Tag Archives: India

Rising Bharat Summit 2024: ‘আমি এই একটি জিনিস বন্ধ করে দিয়েছি’, রাইজিং ভারত সামিটে বিরোধীদের নিশানা নরেন্দ্র মোদির

নয়াদিল্লি: সিএনএন-নিউজ18-এর মার্কি লিডারশিপ কনক্লেভের চতুর্থ সংস্করণ রাইজিং ভারত সামিট ২০২৪ অনুষ্ঠিত হচ্ছে ১৯ এবং ২০ মার্চ। আজ তার দ্বিতীয় তথা শেষ দিন। এদিন উদযাপিত হচ্ছে ভারতের অসাধারণ রূপান্তরমূলক সফর। আর দ্বিতীয় দিনে সকলের নজর ছিল নরেন্দ্র মোদির দিকে। প্রধানমন্ত্রী ভাষণ শুরুর পর থেকেই তিনি উদ্দীপিত ভঙ্গিতে ভারতের বদলে যাওয়া চিত্রের কথা তুলে ধরেন। তিনি বলেন, ”এই সরকার সরকারি খাতের সব তছরুপ বন্ধ করে দিয়েছে। এই ভারত নতুন ভারত, গরিব মানুষের ভারত।”

মোদির কথায়, ”শেষ ১০ বছরে ভারতের ২৫ কোটি মানুষ দারিদ্র থেকে বেরিয়ে এসেছেন। এত সহজে এটা হয়নি। আমরা পঞ্চম শক্তিশালী অর্থনীতির দেশ। এই কাজও সহজ ছিল না। আমাদের একটাই লক্ষ্য – দেশই প্রথম।”

আরও পড়ুন: ‘নতুন ভারত সন্ত্রাসের ক্ষতকে সহ্য করে না’, রাইজিং ভারতে বললেন প্রধানমন্ত্রী মোদি

তাঁর সংযোজন, ”আমরা সরকারের পদ্ধতিগত পরিবর্তন এনেছিলাম। আর এটা সম্ভব হয়েছে, শুধুমাত্র দেশের জনগণের জন্য। দশ কোটি নকল সুবিধাভোগীকে বাদ দেওয়া হয়েছে। সেখানে সেই সুযোগ সুবিধা পাচ্ছেন গরিব মানুষ। সেই গরিব মানুষই আমাকে আশীর্বাদ করছে। বিরোধীদের সেই গরিব মানুষকেও খারাপ কথা বলেছে। সেই কারণেই দেশ সিদ্ধান্ত নিয়েছে, আরও একবার-মোদি সরকার।”

আরও পড়ুন: ‘ভারতীয় মুসলিমদের ভয় পাওয়ার কিছু নেই’, রাইজিং ভারত সামিটে আশ্বাস অমিত শাহের

নিউজ ১৮-এর রাইজিং ভারত অনুষ্ঠানে এসে দেশকে আতঙ্কবাদ থেকে রক্ষা করার বিষয়টিও তুলে ধরেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি৷ এ দিন, অনুষ্ঠানের শেষ অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন প্রধানমন্ত্রী৷ সেখানেই তিনি তাঁর বক্তব্যের শুরুতেই বালাকোটের প্রসঙ্গ তোলেন৷ উল্লেখ্য, এর পাঁচ বছর আগে মোদি যখন এসেছিলেন এই অনুষ্ঠানে, সেদিনই বালাকোটে সার্জিকাল স্ট্রাইক ঘটিয়েছিল ভারতীয় সেনা৷ সেই কথা উল্লেখ করেন মোদি৷

তিনি প্রথমেই জঙ্গিগোষ্ঠীর কার্যকলাপ নিয়েও একাধিক প্রসঙ্গ তোলেন তিনি৷ বলেন, ‘আমি এই অনুষ্ঠানে আসার পরে আমি ভাবছিলাম, এই এয়ারস্ট্রাইকের কথা৷’ তিনি তার পর বলেন, ‘এই নতুন ভারত কখনই সন্ত্রাসবাদকে কোনও স্থান দেয় না৷ বরং এটি জঙ্গিদের ধ্বংস অনেক বড় ক্ষতি করেছে৷ যাঁরা আমাদের দেশকে আতঙ্কে রাখত, সন্ত্রাসের সামনে রাখত, তাঁরা এখন কোথাওই নেই৷ এই নতুন ভারত সন্ত্রাসের জখমকে কখনই সহ্য করে না, সন্ত্রাসের ক্ষত যাঁরা উপহার দেয়, তাঁদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়৷’

Knowledge Story: জানেন, ভারতে প্রথম কত টাকার নোট ছাপা হয়? ৫০০, হাজার কিন্তু নয়, তাহলে? চমকে যাবেন

দেশের কারেন্সি জারি করার দায়িত্ব রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়ার (Reserve Bank Of India)-র উপর ন্যস্ত রয়েছে। সংবিধানের ধারা ২২ অনুসারে ভারতে নোট জারি করার অধিকার রিজার্ভ ব্যাংকের কাছে রয়েছে। ধারা ২৫-এ উল্লেখ রয়েছে যে নোটের ডিজাইন স্বরূপ কী হবে। রিজার্ভ ব্যাংক এবং কেন্দ্রীয় বোর্ড এর অনুশংসার ওপর বিচার করে তারপরে কেন্দ্রীয় সরকারের অনুমোদন নিতে হবে।
দেশের কারেন্সি জারি করার দায়িত্ব রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়ার (Reserve Bank Of India)-র উপর ন্যস্ত রয়েছে। সংবিধানের ধারা ২২ অনুসারে ভারতে নোট জারি করার অধিকার রিজার্ভ ব্যাংকের কাছে রয়েছে। ধারা ২৫-এ উল্লেখ রয়েছে যে নোটের ডিজাইন স্বরূপ কী হবে। রিজার্ভ ব্যাংক এবং কেন্দ্রীয় বোর্ড এর অনুশংসার ওপর বিচার করে তারপরে কেন্দ্রীয় সরকারের অনুমোদন নিতে হবে।
স্বাধীনতার পর ২ বছর বাদে ভারত নিজের প্রথম নোট জারি করে। রিজার্ভ ব্যাংক অনুসারে স্বাধীন ভারতের প্রথম নোট ১ টাকার ছিল। এটি ১৯৪৯ সালের ঘটনা।

স্বাধীনতার পর ২ বছর বাদে ভারত নিজের প্রথম নোট জারি করে। রিজার্ভ ব্যাংক অনুসারে স্বাধীন ভারতের প্রথম নোট ১ টাকার ছিল। এটি ১৯৪৯ সালের ঘটনা।
নোটের ওয়াটারমার্ক উইন্ডোতে কিং জর্জের ছবির জায়গায় সারনাথের অশোক স্তম্ভের লায়ন ক্যাপিটালকে প্রতীক হিসেবে জারি করা হয়।
নোটের ওয়াটারমার্ক উইন্ডোতে কিং জর্জের ছবির জায়গায় সারনাথের অশোক স্তম্ভের লায়ন ক্যাপিটালকে প্রতীক হিসেবে জারি করা হয়।
ভারতীয় রিজার্ভ ব্যাংক দ্বারা জারি সবচেয়ে উচ্চমূল্যের নোট ১০ হাজার টাকার ছিল। এটি ১৯৩৮ সালে জারি করা হয়েছিল। এরপর ১৯৪৬ সালে এটিই রিজার্ভ ব্যাংক ফেরত নিয়ে নেয়।
ভারতীয় রিজার্ভ ব্যাংক দ্বারা জারি সবচেয়ে উচ্চমূল্যের নোট ১০ হাজার টাকার ছিল। এটি ১৯৩৮ সালে জারি করা হয়েছিল। এরপর ১৯৪৬ সালে এটিই রিজার্ভ ব্যাংক ফেরত নিয়ে নেয়।
১৯৫৪ সালে দ্বিতীয়বার ১০ হাজার টাকার নোট জারি করা হয়। এরপর ১৯৭৮ সালের রিজার্ভ ব্যাংক এই নোট ফেরত নিয়ে নেয়।
১৯৫৪ সালে দ্বিতীয়বার ১০ হাজার টাকার নোট জারি করা হয়। এরপর ১৯৭৮ সালের রিজার্ভ ব্যাংক এই নোট ফেরত নিয়ে নেয়।
রিজার্ভ ব্যাংক দ্বারা জারি ব্যাংক নোটের ভাষা প্যানেলে ১৫ টি ভাষা দেখা যায়। এছাড়া নোটের কেন্দ্রে প্রমুখ রূপে হিন্দি এবং ব্যাংক নোট এর পেছনে ইংরেজিতে লেখা থাকে। নোটের ভ্যালু ১৫ টি ভারতীয় ভাষায় লেখা রয়েছে।
রিজার্ভ ব্যাংক দ্বারা জারি ব্যাংক নোটের ভাষা প্যানেলে ১৫ টি ভাষা দেখা যায়। এছাড়া নোটের কেন্দ্রে প্রমুখ রূপে হিন্দি এবং ব্যাংক নোট এর পেছনে ইংরেজিতে লেখা থাকে। নোটের ভ্যালু ১৫ টি ভারতীয় ভাষায় লেখা রয়েছে।
৮ নভেম্বর ২০১৬ তে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ঘোষণার পর ৫০০ এবং ১০০০ টাকার নোট বাতিল করে দেওয়া হয়। এর জায়গায় রিজার্ভ ব্যাংক ৫০০ এবং ২০০০  টাকার নোট জারি করেছিল। রিজার্ভ ব্যাংকের দাবি ছিল যে ২০০০ টাকার নোট ওই নোটের ভ্যালু খুব দ্রুত রিপ্লেস করে দেবে।
৮ নভেম্বর ২০১৬ তে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ঘোষণার পর ৫০০ এবং ১০০০ টাকার নোট বাতিল করে দেওয়া হয়। এর জায়গায় রিজার্ভ ব্যাংক ৫০০ এবং ২০০০ টাকার নোট জারি করেছিল। রিজার্ভ ব্যাংকের দাবি ছিল যে ২০০০ টাকার নোট ওই নোটের ভ্যালু খুব দ্রুত রিপ্লেস করে দেবে।
যদিও রিজার্ভ ব্যাংক জানিয়েছিল যে ৩১ মার্চ ২০২৩ পর্যন্ত ৩.৬২ লাখ কোটি টাকা ভ্যালু দু হাজারের নোট সার্কুলেশনে ছিল। এই মোট নোটের circulation এর কেবল ১০.৮% অংশ ছিল।
যদিও রিজার্ভ ব্যাংক জানিয়েছিল যে ৩১ মার্চ ২০২৩ পর্যন্ত ৩.৬২ লাখ কোটি টাকা ভ্যালু দু হাজারের নোট সার্কুলেশনে ছিল। এই মোট নোটের circulation এর কেবল ১০.৮% অংশ ছিল।
দেশের ২০০০ টাকার নোট সবচেয়ে বেশি ২০১৭-১৮ সময়ে বাজারে ছিল। এই সময় বাজারে ২ হাজার টাকার ৩৩ হাজার ৬৩০ লক্ষ নোট চলছিল। এর মোট ভ্যালু ৬.৭২ লাখ কোটি টাকা ছিল।

দেশের ২০০০ টাকার নোট সবচেয়ে বেশি ২০১৭-১৮ সময়ে বাজারে ছিল। এই সময় বাজারে ২ হাজার টাকার ৩৩ হাজার ৬৩০ লক্ষ নোট চলছিল। এর মোট ভ্যালু ৬.৭২ লাখ কোটি টাকা ছিল।

Record: বিশ্বের সবচেয়ে বড়! নাম উঠল ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসে! এবার শোভা পাবে অযোধ্যায়, কী সেই জিনিস?

ভোপাল: মধ্যপ্রদেশের রেওয়ায় তৈরি হল সচবেয়ে বড় ড্রাম। নাম উঠেছে এশিয়া বুক অফ ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসেও। এবার এই ড্রাম অযোধ্যার শ্রীরাম মন্দির ট্রাস্টের হাতে তুলে দেওয়া হবে। মহাশিবরাত্রির দিন শিব শোভাযাত্রায় এই ড্রাম বাজানো হয়েছিল। দেখতে ভিড় জমিয়েছিলেন হাজার হাজার মানুষ।

রেওয়ারর এই ড্রামকে বিশ্বের বৃহত্তম ড্রাম বলা হচ্ছে। যেমন আকার, তেমন ওজন। মহাশিবরাত্রির দিন শিবের শোভাযাত্রাতেও এই ড্রামই ছিল আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দু। দেখতে বিশালাকার ঢোলের মতো। অনেকে নগারাও বলেন। যে নামেই ডাকা হোক না কেন, বিপুল আকারের জন্য ইতিমধ্যেই এশিয়া বুক অফ ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসে নাম উঠেছে এর।

এই ঢোল বা নগাড়া তৈরি করেছে শিব বরাত কমিটি। কমিটির চেয়ারম্যান মনীশ গুপ্তা জানান, রেওয়াতেই এই ড্রাম তৈরি করা হয়েছে। এটি বিশ্বের বৃহত্তম ড্রাম। এই ড্রামের অনেক বিশেষত্ব রয়েছে। এশিয়া বুক অফ রেকর্ডসের তরফে পর্যবেক্ষকের ভূমিকায় রেওয়ায় এসেছিলেন একে জৈন। তিনি ড্রামের দৈর্ঘ্য, প্রস্থ এবং ওজন পরিমাপ করেন। দেখা গিয়েছে, বিশাল এই ড্রাম ১২ বাই ১২ বাই ৮, এর ওজন ১১০০ কেজি।

আরও পড়ুন: দেশের মেয়ের সঙ্গে বিদেশী বরের বিয়ে! কিন্তু যা কাণ্ড ঘটাল বর, দেখতে উপচে পড়ল ভিড়

এশিয়া বুক অফ রেকর্ডসের প্রতিনিধি এ কে জৈন বলেছেন, এই সমস্ত বৈশিষ্ট্যগুলির কারণে এই ড্রামটি এশিয়া বুক অফ রেকর্ডসে নাম তুলল। এর জন্য রেওয়ার শিব বারাত কমিটির চেয়ারম্যান মনীশ গুপ্তাকে অভিনন্দন জানিয়েছেন তিনি। একসঙ্গে একাধিক মানুষ এই ড্রাম বাজাতে পারবেন বলে জানা গিয়েছে।

আরও পড়ুন: বলুন তো, আরপিএফ ও জিআরপি-র তফাৎ কী? না জানলে কিন্তু অসুবিধায় পড়তে পারেন

শিব বরাত কমিটির মনীশ গুপ্তা জানিয়েছেন যে এই ড্রামটি তৈরি করা হয়েছে রেওয়ার বৈজু ধর্মশালায়। রেওয়া, প্রয়াগরাজ, দিল্লি, আলিগড়ের শিল্পীরা এটি তৈরি করেছেন। বিশাল এই ড্রাম তৈরি করতে এক মাসেরও বেশি সময় লেগেছে।

এই ড্রাম সম্পর্কে আরও একটি বিশেষ তথ্য সামনে এসেছে। জানা গিয়েছে, ১২ মার্চ ১০১টি চার চাকার গাড়ি গ্র্যান্ড রোড শো করে অযোধ্যা রাম মন্দিরে নিয়ে আসা হয়েছে এই ড্রাম। তারপর তুলে দেওয়া হয়েছে রামমন্দির ট্রাস্টের হাতে। শোভাযাত্রা দেখতে রাস্তার দুপাশে ভিড় জমান অগণিত মানুষ। ড্রামের উপর পুষ্পবৃষ্টি করেন তাঁরা।

India’s Fish Eating Population: বলুন দেখি দেশের কোন রাজ্যের মানুষ সবথেকে বেশি মাছ খান? তালিকায় পশ্চিমবঙ্গ নেই প্রথম পাঁচে! বাংলার স্থান জানলে চমকে যাবেনই

নয়াদিল্লি: মাছে মন মজেছে ভারতবাসীর৷ সাম্প্রতিক গবেষণায় উঠে এসেছে চাঞ্চল্যকর তথ্য৷ দেখা যাচ্ছে, সম্প্রতি দেশ জুড়ে উল্লেখযোগ্য ভাবে বেড়েছে মাছ খাওয়া৷ ‘Fish Consumption In India: Patterns And Trends’ শীর্ষক এই গবেষণা হয়েছে Council of Agricultural Research বা ICAR-এর তত্ত্বাবধানে৷ কৃষি এবং কৃষক কল্যাণ মন্ত্রক, ভারত সরকার এবং ওয়ার্ল্ড ফিশ ইন্ডিয়ার অধীনে করা এই সমীক্ষা তথা গবেষণায় যে যে তথ্য দেখা যাচ্ছে, তা চমকে দেবে৷

গবেষক তথা সমীক্ষকরা ২০০৫-০৬ থেকে শুরু করে ২০১৯-২১ পর্যন্ত তথ্য অনুসন্ধান করেছেন৷ সেখানে দেখা যাচ্ছে জনসংখ্যাবৃদ্ধি, সম্পদবৃদ্ধি এবং খাদ্যগ্রহণের পরিবর্তিত ধারায় মাছ খাওয়ার হার অনেকটাই বেড়েছে ভারতবাসীর মধ্যে৷ ২০১৯-২০ সালের পরিসংখ্যান বলছে ৫.৯৫% ভারতবাসী রোজ মাছ খান৷ সপ্তাহে অন্তত ১ দিন খান ৩৪.৮% এবং খান মাঝে মাঝে মাছ মুখে তোলেন ৩১.৩৫% দেশবাসী৷

পশ্চিমবঙ্গ-সহ পূর্ব ভারত এবং উত্তর পূর্ব ভারতের রাজ্যগুলি, তামিলনাড়ু, কেরল, গোয়ার মানুষ বেশি হারে মাছ খান৷ উত্তর এবং পশ্চিম ভারতের রাজ্যগুলি যেমন পঞ্জাব, হরিয়ানা ও রাজস্থানের মানুষ খুব কম মাছ খান, মাত্র ৩০%৷ কিন্তু সুদূর উত্তরে জম্মু কাশ্মীরে আবার মাছ খাওয়ার হার বেড়েছে অনেকটাই৷ রিপোর্ট বলছে, দৈনিক আহারে সবথেকে বেশি মাছ খান কেরল ও গোয়ার মানুষ৷

আরও পড়ুন : ডাইজেস্টিভ বিস্কুট খেলে কি সত্যি ওজন কমে? এই বিস্কুট উপকারী না ক্ষতিকর? জানুন সত্যিটা

পাশাপাশি সার্বিক ভাবে শতকরার দিক থেকে সবথেকে বেশি মাছ খান ত্রিপুরার মানুষ৷ তার পর আছেন যথাক্রমে মণিপুর, অসম, অরুণাচলপ্রদেশ, নাগাল্যান্ড এবং পশ্চিমবঙ্গ৷ অর্থাৎ শতকরার হিসেবে সর্বোচ্চ মাছ ভক্ষণকারীদের তালিকায় বাংলার স্থান ষষ্ঠ৷ অন্যদিকে সারা দেশে সবথেকে কম মাছ খান হরিয়ানাবাসী৷ মাত্র ২০.৬%৷ তার পরে আছে পঞ্জাব এবং রাজস্থান৷

দেশের রাজ্য এবং কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলির মধ্যে পার ক্যাপিটা বার্ষিক হিসেবে সবথেকে বেশি মাছ খান লক্ষদ্বীপের বাসিন্দারা৷ তার পর তালিকায় আছে যথাক্রমে গোয়া, আন্দামান এবং নিকোবর দ্বীপপুঞ্জ, ত্রিপুরা এবং ছত্তীসগঢ়৷ অর্থাৎ এই পরিসংখ্যানেও প্রথম পাঁচে নেই বাংলা! বাঙালি মানেই মাছে ভাতে-আমাদের চেনা ভাবনার এই মৎস্যপুরাণ বাস্তবের সমীক্ষায় দেখা দিল উলটপুরাণ হয়ে৷

India Tallest Building: ভারতের বুর্জ খলিফা! সবচেয়ে উঁচু বিল্ডিং! কোথায় আছে জানেন? কত তলা! শুনলে তাজ্জব হয়ে যাবেন

মুম্বই: ভারতের বুর্জ খলিফা। এমন নামে ডাকাই যায়! তবে খুব কম লোকই এটি সম্পর্কে জানেন। ২০০৭ সাল থেকে এর নির্মাণকাজ চলছে। তবে প্রতিবারই কোনও না কোনও বাধার সম্মুখীন হয় এই বিল্ডিং। আজ পর্যন্ত এর নির্মাণকাজ শেষ হয়নি।
মুম্বই: ভারতের বুর্জ খলিফা। এমন নামে ডাকাই যায়! তবে খুব কম লোকই এটি সম্পর্কে জানেন। ২০০৭ সাল থেকে এর নির্মাণকাজ চলছে। তবে প্রতিবারই কোনও না কোনও বাধার সম্মুখীন হয় এই বিল্ডিং। আজ পর্যন্ত এর নির্মাণকাজ শেষ হয়নি।
মুম্বইয়ের ওরলিতে নির্মিত প্যালেস রয়্যালের মূল কাঠামো সম্পূর্ণ হয়েছে। মেঝেও তৈরি করা হয়েছে। তবে এখনও কাজ অসম্পূর্ণ। খুব শীঘ্রই এই বিল্ডিংয়ের কাজ শেষ হবে বলে অনুমান করা হচ্ছে।
মুম্বইয়ের ওরলিতে নির্মিত প্যালেস রয়্যালের মূল কাঠামো সম্পূর্ণ হয়েছে। মেঝেও তৈরি করা হয়েছে। তবে এখনও কাজ অসম্পূর্ণ। খুব শীঘ্রই এই বিল্ডিংয়ের কাজ শেষ হবে বলে অনুমান করা হচ্ছে।
এই ভবনটি নিয়ে সময়ে সময়ে আলোচনা হয়। এটি নির্মাণের গল্প অদ্ভুত এবং দুঃখজনকও বটে! ২০০৭ সালে এই বিল্ডিং নির্মাণের কাজ শুরু হয়। যিনি এই প্রকল্পের ভিত্তি স্থাপন করেছিলেন, তাঁর নাম বিকাশ কাসলিওয়াল।
এই ভবনটি নিয়ে সময়ে সময়ে আলোচনা হয়। এটি নির্মাণের গল্প অদ্ভুত এবং দুঃখজনকও বটে! ২০০৭ সালে এই বিল্ডিং নির্মাণের কাজ শুরু হয়। যিনি এই প্রকল্পের ভিত্তি স্থাপন করেছিলেন, তাঁর নাম বিকাশ কাসলিওয়াল।
তিনি একজন রিয়েল এস্টেট ডেভেলপার। শ্রীরাম আরবান ইনফ্রার কর্ণধার ছিলেন। গত বছর মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রীর কাছে তাঁর লেখা একটি চিঠি এই বিল্ডিং নিয়ে ফের আলোচনার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছিল।
তিনি একজন রিয়েল এস্টেট ডেভেলপার। শ্রীরাম আরবান ইনফ্রার কর্ণধার ছিলেন। গত বছর মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রীর কাছে তাঁর লেখা একটি চিঠি এই বিল্ডিং নিয়ে ফের আলোচনার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছিল।
কাসলিওয়ালের অভিযোগ ছিল, এই বিল্ডিং তৈরিতে ১০০০ কোটি টাকার কেলেঙ্কারি হয়েছে। কাসলিওয়াল মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী একনাথ শিন্ডেকে লেখা একটি চিঠিতে বলেছেন, রাজ্য সরকার এবং বৃহত্তর মুম্বাই মিউনিসিপ্যাল ​​কর্পোরেশন এই ভবনটি নির্মাণে রাজস্বের ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছে। তবে এই অভিযোগের পর কী হল, সে খবর নেই কারও কাছে।
কাসলিওয়ালের অভিযোগ ছিল, এই বিল্ডিং তৈরিতে ১০০০ কোটি টাকার কেলেঙ্কারি হয়েছে। কাসলিওয়াল মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী একনাথ শিন্ডেকে লেখা একটি চিঠিতে বলেছেন, রাজ্য সরকার এবং বৃহত্তর মুম্বাই মিউনিসিপ্যাল ​​কর্পোরেশন এই ভবনটি নির্মাণে রাজস্বের ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছে। তবে এই অভিযোগের পর কী হল, সে খবর নেই কারও কাছে।
বিল্ডিংয়ের উপরের তলার কাজ শুরু হওয়ার ৫ বছর পর ২০১২ সালে শেষ হয়। সেই বছর বিল্ডিংয়ের বিরুদ্ধে একাধিক জনস্বার্থ মামলা দায়ের করা হয়। বিষয়টি আদালতে পৌঁছয় এবং এর নির্মাণ বন্ধ করা হয়। এই প্রকল্পের উদ্যোক্তা শ্রীরাম আরবান ইনফ্রা নিজেই দেউলিয়া হয়ে গিয়েছিল।
বিল্ডিংয়ের উপরের তলার কাজ শুরু হওয়ার ৫ বছর পর ২০১২ সালে শেষ হয়। সেই বছর বিল্ডিংয়ের বিরুদ্ধে একাধিক জনস্বার্থ মামলা দায়ের করা হয়। বিষয়টি আদালতে পৌঁছয় এবং এর নির্মাণ বন্ধ করা হয়। এই প্রকল্পের উদ্যোক্তা শ্রীরাম আরবান ইনফ্রা নিজেই দেউলিয়া হয়ে গিয়েছিল।
তারা ইন্ডিয়াবুলসের কাছ থেকে ঋণ নিয়েছিল। তাই ইন্ডিয়াবুলস প্রকল্পটি নিলাম করে। আশ্রয় প্রাইভেট লিমিটেড ওই প্রকল্প ২০২২ সালের শেষের দিকে ফের শুরু করে। এই বিল্ডিং তৈরিতে ব্যয় হয়েছে প্রায় তিন হাজার কোটি টাকা।
তারা ইন্ডিয়াবুলসের কাছ থেকে ঋণ নিয়েছিল। তাই ইন্ডিয়াবুলস প্রকল্পটি নিলাম করে। আশ্রয় প্রাইভেট লিমিটেড ওই প্রকল্প ২০২২ সালের শেষের দিকে ফের শুরু করে। এই বিল্ডিং তৈরিতে ব্যয় হয়েছে প্রায় তিন হাজার কোটি টাকা।
এই বিল্ডিংয়ে মোট ৭২টি তলা রয়েছে। এটি একটি প্রিমিয়াম আবাসিক বিল্ডিং। যেহেতু এটি ভারতের সবচেয়ে উঁচু আবাসিক বিল্ডিং, তাই এখানকার ফ্ল্যাটের দাম সেই অনুযায়ী চড়া। ২০১৩ সালে এই বিল্ডিংয়ের একটি ফ্ল্যাটের বুকিং মূল্য ছিল ২৭ কোটি টাকা। আজ এখানকার সবচেয়ে সস্তা ফ্ল্যাটের দাম ৪০ কোটি টাকা।
এই বিল্ডিংয়ে মোট ৭২টি তলা রয়েছে। এটি একটি প্রিমিয়াম আবাসিক বিল্ডিং। যেহেতু এটি ভারতের সবচেয়ে উঁচু আবাসিক বিল্ডিং, তাই এখানকার ফ্ল্যাটের দাম সেই অনুযায়ী চড়া। ২০১৩ সালে এই বিল্ডিংয়ের একটি ফ্ল্যাটের বুকিং মূল্য ছিল ২৭ কোটি টাকা। আজ এখানকার সবচেয়ে সস্তা ফ্ল্যাটের দাম ৪০ কোটি টাকা।

Flying Taxi: ভারতে চালু হবে উড়ন্ত ট্যাক্সি! বাঙালি বিজ্ঞানীর হাত ধরে! কবে চালু, কত ভাড়া জানেন? আকাশে উড়বেন

কলকাতা: ফ্লাইং ট্যাক্সি, বিগত বেশ কয়েক বছর ধরে সোশ্যাল মিডিয়াতে নানান ছবি ভাইরাল হয়েছে এই নিয়ে। এমন যন্ত্র এলে যাতায়াতের বিরাট সুবিধে হয়ে যায়। কিন্তু জানেন কি এমন এক যন্ত্রের খোঁজ চলছে ভারতেই! হ্যাঁ, আর মাত্র কয়েকটা বছর তারপরই কল্পবিজ্ঞানের গল্প নেমে আসবে বাস্তবে।
কলকাতা: ফ্লাইং ট্যাক্সি, বিগত বেশ কয়েক বছর ধরে সোশ্যাল মিডিয়াতে নানান ছবি ভাইরাল হয়েছে এই নিয়ে। এমন যন্ত্র এলে যাতায়াতের বিরাট সুবিধে হয়ে যায়। কিন্তু জানেন কি এমন এক যন্ত্রের খোঁজ চলছে ভারতেই! হ্যাঁ, আর মাত্র কয়েকটা বছর তারপরই কল্পবিজ্ঞানের গল্প নেমে আসবে বাস্তবে।
বিষয়টি সম্পর্কে জানিয়েছেন ই প্লেন কোম্পানির প্রতিষ্ঠাতা এবং ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অফ মাদ্রাজের অ্যারোস্পেস ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের বিশিষ্ট বাঙালি বিজ্ঞানী সত্য চক্রবর্তী। ভারতের ব্যস্ত শহরগুলিতে যানজটের সমস্যা দূর করতে পারবে এই বিশেষ ট্যাক্সি। ই২০০ ট্যাক্সির একটি ছোট প্রতিরূপ, ই৫০-র ওড়ার পরীক্ষা ইতিমধ্যেই সফল হয়েছে।
বিষয়টি সম্পর্কে জানিয়েছেন ই প্লেন কোম্পানির প্রতিষ্ঠাতা এবং ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অফ মাদ্রাজের অ্যারোস্পেস ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের বিশিষ্ট বাঙালি বিজ্ঞানী সত্য চক্রবর্তী। ভারতের ব্যস্ত শহরগুলিতে যানজটের সমস্যা দূর করতে পারবে এই বিশেষ ট্যাক্সি। ই২০০ ট্যাক্সির একটি ছোট প্রতিরূপ, ই৫০-র ওড়ার পরীক্ষা ইতিমধ্যেই সফল হয়েছে।
প্রফেসর সত্য চক্রবর্তীর মতে, পূর্ণাবয়ব ট্যাক্সিটির প্রথম পরীক্ষামূলক উড়ান হতে পারে চলতি বছরের অক্টোবর-নভেম্বরে।উড়ন্ত গাড়ি! ট্রাফিক জ্যামে দাঁড়িয়ে আছি, আচমকা সামনের গাড়িগুলি টপকে উড়ে গেল গাড়ি। এমন কল্পনা, ছোটবেলায় আমরা অনেকেই করেছি। কিন্তু বর্তমানে, বিশ্বব্যাপী প্রযুক্তিগত অগ্রগতি এমন গতি পেয়েছে, যা কল্পনার কোনোকিছুই আর কল্পনার জগতে আটকে থাকছে না। চলে আসছে বাস্তবের মাটিতে। উড়ন্ত গাড়িও তেমনই এক বিষয়।
প্রফেসর সত্য চক্রবর্তীর মতে, পূর্ণাবয়ব ট্যাক্সিটির প্রথম পরীক্ষামূলক উড়ান হতে পারে চলতি বছরের অক্টোবর-নভেম্বরে।উড়ন্ত গাড়ি! ট্রাফিক জ্যামে দাঁড়িয়ে আছি, আচমকা সামনের গাড়িগুলি টপকে উড়ে গেল গাড়ি। এমন কল্পনা, ছোটবেলায় আমরা অনেকেই করেছি। কিন্তু বর্তমানে, বিশ্বব্যাপী প্রযুক্তিগত অগ্রগতি এমন গতি পেয়েছে, যা কল্পনার কোনোকিছুই আর কল্পনার জগতে আটকে থাকছে না। চলে আসছে বাস্তবের মাটিতে। উড়ন্ত গাড়িও তেমনই এক বিষয়।
আর বেশিদিন অপেক্ষা করতে হবে না। লাগতে পারে বড়জোর ৭ থেকে ৮ মাস। তারপরই দেখা যাবে উড়ন্ত ট্যাক্সি। আর, এই উড়ন্ত ট্যাক্সির দেখা মিলবে কিন্তু ভারতেই, আমেরিকা বা অন্য কোনও উন্নত দেশে নয়।
আর বেশিদিন অপেক্ষা করতে হবে না। লাগতে পারে বড়জোর ৭ থেকে ৮ মাস। তারপরই দেখা যাবে উড়ন্ত ট্যাক্সি। আর, এই উড়ন্ত ট্যাক্সির দেখা মিলবে কিন্তু ভারতেই, আমেরিকা বা অন্য কোনও উন্নত দেশে নয়।
এই অভাবনীয় সাফল্যের পিছনে রয়েছে আইআইটি মাদ্রাজের এক অধ্যাপকের মস্তিষ্ক।সংবাদমাধ্যম প্রতিবেদন অনুযায়ী, ভারতের প্রথম উড়ন্ত ট্যাক্সিটির নাম, ই২০০(e200)।
এই অভাবনীয় সাফল্যের পিছনে রয়েছে আইআইটি মাদ্রাজের এক অধ্যাপকের মস্তিষ্ক।সংবাদমাধ্যম প্রতিবেদন অনুযায়ী, ভারতের প্রথম উড়ন্ত ট্যাক্সিটির নাম, ই২০০(e200)।
ট্যাক্সিটি তৈরি করেছে ‘ইপ্লেন’ সংস্থা। এই সংস্থার প্রতিষ্ঠাতা, আইআইটি মাদ্রাজের অ্যারোস্পেস ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের বিশিষ্ট প্রফেসর সত্য চক্রবর্তী। ‘নিউজ১৮’-কে দেওয়া এক একান্ত সাক্ষাৎকারে, অধ্যাপক সত্য চক্রবর্তী এই উড়ন্ত ট্যাক্সির নকশা, নিরাপত্তা, শহরাঞ্চলে পরিবহনের ক্ষেত্রে এর সম্ভাবনার মতো বিভিন্ন দিক তুলে ধরেছেন। তাঁর মতে, ভারতের ব্যস্ত শহরগুলিতে যানজটের সমস্যা দূর করতে পারবে এই বিশেষ ট্যাক্সি। ই২০০ ট্যাক্সির একটি ছোট প্রতিরূপ, ই৫০-র ওড়ার পরীক্ষা ইতিমধ্যেই সফল হয়েছে।
ট্যাক্সিটি তৈরি করেছে ‘ইপ্লেন’ সংস্থা। এই সংস্থার প্রতিষ্ঠাতা, আইআইটি মাদ্রাজের অ্যারোস্পেস ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের বিশিষ্ট প্রফেসর সত্য চক্রবর্তী। ‘নিউজ১৮’-কে দেওয়া এক একান্ত সাক্ষাৎকারে, অধ্যাপক সত্য চক্রবর্তী এই উড়ন্ত ট্যাক্সির নকশা, নিরাপত্তা, শহরাঞ্চলে পরিবহনের ক্ষেত্রে এর সম্ভাবনার মতো বিভিন্ন দিক তুলে ধরেছেন। তাঁর মতে, ভারতের ব্যস্ত শহরগুলিতে যানজটের সমস্যা দূর করতে পারবে এই বিশেষ ট্যাক্সি। ই২০০ ট্যাক্সির একটি ছোট প্রতিরূপ, ই৫০-র ওড়ার পরীক্ষা ইতিমধ্যেই সফল হয়েছে।
প্রফেসর সত্য চক্রবর্তীর মতে, পূর্ণাবয়ব ট্যাক্সিটির প্রথম পরীক্ষামূলক উড়ান হতে পারে চলতি বছরের অক্টোবর-নভেম্বরে।অধ্যাপক আরও জানিয়েছেন, ভারতের স্থান সঙ্কুলানের জন্য উড়ন্ত ট্যাক্সিকে খুব আঁটসাঁট জায়গায় অবতরণ করতে হবে। সেভাবেই এই ট্যাক্সিকে নকশা করা হয়েছে। একই সঙ্গে একেকবার ব্যাটারি চার্জ করলে যাতে, এই উড়ন্ত ট্যাক্সি একাধিকবার স্বল্প দূরত্বের যাত্রা করতে পারে, সেই দিকেও নজর দেওয়া হয়েছে। তবে, সবথেকে বেশি জোর দেওয়া হয়েছে যাত্রী-নিরাপত্তায়।

প্রফেসর সত্য চক্রবর্তীর মতে, পূর্ণাবয়ব ট্যাক্সিটির প্রথম পরীক্ষামূলক উড়ান হতে পারে চলতি বছরের অক্টোবর-নভেম্বরে।অধ্যাপক আরও জানিয়েছেন, ভারতের স্থান সঙ্কুলানের জন্য উড়ন্ত ট্যাক্সিকে খুব আঁটসাঁট জায়গায় অবতরণ করতে হবে। সেভাবেই এই ট্যাক্সিকে নকশা করা হয়েছে। একই সঙ্গে একেকবার ব্যাটারি চার্জ করলে যাতে, এই উড়ন্ত ট্যাক্সি একাধিকবার স্বল্প দূরত্বের যাত্রা করতে পারে, সেই দিকেও নজর দেওয়া হয়েছে। তবে, সবথেকে বেশি জোর দেওয়া হয়েছে যাত্রী-নিরাপত্তায়।
সম্ভাব্য ঝুঁকি কমানোর জন্য এই উড়ন্ত ট্যাক্সিতে একটি বহুমুখী নিরাপত্তা কৌশল ব্যবহার করা হয়েছে। যা, কঠোর আন্তর্জাতিক মানদণ্ড মেনে করা হয়েছে। ট্যাক্সিটির বিভিন্ন উপাদান এবং সাবসিস্টেমের পরীক্ষায় দেখা গিয়েছে, ১০০ কোটি বারের মধ্যে মাত্র ১ বার ব্যর্থ হতে পারে সেগুলি। চরম পরিস্থিতি এবং সম্ভাব্য ব্যর্থতা সহ্য করার জন্য তৈরি করা হয়েছে এই ট্যাক্সিকে।অধ্যাপক সত্য চক্রবর্তীকে বলা হয় ভারতের ইলন মাস্কঅধ্যাপক সত্য চক্রবর্তী জানিয়েছেন, জরুরি পরিস্থিতিতে সফট ল্যান্ডিংয়ের জন্য প্যারাসুট এবং ইনফ্ল্যাটেবলের মতো জরুরি ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।
সম্ভাব্য ঝুঁকি কমানোর জন্য এই উড়ন্ত ট্যাক্সিতে একটি বহুমুখী নিরাপত্তা কৌশল ব্যবহার করা হয়েছে। যা, কঠোর আন্তর্জাতিক মানদণ্ড মেনে করা হয়েছে। ট্যাক্সিটির বিভিন্ন উপাদান এবং সাবসিস্টেমের পরীক্ষায় দেখা গিয়েছে, ১০০ কোটি বারের মধ্যে মাত্র ১ বার ব্যর্থ হতে পারে সেগুলি। চরম পরিস্থিতি এবং সম্ভাব্য ব্যর্থতা সহ্য করার জন্য তৈরি করা হয়েছে এই ট্যাক্সিকে।অধ্যাপক সত্য চক্রবর্তীকে বলা হয় ভারতের ইলন মাস্কঅধ্যাপক সত্য চক্রবর্তী জানিয়েছেন, জরুরি পরিস্থিতিতে সফট ল্যান্ডিংয়ের জন্য প্যারাসুট এবং ইনফ্ল্যাটেবলের মতো জরুরি ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।
উড়ানের সময় স্থিতিশীলতা এবং নিয়ন্ত্রণ বাড়াতে জন্য উল্লম্ব রোটর এবং এরোডাইনামিক ডিজাইন নীতির মতো উন্নত প্রযুক্তির সহায়তা নেওয়া হয়েছে। এমনকি প্রতিকূল পরিস্থিতিতেও উড়ান এবং স্থিতিশীলতা বজায় রাখতে পারবে ট্যাক্সিটি। দুটি ডানা এবং উল্লম্ব রোটর ট্যাক্সিটির ওজন বহন করতে পারে। এই দুই ব্যবস্থা জরুরী পরিস্থিতিতে অতিরিক্ত নিরাপত্তা দেয়। তবে, চালু হলে এই ট্যাক্সির খরচ বেশ ভালই পড়বে। অধ্যাপকের মতে, উবারে যে ভাড়া লাগে, তার দ্বিগুণ দিতে হতে পারে উড়ন্ত ট্যাক্সি চড়তে হলে।
উড়ানের সময় স্থিতিশীলতা এবং নিয়ন্ত্রণ বাড়াতে জন্য উল্লম্ব রোটর এবং এরোডাইনামিক ডিজাইন নীতির মতো উন্নত প্রযুক্তির সহায়তা নেওয়া হয়েছে। এমনকি প্রতিকূল পরিস্থিতিতেও উড়ান এবং স্থিতিশীলতা বজায় রাখতে পারবে ট্যাক্সিটি। দুটি ডানা এবং উল্লম্ব রোটর ট্যাক্সিটির ওজন বহন করতে পারে। এই দুই ব্যবস্থা জরুরী পরিস্থিতিতে অতিরিক্ত নিরাপত্তা দেয়। তবে, চালু হলে এই ট্যাক্সির খরচ বেশ ভালই পড়বে। অধ্যাপকের মতে, উবারে যে ভাড়া লাগে, তার দ্বিগুণ দিতে হতে পারে উড়ন্ত ট্যাক্সি চড়তে হলে।
উড়ানের সময় স্থিতিশীলতা এবং নিয়ন্ত্রণ বাড়াতে জন্য উল্লম্ব রোটর এবং এরোডাইনামিক ডিজাইন নীতির মতো উন্নত প্রযুক্তির সহায়তা নেওয়া হয়েছে। এমনকি প্রতিকূল পরিস্থিতিতেও উড়ান এবং স্থিতিশীলতা বজায় রাখতে পারবে ট্যাক্সিটি। দুটি ডানা এবং উল্লম্ব রোটর ট্যাক্সিটির ওজন বহন করতে পারে। এই দুই ব্যবস্থা জরুরী পরিস্থিতিতে অতিরিক্ত নিরাপত্তা দেয়। তবে, চালু হলে এই ট্যাক্সির খরচ বেশ ভালই পড়বে। অধ্যাপকের মতে, উবারে যে ভাড়া লাগে, তার দ্বিগুণ দিতে হতে পারে উড়ন্ত ট্যাক্সি চড়তে হলে।
উড়ানের সময় স্থিতিশীলতা এবং নিয়ন্ত্রণ বাড়াতে জন্য উল্লম্ব রোটর এবং এরোডাইনামিক ডিজাইন নীতির মতো উন্নত প্রযুক্তির সহায়তা নেওয়া হয়েছে। এমনকি প্রতিকূল পরিস্থিতিতেও উড়ান এবং স্থিতিশীলতা বজায় রাখতে পারবে ট্যাক্সিটি। দুটি ডানা এবং উল্লম্ব রোটর ট্যাক্সিটির ওজন বহন করতে পারে। এই দুই ব্যবস্থা জরুরী পরিস্থিতিতে অতিরিক্ত নিরাপত্তা দেয়। তবে, চালু হলে এই ট্যাক্সির খরচ বেশ ভালই পড়বে। অধ্যাপকের মতে, উবারে যে ভাড়া লাগে, তার দ্বিগুণ দিতে হতে পারে উড়ন্ত ট্যাক্সি চড়তে হলে।
তবে জানিয়ে রাখি যে, ফ্লাইং ট্যাক্সি চালু হলেও তা মধ্যবিত্তের ধরাছোঁয়ার মধ্যেই থাকবে। Uber বা এই ধরনের সার্ভিসের দ্বিগুণ ভাড়া লাগতে পারে। যাতে সর্বসাধারণ এই পরিষেবা ব্যবহার করতে পারেন সেই দিকেও লক্ষ্য রাখা হচ্ছে কোম্পানির তরফে।
তবে জানিয়ে রাখি যে, ফ্লাইং ট্যাক্সি চালু হলেও তা মধ্যবিত্তের ধরাছোঁয়ার মধ্যেই থাকবে। Uber বা এই ধরনের সার্ভিসের দ্বিগুণ ভাড়া লাগতে পারে। যাতে সর্বসাধারণ এই পরিষেবা ব্যবহার করতে পারেন সেই দিকেও লক্ষ্য রাখা হচ্ছে কোম্পানির তরফে।

CAA চালু…! কী ভাবে বুঝবেন আপনি ‘ভারতীয়’? কী বলছে সংবিধান? কোন নথি থাকা ‘মাস্ট’? মিলিয়ে নিন লিস্ট

দেশে কার্যকর হয়েছে নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন (CAA ) ২০১৯। কেন্দ্রের তরফে জারি করা হয়েছে বিজ্ঞপ্তি। আর এই বিজ্ঞপ্তি অনুসারে, ভারতে জন্মগ্রহণকারী সকলেই ভারতীয় নাগরিক। সেই ব্যক্তিরাও ভারতীয় নাগরিক, যাঁদের বাবা-মা ভারতে জন্মগ্রহণ করেছিলেন এবং এখানকার বাসিন্দা।
দেশে কার্যকর হয়েছে নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন (CAA ) ২০১৯। কেন্দ্রের তরফে জারি করা হয়েছে বিজ্ঞপ্তি। আর এই বিজ্ঞপ্তি অনুসারে, ভারতে জন্মগ্রহণকারী সকলেই ভারতীয় নাগরিক। সেই ব্যক্তিরাও ভারতীয় নাগরিক, যাঁদের বাবা-মা ভারতে জন্মগ্রহণ করেছিলেন এবং এখানকার বাসিন্দা।
কিন্তু প্রত্যেক ভারতীয় নাগরিকের কাছেই সর্বদা কিছু নথি থাকা জরুরি যা সম্পূর্ণরূপে প্রমাণ করে যে তিনি ভারতের নাগরিক। এই নথিগুলি আপনার কাছে থাকা প্রয়োজন, যাতে আপনি সব সময় যেকোনও ধরনের আইনি ঝামেলা থেকে সুরক্ষিত থাকেন।
কিন্তু প্রত্যেক ভারতীয় নাগরিকের কাছেই সর্বদা কিছু নথি থাকা জরুরি যা সম্পূর্ণরূপে প্রমাণ করে যে তিনি ভারতের নাগরিক। এই নথিগুলি আপনার কাছে থাকা প্রয়োজন, যাতে আপনি সব সময় যেকোনও ধরনের আইনি ঝামেলা থেকে সুরক্ষিত থাকেন।
সাধারণত, যিনি ভারতে জন্মগ্রহণ করেছেন বা ভারতের বাসিন্দা তাঁর কাছে এই সমস্ত নথিগুলি থাকতেই হবে। আমাদের সাধারণত আধার কার্ড, প্যান কার্ড এবং পাসপোর্টের মতো নথির প্রয়োজন হয়। এক্ষেত্রে কী বলছে সংবিধান? নাগরিকত্বকে কীভাবে সংজ্ঞায়িত করা হয়েছে, চলুন দেখে নেওয়া যাক।
সাধারণত, যিনি ভারতে জন্মগ্রহণ করেছেন বা ভারতের বাসিন্দা তাঁর কাছে এই সমস্ত নথিগুলি থাকতেই হবে। আমাদের সাধারণত আধার কার্ড, প্যান কার্ড এবং পাসপোর্টের মতো নথির প্রয়োজন হয়। এক্ষেত্রে কী বলছে সংবিধান? নাগরিকত্বকে কীভাবে সংজ্ঞায়িত করা হয়েছে, চলুন দেখে নেওয়া যাক।
সংবিধানের বিভিন্ন অনুচ্ছেদে নাগরিকত্বের সংজ্ঞা দেওয়া হয়েছে। যা বিভিন্ন সময়ে সময়ে সংশোধন করা হয়েছে। সংবিধানের ৫ থেকে ১১ অনুচ্ছেদে নাগরিকত্বের সংজ্ঞা দেওয়া হয়েছে। এতে অনুচ্ছেদ ৫ থেকে ১০ নাগরিকত্বের যোগ্যতা সম্পর্কে বলছে অন্যদিকে ১১ নম্বর অনুচ্ছেদটি সংসদকে নাগরিকত্বের আইন প্রণয়নের অধিকার দেয়।
সংবিধানের বিভিন্ন অনুচ্ছেদে নাগরিকত্বের সংজ্ঞা দেওয়া হয়েছে। যা বিভিন্ন সময়ে সময়ে সংশোধন করা হয়েছে। সংবিধানের ৫ থেকে ১১ অনুচ্ছেদে নাগরিকত্বের সংজ্ঞা দেওয়া হয়েছে। এতে অনুচ্ছেদ ৫ থেকে ১০ নাগরিকত্বের যোগ্যতা সম্পর্কে বলছে অন্যদিকে ১১ নম্বর অনুচ্ছেদটি সংসদকে নাগরিকত্বের আইন প্রণয়নের অধিকার দেয়।
১৯৫৫ সালে নাগরিকত্ব আইন পাশ হয়। আইনটি এ পর্যন্ত ১৯৮৬, ২০০৩, ২০০৫ এবং ২০১৫ সালে চারবার সংশোধন করা হয়েছে।এই আইন অনুসারে, আপনার যদি নিম্নোক্ত নথিগুলি থাকে তবে আপনি এই ভারতীয় নাগরিকের তালিকায় অন্তর্ভুক্ত হতে পারেন।
১৯৫৫ সালে নাগরিকত্ব আইন পাশ হয়। আইনটি এ পর্যন্ত ১৯৮৬, ২০০৩, ২০০৫ এবং ২০১৫ সালে চারবার সংশোধন করা হয়েছে।
এই আইন অনুসারে, আপনার যদি নিম্নোক্ত নথিগুলি থাকে তবে আপনি এই ভারতীয় নাগরিকের তালিকায় অন্তর্ভুক্ত হতে পারেন।
১) জমির দলিল যেমন দলিল, জমির মালিকানার দলিল।২) রাষ্ট্রে স্থায়ী বসবাসের শংসাপত্র।
৩) ভারত সরকার দ্বারা জারি করা পাসপোর্ট।
৪) আধার, ভোটার কার্ড, প্যান কার্ড-সহ যে কোনও সরকারী কর্তৃপক্ষ দ্বারা জারি করা লাইসেন্স/শংসাপত্র।
৫) নথি প্রত্যয়িত পরিষেবা বা সরকার বা সরকারী উদ্যোগের অধীনে নিয়োগ।
১) জমির দলিল যেমন দলিল, জমির মালিকানার দলিল।
২) রাষ্ট্রে স্থায়ী বসবাসের শংসাপত্র।
৩) ভারত সরকার দ্বারা জারি করা পাসপোর্ট।
৪) আধার, ভোটার কার্ড, প্যান কার্ড-সহ যে কোনও সরকারী কর্তৃপক্ষ দ্বারা জারি করা লাইসেন্স/শংসাপত্র।
৫) নথি প্রত্যয়িত পরিষেবা বা সরকার বা সরকারী উদ্যোগের অধীনে নিয়োগ।
৬) ব্যাঙ্ক/পোস্ট অফিসে অ্যাকাউন্ট।৭) উপযুক্ত কর্তৃপক্ষ কর্তৃক প্রদত্ত জন্ম শংসাপত্র।
৮) বোর্ড/বিশ্ববিদ্যালয় দ্বারা জারি করা শিক্ষণ শংসাপত্র।
৯) বিচার বিভাগীয় বা রাজস্ব আদালতের শুনানির সঙ্গে সম্পর্কিত নথি।
৬) ব্যাঙ্ক/পোস্ট অফিসে অ্যাকাউন্ট।
৭) উপযুক্ত কর্তৃপক্ষ কর্তৃক প্রদত্ত জন্ম শংসাপত্র।
৮) বোর্ড/বিশ্ববিদ্যালয় দ্বারা জারি করা শিক্ষণ শংসাপত্র।
৯) বিচার বিভাগীয় বা রাজস্ব আদালতের শুনানির সঙ্গে সম্পর্কিত নথি।
এক্ষেত্রে আপনার জন্য কিছু সার্টিফিকেট এবং পরিচয়পত্র থাকা খুবই জরুরি যা সর্বত্র প্রমাণ করতে পারে যে আপনি এদেশের নাগরিক।ভারতের ন্যাশনাল পোর্টাল অনুসারে, একজন ভারতীয় নাগরিক হলেন:
- ২৬ জানুয়ারি, ১৯৫০ এ সংবিধান কার্যকর হওয়ার সময় ভারতে বসবাসকারী ব্যক্তি
এক্ষেত্রে আপনার জন্য কিছু সার্টিফিকেট এবং পরিচয়পত্র থাকা খুবই জরুরি যা সর্বত্র প্রমাণ করতে পারে যে আপনি এদেশের নাগরিক।
ভারতের ন্যাশনাল পোর্টাল অনুসারে, একজন ভারতীয় নাগরিক হলেন:
– ২৬ জানুয়ারি, ১৯৫০ এ সংবিধান কার্যকর হওয়ার সময় ভারতে বসবাসকারী ব্যক্তি
- এক বা উভয় ক্ষেত্রেই ব্যক্তির বাবা-মাকে অবশ্যই ভারত থেকে আসতে হবে, অবশ্যই ভারতে জন্মগ্রহণ করতে হবে- অবশ্যই কমপক্ষে পাঁচ বছর ধরে ভারতে বসবাস করতে হবে।
– এক বা উভয় ক্ষেত্রেই ব্যক্তির বাবা-মাকে অবশ্যই ভারত থেকে আসতে হবে, অবশ্যই ভারতে জন্মগ্রহণ করতে হবে
– অবশ্যই কমপক্ষে পাঁচ বছর ধরে ভারতে বসবাস করতে হবে।

কে ভারতীয় নাগরিক আর কে নয়?সংবিধানে ভারতীয় নাগরিককে স্পষ্টভাবে সংজ্ঞায়িত করা হয়েছে। সংবিধানের পঞ্চম অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে যে একজন ব্যক্তি যদি ভারতে জন্মগ্রহণ করেন এবং তার বাবা-মা উভয়েই ভারতে জন্মগ্রহণ করেন, তবে তিনি ভারতের নাগরিক হবেন। সংবিধান কার্যকর হওয়ার পাঁচ বছর আগে অর্থাৎ ১৯৪৫ সালের আগে ভারতে বসবাসকারী প্রত্যেক ব্যক্তি ভারতের নাগরিক বলে বিবেচিত হবেন।
কে ভারতীয় নাগরিক আর কে নয়?
সংবিধানে ভারতীয় নাগরিককে স্পষ্টভাবে সংজ্ঞায়িত করা হয়েছে। সংবিধানের পঞ্চম অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে যে একজন ব্যক্তি যদি ভারতে জন্মগ্রহণ করেন এবং তার বাবা-মা উভয়েই ভারতে জন্মগ্রহণ করেন, তবে তিনি ভারতের নাগরিক হবেন। সংবিধান কার্যকর হওয়ার পাঁচ বছর আগে অর্থাৎ ১৯৪৫ সালের আগে ভারতে বসবাসকারী প্রত্যেক ব্যক্তি ভারতের নাগরিক বলে বিবেচিত হবেন।
প্রসঙ্গত, যখন অসমে এনআরসি প্রক্রিয়া কার্যকর করা হয়, তখন এটি বিবেচনা করা হয়েছিল যে একজন ব্যক্তি তখনই এনআরসির অধীনে ভারতের নাগরিক হওয়ার যোগ্য, যদি তিনি প্রমাণ করতে পারেন যে তাঁরা বা তাঁদের পূর্বপুরুষরা ২৪ মার্চ ১৯৭১ বা তার আগে ভারতে ছিলেন। বাংলাদেশি অভিবাসীদের বাদ দিতে এই প্রক্রিয়া শুরু হয়েছিল।
প্রসঙ্গত, যখন অসমে এনআরসি প্রক্রিয়া কার্যকর করা হয়, তখন এটি বিবেচনা করা হয়েছিল যে একজন ব্যক্তি তখনই এনআরসির অধীনে ভারতের নাগরিক হওয়ার যোগ্য, যদি তিনি প্রমাণ করতে পারেন যে তাঁরা বা তাঁদের পূর্বপুরুষরা ২৪ মার্চ ১৯৭১ বা তার আগে ভারতে ছিলেন। বাংলাদেশি অভিবাসীদের বাদ দিতে এই প্রক্রিয়া শুরু হয়েছিল।
এমনকি যদি কেউ ভারতে জন্মগ্রহণ না করেন, কিন্তু এখানে বসবাস করেন এবং তাঁর পিতামাতার মধ্যে একজন ভারতে জন্মগ্রহণ করেন, তবে তিনি ভারতের নাগরিক হিসাবে বিবেচিত হবেন। যদি কোনও ব্যক্তি এখানে পাঁচ বছর ধরে থাকেন তবে তিনি ভারতীয় নাগরিকত্বের জন্য আবেদন করতে পারেন।
এমনকি যদি কেউ ভারতে জন্মগ্রহণ না করেন, কিন্তু এখানে বসবাস করেন এবং তাঁর পিতামাতার মধ্যে একজন ভারতে জন্মগ্রহণ করেন, তবে তিনি ভারতের নাগরিক হিসাবে বিবেচিত হবেন। যদি কোনও ব্যক্তি এখানে পাঁচ বছর ধরে থাকেন তবে তিনি ভারতীয় নাগরিকত্বের জন্য আবেদন করতে পারেন।
সংবিধানের ৬ অনুচ্ছেদসংবিধানের ৬ অনুচ্ছেদে পাকিস্তান থেকে ভারতে আসা ব্যক্তিদের নাগরিকত্ব সংজ্ঞায়িত করা হয়েছে। এই অনুসারে, ১৯৪৯ সালের ১৯ জুলাইয়ের আগে যাঁরা পাকিস্তান থেকে ভারতে এসেছেন তাঁরা ভারতের নাগরিক হিসাবে বিবেচিত হবেন। এই তারিখের পরে, পাকিস্তান থেকে ভারতে আসা ব্যক্তিদের নাগরিকত্ব অর্জনের জন্য নিবন্ধিত হতে হবে। উভয় পরিস্থিতিতেই, ব্যক্তির পিতামাতা ভারতীয় নাগরিক হওয়া আবশ্যক।
সংবিধানের ৬ অনুচ্ছেদ
সংবিধানের ৬ অনুচ্ছেদে পাকিস্তান থেকে ভারতে আসা ব্যক্তিদের নাগরিকত্ব সংজ্ঞায়িত করা হয়েছে। এই অনুসারে, ১৯৪৯ সালের ১৯ জুলাইয়ের আগে যাঁরা পাকিস্তান থেকে ভারতে এসেছেন তাঁরা ভারতের নাগরিক হিসাবে বিবেচিত হবেন। এই তারিখের পরে, পাকিস্তান থেকে ভারতে আসা ব্যক্তিদের নাগরিকত্ব অর্জনের জন্য নিবন্ধিত হতে হবে। উভয় পরিস্থিতিতেই, ব্যক্তির পিতামাতা ভারতীয় নাগরিক হওয়া আবশ্যক।
সংবিধানের ৭ অনুচ্ছেদসংবিধানের ৭ অনুচ্ছেদ মূলত পাকিস্তান থেকে আসা ব্যক্তিদের জন্য। এই অনুসারে, যদি কোনও ব্যক্তি ১৯৪৭ সালের ১ মার্চের পরে পাকিস্তানে যান, কিন্তু পুনর্বাসনের অনুমতি নিয়ে অবিলম্বে ফিরে আসেন, তবে তিনিও ভারতীয় নাগরিকত্ব অর্জনের যোগ্য। এই ধরনের ব্যক্তিদের এখানে ৬ মাস থাকতে হবে এবং নাগরিকত্বের জন্য নিবন্ধিত হতে হবে। ১৯ জুলাই, ১৯৪৯-এর পরে আসা ব্যক্তিদের জন্য প্রযোজ্য হবে।
সংবিধানের ৭ অনুচ্ছেদ
সংবিধানের ৭ অনুচ্ছেদ মূলত পাকিস্তান থেকে আসা ব্যক্তিদের জন্য। এই অনুসারে, যদি কোনও ব্যক্তি ১৯৪৭ সালের ১ মার্চের পরে পাকিস্তানে যান, কিন্তু পুনর্বাসনের অনুমতি নিয়ে অবিলম্বে ফিরে আসেন, তবে তিনিও ভারতীয় নাগরিকত্ব অর্জনের যোগ্য। এই ধরনের ব্যক্তিদের এখানে ৬ মাস থাকতে হবে এবং নাগরিকত্বের জন্য নিবন্ধিত হতে হবে। ১৯ জুলাই, ১৯৪৯-এর পরে আসা ব্যক্তিদের জন্য প্রযোজ্য হবে।
সংবিধানের ৮ নং অনুচ্ছেদসংবিধানের ৮ নম্বর অনুচ্ছেদে বিদেশে বসবাসরত ভারতীয়দের নাগরিকত্ব নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। এই অনুসারে, বিদেশে জন্মগ্রহণকারী কোনও শিশুও ভারতীয় নাগরিক হিসাবে বিবেচিত হবে যদি তার বাবা-মা বা ঠাকুমা ঠাকুরদার মধ্যে অন্তত একজন ভারতীয় নাগরিক হন। নাগরিকত্ব অর্জনের জন্য, এই জাতীয় শিশুকে ভারতীয় দূতাবাসের সাথে যোগাযোগ করতে হবে এবং নাম রেজিস্টার করতে হবে।
সংবিধানের ৮ নং অনুচ্ছেদ
সংবিধানের ৮ নম্বর অনুচ্ছেদে বিদেশে বসবাসরত ভারতীয়দের নাগরিকত্ব নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। এই অনুসারে, বিদেশে জন্মগ্রহণকারী কোনও শিশুও ভারতীয় নাগরিক হিসাবে বিবেচিত হবে যদি তার বাবা-মা বা ঠাকুমা ঠাকুরদার মধ্যে অন্তত একজন ভারতীয় নাগরিক হন। নাগরিকত্ব অর্জনের জন্য, এই জাতীয় শিশুকে ভারতীয় দূতাবাসের সাথে যোগাযোগ করতে হবে এবং নাম রেজিস্টার করতে হবে।
সংবিধানের ৯ অনুচ্ছেদসংবিধানের ৯ নম্বর অনুচ্ছেদ ভারতের একক নাগরিকত্ব সম্পর্কে বলেছে। এতে বলা হয়েছে, কোনও ভারতীয় নাগরিক অন্য কোনও দেশের নাগরিকত্ব গ্রহণ করলে তাঁর ভারতীয় নাগরিকত্ব স্বভাবতই শেষ হয়ে যাবে।
সংবিধানের ৯ অনুচ্ছেদ
সংবিধানের ৯ নম্বর অনুচ্ছেদ ভারতের একক নাগরিকত্ব সম্পর্কে বলেছে। এতে বলা হয়েছে, কোনও ভারতীয় নাগরিক অন্য কোনও দেশের নাগরিকত্ব গ্রহণ করলে তাঁর ভারতীয় নাগরিকত্ব স্বভাবতই শেষ হয়ে যাবে।
সংবিধানের ১০ অনুচ্ছেদসংবিধানের ১০ নম্বর অনুচ্ছেদে নাগরিকত্ব সংক্রান্ত ক্ষমতা সংসদকে দেওয়া হয়েছে। এই অনুসারে, যে সমস্ত ব্যক্তিরা ৫ থেকে ৯ ধারা পর্যন্ত নিয়ম মেনে চলেন তাঁরা ভারতীয় নাগরিক হবেন। এ ছাড়া নাগরিকত্ব সংক্রান্ত নিয়ম প্রণয়নের অধিকার থাকবে কেন্দ্রীয় সরকারের। সরকার নাগরিকত্বের বিষয়ে যে নিয়ম তৈরি করবে তার ভিত্তিতে যে কাউকে নাগরিকত্ব দেওয়া যেতে পারে।
সংবিধানের ১০ অনুচ্ছেদ
সংবিধানের ১০ নম্বর অনুচ্ছেদে নাগরিকত্ব সংক্রান্ত ক্ষমতা সংসদকে দেওয়া হয়েছে। এই অনুসারে, যে সমস্ত ব্যক্তিরা ৫ থেকে ৯ ধারা পর্যন্ত নিয়ম মেনে চলেন তাঁরা ভারতীয় নাগরিক হবেন। এ ছাড়া নাগরিকত্ব সংক্রান্ত নিয়ম প্রণয়নের অধিকার থাকবে কেন্দ্রীয় সরকারের। সরকার নাগরিকত্বের বিষয়ে যে নিয়ম তৈরি করবে তার ভিত্তিতে যে কাউকে নাগরিকত্ব দেওয়া যেতে পারে।
সংবিধানের ১১ অনুচ্ছেদসংবিধানের ১১ নম্বর অনুচ্ছেদটি সংসদকে নাগরিকত্ব সংক্রান্ত আইন প্রণয়নের অধিকার দেয়। এই অনুচ্ছেদ অনুসারে বলা হয়েছে, ভারতের সংসদের কাউকে নাগরিকত্ব প্রদান বা তার নাগরিকত্ব কেড়ে নেওয়ার বিষয়ে আইন প্রণয়নের অধিকার রয়েছে।
সংবিধানের ১১ অনুচ্ছেদ
সংবিধানের ১১ নম্বর অনুচ্ছেদটি সংসদকে নাগরিকত্ব সংক্রান্ত আইন প্রণয়নের অধিকার দেয়। এই অনুচ্ছেদ অনুসারে বলা হয়েছে, ভারতের সংসদের কাউকে নাগরিকত্ব প্রদান বা তার নাগরিকত্ব কেড়ে নেওয়ার বিষয়ে আইন প্রণয়নের অধিকার রয়েছে।

India Record: ভারতের সবচেয়ে বড় পার্ক আছে কলকাতাতেই! গিয়েছেন কখনও? মুগ্ধ হবেনই, ১০০% গ্যারান্টি

ইকো-পার্কের কথা মাথায় এলেই চোখের সামনে ভেসে ওঠে সবুজে ঘেরা একটি সুন্দর জায়গা। যেখানে অপরূপ প্রাকৃতিক সৌন্দর্য্যে মুগ্ধ হবেন যে কোনও পর্যটক।
ইকো-পার্কের কথা মাথায় এলেই চোখের সামনে ভেসে ওঠে সবুজে ঘেরা একটি সুন্দর জায়গা। যেখানে অপরূপ প্রাকৃতিক সৌন্দর্য্যে মুগ্ধ হবেন যে কোনও পর্যটক।
মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের মস্তিষ্ক প্রসূত এই পার্ক শুরু থেকেই জনপ্রিয়তার শিখরে পৌঁছে যায়। শুধু তাই নয়, সাফল্যের নতুন সফর শুরু হয়েছে ইকো পার্কের। বিশ্বের মানচিত্রে জায়গা করে নিয়েছে প্রকৃতির এই তীর্থক্ষেত্র। নিউ জিল্যান্ডের এক আন্তর্জাতিক সংস্থার নিরিখে বিশ্বের সেরা শহুরে পার্কের তালিকায় ঠাঁই পেয়েছে তিলোত্তমার সাধের পার্কটি।
মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের মস্তিষ্ক প্রসূত এই পার্ক শুরু থেকেই জনপ্রিয়তার শিখরে পৌঁছে যায়। শুধু তাই নয়, সাফল্যের নতুন সফর শুরু হয়েছে ইকো পার্কের। বিশ্বের মানচিত্রে জায়গা করে নিয়েছে প্রকৃতির এই তীর্থক্ষেত্র। নিউ জিল্যান্ডের এক আন্তর্জাতিক সংস্থার নিরিখে বিশ্বের সেরা শহুরে পার্কের তালিকায় ঠাঁই পেয়েছে তিলোত্তমার সাধের পার্কটি।
২০১২ সালে সাধারণ মানুষদের জন্য খুলে দেওয়া হয় ৪৮০ একর জমির উপর তৈরি এই এই পার্কটি। রাজ্য থেকে দেশের মধ্যে জনপ্রিয়তা বাড়তে সময় লাগেনি। সারা বিশ্বের সেরা শহুরে পার্কগুলির তালিকায় জায়গাও করে নিয়েছে ইকো পার্ক।
২০১২ সালে সাধারণ মানুষদের জন্য খুলে দেওয়া হয় ৪৮০ একর জমির উপর তৈরি এই এই পার্কটি। রাজ্য থেকে দেশের মধ্যে জনপ্রিয়তা বাড়তে সময় লাগেনি। সারা বিশ্বের সেরা শহুরে পার্কগুলির তালিকায় জায়গাও করে নিয়েছে ইকো পার্ক।
ভারতের সবচেয়ে বড় পার্ক হল এই ‘প্রকৃতি তীর্থ’। নাম শুনে নিশ্চয়ই ভাবছেন এমন পার্ক আবার কবে হল? সাধারণের মুখে মুখে অবশ্য এই জায়গাটিই ‘ইকোপার্ক’ নামে বেশি পরিচিত।
ভারতের সবচেয়ে বড় পার্ক হল এই ‘প্রকৃতি তীর্থ’। নাম শুনে নিশ্চয়ই ভাবছেন এমন পার্ক আবার কবে হল? সাধারণের মুখে মুখে অবশ্য এই জায়গাটিই ‘ইকোপার্ক’ নামে বেশি পরিচিত।
‘হিডকো’-র তত্ত্বাবধানে ২০১২ সালে পার্কটির উদ্বোধন করেন তৎকালীন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দোপাধ্যায়। ২০১৩ সালের পয়লা জানুয়ারি থেকে সাধারণ মানুষের জন্য খুলে দেওয়া হয়। লন্ডনের ‘মাদাম তুসো’ মিউডিয়ামের অনুকরণে ইকোপার্কের উল্টো দিকে তৈরি করা হয় ‘মাদার ওয়াক্স মিউজিয়াম’।
‘হিডকো’-র তত্ত্বাবধানে ২০১২ সালে পার্কটির উদ্বোধন করেন তৎকালীন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দোপাধ্যায়। ২০১৩ সালের পয়লা জানুয়ারি থেকে সাধারণ মানুষের জন্য খুলে দেওয়া হয়। লন্ডনের ‘মাদাম তুসো’ মিউডিয়ামের অনুকরণে ইকোপার্কের উল্টো দিকে তৈরি করা হয় ‘মাদার ওয়াক্স মিউজিয়াম’।
ইকোপার্কে মোট ৬টি গেট আছে। যে কোনও একটি দিয়ে ঢুকলেই হল। তবে ৪ নম্বর গেটের কাছেই আছে বিশ্বের সপ্তম আশ্চর্যের প্রতিরূপ। সেগুলি দেখেই ইকোপার্ক ভ্রমণ শুরু করতে পারেন।
ইকোপার্কে মোট ৬টি গেট আছে। যে কোনও একটি দিয়ে ঢুকলেই হল। তবে ৪ নম্বর গেটের কাছেই আছে বিশ্বের সপ্তম আশ্চর্যের প্রতিরূপ। সেগুলি দেখেই ইকোপার্ক ভ্রমণ শুরু করতে পারেন।
আবার প্রথম থেকেই হাঁটতে ইচ্ছে না করলে ব্যাটারি চালিত গাড়ি বা টয়ট্রনে পুরো ইকোপার্কটা এক ঝলক ঘুরে দেখে নেওয়া যায়। তার জন্য অবশ্য ২ নম্বর গেট দিয়ে ঢুকলেই ভাল।
আবার প্রথম থেকেই হাঁটতে ইচ্ছে না করলে ব্যাটারি চালিত গাড়ি বা টয়ট্রনে পুরো ইকোপার্কটা এক ঝলক ঘুরে দেখে নেওয়া যায়। তার জন্য অবশ্য ২ নম্বর গেট দিয়ে ঢুকলেই ভাল।
পার্কটিতে প্রচুর জিনিস আছে। এক দিনে সবটা দেখা প্রায় অসম্ভব। সঠিক পরিকল্পনা থাকলে তবেই বেশ খানিকটা ঘুরতে পারবেন। প্রথমেই যদি বিশ্বের সপ্তম আশ্চর্যের প্রতিরূপ দেখতে হয়, তা হলেও আলাদা করে টিকিট কাটতে হবে।
পার্কটিতে প্রচুর জিনিস আছে। এক দিনে সবটা দেখা প্রায় অসম্ভব। সঠিক পরিকল্পনা থাকলে তবেই বেশ খানিকটা ঘুরতে পারবেন। প্রথমেই যদি বিশ্বের সপ্তম আশ্চর্যের প্রতিরূপ দেখতে হয়, তা হলেও আলাদা করে টিকিট কাটতে হবে।
এখানে দেখতে পারেন চিনের প্রাচীর, রোমের বিখ্যাত মঞ্চ কলোসিয়াম, ব্রাজিলের রিও ডে জেনেরোর বিখ্যাত জিশুমূর্তি, জর্ডনের পেট্রা, মিশরের পিরামিড, ভারতের তাজমহল এবং চিলের রহস্যময় দ্বীপ ইস্টার আইল্যান্ডের বিভিন্ন ভাস্কর্য।
এখানে দেখতে পারেন চিনের প্রাচীর, রোমের বিখ্যাত মঞ্চ কলোসিয়াম, ব্রাজিলের রিও ডে জেনেরোর বিখ্যাত জিশুমূর্তি, জর্ডনের পেট্রা, মিশরের পিরামিড, ভারতের তাজমহল এবং চিলের রহস্যময় দ্বীপ ইস্টার আইল্যান্ডের বিভিন্ন ভাস্কর্য।
এ ছাড়াও রয়েছে শিশুদের জন্য একটি পার্ক। এখানে আলাদা করে টিকিট কাটতে লাগে না। ভিতরে ট্রি হাউসের মতো বাড়িও আছে।
এ ছাড়াও রয়েছে শিশুদের জন্য একটি পার্ক। এখানে আলাদা করে টিকিট কাটতে লাগে না। ভিতরে ট্রি হাউসের মতো বাড়িও আছে।
কলকাতার বিভিন্ন জায়গা থেকে ইকোপার্ক যাওয়ার বাস পাওয়া যায়। গল্ফগ্রিন, যাদবপুর, হাওড়া, শিয়ালদহ থেকে প্রতি ঘণ্টায় এসি বাস ছাড়ে। সরকারি, বেসরকারি অনেক বাস আছে।
কলকাতার বিভিন্ন জায়গা থেকে ইকোপার্ক যাওয়ার বাস পাওয়া যায়। গল্ফগ্রিন, যাদবপুর, হাওড়া, শিয়ালদহ থেকে প্রতি ঘণ্টায় এসি বাস ছাড়ে। সরকারি, বেসরকারি অনেক বাস আছে।

India: বলুন তো, ভারতে হিরের শহর কোন শহরকে বলে? তাক লাগবে দেখে! নামটা কিন্তু অবাক করে দেবে

নানা ধর্ম, নানা রং, নানা মত নিয়ে তৈরি ভারত। এই দেশে প্রতি কোণায় লুকিয়ে রয়েছে নতুন কিছু গল্প। এখানকার বেশ কিছু শহরকে তাদের ডাকনামে চেনে সাধারণ মানুষ। তবে সেই নামগুলো প্রথমে শুনলে অবাক হবেন অনেকেই। কেন ডাকনাম দেওয়া হয়েছে শহরগুলোতে?
নানা ধর্ম, নানা রং, নানা মত নিয়ে তৈরি ভারত। এই দেশে প্রতি কোণায় লুকিয়ে রয়েছে নতুন কিছু গল্প। এখানকার বেশ কিছু শহরকে তাদের ডাকনামে চেনে সাধারণ মানুষ। তবে সেই নামগুলো প্রথমে শুনলে অবাক হবেন অনেকেই। কেন ডাকনাম দেওয়া হয়েছে শহরগুলোতে?
হিরের শহর: গুজরাটের সুরাত শহর হল হিরের শহর। বিশ্বের ৯০ শতাংশ হিরে এই শহরে কাটা, পালিশ করা এবং নতুন রূপ ধারণ করে। এই শহরের বাড়িতে বাড়িতে হীরের কাজ হয় বলে এই শহরকে হীরের শহর বলে।
হিরের শহর: গুজরাটের সুরাত শহর হল হিরের শহর। বিশ্বের ৯০ শতাংশ হিরে এই শহরে কাটা, পালিশ করা এবং নতুন রূপ ধারণ করে। এই শহরের বাড়িতে বাড়িতে হীরের কাজ হয় বলে এই শহরকে হীরের শহর বলে।
বিশ্বের সবচেয়ে নামকরা হিরের শহর বললেই কোন নামটা মনে পড়ে? অনেকেই বলবেন, বেলজিয়ামের আন্টওয়ার্প শহরের নাম। কিন্তু আদতে ভারতেরই একটি শহর হিরের ভাণ্ডার হিসেবে নাম করে নিয়েছে বিশ্বের আঙিনায়।
বিশ্বের সবচেয়ে নামকরা হিরের শহর বললেই কোন নামটা মনে পড়ে? অনেকেই বলবেন, বেলজিয়ামের আন্টওয়ার্প শহরের নাম। কিন্তু আদতে ভারতেরই একটি শহর হিরের ভাণ্ডার হিসেবে নাম করে নিয়েছে বিশ্বের আঙিনায়।
মোদীর রাজ্যেরই একটি শহর। সুরাত। সুরাটেই রয়েছে হিরের সবচেয়ে বড় বাজার‌। সম্প্রতি এর সঙ্গেই আর একটি নতুন তকমা জুড়ে নিল মুম্বইয়ের ১৫০ মাইল উত্তরের এই শহর।
মোদীর রাজ্যেরই একটি শহর। সুরাত। সুরাটেই রয়েছে হিরের সবচেয়ে বড় বাজার‌। সম্প্রতি এর সঙ্গেই আর একটি নতুন তকমা জুড়ে নিল মুম্বইয়ের ১৫০ মাইল উত্তরের এই শহর।
হিরে শিল্পের সঙ্গে যুক্ত কর্মী ও ব্যবসায়ীদের নতুন ইমারত গড়া হয়েছে সেই শহরে। যা আকার আয়তনে ছাপিয়ে গিয়েছে বিশ্বের সবচেয়ে বড় অফিস আমেরিকার পেন্টাগনকেও!
হিরে শিল্পের সঙ্গে যুক্ত কর্মী ও ব্যবসায়ীদের নতুন ইমারত গড়া হয়েছে সেই শহরে। যা আকার আয়তনে ছাপিয়ে গিয়েছে বিশ্বের সবচেয়ে বড় অফিস আমেরিকার পেন্টাগনকেও!
রাশিয়া বা আফ্রিকায় সবচেয়ে বেশি হিরে উত্তোলন করা হলেও সুরাতেই রয়েছে বিশ্বের সবচেয়ে বড় হিরের বাজার। সেই বাজারটিকেই এবার পরিপাটি রূপ দিতে তৈরি করা হল সুরাত ডায়মন্ড বোর্স।
রাশিয়া বা আফ্রিকায় সবচেয়ে বেশি হিরে উত্তোলন করা হলেও সুরাতেই রয়েছে বিশ্বের সবচেয়ে বড় হিরের বাজার। সেই বাজারটিকেই এবার পরিপাটি রূপ দিতে তৈরি করা হল সুরাত ডায়মন্ড বোর্স।
মোট ৭১ লাখ স্কোয়ার ফুট ফ্লোর স্পেস নিয়ে তৈরি সুরাতের এই অফিস। চার বছর ধরে চলেছে এই বিশাল ইমারত গড়ার কাজ। চলতি বছরের নভেম্বরে হিরের কর্মীদের জন্য খুলে দেওয়া হবে এই বিশাল অফিস।
মোট ৭১ লাখ স্কোয়ার ফুট ফ্লোর স্পেস নিয়ে তৈরি সুরাতের এই অফিস। চার বছর ধরে চলেছে এই বিশাল ইমারত গড়ার কাজ। চলতি বছরের নভেম্বরে হিরের কর্মীদের জন্য খুলে দেওয়া হবে এই বিশাল অফিস।
 বহুতলগুলির মাঝখান দিয়ে একটি মেরুদণ্ডের মতো করিডর রয়েছে। এর মাধ্যমেই জোড়া লাগানো হয়েছে নয়টি বহুতলকে। মার্বেল পাথরের মেঝে ও আলোয় ভর্তি করিডরের সাহায্যে যুক্ত রয়েছে মোট ৪৭০০টি অফিস এলাকা।
বহুতলগুলির মাঝখান দিয়ে একটি মেরুদণ্ডের মতো করিডর রয়েছে। এর মাধ্যমেই জোড়া লাগানো হয়েছে নয়টি বহুতলকে। মার্বেল পাথরের মেঝে ও আলোয় ভর্তি করিডরের সাহায্যে যুক্ত রয়েছে মোট ৪৭০০টি অফিস এলাকা।

Salary: বলুন তো, ভারতের কোন রাজ্যে বেতন সব থেকে বেশি? বাংলার কী অবস্থা, শুনে চমকে যাবেন!

গ্রাম ছেড়ে চাকরির জন্য শহরে আসার কথা ভাবছেন! তবে আপনি কোথায় সর্বোচ্চ বেতন পেতে পারেন, তা জেনে নেওয়া ভাল। এই তালিকাটি স্ট্যাটিস্টা তৈরি করেছিল। গড় মাসিক বেতনের ভিত্তিতে।
গ্রাম ছেড়ে চাকরির জন্য শহরে আসার কথা ভাবছেন! তবে আপনি কোথায় সর্বোচ্চ বেতন পেতে পারেন, তা জেনে নেওয়া ভাল। এই তালিকাটি স্ট্যাটিস্টা তৈরি করেছিল। গড় মাসিক বেতনের ভিত্তিতে।
এটি ২০২২ সালের সেপ্টেম্বরে প্রকাশিত হয়েছিল। তারা বলছে, সারা দেশে সব থেকে বেশি গড় বেতন উত্তরপ্রদেশে। ২০,৭৩০ টাকা।
এটি ২০২২ সালের সেপ্টেম্বরে প্রকাশিত হয়েছিল। তারা বলছে, সারা দেশে সব থেকে বেশি গড় বেতন উত্তরপ্রদেশে। ২০,৭৩০ টাকা।
এই তালিকার ২ নম্বরে রয়েছে বাংলা। অনেকেই আক্ষেপ করে বলেন, বাংলায় চাকরি নেই! এদিকে তথ্য বলছে, বাংলায় গড় মাসিক মাইনে ২০,২১০ টাকা।
এই তালিকার ২ নম্বরে রয়েছে বাংলা। অনেকেই আক্ষেপ করে বলেন, বাংলায় চাকরি নেই! এদিকে তথ্য বলছে, বাংলায় গড় মাসিক মাইনে ২০,২১০ টাকা।
মহারাষ্ট্র এই তালিকার তিনে। সেখানে গড় মাসিক মাইনে ২০,০১১ টাকা।
মহারাষ্ট্র এই তালিকার তিনে। সেখানে গড় মাসিক মাইনে ২০,০১১ টাকা।
বিহারের বহু ছেলে-মেয়ে রাজ্য ছেড়ে অন্য জায়গায় চাকরি করতে যান। অথচ বিহার তালিকার চারে। সেখানে গড় মাসিক মাইনে ১৯,৯৬০ টাকা।
বিহারের বহু ছেলে-মেয়ে রাজ্য ছেড়ে অন্য জায়গায় চাকরি করতে যান। অথচ বিহার তালিকার চারে। সেখানে গড় মাসিক মাইনে ১৯,৯৬০ টাকা।
রাজস্থান পাঁচে। সেখানে গড় মাসিক মাইনে ১৯,৭৪০ টাকা।
রাজস্থান পাঁচে। সেখানে গড় মাসিক মাইনে ১৯,৭৪০ টাকা।
৬ নম্বরে মধ্যপ্রদেশ। সেখানে গড় মাসিক বেতন রাজস্থানের মতোই।
৬ নম্বরে মধ্যপ্রদেশ। সেখানে গড় মাসিক বেতন রাজস্থানের মতোই।
সাতে রয়েছে তামিলনাড়ু। ১৯,৬০০ টাকা সেখানে মাসিক গড় বেতন।
সাতে রয়েছে তামিলনাড়ু। ১৯,৬০০ টাকা সেখানে মাসিক গড় বেতন।
আটে কর্ণাটক। সেখানে গড় মাসিক মাইনে ১৯,১৫০ টাকা।
আটে কর্ণাটক। সেখানে গড় মাসিক মাইনে ১৯,১৫০ টাকা।
গুজরাট ৯ নম্বরে। সেখানে গড় মাসিক বেতন ১৮,৮৮০ টাকা।
গুজরাট ৯ নম্বরে। সেখানে গড় মাসিক বেতন ১৮,৮৮০ টাকা।
দশে ওড়িশা। সেখানে গড় মাসিক মাইনে ১৮,৭৯০ টাকা।
দশে ওড়িশা। সেখানে গড় মাসিক মাইনে ১৮,৭৯০ টাকা।