Tag Archives: Lifestyle

Source of Vitamins: হুবহু ধনেপাতার মতো দেখতে! ভিটামিন C থেকে E…কী নেই এতে…ত্বক রাখে টান টান, মজবুত করে হাড়, জানেন এটা কী?

দেখতে একেবারেই ধনেপাতার মতো। কিন্তু, ধনেপাতা নয়। এই পাতাই একাধিক ভিটামিনের ভাঁড়ার। একাধিক রোগের সমাধান লুকিয়ে রয়েছে এই গাছের পাতায়৷
দেখতে একেবারেই ধনেপাতার মতো। কিন্তু, ধনেপাতা নয়। এই পাতাই একাধিক ভিটামিনের ভাঁড়ার। একাধিক রোগের সমাধান লুকিয়ে রয়েছে এই গাছের পাতায়৷
 ধনে পাতার মতো দেখতে এই পাতায় থাকে ফ্ল্যাভোনয়েড এবং ভিটামিন সি-এর মতো অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট৷ যা ক্যান্সার এবং আলঝাইমার্সের মতো অনেক রোগের ঝুঁকি থেকে রক্ষা করতে কাজ করে।
ধনে পাতার মতো দেখতে এই পাতায় থাকে ফ্ল্যাভোনয়েড এবং ভিটামিন সি-এর মতো অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট৷ যা ক্যান্সার এবং আলঝাইমার্সের মতো অনেক রোগের ঝুঁকি থেকে রক্ষা করতে কাজ করে।
এই পাতা প্রদাহ কমাতে, ত্বকের উন্নতি করতে এবং হাড়কে মজবুত করতে সাহায্য করে। আসুন জেনে নিই ধনে পাতার মতো এই পাতার উপকারিতা।
এই পাতা প্রদাহ কমাতে, ত্বকের উন্নতি করতে এবং হাড়কে মজবুত করতে সাহায্য করে। আসুন জেনে নিই ধনে পাতার মতো এই পাতার উপকারিতা।
 কথা হচ্ছে পার্সলে পাতার কথা৷ এটি এমন একটি পাতা যাতে একাধিক রকমের ভেষজ গুণাবলি রয়েছে৷ এটি স্তন ক্যান্সারের ঝুঁকি থেকে রক্ষা করে৷ হেলথলাইনের প্রতিবেদন অনুযায়ী, পার্সলে খেলে স্তন ক্যান্সার প্রতিরোধ করা যায়। আসলে, পার্সলে এপিজেনিন নামে একটি প্রাকৃতিক উপাদান রয়েছে যা স্তন ক্যান্সার প্রতিরোধে সহায়ক।
কথা হচ্ছে পার্সলে পাতার কথা৷ এটি এমন একটি পাতা যাতে একাধিক রকমের ভেষজ গুণাবলি রয়েছে৷ এটি স্তন ক্যান্সারের ঝুঁকি থেকে রক্ষা করে৷ হেলথলাইনের প্রতিবেদন অনুযায়ী, পার্সলে খেলে স্তন ক্যান্সার প্রতিরোধ করা যায়। আসলে, পার্সলে এপিজেনিন নামে একটি প্রাকৃতিক উপাদান রয়েছে যা স্তন ক্যান্সার প্রতিরোধে সহায়ক।
ফোলাভাব বা প্রদাহ থেকে মুক্তি দেয়: পার্সলে ফোলাভাব বা প্রদাহ কমাতেও কার্যকর। এতে থাকে পার্সলে ভিটামিন সি, এ এবং ই এর মতো অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে সমৃদ্ধ, যা প্রদাহ কমাতে সাহায্য করতে পারে। এটি জয়েন্টের ফোলাভাব কমানোর ক্ষমতাও রাখে।
ফোলাভাব বা প্রদাহ থেকে মুক্তি দেয়: পার্সলে ফোলাভাব বা প্রদাহ কমাতেও কার্যকর। এতে থাকে পার্সলে ভিটামিন সি, এ এবং ই এর মতো অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে সমৃদ্ধ, যা প্রদাহ কমাতে সাহায্য করতে পারে। এটি জয়েন্টের ফোলাভাব কমানোর ক্ষমতাও রাখে।
ত্বককে স্বাস্থ্যকর করে: নিয়মিত পার্সলে খাওয়া আপনার ত্বকে অনেক উপকার দেয়। এতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি রয়েছে যা ত্বককে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে। এটি ফাইন লাইন এবং বলিরেখা দূর করতেও সাহায্য করে।
ত্বককে স্বাস্থ্যকর করে: নিয়মিত পার্সলে খাওয়া আপনার ত্বকে অনেক উপকার দেয়। এতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি রয়েছে যা ত্বককে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে। এটি ফাইন লাইন এবং বলিরেখা দূর করতেও সাহায্য করে।
হাড় মজবুত করে: পার্সলেতে উপস্থিত ক্যালসিয়াম এবং ভিটামিন কে হাড়ের জন্য উপকারী। আপনার খাবারে পর্যাপ্ত পরিমাণ ভিটামিন কে হাড়কে মজবুত করতে সাহায্য করে।
হাড় মজবুত করে: পার্সলেতে উপস্থিত ক্যালসিয়াম এবং ভিটামিন কে হাড়ের জন্য উপকারী। আপনার খাবারে পর্যাপ্ত পরিমাণ ভিটামিন কে হাড়কে মজবুত করতে সাহায্য করে।
মূত্রাশয়ের সংক্রমণে উপকারী: পার্সলে মূত্রনালীর, কিডনি এবং মূত্রাশয়ের পাথরের চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়। এতে কিছু রাসায়নিক উপাদান রয়েছে যা অন্ত্র, মূত্রাশয় এবং জরায়ুতে পেশী সংকোচনের জন্য দায়ী। এই ঔষধি পিরিয়ড ক্র্যাম্প থেকেও দারুণ উপশম দেয়।
মূত্রাশয়ের সংক্রমণে উপকারী: পার্সলে মূত্রনালীর, কিডনি এবং মূত্রাশয়ের পাথরের চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়। এতে কিছু রাসায়নিক উপাদান রয়েছে যা অন্ত্র, মূত্রাশয় এবং জরায়ুতে পেশী সংকোচনের জন্য দায়ী। এই ঔষধি পিরিয়ড ক্র্যাম্প থেকেও দারুণ উপশম দেয়।

Knowledge Story: এত লিটার রক্ত থাকে মানুষের শরীরে? জানেন পরিমাণটা কত? কতটা রক্ত বের হয়ে গেলে মরে যায় মানুষ…জানেন?

রক্ত এমন একটা জিনিস, যা আমাদের শরীরের প্রতিটি কোষে প্রয়োজনীয় পদার্থ সরবরাহ করে৷ পাশাপাশি, শরীরের প্রতিটি কোষ থেকে বর্জ্য পদার্থও বয়ে নিয়ে আসে এই রক্তই৷
রক্ত এমন একটা জিনিস, যা আমাদের শরীরের প্রতিটি কোষে প্রয়োজনীয় পদার্থ সরবরাহ করে৷ পাশাপাশি, শরীরের প্রতিটি কোষ থেকে বর্জ্য পদার্থও বয়ে নিয়ে আসে এই রক্তই৷
 রক্তে উপস্থিত হিমোগ্লোবিন ফুসফুস থেকে অক্সিজেন সংগ্রহ করে এবং শরীরের প্রতিটি কোণে তা পৌঁছে দেয়। এই হিমোগ্লোবিনে থাকে আয়রন। বয়সের উপর নির্ভর করে, একজন প্রাপ্তবয়স্ক পুরুষের দৈনিক ১১ মিলিগ্রাম আয়রন প্রয়োজন হয়। একজন প্রাপ্তবয়স্ক মহিলার শরীরে ১৫ মিলিগ্রাম আয়রন প্রয়োজন।
রক্তে উপস্থিত হিমোগ্লোবিন ফুসফুস থেকে অক্সিজেন সংগ্রহ করে এবং শরীরের প্রতিটি কোণে তা পৌঁছে দেয়। এই হিমোগ্লোবিনে থাকে আয়রন। বয়সের উপর নির্ভর করে, একজন প্রাপ্তবয়স্ক পুরুষের দৈনিক ১১ মিলিগ্রাম আয়রন প্রয়োজন হয়। একজন প্রাপ্তবয়স্ক মহিলার শরীরে ১৫ মিলিগ্রাম আয়রন প্রয়োজন।
আমাদের শরীরে মোট কত লিটার রক্ত থাকা উচিত বয়স এবং লিঙ্গ অনুযায়ী তা কিন্তু হেরফের করে৷ বিজ্ঞানীরা জানাচ্ছেন, যে কোনও মানুষের দৈহিক ওজনের ৭-৮ শতাংশ ওজনের রক্ত থাকা উচিত তাঁর শরীরে৷ তবে, এরও একটা মাত্রা রয়েছে৷ এমনও রোগী রয়েছেন, যাঁদের শরীরে আদর্শ পরিমাণের চেয়ে বেশি রক্ত উৎপন্ন হয়৷ সেই রোগও কিন্তু অতি ভয়ঙ্কর৷ তাহলে একজন পূর্ণ বয়স্ক মানুষের শরীরে আদর্শ রক্তের পরিমাণ কত?
আমাদের শরীরে মোট কত লিটার রক্ত থাকা উচিত বয়স এবং লিঙ্গ অনুযায়ী তা কিন্তু হেরফের করে৷ বিজ্ঞানীরা জানাচ্ছেন, যে কোনও মানুষের দৈহিক ওজনের ৭-৮ শতাংশ ওজনের রক্ত থাকা উচিত তাঁর শরীরে৷ তবে, এরও একটা মাত্রা রয়েছে৷ এমনও রোগী রয়েছেন, যাঁদের শরীরে আদর্শ পরিমাণের চেয়ে বেশি রক্ত উৎপন্ন হয়৷ সেই রোগও কিন্তু অতি ভয়ঙ্কর৷ তাহলে একজন পূর্ণ বয়স্ক মানুষের শরীরে আদর্শ রক্তের পরিমাণ কত?
নবজাতকদের শরীরে তাঁদের দেহের ওজনের ৮-৯ শতাংশ রক্ত থাকা উচিত৷ যেমন ৮ পাউন্ডের নবজাতকদের শরীরে সাধারণত, ২৭০ মিলি লিটার রক্ত থাকে৷
নবজাতকদের শরীরে তাঁদের দেহের ওজনের ৮-৯ শতাংশ রক্ত থাকা উচিত৷ যেমন ৮ পাউন্ডের নবজাতকদের শরীরে সাধারণত, ২৭০ মিলি লিটার রক্ত থাকে৷
শিশুদের ক্ষেত্রে রক্তের আদর্শ পরিমাণ হয় ২,৬৫০ ml অর্থাৎ, ২.৬৫ লিটার৷
শিশুদের ক্ষেত্রে রক্তের আদর্শ পরিমাণ হয় ২,৬৫০ ml অর্থাৎ, ২.৬৫ লিটার৷
গর্ভবতী মহিলাদের শরীরে সাধারণ পূর্ণবয়স্ক মহিলাদের তুলনায় সাধারণত, ৫০-৬০ শতাংশ বেশি রক্ত থাকে৷
গর্ভবতী মহিলাদের শরীরে সাধারণ পূর্ণবয়স্ক মহিলাদের তুলনায় সাধারণত, ৫০-৬০ শতাংশ বেশি রক্ত থাকে৷
সাধারণত, সুস্থ পূর্ণবয়স্ক মহিলার শরীরে কমপক্ষে ৪.৫ লিটার রক্ত থাকে৷ পূর্ণবয়স্ক ছেলের শরীরে থাকে প্রায় ৫.৫ লিটার রক্ত৷ যাঁদের ওজন মোটের উপরে ৬৫-৮০ কেজি, তাঁদের শরীরে ৪.৫ থেকে ৫.৭ লিটার রক্ত থাকা উচিত৷
সাধারণত, সুস্থ পূর্ণবয়স্ক মহিলার শরীরে কমপক্ষে ৪.৫ লিটার রক্ত থাকে৷ পূর্ণবয়স্ক ছেলের শরীরে থাকে প্রায় ৫.৫ লিটার রক্ত৷ যাঁদের ওজন মোটের উপরে ৬৫-৮০ কেজি, তাঁদের শরীরে ৪.৫ থেকে ৫.৭ লিটার রক্ত থাকা উচিত৷
কোনও মানুষের যদি কোনও দুর্ঘটনায় তাঁর শরীরের মোট ওজনের ১০ শতাংশ রক্ত বেরিয়ে যায়, তাহলে তাঁদের বাঁচানো সম্ভব হয় না৷
কোনও মানুষের যদি কোনও দুর্ঘটনায় তাঁর শরীরের মোট ওজনের ১০ শতাংশ রক্ত বেরিয়ে যায়, তাহলে তাঁদের বাঁচানো সম্ভব হয় না৷

Lifestyle Stories: নেশা হয় দুর্দান্ত! তবে শুধু সেটাই নয়…ডায়াবেটিস থেকে স্নায়ুর রোগ, বাতের ব্যথারও সেরে যায় নিমেষেই, চেনেন এই ফুলকে?

আয়ুর্বেদ শাস্ত্রে এমন অনেক গাছ-গাছালির কথা উল্লেখ করা আছে, যা দেখতে সাধারণ হলেও নানা ওষধি গুণে পরিপূর্ণ৷ তেমনই একটি উদ্ভিদ হল এই গাছ৷ শুধু এই গাছেক ফল নয়, ফুল, পাতা, ছাল এমনকি এর তেলও ভেষজ দ্রব্য হিসেবে কাজ করে। এগুলি নিয়ম খেলে বা সেবন করলে স্নায়ুর দুর্বলতা, ডায়াবেটিস, বন্ধ্যাত্ব এবং হাড় সংক্রান্ত অনেক সমস্যা সেরে যায়। লখনউয়ের সরকারি আয়ুর্বেদ কলেজ ও হাসপাতালের ডাঃ সর্বেশ কুমার জানাচ্ছেন এই মহৌষধি বৃক্ষের কথা।
আয়ুর্বেদ শাস্ত্রে এমন অনেক গাছ-গাছালির কথা উল্লেখ করা আছে, যা দেখতে সাধারণ হলেও নানা ওষধি গুণে পরিপূর্ণ৷ তেমনই একটি উদ্ভিদ হল এই গাছ৷ শুধু এই গাছেক ফল নয়, ফুল, পাতা, ছাল এমনকি এর তেলও ভেষজ দ্রব্য হিসেবে কাজ করে। এগুলি নিয়ম খেলে বা সেবন করলে স্নায়ুর দুর্বলতা, ডায়াবেটিস, বন্ধ্যাত্ব এবং হাড় সংক্রান্ত অনেক সমস্যা সেরে যায়। লখনউয়ের সরকারি আয়ুর্বেদ কলেজ ও হাসপাতালের ডাঃ সর্বেশ কুমার জানাচ্ছেন এই মহৌষধি বৃক্ষের কথা।
বিশেষ বিশেষ জঙ্গলে বিশেষ পরিবেশেই একমাত্র এই গাছ পাওয়া যায়৷ আদিবাসীদের মধ্যে এই গাছের বিশেষ জনপ্রিয়তা রয়েছে৷ এই গাছের তাঁরা বিশেষ যত্ন করে থাকেন৷ ফুল ও ফল হওয়ার মরসুমে জঙ্গলে জন্মানো এই গাছের নীচ বিশেষ ভাবে নিয়মিত পাতা পুড়িয়ে পরিষ্কার করে এরা৷
বিশেষ বিশেষ জঙ্গলে বিশেষ পরিবেশেই একমাত্র এই গাছ পাওয়া যায়৷ আদিবাসীদের মধ্যে এই গাছের বিশেষ জনপ্রিয়তা রয়েছে৷ এই গাছের তাঁরা বিশেষ যত্ন করে থাকেন৷ ফুল ও ফল হওয়ার মরসুমে জঙ্গলে জন্মানো এই গাছের নীচ বিশেষ ভাবে নিয়মিত পাতা পুড়িয়ে পরিষ্কার করে এরা৷
আদিবাসীদের মধ্যে এই গাছের ফুল থেকে তৈরি হওয়া মদ বিশেষ জনপ্রিয়৷ ঠিকই ধরেছেন কথা হচ্ছে মহুয়া গাছের৷ মহুয়া ফুল থেকে তৈরি হওয়া মদ সাধারণ জনসাধারণের মধ্যেও বিশেষ জনপ্রিয়৷ কিন্তু, জানেন কি এই গাছের ফুল ফল সমেত বিভিন্ন অংশ থেকে তৈরি হয় আমাদের নানা ধরনের শারীরিক সমস্যার ওষুধও৷
আদিবাসীদের মধ্যে এই গাছের ফুল থেকে তৈরি হওয়া মদ বিশেষ জনপ্রিয়৷ ঠিকই ধরেছেন কথা হচ্ছে মহুয়া গাছের৷ মহুয়া ফুল থেকে তৈরি হওয়া মদ সাধারণ জনসাধারণের মধ্যেও বিশেষ জনপ্রিয়৷ কিন্তু, জানেন কি এই গাছের ফুল ফল সমেত বিভিন্ন অংশ থেকে তৈরি হয় আমাদের নানা ধরনের শারীরিক সমস্যার ওষুধও৷
মহুয়া এই বিশেষ পুষ্টির ভাণ্ডার৷ মহুয়া ভারতীয় মাখন চা নামেও পরিচিত। এটি মানুষের স্বাস্থ্যের জন্য অনেক স্বাস্থ্য সুবিধা প্রদান করে। এতে প্রোটিন, ফাইবার এবং কার্বোহাইড্রেটের মতো পুষ্টির পাশাপাশি, মহুয়ায় স্যাপোনিন এবং ট্যানিন সহ অনেক কার্যকরী উপাদান রয়েছে, যা শরীরকে বিভিন্ন ধরনের স্বাস্থ্য সুবিধা প্রদান করে।
মহুয়া এই বিশেষ পুষ্টির ভাণ্ডার৷ মহুয়া ভারতীয় মাখন চা নামেও পরিচিত। এটি মানুষের স্বাস্থ্যের জন্য অনেক স্বাস্থ্য সুবিধা প্রদান করে। এতে প্রোটিন, ফাইবার এবং কার্বোহাইড্রেটের মতো পুষ্টির পাশাপাশি, মহুয়ায় স্যাপোনিন এবং ট্যানিন সহ অনেক কার্যকরী উপাদান রয়েছে, যা শরীরকে বিভিন্ন ধরনের স্বাস্থ্য সুবিধা প্রদান করে।
মহুয়া স্নায়ুর দুর্বলতা দূর করুন: ডাঃ সর্বেশ কুমারের মতে, মানুষ স্নায়ুর দুর্বলতা দূর করার জন্য বিভিন্ন ব্যবস্থা গ্রহণ করে, তবে মহুয়া তেলকে বেশি কার্যকরী বলে মনে করা হয়। এই তেল ব্যবহারে শিরার রক্ত চলাচল মসৃণ হয়। এর জন্য মহুয়া তেল গরম করুন। এরপর গরম হয়ে গেলে তা দিয়ে সারা শরীরে মালিশ করুন। এতে আপনি দ্রুত আরাম পেতে পারেন।
মহুয়া স্নায়ুর দুর্বলতা দূর করুন: ডাঃ সর্বেশ কুমারের মতে, মানুষ স্নায়ুর দুর্বলতা দূর করার জন্য বিভিন্ন ব্যবস্থা গ্রহণ করে, তবে মহুয়া তেলকে বেশি কার্যকরী বলে মনে করা হয়। এই তেল ব্যবহারে শিরার রক্ত চলাচল মসৃণ হয়। এর জন্য মহুয়া তেল গরম করুন। এরপর গরম হয়ে গেলে তা দিয়ে সারা শরীরে মালিশ করুন। এতে আপনি দ্রুত আরাম পেতে পারেন।
ব্রঙ্কাইটিসে উপকারী: মহুয়ার বীজ ব্রঙ্কাইটিসে উপকারী বলে মনে করা হয়। এই সমস্যায় রোগীর ফুসফুস দীর্ঘ সময় ধরে ফুলে থাকে, যার কারণে তার ক্রমাগত কাশি হয়। এর জন্য মহুয়ার বীজ দুধে ফুটিয়ে সেবন করতে হবে। এটি করলে ফুসফুসের ফোলাভাব কমবে এবং কাশি থেকেও মুক্তি মিলবে।
ব্রঙ্কাইটিসে উপকারী: মহুয়ার বীজ ব্রঙ্কাইটিসে উপকারী বলে মনে করা হয়। এই সমস্যায় রোগীর ফুসফুস দীর্ঘ সময় ধরে ফুলে থাকে, যার কারণে তার ক্রমাগত কাশি হয়। এর জন্য মহুয়ার বীজ দুধে ফুটিয়ে সেবন করতে হবে। এটি করলে ফুসফুসের ফোলাভাব কমবে এবং কাশি থেকেও মুক্তি মিলবে।
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ: আয়ুর্বেদাচার্যের মতে, মহুয়া গাছের ছাল ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য উপকারী বলে মনে করা হয়। সাবধানে এবং সঠিক উপায়ে মহুয়া ব্যবহার করলে ডায়াবেটিস কিছুটা হলেও কমানো যায়। তবে বিশেষজ্ঞের পরামর্শের পরেই এটি সেবন করুন।
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ: আয়ুর্বেদাচার্যের মতে, মহুয়া গাছের ছাল ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য উপকারী বলে মনে করা হয়। সাবধানে এবং সঠিক উপায়ে মহুয়া ব্যবহার করলে ডায়াবেটিস কিছুটা হলেও কমানো যায়। তবে বিশেষজ্ঞের পরামর্শের পরেই এটি সেবন করুন।
বাতের ব্যথার চিকিৎসা: মহুয়া জয়েন্টের ব্যথায়ও খুব উপকারী প্রমাণিত হতে পারে। এর জন্য, আপনাকে এটি থেকে তৈরি মদ গরম করতে হবে এবং আপনার জয়েন্টগুলি ম্যাসাজ করতে হবে। আসুন আমরা আপনাকে বলি যে এটি থেকে তৈরি মদ প্রদাহ বিরোধী বৈশিষ্টে পূর্ণ, যা বাতের ব্যথা কমাতে কার্যকর।
বাতের ব্যথার চিকিৎসা: মহুয়া জয়েন্টের ব্যথায়ও খুব উপকারী প্রমাণিত হতে পারে। এর জন্য, আপনাকে এটি থেকে তৈরি মদ গরম করতে হবে এবং আপনার জয়েন্টগুলি ম্যাসাজ করতে হবে। আসুন আমরা আপনাকে বলি যে এটি থেকে তৈরি মদ প্রদাহ বিরোধী বৈশিষ্টে পূর্ণ, যা বাতের ব্যথা কমাতে কার্যকর।
দাঁতের ব্যথা থেকে মুক্তি দেয় মহুয়া। মহুয়া গাছের বাকলও ব্যবহার করা যায়। এটি ব্যবহার করার জন্য, ছাল পিষে জলে গুলে গার্গল করুন, এটি আপনাকে দাঁতের ব্যথা কমাতে অনেক সাহায্য করবে।
দাঁতের ব্যথা থেকে মুক্তি দেয় মহুয়া। মহুয়া গাছের বাকলও ব্যবহার করা যায়। এটি ব্যবহার করার জন্য, ছাল পিষে জলে গুলে গার্গল করুন, এটি আপনাকে দাঁতের ব্যথা কমাতে অনেক সাহায্য করবে।
বিশেষজ্ঞের পরামর্শ: মহুয়াতে অনেক ধরনের রাসায়নিক পাওয়া যায়, যার প্রভাব প্রতিটি মানুষের জন্য আলাদা হতে পারে। মহুয়ায় উপস্থিত কিছু উপাদানে কিছু মানুষের অ্যালার্জি হতে পারে। তাই চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়েই এই জিনিসগুলো সেবন করুন। এছাড়াও মহুয়া কত পরিমাণে সেবন করতে হবে? এজন্য বিশেষজ্ঞের পরামর্শও প্রয়োজন।
বিশেষজ্ঞের পরামর্শ: মহুয়াতে অনেক ধরনের রাসায়নিক পাওয়া যায়, যার প্রভাব প্রতিটি মানুষের জন্য আলাদা হতে পারে। মহুয়ায় উপস্থিত কিছু উপাদানে কিছু মানুষের অ্যালার্জি হতে পারে। তাই চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়েই এই জিনিসগুলো সেবন করুন। এছাড়াও মহুয়া কত পরিমাণে সেবন করতে হবে? এজন্য বিশেষজ্ঞের পরামর্শও প্রয়োজন।

Health Tips: এক ড্রিঙ্কেই হবে চরম কামাল, ডায়াবেটিস হবে বশ, শরীরের মেদও হবে ভ্যানিশ

গ্রীষ্মকালে খানাপিনার বিশেষ খেয়াল রাখা উচিত। তাই এই সময় খাদ্যতালিকায় ঠান্ডা জিনিসগুলি তো রাখতেই হবে। আর তার সঙ্গে এমন খাবার খাদ্যতালিকায় যোগ করা উচিত, যা আমাদের শক্তি জোগাবে। এর মধ্যে অন্যতম হল মিলেট। গরমের দিনে তা সহজেই খাওয়া যেতে পারে। আর এই ধরনের মিলেট পেটের জন্য তো ভালই এবং পেট সংক্রান্ত অনেক সমস্যা থেকেও মুক্তি দিতে সক্ষম। Photo- File 
গ্রীষ্মকালে খানাপিনার বিশেষ খেয়াল রাখা উচিত। তাই এই সময় খাদ্যতালিকায় ঠান্ডা জিনিসগুলি তো রাখতেই হবে। আর তার সঙ্গে এমন খাবার খাদ্যতালিকায় যোগ করা উচিত, যা আমাদের শক্তি জোগাবে। এর মধ্যে অন্যতম হল মিলেট। গরমের দিনে তা সহজেই খাওয়া যেতে পারে। আর এই ধরনের মিলেট পেটের জন্য তো ভালই এবং পেট সংক্রান্ত অনেক সমস্যা থেকেও মুক্তি দিতে সক্ষম। Photo- File
দেহের ওজন কমাতে সাহায্য করে মিলেট। এর পাশাপাশি, ডায়াবেটিস এবং হার্টের রোগীদের জন্যও উপকারী এই দানাশস্য। যা বাজারে সহজলভ্য। আসলে মোটা দানার শস্যকেই মিলেট বলা হয়, আর এটা পুষ্টিগুণেও ভরপুর। মিলেটের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম, আয়রন, ক্যালসিয়াম এবং প্রোটিন পাওয়া যায়।
দেহের ওজন কমাতে সাহায্য করে মিলেট। এর পাশাপাশি, ডায়াবেটিস এবং হার্টের রোগীদের জন্যও উপকারী এই দানাশস্য। যা বাজারে সহজলভ্য। আসলে মোটা দানার শস্যকেই মিলেট বলা হয়, আর এটা পুষ্টিগুণেও ভরপুর। মিলেটের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম, আয়রন, ক্যালসিয়াম এবং প্রোটিন পাওয়া যায়।
বীরেন্দ্র নামে এক ব্যক্তি ফরিদাবাদের বল্লভগড় মান্ডিতে মিলেটের পানীয় বিক্রি করেন। তাঁর বক্তব্য, তিনি ২০২০ সাল থেকে অনলাইনে মিলেট বিক্রি করছেন। বীরেন্দ্র বলেন, “এখন আমি রাস্তায় মিলেট বিক্রি করছি, যাতে মিলেটের উপকারিতা সম্পর্কে সকলে জানতে পারেন।” এই মোটা দানাশস্যের তালিকার মধ্যে অন্যতম হল বাজরা, রাগি, বেরি, ঝাঙ্গোড়া, কুটকি, ছোলা এবং বার্লি ইত্যাদি। যা ক্যালসিয়াম এবং ফোলিক অ্যাসিডের মতো পুষ্টি উপাদানে ভরপুর। 
বীরেন্দ্র নামে এক ব্যক্তি ফরিদাবাদের বল্লভগড় মান্ডিতে মিলেটের পানীয় বিক্রি করেন। তাঁর বক্তব্য, তিনি ২০২০ সাল থেকে অনলাইনে মিলেট বিক্রি করছেন। বীরেন্দ্র বলেন, “এখন আমি রাস্তায় মিলেট বিক্রি করছি, যাতে মিলেটের উপকারিতা সম্পর্কে সকলে জানতে পারেন।” এই মোটা দানাশস্যের তালিকার মধ্যে অন্যতম হল বাজরা, রাগি, বেরি, ঝাঙ্গোড়া, কুটকি, ছোলা এবং বার্লি ইত্যাদি। যা ক্যালসিয়াম এবং ফোলিক অ্যাসিডের মতো পুষ্টি উপাদানে ভরপুর।
এই মিলেট সেবনের মাধ্যমে অনেক ধরনের সমস্যা নিয়ন্ত্রণ করা যায়। হজমশক্তি ভাল হয়, হাড় মজবুত হয় এবং দেহের ওজনও থাকে নিয়ন্ত্রণে। এখানেই শেষ নয়, মিলেট আবার হার্টের জন্যও উপকারী। আবার যাঁরা রক্তশূন্যতায় ভুগছেন, তাঁদের জন্যও উপকারী। সেই সঙ্গে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করতেও সাহায্য করে মিলেট।
এই মিলেট সেবনের মাধ্যমে অনেক ধরনের সমস্যা নিয়ন্ত্রণ করা যায়। হজমশক্তি ভাল হয়, হাড় মজবুত হয় এবং দেহের ওজনও থাকে নিয়ন্ত্রণে। এখানেই শেষ নয়, মিলেট আবার হার্টের জন্যও উপকারী। আবার যাঁরা রক্তশূন্যতায় ভুগছেন, তাঁদের জন্যও উপকারী। সেই সঙ্গে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করতেও সাহায্য করে মিলেট।
মিলেট শরীরকে হাইড্রেটেড রাখে:মিলেট সহজে হজমও করা যায়। আর সবথেকে বড় কথা হল, মিলেট ঠান্ডা প্রকৃতির খাবার। তাই এর ব্যবহার শরীরকে হাইড্রেটেড রাখে। খাদ্যতালিকায় মিলেট অন্তর্ভুক্ত করার উপায় কী? এটির লস্যি কিংবা রাবড়ি বানিয়ে খাওয়া যেতে পারে। আর মিলেটের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে ফসফরাস পাওয়া যায়। যা হাড় মজবুত করে। এতে উপস্থিত অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট শরীরকে সুস্থ রাখে। কংনি বাজরা থেকে পোলাও, কাটলেট এবং ইডলি তৈরি করা যায়। আবার কোদো মিলেট সেবনে বার্ধক্যের লক্ষণ কমে যায় এবং ত্বকও থাকে তরতাজা। বীরেন্দ্র বলেন, বাড়িতে বানাতে চাইলে প্রথমে মিলেট ভাল করে সেদ্ধ করে নিতে হবে। তারপর এর মধ্যে জল অথবা দুধ মিশিয়ে লস্যি বানানো যেতে পারে। বর্তমানে তিনি গ্লাস প্রতি ২০-৩০ টাকা দরে এই পানীয় বিক্রি করছেন।
মিলেট শরীরকে হাইড্রেটেড রাখে:
মিলেট সহজে হজমও করা যায়। আর সবথেকে বড় কথা হল, মিলেট ঠান্ডা প্রকৃতির খাবার। তাই এর ব্যবহার শরীরকে হাইড্রেটেড রাখে। খাদ্যতালিকায় মিলেট অন্তর্ভুক্ত করার উপায় কী? এটির লস্যি কিংবা রাবড়ি বানিয়ে খাওয়া যেতে পারে। আর মিলেটের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে ফসফরাস পাওয়া যায়। যা হাড় মজবুত করে। এতে উপস্থিত অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট শরীরকে সুস্থ রাখে। কংনি বাজরা থেকে পোলাও, কাটলেট এবং ইডলি তৈরি করা যায়। আবার কোদো মিলেট সেবনে বার্ধক্যের লক্ষণ কমে যায় এবং ত্বকও থাকে তরতাজা। বীরেন্দ্র বলেন, বাড়িতে বানাতে চাইলে প্রথমে মিলেট ভাল করে সেদ্ধ করে নিতে হবে। তারপর এর মধ্যে জল অথবা দুধ মিশিয়ে লস্যি বানানো যেতে পারে। বর্তমানে তিনি গ্লাস প্রতি ২০-৩০ টাকা দরে এই পানীয় বিক্রি করছেন।

 

Oat Side Effects: কোন রোগীদের জন্য ওটস খাওয়া মারাত্মক ক্ষতিকারক? না জেনেই খেয়ে যাচ্ছেন তো…হয়ে যেতে পারে অপূরণীয় ক্ষতি, আগে জানুন

আজকাল আমরা প্রায় প্রত্যেকেই স্বাস্থ্য সচেতন৷ আর স্বাস্থ্য সচেতন হওয়ার সাথে সাথে নিজেদের খাবার দাবারের প্রতিও বিশেষভাবে যত্নশীল হতে শুরু করেছি আমরা৷ স্বাস্থ্যের কথা ভেবেই আজকাল আমরা ব্রেকফাস্টে ওট খেয়ে থাকি৷ সাধারণ ধারণা ওট খেলে শরীরে জমা হয় না কোনও মেদ৷ ওজনও ঝরে তাড়াতাড়ি৷ কিন্তু, জানেন কি ওটস খাওয়ার একাধিক পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াও রয়েছে, যা একেবারেই ফেলে দেওয়ার মতো নয়৷
আজকাল আমরা প্রায় প্রত্যেকেই স্বাস্থ্য সচেতন৷ আর স্বাস্থ্য সচেতন হওয়ার সাথে সাথে নিজেদের খাবার দাবারের প্রতিও বিশেষভাবে যত্নশীল হতে শুরু করেছি আমরা৷ স্বাস্থ্যের কথা ভেবেই আজকাল আমরা ব্রেকফাস্টে ওট খেয়ে থাকি৷ সাধারণ ধারণা ওট খেলে শরীরে জমা হয় না কোনও মেদ৷ ওজনও ঝরে তাড়াতাড়ি৷ কিন্তু, জানেন কি ওটস খাওয়ার একাধিক পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াও রয়েছে, যা একেবারেই ফেলে দেওয়ার মতো নয়৷
এই প্রতিবেদনে আমরা জানার চেষ্টা করব, ওটস খেলে আমাদের শরীরে কী কী পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া হতে পারে৷ কী কী ক্ষতি হয় শরীরের?
এই প্রতিবেদনে আমরা জানার চেষ্টা করব, ওটস খেলে আমাদের শরীরে কী কী পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া হতে পারে৷ কী কী ক্ষতি হয় শরীরের?
আজকালকার লাইফস্টাইলে অনেকেই সকালের জলখাবারের সময় স্বাস্থ্যকর জিনিসকেই গুরুত্ব দিতে শুরু করেছেন। এমন পরিস্থিতিতে অনেকেই প্রোটিন, ডায়েটারি ফাইবার এবং ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ ওটস খেতে পছন্দ করেন। অবশ্যই, এগুলি স্বাস্থ্যকর, তবে আপনি কি জানেন যে ওটস খাওয়ার ফলে হজমের সমস্যা, রক্তে শর্করা এবং কিডনি সম্পর্কিত স্বাস্থ্য সমস্যাও হতে পারে।
আজকালকার লাইফস্টাইলে অনেকেই সকালের জলখাবারের সময় স্বাস্থ্যকর জিনিসকেই গুরুত্ব দিতে শুরু করেছেন। এমন পরিস্থিতিতে অনেকেই প্রোটিন, ডায়েটারি ফাইবার এবং ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ ওটস খেতে পছন্দ করেন। অবশ্যই, এগুলি স্বাস্থ্যকর, তবে আপনি কি জানেন যে ওটস খাওয়ার ফলে হজমের সমস্যা, রক্তে শর্করা এবং কিডনি সম্পর্কিত স্বাস্থ্য সমস্যাও হতে পারে।
আপনি যদি প্রতিদিন প্রচুর পরিমাণে ওটস খান, তাহলে এটি আপনার রক্তে শর্করার মাত্রা অতিরিক্ত পরিমাণে বাড়িতে দিতে পারে। এতে রয়েছে জটিল কার্বোহাইড্রেট, যা ডায়াবেটিস রোগীদের সমস্যা তৈরি করে।
আপনি যদি প্রতিদিন প্রচুর পরিমাণে ওটস খান, তাহলে এটি আপনার রক্তে শর্করার মাত্রা অতিরিক্ত পরিমাণে বাড়িতে দিতে পারে। এতে রয়েছে জটিল কার্বোহাইড্রেট, যা ডায়াবেটিস রোগীদের সমস্যা তৈরি করে।
নিয়মিত ওটস খেলে ত্বক সংক্রান্ত সমস্যাও হতে পারে। ওটস কোনও কোনও ব্যক্তির শরীরে অ্যালার্জির প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করতে পারে৷ যাতে ত্বকে ফুসকুড়ি এবং জ্বালাপোড়ার মতো সমস্যা তৈরি হতে পারে। বিরল ক্ষেত্রে, ওট খাওয়ার ফলে ত্বকে চুলকানি, ফুসকুড়ি, ফোঁড়া ইত্যাদি হতে পারে।
নিয়মিত ওটস খেলে ত্বক সংক্রান্ত সমস্যাও হতে পারে। ওটস কোনও কোনও ব্যক্তির শরীরে অ্যালার্জির প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করতে পারে৷ যাতে ত্বকে ফুসকুড়ি এবং জ্বালাপোড়ার মতো সমস্যা তৈরি হতে পারে। বিরল ক্ষেত্রে, ওট খাওয়ার ফলে ত্বকে চুলকানি, ফুসকুড়ি, ফোঁড়া ইত্যাদি হতে পারে।
কিডনি সংক্রান্ত সমস্যাও ওটসের নেতিবাচক স্বাস্থ্য প্রভাবগুলির মধ্যে একটি। এতে অতিরিক্ত ফসফরাস থাকে, যা কিডনিকে খারাপ ভাবে প্রভাবিত করে৷ তাই যাঁদের কিডনির সমস্যা আছে, তাঁদের ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া এটি খাওয়া উচিত নয়।
কিডনি সংক্রান্ত সমস্যাও ওটসের নেতিবাচক স্বাস্থ্য প্রভাবগুলির মধ্যে একটি। এতে অতিরিক্ত ফসফরাস থাকে, যা কিডনিকে খারাপ ভাবে প্রভাবিত করে৷ তাই যাঁদের কিডনির সমস্যা আছে, তাঁদের ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া এটি খাওয়া উচিত নয়।
আপনার যদি হজমের সমস্যা থেকে থাকে, তাহলে ওটস খাওয়া ঝামেলাকে আমন্ত্রণ জানানো ছাড়া আর কিছুই নয়। অতিরিক্ত ওটস হজমের সমস্যা তৈরি করতে পারে৷ উপরন্তু, এতে উপস্থিত হাই ফাইবার গ্যাস এবং অ্যাসিডিটির পাশাপাশি পেট ফেঁপে যাওয়ার মতো সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে।
আপনার যদি হজমের সমস্যা থেকে থাকে, তাহলে ওটস খাওয়া ঝামেলাকে আমন্ত্রণ জানানো ছাড়া আর কিছুই নয়। অতিরিক্ত ওটস হজমের সমস্যা তৈরি করতে পারে৷ উপরন্তু, এতে উপস্থিত হাই ফাইবার গ্যাস এবং অ্যাসিডিটির পাশাপাশি পেট ফেঁপে যাওয়ার মতো সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে।
বর্তমানে বাজারে এমন অনেক প্রক্রিয়াজাত ওট পাওয়া যায় যাতে ক্ষতিকারক রাসায়নিক যোগ করা হয়ে থাকে৷ এতে অতিরিক্ত স্বাদ পাওয়া যায় বটে, তবে সেগুলিকে দীর্ঘ সময়ের জন্য সংরক্ষণ করার জন্য তাতে অতিরিক্ত রাসায়নিকও যোগ করা হয়৷ এই ধরনের ওটস প্রতিদিন খেলে স্বাস্থ্যের সমস্যা হতে পারে। তাই এগুলো কেনার সময় সতর্কতা অবলম্বন করা জরুরি এবং চটজলদি তৈরি করার ওটস এড়িয়ে যাওয়াই ভাল।
বর্তমানে বাজারে এমন অনেক প্রক্রিয়াজাত ওট পাওয়া যায় যাতে ক্ষতিকারক রাসায়নিক যোগ করা হয়ে থাকে৷ এতে অতিরিক্ত স্বাদ পাওয়া যায় বটে, তবে সেগুলিকে দীর্ঘ সময়ের জন্য সংরক্ষণ করার জন্য তাতে অতিরিক্ত রাসায়নিকও যোগ করা হয়৷ এই ধরনের ওটস প্রতিদিন খেলে স্বাস্থ্যের সমস্যা হতে পারে। তাই এগুলো কেনার সময় সতর্কতা অবলম্বন করা জরুরি এবং চটজলদি তৈরি করার ওটস এড়িয়ে যাওয়াই ভাল।
Disclaimer: এই প্রতিবেদনের সত্যতা নিউজ১৮ বাংলা নিশ্চিত করে না৷ প্রতিটা মানুষ এবং তাঁদের রোগের ধরন আলাদা আলাদা, তাই নতুন কোনও কিছু প্রয়োগ করার আগে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিন৷
Disclaimer: এই প্রতিবেদনের সত্যতা নিউজ১৮ বাংলা নিশ্চিত করে না৷ প্রতিটা মানুষ এবং তাঁদের রোগের ধরন আলাদা আলাদা, তাই নতুন কোনও কিছু প্রয়োগ করার আগে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিন৷

Relationship Tips: সে-ও কি আপনার প্রেমে পড়েছে? নাকি একা একাই আকুল হচ্ছেন ভালবেসে, এই ৮ শরীরি ভাষাই বুঝিয়ে দেবে পরিষ্কার

মনে মনে হয়ত কারওকে খুব ভাল লাগতে শুরু করেছে৷ তার একটু দেখা পাওয়ার জন্য মন আকুল হয়ে থাকে৷ কিন্তু, আপনি এখনও ঠিক বুঝতে পারছেন না সে-ও আপনাকে একইভাবে পছন্দ করে কি না৷ এটা বোঝার জন্য কয়েকটি লক্ষণই কিন্তু যথেষ্ট, যা না জানা থাকলে বুঝতে পারবে না কেউই৷ তাহলে কী করে আমরা বুঝব, আমাদের পছন্দের মানুষ আমাদেরও পাল্টা পছন্দ করেন কি না...
মনে মনে হয়ত কারওকে খুব ভাল লাগতে শুরু করেছে৷ তার একটু দেখা পাওয়ার জন্য মন আকুল হয়ে থাকে৷ কিন্তু, আপনি এখনও ঠিক বুঝতে পারছেন না সে-ও আপনাকে একইভাবে পছন্দ করে কি না৷ এটা বোঝার জন্য কয়েকটি লক্ষণই কিন্তু যথেষ্ট, যা না জানা থাকলে বুঝতে পারবে না কেউই৷ তাহলে কী করে আমরা বুঝব, আমাদের পছন্দের মানুষ আমাদেরও পাল্টা পছন্দ করেন কি না…
 ভালবাসা এক তরফা হলে, তখন আর তা আনন্দ দেয় না, শাস্তি হয়ে যায়৷ তাই কারও ভাল লাগার পরে, তাঁরও আপনাকে ভাল লাগছে কি না, তা বুঝতে পারাটা খুব জরুরি৷ নাহলে সত্যি সত্যিই আমাদের আবেগ এবং সময় দুইয়েরই অপচয় হয়৷ এমন পরিস্থিতিতে, কারও সঙ্গে কোনও খারাপ ব্যবহার না করে এবং ধৈর্য্য সহকারে কয়েক দিন তাঁর শারীরিক ভাষার দিকে মনোযোগ দেন, তবে আপনি অবশ্যই কিছু লক্ষণ দেখতে পাবেন।
ভালবাসা এক তরফা হলে, তখন আর তা আনন্দ দেয় না, শাস্তি হয়ে যায়৷ তাই কারও ভাল লাগার পরে, তাঁরও আপনাকে ভাল লাগছে কি না, তা বুঝতে পারাটা খুব জরুরি৷ নাহলে সত্যি সত্যিই আমাদের আবেগ এবং সময় দুইয়েরই অপচয় হয়৷ এমন পরিস্থিতিতে, কারও সঙ্গে কোনও খারাপ ব্যবহার না করে এবং ধৈর্য্য সহকারে কয়েক দিন তাঁর শারীরিক ভাষার দিকে মনোযোগ দেন, তবে আপনি অবশ্যই কিছু লক্ষণ দেখতে পাবেন।
উদাহরণস্বরূপ, যদি সে আপনাকে দেখে হাসে এবং একটু আরষ্ঠ হয়ে বা লজ্জা পেয়ে কথা বলে, তবে এটি ইঙ্গিত দেয় যে তার মনে আপনার জন্য কিছু আবেগ রয়েছে। যদি আপনাকে দেখা মাত্রই তাঁর মুখে নার্ভাসনেস ফুটে ওঠে, সে যদি একটু অস্থির হয়ে যায়, তবুও আপনার সাথে কথা বলার অজুহাত খুঁজতে থাকে, তাহলে আপনি এটিকে একটি সম্পর্ক শুরু করার সবুজ সংকেত হিসাবে বিবেচনা করতে পারেন।
উদাহরণস্বরূপ, যদি সে আপনাকে দেখে হাসে এবং একটু আরষ্ঠ হয়ে বা লজ্জা পেয়ে কথা বলে, তবে এটি ইঙ্গিত দেয় যে তার মনে আপনার জন্য কিছু আবেগ রয়েছে। যদি আপনাকে দেখা মাত্রই তাঁর মুখে নার্ভাসনেস ফুটে ওঠে, সে যদি একটু অস্থির হয়ে যায়, তবুও আপনার সাথে কথা বলার অজুহাত খুঁজতে থাকে, তাহলে আপনি এটিকে একটি সম্পর্ক শুরু করার সবুজ সংকেত হিসাবে বিবেচনা করতে পারেন।
যদি সেই জন আপনার সমস্ত কিছু নিয়েই প্রশংসা করে, তবে সম্ভবত সে আপনাকে পছন্দ করতে শুরু করেছে। উদাহরণস্বরূপ, যদি তিনি বলেন আপনার চোখ কত সুন্দর, বা আপনি খেলাধুলা করেন কিনা, আপনার জীবনের ছোটখাটো বিষয়গুলি জানতে চায়, তাহলে বোঝা যায় যে সে আপনার বিষয়ে আগ্রহী। যদিও বিষয়টা ভাল করে লক্ষ্য করা প্রয়োজন, কারণ অনেক বন্ধুও আপনার প্রতি একইরকম যত্নশীল হতে পারেন৷
যদি সেই জন আপনার সমস্ত কিছু নিয়েই প্রশংসা করে, তবে সম্ভবত সে আপনাকে পছন্দ করতে শুরু করেছে। উদাহরণস্বরূপ, যদি তিনি বলেন আপনার চোখ কত সুন্দর, বা আপনি খেলাধুলা করেন কিনা, আপনার জীবনের ছোটখাটো বিষয়গুলি জানতে চায়, তাহলে বোঝা যায় যে সে আপনার বিষয়ে আগ্রহী। যদিও বিষয়টা ভাল করে লক্ষ্য করা প্রয়োজন, কারণ অনেক বন্ধুও আপনার প্রতি একইরকম যত্নশীল হতে পারেন৷
আপনার সঙ্গে দেখা হওয়ার বিশেষ সুযোগ থাকলে সে যদি একটু যত্ন সহকারে সেজে আসে৷ আপনার ভাললাগা মন্দলাগার বিষয়ে খেয়াল রাখে, আপনার বিষয়ে জানতে ও আপনাকে চিনতে আগ্রহী হয়, তাহলে সে আপনাকে মনে মনে পছন্দ করে বলে ধরে নেওয়া যায়।
আপনার সঙ্গে দেখা হওয়ার বিশেষ সুযোগ থাকলে সে যদি একটু যত্ন সহকারে সেজে আসে৷ আপনার ভাললাগা মন্দলাগার বিষয়ে খেয়াল রাখে, আপনার বিষয়ে জানতে ও আপনাকে চিনতে আগ্রহী হয়, তাহলে সে আপনাকে মনে মনে পছন্দ করে বলে ধরে নেওয়া যায়।
কেউ যদি বারবার আপনার সম্পর্কের স্ট্যাটাস সম্পর্কে আপনার বন্ধুবান্ধবদের জিজ্ঞাসা করে তবে এটিও বোঝায় যে সে আপনার প্রতি আগ্রহী। যদি সে আপনার সাথে ফ্লার্ট করে তবে এটিও ইঙ্গিত দেয় যে সে আপনার প্রতি আগ্রহ দেখাচ্ছে।
কেউ যদি বারবার আপনার সম্পর্কের স্ট্যাটাস সম্পর্কে আপনার বন্ধুবান্ধবদের জিজ্ঞাসা করে তবে এটিও বোঝায় যে সে আপনার প্রতি আগ্রহী। যদি সে আপনার সাথে ফ্লার্ট করে তবে এটিও ইঙ্গিত দেয় যে সে আপনার প্রতি আগ্রহ দেখাচ্ছে।
যদি কেউ আপনার সামনে লাজুক হয় এবং আপনার সাথে কথা বলার সময় উচ্চস্বরে হাসে, তবে তাতে বোঝা যায় যে তার মনে আপনার জন্য কিছু আছে। শুধু তাই নয়, তার বন্ধুদের কার্যকলাপের দিকেও নজর দিতে হবে। যদি ওর বন্ধুরাও আপনার দিকে তাকায় এবং আপনার দিকে ইশারা করে এবং হাসে তবে এটিও একটি লক্ষণ৷
যদি কেউ আপনার সামনে লাজুক হয় এবং আপনার সাথে কথা বলার সময় উচ্চস্বরে হাসে, তবে তাতে বোঝা যায় যে তার মনে আপনার জন্য কিছু আছে। শুধু তাই নয়, তার বন্ধুদের কার্যকলাপের দিকেও নজর দিতে হবে। যদি ওর বন্ধুরাও আপনার দিকে তাকায় এবং আপনার দিকে ইশারা করে এবং হাসে তবে এটিও একটি লক্ষণ৷
এছাড়াও, আপনি তার শরীরের ভাষা থেকে আপনার প্রতি তার অনুভূতি সম্পর্কে ধারণা করতে পারেন। উদাহরণস্বরূপ, যদি আপনার সঙ্গে চোখাচোখি হওয়ার সাথে সাথেই সে চোখ নামিয়ে ফেলে, বারবার যদি নিজের চুল হাত দেয় বা চুল নিয়ে খেলা করে বা তার ঠোঁট কামড়ায়, তবে এটি জানান দিতে পারে যে তার মনে কিছু চলছে।
এছাড়াও, আপনি তার শরীরের ভাষা থেকে আপনার প্রতি তার অনুভূতি সম্পর্কে ধারণা করতে পারেন। উদাহরণস্বরূপ, যদি আপনার সঙ্গে চোখাচোখি হওয়ার সাথে সাথেই সে চোখ নামিয়ে ফেলে, বারবার যদি নিজের চুল হাত দেয় বা চুল নিয়ে খেলা করে বা তার ঠোঁট কামড়ায়, তবে এটি জানান দিতে পারে যে তার মনে কিছু চলছে।
এ ছাড়া যদি আপনার সাথে কথা বলার সময় সে আপনার দিকে পূর্ণ মনোযোগ দেয়, কথা বলার সময় আপনার দিকে বারবার মাথা ঝুঁকে যায় তার, তবে এটিও তার আপনার প্রতি আকৃষ্ট হওয়ার লক্ষণ।
এ ছাড়া যদি আপনার সাথে কথা বলার সময় সে আপনার দিকে পূর্ণ মনোযোগ দেয়, কথা বলার সময় আপনার দিকে বারবার মাথা ঝুঁকে যায় তার, তবে এটিও তার আপনার প্রতি আকৃষ্ট হওয়ার লক্ষণ।
এই লক্ষণগুলির সাহায্যে, আপনি কারও মনে আপনার প্রতি ইতিবাচক বা নেতিবাচক অনুভূতি বুঝতে আছে কি না, তা বুঝতে পারেন এবং পরিস্থিতি বিবেচনা করে এগিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করতে পারেন।
এই লক্ষণগুলির সাহায্যে, আপনি কারও মনে আপনার প্রতি ইতিবাচক বা নেতিবাচক অনুভূতি বুঝতে আছে কি না, তা বুঝতে পারেন এবং পরিস্থিতি বিবেচনা করে এগিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করতে পারেন।

High Blood Sugar Control Tips: ডায়াবেটিসের রোগীরা খবরদার করবেন না এই ভুল, হুহু করে বেড়ে যাবে ব্লাড সুগার! ফল খেতে গিয়ে শেষে না বিপদ বেঁধে যায়

ওজন কমানোর জন্য দুর্দান্ত কাজের যে কোনও ফল৷ কারণ, ফলে থাকে কম ক্যালোরি, উচ্চ ফাইবার এবং জল। ফল ভিটামিন এবং অন্যান্য উপাদানের দুর্দান্ত উৎস৷ কিন্তু, এই ফল খাওয়ারও অনেক নিয়ম আছে৷ বেশির ভাগ ক্ষেত্রে আমরা যেসমস্ত নিয়ম মেনে চডলি না৷ ফলে ফল খাওয়ার সম্পূর্ণ ফল আমাদের শরীর পায় না৷ উপরন্তু, নানা রকমের সমস্যাও তৈরি হয়৷
ওজন কমানোর জন্য দুর্দান্ত কাজের যে কোনও ফল৷ কারণ, ফলে থাকে কম ক্যালোরি, উচ্চ ফাইবার এবং জল। ফল ভিটামিন এবং অন্যান্য উপাদানের দুর্দান্ত উৎস৷ কিন্তু, এই ফল খাওয়ারও অনেক নিয়ম আছে৷ বেশির ভাগ ক্ষেত্রে আমরা যেসমস্ত নিয়ম মেনে চডলি না৷ ফলে ফল খাওয়ার সম্পূর্ণ ফল আমাদের শরীর পায় না৷ উপরন্তু, নানা রকমের সমস্যাও তৈরি হয়৷
ডায়েটিশিয়ান স্বাতী বিষ্ণোইয়ের মতে, ‘‘আমাদের মধ্যে অনেকেই আছেন, যাঁরা ভুল ভাবে ফল খান৷ যা সংশোধন না করলে উপকারের চেয়ে ক্ষতিই বেশি হতে পারে।’’ চলুন জেনে নিই ফল খাওয়ার সময় কোন কোন ভুল সম্পর্কে সতর্ক থাকা উচিত আমাদের?
ডায়েটিশিয়ান স্বাতী বিষ্ণোইয়ের মতে, ‘‘আমাদের মধ্যে অনেকেই আছেন, যাঁরা ভুল ভাবে ফল খান৷ যা সংশোধন না করলে উপকারের চেয়ে ক্ষতিই বেশি হতে পারে।’’ চলুন জেনে নিই ফল খাওয়ার সময় কোন কোন ভুল সম্পর্কে সতর্ক থাকা উচিত আমাদের?
নারিন্দর মোহন হাসপাতাল এবং হার্ট সেন্টার মোহন নগরের ডায়েটিশিয়ান স্বাতী বিষ্ণোই জানাচ্ছেন,  বেশিরভাগ ফলের মধ্যে সুগার এবং ফাইবার থাকে। ফলের মধ্যে পাওয়া শর্করা ফ্রুক্টোজ এবং পেকটিন আমাদের পেট পরিষ্কার রাখতে সাহায্য করে৷
নারিন্দর মোহন হাসপাতাল এবং হার্ট সেন্টার মোহন নগরের ডায়েটিশিয়ান স্বাতী বিষ্ণোই জানাচ্ছেন, বেশিরভাগ ফলের মধ্যে সুগার এবং ফাইবার থাকে। ফলের মধ্যে পাওয়া শর্করা ফ্রুক্টোজ এবং পেকটিন আমাদের পেট পরিষ্কার রাখতে সাহায্য করে৷
 কিন্তু, স্বাতী জানাচ্ছেন, কমলালেবু, মুসম্বি লেবু বা স্ট্রবেরির মতো সাইট্রাস জাতীয় ফল খাওয়ার পরে কখনওই জল খাওয়া উচিত নয়৷ তেমনই তরমুজ,আঙুর, শসা খাওয়ার পরেও নয়৷ এতে শরীরে গ্যাস্ট্রিকের মতো সমস্যা তৈরি হতে পারে।
কিন্তু, স্বাতী জানাচ্ছেন, কমলালেবু, মুসম্বি লেবু বা স্ট্রবেরির মতো সাইট্রাস জাতীয় ফল খাওয়ার পরে কখনওই জল খাওয়া উচিত নয়৷ তেমনই তরমুজ,আঙুর, শসা খাওয়ার পরেও নয়৷ এতে শরীরে গ্যাস্ট্রিকের মতো সমস্যা তৈরি হতে পারে।
ঘুমানোর ২-৩ ঘণ্টা আগে শুধু ফল কেন, যে কোনও কিছুই খাওয়া এড়িয়ে যাওয়া উচিত৷ কারণ, এটি হজম প্রক্রিয়াকে বিরক্ত করে। ঘুমোনোর ঠিক আগে ফল খাওয়া ভাল নয়, কারণ রাতে শরীরে মেলাটোনিন হরমোন নিঃসৃত হয়।
ঘুমানোর ২-৩ ঘণ্টা আগে শুধু ফল কেন, যে কোনও কিছুই খাওয়া এড়িয়ে যাওয়া উচিত৷ কারণ, এটি হজম প্রক্রিয়াকে বিরক্ত করে। ঘুমোনোর ঠিক আগে ফল খাওয়া ভাল নয়, কারণ রাতে শরীরে মেলাটোনিন হরমোন নিঃসৃত হয়।
রাত বাড়ার সাথে সাথে এর পরিমাণ বাড়তে থাকে। রাতে মেলাটোনিন হরমোন আমাদের শরীরে গ্লুকোজের ব্যবহার বন্ধ করে দেয়, যাকে বলা হয় দুর্বল গ্লুকোজ সহনশীলতা এবং আমরা যদি রাতে খুব বেশি খাই তখন সেই অতিরিক্ত গ্লুকোজ আমাদের শরীরের রক্তে চলে আসে।
রাত বাড়ার সাথে সাথে এর পরিমাণ বাড়তে থাকে। রাতে মেলাটোনিন হরমোন আমাদের শরীরে গ্লুকোজের ব্যবহার বন্ধ করে দেয়, যাকে বলা হয় দুর্বল গ্লুকোজ সহনশীলতা এবং আমরা যদি রাতে খুব বেশি খাই তখন সেই অতিরিক্ত গ্লুকোজ আমাদের শরীরের রক্তে চলে আসে।
এমন অভ্যাস ডায়াবেটিস, ফ্যাটি লিভার এবং উচ্চ কোলেস্টেরলের সমস্যা তৈরি করার জন্য যথেষ্ট। এ ছাড়া গভীর রাতে ফল খেলেও অ্যাসিডিটির লক্ষণ দেখা দিতে পারে। ফলগুলি সন্ধ্যার জলখাবার হিসাবে খাওয়া উচিত, তার পরে নয়।
এমন অভ্যাস ডায়াবেটিস, ফ্যাটি লিভার এবং উচ্চ কোলেস্টেরলের সমস্যা তৈরি করার জন্য যথেষ্ট। এ ছাড়া গভীর রাতে ফল খেলেও অ্যাসিডিটির লক্ষণ দেখা দিতে পারে। ফলগুলি সন্ধ্যার জলখাবার হিসাবে খাওয়া উচিত, তার পরে নয়।

Summer Tips: গরমে আরামের জন্য ভুলেও করবেন না এই কাজ! হতে পারে ভয়ঙ্কর বিপদ

গ্রীষ্মের তীব্র দাবদাহে প্রাণ ওষ্ঠাগত সকলের। গরমের কষ্ট থেকে বাঁচতে একটু আরাম পেতে কোনও সময় ভুলেও করবেন না এই কাজ। নিজের বিপদ নিজেই ডেকে আনবেন।
গ্রীষ্মের তীব্র দাবদাহে প্রাণ ওষ্ঠাগত সকলের। গরমের কষ্ট থেকে বাঁচতে একটু আরাম পেতে কোনও সময় ভুলেও করবেন না এই কাজ। নিজের বিপদ নিজেই ডেকে আনবেন।
গরমে সাময়ীক স্বস্তি পেতে আমরা ঠান্ডা জল পান করে থাকি। বাইরে থেকে ঘেমে ফিরেই অনেকে ফ্রিজ থেকে জলের বোতল বার করেই খাওয়া শুরু করেন। এতে আপাতবাবে তৃপ্তি বা শান্তি পেলেও নিজেই নিজের ভয়ঙ্কর বিপদ ডেকে নিয়ে আসছেন।
গরমে সাময়ীক স্বস্তি পেতে আমরা ঠান্ডা জল পান করে থাকি। বাইরে থেকে ঘেমে ফিরেই অনেকে ফ্রিজ থেকে জলের বোতল বার করেই খাওয়া শুরু করেন। এতে আপাতবাবে তৃপ্তি বা শান্তি পেলেও নিজেই নিজের ভয়ঙ্কর বিপদ ডেকে নিয়ে আসছেন।
প্রচণ্ড গরমে ভারী কাজ করার পর বা শরীর চর্চা করার পর একেবারেই ঠান্ডা জল খাওয়া উচিৎ নয়। কারণ এই সময় তাপমাত্রা স্বাভাবিকের চেয়ে অনেকটাই বেশি থাকে শরীরের। এই সময় ঠান্ডা জলে খেলে তা দেহের তাপমাত্রার সঙ্গে বাইরের পরিবেশের তাপমাত্রার সামঞ্জস্য রাখতে পারে না।
প্রচণ্ড গরমে ভারী কাজ করার পর বা শরীর চর্চা করার পর একেবারেই ঠান্ডা জল খাওয়া উচিৎ নয়। কারণ এই সময় তাপমাত্রা স্বাভাবিকের চেয়ে অনেকটাই বেশি থাকে শরীরের। এই সময় ঠান্ডা জলে খেলে তা দেহের তাপমাত্রার সঙ্গে বাইরের পরিবেশের তাপমাত্রার সামঞ্জস্য রাখতে পারে না।
ঠান্ডা জল খেলে হজম প্রক্রিয়া ব্যাঘাত ঘটতে পারে। কারণ ঠান্ডা জল খেলে  রক্তনালী সঙ্কুচিত হয়ে পড়ে। এর ফলেই হজমের সমস্যা হতে পারে।
ঠান্ডা জল খেলে হজম প্রক্রিয়া ব্যাঘাত ঘটতে পারে। কারণ ঠান্ডা জল খেলে রক্তনালী সঙ্কুচিত হয়ে পড়ে। এর ফলেই হজমের সমস্যা হতে পারে।
ঠান্ডা জয় নিয়মিত খেলে শরীরে পুষ্টির পরিমাণ কমে যায়। গরম কালে শরীরের তাপমাত্রা অনেক বেশি থাকে। ঠান্ডা জল খাওয়ার পর শরীরকে তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণের জন্য প্রচুর শক্তি ব্যয় করতে হয়। এতেই কমে পুষ্টির পরিামণ।
ঠান্ডা জয় নিয়মিত খেলে শরীরে পুষ্টির পরিমাণ কমে যায়। গরম কালে শরীরের তাপমাত্রা অনেক বেশি থাকে। ঠান্ডা জল খাওয়ার পর শরীরকে তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণের জন্য প্রচুর শক্তি ব্যয় করতে হয়। এতেই কমে পুষ্টির পরিামণ।
ঠান্ডা জল খেলে হৃদস্পন্দন কমে যায়। অতিরিক্ত ঠান্ডা জল খেলে তার মারাত্মক প্রভাব পড়ে দাঁতের ভেগাস নার্ভের উপর। ভেগাস স্নায়ু হৃদস্পন্দনের মাত্রা কম হওয়া এবং ঠান্ডা জলের কম তাপমাত্রার মধ্যস্থতা করে উদ্দীপক হিসেবে কাজ করার মাধ্যম হিসেবে কাজ করে। যার ফলে হৃদস্পন্দন কমে যায়।
ঠান্ডা জল খেলে হৃদস্পন্দন কমে যায়। অতিরিক্ত ঠান্ডা জল খেলে তার মারাত্মক প্রভাব পড়ে দাঁতের ভেগাস নার্ভের উপর। ভেগাস স্নায়ু হৃদস্পন্দনের মাত্রা কম হওয়া এবং ঠান্ডা জলের কম তাপমাত্রার মধ্যস্থতা করে উদ্দীপক হিসেবে কাজ করার মাধ্যম হিসেবে কাজ করে। যার ফলে হৃদস্পন্দন কমে যায়।
ঠান্ডা জল পান করলে আপনার শরীরে তর্বির পরিমাণ বৃদ্ধি পেতে পারে। কারণ খাওয়ার সময় বা খাওয়ার পর সঙ্গে সঙ্গে ঠান্ডা জল খেলে খাদ্যে উপস্থিত চর্বি কঠিন আকার ধারণ করে। যেই চর্বি হজম হওয়া কঠিন।
ঠান্ডা জল পান করলে আপনার শরীরে তর্বির পরিমাণ বৃদ্ধি পেতে পারে। কারণ খাওয়ার সময় বা খাওয়ার পর সঙ্গে সঙ্গে ঠান্ডা জল খেলে খাদ্যে উপস্থিত চর্বি কঠিন আকার ধারণ করে। যেই চর্বি হজম হওয়া কঠিন।
খাওয়ার পর ঠান্ডা জল পান করলে শ্বাসনালীতে শ্লেষ্মার অতিরিক্ত আস্তরণ তৈরি হয়। যা থেকে সংক্রমণের সম্ভাবনা অনেকটাই বেড়ে যায়। তার থেকে একাধিক রোগ হওয়া সম্ভাবনা থাকে। এছাড়া গরম থেকে এসেই ঠান্ডা জল খেলে শরীরের বাইরের ও ভিতরের তাপমাত্রা এক না হওয়ায় সর্দি-কাশি সংক্রান্ত সমস্যাও হতে পারে।
খাওয়ার পর ঠান্ডা জল পান করলে শ্বাসনালীতে শ্লেষ্মার অতিরিক্ত আস্তরণ তৈরি হয়। যা থেকে সংক্রমণের সম্ভাবনা অনেকটাই বেড়ে যায়। তার থেকে একাধিক রোগ হওয়া সম্ভাবনা থাকে। এছাড়া গরম থেকে এসেই ঠান্ডা জল খেলে শরীরের বাইরের ও ভিতরের তাপমাত্রা এক না হওয়ায় সর্দি-কাশি সংক্রান্ত সমস্যাও হতে পারে।

AC vs Cooler: এসি না এয়ার কুলার! আপনার স্বাস্থ্যের জন্য কোনটা ভাল? কেনার আগে অবশ্যই জানুন, নইলে বড় বিপদ

গ্রীষ্মের দাবদাহে প্রাণ ওষ্ঠাগত। এখনও দেখা নেই বৃষ্টির। গরমের এমন দাপট খুব কম দেখেছে কলকাতা তথা বঙ্গবাসী। এনমন অসহ্য থেকে বাঁচতে ও স্বস্তিতে থাকতে এসি বা এয়ার কুলার ছাড়া কোনও গতি নেই।
গ্রীষ্মের দাবদাহে প্রাণ ওষ্ঠাগত। এখনও দেখা নেই বৃষ্টির। গরমের এমন দাপট খুব কম দেখেছে কলকাতা তথা বঙ্গবাসী। এনমন অসহ্য থেকে বাঁচতে ও স্বস্তিতে থাকতে এসি বা এয়ার কুলার ছাড়া কোনও গতি নেই।
গরমে এসি বা এয়ার কুলার কেনার ভিড় লেগেছে দোকানগুলিতে। যাদের বাজেট কম তারা যাচ্ছেন এয়ার কুলারের দিকে। আর যাদের বাজেট একটু বেশি কিন এসি। কিন্তু কখনও ভেবে দেখেছেন আপনার স্বাস্থ্যের জন্য কোনটা ভাল? এসি না এয়ার কুলার।
গরমে এসি বা এয়ার কুলার কেনার ভিড় লেগেছে দোকানগুলিতে। যাদের বাজেট কম তারা যাচ্ছেন এয়ার কুলারের দিকে। আর যাদের বাজেট একটু বেশি কিন এসি। কিন্তু কখনও ভেবে দেখেছেন আপনার স্বাস্থ্যের জন্য কোনটা ভাল? এসি না এয়ার কুলার।
অসহ্য গরমের কষ্ট থেকে দ্রুত আরাম চাইছেন সকলেই। আর তাই ঘর ঠান্ডা রাখতে কোনও কিছু বিচার-বিবেচনা না করেই কিনে ফেলেন এসি বা কুলার। তবে স্বাস্থ্যের উপর প্রভাব রয়েছে এই দুয়েরই।
অসহ্য গরমের কষ্ট থেকে দ্রুত আরাম চাইছেন সকলেই। আর তাই ঘর ঠান্ডা রাখতে কোনও কিছু বিচার-বিবেচনা না করেই কিনে ফেলেন এসি বা কুলার। তবে স্বাস্থ্যের উপর প্রভাব রয়েছে এই দুয়েরই।
হাপানি কিংবা অ্যালার্জির সমস্যা থাকলে তাঁদের জন্য কিন্তু সবসময় ভাল হল এয়ার কুলার। কুলারে গ্যাসের পরিবর্তে জল ব্যবহার করা হয়। সুতারাং এটি পরিবেশ এবং মানুষ উভয়ের জন্যই কিন্তু নিরাপদ। ক্ষতিকর কোনও রাসায়নিক না থাকায়, প্রাকৃতিক উপায়েই বাতাস থাকে ঠান্ডা।
হাপানি কিংবা অ্যালার্জির সমস্যা থাকলে তাঁদের জন্য কিন্তু সবসময় ভাল হল এয়ার কুলার। কুলারে গ্যাসের পরিবর্তে জল ব্যবহার করা হয়। সুতারাং এটি পরিবেশ এবং মানুষ উভয়ের জন্যই কিন্তু নিরাপদ। ক্ষতিকর কোনও রাসায়নিক না থাকায়, প্রাকৃতিক উপায়েই বাতাস থাকে ঠান্ডা।
ধুলো-বালি বা অতিরিক্ত গরম থেকে বাঁচতে ভাল কাজ করে কুলার। কিন্তু সারা রাত ধরে কুলার চললে ড্রাই আইস এর সমস্যা হতে পারে। বাড়ে বিভিন্ন জীবাণু-ব্যাকটেরিয়া ঘটিত রোগ-জ্বালার প্রভাবও। এছাড়াও প্রভাব ফেলে ইমিউন সিস্টেমে। ফলে ঠান্ডা লাগা বা অ্যাজমা থাকলে কুলার না ব্যবহার করাই উচিত।
ধুলো-বালি বা অতিরিক্ত গরম থেকে বাঁচতে ভাল কাজ করে কুলার। কিন্তু সারা রাত ধরে কুলার চললে ড্রাই আইস এর সমস্যা হতে পারে। বাড়ে বিভিন্ন জীবাণু-ব্যাকটেরিয়া ঘটিত রোগ-জ্বালার প্রভাবও। এছাড়াও প্রভাব ফেলে ইমিউন সিস্টেমে। ফলে ঠান্ডা লাগা বা অ্যাজমা থাকলে কুলার না ব্যবহার করাই উচিত।
এসি দীর্ঘদিন ব্যবহার করলে শ্বাসযন্ত্রের একাধিক সমস্যা আসতে পারে। তীব্র গরমে টানা এয়ার কন্ডিশনারের মধ্যে থাকলে মাথা ব্যথা, সর্দি, জ্বর একাধিক সমস্যা আসতে পারে। শরীরে দ্রুত ক্লান্তি আসতে পারে। অত্যধিক ঠান্ডা ঘরে বসে কাজ করেন তাঁদের ক্ষেত্রে শ্বাসকষ্টের সমস্যা আসে খুব শীঘ্রই।
এসি দীর্ঘদিন ব্যবহার করলে শ্বাসযন্ত্রের একাধিক সমস্যা আসতে পারে। তীব্র গরমে টানা এয়ার কন্ডিশনারের মধ্যে থাকলে মাথা ব্যথা, সর্দি, জ্বর একাধিক সমস্যা আসতে পারে। শরীরে দ্রুত ক্লান্তি আসতে পারে। অত্যধিক ঠান্ডা ঘরে বসে কাজ করেন তাঁদের ক্ষেত্রে শ্বাসকষ্টের সমস্যা আসে খুব শীঘ্রই।
Disclaimer: এসি ও এয়ার কুলার কোনটি স্বাস্থ্যের জন্য বেশি ভাল তা এই প্রতিবেদনে তুলে দরা হয়েছে । তবে এই প্রতিবেদনটি শুধুমাত্র তথ্যের জন্য। কোনও ওষুধ বা চিকিৎসা সংক্রান্ত নয়। বিস্তারিত তথ্যের জন্য আপনার চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের সঙ্গে কথা বলেই আপনার সিদ্ধান্ত নিন।
Disclaimer: এসি ও এয়ার কুলার কোনটি স্বাস্থ্যের জন্য বেশি ভাল তা এই প্রতিবেদনে তুলে দরা হয়েছে । তবে এই প্রতিবেদনটি শুধুমাত্র তথ্যের জন্য। কোনও ওষুধ বা চিকিৎসা সংক্রান্ত নয়। বিস্তারিত তথ্যের জন্য আপনার চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের সঙ্গে কথা বলেই আপনার সিদ্ধান্ত নিন।

নিজের মনকে শান্ত রাখতে পারছেন না, এই কাজটার জন্য গণ্ডগোল হয়ে যাচ্ছে না তো, রইল অ্যাস্ট্রো টিপস

বাস্তুশাস্ত্রে শোওয়ার ঘর বা বেডরুম সংক্রান্ত অনেক নিয়ম উল্লিখিত রয়েছে। এমন পরিস্থিতিতে শোওয়ার ঘরের বাস্তু সঠিক না হলে আমাদের ঘুমের ব্যাঘাত ঘটতে পারে। আর এতে ধীরে ধীরে মানসিক অশান্তিও বাড়তে শুরু করে।
বাস্তুশাস্ত্রে শোওয়ার ঘর বা বেডরুম সংক্রান্ত অনেক নিয়ম উল্লিখিত রয়েছে। এমন পরিস্থিতিতে শোওয়ার ঘরের বাস্তু সঠিক না হলে আমাদের ঘুমের ব্যাঘাত ঘটতে পারে। আর এতে ধীরে ধীরে মানসিক অশান্তিও বাড়তে শুরু করে।
এছাড়াও অনেকে ঘুমিয়ে পড়ার সঙ্গে সঙ্গেই হঠাৎ হঠাৎ জেগে ওঠেন। পণ্ডিত মনোৎপল ঝা বলেছেন যে, এমন পরিস্থিতিতে মূলত বাস্তু ত্রুটিই দায়ী। অতএব, মানুষের পর্যাপ্ত ঘুমোনো উচিত। এর জন্য সঠিক দিক নির্বাচন করা আবশ্যক।
এছাড়াও অনেকে ঘুমিয়ে পড়ার সঙ্গে সঙ্গেই হঠাৎ হঠাৎ জেগে ওঠেন। পণ্ডিত মনোৎপল ঝা বলেছেন যে, এমন পরিস্থিতিতে মূলত বাস্তু ত্রুটিই দায়ী। অতএব, মানুষের পর্যাপ্ত ঘুমোনো উচিত। এর জন্য সঠিক দিক নির্বাচন করা আবশ্যক।
ভাল ঘুমের জন্য বাস্তু সম্পর্কে সঠিক জ্ঞান থাকা প্রয়োজন:পণ্ডিত মনোৎপল ঝা বলেছেন যে, আমাদের সুস্বাস্থ্যের জন্য পর্যাপ্ত ঘুমের প্রয়োজন হয়। কিন্তু এই পরিবর্তনের যুগে দ্রুত গতিশীলতার কারণে মানুষ পর্যাপ্ত সময় ঘুমোতে পারে না। ফলে তাঁদের নানা সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। যার জেরে মন বিক্ষিপ্ত এবং অস্থির থাকে। আর সেই কারণেই বহু কাজ পণ্ড হয়ে যায়।
ভাল ঘুমের জন্য বাস্তু সম্পর্কে সঠিক জ্ঞান থাকা প্রয়োজন:
পণ্ডিত মনোৎপল ঝা বলেছেন যে, আমাদের সুস্বাস্থ্যের জন্য পর্যাপ্ত ঘুমের প্রয়োজন হয়। কিন্তু এই পরিবর্তনের যুগে দ্রুত গতিশীলতার কারণে মানুষ পর্যাপ্ত সময় ঘুমোতে পারে না। ফলে তাঁদের নানা সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। যার জেরে মন বিক্ষিপ্ত এবং অস্থির থাকে। আর সেই কারণেই বহু কাজ পণ্ড হয়ে যায়।
বেডরুমের বিছানার হেডবোর্ড গুরুত্বপূর্ণ:পূর্ণিয়ার পণ্ডিত মনোৎপল ঝা সংবাদমাধ্যমের সঙ্গে আলাপচারিতায় জানান যে, জীবনযাপনের জন্য মানুষের বাস্তুতন্ত্র এবং ধর্মতত্ত্ব অনুসরণ করে চলা উচিত। তিনি আরও বলেন যে, এমন পরিস্থিতিতে বাস্তুশাস্ত্র মেনে শোওয়ার ঘরে বিছানার দিক সঠিক রাখলে মানুষের প্রতিটি ইচ্ছা পূরণ হয়। আর ঘরেও ইতিবাচকতা আসে। তবে বেডরুমের দিক ভুল থাকলে দম্পতির মধ্যে অনেক ঝামেলা হয়। এমনকী তাঁদের মধ্যে সমন্বয়েরও অভাব দেখা দেয়।
বেডরুমের বিছানার হেডবোর্ড গুরুত্বপূর্ণ:
পূর্ণিয়ার পণ্ডিত মনোৎপল ঝা সংবাদমাধ্যমের সঙ্গে আলাপচারিতায় জানান যে, জীবনযাপনের জন্য মানুষের বাস্তুতন্ত্র এবং ধর্মতত্ত্ব অনুসরণ করে চলা উচিত। তিনি আরও বলেন যে, এমন পরিস্থিতিতে বাস্তুশাস্ত্র মেনে শোওয়ার ঘরে বিছানার দিক সঠিক রাখলে মানুষের প্রতিটি ইচ্ছা পূরণ হয়। আর ঘরেও ইতিবাচকতা আসে। তবে বেডরুমের দিক ভুল থাকলে দম্পতির মধ্যে অনেক ঝামেলা হয়। এমনকী তাঁদের মধ্যে সমন্বয়েরও অভাব দেখা দেয়।
এছাড়া বাড়িতে ছোটখাটো বিষয় নিয়ে টানাপোড়েন এবং বিবাদ লেগেই থাকে। তাই শোওয়ার ঘর সঠিক দিকে থাকাটা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তিনি বলেন যে, বাস্তুশাস্ত্র অনুসারে শয়নকক্ষ বাড়ির উত্তর-পশ্চিম বা দক্ষিণ-পশ্চিমে হওয়া উচিত। আর বিছানা এমন ভাবে স্থাপন করা উচিত, যাতে ঘুমোনোর সময় যেন ঘরের বাসিন্দার মাথা পূর্ব অভিমুখে থাকে।
এছাড়া বাড়িতে ছোটখাটো বিষয় নিয়ে টানাপোড়েন এবং বিবাদ লেগেই থাকে। তাই শোওয়ার ঘর সঠিক দিকে থাকাটা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তিনি বলেন যে, বাস্তুশাস্ত্র অনুসারে শয়নকক্ষ বাড়ির উত্তর-পশ্চিম বা দক্ষিণ-পশ্চিমে হওয়া উচিত। আর বিছানা এমন ভাবে স্থাপন করা উচিত, যাতে ঘুমোনোর সময় যেন ঘরের বাসিন্দার মাথা পূর্ব অভিমুখে থাকে।
পণ্ডিত মনোৎপল ঝা আরও বলেন যে, বেডরুমের বিছানায় শোওয়ার জন্য সর্বোত্তম দিক হল পূর্ব। পূর্ব দিকে মুখ করে ঘুমোলে মানুষের সকল ইচ্ছা পূরণ হয়। যদিও অনেকে বাড়ির দিক ভিন্ন ভাবে তৈরি করেন। তবে সকলের পূর্ব দিকে মাথা এবং পশ্চিম দিকে পা রেখে ঘুমানো। এতে তাঁদের জীবন ধন-সম্পদে ভরে যাবে।
পণ্ডিত মনোৎপল ঝা আরও বলেন যে, বেডরুমের বিছানায় শোওয়ার জন্য সর্বোত্তম দিক হল পূর্ব। পূর্ব দিকে মুখ করে ঘুমোলে মানুষের সকল ইচ্ছা পূরণ হয়। যদিও অনেকে বাড়ির দিক ভিন্ন ভাবে তৈরি করেন। তবে সকলের পূর্ব দিকে মাথা এবং পশ্চিম দিকে পা রেখে ঘুমানো। এতে তাঁদের জীবন ধন-সম্পদে ভরে যাবে।
ভুল করেও এই দিকে বালিশ রাখা উচিত নয়:পণ্ডিত মনোৎপল ঝা আরও জানান যে, ভুল করেও উত্তর দিকে মাথা রেখে ঘুমানো উচিত নয়। শাস্ত্রে এটি নিষিদ্ধ বলে বিবেচিত হয়েছে। আসলে মানুষের জীবন শেষ হওয়ার পর মৃতদেহ উত্তর ও দক্ষিণ দিকে রাখা হয়। এই কারণে ওইদিকে মাথা রেখে ঘুমোনো একেবারেই উচিত নয়।
ভুল করেও এই দিকে বালিশ রাখা উচিত নয়:
পণ্ডিত মনোৎপল ঝা আরও জানান যে, ভুল করেও উত্তর দিকে মাথা রেখে ঘুমানো উচিত নয়। শাস্ত্রে এটি নিষিদ্ধ বলে বিবেচিত হয়েছে। আসলে মানুষের জীবন শেষ হওয়ার পর মৃতদেহ উত্তর ও দক্ষিণ দিকে রাখা হয়। এই কারণে ওইদিকে মাথা রেখে ঘুমোনো একেবারেই উচিত নয়।