Tag Archives: Business

Money Making Tips: এমন ব্যবসার কথা হয়তো আগে কেউ শোনেনি! বাংলাতে নতুন শুরু, বিনা ব্যয়ে কেজিতে হাজার টাকা দাম

*হয়তো এমন ব্যবসার কথা আগে কেউ শোনেনি। এই ব্যবসায় তেমন বিনিয়োগ দরকার নেই। প্রয়োজন নেই ঝাঁ চকচকে দোকান ঘর। বাড়ির পাশে বা চাষের জমি থাকলেই করতে পারবেন। কি এই ব্যবসা শুনলে আপনিও হয়তো বিশ্বাস করতে পারবেন না। প্রতিবেদনঃ হরষিত সিংহ। প্রতীকী ছবি। 
*হয়তো এমন ব্যবসার কথা আগে কেউ শোনেনি। এই ব্যবসায় তেমন বিনিয়োগ দরকার নেই। প্রয়োজন নেই ঝাঁ চকচকে দোকান ঘর। বাড়ির পাশে বা চাষের জমি থাকলেই করতে পারবেন। কি এই ব্যবসা শুনলে আপনিও হয়তো বিশ্বাস করতে পারবেন না। প্রতিবেদনঃ হরষিত সিংহ। প্রতীকী ছবি।
*তবে বাস্তবেই এবার পশ্চিমবঙ্গের মত রাজ্যে শুরু হয়েছে এই ব্যবসা। এতদিন হয়তো শুনেছেন কেঁচো সার বিক্রি হচ্ছে আমাদের রাজ্যে। তবে এবার এই বাংলায় রমরমিয়ে শুরু হয়েছে কেঁচো বিক্রি। চৌবাচ্ছা তৈরি করে চাষ করা হচ্ছে কেঁচো। সেই কেঁচো দেদার বিক্রি হচ্ছে খোলা বাজারে। বিক্রির জন্য কোথাও নিয়ে যেতে হচ্ছে না। ক্রেতারা বাড়ি এসে নিয়ে যাচ্ছেন। প্রতীকী ছবি। 
*তবে বাস্তবেই এবার পশ্চিমবঙ্গের মত রাজ্যে শুরু হয়েছে এই ব্যবসা। এতদিন হয়তো শুনেছেন কেঁচো সার বিক্রি হচ্ছে আমাদের রাজ্যে। তবে এবার এই বাংলায় রমরমিয়ে শুরু হয়েছে কেঁচো বিক্রি। চৌবাচ্ছা তৈরি করে চাষ করা হচ্ছে কেঁচো। সেই কেঁচো দেদার বিক্রি হচ্ছে খোলা বাজারে। বিক্রির জন্য কোথাও নিয়ে যেতে হচ্ছে না। ক্রেতারা বাড়ি এসে নিয়ে যাচ্ছেন। প্রতীকী ছবি।
*এতদিন হয়তো বিদেশে কেঁচো বিক্রির বিষয়টা জানতেন সকলে। এবার আমাদের রাজ্যেই শুরু হয়েছে কেঁচো বিক্রি। দাম শুনলে চমকে যাবেন। সাধারণ এই কেঁচো বাজারে বিক্রি হচ্ছে এক হাজার টাকা কেজি দরে। চাহিদাও ক্রমশ বৃদ্ধি পাচ্ছে মালদহের বাজারে। প্রতীকী ছবি। 
*এতদিন হয়তো বিদেশে কেঁচো বিক্রির বিষয়টা জানতেন সকলে। এবার আমাদের রাজ্যেই শুরু হয়েছে কেঁচো বিক্রি। দাম শুনলে চমকে যাবেন। সাধারণ এই কেঁচো বাজারে বিক্রি হচ্ছে এক হাজার টাকা কেজি দরে। চাহিদাও ক্রমশ বৃদ্ধি পাচ্ছে মালদহের বাজারে। প্রতীকী ছবি।
*মালদহ জেলার এক কৃষক শুরু করেছেন এই কেঁচো বিক্রির ব্যবসা। তার কাছ থেকে অনেকেই কিনে নিয়ে যাচ্ছেন। এমনকি সরকারী ভাবেও তাঁর কাছ থেকে কেঁচো কেনা হচ্ছে। বিক্রেতা সাইফুদ্দিন আহমেদ বলেন, এক হাজার টাকা কেজি দরে বিক্রি করছি কেঁচো। অনেকেই কেঁচো সার উৎপাদনের জন্য এই কেঁচো কিনছেন। তাদেরকে আমি প্রশিক্ষণ দিয়ে থাকি। এই কেঁচো গুলি অস্ট্রেলিয়া ও সাউথ আফ্রিকার। প্রতীকী ছবি। 
*মালদহ জেলার এক কৃষক শুরু করেছেন এই কেঁচো বিক্রির ব্যবসা। তার কাছ থেকে অনেকেই কিনে নিয়ে যাচ্ছেন। এমনকি সরকারী ভাবেও তাঁর কাছ থেকে কেঁচো কেনা হচ্ছে। বিক্রেতা সাইফুদ্দিন আহমেদ বলেন, এক হাজার টাকা কেজি দরে বিক্রি করছি কেঁচো। অনেকেই কেঁচো সার উৎপাদনের জন্য এই কেঁচো কিনছেন। তাদেরকে আমি প্রশিক্ষণ দিয়ে থাকি। এই কেঁচো গুলি অস্ট্রেলিয়া ও সাউথ আফ্রিকার। প্রতীকী ছবি।
*মালদহের ইংরেজবাজার ব্লকের অমৃতির বাসিন্দা সাইফুদ্দিন আহমেদ। তিনি পেশায় একজন কৃষক। গত ২০ বছর ধরে কেঁচো সার উৎপাদন করে আসছেন। বিধানচন্দ্র কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে তিনি কেঁচো সার তৈরির প্রশিক্ষণ নেন। তারপর সেখান থেকেই তাঁকে অস্ট্রেলিয়া ও সাউথ আফ্রিকার কেঁচো দেওয়া হয়। বর্তমানে তিনি একজন সফল কেঁচো সার উৎপাদক। প্রতীকী ছবি। 
*মালদহের ইংরেজবাজার ব্লকের অমৃতির বাসিন্দা সাইফুদ্দিন আহমেদ। তিনি পেশায় একজন কৃষক। গত ২০ বছর ধরে কেঁচো সার উৎপাদন করে আসছেন। বিধানচন্দ্র কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে তিনি কেঁচো সার তৈরির প্রশিক্ষণ নেন। তারপর সেখান থেকেই তাঁকে অস্ট্রেলিয়া ও সাউথ আফ্রিকার কেঁচো দেওয়া হয়। বর্তমানে তিনি একজন সফল কেঁচো সার উৎপাদক। প্রতীকী ছবি।
*কেঁচো সারের পাশাপাশি তিনি এখন এই অস্ট্রেলিয়া ও সাউথ আফ্রিকার কেঁচো বিক্রি করছেন। জেলার অন্যান্য কৃষকেরা ও কেঁচো সার উৎপাদন করার জন্য তার কাছ থেকে এই কেঁচো কিনছেন। শুধুমাত্র কৃষকেরা নয় জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকেও তার কাছ থেকে কেঁচো কিনে নিয়ে যাওয়া হয়। তারপর সেই কেঁচো কৃষকদের বিতরণ করা হয়ে থাকে। প্রতীকী ছবি। 
*কেঁচো সারের পাশাপাশি তিনি এখন এই অস্ট্রেলিয়া ও সাউথ আফ্রিকার কেঁচো বিক্রি করছেন। জেলার অন্যান্য কৃষকেরা ও কেঁচো সার উৎপাদন করার জন্য তার কাছ থেকে এই কেঁচো কিনছেন। শুধুমাত্র কৃষকেরা নয় জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকেও তার কাছ থেকে কেঁচো কিনে নিয়ে যাওয়া হয়। তারপর সেই কেঁচো কৃষকদের বিতরণ করা হয়ে থাকে। প্রতীকী ছবি।
*বর্তমানে তিনি এক হাজার টাকা কেজি দরে বিক্রি করছেন বিদেশি এই কেঁচো। কেঁচো সার বিক্রির পাশাপাশি কেঁচো বিক্রি করেও বছরে ব্যাপক রোজগার করছেন মালদহের এই কৃষক। প্রতীকী ছবি।
*বর্তমানে তিনি এক হাজার টাকা কেজি দরে বিক্রি করছেন বিদেশি এই কেঁচো। কেঁচো সার বিক্রির পাশাপাশি কেঁচো বিক্রি করেও বছরে ব্যাপক রোজগার করছেন মালদহের এই কৃষক। প্রতীকী ছবি।

Business Success Story: ৩৫০ গাছ লাগিয়ে মরশুমে ১০ লক্ষ আয়! বিলাসবহুল গাড়িতেই চলে বিকিকিনি, ফল বিক্রেতার গল্প মাথা ঘুরিয়ে দেবে

*গাড়ি মানুষের ক্ষেত্রে অত্যন্ত প্রয়োজনীয় জিনিস। আবার অনেকের ক্ষেত্রেই এই গাড়ি প্রয়োজনীয়তার পাশাপাশি শখেরও। দামি বিলাসবহুল গাড়িতে চড়েন এমন মানুষের সংখ্যা দেশে কম নয়। অর্থনৈতিক দিক থেকে যাঁদের সমস্যা নেই, তাঁরা মাঝেমধ্যেই গাড়ি বদলেও ফেলেন শখ পূরণের জন্য। কিন্তু আপনি কি কখনও এমন কোনও কৃষককে দেখেছেন যিনি লক্ষ লক্ষ টাকার বিলাসবহুল গাড়িতে করে ফল বিক্রি করেন? আজ এমনই এক কৃষকের সম্বন্ধে আপনি জানবেন, তিনি সাফারি গাড়িতে চড়ে খেজুর বিক্রি করতে গ্রাম থেকে শহরে আসেন।
*গাড়ি মানুষের ক্ষেত্রে অত্যন্ত প্রয়োজনীয় জিনিস। আবার অনেকের ক্ষেত্রেই এই গাড়ি প্রয়োজনীয়তার পাশাপাশি শখেরও। দামি বিলাসবহুল গাড়িতে চড়েন এমন মানুষের সংখ্যা দেশে কম নয়। অর্থনৈতিক দিক থেকে যাঁদের সমস্যা নেই, তাঁরা মাঝেমধ্যেই গাড়ি বদলেও ফেলেন শখ পূরণের জন্য। কিন্তু আপনি কি কখনও এমন কোনও কৃষককে দেখেছেন যিনি লক্ষ লক্ষ টাকার বিলাসবহুল গাড়িতে করে ফল বিক্রি করেন? আজ এমনই এক কৃষকের সম্বন্ধে আপনি জানবেন, তিনি সাফারি গাড়িতে চড়ে খেজুর বিক্রি করতে গ্রাম থেকে শহরে আসেন।
*চাঁইরাম নামে এই ব্যক্তি সাফারি গাড়িতে প্রতিদিন ২ কুইন্টারেরও বেশি খেজুর বিক্রি করেন। শুধু তাই নয়, চলতি সিজনে এখনও পর্যন্ত ১০ লক্ষ টাকা আয় করেছেন তিনি।
*চাঁইরাম নামে এই ব্যক্তি সাফারি গাড়িতে প্রতিদিন ২ কুইন্টারেরও বেশি খেজুর বিক্রি করেন। শুধু তাই নয়, চলতি সিজনে এখনও পর্যন্ত ১০ লক্ষ টাকা আয় করেছেন তিনি।
*বারমের জেলার তারাতারার কৃষক চাঁইরাম মাচরা জানান, ১০ বছর আগে তিনি ৩৫০টি খেজুর গাছের চারা রোপণ করেছিলেন এবং তিন বছর পর নিজের গাড়ি দিয়ে তা বিক্রি শুরু করেন। এ বছর তিনি তার বিলাসবহুল গাড়িতে ১০ লাখ টাকার খেজুর বিক্রি করেছেন।
*বারমের জেলার তারাতারার কৃষক চাঁইরাম মাচরা জানান, ১০ বছর আগে তিনি ৩৫০টি খেজুর গাছের চারা রোপণ করেছিলেন এবং তিন বছর পর নিজের গাড়ি দিয়ে তা বিক্রি শুরু করেন। এ বছর তিনি তার বিলাসবহুল গাড়িতে ১০ লাখ টাকার খেজুর বিক্রি করেছেন।
*কর্মচারী ম্যাগনারাম জানান, সকালে বাজারে ১ কুইন্টাল খেজুর বিক্রির পর বিলাসবহুল গাড়ি থেকে খেজুর বিক্রি শুরু করেন চাঁইরাম। তিনি কৃষি বাজার এবং শহরের প্রধান সড়কগুলিতে গাড়ি পার্ক করেন এবং খেজুর বিক্রি শুরু করেন।
*কর্মচারী ম্যাগনারাম জানান, সকালে বাজারে ১ কুইন্টাল খেজুর বিক্রির পর বিলাসবহুল গাড়ি থেকে খেজুর বিক্রি শুরু করেন চাঁইরাম। তিনি কৃষি বাজার এবং শহরের প্রধান সড়কগুলিতে গাড়ি পার্ক করেন এবং খেজুর বিক্রি শুরু করেন।
*প্রতিদিন প্রায় দু-কুইন্টাল খেজুর বিক্রি হয় এবং অনেক ক্রেতা কেবল গাড়িটি দেখে এবং প্রশ্নের উত্তর জানতে ছুটে আসেন। তিনি জানান, চলতি মরশুমে এখনও পর্যন্ত এই সাফারি গাড়ি থেকে প্রায় ১০ লক্ষ টাকার খেজুর বিক্রি হয়েছে। ম্যাগনারাম বলেছেন, আপনি যখন সাফারি গাড়িতে খেজুর বিক্রি হতে দেখেন, তখন লোকেরা অবশ্যই অবাক হয়।
*প্রতিদিন প্রায় দু-কুইন্টাল খেজুর বিক্রি হয় এবং অনেক ক্রেতা কেবল গাড়িটি দেখে এবং প্রশ্নের উত্তর জানতে ছুটে আসেন। তিনি জানান, চলতি মরশুমে এখনও পর্যন্ত এই সাফারি গাড়ি থেকে প্রায় ১০ লক্ষ টাকার খেজুর বিক্রি হয়েছে। ম্যাগনারাম বলেছেন, আপনি যখন সাফারি গাড়িতে খেজুর বিক্রি হতে দেখেন, তখন লোকেরা অবশ্যই অবাক হয়।

Business: নতুন ব্যবসার পরিকল্পনা করছেন? সুযোগ-টাকা দিচ্ছে সরকার, রাজ্যের ‘মেগা স্কিম’ জানুন বিস্তারিত

*সুসংসহ উদ্যানপালন উন্নয়ন মিশনের আওতায় দারুন সব স্কিমের সুবিধা রয়েছে। কৃষক এবং এফপিসি, এফপিও আর্থিকভাবে আরও স্বাবলম্বী হতে পারবেন এই স্কিমের সুবিধা নিয়ে।
*সুসংসহ উদ্যানপালন উন্নয়ন মিশনের আওতায় দারুন সব স্কিমের সুবিধা রয়েছে। কৃষক এবং এফপিসি, এফপিও আর্থিকভাবে আরও স্বাবলম্বী হতে পারবেন এই স্কিমের সুবিধা নিয়ে।
*মশলা চাষ করলে বিশেষ সুবিধা পাবেন চাষি। প্রকল্প খরচের ৪০ শতাংশ হিসেবে সর্বাধিক ১২০০০ টাকা পর্যন্ত অনুদান পাওয়া যাবে প্রতি হেক্টর জমিতে।
*মশলা চাষ করলে বিশেষ সুবিধা পাবেন চাষি। প্রকল্প খরচের ৪০ শতাংশ হিসেবে সর্বাধিক ১২০০০ টাকা পর্যন্ত অনুদান পাওয়া যাবে প্রতি হেক্টর জমিতে।
*কম খরচে পেঁয়াজ সংরক্ষণের পরিকাঠামো তৈরি করতে চাইলে (২৫ মেট্রিক টন) পুরো প্রকল্প খরচের অর্ধেক টাকা অনুদান পাওয়া যাবে তবে সর্বোচ্চ রাশি ৮৭৫০০ টাকা প্রতি ইউনিটে।
*কম খরচে পেঁয়াজ সংরক্ষণের পরিকাঠামো তৈরি করতে চাইলে (২৫ মেট্রিক টন) পুরো প্রকল্প খরচের অর্ধেক টাকা অনুদান পাওয়া যাবে তবে সর্বোচ্চ রাশি ৮৭৫০০ টাকা প্রতি ইউনিটে।
*৯ মিটার× ৬ মিটারের একটি ফলের প্যাকিং হাউস করতে চাইলে প্রকল্প খরচের ৫০ শতাংশ অনুদান, যার সর্বোচ্চ রাশি ২ লক্ষ টাকা প্রতি প্যাক হাউস পিছু।
*৯ মিটার× ৬ মিটারের একটি ফলের প্যাকিং হাউস করতে চাইলে প্রকল্প খরচের ৫০ শতাংশ অনুদান, যার সর্বোচ্চ রাশি ২ লক্ষ টাকা প্রতি প্যাক হাউস পিছু।
*আট হর্স পাওয়ার অথবা তার থেকে বেশি ক্ষমতা সম্পন্ন পাওয়ার টিলার নিতে গেলে মোট খরচে ৪০ শতাংশ অনুদান যা সর্বোচ্চ রাশি ৭৫০০০ টাকা প্রতি ইউনিট।
*আট হর্স পাওয়ার অথবা তার থেকে বেশি ক্ষমতা সম্পন্ন পাওয়ার টিলার নিতে গেলে মোট খরচে ৪০ শতাংশ অনুদান যা সর্বোচ্চ রাশি ৭৫০০০ টাকা প্রতি ইউনিট।।
*গ্রিন হাউজ ঘর তৈরি করতে চাইলে মোট প্রকল্প খরচের ৫০ শতাংশ সরকারি অনুদান যার সর্বোচ্চ রাশি ৫৩০ টাকা প্রতি বর্গমিটারে। একজন কৃষক সর্বোচ্চ চার হাজার বর্গমিটারের।
*গ্রিন হাউজ ঘর তৈরি করতে চাইলে মোট প্রকল্প খরচের ৫০ শতাংশ সরকারি অনুদান যার সর্বোচ্চ রাশি ৫৩০ টাকা প্রতি বর্গমিটারে। একজন কৃষক সর্বোচ্চ চার হাজার বর্গমিটারের।

Business: এই গাছ সাক্ষাৎ ঈশ্বরের আশীর্বাদ! ১০ পয়সায় শুরু হয় এই ব্যবসা! পাতা-ফল সবই অমূল্য

*সর্বত্র মূল্যস্ফীতির আঁচ। মুদ্রাস্ফীতির জন্য মানুষের বেঁচে থাকা কঠিন হয়ে পড়ছে। কিন্তু তারপরও মানুষ জীবিকা নির্বাহ করছে। ভরতপুরের রুদাওয়াল শহরের জারিলা গ্রামে এখনও এমন অনেক পরিবার রয়েছে। যারা তাদের প্রাচীন ঐতিহ্যকে বাঁচিয়ে রেখেছে। মুদ্রাস্ফীতির সময়েও তালপাতা থেকে ঝাড়ু তৈরি করে কম দামে বিক্রি করেন তারা।
*সর্বত্র মূল্যস্ফীতির আঁচ। মুদ্রাস্ফীতির জন্য মানুষের বেঁচে থাকা কঠিন হয়ে পড়ছে। কিন্তু তারপরও মানুষ জীবিকা নির্বাহ করছে। ভরতপুরের রুদাওয়াল শহরের জারিলা গ্রামে এখনও এমন অনেক পরিবার রয়েছে। যারা তাদের প্রাচীন ঐতিহ্যকে বাঁচিয়ে রেখেছে। মুদ্রাস্ফীতির সময়েও তালপাতা থেকে ঝাড়ু তৈরি করে কম দামে বিক্রি করেন তারা।
*ঝাড়ু প্রস্তুতকারকরা জানিয়েছেন, ৫০ বছর আগে ১০ পয়সা দিয়ে শুরু হয়েছিল এই ব্যবসা। তবে আজ এই ঝাড়ুর দাম ১০ টাকা। তবে এতে খুব একটা লাভ হয় না। প্রাচীন ঐতিহ্যকে বাঁচিয়ে রাখার পাশাপাশি ঘরে বসেই কর্মসংস্থান হচ্ছে এইজন্যই এই কাজ করা।
*ঝাড়ু প্রস্তুতকারকরা জানিয়েছেন, ৫০ বছর আগে ১০ পয়সা দিয়ে শুরু হয়েছিল এই ব্যবসা। তবে আজ এই ঝাড়ুর দাম ১০ টাকা। তবে এতে খুব একটা লাভ হয় না। প্রাচীন ঐতিহ্যকে বাঁচিয়ে রাখার পাশাপাশি ঘরে বসেই কর্মসংস্থান হচ্ছে এইজন্যই এই কাজ করা।
*এই গ্রামে তৈরি ঝাড়ু ভরতপুর-সহ আশেপাশের শহর এবং গ্রামে বিক্রি হয় এবং বাইরেও সরবরাহ করা হয়। তারপরও সরকারের কাছ থেকে কোনও সহযোগিতা মেলে না।
*এই গ্রামে তৈরি ঝাড়ু ভরতপুর-সহ আশেপাশের শহর এবং গ্রামে বিক্রি হয় এবং বাইরেও সরবরাহ করা হয়। তারপরও সরকারের কাছ থেকে কোনও সহযোগিতা মেলে না।
*খেজুরের ঝাড়ু প্রস্তুতকারক শিশুপাল জানান, তাঁর দাদা খেজুর পাতা দিয়ে ঝাড়ু তৈরি করতেন এবং আমরা সেই ঐতিহ্যকে বাঁচিয়ে রাখছি। তবে এই মুদ্রাস্ফীতির সময়েও তার বানানো ঝাড়ুর দাম মাত্র ১০ টাকা।
*খেজুরের ঝাড়ু প্রস্তুতকারক শিশুপাল জানান, তাঁর দাদা খেজুর পাতা দিয়ে ঝাড়ু তৈরি করতেন এবং আমরা সেই ঐতিহ্যকে বাঁচিয়ে রাখছি। তবে এই মুদ্রাস্ফীতির সময়েও তার বানানো ঝাড়ুর দাম মাত্র ১০ টাকা।
*একটি ঝাড়ু তৈরি করতে সময় লাগে প্রায় ২৫ মিনিট। একজন ব্যক্তি প্রায় একদিনে ২৫-৩০টি ঝাড়ু প্রস্তুত করেন। তবে এ কাজ থেকে তেমন আয় না পেলেও ঘরে বসেই কাজ করতে পারেন তারা।
*একটি ঝাড়ু তৈরি করতে সময় লাগে প্রায় ২৫ মিনিট। একজন ব্যক্তি প্রায় একদিনে ২৫-৩০টি ঝাড়ু প্রস্তুত করেন। তবে এ কাজ থেকে তেমন আয় না পেলেও ঘরে বসেই কাজ করতে পারেন তারা।
*ভরতপুরের রুদাওয়াল এলাকার আশপাশে প্রচুর খেজুর গাছ রয়েছে। খেজুর গাছের মালিকের থেকে ২৫-৩০ টাকায় একটি গাছের পাতা কিনে আনেন। পাতাগুলি দু'দিনের মধ্যে ছিঁড়ে শুকানো হয় এবং এরপর ঝাড়ু তৈরির প্রক্রিয়া শুরু হয়।
*ভরতপুরের রুদাওয়াল এলাকার আশপাশে প্রচুর খেজুর গাছ রয়েছে। খেজুর গাছের মালিকের থেকে ২৫-৩০ টাকায় একটি গাছের পাতা কিনে আনেন। পাতাগুলি দু’দিনের মধ্যে ছিঁড়ে শুকানো হয় এবং এরপর ঝাড়ু তৈরির প্রক্রিয়া শুরু হয়।
*একটি ঝাড়ু তৈরি করতে সময় লাগে প্রায় ২৫ মিনিট। তবে তালপাতা দিয়ে তৈরি ঝাড়ু দেখতে সুন্দর। তার পেছনেও পরিশ্রম রয়েছে যথেষ্ট। ঝাড়ু বানানোর সময় তাদের হাতে ফোস্কা পড়ে। কিন্তু সংসার চালানোর জন্য এই কাজ করতে হয় তাঁদের।
*একটি ঝাড়ু তৈরি করতে সময় লাগে প্রায় ২৫ মিনিট। তবে তালপাতা দিয়ে তৈরি ঝাড়ু দেখতে সুন্দর। তার পেছনেও পরিশ্রম রয়েছে যথেষ্ট। ঝাড়ু বানানোর সময় তাদের হাতে ফোস্কা পড়ে। কিন্তু সংসার চালানোর জন্য এই কাজ করতে হয় তাঁদের।

Indoor Plant Business: কলেজে পড়ার সঙ্গে সঙ্গে দু’হাত ভরে আয়! বাড়িতেই ইনডোর প্ল্যান্ট চাষ করে যুবকের কামাল

পশ্চিম মেদিনীপুর: ছোট থেকেই বাড়ির বড়দের দেখে ফুল-ফলের গাছ লাগানো তার নেশা। সেই নেশাকে প্রায় ২০ বছরের বেশি সময় ধরে জিইয়ে রেখেছে কলেজ ছাত্র সৌগত নন্দ। গাছ লাগানোর সেই নেশা ধীরে ধীরে পরিবর্তিত হচ্ছে পেশাতে। প্রান্তিক গ্রামীণ এলাকায় থেকেও রাজ্যের পাশাপাশি সারাদেশে অনলাইন এবং অফলাইন মাধ্যমে গাছ বিক্রি করে স্বনির্ভরতার দিশা দেখাচ্ছে এই কলেজ পড়ুয়া।

বাড়িতে প্রায় ৫০০ প্রজাতির ইনডোর প্ল্যান্ট চাষ করে যুব প্রজন্মকে স্বনির্ভর হওয়ার বার্তা দিচ্ছেন পশ্চিম মেদিনীপুরের দাঁতনের এই যুবক। পড়াশোনার পাশাপাশি নেশা থেকেই বাড়িতে একাধিক প্রজাতির ইনডোর প্লান্ট চাষ করেছে সে। দাঁতন থানার প্রত্যন্ত গ্রামীণ এলাকা উঁচুডিহা। এই প্রত্যন্ত গ্রামীণ এলাকা থেকেই স্নাতক পাস সৌগত নন্দ বাড়িতেই নিতান্তই শখের বসে শুরু করেন গাছ লাগানো। সেটাই এখন তাঁর পেশা হয়ে দাঁড়িয়েছে।

আরও পড়ুন: দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে আনতে বাজার পরিদর্শনে গিয়ে ক্রেতাদের অভিযোগের মুখে মহাকুমাশাসক

বর্তমানে তাঁর কাছে থাকা বিভিন্ন প্রজাতির গাছের সংখ্যা প্রায় ৫০০ ছাড়িয়ে গিয়েছে। ২০১৯ সালে তিনি ভূগোল নিয়ে স্নাতক উত্তীর্ণ হন। ২০২১ এ করেছেন বিএড কোর্স। এরপর তিনি এক বছর লাইব্রেরি সায়েন্স ডিপ্লোমা এবং বর্তমানে প্রাথমিক শিক্ষক শিক্ষণ বিষয়ে পড়াশোনা করছেন।

বাড়িতে সামান্য জায়গায় ফার্ম হাউস করে চাষ প্রায় ৫০০ প্রজাতির ইনডোর প্ল্যান্টের। বর্তমানে সামাজিক মাধ্যম এবং অনলাইনে রাজ্যের পাশাপাশি দেশের বিভিন্ন জায়গায় এই ইনডোর প্ল্যান্ট বিক্রি করছেন। ফার্ন, অ্যাডেনিয়াম, হোয়া, অ্যানফরিয়াম, ক্যাকটাস প্রজাতি, অক্সালিস, অ্যালোকেসিয়া, মনস্টার অ্যালবো সহ একাধিক প্রজাতির গাছ রয়েছে তাঁর কাছে। দাম ৫০ থেকে ৫০০০ টাকা পর্যন্ত। বর্তমানে তিনি কাশ্মীর, আন্দামান সহ রাজ্যের বিভিন্ন জায়গায় বিক্রি করেছেন। সামান্য পরিচর্যায় এই গাছের যত্ন নেওয়া সম্ভব।

প্রসঙ্গত ছোট থেকে নেশা থাকায় এক এক করে তিনি থাইল্যান্ড, ইকুইজেনেরিয়া সহ গ্রামীণ বিভিন্ন নার্সারি থেকে তিনি এক একটি গাছ সংগ্রহ করে লাগিয়েছেন। ধীরে ধীরে পরিচর্যায় বড় করে তুলেছেন ইনডোর প্লান্ট ফার্ম। বর্তমানে তা বিক্রি করে মাসিক প্রায় ৭ থেকে ৮ হাজার টাকা পর্যন্ত তিনি রোজগার করছেন। বাড়িতে পড়াশোনার পরে চলে তাঁর গাছ পরিচর্যার কাজ। স্বাভাবিকভাবেই বর্তমান যুব প্রজন্মকে দিচ্ছেন স্বনির্ভর হওয়ার বার্তা।

রঞ্জন চন্দ

Apiculture: প্রাচীন পন্থায় মৌমাছি প্রতিপালন, লাভের অঙ্ক বিরাট

আলিপুরদুয়ার: প্রাচীনকাল থেকে গাছের গুঁড়িতে মৌমাছি চাষ করছেন ভুটান সীমান্তের বাসিন্দারা।বছরে দু’বার মধু সংগ্রহ করছেন তাঁরা। যদিও তাঁদের এই কাজ চলছে কোন‌ওরকম সরকারি সহায়তা ছাড়া।

মৌমাছি পালন একটি অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ ব্যবসা। বছরে লক্ষাধিক টাকা লাভ হয় এই ব্যবসায়। সরকারি তরফে মৌমাছি পালন ও মধু সংগ্রহকে এপিকালচারের আওতায় নেওয়া হয়েছে। আলিপুরদুয়ার জেলার বিভিন্ন এলাকায় চলছে এপিকালচারের মাধ্যমে মধু উৎপাদনের কাজ।হাতিদের উৎপাত কম করতে এপিকালচারের পথ বেছে নিয়েছিল বক্সা ব্যাঘ্র প্রকল্প লাগোয়া এলাকার বাসিন্দারা। হাতিকে কাবু করতে পারে মৌমাছি। এই স্বভাবকে কাজে লাগিয়েই এলাকায় হাতি ও মানুষের শান্তিপূর্ণ সহাবস্থান গড়ে তুলতে উদ্যোগী হল আলিপুরদুয়ার জেলা প্রশাসন।

আরও পড়ুন: সেতু না থাকায় নদী পারাপারের একমাত্র ভরসা নৌকা! সমাধান চেয়ে সুকান্তর কাছে দরবার

বক্সা ব্যাঘ্র প্রকল্পের জঙ্গল লাগোয়া নুরপুর, মাঝের ডাবরি, কালিখোলা, জয়ন্তী এলাকায় মৌমাছি চাষ শুরু হয়েছে। স্থানীয়রাই মৌমাছি প্রতিপালন করছেন। জেলা প্রশাসন তাদের সবরকম সুবিধে দিচ্ছে। দু’বছরে ব্যবসায় লাভের মুখ দেখেছেন তাঁরা।

ভুটান সীমানার গ্রামে গাছের গুঁড়িতে হয় মৌমাছি চাষ। এটি এপিকালচারের অন্তর্ভুক্ত নয়। জেলা প্রশাসন এর খবর হয়ত জানে না। গ্রামের হাতে গোনা ১০-১২ টি বাড়িতে ২-৩ টি গাছের গুঁড়ি ঝোলানো রয়েছে টিনের চালে। এলাকার বাসিন্দারা জানান প্রথমে দু থেকে তিনটি মৌমাছি এসে জায়গা দেখে যায়। পছন্দ হলে এক সপ্তাহের মধ্যে ঝাঁক ধরে মৌমাছি আসে। তবে গাছের গুঁড়িতে কয়েকটি ছিদ্র দিতে হয়। এই ব্যবসা লাভজনক, কারণ ছয় মাস পর পর মধু উৎপাদন হয়। ১০ বোতল মধু মেলে। ১ বোতলে একৃ থেকে দেড় কেজি মধু থাকে।

অনন্যা দে

Price Hike: বর্ষায় কাতলা-পাবদা-পমফ্রেট, দাম বেড়ে আর কত হবে? জানিয়ে দিলেন বাজার কর্তারা

সপ্তাহের শুরুতেই গরম বাঁকুড়ার মাছের বাজার। মানবাজারের দেশি রুই আড়াইশো থেকে ৩০০ টাকা কেজি। মানবাজারের কাতলা ৩০০ টাকা কেজি।
সপ্তাহের শুরুতেই গরম বাঁকুড়ার মাছের বাজার। মানবাজারের দেশি রুই আড়াইশো থেকে ৩০০ টাকা কেজি। কাতলার দাম ৩০০ টাকা কেজি।
বাঁকুড়ার অন্যতম বড় মাছের বাজার চকবাজারের এক মাছ ব্যবসায়ী জানান, প্রতি কেজি ইলিশের মূল্য পৌঁছেছে পনেরশো টাকা কেজিতে।
বাঁকুড়ার অন্যতম বড় মাছের বাজার চকবাজারের এক মাছ ব্যবসায়ী জানান, প্রতি কেজি ইলিশের মূল্য পৌঁছেছে পনেরশো টাকা কেজিতে।
পমফ্রেট ৫০০ টাকা কেজি। তবে ডায়মন্ড হারবারের বড় পমফ্রেট কিনলে হলে গুনতে হবে ৭০০ টাকা কিলো দরে।
পমফ্রেট ৫০০ টাকা কেজি। তবে ডায়মন্ড হারবারের বড় পমফ্রেট কিনতে হলে গুনতে হবে ৭০০ টাকা কিলো দরে।
পমফ্রেটের পাশাপাশি পাওয়া যাচ্ছে গলদা চিংড়ি এবং কুচো চিংড়ি। গলদা নিলে হাজার টাকা আর কুচো নিলে ৫০০ টাকা।
পমফ্রেটের পাশাপাশি পাওয়া যাচ্ছে গলদা চিংড়ি এবং কুচো চিংড়ি। গলদা নিলে হাজার টাকা আর কুচো নিলে ৫০০ টাকা।
নদীর দেশী পাবদা মাছ পাতে পড়লে রসনা তৃপ্তি বেড়ে যায় বহু গুণ। তবে এই পাবদার দাম আকাশ ছুঁয়ে ৬০০ টাকা কিলো
নদীর দেশি পাবদা মাছ পাতে পড়লে রসনা তৃপ্তি বেড়ে যায় বহুগুণ। তবে এই পাবদার দাম আকাশ ছুঁয়ে ৬০০ টাকা কিলো।
এছাড়াও রয়েছে কাঁকড়া। খেতে ভালোবাসেন অধিকাংশ বাঙালি। বাঁকুড়ায় এই কাঁকড়ার দাম ৪০০ থেকে ৪৫০ টাকা কেজি।
এছাড়াও রয়েছে কাঁকড়া। খেতে ভালোবাসেন অধিকাংশ বাঙালি। বাঁকুড়া এই কাকড়ার দাম ৪০০ থেকে ৪৫০ টাকা কেজি।

Successful Entrepreneur: রাজমিস্ত্রি থেকে সফল উদ্যোগপতি, সুন্দরবনের যুবকের পাল্টে যাওয়া জীবনের গল্প

উত্তর ২৪ পরগনা: এক সময় রাজমিস্ত্রির কাজ করে কোন‌ওরকমে জীবন যাপন করতেন। কিন্তু বর্তমানে সেই যুবকই হয়ে উঠেছেন সুন্দরবনের একজন সফল উদ্যোক্তা। জীবন রূপান্তরের এই কাহিনী সুন্দরবনের লিটন মিস্ত্রির।

এক সময় রাজমিস্ত্রির কাজ করতেন লিটন। কিন্তু বর্তমানে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে গাছের চারা বিক্রি করে একজন সফল উদ্যোক্তা হয়ে উঠেছেন এই যুবক। সবুজ গ্রামের গলি পথ দিয়ে গেলে হঠাৎ করেই নজর কাড়ে একটি ফলবাগান, সেখানেও সবুজের সমারোহ। কয়েক বছর আগে প্রায় ১০ কাটা জমিতে এই বাগান গড়ে তোলেন উত্তর ২৪ পরগনা জেলার সুন্দরবন এলাকার পাটলিখানপুরের লিটন মিস্ত্রি। এখানে দেশি-বিদেশি ও বিলুপ্তপ্রায় বিভিন্ন প্রজাতির ফলগাছের চারার পাশাপাশি ২৫ থেকে ৩০ ধরনের ফলের চাষ হচ্ছে।

আরও পড়ুন: বন্ধ সরকারি স্কুল ভিন রাজ্যের পরিযায়ী শ্রমিকদের ‘দখলে’! দিব্যি চলছে সংসার

লিটন মিস্ত্রির বাগানে ফলের মধ্যে রয়েছে মাল্টা, কমলা, পেয়ারা, ড্রাগন, আঙুর, পেঁপে, খেজুর, আগর, মালভেরি, আম ও লেবু। তবে সবচেয়ে বেশি চাষ হয় মাল্টার। বর্তমানে লিটন মিস্ত্রির বাগানে উৎপাদিত হচ্ছে রাসায়নিকমুক্ত নিরাপদ ফল। পাশাপাশি দেখা মিলছে বিদেশি প্রজাতির আমের গাছ। পৃথিবী বিখ্যাত মিয়াজাকি, চিয়াংমাই, চাকাপাত, ব্ল্যাক স্টোন, রেড পালমার সহ বাহারি জাতের বিদেশি আমের সমাহার এই বাগানে।

উদ্যোক্তা লিটন এক সময় রাজমিস্ত্রীর কাজ করতেন। কিন্তু নতুন নতুন প্রাজতির গাছের প্রতি তাঁর ছিল বিশেষ আগ্রহ। এভাবেই একটি-দুটি গাছ সংরক্ষণ করতে করতে নিজে বাড়িতেই তৈরি করে ফেলেছেন আস্ত নার্সারি। যেখানে একটি দুটি করে আজ কয়েক হাজার গাছে ভরে উঠেছে বাগান। তাঁর এ সাফল্য দেখে বিদেশি জাতের ফলের বাগান করতে আগ্রহী হচ্ছেন অনেকেই। সেই গাছ থেকে কলম করে তিনি বিক্রিও শুরু করেছেন। পাশাপাশি অনলাইনের মাধ্যমে গাছের চারা ভিন রাজ্যেও বিক্রি করছেন এই যুব উদ্যোগপতি।

জুলফিকার মোল্যা

Business Idea: চপ ঘুগনি বিক্রি, মাসে রোজগার শুনলে চোখ কপালে উঠবে! পূর্ণিমার জীবন কাহিনি জানুন

চপ ঘুগনি বিক্রি করেই কেল্লাফতে পূর্ণিমার। নাম পূর্ণিমা হলেও জীবনটা যেন এক সময় অন্ধকারময় হয়ে গিয়েছিল। একটা অ্যাক্সিডেন্টে স্বামীর হাত ভেঙ্গে যায় তারপর থেকেই স্বামীসহ বাচ্চা ও পরিবারের সমস্ত দায়িত্ব কাঁধে তুলে নিতে হয়েছিল বছর ৪০ এর পূর্ণিমা বর্মনকে। সেই থেকেই শুরু করেছিলেন রাস্তায় রাস্তায় চপ ঘুগনি বিক্রি।

Card Payment: তারিখ পেরিয়ে গেলেও দিতে পারবেন কার্ডের বিল! অতিরিক্ত গাঁটের কড়ি খরচ হবে না, জানুন উপায়

রিজার্ভ ব্যাঙ্কের দেওয়া ৩০ জুনের সময়সীমা পেরিয়ে গিয়েছে। তবে ইউজাররা এখনও ক্রেড, ফোনপে-র মতো থার্ড পার্টি অ্যাপের মাধ্যমে ক্রেডিট কার্ডের বিল শোধ করতে পারবেন। এই ফিনটেক সংস্থাগুলি আইএমপিএস, এনইএফটি এবং ইউপিআই-এর মতো বিকল্প পদ্ধতি ব্যবহার করে অসম্মতি জানানো ব্যাঙ্কগুলির জন্য ক্রেডিট কার্ডের বিল পরিশোধের অনুমতি দিলেও পেটিএম দিচ্ছে না।
রিজার্ভ ব্যাঙ্কের দেওয়া ৩০ জুনের সময়সীমা পেরিয়ে গিয়েছে। তবে ইউজাররা এখনও ক্রেড, ফোনপে-র মতো থার্ড পার্টি অ্যাপের মাধ্যমে ক্রেডিট কার্ডের বিল শোধ করতে পারবেন। এই ফিনটেক সংস্থাগুলি আইএমপিএস, এনইএফটি এবং ইউপিআই-এর মতো বিকল্প পদ্ধতি ব্যবহার করে অসম্মতি জানানো ব্যাঙ্কগুলির জন্য ক্রেডিট কার্ডের বিল পরিশোধের অনুমতি দিলেও পেটিএম দিচ্ছে না।
রিজার্ভ ব্যাঙ্ক সেন্ট্রালাইজড পেমেন্ট সিস্টেম চালু করতে চাইছে। সে জন্য কেন্দ্রীয় ব্যাঙ্কের তরফে নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল, ৩০ জুনের পর থেকে ভারত বিল পেমেন্ট সিস্টেম (বিবিপিএস)-এর মাধ্যমে ক্রেডিট কার্ডের বিল শোধ করতে হবে। কিন্তু এইচডিএফসি, অ্যাক্সিস ব্যাঙ্কের মতো একাধিক ব্যাঙ্ক ভারত বিল পেমেন্ট সিস্টেমের আওতায় আসেনি। তারা আইএমপিএস, এনইএফটি, ইউপিআই-এর মাধ্যমে ক্রেডিট কার্ডের বিল শোধ করছে। অন্য দিকে, এসবিআই, কোটাক মহিন্দ্রা ব্যাঙ্কের মতো কিছু ব্যাঙ্ক রিজার্ভ ব্যাঙ্কের নির্দেশিকা মেনে বিবিপিএস সক্রিয় করেছে।
রিজার্ভ ব্যাঙ্ক সেন্ট্রালাইজড পেমেন্ট সিস্টেম চালু করতে চাইছে। সে জন্য কেন্দ্রীয় ব্যাঙ্কের তরফে নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল, ৩০ জুনের পর থেকে ভারত বিল পেমেন্ট সিস্টেম (বিবিপিএস)-এর মাধ্যমে ক্রেডিট কার্ডের বিল শোধ করতে হবে। কিন্তু এইচডিএফসি, অ্যাক্সিস ব্যাঙ্কের মতো একাধিক ব্যাঙ্ক ভারত বিল পেমেন্ট সিস্টেমের আওতায় আসেনি। তারা আইএমপিএস, এনইএফটি, ইউপিআই-এর মাধ্যমে ক্রেডিট কার্ডের বিল শোধ করছে। অন্য দিকে, এসবিআই, কোটাক মহিন্দ্রা ব্যাঙ্কের মতো কিছু ব্যাঙ্ক রিজার্ভ ব্যাঙ্কের নির্দেশিকা মেনে বিবিপিএস সক্রিয় করেছে।
দেশের বড় বেসরকারি ব্যাঙ্কগুলির মধ্যে কেন এইচডিএফসি, অ্যাক্সিস ব্যাঙ্ক বিবিপিএস সিস্টেম অ্যাক্টিভেট করেনি? এই বিষয়ে জানতে এই দুই ব্যাঙ্কের সঙ্গে যোগাযোগ করে News18.com। কিন্তু কোনও উত্তর মেলেনি। ১ জুলাই অর্থাৎ সোমবার বিবিপিএস অ্যাক্টিভেট করেছে আইসিআইসিআই ব্যাঙ্ক। এই নিয়ে মোট ১২টি ব্যাঙ্ক ভারত বিল পেমেন্ট সিস্টেমের আওতায় এল বলে জানা গিয়েছে।
দেশের বড় বেসরকারি ব্যাঙ্কগুলির মধ্যে কেন এইচডিএফসি, অ্যাক্সিস ব্যাঙ্ক বিবিপিএস সিস্টেম অ্যাক্টিভেট করেনি? এই বিষয়ে জানতে এই দুই ব্যাঙ্কের সঙ্গে যোগাযোগ করে News18.com। কিন্তু কোনও উত্তর মেলেনি। ১ জুলাই অর্থাৎ সোমবার বিবিপিএস অ্যাক্টিভেট করেছে আইসিআইসিআই ব্যাঙ্ক। এই নিয়ে মোট ১২টি ব্যাঙ্ক ভারত বিল পেমেন্ট সিস্টেমের আওতায় এল বলে জানা গিয়েছে।
ব্যাঙ্কিং ইন্ডাস্ট্রির এক কর্তা বলেন, “ঋণদাতাদের সবাই খুব দ্রুত এই সিস্টেমের আওতায় চলে আসবে”। বিবিপিএস অ্যাক্টিভেট করা ব্যাঙ্কগুলির মধ্যে রয়েছে এসবিআই কার্ড, বিওবি কার্ড, ইন্ডাসইন্ড ব্যাঙ্ক, ফেডারেল ব্যাঙ্ক এবং কোটাক মহিন্দ্রা ব্যাঙ্ক।
ব্যাঙ্কিং ইন্ডাস্ট্রির এক কর্তা বলেন, “ঋণদাতাদের সবাই খুব দ্রুত এই সিস্টেমের আওতায় চলে আসবে”। বিবিপিএস অ্যাক্টিভেট করা ব্যাঙ্কগুলির মধ্যে রয়েছে এসবিআই কার্ড, বিওবি কার্ড, ইন্ডাসইন্ড ব্যাঙ্ক, ফেডারেল ব্যাঙ্ক এবং কোটাক মহিন্দ্রা ব্যাঙ্ক।
ব্যাঙ্কিং ইন্ডাস্ট্রির ওই কর্তা বলেন, “৩০ জুনের পর গ্রাহকরা ক্রেডের মতো ফিনটেক প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে ক্রেডিট কার্ডের বিল শোধ করতে পারবেন না, এই খবরের কোনও ভিত্তি নেই। ইউজাররা যে কোনও ব্যাঙ্কের ক্রেডিট কার্ডের বিল শোধ করতে পারবেন। কারণ এটা ব্যবসা। যে সব ব্যাঙ্ক বিবিপিএস অ্যাক্টিভেট করেনি, তারা আইএমপিএস, এনইএফটি, ইউপিআই-এর মতো থার্ড পার্টি অ্যাপ ব্যবহার করছে। এতে কোনও অসুবিধা নেই”।
ব্যাঙ্কিং ইন্ডাস্ট্রির ওই কর্তা বলেন, “৩০ জুনের পর গ্রাহকরা ক্রেডের মতো ফিনটেক প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে ক্রেডিট কার্ডের বিল শোধ করতে পারবেন না, এই খবরের কোনও ভিত্তি নেই। ইউজাররা যে কোনও ব্যাঙ্কের ক্রেডিট কার্ডের বিল শোধ করতে পারবেন। কারণ এটা ব্যবসা। যে সব ব্যাঙ্ক বিবিপিএস অ্যাক্টিভেট করেনি, তারা আইএমপিএস, এনইএফটি, ইউপিআই-এর মতো থার্ড পার্টি অ্যাপ ব্যবহার করছে। এতে কোনও অসুবিধা নেই”।