Tag Archives: Job

Job: চাকরির স্বপ্ন? কোন প্রফেশনাল কোর্স করলেই মিলবে সুযোগ? এখনই জেনে নিন

পশ্চিম মেদিনীপুর: দিন দিন আরও বাড়ছে চাকরির চাহিদা। ভাল চাকরি পাওয়ার ক্ষেত্রে প্রথাগত শিক্ষার পাশাপাশি অনেকসময়ই গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠে পেশাদারী শিক্ষাও। সাধারণ স্নাতক কিংবা স্নাতকোত্তরের পরও বিভিন্ন ধরনের প্রফেশনাল ক্ষেত্রে পড়াশোনোর চাহিদা বাড়ছে। চাকরি পাওয়ার জন‍্য কোন কোর্স করা ভাল?

মাধ্যমিক কিংবা উচ্চ মাধ্যমিক পাসের পর ছাত্র-ছাত্রীদের কোন বিষয় নিয়ে পড়াশোনা করা উচিত? সমস্ত বিষয়ে সবিস্তারে জানালেন এবং পরামর্শ দিলেন পশ্চিম মেদিনীপুরের নারায়ণগড় ব্লকের দেউলা বাপুজী শিক্ষাসদন উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক স্বপন ঘোষ।

আরও পড়ুন: জিন্স প‍্যান্টে কেন থাকে এই ‘ছোট্ট পকেট’? রোজই পরেন, তাও ৯৯% লোকজনই জানেন না, আসল কারণ শুনলে চমকে যাবেন

তিনি জানালেন বিজ্ঞান এবং কলা বিভাগের ছাত্র-ছাত্রীদের বিভিন্ন প্রফেশনাল দিকের পঠন পাঠন। নিজেদের মেধার ভিত্তিতে বিজ্ঞান এবং কলা বিভাগে ভর্তি হয় ছাত্রছাত্রীরা।

যারা কলা বিভাগে পড়াশোনা করে, শুধু কলেজে পড়াশোনা নয়, স্নাতক স্তরের পাশাপাশি বিভিন্ন ধরনের প্রফেশনাল কোর্স করে চাকরির দিক উন্মুক্ত হতে পারে। যেমন হসপিটাল ম্যানেজমেন্ট, ট্রাভেল এন্ড ট্যুরিজম, মিডিয়া সায়েন্স, ফ্যাশন ডিজাইনার সহ একাধিক প্রফেশনাল করতে পারে ছাত্র-ছাত্রীরা। সে ক্ষেত্রে দেশ ও বিদেশে চাকরির সুযোগ রয়েছে।

অন্যদিকে যারা বিজ্ঞান এবং কমার্স বিভাগে পড়াশোনা করে তাদের জন্য রয়েছে একাধিক দিক। বিজ্ঞান বিভাগে পড়া ছাত্রছাত্রীদের মূল টার্গেট থাকে ডাক্তারি কিংবা ইঞ্জিনিয়ারিং। কিন্তু এর পাশাপাশি প্যারামেডিক‍্যাল, ফার্মেসি, রেডিওলজি সহ একাধিক বিষয়ে পড়লে চাকরির দিক খুলতে পারে। এছাড়াও রয়েছে এভিয়েশনে বা বিমানের চাকরির সুযোগ।

আরও পড়ুন: বলুন তো কোন প্রাণী চোখ বন্ধ করেও দিব‍্যি সব দেখতে পায়? নামটা খুব চেনা, চার পায়ে হাঁটে, ৯৯% লোকজনই ভুল উত্তর দিয়েছেন

এখনও অধিকাংশ প্রফেশনাল কোর্সে ছাত্রছাত্রীর সংখ্যা কম থাকায় প্রতিযোগিতাও কম। উল্লেখযোগ্যভাবে এই সকল বিষয় নিয়ে পড়াশোনা করলে আগামীতে চাকরির ক্ষেত্র প্রস্তুত হয়। মাধ্যমিকের পর থেকেই ছাত্র-ছাত্রীদের মধ্যেই কিছু করবার ভাবনা শুরু হয়। বিভিন্ন প্রফেশনাল কোর্স নিয়ে স্নাতক, স্নাতকোত্তর কিংবা অন্যান্য ডিপ্লোমা করে চাকরি মিলবে অনায়াসে এমনই মত শিক্ষকের।

রঞ্জন চন্দ

Job: মোটা অঙ্কের বেতন, প্রচুর সম্মান! আইআইটি খড়গপুরে চাকরির সুযোগ, আজই আবেদন করুন

খড়গপুর: আইআইটিতে চাকরি স্বপ্ন? গবেষণার প্রতি ঝোঁক রয়েছে? আইআইটি খড়গপুরে রয়েছে গবেষণা সংক্রান্ত চাকরির সুযোগ। একাধিক পদ্ধতিতে বিবেচনার মধ্য দিয়ে জুনিয়র রিসার্চ ফেলোশিপ পদে একজন কর্মী নিয়োগ করতে চলেছে আইআইটি খড়গপুর। কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের তরফে জুনিয়র রিসার্চ ফেলোশিপ পদে কর্মী নিয়োগ করবে প্রযুক্তিবিদ্যার এই প্রতিষ্ঠানটি। সম্পুর্ন অস্থায়ী ভিত্তিতে বিশেষ গবেষণামূলক প্রকল্পে কর্মী নিয়োগ করবে আইআইটি।

আইআইটি সূত্রে খবর, প্রতিষ্ঠানে অস্থায়ী ভিত্তিতে “কন্ট্রোল এলগরিদম ফর হাই পাওয়ার PEM ফুয়েল সেল সিস্টেম” এই বিশেষ প্রকল্প জুনিয়র রিসার্চ ফেলোশিপ নিয়োগ করবে প্রতিষ্ঠানের কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ। এই বিশেষ প্রজেক্টটি স্পনসর করেছে ইসরো। নিযুক্ত ব্যক্তিকে যোগ্যতা এবং অভিজ্ঞতার নিরিখে মাসিক ৩১,০০০ টাকা সাম্মানিক দেওয়া হবে। হাতে মাত্র দু’দিন সময়, আপনার অভিজ্ঞতা থাকলে এখনই আবেদন করুন এই পদের জন্য। সম্পূর্ণ অনলাইন মাধ্যমে আবেদন জানাতে হবে। আবেদন জানানোর শেষ তারিখ ২৬ অগাস্ট ২০২৪।

আরও পড়ুনঃ লক্ষ লক্ষ রেল যাত্রীদের জন্য বিরাট খবর! এসি ওয়েটিং হল, ফ্রি Wifi! বদলে যাচ্ছে রাজ্যের বহু স্টেশন, আপনার স্টেশন রয়েছে তালিকায়?

আইআইটি খড়গপুর সূত্রে জানা গিয়েছে, বিশেষ এই প্রকল্পে গবেষণার জন্য আবেদনকারীকে বেসিক সাইন্সে স্নাতকোত্তর, এবং সিআইএসআর-ইউজিসি নেট এবং গেট পরীক্ষার মধ্য দিয়ে প্রফেশনাল কোর্সে উন্নীত হতে হবে। শুধু তাই নয়, কেন্দ্রীয় শিক্ষা মন্ত্রক এবং কেন্দ্রীয় বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের উদ্যোগে জাতীয় স্তরের পরীক্ষায় পাস করার পর আবেদন করা যাবে এই পদের জন্য।

আবেদনকারীর বয়সসীমা হতে হবে সর্বোচ্চ ২৮ বছর। এসটি, এসসি, ওবিসি এবং শারীরিক প্রতিবন্ধীদের জন্য বয়স সীমার ছাড় রয়েছে। আবেদনকারীকে মডেলিং এবং শিমুলেশন ও কম্পিউটার কোডিং বিষয়ের উপর দক্ষতা থাকতে হবে। আবেদন জানাতে পারবেন: https://erp.iitkgp.ac.in/SRICStaffRecruitment/Login.jsp ref_no=IIT/SRIC/R/APF_2792_ZBSA/2024/101 লিংকের মাধ্যমে।

রঞ্জন চন্দ

Job Fair: বড় খবর! হাওড়ায় জব ফেয়ার প্রায় এক হাজার চাকরি প্রার্থীর ইন্টার্নশিপের ব্যবস্থা

হাওড়া: প্রায় এক হাজার চাকরি প্রার্থীর উপস্থিতিতে জব ফেয়ার সাঁকরাইলে! উচ্চশিক্ষায় শিক্ষিত হয়ে পড়ুয়াদের জীবিকামুখী করে তুলতে উদ্যোগী হল সি কম ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ এন্ড স্কিল ইউনিভার্সিটি | তাঁদের ক্যাম্পাসে ‘জব ফেয়ার’-এর মাধ্যমে বিভিন্ন সংস্থাতে ইন্টার্নশিপ এবং চাকরির ব্যবস্থা করবেন কলেজ কর্তৃপক্ষ। হাওড়া জেলার বিভিন্ন প্রান্তের কলেজ পড়ুয়ারাও এই ‘জব ফেয়ারে’ অংশগ্রহণ করে চাকরির সুবিধা পায়। প্রায় এক হাজার চাকরিপ্রার্থীদের উপস্থিতিতে জব ফেয়ার অনুষ্ঠিত হল হাওড়ার সাঁকরাইলে ।

আরও পড়ুনঃ অত্যন্ত কম ফি দিয়ে এই কোর্স করুন, সহজেই চাকরি পাবেন, জেনে নিন বিশদে

সি কম ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ এন্ড স্কিল ইউনিভার্সিটির ও বোর্ড অফ প্রাকটিক্যাল ট্রেনিং ইস্টার্ন রিজিওন মিনিস্ট্রি অফ এডুকেশন গভর্নমেন্ট অফ ইন্ডিয়া মাস তিনেক আগে চুক্তিপত্র সাক্ষরিত হয়। গোটা ইন্ডাস্ট্রিতে ইস্টার্ন রিজিওনের ১ লক্ষ ২০ হাজার চাকরির দরকার। এই ‘জব ফেয়ার’ -এর মাধ্যমে উপযুক্ত ট্রেনিং দিয়ে সফ্ট স্কিল এবং আরও নানা ট্রেনিং দেওয়া। যাতে তাঁরা ইন্টারভিউতে নিজেদের উপযুক্ত করে তৈরী করতে পারে। ইন্টার্নশিপ হিসাবে ১ বছরের ট্রেনিং-এ ৯ থেকে ২৫ হাজার টাকা দেওয়া হবে। সেই সঙ্গে শংসাপত্র দেওয়া হবে। যেটা পরবর্তীকালে তাঁদের কাজের অভিজ্ঞতা হিসাবে কার্যকর হবে। ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার, ডিগ্রি ইঞ্জিনিয়ার, গ্রাজুয়েট, জেনারেল স্নাতক বিএ, বিএসসি, বিকম ছাত্র-ছাত্রী যারা বিগত ৫ বছরের মধ্যে পাশ করে বেরিয়েছে তাঁরা ইন্টারভিউ এর জন্য উপযুক্ত ।

সিকম ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ এন্ড স্কিল ইউনিভার্সিটির ডাইরেক্টর শৈবাল সেনগুপ্ত জানান, ‘উচ্চশিক্ষায় শিক্ষিত হওয়ার পর চাকরি না পেয়ে অনেক পড়ুয়ারা ভুল পথে চলে যান। সঠিক সুযোগ না থাকার ফলে এই ধরনের ঘটনা ঘটে। তাই বিভিন্ন সংস্থার সঙ্গে যোগাযোগ করে আমরা জব ফেয়ারের এই আয়োজন ।’

রাকেশ মাইতি

Courses to get a job: অত্যন্ত কম ফি দিয়ে এই কোর্স করুন, সহজেই চাকরি পাবেন, জেনে নিন বিশদে

এই কোর্স করতে আমাদের খুব বেশি ফি দিতে হবে না। আইটিআইয়ের মতো প্রতিষ্ঠানগুলি বিভিন্ন সময়ে শিক্ষার্থীদের জন্য নতুন নতুন কোর্স শুরু করে। এতে শিক্ষার্থীরা বিভিন্ন আইটিআই ইনস্টিটিউটে কোর্সের মাধ্যমে চাকরির সুযোগও পাবেন।
এই কোর্স করতে আমাদের খুব বেশি ফি দিতে হবে না। আইটিআইয়ের মতো প্রতিষ্ঠানগুলি বিভিন্ন সময়ে শিক্ষার্থীদের জন্য নতুন নতুন কোর্স শুরু করে। এতে শিক্ষার্থীরা বিভিন্ন আইটিআই ইনস্টিটিউটে কোর্সের মাধ্যমে চাকরির সুযোগও পাবেন।
এখানে শিক্ষার্থীরা অত্যন্ত কম টাকায় বিভিন্ন ক্ষেত্রে কোর্সে প্রশিক্ষণ নিয়ে নিজেদের ভবিষ্যৎ উন্নত করতে পারেন। এর জন্য আবেদন প্রক্রিয়া বর্তমানে শুরু হয়েছে। অনলাইন আবেদনের পাশাপাশি, শিক্ষার্থীকে ইনস্টিটিউটে গিয়েও আবেদনের নথিপত্র জমা দিতে হবে।
এখানে শিক্ষার্থীরা অত্যন্ত কম টাকায় বিভিন্ন ক্ষেত্রে কোর্সে প্রশিক্ষণ নিয়ে নিজেদের ভবিষ্যৎ উন্নত করতে পারেন। এর জন্য আবেদন প্রক্রিয়া বর্তমানে শুরু হয়েছে। অনলাইন আবেদনের পাশাপাশি, শিক্ষার্থীকে ইনস্টিটিউটে গিয়েও আবেদনের নথিপত্র জমা দিতে হবে।
অনেক বিষয়ে কোর্স করতে পারেন শিক্ষার্থীরাঅমেঠি জেলার সরকারি আইটিআই ক্যাম্পাসে ৬টি সরকারি আইটিআই প্রতিষ্ঠানের পাশাপাশি ১৪টি বেসরকারি আইটিআই প্রতিষ্ঠান রয়েছে। যেখানে শিক্ষার্থীদের প্রায় ২০ ধরনের প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়।
অনেক বিষয়ে কোর্স করতে পারেন শিক্ষার্থীরা
অমেঠি জেলার সরকারি আইটিআই ক্যাম্পাসে ৬টি সরকারি আইটিআই প্রতিষ্ঠানের পাশাপাশি ১৪টি বেসরকারি আইটিআই প্রতিষ্ঠান রয়েছে। যেখানে শিক্ষার্থীদের প্রায় ২০ ধরনের প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়।
ইলেকট্রনিক্স, ইলেকট্রিশিয়ান, ইন্সট্রুমেন্ট মেকানিক, ফিটার, টার্নার, বিল্ডার এবং অন্যান্য আরও নানা বিষয়ে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। এছাড়া মহিলা শিক্ষার্থীদের জন্য ফ্যাশন ডিজাইনিং, বিউটিশিয়ান, কম্পিউটার প্রোগ্রামিংয়ের মতো কোর্সও রয়েছে।
ইলেকট্রনিক্স, ইলেকট্রিশিয়ান, ইন্সট্রুমেন্ট মেকানিক, ফিটার, টার্নার, বিল্ডার এবং অন্যান্য আরও নানা বিষয়ে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। এছাড়া মহিলা শিক্ষার্থীদের জন্য ফ্যাশন ডিজাইনিং, বিউটিশিয়ান, কম্পিউটার প্রোগ্রামিংয়ের মতো কোর্সও রয়েছে।
এই ওয়েবসাইটের মাধ্যমে আবেদন করা যেতে পারেকোর্সের জন্য আবেদন প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। যেখানে শিক্ষার্থীরা অগাস্টের শেষ সপ্তাহ পর্যন্ত আবেদন করতে পারবেন। এর জন্য তাদের বিভাগের ওয়েবসাইট www.scvtup.in-এ গিয়ে আবেদন করতে হবে। যেখানে জেনারেল ক্যাটাগরি এবং অনগ্রসর শ্রেণীর শিক্ষার্থীদের জন্য ২৫০ টাকা আবেদন ভর্তি ফি দিতে হবে।
এই ওয়েবসাইটের মাধ্যমে আবেদন করা যেতে পারে
কোর্সের জন্য আবেদন প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। যেখানে শিক্ষার্থীরা অগাস্টের শেষ সপ্তাহ পর্যন্ত আবেদন করতে পারবেন। এর জন্য তাদের বিভাগের ওয়েবসাইট www.scvtup.in-এ গিয়ে আবেদন করতে হবে। যেখানে জেনারেল ক্যাটাগরি এবং অনগ্রসর শ্রেণীর শিক্ষার্থীদের জন্য ২৫০ টাকা আবেদন ভর্তি ফি দিতে হবে।
অন্য দিকে, তফসিলি জাতির শিক্ষার্থীদের জন্য ১৫০ টাকা ফি নির্ধারণ করা হয়েছে। সকল শিক্ষার্থীদের শীঘ্রই অনলাইনে আবেদন করে এবং তারপরে ইনস্টিটিউটে তাঁদের রেজিস্ট্রেশন নম্বর জমা দিয়ে কোর্স করার জন্য আবেদন করা হয়েছে। শিক্ষার্থীদের অনলাইনে আবেদন করার পর ইনস্টিটিউটে রেজিস্ট্রেশন নম্বর জমা দিতে হবে।
অন্য দিকে, তফসিলি জাতির শিক্ষার্থীদের জন্য ১৫০ টাকা ফি নির্ধারণ করা হয়েছে। সকল শিক্ষার্থীদের শীঘ্রই অনলাইনে আবেদন করে এবং তারপরে ইনস্টিটিউটে তাঁদের রেজিস্ট্রেশন নম্বর জমা দিয়ে কোর্স করার জন্য আবেদন করা হয়েছে। শিক্ষার্থীদের অনলাইনে আবেদন করার পর ইনস্টিটিউটে রেজিস্ট্রেশন নম্বর জমা দিতে হবে।
ইনস্টিটিউটের ইনচার্জ অজয় কুমার সিং বলেন যে, এতে যুবকদের কর্মসংস্থানের সুযোগ হবে এবং ভবিষ্যৎ তাঁরা আরও বেশি উপার্জন করতে পারবেন। তিনি আরও বলেন যে, আবেদন প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। নির্ধারিত তারিখে আবেদন করার পর শিক্ষার্থীদের আবেদনের রেজিস্ট্রেশন নম্বর ইনস্টিটিউটে জমা দিতে হবে। এরপর নির্ধারিত সময়সূচি অনুযায়ী তাদের প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে।
ইনস্টিটিউটের ইনচার্জ অজয় কুমার সিং বলেন যে, এতে যুবকদের কর্মসংস্থানের সুযোগ হবে এবং ভবিষ্যৎ তাঁরা আরও বেশি উপার্জন করতে পারবেন। তিনি আরও বলেন যে, আবেদন প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। নির্ধারিত তারিখে আবেদন করার পর শিক্ষার্থীদের আবেদনের রেজিস্ট্রেশন নম্বর ইনস্টিটিউটে জমা দিতে হবে। এরপর নির্ধারিত সময়সূচি অনুযায়ী তাদের প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে।
চাকরি পাওয়া সহজ হবেএই কোর্সগুলো করার পর শিক্ষার্থীদের জন্য চাকরি পাওয়া সহজ হয়ে যাবে। তাঁরা বিভিন্ন বিষয়ে দক্ষ হয়ে উঠবেন।
চাকরি পাওয়া সহজ হবে
এই কোর্সগুলো করার পর শিক্ষার্থীদের জন্য চাকরি পাওয়া সহজ হয়ে যাবে। তাঁরা বিভিন্ন বিষয়ে দক্ষ হয়ে উঠবেন।

Job: গবেষণার স্বপ্ন? আইআইটি খড়গপুরে কাজের ইচ্ছে? আপনার জন্য খরগপুরে চাকরির বিরাট সুযোগ

পশ্চিম মেদিনীপুর: আপনি কি চাকরি খুঁজছেন? আইআইটি-তে চাকরি করার ইচ্ছে রয়েছে? আপনার কি কম্পিউটার সায়েন্স অথবা ইনফরমেশন বিষয়ের উপর বি.টেক/বিই কিংবা এমসিএ কোর্স করা রয়েছে? তবে মোটা অঙ্কের বেতনের চাকরির সুযোগ আইআইটি খড়্গপুরে। একটিমাত্র জুনিয়র রিসার্চ অ্যাসিস্ট্যান্ট ডেভেলপমেন্ট পদে নিয়োগের জন্য বিজ্ঞপ্তি জারি করেছে আইআইটি খড়্গপুর। সম্পূর্ণ অস্থায়ী চুক্তিভিত্তিক ভাবে এই জুনিয়র রিসার্চ অ্যাসিস্ট্যান্ট নিয়োগ করা হবে বিশেষ এই প্রজেক্ট এর জন্য। তাই আপনার ডিগ্রি থাকলে এখনই আবেদন জানান।

আইআইটি খড়্গপুরের বিশেষ গবেষণামূলক প্রকল্পে চুক্তিভিত্তিক কর্মী নিয়োগ করতে চলেছে। ইতিমধ্যেই আইআইটি খড়্গপুরের ওয়েবসাইটে সেই বিজ্ঞপ্তি জারি করেছে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ। বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী, ট্রাফিক এনফোর্সমেন্ট ইউজিং কম্পিউটার ভিশন অ্যান্ড এআই, এই প্রকল্পের জন্য একজন দক্ষ ব্যক্তিকে নিযুক্ত করবে আইআইটি খড়গপুর। সম্পূর্ণ অনলাইন মাধ্যমে আবেদন জানাতে হবে।

আরও পড়ুনঃ স্বপ্নে ফুল দেখেন? এই ৭ ফুলের স্বপ্ন জীবনে সাংঘাতিক প্রভাব ফেলে! কেন এমন হয় অবশ্যই জানুন

ইলেকট্রনিক্স অ্যান্ড ইলেকট্রিক্যাল কমিউনিকেশন ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের তত্ত্বাবধানে এই বিশেষ পদে কর্মী নিয়োগ করা হবে। এই প্রজেক্টটি স্পন্সর করছে আইআইটি খড়গপুরের AI4ICPS I HUB FOUNDATION । বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী, আবেদন জানানোর শেষ তারিখ ২৪ আগস্ট ২০২৪। ওয়েবসাইটে দেওয়া বিশেষ লিঙ্ক থেকে অনলাইনে আবেদন জানাতে হবে এই পদের জন্য। কম্পিউটার সায়েন্স অথবা ইনফরমেশন বিষয়ের উপর বি.টেক/বিই কিংবা এমসিএ কিংবা সমতুল কোনও ডিগ্রি থাকা ব্যক্তিরা শুধুমাত্র আবেদন জানাতে পারবে। লাইভ প্রজেক্ট, C++, CUDA, JAVA, COULD COMPUTING বিষয়ে অভিজ্ঞতা থাকলে অগ্রাধিকার মিলবে। আবেদনকারীকে অনলাইন মাধ্যমে আবেদন মূল্য বাবদ ১০০ টাকা জমা দিতে হবে। সম্পূর্ণ চুক্তিভিত্তিতেই নিয়োগ করা হবে কর্মীকে। যোগ্যতা এবং অভিজ্ঞতা নিরিখে প্রতি মাসে বেতনক্রম ২৯,২০০ টাকা।

তাই এখনই আবেদন করুন এই পদের জন্য। কীভাবে আবেদন জানাবেন? প্রথমে আইআইটি খড়্গপুরের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে যেতে হবে। সেখান থেকে জবস, এবং পরে টেম্পোরারি জবস পজিশন এই সাইট থেকে আবেদন জানাতে পারবেন এই পদের জন্য। এই ওয়েবসাইট থেকে সমস্ত তথ্য মিলবে, https://erp.iitkgp.ac.in/SricWeb/temporaryJobs.htm

রঞ্জন চন্দ

Job: চাকরি খুঁজছেন? জঙ্গলমহলে সরকারি চাকরির দারুণ সুযোগ, আজই আবেদন করুন

*চাকরি খুঁজছেন? আপনি কি ঝাড়গ্রাম জেলার বাসিন্দা? আপনার কি স্নাতক ডিগ্রি রয়েছে? জঙ্গলমহল ঝাড়গ্রামে রয়েছে মোটা অঙ্কের বেতনে চাকরির সুযোগ। একাধিক পোস্টে কর্মী নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি জারি করেছে ঝাড়গ্রাম জেলা প্রশাসন। সংগৃহীত ছবি। 
*চাকরি খুঁজছেন? আপনি কি ঝাড়গ্রাম জেলার বাসিন্দা? আপনার কি স্নাতক ডিগ্রি রয়েছে? জঙ্গলমহল ঝাড়গ্রামে রয়েছে মোটা অঙ্কের বেতনে চাকরির সুযোগ। একাধিক পোস্টে কর্মী নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি জারি করেছে ঝাড়গ্রাম জেলা প্রশাসন। সংগৃহীত ছবি।
*ডাটা এন্ট্রি পদে কর্মী নিয়োগ হবে জঙ্গলমহল ঝাড়গ্রামে। হাতে মাত্র কয়েকটা দিন, এখনই আবেদন করুন। অস্থায়ী ভিত্তিতে চুক্তিভিত্তিক কর্মী নিয়োগ করবে জেলা প্রশাসন। সংগৃহীত ছবি। 
*ডাটা এন্ট্রি পদে কর্মী নিয়োগ হবে জঙ্গলমহল ঝাড়গ্রামে। হাতে মাত্র কয়েকটা দিন, এখনই আবেদন করুন। অস্থায়ী ভিত্তিতে চুক্তিভিত্তিক কর্মী নিয়োগ করবে জেলা প্রশাসন। সংগৃহীত ছবি।
*জেলায় প্রায় ১৫ টি পদে ডাটা এন্ট্রি বিভাগে কর্মী নিয়োগ করতে চলেছে ঝাড়গ্রাম জেলা প্রশাসন। সেই মর্মে একটি বিজ্ঞপ্তি জারি করেছে। বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী জানা গিয়েছে, আবেদনকারীকে ঝাড়গ্রাম জেলার বাসিন্দা হতে হবে। বয়স সীমা ২১ থেকে ৪৫ বছর। সংগৃহীত ছবি। 
*জেলায় প্রায় ১৫ টি পদে ডাটা এন্ট্রি বিভাগে কর্মী নিয়োগ করতে চলেছে ঝাড়গ্রাম জেলা প্রশাসন। সেই মর্মে একটি বিজ্ঞপ্তি জারি করেছে। বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী জানা গিয়েছে, আবেদনকারীকে ঝাড়গ্রাম জেলার বাসিন্দা হতে হবে। বয়স সীমা ২১ থেকে ৪৫ বছর। সংগৃহীত ছবি।
*চুক্তিভিত্তিক ডাটা এন্ট্রি অপারেটর পদে অতিরিক্ত জেলাশাসক এবং জেলা ভূমি ও রাজস্ব দফতরে নিযুক্ত করা হবে। এক বছরের চুক্তিতে নিয়োগ করা হবে কর্মীদের। প্রতিমাসে বেতন হিসেবে নিযুক্ত ব্যক্তিদের দেওয়া হবে ১১ হাজার টাকা। সংগৃহীত ছবি। 
*চুক্তিভিত্তিক ডাটা এন্ট্রি অপারেটর পদে অতিরিক্ত জেলাশাসক এবং জেলা ভূমি ও রাজস্ব দফতরে নিযুক্ত করা হবে। এক বছরের চুক্তিতে নিয়োগ করা হবে কর্মীদের। প্রতিমাসে বেতন হিসেবে নিযুক্ত ব্যক্তিদের দেওয়া হবে ১১ হাজার টাকা। সংগৃহীত ছবি।
*অনলাইন মাধ্যমে আবেদন করতে হবে প্রার্থীদের। বিজ্ঞপ্তিতে জানান হয়েছে, কম্পিউটারের বিশেষ জ্ঞানের পাশাপাশি স্নাতক পাস করতে হবে আবেদনকারীকে। লিখিত পরীক্ষা, কম্পিউটার টেস্ট এবং ইন্টারভিউয়ের মধ্য দিয়ে নিয়োগ করা হবে কর্মীদের। আবেদন জানানোর শেষ তারিখ ১৬ অগাস্ট ২০২৪। সংগৃহীত ছবি। 
*অনলাইন মাধ্যমে আবেদন করতে হবে প্রার্থীদের। বিজ্ঞপ্তিতে জানান হয়েছে, কম্পিউটারের বিশেষ জ্ঞানের পাশাপাশি স্নাতক পাস করতে হবে আবেদনকারীকে। লিখিত পরীক্ষা, কম্পিউটার টেস্ট এবং ইন্টারভিউয়ের মধ্য দিয়ে নিয়োগ করা হবে কর্মীদের। আবেদন জানানোর শেষ তারিখ ১৬ অগাস্ট ২০২৪। সংগৃহীত ছবি।
*দেরি না করে এখনই আবেদন জানান এই পদের জন্য। বিশদে জানার জন্য ঝাড়গ্রাম জেলার প্রশাসনিক ওয়েবসাইটটি দেখে নিতে হবে। ওয়েবসাইটের মধ্যেই অনলাইন মাধ্যমে আবেদন করা যাবে এই পোস্টের জন্য। সংগৃহীত ছবি।
*দেরি না করে এখনই আবেদন জানান এই পদের জন্য। বিশদে জানার জন্য ঝাড়গ্রাম জেলার প্রশাসনিক ওয়েবসাইটটি দেখে নিতে হবে। ওয়েবসাইটের মধ্যেই অনলাইন মাধ্যমে আবেদন করা যাবে এই পোস্টের জন্য। সংগৃহীত ছবি।

Education News: ভারতের সবচেয়ে কঠিন পরীক্ষাগুলিতে পাশ করা কঠিন, তবে চাকরি পেলেই বিপুল বেতন! জানুন

স্কুলে পড়ার সময় মনে হতেই পারে যে, স্কুলের পাঠ বেশ কঠিনই। এমনটা মনে হলে আর একটু অপেক্ষা করে যেতে হবে। মানে ওই দ্বাদশ শ্রেণি পর্যন্ত। আসলে দ্বাদশ শ্রেণির বোর্ড পরীক্ষার আগেই অধিকাংশ ছাত্রছাত্রী নিজেদের কেরিয়ারের পথ ঠিক করে ফেলেন। আর তার জন্য কী কী প্রবেশিকা পরীক্ষা উতরোতে হয়, কী কী করণীয়, সেই বিষয়েও তারা রীতিমতো গবেষণা করে নেয়। তবে ভারতে দ্বাদশ শ্রেণির বোর্ড পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়ার পরে বেশ কিছু কোর্স রয়েছে, যা শেষ করতে বেশ কয়েক বছর সময় তো লাগেই। তার সঙ্গে লাগে প্রচুর পরিশ্রমও।
স্কুলে পড়ার সময় মনে হতেই পারে যে, স্কুলের পাঠ বেশ কঠিনই। এমনটা মনে হলে আর একটু অপেক্ষা করে যেতে হবে। মানে ওই দ্বাদশ শ্রেণি পর্যন্ত। আসলে দ্বাদশ শ্রেণির বোর্ড পরীক্ষার আগেই অধিকাংশ ছাত্রছাত্রী নিজেদের কেরিয়ারের পথ ঠিক করে ফেলেন। আর তার জন্য কী কী প্রবেশিকা পরীক্ষা উতরোতে হয়, কী কী করণীয়, সেই বিষয়েও তারা রীতিমতো গবেষণা করে নেয়। তবে ভারতে দ্বাদশ শ্রেণির বোর্ড পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়ার পরে বেশ কিছু কোর্স রয়েছে, যা শেষ করতে বেশ কয়েক বছর সময় তো লাগেই। তার সঙ্গে লাগে প্রচুর পরিশ্রমও।
দ্বাদশ শ্রেণি পাশের পরে নিজের জন্য উপযুক্ত কেরিয়ার বাছাই করে নেওয়ার ক্ষেত্রে নিজের আগ্রহ এবং ক্ষমতার পাশাপাশি বাজেট বা খরচের দিকটাও পরিকল্পনা করা আবশ্যক। শুধু তা-ই নয়, যে কেরিয়ার বিকল্প বাছাই করা হচ্ছে, আগামী ৫-১০ বছরে তার বাজার কেমন থাকবে, সেটা খতিয়ে দেখাটাও জরুরি। আবার ভারতে কঠিন কোর্সের জন্য প্রচুর পরিশ্রম করতে হয় ঠিকই, তবে পরে চাকরি পেলে সেটা পুষিয়ে যায়। কারণ বেতন হিসেবে হাতে আসতে থাকে লক্ষ লক্ষ এমনকী কোটি কোটি টাকাও। তাহলে ভারতের সবথেকে কঠিন কোর্সগুলির সঙ্গে পরিচয় করে নেওয়া যাক।
দ্বাদশ শ্রেণি পাশের পরে নিজের জন্য উপযুক্ত কেরিয়ার বাছাই করে নেওয়ার ক্ষেত্রে নিজের আগ্রহ এবং ক্ষমতার পাশাপাশি বাজেট বা খরচের দিকটাও পরিকল্পনা করা আবশ্যক। শুধু তা-ই নয়, যে কেরিয়ার বিকল্প বাছাই করা হচ্ছে, আগামী ৫-১০ বছরে তার বাজার কেমন থাকবে, সেটা খতিয়ে দেখাটাও জরুরি। আবার ভারতে কঠিন কোর্সের জন্য প্রচুর পরিশ্রম করতে হয় ঠিকই, তবে পরে চাকরি পেলে সেটা পুষিয়ে যায়। কারণ বেতন হিসেবে হাতে আসতে থাকে লক্ষ লক্ষ এমনকী কোটি কোটি টাকাও। তাহলে ভারতের সবথেকে কঠিন কোর্সগুলির সঙ্গে পরিচয় করে নেওয়া যাক।
কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং: সবথেকে কঠিন অথচ ট্রেন্ডিং কোর্স হল কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং। প্রোগ্রামিং, আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স, মেশিন লার্নিংয়ের মতো টেকনিক্যাল কনসেপ্ট শেখানো হয় এই কোর্সে। আর প্রতিটি ক্ষেত্রেই প্রয়োজন রয়েছে কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের। আর প্রতি বছর প্রচুর ছাত্রছাত্রী কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে ভর্তি হন। চাকরি জীবনের শুরুতেই কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়াররা লক্ষ লক্ষ চাকা বেতন পান। আর শুধু দেশেই নয়, বিদেশেও চাকরির দারুণ সুযোগ।
কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং: সবথেকে কঠিন অথচ ট্রেন্ডিং কোর্স হল কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং। প্রোগ্রামিং, আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স, মেশিন লার্নিংয়ের মতো টেকনিক্যাল কনসেপ্ট শেখানো হয় এই কোর্সে। আর প্রতিটি ক্ষেত্রেই প্রয়োজন রয়েছে কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের। আর প্রতি বছর প্রচুর ছাত্রছাত্রী কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে ভর্তি হন। চাকরি জীবনের শুরুতেই কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়াররা লক্ষ লক্ষ চাকা বেতন পান। আর শুধু দেশেই নয়, বিদেশেও চাকরির দারুণ সুযোগ।
চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্ট (সিএ): সিএ পরীক্ষা ভারতের সবচেয়ে কঠিন পরীক্ষার তালিকায় অন্তর্ভুক্ত। এতে সফল হতে হলে হিসাব, ​​নিরীক্ষা, কর ও ব্যবসায়িক আইন সম্পর্কে গভীর জ্ঞান থাকা প্রয়োজন। সিএ হওয়ার প্রক্রিয়াটি বেশ দীর্ঘ। শিক্ষার্থীদের সিএ পরীক্ষায় ৩টি স্তরে উত্তীর্ণ হতে হবে। এর জন্য ৩-৪ বছর কিংবা তার বেশি সময়ও লাগতে পারে। দ্বাদশ শ্রেণী পাশের পরে সিএ পরীক্ষার প্রস্তুতি শুরু করা যেতে পারে। অভিজ্ঞতাসম্পন্ন একজন সিএ-র বেতন ৬০ লক্ষ টাকা পর্যন্ত হতে পারে।লেভেল ১: সিএ ফাউন্ডেশন লেভেল ২: সিএ ইন্টারমিডিয়েট লেভেল ৩: সিএ ফাইনাল
চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্ট (সিএ): সিএ পরীক্ষা ভারতের সবচেয়ে কঠিন পরীক্ষার তালিকায় অন্তর্ভুক্ত। এতে সফল হতে হলে হিসাব, ​​নিরীক্ষা, কর ও ব্যবসায়িক আইন সম্পর্কে গভীর জ্ঞান থাকা প্রয়োজন। সিএ হওয়ার প্রক্রিয়াটি বেশ দীর্ঘ। শিক্ষার্থীদের সিএ পরীক্ষায় ৩টি স্তরে উত্তীর্ণ হতে হবে। এর জন্য ৩-৪ বছর কিংবা তার বেশি সময়ও লাগতে পারে। দ্বাদশ শ্রেণী পাশের পরে সিএ পরীক্ষার প্রস্তুতি শুরু করা যেতে পারে। অভিজ্ঞতাসম্পন্ন একজন সিএ-র বেতন ৬০ লক্ষ টাকা পর্যন্ত হতে পারে।
লেভেল ১: সিএ ফাউন্ডেশন
লেভেল ২: সিএ ইন্টারমিডিয়েট
লেভেল ৩: সিএ ফাইনাল
মাস্টার অফ ফিলোজফি (এম.ফিল): মাস্টার অফ ফিলোজফি হল ভারতের অন্যতম চ্যালেঞ্জিং কোর্স। এটি ২ বছরের স্নাতকোত্তর কোর্স। এর জন্য নিজের পছন্দের বিষয় নিয়ে গবেষণা করতে হয়। এম.ফিল ডিগ্রি পেতে গবেষণা থিসিস সম্পূর্ণ করতে হবে। এম.ফিল করতে চাইলে GATE, IIT JAM বা LPUNEST-র মতো প্রবেশিকা পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হবে।
মাস্টার অফ ফিলোজফি (এম.ফিল): মাস্টার অফ ফিলোজফি হল ভারতের অন্যতম চ্যালেঞ্জিং কোর্স। এটি ২ বছরের স্নাতকোত্তর কোর্স। এর জন্য নিজের পছন্দের বিষয় নিয়ে গবেষণা করতে হয়। এম.ফিল ডিগ্রি পেতে গবেষণা থিসিস সম্পূর্ণ করতে হবে। এম.ফিল করতে চাইলে GATE, IIT JAM বা LPUNEST-র মতো প্রবেশিকা পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হবে।
মেডিসিন: মেডিক্যাল কলেজে ভর্তি হতে হলে NEET UG পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হবে। এর পরেই মেডিক্যাল কলেজের এমবিবিএস কোর্সে ভর্তি হওয়া সম্ভব। NEET বিশ্বের সবচেয়ে কঠিন পরীক্ষার তালিকায় পড়ে। প্রতি বছর ২০ লক্ষেরও বেশি শিক্ষার্থী NEET পরীক্ষা দেন। যার মধ্যে মাত্র ১ লক্ষ প্রার্থী মেডিক্যাল কলেজে আসন পান। এমবিবিএস কোর্সটি প্রায় সাড়ে ৫ বছরের।
মেডিসিন: মেডিক্যাল কলেজে ভর্তি হতে হলে NEET UG পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হবে। এর পরেই মেডিক্যাল কলেজের এমবিবিএস কোর্সে ভর্তি হওয়া সম্ভব। NEET বিশ্বের সবচেয়ে কঠিন পরীক্ষার তালিকায় পড়ে। প্রতি বছর ২০ লক্ষেরও বেশি শিক্ষার্থী NEET পরীক্ষা দেন। যার মধ্যে মাত্র ১ লক্ষ প্রার্থী মেডিক্যাল কলেজে আসন পান। এমবিবিএস কোর্সটি প্রায় সাড়ে ৫ বছরের।
ইঞ্জিনিয়ারিং: এটি ভারতের অন্যতম জনপ্রিয় কোর্স। প্রতি বছর লক্ষ লক্ষ শিক্ষার্থী জেইই মেইন এবং জেইই অ্যাডভান্সড পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন এবং সেরা ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজে ভর্তি হন। ইঞ্জিনিয়ারিং কোর্সটি ৪ বছরের। আর B.Tech কোর্সটি বেশ কঠিন এবং দীর্ঘ। সময়মতো ডিগ্রি পাওয়ার জন্য প্রযুক্তিগত দক্ষতার মূল বিষয়গুলি এবং বাস্তব জীবনে তাদের ব্যবহারিক প্রয়োগ জানা উচিত। ভারতে একজন ইঞ্জিনিয়ারের বেতন কয়েক লক্ষ টাকা।
ইঞ্জিনিয়ারিং: এটি ভারতের অন্যতম জনপ্রিয় কোর্স। প্রতি বছর লক্ষ লক্ষ শিক্ষার্থী জেইই মেইন এবং জেইই অ্যাডভান্সড পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন এবং সেরা ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজে ভর্তি হন। ইঞ্জিনিয়ারিং কোর্সটি ৪ বছরের। আর B.Tech কোর্সটি বেশ কঠিন এবং দীর্ঘ। সময়মতো ডিগ্রি পাওয়ার জন্য প্রযুক্তিগত দক্ষতার মূল বিষয়গুলি এবং বাস্তব জীবনে তাদের ব্যবহারিক প্রয়োগ জানা উচিত। ভারতে একজন ইঞ্জিনিয়ারের বেতন কয়েক লক্ষ টাকা।
মাস্টার অফ বিজনেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশন (এমবিএ): যে কোনও বিষয়ে স্নাতক পাঠ শেষ করে এমবিএ কোর্সে ভর্তি হওয়া যায়। দেশের সেরা এমবিএ কলেজ অর্থাৎ আইআইএম-এ ভর্তির জন্য CAT পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়া আবশ্যক। ২ বছরের কোর্সে এমবিএ ডিগ্রি অর্জন করে দেশ বিদেশের সেরা কোম্পানিতে হিউম্যান রিসোর্স ম্যানেজমেন্ট, ব্যবসা, বিপণনের মতো ক্ষেত্রে উচ্চ বেতনের চাকরি পাওয়া সম্ভব।
মাস্টার অফ বিজনেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশন (এমবিএ): যে কোনও বিষয়ে স্নাতক পাঠ শেষ করে এমবিএ কোর্সে ভর্তি হওয়া যায়। দেশের সেরা এমবিএ কলেজ অর্থাৎ আইআইএম-এ ভর্তির জন্য CAT পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়া আবশ্যক। ২ বছরের কোর্সে এমবিএ ডিগ্রি অর্জন করে দেশ বিদেশের সেরা কোম্পানিতে হিউম্যান রিসোর্স ম্যানেজমেন্ট, ব্যবসা, বিপণনের মতো ক্ষেত্রে উচ্চ বেতনের চাকরি পাওয়া সম্ভব।
আর্কিটেকচার: এই ক্ষেত্রের চাহিদাও যথেষ্ট। এতে সফল হওয়ার জন্য শিক্ষার্থীদের ডিজাইন, ইঞ্জিনিয়ারিং, কলা ও গণিত বিষয়ে দৃঢ় জ্ঞান থাকতে হবে। আর্কিটেক্ট হতে হলে B.Arch কোর্স করতে হবে। দেশের সেরা আর্কিটেকচার কলেজ থেকে B.Arch করতে হলে JEE পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়া বাধ্যতামূলক। এই ক্ষেত্রে প্রতিযোগিতার মাত্রা অনেক বেশি। আর্কিটেকচার কোর্স শেষ করে ভাল প্যাকেজে চাকরি পাওয়া যায়।
আর্কিটেকচার: এই ক্ষেত্রের চাহিদাও যথেষ্ট। এতে সফল হওয়ার জন্য শিক্ষার্থীদের ডিজাইন, ইঞ্জিনিয়ারিং, কলা ও গণিত বিষয়ে দৃঢ় জ্ঞান থাকতে হবে। আর্কিটেক্ট হতে হলে B.Arch কোর্স করতে হবে। দেশের সেরা আর্কিটেকচার কলেজ থেকে B.Arch করতে হলে JEE পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়া বাধ্যতামূলক। এই ক্ষেত্রে প্রতিযোগিতার মাত্রা অনেক বেশি। আর্কিটেকচার কোর্স শেষ করে ভাল প্যাকেজে চাকরি পাওয়া যায়।
আইন: এটি একটি অত্যন্ত জটিল বিষয়। এই কোর্স সম্পন্ন করার জন্য প্রার্থীর বিশ্লেষণাত্মক এবং সমালোচনামূলক চিন্তা দক্ষতা খুব শক্তিশালী হতে হবে। এর পাশাপাশি শেখার দক্ষতাও হতে হবে শক্তিশালী। বিভিন্ন আইনি বিষয়, সাংবিধানিক আইন, ফৌজদারি আইন, নাগরিক আইন, চুক্তি আইন ইত্যাদি এলএলবি পাঠ্যক্রমে অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। এতে ভর্তি হতে হলে CLAT পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হবে।

আইন: এটি একটি অত্যন্ত জটিল বিষয়। এই কোর্স সম্পন্ন করার জন্য প্রার্থীর বিশ্লেষণাত্মক এবং সমালোচনামূলক চিন্তা দক্ষতা খুব শক্তিশালী হতে হবে। এর পাশাপাশি শেখার দক্ষতাও হতে হবে শক্তিশালী। বিভিন্ন আইনি বিষয়, সাংবিধানিক আইন, ফৌজদারি আইন, নাগরিক আইন, চুক্তি আইন ইত্যাদি এলএলবি পাঠ্যক্রমে অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। এতে ভর্তি হতে হলে CLAT পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হবে।
সিভিল সার্ভিসেস: সিভিল সার্ভিস কোনও কোর্স নয়, এটা দেশের শীর্ষ সরকারি চাকরি। কিন্তু এখানে পৌঁছতে হলে দেশের সবচেয়ে কঠিন পরীক্ষা UPSC CSE পাশ করতে হবে। এরপর মুসৌরিতে অবস্থিত এলবিএসএনএএ-তে তাঁদের কঠোর প্রশিক্ষণ হয়। এটিকে একটি কোর্সও বলা যায়। থিওরি থেকে প্র্যাকটিকাল সবই এতে কভার করা হয়।
সিভিল সার্ভিসেস: সিভিল সার্ভিস কোনও কোর্স নয়, এটা দেশের শীর্ষ সরকারি চাকরি। কিন্তু এখানে পৌঁছতে হলে দেশের সবচেয়ে কঠিন পরীক্ষা UPSC CSE পাশ করতে হবে। এরপর মুসৌরিতে অবস্থিত এলবিএসএনএএ-তে তাঁদের কঠোর প্রশিক্ষণ হয়। এটিকে একটি কোর্সও বলা যায়। থিওরি থেকে প্র্যাকটিকাল সবই এতে কভার করা হয়।
ফার্মেসি: ফার্মেসি কোর্সও খুব কঠিন বলে মনে করা হয়। এই কোর্সে দক্ষ হতে হলে বিজ্ঞান, ফার্মাসিউটিক্যাল অর্গানিক, ইন-অর্গ্যানিক কেমিস্ট্রি, আয়ুর্বেদ এবং ফার্মাকোগনোসি সম্পর্কে জ্ঞান থাকতে হবে। ফার্মেসি কোর্সের সিলেবাস খুবই বড়। এর জন্য প্রচুর পরিশ্রম করা আবশ্যক।
ফার্মেসি: ফার্মেসি কোর্সও খুব কঠিন বলে মনে করা হয়। এই কোর্সে দক্ষ হতে হলে বিজ্ঞান, ফার্মাসিউটিক্যাল অর্গানিক, ইন-অর্গ্যানিক কেমিস্ট্রি, আয়ুর্বেদ এবং ফার্মাকোগনোসি সম্পর্কে জ্ঞান থাকতে হবে। ফার্মেসি কোর্সের সিলেবাস খুবই বড়। এর জন্য প্রচুর পরিশ্রম করা আবশ্যক।

Economic Survey: বছরে ৭৮.৫ লক্ষ চাকরি তৈরি করতে হবে! অ-কৃষি খাতে কর্মসংস্থান নিয়ে কী বলছে অর্থনৈতিক সমীক্ষা? বাজেটের আগেই জেনে নিন

ভারতীয় অর্থনীতিতে ক্রমবর্ধমান শ্রমশক্তি পূরণের জন্য অ-কৃষি খাতে ২০৩০ সাল পর্যন্ত বার্ষিক গড়ে প্রায় ৭৮.৫ লক্ষ কর্মসংস্থান তৈরি করতে হবে। এমনটাই জানা গিয়েছে ২০২৩-২৪ সালের অর্থনৈতিক সমীক্ষায়।
সোমবার সংসদে এই সমীক্ষা উত্থাপন করা হয়েছে। আর অর্থনীতিতে যে কর্মসংস্থান তৈরি করতে হবে, তার একটি বিস্তৃত হিসাব দিয়েছে এই সমীক্ষা।

তাতে আরও বলা হয়েছে যে, কাজের বয়সে প্রত্যেকেই যে চাকরি খুঁজবে, তা নয়। এঁদের মধ্যে কেউ কেউ নিজস্ব কাজ করবেন অথবা কেউ কেউ অন্যদেরও চাকরি দেবেন। চাকরির চেয়ে বেশি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়েছে যে, অর্থনৈতিক বিকাশ হল জীবিকা নির্বাহ করা। আর এর জন্য সব স্তরের সরকারি ও বেসরকারি খাতকে একযোগে কাজ করতে হবে। এতে বলা হয়েছে যে, শ্রমশক্তিতে কৃষির অংশ ধীরে ধীরে ২০২৩ সালের ৪৫.৮ শতাংশ থেকে ২০৪৭ সালে ২৫ শতাংশে নেমে আসবে।

আরও পড়ুন: বলুন তো কোন সালে অক্টোবর মাস ৩১ নয়, ২১ দিনে হয়েছিল? কেন বাদ দেওয়া হয়েছিল ১০ দিন? সত‍্যিটা জানলে মাথা ঘুরে যাবে

সমীক্ষায় বলা হয়েছে যে, প্রতি বছর নন-ফার্ম সেক্টরে ৭৮.৫ লক্ষ চাকরির চাহিদা পিএলআই (৫ বছরে ৬০ লক্ষ চাকরির সংস্থান বৃদ্ধি), এমআইটিআরএ টেক্সটাইল স্কিম (২০ লক্ষ চাকরির সংস্থান তৈরি) এবং এমইউডিআরএ ইত্যাদির বিদ্যমান স্কিমগুলির পরিপূরক দ্বারা পূরণ করা যেতে পারে। এতে আরও বলা হয়েছে যে, স্টাফিং কোম্পানির মাধ্যমে ফ্লেক্সি কর্মীদের ক্রমবর্ধমান কর্মসংস্থান ইনফর্ম্যাল কর্মীদের জন্য সামাজিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করার একটি চ্যানেল হতে পারে।

এখানেই শেষ নয়, এই সমীক্ষায় আরও পরামর্শ দেওয়া হয়েছে যে, রাজ্য সরকারগুলি সম্মতির বোঝা কমিয়ে এবং জমিতে আইন সংস্কার করে নিয়োগের চাকাকে মসৃণ করতে পারে। একই সঙ্গে, বিশ্বব্যাপী কর্মসংস্থানের প্রেক্ষাপট দ্রুত পরিবর্তিত হচ্ছে এবং ভারত ২০৪৭ সালের মধ্যে একটি উন্নত দেশ হতে চলেছে।

তবে সমীক্ষায় উল্লেখ করা হয়েছে যে, শ্রমিকদের উপর অটোমেশনের প্রভাব জটিল এবং অনিশ্চিত, প্রযুক্তিগত পরিবর্তনের দিকটি রাজনৈতিক অর্থনীতির শক্তির জন্য সংবেদনশীল। তাই ভারতকে গবেষণায় বিনিয়োগ করতে হবে এবং এআই ব্যান্ডওয়াগনকে ভাগ করে সমৃদ্ধির দিকে এগিয়ে নিয়ে যেতে হবে।

সমীক্ষায় বলা হয়েছে যে, একটি সাশ্রয়ী মূল্যের, নির্ভরযোগ্য এবং গুণমানসম্পন্ন ক্রেশ এবং বয়স্কদের দেখভালের পরিকাঠামোর বিকাশ যেন পেইড কাজের ক্ষেত্রে মহিলাদের অংশগ্রহণের জন্য একটি দুর্বল দিক হয়ে উঠেছে। যা লিঙ্গ দ্বারা নির্ধারিত না হয়ে তুলনামূলক সুবিধা এবং পছন্দ দ্বারা নির্ধারিত হওয়া উচিত। এ-ও উল্লেখ করা হয়েছে যে, নতুন শ্রম কোডগুলি কিছু নিয়ন্ত্রক সীমার সামান্য উন্নতি করেছে (যেমন দৈনিক কাজের সময়)।

আরও পড়ুন: আজ শপথ গ্রহণ ৪ নবনির্বাচিত বিধায়কের! শপথবাক্য পাঠ করাবেন কে? সায়ন্তিকা-রেয়াতের শপথের পরেও কীসের জট?

তবে কোডগুলি এখনও সম্পূর্ণ রূপে কার্যকর করা হয়নি এবং অনেক রাজ্য নতুন আইনের অধীনে পুরনো বিধিনিষেধগুলি পুনরায় চালু করতেও দেখা গিয়েছে। সমীক্ষার বক্তব্য, উৎপাদন খাতে অর্থনৈতিক বিকাশ এবং সমৃদ্ধির জন্য আরও ভাল ফলাফল অর্জনের উপর দৃষ্টি নিবদ্ধ করে নিয়োগকারীদের জন্য ইনসেন্টিভ পুনঃমূল্যায়ন করার জন্য শ্রম আইনগুলি পর্যালোচনা করা দরকার। আর আরও নমনীয় শ্রম আইন প্রয়োগ করলে যথেষ্ট অর্থনৈতিক সম্ভাবনা উন্মোচন হতে পারে। এর পাশাপাশি লিঙ্গ অন্তর্ভুক্তি প্রচার করতে পারে এবং শিল্প বিনিয়োগও নিয়ে আসতে পারে।

Recruitment Update: সুবর্ণ সুযোগ! উত্তর দিনাজপুরে এবার স্বাস্থ্য বিভাগে কর্মী নিয়োগ

উত্তর দিনাজপুর: সুবর্ণ সুযোগ। উত্তর দিনাজপুর জেলায় এবার স্বাস্থ্য দফতরে লোক নিয়োগ। সম্প্রতি একটি বিজ্ঞপ্তিতে জেলার স্বাস্থ্য এবং পরিবার কল্যাণ সমিতিতে একাধিক পদে কর্মী নিয়োগ করা হবে বলে জানানো হয়েছে। এই মর্মে জেলার প্রশাসনিক ওয়েবসাইটে নিয়োগ-বিজ্ঞপ্তি জারি করা হয়েছে।

জাতীয় স্বাস্থ্য মিশনের অধীনস্থ একাধিক প্রকল্পে কর্মী নিয়োগের জন্য এই বিজ্ঞপ্তি। নিয়োগের জন্য প্রার্থীদের যোগ্যতা যাচাই করা হবে ইন্টারভিউয়ের মাধ্যমে। আগ্রহীদের এর জন্য আগে থেকে আবেদনপত্র পাঠাতে হবে না। কোন কোন পদে লোক নেবে?

আর‌ও পড়ুন: কবি-সাহিত্যিকদের প্রিয় অঞ্জনা নদী বাঁচাতে তৎপর নবীন প্রজন্ম

জেলায় নিয়োগ হবে জেনারেল ডিউটি মেডিকেল অফিসার (জিডিএমও), মেডিকেল অফিসার, স্পেশালিস্ট (পেডিয়াট্রিক্স), স্পেশালিস্ট (মেডিসিন), স্পেশালিস্ট (গায়নোকোলজি অ্যান্ড অবস্টেট্রিক্স) এবং স্পেশালিস্ট (অপথ্যালমোলজি) পদে। মোট শূন্যপদের সংখ্যা ১৬। আবেদনকারীদের বয়স ৬৭ বছরের মধ্যে হলেই বিভিন্ন পদে আবেদন করতে পারবেন। পদ ভেদে নিযুক্তদের পারিশ্রমিক হবে দৈনিক ৩,০০০ টাকা থেকে শুরু করে মাসে ৭০,০০০ টাকা পর্যন্ত।

ইন্টারভিউয়ে ডাক পাওয়ার জন্য আবেদন জানানোর ক্ষেত্রে সংরক্ষিত এবং অসংরক্ষিত শ্রেণিভুক্ত প্রার্থীদের যথাক্রমে ৫০ এবং ১০০ টাকা অনলাইনে জমা দিতে হবে। আগামী ২৬ জুলাই সকাল ১১টায় বিজ্ঞপ্তিতে উল্লিখিত স্থানে নিয়োগের ইন্টারভিউ আয়োজিত হবে। প্রার্থীদের ওই দিন বিজ্ঞপ্তি মোতাবেক ফরম্যাটে আবেদনপত্র, অন্যান্য নথি এবং আবেদনমূল্যের রসিদ নিয়ে সকাল ১১ টার মধ্যে নির্ধারিত স্থানে পৌঁছে যেতে হবে।

পিয়া গুপ্তা

Cricket Quiz: ক্রিকেটের ইতিহাসে প্রথম ছয় কে মেরেছিল? উত্তর জানলে আপনি জিনিয়াস

বর্তমানে দেশের সবথেকে জনপ্রিয় খেলা ক্রিকেট। তবে ক্রিকেটের এমন অনেক তথ্যই রয়েছে যা এখনও অনেকের অজানা। বলুন তো, ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথম ছয় কে মেরেছিল? উত্তর দিতে গিয়ে হোঁচট খাচ্ছেন অনেকেই।
বর্তমানে দেশের সবথেকে জনপ্রিয় খেলা ক্রিকেট। তবে ক্রিকেটের এমন অনেক তথ্যই রয়েছে যা এখনও অনেকের অজানা। বলুন তো, ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথম ছয় কে মেরেছিল? উত্তর দিতে গিয়ে হোঁচট খাচ্ছেন অনেকেই।
প্রায় ১৫০ বছরের কাছাকাছি হতে চলল টেস্ট ক্রিকেটের ইতিহাসের। তথ্য অনুযায়ী ১৮৭৭ সালে হয়েছিল ইংল্যান্ড বনাম অস্ট্রেলিয়ার প্রথম টেস্ট ম্যাচ। তারপর দশকের পর দশক নানা পরিবর্তনের মধ্য দিয়ে গিয়েছে ক্রিকেট। টেস্ট, ওডিআই-এর পর বর্তমানে টি-২০ ক্রিকেটের যুগ। ক্রিকেটের ইতিহাসও কম নয়।
প্রায় ১৫০ বছরের কাছাকাছি হতে চলল টেস্ট ক্রিকেটের ইতিহাসের। তথ্য অনুযায়ী ১৮৭৭ সালে হয়েছিল ইংল্যান্ড বনাম অস্ট্রেলিয়ার প্রথম টেস্ট ম্যাচ। তারপর দশকের পর দশক নানা পরিবর্তনের মধ্য দিয়ে গিয়েছে ক্রিকেট। টেস্ট, ওডিআই-এর পর বর্তমানে টি-২০ ক্রিকেটের যুগ। ক্রিকেটের ইতিহাসও কম নয়।
টেস্ট ক্রিকেটে প্রথম আন্তর্জাতিক ম্যাচের পর প্রথম ছয় হতে সময় লেগেছিল ২১ বছর। অবাক লাগলেও এটাই সত্যি। প্রথম টেস্ট খেলার প্রায় ২১ বছর পর ১৮৯৮ সালে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে প্রথম ছক্কা মেরেছিলেন অস্ট্রেলিয়ান ব্যাটসম্যান জো ডার্লিং। যা চিরকাল ইতিহাসের পাতায় থেকে যাবে।
টেস্ট ক্রিকেটে প্রথম আন্তর্জাতিক ম্যাচের পর প্রথম ছয় হতে সময় লেগেছিল ২১ বছর। অবাক লাগলেও এটাই সত্যি। প্রথম টেস্ট খেলার প্রায় ২১ বছর পর ১৮৯৮ সালে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে প্রথম ছক্কা মেরেছিলেন অস্ট্রেলিয়ান ব্যাটসম্যান জো ডার্লিং। যা চিরকাল ইতিহাসের পাতায় থেকে যাবে।
প্রথম ছক্কা দেখতে টেস্ট ক্রিকেটকে ৫৫তম টেস্ট পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হয়েছে, এর কারণ ছক্কা মারতে তখন বল মাঠের বাইরে পাঠাতে হত। শুধু বাউন্ডারি পার করলে ছয় হত না। ১৮৯৮ সালে অ্যাডিলেড টেস্টে ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে প্রথম ছক্কাটি নেরেছিলেন জো ডার্লিং।
প্রথম ছক্কা দেখতে টেস্ট ক্রিকেটকে ৫৫তম টেস্ট পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হয়েছে, এর কারণ ছক্কা মারতে তখন বল মাঠের বাইরে পাঠাতে হত। শুধু বাউন্ডারি পার করলে ছয় হত না। ১৮৯৮ সালে অ্যাডিলেড টেস্টে ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে প্রথম ছক্কাটি নেরেছিলেন জো ডার্লিং।
সেই সময়ের নিয়ম অনুযায়ী তাঁকে বল পাঠাতে হয়েছিল স্টেডিয়ামের বাইরে। ওই ইনিংসে আরও দুটি ছয় মেরেছিলেন তিনি। টেস্ট ক্রিকেটে প্রথম ছক্কা মারার কারণেই শুধু নয়, অন্য কারণেও ক্রিকেট ইতিহাসে স্মরণীয় হয়ে আছেন জো ডার্লিং। টেস্টে সেঞ্চুরি করা প্রথম বাঁহাতি ব্যাটসম্যান তিনি।
সেই সময়ের নিয়ম অনুযায়ী তাঁকে বল পাঠাতে হয়েছিল স্টেডিয়ামের বাইরে। ওই ইনিংসে আরও দুটি ছয় মেরেছিলেন তিনি। টেস্ট ক্রিকেটে প্রথম ছক্কা মারার কারণেই শুধু নয়, অন্য কারণেও ক্রিকেট ইতিহাসে স্মরণীয় হয়ে আছেন জো ডার্লিং। টেস্টে সেঞ্চুরি করা প্রথম বাঁহাতি ব্যাটসম্যান তিনি।
এছাড়াও এক সিরিজে ৩টি সেঞ্চুরি করার প্রথম কীর্তিও রয়েছে জো ডার্লিংয়ের দখলে। এছাড়া আন্তর্জাতিক টেস্ট ক্রিকেটে তিনিই প্রথম এক সিরিজে ৫০০-র বেশি রান করা ব্যাটার। ৩৪ টেস্টে ২৮.৫৬ গড়ে ১৬৫৭ রান রয়েছে জো ডার্লিংয়ের। এছাড়া ২১ ম্যাচে অস্ট্রেলিয়াকে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন হেরেছেন মাত্র ৪টিতে। তিনটি অ্যাশেজ জয়ে নেতৃত্ব দিয়েছেন তিনি।
এছাড়াও এক সিরিজে ৩টি সেঞ্চুরি করার প্রথম কীর্তিও রয়েছে জো ডার্লিংয়ের দখলে। এছাড়া আন্তর্জাতিক টেস্ট ক্রিকেটে তিনিই প্রথম এক সিরিজে ৫০০-র বেশি রান করা ব্যাটার। ৩৪ টেস্টে ২৮.৫৬ গড়ে ১৬৫৭ রান রয়েছে জো ডার্লিংয়ের। এছাড়া ২১ ম্যাচে অস্ট্রেলিয়াকে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন হেরেছেন মাত্র ৪টিতে। তিনটি অ্যাশেজ জয়ে নেতৃত্ব দিয়েছেন তিনি।