Tag Archives: Business

Business Ideas: অল্প বিনিয়োগে অধিক লাভ! খুবই সস্তার এই ড্রাই ফ্রুট বয়ে আনবে প্রচুর টাকা

উৎপাদন খরচ ও পরিশ্রম কম হওয়ায় চিনা বাদামের চাষের দিকে ঝুঁকছেন দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার তপন ব্লকের কৃষকেরা। বাদাম চাষে ব্যাপক লাভের মুখ দেখছেন কৃষকরা। ধান চাষে যেমন খরচ, তেমনি রোপনের পর থেকে দুঃচিন্তায় থাকতে হয় কৃষকদের। তবে বাদাম আবাদের পর তা নিয়ে চিন্তায় থাকতে হয় না। সেজন্য সুনিকাশিত হালকা বেলে-দোআঁশ মাটির প্রয়োজন হয়। (সুস্মিতা গোস্বামী)
উৎপাদন খরচ ও পরিশ্রম কম হওয়ায় চিনা বাদামের চাষের দিকে ঝুঁকছেন দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার তপন ব্লকের কৃষকেরা। বাদাম চাষে ব্যাপক লাভের মুখ দেখছেন কৃষকরা। ধান চাষে যেমন খরচ, তেমনি রোপনের পর থেকে দুঃচিন্তায় থাকতে হয় কৃষকদের। তবে বাদাম আবাদের পর তা নিয়ে চিন্তায় থাকতে হয় না। সেজন্য সুনিকাশিত হালকা বেলে-দোআঁশ মাটির প্রয়োজন হয়। (সুস্মিতা গোস্বামী)
চিনাবাদাম চাষের জন্য জমিতে তিন থেকে চারটি চাষ ও মই দিয়ে মাটি ঝুরঝুরে করে তৈরি করতে হবে। তাই বছরের পর বছর চিনা বাদাম চাষে ঝুঁকছে তপন ব্লকের কৃষকেরা। প্রসঙ্গত, বাদাম অর্থকরী ফসল। বাজারে এর চাহিদাও তুঙ্গে। ফসল নষ্টও হয় কম। ফলে সহজেই লাভ উঠে আসে। চাষের হ্যাপা কম, সময়ও কম লাগায় বাদামের পরেই রোপণ করা যায় আমন ধানের চারা। সব মিলিয়ে বাদাম চাষকে ঘিরেই এখন আশায় বুক বাঁধছেন দক্ষিণ দিনাজপুরের প্রায় কয়েক হাজার কৃষক।
চিনাবাদাম চাষের জন্য জমিতে তিন থেকে চারটি চাষ ও মই দিয়ে মাটি ঝুরঝুরে করে তৈরি করতে হবে। তাই বছরের পর বছর চিনা বাদাম চাষে ঝুঁকছে তপন ব্লকের কৃষকেরা। প্রসঙ্গত, বাদাম অর্থকরী ফসল। বাজারে এর চাহিদাও তুঙ্গে। ফসল নষ্টও হয় কম। ফলে সহজেই লাভ উঠে আসে। চাষের হ্যাপা কম, সময়ও কম লাগায় বাদামের পরেই রোপণ করা যায় আমন ধানের চারা। সব মিলিয়ে বাদাম চাষকে ঘিরেই এখন আশায় বুক বাঁধছেন দক্ষিণ দিনাজপুরের প্রায় কয়েক হাজার কৃষক।
কম সময়ে ঘরে তোলা যায় ফসল। সবটা মিলিয়ে বাদাম চাষে ঝুঁকছেন দক্ষিণ দিনাজপুরের তপন, বালুরঘাট ব্লক-সহ আটটি ব্লকের চাষিরা।জেলা কৃষিদফতর সূত্রে জানা গিয়েছে, "পাট চাষে কৃষকদের আগ্রহ কমেছে। নতুন করে কেউ পাট চাষে আগ্রহ প্রকাশ করছেন না। গত কয়েক বছর ধরে জেলার আটটি ব্লকে বিক্ষিপ্তভাবে বাদাম চাষ হচ্ছে। কম সময়ে এবং খুব কম খরচে বেশি লাভ পেতেই কৃষকেরা বাদাম চাষ করতে ঝুঁকছেন।"
কম সময়ে ঘরে তোলা যায় ফসল। সবটা মিলিয়ে বাদাম চাষে ঝুঁকছেন দক্ষিণ দিনাজপুরের তপন, বালুরঘাট ব্লক-সহ আটটি ব্লকের চাষিরা।জেলা কৃষিদফতর সূত্রে জানা গিয়েছে, “পাট চাষে কৃষকদের আগ্রহ কমেছে। নতুন করে কেউ পাট চাষে আগ্রহ প্রকাশ করছেন না। গত কয়েক বছর ধরে জেলার আটটি ব্লকে বিক্ষিপ্তভাবে বাদাম চাষ হচ্ছে। কম সময়ে এবং খুব কম খরচে বেশি লাভ পেতেই কৃষকেরা বাদাম চাষ করতে ঝুঁকছেন।”
চিনা বাদামের বীজ বোনার আগে ভাল করে খোসা ছাড়িয়ে নিতে হবে। খোসা ছাড়ানোর সময় খেয়াল রাখতে হবে বীজের উপরের পাতলা পর্দা যাতে নষ্ট না হয়। তবে খোসা ছাড়ানোর ২-৫ দিনের মধ্যে বীজ বপন করা যায়। গাছের পাতা যখন হলুদ হয়ে যাবে এবং গাছের নীচের দিকের পাতা যখন ঝরে পড়তে শুরু করবে তখন ফল সংগ্রহ করতে হবে।
চিনা বাদামের বীজ বোনার আগে ভাল করে খোসা ছাড়িয়ে নিতে হবে। খোসা ছাড়ানোর সময় খেয়াল রাখতে হবে বীজের উপরের পাতলা পর্দা যাতে নষ্ট না হয়। তবে খোসা ছাড়ানোর ২-৫ দিনের মধ্যে বীজ বপন করা যায়। গাছের পাতা যখন হলুদ হয়ে যাবে এবং গাছের নীচের দিকের পাতা যখন ঝরে পড়তে শুরু করবে তখন ফল সংগ্রহ করতে হবে।
তবে বৃষ্টি হলে বাদাম না শুকলে ড্যাম্প হওয়ার সম্ভাবনা থাকে বেশি। বাদাম সংগ্রহের পর ৩-৪ দিন ভাল করে রোদে শুকাতে হবে। এতদিন সর্ষে চাষের পর আমন ধান উৎপাদনের আগে জমিতে পাট চাষ করতেন কৃষকরা। কিন্তু, এখন তাঁরাই বেছে নিচ্ছেন বাদামের চাষ।
তবে বৃষ্টি হলে বাদাম না শুকলে ড্যাম্প হওয়ার সম্ভাবনা থাকে বেশি। বাদাম সংগ্রহের পর ৩-৪ দিন ভাল করে রোদে শুকাতে হবে। এতদিন সর্ষে চাষের পর আমন ধান উৎপাদনের আগে জমিতে পাট চাষ করতেন কৃষকরা। কিন্তু, এখন তাঁরাই বেছে নিচ্ছেন বাদামের চাষ।
মাত্র চার থেকে পাঁচ মাসে ফসল উঠে আসে বাদাম চাষে। জমির উর্বরতাও বাড়ে। অধিক ফলন ও বাজারে বাদামের চাহিদা থাকায় সর্ষে উৎপাদনের পরে জমিতে বাদাম চাষ করে লাভবান হচ্ছেন কৃষকেরা।
মাত্র চার থেকে পাঁচ মাসে ফসল উঠে আসে বাদাম চাষে। জমির উর্বরতাও বাড়ে। অধিক ফলন ও বাজারে বাদামের চাহিদা থাকায় সর্ষে উৎপাদনের পরে জমিতে বাদাম চাষ করে লাভবান হচ্ছেন কৃষকেরা।

Money: এই ব‍্যবসা করলেই ব‍্যাপক লাভের সুযোগ!

এই ব্যবসা শুরু করলে পকেটে আসবে মোটা টাকা সঙ্গে পাবেন সরকারি সাহায্য। গ্রামীণ অর্থনীতিকে মজবুত করার জন্য পশু পালনের উপর বেশ গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে। পড়াশোনা শেষ করার পর বহু বেকার যুবকই এখন বিভিন্ন ধরনের পশু পাখির ফার্ম খুলছেন এবং সেখান থেকে ভাল টাকা উপার্জনও করছেন।

তবে বর্তমানে সব থেকে বেশি লাভজনক ছাগল চাষ। সামান্য টাকা খরচ করে এই ছাগল প্রতিপালনে ঘরে আসবে লক্ষ লক্ষ টাকা। বর্তমানে উত্তর দিনাজপুর জেলার বিভিন্ন গ্রামেগঞ্জে ছাগল চাষের সংখ্যা বেড়েই চলেছে। প্রত্যেকেই ছাগল প্রতিপালন করে বেশ লাভের মুখ দেখছেন । এটি একটি পরিবেশ বান্ধব ফার্মিং তাই প্রচুর লাভ হচ্ছে এই ছাগল প্রতিপালন থেকে।

Success Story: ছিল টোটো, হয়ে গেল রেস্তরাঁ! টোটোতে বসে খাবার বিক্রি করে আকাশছোঁয়া লক্ষ্মীলাভ যুবকের

বনোয়ারীলাল চৌধুরী, পূর্ব বর্ধমান: একটা আস্ত টোটোর মধ্যেই করা হয়েছে খাবারের দোকান। বলতে গেলে টোটোর মধ্যেই গড়ে তোলা হয়েছে যেন ছোটখাটো রেস্তরাঁ। সামনে থেকে দেখলে আর পাঁচটা সাধারণ টোটো মনে হলেও ,  সম্পূর্ণ অংশ দেখলে ভেঙে যাবে সেই ধারণা। হ্যাঁ এমনই এক টোটোর দেখা মিলল পূর্ব বর্ধমানের কাটোয়া শহরে। এই টোটো দোকানের কর্ণধার অনুপ মণ্ডল।

অনুপের বাড়ি বীরভূম জেলায়। পরিবারে রয়েছেন মা , বাবা এবং তাঁর দুই মেয়ে। বর্তমানে পরিবারের পুরো দায়িত্বই এখন অনুপের কাঁধে। অনুপ জানান, একসময় সে কলকাতার একটি রেস্তরাঁয় কাজ করতেন। তাতে তাঁর সব কিছু সামলানো সম্ভব হচ্ছিল না। এবং সে কারণেই নিজে কিছু করার চিন্তাভাবনা নিয়ে অভিনব কায়দায় তিনি এই টোটোর মধ্যে ছোট্ট রেস্তরাঁ গড়ে তুলেছেন। এই প্রসঙ্গে অনুপ জানিয়েছেন, এই চিন্তাভাবনা সম্পূর্ণ তাঁর নিজের। দোকান করার জন্যই তিনি ৪৮ হাজার টাকা দিয়ে এই পুরনো টোটো কিনেছিলেন। এবং টোটো থেকে দোকানে রূপান্তরিত করতে মোট খরচ হয়েছে প্রায় ১ লক্ষ ৭০ হাজারেরও বেশি টাকা।

আরও পড়ুন : ইতিহাস ও প্রকৃতি মিলেমিশে একাকার, ছোট্ট ছুটিতে বেড়াতে আসুন জঙ্গলমহলে

লক্ষাধিক টাকা খরচ করে , খুবই সুন্দর ভাবে সাজিয়ে তোলা হয়েছে তাঁর টোটোকে। টোটোর মধ্যেই রয়েছে গ্যাস, আভেন এবং রান্নার বিভিন্ন সরঞ্জাম। টোটোতেই বিভিন্ন ধরনের খাবার তৈরি করেন অনুপ। এখন এই দোকানে পাওয়া যায় চাউমিন, এগরোল এবং সবথেকে স্পেশাল খাবার মোমো। বর্ধমানের কাটোয়া শহরের পুরসভার পাশে সন্ধ্যা লাগলেই দেখা মিলবে এই টোটোর। নির্দিষ্ট জায়গায় টোটো এসে হাজির হলেই ভিড় জমাতে শুরু করেন ক্রেতারা। এখন ক্রেতাদের কাছেও বেশ আকর্ষণীয় হয়ে উঠেছে এই টোটো এবং টোটো স্টলের খাবার। এই প্রসঙ্গে এক ক্রেতা বলেন, তিনি আগে এই ধরনের অভিনব দোকান দেখেননি। এছাড়াও তাঁর এই দোকান এবং দোকানের তৈরি খাবার দুটোই খুব ভাল লেগেছে।

টোটোর মধ্যেই রয়েছে সিসিটিভি ক্যামেরা। এছাড়াও ক্রেতাদের মনোরঞ্জনের জন্য ছোট্ট টোটোর মধ্যেই লাগানো হয়েছে এলসিডি টিভি এবং রঙিন আলো। একটা সাধারণ টোটোকে এহেন খাবারের দোকানে পরিণত করে রীতিমতো এখন শহর জুড়ে চর্চায় উঠে এসেছে বীরভূমের অনুপ। জানা গিয়েছে সপ্তাহের শুধুমাত্র রবিবার বাদে প্রত্যেকদিনই খোলা থাকে এই দোকান।

Profit Business: তিন মাসে কাঁড়ি কাঁড়ি লাভ, কোন ব্যবসায় হবে বিপুল লক্ষ্মীলাভ, জেনে নিন

প্রথাগতভাবে ধান চাষ নয়, ধানের পরিবর্তে অন্যান্য লাভজনক চাষের দিকে ঝুঁকছেন চাষিরা। পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার অধিকাংশ মানুষ কৃষি কাজের উপর নির্ভরশীল। একদিকে আলু, অন্যদিকে সবজি এবং ধান চাষের উপর ভরসা করেন বহু মানুষ। জেলা জুড়ে ধান চাষের প্রাধান্যই বেশি। (রঞ্জন চন্দ)
চাষে বিপুল লাভ হয় যদি সঠিক পদ্ধতি ও ব্যবসায়িক বুদ্ধি দিয়ে করা হয়৷ এখন অনেকেই চাষের প্রতি ঝুঁকছেন, লাভের কথা মাথায় রেখে৷ এক এক মরশুমে, এক এক রকম লাভ৷ নিজের জমিতে, নিজের মালিকানায় চাষ করে আয়, অনেক চারকিজীবীর থেকে ভাল বলে মনে করছেন অনেকে৷
প্রথাগতভাবে ধান চাষ নয়, ধানের পরিবর্তে অন্যান্য লাভজনক চাষের দিকে ঝুঁকছেন চাষিরা। পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার অধিকাংশ মানুষ কৃষি কাজের উপর নির্ভরশীল। একদিকে আলু, অন্যদিকে সবজি এবং ধান চাষের উপর ভরসা করেন বহু মানুষ। জেলা জুড়ে ধান চাষের প্রাধান্যই বেশি। (রঞ্জন চন্দ)
প্রথাগতভাবে ধান চাষ নয়, ধানের পরিবর্তে অন্যান্য লাভজনক চাষের দিকে ঝুঁকছেন চাষিরা। পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার অধিকাংশ মানুষ কৃষি কাজের উপর নির্ভরশীল। একদিকে আলু, অন্যদিকে সবজি এবং ধান চাষের উপর ভরসা করেন বহু মানুষ। জেলা জুড়ে ধান চাষের প্রাধান্যই বেশি। (রঞ্জন চন্দ)
তবে মরশুমে অন্ততপক্ষে দুবার ধান চাষ করে লাভ জুটছে না তেমন। তাই বিকল্প চাষ হিসেবে বাদামের চাষ করে লাভের মুখ দেখছেন চাষিরা। বিঘা প্রতি বেশ কয়েক হাজার টাকা লাভ জুটছে তাদের। ধান চাষের মত মাত্র কয়েক মাসেই বেশ লাভ মিলছে বাদামের চাষ করে।
তবে মরশুমে অন্ততপক্ষে দুবার ধান চাষ করে লাভ জুটছে না তেমন। তাই বিকল্প চাষ হিসেবে বাদামের চাষ করে লাভের মুখ দেখছেন চাষিরা। বিঘা প্রতি বেশ কয়েক হাজার টাকা লাভ জুটছে তাদের। ধান চাষের মত মাত্র কয়েক মাসেই বেশ লাভ মিলছে বাদামের চাষ করে।
জেলা জুড়ে ধান চাষের পরিবর্তে বাদাম চাষের গুরুত্ব বাড়ছে। একটি মরশুমে ধান চাষ হলেও অন্য মরশুমে করছেন বাদামের চাষ। এই বাদাম চাষে উৎসাহ দিচ্ছে কৃষি বিভাগও। জেলার বিভিন্ন চাষীদের সহযোগিতা করে অন্যান্য চাষিদের উৎসাহ জোগাচ্ছেন কৃষি দফতর। বাজারে বেশ দাম থাকায় ভালো আয় জুটছে পকেটে।
জেলা জুড়ে ধান চাষের পরিবর্তে বাদাম চাষের গুরুত্ব বাড়ছে। একটি মরশুমে ধান চাষ হলেও অন্য মরশুমে করছেন বাদামের চাষ। এই বাদাম চাষে উৎসাহ দিচ্ছে কৃষি বিভাগও। জেলার বিভিন্ন চাষীদের সহযোগিতা করে অন্যান্য চাষিদের উৎসাহ জোগাচ্ছেন কৃষি দফতর। বাজারে বেশ দাম থাকায় ভালো আয় জুটছে পকেটে।
জানা গিয়েছে, সামান্য পরিচর্যাতেই বেশ ভাল ফলন মেলে বাদাম চাষে। এক বিঘা জমিতে বাদাম বীজ, লাঙ্গল, ওষুধ মিলিয়ে প্রায় ২৫ হাজার টাকা খরচ হয়। সেক্ষেত্রে মাত্র তিন মাসে এক বিঘা জমি থেকে লাভ হয় প্রায় ৪০ হাজার টাকা। স্বাভাবিকভাবে ধান চাষের তুলনায় বাদামের চাষ করলে মালামাল হতে পারবেন কৃষকেরা।
জানা গিয়েছে, সামান্য পরিচর্যাতেই বেশ ভাল ফলন মেলে বাদাম চাষে। এক বিঘা জমিতে বাদাম বীজ, লাঙ্গল, ওষুধ মিলিয়ে প্রায় ২৫ হাজার টাকা খরচ হয়। সেক্ষেত্রে মাত্র তিন মাসে এক বিঘা জমি থেকে লাভ হয় প্রায় ৪০ হাজার টাকা। স্বাভাবিকভাবে ধান চাষের তুলনায় বাদামের চাষ করলে মালামাল হতে পারবেন কৃষকেরা।
ইতিমধ্যে বিভিন্ন জায়গায় সেই বাদাম তোলার কাজ চলছে। পরবর্তীতে সেই বাদাম শুকিয়ে পাইকারি দরে বিক্রি করছেন কৃষকেরা। স্থানীয় বাজারের পাশাপাশি পাইকারিভাবেও তাদের থেকে নিয়ে যাচ্ছেন বিভিন্ন ব্যবসায়ীরা। ফলতঃ ধান চাষ না করে বিকল্প আয়ের উৎস হিসেবে বাদাম চাষের ঝুঁকছেন জেলার অধিকাংশ চাষি। লাভ মিলছে দুহাতে।
ইতিমধ্যে বিভিন্ন জায়গায় সেই বাদাম তোলার কাজ চলছে। পরবর্তীতে সেই বাদাম শুকিয়ে পাইকারি দরে বিক্রি করছেন কৃষকেরা। স্থানীয় বাজারের পাশাপাশি পাইকারিভাবেও তাদের থেকে নিয়ে যাচ্ছেন বিভিন্ন ব্যবসায়ীরা। ফলতঃ ধান চাষ না করে বিকল্প আয়ের উৎস হিসেবে বাদাম চাষের ঝুঁকছেন জেলার অধিকাংশ চাষি। লাভ মিলছে দুহাতে।

24 Hours Business Strike: লোকসভা নির্বাচনের মধ্যেই চলছে ২৪ ঘণ্টার বনধ! পড়ল ব্যাপক প্রভাব

কোচবিহার: অষ্টাদশ লোকসভা নির্বাচনের প্রথম দফাতেই ভোট হয়েছে কোচবিহারে। তবে গোটা নির্বাচন প্রক্রিয়া এখনও শেষ হয়নি। তারই মধ্যে ২৪ ঘণ্টার বন্ধের ডাক শহর কোচবিহারে। এলাকার ব্যবসায়ীরা পুরসভার বিরুদ্ধে একগুচ্ছ অভিযোগ তুলে শুক্রবার বনধের পথে হেঁটেছেন। ব্যবসায়ী সমিতির ডাকা এই ২৪ ঘণ্টার বনধের জেরে হয়রানীর মুখে পড়েছে সাধারণ মানুষ।

কোচবিহার পুরসভার বিরুদ্ধে একরাশ অভিযোগ জানিয়ে ক্ষোভ উগরে দেন শহরের ব্যবসায়ীরা। তাঁদের থেকে মোটা টাকার কর আদায় করা হলেও পুরসভা কোনরকম প্রতিশ্রুতি রাখছে না বলে ব্যবসায়ীদের অভিযোগ। এই কারণেই ১৭ মে, অর্থাৎ শুক্রবার সকাল থে শুক্রবার কোচবিহার শহরে ২৪ ঘণ্টার ব্যবসা বনধের ডাক দেওয়া হয়। এদিন সকাল থেকেই বনধের কারণে নাজেহাল হতে হয় সাধারণ মানুষকে। সকাল থেকেই ব্যবসায়ী সমিতির সদস্যরা সমস্ত পেট্রোল পাম্প ও দোকানপাট বন্ধ করে দেন।

আরও পড়ুন: আর হিমঘরে আলু রাখতে চাইছেন না কৃষকরা

ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি মতিলাল জৈন জানান, সমস্যার সমাধানের কথা বলে কোচবিহার পুরসভাকে স্মারকলিপি দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু তারপর অনেকটা সময় চলে গেলেও কাজের কাজ কিছুই হয়নি। তাই এই ২৪ ঘণ্টার বনধের ডাক। তবে ওষুধ দোকানের মত জরুরি পরিষেবাকে বনধের আওতা থেকে ছাড় দেওয়া হয়েছে।

জায়গার নাম পরিবর্তন, নতুন নির্দেশিকা প্রত্যাহার, বাজার সংস্কার, বর্ধিত ট্রেড লাইসেন্স ফি কমানোর মটর সাতটি বিষয় উল্লেখ করে বনধের পথে হেঁটেছেন ব্যবসায়ী সমিতি। এদিকে সকাল থেকেই শহরের পেট্রোল পাম্প বন্ধ থাকায় সমস্যায় পড়ে আমজনতা। অনেকেই দরকার থাকা সত্ত্বেও বাজার করতে পারেননি।

সার্থক পণ্ডিত

পেঁপে চাষ করতে হলে পাবেন ৪৫ হাজার টাকা অনুদান! জানুন কীভাবে আবেদন করবেন

কলকাতা: আমাদের দেশ একটি কৃষিপ্রধান দেশ, এখানে বিভিন্ন ধরনের কৃষিকাজ করা হয়। যেমন, দেশের অনেক এলাকার মতো বিহারের কিছু এলাকাতেও পেঁপে চাষ হয়।

আমাদের সরকারও পেঁপে চাষকে নানা ভাবে উৎসাহিত করছে। এর আওতায় সরকার এখন টিস্যু কালচারের মাধ্যমে কৃষকদের পেঁপে চাষ করতে উৎসাহিত করছে। এই ধরনের চাষে ভাল ফলনের পাশাপাশি ভাল উপার্জন ও জমির স্বাস্থ্যর দিকেও নজর দেওয়া হয়।

এমন পরিস্থিতিতে এখন পর্যন্ত বিহারের খাগারিয়া জেলাকে ভুট্টা উৎপাদনকারী হিসেবে চিহ্নিত করা হত। কিন্তু এখন বটানি বিভাগ এখানকার প্রগতিশীল কৃষকদের লাভজনক ফসল অর্থাৎ পেঁপে উদ্যান চাষের সঙ্গে যুক্ত করার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছে।

আরও পড়ুন- ATM-র মতো ব্যবহার করুন Aadhaar Card, পিন মনে রাখার ঝামেলা নেই, দরকার নেই ওটিপিরও

পেঁপে চাষের ভাল সম্ভাবনার পরিপ্রেক্ষিতে সরকার কৃষকদের পেঁপে বাগান স্থাপনে ৭৫ শতাংশ পর্যন্ত ভর্তুকি দেবে। প্রসঙ্গত আরও জানিয়ে রাখি যে, উদ্যানপালনের ক্ষেত্রে পেঁপে চাষে ভাল সম্ভাবনার পরিপ্রেক্ষিতে সরকারও কৃষকদের ক্রমাগত উৎসাহিত করছে।

২০২৪-২০২৫ আর্থিক বছরে ১০ হেক্টর জমিতে পেঁপে চাষের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে সরকার

খাগারিয়া জেলা উদ্যানপালন কর্মকর্তা রজনী সিনহা জানান, চলতি আর্থিক বছরে ১০ হেক্টর জমিতে পেঁপে বাগান করার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারিত হয়েছে। ইন্টিগ্রেটেড হর্টিকালচার ডেভেলপমেন্ট মিশন স্কিমের অধীনে পেঁপে চাষের জন্য কৃষকরা ৪৫,০০০ টাকা করে অনুদান পাবেন।

পেঁপে চাষ করতে কৃষকদের একর প্রতি ৬০,০০০ টাকা পর্যন্ত খরচ হয়। এক হেক্টর জমিতে পেঁপে চাষের জন্য পেঁপে চাষিদের খরচ করতে হবে মাত্র ১৫,০০০ টাকা। এমন পরিস্থিতিতে কৃষকদের প্রতি গাছে ৬.৫০ টাকা খরচ করতে হবে। এছাড়াও পেঁপের চারাও কৃষকের কাছে পৌঁছে দেওয়া হয়।

আরও পড়ুন- বড়লোক হতে চাইলে পোস্ট অফিসের এই স্কিমে টাকা রাখুন, হাতে আসবে বিপুল টাকা

এমন পরিস্থিতিতে, কেউ যদি খাগারিয়ার কৃষক হয়ে থাকেন এবং পেঁপে চাষে আগ্রহী হন, তাহলে ইন্টিগ্রেটেড হর্টিকালচার ডেভেলপমেন্ট মিশন প্রকল্পের অধীনে পেঁপে চাষে ভর্তুকির সুবিধা পেতে, নিজেদের ব্লক উদ্যানপালন অফিস বা জেলা উদ্যানপালন অফিসে যেতে হবে। আবেদনের জন্য সময়, কৃষকরা horticulture.bihar.gov.in ওয়েবসাইটে গিয়েও আবেদন করতে পারেন।