Category Archives: কোচবিহার

Viral Tea Shop: ভাইরাল চায়ের দোকান, দোকান-মালিক যা করলেন, ভিড় বাড়ছে হুড়মুড়িয়ে

তুফানগঞ্জ: জেলাজুড়ে এখন হরেক কিসিমের চায়ের-দোকানের রমরমা! এবার ভাইরাল হল কোচবিহার জেলার তুফানগঞ্জ এলাকার এক চায়ের দোকান! কী এমন আছে এই চায়ের দোকানে যে কতারে-কতারে মানুষ ছুটছেএই দোকানে?

আর পাঁচটা সাধারণ দোকানের মতই এই দোকান। তবে রাস্তার পাশে গাছের তলায় প্রকৃতির মাঝে এই দোকান বেশ সুন্দরভাবে তৈরি করা হয়েছে। দোকানের কর্ণধার দিবাকর সরকার জানান, ”ফের গরম পড়তে শুরু করেছে। দিনের বেশিরভাগ সময়ে প্রখর রোদের তাপে নাজেহাল পরিস্থিতি হয়ে যায় মানুষের। সামান্য স্বস্তির খোঁজ করেন অনেকে।” তাই তিনি তাঁর গ্রাহকদের জন্য এয়ার কুলারের ব্যবস্থা করেছেন। তাঁর দোকানে চা থেকে শুরু করে ঠান্ডা পানীয় পাওয়া যায়। বহু মানুষ বিভিন্ন সময়ে তাঁর দোকানে এসে ভিড় জমান। গ্রাহকদের স্বস্তি দিতে এয়ারকুলারের ঠান্ডা হাওয়ার ব্যবস্থা করেছেন তিনি। তবে এর জন্য কিন্তু চায়ের দামে কোনওরকম পরিবর্তন করা হয়নি।

দোকানের এক গ্রাহক সুস্মিতা দাস জানান, “আর পাঁচটা দোকানের থেকে আলাদা এই চায়ের দোকান । গ্রাহকের জন্য বিশেষ সুবিধা দিতে এই দোকানে এয়ার কুলারের ব্যবস্থা করেছেন কর্ণধার। এছাড়া চা থেকে শুরু করে ঠান্ডা পানীয়ের দামও অনেকটাই কম। তাইতো প্রতিদিন বহু মানুষ সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত ভিড় করেন দোকানে।” দোকানের আরেক গ্রাহক অভ্র শিকদার জানান, ”  চলতি পথে এমন চায়ের দোকান দেখলে কে না দাঁড়াতে চাইবে। তাইতো বহু মানুষ এই দোকানে ভিড় জমান।”

যদিও জেলা প্রচুর চায়ের দোকান রয়েছে। তবে এমন বিশেষ চায়ের দোকান খুব একটা চোখে পড়বে না কোথাও। রাস্তার পাশেই গাছের তলায় এই  চায়ের দোকান রীতিমত ভাইরাল।

Sarthak Pandit

Cooch Behar News: গবেষণা করতে বিদেশ পাড়ি কোচবিহারের মেয়ের! পড়ুয়ার সাফল্যে অনুপ্রাণিত বহু ছাত্রছাত্রী

তুফানগঞ্জ: অদম্য ইচ্ছে শক্তিকে সঙ্গী করলে কোনোও কাজ কঠিন বলে মনে হয় না। আর এই বিষয়টিকে প্রমাণ করে দেখালেন মেধাবী পড়ুয়া সুরভি সরকার। কোচবিহার জেলার তুফানগঞ্জ মহকুমার কামাত ফুলবাড়ি এলাকার বাসিন্দা সুরভি। এবার তিনি কোচবিহার থেকে সুদূর বিদেশে গবেষণার কাজে যাচ্ছেন। আমেরিকার ওয়াশিংটন ইউনিভার্সিটিতে গবেষণা করবেন সুরভি। দীর্ঘ দিন ধরেই বিদেশ যাওয়ার ইচ্ছে ছিল তাঁর। আর এই ইচ্ছেশক্তি এবং অধ্যবসায়কে পুঁজি করে সফল হয়েছেন তিনি। দেখিয়ে দিয়েছেন সকলকে, যে কঠিন কাজকেও সহজ করা যায়।

আরও পড়ুন: এক কামড়েই ‘ছবি’! বিশ্বের সবচেয়ে বিষাক্ত গাছ, বিষক্রিয়ায় হার মানবে অনেক সাপও

সুরভি জানান, তুফানগঞ্জ শহর সংলগ্ন এলাকাতেই বড় হয়ে উঠেছেন তিনি। আমেরিকায় গিয়ে মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের ওপর গবেষণা করবেন ওয়াশিংটন ইউনিভার্সিটিতে। তাঁর এই সাফল্যে খুশি আত্মীয় থেকে এলাকাবাসী সকলেই। তাঁর বাবা সন্তোষ চন্দ্র সরকার পেশাগত ভাবে গৃহ শিক্ষক। মা রাখি সরকার গৃহবধূ। মা, বাবা এবং এক ভাইকে নিয়ে ছোট্ট পরিবার সুরভিদের। তবে গবেষণা শেষে দেশে ফিরে নিজেকে দেশের কাজে লাগবে সে। কারণ, দেশের নাম আরও উজ্জ্বল করার লক্ষ্য তাঁর। পাশাপশি উজ্জ্বল হবে সুরভির জেলা এবং শহরের নামও।

সুরভির মা রেখা সরকার জানান, “সুরভি ছোটবেলা থেকেই পড়াশোনায় বেশ ভাল ছাত্রী ছিল। ওর মেধা দেখে শিক্ষকরা বিনা পারিশ্রমিকে পড়িয়েছেন তাঁকে। তবে, সুরভির এই স্বপ্নের যাত্রাপথে তাঁকে পথ দেখিয়েছেন বড়মামা কমল পোদ্দার। তিনি আইআইটি কানপুরের অতিথি শিক্ষক।” সুরভির বাবা সন্তোষ চন্দ্র সরকার জানান, সুরভি জয়েন্ট এন্ট্রান্স পাশ করে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ২০১৭ সালে প্রোডাকশন ইঞ্জিনিয়ারিং নিয়ে বিটেক পাশ করে। তারপর এমটেকে ভর্তি হন আইআইটি বোম্বেতে। তাঁর স্বপ্ন ছিল, কোনও বড় প্রতিষ্ঠান থেকে গবেষণা করার। সেই ইচ্ছে এবার পূরণ হতে চলেছে। আগামী ২১ অগাস্ট ওয়াশিংটন ইউনিভার্সিটিতে প্রথমবার প্রোগ্রামে যোগ দেবেন তিনি।

আরও পড়ুন: বাংলাকে ভাগ করার চক্রান্ত! বিজেপি নেতাদের ‘বঙ্গভঙ্গ’ সওয়াল নিয়ে আক্রমণ মমতার

গবেষণায় সুযোগ পাওয়ার পর বছরে ৩৮ হাজার ৫০০ মার্কিন ডলারের স্কলারশিপ পাবে সুরভি। এছাড়া ৬৬ হাজার ডলার করে টিউশনি ফি ও পাবে সুরভি।

Old Music Instrument: উত্তরবঙ্গের এই বাদ্যযন্ত্রের সুর আপনাকে মোহিত করবেই

কোচবিহার: নাটাবাড়ির রাস্তার পাশের একটি বাড়ি থেকে সারিন্দার মনমোহিনী সুর ভেসে আসে প্রায়শই। চলে দেহতত্ত্ব বিষয়ক ও ভাওয়াইয়া সঙ্গীতের বিভিন্ন গান। এই গান করেন ও সারিন্দা বাজান বৃদ্ধ উপেন্দ্রনাথ বর্মন। উপেন্দ্রনাথ বর্মন তুফানগঞ্জ-১ ব্লকের নাটাবাড়ি-২ গ্রাম পঞ্চায়েতের দ্বিতীয়খণ্ড বাজেজমা চিলাখানা গ্রামের বাসিন্দা। ভেলাপেটা হাইস্কুলের একেবারেই সংলগ্ন এলাকায় তাঁর বাড়ি। বেশ কয়েক বছর আগে সরকারি শংসাপত্র পেলেও আজ পর্যন্ত তিনি কোনও শিল্পী ভাতা পাননি। বার্ধক্য ভাতার জন্য আবেদন করলেও তাও মেলেনি এখনও পর্যন্ত।

সারিন্দা বাদক উপেন্দ্রনাথ বর্মন জানান, বর্তমানে তাঁর সংসার চলছে কোনও রকমে। বাড়িতে তাঁর সঙ্গে স্ত্রী থাকেন। একমাত্র মেয়ের বিয়ে হয়ে গিয়েছে আগেই। ছোটবেলায় তাঁর সারিন্দা বাজানোর হাতেখড়ি হয়েছিল বাবা রাজেন্দ্রনাথ বর্মনের কাছে। তাঁর বাড়িতে এখনও তিনটি সারিন্দা রয়েছে। তাঁতের কাজের সূত্রে উপেন্দ্র ফুলিয়াতে প্রায় ৩০ বছর কাটিয়েছেন। সেখানে বিভিন্ন দলের সঙ্গে সারিন্দা বাজাতেন। এইভাবে একসময় এই যন্ত্র যেন তাঁর ধ্যানজ্ঞান হয়ে ওঠে। এরপর তিনি সারিন্দা বাজিয়ে কীর্তন করতে শুরু করেন।

আর‌ও পড়ুন: মদ্যপানের পর বোতল ফেলে দেন‍? ভুলেও ওই কাজ করবেন না, বোতল দিয়ে সাজিয়ে তুলুন ঘর

এই বৃদ্ধ শিল্পী আরও জানান, দীর্ঘ ৪০ বছর ধরে সারিন্দা বাজিয়ে আসছেন। এখনও কীর্তন, দেহতত্ত্বমূলক গান গেয়ে থাকেন প্রায়শই। কোচবিহার তথা উত্তরবঙ্গে বহুকাল থেকে লোক সঙ্গীতে বিভিন্ন বাদ্যযন্ত্রের প্রয়োগ দেখা যায়। এগুলির মধ্যে অন্যতম হল সারিন্দা। আগে কোচবিহার, আলিপুরদুয়ার, জলপাইগুড়ি, নিম্ন অসম ও নিম্ন নেপালে এর ব্যাপক প্রচলন ছিল। তবে সেভাবে না হলেও গ্রামগঞ্জের কিছু এলাকায় এখনও সারিন্দার সুর শুনতে পাওয়া যায়। সারিন্দা মূলত নিম কাঠ দিয়ে তৈরি হয়। আর এর তার তৈরি করতে ব্যবহার হয় ঘোড়ার লেজের চুল।

অত্যাধুনিক যন্ত্র বের হওয়ায় পর থেকে ধীরে ধীরে জনপ্রিয়তা কমেছে সারিন্দার। তবে উপেন্দ্রনাথ বর্মন এখনও দীর্ঘ সময় ধরে এই বাদ্যযন্ত্রকে টিকিয়ে রেখেছেন। তবে এই বৃদ্ধ মানুষটি সরকার বা প্রশাসনের কাছ থেকে কোন‌ওরকম সাহায্য পান না। যা নিয়ে তিনি কিছুটা হতাশ।

সার্থক পণ্ডিত

Old Age Yoga: বয়সের সঙ্গে সঙ্গে পিঠে-কোমরে ব্যথা? এই সহজ যোগায় আরাম পাবেন নিমেষে

শরীরকে সুস্থ এবং সচল রাখতে শরীরচর্চার কোনও বিকল্প নেই। তবে, বয়স বাড়লে শরীরচর্চার ধরন বদলে যায়।
শরীরকে সুস্থ এবং সচল রাখতে শরীরচর্চার কোনও বিকল্প নেই। তবে, বয়স বাড়লে শরীরচর্চার ধরন বদলে যায়।
কম বয়সে যেই ব্যায়ামগুলি অনায়াসেই করা সম্ভব, বয়স বাড়লে সেই ব্যায়ামগুলি করার আগে দু’বার ভাবতে হয়। বুড়ো হাড়ে কোন ব্যায়াম কম ঝুঁকির, সেটা না জেনে শরীরচর্চা করলে সমস্যা হয়।
কম বয়সে যেই ব্যায়ামগুলি অনায়াসেই করা সম্ভব, বয়স বাড়লে সেই ব্যায়ামগুলি করার আগে দু’বার ভাবতে হয়। বুড়ো হাড়ে কোন ব্যায়াম কম ঝুঁকির, সেটা না জেনে শরীরচর্চা করলে সমস্যা হয়।।
 যোগা ট্রেইনার তৃষিতা রায় জানান, কিছু ব্যায়াম বয়স্ক মানুষেরা সহজেই করতে পারেন। নিয়ম করে সেগুলি করা সম্ভব হলে কোনও বার্ধক্যের ব্যথা-বেদনা থাকবে না শরীরে, ওজনও নিয়ন্ত্রণে থাকবে।
যোগা ট্রেইনার তৃষিতা রায় জানান, কিছু ব্যায়াম বয়স্ক মানুষেরা সহজেই করতে পারেন। নিয়ম করে সেগুলি করা সম্ভব হলে কোনও বার্ধক্যের ব্যথা-বেদনা থাকবে না শরীরে, ওজনও নিয়ন্ত্রণে থাকবে।
বয়স্কদের জন্য ভাল ব্যায়াম তাড়াসন। এই ব্যায়াম বেশ সহজ। দিনে দু’বার নিয়ম মেনে এই ব্যায়াম করলে নানা উপকার মেলে।
“বয়স্কদের জন্য ভাল ব্যায়াম তাড়াসন। এই ব্যায়াম বেশ সহজ। দিনে দু’বার নিয়ম মেনে এই ব্যায়াম করলে নানা উপকার মেলে।
 বয়স্কদের জন্য উপকারী আসন ভুজঙ্গাসন। প্রথমে তিনবার করে করুন। পরবর্তী সময়ে কোন-ও শারীরিক অসুবিধা না হলে ৫ থেকে ৬ বার-ও করতে পারেন।
বয়স্কদের জন্য উপকারী আসন ভুজঙ্গাসন। প্রথমে তিনবার করে করুন। পরবর্তী সময়ে কোন-ও শারীরিক অসুবিধা না হলে ৫ থেকে ৬ বার-ও করতে পারেন।
বৃক্ষাসন বয়স্কদের পা এবং পেটের পেশীর জন্য উপকারী। এই আসন দিনে দু'বার করুন।
বৃবৃক্ষাসন বয়স্কদের পা এবং পেটের পেশীর জন্য উপকারী। এই আসন দিনে দু’বার করুন।
নৌকাসন করলে পিঠের ব্যথা দূর হয় সহজেই, পিঠকে শক্তিশালী করে তোলে।
নৌকাসন করলে পিঠের ব্যথা দূর হয় সহজেই, পিঠকে শক্তিশালী করে তোলে।

Handloom Artists: বাংলার হাতে বোনা তাঁতের শাড়ির ব্যাপক চাহিদা অসমে!

কোচবিহার: নিশিগঞ্জের একটি পাড়ার নাম তাঁতি পাড়া। দীর্ঘ সময় ধরে এই এলাকায় প্রচুর তাঁত শিল্পীর বসবাস। মূলত এই কারণেই এই পাড়ার নাম তাঁতি পাড়া রাখা হয়েছে। তবে আধুনিকতার যুগে যেখানে নিত্য নতুন মেশিনে কাপড় বোনা হচ্ছে, সেখানে এই তাঁতি পাড়ার শিল্পীরা আজও হাতে বোনা তাঁত মেশিন দিয়ে অসমের গামছা, মেখলা ও শাড়ি তৈরি করেন।

বছরের অন্যান্য সময় তাঁদের এই জিনিসগুলির খুব একটা চাহিদা দেখতে পাওয়া যায় না। তবে পুজো এলেই এই জিনিসগুলির চাহিদা অনেকটাই বৃদ্ধি পায়। কোচবিহারের এই নিশিগঞ্জের এক তাঁত শিল্পী দুলাল রায় জানান, দুর্গাপুজো এলেই তাঁদের তৈরি জিনিসের চাহিদা বেড়ে যায়। এই গামছা, মেখলা ও শাড়ি কোচবিহারের বাবুরহাটের মাধ্যমে অসমে চলে যায় বিক্রির উদ্দেশ্যে। বহু বিক্রেতারা তাঁদের সঙ্গে যোগাযোগ করে এই জিনিসগুলো কিনে থাকেন।

আর‌ও পড়ুন: আম প্রেমীদের জন্য দুঃসংবাদ! ৭০ প্রজাতির জনপ্রিয় আম বিলুপ্তির পথে

পুজোর সময় দুটো বেশি আয় হয় এই মানুষগুলোর। তারই জন্য এই সময় নাওয়া-খাওয়া ভুলে দিন-রাত কাজ করেন তাঁরা। এই প্রসঙ্গে তাঁত মালিক রঞ্জিত বিশ্বাস জানান, তাঁর বাবার সময় থেকে এই তাঁতের কলে কাজ চলছে বাড়িতে। বহু কর্মী দুটো পয়সা রোজগারের আশায় এই কাজ করে থাকেন সকাল থেকে সন্ধে পর্যন্ত। পুজো এলে মুনাফা বেশি হওয়ার কারণে খুশি হন শিল্পীরা। তখন আরও বেশি সময় কাজ করেন তাঁরা।

সার্থক পণ্ডিত

Viral Cooking Oven: অভাবনীয় উনুন তৈরি করে সকলকে চমকে দিলেন কোচবিহারের ‘ইঞ্জিনিয়ার ম্যান’

কোচবিহার: কোচবিহার জেলার সাত মাইল এলাকা। বেশ কিছু দিন আগে এই এলাকার এক ব্যক্তি ভাইরাল হয়েছিলেন তার অভাবনীয় ‘আবিষ্কারের’ জন্য। এবার থেকে তৈরি করলেন একেবারেই নতুন এক ধরনের উনুন। সাধারণত গ্রামে কাঠের উনুন দেখতে পাওয়া যায়। যেখানে কাঠ দিয়ে আগুন জ্বালিয়ে রান্না করা হয়। তবে সেগুলিতে ধোঁয়া হয় অনেকটাই বেশি। ফলে সেই উনুনে যাঁরা রান্না করেন তাঁরা অনেক অসুবিধায় ভোগেন। তবে এই উনুনে সেই সব সমস্যায় পড়তে হবে না।

আরও পড়ুন: চূড়ান্ত মর্মান্তিক দুর্ঘটনা! ইঞ্জিনের সঙ্গে কামরা জুড়তে গিয়ে পিষে গেলেন রেলকর্মী

উনুনটির নির্মাতা আহমেদ হোসেন জানান, তাঁর তৈরি এই নতুন উনুনে সাধারণ উনুনের তুলনায় কাঠের পরিমাণ অনেকটাই কম লাগে। এছাড়া এতে ধোঁয়া হয় না একেবারেই। সেই সঙ্গে এতে রান্না করতেও সময় লাগে অনেকটা কম। ফলে এই উনুনে রান্না করলে সময়ও বাঁচে অনেকটা। তাই সাবেকি কাঠের উনুনের চাইতে এই উনুন ব্যবহার করা অনেকটাই লাভজনক।

আরও পড়ুন: সস্তা হচ্ছে সোনা, রুপো! গয়না কিনলে বিশেষ সুবিধা পাবেন, বড় ঘোষণা অর্থমন্ত্রীর

উনুন তৈরি নিয়ে তিনি আরও জানান, এই উনুন বানানোর পর দেখতে এসেছেন বহু মানুষ, যারাই এই উনুন দেখে গিয়েছেন, সকলেই অর্ডার করে গিয়েছেন তাঁর কাছে। তাঁর দাবি সকলের এই উনুন দারুণ পছন্দ হয়েছে। গ্রাম বাংলার মানুষের কাছে এই উনুন অনেকটাই সাশ্রয়ের দিশা দেখাবে বলে তাঁ আশা। সেই সঙ্গে গ্রাম্য এলাকার মহিলাদের স্বাস্থ্য সম্পর্কিত ঝুঁকি দূরে থাকবে এই উনুন ব্যবহার করলে। ফলে এই উনুন ব্যবহার করলে অনেক রকম সুবিধা রয়েছে। এই উনুনে একটি পাখা লাগানো রয়েছে। যা ইলেকট্রিক, ব্যাটারি এবং সৌরশক্তির মাধ্যমেও চালানো সম্ভব।

Old Age Routine:বয়সের সঙ্গে সঙ্গে হিমোগ্লোবিন-ক্যালসিয়াম কমে, দেখা দেয় হজমের সমস্যা! কী খাবেন? কী খাবেন না? জানাচ্ছেন চিকিৎসক

বয়স ষাটের গণ্ডি পেরিয়ে গেলেই ধীরে ধীরে পছন্দের খাবার তালিকা থেকে বাদ পড়তে শুরু করে। তবে পুষ্টিকর খাবার খেতে হবে রোজ, অবশ্যই পরিমিত পরিমাণে। নাহলেই জাঁকিয়ে ধরবে নানা শারীরিক সমস্যা।
বয়স ষাটের গণ্ডি পেরিয়ে গেলেই ধীরে ধীরে পছন্দের খাবার তালিকা থেকে বাদ পড়তে শুরু করে। তবে পুষ্টিকর খাবার খেতে হবে রোজ, অবশ্যই পরিমিত পরিমাণে। নাহলেই জাঁকিয়ে ধরবে নানা শারীরিক সমস্যা।
 পুষ্টিবিদ দিব্যা নাজ জানান, বয়স ষাটের গণ্ডি পেরিয়ে সত্তরের দিকে এগতে থাকলে শারীরিক ও মানসিক নানা সমস্যা দেখা দেয়। এই বয়সে সবচেয়ে বেশি দেখা দেয় ‘ইটিং ডিজঅর্ডার’।
পুষ্টিবিদ দিব্যা নাজ জানান, বয়স ষাটের গণ্ডি পেরিয়ে সত্তরের দিকে এগতে থাকলে শারীরিক ও মানসিক নানা সমস্যা দেখা দেয়। এই বয়সে সবচেয়ে বেশি দেখা দেয় ‘ইটিং ডিজঅর্ডার’’।
 বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে অনেকের খাবারে অনীহা দেখা দেয়। অনেকের মধ্যে অস্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়ার প্রবণতা বেড়ে যায়। বদহজম, পেটখারাপ, কোষ্ঠকাঠিন্য, গাঁটে গাঁটে ব্যথা এগুলি বয়সের স্বাভাবিক সমস্যা।
বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে অনেকের খাবারে অনীহা দেখা দেয়। অনেকের মধ্যে অস্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়ার প্রবণতা বেড়ে যায়। বদহজম, পেটখারাপ, কোষ্ঠকাঠিন্য, গাঁটে গাঁটে ব্যথা এগুলি বয়সের স্বাভাবিক সমস্যা।।
এই বয়সে বেশি ভারী খাবার না খেয়ে, বার বার অল্প করে খেতে হবে। বাড়িতে তৈরি কম তেল-মশলার খাবার খাওয়া উচিত। চিবিয়ে খেতে সমস্যা হলে ফলের রস তৈরি করে খাওয়া যেতেই পারে।
এই বয়সে বেশি ভারী খাবার না খেয়ে, বার বার অল্প করে খেতে হবে। বাড়িতে তৈরি কম তেল-মশলার খাবার খাওয়া উচিত। চিবিয়ে খেতে সমস্যা হলে ফলের রস তৈরি করে খাওয়া যেতেই পারে।
সকালে ৮টা থেকে ৯টা, দুপুর ১টা থেকে ২টো, বিকেল ৪টে থেকে ৫টা এবং রাতের খাওয়া ৯টার মধ্যে সেরে নিতে হবে ঘড়ি ধরে। ঘড়ির সময় ধরে খেলে অসুবিধায় পড়তে হবে না।
সকালে ৮টা থেকে ৯টা, দুপুর ১টা থেকে ২টো, বিকেল ৪টে থেকে ৫টা এবং রাতের খাওয়া ৯টার মধ্যে সেরে নিতে হবে ঘড়ি ধরে। ঘড়ির সময় ধরে খেলে অসুবিধায় পড়তে হবে না।
বয়স্কদের দিনে যে-কোনও দু’রকম প্রাণিজ প্রোটিন খাওয়া উচিত। গোটা ডিম হজম করতে না পারলে ডিমের সাদা অংশ খান। হজম ও পুষ্টিগুণে মাংসের থেকে মাছ খাওয়া বেশি ভাল।
বয়স্কদের দিনে যে-কোনও দু’রকম প্রাণিজ প্রোটিন খাওয়া উচিত। গোটা ডিম হজম করতে না পারলে ডিমের সাদা অংশ খান। হজম ও পুষ্টিগুণে মাংসের থেকে মাছ খাওয়া বেশি ভাল।
সবরকম ডাল ঘুরিয়ে ফিরিয়ে খেতে হবে। সবুজ শাকসব্জি বেশি করে খান। ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড খাদ্যতালিকায় রাখা জরুরি। চিয়া বীজ, আখরোট, সয়াবিন এবং মাছে ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড পাওয়া যায়।
সবরকম ডাল ঘুরিয়ে ফিরিয়ে খেতে হবে। সবুজ শাকসব্জি বেশি করে খান। ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড খাদ্যতালিকায় রাখা জরুরি। চিয়া বীজ, আখরোট, সয়াবিন এবং মাছে ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড পাওয়া যায়
ফাইবার-সমৃদ্ধ খাবারের মধ্যে আপেল, কলা, স্ট্রবেরি, বিট, গাজর, ব্রকোলি খেতে হবে। এই সময় হাড়ের সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে ক্যালসিয়াম জরুরি। দুধ, ছানা, পনির, দই, পালং শাকে ক্যালসিয়াম রয়েছে।
ফাইবার-সমৃদ্ধ খাবারের মধ্যে আপেল, কলা, স্ট্রবেরি, বিট, গাজর, ব্রকোলি খেতে হবে। এই সময় হাড়ের সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে ক্যালসিয়াম জরুরি। দুধ, ছানা, পনির, দই, পালং শাকে ক্যালসিয়াম রয়েছে।
বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে রক্তে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা কমে যায় অনেকের। তাই আয়রন সমৃদ্ধ খাবার খেতে হবে। রোজ একটা-দু’টি খেজুর খান। তবে চিকিৎসকের পরামর্শ না নিয়ে বাজারচলতি কোনও সাপ্লিমেন্ট খাওয়া যাবে না।
বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে রক্তে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা কমে যায় অনেকের। তাই আয়রন সমৃদ্ধ খাবার খেতে হবে। রোজ একটা-দু’টি খেজুর খান। তবে চিকিৎসকের পরামর্শ না নিয়ে বাজারচলতি কোনও সাপ্লিমেন্ট খাওয়া যাবে না।

Potato Price Hike: হুড়মুড়িয়ে দাম বাড়ছে জ্যোতি-চন্দ্রমুখী আলুর, বাজারে কমছে ‌যোগান! কোথায় ঠেকবে দাম? চিন্তায় আমজনতা

*দীর্ঘ বেশ অনেকটা সময় ধরে আলুর দাম নিয়ে জলঘোলা ক্রমশ হয়ে চলেছে। আবার এরই মাঝে বেশ কিছু ব্যবসায়ীদের ব্যবসা বন্ধের ডাক। উপরি পাওনা হিসেবে রয়েছে আলু রাখার হিমঘর বন্ধ বেশ কয়েকদিন। আর এতেই বাজারে আলুর যোগান কমতে শুরু করেছে। সংগৃহীত ছবি। 
*দীর্ঘ বেশ অনেকটা সময় ধরে আলুর দাম নিয়ে জলঘোলা ক্রমশ হয়ে চলেছে। আবার এরই মাঝে বেশ কিছু ব্যবসায়ীদের ব্যবসা বন্ধের ডাক। উপরি পাওনা হিসেবে রয়েছে আলু রাখার হিমঘর বন্ধ বেশ কয়েকদিন। আর এতেই বাজারে আলুর যোগান কমতে শুরু করেছে। সংগৃহীত ছবি।
*বর্তমান সময়ে কেজি প্রতি সাদা আলু বিক্রির দাম ছিল ২৮ থেকে ৩০ টাকা পর্যন্ত। তবে এবার সেই দাম বেড়ে ৩০ থেকে ৩৫ টাকা পর্যন্ত হওয়ার সম্ভাবনা দেখতে পাচ্ছেন বাজারের বিক্রেতারা। মূলত এই কারণে অধিকাংশ বিক্রেতা থেকে ক্রেতা চিন্তায় পড়ে গিয়েছেন।
*বর্তমান সময়ে কেজি প্রতি সাদা আলু বিক্রির দাম ছিল ২৮ থেকে ৩০ টাকা পর্যন্ত। তবে এবার সেই দাম বেড়ে ৩০ থেকে ৩৫ টাকা পর্যন্ত হওয়ার সম্ভাবনা দেখতে পাচ্ছেন বাজারের বিক্রেতারা। মূলত এই কারণে অধিকাংশ বিক্রেতা থেকে ক্রেতা চিন্তায় পড়ে গিয়েছেন।
*কোচবিহার ভবানীগঞ্জ বাজারের এক আলু বিক্রেতা হাসান মণ্ডল জানান, "বাজারে বারংবার জেলা প্রশাসনের তদারকি যাতে কাঁচা মালের দাম না বেড়ে ওঠে। আর তার মাঝেই আলুর যোগানে ভাটা। সব মিলিয়ে একটা চরম অস্বস্তিকর পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে।" সংগৃহীত ছবি। 
*কোচবিহার ভবানীগঞ্জ বাজারের এক আলু বিক্রেতা হাসান মণ্ডল জানান, “বাজারে বারংবার জেলা প্রশাসনের তদারকি যাতে কাঁচা মালের দাম না বেড়ে ওঠে। আর তার মাঝেই আলুর যোগানে ভাটা। সব মিলিয়ে একটা চরম অস্বস্তিকর পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে।” সংগৃহীত ছবি।
*যোগান কমলে দাম বাড়বে, এটাই স্বাভাবিক। তবে জেলা প্রশাসনের নির্দেশ অনুযায়ী আঠাশ টাকা মূল্যের বেশি দামে আলু বিক্রি করা যাবে না। তবে যদি খুচরো বিক্রেতারা আলু কেনেন ৩০ টাকা দামে। তবে তাঁরা কিভাবে সেই আলু ২৮ টাকা দামে বিক্রি করবেন?" সংগৃহীত ছবি। 
*যোগান কমলে দাম বাড়বে, এটাই স্বাভাবিক। তবে জেলা প্রশাসনের নির্দেশ অনুযায়ী আঠাশ টাকা মূল্যের বেশি দামে আলু বিক্রি করা যাবে না। তবে যদি খুচরো বিক্রেতারা আলু কেনেন ৩০ টাকা দামে। তবে তাঁরা কিভাবে সেই আলু ২৮ টাকা দামে বিক্রি করবেন?” সংগৃহীত ছবি।
*কোচবিহারে আরোও দুই আলু বিক্রেতা রনবীর সাহা জানান, "যদি এভাবে দাম বাড়তে থাকে তবে অগত্যা তাঁদের বাজারে আলু বিক্রি বন্ধ রাখতে হবে। কারণ, কোনোও বিক্রেতা তো নিজের ক্ষতি করে আলু বিক্রি করবেন না বাজারে।" সংগৃহীত ছবি। 
*কোচবিহারে আরোও দুই আলু বিক্রেতা রনবীর সাহা জানান, “যদি এভাবে দাম বাড়তে থাকে তবে অগত্যা তাঁদের বাজারে আলু বিক্রি বন্ধ রাখতে হবে। কারণ, কোনোও বিক্রেতা তো নিজের ক্ষতি করে আলু বিক্রি করবেন না বাজারে।” সংগৃহীত ছবি।
*বাজারের এক প্রবীন বিক্রেতা জীবন সরকার বলেন, "বাজারে যেভাবে সাদা আলুর দাম বাড়ছে। ফলে সাধারণ মানুষের কাছে সহজ হয়ে উঠেছে ভুটান আলু কেনার বিষয়। বিক্রেতারাও এই ভুটানের আলু বিক্রি করে লাভের মুখ দেখছেন। দেশি আলুর দাম এমনিতেই থাকে বেশি। তাই সেই বিষয়ে খুব একটা মাথাব্যথা নেই ক্রেতাদের একাংশের।" সংগৃহীত ছবি। 
*বাজারের এক প্রবীন বিক্রেতা জীবন সরকার বলেন, “বাজারে যেভাবে সাদা আলুর দাম বাড়ছে। ফলে সাধারণ মানুষের কাছে সহজ হয়ে উঠেছে ভুটান আলু কেনার বিষয়। বিক্রেতারাও এই ভুটানের আলু বিক্রি করে লাভের মুখ দেখছেন। দেশি আলুর দাম এমনিতেই থাকে বেশি। তাই সেই বিষয়ে খুব একটা মাথাব্যথা নেই ক্রেতাদের একাংশের।” সংগৃহীত ছবি।
*সব মিলিয়ে জেলা প্রশাসনের কাছে বিক্রেতা থেকে ক্রেতারা আবেদন জানিয়েছেন। যাতে দ্রুত বাজারে আলুর যোগান আবারও সচল করা সম্ভব হয়। যদি পর্যাপ্ত যোগান বাজারে আসতে শুরু করে। তবে দাম নিয়ন্ত্রণে থাকবে বলেই মনে করছেন বিক্রেতা থেকে ক্রেতারা। তবে কিছু অসাধু পাইকারি বিক্রেতা কোনও বিক্রির প্রমাণ না রেখে বেশি দামে আলু বিক্রি করছেন। আর এতেই বাজারে আলুর দাম বাড়ছে। সংগৃহীত ছবি।
*সব মিলিয়ে জেলা প্রশাসনের কাছে বিক্রেতা থেকে ক্রেতারা আবেদন জানিয়েছেন। যাতে দ্রুত বাজারে আলুর যোগান আবারও সচল করা সম্ভব হয়। যদি পর্যাপ্ত যোগান বাজারে আসতে শুরু করে। তবে দাম নিয়ন্ত্রণে থাকবে বলেই মনে করছেন বিক্রেতা থেকে ক্রেতারা। তবে কিছু অসাধু পাইকারি বিক্রেতা কোনও বিক্রির প্রমাণ না রেখে বেশি দামে আলু বিক্রি করছেন। আর এতেই বাজারে আলুর দাম বাড়ছে। সংগৃহীত ছবি।

Health Tips: সকালে খালিপেটে দুটো খেজুর খান, নিমেষে পাবেন ৭ ঘোড়ার শক্তি,আর যা-যা হবে…কল্পনাও করতে পারবেন না

 খেজুরকে বলা হয় রাজকীয় ফল। যেমন স্বাদ, তেমনি রোগ নিরাময়ের জন্য এক্সপার্ট। প্রতি একশো গ্রাম খেজুরে মেলে ২৮২ কিলো ক্যালরি শক্তি, ৭৫ গ্রাম কার্বোহাইড্রেট, ২.৫ গ্রাম প্রোটিন এবং ০.৪ গ্রাম ফ্যাট। রয়েছে গুরুত্বপূর্ণ অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট, ভিটামিন, অ্যামিনো অ্যাসিড। অপুষ্টিতে ভুগলে শুকনো খেজুর খাওয়ায় নিদান দেওয়া হয়। এছাড়া কোষ্ঠকাঠিন্য ভুগলে শুকনো খেজুর জলে বা দুধে ভিজিয়ে খেতে বলা হয়।
খেজুরকে বলা হয় রাজকীয় ফল। যেমন স্বাদ, তেমনি রোগ নিরাময়ের জন্য এক্সপার্ট। প্রতি একশো গ্রাম খেজুরে মেলে ২৮২ কিলো ক্যালরি শক্তি, ৭৫ গ্রাম কার্বোহাইড্রেট, ২.৫ গ্রাম প্রোটিন এবং ০.৪ গ্রাম ফ্যাট। রয়েছে গুরুত্বপূর্ণ অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট, ভিটামিন, অ্যামিনো অ্যাসিড। অপুষ্টিতে ভুগলে শুকনো খেজুর খাওয়ায় নিদান দেওয়া হয়। এছাড়া কোষ্ঠকাঠিন্য ভুগলে শুকনো খেজুর জলে বা দুধে ভিজিয়ে খেতে বলা হয়।
পুষ্টিবিদ ও চিকিৎসক দিব্যা নাজ জানান, গরমে অতিরিক্ত ঘাম হলে শরীর থেকে অনেকটা পরিমাণে খনিজ বেরিয়ে যায়। এই সময় দু’টি খেজুর খেলে তৎক্ষণাৎ ক্লান্তি কেটে যায়।
পুষ্টিবিদ ও চিকিৎসক দিব্যা নাজ জানান, গরমে অতিরিক্ত ঘাম হলে শরীর থেকে অনেকটা পরিমাণে খনিজ বেরিয়ে যায়। এই সময় দু’টি খেজুর খেলে তৎক্ষণাৎ ক্লান্তি কেটে যায়।
শুকনো খেজুরে পটাশিয়াম এবং ম্যাগনেশিয়াম রয়েছে ভরপুর মাত্রায়। এই দুই খনিজ উচ্চ রক্তচাপ এবং খারাপ কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে রাখে।
শুকনো খেজুরে পটাশিয়াম এবং ম্যাগনেশিয়াম রয়েছে ভরপুর মাত্রায়। এই দুই খনিজ উচ্চ রক্তচাপ এবং খারাপ কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে রাখে।
শুঁকনো খেজুরে রয়েছে ফসফরাস এবং ক্যালসিয়াম। দাঁতের জন্যে এই দুই খনিজ দারুণ উপকারী। বয়সকালে হাড় ক্ষয়ে যাওয়া বা অস্টিওপোরেসিসের সমস্যা রুখে দিতে পারে শুকনো খেজুর।
শুঁকনো খেজুরে রয়েছে ফসফরাস এবং ক্যালসিয়াম। দাঁতের জন্যে এই দুই খনিজ দারুণ উপকারী। বয়সকালে হাড় ক্ষয়ে যাওয়া বা অস্টিওপোরেসিসের সমস্যা রুখে দিতে পারে শুকনো খেজুর।
শুকনো খেজুরে রয়েছে সহজপাচ্য ফাইবার যা হজমের সমস্যা নিরাময় করে, কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা দূর করে
কনো খেজুরে রয়েছে সহজপাচ্য ফাইবার যা হজমের সমস্যা নিরাময় করে, কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা দূর করে।
খেজুরে আয়রন, ক্যালসিয়াম, পটাশিয়াম ও প্রয়োজনীয় বেশ কিছু ভিটামিন রয়েছে। শরীর ভাল রাখতে এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে খেজুর।
খেজুরে আয়রন, ক্যালসিয়াম, পটাশিয়াম ও প্রয়োজনীয় বেশ কিছু ভিটামিন রয়েছে। শরীর ভাল রাখতে এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে খেজুর।
গ্লুকোজ, ফ্রুক্টোজ এবং সুক্রোজের মত প্রাকৃতিক শর্করা রয়েছে শুকনো খেজুরে। জলে ভেজানো শুকনো খেজুর খেয়ে দিন শুরু করলে তৎক্ষণাৎ শরীরে চনমনে ভাব ফিরে আসে।
গ্লুকোজ, ফ্রুক্টোজ এবং সুক্রোজের মত প্রাকৃতিক শর্করা রয়েছে শুকনো খেজুরে। জলে ভেজানো শুকনো খেজুর খেয়ে দিন শুরু করলে তৎক্ষণাৎ শরীরে চনমনে ভাব ফিরে আসে।

Sawan 2024: শ্রাবণের প্রথম সোমবারেই শিবভক্তদের ভিড় বানেশ্বরে, সেজে উঠেছে গোটা মন্দির

কোচবিহার: জেলার ঐতিহ্যবাহী মন্দির হল বানেশ্বর শিব মন্দির। এই মন্দিরের প্রতিষ্ঠা নিয়ে আজও রহস্য আছে। সারা বছর এই মন্দিরে ভক্তদের ভিড় চোখে পড়ে। তবে শ্রাবণ মাস উপলক্ষে ভক্তদের ভিড় কিছুটা হলেও বেড়ে যায় এই মন্দিরে। ইতিমধ্যেই বহু ভক্ত শিবের মাথায় জল ঢালার জন্য পায়ে হেঁটে রওনা হয়েছেন বিভিন্ন এলাকা থেকে। সেই উপলক্ষে নতুন করে সাজিয়ে তোলা হয়েছে বাণেশ্বর শিব মন্দির।

এই দিন, অর্থাৎ ২২ জুলাই এবারের শ্রাবণ মাসের প্রথম সোমবার। এই পবিত্র দিন উপলক্ষে বানেশ্বর শিব মন্দিরে ধীরে ধীরে ভক্তদের ভিড় বাড়ছে। তপন কুমার নন্দী নামে এক প্রবীণ শিব ভক্ত জানান, এই মন্দিরে সারা বছরই ভক্তদের ভিড় লেগে থাকে। তবে শ্রাবণ মাস উপলক্ষে এই ভিড় অনেকটাই বেড়ে যায়। এই সময় মন্দিরকে বিশেষভাবে সাজিয়ে তোলা হয়। পুলিশি পাহারা কিছুটা হলেও বাড়িয়ে দেওয়া হয় ভক্তদের সুরক্ষার্থে। এই সময় দূর-দূরান্তের ভক্তরা পায়ে হেঁটে বানেশ্বর শিব মন্দিরে আসেন। গোটা শ্রাবণ মাস জুড়ে এই একই ছবি চোখে পড়ে।

আর‌ও পড়ুন: শিব ভক্তিতে হাতে তৈরি জিনিসের প্রদর্শনী! শ্রাবণ মাসে আরাধনার আরেক পথ

বানেশ্বর শিব মন্দির কবে স্থাপন করা হয়েছিল তা আজও রহস্য হয়ে থেকে গিয়েছে। দীর্ঘ সময় পরেও এই মন্দিরের জনপ্রিয়তা বিন্দুমাত্র কমেনি ভক্তদের মধ্যে। শ্রাবণ মাসে ভক্তরা বানেশ্বর শিব মন্দিরে শিবের মাথায় জল ঢালার জন্য পায়ে হেঁটে এসে উপস্থিত হন। এই সময় রীতিমত মেলার মত পরিস্থিতি দেখতে পাওয়া যায়।

সার্থক পণ্ডিত