Tag Archives: Festival

Ashada Festival: একে অন্যের গায়ে কাদা ছিটিয়ে উদযাপন, পাহাড়ে পালিত আষাঢ় উ‍ৎসব

বিপর্যয় সামলে আনন্দে মুখর সিকিম তথা ডুয়ার্স ! সিকিম ও উত্তরের গ্রাম গুলিতে ধুমধাম করে পালিত হচ্ছে আষাঢ় উৎসব। কেমন হয় এই আষাঢ় উৎসব জানেন
বিপর্যয় সামলে আনন্দে মুখর সিকিম তথা ডুয়ার্স ! সিকিম ও উত্তরের গ্রাম গুলিতে ধুমধাম করে পালিত হচ্ছে আষাঢ় উৎসব। কেমন হয় এই আষাঢ় উৎসব জানেন
আষাঢ় মাসের এই বিশেষ দিনটিতে মূলত কৃষকেরা বিশেষ পুজার্চনার মধ্যে দিয়ে জমিতে ধানের চারা রোপণ করে বর্ষার মরসুমের কৃষি কাজের সূচনা করে আসছে যুগ যুগ ধরে।
আষাঢ় মাসের এই বিশেষ দিনটিতে মূলত কৃষকেরা বিশেষ পুজার্চনার মধ্যে দিয়ে জমিতে ধানের চারা রোপণ করে বর্ষার মরসুমের কৃষি কাজের সূচনা করে আসছে যুগ যুগ ধরে।
একসময় নেপালের রাজা রানী মাঠে নেমে ধান রোপণ করত তারপর থেকেই শুরু হত ধান রোপণ করা সাধারণ মানুষের মধ্যে। এদিন সক্কলে জমিতে নেমে আনন্দ উচ্ছ্বাসে মেতে ওঠে সব বয়সের মানুষ থেকে শুরু করে কৃষকেরা। পরস্পরের গায়ে কাদা ছিটিয়ে উৎসবের আমেজ উপভোগ করেন তারা।
একসময় নেপালের রাজা রানী মাঠে নেমে ধান রোপণ করত তারপর থেকেই শুরু হত ধান রোপণ করা সাধারণ মানুষের মধ্যে। এদিন সক্কলে জমিতে নেমে আনন্দ উচ্ছ্বাসে মেতে ওঠে সব বয়সের মানুষ থেকে শুরু করে কৃষকেরা। পরস্পরের গায়ে কাদা ছিটিয়ে উৎসবের আমেজ উপভোগ করেন তারা।
মাঠে লাঙল দিয়ে, ধানের চারা রোপণ করে, নিজস্ব সংস্কৃতির বিশেষ গান গেয়ে নিজেদের মত করে উৎসব পালন করে। উৎসব শেষে তাদের প্রসাদ থাকে চিড়া-গুড়-দই-কলা। সবাইকে প্রসাদ বিলি করে আনন্দে মেতে ওঠে মানুষজন।
মাঠে লাঙল দিয়ে, ধানের চারা রোপণ করে, নিজস্ব সংস্কৃতির বিশেষ গান গেয়ে নিজেদের মত করে উৎসব পালন করে। উৎসব শেষে তাদের প্রসাদ থাকে চিড়া-গুড়-দই-কলা। সবাইকে প্রসাদ বিলি করে আনন্দে মেতে ওঠে মানুষজন।
তাদের বিশ্বাস, এই উৎসব ডেকে নিয়ে আসে ধানের নতুন শীষকে। এছাড়াও সারা বছর ধানের ফলন ভাল হয়৷ প্রত্যেক বছর আজকের দিনটিতে উৎসবমুখর হয়ে ওঠে পাহাড়।
তাদের বিশ্বাস, এই উৎসব ডেকে নিয়ে আসে ধানের নতুন শীষকে। এছাড়াও সারা বছর ধানের ফলন ভাল হয়৷ প্রত্যেক বছর আজকের দিনটিতে উৎসবমুখর হয়ে ওঠে পাহাড়।
উল্লেখ্য, এ বছর সিকিম পাহাড় প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের কবলে পড়ে বিধ্বস্ত। কিন্তু তারপরেও আবহাওয়া খানিক উন্নতি হতেই স্বাভাবিক ছন্দে ফিরছে পাহাড়। আর আজ উৎসবের দিনে আনন্দে মেতে উঠেছে পাহাড়বাসী।
উল্লেখ্য, এ বছর সিকিম পাহাড় প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের কবলে পড়ে বিধ্বস্ত। কিন্তু তারপরেও আবহাওয়া খানিক উন্নতি হতেই স্বাভাবিক ছন্দে ফিরছে পাহাড়। আর আজ উৎসবের দিনে আনন্দে মেতে উঠেছে পাহাড়বাসী।

Manasapuja 2024 Date & Time: এ বছর মনসাপুজো কবে? জানুন দিনক্ষণ, সময় এবং সর্পদেবীকে পুজো করার শুভ ফল

বর্ষায় গ্রামবাংলার অন্যতম লৌকিক পার্বণ হল মনসাপুজো। ঘনঘোর বর্ষায় সাপের কামড় থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য পুজো করা হয় সর্পদেবীর।
বর্ষায় গ্রামবাংলার অন্যতম লৌকিক পার্বণ হল মনসাপুজো। ঘনঘোর বর্ষায় সাপের কামড় থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য পুজো করা হয় সর্পদেবীর।

 

বর্ষাজুড়ে একাধিক সময়ে মনসাদেবী পূজিত হন বাংলার ঘরে ঘরে। দেখে নিন দেবীকে পুজো করার শুভ তিথি কোনগুলি।
বর্ষাজুড়ে একাধিক সময়ে মনসাদেবী পূজিত হন বাংলার ঘরে ঘরে। দেখে নিন দেবীকে পুজো করার শুভ তিথি কোনগুলি।

 

১৬ জুন ছিল গঙ্গা দশহরার দিন। অর্থা‍ত গঙ্গাদেবীকে পুজোর তিথি। এ বছর ১৬ জুন বা ১ আষাঢ় ছিল মনসাদেবীকে পুজোর তিথি।
১৬ জুন ছিল গঙ্গা দশহরার দিন। অর্থা‍ত গঙ্গাদেবীকে পুজোর তিথি। এ বছর ১৬ জুন বা ১ আষাঢ় ছিল মনসাদেবীকে পুজোর তিথি।

 

এর পর ৩১ আষাঢ় বা ১৬ জুলাইও মনসাপুজোর তিথি রয়েছে।
এর পর ৩১ আষাঢ় বা ১৬ জুলাইও মনসাপুজোর তিথি রয়েছে।

 

২৪ শ্রাবণ বা ৯ অগাস্টও পুজো করতে পারবেন মনসাদেবীর।
২৪ শ্রাবণ বা ৯ অগাস্টও পুজো করতে পারবেন মনসাদেবীর।

 

অনেক পরিবারে শ্রাবণ সংক্রান্তি বা শ্রাবণমাসের শেষ দিনও মনসাপুজোর রীতি প্রচলিত।
অনেক পরিবারে শ্রাবণ সংক্রান্তি বা শ্রাবণমাসের শেষ দিনও মনসাপুজোর রীতি প্রচলিত।

 

দীর্ঘ দিন ধরে এই বিশ্বাস প্রচলিত যে মনসাদেবীর পুজো করলে সর্পদংশন থেকে রক্ষা পাওয়া যায়।
দীর্ঘ দিন ধরে এই বিশ্বাস প্রচলিত যে মনসাদেবীর পুজো করলে সর্পদংশন থেকে রক্ষা পাওয়া যায়।

 

এছাড়াও মনে করা হয় মনসাপুজো করলে বাস্তুদোষ ও পারিবারিক অশান্তি থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। (ছবি: নেটমাধ্যম)
এছাড়াও মনে করা হয় মনসাপুজো করলে বাস্তুদোষ ও পারিবারিক অশান্তি থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। (ছবি: নেটমাধ্যম)

Ashada Amavasya Dos & Donts: আসছে আষাঢ় অমাবস্যা, এই পাতা তুললেই সংসারে নেমে আসবে ঘোর অমঙ্গল! জানুন কী কিনলে জীবন তছনছ হয়ে যাবে

আগামী ৫ জুলাই আষাঢ় মাসের অমাবস্যা৷ সনাতনী মতে এই তিথি খুবই গুরুত্বপূর্ণ৷ আষাঢ় মাসের অমাবস্যা বিশেষভাবে পালন করার জন্য বলা হয়৷ আচার আচরণ নিষ্ঠা ভরে পালন করলে পিতৃপুরুষরা সন্তুষ্ট হন৷ আশীর্বাদ করেন৷ অর্থসম্পদ, সৌভাগ্যে ভরা থাকে জীবন৷
আগামী ৫ জুলাই আষাঢ় মাসের অমাবস্যা৷ সনাতনী মতে এই তিথি খুবই গুরুত্বপূর্ণ৷ আষাঢ় মাসের অমাবস্যা বিশেষভাবে পালন করার জন্য বলা হয়৷ আচার আচরণ নিষ্ঠা ভরে পালন করলে পিতৃপুরুষরা সন্তুষ্ট হন৷ আশীর্বাদ করেন৷ অর্থসম্পদ, সৌভাগ্যে ভরা থাকে জীবন৷

 

কী কী করবেন আষাঢ় অমাবস্যায়, বা কোন কোন কাজ একদমই করবেন না, সে বিষয়ে বলেছেন জ্যোতিষ বিশেষজ্ঞ পণ্ডিত হিতেন্দ্র কুমার শর্মা৷
কী কী করবেন আষাঢ় অমাবস্যায়, বা কোন কোন কাজ একদমই করবেন না, সে বিষয়ে বলেছেন জ্যোতিষ বিশেষজ্ঞ পণ্ডিত হিতেন্দ্র কুমার শর্মা৷

 

আষাঢ় অমাবস্যায় সব সময় ভোরে ঘুম থেকে উঠুন৷ প্রচলিত বিশ্বাস, এই তিথিতে বেলা পর্যন্ত ঘুমোলে জীবনে নেগেটিভ শক্তি প্রবাহিত হয়৷
আষাঢ় অমাবস্যায় সব সময় ভোরে ঘুম থেকে উঠুন৷ প্রচলিত বিশ্বাস, এই তিথিতে বেলা পর্যন্ত ঘুমোলে জীবনে নেগেটিভ শক্তি প্রবাহিত হয়৷

 

অমাবস্যা তিথিতে পূর্বপুরুষদের স্মৃতিতর্পণ করতে ভুলবেন না৷ এই তিথিতে তাঁদের আশীর্বাদ লাভের পথ সুগম করুন৷ তাঁদের রুষ্ট করবেন না৷
অমাবস্যা তিথিতে পূর্বপুরুষদের স্মৃতিতর্পণ করতে ভুলবেন না৷ এই তিথিতে তাঁদের আশীর্বাদ লাভের পথ সুগম করুন৷ তাঁদের রুষ্ট করবেন না৷

 

সুরা এবং আমিষগ্রহণ থেকে বিরত থাকুন৷ বিশুদ্ধ ও সাত্তিক আহার গ্রহণ করুন৷ এই তিথিতে তামসিক আহার গ্রহণ করলে ভাগ্য বিপর্যয় হতে পারে৷
সুরা এবং আমিষগ্রহণ থেকে বিরত থাকুন৷ বিশুদ্ধ ও সাত্তিক আহার গ্রহণ করুন৷ এই তিথিতে তামসিক আহার গ্রহণ করলে ভাগ্য বিপর্যয় হতে পারে৷

 

বিয়ে, অন্নপ্রাশন, গৃহপ্রবেশ, সাধভক্ষণের মতো শুভ অনুষ্ঠান এই তিথিতে আয়োজন করবেন না৷
বিয়ে, অন্নপ্রাশন, গৃহপ্রবেশ, সাধভক্ষণের মতো শুভ অনুষ্ঠান এই তিথিতে আয়োজন করবেন না৷

 

চাল, ডাল, আটার মতো খাদ্যশস্য আষাঢ় অমাবস্যায় কিনবেন না৷ মনে করা হয় এতে জীবনে নেগেটিভিটি আসে৷
চাল, ডাল, আটার মতো খাদ্যশস্য আষাঢ় অমাবস্যায় কিনবেন না৷ মনে করা হয় এতে জীবনে নেগেটিভিটি আসে৷

 

এই তিথিতে তুলসিপাতা তুলবেন না৷ কারণ আষাঢ় অমাবস্যায় তুলসিপাতা তোলা নিষিদ্ধ৷
এই তিথিতে তুলসিপাতা তুলবেন না৷ কারণ আষাঢ় অমাবস্যায় তুলসিপাতা তোলা নিষিদ্ধ৷

 

আষাঢ় অমাবস্যায় পবিত্র নদীতে স্নান করুন৷ ব্রহ্ম মুহূর্তে স্নান করলে পুণ্যসঞ্চয়ের পথ সুগম হয়৷
আষাঢ় অমাবস্যায় পবিত্র নদীতে স্নান করুন৷ ব্রহ্ম মুহূর্তে স্নান করলে পুণ্যসঞ্চয়ের পথ সুগম হয়৷

Ashada Amavasya Rituals 2024: আসছে আষাঢ় অমাবস্যা! কত ক্ষণ থাকবে এই তিথি? অর্থ ও সৌভাগ্য লাভে সন্ধ্যায় প্রদীপ জ্বালুন এই গাছের নীচে, ভুলেও পরবেন না এই জিনিস

চলছে আষাঢ় মাস৷ বর্ষাঋতুর এই মাসেই পালিত হয় অম্বুবাচী, রথযাত্রা মতো উৎসব৷ বাংলা ক্যালেন্ডারের এই মাসের অমাবস্যাও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ৷
চলছে আষাঢ় মাস৷ বর্ষাঋতুর এই মাসেই পালিত হয় অম্বুবাচী, রথযাত্রা মতো উৎসব৷ বাংলা ক্যালেন্ডারের এই মাসের অমাবস্যাও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ৷

 

এ বছর আষাঢ় অমাবস্যা পড়েছে ৫ জুলাই, শুক্রবার৷ সেদিন ভোর ৪.৫৭ মিনিটে শুরু হবে অমাবস্যা৷
এ বছর আষাঢ় অমাবস্যা পড়েছে ৫ জুলাই, শুক্রবার৷ সেদিন ভোর ৪.৫৭ মিনিটে শুরু হবে অমাবস্যা৷

 

অমাবস্যা তিথি থাকবে পরের দিন, শনিবার, ৬ জুলাই, ভোর ৪.২৬ মিনিট পর্যন্ত৷
অমাবস্যা তিথি থাকবে পরের দিন, শনিবার, ৬ জুলাই, ভোর ৪.২৬ মিনিট পর্যন্ত৷

 

সনাতনী মতে বিশ্বাসীদের কাছে আষাঢ় অমাবস্যা খুবই গুরুত্বপূর্ণ ও পুণ্যদায়ী তিথি৷ এই দিনে বিশেষ কিছু রীতিনীতি পালনীয়৷
সনাতনী মতে বিশ্বাসীদের কাছে আষাঢ় অমাবস্যা খুবই গুরুত্বপূর্ণ ও পুণ্যদায়ী তিথি৷ এই দিনে বিশেষ কিছু রীতিনীতি পালনীয়৷

 

বলা হয় এই আচার আচরণগুলি পালন করলে জীবনে ধনসম্পদ, শ্রী ও সৌভাগ্যের বর্ষণ কোনও দিন বন্ধ হয় না৷ বলছেন জ্যোতিষ বিশারদ পণ্ডিত হিতেন্দ্রকুমার শর্মা৷
বলা হয় এই আচার আচরণগুলি পালন করলে জীবনে ধনসম্পদ, শ্রী ও সৌভাগ্যের বর্ষণ কোনও দিন বন্ধ হয় না৷ বলছেন জ্যোতিষ বিশারদ পণ্ডিত হিতেন্দ্রকুমার শর্মা৷

 

এই তিথিতে খুব ভোরে ব্রহ্ম মুহূর্তে স্নান করুন পুণ্যনদীতে৷ যদি নদীতে সম্ভব না হয় তাহলে পুকুর বা অন্য জলাশয়েও স্নান করতে পারেন৷
এই তিথিতে খুব ভোরে ব্রহ্ম মুহূর্তে স্নান করুন পুণ্যনদীতে৷ যদি নদীতে সম্ভব না হয় তাহলে পুকুর বা অন্য জলাশয়েও স্নান করতে পারেন৷

 

স্নানের পর সূর্যদেবকে পুষ্পার্ঘ্য নিবেদন করুন৷ তার পর পিণ্ডদান করুন স্বর্গত পূর্বজদের প্রতি৷
স্নানের পর সূর্যদেবকে পুষ্পার্ঘ্য নিবেদন করুন৷ তার পর পিণ্ডদান করুন স্বর্গত পূর্বজদের প্রতি৷

 

এই তিথিতে যথাসম্ভব দানধ্যান করুন৷ তাহলে পুণ্যসঞ্চয়ের পথ সুগম হয়৷ নতুন বস্ত্র, অলঙ্কার এই তিথিতে পরবেন না৷ শুরু করবেন না কোনও শুভ কাজ৷
এই তিথিতে যথাসম্ভব দানধ্যান করুন৷ তাহলে পুণ্যসঞ্চয়ের পথ সুগম হয়৷ নতুন বস্ত্র, অলঙ্কার এই তিথিতে পরবেন না৷ শুরু করবেন না কোনও শুভ কাজ৷

 

অমাবস্যা তিথির উপবাস করলে সেটা ভঙ্গ করুন সাত্তিক আহারে৷ পালন করুন অমাবস্যার উপবাস সংক্রান্ত অন্যান্য রীতিনীতি৷
অমাবস্যা তিথির উপবাস করলে সেটা ভঙ্গ করুন সাত্তিক আহারে৷ পালন করুন অমাবস্যার উপবাস সংক্রান্ত অন্যান্য রীতিনীতি৷

 

এই তিথির সন্ধ্যায় অশ্বত্থগাছের নীচে সরষের তেলের প্রদীপ প্রজ্বলন করুন৷ পূর্বজদের স্মরণ করে অশ্বত্থগাছের চারদিকে ৭ বার প্রদক্ষিণ করুন৷
এই তিথির সন্ধ্যায় অশ্বত্থগাছের নীচে সরষের তেলের প্রদীপ প্রজ্বলন করুন৷ পূর্বজদের স্মরণ করে অশ্বত্থগাছের চারদিকে ৭ বার প্রদক্ষিণ করুন৷

Ambubachi Dos & Donts: শুরু হয়েছে অম্বুবাচী, জানুন এ সময়ে কোন কোন কাজ করলে তছনছ হতে পারে জীবনের সুখশান্তি

চলছে অম্বুবাচী৷ আষাঢ় মাসের অন্যতম বড় এই পার্বণ উর্বরতার প্রতীক৷
চলছে অম্বুবাচী৷ আষাঢ় মাসের অন্যতম বড় এই পার্বণ উর্বরতার প্রতীক৷

 

এ বছর অম্বুবাচী শুরু হয়েছে ২২ জুন, শনিবার৷ অম্বুবাচী চলবে ২৫ জুন, বুধবার পর্যন্ত৷
এ বছর অম্বুবাচী শুরু হয়েছে ২২ জুন, শনিবার৷ অম্বুবাচী চলবে ২৫ জুন, বুধবার পর্যন্ত৷

 

অম্বুবাচীর সময় কিছু কাজ করা নিষিদ্ধ৷ নইলে তছনছ হতে পারে জীবনের সুখশান্তি৷ বলেছেন পণ্ডিত এবং বিশেষজ্ঞ মৃত্যুঞ্জয় ওঝা৷
অম্বুবাচীর সময় কিছু কাজ করা নিষিদ্ধ৷ নইলে তছনছ হতে পারে জীবনের সুখশান্তি৷ বলেছেন পণ্ডিত এবং বিশেষজ্ঞ মৃত্যুঞ্জয় ওঝা৷

 

অম্বুবাচীতে শুভ মাঙ্গলিক কাজ করা নিষিদ্ধ৷
অম্বুবাচীতে শুভ মাঙ্গলিক কাজ করা নিষিদ্ধ৷

 

বৃক্ষরোপণ ও জমি কর্ষণ এই সময় বর্জনীয়৷
বৃক্ষরোপণ ও জমি কর্ষণ এই সময় বর্জনীয়৷

 

পশুপ্রাণীকে আঘাত করা থেকে বিরত থাকুন এই সময়ে৷
পশুপ্রাণীকে আঘাত করা থেকে বিরত থাকুন এই সময়ে৷

Ambubachi Rituals 2024 : শনিবার থেকে শুরু অম্বুবাচী, এই শব্দের অর্থ কী? এ সময়ে কোন কাজ করলেই হবে সর্বনাশ? জানুন

নয়ন ঘোষ, দুর্গাপুর, পশ্চিম বর্ধমান : শুরু হয়েছে অম্বুবাচীর সময়কাল। এই সময় নীলাচল পাহাড়ের কোলে অবস্থিত কামাখ্যা দেবীর মন্দিরের গর্ভগৃহ থাকবে বন্ধ। তার পর আয়োজন করা হবে মহা উৎসবের। কামরূপ কামাখ্যায় অম্বুবাচী বিশেষভাবে পালন করা হলেও, এই সময়কালের বিশেষ গুরুত্ব রয়েছে হিন্দু ধর্মাবলম্বী মানুষজনের কাছে।

কিন্তু কেন পালন করা হয় অম্বুবাচী? এই সময় কী কী কাজ ভুলেও করতে নেই? জেনে রাখুন বিশেষজ্ঞের মত। বিশেষজ্ঞ ব্রাহ্মণ ধীমান বন্দ্যোপাধ্যায় জানিয়েছেন অম্বুবাচী শব্দের অর্থ। তিনি বলছেন, এখানে অম্বু শব্দের অর্থ জল এবং বাচী শব্দের অর্থ বৃদ্ধি পাওয়া। অর্থাৎ এই সময় পৃথিবীতে জলের মাত্রা বৃদ্ধি পায়। খুব সহজ ভাষায় বললে ঋতুচক্রে এই সময় বর্ষাকাল প্রবেশ করে।

আর এই সময়টাকে পালন করা হয় নির্দিষ্ট কিছু বিধিনিষেধের মধ্য দিয়ে। যেহেতু জীবকূলের মূল আধার প্রকৃতি, তাই প্রকৃতি মায়ের প্রতি সম্মান জানিয়ে এই সময় পালন করা হয়। তিনি বলছেন এই সময়, কোনওভাবেই মাটিকে আঘাত করতে নেই। এই সময় কৃষিকাজ বন্ধ রাখার নিয়ম রয়েছে। অম্বুবাচী পেরিয়ে গেলে তারপর কৃষিকাজ শুরু করতে হয়। এই সময় মাটি কোপানো বন্ধ রাখা উচিত।

আরও পড়ুন : প্রস্রাবে অসহ্য জ্বালা? রান্নাঘরের ফেলে দেওয়া এই সাদা তরলে চুমুকই মূত্রনালীর সংক্রমণ বা UTI-এর যন্ত্রণা থেকে মুক্তি দেবে! মহিলারা জেনে রাখুন

একই সঙ্গে তিনি জানিয়েছেন, এই সময় অনেকেই ঘরের মাতৃ মূর্তি লাল কাপড়ে ঢেকে রাখেন। অথবা তাদের মুখ ঘুরিয়ে রাখেন। কেউ কেউ মাতৃমূর্তির ক্যালেন্ডার উল্টো দিকে ঘুরিয়ে দেন। কিন্তু এটা ঠিক নয় বলেই তার মতামত। তিনি বলেছেন, এই সময় সংকল্প করে কোনও পুজো করা উচিত নয়। পাশাপাশি এই সময় যে কোনওরকম ক্ষৌর কর্ম অর্থাৎ চুল, দাড়ি, নখ কাটা থেকে বিরত থাকার পরামর্শ দিয়েছেন এই পুরোহিত।

Doi Chida Utsav: মহাপ্রভুর নির্দেশে আজও দই-চিঁড়ে বিতরণ হচ্ছে! দণ্ড মহোৎসবে ভক্তদের উপচে পড়া ভিড়

উত্তর ২৪ পরগনা: সাড়ম্বরে জেলায় পালিত হল দই-চিঁড়ে উৎসব। পানিহাটির চিঁড়ে মহোৎসবের সূচনা হয়েছিল আজ থেকে প্রায় ৫০০ বছর আগে। শ্রীচৈতন্য মহাপ্রভুর সময় থেকে এই চিঁড়ে উৎসব বা দণ্ড উৎসবের প্রথা চলে আসছে। সেই প্রথা মেনে এই বছর ৫০৮ তম দণ্ড মহোৎসব পালিত হল পানিহাটি গঙ্গার তীরবর্তী মহোৎসবতলা ঘাটে।

এই মহোৎসবে শুধু পানিহাটি নয়, সারা জেলা-সহ রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে বৈষ্ণব ধর্মালম্বী ভক্তরা ভিড় করেন। এমনকি ভিন রাজ্য থেকেও বহু ভক্ত আসেন এখানে। কথিত আছে, ঐশ্বর্যমণ্ডিত সপ্তগ্রামের রাজার একমাত্র পুত্র ছিলেন রঘুনাথ দাস গোস্বামী। তিনি শ্রীচৈতন্য মহাপ্রভুর মহিমায় আকৃষ্ট হয়ে বিপুল ঐশ্বর্য ও তার রূপসী পত্নীকে পরিত্যাগ করেন। মহাপ্রভুর দেখা পেতে তিনি নানা জায়গায় ঘুরতে থাকেন। একদিন প্রভু নিত্যানন্দ পানিহাটি গ্রামে এসেছেন শুনে রঘুনাথ দাস গোস্বামী সেখানে যান। সেখানে ভক্তদের ভিড় থাকায় তিনি দর্শনলাভের জন্য আকুল আগ্রহে অপেক্ষা করতে থাকেন। গঙ্গার তীরে যেখানে ভক্তদের সাথে শ্রীনিত্যানন্দ প্রভু বসে ছিলেন, সেখানে তিনি উপস্থিত হয়ে দূর থেকে দেখলেন গঙ্গাতট আলোকিত করে একটি বৃক্ষমূলে ভক্তপরিবৃত হয়ে শ্রীনিত্যানন্দ প্রভু বসে আছেন। শ্রী রঘুনাথ তাঁকে দেখেই দূর থেকে ষাষ্টাঙ্গে দণ্ডবৎ জানালেন।

আর‌ও পড়ুন: যোগ দিবসে বাংলার জন্য বিরাট খুশির খবর, চমক রায়দিঘির কিশোরের!

জমিদার শ্রী গোবর্ধন দাসের পুত্র রুঘুনাথ পানিহাটিতে এসেছেন, সেই খবর পেয়ে সারা গ্রামে সাড়া পড়ে গেল। ভক্তরা সেই সমাচার শ্রীনিত্যানন্দ প্রভুর শ্রীচরণে নিবেদন করেছিলেন। তিনি রঘুনাথের নাম শুনে বলে ওঠেন, ‘‘ওরে চোরা, এতদিনে দর্শন দিলি! আয়, আয়, আজ তোরে দণ্ড দেব।’’ নিত্যানন্দ প্রভু এভাবে আদর করে ডাক দিলেও শ্রী রঘুনাথ দ্বিধায় সঙ্কোচে দূরে দূরে থাকছিলেন। তখন শ্রীনিত্যানন্দ তাঁকে জোর করে কাছে টেনে এনে তাঁর মাথায় তাঁর শ্রীপাদপদ্ম স্পর্শ করান৷ এর পর মহাপ্রভু শ্রী চৈতন্য দেব উপস্থিত ভক্ত বৃন্দকে বলেছিলেন, রঘুনাথ দাস গোস্বামীকে শাস্তিস্বরূপ এখানে উপস্থিত সকলকে আহার হিসেবে দই-চিঁড়ে খাওয়াতে হবে। সেইই থেকে শুরু এই দই-চিঁড়ে উৎসবের।

প্রতি বছর পানিহাটির মহোৎসবতলা ঘাটে দণ্ড মহোৎসব পালিত হয়। এ বছরেও যথারীতি মহা ধুমধাম করে সেই প্রথা পালিত হয়েছে। তবে কয়েক বছর আগে এই দণ্ড মহোৎসব ঘিরে বিশৃঙ্খলার সৃষ্টি হয়, ভিড়ের চাপে বহু মানুষ পদপৃষ্ঠ হন। তারপর থেকেই প্রশাসনের তরফে বাড়তি সর্তকতা নেওয়া হয়েছে এই উৎসব ঘিরে। এদিনও তাই উৎসব পালনে ভক্তদের ভিড় লক্ষ্য করা যায় পানিহাটি মহোৎসব তলা ঘাটে। কোন‌ও রকম অপ্রীতিকর ঘটনা যাতে না ঘটে, সেদিকে কড়া নজর ছিল প্রশাসনের। আগত ভক্তদের যাতায়াত ও যোগাযোগের সুবিধার দিকেও বাড়তি নজর রাখা হয়েছে এবছর। এদিন এই উৎসব উপলক্ষে ভক্ত সমাগমের মধ্যে দিয়ে পানিহাটি মহোৎসব তলা ঘাটে চলছে দন্ড মহোৎসব পালন।

রুদ্রনারায়ণ রায়

Ambubachi 2024 Schedule: রাত পোহালেই শুরু অম্বুবাচী, কত দিন চলবে? জানুন নির্ঘণ্ট ও নিবৃত্তির সময়

চলছে আষাঢ়মাস। বর্ষাঋতুর অন্যতম এই মাসে পালিত হয় উর্বরতার প্রতীক অনুষ্ঠান অম্বুবাচী ।
চলছে আষাঢ়মাস। বর্ষাঋতুর অন্যতম এই মাসে পালিত হয় উর্বরতার প্রতীক অনুষ্ঠান অম্বুবাচী ।

 

এ বছর অম্বুবাচী শুরু হবে ২২ জুন, শনিবার৷
এ বছর অম্বুবাচী শুরু হবে ২২ জুন, শনিবার৷

 

অম্বুবাচী চলবে ২৫ জুন, বুধবার পর্যন্ত৷
অম্বুবাচী চলবে ২৫ জুন, বুধবার পর্যন্ত৷z

 

অম্বুবাচী উপলক্ষে ২২ থেকে ২৫ জুন বন্ধ থাকবে কামাখ্যা মন্দিরের গর্ভগৃহ৷
অম্বুবাচী উপলক্ষে ২২ থেকে ২৫ জুন বন্ধ থাকবে কামাখ্যা মন্দিরের গর্ভগৃহ৷

 

এ বছর অম্বুবাচীর ‘নিবৃত্তি সময়’ ২৫ জুনের রাত ৯.০৮ মিনিট৷
এ বছর অম্বুবাচীর ‘নিবৃত্তি সময়’ ২৫ জুনের রাত ৯.০৮ মিনিট৷

 

সাধারণ ভক্ত ও পুণ্যার্থীর জন্য কামাখ্যা মন্দিরের দরজা উন্মুক্ত হবে ২৬ জুন, বৃহস্পতিবার সকাল ৬ টায়৷
সাধারণ ভক্ত ও পুণ্যার্থীর জন্য কামাখ্যা মন্দিরের দরজা উন্মুক্ত হবে ২৬ জুন, বৃহস্পতিবার সকাল ৬ টায়৷

 

এই পার্বণ উপলক্ষে ভক্ত সমাগম হয় কামাখ্যা মন্দিরে। বসে অম্বুবাচী মেলাও।
এই পার্বণ উপলক্ষে ভক্ত সমাগম হয় কামাখ্যা মন্দিরে। বসে অম্বুবাচী মেলাও।

Ashada Purnima 2024 Dos & Donts: আজ আষাঢ় পূর্ণিমা কত ক্ষণ আছে? পুণ্যতিথির সন্ধ্যায় এই গাছের নীচে জ্বালুন প্রদীপ, জীবন ভরে থাকবে অর্থসুখ, সমৃদ্ধি ও সৌভাগ্যে

আজ, শুক্রবার আষাঢ় পূর্ণিমা৷ জ্যোতিষ মতে এই দিনটি অত্যন্ত মাহাত্ম্যপূর্ণ৷ বিশ্বাসীদের কাছে এই তিথি অত্যন্ত পবিত্র৷
আজ, শুক্রবার আষাঢ় পূর্ণিমা৷ জ্যোতিষ মতে এই দিনটি অত্যন্ত মাহাত্ম্যপূর্ণ৷ বিশ্বাসীদের কাছে এই তিথি অত্যন্ত পবিত্র৷

 

শুক্রবার সকাল ৭.৩২ মিনিটে শুরু হচ্ছে পূর্ণিমা তিথি। এই শুভ তিথি থাকবে ২২ জুন শনিবার সকাল ৬.৩৭ মিনিট পর্যন্ত।
শুক্রবার সকাল ৭.৩২ মিনিটে শুরু হচ্ছে পূর্ণিমা তিথি। এই শুভ তিথি থাকবে ২২ জুন শনিবার সকাল ৬.৩৭ মিনিট পর্যন্ত।

 

আষাঢ় পূর্ণিমা তিথিতে পালনীয় কিছু আচার অনুষ্ঠান আছে৷ সেগুলি নিষ্ঠা ভরে পালন করলে জীবনে সুখ, সমৃদ্ধি, অর্থ ও সৌভাগ্যের অভাব হবে না৷ বলছেন জ্যোতিষ বিশেষজ্ঞ মৃত্যুঞ্জয় ওঝা৷
আষাঢ় পূর্ণিমা তিথিতে পালনীয় কিছু আচার অনুষ্ঠান আছে৷ সেগুলি নিষ্ঠা ভরে পালন করলে জীবনে সুখ, সমৃদ্ধি, অর্থ ও সৌভাগ্যের অভাব হবে না৷ বলছেন জ্যোতিষ বিশেষজ্ঞ মৃত্যুঞ্জয় ওঝা৷

 

এই তিথিতে ভোরে গঙ্গাস্নান অত্যন্ত পুণ্যরীতি বলে মনে করা হয়৷ নয়তো স্নানের জলে মিশিয়ে নিতে পারেন কয়েক ফোঁটা গঙ্গাজল ও তিল৷
এই তিথিতে ভোরে গঙ্গাস্নান অত্যন্ত পুণ্যরীতি বলে মনে করা হয়৷ নয়তো স্নানের জলে মিশিয়ে নিতে পারেন কয়েক ফোঁটা গঙ্গাজল ও তিল৷

 

স্নানের পর সূর্যদেবকে পুজো করে অর্ঘ্য নিবেদন করুন৷ বাড়ির কাছে অশ্বত্থগাছ থাকলে সেখানে জলদান করুন৷ প্রদক্ষিণ করে সরষের তেলের প্রদীপ প্রজ্বলন করতে ভুলবেন না৷
স্নানের পর সূর্যদেবকে পুজো করে অর্ঘ্য নিবেদন করুন৷ বাড়ির কাছে অশ্বত্থগাছ থাকলে সেখানে জলদান করুন৷ প্রদক্ষিণ করে সরষের তেলের প্রদীপ প্রজ্বলন করতে ভুলবেন না৷

 

সন্ধ্যাতেও অশ্বত্থগাছে জলদানের পর প্রদীপ প্রজ্বলন করুন৷ নিবেদন করুন প্রজ্বলিত সুগন্ধি ধূপকাঠি৷
সন্ধ্যাতেও অশ্বত্থগাছে জলদানের পর প্রদীপ প্রজ্বলন করুন৷ নিবেদন করুন প্রজ্বলিত সুগন্ধি ধূপকাঠি৷

 

 আষাঢ় পূর্ণিমার সকালে ভগবান বিষ্ণু, দেবী লক্ষ্মী এবং রাতে চন্দ্রদেবতার পুজো করুন৷ এতে পুণ্যসঞ্চয়ের পথ সুগম হবে৷ জীবন থেকে দূর হবে নেগেটিভ শক্তি৷
আষাঢ় পূর্ণিমার সকালে ভগবান বিষ্ণু, দেবী লক্ষ্মী এবং রাতে চন্দ্রদেবতার পুজো করুন৷ এতে পুণ্যসঞ্চয়ের পথ সুগম হবে৷ জীবন থেকে দূর হবে নেগেটিভ শক্তি৷

 

পূর্ণিমা তিথিতে মহামৃত্যঞ্জয় মন্ত্র এবং গায়ত্রী মন্ত্র অত্যন্ত পুণ্যদায়ী৷ এই পুণ্য তিথিতে সাত্তিক আহার গ্রহণই বাঞ্ছনীয়৷
পূর্ণিমা তিথিতে মহামৃত্যঞ্জয় মন্ত্র এবং গায়ত্রী মন্ত্র অত্যন্ত পুণ্যদায়ী৷ এই পুণ্য তিথিতে সাত্তিক আহার গ্রহণই বাঞ্ছনীয়৷

Ashadha Purnima Rituals 2024: শুক্রবার আষাঢ় পূর্ণিমা! সন্ধ্যায় চন্দ্রদেবতাকে এই জিনিস নিবেদন করলে দূর হবে দাম্পত্য বিবাদ! সুখের হবে বিবাহিত জীবন

রাত পোহালেই শুক্রবার আষাঢ় মাসের পূর্ণিমা। এই মাসের শুক্লপক্ষের পূর্ণিমা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আষাঢ় পূর্ণিমাকে বিশেষ মাহাত্ম্যপূর্ণ বলে মনে করেন বিশ্বাসীরা।
রাত পোহালেই শুক্রবার আষাঢ় মাসের পূর্ণিমা। এই মাসের শুক্লপক্ষের পূর্ণিমা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আষাঢ় পূর্ণিমাকে বিশেষ মাহাত্ম্যপূর্ণ বলে মনে করেন বিশ্বাসীরা।

 

বিশেষ কিছু আচার আচরণ আছে যেগুলি পূর্ণিমা তিথিতে পালন করলে অত্যন্ত শুভ ফল লাভ করা যায়। জীবন ভরে ওঠে ধনসম্পদ, শ্রী ও সৌহার্দে। বলছেন বিশেষজ্ঞ হিতেন্দ্রকুমার শর্মা।
বিশেষ কিছু আচার আচরণ আছে যেগুলি পূর্ণিমা তিথিতে পালন করলে অত্যন্ত শুভ ফল লাভ করা যায়। জীবন ভরে ওঠে ধনসম্পদ, শ্রী ও সৌহার্দে। বলছেন বিশেষজ্ঞ হিতেন্দ্রকুমার শর্মা।

 

পূর্ণিমা তিথিতে ভগবান বিষ্ণু এবং দেবীলক্ষ্মীর পুজো করা অত্যন্ত শুভ বলে মনে করা হয়। তাঁদের আরাধনা করার পাশাপাশি অশ্বত্থগাছে জল, ফল এবং পুষ্পার্ঘ্য নিবেদন করুন। প্রদক্ষিণ করুন পবিত্র অশ্বত্থগাছকে।
পূর্ণিমা তিথিতে ভগবান বিষ্ণু এবং দেবীলক্ষ্মীর পুজো করা অত্যন্ত শুভ বলে মনে করা হয়। তাঁদের আরাধনা করার পাশাপাশি অশ্বত্থগাছে জল, ফল এবং পুষ্পার্ঘ্য নিবেদন করুন। প্রদক্ষিণ করুন পবিত্র অশ্বত্থগাছকে।

 

দাম্পত্যে বিবাদ ও বিঘ্ন থাকলে স্বামী এবং স্ত্রী একসঙ্গে চন্দ্রদেবতাকে পরমান্ন বা পায়েস অথবা দুধ নিবেদন করতে পারেন। মনে করা হয় এর ফলে বিবাহিত জীবনের সমস্যা দূর হবে।
দাম্পত্যে বিবাদ ও বিঘ্ন থাকলে স্বামী এবং স্ত্রী একসঙ্গে চন্দ্রদেবতাকে পরমান্ন বা পায়েস অথবা দুধ নিবেদন করতে পারেন। মনে করা হয় এর ফলে বিবাহিত জীবনের সমস্যা দূর হবে।

 

পূর্ণিমা তিথিতে ইষ্টদেবতাকে পরমান্ন নিবেদন করলে অত্যন্ত শুভ ফল লাভ করা যায় বলে বিশ্বাস। পুণ্য অর্জনের লক্ষ্যে এই শুভ তিথিতে পায়েস খাওয়া বিধেয় বলে মনে করা হয়।
পূর্ণিমা তিথিতে ইষ্টদেবতাকে পরমান্ন নিবেদন করলে অত্যন্ত শুভ ফল লাভ করা যায় বলে বিশ্বাস। পুণ্য অর্জনের লক্ষ্যে এই শুভ তিথিতে পায়েস খাওয়া বিধেয় বলে মনে করা হয়।

 

আষাঢ় পূর্ণিমায় ভোরে পুণ্যনদীতে স্নান সেরে ক্ষুধার্ত ও দরিদ্রদের অন্নবস্ত্রদান করুন। তাহলে পুণ্যস‍ঞ্চয়ের পথ সুগম হবে।
আষাঢ় পূর্ণিমায় ভোরে পুণ্যনদীতে স্নান সেরে ক্ষুধার্ত ও দরিদ্রদের অন্নবস্ত্রদান করুন। তাহলে পুণ্যস‍ঞ্চয়ের পথ সুগম হবে।

 

পূর্ণিমা তিথিতে বাড়ির মূল প্রবেশদ্বারে মাঙ্গলিক চিহ্ন অঙ্কন করুন। তাহলে জীবন থেকে নেগেটিভ এনার্জি দূর হয়ে জীবনে সদর্থক বার্তা আসবে।
পূর্ণিমা তিথিতে বাড়ির মূল প্রবেশদ্বারে মাঙ্গলিক চিহ্ন অঙ্কন করুন। তাহলে জীবন থেকে নেগেটিভ এনার্জি দূর হয়ে জীবনে সদর্থক বার্তা আসবে।