Category Archives: কোচবিহার

Openbill Stork Bird: জেলায় দেখা মিলছে ঝাঁকে ঝাঁকে ‘এই’ পাখি! দেখতে ভিড় পাখিপ্রেমীদের

কোচবিহার: জেলা কোচবিহারের সদর শহরের আইটিআই মোড় এলাকা। এখানেই বেশ কিছু বড় বড় গাছের মধ্যে বাসা বাঁধছে এক বিশেষ ধরনের পাখি। বছরের অন্যান্য সময় এই পাখিগুলিকে এখানে দেখতে না পাওয়া গেলেও এই মরসুমে এই পাখিগুলি দেখা ‌যায়। এই পাখি গুলির নাম “শামুক খোল পাখি” বা ইংরেজিতে এই পাখির নাম “Openbill Stork”।

এই পাখি গুলি দীর্ঘদিন এখানে এসে বাসা বেঁধে থাকে এবং ডিম দেয়। তারপর সেই ডিম ফুটে বাচ্চা বের হয়। বাচ্চা বড় হলে শামুক খোল পাখিরা আবারও এখান থেকে চলে যায়। কোচবিহারের এক পাখি অভিজ্ঞ ব্যক্তি অর্ধেন্দু বনিক জানান,”এই পাখি গুলি মূলত ছোট মাছ ও শামুক, গেরি ও গুগলি খায়। বর্ষার মরশুমে এই পাখি দেখার আকর্ষণে বহু মানুষ ছুটে আসেন কোচবিহার শহরে।”

আরও পড়ুন:এরকম অ্যাম্বুলেন্স কেউ দেখেছেন? মানুষ নয়, কোন রোগীদের পরিসেবায় এই বাহন! জেনে নিন

এক নিয়মে পাখিরা প্রতিবছর এখানে আসে। আবার একটা সময় পর এখান থেকে উড়ে চলে যায় অন্যত্র। এই নিয়মের কোনও পরিবর্তন হয়নি আজও। তাইতো এই পাখিদের নিয়ে পাখি প্রেমীদের মধ্যে কৌতূহলের শেষ থাকে না। সকাল থেকে সন্ধ্যে পর্যন্ত বহু মানুষ এই পাখিদের ছবি কিংবা পাখি দেখতে ‌যান এই এলাকায়।
আরও খবর পড়তে ফলো করুন
https://whatsapp.com/channel/0029VaA776LIN9is56YiLj3F

Sarthak Pandit

North Bengal rainfall alert: ২১শে জুলাই থেকে প্রবল বৃষ্টির সম্ভাবনা উত্তরবঙ্গের বিভিন্ন জেলায়, জেনে নিন বিস্তারিত

উত্তরবঙ্গে দুর্যোগ যেন কমছেই না। আজ এবং কাল অর্থাৎ ২১ জুলাই উত্তরবঙ্গের উপরের দিকের পাঁচ জেলার অধিকাংশ এলাকায় বিক্ষিপ্তভাবে বজ্রবিদ্যুৎ-সহ হালকা বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে।
উত্তরবঙ্গে দুর্যোগ যেন কমছেই না। আজ এবং কাল অর্থাৎ ২১ জুলাই উত্তরবঙ্গের উপরের দিকের পাঁচ জেলার অধিকাংশ এলাকায় বিক্ষিপ্তভাবে বজ্রবিদ্যুৎ-সহ হালকা বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে।
দার্জিলিং, কালিম্পং, জলপাইগুড়ি, কোচবিহার এবং আলিপুরদুয়ারে বজ্রবিদ্যুৎ-সহ বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। ভারী বৃষ্টি হতে পারে জলপাইগুড়ি এবং আলীপুরদুয়ার জেলায়।
দার্জিলিং, কালিম্পং, জলপাইগুড়ি, কোচবিহার এবং আলিপুরদুয়ারে বজ্রবিদ্যুৎ-সহ বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। ভারী বৃষ্টি হতে পারে জলপাইগুড়ি এবং আলীপুরদুয়ার জেলায়।
রবিবার অর্থাৎ ২১ জুলাই উত্তরবঙ্গে বৃষ্টি বাড়বে। বজ্রবিদ্যুৎ-সহ বৃষ্টি হবে উপরের দিকের পাঁচ জেলায়। দার্জিলিং-সহ উপরের পাঁচ জেলাতে বজ্রবিদ্যুৎ-সহ হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টি।
রবিবার অর্থাৎ ২১ জুলাই উত্তরবঙ্গে বৃষ্টি বাড়বে। বজ্রবিদ্যুৎ-সহ বৃষ্টি হবে উপরের দিকের পাঁচ জেলায়। দার্জিলিং-সহ উপরের পাঁচ জেলাতে বজ্রবিদ্যুৎ-সহ হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টি।
রবিবার ভারী বৃষ্টি জলপাইগুড়ি এবং আলিপুরদুয়ার জেলায়। ৭০ থেকে ১০০ মিলিমিটার বৃষ্টি হতে পারে এই দুই জেলায়।
রবিবার ভারী বৃষ্টি জলপাইগুড়ি এবং আলিপুরদুয়ার জেলায়। ৭০ থেকে ১০০ মিলিমিটার বৃষ্টি হতে পারে এই দুই জেলায়।
সোমবার ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা কালিম্পং এবং জলপাইগুড়ি জেলায়। সোমবার থেকে উত্তরবঙ্গের কিছু এলাকায় বৃষ্টিপাত (ফেয়ারলি ওয়াইড স্প্রেড রেইন) হবে।
সোমবার ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা কালিম্পং এবং জলপাইগুড়ি জেলায়। সোমবার থেকে উত্তরবঙ্গের কিছু এলাকায় বৃষ্টিপাত (ফেয়ারলি ওয়াইড স্প্রেড রেইন) হবে।

Shola Garland Artists: পুজো আসতেই ব্যস্ততা তুঙ্গে, এখন থেকেই দিনরাত এই কাজ করছেন শিল্পীরা

কোচবিহার: দুর্গাপুজোর আর মাত্র কিছুটা সময় বাকি। ইতিমধ্যেই বাঙালিদের মধ্যে পুজোর কাউন্টডাউন শুরু হয়ে গিয়েছে। স্বাভাবিকভাবেই কর্মব্যস্ততা বেড়েছে বিভিন্ন ক্ষেত্রের শিল্পীদের। এই শিল্পীদের মধ্যে অন্যতম হল শোলা দিয়ে মালা তৈরির শিল্পীরা। এই শিল্পীদের সারা বছর খুব একটা বেশি চাপ চোখে পড়ে না। তবে দুর্গাপুজোর আগে তাঁদের কর্মব্যস্ততা বেড়ে যায় অনেকটাই।

বর্তমানে যতই প্লাস্টিক সহ বিভিন্ন ধরনের মালার প্রচলন বাড়ুক না কেন দুর্গাপুজোয় শোলার তৈরি সাবেকি মালার চাহিদা আজও যথেষ্ট। কোচবিহারের ভেটাগুড়ি এলাকায় এমনই বেশ কিছু শোলা শিল্পী আছেন। তাঁদেরই অন্যতম সোনামনি রায় জানান, দীর্ঘ সময় ধরে পারিবারিকভাবে এই কাজ করে আসছেন। আগে সারা বছর এই মালার চাহিদা থাকলেও বর্তমানে তা থাকে না। বর্তমান সময়ে শুধুমাত্র দুর্গাপুজোর সময় এই মালার চাহিদা বাড়ে। একেবারে পরিবেশবান্ধব এই শোলা দিয়ে তৈরি মালা বহু মানুষ আজ‌ও কিনতে পছন্দ করেন। তাইতো দুর্গা পুজোর আগে তাঁদের সকলের কর্মব্যস্ততা অনেকটা বেড়ে যায়। বেশি করে মালা তৈরি করে মজুদ করে রাখতে হয় তাদের দুর্গা পুজোর জন্য। বাড়ির মহিলারাই এই কাজের সঙ্গে বেশি যুক্ত থাকেন।

আর‌ও পড়ুন: এই মারাত্মক ভাইরাসের থাবা বাংলায়! বাদুড়িয়ার গোটা গ্রাম প্রবল জ্বরে আক্রান্ত

এলাকার আরও দুই শিল্পী বুলবুলি বর্মন ও যুথিকা মালাকার জানান, বিভিন্ন রঙের রকমারি মালা তৈরি করতে হয় এই সময়। শুকনো রঙ দিয়ে মালা তৈরি করতে খুব একটা বেশি সময় লাগে না। তবে যেগুলি ভেজা রঙ দিয়ে তৈরি করতে হয়, সেই মালা গুলিতে সময়ের প্রয়োজন পড়ে অনেকটাই বেশি। তাইতো পুজোর সময় তৈরি করতে বসলে মালা তৈরি করা সম্ভব নয়। মূলত এই কারণেই পুজোর আগে থেকেই এই মালা তৈরির কাজ শুরু করেন তাঁরা। প্রচুর পরিমাণ মালা তৈরি করে মজুত করে রাখেন।

সার্থক পণ্ডিত

North Bengal weather update: উত্তরবঙ্গ জুড়ে আরও বিপর্যয়ের ইঙ্গিত! ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা বেশ কিছু জেলায়

শুক্রবার অর্থাৎ আজ থেকে উত্তরবঙ্গের বেশ কিছু জায়গায় (ফেয়ারলি ওয়াইড স্প্রেইড রেইন) বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে, জানিয়েছে আলিপুর আবহাওয়া দফতর।
শুক্রবার অর্থাৎ আজ থেকে উত্তরবঙ্গের বেশ কিছু জায়গায় (ফেয়ারলি ওয়াইড স্প্রেইড রেইন) বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে, জানিয়েছে আলিপুর আবহাওয়া দফতর।
যদিও শুক্রবার বৃষ্টির সম্ভাবনা কিছুটা কম উত্তরবঙ্গে। বিক্ষিপ্তভাবে বজ্রবিদ্যুৎ-সহ হালকা বৃষ্টি হতে পারে দার্জিলিং, কালিম্পং, জলপাইগুড়ি, কোচবিহার, আলিপুরদুয়ার এবং উত্তর দিনাজপুরে।
যদিও শুক্রবার বৃষ্টির সম্ভাবনা কিছুটা কম উত্তরবঙ্গে। বিক্ষিপ্তভাবে বজ্রবিদ্যুৎ-সহ হালকা বৃষ্টি হতে পারে দার্জিলিং, কালিম্পং, জলপাইগুড়ি, কোচবিহার, আলিপুরদুয়ার এবং উত্তর দিনাজপুরে।
শনিবার থেকে ফের বৃষ্টি বাড়বে উত্তরবঙ্গে। উপরের পাঁচ জেলার অধিকাংশ এলাকাতেই বৃষ্টিপাত হতে পারে, অর্থাৎ ওয়াইড স্প্রেইড রেইনের সম্ভাবনা। শনিবার ও রবিবার ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস রয়েছে দু’-তিন জেলায়।
শনিবার থেকে ফের বৃষ্টি বাড়বে উত্তরবঙ্গে। উপরের পাঁচ জেলার অধিকাংশ এলাকাতেই বৃষ্টিপাত হতে পারে, অর্থাৎ ওয়াইড স্প্রেইড রেইনের সম্ভাবনা। শনিবার ও রবিবার ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস রয়েছে দু’-তিন জেলায়।
শনিবার ভারী বৃষ্টি হবে জলপাইগুড়ি এবং আলিপুরদুয়ার জেলায়। বাকি জেলাগুলিতেও বজ্রবিদ্যুৎ-সহ হালকা বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে।
শনিবার ভারী বৃষ্টি হবে জলপাইগুড়ি এবং আলিপুরদুয়ার জেলায়। বাকি জেলাগুলিতেও বজ্রবিদ্যুৎ-সহ হালকা বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে।
রবিবার উত্তরবঙ্গে বৃষ্টি বাড়তে পারে বলে জানিয়েছে হাওয়া অফিস। বজ্রবিদ্যুৎ-সহ বৃষ্টি হতে পারে উপরের দিকের পাঁচ জেলাতে। ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে জলপাইগুড়ি, কালিম্পং এবং আলিপুরদুয়ার জেলায়। এই তিন জেলায় ৭০ থেকে ১০০ মিলিমিটার বৃষ্টি হতে পারে।
রবিবার উত্তরবঙ্গে বৃষ্টি বাড়তে পারে বলে জানিয়েছে হাওয়া অফিস। বজ্রবিদ্যুৎ-সহ বৃষ্টি হতে পারে উপরের দিকের পাঁচ জেলাতে। ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে জলপাইগুড়ি, কালিম্পং এবং আলিপুরদুয়ার জেলায়। এই তিন জেলায় ৭০ থেকে ১০০ মিলিমিটার বৃষ্টি হতে পারে।

Training Camp: সাপ নিয়ে ভ্রান্তি সর্বত্র, প্রকৃত তথ্য জানাতে প্রশিক্ষণের আয়োজন

কোচবিহার: প্রতিবছর সাপের কামড়ে মৃত্যু হয় বহু মানুষের। আর এই সমস্যা দিনে দিনে ক্রমশ বেড়েই চলেছে। মূলত অন্ধবিশ্বাস ও কুসংস্কারের জন্য এই ধরনের সমস্যার সম্মুখীন হতে হয় বহু মানুষকে। এই সমস্যা সমাধান করার জন্য এবার একটি সংগঠন এগিয়ে এল।

সংগঠনটি বিভিন্ন স্কুলের ছাত্রছাত্রীদের প্রশিক্ষণ দিচ্ছে কীভাবে সাপের সম্পর্কে জানা সম্ভব হবে তা নিয়ে। কোন‌ও সাপ নির্বিষ আর কোন সাপ বিষযুক্ত তা চেনার পদ্ধতি বলে দিচ্ছে সংগঠনটি। এছাড়া সাপের ধরন, গঠন বৈশিষ্ট্য কীরকম হয়ে সবকিছুই ওই প্রশিক্ষণে ছাত্রছাত্রীদের জানানো হয়েছে।

আর‌ও পড়ুন: সীমিত পরিকাঠামোতেই কামাল মহকুমা হাসপাতালের, প্রাণে বেঁচে গেল মুমূর্ষু রোগী

পরিবেশপ্রেমী ও প্রশিক্ষক অর্ধেন্দু বণিক জানান, সাপেদের নিয়ে এই সমস্যা নতুন নয়। তবে দিনের পর দিন এই সমস্যা বেড়ে ওঠায় ক্ষতি হচ্ছে মানুষের নিজের। একইসঙ্গে অস্তিত্ব সঙ্কটে পড়ে যাচ্ছে সাপেরা। তবে সচেতন থাকলে আগামী দিনে সাপে কাটার রোগীর মৃত্যুহার একেবারে তলানিতে নিয়ে আসা সম্ভব হবে বলে তিনি জানান।

বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক সুশান্ত দাস জানান, যদি সমাজের থেকে অন্ধবিশ্বাস ও কুসংস্কার দূর হয়ে যায় তবে সাপের কামড়ে মৃত্যুর হার এবং বিপদের হার কমবে অনেকটাই। এই সমস্যা যাতে সুদূরপ্রসারী না হয় সেক্ষেত্রে এগিয়ে আসতে হবে সকলকে। বিদ্যালয়ের এক পড়ুয়া, উৎসব সিংহ কার্জি জানান, মূলত সাপেদের কে চিনে নিলে সমস্যা এড়ানো সম্ভব। সেক্ষেত্রে বিষ এবং নির্বিষ সাপের ভেদাভেদ করে পর্যাপ্ত পদক্ষেপ নেওয়া যাবে। তবে সাপ দেখামাত্রই তার থেকে দূরে থাকা প্রয়োজন। এবং দ্রুত সর্প উদ্ধারকারীদের সঙ্গে যোগাযোগ করা উচিত।

সার্থক পণ্ডিত

Viral Tree Ambulance: এরকম অ্যাম্বুলেন্স কেউ দেখেছেন? মানুষ নয়, কোন রোগীদের পরিসেবায় এই বাহন! জেনে নিন

কোচবিহার: রোগীদের হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার জন্যই পরিসেবা দেয় অ্যাম্বুলেন্স। তবে কোচবিহারে একেবারেই অন্য রকম একটি অ্যাম্বুলেন্স চোখে পড়ল। অ্যাম্বুলেন্সটির রঙ সম্পূর্ণ সবুজ। অ্যাম্বুলেন্সটির ভিতরে রয়েছে নানা রকম যন্ত্রপাতি। শহরের বিভিন্ন এলাকায় ঘুরে বেড়াতে দেখা যাচ্ছে এই অ্যাম্বুলেন্সকে। রোগী নয়, বেশ কয়েকজন ব্যক্তি এই গাড়িতে করে ঘুরে বেড়াচ্ছেন প্রতিনিয়ত। রয়েছে একটি হেল্প লাইন নম্বরও। যেখানে ফোন করলেই হাজির হচ্ছেন এই গাড়িসমেত লোকেরা। তবে মানুষের সেবায় নয়, এই অ্যাম্বুলেন্স সম্পূর্ণ ভাবে গাছেদের সেবায় নিয়োজিত।

নামেও ‘ট্রি অ্যাম্বুলেন্স’। জানা যায়, এই ভাবনা বিনয় দাসের। তিনি গাছপ্রেমী। এক সময় কর্মসূত্রে ইন্দোরে ছিলেন। সেখানেই তিনি এই ধরনের গাড়ি প্রথম দেখেন। সেই গাড়ি দিয়ে শহরের মাঝে লাগানো গাছেদের পরিচর্যা করা হত। তখন তিনি সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন কোচবিহারে এসে এখানেও একই ধরনের গাড়ির ব্যবস্থা করবেন। অবশেষে ইচ্ছাপূরণ।

এক ব্যক্তিকে গাড়ির বরাত দিয়েছিলেন বিনয়। তার পর কিছুদিন আগে এই গাড়ির পরিসেবা শুরু করা হয় কোচবিহারে। কী ভাবে গাছেদের সেবা করে ট্রি অ্যাম্বুলেন্স? বিনয় জানান, এই গাড়ির মধ্যে থাকা যন্ত্র দিয়ে উপড়ে পড়া গাছকে সংরক্ষণ করা থেকে শুরু করে গাছের পরিচর্যা করা যাবে। ফলে গাছদের ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা নেই আর। এছাড়া এই গাড়িতে করে প্রতিদিন বেশ কিছু গাছ লাগানো হবে শহরের বিভিন্ন অংশে। রাজ আমলে শহরের বিভিন্ন এলাকার নাম বিভিন্ন গাছের নামের সঙ্গে মিলিয়ে রাখা হয়েছিল। তবে বর্তমানে সেই গাছগুলি এলাকা থেকে বিলীন হয়ে গিয়েছে। তাই আবার গাছ লাগানর পরিকল্পনা বিনয়ের। আগের মতোই গাছের সংখ্যা ফিরিয়ে আনার কর্মসূচী তাঁদের।

আরও পড়ুন- ৬৪ বছরের ফেরিওয়ালার ভ্যানে ওটা কী ঝুলছে? কাণ্ড দেখলে চমকে যাবেন!

জেলার মানুষেরা এই ধরনের অভিনব পরিষেবা দেখতে পেয়ে রীতিমতো অবাক। বহু গাছ ঝড় কিংবা বিভিন্ন কারণে ক্ষতির সমুখীন হয়। এবার থেকে সেই গাছগুলিকে রক্ষা করবে এই অ্যাম্বুলেন্স, দাবি বিনয়ের। ইতিমধ্যেই বহু মানুষ যোগাযোগ করতে শুরু করেছেন এই ট্রি অ্যাম্বুলেন্স হেল্প লাইন নম্বরে। শহরে এই পরিসেবা দিতে পেরে খুশি বিনয় ও তাঁর সঙ্গে কাজ করা মানুষেরাও।

সার্থক পন্ডিত 

Cooch Behar News: সীমাহীন ঝুঁকি! সাইকেল নিয়ে রেল ব্রিজ পারাপার ব্যক্তির! ট্রেনের ধাক্কায় মুহূর্তে সব শেষ!

কোচবিহার: সাইকেল নিয়ে ঝুঁকিপূর্ণ রেলব্রিজ পারাপার। আর তাতেই ঘটে গেল বিপত্তি। রেল ব্রিজ পারাপার হওয়ার সময় আচকাই পেছন থেকে ট্রেনের ধাক্কা। ধাক্কা লেগে নদীতে পড়ে গেলেন ব্যক্তি। রেল লাইনে পড়ে রইল দুমড়ে মুচড়ে যাওয়া সাইকেল।

স্থানীয় সূত্রে জানতে পারা গিয়েছে,”শুক্রবার ঘুঘুমারি এলাকায় রেলব্রিজে বামনহাট গামী উত্তরবঙ্গ এক্সপ্রেসের ধাক্কায় নদীতে ছিটকে পড়েন এক ব্যক্তি। মুহূর্তেই নদীতে তলিয়ে যান সেই অজ্ঞাত পরিচয় ব্যক্তি। নদীতে পড়ে যাওয়ার পর তাঁকে আর দেখতে পাওয়া যায়নি। এলাকার স্থানীয় বাসিন্দারা খোঁজাখুঁজি করলেও মেলেনি তাঁর দেহ।

আরও পড়ুন:বেশি বয়সে সন্তান নেওয়ার সিদ্ধান্ত! পুরুষরা আজ থেকে ৫টি ঘরোয়া টিপস মানুন জীবনে ! দ্রুতই আসবে খুশির খবর

ঘটনার খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে আসে কোতোয়ালি থানার পুলিশ।” কোচবিহার কোতোয়ালি থানার পুলিশ সূত্রে জানতে পারা গিয়েছে,”দুর্ঘটনাগ্রস্থ ব্যক্তির মৃতদেহ এখনো পর্যন্ত খুঁজে পাওয়া যায়নি। তবে মৃতদেহের খোঁজে তল্লাশি চলছে নদীর বুকে।” তবে এই রেল দুর্ঘটনা আবারও চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দিল সাধারণ মানুষের বেপরোয়া মনোভাব।
আরও খবর পড়তে ফলো করুন
https://whatsapp.com/channel/0029VaA776LIN9is56YiLj3F

Sarthak Pandit

Men’s Fertility Homely Tips: বেশি বয়সে সন্তান নেওয়ার সিদ্ধান্ত! পুরুষরা আজ থেকে ৫টি ঘরোয়া টিপস মানুন জীবনে ! দ্রুতই আসবে খুশির খবর

সাধারণ ভাবে পুরুষদের ক্ষেত্রে বয়স বাড়ার সঙ্গে প্রজনন ক্ষমতাও কমতে থাকে। বীর্যের পরিমাণ কমতে শুরু করে অনেকটাই। এর থেকেই দেখা দেয় বন্ধ্যাত্ব। ফলে অসুবিধায় পড়েন অনেকেই।
সাধারণ ভাবে পুরুষদের ক্ষেত্রে বয়স বাড়ার সঙ্গে প্রজনন ক্ষমতাও কমতে থাকে। বীর্যের পরিমাণ কমতে শুরু করে অনেকটাই। এর থেকেই দেখা দেয় বন্ধ্যাত্ব। ফলে অসুবিধায় পড়েন অনেকেই।
অভিজ্ঞ যৌনরোগ বিশষজ্ঞ চিকিৎসক অমিত দত্ত জানান, জীবনযাত্রার কিছু পরিবর্তন এবং খাদ্য ও পুষ্টির ক্ষেত্রে বিশেষ কিছু বিষয় খেয়াল রাখলে এই সমস্যা এড়ানো যায় অনেকটাই সহজে।
অভিজ্ঞ যৌনরোগ বিশষজ্ঞ চিকিৎসক অমিত দত্ত জানান, জীবনযাত্রার কিছু পরিবর্তন এবং খাদ্য ও পুষ্টির ক্ষেত্রে বিশেষ কিছু বিষয় খেয়াল রাখলে এই সমস্যা এড়ানো যায় অনেকটাই সহজে।
সবার প্রথমে শরীরের ওজনের ওপর খেয়াল রাখা উচিত। অতিরিক্ত ওজন কিংবা কম ওজন হরমোন উৎপাদন এবং শুক্রাণুর স্বাস্থ্যকে প্রভাবিত করে থাকে। তখন সমস্যা বাড়তে শুরু করে।
সবার প্রথমে শরীরের ওজনের ওপর খেয়াল রাখা উচিত। অতিরিক্ত ওজন কিংবা কম ওজন হরমোন উৎপাদন এবং শুক্রাণুর স্বাস্থ্যকে প্রভাবিত করে থাকে। তখন সমস্যা বাড়তে শুরু করে।
পরিমিত শারীরিক কার্যকলাপ সামগ্রিক স্বাস্থ্যের উন্নতি করতে সাহায্য করে থাকে। তাই অতিরিক্ত ব্যায়াম এড়িয়ে চলতে হবে। অতিরিক্ত ব্যায়াম নেতিবাচক ভাবে ফার্টিলিটিকে প্রভাবিত করে।
পরিমিত শারীরিক কার্যকলাপ সামগ্রিক স্বাস্থ্যের উন্নতি করতে সাহায্য করে থাকে। তাই অতিরিক্ত ব্যায়াম এড়িয়ে চলতে হবে। অতিরিক্ত ব্যায়াম নেতিবাচক ভাবে ফার্টিলিটিকে প্রভাবিত করে।
মানসিক চাপের মাত্রা শুক্রাণু তৈরির জন্য প্রয়োজনীয় হরমোন গুলির নিঃসরণে বাধা প্রদান করে থাকে। তাই এক্ষেত্রে মানসিক চাপ কমানোর কৌশলগুলি গ্রহণ করে চাপ কমানো উচিত।
মানসিক চাপের মাত্রা শুক্রাণু তৈরির জন্য প্রয়োজনীয় হরমোন গুলির নিঃসরণে বাধা প্রদান করে থাকে। তাই এক্ষেত্রে মানসিক চাপ কমানোর কৌশলগুলি গ্রহণ করে চাপ কমানো উচিত।
অতিরিক্ত মাত্রায় তাপের ফলে শুক্রাণু উৎপাদন ব্যাহত হয়ে থাকে। তাই এক্ষেত্রে টাইট অন্তর্বাস এড়িয়ে চলা উচিত। যাতে অণ্ডকোষের তাপমাত্রা বাড়াতে না পারে। তবে শুক্রাণু বেশি তৈরি হয়।
অতিরিক্ত মাত্রায় তাপের ফলে শুক্রাণু উৎপাদন ব্যাহত হয়ে থাকে। তাই এক্ষেত্রে টাইট অন্তর্বাস এড়িয়ে চলা উচিত। যাতে অণ্ডকোষের তাপমাত্রা বাড়াতে না পারে। তবে শুক্রাণু বেশি তৈরি হয়।
ধূমপান এবং অ্যালকোহল এড়িয়ে চলা উচিত। অতিরিক্ত ধূমপান এবং অ্যালকোহল সেবন শুক্রাণুর সংখ্যা এবং গতিশীলতা কমিয়ে দেয়। সেক্ষেত্রে ফার্টিলিটি উন্নত হতে পারে না সহজে।
ধূমপান এবং অ্যালকোহল এড়িয়ে চলা উচিত। অতিরিক্ত ধূমপান এবং অ্যালকোহল সেবন শুক্রাণুর সংখ্যা এবং গতিশীলতা কমিয়ে দেয়। সেক্ষেত্রে ফার্টিলিটি উন্নত হতে পারে না সহজে।
ফল, সবজি, গোটা শস্য, চর্বিহীন প্রোটিন এবং স্বাস্থ্যকর খাবার বেশি করে খাওয়া উচিত। জিঙ্ক, সেলেনিয়াম এবং ভিটামিন-C, E -এর মতো পুষ্টি শুক্রাণুর স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
ফল, সবজি, গোটা শস্য, চর্বিহীন প্রোটিন এবং স্বাস্থ্যকর খাবার বেশি করে খাওয়া উচিত। জিঙ্ক, সেলেনিয়াম এবং ভিটামিন-C, E -এর মতো পুষ্টি শুক্রাণুর স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ খাবার শুক্রাণুকে অক্সিডেটিভ স্ট্রেস থেকে রক্ষা করতে দারুণ ভাবে সাহায্য করে থাকে। তাই বেশি করে বাদাম জাতীয় খাবার গ্রহণ করতে পারেন। এতে লাভ হবে অনেকটাই।
অ্যান্টি- অক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ খাবার শুক্রাণুকে অক্সিডেটিভ স্ট্রেস থেকে রক্ষা করতে দারুণ ভাবে সাহায্য করে থাকে। তাই বেশি করে বাদাম জাতীয় খাবার গ্রহণ করতে পারেন। এতে লাভ হবে অনেকটাই।

Viral Mango Drink: ফের গরম বাড়ছে জেলায়! তৃষ্ণা মেটাতে আমের স্বাদের নতুন ঠান্ডা পানীয়! দোকানে উপচে পড়া ভিড়

কোচবিহার: ইতিমধ্যেই বৃষ্টির আবহাওয়া কেটে গিয়ে আবারও গরম পড়তে শুরু করেছে জেলায়। ফলে গরমের আবহাওয়া রীতিমতো নাভিশ্বাস উঠতে শুরু করেছে জেলাবাসীর। তবে, এরই মাঝে জেলা সদর শহরে এক নতুন ঠাণ্ডা পানীয় বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। স্বল্প মূল্যের এই পানীয়ের মধ্যে পাওয়া যাচ্ছে একেবারে খাঁটি আমের স্বাদ। গ্রাহকরা চাইলে কাঁচা কিংবা পাকা দুটি আমের স্বাদই নিতে পারেন। তবে সকলের মাঝে বেশি জনপ্রিয় হয়েছে পাকা আমের স্বাদ। বিশেষ এই ঠান্ডা পানীয়ের নাম “মশলা ম্যাংগো”। সন্ধ্যে নামলেই এই পানীয়ের টানে ভিড় জমাচ্ছেন বহু মানুষ।

আরও পড়ুনঃ ‘বীজেই’ হবে কেল্লাফতে! কেজি কেজি মেদ ঝরবে ৭দিনে, ফিগার হবে ‘করিনা-দীপিকার’ মতো

দোকানের কর্ণধার ইকরাম হক জানান, “হঠাৎ করেই গরম পড়তে শুরু করার কারণে ঠান্ডা পানীয়ের দিকে ছুটতে শুরু করেছে মানুষ। তাইতো তিনি নিয়ে এসেছেন এই বিশেষ ঠান্ডা পানীয়। এই পানীয় কিন্তু অনেকটাই রিফ্রেশিং। মাত্র ৩০ টাকা প্রতি গ্লাস মূল্যে দেওয়া হচ্ছে এই পানীয়। রয়েছে খাঁটি আমের স্বাদ। যদিও আমের মরসুম শেষের পথে। তাই তো মানুষ আরও বেশি করে আমের স্বাদের প্রতি ঝুঁকছে। বর্তমান সময়ে সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত বেশ অনেকটাই বিক্রি হচ্ছে এই ঠান্ডা পানীয়। বহু মানুষ এই পানীয়ের কথা জানতে পেরে এসে খোঁজ করছেন দোকানে।”

দোকানে আসা দুই গ্রাহক মনীষা দে ও ঝুমা দত্ত জানান, “গরম লাগলে বোতলের ঠান্ডা পানীয় পান করার চাইতে এই পানীয় অনেকটাই ভাল। এতে মেশানো হচ্ছে খাঁটি আম। এছাড়াও দেওয়া হচ্ছে বিশেষ কিছু মশলা, জলজিরা, সামান্য পাতি লেবুর রস এবং পুদিনা পাতা। ফলে গরমে অনেকটা সময় পর্যন্ত পেট ঠান্ডা থাকছে এই পানীয় পান করলে। তাই তো বহু মানুষ এই ঠান্ডা পানীয় পছন্দ করছেন। তাঁরা দু’জনে একটি ভিডিও দেখে জানতে পেরে এই দোকানে এসেছেন এই পানীয়ের স্বাদ নিতে।”

জেলায় বহু ঠান্ডা পানীয়ের দোকান রয়েছে। তবে কিছুদিনের মধ্যেই জেলায় এই নতুন শুরু হয়ে দোকানের এই বিশেষ ঠান্ডা পানীয় বেশ অনেকটাই জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। ক্রমাগত এই ঠান্ডা পানীয়ের চাহিদা বেড়েই চলছে। তবে এই পানীয় শুরুই বড়রা নয়। ছোট থেকে বড় সকলেই পান করতে পারবেন। কারণ এতে ব্যবহার করা জিনিসগুলিতে কোনও ক্ষতি হবে না এটুকু নিশ্চিত ভাবে বলা যায়।

Sarthak Pandit

Durga Puja 2024: কাউন্টডাউন শুরু…! প্রতিমার কাঠামোয় টান ধরছে মাটিতে, দুর্গাপুজো আর কতদিন বাকি?

কোচবিহার: ইতিমধ্যেই দুর্গাপুজোর দিন গোনা শুরু হয়ে গিয়েছে। বাঙালির সর্বকালের শ্রেষ্ঠ উৎসব দুর্গাপুজো। তাই এই পুজোকে কেন্দ্র করে রীতিমতো উদ্দীপনা চোখে পড়ে বাঙালিদের মধ্যে। প্রতিবছর বিগ বাজেটের দুর্গাপুজোর আয়োজন হয় বিভিন্ন জেলায়। চলতি বছরে বিগ বাজাটের পুজোর সংখ্যা কোচবিহার জেলায় বেড়েছে কিছুটা। ফলে চাপের মুখে পড়েছেন প্রতিমা শিল্পীদের একাংশ। ইতিমধ্যেই বেশ কিছু বিগ বাজারের দুর্গাপুজোর প্রতিমার অর্ডার এসেছে শিল্পীদের কাছে। প্রতিমা তৈরির কাজ দ্রুতগতিতে করছেন প্রতিমা শিল্পীরা।

কোচবিহারের এক প্রসিদ্ধ প্রতিমা শিল্পী গোবিন্দ পাল জানান, “প্রতিবছর তাঁকে বেশ কিছু বিগ বাজেটের দুর্গা প্রতিমার অর্ডার আসে। পাশাপাশি থাকে অন্যান্য দুর্গা প্রতিমা তৈরির কাজ। তবে এবার বিগ বাজেটের পুজোর সংখ্যা কিছুটা বেড়েছে জেলায়। ইতিমধ্যেই সেগুলির বেশ কয়েকটি দুর্গা পুজোর প্রতিমার অর্ডার এসে গিয়েছে কারখানায়। তাই কাজ শুরু করতে হয়েছে। আরও বেশকিছু প্রতিমার অর্ডার আশা এখনও বাকি। সেগুলিও কয়েকদিনের মধ্যেই চলে আসবে। ফলে ক্রমাগত চাপ বাড়ছে।”

আরও পড়ুনঃ পাশের সিটে ভালবাসার মানুষ! শহরের নজর এড়িয়ে এই বর্ষায় লং ড্রাইভে যান এই ৬ জায়গায়, উত্তাল প্রেমে ভেসে যাবেন

তিনি আরও জানান, “বেশিরভাগ বিগ বাজাটের দুর্গাপুজোর প্রতিমা মহালয়ার মধ্যেই ডেলিভারি করতে হবে। ধীর গতিতে কাজ করলে তা সম্ভব হবে না। তবে তিনি একা কাজ করছেন না। তাঁর সঙ্গে কাজ করছে আরও বেশ কয়েকজন শিল্পী।” প্রতিমা শিল্পী বিনয় পাল জানান, “বিগ বাজেটের দুর্গা প্রতিমা থিমের সঙ্গে সামঞ্জস্য করে তৈরি করতে হয়। সময় লাগে অনেকটাই বেশি। প্রতিমায় বিভিন্ন ছোটখাটো নকশার কাজ থাকে অনেক বেশি। তাই শান্ত মাথায় এই কাজগুলি না করলে প্রতিমা সুন্দর হয় না।”

তবে প্রতিমা শিল্পীদের তৈরি এই দুর্গা প্রতিমাগুলি বহু মানুষের নজর আকর্ষণ করে। তাইতো প্রতিবছর দুর্গা পুজোর আগে থেকেই করা এই খাটনি সফল বলে মনে হয় তাঁদের। প্রতিবছর পুজোর আগে রাত জেগে কাজ সম্পন্ন করার তাগিদ দেখতে পাওয়া যায় সকল প্রতিমা শিল্পীদের মধ্যে। তবে জেলার প্রসিদ্ধ প্রতিমা শিল্পীদের তৈরি প্রতিমা শুধুই জেলায় নয়। জেলার বাইরেও জেলার বাইরেও বিভিন্ন বিগ বাজারের পুজোগুলিতে যায়।

Sarthak Pandit