লাইফস্টাইল Belly Fat Control Tips: কয়েক চুমুকেই পালাবে তলপেটের মেদ! রোজ খান এই সবুজ রস…নিজের ছিপছিপে চেহারায় চমকে যাবেন নিজেই Gallery June 3, 2024 Bangla Digital Desk তলপেট এমন একটা জায়গা, যেখানে সহজেই মেদ জমে যায়৷ কিন্তু সেখান থেকে মেদ গলতে সময় লাগে অনেক৷ তলপেটের মেদ সৌন্দর্য এবং স্বাস্থ্য-দু’য়ের জন্যই ক্ষতিকর৷ ফলমূল এবং শাকসবজি থেকে তৈরি কিছু স্বাস্থ্যকর রসের কথা জানিয়েছেন পুষ্টিবিদ শালিনী সুধাকর৷ তাঁর মতে এই পুষ্টিকর রস ডায়েটে রাখলে তলপেটের অবাঞ্ছিত মেদ থেকে মুক্তি পাওয়া যাবে৷ পালংশাক এবং কেল দুটোই পুষ্টিগুণে ভরপুর৷ এই দুই শাকসবজি থেকে তৈরি রসে ক্যালরি কম, ফাইবার বেশি৷ পালং শাকে প্রচুর আয়রন৷ কেলে জলীয় অংশ বেশি৷ ওজন কমাতে, মেদ ঝরাতে এই দু’রকম রস ডায়েটে রাখুন৷ শশায় জলীয় অংশ ৯৫ শতাংশ৷ কিউয়িতে আছে ভিটামিন সি৷ এই কম্বিনেশনের জন্য এই রস হাল্কা, পুষ্টিমূল্যে ভরা এবং সুস্বাদু৷ তলপেটের নাছোড়বান্দা মেদ কমাতে এই রস খুবই কার্যকর৷ লাউয়ের রসে প্রচুর ফাইবার এবং ক্যালরি কম৷ তলপেটের মেদ ঝরানোর জন্য আদর্শ৷ সুস্বাদু ও ভিটামিন সি-তে ভরপুর করে তোলার জন্য লাউয়ের রসে মেশান আনারস এবং কমলালেবুর রস৷ আমলকির রস ক্ষারকীয় প্রকৃতির৷ হজমে সাহায্য করে এই ফলের রস৷ মেটাবলিজম হার বাড়িয়ে শরীর থেকে টক্সিন দূর করে৷ তলপেটের মেদ কমাতে অবশ্যই খান এই রস৷ গাজরের রসে প্রচুর ভিটামিন এবং খনিজ আছে৷ শরীর থেকে সহজেই বর্জ্য বার করে এই আনাজের রস৷ হজম প্রক্রিয়া মসৃণ করে গাজরের রস৷ মেটাবলিজম রেট বাড়িয়ে অবাঞ্ছিত মেদ দূর করতে অবশ্যই পান করুন গাজরের রস৷
লাইফস্টাইল Not Losing Belly Fat Reasons: শত চেষ্টাতেও কমছে না তলপেটের মেদ? এই ভুলেই জমছে না তো মেদ? দেখুন তো! Gallery June 1, 2024 Bangla Digital Desk তলপেটের মেদ স্বাস্থ্য এবং সৌন্দর্য-এই দু’য়ের পক্ষেই হানিকর। শরীরের এই অংশে মেদ চটজলদি জমে যায়। কিন্তু গলতে বা কমতে চায় না কোনও মতেই। তলপেটের মেদ ঝরিয়ে ফেলতে আমরা চেষ্টার কসুর করি না। জিমে গিয়ে শরীরচর্চা থেকে শুরু করে ঘরোয়া টোটকা-অনুসরণ করি বহু নিয়ম। কিন্তু সতর্ক থাকা সত্ত্বেও কিছু ভুলত্রুটি হয়ে যায়। যার জন্য ওজন কমলেও তলপেটের মেদ রয়েই যায়। সেই বিষয়ে সতর্ক করেছেন বিশেষজ্ঞ শালিনী সুধাকর। ডায়েটে ফাইবারের তুলনায় কার্বোহাইড্রেটস বেশি থাকলে তলপেটে মেদ জমার আশঙ্কা বাড়ে। রক্তে শর্করাও বেড়ে যায়। তাই কার্বস কমিয়ে খেতে হবে বেশি ফাইবার। সব সময় সুষম খাবার খেতে হবে। কোনও উপকরণ বেশি, কোনওটা কম হলে চলবে না। পর্যাপ্ত জলপান করতে হবে। বেশি জলপান করলে শরীর থেকে টক্সিন দূর হয়। মেটাবলিজম রেট বাড়ে। অবাঞ্ছিত মেদ দূর হয়। দীর্ঘ ক্ষণ এক জায়গায় বসে থাকলে চলবে না। শরীরচর্চার জন্য সময় বরাদ্দ করতেই হবে।
লাইফস্টাইল Beer: ঠান্ডা বিয়ার খেলেই কি তলপেটের মেদ হু হু করে বাড়ে? চুমুক দেওয়ার আগে সাবধান…! জানুন কী বলছেন বিশেষজ্ঞ? Gallery May 28, 2024 Bangla Digital Desk প্রচণ্ড গরমে নাজেহাল অবস্থা ছোট থেকে বড় সকলের৷ গরম পড়তে না পড়তেই অনেকেই মদ খাওয়া অনেকটাই কমিয়ে দেন বরং তার বদলে ঠান্ডা বিয়ার খেতেই পছন্দ করেন। অনেকেই মনে করেন যে এই গ্রীষ্মে ঠান্ডা বিয়ার খেলে শরীর ঠান্ডা হয়৷ তবে অনেকে আবার বলেন, গরমে অতিরিক্ত বিয়ার খেলে শরীর ঠান্ডা হলেও তলপেটে খুব তাড়াতাড়ি চর্বি জমতে শুরু করে৷ এটা কি আদৌ ঠিক ৷ বিয়ার খেলে কি পেটে চর্বি জমে? আসল সত্যিটা জেনে নিন বিশেষজ্ঞের কাছ থেকে৷ ক্লিভল্যান্ড ক্লিনিকের চিকিৎসক ড. ড্যানিয়েল অ্যালেন বলেন, পেটের কাছে জমে থাকা চর্বি স্বাস্থ্যের জন্য খুবই বিপজ্জনক।বিয়ার খেলে পেটের চর্বি বাড়ে, এমনটা এখন পর্যন্ত কোনও গবেষণা নেই যা প্রমাণ করেছে৷ তবে সীমিত পরিমাণে বিয়ার খেলে শুধু পাকস্থলীর চর্বি বাড়ে, এবং ওজন বৃদ্ধির জন্য বিয়ার এবং অ্যালকোহলও দায়ী হতে পারে এমন জোরালো প্রমাণ রয়েছে। বিয়ার খেলে যেমন শরীরকে ঠান্ডা হয়। তেমনই এক ক্যান বিয়ার ১৫০ ক্যালরি পর্যন্ত সরবরাহ করতে পারে। একই সময়ে, আপনি যখন অ্যালকোহল পান করেন, তখন এটি খিদেও বাড়িয়ে দেয়। এই কারণেই অ্যালকোহল বা বিয়ার খাওয়ার পরে খাবার খাওয়ার ইচ্ছা বেশি হয়। সবচেয়ে বড় কথা হল আপনি যখন অ্যালকোহল খান, তখন এটি শরীরের চর্বি পোড়ানোর ক্ষমতাকে বাধা দেয়। লিভার প্রোটিন, কার্বোহাইড্রেট এবং চর্বি বিপাক করার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে, কিন্তু যখন এটিকে অ্যালকোহল এবং এই জিনিসগুলিকে বিপাক করার বিকল্প দেওয়া হয়, তখন লিভার চর্বি বিপাক করতে আগ্রহ দেখায় না বরং অ্যালকোহল বিপাক করা শুরু করে। তাই পেটের কাছে চর্বি জমতে শুরু করে। সুতরাং উভয় পরিস্থিতিতেই অতিরিক্ত বিয়ার বা অ্যালকোহল খাওয়া শরীরের জন্য ক্ষতিকারক। এই ক্যালোরি যে কোনও আকারে আসতে পারে। অতিরিক্ত অ্যালকোহল পান করে যেমন শরীরে ক্যালরি জমতে পারে তেমনি মিষ্টি জিনিস, অতিরিক্ত খাওয়া, ভাজা খাবার, প্রক্রিয়াজাত খাবার ইত্যাদি শরীরে অতিরিক্ত ক্যালরির জন্য দায়ী। চিকিৎসক আরও জানিয়েছেন, আপনি যদি প্রয়োজনের চেয়ে বেশি ক্যালরি গ্রহণ করেন এবং এই ক্যালোরিগুলি ব্যয় করার জন্য কঠোর পরিশ্রম না করেন তবে তা ফ্যাটে রূপান্তরিত হবে। এবং এটি পেটের চর্বির জন্য দায়ী ফ্যাক্টর। পেটে জমে থাকা চর্বি কমাতে সবার আগে উচ্চ ক্যালরিযুক্ত জিনিস নিয়ন্ত্রণ করুন। ক্যালরি বার্ন করতে, কঠোর পরিশ্রম করুন, আর নিয়মিত ব্যায়াম করুন। বেশি করে সবুজ শাক-সবজি এবং তাজা ফলমূল খান। আপনি যদি ওয়াইন বা বিয়ার পান করেন তবে তা পরিমাণে খুব কম খাওয়াই শরীরের জন্য ভাল।
লাইফস্টাইল Belly Fat Losing Tips: হুড়মুড়িয়ে ওজন কমে ছিপছিপে চেহারায় নির্মেদ পেট! শুধু খেতে হবে ঘরোয়া এই ফলগুলি Gallery May 27, 2024 Bangla Digital Desk নির্মেদ পেট অনেক চেষ্টাই তো করেছেন। একবার ফলের উপর ভরসা করে দেখুন। ডায়েটে রাখুন বিশেষ কিছু ফল। পুষ্টিগুণে ভরা এই ফল সাহায্য করে হজমে। কমায় গ্যাস, অম্বল, বদহজম। কমিয়ে দেয় বাড়তি ওজন। সেরকমই কিছু ফলের কথা বলেছেন পুষ্টিবিদ অবনী কৌল। এই ফলগুলি ডায়েটে রাখলে মিলবে একগুচ্ছ উপকারিতা। আপেলে আছে প্রচুর ফাইবার। সল্যুবল ফাইবার পেক্টিন সাহায্য করে পরিপাকে। খাওয়ার আগে আপেল খেলে ক্যালরি কম যায় শরীরে। আপেলের পলিফেনল মেটাবলিজম বাড়িয়ে তোলে। ওয়েট ম্যানেজমেন্টে আপেল খুবই কার্যকর। কলার গ্লাইসেমিক ইনডেক্স বেশি। তবে এর রেজিস্টান্স স্টার্চ সল্যুবল ফাইবারের মতো দীর্ঘ ক্ষণ পেট ভর্তি রাখে। এর পটাশিয়াম ওয়াটার রিটেনশন ও পেট ফাঁপা কমিয়ে দেয়। ফ্যাট বার্ন করতে সাহায্য করে কলা। কমলালেবুতে ক্যালরি কম তবে ফাইবার বেশি। এর ভিটামিন সি সাহায্য করে বডি ফ্যাট কমাতে। ডায়েটে কমলালেবু থাকলে ওজন কমবে নিশ্চিন্তে। তরমুজের গুণ শরীরকে হাইড্রেটেট রাখে। এতে ক্যালরি খুবই কম। শরীরে মেদ কমাতে সাহায্য করে। নিয়ন্ত্রিত হয় ওজন এবং উচ্চরক্তচাপও। পেটের মেদ কমাতে তরমুজের ফালি জুড়িহীন। ওজন কমাতে এবং হজমে সাহায্য করে লেবু। ভিটামিন সি ও অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট সাহায্য করে ডিটক্স প্রক্রিয়ায়। এক গ্লাস লেবুর জল খেয়ে দিন শুরু করলে মেটাবলিজম বাড়ে। শরীরকে হাইড্রেটেট রাখে দীর্ঘক্ষণ। টম্যাটোতে ক্যালরি কম, ফাইবার বেশি। ডায়েটে টম্যাটো থাকলে ক্যালরি ইনটেক কম হয়। এই ফলের অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট লাইকোপেন ইনফ্লেম্যাশন কমায়। শরীরে মেদ জমতে বাধা পায়।
লাইফস্টাইল Belly Fat Reducing Tips: দিনের শুরুতে খান এই বীজ! ব্রেকফাস্টে থাকুক এই খাবার! তলপেটের মেদ কমে আপনি রোগা হবেনই Gallery May 25, 2024 Bangla Digital Desk মোটা থেকে রোগা হওয়ার সময় আমাদের মধ্যে বেশির ভাগেরই লক্ষ্য থাকে তলপেটের মেদ কমানোর৷ সৌন্দর্য হানির পাশাপাশি কিডনি, হার্ট-সহ একাধিক অঙ্গের জটিল রোগ ডেকে আনে তলপেটের অতিরিক্ত চর্বি৷ দেহের এই অংশের মেদ কমানোর জন্য একাধিক টিপস দিয়েছেন পুষ্টিবিদ কেট প্যাটন৷ সঙ্গে দিয়েছেন ডায়েট চার্ট৷ তাঁর মতে এই টিপস এবং ডায়েট চার্ট মানলেই তলপেটের মেদ কমানোর ক্ষেত্রে আসবে সাফল্য৷ কেটের মতে দিন শুরু করুন স্বাস্থ্যকর ব্রেকফাস্টে৷ খান এক চতুর্থাংশ কাপ ভর্তি বাদাম৷ সেখানে থাকতে পারে আমন্ড, পেস্তা, আখরোট৷ আমন্ড বা কাঠবাদাম খেলে সেটা আগের রাতে ভিজিয়ে রাখতে হবে৷ ঘুম থেকে উঠে খালি পেটে খান এক চতুর্থাংশ ভর্তি কাপের কুমড়ো বা সূর্যমুখীর বীজ৷ শক্তিবৃদ্ধির পাশাপাশি এই খাবার শরীরে মেটের পরিমাণ বাড়তে দেবে না৷ দিনের শুরুতে খান পছন্দসই একটা ফল৷ সঙ্গে দু’ চামচ ভর্তি বা ১০ টি ভেজানো আমন্ড৷ ব্রেকফাস্টে রাখুন হার্ড বয়েল্ড এগ, গমের আটার তৈরি বিস্কিট৷ প্রক্রিয়াজাত খাবারের তুলনায় তিনি জোর দিয়েছেন অপ্রক্রিয়াজাত খাবারের উপরেই৷ ব্রেকফাস্টে পানীয়ের ব্যাপারে তিনি বলেছেন প্রোটিন শেকের সঙ্গে মিষ্টিছাড়া আমন্ড মিল্ক খাওয়ার জন্য৷ কলা এবং সয়া মিল্কের স্মুদি বানিয়েও খাওয়া যায় চিয়া সিডস দিয়ে৷ দুধের সঙ্গে খাওয়া যায় বেকড করা রাঙা আলুও৷ এই সুষম আহার যে একই দিনে সব খেতে হবে, তার কোনও মানে নেই৷ সপ্তাহের এক এক দিনে বেছে নেওয়া যায় পছন্দসই এক একটি স্বাস্থ্যকর অপশন৷
লাইফস্টাইল Raisin Benefits: ১ মুঠো কিশমিশেই ভ্যানিশ তলপেটের মেদ! দূর কোষ্ঠকাঠিন্য! শুধু এই সময়ে খেতে হবে এভাবে Gallery May 17, 2024 Bangla Digital Desk আঙুর শুকিয়ে তৈরি হয় কিশমিশ। জানেন কি আঙুরের তুলনায় কিশমিশ বেশি পুষ্টিকর। এতে ক্যালরি ও পুষ্টিমূল্য বেশি। আছে অ্যান্টি অক্সিড্যান্ট, ফাইবার ও অন্যান্য খনিজ। কিশমিশ কীভাবে খেলে সেরা উপকার পাবেন, কীভাবে স্বাস্থ্যকর উপায়ে এই শুকনো ফল খাবেন, সে বিষয়ে বলেছেন পুষ্টিবিদ মনপ্রীত কালরা। কিশমিশের ফাইবার এবং টার্টারিক অ্যাসিড হজমে সাহায্য করে। বদহজম সংক্রান্ত সমস্যা কমায়। নিয়ন্ত্রণ করে ইনফ্লেম্যাশন। এক মুঠো কিশমিশ রাতভর ভিজিয়ে রাখুন এক গ্লাস জলে। সকালে ঘুম থেকে উঠে খালি পেটে পান করুন ওই জল। কোষ্ঠকাঠিন্য, পেটের নানা সমস্যা দূর করে ভেজানো কিশমিশ। নিয়ন্ত্রণে থাকে কোষ্ঠকাঠিন্য। সকালে খালি পেটে ভেজানো কিশমিশ খেলে মেটাবলিজমের হার বেড়ে যায় অনেকটাই। ফলে কমে যায় বাড়তি ওজন। এর অ্যান্টি অক্সিড্যান্ট শরীর থেকে টক্সিন দূর করে। ভেজানো কিশমিশের গুণ তলপেটে মেদ জমতে দেয় না। পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া থেকে ক্ষতির আশঙ্কা না থাকলে ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে দিন শুরু করুন ভেজানো কিশমিশে।
লাইফস্টাইল Belly Fat Prevention Tips: তলপেটের মেদের জন্য লজ্জা ও অস্বস্তি? দিনের এই সময়ে এভাবে খান শসার রস! মেদ গলে হবেন ছিপছিপে Gallery May 14, 2024 Bangla Digital Desk তলপেেটর মেদ যেন কমতেই চায় না। সৌন্দর্যের পাশাপাশি সুস্থতার জন্যেও তলপেটের মেদমুক্তি প্রয়োজন। আমাদের চেষ্টার অন্ত থাকে না রোগা হওয়ার জন্য। বা তলপেটের মেদ থেকে রেহাই পাওয়ার জন্য কসরত কিছু কম করি না। কিন্তু মনেই রাখি না শসার রসই মুশকিল আসান। বছরভর পাওয়া যায় শসা। এর রস উপকারিতায় অনন্য। নানাভাবে কাজে লাগানো যায় শসার রসকে। বলছেন পুষ্টিবিদ অবনী কৌল। শসার রসে আছে ইরেপসিন। হজমে সহায়ক এই এনজাইম প্রোটিন ভেঙে ফেলতে খুবই কার্যকর। অ্যান্টি প্যারাসাইটিক শসা হজম প্রক্রিয়া সম্পন্ন রাখে। সাহায্য করে ওজন কমাতে। শসায় আছে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার। ফলে দীর্ঘ ক্ষণ পেট পরিপূর্ণ থাকে। ঘন ঘন খিদে পাওয়ার প্রবণতা কমে। অতিরিক্ত খাওয়ার অভ্যাস দূর হয়। শসায় প্রচুর পরিমাণে জলীয় অংশ আছে। ক্যালরি অত্যন্ত কম। তাই যাঁরা ওজন কমাতে চান, তাঁরা শসা খেতে ভুলবেন না। শসা শরীরকে জলশূন্য হতে দেয় না। আবার ক্যালরিও বাড়তে দেয় না। ঘন ঘন খিদে বা তৃষ্ণা পায় না। মেটাবলিজম রেট বাড়িয়ে শসা সাহায্য করে ওজন কমাতে। সকালে দিন শুরু করুন শসার রস পান করে। সারা দিন খাওয়ার আগে অল্প চুমুকে শসার রস খেতে থাকুন। ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে রোজই ডায়েটে রাখুন শসা বা শসার রস। পার্শ্ব প্রতিক্রিয়ার আশঙ্কা না থাকলে পরিমিত পরিমাণে শসা খেলে ক্ষতির আশঙ্কা নেই।
লাইফস্টাইল Waist Size Predicts Heart Attacks: আপনার কি হার্ট অ্যাটাক হতে পারে? কোমরের মাপই জানাবে সম্ভাবনা! মহিলা-পুরুষের কোমরের সঠিক মাপ কত জানুন Gallery April 7, 2024 Bangla Digital Desk কোমরের মাপই বলে দিতে পারে আপনার হৃদয়ের হাল-হকিকত। হার্ট অ্যাটাকের সম্ভাবনা আদতেও আপনার রয়েছে কিনা তা জানা যাবে কোমড়ের মাপ জেনেই। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।) কীভাবে এমনটা সম্ভব? বিশেষ করে মহিলাদের হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি কতটা তা জানতে কোমরের মাপ জরুরি। বুকের খাঁচার নীচে কোমড়ের হাড়ের উপরে এককথায় যাকে আমরা ভুঁড়ি বলি, সেই মাপেই লুকিয়ে হার্ট অ্যাটাক থেকে টাইপ ২ ডায়াবেটিসের লক্ষণ। শরীরের মাঝের এই অংশে মাংসের পরিমাণ সঠিক না হলে অনেক রোগ হতে পারে। বুকের খাঁচার নীচে কোমড়ের হাড়ের উপরে এককথায় যাকে আমরা ভুঁড়ি বলি, সেই মাপেই লুকিয়ে হার্ট অ্যাটাক থেকে টাইপ ২ ডায়াবেটিসের লক্ষণ। শরীরের মাঝের এই অংশে মাংসের পরিমাণ সঠিক না হলে অনেক রোগ হতে পারে। বডি মাস ইনডেক্স অর্থাৎ বিএমআই হল সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির উচ্চতা ও ওজনের ভিত্তিতে মাপ। কোনও স্বাস্থ্যবান ব্যক্তির ওজন তাঁর উচ্চতা অনুসারে হওয়া উচিত, বিএমআই-এর মানও এভাবেই ধরা হয়েছে। আপনার দৈর্ঘ্য এবং ওজনের অনুপাতকে বিএমআই বা বডি মাস ইনডেক্স বলা হয়। কিন্তু জার্নাল অফ দ্য আমেরিকান হার্ট অ্যাসোসিয়েশনের রিপোর্ট অনুযায়ী, বিএমআই-এর থেকে কোমরের মাপ সঠিক ভাবে বলে দিতে পারে পুরুষ ও মহিলার স্বাস্থ্যের অবস্থা। এতে বোঝা যায় হার্টের রোগের সম্ভাবনাও। বিশেষজ্ঞদের মতে, যে মহিলাদের ভুঁড়ি খুবই বেশি তাঁদের হার্টের রোগ হওয়ার সম্ভাবনা তত বেশি। পুরুষের তুলনাতেও বেশি। শরীরের এই মধ্যভাগে চর্বির পরিমাণ বেশি ও ভুঁড়ি বেশি মানেই শরীরের ভিতরের সমস্ত অঙ্গের চারিপাশে ফ্যাট জমে রয়েছে। এই ফ্যাট কেটে ইনসুলিম হরমোন রক্তে মিশতে পারবে না। ফলে আপনার ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হওয়ার প্রবল সম্ভাবনা থাকবে। এবং সেই থেকে হার্টের রোগ ও হার্ট অ্যাটাকের সম্ভাবনাও ক্রমশ বাড়বে। তাহলে কীভাবে মাপবেন আপনার কোমরের মাপ? সাধারণত প্যান্ট বা জিন্সের কোমরের মাপের সঙ্গে এর কোনও মিল নেই। এটি মূলত ভুঁড়ির মাপ। বুকের খাঁচার নীচে ও কোমরের উপরের ফিতে দিয়ে সকালে খালি পেটে এবং শৌচকর্মের পর এই মাপ নিতে হবে। ফিতে ভুঁড়িতে ঠেকিয়ে সঠিক ভাবে মাপ নিতে হবে। ছবিতে যেমন দেখা যাচ্ছে। মহিলাদের জন্য আদর্শ মাপ হল ৮০ সেন্টিমিটার অর্থাৎ ৩১.৫ ইঞ্চি। পুরুষদের জন্য আদর্শ মাপ হল ৯৪ সেন্টিমিটার অর্থাৎ ৩৭ ইঞ্চি। দক্ষিণ এশীয় পুরুষদের এই মাপ হল ৯০ সেন্টিমিটার অর্থাৎ ৩৫ ইঞ্চি। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)