Tag Archives: Medals

Paralympic Games Paris 2024: একের পর এক পদক ভারতের ঝোলায়, রুপো মণীষের, ব্রোঞ্জ জিতে ইতিহাস প্রীতি পালের, রইল ভিডিও

নয়াদিল্লি:  ভারতের ঝোলায় এল প্যারালিম্পিক্সের চতুর্থ পদক৷ ভারতীয় প্যারাশ্যুটার মণীষ নরওয়াল ভারতের হয়ে রুপো জিতলেন৷ মণীষ পুরুষদের ১০ মিটার এয়ার পিস্তল (SH1) ক্যাটাগরিতে রুপো জিতলেন৷

৩০ অগাস্ট ভারত সন্ধ্যা পর্যন্ত চারটি পদক জিতেছে৷ এর আগে উত্তরপ্রদেশের মজফরনগরের মেয়ে মহিলাদের ১০০ মিটার T35 রেসে ব্রোঞ্জ জেতেন, এর আগে কোনও ভারতীয় মহিলা অ্যাথলিট, প্যারালিম্পিক্সে পদক জেতেননি৷ এদিন তিনি নিজের সেরা সময় করে দৌড়ে ১৪.২১ সেকেন্ডে দৌড় শেষ করে ব্রোঞ্জ জেতেন৷

রইল তাঁর দৌড়ের ভিডিও

 

ভারতের তারকা প্যারাশ্যুটার অবনী লেখারা প্যারিস প্যারালিম্পিক্স ২০২৪-এ সোনার পদক জিতেছেন। টানা দ্বিতীয়বার মতো প্যারালিম্পিকে স্বর্ণপদক জিতেছেন অবনী। অবনী মহিলাদের ১০ মিটার এয়ার রাইফেল (SH1) বিভাগে প্রথম স্থান অর্জন করেছিলেন একই ইভেন্টে, ভারতের অন্য প্যারাশ্যুটার মোনা আগরওয়াল ব্রোঞ্জ  পান৷

মোনা ফাইনালে ২২৮.৭ স্কোর নিয়ে ব্রোঞ্জ পদক জিতেছিলেন এবং অবনী প্যারালিম্পিক রেকর্ড গড়ে সোনা জিতেছিলেন। ফাইনালে অবনী স্কোর করেছিলেন ২৪৯.৭। তিন বছর আগে টোকিও প্যারালিম্পিকেও স্বর্ণপদক জিতেছিলেন অবনি।

আরও পড়ুন – September Horoscope: এই মাসেই হবে কেল্লাফতে, সকলকে টেক্কা দিয়ে টাকায়-টাকা আপনি, ভাসবেন সুখ সাগরে

অবনী ৬২৫.৮ স্কোর নিয়ে ফাইনালে পৌঁছে যান

টোকিও প্যারালিম্পিক্সের স্বর্ণপদক জয়ী ভারতীয় শ্যুটার অবনী লেখারা মহিলাদের ১০ মিটার এয়ার রাইফেল ফাইনালের (SH1) যোগ্যতা অর্জনপর্বে দ্বিতীয় হয়ে ফাইনালে পৌঁছেছিলেন৷  গত এক বছর ধরে দুর্দান্ত ফর্মে থাকা ভারতীয় প্যারাশ্যুটার মোনা আগরওয়ালও পঞ্চম স্থান অর্জন করেছিলেন৷  খেতাব রক্ষার লড়াইতে নামা গতবারের চ্যাম্পিয়ন অবনী ৬২৫.৮ স্কোর করেছিলেন এবং ইরিনা শেটনিকের পিছনে ছিল। ইরিনা প্যারালিম্পিক কোয়ালিফিকেশন রাউন্ডে ৬২৭.৫ স্কোর নিয়ে নতুন রেকর্ড গড়েন।

—- Polls module would be displayed here —-

যোগ্যতায় মোনা আগরওয়ালের স্কোর ছিল ৬২৩.১।
দুইবারের বিশ্বকাপের স্বর্ণপদক জয়ী মোনা আগরওয়াল, নিজের প্রথম প্যারালিম্পিক্সে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে ৬২৩.১ স্কোর করেছিলেন। তিন বছর আগে টোকিও প্যারালিম্পিকে SH1 বিভাগে সোনা জেতার পর অবনী দেশের সবচেয়ে সেলিব্রেটেড প্যারাঅ্যাথলিট হন। তিনি টোকিও প্যারালিম্পিক্সে ১০ মিটার এয়ার রাইফেলে সোনা এবং ৫০ মিটার রাইফেল তৃতীয়  হয়ে ব্রোঞ্জ পদক জিতেছিলেন।

SH1 বিভাগ সম্পর্কে জানুন
শ্যুটিং-এর SH1 ক্যাটাগরিতে এমন শ্যুটাররা থাকেন  যাঁরা হাতে এবং পিঠের নিচের অংশে গুরুতর আঘাত পাওয়ার পর হুইলচেয়ার ব্যবহার করেন। অবনীও সেই ক্যাটাগরিতেই পরেন৷ শ্যুটিং-এ, SH1 ক্যাটাগরিতে এমন শ্যুটার রয়েছে যারা তাদের হাত, শরীরের অংশ, পায়ের নড়াচড়াকে প্রভাবিত করে বা তাঁদের হাতে বা পায়ে বিকৃতি থাকে৷

Civic Volunteer: জীবনের ঝুঁকি নিয়ে ডাকাত ধরেও ব্রাত্য থেকে গেলেন সিভিক ভলেন্টিয়ার

নদিয়া: প্রাণের ঝুঁকি নিয়ে কর্তব্য পালন করার পরেও যোগ্য সম্মান পেলেন না সিভিক ভলেন্টিয়ার। আরজি কর কাণ্ডে যখন এক সিভিক ভলেন্টিয়ারের দিকে আঙুল উঠছে, ঠিক তখনই রানাঘাটের এই সিভিক ভলেন্টিয়ারের জন্যই আজ কুখ্যাত ডাকাতদের কারাগারে ঠাঁই হয়েছে। ধরা পড়েছে লুঠের সমস্ত টাকা-পয়সা, গয়নাগাটি।

গত বছরের ২৯ অগস্ট রানাঘাটের একটি অভিজাত সোনার দোকানে ভয়াবহ এক ডাকাতির ঘটনা ঘটে। রানাঘাট থানার তৎকালীন আইসি সঞ্জীব সেনাপতির নেতৃত্বে এএস আই রতন রায়, এসআই জয়ন্ত ঠাকুর, এসআই মলয় সাহা ও এসআই আলতাফ হোসেন তৎক্ষণাৎ ঘটনাস্থলে পৌঁছে ডাকাতদের সঙ্গে মোকাবিলা করেন ও পাঁচজন ডাকাত ধরা পড়ে। তবে সেদিন পুলিশ অফিসারদের সঙ্গে তালে তাল মিলিয়ে নিজের জীবন বাজি রেখে ডাকাতদের ধরার কাজে সক্রিয় ভূমিকা পালন করেন সিভিক ভলেন্টিয়ার গোপাল।

নিয়মমাফিক ওই সিভিক ভলেন্টিয়ারের কাছে কোনও অস্ত্র ছিল। তা সত্ত্বেও নিজের প্রাণের মায়া না করে পালানোর সময় সশস্ত্র ডাকাতদের ধাওয়া করে। ডাকাতরা যখন রেললাইন পার করতে যায় তৎক্ষণাৎ রেল লাইনের পাথর কুড়িয়ে নিয়ে তাদের লক্ষ্য করে ছুঁড়তে থাকে ওই সিভিক ভলেন্টিয়ার। সেই পাথরের আঘাতে ঘায়েল হয় বেশ কয়েকজন ডাকাত। দুইজন ডাকাতকে নিজেই ধরে ফেলেন গোপাল।

আর‌ও পড়ুন: স্বাধীনতা দিবসের পরদিন‌ই পথে ‘ফ্ল্যাগ ম্যান’! তাঁকে অনুসরণ করে রাজ্য জুড়ে চলছে এই কাজ

পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, কর্মস্থলে সাহসিকতা ও বীরত্বের জন্য সম্মান প্রাপকদের তালিকায় পশ্চিমবঙ্গ থেকে তিনজন পুলিশ কর্মীর নামের তালিকা প্রকাশ করা হয়েছিল। সেই তালিকায় জায়গা পেয়েছেন রানাঘাট পুলিশ জেলার অন্তর্গত রানাঘাট থানার প্রাক্তন পুলিশকর্মী। বর্তমানে তাঁদের মধ্যে দু’জন অন্য জেলায় বদলি হয়ে গেলেও তালিকায় থাকা একজন পুলিশকর্তা আলতাফ হোসেন বর্তমানে চাকদহ থানায় কর্মরত।

বুধবার পুলিশ আধিকারিকদের সম্মান প্রাপকের তালিকা প্রকাশ হওয়ার পর থেকেই তৈরি হয়েছে বিতর্ক। ঘটনার দিন তৎকালীন ডিআইজি (মুর্শিদাবাদ রেঞ্জ) বিষয়টি নিয়ে সাংবাদিক সম্মেলন করতে গিয়ে ওই পুলিশ কর্মীদের নাম ও তাঁদের কাজের প্রশংসা করেন। পরে রানাঘাট পুলিশ জেলার পক্ষ থেকে ওই চার পুলিশ কর্মী সহ রানাঘাট থানার আইসি সঞ্জীব সেনাপতি এবং সেই সিভিক ভলেন্টিয়ারকে সম্মানিত করা হয়। কিন্তু বুধবার যখন সাহসিকতার জন্য পুরস্কার প্রাপকদের নাম ঘোষণা করে রাজ্য সরকার তখন দেখা যায় সেই তালিকায় এএসআই রতন রায় ও এসআই আলতাফ হোসেন ও রানাঘাট থানার তৎকালীন আইসি সঞ্জীব সেনাপতির নাম থাকলেও বাদ পড়েছে সেদিনের ঘটনায় জীবন বাজিয়ে রেখে লড়াই করা এসআই মলয় সাহা, এসআই জয়ন্ত ঠাকুর আর সিভিক ভলেন্টিয়ার গোপাল।

এর পর থেকেই এই তালিকা নিয়ে বিতর্ক তৈরি হয়েছে। প্রশ্ন উঠছে, ঘটনাস্থলে নিজেদের জীবন বাজি রেখে প্রত্যেকে নিজেদের কর্তব্য পালন করলেও সাহসিকতার পদক দেওয়ার ক্ষেত্রে কেন বিভাজন করা হল? বিশেষ করে সিভিক ভলেন্টিয়ার গোপাল যেভাবে নিজের জীবন জীবনের মায়া না করে ডাকাত ধরতে ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন তাতে তাঁর অবশ্যই পদক পাওয়া উচিত ছিল বলে অনেকে মনে করছেন।

মৈনাক দেবনাথ

তিন নম্বর পদক এল ভারতের ঘরে, অলিম্পিক্সে ‘জয় হে’, রাইফেল হাতে স্বপ্ন পূরণ স্বপ্নিলের

কলকাতা: প্যারিস অলিম্পিকে তৃতীয় পদক জিতল ভারত। এবারও ব্রোঞ্জ পদক এল শুটিং-এ।

স্বপ্নিল কুসালে প্যারিস অলিম্পিক ২০২৪-এ পদক জিতেছেন। স্বপ্নিল কুসালে ৫০ মিটার রাইফেল ৩ পজিশনে এই পদক জিতেছেন। এই ইভেন্টকে শুটিংয়ের ম্যারাথনও বলা হয়।

প্যারিস অলিম্পিকে এটি ভারতের তৃতীয় পদক। শুটিংয়েই এখনও পর্যন্ত তিনটি পদকই জিতেছে ভারত। প্যারিস গেমসে পদক জিতেছেন স্বপ্নিল কুসলে, মনু ভাকর এবং সরবজোৎ সিং। অলিম্পিক ইতিহাসের কথা বলতে গেলে স্বপ্নিল হলেন সপ্তম ভারতীয় শ্যুটার যিনি পদক জিতেছেন।

আরও পড়ুন- অলিম্পিক্স পদক জয় সহজ নয়! মা’কে ফোনে যা বলেন সরবজিৎ, অবাক হয়ে যাবেন

প্যারিস অলিম্পিকে ভারতের হয়ে প্রথম পদক জিতেছিলেন মনু ভাকের। রবিবার ১০ মিটার এয়ার পিস্তলে ব্রোঞ্জ জিতে তিনি পদক তালিকায় ভারতের খাতা খুলেছিলেন।

এর পর মনু ভাকর এবং সরবজোত সিং জুটি মিক্সড ইভেন্টেও ব্রোঞ্জ পদক জিতেছিল। এবার প্যারিস অলিম্পিকের পদক জয়ীদের তালিকায় যুক্ত হল স্বপ্নিল কুসালের নামও।

রাজ্যবর্ধন রাঠোর ২০০৪ সালে অলিম্পিকে ভারতের হয়ে প্রথম পদক জিতেছিলেন। এথেন্স অলিম্পিকে তিনি পদক জিতেছিলেন। এর পর বেজিং অলিম্পিক্সে সোনার টার্গেট করেন অভিনব বিন্দ্রা।

আরও পড়ুন- Paris Olympics 2024 বক্সিংয়ে বাড়ছে সোনা জয়ের আশা, অসমের মেয়ের হাতেই এবার সব!

২০১২ সালে দুই ভারতীয় শুটার বেজিং অলিম্পিকে পদক এনেছিলেন ঘরে। বিজয় কুমার রুপোর পদক এবং গগন নারাং ব্রোঞ্জ পদক জিতেছিলেন। এর পর অলিম্পিক পদক জিততে শুটারদের ১২ বছর অপেক্ষা করতে হয়েছিল।

Paris Olympics 2024: অলিম্পিক্স পদক জয় সহজ নয়! মা’কে ফোনে যা বলেন সরবজিৎ, অবাক হয়ে যাবেন

নয়াদিল্লি: ভারতের হয়ে ইতিমধ্যেই অলিম্পিক্সে ব্রোঞ্জ ছিনিয়ে এনেছেন মনু ভাকের এবং সরবজিৎ সিং-এর জুটি। মঙ্গলবার, প্যারিসে দক্ষিণ কোরিয়ার উনহো-লি এবং ইয়ে-ঝিন-ওহ কে হারিয়ে ইতিহাস রচনা করার পর থেকেই সংবাদ শিরোনামে উঠে আসেন তাঁরা। ১০ মিটার এয়ার পিস্তলের মিক্সড ইভেন্টে ব্রোঞ্জ জয় করেন এই জুটি। ১৬-১০ পয়েন্টে বিপক্ষকে উড়িয়ে দিয়ে পদক পকেটে পোরেন ভারতীয় এই জুটি।
ভারতীয় ক্রীড়া ইতিহাসে কার্যত নজির সৃষ্টির পর সংবাদসংস্থা আইএএনএসকে সরবজ্যোত জানান, তিনি তাঁর মায়ের সঙ্গেও ঠিক করে কথা বলেন নি। এই প্রসঙ্গে কথা বলতে গিয়ে ২২ বছরের তরুণ বলেন, ” আমি আমার মায়ের সঙ্গেও ঠিক করে কথা বলিনি। শুধু বলেছি এখন ব্যস্ত আছি। পরে কথা হবে।”

আরও পড়ুন: অলিম্পিক্সের সোনার পদকে আদৌ সোনা থাকে? আসল সত্যি জানলে হা হয়ে যাবেন

কিন্তু শুধু ব্রোঞ্জ পেয়েই তিনি সন্তুষ্ট নন এটাও জানান তিনি। তিনি বলেন, “আমার শুটার হিসাবে অনেক ছোট বয়েস থেকে প্রশিক্ষণ শুরু হয়েছে। ব্রোঞ্জ পেয়ে ভাল লাগছে। কিন্তু আমি সন্তুষ্ট নই। আমাকে নিজের উপর আরও খাটতে হবে। ২০২৮ সালে আমি আরও ভাল করব।”
তাঁর এই ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়তেই মুহূর্তেই তা ভাইরাল হয়ে যায়।

নেটপাড়ায় তা নিয়ে হাসাহাসিও শুরু হয়ে যায়। এক নেটাগরিক মন্তব্য করেন, ” এই হল আমাদের ভারতীয় মা”। আর একজন মন্তব্য করেন “ভারতীয় মায়েরা সত্যিই এইরকমই হয়।”

হরিয়ানার অম্বালার কৃষকের ছেলে সরবজিৎ একক বিভাগে ব্যর্থ হলেও মনু ভাকেরের সঙ্গে মিলে ব্রোঞ্জ জয় করেন। এই প্রসঙ্গে বলতে গিয়ে তিনি বলেন, ” গোটা ম্যাচে খুব চাপ ছিল। কিন্তু শেষ পর্যন্ত জিততে পেরে ভাল লাগছে।”

Paris Olympics 2024: বক্সিংয়ে বাড়ছে সোনা জয়ের আশা, অসমের মেয়ের হাতেই এবার সব!

প্যারিস:  প্যারিস অলিম্পিক্সে ইতিমধ্যেই ব্রোঞ্জ ছিনিয়ে এনে পদক জয় শুরু করে দিয়েছেন মনু ভাকের। এবার মহিলা বক্সিংয়ে প্রথম ম্যাচ জিতে অলিম্পিক্স মাতিয়ে দিলেন লভলিনা বরগোঁহাই। প্রথম ম্যাচ জেতার ফলে কোয়ার্টার ফাইনালের টিকিট নিশ্চিত করে ফেলেন লভলিনা। ৭৫ কেজি বিভাগে নরওয়ের যুব বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন বক্সার সুনিভা হভস্টাভকে উড়িয়ে দিয়ে জিতলেন তিনি। খেলার ফল ৫-০।

আরও পড়ুন: অলিম্পিক্সের সোনার পদকে আদৌ সোনা থাকে? আসল সত্যি জানলে হা হয়ে যাবেন

গত টোকিও অলিম্পিক্সেও খালি হাতে ফেরেন নি অসমের এই কন্যা। সেখানেও ব্রোঞ্জ ছিনিয়ে আনেন তিনি। এবারে খুব সহজেই শেষ আটে পৌঁছে গেলেন বছর ২৬ এর এই তরুণী।
ভারতের মহিলা বক্সিংয়ের পতাকা এখন লভলিনার হাতে। তাই প্রত্যাশার চাপ রয়েছে তাঁর উপরে। সেই প্রত্যাশার মধ্যেই প্রতিপক্ষকে কার্যত নক আউট করে শেষ আটে পৌঁছলেন তিনি। এবারে একটি ম্যাচ জেতা গেলেই পদক নিশ্চিত করবেন লভলিনা।

অন্য দিকে সমালোচনার যোগ্য জবাব দিলেন বাংলার দীপিকা। তিরন্দাজির ব্যক্তিগত বিভাগে প্রি কোয়ার্টার ফাইনালে পৌঁছালেন দীপিকা কুমারী। মনেদারল্যান্ডসের কুইন্টি রোফেনকে ৬-৫ স্কোরে হারিয়েছেন। আগামি ৩রা অগাস্ট দীপিকা জিতলেই শেষ আট নিশ্চিত করবেন। মাঝে তাঁর অবসর নিয়েও কথা উঠেছিল, আপাতত তিনি পদক জিতে যোগ্য জবাব দিতে পারেন কিনা সমালোচকদের সেটাই দেখার।

Manu Bhaker Educational Qualification: শুধু কি গুলি ছোঁড়েন নাকি হরিয়ানার সুন্দরী, অলিম্পিক্সে পদক জয়ী মনু ভাকরের লেখাপড়া থেকে আর সব, রইল সুলুকসন্ধান

মঙ্গলবার ভারতের খেলার ইতিহাসে এক নতুন পাতা যুক্ত হল৷   ভারতের শ্যুটিং তারকা মনু ভাকর প্রথম ভারতীয় হিসেবে একটিই অলিম্পিক গেমসে দুটি পদক জিতে ইতিহাস তৈরি করেছেন। এর আগে কোনও ভারতীয় অ্যাথলিট একটি অলিম্পিক্সে একের বেশি পদক জেতেননি৷ 
মঙ্গলবার ভারতের খেলার ইতিহাসে এক নতুন পাতা যুক্ত হল৷   ভারতের শ্যুটিং তারকা মনু ভাকর প্রথম ভারতীয় হিসেবে একটিই অলিম্পিক গেমসে দুটি পদক জিতে ইতিহাস তৈরি করেছেন। এর আগে কোনও ভারতীয় অ্যাথলিট একটি অলিম্পিক্সে একের বেশি পদক জেতেননি৷
ভাকর, তাঁর সঙ্গী সরবজোত সিং-র সঙ্গে, ১০ মিটার এয়ার পিস্তল মিক্সড টিম ইভেন্টে ব্রোঞ্জ জিতেছেন।
ভাকর, তাঁর সঙ্গী সরবজোত সিং-র সঙ্গে, ১০ মিটার এয়ার পিস্তল মিক্সড টিম ইভেন্টে ব্রোঞ্জ জিতেছেন।
তিনি এর আগে মহিলাদের ব্যক্তিগত ১০ মিটার এয়ার পিস্তল ইভেন্টে ব্রোঞ্জ জিতেছিলেন।
তিনি এর আগে মহিলাদের ব্যক্তিগত ১০ মিটার এয়ার পিস্তল ইভেন্টে ব্রোঞ্জ জিতেছিলেন।
তাঁর কৃতিত্ব বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য কারণ তিনি অলিম্পিক্সে পদক অর্জনকারী প্রথম ভারতীয় মহিলা শ্যুটারও হয়েছেন৷ শেষবার ভারত অলিম্পিক গেমসে শ্যুটিংয়ে পদক জিতেছিল ২০১২ লন্ডন গেমসে যখন বিজয় কুমার এবং গগন নারাং তাদের নিজের নিজের ইভেন্টে ব্রোঞ্জ পেয়েছিলেন৷
তাঁর কৃতিত্ব বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য কারণ তিনি অলিম্পিক্সে পদক অর্জনকারী প্রথম ভারতীয় মহিলা শ্যুটারও হয়েছেন৷ শেষবার ভারত অলিম্পিক গেমসে শ্যুটিংয়ে পদক জিতেছিল ২০১২ লন্ডন গেমসে যখন বিজয় কুমার এবং গগন নারাং তাদের নিজের নিজের ইভেন্টে ব্রোঞ্জ পেয়েছিলেন৷
অতীতের হতাশা কাটিয়ে ওঠাভাকের এক সাক্ষাৎকারে স্বীকার করেছেন যে টোকিও২০২১  অলিম্পিক্সের হতাশা, যেখানে একটি পিস্তলের ত্রুটি একটি বিরক্তিকর পারফরম্যান্সের দিকে ঠেলে দিয়েছিল, এটি একটি মারাত্মক ধাক্কা ছিল। "টোকিওর পরে, আমি খুব হতাশ হয়েছিলাম। এটি কাটিয়ে উঠতে আমার অনেক সময় লেগেছিল৷’’
অতীতের হতাশা কাটিয়ে ওঠা
ভাকের এক সাক্ষাৎকারে স্বীকার করেছেন যে টোকিও২০২১  অলিম্পিক্সের হতাশা, যেখানে একটি পিস্তলের ত্রুটি একটি বিরক্তিকর পারফরম্যান্সের দিকে ঠেলে দিয়েছিল, এটি একটি মারাত্মক ধাক্কা ছিল। “টোকিওর পরে, আমি খুব হতাশ হয়েছিলাম। এটি কাটিয়ে উঠতে আমার অনেক সময় লেগেছিল৷’’
"টোকিওর পরে, আমি খুব হতাশ হয়েছিলাম। এটি কাটিয়ে উঠতে আমার অনেক সময় লেগেছিল," তিনি একটি সাক্ষাত্কারে শেয়ার করেছিলেন। প্রতিবন্ধকতা সত্ত্বেও, তিনি চ্যালেঞ্জগুলি কাটিয়ে উঠতে তার মানসিক দৃঢ়তা এবং আধ্যাত্মিক অনুশীলনগুলিকে চ্যানেল করেছিলেন। ভাকের ভগবদ্গীতা পাঠ করে সান্ত্বনা পেয়েছিলেন, তার সেরাটা করার দিকে মনোনিবেশ করেছিলেন এবং বাকিটা ভাগ্যের উপর ছেড়ে দিয়েছিলেন।
“টোকিওর পরে, আমি খুব হতাশ হয়েছিলাম। এটি কাটিয়ে উঠতে আমার অনেক সময় লেগেছিল,” তিনি একটি সাক্ষাত্কারে শেয়ার করেছিলেন। প্রতিবন্ধকতা সত্ত্বেও, তিনি চ্যালেঞ্জগুলি কাটিয়ে উঠতে তার মানসিক দৃঢ়তা এবং আধ্যাত্মিক অনুশীলনগুলিকে চ্যানেল করেছিলেন। ভাকের ভগবদ্গীতা পাঠ করে সান্ত্বনা পেয়েছিলেন, তার সেরাটা করার দিকে মনোনিবেশ করেছিলেন এবং বাকিটা ভাগ্যের উপর ছেড়ে দিয়েছিলেন।
মনু ভাকর শিক্ষাভাকরের অ্যাকাডেমিক ব্যাকগ্রাউন্ড তাঁর অ্যাথলেটিক ক্যারিয়ারের মতোই চিত্তাকর্ষক। তিনি লেডি শ্রী রাম কলেজ থেকে ২০২১ সালে দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পলিটিক্যাল সায়েন্সে অনার্স ডিগ্রি নিয়ে স্নাতক হন। বর্তমানে, তিনি পাঞ্জাব ইউনিভার্সিটিতে পাবলিক অ্যাডমিনিস্ট্রেশন নিয়ে পড়াশুনো করছেন৷
মনু ভাকর শিক্ষা
ভাকরের অ্যাকাডেমিক ব্যাকগ্রাউন্ড তাঁর অ্যাথলেটিক ক্যারিয়ারের মতোই চিত্তাকর্ষক। তিনি লেডি শ্রী রাম কলেজ থেকে ২০২১ সালে দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পলিটিক্যাল সায়েন্সে অনার্স ডিগ্রি নিয়ে স্নাতক হন। বর্তমানে, তিনি পাঞ্জাব ইউনিভার্সিটিতে পাবলিক অ্যাডমিনিস্ট্রেশন নিয়ে পড়াশুনো করছেন৷
বিভিন্ন আগ্রহ এবং শখতিনি খেলাধুলো ছাড়াও মিউজিক এবং বই পড়া, ছবি আঁকা এবং স্কেচিং, নাচ এবং ধাঁধা সমাধান, ঘোড়ায় চড়া এবং অন্যান্য খেলায় আগ্রহ সহ অনেক শখ রাখেন৷ তিনি বিভিন্ন ফিজিক্যাল অ্যাকটিভিটি করে  থাকেন।
বিভিন্ন আগ্রহ এবং শখ
তিনি খেলাধুলো ছাড়াও মিউজিক এবং বই পড়া, ছবি আঁকা এবং স্কেচিং, নাচ এবং ধাঁধা সমাধান, ঘোড়ায় চড়া এবং অন্যান্য খেলায় আগ্রহ সহ অনেক শখ রাখেন৷ তিনি বিভিন্ন ফিজিক্যাল অ্যাকটিভিটি করে  থাকেন।
শ্যুটিংয়ে নিজেকে উৎসর্গ করার আগে, ভাকর বক্সিং সহ বিভিন্ন খেলায় তাঁর দক্ষতা প্রদর্শন করেছিলেন, যা ভারত থেকে লন্ডন ২০১২ অলিম্পিক ব্রোঞ্জ পদক বিজয়ী মেরি কম দ্বারা অনুপ্রাণিত হয়েছিল। তিনি টেনিস এবং কাবাডিতেও নিযুক্ত ছিলেন এবং থাং-টা, একটি ভারতীয় মার্শাল আর্ট-এ প্রশিক্ষণ নিয়েছিলেন, যা ভারতে জাতীয় পর্যায়ে প্রতিযোগিতা করে।
শ্যুটিংয়ে নিজেকে উৎসর্গ করার আগে, ভাকর বক্সিং সহ বিভিন্ন খেলায় তাঁর দক্ষতা প্রদর্শন করেছিলেন, যা ভারত থেকে লন্ডন ২০১২ অলিম্পিক ব্রোঞ্জ পদক বিজয়ী মেরি কম দ্বারা অনুপ্রাণিত হয়েছিল। তিনি টেনিস এবং কাবাডিতেও নিযুক্ত ছিলেন এবং থাং-টা, একটি ভারতীয় মার্শাল আর্ট-এ প্রশিক্ষণ নিয়েছিলেন, যা ভারতে জাতীয় পর্যায়ে প্রতিযোগিতা করে।
জিম ওয়ার্কআউট: নিয়মিত জিম সেশন সপ্তাহে অন্তত পাঁচ দিনসরঞ্জাম: তিনি তার ০.২২ পিস্তল অনুশীলনের জন্য মরিনি এয়ার পিস্তল এবং পারডিনি ব্যবহার করেন।
জিম ওয়ার্কআউট: নিয়মিত জিম সেশন সপ্তাহে অন্তত পাঁচ দিন
সরঞ্জাম: তিনি তার ০.২২ পিস্তল অনুশীলনের জন্য মরিনি এয়ার পিস্তল এবং পারডিনি ব্যবহার করেন।

Malda News: অলিম্পিক্স আবহে শিক্ষক দম্পতির নজরকাড়া সাফল্য! আন্তর্জাতিক অ্যাথলেটিক্সে জিতলেন চারটি পদক

মালদহ: এক অন্য নজির গড়লেন মালদহের শিক্ষক দম্পতি। এক দিকে চলছে অলিম্পিকের আসর, তারই মাঝে প্রাপ্তবয়স্কদের আন্তর্জাতিক অ্যাথলেটিক্সে পদক জিতলেন মালদহের শিক্ষক দম্পতি।

দু’জনেই অংশগ্রহণ করেছিলেন প্রাপ্ত বয়স্কদের আন্তর্জাতিক এই অ্যাথলেটিক্স প্রতিযোগিতায়। বাংলাদেশে আয়োজিত এই প্রতিযোগিতায় মালদহের শিক্ষক দম্পতি মোট চারটি পদক জিতে মালদহ তথা দেশের নাম উজ্জ্বল করেছেন। শিক্ষক চাঁদমোহন হালদার বলেন, “আমার স্ত্রী ও আমি দু’জনেই অংশগ্রহণ করেছিলাম এই প্রতিযোগিতায়। আমি একটি স্বর্ণপদক পেয়েছি আমার স্ত্রী একটি স্বর্ণ ও দুটি সিলভার পদক পেয়েছন। এমন সাফল্যে আমরা দু’জনেই খুব খুশি। এই প্রথম আমরা আন্তর্জাতিক স্তরের প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করেছিলাম।”

বাংলাদেশের ঢাকা বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত হয়েছিল ইন্টারন্যাশনাল ওপেন ভেটারেন্স অ্যাথলেটিক্স চ্যাম্পিয়নশিপ। ২৭ থেকে ২৯ জনকে নিয়ে এই প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়। ভারতবর্ষ-সহ বিশ্বের একাধিক দেশের প্রতিযোগীরা অংশগ্রহণ করেছিলেন। রাজ্য ও জাতীয় স্তরে ভাল ফল করার সুবাদে মালদহের শিক্ষক দম্পতি চাঁদমোহন হালদার ও লুথি রায়।‌ দু’জনেই স্কুলের শারীরশিক্ষার শিক্ষক। তাঁরা দু’জনেই স্কুলে খুদেদের বিভিন্ন খেলাধুলা শরীরচর্চার ক্লাস নিয়ে থাকেন। ফাঁকে যেটুকু সময় পান নিজেরাও প্রশিক্ষণ নিচ্ছেন।

শিক্ষিকা লুথি রায় বলেন, “স্কুলের পড়ুয়াদের খেলাধুলা শেখানোর সঙ্গে সঙ্গে এই ইচ্ছে হয়। তার পর আমরাও প্রশিক্ষণ শুরু করি। ছোটবেলা এই ধরনের সুযোগ হয়নি। জেলা স্তর পর্যন্ত খেলেছিলাম। এখন আন্তর্জাতিক বিস্তরের খেলার সুযোগ পেয়েছি, খুব ভাল লাগছে। আগামীতে আবার শ্রীলঙ্কায় খেলতে যাওয়ার ইচ্ছে রয়েছে।”

এত দিন কোন জাতীয় বা আন্তর্জাতিক স্তরের প্রতিযোগিতায় খেলার সুযোগ হয়নি। স্কুলের পড়ুয়াদের খেলাধুলা শেখানোর পাশাপাশি নিজেরাও প্রতিযোগিতায় নামার জন্য প্রস্তুতি শুরু করেন। আর তাতেই সাফল্য। প্রথমে রাজ্য তার পর জাতীয় স্তরে সাফল্য এসেছে। সেই সুবাদে আন্তর্জাতিক স্তরে খেলার সুযোগ মেলে।

আরও পড়ুন- খাসির মাংসের কোন অংশ সবচেয়ে সুস্বাদু? কেনার সময় খেয়াল রাখুন এইগুলো

চাঁদমোহন হালদার আন্তর্জাতিক স্তরের তিন কিলোমিটার হাঁটা প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করে সাফল্য নিয়ে এসেছেন। তিনি স্বর্ণপদক পেয়েছেন। লুথি রায় মোট তিনটি ইভেন্টে অংশগ্রহণ করেন। ৮০০ মিটার দৌড়ে স্বর্ণপদক ও ১৫০০, পাঁচ কিলোমিটার দৌড়ে সিলভার পদক পেয়েছেন। স্বামী ও স্ত্রী দুজনেই সাফল্য পেয়েছেন।

তাঁরা এমন সাফল্যে খুশি। একই প্রতিযোগিতায় এই ভাবে স্বামী স্ত্রীর সাফল্য এক নজির সৃষ্টি করেছে। আগামীতে আরও ভাল ফল করার স্বপ্ন নিয়ে এগোচ্ছেন তাঁরা। নিয়মিত সকালে ও সন্ধ্যায় অনুশীলন করেন মালদহ শহরের বৃন্দাবনী ময়দানে। বাংলাদেশের পর ফের শ্রীলঙ্কায় প্রতিযোগিতা রয়েছে। সেইখানে অংশগ্রহণ করার জন্য এখন থেকেই প্রস্তুতি শুরু হয়েছে তাঁদের।

হরষিত সিংহ

West Medinipur News: ৯ বছর বয়সেই জাতীয় স্তরে সাফল্য! ছোট্ট মেয়ের কৃতিত্বে গর্বিত সকলে

পশ্চিম মেদিনীপুর:ছোট থেকেই তার নেশা যোগব্যায়াম। শিক্ষক-শিক্ষিকার পর বাবা তার অনুপ্রেরণা। পড়াশোনার পাশাপাশি  প্রতিদিন নিয়ম করে বেশ কয়েক ঘন্টা যোগব্যায়ামের অনুশীলন করে সে। সম্প্রতি জাতীয় স্তরের যোগ প্রতিযোগিতায় সিলভার জয় করেছে ৯ বছরের এই ছোট্ট মেয়ে। নাম তার দীপ্তি খাঁড়া।

পড়াশোনার পাশাপাশি গত ৩ বছর  ধরে প্রশিক্ষণ নিয়েছে দীপ্তি।  তাতেই মিলেছে জাতীয় স্তরের সাফল্য। ট্র্যাডিশনাল যোগা বা যোগব্যায়াম প্রতিযোগিতায় বিভিন্ন রাজ্যের একাধিক প্রতিযোগীকে হারিয়ে সিলভার জিতে নিয়েছে দীপ্তি। তার সাফল্যে খুশির হাওয়া পরিবারে।

আরও পড়ুন- আম খেতে ভালবাসেন? বলুন তো আম কোন দেশের ফল? নামই বা কে রাখল! অবাক করা আম-কাহিনি

পশ্চিম মেদিনীপুরের ডেবরা ব্লকের ডুয়া এলাকার কালুয়া বৃন্দাবনের বাসিন্দা দীপ্তি চতুর্থ শ্রেণীর ছাত্রী। UYSF ন্যাশনাল যোগা স্পোর্টস চ্যাম্পিয়নশিপে ট্র্যাডিশনাল যোগাতে ৮ থেকে ৯ বছর বয়সি বিভাগে ১৫টি রাজ্যের একাধিক প্রতিযোগীকে হারিয়ে দ্বিতীয় স্থান অর্জন করেছে দীপ্তি। এর আগেও বিভিন্ন সময় রাজ্য ও জাতীয় স্তরের প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করেছে সে। পড়াশোনার পাশাপাশি সকাল থেকে চলে তার অনুশীলন, সঙ্গ দেন বাবা।

দীপ্তির বাবা দেবব্রত প্রাক্তন সেনাকর্মী। মা গৃহবধূ। শরীরচর্চার পাশাপাশি নাচ, গান, ছবি আঁকায়ও পারদর্শী দীপ্তি।  প্রশিক্ষণের জোরে শুধু নয়, নিজের আগ্রহে এগিয়ে চলেছে সে। দীপ্তির পাখির চোখ এখন এশিয়া কাপ, যেটি আয়োজিত হবে থাইল্যান্ডে। পড়াশোনার পাশাপাশি তাই এখন জোরদার চর্চা চলছে এশিয়া কাপের জন্য।

ক্ষুদে এই মেয়ের কৃতিত্বে গর্বিত বাবা-মা থেকে শুরু করে পরিবারের সকলে। বাড়িতে প্রাণচঞ্চল দীপ্তি। স্কুলেও বেশ মিশুকে সে। বড় হয়ে যোগব্যায়ামকেই পেশা করতে চায় দীপ্তি। অবশ্যই পড়াশোনাও তাঁর পছন্দের ক্ষেত্র। পরিবার পরিজন সমস্তরকম ভাবে পাশে আছে দীপ্তির।

রঞ্জন চন্দ ট্র