Category Archives: কোচবিহার

Viral Rajbangshi Song: নারীদের দুর্গা-কালীর সঙ্গে তুলনা, রাজবংশী গায়কের! ভাইরাল গান নেট দুনিয়ায়

কোচবিহার: কিছুদিন আগে রিলস নিয়ে গান বানিয়ে বেশ অনেকটাই ভাইরাল হয়েছিলেন রাজবংশী গায়ক এই যুবক। বর্তমান সময়ে রাজ্যের পরিস্থিতি নিয়ে আবারও গান বাঁধলেন এই রাজবংশী গায়ক। নারীদের দুর্গা-কালীর সঙ্গে তুলনা করে তৈরি করা হল এই গান। এছাড়াও এই গানের মধ্যে রয়েছে বর্তমান পরিস্থিতির বর্ণনা। এই গান নেট মাধ্যমে আসতেই দ্রুত ভাইরাল হয়ে যায়। ইতিমধ্যেই নেটিজেনেরা দারুণ পছন্দ করতে শুরু করেছেন এই রাজবংশী গায়কের লেখা নতুন গান।

গায়ক মনীন্দ্র বর্মন জানান, “বর্তমান সময়ে রাজ্যে যা পরিস্থিতি, প্রতিনিয়ত বিভিন্ন ঘটনা সামনে উঠে এসেই চলেছে। আর এই পরিস্থিতির কারণেই চরম অসস্তিতে থাকতে হচ্ছে সাধারণ মানুষকে। পরিবারের মানুষদের নিয়েও আতঙ্কের শেষ থাকছে না। এই পরিস্থিতিতে নারীদের দুর্গা এবং কালীর মতন ভূমিকা পালন করা উচিত। তাই সেই কথা মনে করিয়ে দিতেই তিনি এই গান লিখেছেন। আগামী দিনেও মানুষকে সচেতন করতে আরও বিভিন্ন গান লিখবেন তিনি। যাতে সমাজের বুকে এক অনন্য বার্তা দেওয়া সম্ভব হয় গানের মাধ্যমে।”

আরও পড়ুনBollywood Gossip: দ্রৌপদীর রোলে না করে আমিরের সঙ্গে চুটিয়ে করেন রোম্যান্স, সেই নায়িকাই আজ বিশ্বখ্যাত

তিনি আরও জানান, “যেভাবে একের পর এক নারীরা নির্যাতিত হচ্ছেন। সেই পরিস্থিতিতে দাঁড়িয়ে দেশের মধ্যে কঠোর আইন আনা উচিত। যাতে দোষীদের চরম এবং উপযুক্ত শাস্তির ব্যবস্থা করা সম্ভব হয়। তাহলে এই সমাজকে শোধরানো সম্ভব হবে। না হলে অদূর ভবিষ্যতে এই পরিস্থিতি আরও ভয়ানক আকার ধারণ করতে পারে। তাই তিনি গানের মাধ্যমে সমাজের বুকে কিছুটা সচেতনতার বার্তা দিলেন। এবং এই সমস্যার বিরুদ্ধে নারীদেরকেও রুখে দাঁড়ানোর কথা জানালেন।”

গায়কের গানের ইউটিউব লিংক:

বিভিন্ন সময়ে তিনি বিভিন্ন রকম ভাবে সমাজকে সচেতনতার বার্তা দিয়ে থাকেন। তবে তিনি একজন সংগীত শিল্পী হওয়ার কারণে তাঁর এই বার্তা তিনি দিয়ে থাকেন গানের মাধ্যমে। বর্তমান সময়ে রাজবংশী ভাষার এই গায়ক বেশ অনেকটাই প্রসিদ্ধ নেট দুনিয়ায়। বহু মানুষ তাঁর গান ইতিমধ্যেই পছন্দ করতে শুরু করেছেন। অনেক মানুষ তাঁর এই গান নিজেদের মধ্যে আদান-প্রদান করছেন। তবে নিজের ভাষায় প্রতিবাদ করার জন্য সকল শিল্পীদের এগিয়ে আসা উচিত এই বার্তাই দিচ্ছেন তিনি।

Sarthak Pandit

Durga Puja 2024: শৈশবের স্মৃতি নিয়েই আয়োজন দুর্গাপুজোর! হয়ে গেল খুঁটিপুজো

কোচবিহার: বাঙালি সেরা উৎসব দুর্গাপুজো। আর এক মাসের কিছু বেশি সময় বাকি দুর্গাপুজোর। ইতিমধ্যেই পুজো কমিটিগুলির প্রস্তুতি তুঙ্গে উঠেছে। পাশাপাশি আমজনতার মধ্যেও ধীরে ধীরে পুজো নিয়ে উত্তেজনা বাড়ছে। ইতিমধ্যেই চলতি বছরের দুর্গা পুজোর প্রস্তুতি শুরু করে দিয়েছে প্রায় প্রত্যেকটি পুজো কমিটি। এবার কোচবিহারে নজর কাড়া থিমের আকর্ষণ রয়েছে বিভিন্ন এলাকায়। শুরু হয়েছে খুঁটি পুজো।

এদিন কোচবিহার ঐক্যবিতান ক্লাব খুঁটি পুজোর মাধ্যমে তাদের দুর্গা পুজোর শুভ সূচনা করল। চলতি বছরে এই ক্লাবের পুজো ৫১তম বছরে পদার্পণ করতে চলেছে। তাই এবার এই ক্লাবের পুজোয় থাকছে নজরকাড়া থিমের আকর্ষণ। তবে থিমের বাজেট থাকছে একেবারেই স্বল্প।

আরও পড়ুন: প্রথম কিংবা দ্বিতীয় নয়, খেলায় অংশগ্রহণ করলেই পাওয়া যাবে ফুটবল ও খেলার জার্সি!

ঐক্যবিতান ক্লাবের কোষাধক্ষ্য মনোজ বনিক জানান, ১৮ থেকে ২০ লক্ষ টাকার মধ্যে তৈরি করা হবে এই গোটা থিমের কাজ। ইতিমধ্যেই খুঁটি পুজোর মধ্যে দিয়ে এবারের দুর্গা পুজোর আনুষ্ঠানিক সূচনা করে দেওয়া হল। এবারের থিমে বাচ্চাদের জন্য রয়েছে বিশেষ আকর্ষণ। আজকালকার অল্প বয়সী ছেলেমেয়েরা যে সকল খেলনা ভুলতে বসেছে সেগুলোই এই থিমের মাধ্যমে তুলে ধরা হচ্ছে।

এই থিমের পুজো কোচবিহার জেলার দর্শনার্থীদের খুব পছন্দ হবে বলে আয়োজকরা মনে করছেন। চলতি বছরের কোচবিহারে দুর্গা পুজোয় নজরকাড়া থিমের আকর্ষণ দেখতে পাওয়া যাবে এটুকু নিঃসন্দেহে বলা সম্ভব। জেলার বিভিন্ন প্রান্তের পুজো গুলিতে বিভিন্ন ধরনের পরিবেশ বান্ধব টিমের কারুকার্য নজর আকর্ষণ করবে সকলের। স্বল্প বাজেটে ঐক্যবিতান ক্লাবের এই পুজো জেলার মধ্যে ভাল সারা ফেলবে বলেই মনে করছেন অনেকে।

সার্থক পণ্ডিত

Health Tips: বড় বড় ওষুধকে হার মানায় ম্যাগনেশিয়াম-পটাশিয়ামে ঠাঁসা এই ফল,ওজন কমায় ৭ দিনে, সুগার রাখে নিয়ন্ত্রণে

ওজন স্বাভাবিক রাখতে কে না চায়! ওজন কমাতে কোনও প্রচেষ্টাই বাদ যায় না! বাড়তিওজন কখনওই কাম্য নয়। বাড়ায় ডায়াবিটিস, কোলেস্টেরল, হাই প্রেশার থেকে শুরু করে একাধিক জটিল অসুখের ঝুঁকি।
ওজন স্বাভাবিক রাখতে কে না চায়! ওজন কমাতে কোনও প্রচেষ্টাই বাদ যায় না! বাড়তিওজন কখনওই কাম্য নয়। বাড়ায় ডায়াবিটিস, কোলেস্টেরল, হাই প্রেশার থেকে শুরু করে একাধিক জটিল অসুখের ঝুঁকি।
 পুষ্টিবিদ দিব্যা নাজ জানান, সাধারণ ভাবে ওজন কমাতে গিয়ে অনেকেই চাপের মুখে পড়েন। তবে ওজন কমানোর এই কঠিন কাজকে অনেকটাই সহজ করে দিতে পারে শসা।
পুষ্টিবিদ দিব্যা নাজ জানান, সাধারণ ভাবে ওজন কমাতে গিয়ে অনেকেই চাপের মুখে পড়েন। তবে ওজন কমানোর এই কঠিন কাজকে অনেকটাই সহজ করে দিতে পারে শসা।
এই ফলে রয়েছে ভিটামিন-সি, ভিটামিন-কে, ম্যাগনেশিয়াম, পটাশিয়াম, ম্যাঙ্গানিজ খেকে শুরু করে একাধিক জরুরি ভিটামিন ও খনিজ। এছাড়াও এই ফলে ফাইবার রয়েছে।
এই ফলে রয়েছে ভিটামিন-সি, ভিটামিন-কে, ম্যাগনেশিয়াম, পটাশিয়াম, ম্যাঙ্গানিজ খেকে শুরু করে একাধিক জরুরি ভিটামিন ও খনিজ। এছাড়াও এই ফলে ফাইবার রয়েছে।
শসা অ্যান্টি-অক্সিড্যান্টের ভরপুর ভাণ্ডার। কাজেই নিয়মিত শসা খেলে দেহে শারীরিক প্রদাহ কমে। এতে থাকা অ্যান্টি-অক্সিড্যান্টের গুণে বাড়ে বিপাকের হার। সেজন্য ঝটপট মেদ কমে যেতে থাকে।
শসা অ্যান্টি-অক্সিড্যান্টের ভরপুর ভাণ্ডার। কাজেই নিয়মিত শসা খেলে দেহে শারীরিক প্রদাহ কমে। এতে থাকা অ্যান্টি-অক্সিড্যান্টের গুণে বাড়ে বিপাকের হার। সেজন্য ঝটপট মেদ কমে যেতে থাকে।
শসায় অনেকটা জলীয় অংশ থাকে। ফাইবার এবং জল থাকার কারণে শসা খেলে অনেক্ষণ পেট ভরা থাকে। ঘনঘন খাওয়ার প্রবণতা কমে। এতেই ওজন কমে দ্রুত।
শসায় অনেকটা জলীয় অংশ থাকে। ফাইবার এবং জল থাকার কারণে শসা খেলে অনেক্ষণ পেট ভরা থাকে। ঘনঘন খাওয়ার প্রবণতা কমে। এতেই ওজন কমে দ্রুত।
ডায়াবিটিস রোগীদের নানা খাবারে নিষেধ থাকে। কিন্তু শসা খাওয়ায় কোনও নিষেধাজ্ঞা নেই। শসার গ্লাইসেমিক ইনডেক্স অনেকটাই কম, তাই শসা খেলে রক্তে শর্করার মাত্রা বাড়ে না সহজে।
ডায়াবিটিস রোগীদের নানা খাবারে নিষেধ থাকে। কিন্তু শসা খাওয়ায় কোনও নিষেধাজ্ঞা নেই। শসার গ্লাইসেমিক ইনডেক্স অনেকটাই কম, তাই শসা খেলে রক্তে শর্করার মাত্রা বাড়ে না সহজে।

Molestation Case: চতুর্থ শ্রেণির স্কুল পড়ুয়ার সঙ্গে যা করত দুই তরুণ! ফাঁস হল অপকর্ম! দু’জনকে খুঁজছে পুলিশ

তুফানগঞ্জ: এক চাঞ্চল্যকর অভিযোগে উত্তেজনা ছড়াল কোচবিহার জেলার তুফানগঞ্জ মহকুমা এলাকায়। এক চতুর্থ শ্রেণির স্কুল পড়ুয়াকে যৌন নির্যাতনের অভিযোগ উঠল প্রতিবেশী দুই তরুণের বিরুদ্ধে। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে মুহূর্তে তীব্র চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে গোটা এলাকায়।

চাঞ্চল্যকর এই ঘটনাটি ঘটেছে তুফানগঞ্জ ১ নং ব্লকের মারুগঞ্জ গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকায়। তবে এই ঘটনার খবর ছড়িয়ে পড়তেই এলাকা থেকে সপরিবারে গা ঢাকা দিয়েছে ওই দুই তরুণ। ইতিমধ্যেই গোটা ঘটনায় লিখিত অভিযোগ দায়ের হয়েছে করা হয়েছে তুফানগঞ্জ থানায়।

আরও পড়ুন: পাঁচতারা হোটেলে গোপন বৈঠক, হাতে CCTV ফুটেজ! নবান্ন অভিযানের অনুমতি দিল না পুলিশ

স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, “প্রতিবেশী ওই দুই তরুণ মাঝে মধ্যেই ওই পড়ুয়ার বাড়িতে যাতায়াত ছিল। তবে বিভিন্ন রকমের প্রলোভন দেখিয়ে ওই চতুর্থ শ্রেণির পড়ুয়াকে নির্জন একটি স্থানে নিয়ে যেত অভিযুক্তরা। এলাকারই একটি পুকুর পাড়ছিল এই অস্থানা। তারপর সেখানে মুখ বেঁধে ওই স্কুল পড়ুয়ার উপর চলত যৌন নির্যাতন। গোটা ঘটনার কথা কাউকে জানানো হলে খুন করে স্কুল পড়ুয়াকে কালজানি নদীতে ভাসিয়ে দেওয়ার হুমকিও দেওয়া হয়। লাগাতার যৌন নির্যাতনের ঘটনায় মানসিক ভাবে অসুস্থ হয়ে পড়ে ওই স্কুল পড়ুয়া। এরপর ওই স্কুল পড়ুয়াকে স্থানীয় এক চিকিৎসকের কাছে নিয়ে যাওয়া হয়। তারপরেই ওই গোটা ঘটনার কথা প্রকাশ্যে আসে। এরপর ওই স্কুল পড়ুয়ার বাবা গ্রামের কয়েকজনকে জানিয়ে তুফানগঞ্জ থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন।”

আরও পড়ুন: হাসপাতালে কীভাবে চলত বর্জ্য-দেহ বিক্রি? সন্দীপের সঙ্গে যোগ কাদের? ‘সব’ তথ্য পেল CBI

পুলিশ সূত্রে জানতে পারা গিয়েছে, “ইতিমধ্যে গোটা ঘটনার বিষয়ে তুফানগঞ্জ থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছে নির্যাতিতার পরিবার। অভিযুক্তদের খোঁজে ইতিমধ্যেই তল্লাশি শুরু করেছে তুফানগঞ্জ থানার পুলিশ।” তবে থানায় অভিযোগ দায়ের হওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই নির্যাতিত ওই স্কুল পড়ুয়ার পরিবারকে হুমকি দেওয়া হয়। ইতিমধ্যেই সেই বিষয়েও তুফানগঞ্জ থানায় জানিয়েছেন তাঁরা। তারপর নির্যাতিতার পরিবার গোটা ঘটনায় পুলিশি নিরাপত্তায় দাবি তুলেছেন।

Sarthak Pandit

Cooch Behar Nurse Rape Case: ভাড়াবাড়িতে ঢুকে কোচবিহারের নার্সকে গণধর্ষণ, ৪২ বছর কেটে গেলেও আজও কেউ গ্রেফতার হয়নি!

কোচবিহার: বর্তমানে আরজি করের ঘটনায় গোটা রাজ্য ও দেশজুড়ে প্রতিবাদ হচ্ছে। প্রতিবাদ হচ্ছে বিদেশেও। তবে আরজি করের এই ঘটনা যেন বারংবার উসকে দিয়ে যাচ্ছে কোচবিহারের ১৯৮২ সালের এক ঘটনার স্মৃতি।

আজ থেকে বহু বছর আগে কোচবিহারও এমন এক বীভৎস ঘটনার সাক্ষী থেকেছে। কোচবিহার এমজেএন মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালের (তৎকালীন এমজেএন হাসপাতাল) এক স্টাফ নার্সকে ধর্ষণ করে খুন করা হয়। সেই ঘটনার মূল অভিযুক্তরা আজও অধরা। হতভাগ্য সেই নার্স আজও সুবিচার পাননি। এছাড়া সুবিচারের আশায় আজও চোখের জল পড়ে গোটা পরিবারের। আরজি করের ঘটনাটি আবার নতুন করে সামনে এনেছে সেই স্মৃতিটিকে।

আরও পড়ুন: হোটেল বুকিং করে… প্রকাশ্যে মারাত্মক তথ্য! সন্দীপের ‘কাছের লোক’ সুমনের কাছে পৌঁছেই গেল সিবিআই!

নির্যাতিতা বর্ণালি দত্তের কাকাতো ভাই জানান, “দীর্ঘ সময় পর্যন্ত তাঁর দিদি তাঁদের বাড়িতেই থেকে পড়াশোনা করেছেন। তবে নার্স হওয়ার পর শহরের পুরনো পোস্ট অফিস পাড়া এলাকায় একটি বাড়িতে একাই ভাড়া থাকতে শুরু করেন। ১৯৮২ সালে এক ঝড়-বৃষ্টির রাতে তাঁকে গণধর্ষণের অভিযোগ ওঠে। ঘটনার পর এলাকার কয়েকজন তরুণ তাঁকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যান। যদিও পরে মারা যান। তবে সেই সময় কোচবিহারও একই ভাবে ক্ষোভে গর্জে উঠেছিল। তবুও দীর্ঘ সময় বাদেও আজও সুবিচার পায়নি সেই নির্যাতিতা। তবে আরজি কর ঘটনায় সুবিচার প্রয়োজন। এবং যদি আরজি কর ঘটনার সুবিচার হয়। তবে তাঁর দিদিরও বিচার হবে এটাই মনে করেন তাঁরা।”

আরও পড়ুন: প্রোটিনের ‘পাওয়ারহাউজ’, মাছ-মাংসকে হার মানায় এই ডাল! ঝটপট ওজন কমায়-লিভারকে রাখে যত্নে

বর্ণালি দত্তের আরেক কাকাতো ভাই জানান, “তাঁর দিদি মারা যাওয়ার অনেকটা সময় পর তাঁর জন্ম। তাই পরিবারের মুখে শুনে তিনি জেনেছেন গোটা বিষয়টি। তবুও এই বীভৎস ঘটনা নাড়িয়ে দিয়ে যায় তাঁকে। কোচবিহারের বর্তমান প্রজন্মের ছেলে-মেয়েরা অনেকেই এই ঘটনা জানে না। তবে জেলা কোচবিহারেও এই ধরনের কলঙ্ক রয়েছে এটা সকলের জানা উচিত। যদিও অনেকটা সময় অতিক্রম হয়ে গিয়েছে। তবুও তাঁদের পরিবারের প্রায় সকল মানুষ আজও চোখের জল ফেলে সবার অলক্ষ্যে।”

আগামী দিনে এই ধরনের ঘটনা সমাজ থেকে একেবারেই নির্মূল হয়ে যাক। এমনটাই প্রত্যাশা করছেন এই পরিবারের মানুষেরা। সরকারি ভাবে কঠোর আইন আনা উচিত এই বিষয়ে।

Sarthak Pandit

Janmashtami 2024 Chhappan Bhog: জন্মাষ্টমীতে শ্রীকৃষ্ণকে নিবেদন করা হয় ‘ছাপ্পান্ন ভোগ’! কী কী থাকে ভোগে? জানুন বিশদে

এই উৎসবটি ভগবান বিষ্ণুর অষ্টম অবতার ভগবান শ্রী কৃষ্ণের জন্মদিন উপলক্ষ পালন করা হয়। এই উৎসবে ভক্তরা বাল গোপাল রূপে ভগবান শ্রীকৃষ্ণের শৈশব অবতারের পুজো করে থাকেন।
এই উৎসবটি ভগবান বিষ্ণুর অষ্টম অবতার ভগবান শ্রী কৃষ্ণের জন্মদিন উপলক্ষ পালন করা হয়। এই উৎসবে ভক্তরা বাল গোপাল রূপে ভগবান শ্রীকৃষ্ণের শৈশব অবতারের পুজো করে থাকেন।
কোচবিহারের এক মন্দিরের কৃষ্ণ পূজারী দীনেশ ভট্টাচার্য জানান, জন্মাষ্টমী উপলক্ষ ভক্তরা সারাদিন উপবাস করেন। এরপর মধ্যরাতে ভগবান কৃষ্ণকে ছাপ্পান্ন ভোগ নিবেদন করেন।
কোচবিহারের এক মন্দিরের কৃষ্ণ পূজারী দীনেশ ভট্টাচার্য জানান, জন্মাষ্টমী উপলক্ষ ভক্তরা সারাদিন উপবাস করেন। এরপর মধ্যরাতে ভগবান কৃষ্ণকে ছাপ্পান্ন ভোগ নিবেদন করেন।
এই দিনে ভগবান শ্রী কৃষ্ণকে একটি থালায় সাত্ত্বিক খাবার ভোগ হিসেবে নিবেদন করা হয়। খাবারের মধ্যে মোট পাঁচটি স্বাদের খাবার দেওয়া হয়। যা হল মিষ্টি, টক, মশলাদার, নোনতা, তেতো এবং উমামি।
এই দিনে ভগবান শ্রী কৃষ্ণকে একটি থালায় সাত্ত্বিক খাবার ভোগ হিসেবে নিবেদন করা হয়। খাবারের মধ্যে মোট পাঁচটি স্বাদের খাবার দেওয়া হয়। যা হল মিষ্টি, টক, মশলাদার, নোনতা, তেতো এবং উমামি।
কৃষ্ণ গোবর্ধন পর্বত নিজের বাম হাতে তুলে নিয়েছিলেন বৃন্দাবনবাসীকে ঝড় থেকে রক্ষা করতে। সাত দিন ধরে কৃষ্ণ এই পাহাড়কে ধরে রেখেছিলেন। এই ঘটনার পরেই ছাপ্পান্ন ভোগের নিবেদনের বিষয়টি হয়।
কৃষ্ণ গোবর্ধন পর্বত নিজের বাম হাতে তুলে নিয়েছিলেন বৃন্দাবনবাসীকে ঝড় থেকে রক্ষা করতে। সাত দিন ধরে কৃষ্ণ এই পাহাড়কে ধরে রেখেছিলেন। এই ঘটনার পরেই ছাপ্পান্ন ভোগের নিবেদনের বিষয়টি হয়।
যশোদার শ্রী কৃষ্ণকে দিনে মোট আটবার খাওয়াতেন। তাই গোকুলের বাসিন্দারা কৃষ্ণকে ছাপ্পান্ন প্রকারের থালা প্রতিটি খাবারের জন্য আট প্রকার প্রস্তুত করেছিলেন নিবেদন করেন যা ছাপ্পান ভোগ নামে প্রসিদ্ধ হয়।
যশোদার শ্রী কৃষ্ণকে দিনে মোট আটবার খাওয়াতেন। তাই গোকুলের বাসিন্দারা কৃষ্ণকে ছাপ্পান্ন প্রকারের থালা প্রতিটি খাবারের জন্য আট প্রকার প্রস্তুত করেছিলেন নিবেদন করেন যা ছাপ্পান ভোগ নামে প্রসিদ্ধ হয়।
ছাপ্পান্ন ভোগে দেওয়া খাবার গুলি হল দই, মাখন, ক্ষীর, ঘি, সাদা মাখন, দুধের সর, রসগোল্লা, ক্ষীরের প্যাড়া, পায়েস, মিশ্রি, জিরা লাড্ডু, জিলিপি, রাবড়ি, মালপোয়া, মোহনভোগ, মুগ ডালের হালুয়া, পঞ্চামৃত, ঘেভার, কাজু বাদাম, আমন্ড, পেস্তা বাদাম, খেজুর, কিশমিশ, এলাচ, মাথরি, চাটনি, মুরব্বা, আম, কলা, আঙুর, আপেল, বড়া, শাক, ভাত, কাদি, চিলা, পাপড়, খিচুড়ি, বেগুনের সবজি, দুধের সবজি, পুরি, টিক্কি, ডালিয়া, মধু, কচুরি, রুটি, নারকেলের জল, আমন্ডের দুধ, ছাচ, শিকোঞ্জি, ছোলা, ভুজিয়া, সুপারি, সানোফ, এবং পান।
ছাপ্পান্ন ভোগে দেওয়া খাবার গুলি হল দই, মাখন, ক্ষীর, ঘি, সাদা মাখন, দুধের সর, রসগোল্লা, ক্ষীরের প্যাড়া, পায়েস, মিশ্রি, জিরা লাড্ডু, জিলিপি, রাবড়ি, মালপোয়া, মোহনভোগ, মুগ ডালের হালুয়া, পঞ্চামৃত, ঘেভার, কাজু বাদাম, আমন্ড, পেস্তা বাদাম, খেজুর, কিশমিশ, এলাচ, মাথরি, চাটনি, মুরব্বা, আম, কলা, আঙুর, আপেল, বড়া, শাক, ভাত, কাদি, চিলা, পাপড়, খিচুড়ি, বেগুনের সবজি, দুধের সবজি, পুরি, টিক্কি, ডালিয়া, মধু, কচুরি, রুটি, নারকেলের জল, আমন্ডের দুধ, ছাচ, শিকোঞ্জি, ছোলা, ভুজিয়া, সুপারি, সানোফ, এবং পান।
ভক্তরা জন্মাষ্টমীতে সারাদিন খাবার এবং জল এড়িয়ে চলেন। দেবতার কাছে প্রার্থনা, আরতি এবং ছাপ্পান ভোগ দিয়ে উপবাস শেষ করেন। শ্রীকৃষ্ণকে এই ভোগ নিবেদন করলে মনের ইচ্ছা পূরণ হয় সহজেই।
ভক্তরা জন্মাষ্টমীতে সারাদিন খাবার এবং জল এড়িয়ে চলেন। দেবতার কাছে প্রার্থনা, আরতি এবং ছাপ্পান ভোগ দিয়ে উপবাস শেষ করেন। শ্রীকৃষ্ণকে এই ভোগ নিবেদন করলে মনের ইচ্ছা পূরণ হয় সহজেই।

Janmastami 2024: জন্মাষ্টমী উপলক্ষে যা করলেন এই শিল্পী…! ধন্য ধন্য করছে কোচবিহারবাসী

কোচবিহার: এমনিতেই মাইক্রো আর্ট তৈরি করা অনেকটাই কঠিন বিষয়। তাইতো যেকোনও মানুষ এই মাইক্রো আর্ট তৈরির কাজ করতে পারেন না। তবে জেলা কোচবিহারের এক গৃহবধূ সোমা মুখার্জী দীর্ঘ সময় ধরে এই মাইক্রো আর্ট তৈরি করে আসছেন। একের পর এক ক্ষুদ্র তুই ক্ষুদ্র মাইক্রো আর্ট তৈরি করার মাধ্যমে বেশ অনেকটাই জনপ্রিয়তা লাভ করেছেন তিনি। বর্তমান সময়ে ফের তিনি এক নতুন মাইক্রো আর্ট তৈরি করে সকলকে চমকে দিয়েছেন। মহাভারতের এক চিত্রকে তিনি তুলে ধরেছেন তাঁর মাইক্রো আর্টের মাধ্যমে।

মাইক্রো আর্টিস্ট সোমা মুখার্জী জানান, “এই ক্ষুদ্র বিষয়টি তৈরি করতে তার সময় লেগেছে আনুমানিক তিন মাসেরও বেশি। এই গোটা বিষয়টি তৈরি করা হয়েছে একটি জলের জারের ঢাকনার ওপর। এই বিষয়টি তৈরি করতে ব্যবহার করা হয়েছে মডেলিং ক্লে, সুতো, জরি, রঙিন কাগজ, রাংতা, চুমকি এবং আঠা। তিনি তৈরি করেছেন মহাভারতের এক বিশেষ চিত্র। যেখানে শ্রীকৃষ্ণ অর্জুনকে গীতার জ্ঞান প্রদান করছেন। আর অর্জুন তাঁর অস্ত্র ফেলে রেখে মাটিতে বসে শ্রীকৃষ্ণের জ্ঞান শুনছেন। পেছনে দাঁড়িয়ে রয়েছে ঘোড়া-সহ অর্জুনের রথ। যা দেখতে দারুন সুন্দর হয়েছে।”

আরও পড়ুনঃ ছোট্ট এই যন্ত্রই জব্দ করবে আততায়ীকে! নারী সুরক্ষায় নতুন ডিভাইস বানিয়ে চমক দিল শিলিগুড়ির যুবক

সোমা মুখার্জী আরও জানান, “পরিবারের এবং সংসারের সমস্ত কাজ একা হাতে সামলে তারপর তাঁর এই কাজ করতে হয়। তাই কিছুটা হলেও তিনি কম সময় পান এই কাজ করার জন্য। তবে দীর্ঘ সময়ের এই জিনিসের প্রতি ভালবাসা তাঁর। তাই হাজারো কাজের মাঝে ঠিক সময় বের করে নেন। পরিবারের মানুষেরাও তাঁকে যথেষ্ট সাহায্য করে। তাঁর এই শিল্পকে পরিবারের প্রত্যেকটি মানুষ বেশ অনেকটাই পছন্দ করে। তাইতো তিনি সারাদিনের ক্লান্তির পরেও আরও আগ্রহ পান এই কাজ নিয়ে মেতে উঠতে। এখনো পর্যন্ত ও বহু মডেল তৈরি করেছেন তিনি।”

দীর্ঘ সময় ধরে একের পর এক মডেল তৈরি করার মাধ্যমে বহু মানুষের কাছে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছেন এই শিল্পী। তবে এখানেই শেষ নয়, এখনও তিনি আরও মডেল তৈরি করে চলেছেন। বর্তমান সময়ে তাঁর তৈরি এই মহাভারতের মডেলটি বেশ অনেকটাই জনপ্রিয়তা লাভ করেছে সকলের মাঝে। বহু মানুষ এই মডেলটিকে দেখতে আসছেন তাঁর বাড়িতে। এবং শিল্পীর প্রশংসায় পঞ্চমুখ হয়ে উঠছেন।

Sarthak Pandit

Durga Puja 2024: ৭৫ বছরের পুজোয় বিশেষ থিমের চমক! এই ক্লাবের পুজো নজর কাড়বে জেলায় আশায় উদ্যোক্তাদের

কোচবিহার: ইতিমধ্যেই কোচবিহারে দুর্গা পুজোর প্রস্তুতি শুরু হয়ে গিয়েছে। বিভিন্ন পুজো মন্ডপ গুলোর কাজ ইতিমধ্যেই চলছে দ্রুত গতিতে। জেলায় এই বছর বেশ কয়েকটি ৭৫ বছরের দুর্গা পুজো রয়েছে। ফলে চলতি বছরে এবার জেলায় পুজোয়

দেখতে পাওয়া যাবে থিমের রকমারি আকর্ষণ। কোচবিহার সদর শহর সংলগ্ন বাবুরহাট এলাকার বাণীতীর্থ ক্লাবের চলতি বছরের পুজো ৭৫ বছরে পদার্পণ করতে চলেছে। সেই উপলক্ষে এবার তাঁদের নজর করা আকর্ষণ রয়েছে থিমের মধ্যে।

বাণীতীর্থ ক্লাবের সহ-সম্পাদক রঞ্জিত কুমার পাল জানান,”চলতি বছরে তাঁদের থিম রয়েছে উড়তে মোদের মানা”। মূল মানুষের জীবনযাত্রার একটি প্রতিফলন দেখতে পাওয়া যাবে এই থিমের মধ্যে। সম্পূর্ণ পরিবেশ বান্ধব উপায়ে তৈরি করা হচ্ছে এই বিশেষ থিম। থিমের কাজে ব্যবহার করা হচ্ছে বাঁশ, কাঠ, মাটির হাড়ি ও পাটের সুতো। দীর্ঘ দেড় মাসের বেশি সময় ধরে এই কাজ চলছে। তবে মহালয়ার মধ্যেই এই কাজ সম্পূর্ণ হওয়ার একটা সম্ভাবনা রয়েছে। জেলার মানুষের নজর আকর্ষণ করবে এই থিম।”

আরও পড়ুনঃ Mohun Bagan: রুদ্ধশ্বাস ম্যাচে টাইব্রেকারে জয়, পঞ্জাবকে হারিয়ে ডুরান্ডের সেমিতে মোহনবাগান

ক্লাবের এক সদস্য গৌতম দত্ত জানান,”আনুমানিক নব্বই লক্ষ টাকার বাজেট তৈরি করা হচ্ছে এই গোটা থিম। সুদূর কলকাতার থিমের শিল্পীরা এই থিমের কাজ করছেন। আশা করা হচ্ছে এই থিম জেলার পাশপাশি বাইরের বহু মানুষের নজর আকর্ষণ করবে। দুর্গা পুজোর তৃতীয়ার দিন এই পুজো মণ্ডপ খুলে দেওয়া হবে দর্শনার্থী ও পুণ্যার্থীদের জন্য।” থিমের শিল্পী পাপ্পু সাউ জানান,”২৫ থেকে ৩০ জন শিল্পী এই কাজ করে চলেছেন দেড় মাস ধরে। বহু খুঁটিনাটি কাজ রয়েছে এই থিমের প্যান্ডেলের মধ্যে।”

চলতি বছরে পুজোগুলির মধ্যে এই ক্লাবের পুজো অন্যতম সেরা পুজো হয়ে উঠতে চলেছে এটুকু আশা করা যায়। প্রকৃতিবান্ধব এই সুন্দর থিম ছোট থেকে বড় সকলের নজর আকর্ষণ করবে। তাইতো বহু মানুষ পুজোর দিনগুলির অপেক্ষায় অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছেন।

Sarthak Pandit

Health Tips: ঘন ঘন হাই উঠছে ? হালকা ছলে নেবেন না, হয়তো এই রোগ বাসা বেঁধেছে শরীরে

 খুব বেশি হাই উঠছে? সতর্ক হন। ঘনঘন হাই তোলা বড় কোন-ও রোগের লক্ষণ হতে পারে
খুব বেশি হাই উঠছে? সতর্ক হন। ঘনঘন হাই তোলা বড় কোন-ও রোগের লক্ষণ হতে পারে
 চিকিৎসক বিশ্বজিৎ সরকার জানান, ‘স্লিপ অ্যাপনিয়া’ বা ‘ইনসোমনিয়া’-র মতো সমস্যা থাকলে নিয়মিত ঘুমে ব্যাঘাত ঘটতে থাকে। তাই অতিরিক্ত হাই উঠতে থাকলে দ্রুত সাবধান হয়ে যান।
চিকিৎসক বিশ্বজিৎ সরকার জানান, ‘স্লিপ অ্যাপনিয়া’ বা ‘ইনসোমনিয়া’-র মতো সমস্যা থাকলে নিয়মিত ঘুমে ব্যাঘাত ঘটতে থাকে। তাই অতিরিক্ত হাই উঠতে থাকলে দ্রুত সাবধান হয়ে যান।
বেশ কিছু ওষুধের প্রভাবেও ঘন ঘন হাই উঠতে পারে। যেমন কাশি কমানো বা স্নায়ুর কোনও রোগের ওষুধ খেলে ঘুমঘুম ভাবে ঘিরে থাকে। সেই কারণেও হাই ওঠে অনেক সময়।
বেশ কিছু ওষুধের প্রভাবেও ঘন ঘন হাই উঠতে পারে। যেমন কাশি কমানো বা স্নায়ুর কোনও রোগের ওষুধ খেলে ঘুমঘুম ভাবে ঘিরে থাকে। সেই কারণেও হাই ওঠে অনেক সময়।
পর্যাপ্ত অক্সিজেন হার্টে না পৌঁছলে হার্টের রোগ দেখা দিতে পারে। তাই হার্টের অন্যান্য লক্ষণের পাশাপাশি যদি অতিরিক্ত হাই ওঠে তবে দেরি না করে চিকিৎসকের দ্বারস্থ হন।
পর্যাপ্ত অক্সিজেন হার্টে না পৌঁছলে হার্টের রোগ দেখা দিতে পারে। তাই হার্টের অন্যান্য লক্ষণের পাশাপাশি যদি অতিরিক্ত হাই ওঠে তবে দেরি না করে চিকিৎসকের দ্বারস্থ হন।
অত্যধিক মানসিক চাপ এবং উদ্বেগের মধ্যে যদি কেউ থাকে, সেক্ষেত্রে অতিরিক্ত হাই ওঠে। কোনও বিষয় নিয়ে মনের মধ্যে ভয় তৈরি হলেও এমন সমস্যা দেখা দিয়ে থাকে।
অত্যধিক মানসিক চাপ এবং উদ্বেগের মধ্যে যদি কেউ থাকে, সেক্ষেত্রে অতিরিক্ত হাই ওঠে। কোনও বিষয় নিয়ে মনের মধ্যে ভয় তৈরি হলেও এমন সমস্যা দেখা দিয়ে থাকে।

Vishwakarma Puja 2024: আর কতদিন বাকি বিশ্বকর্মা পুজোর! এবার কি প্রতিমার দাম বাড়ছে? জানুন

কোচবিহার: আর ২৫ দিন পরই বিশ্বকর্মা পুজো। সেই উপলক্ষে প্রতিমা তৈরিতে ব্যস্ত হয়ে রয়েছেন শিল্পীরা। তবে বিগত বছরে বিশ্বকর্মা পুজোর আগে বৃষ্টির পূর্বাভাস ছিল। তাই অনেকটাই সমস্যায় পড়তে হয়েছিল প্রতিমা শিল্পীদের। চলতি বছরে সেই সমস্যা নেই। রোদ ঝলমলে আকাশ থাকার কারণে প্রতিমা তৈরীর কাজ করতে অনেকটাই সুবিধা হচ্ছে।

কোচবিহারের এক প্রতিমা শিল্পী বাদল পাল জানান,”ইতিমধ্যেই প্রতিমা তৈরীর কাজ অনেকটা সম্পন্ন করা হয়ে গিয়েছে। বেশ অনেকগুলি মূর্তি তৈরি করেছেন তাঁরা। এছাড়াও অর্ডারের মূর্তি রয়েছে আলাদাভাবে। সব মিলিয়ে এবার বিশ্বকর্মা পুজোয় বেশ অনেকটাই মুনাফা দেখতে পারবেন তাঁরা। তবে মাটি এবং অন্যান্য উপকরণ এর দাম বৃদ্ধি পাওয়ার কারণে প্রতিমার দামও কিছুটা বৃদ্ধি করা হয়েছে।

আরও পড়ুন:ছিঃ! গভীর রাতে ছাত্রীদের ফোনে…ভয়ঙ্কর অভিযোগ স্কুল পরিচালন সমিতির সভাপতির বিরুদ্ধে

নতুন প্রজন্মের প্রতিমা শিল্পী গোবিন্দ দাস জানান,”মূর্তির সংখ্যা তাঁর কারখানায় আগের তুলনায় বৃদ্ধি করা হয়নি। তবে দাম কিছুটা বৃদ্ধি পেয়েছে। সময়ের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে যেভাবে উপকরণের দাম বৃদ্ধি পাচ্ছে। তাতে মূর্তির দামও বৃদ্ধি হয়েছে।” সবমিলিয়ে জেলার প্রতিমা শিল্পীরা চলতি বছরের বিশ্বকর্মা পুজো উপলক্ষে বেশ অনেকটাই খুশি।
আরও খবর পড়তে ফলো করুন
https://whatsapp.com/channel/0029VaA776LIN9is56YiLj3F

Sarthak Pandit