Category Archives: দক্ষিণ ২৪ পরগনা
Unique Profession: মহাপুরুষ থেকে দেব-দেবী, তাঁদের মুখে অমৃতবাণী শুনিয়েই উপার্জন এই শিল্পীদের
দক্ষিণ ২৪ পরগনা: ” পুতুল ” এই জিনিষটার সঙ্গে সম্পর্ক একদম ছোট বেলা থেকে। পুতুল খেলার সঙ্গে জড়িয়ে আছে ছোটবেলার নানান স্মৃতি। নানান রকমের মাটির পুতুল নিয়ে আমাদের অনেকেরই ছোটবেলা কেটেছে বেশ স্মৃতি মধুর ভাবেই । কখনও “মাটির পুতুলের সংসার” আবার কখনও কাঠের পুতুলের “পুতুল নাচ” অথবা “হাস্য কৌতুক”।
তবে এবার একটু অন্য ধরনের পুতুলের গল্প শোনাবো আপনাদের পুজো আসলেই ডাক পরে এই শিল্পীর। তবে চাহিদা থাকলেও পুজোর সময় ছাড়া তাকে আর ডাকে না কেউ। কোনওভাবেই পূর্বপুরুষের স্মৃতিকে আঁকড়ে ধরে রেখেছে দক্ষিণ ২৪ পরগনার রামবাটি গোপালনগর এলাকার বাসিন্দা মঙ্গল নস্কর। বিভিন্ন প্রতিমাকে নিজের হাতে তৈরি করে সেই ঠাকুরকে হাত-পা নেড়ে কথা বলিয়ে জীবন্ত করে তোলেন তিনি।
আরও পড়ুনঃ এই কচু দেখলেও পাশ কাটিয়ে যান তো? এই ভুল আর নয়…! এত উপকার জানলে অনিচ্ছা সত্ত্বেও খাবেন নিশ্চিত
উৎসব অনুষ্ঠানে বিভিন্ন ধরনের পুতুল নাচের অনুষ্ঠান হয়। কোথাও পুতুল নিজে কথা বলছে আবার কোথাও নাচ গান করে আনন্দ দেয়। তবে এখানে কোন পুতুল নয়, রাধাকৃষ্ণ, চৈতন্য মহাপ্রভুর সহ নানান মহাপুরুষদের মুর্তি পুতুলের মতই হাত পা নেড়ে কথা বলে। এ এক প্রাচীন বাংলার শিল্পকলা, তাকে আঁকড়েই বেঁচে আছেন দক্ষিণ ২৪ পরগনার এই শিল্পী।
এই প্রাচীন শিল্পকলার শো এর দুর্গাপুজাতে চাহিদা থাকলেও শ্যামা পুজাতে চাহিদা অনেক গুণ বেশি থাকে। এই শিল্পী তিনি নিজের হাতে তৈরি করে প্রতিমার বিভিন্ন রূপ ফুটিয়ে তোলে। যেমন সমাজে পিছিয়ে পড়া মানুষকে উন্নততর করতে এই প্রতিমার মাধ্যম দিয়ে দর্শকদের সামনে বিভিন্ন অঙ্গভঙ্গিমাতে সচেতনতার বার্তাও তুলে ধরা হয়।
তার পাশাপাশি বিভিন্ন দেব-দেবীর পৌরাণিক কাহিনীর তথ্য তুলে ধরার চেষ্টা করে। এছাড়া বর্তমান সমাজের বিভিন্ন শিক্ষামূলক প্রচার মানুষের মধ্যে উদ্ভাসিত করে। এই কর্মকাণ্ড থেকে তার অধিক উপার্জন না হলেও তার পূর্বপুরুষের মহৎ এই শিল্পটাকে বাঁচিয়ে রাখার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে এবং মানুষের মধ্যে শিক্ষা এবং সচেতনতার বার্তা বহন করাই তার মুখ্য উদ্দেশ।
সুমন সাহা
Dish Wash Tips: ঘন-ঘন অসুখে পড়ছেন? ঠিক নিয়মে বাসন মাজছেন তো? না হলেই বড় বিপদ
South 24 Parganas News: বাঁদিকের ডানার হাড় ভেঙে তিন টুকরো! মরতে বসা পেঁচার ২ ঘণ্টার অপারেশনে প্রাণ বাঁচালেন স্থানীয়রা
কুলতলি: এলাকার মানুষের সহায়তায় রাস্তার পাশ থেকে উদ্ধার অসুস্থ একটি বিরল প্রজাতির পেঁচাকে একজন কয়েকজন পশু প্রেমীদের তৎপরতায় চিকিৎসা করিয়ে বন দফতরের কর্মীদের হাতে তুলে দেওয়া হল। জানা যায়, বকুলতলা থানার প্রিয়নাথের মোড়ের একটি পেট্রোল পাম্পের সামনের রাস্তার ওপরে একটি পেঁচাকে পড়ে থাকতে দেখে স্থানীয় কয়েকজন যুবক। তাঁরা পেঁচাটিকে তুলে দেখে পেঁচাটির বাঁদিকের ডানা ও বাঁদিকের চোখে চোট আছে। তাঁরা তৎক্ষনাৎ তারা পশু প্রেমীদের সাথে যোগাযোগ করেন। আর তাঁর ঐ অসুস্থ পেঁচাটিকে নিয়ে কুলতলি ব্লক প্রাণী দফতরের চিকিৎসকের কাছে নিয়ে আসে।
সেখানে প্রাণী চিকিৎসকরা অসুস্থ পেঁচাটির চিকিৎসা করে। তাতে দেখা যায়, ঐ পেঁচাটির বাঁদিকের ডানার হাড় ভেঙে তিন টুকরো হয়ে গেছে এবং বাঁদিকের চোখে আঘাত হয়েছে। চিকিৎসকেরা দু’ঘন্টা ধরে অপারেশন করে ডানাটিকে জুড়ে দেয়। এরপর জয়নগর কুলতলি গ্রামীণ হাসপাতালের অন্বেষা ক্লিনিকের এক কর্মী ঐ অসুস্থ পেঁচাটির চিকিৎসার সব ঔষধ ব্যবস্থা করে দেন। তারপর ওই পেঁচাটিকে কুলতলির পিয়ালি বিট বন দফতরের কর্মীদের হাতে গিয়ে তুলে দেন।
আরও পড়ুন: দীপাবলির আগে পড়ুয়াদের নয়া কীর্তি! হাসি ফুটল অসুস্থদের মুখেও
আরও পড়ুন: সুন্দরবনের অফবিট লোথিয়ান দ্বীপ! ঘুরে আসুন নদীর মোহনার সুন্দর এই অভয়ারণ্যে
এ ব্যাপারে এক পশু প্রেমী বলেন, “সমাজের লুপ্তপ্রায় এই জাতীয় প্রাণীকে বাঁচান আমাদের নৈতিক কাজের মধ্যে পড়ে। তাই অসুস্থ পেঁচাটিকে আগে আমরা চিকিৎসা করাই ও তাঁর পরে বন দফতরের হাতে তুলে দিই। রাস্তার পাশে বা আশেপাশে এরকম কোনো প্রাণীকে দেখলে একজন মানুষ হিসাবে এগিয়ে এসে সেই প্রাণীটিকে অবশ্যই বন দফতরের হাতে তুলে দিন ও তাঁর জীবন বাঁচান।” এই ধরনের কাজকে সাধুবাদ জানিয়েছেন সমাজের বিভিন্ন স্তরের পরিবেশ প্রেমীরা।
সুমন সাহা
Kali Puja 2024: সাগরের ধসপাড়ার প্রাচীন কালীপুজোয় প্রচুর ভক্ত ও পুণ্য়ার্থী সমাগম
নবাব মল্লিক, গঙ্গাসাগর: সাগরের ধসপাড়ার প্রাচীন কালীপুজোকে ঘিরে সাধারণ মানুষজনের মধ্যে উৎসাহ চরমে। প্রতি বছর এই কালীপুজো উপলক্ষে কয়েক হাজার মানুষ সেখানে আসেন। স্থানীয়দের বিশ্বাস ধসপাড়ার এই কালীমা খুবই জাগ্রত। সাগরদ্বীপ একসময় ঘন জঙ্গলে ভরা ছিল। প্রথম প্রথম সুন্দরবনের উপকূলবর্তী এলাকার কিছু মানুষ দ্বীপে আসা শুরু করেন। তাঁরা আসতেন মাছ ধরতে, মধু সংগ্রহ করতে। পরে তাঁদের হাতেই ধীরে ধীরে তৈরি হয় জনবসতি। প্রায় সমসাময়িক সময় থেকে এখানে একটি বটগাছের গোড়ায় শুরু হয় পুজো। এর অনেক পরে স্থানীয় নিরঞ্জন পাত্র নামের এক ব্যক্তি এখানে স্থায়ী পুজোর সূচনা করেন।
আরও পড়ুন : ইতিহাসের সঙ্গী ঐতিহ্য, বনগাঁর কালীমন্দির ‘সাত ভাই কালীতলা’-য় শ্যামাপূজার প্রস্তুতি তুঙ্গে
এখানে দেবীর পাঁচটি বড় মূর্তি রয়েছে। চলে নিত্যপুজো, প্রতি মঙ্গল ও শনিবার আয়োজন করা হয় বিশেষ পুজো। এ নিয়ে মন্দিরের প্রধান সেবায়েত প্রকাশ পণ্ডা বলেন, ‘‘সাগরদ্বীপ যখন গড়ে উঠেছিল তখন থেকেই এই মন্দিরে কালীমায়ের পুজো শুরু। পুজো দিতে বিভিন্ন জায়গা থেকে মানুষ আসেন।’’ এ নিয়ে নিরঞ্জন পাত্রের বংশধর মানবেন্দ্র পাত্র বলেন, ‘‘এখানে একসময় জঙ্গল ছিল, হিংস্র জন্তু জানোয়ারের হাত থেকে রক্ষা পেতে শুরু হয়েছিল পুজো। যা এখনও চলে আসছে। কালীপুজোর দিন এখানে অনেকেই আসেন।’’
Diwali 2024: দীপাবলির আগে পড়ুয়াদের নয়া কীর্তি! হাসি ফুটল অসুস্থদের মুখেও
ডায়মন্ড হারবার: দীপাবলিতে অসুস্থ ব্যক্তিদের মুখে হাসি ফোটাতে হাসপাতালে প্রদীপ প্রজ্জ্বলন করল ছাত্রীরা। সেই সঙ্গে অসুস্থ ব্যক্তিদের মিষ্টি মুখ করিয়ে দ্রুত সুস্থতা কামনা করেছে তারা। এই কাজে অংশ নেয় ডায়মন্ড হারবার মহিলা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রীরা।
ভারত সরকারের ন্যাশানাল সার্ভিস স্কিমের অধীনে ‘দিওয়ালি উইথ মাই ভারত’ কর্মসূচি সুষ্ঠভাবে পালন করতে এই কর্মসূচি নিয়েছিল ডায়মন্ড হারবার মহিলা বিশ্ববিদ্যালয়। এই কর্মসূচি নিয়ে ডায়মন্ড হারবার মহিলা বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার সাইদুর রহমান জানিয়েছেন, ‘এই কর্মসূচির অধীনে বিশ্ববিদ্যালয়ের এনএসএস-র ছাত্রীরা সরিষা হাসপাতালে রোগীদের সহায়তা করার একটা কর্মসূচি নিয়েছে। এর আগে সরিষা বাজার পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন করা হয়েছে। যে সমস্ত রোগীরা বাড়ি যেতে পারবেনা দীপাবলিতে তাদের প্রদীপ জ্বালাতে সাহায্য করা হবে। এছাড়াও বাকি রোগীদের একাধিক সহযোগিতা, বিভিন্ন তথ্য জানানো সহ একাধিক কাজ করা হচ্ছে।
আরও পড়ুন: জয়নগরের প্রাচীন ধন্বন্তরি কালী পুজোয় ভিড় জমান দূর-দূরান্তের মানুষ
আরও পড়ুন: হেলিকপ্টার থেকে অ্যান্টিক্যুইটি, পেন্সিল থেকে পেন্টা স্কাই! এবারের ট্রেন্ডিং আতসবাজি কী জানেন?
এই কর্মসূচির অধীনে ডায়মন্ড হারবারে ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করার কাজও করা হবে। এনএসএস-এর মেয়েরা এইরকম একাধিক সমাজ সেবার কাজের সঙ্গে যুক্ত বলে জানিয়েছেন, রেজিস্ট্রার সাইদুর রহমান। ‘এই কর্মসূচি পালন করা নিয়ে খুশি ছাত্রীরাও।’ ছাত্রীদের মধ্যে থেকে পূজা দাস নামের এক ছাত্রী জানিয়েছেন, ‘অসুস্থ ব্যক্তিদের সাময়িক আনন্দ দিতে পেরে খুব ভাল লাগছে। আগামীদিনে আরও বেশি করে তারা সমাজসেবায় নিজেদের নিয়োজিত করতে চায়।’
নবাব মল্লিক
Health Tips-Nail: নখের রং বদলে যাচ্ছে? রক্ত জমাট বাঁধছে? মারণ রোগ নয়তো! জানাচ্ছেন চিকিৎসক
Kali Puja 2024: জয়নগরের প্রাচীন ধন্বন্তরি কালী পুজোয় ভিড় জমান দূর-দূরান্তের মানুষ
দক্ষিণ ২৪ পরগনা: জয়নগরের চক্রবর্তী পরিবার বংশ পরম্পরায় জয়নগরের ধন্বন্তরি কালী মন্দিরে পুজো করে আসছেন। কালে কালে মন্দিরের আকার বৃদ্ধি পায়। কালীর মূর্তিও নতুন করে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। জয়নগর মজিলপুর পুরসভার পাঁচ নম্বর ওয়ার্ডে ধন্বন্তরি কালী মন্দির।
চক্রবর্তী পরিবারের সেবাইত কমিটির এক সদস্য জানান, কালী পুজোয় নিষ্ঠা ভরে মায়ের পুজো হয়। ইতিহ্য মেনে রাতে ছাগল বলি হয় এখনও। সন্ধ্যা থেকে গভীর রাত পর্যন্ত পুজো চলে। মাকে মাংস ভোগ দেওয়ার নিয়ম। কিন্তু সেই মাংস হয় নিরামিষ, পেঁয়াজ ও রসুন ছাড়া রান্না করা হয়। এছাড়াও মাকে মাছের পদ ভোগে দেওয়া হয়। নিবেদন করা হয় খিচুড়ি, পোলাও, পায়েস ভোগ।
পুজোর সময় মা কালীকে নতুন শাড়ি, সোনার গয়নায় সাজিয়ে তোলা হয়। জাগ্রত এই পুজোয় ভিড় জমান দূর দূরান্তের মানুষ। এছাড়া বৈশাখ মাসে মায়ের আবির্ভাব তিথিতে পক্ষকাল ব্যাপী মেলা হয় এখানে।
সুমন সাহা
Diwali 2024: হেলিকপ্টার থেকে অ্যান্টিক্যুইটি, পেন্সিল থেকে পেন্টা স্কাই! এবারের ট্রেন্ডিং আতসবাজি কী জানেন?
দক্ষিণ ২৪ পরগনার: দীপাবলি উৎসবে বাজির পসরা নিয়ে তৈরি চম্পাহাটির হাড়াল। বাজি বাজার কাঁপাতে আসরে হেলিকপ্টার, অ্যান্টিকুইটি, পেন্সিল বাজি, সুপার ডিলাক্স, স্টার ডোম, পেন্ট্রা স্কাই, এ ম্যাজিক বাজির মতো হরেক রকমের নয়া বাজি। ব্যবসায়ীদের দাবি, এবার এর সব বাজারেই মিলছে শিবকাশির সবুজ বাজি। বাজারও জমে উঠেছে। এই বাজি কিনতে ক্রেতাদের ভিড় ক্রমশ বাড়ছে। হাড়ালের চীনের মোড় থেকে শুরু করে যত ভিতরে যাবেন, রাস্তার দু’ধারে শুধুই বাজির দোকান। এমনকী, রাস্তার পাশে কেউ কেউ চট বিছিয়েও বসে পড়েছেন বাজি নিয়ে। দীপাবলি আর কয়েকদিন বাকি আর তাই যত এগিয়ে আসছে, বাজি বাজারে মানুষের ভিড় ততই বাড়ছে।
আরও পড়ুন- নতুন ইউটিউব চ্যানেল? কত সাবস্ক্রাইবার হলে আসবে টাকা? ৯৯ শতাংশই না জেনে ভুল করছেন
শুধু বারুইপুর নয়, গড়িয়া, সোনারপুর, জয়নগর, কুলতলি, রায়দিঘি, ডায়মন্ডহারবার, যাদবপুর, কলকাতা, দমদম, বসিরহাট থেকে মানুষজন আসছেন বাজি বাজারে। সবার খোঁজ নিচ্ছেন সবুজ বাজির। দেখতে যেন পানীয়র কৌটো। উপরের ঢাকনা খুলে বারুদে আগুন লাগালেই তুবড়ির মতো ঝরে পড়বে আলোর ফুল। এই বাজির নাম অ্যান্টিকুইটি। দাম ১২০ টাকা। রয়েছে ড্রোন। একই প্যাকেটে রয়েছে পাঁচ পিস। দাম ২৪০ টাকা। এক ব্যবসায়ী বলেন সবই শিবকাশির সবুজ বাজি। দাম মানুষের নাগালের মধ্যেই রাখা হয়েছে। আছে সুপার ডিলাক্স চরকা। যা ঘুরবে টানা ১০ মিনিট।
আরও পড়ুন- শনিবার থেকেই বড় বদল আবহাওয়ার! এক ধাক্কায় নামবে তাপমাত্রা…! এবার কি জাঁকিয়ে শীত ?
পেন্ট্রা স্কাইয়ে রয়েছে ৫টি সেল। পাঁচ রকমের রঙিন আলো ছড়াবে এই বাজি। দাম ৮০ টাকা। রংমশাল ফাইভ ইন ওয়ান থেকেও পাঁচ রকমের রং বেরবে। দাম ৮০ টাকা। এছাড়াও ডিলাক্স চরকা ৫০ টাকা, স্পেশাল চরকা ৩০ টাকা, ছোট চরকা ৪০ টাকা দামে বিক্রি হচ্ছে। মানুষ এই সব বাজি কিনতেই ভিড় করছেন বাজারে। একটা আছে পেন্সিলের মতো রংমশাল। আগুন দিলেই বেরবে তিনটি রং। নাম রাখা হয়েছে পেন্সিল বাজি। স্টার ডোম এমনই এক বাজি, যা থেকে ধোঁয়া বেরবে না। উপরে উঠে গিয়ে রঙিন হয়ে বৃষ্টির মতো ঝরে পড়বে। দাম ২৩০টাকা ডিং ডংও একই ধরনের বাজি। মিনি পট দেখতে বোতলের মতো। পাঁচ পিস একসঙ্গে রঙিন হয়ে উপরে উঠে মাটিতে নেমে আসবে। একেকটির দাম ৩৪০ টাকা। দু’বছরের মন্দা কাটিয়ে হাড়ালের বাজার ফের চাঙ্গা। চওড়া হাসি ব্যবসায়ীদের।
সুমন সাহা