকারিতা সম্পর্কে আমাদের অনেক কিছুই অজানা। হিঞ্চা বা হিঞ্চে শাক আমাদের কী কী উপকারে লাগতে পারে? এই বিষয়ে আমাদের পরামর্শ দিচ্ছেন বিশিষ্ট ডাক্তার সুজিত সরকার
*লিভার দুর্বল হলে শরীরে নানা ধরনের রোগ দেখা দেয়। ১০০ গ্রাম হেলেঞ্চা বা হিঞ্চা শাক ছোট করে কেটে, ১৫০ মিলিলিটার জলে পরিমাণ মতো নুন মিশিয়ে সিদ্ধ করতে হবে। জল ফুটে এক কাপ পরিমাণ হলে পাত্রটি আঁচ থেকে নামিয়ে ফেলতে হবে। ঠাণ্ডা হলে ভাত খাবার আগে চার-ছয় ফোঁটা সরষের তেল মিশিয়ে খেলে লিভার সবল হয়।
*লিভার দুর্বল হলে শরীরে নানা ধরনের রোগ দেখা দেয়। ১০০ গ্রাম হেলেঞ্চা বা হিঞ্চা শাক ছোট করে কেটে, ১৫০ মিলিলিটার জলে পরিমাণ মতো নুন মিশিয়ে সিদ্ধ করতে হবে। জল ফুটে এক কাপ পরিমাণ হলে পাত্রটি আঁচ থেকে নামিয়ে ফেলতে হবে। ঠাণ্ডা হলে ভাত খাবার আগে চার-ছয় ফোঁটা সরষের তেল মিশিয়ে খেলে লিভার সবল হয়।
*রক্ত দূষিত হলে ২০ মিলিলিটার হেলেঞ্চার শাকের পাতা ও ডাঁটা বাটা রস, এক চামচ চিনির সঙ্গে মিশিয়ে সকালে একবার করে খেলে দূষিত রক্ত পরিষ্কার হয়ে যায়। আবার অনেকের জিহ্বায় মোটা সাদা প্রলেপ পড়ে, ফলে অরুচি হয়। এক্ষেত্রে কয়েকদিন হেলেঞ্চার রস গরম করে খান, অরুচি চলে যাবে।
*রক্ত দূষিত হলে ২০ মিলিলিটার হেলেঞ্চার শাকের পাতা ও ডাঁটা বাটা রস, এক চামচ চিনির সঙ্গে মিশিয়ে সকালে একবার করে খেলে দূষিত রক্ত পরিষ্কার হয়ে যায়। আবার অনেকের জিহ্বায় মোটা সাদা প্রলেপ পড়ে, ফলে অরুচি হয়। এক্ষেত্রে কয়েকদিন হেলেঞ্চার রস গরম করে খান, অরুচি চলে যাবে।
*এই শাকে অ্যান্টি অক্সিডেন্টের পরিমাণ অনেকটাই। এই অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট কোশের অক্সিডেটিভ স্ট্রেস বার করে দেয়।
*এই শাকে অ্যান্টি অক্সিডেন্টের পরিমাণ অনেকটাই। এই অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট কোশের অক্সিডেটিভ স্ট্রেস বার করে দেয়।”
*পেট খারাপ বা ডায়রিয়া হলে হেলেঞ্চা নিশ্চিন্তে খেতে পারেন। এটি পেটকে স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরিয়ে আনে।
*পেট খারাপ বা ডায়রিয়া হলে হেলেঞ্চা নিশ্চিন্তে খেতে পারেন। এটি পেটকে স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরিয়ে আনে।

Cheap Saag Health Benefit: ঝোপঝাড়ের মতো হয়, সস্তার এই শাকেই চরম কামাল, আয়রন ও ভিটামিনে ঠাসা, পুষ্টির খনি, আপনি খান কি?

কুমড়োর স্বাস্থ্যগুণ সম্পর্কে আপনাদের কমবেশি সকলেরই জানা। কিন্তু জানেন কি মিষ্টি কুমড়োর শাকে রয়েছে আরও বেশি গুণ।
কুমড়োর স্বাস্থ্যগুণ সম্পর্কে আপনাদের কমবেশি সকলেরই জানা। কিন্তু জানেন কি মিষ্টি কুমড়োর শাকে রয়েছে আরও বেশি গুণ।
পুষ্টিবিদ অন্তরা সামন্ত জানিয়েছেন, মিষ্টি কুমড়ার সঙ্গে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে আয়রন। ফলে কুমড়ো শাক শরীরে রক্তের অভাব হতে হয় না। নারী ও শিশুদের আয়রনের ঘাটতি কমাতে ব্যাপক সাহায্য করে।
পুষ্টিবিদ অন্তরা সামন্ত জানিয়েছেন, মিষ্টি কুমড়ার সঙ্গে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে আয়রন। ফলে কুমড়ো শাক শরীরে রক্তের অভাব হতে হয় না। নারী ও শিশুদের আয়রনের ঘাটতি কমাতে ব্যাপক সাহায্য করে।
তিনি জানিয়েছেন কুমড়োর শাকে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি রয়েছে ফলে যে কোন ক্ষত সারাতে বা আভ্যন্তরীণ সমস্যা দূর করতে কুমড়ো শাক খাওয়া ভীষণ উপকারি।
তিনি জানিয়েছেন কুমড়োর শাকে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি রয়েছে ফলে যে কোন ক্ষত সারাতে বা আভ্যন্তরীণ সমস্যা দূর করতে কুমড়ো শাক খাওয়া ভীষণ উপকারি।
তিনি বলছেন কুমড়োর শাক খেলে দৃষ্টিশক্তি ভাল হয় হাড় শক্ত হয়। দৃষ্টিশক্তি বাড়াতে সপ্তাহে অন্তত দু'বার কুমড়ো শাকের স্যুপ অথবা কুমড়ো পাতার রস খাওয়া যেতে পারে। চোখের ছানি প্রতিরোধ করতে ভূমিকা রাখে কুমড়োর শাক।
তিনি বলছেন কুমড়োর শাক খেলে দৃষ্টিশক্তি ভাল হয় হাড় শক্ত হয়। দৃষ্টিশক্তি বাড়াতে সপ্তাহে অন্তত দু’বার কুমড়ো শাকের স্যুপ অথবা কুমড়ো পাতার রস খাওয়া যেতে পারে। চোখের ছানি প্রতিরোধ করতে ভূমিকা রাখে কুমড়োর শাক।
অন্তরা দেবী জানিয়েছেন, কুমড়ো ফুলও ভীষণভাবে উপকারি। কুমড়ো ফুল আমাদের শরীরকে ব্যাকটেরিয়া বা ছত্রাকের আক্রমণ থেকে রক্ষা করে। কুমড়ো ফুলে রয়েছে প্রচুর ভিটামিন সি। ফলে এটি আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।
অন্তরা দেবী জানিয়েছেন, কুমড়ো ফুলও ভীষণভাবে উপকারি। কুমড়ো ফুল আমাদের শরীরকে ব্যাকটেরিয়া বা ছত্রাকের আক্রমণ থেকে রক্ষা করে। কুমড়ো ফুলে রয়েছে প্রচুর ভিটামিন সি। ফলে এটি আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।
এই পুষ্টিবিদ জানিয়েছেন, কুমড়ো ফুল উপকারি বিভিন্ন ফাইবারে ভরপুর। ফলে কুমড়ো ফুল খেলে হজমতন্ত্রের উন্নতি হয়। বদহজম হওয়া বা পেটের সমস্যা দূর হয়। তাছাড়াও এতে প্রচুর পরিমাণে এন্টিঅক্সিডেন্ট থাকায় ত্বক উজ্জ্বল থাকে।
এই পুষ্টিবিদ জানিয়েছেন, কুমড়ো ফুল উপকারি বিভিন্ন ফাইবারে ভরপুর। ফলে কুমড়ো ফুল খেলে হজমতন্ত্রের উন্নতি হয়। বদহজম হওয়া বা পেটের সমস্যা দূর হয়। তাছাড়াও এতে প্রচুর পরিমাণে এন্টিঅক্সিডেন্ট থাকায় ত্বক উজ্জ্বল থাকে।

Kochu Saag Benefits: UTI বা মূত্রনালীর সংক্রমণের অসহ্য জ্বালা যন্ত্রণায় আরাম! কম ব্লাড সুগার! নামীদামি সবজিকে বলে বলে দশ গোল দেয় অতি সস্তার এই শাক

দাম নিতান্ত অল্প৷ জন্মায় বনেবাদাড়ে, অনাদরে৷ কিন্তু রান্নার গুণে অসাধারণ হয়ে ওঠে কচুশাক৷ আমিষ এবং নিরামিষ দুই উপায়েই খাওয়া যায় এই শাক৷
দাম নিতান্ত অল্প৷ জন্মায় বনেবাদাড়ে, অনাদরে৷ কিন্তু রান্নার গুণে অসাধারণ হয়ে ওঠে কচুশাক৷ আমিষ এবং নিরামিষ দুই উপায়েই খাওয়া যায় এই শাক৷

 

কচুগাছের বিভিন্ন অংশ খাওয়া যায় নানাভাবে৷ কচুগাছের কাণ্ড হল কচুশাক৷ এর কন্দ থেকে যে লম্বা অংশ বার হয়, সেগুলি হল লতি৷ এছাড়াও খাওয়া হয় কচুর পাতা বাটা এবং কচুর ফুল৷
কচুগাছের বিভিন্ন অংশ খাওয়া যায় নানাভাবে৷ কচুগাছের কাণ্ড হল কচুশাক৷ এর কন্দ থেকে যে লম্বা অংশ বার হয়, সেগুলি হল লতি৷ এছাড়াও খাওয়া হয় কচুর পাতা বাটা এবং কচুর ফুল৷

 

বর্ষায় কচুশাকের উপকারিতা অঢেল৷ আচ্ছা আচ্ছা নামী দামী সবজিকে টেক্কা দিতে পারে নিতান্ত অবহেলার এই শাক৷ বলছেন পুষ্টিবিদ রুজুতা দ্বিবেকর৷
বর্ষায় কচুশাকের উপকারিতা অঢেল৷ আচ্ছা আচ্ছা নামী দামী সবজিকে টেক্কা দিতে পারে নিতান্ত অবহেলার এই শাক৷ বলছেন পুষ্টিবিদ রুজুতা দ্বিবেকর৷

 

কচুশাকে আছে ভিটামিন এ, ক্যালসিয়াম, আয়রন৷ চোখের স্বাস্থ্য ভাল রাখার পাশাপাশি রোগ প্রতিরোধ শক্তি বাড়িয়ে তোলে৷
কচুশাকে আছে ভিটামিন এ, ক্যালসিয়াম, আয়রন৷ চোখের স্বাস্থ্য ভাল রাখার পাশাপাশি রোগ প্রতিরোধ শক্তি বাড়িয়ে তোলে৷

 

কচুশাকে হাড়ের স্বাস্থ্য মজবুত হয়৷ ভাল থাকে দাঁত ও মাড়ি৷ রক্তাল্পতা রোধ হয় এই শাকের গুণে৷
কচুশাকে হাড়ের স্বাস্থ্য মজবুত হয়৷ ভাল থাকে দাঁত ও মাড়ি৷ রক্তাল্পতা রোধ হয় এই শাকের গুণে৷

 

 যাঁরা সদ্য মা হয়েছেন, সন্তানকে স্তনদুগ্ধ পান করাচ্ছেন, তাঁরা ডায়েটে রাখুন পরিমিত পরিমাণে এই শাক৷ স্তনদুগ্ধের যোগান পর্যাপ্ত থাকবে৷
যাঁরা সদ্য মা হয়েছেন, সন্তানকে স্তনদুগ্ধ পান করাচ্ছেন, তাঁরা ডায়েটে রাখুন পরিমিত পরিমাণে এই শাক৷ স্তনদুগ্ধের যোগান পর্যাপ্ত থাকবে৷

 

মহিলাদের মূত্রনালীর সংক্রমণ নিয়ন্ত্রিত হয় কচুশাকের খাদ্যগুণে৷ কমে যায় জ্বালা যন্ত্রণা৷
মহিলাদের মূত্রনালীর সংক্রমণ নিয়ন্ত্রিত হয় কচুশাকের খাদ্যগুণে৷ কমে যায় জ্বালা যন্ত্রণা৷

 

গ্লাইসেমিক ইনডেক্স কম৷ তাই ব্লাড সুগার রোগীরাও খেতে পারেন নিশ্চিন্তে৷
গ্লাইসেমিক ইনডেক্স কম৷ তাই ব্লাড সুগার রোগীরাও খেতে পারেন নিশ্চিন্তে৷

 

তবে রয়েছে কিছু সাবধানতাও৷ যাঁদের কচু বা কচুরশাকে অ্যালার্জির প্রবণতা আছে, তাঁরা এড়িয়ে চলুন৷ দাদের মতো চর্মরোগ থাকলে খাবেন না এই শাক৷ রক্তবমি হলেও দূরে থাকুন কচুর শাক থেকে৷
তবে রয়েছে কিছু সাবধানতাও৷ যাঁদের কচু বা কচুরশাকে অ্যালার্জির প্রবণতা আছে, তাঁরা এড়িয়ে চলুন৷ দাদের মতো চর্মরোগ থাকলে খাবেন না এই শাক৷ রক্তবমি হলেও দূরে থাকুন কচুর শাক থেকে৷