Tag Archives: Cauliflower

Cauliflower Roast Recipe: পোস্ত, কাজু বাদাম, টক দই… মাংসের বদলে ফুলকপির রোস্ট বানিয়ে ফেলুন সহজে, আঙুল চাটতে হবে! দেখুন ভিডিও

দক্ষিণ ২৪ পরগনার: মুরগি বা খাসির মাংসের রোস্ট ভুড়িভোজের মেনুতে মেলে বছরভর। এবার সেই পদই তৈরি করুন শীতের সবজি দিয়ে। রইল একটি চমৎকার রেসিপি, ফুলকপির রোস্ট। আর এই ফুলকপি রোস্ট বানাতে গেলে কী কী ব্যবহার করবেন, জেনে নিন।

মাঝারি সাইজের ফুলকপি নিন, সঙ্গে আদা, কাঁচা লঙ্কা, এক চামচ টক দই, কাজু বাদাম, পোস্ত, জিরে গুঁড়ো, ধনে গুঁড়ো, কাশ্মীরি লঙ্কার গুঁড়ো, গোটা শুকনো লঙ্কা, এলাচ, লবঙ্গ, দারচিনি, তেজপাতা, গরম মশলার গুঁড়ো, ঘি, সরষের তেল, সাদা তেলচিনি, স্বাদ মতো নুন। কাজুবাদাম ও পোস্ত একসঙ্গে ১ ঘণ্টা ভিজিয়ে রেখে বেটে নিন। আদা ও কাঁচা লঙ্কা একসঙ্গে বেটে নিন।

এরপর ফুলকপিটা ছোটো ছোটো টুকরো করে কেটে নিয়ে ভাল করে ধুয়ে জল ঝরিয়ে নিন। এর মধ্যে কাজু-পোস্ত বাটা, ফেটানো টক দই, জিরে গুঁড়ো, ধনে গুঁড়ো, কাশ্মীরি লঙ্কার গুঁড়ো, সরষের তেল দিয়ে ভাল করে মেখে ৩০ মিনিটের জন্য ম্যারিনেট করে রেখে নিন।

আরও পড়ুন: দুর্যোগ থেকে রেহাই নেই, পশ্চিমী ঝঞ্ঝা-ঘূর্ণাবর্ত-নিম্নচাপের কোপে প্রবল বৃষ্টি, লণ্ডভণ্ড হবে বাংলা, বহু জেলার শিরে সংক্রান্তি!

এরপর একটি কড়াই গরম করুন। তাতে সাদা তেল ও ঘি একসঙ্গে গরম করে গোটা গরম মশলা, শুকনো লঙ্কা ও তেজপাতা ফোড়ন দিন। তাতে আদা ও লঙ্কা বাটা দিয়ে দিন। আদা ও লঙ্কা বাটা কষা হয়ে গেলে তাতে ম্যারিনেট করা ফুলকপিটা দিয়ে দিন। তারপর ভাল করে নেড়ে নিন। এবার সেটা ঢাকনা দিয়ে দিন ১৫-২০ মিনিটের জন্য। ফুলকপি থেকে জল বেরিয়ে আধ সেদ্ধ হয়ে যাবে।

কড়াইতে তেল ছাড়তে শুরু করলে তাতে অল্প গরম জল ঢেলে দিয়ে ফুটতে দিন। ফুলকপি পুরোপুরি সেদ্ধ হয়ে গেলে তাতে চিনি ও গরম মশলা দিয়ে ভাল করে মিশিয়ে আরও ১-২ মিনিট রান্না করে নামিয়ে নিন। ভাত, পোলাও বা লুচির সঙ্গে পরিবেশন করুন ফুলকপির রোস্ট।

সুমন সাহা

রঙিন ফুলকপি ? সে আবার কী , খেয়েছেন কি ?

বসিরহাট: রঙিন ফুলকপি চাষে আয়ের পথ দেখছে সুন্দরবন এলাকার কৃষকরা। সুন্দরবনের বুকে রঙিন ফুলকপি চাষ। হিঙ্গলগঞ্জ এলাকায় অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যুক্ত হলুদ রংয়ের ফুলকপি আর ব্রকলি চাষ করে ভাল লাভের দিশা দেখছেন কৃষকরা। অভিনব চাষের প্রতি আগ্রহ তাঁর অনেকদিনের।

শুধুই রঙিন ফুলকপি নয় নতুন নতুন চাষ যেমন ব্রকলি, চায়না টম্যাটো-সহ বিভিন্ন বিদেশি সবজির চাষবাস দীর্ঘদিনের নেশা সুন্দরবন অঞ্চলের হিঙ্গলগঞ্জের অন্তর্গত আমবেড়িয়াত বিকাশ মন্ডল। এলাকার অনেক চাষিরাও তাঁর এই রঙিন ফুলকপির চাষ দেখে আগ্রহী হচ্ছেন।

আরও পড়ুন: এই স্কিমের জন্য আবেদন করে থাকলে সাবধান! ফোন তুললেই খোয়াতে পারেন টাকা

বিকাশ মন্ডল পরীক্ষামূলকভাবে রঙিন ফুলকপি চাষ শুরু করেন। ইতিমধ্যেই তিনি কয়েক’শ রঙিন ফুলকপি ফলিয়েছেন তাঁর বাগানে। মূলত ব্রকলি ও হলুদ রং-এর ফুলকপি চাষ করেছেন পরীক্ষামূলক ভাবে।

আরও পড়ুন: ৪০৫ টাকা দিয়ে কোটিপতি হওয়া সম্ভব; সরকারি এই স্কিমের বিষয়ে জানা আছে কি?

গতানুগতিক সাদা রঙের ফুলকপির চেয়ে রঙিন ফুলকপির বাজারমূল্য বেশি হওয়ায় রঙিন ফুলকপির চাষ করেছিলেন তারা। তবে শুধুমাত্র উপার্জনের তাগিদে নয় শখ মেটাতেই এই ফুলকপি চাষ।

তাঁরা এই রঙিন ফুলকপি বিক্রি করছেন পার্শ্ববর্তী বাঁকড়া, হিঙ্গলগঞ্জ বাজারে। তবে আগামীতে আরও বড় পরিসরে রঙিন ফুল কপি চাষ করবেন বলে জানান তিনি।

জুলফিকার মোল্যা

Food Recipe: ফুলকপির পায়েস খেয়েছেন? একবার খেলে ভুলতে পারবেন না! বাড়িতে বানিয়ে ফেলুন খুব সহজে

হাওড়া: ফুল কপির পায়েস। শুনতে অবাক মনে হলেও সত্যি। ফুল কপি শুধু সবজির তালিকাতেই সীমা বদ্ধ নয়। তরি তরকারিতে যেমন ফুল কপির জনপ্রিয়তা। তেমনি এই ফুল কপির পায়েসের জুড়ি নেই। আট থেকে আশি, সব বয়সের মানুষের পছন্দের এই খাবার।

কথায় রয়েছে মাছ ভাতে বাঙালি। তবে বাঙালি শুধু মাছ ভাতে সীমাবদ্ধ নেই। বাঙালির পাতে নানা খাবারের ডালি। তবে পাতে যা খাবারই হোক না কেন, বাঙালির শেষ পাত মানেই মিষ্টি বা মিষ্টি জাতীয় খাবার। সেই দিক থেকে শেষ পাতে মিষ্টি চাটনি বা পায়েসের মত খাবার মানুষের বেশ পছন্দের। তাই বিশেষ কোনও দিন মানেই খাবারের তালিকায় এই পদ মানানসই।

আরও পড়ুন: উচ্চ মাধ্যমিক ভাল রেজাল্ট হবেই! মানসিক চাপ কাটানোর পরামর্শ দিলেন বিশেষজ্ঞ

আবার যদি এই স্পেশাল পদ নিজে হাতে বানানো হলে তো আর কথা নেই। সেই দিক থেকে বেশ জনপ্রিয়তা ফুলকপির পায়েস। একবারে সহজ উপায়ে ঘরোয়া উপায়ে তৈরি করা সম্ভব ফুল কপির পায়েস। এর জন্য হাতে গনা কয়েকটা উপকরণই যথেষ্ট।

ফুলকপি প্রায় সরা বছর পাওয়া যায়। পায়েস তৈরিতে প্রয়োজন ছোট করে কুচি করা অথবা চেঁচে নেওয়া ফুল কপি দু কাপ, ১-১.৫ লিটার দুধ, চিনি হাফ কাপ, এলাচ, কাজু, কিশমিশ, ইচ্ছা অনুযায়ী সামান্য চাল দেওয়া যেতে পারে। প্রথমে পাত্রে ফুটন্ত জলে দারুচিনি লবঙ্গ দিয়ে চাল আফ সিদ্ধ করে নেওয়া।

এবার ছোট টুকরো করা বা চেঁচে নেওয়া ফুলকপি সিদ্ধ করে নিতে হবে। পাত্রে দুধ ভাল করে ফুটিয়ে তাতে এলাচ দিয়ে একটু মেরে নিয়ে। জল ঝরানো ফুল কপি দুধে ঢেলে দিয়ে কিছুক্ষণ ফোটার পর স্বাদ মত লবণ এবং চিনি। পায়েস নামানোর সামান্য আগে কাজ কিশমিশ দিয়ে নামিয়ে নিন। এবার পাত্রে ঢেলে পেস্তা কেশর দিয়ে সাজিয়ে পরিবেশন করুন।

রাকেশ মাইতি

East Medinipur News: নানা রঙের ফুলকপি চাষ করে তাক লাগাচ্ছে কোলাঘাটের এক কৃষক! 

কোলাঘাট: দূর থেকে দেখলে মনে হবে ফুলের বাগান। কিন্তু কাছে গেলেই ভাঙবে ভুল! বেগুনি হলুদ সবুজ রং এর ফুল নয়, মাঠ ভর্তি নানা রঙের ফুলকপি। বেগুনি, হলুদ বিভিন্ন ধরনের ফুলকপি চাষ করে তাক লাগিয়েছেন এক চাষি। বিভিন্ন রঙের ফুলকপি চাষ করে এমন তাক লাগানো চাষি হলেন পূর্ব মেদিনীপুরের কোলাঘাট ব্লকের বৃন্দাবনচক গ্রামের প্রমথনাথ মাজি। দীর্ঘদিন ধরেই তার অভিনব চাষের প্রতি আকর্ষণ রয়েছে এবং সেই আকর্ষণ থেকেই তিনি কখনও ব্রকোলি, কখনও চায়না টমেটো আবার কখনও ক্যাপসিকাম চাষ করে থাকেন। তিনি পরপর দু’বছর এই রংবেরঙের রঙিন ফুলকপি চাষ করে সফল!শীতের সময় বাংলার হেঁশেল কমন একটি সবজি ফুলকপি। ফুলকপি শুধু শীতকালে নয় সারা বছরই পাওয়া যায় বাজারে, তবে শীতের সময় ফুলকপির জোগান সব থেকে বেশি হয় বাজারে।

আরও পড়ুনঃ বাল্যবিবাহ প্রতিরোধে অভিনব পন্থা গ্রহণ এই স্কুলের, কুর্নিশ গ্রামবাসীদের!

তবে সচরাচর আমরা যে ফুলকপি বাজার থেকে কিনে আনি বা বাজারে দেখতে পাই সবই সাদা রংয়ের। কিন্তু সাদা ছাড়াও অন্যান্য রঙের ফুলকপি হয় এ আমাদের ধারণার বাইরে। বেগুনি সবুজ হলুদ নানা রঙের ফুলকপি কোলাঘাট পাঁশকুড়া বাজারে ছেয়ে গেছে। এই রং বেরঙের ফুলকপিতে মজেছে খাদ্য রসিক বাঙালি থেকে উৎসাহী সাধারণ মানুষ। অভিনব চাষের নেশা থেকে তিনি এই রঙবেরঙের ফুলকপি চাষ করার কাজ শুরু করেছেন ২০২২ সাল থেকে। বর্তমানে ভাল ফলন পাওয়া গিয়েছে বলে দাবি করেছেন তিনি এবং এর বাজার মূল্য বেশ ভালো পাওয়া যাচ্ছে বলেও জানা যাচ্ছে তার থেকেই। রঙিন ফুলকপি চাষ নিয়ে প্রমথ বাবু জানিয়েছেন, ‘এবছর রঙিন ফুলকপির বাজারে যথেষ্ট কদর রয়েছে। বাজারে গড়ে ৪০ টাকা করে বিক্রি হচ্ছে এই রঙিন ফুলকপি। স্থানীয় দেউলিয়া কোলাঘাট এবং খুকুড়দহ সবজি বাজারে এই রঙিন ফুলকপি বিক্রি করছেন।

এছাড়াও বাড়ি থেকেও কিনে নিয়ে যাচ্ছেন এই রঙিন ফুলকপি। তার এই রঙিন ফুলকপি চাষ দেখতে বহু কৃষক আসছেন তার এই ফুলকপি ক্ষেতে। পর্যায়ক্রমে চাষ করছেন তিনি। ফলে দীর্ঘদিন ধরে বাজার যাতে রঙিন ফুলকপি বাজারজাত করতে পারবেন।’

সাধারণ ফুলকপি থেকে রঙিন ফুলকপির যথেষ্ট এই বাজারদর রয়েছে। আগামী বছর আরও বৃহৎ আকারে এই রঙিন ফুলকপি চাষ করতে ইচ্ছুক প্রমথনাথ মাজি। প্রতি ডেসিমেলে ১৫০ টি এর মত চারা লাগে এবং লাগানোর ৭০ থেকে ৭৫ দিনের মাথায় ফলন পেতে শুরু করেন কৃষক। সবমিলিয়ে সাধারন ফুলকপির থেকে বেশি লাভদায়ক এই রঙিন ফুলকপি। পুষ্টিবিদরা মনে করেন এই ধরনের ফুলকপির বিপুল গুনাগুন রয়েছে। যে কারণে বাজারে সাধারণ ফুলকপির চেয়ে ফুলকপির চাহিদা অনেকটাই বেশি।

পূর্ব মেদিনীপুর জেলার পাঁশকুড়া ও কোলাঘাটের বিভিন্ন সবজি বাজারে প্রমথনাথ মাজীর কারণে রঙিন ফুলকপি ধীরে ধীরে জনপ্রিয়তা লাভ করেছে।উত্তরবঙ্গের বেশকিছু জায়গায় এর আগেও রঙিন ফুলকপি চাষের উৎসাহ দেখাতে দেখা গিয়েছে কয়েকজন চাষিকে। তবে শেষ বছর থেকে পূর্ব মেদিনীপুর জেলায় প্রমথনাথ মাজিই প্রথম রঙিন ফুলকপি চাষ শুরু করেন। তার এই রঙিন ফুলকপি চাষ সফল হওয়ায় পূর্ব মেদিনীপুর জেলায় অন্যান্য চাষিরা উৎসাহিত হয়েছেন। কোলাঘাট ব্লকের অন্তর্গত বৃন্দাবনচক গ্রামের প্রমথনাথ মাজির প্রথাগত চাষ বাদ দিয়ে নতুনত্ব চাষ করার প্রবণতা দীর্ঘদিনের। সফলভাবে রঙিন ফুলকপি চাষ করে তিনি দেখিয়ে দিয়েছেন প্রথাগত চাষের বাইরে অভিনব চাষে সফল হওয়া যায়।

সৈকত শী

Healthy Benifits of Cauliflower: গ্যাস,অম্বলের ডিপো! খাবার লিস্ট থেকে নাম কেটেছেন ফুলকপির, মারণ রোগ আকটাতে মিরাকেল এই সবজি

ফুলকপি শব্দটা শুনলেই জিভে জল, বাঙালির মনে ফূর্তির জোয়ার, কিন্তু তারপরেই অ্যান্টাসিডের খোঁজ৷ !স্বাস্থ্য সচেতন’ হয়ে তখন  না বাবা, ফুলকপিটা না খাওয়াই ভাল এই পথে এই পথে হাঁটতে শুরু করেছেন৷ তাহলে কিন্তু বড়সড় ভুল করছেন৷
ফুলকপি শব্দটা শুনলেই জিভে জল, বাঙালির মনে ফূর্তির জোয়ার, কিন্তু তারপরেই অ্যান্টাসিডের খোঁজ৷ !স্বাস্থ্য সচেতন’ হয়ে তখন  না বাবা, ফুলকপিটা না খাওয়াই ভাল এই পথে এই পথে হাঁটতে শুরু করেছেন৷ তাহলে কিন্তু বড়সড় ভুল করছেন৷
ফুলকপি নিয়ে নানা ধরণের পরীক্ষানিরীক্ষা চলছে৷ ফুলকপি একটি মরশুমি সবজি। একটা সময় শুধু সাদা ফুলকপি পাওয়া যেত। ১৯৯০ সাল থেকে সবুজ ফুলকপি বা ব্রকলি বাজারে আসে।
ফুলকপি নিয়ে নানা ধরণের পরীক্ষানিরীক্ষা চলছে৷ ফুলকপি একটি মরশুমি সবজি। একটা সময় শুধু সাদা ফুলকপি পাওয়া যেত। ১৯৯০ সাল থেকে সবুজ ফুলকপি বা ব্রকলি বাজারে আসে।
তারপর ইদানিং  হলুদ বেগুনি , লাল বেশ কয়েক রঙের ফুলকপি বাজারে দেখা যাচ্ছে। তবে বিশেষজ্ঞরা বলেন,অতিরিক্ত ফুলকপি না খেতে। তবুও ফুলকপিতে যে যে গুণগুলি আছে সেগুলো জেনে রাখা ভালো।
তারপর ইদানিং  হলুদ বেগুনি , লাল বেশ কয়েক রঙের ফুলকপি বাজারে দেখা যাচ্ছে। তবে বিশেষজ্ঞরা বলেন,অতিরিক্ত ফুলকপি না খেতে। তবুও ফুলকপিতে যে যে গুণগুলি আছে সেগুলো জেনে রাখা ভালো।
প্রথমত, ফুলকপিতে খুব বেশি পরিমাণে ফাইবার আছে। যা শরীরে কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে। জানা যাচ্ছে এই কপিতে উপকারি ক্যালসিয়াম এবং ক্লোরাইড রয়েছে, যা হাড় শক্ত করতে সাহায্য করে।
প্রথমত, ফুলকপিতে খুব বেশি পরিমাণে ফাইবার আছে। যা শরীরে কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে। জানা যাচ্ছে এই কপিতে উপকারি ক্যালসিয়াম এবং ক্লোরাইড রয়েছে, যা হাড় শক্ত করতে সাহায্য করে।
এতে সালফোরাপেন রয়েছে।যা ক্যান্সারের কোষকে মেরে শরীরের টিউমার বাড়তে দেয় না।
এতে সালফোরাপেন রয়েছে।যা ক্যান্সারের কোষকে মেরে শরীরের টিউমার বাড়তে দেয় না।
যার ফলে স্তন, কোলন ,মূত্রথলির ক্যান্সারের বিরুদ্ধে লড়ার ক্ষমতা রয়েছে। এই সবজিতে ভিটামিন বি ,সি ও কে রয়েছে । যার ফলে শরীরে সহন ক্ষমতা বাড়ায়। ভিটামিন 'এ ' থাকার ফলে দৃষ্টিশক্তি বাড়াতে সাহায্য করে।
যার ফলে স্তন, কোলন ,মূত্রথলির ক্যান্সারের বিরুদ্ধে লড়ার ক্ষমতা রয়েছে। এই সবজিতে ভিটামিন বি ,সি ও কে রয়েছে । যার ফলে শরীরে সহন ক্ষমতা বাড়ায়। ভিটামিন ‘এ ‘ থাকার ফলে দৃষ্টিশক্তি বাড়াতে সাহায্য করে।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ফুলকপিতে ক্যালসিয়াম, ফসফরাস, প্রোটিন, কার্বোহাইড্রেট এবং আয়রন রয়েছে। কপার অনেকটা কম পরিমাণে থাকে। ফুলকপি অত্যাধিক পরিমাণে খেলে কিডনিতে পাথর হওয়ার সম্ভাবনা বেশি। পেটে গ্যাস হওয়ার প্রবণতা বেড়ে যায়।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ফুলকপিতে ক্যালসিয়াম, ফসফরাস, প্রোটিন, কার্বোহাইড্রেট এবং আয়রন রয়েছে। কপার অনেকটা কম পরিমাণে থাকে। ফুলকপি অত্যাধিক পরিমাণে খেলে কিডনিতে পাথর হওয়ার সম্ভাবনা বেশি। পেটে গ্যাস হওয়ার প্রবণতা বেড়ে যায়।
অন্যদিকে ফুলকপি বেশি খেলে ইউরিক অ্যাসিড বাড়ার সম্ভাবনা বাড়ে। তাই যাদের ইউরিক অ্যাসিড রয়েছে ,তাদের পক্ষে ফুলকপি খাওয়া বারণ।  এই ফুলকপি ১৪৯০ সালে দিকে সাইপ্রাস বা ভূমধ্যসাগরের পূর্ব উপকূল থেকে ইতালিতে আবির্ভাব হয়েছিল বলে মনে করা হয়। তারপর ইউরোপের বিভিন্ন দেশে ছড়িয়ে পড়ে। অনেকে বলেন ভারতে ফুলকপির আগমন ২০০ বছর।
অন্যদিকে ফুলকপি বেশি খেলে ইউরিক অ্যাসিড বাড়ার সম্ভাবনা বাড়ে। তাই যাদের ইউরিক অ্যাসিড রয়েছে ,তাদের পক্ষে ফুলকপি খাওয়া বারণ।  এই ফুলকপি ১৪৯০ সালে দিকে সাইপ্রাস বা ভূমধ্যসাগরের পূর্ব উপকূল থেকে ইতালিতে আবির্ভাব হয়েছিল বলে মনে করা হয়। তারপর ইউরোপের বিভিন্ন দেশে ছড়িয়ে পড়ে। অনেকে বলেন ভারতে ফুলকপির আগমন ২০০ বছর।
ফুলকপির সম্পর্কে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক গবেষক ডঃ প্রশান্ত কুমার বিশ্বাস জানান , ' যাদের পেটের সমস্যা কিংবা ইউরিক অ্যাসিড সংক্রান্ত সমস্যা রয়েছে। তাদের ক্ষেত্রে একটু সাবধানে ডাক্তারের কাছ থেকে জেনে শুনে ফুলকপি খাওয়া উচিত। ফুলকপি ছাড়া ব্রকলি খেলে সমস্যা হবে না।' Input- Shanku Santra
ফুলকপির সম্পর্কে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক গবেষক ডঃ প্রশান্ত কুমার বিশ্বাস জানান , ‘ যাদের পেটের সমস্যা কিংবা ইউরিক অ্যাসিড সংক্রান্ত সমস্যা রয়েছে। তাদের ক্ষেত্রে একটু সাবধানে ডাক্তারের কাছ থেকে জেনে শুনে ফুলকপি খাওয়া উচিত। ফুলকপি ছাড়া ব্রকলি খেলে সমস্যা হবে না।’ Input- Shanku Santra

Weight Loss: ওজন কমানোর ‘ব্রক্ষ্মাস্ত্র’ এই সবজির পাতা! স্ট্রেস থেকে রোগ ঘেঁষবে না কোনও কিছুই

শীতকালে বাজারে খুব সহজেই ফুলকপি পাওয়া যায়। মৌসুমি সবজি হওয়ায় কম-বেশি সবাই কিনে থাকেন ফুলকপি।
শীতকালে বাজারে খুব সহজেই ফুলকপি পাওয়া যায়। মৌসুমি সবজি হওয়ায় কম-বেশি সবাই কিনে থাকেন ফুলকপি।
তবে, প্রায় সময়ই দেখা যায় ফুলকপির পাতা ফেলে দেয়া হয়। এই পাতারও পুষ্টিগুণ রয়েছে। ফুলকপির পাতায় আছে অনেক উপকারিতা-
তবে, প্রায় সময়ই দেখা যায় ফুলকপির পাতা ফেলে দেয়া হয়। এই পাতারও পুষ্টিগুণ রয়েছে। ফুলকপির পাতায় আছে অনেক উপকারিতা-
ফুলকপির পাতায় প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন ও খনিজ রয়েছে। যা বাচ্চাদের বৃদ্ধি ও বিকাশের জন্য গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখে। বাচ্চাদের উচ্চতা, ওজন ও হিমোগ্লোবিনের বিকাশে সাহায‍্য করে থাকে।
ফুলকপির পাতায় প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন ও খনিজ রয়েছে। যা বাচ্চাদের বৃদ্ধি ও বিকাশের জন্য গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখে। বাচ্চাদের উচ্চতা, ওজন ও হিমোগ্লোবিনের বিকাশে সাহায‍্য করে থাকে।
ফাইবার সমৃদ্ধ হওয়ায় যারা ওজন কমাতে চান তাঁদের ডায়েটের জন্য উপযুক্ত মৌসুমি এই সবজির পাতা। স‍্যালাড, স্টু, স্যুপ কিংবা বিভিন্ন স্ন্যাকসে রাখা যেতে পারে ফুলকপির পাতা।
ফাইবার সমৃদ্ধ হওয়ায় যারা ওজন কমাতে চান তাঁদের ডায়েটের জন্য উপযুক্ত মৌসুমি এই সবজির পাতা। স‍্যালাড, স্টু, স্যুপ কিংবা বিভিন্ন স্ন্যাকসে রাখা যেতে পারে ফুলকপির পাতা।
ফুলকপির পাতা ভিটামিন এ সমৃদ্ধ। যা কার্যকরভাবে সিরাম রেটিনলের মাত্রা বৃদ্ধি করে এবং চোখের স্বাস্থ্য বজায় রাখতে সাহায‍্য করে।
ফুলকপির পাতা ভিটামিন এ সমৃদ্ধ। যা কার্যকরভাবে সিরাম রেটিনলের মাত্রা বৃদ্ধি করে এবং চোখের স্বাস্থ্য বজায় রাখতে সাহায‍্য করে।
ফুলকপির পাতা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ, যা স্ট্রেস থেকে রক্ষা করে। এবং দীর্ঘস্থায়ী রোগের ঝুঁকি অনেক কমিয়ে দেয়।
ফুলকপির পাতা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ, যা স্ট্রেস থেকে রক্ষা করে। এবং দীর্ঘস্থায়ী রোগের ঝুঁকি অনেক কমিয়ে দেয়।
এছাড়া ফুলকপির পাতায় প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম রয়েছে। যা মহিলাদের মেনোপজ পরবর্তী জটিলতা কমাতে সাহায্য করে।
এছাড়া ফুলকপির পাতায় প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম রয়েছে। যা মহিলাদের মেনোপজ পরবর্তী জটিলতা কমাতে সাহায্য করে।

Cauliflower vs Cabbage: ফুলকপি নাকি বাঁধাকপি-কোনটা বেশি উপকারী? ওজন কমাতে, ক্যানসার আটকাতে কে বেশি কার্যকরী? জানুন

শীতের বাজার মানেই ফুলকপি এবং বাঁধাকপি৷ বাজারের থলে থেকে রান্নাঘর-এই দুই সবজির দাপট থাকে শীতের শুরু থেকে বসন্ত পর্যন্ত৷ কিন্তু কোনওদিন কি ভেবে দেখেছেন এই দু’টির মধ্যে কোনটা বেশি উপকারী? সে সম্বন্ধে জানিয়েছেন পুষ্টিবিদ নাতালি বাটলার৷

পুষ্টিমূল্য

ফুলকপি এবং বাঁধাকপি দুটোই খুবই পুষ্টিকর৷ একাধিক ভিটামিন, ফোলেট আছে৷ ফুলকপিতে আছে ভিটামিন সি, কে এবং ভিটামিন বি-৬৷ অন্যদিকে বাঁধাকপিতে আছে ভিটামিন সি এবং ভিটামিন কে৷ দু’টিতেই আছে ডায়েটরি ফাইবার৷

ক্যালোরি

যাঁরা ডায়েটিং করছেন তাঁরা জেনে রাখুন ফুলকপি এবং বাঁধাকপি দু’টিই লো ক্যালরি সবজির মধ্যে অন্যতম৷ ফলে ওয়েট ম্যানেজমেম্টে কার্যকর৷ সামান্য হলেও বাঁধাকপির তুলনায় কম ক্যালোরি আছে ফুলকপিতে৷

আরও পড়ুন: মদ ছাড়া ভারতের এটাই বিশ্বের অন্যতম সেরা পানীয়! খেয়েছেন কোনওদিন? দেখুন তো…

ক্যানসার প্রতিরোধী যৌগ

ক্যানসার প্রতিরোধী যৌগে ভরপুর ফুলকপি ও বাঁধাকপি দু’টিই৷ এই দুই সবজির সালফোরাফেন সাহায্য করে ক্যানসার কোষ রোধে৷ নিয়মিত ডায়েটে এই দুই সবজি রাখলে ক্যানসারের আশঙ্কা কমে৷ অ্যান্টি ক্যানসারের অঙ্গ এই দুই সবজি৷

হৃদরোগের ঝুঁকি

ফুলকপির পটাশিয়াম ব্লাড প্রেশার নিয়ন্ত্রণ করে৷ বাঁধাকপির ফাইবার ও অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট যৌগ সুস্থ রাখে হৃদযন্ত্র৷ কার্ডিওভাসক্যুলার সুস্থতার জন্য এই দুই সবজি রাখুন ডায়েটে৷

আরও পড়ুন: আপনার বাড়ির টবের গাছেই থরে থরে ফলবে কমলালেবু! শুধু জানুন যত্নের সহজ টিপস

অ্যান্টি অক্সিড্যান্ট

ফুলকপি এবং বাঁধাকপির অ্যান্টি অক্সিড্যান্ট নানা অসুখ থেকে প্রতিরোধ গড়ে তোলে৷ ইমিউনিটি পাওয়ার বাড়িয়ে দেয়৷ শারীরিক সুস্থতার জন্য এই দুই সবজি অবশ্যই রাখুন ডায়েটে৷

Colour Cauliflower: রঙিন ফুলকপি চাষে ব্যাপক আয়! সাধারণ ফুলকপির চাইতে বেশি উপকারীও

মাথাভাঙা:  শীতকালীন সময়ে অনেক কৃষক নানা ধরনের শীতকালীন সবজি চাষ করে থাকেন। তবে সাধারণ সবজি চাষ করে আর্থিক মুনাফার মুখ বেশি দেখা সম্ভব নয়। তাই একটু নতুন ধরনের উপকারি সবজি চাষ করলে এই মুনাফা বেশি পাওয়া সম্ভব। কোচবিহারের মাথাভাঙা মহকুমা এলাকার এক কৃষক এমনটাই করেছেন।

পচাগড় গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকার কৃষক রতন বর্মন। তিনি মড়া সুটুঙ্গা নদী সংলগ্ন তাঁর নিজের প্রায় আট বিঘা জমিতে পরীক্ষা মূলক ভাবে এই রঙিন ফুলকপি চাষ করেছেন। বর্তমান সময়ে তাঁর জমিতে ফলছে হলুদ ও বেগুনি ফুলকপি। যা দেখতে যেমনি আকর্ষণীয়, খেতে তেমনি পুষ্টিকর। এই ফুলকপি তিনি বিক্রি করছেন স্থানীয় বাজার গুলিতে। বেশ ভাল দাম পাচ্ছেন তিনি এই রঙিন ফুলকপি বিক্রি করে।

আরও পড়ুন: বিশেষ খেতাব পেল নিউ জলপাইগুড়ি স্টেশন! নতুন বছরে রেল রাজ্যেকে দিল দারুণ চমক

কৃষক রতন বর্মন জানান, দীর্ঘ সময় ধরে চাষ আবাদের সঙ্গে যুক্ত তিনি। তবে এতদিন তিনি এই চাষ করতেন না। তবে এবার তিনি এই চাষ করেছেন পরীক্ষামূলক ভাবে। তবে প্রথমবার চাষ করেই তিনি বেশ অনেকটাই লাভের মুখ দেখছেন। এই রঙিন সবজি চাষ করে তিনি বিক্রি করছেন স্থানীয় বাজার গুলিতে। এই বাজার গুলিতে এই রঙিন ফুলকপির দারুণ চাহিদা রয়েছে। পুষ্টিগুণে ভরপুর এই রঙিন ফুলকপি। যা সাধারণ অন্যান্য সবজির চাইতে অনেকটাই বেশি পুষ্টিকর। এই সবজির মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টি অক্সিডেন্ট। এছাড়াও আরও বেশ কিছু উপকারী উপাদান পাওয়া যায় এই রঙিন ফুলকপির মধ্যে। তাই এই সবজি চাষ করে লাভ সম্ভব খুব সহজেই।

আরও পড়ুন: উইকেন্ডে দার্জিলিং ঘুরতে যাবেন? তুষারপাতের সম্ভাবনা রয়েছে কি? জেনে নিন আবহাওয়ার লেটেস্ট আপডেট

তিনি আরোও জানান, এই ফুল কপি চাষ করার জন্য তাঁকে প্রথম সাহস দিয়েছিলেন তাঁর ছেলে। তারপর ইন্টারনেটের মাধ্যমে বিভিন্ন ধরনের রঙিন ফুলকপি চাষের বিষয় দেখে অনুপ্রাণিত হন। তখন তিনি পরীক্ষামূলক ভাবে তাঁর জমিতে এই চাষ শুরু করেন। দীর্ঘ ১৫ বছরের বেশি সময় ধরে সাদা ফুলকপি চাষ করে তিনি যা মুনাফা করেছেন। এই ফুলকপি বিক্রি করে তিনি সেই মুনাফা অনেকটাই বাড়িয়ে তুলতে পেরেছেন। তাঁর রঙিন ফুলকপির চাষ দেখে এই চাষে আগ্রহী হয়েছেন আরও অনেক কৃষক। বর্তমান সময়ে তিনি তাঁর এলাকার বহু কৃষকের কাছে অনুপ্রেনার কাজ করছেন। আরও বহু কৃষক তাঁকে দেখে এই রঙিন ফুলকপি চাষে ঝুঁকবেন বলেই মনে করেন তিনি।

Sarthak Pandit

Blood Sugar Control Tips: ব্লাড সুগারে কি ফুলকপি খাওয়া ভাল না ক্ষতিকর? জানুন বিশেষজ্ঞের মত

শীতকালীন সবজির মধ্যে অন্যতম ফুলকপি। বাঙালির বাজারফেরত ব্যাগ থেকে ফুলকপি উঁকি দিচ্ছে না, এরকম বড় একটা দেখা যায় না। ভাজা, তরকারি, চচ্চড়ি থেকে শুরু করে খিচুড়ির মধ্যে ডুমো ডুমো-ফুলকপির রেসিপি প্রচুর। স্বাদের পাশাপাশি এই সবজির উপকারিতাও অঢেল। সংবাদমাধ্যমে এই সবজির গুণাগুণ নিয়ে বলেছেন ডক্টর উষাকিরণ শিশোদিয়া।

ফুলকপির মধ্যে থাকা সালফোরেফেন যৌগ যৌগ রক্তপ্রবাহ বজায় রেখে হৃদযন্ত্রের কাজকর্ম স্বাভাবিক রাখে৷ ডায়েটরি ফাইবার এবং পটাশিয়াম থাকায় উচ্চরক্তচাপের সমস্যাতেও ডায়েটে রাখতে পারেন ফুলকপি৷ তবে রান্নায় বেশি তেলমশলা ও নুন দেবেন না৷ ফুলকপিতে ক্যালরির পরিমাণ নামমাত্র৷ ফ্যাটের পরিমাণ প্রায় নেই বললেই চলে৷ তাই লো ক্যালরি ডায়েটের অঙ্গ হিসেবে এই সব্জি ডায়েটে রাখুন৷ যাঁরা ডায়েটিং করছেন, তাঁদের জন্য উপকারী এই সব্জি৷

আরও পড়ুন : মেদ কমিয়ে রোগা ছিপছিপে হতে চান? সঙ্গে উজ্জ্বল চুল ও ত্বক? খান অবহেলিত এই ফলের বীজ

ডায়েটরি ফাইবার, নানারকম ভিটামিনের উপস্থিতিতে ফুলকপি মধুমেহ রোগে অপরিহার্য হয়ে উঠেছে৷ মেটাবলিজমের হার ঠিক রাখে ফুলকপির খাদ্যগুণ৷ বি গ্রুপের ভিটামিন এবং কোলিন থাকায় বাচ্চাদের স্মৃতি ও মেধা বৃদ্ধির জন্যও কার্যকরী ফুলকপি৷ আধুনিক সমীক্ষায় প্রকাশ, পরিণত বয়সে অ্যালঝাইমার্সও প্রতিরোধ করে ফুলকপি৷ বিটা ক্যারটোনিয়েডস থাকায় শিশুদের দৃষ্টিশক্তি উজ্জ্বল করে ফুলকপি৷ মরশুমি অসুখ থেকে প্রতিরোধ শক্তি গড়ে তোলে ফুলকপি৷

পরিপাক ক্রিয়ায় ফুলকপি সহায়ক৷ তবে সালফারের উপস্থিতি একে মাঝে মাঝেই গুরুপাক ও দুষ্পাচ্য করে তোলে৷ ফলে পেট ভার ও গ্যাসের সমস্যা হতে পারে৷ তাই অতিরিক্ত ফুলকপি খাওয়া ঠিক নয়৷ গাউট আর্থ্রাইটিস ও থাইরয়েডের রোগীরা এই সব্জি এড়িয়ে চলতে পারলেই শ্রেয়৷ তবে রান্নার আগে ফুলকপি ভাপিয়ে জল ফেলে দেবেন৷ ফুলকপিতে অতিরিক্ত তেলমশলা দেবেন না৷ কম রাখুন নুনের পরিমাণও৷

Cauliflower Health Benefits: হুড়মুড়িয়ে ওজন কমায় ফুলকপি? এও সম্ভব…! শুধু জেনে নিন কীভাবে খেতে হবে

*শীতের মরশুমে ফুলকপি রান্না হবেনা তা কি হয়? ফুলকপি শুধু খেতেই ভাল সেটা নয়, এতে রয়েছে বহু গুণ! এতে থাকা সালফার সুস্বাস্থ্য ধরে রাখার জন্য উপকারী। নানাগুণে গুণান্বিত এই সবজি রোগ প্রতিরোধক হিসেবে দারুণ উপকারী। খাওয়ার আগে জেনে নিন ফুলকপির পুষ্টিগুণ। প্রতিবেদনঃ সৌভিক রায়। 
*শীতের মরশুমে ফুলকপি রান্না হবেনা তা কি হয়? ফুলকপি শুধু খেতেই ভাল সেটা নয়, এতে রয়েছে বহু গুণ! এতে থাকা সালফার সুস্বাস্থ্য ধরে রাখার জন্য উপকারী। নানাগুণে গুণান্বিত এই সবজি রোগ প্রতিরোধক হিসেবে দারুণ উপকারী। খাওয়ার আগে জেনে নিন ফুলকপির পুষ্টিগুণ। প্রতিবেদনঃ সৌভিক রায়।
*ফুলকপিতে এমন কিছু উপাদান আছে যা ক্যান্সার প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে। ফুলকপিতে থাকা সালফোরাফেন উপাদান ক্যানসারের স্টেম সেল ধ্বংস করতে সাহায্য করে। সংগৃহীত ছবি। 
*ফুলকপিতে এমন কিছু উপাদান আছে যা ক্যান্সার প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে। ফুলকপিতে থাকা সালফোরাফেন উপাদান ক্যানসারের স্টেম সেল ধ্বংস করতে সাহায্য করে। সংগৃহীত ছবি।
*হৃৎপিণ্ড ভাল রাখতে ফুলকপি সহায়ক। সালফোরাফেন উপাদান রক্ত চাপ কমায় এবং কিডনি ভাল রাখে। শীতের সুস্বাদু সবজি ফুলকপির আরও একটি অন্যতম গুণ হল রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখা। যারা ডায়াবেটিস ও উচ্চরক্তচাপজনিত সমস্যায় ভুগছেন তারা ফুলকপি খাবারের তালিকায় রাখতে দ্বিধা করবেন না। সংগৃহীত ছবি। 
*হৃৎপিণ্ড ভাল রাখতে ফুলকপি সহায়ক। সালফোরাফেন উপাদান রক্ত চাপ কমায় এবং কিডনি ভাল রাখে। শীতের সুস্বাদু সবজি ফুলকপির আরও একটি অন্যতম গুণ হল রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখা। যারা ডায়াবেটিস ও উচ্চরক্তচাপজনিত সমস্যায় ভুগছেন তারা ফুলকপি খাবারের তালিকায় রাখতে দ্বিধা করবেন না। সংগৃহীত ছবি।
*ফুলকপি ভাজা খাওয়া যতটা এড়িয়ে চলবেন ততটাই ভাল। ফুলকপি দিয়ে পাতলা মাছের ঝোল শীতকালে রক্ত চলাচল স্বাভাবিক রাখে। সংগৃহীত ছবি।
*ফুলকপি ভাজা খাওয়া যতটা এড়িয়ে চলবেন ততটাই ভাল। ফুলকপি দিয়ে পাতলা মাছের ঝোল শীতকালে রক্ত চলাচল স্বাভাবিক রাখে। সংগৃহীত ছবি।
*ফুলকপি খাওয়ার একটি অন্যতম উপকারিতা হল ফুসফুস রক্ষা করা। ফুসফুস রোগ বৃদ্ধির জন্য দায়ী ভয়াবহ জীবাণুগুলো ফুলকপি খাওয়ার মাধ্যমে সহজেই ধ্বংস করা যায়। তাই ফুসফুস ভাল রাখতে শীতের মরশুমে খাবারের পাতে রাখুন ফুলকপি। সংগৃহীত ছবি। 
*ফুলকপি খাওয়ার একটি অন্যতম উপকারিতা হল ফুসফুস রক্ষা করা। ফুসফুস রোগ বৃদ্ধির জন্য দায়ী ভয়াবহ জীবাণুগুলো ফুলকপি খাওয়ার মাধ্যমে সহজেই ধ্বংস করা যায়। তাই ফুসফুস ভাল রাখতে শীতের মরশুমে খাবারের পাতে রাখুন ফুলকপি। সংগৃহীত ছবি।
*ফুলকপিতে থাকা ভিটামিন-বি মস্তিষ্কের ডেভেলপমেন্টে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। ফুলকপিতে প্রচুর অ্যান্টি অক্সিডেন্ট ও সালফার-জাতীয় উপাদান থাকায় এটি খাবার হজম প্রক্রিয়ায় সাহায্য করে। সংগৃহীত ছবি। 
*ফুলকপিতে থাকা ভিটামিন-বি মস্তিষ্কের ডেভেলপমেন্টে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। ফুলকপিতে প্রচুর অ্যান্টি অক্সিডেন্ট ও সালফার-জাতীয় উপাদান থাকায় এটি খাবার হজম প্রক্রিয়ায় সাহায্য করে। সংগৃহীত ছবি।
*ফুলকপিতে থাকা ফাইবার খাবার হজম করতে কার্যকর ভূমিকা রাখে। সংগৃহীত ছবি।
*ফুলকপিতে থাকা ফাইবার খাবার হজম করতে কার্যকর ভূমিকা রাখে। সংগৃহীত ছবি।