Tag Archives: Business
Money: এই ব্যবসা করলেই ব্যাপক লাভের সুযোগ!
এই ব্যবসা শুরু করলে পকেটে আসবে মোটা টাকা সঙ্গে পাবেন সরকারি সাহায্য। গ্রামীণ অর্থনীতিকে মজবুত করার জন্য পশু পালনের উপর বেশ গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে। পড়াশোনা শেষ করার পর বহু বেকার যুবকই এখন বিভিন্ন ধরনের পশু পাখির ফার্ম খুলছেন এবং সেখান থেকে ভাল টাকা উপার্জনও করছেন।
তবে বর্তমানে সব থেকে বেশি লাভজনক ছাগল চাষ। সামান্য টাকা খরচ করে এই ছাগল প্রতিপালনে ঘরে আসবে লক্ষ লক্ষ টাকা। বর্তমানে উত্তর দিনাজপুর জেলার বিভিন্ন গ্রামেগঞ্জে ছাগল চাষের সংখ্যা বেড়েই চলেছে। প্রত্যেকেই ছাগল প্রতিপালন করে বেশ লাভের মুখ দেখছেন । এটি একটি পরিবেশ বান্ধব ফার্মিং তাই প্রচুর লাভ হচ্ছে এই ছাগল প্রতিপালন থেকে।
Success Story: ছিল টোটো, হয়ে গেল রেস্তরাঁ! টোটোতে বসে খাবার বিক্রি করে আকাশছোঁয়া লক্ষ্মীলাভ যুবকের
বনোয়ারীলাল চৌধুরী, পূর্ব বর্ধমান: একটা আস্ত টোটোর মধ্যেই করা হয়েছে খাবারের দোকান। বলতে গেলে টোটোর মধ্যেই গড়ে তোলা হয়েছে যেন ছোটখাটো রেস্তরাঁ। সামনে থেকে দেখলে আর পাঁচটা সাধারণ টোটো মনে হলেও , সম্পূর্ণ অংশ দেখলে ভেঙে যাবে সেই ধারণা। হ্যাঁ এমনই এক টোটোর দেখা মিলল পূর্ব বর্ধমানের কাটোয়া শহরে। এই টোটো দোকানের কর্ণধার অনুপ মণ্ডল।
অনুপের বাড়ি বীরভূম জেলায়। পরিবারে রয়েছেন মা , বাবা এবং তাঁর দুই মেয়ে। বর্তমানে পরিবারের পুরো দায়িত্বই এখন অনুপের কাঁধে। অনুপ জানান, একসময় সে কলকাতার একটি রেস্তরাঁয় কাজ করতেন। তাতে তাঁর সব কিছু সামলানো সম্ভব হচ্ছিল না। এবং সে কারণেই নিজে কিছু করার চিন্তাভাবনা নিয়ে অভিনব কায়দায় তিনি এই টোটোর মধ্যে ছোট্ট রেস্তরাঁ গড়ে তুলেছেন। এই প্রসঙ্গে অনুপ জানিয়েছেন, এই চিন্তাভাবনা সম্পূর্ণ তাঁর নিজের। দোকান করার জন্যই তিনি ৪৮ হাজার টাকা দিয়ে এই পুরনো টোটো কিনেছিলেন। এবং টোটো থেকে দোকানে রূপান্তরিত করতে মোট খরচ হয়েছে প্রায় ১ লক্ষ ৭০ হাজারেরও বেশি টাকা।
আরও পড়ুন : ইতিহাস ও প্রকৃতি মিলেমিশে একাকার, ছোট্ট ছুটিতে বেড়াতে আসুন জঙ্গলমহলে
লক্ষাধিক টাকা খরচ করে , খুবই সুন্দর ভাবে সাজিয়ে তোলা হয়েছে তাঁর টোটোকে। টোটোর মধ্যেই রয়েছে গ্যাস, আভেন এবং রান্নার বিভিন্ন সরঞ্জাম। টোটোতেই বিভিন্ন ধরনের খাবার তৈরি করেন অনুপ। এখন এই দোকানে পাওয়া যায় চাউমিন, এগরোল এবং সবথেকে স্পেশাল খাবার মোমো। বর্ধমানের কাটোয়া শহরের পুরসভার পাশে সন্ধ্যা লাগলেই দেখা মিলবে এই টোটোর। নির্দিষ্ট জায়গায় টোটো এসে হাজির হলেই ভিড় জমাতে শুরু করেন ক্রেতারা। এখন ক্রেতাদের কাছেও বেশ আকর্ষণীয় হয়ে উঠেছে এই টোটো এবং টোটো স্টলের খাবার। এই প্রসঙ্গে এক ক্রেতা বলেন, তিনি আগে এই ধরনের অভিনব দোকান দেখেননি। এছাড়াও তাঁর এই দোকান এবং দোকানের তৈরি খাবার দুটোই খুব ভাল লেগেছে।
টোটোর মধ্যেই রয়েছে সিসিটিভি ক্যামেরা। এছাড়াও ক্রেতাদের মনোরঞ্জনের জন্য ছোট্ট টোটোর মধ্যেই লাগানো হয়েছে এলসিডি টিভি এবং রঙিন আলো। একটা সাধারণ টোটোকে এহেন খাবারের দোকানে পরিণত করে রীতিমতো এখন শহর জুড়ে চর্চায় উঠে এসেছে বীরভূমের অনুপ। জানা গিয়েছে সপ্তাহের শুধুমাত্র রবিবার বাদে প্রত্যেকদিনই খোলা থাকে এই দোকান।
Profit Business: তিন মাসে কাঁড়ি কাঁড়ি লাভ, কোন ব্যবসায় হবে বিপুল লক্ষ্মীলাভ, জেনে নিন
24 Hours Business Strike: লোকসভা নির্বাচনের মধ্যেই চলছে ২৪ ঘণ্টার বনধ! পড়ল ব্যাপক প্রভাব
কোচবিহার: অষ্টাদশ লোকসভা নির্বাচনের প্রথম দফাতেই ভোট হয়েছে কোচবিহারে। তবে গোটা নির্বাচন প্রক্রিয়া এখনও শেষ হয়নি। তারই মধ্যে ২৪ ঘণ্টার বন্ধের ডাক শহর কোচবিহারে। এলাকার ব্যবসায়ীরা পুরসভার বিরুদ্ধে একগুচ্ছ অভিযোগ তুলে শুক্রবার বনধের পথে হেঁটেছেন। ব্যবসায়ী সমিতির ডাকা এই ২৪ ঘণ্টার বনধের জেরে হয়রানীর মুখে পড়েছে সাধারণ মানুষ।
কোচবিহার পুরসভার বিরুদ্ধে একরাশ অভিযোগ জানিয়ে ক্ষোভ উগরে দেন শহরের ব্যবসায়ীরা। তাঁদের থেকে মোটা টাকার কর আদায় করা হলেও পুরসভা কোনরকম প্রতিশ্রুতি রাখছে না বলে ব্যবসায়ীদের অভিযোগ। এই কারণেই ১৭ মে, অর্থাৎ শুক্রবার সকাল থে শুক্রবার কোচবিহার শহরে ২৪ ঘণ্টার ব্যবসা বনধের ডাক দেওয়া হয়। এদিন সকাল থেকেই বনধের কারণে নাজেহাল হতে হয় সাধারণ মানুষকে। সকাল থেকেই ব্যবসায়ী সমিতির সদস্যরা সমস্ত পেট্রোল পাম্প ও দোকানপাট বন্ধ করে দেন।
আরও পড়ুন: আর হিমঘরে আলু রাখতে চাইছেন না কৃষকরা
ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি মতিলাল জৈন জানান, সমস্যার সমাধানের কথা বলে কোচবিহার পুরসভাকে স্মারকলিপি দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু তারপর অনেকটা সময় চলে গেলেও কাজের কাজ কিছুই হয়নি। তাই এই ২৪ ঘণ্টার বনধের ডাক। তবে ওষুধ দোকানের মত জরুরি পরিষেবাকে বনধের আওতা থেকে ছাড় দেওয়া হয়েছে।
জায়গার নাম পরিবর্তন, নতুন নির্দেশিকা প্রত্যাহার, বাজার সংস্কার, বর্ধিত ট্রেড লাইসেন্স ফি কমানোর মটর সাতটি বিষয় উল্লেখ করে বনধের পথে হেঁটেছেন ব্যবসায়ী সমিতি। এদিকে সকাল থেকেই শহরের পেট্রোল পাম্প বন্ধ থাকায় সমস্যায় পড়ে আমজনতা। অনেকেই দরকার থাকা সত্ত্বেও বাজার করতে পারেননি।
সার্থক পণ্ডিত
পেঁপে চাষ করতে হলে পাবেন ৪৫ হাজার টাকা অনুদান! জানুন কীভাবে আবেদন করবেন
কলকাতা: আমাদের দেশ একটি কৃষিপ্রধান দেশ, এখানে বিভিন্ন ধরনের কৃষিকাজ করা হয়। যেমন, দেশের অনেক এলাকার মতো বিহারের কিছু এলাকাতেও পেঁপে চাষ হয়।
আমাদের সরকারও পেঁপে চাষকে নানা ভাবে উৎসাহিত করছে। এর আওতায় সরকার এখন টিস্যু কালচারের মাধ্যমে কৃষকদের পেঁপে চাষ করতে উৎসাহিত করছে। এই ধরনের চাষে ভাল ফলনের পাশাপাশি ভাল উপার্জন ও জমির স্বাস্থ্যর দিকেও নজর দেওয়া হয়।
এমন পরিস্থিতিতে এখন পর্যন্ত বিহারের খাগারিয়া জেলাকে ভুট্টা উৎপাদনকারী হিসেবে চিহ্নিত করা হত। কিন্তু এখন বটানি বিভাগ এখানকার প্রগতিশীল কৃষকদের লাভজনক ফসল অর্থাৎ পেঁপে উদ্যান চাষের সঙ্গে যুক্ত করার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছে।
আরও পড়ুন- ATM-র মতো ব্যবহার করুন Aadhaar Card, পিন মনে রাখার ঝামেলা নেই, দরকার নেই ওটিপিরও
পেঁপে চাষের ভাল সম্ভাবনার পরিপ্রেক্ষিতে সরকার কৃষকদের পেঁপে বাগান স্থাপনে ৭৫ শতাংশ পর্যন্ত ভর্তুকি দেবে। প্রসঙ্গত আরও জানিয়ে রাখি যে, উদ্যানপালনের ক্ষেত্রে পেঁপে চাষে ভাল সম্ভাবনার পরিপ্রেক্ষিতে সরকারও কৃষকদের ক্রমাগত উৎসাহিত করছে।
২০২৪-২০২৫ আর্থিক বছরে ১০ হেক্টর জমিতে পেঁপে চাষের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে সরকার
খাগারিয়া জেলা উদ্যানপালন কর্মকর্তা রজনী সিনহা জানান, চলতি আর্থিক বছরে ১০ হেক্টর জমিতে পেঁপে বাগান করার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারিত হয়েছে। ইন্টিগ্রেটেড হর্টিকালচার ডেভেলপমেন্ট মিশন স্কিমের অধীনে পেঁপে চাষের জন্য কৃষকরা ৪৫,০০০ টাকা করে অনুদান পাবেন।
পেঁপে চাষ করতে কৃষকদের একর প্রতি ৬০,০০০ টাকা পর্যন্ত খরচ হয়। এক হেক্টর জমিতে পেঁপে চাষের জন্য পেঁপে চাষিদের খরচ করতে হবে মাত্র ১৫,০০০ টাকা। এমন পরিস্থিতিতে কৃষকদের প্রতি গাছে ৬.৫০ টাকা খরচ করতে হবে। এছাড়াও পেঁপের চারাও কৃষকের কাছে পৌঁছে দেওয়া হয়।
আরও পড়ুন- বড়লোক হতে চাইলে পোস্ট অফিসের এই স্কিমে টাকা রাখুন, হাতে আসবে বিপুল টাকা
এমন পরিস্থিতিতে, কেউ যদি খাগারিয়ার কৃষক হয়ে থাকেন এবং পেঁপে চাষে আগ্রহী হন, তাহলে ইন্টিগ্রেটেড হর্টিকালচার ডেভেলপমেন্ট মিশন প্রকল্পের অধীনে পেঁপে চাষে ভর্তুকির সুবিধা পেতে, নিজেদের ব্লক উদ্যানপালন অফিস বা জেলা উদ্যানপালন অফিসে যেতে হবে। আবেদনের জন্য সময়, কৃষকরা horticulture.bihar.gov.in ওয়েবসাইটে গিয়েও আবেদন করতে পারেন।