Tag Archives: Boat

Bangla Video: পর্যটক টানতে বড় সিদ্ধান্ত এই পুরসভার, থাকবে বোটিং-এর ব্যবস্থা

আলিপুরদুয়ার: শহরের সাতটি ঝিল ও তার আশেপাশের এলাকা সৌন্দর্যায়নের উদ্যোগ নিয়েছে আলিপুরদুয়ার পুরসভা। পর্যটকদের আকৃষ্ট করতেই পুরপ্রধানের উদ্যোগে এমন সিদ্ধান্ত বলে জানা গিয়েছে। সংস্কারের পর শহরের ঝিলে করা হবে বোটিং-এর ব্যবস্থা।

বেশ কিছুদিন ধরে অভিযোগ আসছিল, আলিপুরদুয়ার পুরসভার জলাশয়গুলো দখল করে অবৈধ নির্মাণ হচ্ছে। যদিও এই বিষয়ে পুরপ্রধান প্রসেনজিৎ কর জানান, কোনও জায়গায় ঝিল দখল হলে সেগুলো দখলমুক্ত করা হবে এবং প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে। পাশাপাশি ঝিলগুলির সৌন্দর্যয়ন করা হবে। সেগুলির স্বচ্ছতা ফিরিয়ে দেওয়ার কাজ শুরু হতে চলেছে।

আরও পড়ুন: সকালে দোকানে কাজ করে রাত জেগে পড়া, উচ্চমাধ্যমিকে ৯০% পেয়ে চমক অনুজা’র

আলিপুরদুয়ার শহরের ঝিলগুলি সংস্কারের জন্য রাজ্য পরিবেশ দফতরের কাছে দ্রুত বরাদ্দ চেয়ে পুরসভার পক্ষ থেকে চিঠি পাঠানো হয়েছিল। পরিবেশ দফতরের আধিকারিকরা এসে খতিয়ে দেখেছেন ঝিলের পরিস্থিতি। পুর এলাকার ঝিলগুলি কচুরিপানা ও জঙ্গলে ঢেকে গিয়েছে। আবার কোনও কোনও জলাশয় মাটি দিয়ে বুজিয়ে দিয়েছে দুষ্কৃতীরা।
অভিযোগ, পুরসভার ময়লা ফেলার স্থায়ী ভাগাড় না থাকায় কোনও কোনও ঝিলে আবর্জনাও ফেলা হচ্ছে। এর ফলে ঝিলগুলি দূষিত হওয়ার অভিযোগ উঠেছে।

শহরের ১৮ নম্বর ওয়ার্ড সহ কয়েকটি ঝিলে শীতের মরশুমে পরিযায়ী পাখিরাও দলে দলে আসত। এখন আর তার দেখা মেলে না। সেজন্য স্থানীয় পরিবেশপ্রেমীরাও ১৮ নম্বর ওয়ার্ডের পাশাপাশি ১, ৮, ৯, ১২, ১৩ ও ১৪ নম্বর ওয়ার্ডে থাকা সাতটি বড় ঝিলের দ্রুত সংস্কারের দাবি জানিয়েছিল। অবশেষে তাতেই সিলমোহর পড়ল।

অনন্যা দে

Boat Race: ২২ বছর পর দুই বাংলাকে মিলিয়ে দিল নৌকা বাইচ, পুরোটা জানুন

উত্তর ২৪ পরগনা: দুই বাংলার মিলনক্ষেত্র হয়ে উঠল সোনাই নদীর তীর। উপলক্ষ দীর্ঘ ২২ বছর পর দুই বাংলার নৌকা বাইচ প্রতিযোগিতা। আর তাকে কেন্দ্র করেই দুই বাংলার মানুষজন একে অপরের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করলেন। স্বরূপনগরে ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে এই নৌকা বাইচ প্রতিযোগিতা আয়োজিত হয়।

২২ বছর আগে শেষ হয়েছিল এই প্রতিযোগিতা। তার আগে দীর্ঘদিন ধরে বছরের পর বছর হয়ে আসত এটি। ২০০২ সালে বন্ধ হয়ে যায় এই দুই বাংলার ঐতিহ্যবাহী নৌকা বাইচ প্রতিযোগিতা। এই বছর হাকিমপুর গ্রাম পঞ্চায়েত, হাকিমপুর বাজার কমিটি এবং সীমান্ত রক্ষী বাহিনীর যৌথ উদ্যোগে আবারও অনুষ্ঠিত হল এই নৌকা বাইচ প্রতিযোগিতা। এই নৌকা বাইচ একসময় দুই বাংলার মানুষের কাছে ছিল সম্প্রীতির মেলবন্ধন। এদিন আবার ফিরে এল সেই ছবি।

আর‌ও পড়ুন: জঙ্গলমহলে প্রচারে গিয়ে বিশেষ ঘটনার মুখোমুখি বিজেপি প্রার্থী

কালের নিয়মে হারিয়ে যেতে বসেছে গ্রাম বাংলার ঐতিহ্যবাহী নৌকা বাইচ প্রতিযোগিতা। দুই দেশের সীমান্ত রক্ষী বাহিনীদের উদ্যোগে এই প্রতিযোগিতা দীর্ঘদিন পর আবারও আয়োজিত হল। জিরো পয়েন্টে সীমান্ত অতিক্রম না করেই এই নৌকা বাইচ অনুষ্ঠিত হয়। দুই দেশের সীমান্ত রক্ষী বাহিনীর আধিকারিকরা উপস্থিত ছিলেন। হাজির ছিল বহু সাধারন মানুষ।

জুলফিকার মোল্লা

Boat Crossing: নেই পাড়ানি, ১ টাকার নৌকায় পাড়ের কড়ি রেখে যাচ্ছেন যাত্রীরাই

দক্ষিণ ২৪ পরগনা: কাশীনগর বাজার থেকে বাসরাস্তায় উঠতে হলে অনেকেই ব্যবহার করেন নৌকা। কিন্তু আজকের দিনে এই নৌকায় চড়ার খরচ জানলে আপনি অবাক হয়ে যেতে পারে। মাত্র ১ টাকা দিয়ে এই নৌকায় ওঠা যায়। তবে বেশ কিছুদিন হল নৌকার মালিক গোপাল বৈদ্যের দেখা মিলছে না।স্থানীয়রা তাঁর দেখা না পেয়ে নির্দিষ্ট যায়গায় ১ টাকা রেখে চলে যাচ্ছেন। এক বিরল সততার নজির। তবে কেউ কেউ আবার ২ টাকাও দিচ্ছেন।

এদিকে নৌকার মালিক গোপাল বৈদ্য কোথায়, খোঁজ নিয়ে জানা গিয়েছে তিনি অসুস্থ হয়ে ভর্তি আছেন হাসপাতালে। তাই ঘাটে আসতে পারছেন না। কাশীনগরের নৌকা সাঁকো দিয়ে সারাদিনে যাতায়াত করেন ২০০ থেকে ২৫০ জন ব‍্যক্তি। তাঁদের মধ্যে গোপাল বৈদ্যের অনুপস্থিতিতে কিছুজন চাইছেন ঐতিহ্য হিসাবে এই নৌকা থাকুক, আবার কিছুজন চাইছেন নৌকার বদলে পাকা সেতু হোক।

আর‌ও পড়ুন: ৮৭ ভোটকেন্দ্রে মোবাইল নেটওয়ার্ক কাজ করবে না, সবেধন নীলমণি আরটি সেট

৪০ বছর আগে গোপাল বৈদ‍্যের বাবা জ‍্যোতিষ বৈদ‍্য মথুরাপুর-২ ব্লকের কাশীনগরে এই নৌকা আনেন। তখন মণি নদীর জলের ধারা এসে পুষ্ট করত এই শাখা খালটিকে। নৌকায় করেই চলত পারাপার। পরে কালক্রমে এই শাখা খালে জলের প্রবাহ কমে আসতে থাকে। ক্রমেই মজে যেতে থাকে এই খাল। পানায় আটকে যায় জলপ্রবাহ। কমে আসে নৌকা চালানোর মত পরিসর। বাধ‍্য হয়ে নৌকাটিকে আড়াআড়ি করে খালের মধ‍্যে স্থাপন করা হয়। তার উপর কাঠের পাটাতন দিয়ে নৌকাটিকে বানিয়ে ফেলা হয় সাঁকোয়।শুখা মরসুমে ব‍্যবহার করা হয় ১ টা নৌকা, বর্ষার সময় ২ টো নৌকা জুড়ে চলে পারাপার। কিন্তু গোপাল বৈদ্যের অনুপস্থিতিতে আগামীতে এই নৌকা-সাঁকোতে পারাপার করা যাবে কিনা তা এখন প্রশ্নচিহ্নের মুখে। আর কতদিন চলবে এই নৌকা-সাঁকো সেই প্রশ্নই এখন ঘুরছে লোকের মুখে মুখে।

নবাব মল্লিক

Bengali News: উদ্বোধন হলেও এখনও চালু হল না জেটিঘাট, সমস্যায় শ্রমিকরা

হুগলি: সাড়ম্বরে উদ্বোধন হয়েছিল চন্দননগর পুর নিগমের গৌরহাটি ফেরিঘাট। কিন্তু উদ্বোধন হলেও এখন‌ও চালু হল না ফেরি পরিষেবা। ফলে সাধারণ মানুষ থেকে নিত্যযাত্রীরা যে তিমিরে ছিলেন সেখানেই রয়ে গেলেন। কবে শুরু হবে ফেরি পরিষেবা সেই প্রশ্ন স্থানীয় বাসিন্দাদের মুখে মুখে।

আরও পড়ুন: ৪ লাখ গাছ বিলি করেছে এই ব্যক্তি! জানেন কে এই গাছম্যান?

স্থানীয় সূত্রে খবর, আগে ফেরিঘাটটি ছিল বাঁশের মাচা দিয়ে তৈরি। একটি দুর্ঘটনার পরে ফেরি চলাচল সম্পূর্ণরূপে বন্ধ করে দেওয়া হয় প্রশাসনের পক্ষ থেকে। তারপরে কেটে গিয়েছে অনেক বছর। নতুন করে অত্যাধুনিকভাবে সাজিয়ে তোলা হয়েছিল ফেরিঘাট। স্থায়ী জেটি, লোহার স্থায়ী রেলিং, অত্যাধুনিক অটোমেটিক গেট। কোটি কোটি টাকা ব্যয় করে তৈরি করা হয়েছিল এই সবকিছু। কিন্তু এত কিছুর পরেও চালু হল না গৌড়হাটির ফেরি পরিষেবা।

স্থানীয় বাসিন্দাদের কথায়, উদ্বোধন হয়ে যাওয়ার মাস ছয়েক পেরিয়ে গেলেও এখন‌ও পর্যন্ত পরিষেবা চালু হওয়ার কোন‌ও নাম নেই। নিত্যদিন বহু সংখ্যক যাত্রী পারাপার করতে পারছেন না। যার ফলে ঘুরপথ অবলম্বন করে যাতায়াত করতে হচ্ছে। হুগলি, উত্তর ২৪ পরগনার দুই সংযোগ যাত্রা হিসেবে কাজ করত এই ফরি পরিষেবা। নদীর দুই ধারেই কলকারখানা থাকায় বহু শ্রমিকের যাতায়াতের অবলম্বন ছিল এই ফেরিঘাট। কিন্তু কবে এই ফেরিঘাট চালু হবে তা নিয়ে এখনও নিশ্চিত করে কিছু জানা যাচ্ছে না।

আরও খবর পড়তে ফলো করুন
https://whatsapp.com/channel/0029VaA776LIN9is56YiLj3F

সূত্রের খবর, ভদ্রেশ্বর গৌরহাটির দিকে সমস্যা না হলেও যেদিকে পারাপার হবে অর্থাৎ ইছাপুরের দিকে ফেরিঘাট নিয়ে সমস্যা থাকার কারণে এখনও পর্যন্ত চালু হয়নি ফেরি পরিষেবা। প্রশাসন সূত্রে খবর, ইছাপুর রাইফেল ফ্যাক্টরির সঙ্গে ফেরিঘাট সংক্রান্ত কিছু সমস্যার কারণেই এখনও পর্যন্ত চালু হয়নি ফেরি পরিষেবা। তবে খুব শীঘ্রই সেই জট মিটে গেলে আবারও চালু হবে এই জলপথ পরিবহণ।

রাহী হালদার

Bengali News: নৌকাডুবির ঘটনাতেও ফেরেনি হুঁশ, ঝুঁকি নিয়েই খেয়া পারাপার রূপনারায়ণে

পশ্চিম মেদিনীপুর: এক পাড়ে হাওড়া অপর পাড়ে পশ্চিম মেদিনীপুর। মাঝ দিয়ে বয়ে চলেছে রূপনারায়ণ। দিন কয়েক আগেই ভয়াবহ দুর্ঘটনার স্মৃতি আজও সকলের মনে দগদগে। তা সত্ত্বেও টনক নড়েনি কারোর। ঝুঁকি নিয়েই চলছে খেয়া পারাপার।

আরও পড়ুন: জেলার চিত্রকলা প্রদর্শনীতে দেদার বিক্রি হচ্ছে ছবি

সাধারণ মানুষের পাশাপাশি ঝুঁকি নিয়েই নৌকায় নদী পাড় হচ্ছে পড়ুয়ারা। যেকোনও মুহূর্তে ভয়ঙ্কর বিপদ ঘটে যেতে পারে বলে আশঙ্কা। তাই দ্রুত প্রশাসনিক হস্তক্ষেপের দাবি তুলেছেন সকলে। কয়েকদিন আগেই পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার দাসপুরের রূপনারায়ণ নদীতে ভয়াবহ নৌকাডুবির ঘটনা ঘটে। মৃত্যু হয় একাধিক জনের, নিখোঁজ হন বেশ কয়েকজন যাত্রী।

হাওড়া জেলা থেকে দাসপুরে পিকনিক করতে এসে নৌকোয় করে ফেরার পথে রূপনারায়ণ নদীতে নৌকাডুবির সেই ভয়াবহ ঘটনার রেশ এখনও মিলিয়ে যায়নি। এর মাঝেই দেখা গেল নৌকোতে ঝুঁকির যাতায়াত অব্যাহত আছে, বদলাইনি কিছুই। এই এলাকার মানুষের যাতায়াতের ক্ষেত্রে নদী পারাপারটাই প্রধান ভরসা। তাই বিপদ থাকলেও এক প্রকার বাধ্য হয়েই ঝুঁকি নিয়ে যাতায়াত করছেন তাঁরা। প্রসঙ্গত হাওড়া জেলার জয়পুর থানার বেশ কয়েকশো পড়ুয়া পড়াশোনা করে পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার দাসপুরের দুধকুমড়া হাইস্কুলে। রূপনারায়ণ নদী পেরিয়ে প্রতিনিয়ত নৌকায় করে যাতায়াত করতে হয় পড়ুয়াদের। এভাবে প্রাণের ঝুঁকি নিয়ে যেতে হয় স্থানীয়দেরও।

আরও খবর পড়তে ফলো করুন
https://whatsapp.com/channel/0029VaA776LIN9is56YiLj3F

নৌকাডুবির ঘটনার পর কেন সচেতন নয় কেউই? উঠছে প্রশ্ন। প্রশাসনিক হস্তক্ষেপের দাবি তুলেছেন স্থানীয়রা। যদিও প্রশাসনের বক্তব্য, খেয়া পারাপারে ওভারলোডিং, কিংবা যেকোনও বিষয়ে তৎপর রয়েছে জেলা প্রশাসন। বিষয়টি নিয়ে বাড়তি নজরদারির আশ্বাস দিয়েছেন স্বয়ং মহকুমাশাসক।

রঞ্জন চন্দ

শত শত কুমিরে ঘেরা সরু জলপথ দিয়ে এগিয়ে চললো নৌকা , দেখুন এই ভয়ঙ্কর ভিডিওটি

আমরা নিজেদের প্রয়োজনে এক স্থান থেকে আর এক স্থানে যেতে আমাদের পরিবহন ব্যবস্থাকে কাজে লাগিয়ে থাকি। তবে আমাদের অর্থনৈতিক ক্ষমতা অনুযায়ী আমরা সেগুলো ব্যবহার করে থাকি। আমরা কোথাও যাওয়ার জন্য ট্রেন, বাস, জাহাজ, বিমান কিংবা নৌকার মধ্যে কোন পরিবহন ব্যবাস্থাকে বেছে নেব সেটা ওই জায়গার টপোগ্রাফি, জিওগ্রাফিকাল ম্যাপের এবং অ্যাক্সেসযোগ্যতার ওপরও খানিকটা নির্ভর করে।

সম্প্রতি ভাইরাল হওয়া একটি ভিডিওতে দেখা গেছে যে একটি ছোট নৌকা নাম না জানা একটি নদীর ছোট সরু কাদামাখা পথ দিয়ে এগিয়ে যাচ্ছে এবং আশ্চর্য্যের ব্যাপার ওই জলে চারদিকে শত শত বড় মাপের কুমির ভিড় জমিয়ে আছে । ভিডিওটি এখানে দেখুন-


কুমির সবচেয়ে ভয়ংকর এবং বিশাল আকারের সরীসৃপ। এরা খুবই চতুর শিকারী , বেশিরভাগ সময় জলের নিচে লুকিয়ে থাকে এবং সুযোগ বুঝে শিকারের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়ে আক্রমণ করে। তবে জলের নিচে লুকিয়ে থাকলে তাদের সনাক্ত করা খুবই কঠিন হয়ে পড়ে।

ভিডিওটিতে দেখা গেছে একটি নৌকা শত শত কুমিরে ঘেরা একটি কাদামাখা জলাভূমির ছোট সরু পথ ধরে এগিয়ে যাচ্ছে। যতই এগোচ্ছে, চারিদিকে শুধু বৃহৎ আকারের কুমিরের ভিড়। আপনি নিশ্চয় একবার ভাববেন যে যদি নৌকাটি কোন কারণে উল্টে যায় তাহলে ফল কতটা ভয়ঙ্কর হতে পারে। ভাবলেই গায়ে শিহরণ দিয়ে ওঠে।

নৌকাটির ওই বিপদজনক পথ দিয়ে যাওয়ার পিছনে কি কারণ ছিল তা জানা না গেলেও এটা বলা যেতে যে খুব প্রয়োজন না হলে এমন সাহস না দেখানোয় ভালো। এমন ভয়ঙ্কর অভিজ্ঞতা অর্জন করতে সত্যি লোহার মতো মজবুত শরীর এবং হৃদয় থাকা দরকার। যারা ওই নৌকায় ছিলেন তার সাহসের প্রশংসা করতে হয়।

ভিডিওটি টুইটারে শেয়ার পর থেকে ১৭.৪ মিলিয়ন ভিউস এবং ১৪৮.৯ হাজারেরও বেশি লাইকস পেয়েছে।