Category Archives: কোচবিহার

Students Molested: ছিঃ! গভীর রাতে ছাত্রীদের ফোনে…ভয়ঙ্কর অভিযোগ স্কুল পরিচালন সমিতির সভাপতির বিরুদ্ধে

কোচবিহার: আরজি করে ধর্ষণ ও খুনের ঘটনার প্রতিবাদে চলছেই প্রতিনিয়ত। মেয়েদের সুরক্ষা ও অধিকার নিয়ে উঠছে একাধিক প্রশ্ন। তবুও এখনও এই ধরনের বহু ঘটনা চাপা পড়ে রয়েছে। কিছু ঘটনা ধীরে ধীরে প্রকাশ্যে আসছে।

সেই ঘটনার দোষীরা শাস্তিও পাচ্ছে। তবুও যেন এই ধরনের বহু ঘটনা আজও হয়েই চলেছে রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তে। কোচবিহারের রাজারহাট এলাকায় এক স্কুলে বৃহস্পতিবার এমনই ঘটনায় উত্তাল পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়। স্থানীয় বাসিন্দারা এবং স্কুলের ছাত্র-ছাত্রীরা স্কুল চত্বরেই বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করেন। ঘটনার খবর পেয়ে সেখানে ছুটে আসে পুন্ডিবাড়ি থানার পুলিশ।

আরও পড়ুন: টেটের প্রশ্ন ভুল-উত্তরও ভুল! বিতর্ক এড়াতে এবার ‘বিশেষ ১২’-র ভাবনা প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের

ঘটনার বিষয়ে এলাকার স্থানীয় দুই বাসিন্দা জাহাঙ্গীর খান ও মানু কর্মকার জানান, “এলাকার স্থানীয় এক ব্যক্তি অনুতোষ রায় ওরফে দানু। তাঁর বয়স আনুমানিক ৫৫ বছর। একটা সময় তিনি ভারতীয় সেনার সুবেদার পদেও নিযুক্ত ছিলেন। তবে বর্তমান সময়ে তিনি স্কুলের পরিচালন সমিতির সভাপতি পদে রয়েছেন।’ তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ, ‘তিনি দীর্ঘ সময় ধরে কুরুচিকর এসএমএস করেন এবং অশ্লীল ছবি ও ভিডিও পাঠান স্কুল পড়ুয়া একাদশ ও দ্বাদশ শ্রেণির ছাত্রীদের।’

আরও পড়ুন: নেমপ্লেট আছে, মানুষটাই আর নেই! খাঁখাঁ করছে সোদপুরের চেম্বার, হাওয়ায় শুধু ভাসছে ‘উই ওয়ান্ট জাস্টিস’!

এই বিষয়টি স্কুল ছাত্রীরা বৃহস্পতিবার স্কুলের সহ-শিক্ষককে জানায়। মোট ৩১ জন পড়ুয়া ছাত্রী এই অভিযোগ করেন স্কুলের শিক্ষকদের কাছে। তারপরেই ধীরে ধীরে বিক্ষোভে ফেটে পড়ে স্থানীয় মানুষ ও স্কুলের পড়ুয়ারা। স্কুলের সহ-শিক্ষক নিখিল বর্মন জানান, “বৃহস্পতিবার আরজি কর ঘটনার প্রতিবাদে প্রতিবাদে মিছিল হওয়ার কথা ছিল স্কুলে। সেই সময় ওই ব্যক্তির সম্পর্কে ছাত্রীরা অভিযোগ জানায়। প্রথমে একজন এই বিষয়ে অভিযোগ করে। পরবর্তী সময়ে মোট ৩১ জন ছাত্রী এই বিষয়ে তাঁদের কাছে অভিযোগ জানায়।’

এরপর স্কুলের প্রধান শিক্ষক বিষয়টি ডিআই অফিসে জানান এবং পুন্ডিবাড়ি থানায় খবর পাঠান। কোচবিহারের জেলা পুলিশ সুপার দ্যুতিমান ভট্টাচার্য জানান,  “ঘটনার অভিযোগ পাওয়া মাত্রই দ্রুত অভিযুক্ত অনুতোষ রায়কে গ্রেফতার করা হয়েছে।” তবে এত প্রতিবাদের মাঝেও যেন মহিলাদের ও মেয়েদের সুরক্ষা নিয়ে কোথাও একটা প্রশ্ন থেকেই যাচ্ছে। এই ঘটনাগুলো আদতে সম্পূর্ণ বন্ধ হবে কবে এই নিয়েই উঠছে একাধিক প্রশ্ন।

Sarthak Pandit

Cold Drinks Vs Pomelo Fruit Juice: মরশুমি এই ফলের রস যেন আইসক্রিমের গোলা! দামী কোল্ড ড্রিঙ্কস ফেল, এক চুমুকে শরীর-মন ঠান্ডা!

আবহাওয়া পরিবর্তনের সময়ে দুপুরের দিকে বেশ কিছুটা গরম লাগতে শুরু করছে। গরম লাগলেই অনেকে ঠান্ডা পানীয় দিয়ে গলা ভেজাতে ছুটছেন। তবে বোতলবন্দি ঠান্ডা পানীয় শরীরের উপকারের চাইতে অপকার বেশি করে থাকে। তাই এই সময় বিশেষ এক ফলের রস পান করে দেখতেই পারেন। (Sarthak Pandit)
আবহাওয়া পরিবর্তনের সময়ে দুপুরের দিকে বেশ কিছুটা গরম লাগতে শুরু করছে। গরম লাগলেই অনেকে ঠান্ডা পানীয় দিয়ে গলা ভেজাতে ছুটছেন। তবে বোতলবন্দি ঠান্ডা পানীয় শরীরের উপকারের চাইতে অপকার বেশি করে থাকে। তাই এই সময় বিশেষ এক ফলের রস পান করে দেখতেই পারেন। (Sarthak Pandit)
এই ফলের রস পান করলে একদিকে যেমনি গরম থেকে মুক্তি মিলবে। অপরদিকে, উপকারী এই ফল শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে বাড়িয়ে তুলবে অনেকটাই। কোচবিহারের বেশকিছু ফলের রসের দোকানে এই ফলের রস বিক্রি শুরু হয়েছে।
এই ফলের রস পান করলে একদিকে যেমনি গরম থেকে মুক্তি মিলবে। অপরদিকে, উপকারী এই ফল শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে বাড়িয়ে তুলবে অনেকটাই। কোচবিহারের বেশকিছু ফলের রসের দোকানে এই ফলের রস বিক্রি শুরু হয়েছে।
এক ফলের রস বিক্রেতা মনু চৌহান জানান, "তিনি দীর্ঘ প্রায় ৮ থেকে ৯ বছর ধরে এই ফলের রসের দোকান করছেন। বছরের এই সময় থেকেই এই জাম্বুরা ফল বাজারে উঠতে শুরু করে। তাই তিনিও এই ফল রসের জন্য তাঁর দোকানে রাখেন। অনেকেই দুপুরের গরমে এসে এই জাম্বুরার রস খেয়ে থাকেন। এই জাম্বুরা বেশ অনেকটাই উপকারী মানব দেহের জন্য। এই ফলের রস খেলে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও বৃদ্ধি হয়। ফলে আবহাওয়া পরিবর্তনের এই সময়ে চট করে কোন রোগের আক্রমণের শিকার হতে হয় না।"
এক ফলের রস বিক্রেতা মনু চৌহান জানান, “তিনি দীর্ঘ প্রায় ৮ থেকে ৯ বছর ধরে এই ফলের রসের দোকান করছেন। বছরের এই সময় থেকেই এই জাম্বুরা ফল বাজারে উঠতে শুরু করে। তাই তিনিও এই ফল রসের জন্য তাঁর দোকানে রাখেন। অনেকেই দুপুরের গরমে এসে এই জাম্বুরার রস খেয়ে থাকেন। এই জাম্বুরা বেশ অনেকটাই উপকারী মানব দেহের জন্য। এই ফলের রস খেলে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও বৃদ্ধি হয়। ফলে আবহাওয়া পরিবর্তনের এই সময়ে চট করে কোন রোগের আক্রমণের শিকার হতে হয় না।”
দোকানে আসা এক গ্রাহক বাপি ভৌমিক জানান, "বর্তমান সময়ের নতুন প্রজন্মের ছেলে মেয়েরা এই ধরনের ফলের রস সম্পর্কে জানে না। তাইতো তাঁরা বোতলবন্দি পানীয় কিংবা মকটেলের স্বাদে মেতে ওঠে। তবে এই ধরনের ফলের রস শরীরের জন্য অত্যন্ত উপকারী। একেবারেই কম দামে এই রস অনেকটাই গুরুত্বপূর্ণ।" এক অভিজ্ঞ আয়ুর্বেদ চিকিৎসক অসীম শর্মা জানান, "জাম্বুরাতে থাকা উচ্চ পরিমাণে পটাশিয়াম রক্তচাপ নিয়ন্ত্রন করতে এবং হার্টকে ভাল রাখতে সাহায্য করে। এছাড়াও এতে উচ্চ পরিমাণে পেক্টিন রয়েছে যা আর্টারিয়াল ডিপোজিট ক্লিয়ার করতে সাহায্য করে। যারফলে হার্ট সুস্থ থাকে।"
দোকানে আসা এক গ্রাহক বাপি ভৌমিক জানান, “বর্তমান সময়ের নতুন প্রজন্মের ছেলে মেয়েরা এই ধরনের ফলের রস সম্পর্কে জানে না। তাইতো তাঁরা বোতলবন্দি পানীয় কিংবা মকটেলের স্বাদে মেতে ওঠে। তবে এই ধরনের ফলের রস শরীরের জন্য অত্যন্ত উপকারী। একেবারেই কম দামে এই রস অনেকটাই গুরুত্বপূর্ণ।” এক অভিজ্ঞ আয়ুর্বেদ চিকিৎসক অসীম শর্মা জানান, “জাম্বুরাতে থাকা উচ্চ পরিমাণে পটাশিয়াম রক্তচাপ নিয়ন্ত্রন করতে এবং হার্টকে ভাল রাখতে সাহায্য করে। এছাড়াও এতে উচ্চ পরিমাণে পেক্টিন রয়েছে যা আর্টারিয়াল ডিপোজিট ক্লিয়ার করতে সাহায্য করে। যার ফলে হার্ট সুস্থ থাকে।”
তাই গরমের তাপে অন্যান্য পানীয় ভুলে খেয়ে দেখতেই পারেন এই বিশেষ ফলের রস। হালকা কাঁচা লঙ্কা ও বিট নুন সহযোগে এই রস মুহুর্তে স্বস্তি দিতে সক্ষম গরম থেকে। এছাড়া শরীরের জন্যও দেবে বহু উপকারিতা। আবহাওয়া পরিবর্তনের সময় এই রস খেলে ঘন ঘন অসুস্থ হয়ে পড়ার সমস্যা থেকে কিছুটা হলেও মুক্তি মিলবে।
তাই গরমের তাপে অন্যান্য পানীয় ভুলে খেয়ে দেখতেই পারেন এই বিশেষ ফলের রস। হালকা কাঁচা লঙ্কা ও বিট নুন সহযোগে এই রস মুহুর্তে স্বস্তি দিতে সক্ষম গরম থেকে। এছাড়া শরীরের জন্যও দেবে বহু উপকারিতা। আবহাওয়া পরিবর্তনের সময় এই রস খেলে ঘন ঘন অসুস্থ হয়ে পড়ার সমস্যা থেকে কিছুটা হলেও মুক্তি মিলবে।

Vitamin D: হাড় শক্ত করতে ভিটামিন-ডি ওষুধ নয়, এই সস্তা-সাধারণ খাবারগুলোই ভিটামিন ডি-র খনি

হাড় শক্তিশালী করতে এবং পেশির যত্ন নিতে ভিটামিন ডি অপরিহার্য। গবেষণা জানাচ্ছে, ভারতের মোট জনসংখ্যার প্রায় ৭৬ শতাংশই ভিটামিন ডি-র অভাবে ভোগেন। শুধু হাড় মজবুত করতেই নয়, অস্থিসংক্রান্ত নানা রোগ, অস্টিয়োপোরেসিস-এর মতো রোগের ঝুঁকি কমায়। তা ছাড়া রোগ প্রতিরোধেও ভিটামিন ডি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। শরীরে ভিটামিন ডি-র ঘাটতি প্রস্টেট ক্যানসার, অবসাদ, ডায়াবিটিসের মতো রোগও ডেকে আনে। ফলে শরীরে ভিটামিন ডি-র পরিমাণ পর্যাপ্ত থাকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। ভিটামিন-ডি-এর অভাবে মানুষকে গ্রাস করে হতাশা, অবসাদ। সেই সঙ্গে কমে আসে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও, বাসা বাঁধে নানাবিধ সংক্রমণ
হাড় শক্তিশালী করতে এবং পেশির যত্ন নিতে ভিটামিন ডি অপরিহার্য। গবেষণা জানাচ্ছে, ভারতের মোট জনসংখ্যার প্রায় ৭৬ শতাংশই ভিটামিন ডি-র অভাবে ভোগেন। শুধু হাড় মজবুত করতেই নয়, অস্থিসংক্রান্ত নানা রোগ, অস্টিয়োপোরেসিস-এর মতো রোগের ঝুঁকি কমায়। তা ছাড়া রোগ প্রতিরোধেও ভিটামিন ডি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। শরীরে ভিটামিন ডি-র ঘাটতি প্রস্টেট ক্যানসার, অবসাদ, ডায়াবিটিসের মতো রোগও ডেকে আনে। ফলে শরীরে ভিটামিন ডি-র পরিমাণ পর্যাপ্ত থাকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। ভিটামিন-ডি-এর অভাবে মানুষকে গ্রাস করে হতাশা, অবসাদ। সেই সঙ্গে কমে আসে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও, বাসা বাঁধে নানাবিধ সংক্রমণ
চিকিৎসক বিশ্বজিৎ সরকার জানান, গরম হোক কিংবা ঠান্ডা বেশ কিছু খাবার রোজকার ডায়েটে রাখলে ভিটামিন-ডি-এর ঘাটতি পূরণ করা সম্ভব। এগুলিতে ভাল মাত্রায় ভিটামিন ডি রয়েছে।
চিকিৎসক বিশ্বজিৎ সরকার জানান, গরম হোক কিংবা ঠান্ডা বেশ কিছু খাবার রোজকার ডায়েটে রাখলে ভিটামিন-ডি-এর ঘাটতি পূরণ করা সম্ভব। এগুলিতে ভাল মাত্রায় ভিটামিন ডি রয়েছে।
দুধের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন-ডি এবং ক্যালসিয়াম থাকে। তাই দুধ খেলে খুব সহজেই ভিটামিন-ডি-এর ঘাটতি মেটানো সম্ভব। সঙ্গে আরও বিভিন্ন পুষ্টি পাবে শরীর।
দুধের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন-ডি এবং ক্যালসিয়াম থাকে। তাই দুধ খেলে খুব সহজেই ভিটামিন-ডি-এর ঘাটতি মেটানো সম্ভব। সঙ্গে আরও বিভিন্ন পুষ্টি পাবে শরীর।
সামুদ্রিক মাছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন-ডি পাওয়া যায়। তাই ভিটামিন-ডি-এর ঘাটতি পূরণ করতে এই রোজের ডায়েটে রাখুন সামুদ্রিক মাছ।
সামুদ্রিক মাছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন-ডি পাওয়া যায়। তাই ভিটামিন-ডি-এর ঘাটতি পূরণ করতে এই রোজের ডায়েটে রাখুন সামুদ্রিক মাছ।
ডিমের কুসুমের মধ্যেও প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন-ডি পাওয়া যায়।
ডিমের কুসুমের মধ্যেও প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন-D পাওয়া যায়।
মাশরুমের মধ্যেও প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন-ডি পাওয়া সম্ভব। তাই যদি কেউ মাছ, ডিম না খেতে চান, তাহলে নিরামিষ খাবার হিসেবে মাশরুম পেতে পারেন।
মাশরুমের মধ্যেও প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন-ডি পাওয়া সম্ভব। তাই যদি কেউ মাছ, ডিম না খেতে চান, তাহলে নিরামিষ খাবার হিসেবে মাশরুম পেতে পারেন।
দ দই খেলে যেমন পেটের সমস্যা দূর হয়, তেমনি দইয়ে থাকে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ডি যা শরীরে ভিটামিনের ঘাটতি মেটায়।
দই খেলে যেমন পেটের সমস্যা দূর হয়, তেমনি দইয়ে থাকে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ডি যা শরীরে ভিটামিনের ঘাটতি মেটায়।

Electric Van: বিশেষ ভাবে সক্ষমদের এই গাড়ি কমিয়ে দিচ্ছে কষ্ট! মুখে হাসি ফুটছে এই মানুষদের

কোচবিহার: রাস্তা দিয়ে ছুটে চলেছে এক নতুন ইলেকট্রিক ভ্যান। ভ্যানের সামনে গিয়ে যা দেখতে পাওয়া গেল এক বিশেষভাবে সক্ষম ব্যক্তি এই ভ্যান চালাচ্ছেন। একটা সময় পর্যন্ত বিশেষভাবে সক্ষম ব্যক্তিদের এই ধরনের ভ্যান হাতের মাধ্যমে চালাতে হতো। তবে বর্তমান সময়ে এই বিশেষ ভ্যান ইতিমধ্যেই বহু মানুষের পছন্দের হয়ে উঠেছে। ব্যাটারিচালিতএই ভ্যানেটি একবার সম্পূর্ণ চার্জ করলে আনুমানিক ১০০ কিলোমিটার পর্যন্ত চলাচল করা সম্ভব। এছাড়াও এই ভ্যানের মধ্যে হেডলাইট ও ইন্ডিকেটর এবং একটি ক্যারিয়ারও রয়েছে।

কোচবিহারে এক ব্যক্তি এক মারাত্মক অসুস্থতার কারণে বিশেষভাবে সক্ষম হয়ে পড়েন। শম্ভু দাস জানান,”পায়ের ইনফেকশনের কারণে চিকিৎসকরা তার দুটি পা বাদ দিয়েছেন। তারপর থেকে তার এই যাত্রাপথ। তবে হাতে চালানো ভ্যান ব্যবহার করে অনেকটাই সমস্যায় পড়তে হতো। বর্তমান সময়ে এই বিশেষ ভ্যান তিনি রীতিমতো খুশি। এই ভ্যানের মাধ্যমে চলাফেরা করতে বিন্দুমাত্র সমস্যায় পড়তে হয় না তাঁকে।”

তিনি আরও জানান,তাঁর মতন আরও বহু মানুষ যাতে এই ধরনের ভ্যান ব্যবহার করতে পারেন। সেজন্য তিনি সরকারের কাছে অনুরোধ রেখেছেন। বিশেষভাবে সক্ষমদের এই ভ্যান ব্যবহারের মাধ্যমে জীবন অনেকটাই সহজ হয়ে উঠবে।” জেলায় ইতিমধ্যে কয়েকটি ভ্যান বেশ কয়েকজন বিশেষভাবে সক্ষম ব্যক্তিকে দেওয়া হয়েছে।
আরও খবর পড়তে ফলো করুন
https://whatsapp.com/channel/0029VaA776LIN9is56YiLj3F

Sarthak Pandit

Girl Missing: দীর্ঘ সময় পরেও খোঁজ মেলেনি নাবালিকার! একজোট হয়ে পথে নামলেন গ্রামবাসীরা

দিনহাটা: নাবালিকা নিখোঁজের ঘটনায় উত্তেজনা ছড়াল কোচবিহারের দিনহাটা মহকুমায়। ইতিমধ্যেই এই নিখোঁজের বিষয়ে দিনহাটা থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে পরিবারের পক্ষ থেকে। তবে অনেকটা সময় অতিক্রম হয়ে গেলেও খোঁজ মিলেনি নাবালিকার। তাই এদিন দিনহাটার আটিয়াবাড়ি এলাকায় উত্তেজিত জনতা পথ অবরোধ করে। পথ অবরোধ করেন নিখোঁজ নাবালিকার পরিবার ও স্থানীয় গ্রামবাসীরা।

স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে,দীর্ঘ সময় অতিক্রম হয়ে গিয়েছে দিনহাটার আটিয়াবাড়ি এলাকার একটি নাবালিকা মেয়ে নিখোঁজ হয়ে রয়েছে। দিনহাটা থানায় লিখিত অভিযোগ জানানোর পরও তাঁরা কোন রকম পদক্ষেপ নিতে পারছেন না। প্রতিবাদে তাঁরা পথ অবরোধ করেন। তবে পুলিশ এসে সকলকে আশ্বস্ত করেন ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে নিখোঁজ নাবালিকাকে খুঁজে বের করা হবে।

আরও পড়ুন:টোটোর মধ্যেই জিভে জল আনা খাবার! মোড়ে মোড়ে হাজির ভাইরাল ফুড স্টল

দিনহাটা থানা সূত্রে জানা গিয়েছে,নিখোঁজ নাবালিকার পরিবারের পক্ষ থেকে অভিযোগ পাওয়ার পরেই তদন্তে নেমেছে দিনহাটা থানার পুলিশ। দ্রুত সেই নাবালিকাকে খুঁজে বের করার চেষ্টা চালানো হচ্ছে। তবে এই ধরনের ঘটনায় সাধারণ মানুষের নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন উঠছে একাধিক। আরও খবর পড়তে ফলো করুন
https://whatsapp.com/channel/0029VaA776LIN9is56YiLj3F

Sarthak Pandit

Viral Food Stall: টোটোর মধ্যেই জিভে জল আনা খাবার! মোড়ে মোড়ে হাজির ভাইরাল ফুড স্টল

মাথাভাঙা: জেলা কোচবিহারের মাথাভাঙা মহকুমা শহর। এখানে এক নতুন ধরনের গাড়িকে দেখা যাচ্ছে রাস্তায় ঘুরে বেড়াতে। সন্ধ্যা নামলেই এই গাড়ির দেখা মিলছে রাস্তায়। তবে এক জায়গায় নয়, শহরের বিভিন্ন এলাকায়। এই গাড়িটি কিন্তু তৈরি করা হয়েছে একটি টোটো দিয়েই। যার কারণে নজর কাড়ছে সকলের। খুব একটা বেশি সময় হয়নি, মাত্র চার মাস ধরে এই দোকান ইতিমধ্যেই জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। তবে এই দোকানে পাওয়া যাচ্ছে রকমারি সমস্ত খাবারের মেনু। যা ছোট থেকে বড় সকলের পছন্দের।

আরও পড়ুন: নির্মম! পরকীয়ার অভি‌যোগে গৃহবধূর সঙ্গে যা করল এলাকাবাসী…! গুরুতর জখম মহিলা

দোকানের কর্ণধার কল্যাণ জ্যোতি পাঠক জানান, দীর্ঘ সময় ধরে তাঁর ইচ্ছে ছিল একটি খাবারের দোকান করার। তবে শহরের বুকে একটি স্থায়ী দোকান করতে গেলে খরচের মাত্রা হয় প্রচুর। তবে সেই তুলনায় মুনাফা থাকে না একেবারেই। তাই এই জন্য তিনি এই গাড়ি তৈরি করেন। যেখানে একটি মডিউলার কিচেন তৈরি করা হয়েছে। এই কিচেনে মুহূর্তের মধ্যেই যে কোনও খাবার বানানো যাচ্ছে। তাইতো সন্ধ্যা নামলেই এই দোকানে ভিড় জমাচ্ছে বহু খাদ্য প্রেমী। ছোট থেকে বড় সকলেই একেবারে দোরগোড়ায় পাচ্ছেন বিভিন্ন ফাস্ট ফুড খাওয়ার দারুণ সুবিধা।

দোকানের এক গ্রাহক পিনাকী সাহা জানান, এই দোকানটি দেখে যে কেউ প্রথমে বুঝতেই পারবেন না। এই দোকানটিকে এত সুন্দর করে একটি টোটো গাড়ির মধ্যে তৈরি করা হয়েছে। যেখানে বিভিন্ন ধরনের খাবার খুব কম দামে পাওয়া যাচ্ছে। জেলার মানুষেরা এই দোকানটি ইতিমধ্যেই পছন্দ করছেন। আগামী দিনে এই দোকানের কদর আরও বাড়বে বলেই মনে করছেন মানুষেরা।

মহকুমা শহর মাথাভাঙায় এত সুন্দর ভাবে সাজানো একটি খাবারের দোকান আগে ছিল না। তাই তো বাইরে থেকে যাঁরা এখানে ঘুরতে আসেন, তাঁরাও দেখে অবাক হয়ে যান। বর্তমানে মহকুমা শহরের এই ভ্রাম্যমান গাড়ি। ইন্টারনেট দুনিয়ায় বেশ অনেকটাই জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। বহু মানুষ এই গাড়ির সম্বন্ধে সোশ্যাল মিডিয়ায় বিভিন্ন রকম পোস্ট করতে শুরু করেছেন।

Sarthak Pandit

Army Grenade Rescue: আদালতের মলখানায় এটা কী! সামান্য বেখেয়ালেই ধুলো হয়ে যেত সবাই

কোচবিহার: সেনাবাহিনীর ব্যবহার করা গ্রেনেড ফের উদ্ধার হল কোচবিহারে। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে আবারও ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়াল কোচবিহার আদালতের মালখানা এলাকায়। জানা গিয়েছে প্রায় দেড় বছর আগে এখান থেকেই পাওয়া গিয়েছিল আরেকটি হ্যান্ড গ্রেনেড। সেই সময় সেনার উপস্থিতিতে বোম্ব স্কোয়াডের মাধ্যমে সেই গ্রেনেড নিষ্ক্রিয় করা হয়েছিল। একই ঘটনার পুনরাবৃত্তিতে আতঙ্ক ছড়িয়েছে মানুষের মনে।

আরও পড়ুন: জেলায় রূপান্তরকামীদের র‍্যাম্প ওয়াক

জেলা আদালতের মালখানায় মামলা-মোকদ্দমা সংক্রান্ত বিভিন্ন সামগ্রী মজুত করে রাখা হয়। এদিন সেখানে কিছু নেশার সামগ্রী পরিষ্কার করতে গিয়ে গ্রেনেডটিকে দেখতে পান মালখানার সাফাই কর্মীরা। এরপর দ্রুত খবর পাঠানো হয় পুলিশের কাছে। তাঁরা এসে জায়গাটি সিল করে দেন।

পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, ইতিমধ্যেই গ্রেনেডটিকে নিষ্ক্রিয় করার করার কাজ শুরু হয়েছে। এদিকে আদালত চত্বরে উপস্থিত প্রত্যক্ষদর্শীদের মতে, একটু অসাবধান হলেই গ্রেনেডটি ফেটে মারাত্মক ঘটনা ঘটতে পারত। এই ঘটনা ভবিষ্যতে যাতে না আর না ঘটে তার জন্য আগাম পদক্ষেপ করার অনুরোধ জানিয়েছেন তাঁরা।

সার্থক পন্ডিত

Young Achiever: সামান্য উপকরণে অসামান্য শিল্প! ষষ্ঠ শ্রেণীর পড়ুয়ার কৃতিত্বে তাজ্জব সকলে

সার্থক পণ্ডিত, কোচবিহার: কোচবিহারের সদর শহরের গোলবাগান সংলগ্ন এলাকায় থাকেন যশস্বী সরকার ও তাঁর পরিবার। যশস্বী বর্তমানে ষষ্ঠ শ্রেণীর পড়ুয়া। তবে তার প্রতিভায় অনেকেই অবাক । করোনা সময়ের পর থেকে তার প্রতিভা যেন বেড়ে উঠেছে কয়েক গুণ। তার তৈরি বিভিন্ন মাইক্রো আর্ট মডেল ইতিমধ্যেই সকলের নজর আকর্ষণ করেছে। এই মাইক্রো আর্টগুলি তৈরি করতে সে ব্যবহার করছে মডেলিং ক্লে, মাটি, রঙ, আঠা, সুতো, কাগজ ও আরও বেশকিছু উপকরণ।

শিল্পী যশস্বী সরকার জানান, এই মাইক্রো আর্ট বানানোর জন্য দীর্ঘ সময় ধরে ইচ্ছে ছিল তাঁর। তবে সেই ইচ্ছে পূরণ হতে শুরু করে করোনা সময় থেকে। তাঁর বাবা এবং মা দু’জনেই তাঁকে এই বিষয় নিয়ে দারুণ ভাবে সাহায্য করে থাকেন। যখন যে জিনিসের প্রয়োজন তখন সেই জিনিস কিনে দিয়ে থাকেন তাঁরা দু’জন।

যশস্বী সরকারের বাবা রাজু সরকার এবং মা সংজ্ঞা বণিক জানান, মেয়ের এই প্রতিভা তাঁরা বুঝতে পারেন তাই মেয়েকে আরও উৎসাহ দিতে শুরু করেন। এখন মেয়ে অনেকটাই পারদর্শী হয়ে উঠেছে এই মাইক্রো আর্ট তৈরিতে। প্রতিনিয়িত সে অনেক ধরনের মাইক্রো আর্ট তৈরি করেই চলেছে। তবে আগে যেগুলি সে তৈরি করত সেগুলি এত ভাল হত না। বর্তমানে তাঁর কাজের মান আরও অনেকটাই বৃদ্ধি পেয়েছে।

আরও পড়ুন : জন্মাষ্টমী কবে? কত ক্ষণ থাকবে এই পুণ্যতিথি? জানুন কখন পুজো করলে সেরা ফল পাবেন

যাঁরা তাঁর এই মডেলগুলি দেখেছেন, তাঁরা সকলেই তাঁর প্রশংসায় পঞ্চমুখ হয়ে উঠেছেন। তবে আগামী দিনে যশস্বী আরও বিভিন্ন ধরনের মডেল তৈরি করতে চায়। যাতে তাঁর প্রতিভা আরও বিকশিত হয়। তবে আগামী দিনে এই শিল্পী আরও ভাল ভাল মডেল তৈরি করে সকলকে চমকে দেবে, এ টুকু নিশ্চিত। সেই যিনি প্রতিনিয়ত নিজেকে আরও ভাল করে তোলার অনুশীলন সে করেই চলেছে।

J D Hospital: নিরাপত্তার বালাই নেই, জেলার এই হাসপাতালের অবস্থা জানলে শিউরে উঠবেন!

কোচবিহার: জেলা বহু পুরোনো এই জে ডি হাসপাতাল। জৌলুস ধীরে ধীরে কমেছে। তবে আজও বহু রোগীরা এই হাসপাতলে আসেন চিকিৎসা করাতে। তবে হাসপাতাল চত্বরের পরিবেশ দেখলে একে হাসপাতাল কম, ভুতুড়ে এলাকা বলেই বেশি মনে হবে। চারিপাশ ঘিরে রয়েছে জঙ্গল এবং ঝোপঝাড়। এছাড়া সন্ধে নামলেই এলাকায় আনাগোনা বাড়ে নেশাগ্রস্থদের। সব মিলিয়ে এট চরম অস্বস্তির মাঝে দিন কাটাতে হচ্ছে এই হাসপাতালের কর্মীদের। তবুও বারংবার আবেদন জানিয়েও কোনও লাভ হয়নি। হয়নি সঠিক সুরক্ষার ব্যবস্থা। বসেনি সিসিটিভি।

হাসপাতালের দুই নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক নার্সিং কর্মী জানান, দীর্ঘ সময় ধরে এই হাসপাতাল চত্বরে কোন‌ও সুরক্ষা কর্মী নেই। হাপাতালের সদর গেট দু’পাশেই সব সময় খোলা থাকে। এছাড়া হাসপাতাল চত্বরে সঠিকভাবে সিসিটিভি বসানোর ব্যবস্থাও করা হয়নি। এছাড়াও রাতের অন্ধকারে হাসপাতাল চত্বরে নেশাগ্রস্থদের আনাগোনা বৃদ্ধি পায়। কিছু ক্ষেত্রে হাসপাতালে আসা রোগীর আত্মীয়-পরিজনেরা নেশাগ্রস্থ অবস্থায় সমস্যার সৃষ্টি করে থাকে। সব মিলিয়ে একেবারে চরম অসুবিধার মাঝেই দিন কাটাতে হচ্ছে এই নার্সিং কর্মীদের। এই বিষয়ে বারংবার অভিযোগ জানানো হলেও কোন‌ও প্রকার পদক্ষেপ গ্রহণ করেনি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ।

আরও পড়ুন: নিখোঁজ ব্যক্তির দেহ ভাসছে পুকুরে! সাতসকালে এলাকায় শোরগোল

হাসপাতালের আবাসনে থাকা উর্মিলা রায়, শিব ভবোদয় এবং চিকিৎসক বি দাস জানান, হাসপাতালের আবাসনের একেবারেই বেহাল দশা। আবাসনের বেশিরভাগ জায়গায় ফাটল ধরেছে। এছাড়া নেই পর্যাপ্ত বিদ্যুৎ এবং জলের ব্যবস্থা। সবমিলিয়ে আবাসনে থাকা ব্যক্তিদের ভোগান্তি চরমে উঠেছে। এছাড়া আবাসনে নেই সিসিটিভি ও সুরক্ষা কর্মীর ব্যবস্থা। কলেজে যে কোন‌‌ও সময় যেকোন‌ও ব্যক্তি সহজে ঢুকে পড়তে পারেন, তাঁরা একইভাবে যেকোনও সময় চলে আসতে পারেন আবাসনে। এই অবস্থায় যেকোনও সময় একটি বড় বিপদ ঘটে গেলে তার দায়িত্ব কে নেবে? এই নিয়েই উঠছে একাধিক প্রশ্ন। তবুও গোটা বিষয়টি নিয়ে একেবারেই চুপ হয়ে রয়েছে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ।

হাসপাতালে বর্তমান সময়েও বহু রোগী চিকিৎসা করাতে আসেন। হাসপাতালের চিকিৎসা ব্যবস্থার পরিকাঠামোগত উন্নয়ন প্রয়োজন। এছাড়াও বিশেষ করে প্রয়োজন হাসপাতালের সুরক্ষা ব্যবস্থার। পর্যাপ্ত নিরাপত্তা ব্যবস্থার অভাবে যেকোনও মুহূর্তে একটি বড় বিপদ ঘটে যেতে পারে বলে আশঙ্কা। দ্রুত এই পরিস্থিতি পরিবর্তনের জন্য ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে আবেদন জানানো হয়েছে।

সার্থক পণ্ডিত

Special Rakhi 2024: রাখিতে দেওয়া হল বিশেষ বার্তা, টি টোয়েন্টি বিশ্বকাপের সঙ্গে এই বার্তা তুলে ধরলেন এই গৃহবধূ

প্রতিবছর রাখি উৎসবে মেতে ওঠে গোটা সমাজ। নিত্যনতুন রাখির সম্ভার দেখতে পাওয়া যায় প্রতিবছর রাখির উৎসবের দিনে। এবার জেলায় তৈরি হল এক বিশেষ আকর্ষণীয় রাখি।
প্রতিবছর রাখি উৎসবে মেতে ওঠে গোটা সমাজ। নিত্যনতুন রাখির সম্ভার দেখতে পাওয়া যায় প্রতিবছর রাখির উৎসবের দিনে। এবার জেলায় তৈরি হল এক বিশেষ আকর্ষণীয় রাখি।
পরিবেশ রক্ষার জন্য এগিয়ে আসতে দেখা যায় বহু মানুষকে। এবার এই বার্তা দিয়েই তৈরি করা হল এই বিশেষ রাখি। জেলার এক গৃহবধূ পিংকি রায় নিজের হাতে এই রাখি তৈরি করেন।
পরিবেশ রক্ষার জন্য এগিয়ে আসতে দেখা যায় বহু মানুষকে। এবার এই বার্তা দিয়েই তৈরি করা হল এই বিশেষ রাখি। জেলার এক গৃহবধূ পিংকি রায় নিজের হাতে এই রাখি তৈরি করেন।
এছাড়াও এই রাখির মধ্যে রয়েছে চমক ভারতীয় খেলোয়াড়দের ও T20 বিশ্বকাপের বিষয় নিয়ে। ভারতের সকল খেলোয়াড়দের ছবি এবং চ্যাম্পিয়ন ট্রফি নিয়ে তৈরি করা হয়েছে এটি।
এছাড়াও এই রাখির মধ্যে রয়েছে চমক ভারতীয় খেলোয়াড়দের ও T20 বিশ্বকাপের বিষয় নিয়ে। ভারতের সকল খেলোয়াড়দের ছবি এবং চ্যাম্পিয়ন ট্রফি নিয়ে তৈরি করা হয়েছে এটি।
রাখিটি তৈরি করতে ব্যবহার করা হয়েছে কাগজ, সুতো, ফিতে, আঠা, রঙ, কার্ড বোর্ডের অংশ এবং ভারতীয় ক্রিকেট দলের একটি ছবি। এই রাখিটি তৈরি হয়েছে একটি সম্পূর্ণ দিন ধরে।
রাখিটি তৈরি করতে ব্যবহার করা হয়েছে কাগজ, সুতো, ফিতে, আঠা, রঙ, কার্ড বোর্ডের অংশ এবং ভারতীয় ক্রিকেট দলের একটি ছবি। এই রাখিটি তৈরি হয়েছে একটি সম্পূর্ণ দিন ধরে।
এই রাখিটিকে মোট দুই ফুট লম্বা তৈরি করা হয়েছে। রাখিটিকে জেলার এক রাজ আমলের পুরোনো তল্লি গাছের দীর্ঘায়ু কামনায় সেই গাছটির গায়ে বেঁধে দেওয়া সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
এই রাখিটিকে মোট দুই ফুট লম্বা তৈরি করা হয়েছে। রাখিটিকে জেলার এক রাজ আমলের পুরোনো তল্লি গাছের দীর্ঘায়ু কামনায় সেই গাছটির গায়ে বেঁধে দেওয়া সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।