Category Archives: উত্তর দিনাজপুর

Gardening Tips: বাজার থেকে কাঁড়ি কাঁড়ি টাকা দিয়ে কিনবেন কেন? ছাদেই গুচ্ছ গুচ্ছ হবে পাতিলেবু, সারাবছর খেয়ে শেষ করতে পারবেন না

উত্তর দিনাজপুর: গ্রীষ্মের তীব্র গরমে প্রাণ বাঁচাতে লেবুর জুড়ি মেলা ভার। গরমকাল মানেই লেবুর শরবত। শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে লেবুর শরবত ভীষণ উপকারী। তবে বাজারে বেশি দাম দিয়ে লেবু না কিনে বাড়ির ছাদে কিংবা উঠোনে লেবু গাছ লাগালে একদিকে যেমন বাড়ির খাবারে কাজে লাগবে তেমনি অন্যদিকে বিক্রি করলেও আর্থিকভাবে লাভবান হবেন।

বাড়ির ছাদে কিংবা টবে যে কোনও সময় এই লেবু গাছ লাগাতে পারেন। বাড়ির ছাদে দু-একটা লেবু গাছ আপনার সারা বছর লেবুর চাহিদা মেটাবে। টবে কী ভাবে করবেন এই লেবু চাষ? এ ব্যাপারে কৃষিবিশেষজ্ঞ তারা প্রসাদ জানেন, লেবু চাষ করার জন্য প্রথমে চার থেকে পাঁচ ইঞ্চির বড় টবের প্রয়োজন। মাটি দেওয়ার আগে টবের নীচের ছিদ্র পাথরের টুকরো অথবা মাটির পাত্রের ভাঙ্গা অংশ দিয়ে আটকে দিন। এরপর অর্ধেক টব পর্যন্ত মাটির মিশ্রণ দিন। এরপর বাজার থেকে যে লেবুর চারা গুলো কিনে এনেছেন সেগুলো ভালভাবে মাটির মধ্যে লাগিয়ে দিন। তবে লেবু গাছ লাগানোর আগে মনে রাখবেন অতিরিক্ত জল দেওয়া কিংবা কম জল কম দেওয়ার কারণে ফল অঙ্কুরে ঝরে যেতে পারে। তাই পরিমাণ মতো এই গাছে জল দেওয়া প্রয়োজন। এছাড়া লেবু গাছে নাইট্রোজেন সার দিন। হাড়ের গুঁড়ো ও জৈব সার ভীষণ প্রয়োজন লেবুর গাছের জন্য।

আরও পড়ুন: ‘কতক্ষণ’ একটানা চালাবেন সিলিং ফ্যান? কতক্ষণ বিশ্রাম দিতে হবে Fan-কে? না জানলে হতে পারে বড় বিপদ

টবে গাছ লাগানোর চার থেকে পাঁচ মাস পর থেকে নিয়মিত ২০ থেকে ২৫ দিন পর পর সরিষার খৈলের পচা জল প্রয়োগ করতে হবে গাছে। তবেই লেবু গাছের অধিকাংশ ফলন পাবেন। এছাড়াও লেবু গাছের প্রায়ই কিছু কিছু ডাল মরতে দেখা যায়। আর এইসব মরা ডালগুলো সঙ্গে সঙ্গে কেটে দিতে হবে। এছাড়াও ছাদের লেবু গাছকে অধিক ডালপালা যুক্ত সুন্দরভাবে তৈরি করতে হলে চারা লাগানোর পর থেকে কয়েকবার ডাল কেটে দিতে হবে। এছাড়া লেবু গাছে যখন ফুল ফল আসবে তখন কোনভাবেই কীটনাশক স্প্রে করা যাবে না এতে গাছেরও লেবুর ফলের ক্ষতি হতে পারে। এই কিছু কিছু বিষয় যত্ন নিলে বাড়িতেই লেবু চাষ করতে পারবেন।

পিয়া গুপ্তা

North Dinajpur news: পর পর আত্মহত্যা…রাত নামলেই অশরীরীর আতঙ্কে কাঁপছে গোটা এই গ্রাম

পিয়া গুপ্তা, উত্তর দিনাজপুর: ভূতের ভয়ে সন্ধ্যা নামতেই নিঃশব্দ হয়ে যায় উত্তর দিনাজপুর জেলার কালিয়াগঞ্জ ব্লকের চক শিবানন্দপুরেরগ্রাম।প্রযুক্তির উন্নতির সঙ্গে সঙ্গে, উন্নত হচ্ছে চিন্তাভাবনা। কিন্তু, তার মধ্যেও এখনও পর্যন্ত কুসংস্কারাচ্ছন্ন হয়ে রয়েছে রাজ্যের বিভিন্ন এলাকা। এমন একটি গ্রামের ছবি ধরা পড়ল, যেখানে গ্রামের বেশিরভাগ মানুষই এখন ভয় পাচ্ছেন ভূতের।

কারণ একটাই।এই গ্রামে পরপর তিনটি আত্মহত্যার ঘটনা ঘটেছে। মানুষের মধ্যে ভূতের আতঙ্ক তাড়া করে বেড়াচ্ছে যে সন্ধ্যা হতে না হতে তাঁরা আর ঘর থেকে বেরোচ্ছেন না। শুধু তাই নয়, দিনের বেলাতেও এখানকার গ্রামবাসীদের মধ্যে চোখে মুখে ভূতের আতঙ্কের ছাপ দেখা যাচ্ছে।

এদিকে এই ঘটনার খবর জানা মাত্রই কালিয়াগঞ্জ ব্লক মেডিক্যাল অফিসার-সহ জেলার ডেপুটি সিএমওএইচ ঘটনাস্থলে এসে গ্রামবাসীদের সঙ্গে কথা বলে তাদের আশ্বস্ত করেন এবং আগামিদিনে গ্রামবাসীদের করণীয় কী, সে ব্যাপারেও তাঁরা গ্রামবাসীদের একত্রিত করে সচেতন করেন। তবে কী কারণে এই ভূতের ভয়?

আরও পড়ুন :  চড়চড়িয়ে বাড়বে ব্লাড সুগার! এই ভুলগুলি করলেই ডায়াবেটিসে ঝাঁঝরা হবে শরীর

জানা যায় এই গ্রামে বেশ কিছুদিন ধরে একের পর এক গলায় দড়ি দিয়ে আত্মহত্যা মতো ঘটনা ঘটছে বিনা কারণেই। তাই গ্রামবাসীদের মধ্যে ধারণা তৈরি হয়েছে এটা কোনও অপদেবতার কাজ। তাই এমন ভাবে আত্মহত্যা হচ্ছে গ্রামে।

বিজ্ঞান মঞ্চের সদস্য মলয় আদব বলেন, ‘‘ভূত বলে কিছু হয় না। এটা ওনাদের মনের ভুল। তাই ভুল ভাঙাতে আমরা এলাকায় গিয়ে খোঁজ খবর নিচ্ছি।সাধারণ গ্রামবাসীদের মধ্যে একটা আতঙ্ক তৈরি হয়েছে। ভূতের ভয় পাচ্ছেন তাঁরা। বাড়ি থেকে কেউই বের হতে চাচ্ছেনা সন্ধ্যার পর। আমরা এখানে এসে গ্রামবাসীদের সঙ্গে কথা বলে তাঁদেরক সচেতন করছি এবং আগামী দিনে কী কী করা উচিত গ্রামবাসীদের সেটাও আমরা বুঝিয়েছি।

এদিকে যখন প্রশাসনের কর্মকর্তারা গ্রামের সাধারণ মানুষদের কাছে আসেন তখন এই গ্রামের বেশিরভাগ মানুষই তাদের আতঙ্কের কথা তাদের সামনে ব্যক্ত করেন। প্রশাসনের কর্মকর্তাদের গোটা গ্রাম ঘুরে বেড়ায় এবং সাধারণ মানুষদের মধ্যে ভূত নিয়ে যে একটা গুজব ছড়িয়েছে সে বিষয়ে গ্রামবাসীদের সঙ্গে কথা বলে তাঁদের সচেতন করান।

Cloth Washing Tips: গাদাগাদা খরচ করে সুতির জামা-কাপড়-শাড়ি আর দোকানে দিতে হবে না, বাড়িতেই এই উপায়ে সুতির পোশাকের জেল্লা ফেরান

আর গাদাগাদা খরচা করে দোকানে শাড়ি কাচাতে দিতে হবে না! বাড়িতেই নতুনের মত ঝকঝক করবে সুতির শাড়ি, জামাকাপড়! কীভাবে?লেখা--পিয়া গুপ্তা
আর গাদাগাদা খরচা করে দোকানে শাড়ি কাচাতে দিতে হবে না! বাড়িতেই নতুনের মত ঝকঝক করবে সুতির শাড়ি, জামাকাপড়! কীভাবে?
লেখা–পিয়া গুপ্তা
সুতির শাড়ির জেল্লা ফেরাতে ভাতের মাড়ের জুরি মেলা ভার। ভাতের মাড় ফেলে দেবেন না। এই ভাতের মাড় দিয়েই চকচকে করে নিতে পারেন আপনার পছন্দের সুতির শাড়ি কিংবা জামা। এই গরমে কমবেশি সকলেই সুতির জামা কাপড় পরে থাকেন। কিন্তু সুতির শাড়ি কিংবা জামা বেশ কয়েকবার পরলেই উজ্জ্বলতা হারিয়ে যায়। সেক্ষেত্রে এই জামা-কাপড় লন্ড্রিতে না দিয়ে বাড়িতে থাকা ভাতের ফ্যান দিয়ে কেচে নিতে পারেন।লেখা--পিয়া গুপ্তা
সুতির শাড়ির জেল্লা ফেরাতে ভাতের মাড়ের জুরি মেলা ভার। ভাতের মাড় ফেলে দেবেন না। এই ভাতের মাড় দিয়েই চকচকে করে নিতে পারেন আপনার পছন্দের সুতির শাড়ি কিংবা জামা। এই গরমে কমবেশি সকলেই সুতির জামা কাপড় পরে থাকেন। কিন্তু সুতির শাড়ি কিংবা জামা বেশ কয়েকবার পরলেই উজ্জ্বলতা হারিয়ে যায়। সেক্ষেত্রে এই জামা-কাপড় লন্ড্রিতে না দিয়ে বাড়িতে থাকা ভাতের ফ্যান দিয়ে কেচে নিতে পারেন।
লেখা–পিয়া গুপ্তা
গৃহবধূ সাধনা চক্রবর্তী জানান, সুতির জামাকাপড় কাচার সময় বিশেষ যত্ন নিতে হয়। মা-ঠাকুমা-রা সুতির কাপড় কেচে তাতে ভাতের ফ্যান দিতেন। এতে সুতির ফ্র্যাবিকের টেক্সচার ভাল থাকে।এক্ষেত্রে ভাতের ফ্যান ভালভাবে ঝরিয়ে নিতে হবে। ফ্যান গাঢ় থাকলে সামান্য একটু জল দিয়ে সেই জলে আপনার ব্যবহৃত ডিটারজেন্ট পাউডার দিয়ে ভালভাবে গুলে নিন। 
লেখা--পিয়া গুপ্তা
গৃহবধূ সাধনা চক্রবর্তী জানান, সুতির জামাকাপড় কাচার সময় বিশেষ যত্ন নিতে হয়। মা-ঠাকুমা-রা সুতির কাপড় কেচে তাতে ভাতের ফ্যান দিতেন। এতে সুতির ফ্র্যাবিকের টেক্সচার ভাল থাকে।
এক্ষেত্রে ভাতের ফ্যান ভালভাবে ঝরিয়ে নিতে হবে। ফ্যান গাঢ় থাকলে সামান্য একটু জল দিয়ে সেই জলে আপনার ব্যবহৃত ডিটারজেন্ট পাউডার দিয়ে ভালভাবে গুলে নিন।
লেখা–পিয়া গুপ্তা
এরপর যে-কোনও সুতির কাপড় একের পর এক ভাতের ফ্যান ও ডিটারজেন্টের মিশ্রণে বেশ কিছুক্ষণ ডুবিয়ে রাখার পর ধুয়ে পরিষ্কার করে ফেলুন। লেখা--পিয়া গুপ্তা
এরপর যে-কোনও সুতির কাপড় একের পর এক ভাতের ফ্যান ও ডিটারজেন্টের মিশ্রণে বেশ কিছুক্ষণ ডুবিয়ে রাখার পর ধুয়ে পরিষ্কার করে ফেলুন।
লেখা–পিয়া গুপ্তা
কিছুক্ষণ পরে দেখবেন আপনার পছন্দের সুতির কাপড় বেশ চকচকে হয়ে গিয়েছে। লেখা--পিয়া গুপ্তা
কিছুক্ষণ পরে দেখবেন আপনার পছন্দের সুতির কাপড় বেশ চকচকে হয়ে গিয়েছে।
লেখা–পিয়া গুপ্তা
এভাবেই বাড়িতে ভাতের ফ্যান দিয়ে আপনার যে-কোনও সুতির জামা, কাপড় কিংবা পাঞ্জাবি পরিষ্কার করে নিতে পারেন।লেখা--পিয়া গুপ্তা
এভাবেই বাড়িতে ভাতের ফ্যান দিয়ে আপনার যে-কোনও সুতির জামা, কাপড় কিংবা পাঞ্জাবি পরিষ্কার করে নিতে পারেন।
লেখা–পিয়া গুপ্তা

Rajbanshi Language: ইংরেজি, স্প্যানিশ কিংবা জার্মান নয় বরং রাজবংশী ভাষার শেখার প্রতি আগ্রহ বাড়ছে জেলায়

উত্তর দিনাজপুর: ইংরেজি, স্প্যানিশ কিংবা জার্মান নয় বরং রাজবংশী ভাষার শেখার প্রতি আগ্রহ বাড়ছে জেলায়।কিন্তু রাজ্যে খুব বেশি প্রতিষ্ঠানে রাজবংশী ভাষা শেখানোর চল তেমন নেই। তবে, রায়গঞ্জ বিশ্ববিদ্যালয় রাজবংশী ভাষা শিক্ষার উপর বিশেষ সার্টিফিকেট কোর্সের সুযোগ দিয়েছে মাস খানিক আগে। তবে দিন দিন এই জেলায় বাড়ছে রাজবংশী ভাষা শেখার প্রতি আগ্রহ। যা দেখে বেশ হতবাক বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।

রায়গঞ্জ বিশ্ববিদ্যালয় রাজবংশী ভাষার সার্টিফিকেট কোর্সে প্রথম ব্যাচের পরীক্ষা শেষ দ্বিতীয় ব্যাচের ভর্তির প্রক্রিয়া ইতিমধ্যে শুরু হয়েছে। আসন সংখ্যা ১০০ টা হলেও ভর্তির আবেদন করেছে আড়াইশো জন পড়ুয়া । রায়গঞ্জ বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের দাবি, রায়গঞ্জ বিশ্ববিদ্যালয় রাজবংশী ভাষার সার্টিফিকেট কোর্সের দ্বিতীয় ব্যাচে এ বছর প্রায় তিনগুণ ভর্তির চাহিদা বেড়েছে। রায়গঞ্জ বিশ্ববিদ্যালয় উপাচার্য দীপক কুমার রায় জানিয়েছেন, জেলায় রাজবংশী সম্প্রদায় মানুষের সংখ্যা বেশি। তাই এখানে তরুণ তরুণী থেকে বৃদ্ধ সকলেরই রাজবংশী ভাষার সার্টিফিকেট কোর্স পড়ার আগ্রহ বাড়ছে। রাজবংশী ভাষার দ্বিতীয় ব্যাচে মেধার ভিত্তিতে ওই কোর্সে ১০০ জন আবেদনকারীকে ভর্তি নেওয়া হবে। কিন্তু ভর্তি হতে চাই আবেদন করেছেন আড়াইশো জন পড়ুয়া।

আরও পড়ুনSummer Holiday Travel Destination: পাহাড়-নদীর অনবদ্য সংযোগ, উত্তরের একেবারে ভার্জিন ডেস্টিনেশন, গরমের ছুটিতে যোগীঘাট যাওয়ার রুটম্যাপ রইল

যদিও পরিকাঠামোর অভাবে এবছর আসন বাড়ানো সম্ভব হচ্ছে না। সমস্ত আবেদনকারীকে ডেকে মৌখিক পরীক্ষা নিয়ে মেধার ভিত্তিতে ১০০ জনকে ভর্তি করে জুন মাস থেকে ক্লাস শুরু করাহবে।

উল্লেখ্য প্রায় নয় মাস আগে, রায়গঞ্জ বিশ্ববিদ্যালয়ের উদ্যোগে আশিটি আসনে রাজবংশী ভাষার সার্টিফিকেট কোর্সে পঠন পাঠন শুরু হয়। পরবর্তীতে চাহিদা অনুযায়ী ওই করছে কুড়িটি আসন আরো বাড়ানো হয়। কিন্তু ওই কোর্সে প্রথম ব্যাচের তুলনায় ভর্তির চাহিদা যে তিনগুন বাড়বে তা বুঝতে পারেননি কর্তৃপক্ষ।

উচ্চমাধ্যমিক উত্তীর্ণ যোগ্যতায় প্রথম ব্যাচে ওই কোর্সে জেলার ৮০ জন পুরুষ ও মহিলা ভর্তি হন। মাস তিনেক আগে ওই কোর্সের প্রথম ব্যাচের পড়ুয়াদের পরীক্ষা হয়েছে। তবে এবছর প্রথম ব্যাচে আসনের তুলনায় অতিরিক্ত পড়ুয়া ভর্তি হতে চেয়ে আবেদন করেছে। যদিও আসন সংখ্যা সীমিত হওয়ায় সকল পড়ুয়াদের ভর্তি নেওয়া সম্ভব না বলে জানিয়েছেন বিদ্যালয়ে কর্তৃপক্ষ। তবে দিন দিন রাজবংশী ভাষা শেখার আগ্রহ বাড়ছে জেলায় তাতে বেশ অবাক বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।

পিয়া গুপ্তা

North 24 Parganas News: উধাও লক্ষ লক্ষ টাকা! স্মার্ট ক্লাস তহবিল ‘কেলেঙ্কারি’ নিয়ে মুখ খুললেন শান্তনু ঠাকুর

উত্তর ২৪ পরগনা: কোথায় গেল স্কুলের স্মার্ট ক্লাসরুম তৈরির জন্য ১০ লক্ষ টাকা! আর তা নিয়েই এখন জোর চর্চা বনগাঁ লোকসভা কেন্দ্রে। ওই কেন্দ্রের এবারের বিজেপি প্রার্থী শান্তনু ঠাকুরের সাংসদ তহবিল থেকে গোবরডাঙ্গা খাটুরা হাইস্কুলে স্মার্ট ক্লাসরুম তৈরির জন্য ১০ লক্ষ টাকা দেওয়া হয়েছে বলে শান্তনু ঠাকুর তার ইস্তাহারে প্রকাশ করেছেন। তবে সাংসদ তহবিলের কোন অর্থ স্কুলে দেওয়া হয়নি বলে দাবি করেছেন খাটুরা হাইস্কুলে প্রধান শিক্ষক। গোবডাঙায় দলীয় কর্মসূচিতে এসে একই অভিযোগ করেছিলেন রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রী প্রাপ্ত ব্রাত্য বসুও। যা নিয়ে তোলপাড় হয়েছে সামাজিক মাধ্যম।

এদিন ঠাকুরনগর ঠাকুরবাড়িতে সাংবাদিক সম্মেলন করে শান্তনু ঠাকুর গোবরডাঙ্গা খাটুরা হাইস্কুলে প্রপোজাল পত্র সর্বসমক্ষে আনেন। তিনি বলেন, “স্কুল আমার কাছে আবেদন করেছিল আবেদনের ভিত্তিতে ডিএম এর কাছে আমার তহবিলের টাকার অনুমোদন দেওয়া হয়ে গিয়েছে। এই অনুমোদনে তারা কাজ করবেন না, এমন কোন ক্যান্সেলেশন পত্র আমাকে পাঠানো হয়নি। আমার অধিকার আছে অর্থ অনুমোদন হলে সেটাকে আমি লিখতে পারি।”

আরও পড়ুন-     শৈশবে চরম কষ্ট, বাবা দেননি মেয়ের মর্যাদা, পড়াশোনা ছেড়ে চলচ্চিত্রে এসেই বলিউডের এভারগ্রীন তিনি, বলুন তো মায়ের কোলে ‘এই’ শিশুটি কে?

তৃণমূলের হার্মাদরা চাপ সৃষ্টি করে প্রধান শিক্ষককে দিয়ে এমন বলিয়েছেন বলেও অভিযোগ করেন। একইভাবে গাইঘাটার পাঁচপোতা একটি স্কুলেও এমনই অভিযোগ নিয়েও তৃণমূলের চাপে প্রধান শিক্ষক এমন বলছেন বলে দাবি করেছেন শান্তনু। সাংসদ তহবিলের ২৫ কোটি টাকা লুটপাট করেছেন শান্তনু ঠাকুর বলে দাবি করেন বনগাঁর তৃণমূল কংগ্রেস প্রার্থী বিশ্বজিৎ দাস। এই অভিযোগ প্রসঙ্গে শান্তনু ঠাকুর বিশ্বজিৎ দাসকে আক্রমণ করে বলেন “বেহায়া বিশ্বজিৎ দাস”।

আরও পড়ুন-  অসহ্য নরকযন্ত্রণা! বিছানা ছেড়ে উঠতেই পারতেন না…! দিনে ৩০টি করে ওষুধ খেতেন এই নায়িকা, মনে হয়েছিল জীবনটাই শেষ, তারপর…

স্কুলের প্রধান শিক্ষক তুষার বিশ্বাস বলেছেন, “একটি স্মার্ট ক্লাসরুম নির্মাণের জন্য সাংসদ তহবিল থেকে ১০ লক্ষ টাকা মঞ্জুর করা হয়েছে কিছু মাস আগে এরকম একটি ইমেল বিজ্ঞপ্তি জারি হওয়া সত্ত্বেও, তহবিল এখনও আমাদের বিদ্যালয় পায়নি। ফলস্বরূপ, স্মার্ট ক্লাসরুম প্রকল্পটি অসম্পূর্ণ রয়ে গিয়েছে। “বনগাঁর তৃণমূল কংগ্রেস প্রার্থী বিশ্বজিৎ দাস বলেন, “শান্তনু ঠাকুর সাংসদ থাকাকালীন ২৫ কোটি টাকা পেয়েছিলেন এবং তিনি এই টাকা লুটপাট করেছেন। গোবরডাঙ্গা এবং হরিণঘাটার স্কুলগুলিতে অর্থ দান করার ব্যাপারে তার দাবি মিথ্যা প্রমাণিত হয়েছে, এবং পাঁচপোতা নিয়েও একইরকম অসঙ্গতি দেখা দিয়েছে। আমরা এই দুর্নীতির পূর্ণাঙ্গ তদন্ত দাবি করছি এবং যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানাচ্ছি। সব মিলিয়ে এখন স্কুলের স্মার্ট ক্লাস তৈরীর তহবিল ঠিক কোথায় আটকে তা নিয়েই তৈরি হয়েছে ধোঁয়াশা।

Rudra Narayan Roy

Banana Health Benefits: কলা পাকা না কাঁচা খাওয়া ভাল? ডায়াবেটিসে কোন কলা খাবেন? জানুন বিশেষজ্ঞের মত

কাঁচা নাকি পাকা, কোন কলার বেশি উপকার জানেন? কী বলছেন পুষ্টিবিদ ? কাঁচা ও পাকা কলার দ্বন্দ্ব দীর্ঘদিনের। এই দুই কলাতেই রয়েছে একাধিক পুষ্টিগুণ। কিন্তু অনেকেই বুঝতে পারেন না কাঁচা না পাকা কলা খাওয়া জরুরি।photo source collected 
কাঁচা নাকি পাকা, কোন কলার বেশি উপকার জানেন? কী বলছেন পুষ্টিবিদ ? কাঁচা ও পাকা কলার দ্বন্দ্ব দীর্ঘদিনের। এই দুই কলাতেই রয়েছে একাধিক পুষ্টিগুণ। কিন্তু অনেকেই বুঝতে পারেন না কাঁচা না পাকা কলা খাওয়া জরুরি।photo source collected
এ বিষয়ে পুষ্টিবিদ ড:রঞ্জন দাস জানান, কাঁচা কলা রান্না করে সবজি হিসেবে খাওয়া হয় ও পাকা কলা ফল হিসেবে খাই। এই দুই কলাতেই একাধিক উপকারিতা রয়েছে।photo source collected 
এ বিষয়ে পুষ্টিবিদ ড:রঞ্জন দাস জানান, কাঁচা কলা রান্না করে সবজি হিসেবে খাওয়া হয় ও পাকা কলা ফল হিসেবে খাই। এই দুই কলাতেই একাধিক উপকারিতা রয়েছে।photo source collected
তবে মনে রাখবেন রান্না করে খেলে কলার ভিটামিন সি নষ্ট হয়ে যেতে পারে। তাই ভিটামিনের ঘাটতি মেটাতে চাইলে পাকা কলাতে মিলবে ফল।photo source collected 
তবে মনে রাখবেন রান্না করে খেলে কলার ভিটামিন সি নষ্ট হয়ে যেতে পারে। তাই ভিটামিনের ঘাটতি মেটাতে চাইলে পাকা কলাতে মিলবে ফল।photo source collected
তবে এক্ষেত্রে যারা ডায়াবেটিস রোগী তাদের কাঁচা কলা আদর্শ। তবে পাকা কলাতে রয়েছে ভিটামিন সি, ভিটামিন বি ৬, ম্যাগনেসিয়ামের মতো বেশ কিছু ভিটামিন ও খনিজ। তাই নিয়মিত পাকা কলা খেলে কিন্তু একাধিক রোগ থাকবে দূরে।photo source collected 
তবে এক্ষেত্রে যারা ডায়াবেটিস রোগী তাদের কাঁচা কলা আদর্শ। তবে পাকা কলাতে রয়েছে ভিটামিন সি, ভিটামিন বি ৬, ম্যাগনেসিয়ামের মতো বেশ কিছু ভিটামিন ও খনিজ। তাই নিয়মিত পাকা কলা খেলে কিন্তু একাধিক রোগ থাকবে দূরে।photo source collected
সেই সঙ্গে ফল হল শক্তির ভান্ডার। তাই দেহে এনার্জির ব্যাটারি শেষ হয়ে গেলে একটি কলা খেতেই পারেন। এতে শরীর ফুল চার্জ হয়ে যাবে।photo source collected
সেই সঙ্গে ফল হল শক্তির ভান্ডার। তাই দেহে এনার্জির ব্যাটারি শেষ হয়ে গেলে একটি কলা খেতেই পারেন। এতে শরীর ফুল চার্জ হয়ে যাবে।photo source collected
তবে কাঁচা কলা তো একই রকম ভিটামিন পাওয়া গেলেও এ কাঁচা কলা যেহেতু রান্না করে খাওয়া হয় এই কলার সমস্ত গুণ নষ্ট হয়ে যায়। সে ক্ষেত্রে যদি কাঁচা কলা সিদ্ধ করে খাওয়া যায় তবে পেটের অসুখ থেকে চিরতরে মুক্তি মিলবে। (তথ্য: পিয়া গুপ্তা)
তবে কাঁচা কলা তো একই রকম ভিটামিন পাওয়া গেলেও এ কাঁচা কলা যেহেতু রান্না করে খাওয়া হয় এই কলার সমস্ত গুণ নষ্ট হয়ে যায়। সে ক্ষেত্রে যদি কাঁচা কলা সিদ্ধ করে খাওয়া যায় তবে পেটের অসুখ থেকে চিরতরে মুক্তি মিলবে। (তথ্য: পিয়া গুপ্তা)

Mango Lassi: রেস্তোরাঁর মতো আম লস্যি এবার তৈরি করুন ঘরে! গরমে দারুণ উপকারী! জানুন

উত্তর দিনাজপুর: গরমের হাঁসফাঁস অবস্থা সকলের। তবে এই গরমে আপনার বাড়িতে হঠাৎ অতিথিদের আগমন হয়েছে নাকি? রান্না ঘরে ঢুকে এই গরমে কী বানাবেন বুঝতে পারছেন না? বাজারে পাকা আম তো উঠে গেছে?  তাই এই পাকা আম দিয়ে গলা ভেজাতে বানিয়ে  নিতে পারেন আম লস্যি। কিভাবে বানাবেন এই ম্যাঙ্গো লস্যি জানেন কি? এই গরমে বাজার ফিরতি অনেকের ব্যাগ থেকেই উঁকি মারছে আম। পাকা আম দিয়েই এই গরমে গলা ভেজাতে বানাতে পারেন আম লস্যি।

গরমকালে বেশ জনপ্রিয় এই লস্যি। বড় বড় রেস্তোরা থেকে কিনে না খেয়ে বাড়িতে পরিবারের সদস্যদের জন্য কিংবা অতিথিদের জন্য বানিয়ে ফেলতে পারেন এই ম্যাংগো লস্যি। এই আম লস্যি বানাতে প্রয়োজনপাকা আম, টক দই, চিনি ,গোলমরিচ গুঁড়ো,  এলাচ গুঁড়ো, বিটনুন, বরফ!

আরও পড়ুন:  কন্ডোম ধোয়া জল দিয়ে ভয়ানক কাণ্ড! দুর্গাপুরে কন্ডোম আতঙ্ক? জানলে চমকে যাবেন

প্রণালী:  পাকা আমের খোসা ছাড়িয়ে আঁটি বার করে নিন। আমগুলি একদম ছোট ছোট করে টুকরো করে কেটে নিন। এরপর আমগুলো একটি মিক্সার গ্রাইন্ডারে দিয়ে আমের মধ্যে একটু বরফ কুচি ও একটু চিনি দিয়ে ভালোভাবে ব্লেন্ড করে নিন। এরপর আম গুলির পিউরি তৈরি করে নেওয়ার পর। অন্য একটি পাত্রে বাজার থেকে কেনা কিংবা বাড়িতে পাতা দই নিয়ে সেই দই  একটি ডাল কাটার সাহায্যে ভালভাবে নেড়ে নিন এবং আগে থেকে করে রাখা আমের পিউরি গুলো ভাল করে দইয়ের মধ্যে দিয়ে মিশিয়ে নিন। অল্প অল্প করে মিশিয়ে নেওয়ার পর সেই দইয়ের মধ্যে সামান্য একটু বিট লবণ, এলাচগুঁড়ো ও গোলমরিচ গুঁড়ো মিশিয়ে কাঁচের গ্লাসে পরিবেশন করুন। এভাবেই বাড়িতে খুব সহজে বানিয়ে নিতে পারবেন ম্যাংগো লস্যি।

পিয়া গুপ্তা

Astro Tips: বেডরুমে বহু দেবতার ছবি? নিজের বিপদ নিজেই ডেকে আনছেন না তো? 

আমরা সকলেই বাড়িতে নানা ঈশ্বরের মূর্তি বা ছবি রেখে থাকি। কিন্তু অনেকেই জানেন না কোন মূর্তি ঘরে রাখা যায় না৷ (পিয়া গুপ্তা)
আমরা সকলেই বাড়িতে নানা ঈশ্বরের মূর্তি বা ছবি রেখে থাকি। কিন্তু অনেকেই জানেন না কোন মূর্তি ঘরে রাখা যায় না৷ (পিয়া গুপ্তা)
এই ব্যাপারে বাস্ত বিশেষজ্ঞ শ্রী রামকৃষ্ণ শাস্ত্রী জানান, অনেকেই না জেনে দেব দেবীর মূর্তি স্থাপন করেন। সব দেবীর মূর্তি রাখার নির্দিষ্ট একটি নিয়ম থাকে। বাড়ির শোয়ার ঘরে সব ধরনের মূর্তি রাখতে নেই। বাস্তুমতে, বাড়ি, অফিস বা দোকানে পুজোর ঘর নির্দিষ্ট নিয়মে মূর্তি রাখা উচিত।
এই ব্যাপারে বাস্ত বিশেষজ্ঞ শ্রী রামকৃষ্ণ শাস্ত্রী জানান, অনেকেই না জেনে দেব দেবীর মূর্তি স্থাপন করেন। সব দেবীর মূর্তি রাখার নির্দিষ্ট একটি নিয়ম থাকে। বাড়ির শোয়ার ঘরে সব ধরনের মূর্তি রাখতে নেই। বাস্তুমতে, বাড়ি, অফিস বা দোকানে পুজোর ঘর নির্দিষ্ট নিয়মে মূর্তি রাখা উচিত।
বাস্তুবিদ জানান কোনও দেব-দেবীর বসা ছবি বাড়ি, দোকান বা অফিসে লাগানো একেবারেই উচিত নয়। দেব-দেবীর এই ধরনের ছবি ভুলেও বাড়িতে রাখবেন না। বাস্তুমতে, এই ছবি লাগালে দেব-দেবী রুষ্ট হন। এতে পরিবারের অমঙ্গল হয়।
বাস্তুবিদ জানান কোনও দেব-দেবীর বসা ছবি বাড়ি, দোকান বা অফিসে লাগানো একেবারেই উচিত নয়। দেব-দেবীর এই ধরনের ছবি ভুলেও বাড়িতে রাখবেন না। বাস্তুমতে, এই ছবি লাগালে দেব-দেবী রুষ্ট হন। এতে পরিবারের অমঙ্গল হয়।
এছাড়াও কোনও ঠাকুরের ছবির ফ্রেম যদি ভেঙে যায় তা হলে তা বাড়ি থেকে সরিয়ে ফেলুন। এতে বাড়িতে ভীষণ ভাবে নেগেটিভ শক্তি বেড়ে যায়।
এছাড়াও কোনও ঠাকুরের ছবির ফ্রেম যদি ভেঙে যায় তা হলে তা বাড়ি থেকে সরিয়ে ফেলুন। এতে বাড়িতে ভীষণ ভাবে নেগেটিভ শক্তি বেড়ে যায়।
একই দেবতার একাধিক মূর্তি বা ছবি পাশাপাশি রাখা যাবে। দেবতাদের মূর্তি বাড়িতে রাখার আগে এই নিয়মগুলো অবশ্যই মেনে চলুন নইলেই আপনার পরিবারের অশান্তি ও অমঙ্গল নেমে আসবে।
একই দেবতার একাধিক মূর্তি বা ছবি পাশাপাশি রাখা যাবে। দেবতাদের মূর্তি বাড়িতে রাখার আগে এই নিয়মগুলো অবশ্যই মেনে চলুন নইলেই আপনার পরিবারের অশান্তি ও অমঙ্গল নেমে আসবে।

Money Making Tips: বাগান আছে বাড়িতে ? ফেলে না রেখে এই ভাবে সহজেই আয় করুন লক্ষ লক্ষ টাকা

বর্তমানে বাগিচা ফসল মাল্টা লেবু চাষে আগ্রহ বাড়ছে কৃষকদের। কম খরচে অধিক লাভ হওয়ায় অনেকেই এই মাল্টা লেবু চাষে আগ্রহী হচ্ছেন। বাড়ির পাশে বাগানে আপনিও এই মাল্টা লেবু চাষ করে ভাল টাকা উপার্জন করতে পারবেন।
বর্তমানে বাগিচা ফসল মাল্টা লেবু চাষে আগ্রহ বাড়ছে কৃষকদের। কম খরচে অধিক লাভ হওয়ায় অনেকেই এই মাল্টা লেবু চাষে আগ্রহী হচ্ছেন। বাড়ির পাশে বাগানে আপনিও এই মাল্টা লেবু চাষ করে ভাল টাকা উপার্জন করতে পারবেন।
বর্তমানে বাজারে ৫০ থেকে ৬০ টাকা কেজি দরে এই মাল্টা লেবু বিক্রি হয়।কিভাবে মাল্টা লেবু চাষ করবেন? বছরে কতবার এই ফল পাওয়া যায় জানেন? মাল্টা চাষিফটিক দেবশর্মা জানান,কমলা লেবু নয় পুষ্টি গুণে সমৃদ্ধ মাল্টা লেবু চাষ করেই লক্ষ লক্ষ টাকা উপার্জন করা সম্ভব।
বর্তমানে বাজারে ৫০ থেকে ৬০ টাকা কেজি দরে এই মাল্টা লেবু বিক্রি হয়।কিভাবে মাল্টা লেবু চাষ করবেন? বছরে কতবার এই ফল পাওয়া যায় জানেন? মাল্টা চাষিফটিক দেবশর্মা জানান,কমলা লেবু নয় পুষ্টি গুণে সমৃদ্ধ মাল্টা লেবু চাষ করেই লক্ষ লক্ষ টাকা উপার্জন করা সম্ভব।
ফটিক বাবু জানান পাঁচ বছর আগে তিনি এইমাল্টা চাষ শুরু করেন। একবার লাগিয়ে দিলেই এই মাল্টা লেবু প্রতি বছর বছর ভাল ফল দেয়। এই মাল্টালেবু বছরে একবারই ফল দেয়।
ফটিক বাবু জানান পাঁচ বছর আগে তিনি এইমাল্টা চাষ শুরু করেন। একবার লাগিয়ে দিলেই এই মাল্টা লেবু প্রতি বছর বছর ভাল ফল দেয়। এই মাল্টালেবু বছরে একবারই ফল দেয়।
এই মাল্টা চাষের জন্য প্রয়োজন অধিক জৈব সারের। এই জৈব সারের মধ্যে ভার্মি কম্পোস্ট, গোমূত্র ,বেসন ও গুড় দিয়ে সার তৈরি করেমাল্টা গাছে দেওয়া হয়। এই মাল্টারপ্রধান বৈশিষ্ট্য হল প্রতিটা মাল্টার গায়ে সিকি পয়সার মত আকৃতি দেখা যায়।
এই মাল্টা চাষের জন্য প্রয়োজন অধিক জৈব সারের। এই জৈব সারের মধ্যে ভার্মি কম্পোস্ট, গোমূত্র ,বেসন ও গুড় দিয়ে সার তৈরি করেমাল্টা গাছে দেওয়া হয়। এই মাল্টারপ্রধান বৈশিষ্ট্য হল প্রতিটা মাল্টার গায়ে সিকি পয়সার মত আকৃতি দেখা যায়।
এই মাল্টা ভালভাবে চাষ করলেই অনেক টাকা উপার্জন করা সম্ভব। তাই কম সময়ে ভাল টাকা উপার্জন করতে বাড়ির ফাঁকা বাগানে লাগিয়ে ফেলুন মাল্টা লেবুর গাছ।
এই মাল্টা ভালভাবে চাষ করলেই অনেক টাকা উপার্জন করা সম্ভব। তাই কম সময়ে ভাল টাকা উপার্জন করতে বাড়ির ফাঁকা বাগানে লাগিয়ে ফেলুন মাল্টা লেবুর গাছ।

Gold Ornaments Washing: বাড়িতেই নতুনের মতো চকচকে করে নিন সোনার গয়না! লাগবে সামান্য এই কয়েকটা জিনিস

আপনার পছন্দে সোনার গয়নাটা কি তার উজ্জ্বলতা হারিয়ে ফেলেছে? দীর্ঘদিন ব্যবহারের কারণে সোনার গয়না কালচে হয়ে পড়লে সোনার দোকানে না গিয়ে বাড়িতে বসেই খুব সহজেই করে ফেলুন গয়না পরিষ্কার। সোনা রুপার গয়না সব বাঙালি মধ্যবিত্তের পরিবারে কম বেশি থাকে।
আপনার পছন্দে সোনার গয়নাটা কি তার উজ্জ্বলতা হারিয়ে ফেলেছে? দীর্ঘদিন ব্যবহারের কারণে সোনার গয়না কালচে হয়ে পড়লে সোনার দোকানে না গিয়ে বাড়িতে বসেই খুব সহজেই করে ফেলুন গয়না পরিষ্কার। সোনা রুপার গয়না সব বাঙালি মধ্যবিত্তের পরিবারে কম বেশি থাকে।
কিন্তু দীর্ঘদিন ব্যবহারের পরে সেই সোনার অলংকার গুলি তার উজ্জ্বলতা হারিয়ে ফেলে গয়নাগুলিতে নোংরা লেগে থাকে।
কিন্তু দীর্ঘদিন ব্যবহারের পরে সেই সোনার অলংকার গুলি তার উজ্জ্বলতা হারিয়ে ফেলে গয়নাগুলিতে নোংরা লেগে থাকে।
আপনার ব্যবহৃত পারফিউম, ময়েশ্চারাইজার বা কসমেটিক সোনার গয়না নোংরা করে ফেলে। তাই স্বর্ণকারের দোকানে গিয়ে অনেক টাকা দিয়ে সোনার গয়না পরিষ্কার না করে বাড়িতেই খুব সহজেই সোনার গয়না পরিষ্কার করে ফেলুন।
আপনার ব্যবহৃত পারফিউম, ময়েশ্চারাইজার বা কসমেটিক সোনার গয়না নোংরা করে ফেলে। তাই স্বর্ণকারের দোকানে গিয়ে অনেক টাকা দিয়ে সোনার গয়না পরিষ্কার না করে বাড়িতেই খুব সহজেই সোনার গয়না পরিষ্কার করে ফেলুন।
এই সোনার গয়না পরিষ্কার করতে প্রয়োজন বেকিং সোডা, কলগেট, গরম জল, লেবুর রস এই কয়েকটি উপকরণ দিয়ে চকচকে করে ফেলতে পারবেন আপনার সোনার গয়না।
এই সোনার গয়না পরিষ্কার করতে প্রয়োজন বেকিং সোডা, কলগেট, গরম জল, লেবুর রস এই কয়েকটি উপকরণ দিয়ে চকচকে করে ফেলতে পারবেন আপনার সোনার গয়না।
বেকিং সোডা সাধারণত রান্নায় ব্যবহৃত হয় তবে আপনি এটি আপনার সোনা গয়না পরিষ্কার করতে ব্যবহার করতে পারেন। এছাড়া সোনার গয়না চকচকে করে তুলতে আপনি ব্রাশ ও কলগেটের ও ব্যবহার করতে পারেন।গরম জলে দুই চামচ ব্রেকিং সোডা , লেবুর রস, কলগেট সমস্ত কিছু দিয়ে আপনার পুরনো সোনার গয়না গুলো ডুবিয়ে রাখুন ।
বেকিং সোডা সাধারণত রান্নায় ব্যবহৃত হয় তবে আপনি এটি আপনার সোনা গয়না পরিষ্কার করতে ব্যবহার করতে পারেন। এছাড়া সোনার গয়না চকচকে করে তুলতে আপনি ব্রাশ ও কলগেটের ও ব্যবহার করতে পারেন।গরম জলে দুই চামচ ব্রেকিং সোডা , লেবুর রস, কলগেট সমস্ত কিছু দিয়ে আপনার পুরনো সোনার গয়না গুলো ডুবিয়ে রাখুন ।
৩০ মিনিটের পর ডুবিয়ে রেখে একটি ব্রাশের সাহায্যে এবার গয়নাগুলো পরিষ্কার করুন। এভাবেই আস্তে আস্তে দেখবেন গয়নার মধ্য থেকে সমস্ত নোংরা গুলি বের হয়ে যাবে।
৩০ মিনিটের পর ডুবিয়ে রেখে একটি ব্রাশের সাহায্যে এবার গয়নাগুলো পরিষ্কার করুন। এভাবেই আস্তে আস্তে দেখবেন গয়নার মধ্য থেকে সমস্ত নোংরা গুলি বের হয়ে যাবে।
একটি পিস তৈরি করুন এবার এতে আপনার গয়না গুলো আধঘন্টা ডুবিয়ে রাখুন। এভাবেই খুব সহজে আপনার পছন্দের সোনার গয়নাটি বাড়িতে বসেই চকচকে করে ফেলুন ৷
একটি পিস তৈরি করুন এবার এতে আপনার গয়না গুলো আধঘন্টা ডুবিয়ে রাখুন। এভাবেই খুব সহজে আপনার পছন্দের সোনার গয়নাটি বাড়িতে বসেই চকচকে করে ফেলুন ৷