Tag Archives: Festival

Bipattarini Puja Rules & Rituals: রাত পোহালেই বিপত্তারিণী পুজো! ভুলেও খাবেন না এই খাবার! করবেন না এই কাজ! সংসার তছনছ…জীবনে নামবে ঘোর বিপদ

আষাঢ় মাসে রথযাত্রা এবং উল্টোরথের মধ্যে মঙ্গলবার ও শনিবার পালিত হয় বিপত্তারিণী ব্রত। সেইমতো এ বছর বিপত্তারিণী ব্রতপালনের প্রথম দিন মঙ্গলবার, ৯ জুলাই।
আষাঢ় মাসে রথযাত্রা এবং উল্টোরথের মধ্যে মঙ্গলবার ও শনিবার পালিত হয় বিপত্তারিণী ব্রত। সেইমতো এ বছর বিপত্তারিণী ব্রতপালনের প্রথম দিন মঙ্গলবার, ৯ জুলাই।

 

অনেকে বছরভর মঙ্গল ও শনিবার বিপত্তারিণী মায়ের ব্রত ও পুজো পালন করেন। তবে তাঁর পুজোর সবথেকে বড় উদযাপন হয় আষাঢ় মাসে দু’টি রথযাত্রার মাঝেই।
অনেকে বছরভর মঙ্গল ও শনিবার বিপত্তারিণী মায়ের ব্রত ও পুজো পালন করেন। তবে তাঁর পুজোর সবথেকে বড় উদযাপন হয় আষাঢ় মাসে দু’টি রথযাত্রার মাঝেই।

 

সাধারণত পরিবারের মঙ্গলকামনায় এই ব্রত পালন করেন মহিলারাই। তবে পুরুষরাও ব্রতী হন। কী কী নিয়ম পালন করবেন এই ব্রত ও পুজো পালনে, বলছেন জ্যোতিষ বিশেষজ্ঞ মৃত্যুঞ্জয় তিওয়ারি।
সাধারণত পরিবারের মঙ্গলকামনায় এই ব্রত পালন করেন মহিলারাই। তবে পুরুষরাও ব্রতী হন। কী কী নিয়ম পালন করবেন এই ব্রত ও পুজো পালনে, বলছেন জ্যোতিষ বিশেষজ্ঞ মৃত্যুঞ্জয় তিওয়ারি।

 

১৩ টি ফুল এবং ১৩ টি ফল নিবেদন করা হয় বিপত্তারিণী দেবীর পুজোয়। ১৩ গাছি লাল সুতো, ১৩ টি ফল কেটে এবং ১৩ টি ফল গোটা নিবেদন করা হয়।
১৩ টি ফুল এবং ১৩ টি ফল নিবেদন করা হয় বিপত্তারিণী দেবীর পুজোয়। ১৩ গাছি লাল সুতো, ১৩ টি ফল কেটে এবং ১৩ টি ফল গোটা নিবেদন করা হয়।

 

১৩ টি পান, ১৩ টি সুপুরি, ১৩ টি লুচি নিবেদন করুন দেবীকে। তাঁর নৈবেদ্যও হবে ১৩ রকম। যাঁরা ব্রত পালন করেন তাঁরা পুজোর আগের দিন নিরামিষ আহার গ্রহণ করেন।
১৩ টি পান, ১৩ টি সুপুরি, ১৩ টি লুচি নিবেদন করুন দেবীকে। তাঁর নৈবেদ্যও হবে ১৩ রকম। যাঁরা ব্রত পালন করেন তাঁরা পুজোর আগের দিন নিরামিষ আহার গ্রহণ করেন।

 

ব্রত পালন করলে সেদিন চাল বা অন্নজাতীয় খাবার গ্রহণ করা যাবে না। এই পুজোর তিথিতে ঝগড়া বিবাদ থেকে বিরত থাকুন। বাক সংযম পালন করে নিষ্ঠা ভরে পুজো করুন।
ব্রত পালন করলে সেদিন চাল বা অন্নজাতীয় খাবার গ্রহণ করা যাবে না। এই পুজোর তিথিতে ঝগড়া বিবাদ থেকে বিরত থাকুন। বাক সংযম পালন করে নিষ্ঠা ভরে পুজো করুন।

 

পুজোর শেষে ১৩ গাছি দুর্বা, ১৩ টি গিঁট বাঁধা লাল সুতো মহিলারা পরুন বাঁ হাতে। পুরুষরা এই সুতো বাঁধুন ডান হাতে।
পুজোর শেষে ১৩ গাছি দুর্বা, ১৩ টি গিঁট বাঁধা লাল সুতো মহিলারা পরুন বাঁ হাতে। পুরুষরা এই সুতো বাঁধুন ডান হাতে।

 

পুজোর দিন কাউকে ধার দেবেন না। কারওর কাছ থেকে কোনও ধার গ্রহণ করবেন না।
পুজোর দিন কাউকে ধার দেবেন না। কারওর কাছ থেকে কোনও ধার গ্রহণ করবেন না।

Puri Rathyatra 2024: পুরীতে জগন্নাথদেবের রথযাত্রায় ৫৩ বছর পর আজ ফের বিরল ঘটনা! বিশদে জানুন এর মাহাত্ম্য

এ বছর পুরীর রথযাত্রায় বিশেষ চমক৷ এক দিনের পরিবর্তে দু’দিন ধরে পালিত হবে রথযাত্রা৷
এ বছর পুরীর রথযাত্রায় বিশেষ চমক৷ এক দিনের পরিবর্তে দু’দিন ধরে পালিত হবে রথযাত্রা৷

 

এর আগে ১৯৭৩ সালে দু’দিন ধরে হয়েছিল সোজারথ৷ ৫৩ বছর পর আবার পালিত হবে সেই রীতি৷ সংবাদমাধ্যমে এ কথা জানিয়েছেন পুরীর জগন্নাথ মন্দিরের বিশিষ্ট পঞ্জিকাকার ডক্টর জ্যোতি প্রসাদ৷
এর আগে ১৯৭৩ সালে দু’দিন ধরে হয়েছিল সোজারথ৷ ৫৩ বছর পর আবার পালিত হবে সেই রীতি৷ সংবাদমাধ্যমে এ কথা জানিয়েছেন পুরীর জগন্নাথ মন্দিরের বিশিষ্ট পঞ্জিকাকার ডক্টর জ্যোতি প্রসাদ৷

 

বিরল মহাজাগতিক অবস্থানের জন্যই এই বিরল রীতি পালিত ও অনুষ্ঠিত হবে৷
বিরল মহাজাগতিক অবস্থানের জন্যই এই বিরল রীতি পালিত ও অনুষ্ঠিত হবে৷

 

প্রতি বছর রথযাত্রার আগের দিন নবযৌবন বেশ ও নেত্র উৎসব অনুষ্ঠিত হয়৷ তিথি অনুযায়ী এ বছর একই দিনে পড়েছে নবযৌবন বেশ, নেত্র উৎসব এবং রথযাত্রা৷
প্রতি বছর রথযাত্রার আগের দিন নবযৌবন বেশ ও নেত্র উৎসব অনুষ্ঠিত হয়৷ তিথি অনুযায়ী এ বছর একই দিনে পড়েছে নবযৌবন বেশ, নেত্র উৎসব এবং রথযাত্রা৷

 

৫৩ বছর আগে, ১৯৭১ সালে একই দিনে পড়েছিল নবযৌবন বেশ, নেত্র উৎসব এবং রথযাত্রা৷
৫৩ বছর আগে, ১৯৭১ সালে একই দিনে পড়েছিল নবযৌবন বেশ, নেত্র উৎসব এবং রথযাত্রা৷

 

শাস্ত্রীয় রীতি অনুযায়ী স্নানযাত্রার পর দিন প্রভু জগন্নাথ, বলরাম ও সুভদ্রার জ্বর আসে৷
শাস্ত্রীয় রীতি অনুযায়ী স্নানযাত্রার পর দিন প্রভু জগন্নাথ, বলরাম ও সুভদ্রার জ্বর আসে৷

 

সে সময় তাঁদের বিগ্রহ রাখা হয় আলাদা ভাবে৷ বন্ধ থাকে পুরীর মন্দিরের বিগ্রহদর্শন৷
সে সময় তাঁদের বিগ্রহ রাখা হয় আলাদা ভাবে৷ বন্ধ থাকে পুরীর মন্দিরের বিগ্রহদর্শন৷

 

জ্বর থেকে সেরে ওঠার পর বিগ্রহদের রূপটান আয়োজিত হয়৷ একেই বলে নবযৌবন বেশ ও নেত্র উৎসব৷
জ্বর থেকে সেরে ওঠার পর বিগ্রহদের রূপটান আয়োজিত হয়৷ একেই বলে নবযৌবন বেশ ও নেত্র উৎসব৷

 

এ বছর একই দিনে নবযৌবন বেশ, নেত্র উৎসব ও রথযাত্রা অনুষ্ঠিত হওয়ায় রবিবার রথযাত্রা শুরু হতে দেরি হয়ে গিয়েছে৷ অতিক্রান্ত হয়েছে নির্ধারিত পথের সামান্য দূরত্ব৷
এ বছর একই দিনে নবযৌবন বেশ, নেত্র উৎসব ও রথযাত্রা অনুষ্ঠিত হওয়ায় রবিবার রথযাত্রা শুরু হতে দেরি হয়ে গিয়েছে৷ অতিক্রান্ত হয়েছে নির্ধারিত পথের সামান্য দূরত্ব৷

 

তাই সোমবার ভোর থেকে ফের শুরু হয়েছে রথযাত্রা৷ এদিন ভোরে মঙ্গলারতি এবং খিচুড়ি ভোগ নিবেদনের পর ফের টান পড়েছে রথের রশিতে৷
তাই সোমবার ভোর থেকে ফের শুরু হয়েছে রথযাত্রা৷ এদিন ভোরে মঙ্গলারতি এবং খিচুড়ি ভোগ নিবেদনের পর ফের টান পড়েছে রথের রশিতে৷

RathYatra Rituals 2024: রবিবার রথযাত্রায় এই সাদা ও হলুদ ফুল নিবেদন করুন জগন্নাথদেবকে! তুলসির মালা গাঁথুন এভাবে! অর্থসুখ ও সৌভাগ্য হবে চিরসঙ্গী

রাত পোহালেই, রবিবার রথযাত্রা৷ আষাঢ় মাসের শুক্লাপক্ষের দ্বিতীয়া তিথিতে পালিত হয় এই উৎসব৷
রাত পোহালেই, রবিবার রথযাত্রা৷ আষাঢ় মাসের শুক্লাপক্ষের দ্বিতীয়া তিথিতে পালিত হয় এই উৎসব৷

 

রবিবার ভোর ৪.২৬-এ শুরু হচ্ছে দ্বিতীয়া তিথি৷ এই শুভ তিথি থাকবে বিকেল ৪.৫৯ পর্যন্ত৷
রবিবার ভোর ৪.২৬-এ শুরু হচ্ছে দ্বিতীয়া তিথি৷ এই শুভ তিথি থাকবে বিকেল ৪.৫৯ পর্যন্ত৷

 

কিছু বিশেষ ফুল জগন্নাথদেবের অত্যন্ত প্রিয়৷ রথযাত্রার পুণ্যতিথিতে তাঁকে এগুলি নিবেদন করতে ভুলবেন না৷ জগন্নাথদেবের আশীর্বাদে অর্থ ও সৌভাগ্যে ভরা থাকবে জীবন৷ বলছেন জ্যোতিষ বিশেষজ্ঞ পণ্ডিত মৃত্যুঞ্জয় তিওয়ারি৷
কিছু বিশেষ ফুল জগন্নাথদেবের অত্যন্ত প্রিয়৷ রথযাত্রার পুণ্যতিথিতে তাঁকে এগুলি নিবেদন করতে ভুলবেন না৷ জগন্নাথদেবের আশীর্বাদে অর্থ ও সৌভাগ্যে ভরা থাকবে জীবন৷ বলছেন জ্যোতিষ বিশেষজ্ঞ পণ্ডিত মৃত্যুঞ্জয় তিওয়ারি৷

 

হলুদ ফুল জগন্নাথদেবের খুবই প্রিয়৷ তাই যদি বর্ষায় পান, তাহলে রথযাত্রায় তাঁকে নিবেদন করুন গাঁদা ফুল৷
হলুদ ফুল জগন্নাথদেবের খুবই প্রিয়৷ তাই যদি বর্ষায় পান, তাহলে রথযাত্রায় তাঁকে নিবেদন করুন গাঁদা ফুল৷

 

গাঁদা ফুলের মালা দিয়ে সাজান জগন্নাথদেব, বলভদ্র ও সুভদ্রাকে। বাড়িতে জগন্নাথদেবের মূর্তি থাকলে, জায়গাটিকে গাঁদা ফুল দিয়ে সাজিয়ে তুলতে পারেন।
গাঁদা ফুলের মালা দিয়ে সাজান জগন্নাথদেব, বলভদ্র ও সুভদ্রাকে। বাড়িতে জগন্নাথদেবের মূর্তি থাকলে, জায়গাটিকে গাঁদা ফুল দিয়ে সাজিয়ে তুলতে পারেন।

 

সুগন্ধি সাদা ফুলও জগন্নাথদেবের অত্যন্ত প্রিয়৷ তাই রথযাত্রায় তাঁকে জুঁইফুলও নিবেদন করতে পারেন নিশ্চিন্তে। রথযাত্রার মতো শুভদিনে জগন্নাথ দেবের চরণে জুঁইফুল অর্পণ করলে, তার কৃপা পাওয়া যায়।
সুগন্ধি সাদা ফুলও জগন্নাথদেবের অত্যন্ত প্রিয়৷ তাই রথযাত্রায় তাঁকে জুঁইফুলও নিবেদন করতে পারেন নিশ্চিন্তে। রথযাত্রার মতো শুভদিনে জগন্নাথ দেবের চরণে জুঁইফুল অর্পণ করলে, তার কৃপা পাওয়া যায়।

 

রথযাত্রার দিনে জগন্নাথদেবকে রজনীগন্ধা ফুল অর্পণ করতে ভুলবেন না। চাইলে রজনীগন্ধার মালাও পরাতে পারেন।
রথযাত্রার দিনে জগন্নাথদেবকে রজনীগন্ধা ফুল অর্পণ করতে ভুলবেন না। চাইলে রজনীগন্ধার মালাও পরাতে পারেন।

 

রথযাত্রার দিনে অবশ্যই জগন্নাথদেবকে কদম্ব ফুল অর্পণ করা উচিত। কদম্ব ফুল জগন্নাথ দেবের ভীষণ প্রিয়। তাই এই ফুল তাকে অর্পণ করলে জগন্নাথদেবের কৃপা পাওয়া যায়।
রথযাত্রার দিনে অবশ্যই জগন্নাথদেবকে কদম্ব ফুল অর্পণ করা উচিত। কদম্ব ফুল জগন্নাথ দেবের ভীষণ প্রিয়। তাই এই ফুল তাকে অর্পণ করলে জগন্নাথদেবের কৃপা পাওয়া যায়।

 

জগন্নাথ দেবকে পুজোর সময় অবশ্যই দিতে হবে তুলসিপাতা। তুলসির মালা জগন্নাথদেবকে পরাতে চাইলে, তাতে ছেদ করা যাবে না। ৫৪ অথবা ১০৮ তুলসী পাতার মালা দেওয়া যেতে পারে জগন্নাথ দেবকে।
জগন্নাথ দেবকে পুজোর সময় অবশ্যই দিতে হবে তুলসিপাতা। তুলসির মালা জগন্নাথদেবকে পরাতে চাইলে, তাতে ছেদ করা যাবে না। ৫৪ অথবা ১০৮ তুলসী পাতার মালা দেওয়া যেতে পারে জগন্নাথ দেবকে।

 

তুলসিপাতার বৃন্তগুলি একসঙ্গে বেঁধে মালা গাঁথুন৷ তার পর সেই মালা পরিয়ে দিন জগন্নাথদেবের বিগ্রহে৷
তুলসিপাতার বৃন্তগুলি একসঙ্গে বেঁধে মালা গাঁথুন৷ তার পর সেই মালা পরিয়ে দিন জগন্নাথদেবের বিগ্রহে৷

Mahesh RathYatra :মাহেশের প্রাচীন রথযাত্রায় রাজবেশের অঙ্গ রুপোর হাত, তুঙ্গে পুণ্যার্থীদের আগ্রহ

মাহেশের ৬২৮ বছরের জগন্নাথ দেবের রথযাত্রা উৎসবের প্রাক্কালে এক বিশেষ উৎসব হল নবযৌবন উৎসব।
মাহেশের ৬২৮ বছরের জগন্নাথ দেবের রথযাত্রা উৎসবের প্রাক্কালে এক বিশেষ উৎসব হল নবযৌবন উৎসব।
এই দিনই একমাত্র যখন জগন্নাথ দেবের হাত দেখা যায় মহেশের মন্দিরে। নবযৌবন উপলক্ষে জগন্নাথ দেবকে পড়ানো হয় রুপোর হাত। একদম রাজ বেশে সাজানো হয় মহাপ্রভু কে।
এই দিনই একমাত্র যখন জগন্নাথ দেবের হাত দেখা যায় মহেশের মন্দিরে। নবযৌবন উপলক্ষে জগন্নাথ দেবকে পড়ানো হয় রুপোর হাত। একদম রাজ বেশে সাজানো হয় মহাপ্রভু কে।
স্নানযাত্রা যাত্রা উৎসবের পর জগন্নাথ দেবের কাঁপুনি দিয়ে জ্বর আসে। তাই মহাপ্রভু কে একদম একান্তে মন্দিরের গর্ভগৃহে ১৫ দিনের জন্য নিভৃত বাসে রাখা হয়। এই ১৫ দিন মন্দিরের সমস্ত দরজা বন্ধ থাকে এমনকি ভক্তদের নাম কীর্তন বন্ধ থাকে ওই সময়।
স্নানযাত্রা যাত্রা উৎসবের পর জগন্নাথ দেবের কাঁপুনি দিয়ে জ্বর আসে। তাই মহাপ্রভু কে একদম একান্তে মন্দিরের গর্ভগৃহে ১৫ দিনের জন্য নিভৃত বাসে রাখা হয়। এই ১৫ দিন মন্দিরের সমস্ত দরজা বন্ধ থাকে এমনকি ভক্তদের নাম কীর্তন বন্ধ থাকে ওই সময়।
কথিত রয়েছে, জগন্নাথ দেব এই দিন জ্বর থেকে সেরে উঠে মহানন্দে থাকেন। দীর্ঘ ১৫ দিন মন্দিরের মধ্যে নিভৃত বাসায় থাকার পর আজই প্রথম মহাপ্রভুকে দর্শন জন্য মন্দিরের দরজা খোলা হয়।
কথিত রয়েছে, জগন্নাথ দেব এই দিন জ্বর থেকে সেরে উঠে মহানন্দে থাকেন। দীর্ঘ ১৫ দিন মন্দিরের মধ্যে নিভৃত বাসায় থাকার পর আজই প্রথম মহাপ্রভুকে দর্শন জন্য মন্দিরের দরজা খোলা হয়।
এই নবযৌবন উৎসবের এক বিশেষ মাহাত্ম্য হলো জগন্নাথ দেবের হাত। নবযৌবন উৎসবের দিন জগন্নাথ দেবের শরীরে হাত লাগানো হয়।
এই নবযৌবন উৎসবের এক বিশেষ মাহাত্ম্য হলো জগন্নাথ দেবের হাত। নবযৌবন উৎসবের দিন জগন্নাথ দেবের শরীরে হাত লাগানো হয়।
ভক্তদের বিশ্বাস এই দিন জগন্নাথ দেব রাজ বেশে থেকে সমস্ত ভক্তদের দুহাত ভরে আশীর্বাদ করেন। এই একটি দিনই জগন্নাথ দেবের শরীরে হাত দেখতে পাওয়া যায়।
ভক্তদের বিশ্বাস এই দিন জগন্নাথ দেব রাজ বেশে থেকে সমস্ত ভক্তদের দুহাত ভরে আশীর্বাদ করেন। এই একটি দিনই জগন্নাথ দেবের শরীরে হাত দেখতে পাওয়া যায়।

Rathyatra Rituals 2024: রবিবার রথযাত্রা, দিনের কোন সময় জগন্নাথদেবের পুজো করলে সেরা ফল পাবেন? জানুন কোন ভুলে তছনছ হবে জীবন

রবিবার রথযাত্রা। আষাঢ় মাসের শুক্লাপক্ষের দ্বিতীয়া তিথিতে পালিত হয় জগন্নাথ বলরাম ও সুভদ্রার রথযাত্রা পার্বণ।
রবিবার রথযাত্রা। আষাঢ় মাসের শুক্লাপক্ষের দ্বিতীয়া তিথিতে পালিত হয় জগন্নাথ বলরাম ও সুভদ্রার রথযাত্রা পার্বণ।

 

রথযাত্রার পুণ্যতিথিতে সতর্ক থাকুন কিছু বিষয়ে। এ দিন কোনও কোনও ভুল করলে জীবনে আসতে পারে চরম বিপদ। বলছেন জ্যোতিষ বিশারদ পণ্ডিত হিতেন্দ্রকুমার শর্মা।
রথযাত্রার পুণ্যতিথিতে সতর্ক থাকুন কিছু বিষয়ে। এ দিন কোনও কোনও ভুল করলে জীবনে আসতে পারে চরম বিপদ। বলছেন জ্যোতিষ বিশারদ পণ্ডিত হিতেন্দ্রকুমার শর্মা।

 

জগন্নাথদেবের পুজো দুপুরবেলা শুরু করবেন না। সকালে স্নান সেরে শুদ্ধ বসনে তাঁর পুজো করুন।
জগন্নাথদেবের পুজো দুপুরবেলা শুরু করবেন না। সকালে স্নান সেরে শুদ্ধ বসনে তাঁর পুজো করুন।

 

রথযাত্রার দিন হাত পায়ের নখ এবং চুল কাটবেন না। পরিধান করুন সাদা বা হলুদ রঙের পোশাক।
রথযাত্রার দিন হাত পায়ের নখ এবং চুল কাটবেন না। পরিধান করুন সাদা বা হলুদ রঙের পোশাক।

 

এই তিথিতে কাউকে কুকথা বলবেন না। ঝগড়া বিবাদে জড়িয়ে পড়বেন না। ক্রোধ সংবরণ করুন।
এই তিথিতে কাউকে কুকথা বলবেন না। ঝগড়া বিবাদে জড়িয়ে পড়বেন না। ক্রোধ সংবরণ করুন।

Bajrangbali Blessings: বজরংবলীর কৃপাদৃষ্টি কি রয়েছে আপনার সঙ্গে? এই জিনিসগুলি থাকলেই বুঝবেন আপনি তাঁর আশীর্বাদধন্য

হিন্দুধর্ম হনুমানের হলেন সংকটমোচন, ভক্তকে সব বিপদ থেকে উদ্ধার করেন বজরংবলী। হনুমান জির আরাধনা করলে তিনি আমাদের মন থেকে সমস্ত দুঃখ যন্ত্রণার অবসান ঘটিয়ে দেন মুহূর্তে।
হিন্দুধর্ম হনুমানের হলেন সংকটমোচন, ভক্তকে সব বিপদ থেকে উদ্ধার করেন বজরংবলী। হনুমান জির আরাধনা করলে তিনি আমাদের মন থেকে সমস্ত দুঃখ যন্ত্রণার অবসান ঘটিয়ে দেন মুহূর্তে।
জ্যোতিষ ও বাস্তুশাস্ত্র বিশারদ অশোক শাস্ত্রী জানান, বজরংবলী যদি প্রসন্ন হন। সেক্ষেত্রে নানা ভাবে সেটা বোঝা সম্ভব। হনুমানজির আশীর্বাদ কোনোও ব্যক্তির রয়েছে সেটা বুঝতে এই বিষয় গুলি দেখা দরকার।
জ্যোতিষ ও বাস্তুশাস্ত্র বিশারদ অশোক শাস্ত্রী জানান, বজরংবলী যদি প্রসন্ন হন। সেক্ষেত্রে নানা ভাবে সেটা বোঝা সম্ভব। হনুমানজির আশীর্বাদ কোনোও ব্যক্তির রয়েছে সেটা বুঝতে এই বিষয় গুলি দেখা দরকার।
ভাগ্যে কী অপেক্ষা করছে। সেটা হাতের রেখা থেকেই বোঝা সম্ভব। যদি হাতের পাতায় মঙ্গল রেখা স্পষ্ট ভাবে বোঝা যায়। সেখত্রে অর্থ হল বজরংবলীর আশীর্বাদ রয়েছে সেই ব্যক্তির ওপর।
ভাগ্যে কী অপেক্ষা করছে। সেটা হাতের রেখা থেকেই বোঝা সম্ভব। যদি হাতের পাতায় মঙ্গল রেখা স্পষ্ট ভাবে বোঝা যায়। সেখত্রে অর্থ হল বজরংবলীর আশীর্বাদ রয়েছে সেই ব্যক্তির ওপর।
যাঁদের উপর বজরঙ্গবলীর আশীর্বাদ থাকে। তাঁদের উপর শনির অশুভ প্রভাব পড়ে না। এমনকি শনির সাড়ে সাতি চলাকালীনও কোনও বড় ক্ষতি হয় না। কারণ বিপদ থেকে বজরঙ্গবলী উদ্ধার করেন।
যাঁদের উপর বজরঙ্গবলীর আশীর্বাদ থাকে। তাঁদের উপর শনির অশুভ প্রভাব পড়ে না। এমনকি শনির সাড়ে সাতি চলাকালীনও কোনও বড় ক্ষতি হয় না। কারণ বিপদ থেকে বজরঙ্গবলী উদ্ধার করেন।
যদি কোনোও ব্যক্তি সাহসী ও ন্যয়বাদী হন। যাঁরা স্বভাবের দিক থেকে নির্ভীক ও নম্র হন। এছাড়া যাঁরা সবার সঙ্গে ভদ্র ব্যবহার করেন। তাঁদের উপর সবসময় হনুমান জির কৃপাদৃষ্টি থাকে।
যদি কোনোও ব্যক্তি সাহসী ও ন্যয়বাদী হন। যাঁরা স্বভাবের দিক থেকে নির্ভীক ও নম্র হন। এছাড়া যাঁরা সবার সঙ্গে ভদ্র ব্যবহার করেন। তাঁদের উপর সবসময় হনুমান জির কৃপাদৃষ্টি থাকে।
হনুমানের কৃপা যাঁর উপর থাকে। ভাই-বোনেদের সঙ্গে তাঁর সব সময় সুসম্পর্ক বজায় থাকে। সংসারে সামান্য সমস্যা হতেই পারে। তবে ভাই-বোনেদের মধ্যে সব সময় মধুর সম্পর্ক বজায় থাকে।
হনুমানের কৃপা যাঁর উপর থাকে। ভাই-বোনেদের সঙ্গে তাঁর সব সময় সুসম্পর্ক বজায় থাকে। সংসারে সামান্য সমস্যা হতেই পারে। তবে ভাই-বোনেদের মধ্যে সব সময় মধুর সম্পর্ক বজায় থাকে।
যদি কোনোও ব্যক্তির হার্ট ভাল থাকে। তবে বুঝতে হবে হনুমান জির আশীর্বাদ রয়েছে তাঁর। যাঁরা বজরঙ্গবলীর কৃপা পান। তাঁদের চোখের দৃষ্টি ভালো হয়। এছাড়া শরীরে রক্ত সঞ্চালন ভাল থাকে।
যদি কোনোও ব্যক্তির হার্ট ভাল থাকে। তবে বুঝতে হবে হনুমান জির আশীর্বাদ রয়েছে তাঁর। যাঁরা বজরঙ্গবলীর কৃপা পান। তাঁদের চোখের দৃষ্টি ভালো হয়। এছাড়া শরীরে রক্ত সঞ্চালন ভাল থাকে।

Traditional Rathyatra: জার্মানি থেকে জাহাজে এসেছিল পিতল! কামানের শব্দের পর গড়াত ৮০ মণ রথের চাকা! জানুন ঐতিহ্যবাহী রথযাত্রার কথা

রঞ্জন চন্দ, পশ্চিম মেদিনীপুর: জার্মানি থেকে এসেছিল পিতল। সেই পিতলে তৈরি করা হয়েছিল রথ। গ্রামীণ এলাকায় ছিল এটাই প্রাচীন রথের মধ্যে অন্যতম। এমনই শোনা যায়। ধীরে ধীরে প্রসার বাড়ে পশ্চিম মেদিনীপুরের দাসপুরের তিয়রবেড়িয়ার ৮০ মণ পিতলের রথ। ঐতিহ্যবাহী প্রাচীন রথযাত্রার ইতিহাস আপনাকে নিয়ে যাবে সুদূর ইতিহাসের দিনে।পশ্চিম মেদিনীপুর জেলায় হাতে গোনা বেশ কয়েকটি রথ জনপ্রিয়। জেলায় তেমন পিতলের রথ দেখতে পাওয়া যায় না।

তবে পরম্পরা মেনে আনুমানিক শতাধিক বছর প্রাচীন দাসপুরের তিয়রবেড়িয়ার সামন্ত পরিবারের রথ। আর এই রথযাত্রাকে ঘিরে বেশ কয়েকটি গ্রামের হাজার হাজার মানুষ ভিড় জমান প্রতি বছর। ইতিহাস থেকে জানা যায়, এলাকার অর্থবান এক ব্যক্তি ত্রৈলোক্যনাথ সামন্ত কলকাতার বড়বাজারে  ব্যবসা করতেন। এর পর ব্রিটিশ আমলে তিনি পূর্ব মেদিনীপুরের মালিদা গ্রামে জমিদারি কেনেন। সেখানে প্রায় হাজার বিঘার বেশি জমি ছিল তার অধীনে। একদিকে ব্যবসা এবং অন্যদিকে জমিদারিতে তাঁর প্রভাব বাড়তে থাকে।

পাশেই এক ব্রাহ্মণ পরিবারের কূলদেবতা কষ্টিপাথরের কৃষ্ণমূর্তি মদন গোপাল জিউর আরাধনা শুরু করেন। পরে ত্রৈলোক্যনাথ সামন্ত কৃষ্ণর সঙ্গে অষ্টধাতুর রাধার মূর্তি প্রতিষ্ঠা করেন, স্থাপন করেন রঘুনাথ জিউর শালগ্রাম শিলা। অর্থবান ত্রৈলোক্যনাথ শুরু করেন রথযাত্রা। লোকমুখে শোনা যায়, “লঙ্কা বেচে রথ কিনলেন ত্রৈলোক্যনাথ”।

আরও পড়ুন : রথযাত্রায় জগন্নাথদেবের পুজোর ডালিতে অবশ্যই রাখুন এই ৫ জিনিস! তাঁর কৃপায় অর্থ ও সৌভাগ্য হবে আপনার সঙ্গী

পুরনো দিনে কামান দেগে গড়াত রথের চাকা। তবে সেই নিয়ম আজ বন্ধ। পরিবার সূত্রে জানা গিয়েছে, রথ বানাতে জাহাজে করে সুদূর জার্মানি থেকে আনা হয়েছিল পিতল। সেই পিতলে তৈরি করা হয় এই রথ। প্রতিষ্ঠাতা পরিবারের সদস্য সুমন সামন্ত বলেন, ‘‘এখনও সেই রথের গায়ে রয়েছে চিহ্ন। রথের পাঁচটি চূড়া। উচ্চতা প্রায় ২৫ ফুট।’’

রয়েছে পিতলের দুটি ঘোড়া। প্রায় ছয় পুরুষ ধরে বংশপরম্পরায় এই রথের ধর্মীয় রীতি পালন করছে সামন্ত পরিবার। পুরীর উৎকলনীতি অনুযায়ী ন’ দিনে হয় উল্টোরথ। এছাড়াও জন্মাষ্টমীতে নানা আয়োজন করা হয়।তবে রথযাত্রা উপলক্ষে আশেপাশে প্রায় ১০ থেকে ১৫ টি গ্রামের মানুষ শামিল হয়। দূর দূরান্ত থেকে বহু মানুষ আসেন পিতলের রথ দেখতে। রথযাত্রা উৎসবকে কেন্দ্র করে মেলা বসে। আধুনিক সময় সভ্যতার উন্নতি হলেও তিয়রবেড়িয়ার প্রাচীন রথযাত্রার উন্মাদনায় কোনওরকম ভাটা ফেলতে পারেনি।

RathYatra Rituals 2024: রথযাত্রায় জগন্নাথদেবের পুজোর ডালিতে অবশ্যই রাখুন এই ৫ জিনিস! তাঁর কৃপায় অর্থ ও সৌভাগ্য হবে আপনার সঙ্গী

আগামী রবিবার পালিত হবে রথযাত্রা। এই দিন জগন্নাথ দেবের কৃপা লাভ করতে অনেকেই নানা রকম উপাচার পালন করেন। কিন্তু জানেন কি রথযাত্রার দিন জগন্নাথ দেবের পুজোয় কি কি ফুল দিলে সুফল মিলবে?
আগামী রবিবার পালিত হবে রথযাত্রা। এই দিন জগন্নাথ দেবের কৃপা লাভ করতে অনেকেই নানা রকম উপাচার পালন করেন। কিন্তু জানেন কি রথযাত্রার দিন জগন্নাথ দেবের পুজোয় কি কি ফুল দিলে সুফল মিলবে?
বিশিষ্ট পুরোহিত ধীমান বন্দ্যোপাধ্যায় বলছেন, জগন্নাথ দেবকে পুজোর সময় অবশ্যই দিতে হবে তুলসী পাতা। তুলসীর মালা পড়াতে চাইলে, তাতে ছেদ করা যাবে না। ৫৪ অথবা ১০৮ তুলসী পাতার মালা দেওয়া যেতে পারে জগন্নাথ দেবকে।
বিশিষ্ট পুরোহিত ধীমান বন্দ্যোপাধ্যায় বলছেন, জগন্নাথ দেবকে পুজোর সময় অবশ্যই দিতে হবে তুলসী পাতা। তুলসীর মালা পড়াতে চাইলে, তাতে ছেদ করা যাবে না। ৫৪ অথবা ১০৮ তুলসী পাতার মালা দেওয়া যেতে পারে জগন্নাথ দেবকে।
এছাড়াও রথযাত্রার দিনে অবশ্যই জগন্নাথদেবকে কদম্ব ফুল অর্পণ করা উচিত। কদম্ব ফুল জগন্নাথ দেবের ভীষণ প্রিয়। তাই এই ফুল তাকে অর্পণ করলে জগন্নাথদেবের কৃপা পাওয়া যায়।
এছাড়াও রথযাত্রার দিনে অবশ্যই জগন্নাথদেবকে কদম্ব ফুল অর্পণ করা উচিত। কদম্ব ফুল জগন্নাথ দেবের ভীষণ প্রিয়। তাই এই ফুল তাকে অর্পণ করলে জগন্নাথদেবের কৃপা পাওয়া যায়।
সুগন্ধি সাদা ফুল জগন্নাথ দেবের ভীষণ প্রিয়। তাই অবশ্যই রথযাত্রার দিনে জগন্নাথ দেবকে রজনীগন্ধা ফুল অর্পণ করতে ভুলবেন না। চাইলে রজনীগন্ধার মালাও পড়াতে পারেন।
সুগন্ধি সাদা ফুল জগন্নাথ দেবের ভীষণ প্রিয়। তাই অবশ্যই রথযাত্রার দিনে জগন্নাথ দেবকে রজনীগন্ধা ফুল অর্পণ করতে ভুলবেন না। চাইলে রজনীগন্ধার মালাও পড়াতে পারেন।
যেহেতু জগন্নাথ দেবের সুগন্ধি ফুল ভীষণ প্রিয়, তাই এই দিন তাকে জুঁইফুলও নিবেদন করতে পারেন নিশ্চিন্তে। রথযাত্রার মতো শুভদিনে জগন্নাথ দেবের চরণে জুঁইফুল অর্পণ করলে, তার কৃপা পাওয়া যায়।
যেহেতু জগন্নাথ দেবের সুগন্ধি ফুল ভীষণ প্রিয়, তাই এই দিন তাকে জুঁইফুলও নিবেদন করতে পারেন নিশ্চিন্তে। রথযাত্রার মতো শুভদিনে জগন্নাথ দেবের চরণে জুঁইফুল অর্পণ করলে, তার কৃপা পাওয়া যায়।
এছাড়াও অবশ্যই জগন্নাথদেবকে রথ যাত্রার দিনে অর্পণ করুন গাঁদা ফুল। গাঁদা ফুলের মালা দিয়ে সাজান জগন্নাথদেবকে। বাড়িতে জগন্নাথদেবের মূর্তি থাকলে, জায়গাটিকে গাঁদা ফুল দিয়ে সাজিয়ে তুলতে পারেন। ভগবানের প্রিয় এই ফুল দিয়ে তাঁকে পুজো করলে, জগন্নাথদেব খুশি হন।
এছাড়াও অবশ্যই জগন্নাথদেবকে রথ যাত্রার দিনে অর্পণ করুন গাঁদা ফুল। গাঁদা ফুলের মালা দিয়ে সাজান জগন্নাথদেবকে। বাড়িতে জগন্নাথ lদেবের মূর্তি থাকলে, জায়গাটিকে গাঁদা ফুল দিয়ে সাজিয়ে তুলতে পারেন। ভগবানের প্রিয় এই ফুল দিয়ে তাঁকে পুজো করলে, জগন্নাথদেব খুশি হন।

Guru Purnima 2024 Date & Time: এ বছর গুরুপূর্ণিমা কবে? জানুন পুণ্যতিথির দিনক্ষণ ও শুভ মুহূর্ত

আচার্য এবং আধ্যাত্মিক গুরুকে শ্রদ্ধা নিবেদন করার জন্য পালিত হয় গুরু পূর্ণিমা তিথি। এ বছর শ্রাবণমাসের পূর্ণিমা তিথিতে পালিত হবে এই অনুষ্ঠান।
আচার্য এবং আধ্যাত্মিক গুরুকে শ্রদ্ধা নিবেদন করার জন্য পালিত হয় গুরু পূর্ণিমা তিথি। এ বছর শ্রাবণমাসের পূর্ণিমা তিথিতে পালিত হবে এই অনুষ্ঠান।

 

এ বছর গুরুপূর্ণিমা পড়েছে ২১ জুলাই। একে ব্যাস পূর্ণিমাও বলা হয়। কারণ মনে করা হয় এই তিথিতে জন্মগ্রহণ করেছিলেন মহাভারত রচয়িতা ঋষি বেদব্যাস।
এ বছর গুরুপূর্ণিমা পড়েছে ২১ জুলাই। একে ব্যাস পূর্ণিমাও বলা হয়। কারণ মনে করা হয় এই তিথিতে জন্মগ্রহণ করেছিলেন মহাভারত রচয়িতা ঋষি বেদব্যাস।

 

জ্যোতিষবিদ পণ্ডিত শ্রীধর শাস্ত্রীর মতে অন্ধকার দূর করে আলোর দিশা দেখান আচার্য বা গুরু। তাই এই তিথিতে তাঁকে শ্রদ্ধার্ঘ্য নিবেদন করতে হবে।
জ্যোতিষবিদ পণ্ডিত শ্রীধর শাস্ত্রীর মতে অন্ধকার দূর করে আলোর দিশা দেখান আচার্য বা গুরু। তাই এই তিথিতে তাঁকে শ্রদ্ধার্ঘ্য নিবেদন করতে হবে।

 

গুরু না থাকলে শ্রদ্ধার্ঘ্য নিবেদন করা যায় বাবা মাকেও। কারণ পিতামাতাও জীবনে গুরুস্থানীয় স্থানই লাভ করেন।
গুরু না থাকলে শ্রদ্ধার্ঘ্য নিবেদন করা যায় বাবা মাকেও। কারণ পিতামাতাও জীবনে গুরুস্থানীয় স্থানই লাভ করেন।

 

এই তিথিতে গুরু বেদব্যাসের আরাধনা করলেও পুণ্যলাভ করা যায় বলে মনে করা হয়।
এই তিথিতে গুরু বেদব্যাসের আরাধনা করলেও পুণ্যলাভ করা যায় বলে মনে করা হয়।

 

গুরুপূর্ণিমা শুরু হচ্ছে ২০ জুলাই বিকেল ৫.৫৯ মিনিটে। এই তিথি থাকবে ২১ জুলাই, রবিবার দুপুর ৩.৪৬ মিনিট পর্যন্ত।
গুরুপূর্ণিমা শুরু হচ্ছে ২০ জুলাই বিকেল ৫.৫৯ মিনিটে। এই তিথি থাকবে ২১ জুলাই, রবিবার দুপুর ৩.৪৬ মিনিট পর্যন্ত।

 

উদয় তিথি অনুসারে ২১ জুলাই পালিত হবে গুরুপূর্ণিমা। গুরু শিষ্যের প্রাচীন পরম্পরায় এই তিথি বিশেষ পুণ্যদায়ী ও গুরুত্বপূর্ণ।
উদয় তিথি অনুসারে ২১ জুলাই পালিত হবে গুরুপূর্ণিমা। গুরু শিষ্যের প্রাচীন পরম্পরায় এই তিথি বিশেষ পুণ্যদায়ী ও গুরুত্বপূর্ণ।

Bipattarini Vrat Date & Time 2024: বিপত্তারিণী পুজো কবে? জানুন ব্রতপালনের তিথি, দিনক্ষণ ও শুভ সময়

চলছে আষাঢ় মাস। বাংলায় এই মাসে পালনীয় বড় পার্বণ হল বিপদতারিণী বা বিপত্তারিণী ব্রত। বারো মাসে তেরো পার্বণ বাঙালির ঘরে ঘরে। লোকাচার, মরশুমি অনুষ্ঠান মিলেমিশে একীভূত হয়ে যায়।
চলছে আষাঢ় মাস। বাংলায় এই মাসে পালনীয় বড় পার্বণ হল বিপদতারিণী বা বিপত্তারিণী ব্রত। বারো মাসে তেরো পার্বণ বাঙালির ঘরে ঘরে। লোকাচার, মরশুমি অনুষ্ঠান মিলেমিশে একীভূত হয়ে যায়।

 

আষাঢ়মাসের সোজা রথ থেকে উল্টোরথের মধ্যে মঙ্গলবার ও শনিবারে এই ব্রত ও পুজো পালন করা হয়ে থাকে সাধারণত তৃতীয়া থেকে নবমী তিথির মধ্যে৷
আষাঢ়মাসের সোজা রথ থেকে উল্টোরথের মধ্যে মঙ্গলবার ও শনিবারে এই ব্রত ও পুজো পালন করা হয়ে থাকে সাধারণত তৃতীয়া থেকে নবমী তিথির মধ্যে৷

 

এ বছর বিপত্তারিণী পুজোর প্রথম তারিখ ও দিন হল ৯ জুলাই, মঙ্গলবার৷ বাংলা ক্যালেন্ডারে দিনটি হল ১৪৩১ সনের ২৪ আষাঢ়, মঙ্গলবার৷
এ বছর বিপত্তারিণী পুজোর প্রথম তারিখ ও দিন হল ৯ জুলাই, মঙ্গলবার৷ বাংলা ক্যালেন্ডারে দিনটি হল ১৪৩১ সনের ২৪ আষাঢ়, মঙ্গলবার৷

 

বিপত্তারিণী ব্রতপালনের দ্বিতীয় দিনটি হল ১৩ জুলাই, শনিবার৷ বাংলা ক্যালেন্ডারে দিনটি হল ১৪৩১ সনের ২৮ আষাঢ়, শনিবার৷
বিপত্তারিণী ব্রতপালনের দ্বিতীয় দিনটি হল ১৩ জুলাই, শনিবার৷ বাংলা ক্যালেন্ডারে দিনটি হল ১৪৩১ সনের ২৮ আষাঢ়, শনিবার৷

 

বিপত্তারিণী দেবীর পুজোয় ১৩ সংখ্যাটি অত্যন্ত মাহাত্ম্যপূর্ণ এবং গুরুত্বপূর্ণ৷ বাড়ির মেয়েরা মূলত এই ব্রত পালন করেন৷
বিপত্তারিণী দেবীর পুজোয় ১৩ সংখ্যাটি অত্যন্ত মাহাত্ম্যপূর্ণ এবং গুরুত্বপূর্ণ৷ বাড়ির মেয়েরা মূলত এই ব্রত পালন করেন৷

 

বিপত্তারিণী ব্রত পালনের পর দিন বুধবার পালিত হবে উল্টোরথ যাত্রা৷ প্রচলিত বিশ্বাস, বিপত্তারিণী ব্রত পালন করলে সংসার থেকে বাধা বিঘ্ন ও অশান্তি দূর হয়। বিপদ কেটে আসে সুসময়।
বিপত্তারিণী ব্রত পালনের পর দিন বুধবার পালিত হবে উল্টোরথ যাত্রা৷ প্রচলিত বিশ্বাস, বিপত্তারিণী ব্রত পালন করলে সংসার থেকে বাধা বিঘ্ন ও অশান্তি দূর হয়। বিপদ কেটে আসে সুসময়।