Tag Archives: Science

Science: এই জিনিসটি কী বলতে পারবেন? জানেন না বিজ্ঞানীরাও! শুনে তাজ্জব হয়ে যাবেন, কীভাবে এল এটা?

বেশ কিছুদিন আগে ব্রিটিশ যুক্তরাজ্যে প্রত্নতাত্ত্বিক খননের কাজ চালানোর সময় পাওয়া গিয়েছিল একটি রহস্যময় নিদর্শন। প্রত্নতাত্ত্বিক বিশেষজ্ঞদের ধাঁধায় ফেলে দেওয়া রহস্যময় ওই বস্তু ৩৩টি ডোডেকেহিড্রনের একটি।
বেশ কিছুদিন আগে ব্রিটিশ যুক্তরাজ্যে প্রত্নতাত্ত্বিক খননের কাজ চালানোর সময় পাওয়া গিয়েছিল একটি রহস্যময় নিদর্শন। প্রত্নতাত্ত্বিক বিশেষজ্ঞদের ধাঁধায় ফেলে দেওয়া রহস্যময় ওই বস্তু ৩৩টি ডোডেকেহিড্রনের একটি।
জ্যামিতির ভাষায় ১২টি তলওয়ালা বস্তুকেই সাধারণত বলা হয় ডোডেকেহিড্রন। ২০২৩ সালে ইংল্যান্ডের লিংকন শহরের অদূরে নর্টন ডিজনিতে খননের সময় রহস্যময় এই বস্তুটির সন্ধান পাওয়া যায়।
জ্যামিতির ভাষায় ১২টি তলওয়ালা বস্তুকেই সাধারণত বলা হয় ডোডেকেহিড্রন। ২০২৩ সালে ইংল্যান্ডের লিংকন শহরের অদূরে নর্টন ডিজনিতে খননের সময় রহস্যময় এই বস্তুটির সন্ধান পাওয়া যায়।
যুক্তরাজ্যের মিডল্যান্ডস অঞ্চলে কোনও রোমান ডোডেকেহিড্রনের সন্ধান পাওয়ার ঘটনা সেটাই প্রথম। খননকার্য থেকে পাওয়া বস্তুটি মাত্র প্রায় তিন ইঞ্চি লম্বা ও ২৪৫ গ্রাম ওজনের। তবে এখনো পর্যন্ত এই রকম যে নিদর্শন পাওয়া গেছে তার মধ্যে এটি বৃহত্তম বলে মনে করেন গবেষকরা।
যুক্তরাজ্যের মিডল্যান্ডস অঞ্চলে কোনও রোমান ডোডেকেহিড্রনের সন্ধান পাওয়ার ঘটনা সেটাই প্রথম। খননকার্য থেকে পাওয়া বস্তুটি মাত্র প্রায় তিন ইঞ্চি লম্বা ও ২৪৫ গ্রাম ওজনের। তবে এখনো পর্যন্ত এই রকম যে নিদর্শন পাওয়া গেছে তার মধ্যে এটি বৃহত্তম বলে মনে করেন গবেষকরা।
এটি প্রায় এক হাজার ৭০০ বছর আগের বলে মনে করা হচ্ছে। কোনও কোনও বিশেষজ্ঞের ধারণা এসব বস্তু খুব সম্ভবত রোমান আচার-অনুষ্ঠান বা ধর্মের সঙ্গে যুক্ত ছিল। কিন্তু কোনও রোমান গ্রন্থে এরকম কিছু বস্তুর কোনও উল্লেখ নেই।
এটি প্রায় এক হাজার ৭০০ বছর আগের বলে মনে করা হচ্ছে। কোনও কোনও বিশেষজ্ঞের ধারণা এসব বস্তু খুব সম্ভবত রোমান আচার-অনুষ্ঠান বা ধর্মের সঙ্গে যুক্ত ছিল। কিন্তু কোনও রোমান গ্রন্থে এরকম কিছু বস্তুর কোনও উল্লেখ নেই।
ঠিক কী এবং কোন উদ্দেশ্যে এগুলো ব্যবহৃত হয়ে থাকতে পারে, সে ব্যাপারে কোনও সিদ্ধান্তের কাছাকাছিও পৌঁছাতে পারেননি গবেষকরা। এর সম্ভাব্য ব্যবহার নিয়ে জল্পনাকল্পনা বিভিন্ন দিকে মোড় নিয়েছে।
ঠিক কী এবং কোন উদ্দেশ্যে এগুলো ব্যবহৃত হয়ে থাকতে পারে, সে ব্যাপারে কোনও সিদ্ধান্তের কাছাকাছিও পৌঁছাতে পারেননি গবেষকরা। এর সম্ভাব্য ব্যবহার নিয়ে জল্পনাকল্পনা বিভিন্ন দিকে মোড় নিয়েছে।
কিন্তু জাদুটোনা, আচার-অনুষ্ঠান নাকি ধর্ম, কী ছিল সেই কাজ যা এগুলো দিয়ে সম্পন্ন করা হতো তা হয়তো আমরা ভবিষ্যতে কোনও গবেষণায় আমরা জানতে পারবো
কিন্তু জাদুটোনা, আচার-অনুষ্ঠান নাকি ধর্ম, কী ছিল সেই কাজ যা এগুলো দিয়ে সম্পন্ন করা হতো তা হয়তো আমরা ভবিষ্যতে কোনও গবেষণায় আমরা জানতে পারবো

General Knowledge: বলুন তো কোন জিনিস শুকনো অবস্থায় ২ কেজি, ভিজে গেলে ১ কেজি, আবার পুড়লে ৩ কেজি হয়ে যায়? ৯৯% লোকজনই ভুল উত্তর দিয়েছেন

চাকরির পরীক্ষা বা যেকোনও ধরণের কম্পিটিটিভ এক্সামে ভাল ফল করার জন‍্য জেনারেল বা সাধারণ জ্ঞান একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। প্রায় প্রতিটি পরীক্ষাতেই জেনারেল নলেজের প্রশ্ন থাকে।
চাকরির পরীক্ষা বা যেকোনও ধরণের কম্পিটিটিভ এক্সামে ভাল ফল করার জন‍্য জেনারেল বা সাধারণ জ্ঞান একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। প্রায় প্রতিটি পরীক্ষাতেই জেনারেল নলেজের প্রশ্ন থাকে।
তাই যেকোনও পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হলে সাধারণ জ্ঞান এবং কারেন্ট অ্যাফেয়ার্স সম্পর্কে ধারণা থাকা প্রয়োজন। পাশ করতে গেলে তাই জিকে ভাল করে শিখে রাখা খুবই জরুরি।
তাই যেকোনও পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হলে সাধারণ জ্ঞান এবং কারেন্ট অ্যাফেয়ার্স সম্পর্কে ধারণা থাকা প্রয়োজন। পাশ করতে গেলে তাই জিকে ভাল করে শিখে রাখা খুবই জরুরি।
এসএসসি, ব্যাংকিং, রেলওয়ে এবং অন্যান্য প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার পরীক্ষার সময় এই সম্পর্কিত অনেক প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করা হয়। বিভিন্ন ধরনের প্রশ্ন পরীক্ষায় আসতে পারে।
এসএসসি, ব্যাংকিং, রেলওয়ে এবং অন্যান্য প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার পরীক্ষার সময় এই সম্পর্কিত অনেক প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করা হয়। বিভিন্ন ধরনের প্রশ্ন পরীক্ষায় আসতে পারে।
সাধারণ জ্ঞানের প্রশ্নগুলি অনেক সময় একটু প‍্যাঁচালো হয়। খুবই সাধারণ উত্তরের কোনও প্রশ্নকেই ধাঁধার আকারে লেখা থাকে। তাই জিকে ভাল থাকা অত‍্যন্ত জরুরি।
সাধারণ জ্ঞানের প্রশ্নগুলি অনেক সময় একটু প‍্যাঁচালো হয়। খুবই সাধারণ উত্তরের কোনও প্রশ্নকেই ধাঁধার আকারে লেখা থাকে। তাই জিকে ভাল থাকা অত‍্যন্ত জরুরি।
উদাহরণ স্বরূপ বলা যায়, বলুন তো কোন ফল নিয়ে প্লেনে ওঠা যায় না? ধারালো অস্ত্র বা আগ্নেয়াস্ত্র নয়, তাও কী সেই ফল যা নিয়ে প্লেনে ওঠা যায় না।
উদাহরণ স্বরূপ বলা যায়, বলুন তো কোন ফল নিয়ে প্লেনে ওঠা যায় না? ধারালো অস্ত্র বা আগ্নেয়াস্ত্র নয়, তাও কী সেই ফল যা নিয়ে প্লেনে ওঠা যায় না।
নারকেল নিয়ে প্লেনে ওঠা যায় না। এর একটি বড় কারণ হল নারকেলের তেলের কারণে এটিকে তেলের দাহ‍্য পদার্থের তালিকায় ফেলা হয়।
নারকেল নিয়ে প্লেনে ওঠা যায় না। এর একটি বড় কারণ হল নারকেলের তেলের কারণে এটিকে তেলের দাহ‍্য পদার্থের তালিকায় ফেলা হয়।
তেমনই অন‍্য একটি প্রশ্ন হল কোন বস্তু শুকনো অবস্থায় ২ কেজি, ভিজলে ওজন কমে হয়ে যায় ১ কেজি। আবার পুড়লে আরও ওজন বেড়ে যায়। হয়ে যায় প্রায় ৩ কেজি।
তেমনই অন‍্য একটি প্রশ্ন হল কোন বস্তু শুকনো অবস্থায় ২ কেজি, ভিজলে ওজন কমে হয়ে যায় ১ কেজি। আবার পুড়লে আরও ওজন বেড়ে যায়। হয়ে যায় প্রায় ৩ কেজি।
সচরাচর বেশিরভাগ বস্তু ভিজে গেলে ওজন বেড়ে যায়। এবং পুড়ে গেলে ছাই হয়ে একেবারে হালকা হয়ে যায়। কিন্তু এক্ষেত্রে একেবারে উল্টো হয়।
সচরাচর বেশিরভাগ বস্তু ভিজে গেলে ওজন বেড়ে যায়। এবং পুড়ে গেলে ছাই হয়ে একেবারে হালকা হয়ে যায়। কিন্তু এক্ষেত্রে একেবারে উল্টো হয়।
উত্তর হল সালফার। সালফার শুকনো অবস্থায় ২ কেজি, ভিজলে ওজন কমে হয়ে যায় ১ কেজি। আবার পুড়লে আরও ওজন বেড়ে হয়ে যায় প্রায় ৩ কেজি।
উত্তর হল সালফার। সালফার শুকনো অবস্থায় ২ কেজি, ভিজলে ওজন কমে হয়ে যায় ১ কেজি। আবার পুড়লে আরও ওজন বেড়ে হয়ে যায় প্রায় ৩ কেজিquiz

Science: পৃথিবীর কেন্দ্রে ফাটল! হাতেনাতে মিলল প্রমাণ! এবার যা হবে…মাথায় হাত বিজ্ঞানীদের

ফাটল ধরেছে পৃথিবীর কেন্দ্রে। নির্গত হচ্ছে বিরল হিলিয়াম-৩ গ্যাস। মূলত কানাডার আর্কটিক দ্বীপপুঞ্জের বাফিন দ্বীপের লাভার ওপর চালানো গবেষণায় পাওয়া তথ্যের ভিত্তিতে এই দাবি করেছেন একদল গবেষক। এতে চ্যালেঞ্জের মুখে পড়ছে পৃথিবীর কেন্দ্র সম্পর্কে প্রাপ্ত তত্ত্বগুলো।
ফাটল ধরেছে পৃথিবীর কেন্দ্রে। নির্গত হচ্ছে বিরল হিলিয়াম-৩ গ্যাস। মূলত কানাডার আর্কটিক দ্বীপপুঞ্জের বাফিন দ্বীপের লাভার ওপর চালানো গবেষণায় পাওয়া তথ্যের ভিত্তিতে এই দাবি করেছেন একদল গবেষক। এতে চ্যালেঞ্জের মুখে পড়ছে পৃথিবীর কেন্দ্র সম্পর্কে প্রাপ্ত তত্ত্বগুলো।
কানাডার আর্কটিক দ্বীপপুঞ্জের বাফিন দ্বীপে রয়েছে ৬ কোটি ২০ লাখ বছরের পুরনো আগ্নেয়গিরি। সেখানকার লাভার উপর একটি যৌথ গবেষণা চালায় ক্যালিফোর্নিয়া ইনস্টিটিউটের ভূ-রয়াসন ও হুডস হোল ওশানোগ্রাফিক ইনস্টিটিউটের একদল বিজ্ঞানী।
কানাডার আর্কটিক দ্বীপপুঞ্জের বাফিন দ্বীপে রয়েছে ৬ কোটি ২০ লাখ বছরের পুরনো আগ্নেয়গিরি। সেখানকার লাভার উপর একটি যৌথ গবেষণা চালায় ক্যালিফোর্নিয়া ইনস্টিটিউটের ভূ-রয়াসন ও হুডস হোল ওশানোগ্রাফিক ইনস্টিটিউটের একদল বিজ্ঞানী।
এতে দেখা যায়, লাভায় অস্বাভাবিকভাবে উচ্চ মাত্রার হিলিয়াম গ্যাস-৩ রয়েছে। যা হিলিয়ামের একটি আইসোটোপ অর্থাৎ মৌলিক পদার্থটির ভিন্ন পরমাণু। এটি গ্রহের সঙ্গে সম্পৃক্ত। শুধু তাই নয় লাভা থেকে হিলিয়াম-৪ এর অস্তিতও পাওয়া গিয়েছে বলে জানান তারা।
এতে দেখা যায়, লাভায় অস্বাভাবিকভাবে উচ্চ মাত্রার হিলিয়াম গ্যাস-৩ রয়েছে। যা হিলিয়ামের একটি আইসোটোপ অর্থাৎ মৌলিক পদার্থটির ভিন্ন পরমাণু। এটি গ্রহের সঙ্গে সম্পৃক্ত। শুধু তাই নয় লাভা থেকে হিলিয়াম-৪ এর অস্তিতও পাওয়া গিয়েছে বলে জানান তারা।
গবেষকদের দাবি পৃথিবীর কেন্দ্র থেকে নির্গত হচ্ছে এই গ্যাস। নেচার জার্নালে প্রকাশিত হয়েছে এই গবেষণার ফলাফল। এরপরই সৃষ্টি হয়েছে নানা ধরনের বিতর্কের।
গবেষকদের দাবি পৃথিবীর কেন্দ্র থেকে নির্গত হচ্ছে এই গ্যাস। নেচার জার্নালে প্রকাশিত হয়েছে এই গবেষণার ফলাফল। এরপরই সৃষ্টি হয়েছে নানা ধরনের বিতর্কের।
বিজ্ঞানীদের দাবি, ভূ-পৃষ্ঠে পৌঁছানো মাত্রই বায়ুমন্ডলে চলে যায় এই গ্যাস। এরপর ধীরে ধীরে মহাকাশে মিশে যায় অত্যন্ত দুর্লভ মৌলিক এই পদার্থটি। এজন্য ভূ-পৃষ্ঠে হিলিয়ামের উপস্থিতি জানান দেয় পৃথিবীর কেন্দ্র থেকে নির্গত হচ্ছে এ গ্যাস, বলে মত বিজ্ঞানীদের। যদিও এতদিন ধারণা করা হচ্ছিল, পৃথিবীর কেন্দ্র জিয়োকেমিক্যাল স্তর দিয়ে আলাদা ভূপৃষ্টের অন্যান্য স্তর থেকে।
বিজ্ঞানীদের দাবি, ভূ-পৃষ্ঠে পৌঁছানো মাত্রই বায়ুমন্ডলে চলে যায় এই গ্যাস। এরপর ধীরে ধীরে মহাকাশে মিশে যায় অত্যন্ত দুর্লভ মৌলিক এই পদার্থটি। এজন্য ভূ-পৃষ্ঠে হিলিয়ামের উপস্থিতি জানান দেয় পৃথিবীর কেন্দ্র থেকে নির্গত হচ্ছে এ গ্যাস, বলে মত বিজ্ঞানীদের। যদিও এতদিন ধারণা করা হচ্ছিল, পৃথিবীর কেন্দ্র জিয়োকেমিক্যাল স্তর দিয়ে আলাদা ভূপৃষ্টের অন্যান্য স্তর থেকে।
তারা আরও জানান পৃথিবীর কেন্দ্র থেকে যদি হিলিয়াম আসে, তবে এর সঙ্গে থাকা অন্যান্য উপাদানও পাওয়া যাবে। তাতে আরও স্পষ্ট হবে পৃথিবীর কেন্দ্রের গঠন।
তারা আরও জানান পৃথিবীর কেন্দ্র থেকে যদি হিলিয়াম আসে, তবে এর সঙ্গে থাকা অন্যান্য উপাদানও পাওয়া যাবে। তাতে আরও স্পষ্ট হবে পৃথিবীর কেন্দ্রের গঠন।
নতুন এই তথ্য পাওয়ায় বিজ্ঞানীরা মনে করছেন, পৃথিবীর কেন্দ্র হয়ত আমাদের ধারণার চেয়েও গতিশীল। এতে চ্যালেঞ্জের মুখে পড়েছে পৃথিবীর কেন্দ্র সম্পর্কে প্রাপ্ত তত্ত্বগুলোও।
নতুন এই তথ্য পাওয়ায় বিজ্ঞানীরা মনে করছেন, পৃথিবীর কেন্দ্র হয়ত আমাদের ধারণার চেয়েও গতিশীল। এতে চ্যালেঞ্জের মুখে পড়েছে পৃথিবীর কেন্দ্র সম্পর্কে প্রাপ্ত তত্ত্বগুলোও।

World: কে অপেক্ষা করে আছে ওখানে? কেন এই পথ দিয়ে আজও জাহাজ যেতে ভয় পায়! বিশ্বের ডেঞ্জারাস জায়গা ‘ড্রেক প্যাসেজ’

অ্যান্টার্কটিকা মহাদেশের একাধিক জায়গায় পর্যটন চালু হয়েছে। এই মহাদেশে খেলে বেড়ায় পেঙ্গুইন। সেখানে যাওয়া খুব সহজ না। তুষার আবৃত এই মহাদেশে ‘ড্রেক প্যাসেজ’ এর ওপর দিয়ে যেতে হয়। এটি বিশ্বের রুক্ষতম সমুদ্র হিসেবে পরিচিত। একবার স্যার ফ্রান্সিস ড্রেক আটলান্টিক থেকে প্রশান্ত মহাসাগরে যাওয়ার চেষ্টা করেন। হঠাৎ দুর্যোগের মধ্যে পড়েন।
অ্যান্টার্কটিকা মহাদেশের একাধিক জায়গায় পর্যটন চালু হয়েছে। এই মহাদেশে খেলে বেড়ায় পেঙ্গুইন। সেখানে যাওয়া খুব সহজ না। তুষার আবৃত এই মহাদেশে ‘ড্রেক প্যাসেজ’ এর ওপর দিয়ে যেতে হয়। এটি বিশ্বের রুক্ষতম সমুদ্র হিসেবে পরিচিত। একবার স্যার ফ্রান্সিস ড্রেক আটলান্টিক থেকে প্রশান্ত মহাসাগরে যাওয়ার চেষ্টা করেন। হঠাৎ দুর্যোগের মধ্যে পড়েন।
প্রবল ঝড়-বৃষ্টিতে দক্ষিণ দিকে চলে যায় জাহাজটি। জাহাজটি প্রশান্ত মহাসাগরে পৌঁছয়। তাঁর কথা মনে রেখে এই পথের নাম ‘ড্রেক প্যাসেজ’ দেওয়া হয়। এখানে সমুদ্র উত্তাল থাকে সারা বছরই। প্রায় ৪০ ফুট উঁচু ঢেউ আছড়ে পড়ে জাহাজে।
প্রবল ঝড়-বৃষ্টিতে দক্ষিণ দিকে চলে যায় জাহাজটি। জাহাজটি প্রশান্ত মহাসাগরে পৌঁছয়। তাঁর কথা মনে রেখে এই পথের নাম ‘ড্রেক প্যাসেজ’ দেওয়া হয়। এখানে সমুদ্র উত্তাল থাকে সারা বছরই। প্রায় ৪০ ফুট উঁচু ঢেউ আছড়ে পড়ে জাহাজে।
‘ড্রেক প্যাসেজ’ অতিক্রম করতে বেশ সমস্যা হয়। কিন্তু একবার ‘ড্রেক প্যাসেজ’ পার হয়ে গেলে, আর সমস্যা হয় না। এই মহাদেশে পৌঁছানোর পর অভিযাত্রীদের ক্যাম্প করে থাকতে হয়। মনোরঞ্জনের জন্য সেখানে অনেক ব্যবস্থা করা থাকে। ছোট নৌকা করে ঘুরে আসতে পারবেন কুমেরু সাগরে। এই নৌকাকে কায়াক বলে।
‘ড্রেক প্যাসেজ’ অতিক্রম করতে বেশ সমস্যা হয়। কিন্তু একবার ‘ড্রেক প্যাসেজ’ পার হয়ে গেলে, আর সমস্যা হয় না। এই মহাদেশে পৌঁছানোর পর অভিযাত্রীদের ক্যাম্প করে থাকতে হয়। মনোরঞ্জনের জন্য সেখানে অনেক ব্যবস্থা করা থাকে। ছোট নৌকা করে ঘুরে আসতে পারবেন কুমেরু সাগরে। এই নৌকাকে কায়াক বলে।
প্রশান্ত মহাসাগর অত্যন্ত রহস্যময়। এই অঞ্চলের আবহাওয়া প্রতি মুহূর্তেই পরিবর্তিত হয়। এই শান্ত, তো পর মুহূর্তেই সে ভয়ঙ্কর। তার ভয়াবহ উত্তাল ঢেউ যাত্রাপথকে সর্বদাই বিপদসঙ্কুল করে রাখে। তাই কখন কী হয় তা আগে থেকে বলা সম্ভব না। কিন্তু অভিযাত্রীদের সাহস, জেদ আর বুদ্ধি একসাথে মিলে সব অনিশ্চয়তাকে হটিয়ে দিয়েছে বারবার।
প্রশান্ত মহাসাগর অত্যন্ত রহস্যময়। এই অঞ্চলের আবহাওয়া প্রতি মুহূর্তেই পরিবর্তিত হয়। এই শান্ত, তো পর মুহূর্তেই সে ভয়ঙ্কর। তার ভয়াবহ উত্তাল ঢেউ যাত্রাপথকে সর্বদাই বিপদসঙ্কুল করে রাখে। তাই কখন কী হয় তা আগে থেকে বলা সম্ভব না। কিন্তু অভিযাত্রীদের সাহস, জেদ আর বুদ্ধি একসাথে মিলে সব অনিশ্চয়তাকে হটিয়ে দিয়েছে বারবার।
এটি মূলত দক্ষিণ আমেরিকার কেপ হর্ন, চিলি, আর্জেন্টিনা এবং অ্যান্টার্কটিকার দক্ষিণ শ্যাটল্যান্ড দ্বীপপুঞ্জের মধ্যবর্তী অংশ। এটি আটলান্টিক আর প্রশান্ত মহাসাগরকে যুক্ত করেছে এবং বয়ে গেছে দক্ষিণ মহাসাগর পর্যন্ত। ইংরেজ অভিযাত্রী স্যার ফ্রান্সিস ড্রেক একবার এক অভিযানে জাহাজ নিয়ে প্রশান্ত মহাসাগরে প্রবেশ করেন। একপর্যায়ে শুরু হল ঝড়বৃষ্টি। ঝড়ের তোড়ে জাহাজ ভেসে গেল বেশ দক্ষিণে।
এটি মূলত দক্ষিণ আমেরিকার কেপ হর্ন, চিলি, আর্জেন্টিনা এবং অ্যান্টার্কটিকার দক্ষিণ শ্যাটল্যান্ড দ্বীপপুঞ্জের মধ্যবর্তী অংশ। এটি আটলান্টিক আর প্রশান্ত মহাসাগরকে যুক্ত করেছে এবং বয়ে গেছে দক্ষিণ মহাসাগর পর্যন্ত। ইংরেজ অভিযাত্রী স্যার ফ্রান্সিস ড্রেক একবার এক অভিযানে জাহাজ নিয়ে প্রশান্ত মহাসাগরে প্রবেশ করেন। একপর্যায়ে শুরু হল ঝড়বৃষ্টি। ঝড়ের তোড়ে জাহাজ ভেসে গেল বেশ দক্ষিণে।
তিনি ভাবলেন এ আমি কোথায় এলাম। প্রশান্ত মহাসাগরের তরঙ্গ তো এমন উঁচুতে লাফিয়ে লাফিয়ে ওঠে না! সেদিন ড্রেকের জাহাজ যে অজানা পথে প্রবেশ করে সেটিরই নাম হয়ে যায় ‘ড্রেক প্যাসেজ’। এই ঘটনা ইংরেজ অভিযাত্রীদের কাছে এটাই প্রমাণ করল যে দক্ষিণ আমেরিকার আরও দক্ষিণে উন্মুক্ত জলরাশি আছে।
তিনি ভাবলেন এ আমি কোথায় এলাম। প্রশান্ত মহাসাগরের তরঙ্গ তো এমন উঁচুতে লাফিয়ে লাফিয়ে ওঠে না! সেদিন ড্রেকের জাহাজ যে অজানা পথে প্রবেশ করে সেটিরই নাম হয়ে যায় ‘ড্রেক প্যাসেজ’। এই ঘটনা ইংরেজ অভিযাত্রীদের কাছে এটাই প্রমাণ করল যে দক্ষিণ আমেরিকার আরও দক্ষিণে উন্মুক্ত জলরাশি আছে।
‘ড্রেক প্যাসেজ’ নামটি ইংরেজদের দেওয়া। স্পেনীয়রা একে বলে ‘মার দে ওসেস’। কারণ, তারা মনে করে ইংরেজদের আগেই স্পেনীয় অভিযাত্রী ফ্রান্সিসকো দে ওসেস এটি আবিষ্কার করেছেন। কেউ কেউ রসিকতা করে একে বলে ‘সমুদ্রের সবচেয়ে শক্তিশালী অভিসার’। সমুদ্রের এ অংশে ঢেউ হয় ৪০ ফুট পর্যন্ত উঁচু।
‘ড্রেক প্যাসেজ’ নামটি ইংরেজদের দেওয়া। স্পেনীয়রা একে বলে ‘মার দে ওসেস’। কারণ, তারা মনে করে ইংরেজদের আগেই স্পেনীয় অভিযাত্রী ফ্রান্সিসকো দে ওসেস এটি আবিষ্কার করেছেন। কেউ কেউ রসিকতা করে একে বলে ‘সমুদ্রের সবচেয়ে শক্তিশালী অভিসার’। সমুদ্রের এ অংশে ঢেউ হয় ৪০ ফুট পর্যন্ত উঁচু।

Science: এত দ্রুত ঠান্ডা হচ্ছে! পৃথিবীর জন্য ঠিক কতটা বিপদ ঘনিয়ে আসছে? প্রবল আতঙ্কে বিজ্ঞানীরা

খুবই আশ্চর্যজনক ব্যাপার যে, প্রায় ৪.৫ কোটি বছরেরও আগে তৈরি হওয়া পৃথিবীর (Earth) অন্দরের অংশ এখনও পুরোপুরি ভাবে ঠান্ডা হয়নি। কিন্তু একটি বিষয়ে গবেষণায় জানা গিয়েছে যে, খুব দ্রুত ঠান্ডা হচ্ছে পৃথিবীর অন্দরের অংশ।
খুবই আশ্চর্যজনক ব্যাপার যে, প্রায় ৪.৫ কোটি বছরেরও আগে তৈরি হওয়া পৃথিবীর (Earth) অন্দরের অংশ এখনও পুরোপুরি ভাবে ঠান্ডা হয়নি। কিন্তু একটি বিষয়ে গবেষণায় জানা গিয়েছে যে, খুব দ্রুত ঠান্ডা হচ্ছে পৃথিবীর অন্দরের অংশ।
পৃথিবীর অন্দরের ব্যাপারে সবিস্তারে জানার জন্য এখনও অনেক গবেষণার প্রয়োজন। পৃথিবীর অন্দরের বিভিন্ন বিষয়ে এখনও অনেক কিছু অজানা রয়েছে। সেই সকল বিষয়ে জানার জন্য এখনও অনেক পরীক্ষা নিরীক্ষা ও গবেষণার প্রয়োজন।

পৃথিবীর অন্দরের ব্যাপারে সবিস্তারে জানার জন্য এখনও অনেক গবেষণার প্রয়োজন। পৃথিবীর অন্দরের বিভিন্ন বিষয়ে এখনও অনেক কিছু অজানা রয়েছে। সেই সকল বিষয়ে জানার জন্য এখনও অনেক পরীক্ষা নিরীক্ষা ও গবেষণার প্রয়োজন।
পৃথিবীর বিকাশের পিছনে রয়েছে তার ঠান্ডা হওয়ার কাহিনী। সাড়ে চার কোটি বছরেরও আগে যখন পৃথিবীর জন্ম হয় তখন তার তাপমাত্রা খুব বেশি ছিল, কারণ তখন পৃথিবীর ম্যাগমার গভীর সাগরে ডুবে ছিল।
পৃথিবীর বিকাশের পিছনে রয়েছে তার ঠান্ডা হওয়ার কাহিনী। সাড়ে চার কোটি বছরেরও আগে যখন পৃথিবীর জন্ম হয় তখন তার তাপমাত্রা খুব বেশি ছিল, কারণ তখন পৃথিবীর ম্যাগমার গভীর সাগরে ডুবে ছিল।
লাখ বছর ধরে ঠান্ডা হতে হতে পৃথিবীর বিকাশ হয়। কিন্তু পৃথিবীর অন্দর ভাগের তাপমাত্রা এখনও খুব বেশি। এর জন্যই বিভিন্ন জায়গায় জেগে উঠছে আগ্নেয়গিরি। কিন্তু এটা এখনও জানা যায়নি যে পৃথিবী কত সময়ে ঠান্ডা হয়েছিল এবং এই প্রক্রিয়া কত দিন ধরে চলতে পারে।
লাখ বছর ধরে ঠান্ডা হতে হতে পৃথিবীর বিকাশ হয়। কিন্তু পৃথিবীর অন্দর ভাগের তাপমাত্রা এখনও খুব বেশি। এর জন্যই বিভিন্ন জায়গায় জেগে উঠছে আগ্নেয়গিরি। কিন্তু এটা এখনও জানা যায়নি যে পৃথিবী কত সময়ে ঠান্ডা হয়েছিল এবং এই প্রক্রিয়া কত দিন ধরে চলতে পারে।
পৃথিবীর কোর এবং মেটালের মধ্যে যে সীমা রয়েছে সেটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কারণ পৃথিবীর মেটাল অংশ থেকে গরম লোহা নির্গত হয়ে পৃথিবীর কোর অংশের সৃষ্টি করেছে। এই দুই সীমার মধ্যে খুব বেশি তাপমাত্রার পরিবর্তন দেখা যায়। এর ফলে পৃথিবীর কোর ভাগের অংশের তাপমাত্রা অনেক সময়েই বেশি হয়। মেটাল অংশের মধ্যে থেকে গরম লোহা নির্গত হওয়ার ফলে পৃথিবীর কোরের তাপমাত্রা বেশি হয়।
পৃথিবীর কোর এবং মেটালের মধ্যে যে সীমা রয়েছে সেটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কারণ পৃথিবীর মেটাল অংশ থেকে গরম লোহা নির্গত হয়ে পৃথিবীর কোর অংশের সৃষ্টি করেছে। এই দুই সীমার মধ্যে খুব বেশি তাপমাত্রার পরিবর্তন দেখা যায়। এর ফলে পৃথিবীর কোর ভাগের অংশের তাপমাত্রা অনেক সময়েই বেশি হয়। মেটাল অংশের মধ্যে থেকে গরম লোহা নির্গত হওয়ার ফলে পৃথিবীর কোরের তাপমাত্রা বেশি হয়।
কিন্তু গবেষকরা একটি বিষয়ে অনুমান করে খুবই অবাক হয়ে যাচ্ছেন যে, পৃথিবীর কোর থেকে মেটাল অবধি ব্রিজমেনাইট খনিজের মাধ্যমে কতটা শক্তি সঞ্চালিত হয়। ব্রিজমেনাইট খনিজের সঞ্চালনের প্রয়োগের মাত্রা মাপা সম্ভব। এর মাধ্যমে বোঝা সম্ভব পৃথিবীর অন্দরে তাপমাত্রার অবস্থা। এর জন্য গবেষকরা অপ্টিকল মেজারমেন্ট সিস্টেমের ব্যবহার করেন, যার মাধ্যমে হিরে লেজার দ্বারা গরম করা হয়।
কিন্তু গবেষকরা একটি বিষয়ে অনুমান করে খুবই অবাক হয়ে যাচ্ছেন যে, পৃথিবীর কোর থেকে মেটাল অবধি ব্রিজমেনাইট খনিজের মাধ্যমে কতটা শক্তি সঞ্চালিত হয়। ব্রিজমেনাইট খনিজের সঞ্চালনের প্রয়োগের মাত্রা মাপা সম্ভব। এর মাধ্যমে বোঝা সম্ভব পৃথিবীর অন্দরে তাপমাত্রার অবস্থা। এর জন্য গবেষকরা অপ্টিকল মেজারমেন্ট সিস্টেমের ব্যবহার করেন, যার মাধ্যমে হিরে লেজার দ্বারা গরম করা হয়।
এই পরীক্ষার মাধ্যমে লক্ষ্য করা যায় যে যা মনে করা হয়েছিল তার থেকে প্রায় ১.৫ গুণ বেশি এর শক্তি সঞ্চালনের পক্রিয়া। এর থেকেই পরিষ্কার যে পৃথিবীর কোর এবং মেটালের মধ্যে তাপপ্রবাহ অনেকটাই বেশি। প্রথমে যা মনে করা হয়েছিল এর পরিমাণ তার থেকে অনেকটাই বেশি।
এই পরীক্ষার মাধ্যমে লক্ষ্য করা যায় যে যা মনে করা হয়েছিল তার থেকে প্রায় ১.৫ গুণ বেশি এর শক্তি সঞ্চালনের পক্রিয়া। এর থেকেই পরিষ্কার যে পৃথিবীর কোর এবং মেটালের মধ্যে তাপপ্রবাহ অনেকটাই বেশি। প্রথমে যা মনে করা হয়েছিল এর পরিমাণ তার থেকে অনেকটাই বেশি।
এর ফলে পৃথিবীর মেটাল দ্রুত গতিতে ঠাণ্ডা হওয়ার ফলে এর কোর সীমায় স্থায়ী খনিজের পরিমাণেও বদল হবে। এর ফলে ব্রিজমেনাইট খনিজের তাপমাত্রাতেও বদল হবে। এর ফলে পৃথিবীর অন্দর ভাগ ঠান্ডা হবে। এই কারণে পৃথিবী খুব দ্রুত ঠান্ডা হয়ে যাবে। যা আশা করা হয়েছে তার থেকেও বেশি দ্রুত ঠান্ডা হয়ে যেতে পারে পৃথিবী। কিন্তু এটি কখনও বলা সম্ভব নয় যে এর জন্য কত সময় লাগবে!
এর ফলে পৃথিবীর মেটাল দ্রুত গতিতে ঠাণ্ডা হওয়ার ফলে এর কোর সীমায় স্থায়ী খনিজের পরিমাণেও বদল হবে। এর ফলে ব্রিজমেনাইট খনিজের তাপমাত্রাতেও বদল হবে। এর ফলে পৃথিবীর অন্দর ভাগ ঠান্ডা হবে। এই কারণে পৃথিবী খুব দ্রুত ঠান্ডা হয়ে যাবে। যা আশা করা হয়েছে তার থেকেও বেশি দ্রুত ঠান্ডা হয়ে যেতে পারে পৃথিবী। কিন্তু এটি কখনও বলা সম্ভব নয় যে এর জন্য কত সময় লাগবে!

Earths Poles Are Flipping: তিন লক্ষ বছরে ঘটে একবার! পৃথিবীর দুই মেরু সরছে, সর্বনাশ হওয়ার চিন্তায় আতঙ্কিত বিজ্ঞানীরা

পৃথিবীর দুই মেরু সাধারণত পৃথিবীর ভারসাম্য বজায় রাখতে সাহায্য করে৷  পাশাপাশি, এই দুই মেরুর চৌম্বকীয় ক্ষেত্র পৃথিবীর স্যাটেলাইট যোগাযোগ থেকে শুরু করে রেডিও সিগন্যাল, মোবাইলের সিগন্যালের ক্ষেত্রেও এটি প্রভাব ফেলে৷ আর তাই নিয়েই চিন্তায় রয়েছেন বিজ্ঞানীরা৷
পৃথিবীর দুই মেরু সাধারণত পৃথিবীর ভারসাম্য বজায় রাখতে সাহায্য করে৷ পাশাপাশি, এই দুই মেরুর চৌম্বকীয় ক্ষেত্র পৃথিবীর স্যাটেলাইট যোগাযোগ থেকে শুরু করে রেডিও সিগন্যাল, মোবাইলের সিগন্যালের ক্ষেত্রেও এটি প্রভাব ফেলে৷ আর তাই নিয়েই চিন্তায় রয়েছেন বিজ্ঞানীরা৷
সাধারণত পৃথিবীর ভিতর থেকে আসা ম্যাগনেটিক ফিল্ডের উপর অনেককিছু নির্ভর করে৷ পৃথিবীর বাইরের স্তরে যে গলিত লোহা থাকে, সেখান থেকে একটি ক্ষেত্র তৈরি হয়৷ পাশাপাশি, ক্ষতিকারণ সূর্য বিকিরণ রোধ করতেও সাহায্য করে৷
সাধারণত পৃথিবীর ভিতর থেকে আসা ম্যাগনেটিক ফিল্ডের উপর অনেককিছু নির্ভর করে৷ পৃথিবীর বাইরের স্তরে যে গলিত লোহা থাকে, সেখান থেকে একটি ক্ষেত্র তৈরি হয়৷ পাশাপাশি, ক্ষতিকারণ সূর্য বিকিরণ রোধ করতেও সাহায্য করে৷
তবে এই ম্যাগনেটিক ফিল্ড পরিবর্তিত হয়৷ বিজ্ঞানীরা বলছেন, সাধারণত ধীরে ধীরে ২ লক্ষ থেকে ৩ লক্ষ বছর ধরে ধীরে ধীরে পৃথিবীর ম্যাগনেটিক ফিল্ড পরিবর্তিত হয়৷ পৃথিবীর জন্ম থেকে শুরু করে এখনও পর্যন্ত বার দু’য়েক এই ঘটনা ঘটেছে৷ তবে এই সময়টায় সূর্যের বিকিরণের অতিরিক্ত প্রভাব পৃথিবীতে পড়ে, পৃথিবীর কর্মকাণ্ডের উপর পড়ে৷
তবে এই ম্যাগনেটিক ফিল্ড পরিবর্তিত হয়৷ বিজ্ঞানীরা বলছেন, সাধারণত ধীরে ধীরে ২ লক্ষ থেকে ৩ লক্ষ বছর ধরে ধীরে ধীরে পৃথিবীর ম্যাগনেটিক ফিল্ড পরিবর্তিত হয়৷ পৃথিবীর জন্ম থেকে শুরু করে এখনও পর্যন্ত বার দু’য়েক এই ঘটনা ঘটেছে৷ তবে এই সময়টায় সূর্যের বিকিরণের অতিরিক্ত প্রভাব পৃথিবীতে পড়ে, পৃথিবীর কর্মকাণ্ডের উপর পড়ে৷
মনে রাখতে হবে, এটি পৃথিবীর একটি স্বাভাবিক প্রক্রিয়া! এক রাতে এটি ঘটে না, ধীরে ধীরে ঘটে৷ কিন্তু এটির প্রক্রিয়ার সময় পৃথিবীর চারিদিকে থাকা চৌম্বকীয় ক্ষেত্রে তীব্র প্রভাব পড়ে৷ এর ফলে পৃথিবীর মোবাইল নেটওয়ার্কিং, স্যাটেলাইট যোগাযোগ ব্যবস্থায় প্রভাব পড়ে৷
মনে রাখতে হবে, এটি পৃথিবীর একটি স্বাভাবিক প্রক্রিয়া! এক রাতে এটি ঘটে না, ধীরে ধীরে ঘটে৷ কিন্তু এটির প্রক্রিয়ার সময় পৃথিবীর চারিদিকে থাকা চৌম্বকীয় ক্ষেত্রে তীব্র প্রভাব পড়ে৷ এর ফলে পৃথিবীর মোবাইল নেটওয়ার্কিং, স্যাটেলাইট যোগাযোগ ব্যবস্থায় প্রভাব পড়ে৷
ফলে, এই ঘটনায় একটা সময়ের পর গিয়ে পৃথিবীর যোগাযোগ ব্যবস্থায় বিপুল প্রভাব পড়তে থাকে৷ বিজ্ঞানীরা বলছেন, ১৯৯০ সাল পর্যন্ত এই মেরু বছরে ১৫ কিলোমিটার গতিতে সরছিল৷ পরবর্তীতে সেই গতি বেড়ে হয়েছে ৫৫ কিলোমিটার প্রতি বছরে৷ যদিও, এটির ফলে পৃথিবীতে ঠিক কী প্রভাব পড়তে চলেছে, তা বিজ্ঞানীরা এখনও বলতে পারছেন না৷
ফলে, এই ঘটনায় একটা সময়ের পর গিয়ে পৃথিবীর যোগাযোগ ব্যবস্থায় বিপুল প্রভাব পড়তে থাকে৷ বিজ্ঞানীরা বলছেন, ১৯৯০ সাল পর্যন্ত এই মেরু বছরে ১৫ কিলোমিটার গতিতে সরছিল৷ পরবর্তীতে সেই গতি বেড়ে হয়েছে ৫৫ কিলোমিটার প্রতি বছরে৷ যদিও, এটির ফলে পৃথিবীতে ঠিক কী প্রভাব পড়তে চলেছে, তা বিজ্ঞানীরা এখনও বলতে পারছেন না৷
সাধারণত একটি মেরুর দু’দিক থেকে চৌম্বকীয় ক্ষেত্র ধীরে ধীরে সরতে থাকে৷ তখন এটির শক্তি ধীরে-ধীরে কমতে থাকে৷ পৃথিবীর কেন্দ্রের দিকে এটি এগিয়ে এলে সেটি কমে, তার পর আবার মেরুর দিকে ধীরে ধীরে সরতে থাকে যখন, তখন এর শক্তি আবারও আগের মতো বাড়তে থাকে৷
সাধারণত একটি মেরুর দু’দিক থেকে চৌম্বকীয় ক্ষেত্র ধীরে ধীরে সরতে থাকে৷ তখন এটির শক্তি ধীরে-ধীরে কমতে থাকে৷ পৃথিবীর কেন্দ্রের দিকে এটি এগিয়ে এলে সেটি কমে, তার পর আবার মেরুর দিকে ধীরে ধীরে সরতে থাকে যখন, তখন এর শক্তি আবারও আগের মতো বাড়তে থাকে৷

Artificial Intelligence: বাড়ছে AI-এর ব‍্যবহার! আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স নিয়ে পড়তে চান? কোথায় রয়েছে সুযোগ? জেনে নিন

বসিরহাট: সভ্যতার অগ্রগ্রতির সঙ্গে প্রযুক্তিগত উন্নতি ঘটেছে। বর্তমানে ছোট বড়ো যেকোনও কাজেই আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার দখলদারি। আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স যে ভাবে জনপ্রিয়তা পেয়েছে, বিশেষজ্ঞরা বলছে এটাই ভবিষ্যত।

বর্তমান বিশ্বে স্বাস্থ্যক্ষেত্র, শিক্ষা থেকে শুরু করে ব্যবসা ও অটোমোবাইল পর্যন্ত সমস্ত ক্ষেত্রে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ব্যবহার বৃদ্ধি পাচ্ছে। নানা ক্ষেত্রে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ব্যবহার আমাদের জীবনকেও তাই আগের চেয়ে অনেক সহজ করে তুলেছে। সেজন্য আগামী দিনে এআই নিয়ে কেরিয়ারের যে উজ্জ্বল সম্ভবনা থাকবে তুঙ্গে তা বলাই বাহুল্য।

আরও পড়ুন: ১০০ টাকাও নয়! শাহরুখ খানের ‘প্রথম আয়’ কত ছিল জানেন? কোটি টাকার মালিকের প্রথম রোজগার শুনলে বিশ্বাস হবে না

এ আই নিয়ে কেরিয়ার গড়তে হলে বিজ্ঞান বিভাগে পাশ করতে হবে উচ্চ মাধ্যমিক। এরপর স্নাতক স্তরে ডেটা সায়েন্স, কম্পিউটার সায়েন্স অথবা ইঞ্জিনিয়ারিং নিয়ে পড়াশোনা করতে হবে। যার সঙ্গে পড়ুয়ারা এআই-এর কোনও বিশেষ বিষয় নিয়ে আরও উচ্চশিক্ষায় এগোতে পারে।

রাজ্যের বিভিন্ন স্বনামধন্য প্রতিষ্ঠানে আর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্সে কোর্স করার সুযোগ রয়েছে।

  • আইআইটি খড়গপুর,
  • যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়,
  • কোলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়,
  • ব্রেন ওয়ার ইউনিভার্সিটি,
  • নেতাজি সুভাষ ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ,
  • শিলিগুড়ি ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজি

সহ বেশ কিছু প্রতিষ্ঠান থেকে এই বিষয় নিয়ে পড়ার সুযোগ আছে।

জুলফিকার মোল্যা

Aliens: পৃথিবীর কোথায় ‘লুকিয়ে’ আছে এলিয়েনরা? নাসা-র বিজ্ঞানীর দাবিতে তোলপাড়! ভয়ে শিউরে উঠবেন

পৃথিবীর বাইরেও কি প্রাণ আছে? মানুষের মতো বা মানুষের চেয়েও উন্নত কোনও প্রাণীদের গ্রহ রয়েছে? এই জল্পনা বহুদিনের। এলিয়েন বা ভিন গ্রহীদের পৃথিবীতে আগমন নিয়ে বিজ্ঞানমহলে বহু জল্পনা কল্পনা থাকলেও এতদিন কোনও চাক্ষুস প্রমাণ মেলেনি। যদিও বহু বিজ্ঞানীও এমন দাবি করেছেন, এলিয়েনরা আছে!
পৃথিবীর বাইরেও কি প্রাণ আছে? মানুষের মতো বা মানুষের চেয়েও উন্নত কোনও প্রাণীদের গ্রহ রয়েছে? এই জল্পনা বহুদিনের। এলিয়েন বা ভিন গ্রহীদের পৃথিবীতে আগমন নিয়ে বিজ্ঞানমহলে বহু জল্পনা কল্পনা থাকলেও এতদিন কোনও চাক্ষুস প্রমাণ মেলেনি। যদিও বহু বিজ্ঞানীও এমন দাবি করেছেন, এলিয়েনরা আছে!
কিন্তু এলিয়েনরা থাকলেও পৃথিবীর কোথায় থাকে তারা? অনেক বিজ্ঞানীদের দাবি, এলিয়েনরা বারবার পৃথিবীতে আসে মানুষ দেখতে। যদিও এটি একটি রহস্য হয়েই রয়ে গিয়েছে।
কিন্তু এলিয়েনরা থাকলেও পৃথিবীর কোথায় থাকে তারা? অনেক বিজ্ঞানীদের দাবি, এলিয়েনরা বারবার পৃথিবীতে আসে মানুষ দেখতে। যদিও এটি একটি রহস্য হয়েই রয়ে গিয়েছে।
ভিনগ্রহের প্রাণীরা আসলেই আছে কি নেই তার প্রমাণ পাওয়া যায়নি। তবে আজকাল মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসার এক বিজ্ঞানী সবার সমানে অন্য় এক তথ্য তুলে ধরেছেন। আর তা শুনে বিস্মিত অনেক বিজ্ঞানীরাই।
ভিনগ্রহের প্রাণীরা আসলেই আছে কি নেই তার প্রমাণ পাওয়া যায়নি। তবে আজকাল মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসার এক বিজ্ঞানী সবার সমানে অন্য় এক তথ্য তুলে ধরেছেন। আর তা শুনে বিস্মিত অনেক বিজ্ঞানীরাই।
এখনও পর্যন্ত নাসা অনেক রহস্যময় টানেল আবিষ্কার করেছে। আর একের পর এক আবিষ্কারের পরে দাবি করেছে, আমেরিকা গোটা বিশ্ব থেকে এলিয়েন সম্পর্কে অনেক কিছু লুকিয়ে রাখছে। কিন্তু এখন নাসার আমস রিসার্চ সেন্টারে কর্মরত একজন বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ কেভিন নুথ জানান, এলিয়েনরা অন্য কোথাও লুকিয়ে থাকে না। এদের বাস মহাসাগরে।
এখনও পর্যন্ত নাসা অনেক রহস্যময় টানেল আবিষ্কার করেছে। আর একের পর এক আবিষ্কারের পরে দাবি করেছে, আমেরিকা গোটা বিশ্ব থেকে এলিয়েন সম্পর্কে অনেক কিছু লুকিয়ে রাখছে। কিন্তু এখন নাসার আমস রিসার্চ সেন্টারে কর্মরত একজন বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ কেভিন নুথ জানান, এলিয়েনরা অন্য কোথাও লুকিয়ে থাকে না। এদের বাস মহাসাগরে।
কেভিন নুথ জানান, এলিয়েনরা যদি পৃথিবীতে উপস্থিত থাকে তবে তাদের জন্য সেরা স্থান হল সমুদ্রের তলদেশ। তারা সেখানে একটি ঘাঁটি তৈরি করে থাকতে পারে।
কেভিন নুথ জানান, এলিয়েনরা যদি পৃথিবীতে উপস্থিত থাকে তবে তাদের জন্য সেরা স্থান হল সমুদ্রের তলদেশ। তারা সেখানে একটি ঘাঁটি তৈরি করে থাকতে পারে।
তিনি থিওরি অফ এভরিথিং পডকাস্টে বলেছিলেন যে, “আমাদের পৃথিবীর ৭৫% জল দিয়ে গঠিত এবং এই কারণেই আমরা এখনও পৃথিবীর মহাসাগর সম্পর্কে পুরোপুরি কিছু জানি না। অতএব, এটি এলিয়েনদের লুকানোর জন্য সেরা জায়গা এবং আমরা এখনও এটি খুঁজে পাইনি।”

তিনি থিওরি অফ এভরিথিং পডকাস্টে বলেছিলেন যে, “আমাদের পৃথিবীর ৭৫% জল দিয়ে গঠিত এবং এই কারণেই আমরা এখনও পৃথিবীর মহাসাগর সম্পর্কে পুরোপুরি কিছু জানি না। অতএব, এটি এলিয়েনদের লুকানোর জন্য সেরা জায়গা এবং আমরা এখনও এটি খুঁজে পাইনি।”
বছর দেড়েক আগে সোশ্যাল মিডিয়ায় একটি ভিডিয়ো ভাইরাল হয়েছে, যা দেখে মানুষ হতবাক। মেক্সিকান পার্লামেন্টে দুই এলিয়েনের মৃতদেহকে সামনে এনেছেন বিজ্ঞানীরা। পেরুর কুজকো থেকে এগুলো উদ্ধার করা হয়েছে বলে দাবি করেছিলেন বিজ্ঞানীরা।
বছর দেড়েক আগে সোশ্যাল মিডিয়ায় একটি ভিডিয়ো ভাইরাল হয়েছে, যা দেখে মানুষ হতবাক। মেক্সিকান পার্লামেন্টে দুই এলিয়েনের মৃতদেহকে সামনে এনেছেন বিজ্ঞানীরা। পেরুর কুজকো থেকে এগুলো উদ্ধার করা হয়েছে বলে দাবি করেছিলেন বিজ্ঞানীরা।
তাদের দাবি, ভিনগ্রহের মৃতদেহগুলি হাজার বছরের পুরনো। সেই সময়ও বিজ্ঞানীরা দাবি করেছিলেন, এই দু’টি মৃতদেহ একবারেই পৃথিবীর অংশ নয়। এদেরকে UFO-এর ধ্বংসাবশেষ থেকে উদ্ধার করা হয়েছে। দু’টোই বর্তমানে জীবাশ্মে পরিণত হয়েছে।
তাদের দাবি, ভিনগ্রহের মৃতদেহগুলি হাজার বছরের পুরনো। সেই সময়ও বিজ্ঞানীরা দাবি করেছিলেন, এই দু’টি মৃতদেহ একবারেই পৃথিবীর অংশ নয়। এদেরকে UFO-এর ধ্বংসাবশেষ থেকে উদ্ধার করা হয়েছে। দু’টোই বর্তমানে জীবাশ্মে পরিণত হয়েছে।

Earth Water: পৃথিবীর অবস্থা এত খারাপ! টাল খেয়ে গিয়েছে পূর্ব দিকে, ভারতের জন্য ভয়ঙ্কর বিপদের খবর

জল পৃথিবীতে এমন একটি অপরিহার্য জিনিস যে এটি ছাড়া পৃথিবীতে জীবনের কথা ভাবাই যায় না। সারা বিশ্ব মাটি থেকে জল আহরণ করে তৃষ্ণা মেটায়। বিভিন্নভাবে জলের চাহিদা পূরণ করছে মানুষ।
জল পৃথিবীতে এমন একটি অপরিহার্য জিনিস যে এটি ছাড়া পৃথিবীতে জীবনের কথা ভাবাই যায় না। সারা বিশ্ব মাটি থেকে জল আহরণ করে তৃষ্ণা মেটায়। বিভিন্নভাবে জলের চাহিদা পূরণ করছে মানুষ।
কিন্তু আমরা পৃথিবী থেকে এত বেশি জল উত্তোলন করেছি যে পৃথিবীর অবস্থার অবনতি হয়েছে। আন্তর্জাতিক গবেষকরা এখন এমন খবর দিয়েছেন যে আপনি অবাক হয়ে যাবেন।
কিন্তু আমরা পৃথিবী থেকে এত বেশি জল উত্তোলন করেছি যে পৃথিবীর অবস্থার অবনতি হয়েছে। আন্তর্জাতিক গবেষকরা এখন এমন খবর দিয়েছেন যে আপনি অবাক হয়ে যাবেন।
Citec ডেইলির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মানুষ প্রচুর পরিমাণে ভূগর্ভস্থ জল পাম্পিং করে বের করে নিয়েছে। পৃথিবী দুই দশকেরও কম সময়ে ৪.৩৬ সেমি / বছর গতিতে প্রায় ৮০ সেন্টিমিটার পূর্ব দিকে হেলে গিয়েছে এর ফলে। এই গবেষণাটি জিওফিজিক্যাল রিসার্চ লেটারে প্রকাশিত হয়েছে।
Citec ডেইলির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মানুষ প্রচুর পরিমাণে ভূগর্ভস্থ জল পাম্পিং করে বের করে নিয়েছে। পৃথিবী দুই দশকেরও কম সময়ে ৪.৩৬ সেমি / বছর গতিতে প্রায় ৮০ সেন্টিমিটার পূর্ব দিকে হেলে গিয়েছে এর ফলে। এই গবেষণাটি জিওফিজিক্যাল রিসার্চ লেটারে প্রকাশিত হয়েছে।
জিওফিজিক্যাল রিসার্চ লেটারস হল AGU-এর জার্নাল, যা পৃথিবী এবং মহাকাশ বিজ্ঞানের প্রভাব নিয়ে সংক্ষিপ্ত আকারের গবেষণা করে। জলবায়ু মডেলের উপর ভিত্তি করে বিজ্ঞানীরা পূর্বে অনুমান করেছিলেন, মানুষ ১৯৯৩ থেকে ২০১০ সাল পর্যন্ত ২,১৫০ গিগাটন ভূগর্ভস্থ জল পাম্প করে বের করেছে। যা ৬ মিলিমিটারের বেশি (0.24 ইঞ্চি) সমুদ্রপৃষ্ঠের বৃদ্ধির সমান ছিল।
জিওফিজিক্যাল রিসার্চ লেটারস হল AGU-এর জার্নাল, যা পৃথিবী এবং মহাকাশ বিজ্ঞানের প্রভাব নিয়ে সংক্ষিপ্ত আকারের গবেষণা করে। জলবায়ু মডেলের উপর ভিত্তি করে বিজ্ঞানীরা পূর্বে অনুমান করেছিলেন, মানুষ ১৯৯৩ থেকে ২০১০ সাল পর্যন্ত ২,১৫০ গিগাটন ভূগর্ভস্থ জল পাম্প করে বের করেছে। যা ৬ মিলিমিটারের বেশি (0.24 ইঞ্চি) সমুদ্রপৃষ্ঠের বৃদ্ধির সমান ছিল।
গবেষণায় এটাও প্রকাশ পেয়েছে, ভূগর্ভস্থ জলের বেশির ভাগই ব্যবহার করা হয়েছে পৃথিবীর দুটি অঞ্চলে- আমেরিকার পশ্চিমাঞ্চল এবং উত্তর-পশ্চিম ভারত। ওয়েন সিও, সিউল ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির একজন ভূ-পদার্থবিজ্ঞানী যিনি গবেষণার নেতৃত্ব দিয়েছেন, বলেছেন, ভূগর্ভস্থ জলের কমে যাওয়া পৃথিবীর রোটেশনাল পোল-এর উপর সবচেয়ে বেশি প্রভাব ফেলে।
গবেষণায় এটাও প্রকাশ পেয়েছে, ভূগর্ভস্থ জলের বেশির ভাগই ব্যবহার করা হয়েছে পৃথিবীর দুটি অঞ্চলে- আমেরিকার পশ্চিমাঞ্চল এবং উত্তর-পশ্চিম ভারত। ওয়েন সিও, সিউল ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির একজন ভূ-পদার্থবিজ্ঞানী যিনি গবেষণার নেতৃত্ব দিয়েছেন, বলেছেন, ভূগর্ভস্থ জলের কমে যাওয়া পৃথিবীর রোটেশনাল পোল-এর উপর সবচেয়ে বেশি প্রভাব ফেলে।
ভারতে পঞ্জাব ও হরিয়ানার বিভিন্ন এলাকায় গত কয়েক বছর ধরে ব্যাপক হারে ভূগর্ভস্থ জল ব্যবহার করা হচ্ছে। গবেষকরা মনে করেন, এক জায়গা থেকে প্রচুর জল বের করার পর তা সাধারণত নদী ও সাগরেই প্রবাহিত হয়।
ভারতে পঞ্জাব ও হরিয়ানার বিভিন্ন এলাকায় গত কয়েক বছর ধরে ব্যাপক হারে ভূগর্ভস্থ জল ব্যবহার করা হচ্ছে। গবেষকরা মনে করেন, এক জায়গা থেকে প্রচুর জল বের করার পর তা সাধারণত নদী ও সাগরেই প্রবাহিত হয়।
ওয়েন সিও আরও বলেছেন, পৃথিবীর ঘূর্ণনে আসলে অনেক পরিবর্তন হয়েছে। পৃথিবীর জলবায়ুতেও প্রভাব ফেলেছে ভূগর্ভস্থ জল কমে যাওয়া।
ওয়েন সিও আরও বলেছেন, পৃথিবীর ঘূর্ণনে আসলে অনেক পরিবর্তন হয়েছে। পৃথিবীর জলবায়ুতেও প্রভাব ফেলেছে ভূগর্ভস্থ জল কমে যাওয়া।

Science: চাঁদে মানুষের পা-ই পড়েনি! আর্মস্ট্রংদের কাহিনি পুরোই বানানো? মেলে ভয়ঙ্কর ‘প্রমাণ’, জানুন

নাসার প্রকাশিত ছবি দেখে মনে হয়েছিল চাঁদের মাটিতে পোঁতা মার্কিন পতাকা যেন হাওয়ায় নড়ছে। এমনকী মার্কিন টেলিভিশনে সেই সময়ে দেখানো ভিডিওতেও নাকি দেখা গিয়েছিল পতাকা সামান্য উড়ছে। ‘কন্সপিরেসি থিওরিস্ট’রা প্রশ্ন করেছিলেন, বাতাসহীন চাঁদের মাটিতে পতাকা উড়ছে কী ভাবে? নাসা অবশ্য দাবি করেছিল, দীর্ঘ দিন ভাঁজ করা অবস্থায় থাকার ফলে ছবিতে পতাকা ওই রকম দেখতে লাগছিল।
নাসার প্রকাশিত ছবি দেখে মনে হয়েছিল চাঁদের মাটিতে পোঁতা মার্কিন পতাকা যেন হাওয়ায় নড়ছে। এমনকী মার্কিন টেলিভিশনে সেই সময়ে দেখানো ভিডিওতেও নাকি দেখা গিয়েছিল পতাকা সামান্য উড়ছে। ‘কন্সপিরেসি থিওরিস্ট’রা প্রশ্ন করেছিলেন, বাতাসহীন চাঁদের মাটিতে পতাকা উড়ছে কী ভাবে? নাসা অবশ্য দাবি করেছিল, দীর্ঘ দিন ভাঁজ করা অবস্থায় থাকার ফলে ছবিতে পতাকা ওই রকম দেখতে লাগছিল।
নাসার এই ছবিতে দেখা যাচ্ছে চন্দ্রযান যে জায়গায় চাঁদের মাটি ছুঁয়েছে, সেখানে অভিঘাতজনিত কোনও গর্তই তৈরিই হয়নি। ‘কন্সপিরেসি থিওরিস্ট’-সহ একাধিক বিজ্ঞানী এই ছবি দেখে প্রশ্ন তুলেছিলেন, আদৌ কি নাসার মহাকাশচারীরা চাঁদে নেমেছিলেন?
নাসার এই ছবিতে দেখা যাচ্ছে চন্দ্রযান যে জায়গায় চাঁদের মাটি ছুঁয়েছে, সেখানে অভিঘাতজনিত কোনও গর্তই তৈরিই হয়নি। ‘কন্সপিরেসি থিওরিস্ট’-সহ একাধিক বিজ্ঞানী এই ছবি দেখে প্রশ্ন তুলেছিলেন, আদৌ কি নাসার মহাকাশচারীরা চাঁদে নেমেছিলেন?
চাঁদে আলোর উত্স একটাই, সূর্য। নাসার ছবি কিন্তু সে কথা বলছে না বলেই দাবি করেছেন ‘কন্সপিরেসি থিওরিস্ট’রা। প্রমাণ হিসেবে তাঁরা বলেছেন, নাসার প্রকাশিত ছবিতে বিভিন্ন বস্তুর বিভিন্ন রকমের ছায়া দেখা গিয়েছে। যা একমাত্র সম্ভব আলোর একাধিক উত্স থাকলে। নাসা অবশ্য দাবি করেছিল, চাঁদের বুকে সূর্যের আলো পাহাড়ে প্রতিফলিত হয়ে এই বিভ্রান্তির সৃষ্টি করেছিল। কিন্তু পাহাড়ের পক্ষে এই রকম ছায়া তৈরি করা সম্ভব নয় বলে দাবি করেছিলেন এক দল বিজ্ঞানী।
চাঁদে আলোর উত্স একটাই, সূর্য। নাসার ছবি কিন্তু সে কথা বলছে না বলেই দাবি করেছেন ‘কন্সপিরেসি থিওরিস্ট’রা। প্রমাণ হিসেবে তাঁরা বলেছেন, নাসার প্রকাশিত ছবিতে বিভিন্ন বস্তুর বিভিন্ন রকমের ছায়া দেখা গিয়েছে। যা একমাত্র সম্ভব আলোর একাধিক উত্স থাকলে। নাসা অবশ্য দাবি করেছিল, চাঁদের বুকে সূর্যের আলো পাহাড়ে প্রতিফলিত হয়ে এই বিভ্রান্তির সৃষ্টি করেছিল। কিন্তু পাহাড়ের পক্ষে এই রকম ছায়া তৈরি করা সম্ভব নয় বলে দাবি করেছিলেন এক দল বিজ্ঞানী।
নাসা দাবি করেছিল, ‘অ্যাপোলো-১১’ গিয়েছিল ‘ভ্যান অ্যালিয়েন রেডিয়েশন বেল্ট’ দিয়ে। ‘ভ্যান অ্যালিয়েন রেডিয়েশন বেল্ট’ একটি নির্দিষ্ট অঞ্চলেই থাকে। ‘কন্সপিরেসি থিওরিস্ট’দের দাবি ছিল, ওই বেল্ট দিয়ে অতটা সময় ধরে গেলে মহাকাশচারীরা স্রেফ ঝল্‌সে যেতেন। নাসা পাল্টা যুক্তি দিয়েছিল, ‘‘অ্যাপোলো-১১’ মহাকাশযান খুব কম সময় বেল্টের সংস্পর্শে এসেছিল। তাই মহাকাশচারীদের অতটা ক্ষতি হয়নি।’’
নাসা দাবি করেছিল, ‘অ্যাপোলো-১১’ গিয়েছিল ‘ভ্যান অ্যালিয়েন রেডিয়েশন বেল্ট’ দিয়ে। ‘ভ্যান অ্যালিয়েন রেডিয়েশন বেল্ট’ একটি নির্দিষ্ট অঞ্চলেই থাকে। ‘কন্সপিরেসি থিওরিস্ট’দের দাবি ছিল, ওই বেল্ট দিয়ে অতটা সময় ধরে গেলে মহাকাশচারীরা স্রেফ ঝল্‌সে যেতেন। নাসা পাল্টা যুক্তি দিয়েছিল, ‘‘অ্যাপোলো-১১’ মহাকাশযান খুব কম সময় বেল্টের সংস্পর্শে এসেছিল। তাই মহাকাশচারীদের অতটা ক্ষতি হয়নি।’’
চন্দ্রাভিযানের ছবি প্রকাশের পর আরও একটি প্রশ্ন তুলতে শুরু করেন একদল বিজ্ঞানী। তাঁদের মতে, চন্দ্রাভিযানের যে ছবি নাসা প্রকাশ করেছে, তাতে দেখা গিয়েছে মহাকাশচারীর হেলমেটের কাচে একটি অস্পষ্ট ছবি ধরা পড়েছে। যেখানে দড়ি বা তারে ঝুলছে একটি বস্তু। এমন দৃশ্য নাকি ফিল্ম স্টুডিওয় দেখা যায় বলে দাবি ওই বিজ্ঞানীদের। নিম্নমানের ছবির দোহাই দিয়ে এই অভিযোগও খারিজ করে দেয় নাসা।
চন্দ্রাভিযানের ছবি প্রকাশের পর আরও একটি প্রশ্ন তুলতে শুরু করেন একদল বিজ্ঞানী। তাঁদের মতে, চন্দ্রাভিযানের যে ছবি নাসা প্রকাশ করেছে, তাতে দেখা গিয়েছে মহাকাশচারীর হেলমেটের কাচে একটি অস্পষ্ট ছবি ধরা পড়েছে। যেখানে দড়ি বা তারে ঝুলছে একটি বস্তু। এমন দৃশ্য নাকি ফিল্ম স্টুডিওয় দেখা যায় বলে দাবি ওই বিজ্ঞানীদের। নিম্নমানের ছবির দোহাই দিয়ে এই অভিযোগও খারিজ করে দেয় নাসা।
আরও একটি গুরুত্বপূর্ণ অভিযোগ ওঠে ‘অ্যাপোলো-১১’র চন্দ্রাভিযানের ভিডিও এবং ছবি নিয়ে। ‘কন্সপিরেসি থিওরিস্ট’রা প্রশ্ন তোলেন, ছবিতে দেখা গিয়েছে পরিষ্কার আকাশ। কোনও মেঘ নেই। তবে কেন কোনও তারা দেখা যাচ্ছে না? এ ক্ষেত্রেও নাসার তরফে যুক্তি দেখানো হয়, ‘‘ছবিটি নিম্ন মানের হওয়ায় তারা স্পষ্ট ভাবে দেখা যায়নি।’’
আরও একটি গুরুত্বপূর্ণ অভিযোগ ওঠে ‘অ্যাপোলো-১১’র চন্দ্রাভিযানের ভিডিও এবং ছবি নিয়ে। ‘কন্সপিরেসি থিওরিস্ট’রা প্রশ্ন তোলেন, ছবিতে দেখা গিয়েছে পরিষ্কার আকাশ। কোনও মেঘ নেই। তবে কেন কোনও তারা দেখা যাচ্ছে না? এ ক্ষেত্রেও নাসার তরফে যুক্তি দেখানো হয়, ‘‘ছবিটি নিম্ন মানের হওয়ায় তারা স্পষ্ট ভাবে দেখা যায়নি।’’
চন্দ্রাভিযানের যে সব ছবি প্রকাশ করেছে নাসা, তার মধ্যে একটি ছবিতে দেখা গিয়েছে চাঁদে থাকা একটি নুড়ির গায়ে ইংরেজি হরফে ‘সি’ লেখা এবং একটি ‘ক্রস’ দাগ রয়েছে। সমালোচকদের দাবি, স্টুডিওতে শ্যুট করার সময় নাকি এই সংকেত ব্যবহার করা হয়েছিল। যদিও এই অভিযোগ উড়িয়ে দিয়ে নাসার দাবি, ‘‘ফোটো ডেভলপ করতে গিয়ে ওই লেখা ও দাগ ব্যবহার করা হয়েছে।’’
চন্দ্রাভিযানের যে সব ছবি প্রকাশ করেছে নাসা, তার মধ্যে একটি ছবিতে দেখা গিয়েছে চাঁদে থাকা একটি নুড়ির গায়ে ইংরেজি হরফে ‘সি’ লেখা এবং একটি ‘ক্রস’ দাগ রয়েছে। সমালোচকদের দাবি, স্টুডিওতে শ্যুট করার সময় নাকি এই সংকেত ব্যবহার করা হয়েছিল। যদিও এই অভিযোগ উড়িয়ে দিয়ে নাসার দাবি, ‘‘ফোটো ডেভলপ করতে গিয়ে ওই লেখা ও দাগ ব্যবহার করা হয়েছে।’’
ছবিগুলিতে দেখা যাচ্ছে, বেশ কয়েকটি ‘ক্রস’ দাগ রয়েছে। মহাকাশচারীর ক্যামেরায় স্কেলিং করার জন্য ওই ‘ক্রস’ দাগ ফুটে উঠেছে। ছবিটি বিকৃত করা হয়েছে বলে অভিযোগ সমালোচকদের।
ছবিগুলিতে দেখা যাচ্ছে, বেশ কয়েকটি ‘ক্রস’ দাগ রয়েছে। মহাকাশচারীর ক্যামেরায় স্কেলিং করার জন্য ওই ‘ক্রস’ দাগ ফুটে উঠেছে। ছবিটি বিকৃত করা হয়েছে বলে অভিযোগ সমালোচকদের।
চন্দ্রাভিযানের নানা ছবির ব্যাকগ্রাউন্ড মেশানো হয়েছে বলে দাবি সমালোচকদের।
চন্দ্রাভিযানের নানা ছবির ব্যাকগ্রাউন্ড মেশানো হয়েছে বলে দাবি সমালোচকদের।
সর্বশেষ আরও একটি অকাট্য যুক্তি খাড়া করেছেন সমালোচকরা। মার্কিন চলচ্চিত্র পরিচালক স্ট্যানলি কুবরিকের সাক্ষাত্কার বেরনোর পর। তিনি দাবি করছিলেন, তত্কালীন মার্কিন সরকার চন্দ্রাভিযানের শ্যুট করার প্রস্তাব দেয়। এবং তিনিই নাকি সেই ফিল্ম শ্যুট করেছিলেন। অন্তত এমনটাই দাবি কুবরিকের।
সর্বশেষ আরও একটি অকাট্য যুক্তি খাড়া করেছেন সমালোচকরা। মার্কিন চলচ্চিত্র পরিচালক স্ট্যানলি কুবরিকের সাক্ষাত্কার বেরনোর পর। তিনি দাবি করছিলেন, তত্কালীন মার্কিন সরকার চন্দ্রাভিযানের শ্যুট করার প্রস্তাব দেয়। এবং তিনিই নাকি সেই ফিল্ম শ্যুট করেছিলেন। অন্তত এমনটাই দাবি কুবরিকের।