Category Archives: স্বাস্থ্য

Dry Coconut Health Benefits: পুজোর এই প্রসাদই সুস্বাস্থ্যের ত্রিশূল! ব্লাডসুগার, প্রেশার, স্ট্রোকের বিরুদ্ধে মারমুখী ফল, দিনভর এনার্জিতে ভরপুর

শুকনো নারকেলের ব্যাপক পরিমাণে পুষ্টিগুণ বজায় থাকে ৷ এই বিষয়ে পুষ্টিবিদ জুহি আরোরা তাঁর ইনস্টাগ্রামে পোস্টে লিখেছেন নারকেলে হেলদি ফ্যাট থাকে ৷ প্রতীকী ছবি ৷
শুকনো নারকেলের ব্যাপক পরিমাণে পুষ্টিগুণ বজায় থাকে ৷ এই বিষয়ে পুষ্টিবিদ জুহি আরোরা তাঁর ইনস্টাগ্রামে পোস্টে লিখেছেন নারকেলে হেলদি ফ্যাট থাকে ৷ প্রতীকী ছবি ৷
এতে কোলেস্টেরল থাকেনা, এতে সেলেনিয়ম, ফাইবার, তামা, ম্যাঙ্গানিজ ভরপুর থাকে ৷ এরফলে শরীরে বেশ কয়েক ধরনের লাভ হয়ে থাকে ৷ প্রতীকী ছবি ৷
এতে কোলেস্টেরল থাকেনা, এতে সেলেনিয়ম, ফাইবার, তামা, ম্যাঙ্গানিজ ভরপুর থাকে ৷ এরফলে শরীরে বেশ কয়েক ধরনের লাভ হয়ে থাকে ৷ প্রতীকী ছবি ৷
শুকনো নারকেলে সেলেনিয়াম থাকে যা এক প্রকারের খনিজ, শরীরে ভাল উৎসেচক তৈরিতে সাহায্য করে ৷ প্রতীকী ছবি ৷
শুকনো নারকেলে সেলেনিয়াম থাকে যা এক প্রকারের খনিজ, শরীরে ভাল উৎসেচক তৈরিতে সাহায্য করে ৷ প্রতীকী ছবি ৷
এতে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি হয়ে থাকে ৷ শরীরের থাইরয়েডের পরিমাণও সমতার মধ্যে রাখে ৷ প্রতীকী ছবি ৷
এতে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি হয়ে থাকে ৷ শরীরের থাইরয়েডের পরিমাণও সমতার মধ্যে রাখে ৷ প্রতীকী ছবি ৷
ড্রাই কোকোনাট বা শুকনো নারকেলে প্রচুর পরিমাণে তামার গুণ থাকে যা ব্যাপক এনার্জির জন্ম দেয় ৷ এরফলে রক্তকোষ ও কোলোজেনেন নির্মাণ করে ৷ প্রতীকী ছবি ৷
ড্রাই কোকোনাট বা শুকনো নারকেলে প্রচুর পরিমাণে তামার গুণ থাকে যা ব্যাপক এনার্জির জন্ম দেয় ৷ এরফলে রক্তকোষ ও কোলোজেনেন নির্মাণ করে ৷ প্রতীকী ছবি ৷
একই সঙ্গে প্রাকৃতিক অ্যান্টি অক্সিডেন্টও থাকে ভরে ভরে ৷ নারকেল খেলে অ্যাস্টিও আর্থারাইটিস থেকে অতি সহজেই মুক্তি পাওয়া সম্ভব ৷ প্রতীকী ছবি ৷
একই সঙ্গে প্রাকৃতিক অ্যান্টি অক্সিডেন্টও থাকে ভরে ভরে ৷ নারকেল খেলে অ্যাস্টিও আর্থারাইটিস থেকে অতি সহজেই মুক্তি পাওয়া সম্ভব ৷ প্রতীকী ছবি ৷
শরীরে স্বাস্থ্যকর রাখতে ব্লাডপ্রেশার ও হার্টের কার্যকারিতা সঠিক পথে চালনা করতে ফাইবার অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি উপাদান ৷ কেননা শুকনো নারকেলে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকে ৷ প্রতীকী ছবি ৷
শরীরে স্বাস্থ্যকর রাখতে ব্লাডপ্রেশার ও হার্টের কার্যকারিতা সঠিক পথে চালনা করতে ফাইবার অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি উপাদান ৷ কেননা শুকনো নারকেলে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকে ৷ প্রতীকী ছবি ৷
যা স্ট্রোক, ডায়াবেটিস, হাই ব্লাডপ্রেশারের ঝুঁকি অনেকাংশেই কমিয়ে দেয় ৷ শুকনো নারকেলে আয়রন থাকে বলে শরীরে রক্তের অভাব হয়না ৷ প্রতীকী ছবি ৷
যা স্ট্রোক, ডায়াবেটিস, হাই ব্লাডপ্রেশারের ঝুঁকি অনেকাংশেই কমিয়ে দেয় ৷ শুকনো নারকেলে আয়রন থাকে বলে শরীরে রক্তের অভাব হয়না ৷ প্রতীকী ছবি ৷
রক্তে লোহিত কণিকার পরিমাণ বৃদ্ধি করে ফলে অতি সহজেই খাদ্য তালিকায় যদি শুকনো নারকেল থাকে তবে সহজেই কেল্লাফতে হতে পারে ৷ প্রতীকী ছবি ৷
রক্তে লোহিত কণিকার পরিমাণ বৃদ্ধি করে ফলে অতি সহজেই খাদ্য তালিকায় যদি শুকনো নারকেল থাকে তবে সহজেই কেল্লাফতে হতে পারে ৷ প্রতীকী ছবি ৷
পাচন শক্তি বৃদ্ধি করে, হার্ট ভাল রাখে, এছাড়াও নারকেল দিয়ে বেশ কিছু সুস্বাদু পদও রসনার তৃপ্তি বৃদ্ধি করে ৷ প্রতীকী ছবি ৷
পাচন শক্তি বৃদ্ধি করে, হার্ট ভাল রাখে, এছাড়াও নারকেল দিয়ে বেশ কিছু সুস্বাদু পদও রসনার তৃপ্তি বৃদ্ধি করে ৷ প্রতীকী ছবি ৷
Disclaimer: উপরোক্ত বিষয়গুলি মানতে নিউজ ১৮ বাংলা বাধ্য বা অনুরোধ করেনা, ব্যবহারিক প্রয়োগের আগে চিকিৎসকের পরামর্শ আবশ্যিক, একই সঙ্গে নিজের বিচার বুদ্ধি সহযোগে সিদ্ধান্ত নিন ৷ প্রতীকী ছবি ৷
Disclaimer: উপরোক্ত বিষয়গুলি মানতে নিউজ ১৮ বাংলা বাধ্য বা অনুরোধ করেনা, ব্যবহারিক প্রয়োগের আগে চিকিৎসকের পরামর্শ আবশ্যিক, একই সঙ্গে নিজের বিচার বুদ্ধি সহযোগে সিদ্ধান্ত নিন ৷ প্রতীকী ছবি ৷

Becoming father after 40: বেশি বয়সে বাবা হওয়ার পরিকল্পনা? শুধু জটিলতা নয়, সন্তানের জন্যও ঘনাতে পারে বিপদ

কলকাতা: বর্তমানে মানুষ কেরিয়ার এবং সাফল্যের পিছনে ছুটছে। ফলে পরিবারের জন্য বিশেষ সময় দেওয়া যায় না। সেই কারণে পিতৃত্ব কিংবা মাতৃত্বও আসে বেশি বয়সে। তবে বেশি বয়সে মা হওয়ার ক্ষেত্রে যেমন ঝুঁকি থাকে, ঠিক তেমনই বেশি বয়সে বাবা হওয়ার ক্ষেত্রেও থাকে আশঙ্কা। কিন্তু প্রথমেই জানতে হবে, বেশি বয়সের অর্থ কী? এখানে বেশি বয়স বলতে বোঝানো হচ্ছে ৪০ বছর বা তার ঊর্ধ্বে।

আরও পড়ুন: রাজনীতি থেকে সাময়িক ছুটি নিচ্ছেন অভিষেক, সমাজমাধ্যমে কারণও জানালেন তৃণমূলের সেনাপতি

আসলে সামনেই পিতৃ দিবস। আর তার প্রাক্কালে জেনে নেওয়া যাক, ৪০ বছর বা তার উর্ধ্বে বাবা হওয়ার ক্ষেত্রে কী কী জটিলতার মুখে পড়তে হয় পুরুষদের! এর মধ্যে অন্যতম হল বয়স বৃদ্ধি পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে কমতে থাকে শুক্রাণুর মানও। অর্থাৎ শুক্রাণুর গতিশীলতা হ্রাস, শুক্রাণুর পরিমাণ হ্রাস, ডিএনএ ফ্র্যাগমেন্টেশন বৃদ্ধি প্রভৃতি সমস্যা দেখা দিতে থাকে। এর পাশাপাশি পুরুষদের বয়স বাড়লে বাবা হওয়ার ক্ষেত্রে মিউটেশন এবং জিনগত অস্বাভাবিকতার ঝুঁকি বাড়িয়ে দেয়।

আরও একটা গুরুত্বপূর্ণ সমস্যা রয়েছে, সেটা হল ডি নোভো মিউটেশন। যা বয়স হলে পুরুষদের প্রজনন কোষে পাওয়া যায় না, বরং শুক্রাণুতে তা বাড়তে থাকে। এই ডি নোভো মিউটেশন পরবর্তী প্রজন্মের মধ্যে সঞ্চারিত হয়। এ ছাড়াও নুয়ান সিন্ড্রোম এবং অ্যাপার্ট সিন্ড্রোমের মতো সমস্যা বৃদ্ধি পাওয়ার আশঙ্কা বাড়ে।

এখানেই শেষ নয়, পুরুষদের বেশি বয়সে বাবা হওয়ার সঙ্গে কিন্তু সন্তানের আরও নানা সমস্যা তৈরি হওয়ার ঝুঁকি বৃদ্ধি পেতে থাকে। এর মধ্যে অন্যতম হল জটিল মানসিক অসুস্থতা। গবেষণায় দেখা গিয়েছে যে, বাবার বয়স বেশি হলে সন্তানের মধ্যে বাইপোলার ডিজঅর্ডার এবং অ্যাটেনশন হাইপারঅ্যাক্টিভিটি ডিজঅর্ডারের ঝুঁকিও বাড়ে।

Prevent Myopia in Children: সারাদিন মোবাইলে চোখ? শিশুদের মধ্যে বড় রোগের আশঙ্কা! কীভাবে সুরক্ষিত রাখবেন সন্তানকে? ৫ উপায় জানাচ্ছেন বিশেষজ্ঞ

কলকাতা: শিশুদের বাইরে খেলতে যাওয়া শুধুমাত্র তাদের স্বাস্থ্য ভাল রাখার জন্যই জরুরি নয়, এর পাশাপাশি তাদের মায়োপিয়া প্রতিরোধেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। আসলে শিশুদের আজকাল বাইরে সেভাবে খেলতে যেতে দেখা যায় না। বরং ঘরের মধ্যে থেকে মোবাইল কিংবা ল্যাপটপে তারা গেম খেলে কিংবা কার্টুন দেখে। আর ঘণ্টার পর ঘণ্টা ধরে স্ক্রিনে তাকিয়ে থাকার কারণে শিশুদের মায়োপিয়া হওয়ার আশঙ্কা বাড়ে। এই পরিস্থিতিতে মায়োপিয়া প্রতিরোধ করা এবং চোখের স্বাস্থ্য ভাল রাখার জন্য এই সমস্ত উপায় অবলম্বন করতে পারেন অভিভাবকেরা। এই প্রসঙ্গে কথা বলছেন ম্যাক্সভিশন আই হসপিটালের সিনিয়র ক্যাটারাক্ট এবং রিফ্র্যাক্টিভ সার্জন ডা. বিবেক সিং।

Dr Vivek Singh, Sr. Cataract and Refractive Surgeon, Maxivision Eye Hospital
Dr Vivek Singh, Sr. Cataract and Refractive Surgeon, Maxivision Eye Hospital

উদাহরণ দিয়ে বোঝানো:

আসলে সন্তানদের জন্য মা-বাবারাই হন আদর্শ। বাইরে খেলাধূলা করার প্রসঙ্গে কথা বলে বাচ্চাদের উৎসাহ দিতে হবে অভিভাবকদেরই। এর পাশাপাশি বাইরে পার্কে, মাঠে নিয়ে যেতে হবে শিশুদের। এতে তাদের স্বাস্থ্য এবং চোখের স্বাস্থ্য উভয়ই ভাল থাকবে।

বাইরে খেলার সময় বেঁধে দেওয়া:

প্রতিদিন বাইরে খেলার সময় বেঁধে দিতে হবে সন্তানদের। তাদের দৈনন্দিন রুটিনে একটা নির্দিষ্ট সময় নির্ধারণ করে দিতে হবে। যে সময়টায় তারা বাইরে খেলাধূলা করতে পারবে। এতে বাচ্চাদের চোখের স্বাস্থ্য ভাল হবে।

আরও পড়ুন: হাতে আর দু’ঘণ্টা! ধেয়ে আসছে ঝড়, উত্তরবঙ্গের ৫ জেলায় বজ্রপাত-সহ বৃষ্টির সতর্কতা জারি

বাইরে খেলার জন্য আদর্শ পরিকাঠামো:

বাচ্চারা যাতে বাইরে খেলতে উৎসাহিত বোধ করে, তার জন্য বাড়ির বাগানে কিংবা ছাদে বিভিন্ন ধরনের খেলার সরঞ্জাম রাখা যেতে পারে। যেমন – দোলনা, স্লাইডস, ক্লাইম্বিং স্ট্রাকচার ইত্যাদি। এতে বাচ্চাদের শারীরিক কসরতও হবে। আর প্রকৃতির সঙ্গেও তারা একাত্ম হতে পারবে।

সীমিত স্ক্রিন টাইম:

স্ক্রিন টাইম নির্দিষ্ট করে বেঁধে দিতে হবে। বরং তার বদলে বাইরে যাতে শিশুরা খেলতে পারে, সেই বিষয়ে তাদের উৎসাহ দিতে হবে। খাওয়ার সময় অথবা ঘুমোতে যাওয়ার আগে বাচ্চাদের ফোন অথবা স্ক্রিন দেখতে দেওয়া চলবে না। স্ক্রিন টাইম কমালে শিশুদের মায়োপিয়া প্রতিরোধ করা সম্ভব।

চিত্তাকর্ষক খেলাধূলা:

বাচ্চারা বাইরে খেলার সময় যাতে পুরো সময়টা উপভোগ করতে পারে, সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। শিশুদের উৎসাহ বাড়াতে স্ক্যাভেঞ্জার হান্ট, নেচার ওয়াক এবং ট্রেজার হান্টের মতো খেলার উপর জোর দেওয়া যেতে পারে। এর পাশাপাশি আউটডোর পিকনিক, ঘুড়ি ওড়ানোর মতো অ্যাক্টিভিটিরও ব্যবস্থা রাখা যেতে পারে।

Summer health care: গরমে সুস্থ থাকতে ‘আয়ুষ কাথ’ খেতে বলছেন আয়ুর্বেদ চিকিৎসকরা, কী ভাবে বানাবেন?

গ্রীষ্মকালে দিনের বেলার তাপমাত্রা এতটাই বাড়ছে যে, সাধারণ মানুষের জীবন ওষ্ঠাগত হয়ে পড়ছে। দেহের ঘাম ঝরার সঙ্গে, রক্তের ইলেকট্রোলাইটের ভারসাম্য নষ্ট হচ্ছে। চিকিৎসকেরা পরামর্শ দিচ্ছেন নুন, চিনি, লেবুর জল পরিমাণ মতো খাওয়ার জন্য, না হলে ORS পাউডার খাওয়ার জন্য। তবে আয়ুর্বেদ ডাক্তারেরা অন্য পরামর্শ দিচ্ছেন। এই বিষয়ে পশ্চিমবঙ্গ আয়ুর্বেদ মেডিকেল কলেজ এবং পোস্ট গ্র্যাজুয়েট রিসার্চ হাসপাতালের সুপারিনটেনডেন্ট চিকিৎসক অসীম কুমার মণ্ডল জানান, এই গরমে শরীর থেকে অত্যাধিক পরিমাণে ঘাম বেরিয়ে যাওয়ার কারণে মানুষের শরীরে নানা ধরনের সমস্যা সৃষ্টি হয়।মূলত দেখা গেছে, যাদের শ্বাসজনিত রোগ রয়েছে তাদের হঠাৎ করে শ্বাসকষ্টে অসুস্থ হয়ে পড়া থেকে আরম্ভ করে জীবনহানির মত ঘটনা ঘটছে। সঙ্গে সান-স্ট্রোকের বিষয়টি তো যথেষ্ট চিন্তার কারণ।

আরও পড়ুন: সাসপেন্ড হার্দিক! খারাপ ফর্ম, দলের ভরাডুবির পরে বিসিসিআইয়ের শাস্তির কোপে মুম্বইয়ের অধিনায়ক

ডঃ অসীম মণ্ডল জানান, তুলসী পাতা, গুলঞ্চ (Giloy), দারচিনি এবং তেজপাতার উপকরণগুলি সম-পরিমাণে নিয়ে শুকনো করে, গুঁড়ো করে একটি পাত্রে ভরে রাখতে হবে। এটিকে আয়ুর্বেদের ভাষায় ‘আয়ুষ ক্যাথ’ বলা হয়। প্রতিদিন সকাল এবং সন্ধ্যায় ওই মিশ্রণ কাপ জলে এক চামচ মিশিয়ে চায়ের মতো করে খেলে শরীরে ইলেকট্রোলাইটের ভারসাম্য বজায় থাকবে। সেই সঙ্গে অত্যধিক রোদে মানুষের শরীরে লুকিয়ে থাকা সমস্যা গুলো যা হঠাৎ করেই বৃদ্ধি পায়।সেই বিপদের ঝুঁকি অনেকটা কমিয়ে দেবে। এ ছাড়াও হলুদ, গুলঞ্চ (Giloy), যষ্টিমধু, আদা, গোলমরিচ একসঙ্গে নিয়ে গুঁড়ো করে রেখে যদি মুখে দিয়ে জল খাওয়া যায় কিংবা এক গ্লাস জলের সঙ্গে মিশিয়ে পান করা যায় তাহলে এই গ্রীষ্মে সুস্থ থাকা যেতে পারে।

বিশেষজ্ঞদের মতে, গুলঞ্চ (giloy) এবং হলুদ এই দুটি শরীরের পক্ষে খুবই উপকারী। তবে এই উপকরণগুলি বাড়িতেই প্রস্তুত করা যেতে পারে। প্রস্তুত করে সারা বছর যদি নিয়মিত খাওয়া যায় তাহলে পেটের রোগ এবং ফুসফুসের সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব বলে ডাক্তারদের দাবি।   তবে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানোর ক্ষেত্রে এই আয়ুর্বেদ মিশ্রণগুলি খুবই কার্যকরী ভূমিকা গ্রহণ করে বলে জানান ডঃ অসীম মণ্ডল।

Three kg Tumor: মহিলার তলপেট থেকে বেরোল ৩ কেজির টিউমার! নজির গড়ল মফস্বলের হাসপাতাল

নদিয়া: সদিচ্ছা থাকলে কত কীই না হয়! মফস্বলের বেসরকারি হাসপাতাল যে জটিল অস্ত্র প্রচার করে রোগীর প্রাণ বাঁচাতে পারে তা আরও একবার প্রমাণ হয়ে গেল। কৃষ্ণনগরের বেসরকারি হাসপাতাল এই দুর্দান্ত ঘটনাটি ঘটিয়েছে।

নীলিমা পাত্র নামে এক রোগী প্রায় তিন কিলো ওজনের টিউমার নিয়ে গুরুতর অসুস্থ অবস্থায় কৃষ্ণনগরের বেসরকারি হাসপাতালটিতে ভর্তি হয়েছিলেন। সফলভাবে অস্ত্রোপচার করে তাঁকে মৃত্যুর মুখ থেকে বাঁচালেন চিকিৎসকেরা।

জানা গিয়েছে, হরিশপুরের বাসিন্দা নীলিমা পাত্র গত মাস ছয়েক ধরে জটিল রোগে ভুগছিলেন। নানান জায়গায় চিকিৎসা করিয়েও সুফল পাননি। শেষে চিকিৎসক ভবতোষ ভৌমিকের শরণাপন্ন হন। ওই চিকিৎসক রোগীকে দেখে বুঝতে পারেন, তলপেটে সম্ভবত বিশালাকার একটি টিউমার আছে। এরপরই আল্টাসনোগ্রাফি সহ বিভিন্ন ধরনের পরীক্ষা-নিরীক্ষা করানো হয় ওই রোগীকে।

আরও পড়ুন: বিনা মেঘে বজ্রপাত! পরিষ্কার আকাশ থেকে বাজ পড়ে বেঘোরে প্রাণ গেল মেষপালকের

নানান পরীক্ষার পর দেখা যায় চিকিৎসক ভবতোষ ভৌমিকের অনুমানই সঠিক। ধরা পড়ে ওই মহিলার তলপেটে রয়েছে একটি বিশালাকার টিউমার। টিউমারটির আকার এতটাই বড় যে জরুরি ভিত্তিতে অস্ত্রোপচার করার সিদ্ধান্ত নেন চিকিৎসকেরা। এরপরই চিকিৎসক ভবতোষ ভৌমিক, অরূপ বিশ্বাস এবং অ্যানাস্থেসিস্ট প্রদীপ কুমার দে ও একজন সহকারী মিলে জরুরি ভিত্তিতে কৃষ্ণনগরের হাসপাতলেই ওই রোগীর অস্ত্রোপচার করেন।

বেশ কয়েক ঘণ্টা সময় লেগেছে ওই টিউমারটি অস্ত্রোপচার করে বার করে আনতে। অস্ত্রোপচার শেষে টিউমারের ওজন প্রায় তিন কিলোর কাছাকাছি বলে জানান চিকিৎসক ভবতোষ ভৌমিক। অস্ত্রোপচার সম্পূর্ণ সফল হয়েছে, রোগী সম্পূর্ণ সুস্থ আছে বলে জানিয়েছেন চিকিৎসক ভবতোষ ভৌমিক।

মৈনাক দেবনাথ

Earthen Pot Water: ফ্রিজের জল ছাড়ুন, গরমে মাটির কলসির জল পানে এতগুলো উপকার পাবেন

পূর্ব বর্ধমান: এক সপ্তাহের সাময়িক স্বস্তি শেষে আবারও চড়তে শুরু করেছে তাপমাত্রার পারদ। এই পরিস্থিতিতে একটা বড় অংশের মানুষ স্বস্তি পেতে ফ্রিজের ঠান্ডা জলে নিয়মিত গলা ভেজান। কিন্ত চিকিৎসকরা ফ্রিজের ঠান্ডা জল বা বাজার চলতি ঠান্ডা সফট ড্রিঙ্ক পান করতে বারণ করছেন। উল্টে পরামর্শ দিয়েছেন এই গরমে মাটির কলসি বা কুঁজোর জল পান করা উচিত। একমাত্র এটাই স্বাস্থ্যসম্মত।

কিন্তু ফ্রিজের জল নিয়ে কেন এমন মত চিকিৎসকদের? মাটির কলসির জল খেলেই বা কী উপকার হবে? চলুন, চিকিৎসকরা এই বিষয়ে ঠিক কী বলছেন সেটা জেনে নেওয়া যাক-

আরও পড়ুন: ৬ মাসের উপর বন্ধ চা বাগান, এখন চালু হল না ভাতা

চিকিৎসক মিলটন বিশ্বাস এই প্রসঙ্গে বলছেন, আগেকার দিনের মানুষেরা গরমের সময় মাটির কলসি বা কুঁজোর ঠান্ডা জল পান করত। কিন্তু বর্তমানে সেই অভ্যেসটা কমে গিয়েছে। বদলে ফ্রিজের জলে গলা ভেজাচ্ছে লোকজন। তাতে শরীরে নানান অসুখ দেখা দিচ্ছে। এক্ষেত্রে যাদের ঠান্ডা লাগার ধাত রয়েছে তাঁরা ফ্রিজের ঠান্ডা জল খেলে গলায় সংক্রমণের সম্ভাবনা কয়েকগুণ বেড়ে যাবে। কিন্তু মাটির কলসির জল পান করলে সেই আশঙ্কা নেই।

চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, মাটির কলসির জল নিয়মিত পান করলে শরীরের পরিপাকতন্ত্র অনেক বেশি কার্যকরী থাকে এবং পাকস্থলীতে খাবার হজম করার জন্য নানান ধরনের অ্যাসিড তৈরি ভালভাবে হয়। এর ফলে পেটের ভিতরে থাকা অ্যাসিড কিছুটা প্রশমিত হয়ে আমাদের পেটের মধ্যে অম্ল এবং ক্ষারের ভারসাম্যটাকে বজায় রাখতে বিশেষ সাহায্য করে।

বনোয়ারীলাল চৌধুরী

Smartphone bad effects: ইন্টারনেটে যৌন আবেদনের ছবি আপনার সন্তানকে কতটা প্রভাবিত করছে জানেন? 

বাড়িতে আপনার শিশুর হাতে অ্যান্ড্রয়েড ফোন দিচ্ছেন? অনলাইন ক্লাস করার নাম করে সেই ফোনে অন্য কিছু দেখছে না তো? আপনার নজর এড়িয়ে আপত্তিকর কিছুতে ডুবে যাচ্ছে না তো সে? সেটা হয়ত আপনি কিছুটা জানলেও গুরুত্ব দেন না।

আরও পড়ুন: এনজেপি থেকে ছাড়বে ট্রেন, এক ট্রেনেই ঘোরা যাবে বৈষ্ণো দেবী, হরিদ্বার থেকে মথুরা, বৃন্দাবন, অযোধ্যা- খরচ কত?

মোবাইল ফোনে হঠাৎ করে ভেসে আসা যৌন আবেদনের দৃশ্য, শিশুমনে কতটা প্রভাব ফেলছে? সেটা নিয়েই মনস্তত্ত্ববিদেরা নানা ধরনের উপদেশ দিচ্ছেন। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, স্মার্টফোন ব্যবহারের আসক্তি শিশুদের মনে ধৈর্যহীনতা তৈরি করে এবং তাদেরকে আত্মসম্মান বোধ থেকে অনেকটা দূরে সরিয়ে দেয়। স্মার্টফোনে ইন্টারনেটের মাধ্যমে হঠাৎ করে ভেসে ওঠা আপত্তিকর ছবি কিংবা ভিডিওগুলো শিশুমনে সব থেকে বেশি  প্রভাবিত করে।যার ফলে ছোটবেলা থেকেই,এমন কিছু বিষয় নিয়ে তারা আগ্রহ প্রকাশ করে যাতে শিশু মন নষ্ট হয়।

আরও পড়ুন: অভিন্ন দেওয়ানি বিধি এলে আদিবাসীদের জঙ্গলের অধিকার চলে যাবে, পুরুলিয়ায় বললেন অভিষেক

মনস্তত্ত্ববিদেরা বার বার উপদেশ দিচ্ছেন, বাবা-মা বা বাড়ির বড়দের  শিশুদের সঙ্গে একসঙ্গে সময় কাটাতে। শিশুদের মন ভালো রাখতে মোবাইল ফোন দেওয়া কিংবা উপহার হিসেবে স্মার্টফোন দেওয়া বন্ধ করাই ভাল। ইদানিংকালে অনলাইন ক্লাসের নাম করে শিশুদের হাতে স্মার্টফোন দিয়ে অভিভাবকদের দূরে সরে যেতে বারণ করছেন বিশেষজ্ঞরা। এতে কিছুটা সুফল পাওয়া যেতে পারে। স্মার্টফোন ব্যবহারের ফলে শিশুরা অতি সহজেই ছোটবেলা থেকেই যৌনতা নিয়ে বেশি আগ্রহ প্রকাশ করে। যা সামাজিক ভাবে শিশুদের বিপরীত লিঙ্গের প্রতি আকর্ষিত হওয়ার প্রবণতা বাড়িয়ে দেয়। সেই সঙ্গে ছোটবেলা থেকেই পড়াশোনার প্রতি আগ্রহ কমে যায় শিশুদের। যার ফলে, ছোটবেলা থেকেই মিথ্যে কথা বলা বা বাড়ির বড়দের এড়িয়ে চলার একটা প্রবণতা তৈরি হয়।

বিশেষজ্ঞরা বার বার এই ধরনের উপদেশগুলো মেনে চলতে অনুরোধ করছেন, যাতে শিশুমনে বয়সের আগেই পরিণতি না আসে।

Bengali Video: ক্রমশ বেড়েই চলেছিল পেট, অস্ত্রোপচার করে চিকিৎসকরা বের করলেন ২৭ কেজির টিউমার!

পশ্চিম বর্ধমান: দিন দিন বাড়ছিল পেটের ব্যথা। অস্বাভাবিকভাবে বেড়ে যাচ্ছিল পেট। প্রথমে কিছু বোঝা যায়নি। তবে সমস্যা গুরুতর আকার ধারণ করলে চিকিৎসকের কাছে ছুটে গিয়েছিলেন পঞ্চাশোর্ধ সুবর্ণা মল্লিক। বেশ কিছু পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর জানা যায় পেটে ২৭ কেজি ওজনের এক বিশাল টিউমার আছে! তাই ধীরে ধীরে পেটটা অত বড় হয়ে গিয়েছে।

আরও পড়ুন: খানাকুলের প্রত্যন্ত গ্রামে দক্ষিণের স্থাপত্য রীতিতে শিব মন্দির! ছুটে আসছেন ভক্তরা

এত বড় টিউমার পেটের মধ্যে রেখে দিয়ে কেউই সুস্থভাবে জীবন যাপন করতে পারেন না। ফলে ওই মহিলারও অস্ত্রোপচারের দরকার ছিল। কিন্তু অস্ত্রপচার করে টিউমারটি বের করার সাহস দেখাননি অনেকেই। তবে শেষ পর্যন্ত রাজ্য সরকারের স্বাস্থ্যসাথী’র দৌলতে সঠিক চিকিৎসার সুযোগ পেয়েছেন সুবর্ণাদেবী।

আরও খবর পড়তে ফলো করুন
https://whatsapp.com/channel/0029VaA776LIN9is56YiLj3F

সরকারি নয়, রাজবাঁধের কাছে এক বেসরকারি নার্সিংহোমে সুবর্ণা মল্লিকের অস্ত্রোপচার করে পেট থেকে ২৭ কেজির বিশাল টিউমারটি বের করে আনেন চিকিৎসকরা। সীমিত পরিকাঠামোর মধ্যেই বিরল অপারেশন করেন তাঁরা। আপাতত ধীরে ধীরে সুস্থ হয়ে উঠছেন ওই মহিলা। ওই বেসরকারি নার্সিংহোমের ডিরেক্টর জানিয়েছেন, স্বাস্থ্যসাথী কার্ডেই গোটা চিকিৎসা হয়েছে। রোগীকে আলাদা করে অর্থ দিতে হয়নি। নার্সিংহোম সূত্রে খবর, আগামী ২-৩ দিনের মধ্যেই সম্পূর্ণ সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরতে পারবেন সুবর্ণা মল্লিক।

নয়ন ঘোষ

Medical Tips: অপারেশনের আগে কীভাবে অসাড় করা হয়? আজ জেনে নিন

পশ্চিম মেদিনীপুর: দিন যত যাচ্ছে ততই এগোচ্ছে প্রযুক্তি। প্রযুক্তির সেই উন্নতির হাত ধরে চিকিৎসা ব্যবস্থাতেও আমূল পরিবর্তন এসেছে। প্রতিদিনই একটু একটু করে উন্নত হচ্ছে চিকিৎসা পদ্ধতি। সেই সূত্রেই বর্তমানে অপারেশন বা সিজার করার আগে অ্যানাস্থেসিয়ার নানান প্রকারভেদ বেরিয়েছে। গুরুত্ব বুঝে এবং রোগীর স্বাস্থ্যের কথা মাথায় রেখে অস্ত্রোপচারের নির্দিষ্ট স্থান অসাড় করে দেওয়া হয়।

আরও পড়ুন: শিক্ষকদের সাইন ল্যাঙ্গুয়েজ শেখাচ্ছে সর্বশিক্ষা মিশন, লক্ষ্য বিশেষ চাহিদা সম্পন্নরা

প্রযুক্তির উন্নতির সঙ্গে সঙ্গে এই অবশ বা অসাড় করে দেওয়ার পদ্ধতিতেও এসেছে পরিবর্তন। অ্যানাস্থেসিয়া বা অবশ করার পদ্ধতি কীভাবে সম্পন্ন হয়, চিকিৎসা ক্ষেত্রে এর প্রভাব‌ই বা কতটুকু তা নিয়ে সাধারণ মানুষের যথেষ্ট কৌতূহল আছে। আজকের প্রতিবেদনে এরই উত্তর খুঁজব আমরা বিশিষ্ট চিকিৎসক তথা অ্যানাসথেসিস্ট অংশুমান মিশ্রের কাছ থেকে।

বর্তমানে বিভিন্ন ধরনের ছোট-বড় অপারেশন কিংবা প্রসূতি মহিলাদের সিজার করার ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট স্থান অবশ করে অপারেশন করতে হয়। সেক্ষেত্রে উক্ত স্থানটিকে অবশ করেন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক। তা কীভাবে সম্পন্ন হয় সেটা তুলে ধরেছেন এই চিকিৎসক। প্রসঙ্গত চিকিৎসক অংশুমান মিশ্র মেদিনীপুর মেডিকেল কলেজ এবং খড়গপুর মহকুমা হাসপাতালে দীর্ঘ কয়েক বছর ধরে অ্যানাস্থেসিস্ট হিসেবে কাজ করেছেন।

যে জায়গায় অপারেশন হবে তার কাছের মূল স্নায়ুতে বিশেষ ইনজেকশন দিয়ে অবশ করা হয়। যাকে বলা হয় রিজিওনাল অ্যানাস্থেসিয়া। তবে মস্তিষ্কে কিংবা গলায় বা অন্য কোনও প্রধান অঙ্গে অপারেশন করার সময় সম্পূর্ণ ভিন্ন পদ্ধতি অনুসরণ করা হয়।

আরও খবর পড়তে ফলো করুন
https://whatsapp.com/channel/0029VaA776LIN9is56YiLj3F

আগেকার দিনে যেভাবে ক্লোরোফর্ম, ইথার কিংবা বিভিন্ন স্থানে আঘাতের মধ্য দিয়ে অবশ বা অসাড় করা হত বর্তমানে তাতে আমূল পরিবর্তন ঘটে গিয়েছে। এখন রোগীর বয়স এবং অসুখের মাত্রা বুঝে নির্দিষ্ট পরিমাণ ডোজ ইঞ্জেকশনের মাধ্যমে শরীরে প্রবেশ করিয়ে অ্যানাস্থেসিয়া বা অবশ করা হয়। এরফলে অস্ত্রোপচার শেষে রোগীর আচ্ছন্নভাব দূর করতে অসুবিধা হয় না।

রঞ্জন চন্দ

Quit Smoking: আজই ছেড়ে দিন ধূমপান, শরীরে ম্যাজিকের মত এইসব পরিবর্তন হবে 

অনেকেই এমন রয়েছেন যাঁরা অতিরিক্ত ধূমপানে আসক্ত। তবে যাঁরা প্রতিনিয়ত নিয়মিত ধূমপান করেন তাঁরা যদি, ঠিক এই মুহূর্ত থেকে ধূমপান করা ছেড়ে দিতে পারেন তাহলে শরীরে আসতে পারে বিভিন্ন ধরনের পরিবর্তন।
অনেকেই এমন রয়েছেন যাঁরা অতিরিক্ত ধূমপানে আসক্ত। তবে যাঁরা প্রতিনিয়ত নিয়মিত ধূমপান করেন তাঁরা যদি, ঠিক এই মুহূর্ত থেকে ধূমপান করা ছেড়ে দিতে পারেন তাহলে শরীরে আসতে পারে বিভিন্ন ধরনের পরিবর্তন।
চলুন এবার তাহলে জেনে নেওয়া যাক এই বিষয়ে ঠিক কি বলছেন বিশেষজ্ঞ ।এই বিষয়ে ড: মিলটন বিশ্বাস জানিয়েছেন, যদি ঠিক এই মুহূর্ত থেকে ধূমপান করা ছেড়ে দেওয়া যায় তাহলে , মাত্র এক সপ্তাহের মধ্যে হার্ট রেট এবং ব্লাড প্রেসার নরমালে আসতে শুরু করবে ।
চলুন এবার তাহলে জেনে নেওয়া যাক এই বিষয়ে ঠিক কি বলছেন বিশেষজ্ঞ ।এই বিষয়ে ড: মিলটন বিশ্বাস জানিয়েছেন, যদি ঠিক এই মুহূর্ত থেকে ধূমপান করা ছেড়ে দেওয়া যায় তাহলে , মাত্র এক সপ্তাহের মধ্যে হার্ট রেট এবং ব্লাড প্রেসার নরমালে আসতে শুরু করবে ।
ধূমপানের ফলে শরীরের রক্তে যে কার্বন মনোক্সাইড গুলো জমা হয়েছিল সেগুলো আস্তে আস্তে পরিষ্কার হতে শুরু করবে । এবং একইসঙ্গে খাবারের প্রতি রুচি বাড়বে অর্থাৎ মুখের স্বাদ ফিরে আসবে ।
ধূমপানের ফলে শরীরের রক্তে যে কার্বন মনোক্সাইড গুলো জমা হয়েছিল সেগুলো আস্তে আস্তে পরিষ্কার হতে শুরু করবে । এবং একইসঙ্গে খাবারের প্রতি রুচি বাড়বে অর্থাৎ মুখের স্বাদ ফিরে আসবে ।
ধূমপান ছাড়ার মাত্র তিন মাসের মধ্যে পাওয়া যাবে বিরাট উপকারিতা। শ্বাস প্রশ্বাস এবং ফুসফুসের কার্যকারিতা স্বাভাবিকহয়ে আসতে শুরু করবে । এছাড়াও শরীরের মধ্যে রক্ত চলাচল প্রক্রিয়া অতি শিঘ্রই স্বাভাবিক হতে শুরু করবে ।হার্ট এ্যাটাকের দুশ্চিন্তা কমবে।
ধূমপান ছাড়ার মাত্র তিন মাসের মধ্যে পাওয়া যাবে বিরাট উপকারিতা। শ্বাস প্রশ্বাস এবং ফুসফুসের কার্যকারিতা স্বাভাবিকহয়ে আসতে শুরু করবে । এছাড়াও শরীরের মধ্যে রক্ত চলাচল প্রক্রিয়া অতি শিঘ্রই স্বাভাবিক হতে শুরু করবে ।হার্ট এ্যাটাকের দুশ্চিন্তা কমবে।
ধূমপান ছাড়ার মাত্র দু বছরের মধ্যেই হার্ট অ্যাটাক হওয়ার সম্ভাবনা অনেক গুণ কমে যাবে বলে জানাচ্ছেন বিশেষজ্ঞ ।
ধূমপান ছাড়ার মাত্র দু বছরের মধ্যেই হার্ট অ্যাটাক হওয়ার সম্ভাবনা অনেক গুণ কমে যাবে বলে জানাচ্ছেন বিশেষজ্ঞ ।
ক্যানসার হওয়ার সম্ভাবনা অনেক গুণ কমবে। ধূমপান ছাড়ার ৫ থেকে ১০ বছরের মধ্যে লাঙ্গ ক্যান্সার হওয়ার সম্ভাবনা অর্ধেকে নেমে আসবে । ধূমপান ছাড়ার 15 বছর পর হৃদরোগ হওয়ার সম্ভাবনা একজন নন ধূমপায়ি ব্যক্তির মতই হয়ে যাবে।
ক্যানসার হওয়ার সম্ভাবনা অনেক গুণ কমবে। ধূমপান ছাড়ার ৫ থেকে ১০ বছরের মধ্যে লাঙ্গ ক্যান্সার হওয়ার সম্ভাবনা অর্ধেকে নেমে আসবে । ধূমপান ছাড়ার 15 বছর পর হৃদরোগ হওয়ার সম্ভাবনা একজন নন ধূমপায়ি ব্যক্তির মতই হয়ে যাবে।
তাইএই মুহূর্ত থেকে যদি ধূমপান ছেড়ে দেওয়া যায়, তাহলে শরীরে অনেক উপকার পাওয়া যাবে । বিভিন্ন রোগ থেকে মিলবে মুক্তি। একটা জিনিস মাথায় রাখতে হবে ধূমপান স্বাস্থ্যের জন্য সত্যিই খুবই ক্ষতিকারক।
তাইএই মুহূর্ত থেকে যদি ধূমপান ছেড়ে দেওয়া যায়, তাহলে শরীরে অনেক উপকার পাওয়া যাবে । বিভিন্ন রোগ থেকে মিলবে মুক্তি। একটা জিনিস মাথায় রাখতে হবে ধূমপান স্বাস্থ্যের জন্য সত্যিই খুবই ক্ষতিকারক।