Tag Archives: Trending GK

Knowledge Story: বলুন তো, কোন নদী নিজের রং পাল্টাতে পারে? তাও আবার ৫টি রং

আমরা জানি যেকোনো চাকরির পরীক্ষাতে জেনারেল নলেজ হলো অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। যেকোনো চাকরির পরীক্ষাতে জিকে প্রায়শই এসে থাকে।
আমরা জানি যেকোনো চাকরির পরীক্ষাতে জেনারেল নলেজ হলো অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। যেকোনো চাকরির পরীক্ষাতে জিকে প্রায়শই এসে থাকে।
সাধারণ জ্ঞানের পাশাপাশি কারেন্ট অ্যাফেয়ার্সগুলি জেনে রাখা উচিত। এগুলি যেমন নলেজ বাড়াতে সাহায্য করে তেমন দেশ-বিদেশের অনেক তথ্যগুলি জানা যায়।
সাধারণ জ্ঞানের পাশাপাশি কারেন্ট অ্যাফেয়ার্সগুলি জেনে রাখা উচিত। এগুলি যেমন নলেজ বাড়াতে সাহায্য করে তেমন দেশ-বিদেশের অনেক তথ্যগুলি জানা যায়।
তবে আজ এই প্রতিবেদনে এমন একটি প্রশ্নটি নিয়ে আমরা হাজির হয়েছি সেটির উত্তর খুব একটা কঠিন নয়, কিন্তু তারপরও অনেকেই উত্তর দিতে গিয়ে ভুল করে থাকেন।
তবে আজ এই প্রতিবেদনে এমন একটি প্রশ্নটি নিয়ে আমরা হাজির হয়েছি সেটির উত্তর খুব একটা কঠিন নয়, কিন্তু তারপরও অনেকেই উত্তর দিতে গিয়ে ভুল করে থাকেন।
বলুন তো, বিশ্বের কোন নদী নিজের রং পাল্টাতে পারে? শুনতে অবাক লাগলেও এটাই সত্যি। তাও আবার এক নয় একাধিক রং পাল্টাতে পারে নদীটি। এই প্রশ্নের উত্তর অনেকের অজানা।
বলুন তো, বিশ্বের কোন নদী নিজের রং পাল্টাতে পারে? শুনতে অবাক লাগলেও এটাই সত্যি। তাও আবার এক নয় একাধিক রং পাল্টাতে পারে নদীটি। এই প্রশ্নের উত্তর অনেকের অজানা।
সেই নদীর নাম হল ক্যানো ক্রিস্টালস। এটি  কলম্বিয়ার একটি নদী যা সিয়েরা দে লা ম্যাকারেনায় অবস্থিত। বছরের বেশিরভাগ সময়, ক্যানো ক্রিস্টালেস অন্য যে কোনও নদী থেকে আলাদা করা যায় না। নিস্তেজ সবুজ শ্যাওলায় আচ্ছাদিত থাকে।
সেই নদীর নাম হল ক্যানো ক্রিস্টালস। এটি কলম্বিয়ার একটি নদী যা সিয়েরা দে লা ম্যাকারেনায় অবস্থিত। বছরের বেশিরভাগ সময়, ক্যানো ক্রিস্টালেস অন্য যে কোনও নদী থেকে আলাদা করা যায় না। নিস্তেজ সবুজ শ্যাওলায় আচ্ছাদিত থাকে।
তবে গ্রীষ্ম ও শীতের মাঝখানের  সময়ে এই ক্যানো ক্রিস্টালস নদীতে অদ্ভূত পরিবর্তন লক্ষ্য করা যায়। মোট পাঁচটি রং দেখা যায় এই নদীতে। যা দেখতে ভিড় জমান পর্যটকরা।
তবে গ্রীষ্ম ও শীতের মাঝখানের সময়ে এই ক্যানো ক্রিস্টালস নদীতে অদ্ভূত পরিবর্তন লক্ষ্য করা যায়। মোট পাঁচটি রং দেখা যায় এই নদীতে। যা দেখতে ভিড় জমান পর্যটকরা।

Knowledge Story: বলুন তো, কোন প্রাণীর ঘামের রং গোলাপি? উত্তর অজানা ৯৯ শতাংশের

আমরা জানি যেকোনো চাকরির পরীক্ষাতে জেনারেল নলেজ হলো অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। যেকোনো চাকরির পরীক্ষাতে জিকে প্রায়শই এসে থাকে।
আমরা জানি যেকোনো চাকরির পরীক্ষাতে জেনারেল নলেজ হলো অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। যেকোনো চাকরির পরীক্ষাতে জিকে প্রায়শই এসে থাকে।
সাধারণ জ্ঞানের পাশাপাশি কারেন্ট অ্যাফেয়ার্সগুলি জেনে রাখা উচিত। এগুলি যেমন নলেজ বাড়াতে সাহায্য করে তেমন দেশ-বিদেশের অনেক তথ্যগুলি জানা যায়।
সাধারণ জ্ঞানের পাশাপাশি কারেন্ট অ্যাফেয়ার্সগুলি জেনে রাখা উচিত। এগুলি যেমন নলেজ বাড়াতে সাহায্য করে তেমন দেশ-বিদেশের অনেক তথ্যগুলি জানা যায়।
তবে আজ এই প্রতিবেদনে এমন একটি প্রশ্নটি নিয়ে আমরা হাজির হয়েছি সেটির উত্তর খুব একটা কঠিন নয়, কিন্তু তারপরও অনেকেই উত্তর দিতে গিয়ে ভুল করে থাকেন।
তবে আজ এই প্রতিবেদনে এমন একটি প্রশ্নটি নিয়ে আমরা হাজির হয়েছি সেটির উত্তর খুব একটা কঠিন নয়, কিন্তু তারপরও অনেকেই উত্তর দিতে গিয়ে ভুল করে থাকেন।
বলুন তো, কোম প্রাণীর ঘামের রং গোলাপি  হয়ে থাকে? এই প্রশ্ন শুনে অনেকেই ঘাবড়ে যেতে পারেন। তবে এটা সত্যি। এমন একটি প্রাণী রয়েছে তার ত্বক থেকে গোলাপি রঙের ঘাম বেরোয়।
বলুন তো, কোম প্রাণীর ঘামের রং গোলাপি হয়ে থাকে? এই প্রশ্ন শুনে অনেকেই ঘাবড়ে যেতে পারেন। তবে এটা সত্যি। এমন একটি প্রাণী রয়েছে তার ত্বক থেকে গোলাপি রঙের ঘাম বেরোয়।
সেই প্রাণীর নাম হল জলহস্তী। এই ঘামকে অনেকে 'রক্ত ঘাম' বলে থাকে। এটি জলহস্তীর ত্বক থেকে আসে এবং হিপ্পোর ত্বককে রক্ষা করতে প্রাকৃতিক মলম হিসেবে কাজ করে থাকে।
সেই প্রাণীর নাম হল জলহস্তী। এই ঘামকে অনেকে ‘রক্ত ঘাম’ বলে থাকে। এটি জলহস্তীর ত্বক থেকে আসে এবং হিপ্পোর ত্বককে রক্ষা করতে প্রাকৃতিক মলম হিসেবে কাজ করে থাকে।
জলহস্তীর  ত্বকের বিশেষ গ্রন্থিগুলি থেকে একটি লালচে তৈলাক্ত তরল নিঃসরণ। যা দেখে লালচে বা গোলাপি রঙের মনে হয়। জলহস্তীর ত্বক রোদে শুকিয়ে যাওয়া এবং পোড়া উভয় ক্ষেত্রেই এটি খুব কার্যকরী।
জলহস্তীর ত্বকের বিশেষ গ্রন্থিগুলি থেকে একটি লালচে তৈলাক্ত তরল নিঃসরণ। যা দেখে লালচে বা গোলাপি রঙের মনে হয়। জলহস্তীর ত্বক রোদে শুকিয়ে যাওয়া এবং পোড়া উভয় ক্ষেত্রেই এটি খুব কার্যকরী।

GK: বলতে পারবেন, পশ্চিমবঙ্গের সবচেয়ে পরিস্কার-পরিচ্ছন্ন শহর কোনটি? রিপোর্ট প্রকাশ, নামটি শুনলে চমকে উঠবেন নিশ্চিত

পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন শহরের নিরিখে রাজ্যের মধ্যে প্রথম স্থান অধিকার করল বৈদ্যবাটি পুরসভা। দেশের হাউজ়িং ও আরবান অ্যাফেয়ার্স মন্ত্রকের বিচারে ২০২৩ সালে স্বচ্ছ ভারত মিশনে গঙ্গার পশ্চিম তীরের শহর বৈদ্যবাটি পুরসভা বিরল সম্মানে ভূষিত হয়েছে।
পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন শহরের নিরিখে রাজ্যের মধ্যে প্রথম স্থান অধিকার করল বৈদ্যবাটি পুরসভা। দেশের হাউজ়িং ও আরবান অ্যাফেয়ার্স মন্ত্রকের বিচারে ২০২৩ সালে স্বচ্ছ ভারত মিশনে গঙ্গার পশ্চিম তীরের শহর বৈদ্যবাটি পুরসভা বিরল সম্মানে ভূষিত হয়েছে।
দেশের এক লক্ষ শহরের মধ্যে ৪২৬ নম্বরে ও পশ্চিমবঙ্গের মধ্যে পয়লা নম্বরে উঠে এসেছে বৈদ্যবাটি। রাজ্যের মধ্যে পরিচ্ছন্ন শহরের মর্যাদা প্রাপ্তিতে খুশির হাওয়া বইছে পুরপ্রশাসন এবং পুরকর্মীদের অন্দরে।
দেশের এক লক্ষ শহরের মধ্যে ৪২৬ নম্বরে ও পশ্চিমবঙ্গের মধ্যে পয়লা নম্বরে উঠে এসেছে বৈদ্যবাটি। রাজ্যের মধ্যে পরিচ্ছন্ন শহরের মর্যাদা প্রাপ্তিতে খুশির হাওয়া বইছে পুরপ্রশাসন এবং পুরকর্মীদের অন্দরে।
পুরসভা সূত্রে জানা গিয়েছে, স্বচ্ছ ভারত মিশন প্রকল্পে কেন্দ্রীয় হাউজ়িং ও আরবান অ্যাফেয়ার্স মন্ত্রক রাজ্যকে সে কথা জানিয়েছিল। এ বছর জানুয়ারি মাসে রাজ্য সরকার পুর ও নগরোন্নয়ন দফতরের মাধ্যমে বৈদ্যবাটি পুরসভাকে সেরা পরিচ্ছন্ন শহরের কথা জানিয়েছে।
পুরসভা সূত্রে জানা গিয়েছে, স্বচ্ছ ভারত মিশন প্রকল্পে কেন্দ্রীয় হাউজ়িং ও আরবান অ্যাফেয়ার্স মন্ত্রক রাজ্যকে সে কথা জানিয়েছিল। এ বছর জানুয়ারি মাসে রাজ্য সরকার পুর ও নগরোন্নয়ন দফতরের মাধ্যমে বৈদ্যবাটি পুরসভাকে সেরা পরিচ্ছন্ন শহরের কথা জানিয়েছে।
গত বছর সেপ্টেম্বর মাসে কেন্দ্রীয় মন্ত্রকের ১৬ জনের একটি প্রতিনিধি দল বৈদ্যবাটি শহরে এসেছিলেন। প্রায় এক সপ্তাহ ওই প্রতিনিধিরা শহরে বর্জ্য নিষ্কাশন, পচনশীল ও অপচনশীল বর্জ্যের পৃথকীকরণ ও পুনর্ব্যবহারের বিষয়গুলি খতিয়ে দেখেন। সেই সঙ্গে নিকাশি, রাস্তাঘাটের পরিচ্ছন্নতা সেগুলিও খতিয়ে দেখা হয়। এ ছাড়া জল অপচয় রোধ ও জল সঞ্চয়ে পুরসভার কার্যকরী ভূমিকা খতিয়ে দেখেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রকের প্রতিনিধিরা।
গত বছর সেপ্টেম্বর মাসে কেন্দ্রীয় মন্ত্রকের ১৬ জনের একটি প্রতিনিধি দল বৈদ্যবাটি শহরে এসেছিলেন। প্রায় এক সপ্তাহ ওই প্রতিনিধিরা শহরে বর্জ্য নিষ্কাশন, পচনশীল ও অপচনশীল বর্জ্যের পৃথকীকরণ ও পুনর্ব্যবহারের বিষয়গুলি খতিয়ে দেখেন। সেই সঙ্গে নিকাশি, রাস্তাঘাটের পরিচ্ছন্নতা সেগুলিও খতিয়ে দেখা হয়। এ ছাড়া জল অপচয় রোধ ও জল সঞ্চয়ে পুরসভার কার্যকরী ভূমিকা খতিয়ে দেখেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রকের প্রতিনিধিরা।
জলাধারের চারপাশের পরিচ্ছন্নতা ও স্বচ্ছতার মাপকাঠিতে রাজ্যের অন্য পুরসভাগুলিকে পিছনের সারিতে ফেলে দিয়েছে বৈদ্যবাটি পুরসভা। কেন্দ্রের বিচারে বৈদ্যবাটি পুরসভার রিপোর্ট কার্ড থেকে জানা গিয়েছে, স্বচ্ছ ভারত প্রকল্পের মাধ্যমে চলা বিভিন্ন বিষয়ে সমীক্ষার নিরিখে বাড়ি বাড়ি আর্বজনা সংগ্রহের ক্ষেত্রে ৯৬% কাজ সুষ্ঠু ভাবে করেছে বৈদ্যবাটি পুরসভা।
জলাধারের চারপাশের পরিচ্ছন্নতা ও স্বচ্ছতার মাপকাঠিতে রাজ্যের অন্য পুরসভাগুলিকে পিছনের সারিতে ফেলে দিয়েছে বৈদ্যবাটি পুরসভা। কেন্দ্রের বিচারে বৈদ্যবাটি পুরসভার রিপোর্ট কার্ড থেকে জানা গিয়েছে, স্বচ্ছ ভারত প্রকল্পের মাধ্যমে চলা বিভিন্ন বিষয়ে সমীক্ষার নিরিখে বাড়ি বাড়ি আর্বজনা সংগ্রহের ক্ষেত্রে ৯৬% কাজ সুষ্ঠু ভাবে করেছে বৈদ্যবাটি পুরসভা।
বর্জ্য সংগ্রহের পর সঠিক ভাবে পচন ও অপচনশীল বর্জ্যকে ৮৩% সঠিক কাজে ব্যবহার করা হয়েছে। বর্জ্য নিষ্কাশনের ক্ষেত্রে কোনও গাফিলতি নজরে আসেনি।
বর্জ্য সংগ্রহের পর সঠিক ভাবে পচন ও অপচনশীল বর্জ্যকে ৮৩% সঠিক কাজে ব্যবহার করা হয়েছে। বর্জ্য নিষ্কাশনের ক্ষেত্রে কোনও গাফিলতি নজরে আসেনি।
এ ছাড়া শহরের বসবাসকারী ও বাজারহাট এলাকার দু’টি ক্ষেত্রেই ৯৪% স্থানে পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা বজায় ছিল। শহরের বিভিন্ন এলাকায় থাকা পুকুর ও জলাশয়গুলির মধ্যে ৮৮% পরিষ্কারের জন্য নজর কেড়েছিল কেন্দ্রীয় মন্ত্রকের প্রতিনিধিদের। জনসাধারণের জন্য ব্যবহৃত শৌচালয়ের মধ্যে ৮৩% ছিল পরিষ্কার।
এ ছাড়া শহরের বসবাসকারী ও বাজারহাট এলাকার দু’টি ক্ষেত্রেই ৯৪% স্থানে পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা বজায় ছিল। শহরের বিভিন্ন এলাকায় থাকা পুকুর ও জলাশয়গুলির মধ্যে ৮৮% পরিষ্কারের জন্য নজর কেড়েছিল কেন্দ্রীয় মন্ত্রকের প্রতিনিধিদের। জনসাধারণের জন্য ব্যবহৃত শৌচালয়ের মধ্যে ৮৩% ছিল পরিষ্কার।

GK: সাত বছর! এমন প্রাণীর কথা কখনও শোনেননি, বিজ্ঞানীরাও চমকে উঠছেন! জেনে আঁতকে উঠবেন

দুই একদিন নয়, মাসও নয়, নয় দুই এক বছরও। টানা সাত বছর ধরে একই জায়গায় স্থির হয়ে থাকা এক প্রাণীর সন্ধান মিলেছে এবার। ইউরোপের গবেষকরা সামুদ্রিক স্যালামান্ডার নামের এই প্রাণীর খোঁজ পেয়েছেন। এটি গিরগিটি সদৃশ উভচর জীব। গুহাবাসী স্যালামান্ডারও বলা হয়ে থাকে এই প্রাণীকে।
দুই একদিন নয়, মাসও নয়, নয় দুই এক বছরও। টানা সাত বছর ধরে একই জায়গায় স্থির হয়ে থাকা এক প্রাণীর সন্ধান মিলেছে এবার। ইউরোপের গবেষকরা সামুদ্রিক স্যালামান্ডার নামের এই প্রাণীর খোঁজ পেয়েছেন। এটি গিরগিটি সদৃশ উভচর জীব। গুহাবাসী স্যালামান্ডারও বলা হয়ে থাকে এই প্রাণীকে।
ফক্স নিউজ বলছে, এই স্যালামান্ডার দীর্ঘ বছর পর্যন্ত জীবিত থাকে। আর নড়াচড়া না করে একই জায়গায় প্রায় ৭ বছর ধরে স্থির হয়ে থাকতে দেখা গেছে একটি স্যালামান্ডারকে।
ফক্স নিউজ বলছে, এই স্যালামান্ডার দীর্ঘ বছর পর্যন্ত জীবিত থাকে। আর নড়াচড়া না করে একই জায়গায় প্রায় ৭ বছর ধরে স্থির হয়ে থাকতে দেখা গেছে একটি স্যালামান্ডারকে।
গবেষকরা এই প্রাণীটিকে দুই হাজার ৫৬৯ দিন স্থির হয়ে এক জায়গাতেই অবস্থান করতে দেখেছেন।
গবেষকরা এই প্রাণীটিকে দুই হাজার ৫৬৯ দিন স্থির হয়ে এক জায়গাতেই অবস্থান করতে দেখেছেন।
গত ২৮ জানুয়ারি জার্নাল অব জুওলজিতে প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে এ সংক্রান্ত তথ্য তুলে ধরেন বসনিয়া ও হার্জেগোভিনার একদল বিজ্ঞানী।
গত ২৮ জানুয়ারি জার্নাল অব জুওলজিতে প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে এ সংক্রান্ত তথ্য তুলে ধরেন বসনিয়া ও হার্জেগোভিনার একদল বিজ্ঞানী।
এই গবেষণার নেতৃত্ব দেন হাঙ্গেরির ইয়োতোভোস লোর‌্যান্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষক গার্গেলি বালাস। তিনি বলেন, একই জায়গায় স্থির হয়ে থাকে এই স্যালামান্ডার। এ সময়টাতে প্রাণীগুলো কিছুই করে না।
এই গবেষণার নেতৃত্ব দেন হাঙ্গেরির ইয়োতোভোস লোর‌্যান্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষক গার্গেলি বালাস। তিনি বলেন, একই জায়গায় স্থির হয়ে থাকে এই স্যালামান্ডার। এ সময়টাতে প্রাণীগুলো কিছুই করে না।
ইউরোপের বিভিন্ন গুহায় বসবাস করে গুহাবাসী স্যালামান্ডার। অন্ধকারচ্ছন্ন জায়গায় অবস্থান তাদের। প্রাণীটির শরীরের চামড়া ফ্যাকাশে বর্ণের এবং চোখ নেই। খাদ্য ছাড়াও বছরের পর বছর বাঁচতে পারে এই স্যালামান্ডার।

ইউরোপের বিভিন্ন গুহায় বসবাস করে গুহাবাসী স্যালামান্ডার। অন্ধকারচ্ছন্ন জায়গায় অবস্থান তাদের। প্রাণীটির শরীরের চামড়া ফ্যাকাশে বর্ণের এবং চোখ নেই। খাদ্য ছাড়াও বছরের পর বছর বাঁচতে পারে এই স্যালামান্ডার।
একই প্রজাতির প্রাণীকে কাছে পেলে কোনও কোনও ছোটো স্যালামান্ডার হয়তো এক স্থান থেকে অন্য স্থানে যেতে পারে; তবে সেটিও ঘটে খুব বিরল। এক যুগে একবার এ রকম ঘটনার দেখা মেলে।
একই প্রজাতির প্রাণীকে কাছে পেলে কোনও কোনও ছোটো স্যালামান্ডার হয়তো এক স্থান থেকে অন্য স্থানে যেতে পারে; তবে সেটিও ঘটে খুব বিরল। এক যুগে একবার এ রকম ঘটনার দেখা মেলে।

Knowledge Story: সাদা না হলুদ! বলুন তো, দুধের আসল রং কী? ৯০% মানুষই জানেন না সঠিক উত্তর, আপনার জানা আছে?

দুধের পুষ্টিগুণের কথা সকলেরই জানা৷ এমনকি চিকিৎসকেরা সবাইকে দুধ খাওয়ার পরামর্শ গেন৷ কারণ গরুর দুধে ক্যানসারের ঝুঁকি কমানোর ক্ষমতা রয়েছে। এতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ডি পাওয়া যায়। শুধু তাই নয়, এতে পাওয়া ভিটামিন এ দৃষ্টিশক্তি বাড়াতে সাহায্য করে।
দুধের পুষ্টিগুণের কথা সকলেরই জানা৷ এমনকি চিকিৎসকেরা সবাইকে দুধ খাওয়ার পরামর্শ গেন৷ কারণ গরুর দুধে ক্যানসারের ঝুঁকি কমানোর ক্ষমতা রয়েছে। এতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ডি পাওয়া যায়। শুধু তাই নয়, এতে পাওয়া ভিটামিন এ দৃষ্টিশক্তি বাড়াতে সাহায্য করে।
রাতকানা, চোখের সাদা অংশে দাগের মতো সমস্যা থাকলে গরুর দুধ খুবই উপকারী বলে মনে করা হয়। কিন্তু কখনও কি ভেবে দেখেছেন গরুর দুধ সাদা হয় না কেন? এর মধ্যে হলদেটে ভাব দেখা যায় কেন? জেনে নিন এর আসল কারণ৷
রাতকানা, চোখের সাদা অংশে দাগের মতো সমস্যা থাকলে গরুর দুধ খুবই উপকারী বলে মনে করা হয়। কিন্তু কখনও কি ভেবে দেখেছেন গরুর দুধ সাদা হয় না কেন? এর মধ্যে হলদেটে ভাব দেখা যায় কেন? জেনে নিন এর আসল কারণ৷
মহিষ হোক বা ছাগল সব প্রাণীর দুধই সাদা রঙের হয়৷ তবে গরুর দুধের মধ্যে হলদেটে ভাব কেন দেখা যায়, তা ব্যাখা করেছেন বিজ্ঞানীরা৷
মহিষ হোক বা ছাগল সব প্রাণীর দুধই সাদা রঙের হয়৷ তবে গরুর দুধের মধ্যে হলদেটে ভাব কেন দেখা যায়, তা ব্যাখা করেছেন বিজ্ঞানীরা৷
বিজ্ঞানীদের মতে, দুধে ক্যালসিয়ামের পাশাপাশি প্রোটিনও পাওয়া যায়। 'কেসিন' নামের এই প্রোটিনের কারণে বেশির ভাগ দুধ সাদা হয়। কিন্তু গরুর দুধে 'ক্যারোটিন' নামক প্রোটিন থাকে। এই কারণে গরুর দুধে হলুদ ভাব দেখা যায়।
বিজ্ঞানীদের মতে, দুধে ক্যালসিয়ামের পাশাপাশি প্রোটিনও পাওয়া যায়। ‘কেসিন’ নামের এই প্রোটিনের কারণে বেশির ভাগ দুধ সাদা হয়। কিন্তু গরুর দুধে ‘ক্যারোটিন’ নামক প্রোটিন থাকে। এই কারণে গরুর দুধে হলুদ ভাব দেখা যায়।
জানা গেছে, দুধের হলুদতাও নির্ভর করে  খাদ্যের উপর। কারণ গাছে ভিটামিন এ থাকে না। এর কারণ প্রোভিটামিন, যাকে বলা হয় ক্যারোটিনয়েড। প্রাণীরা গিলে ফেলার সঙ্গে সঙ্গে তা ভিটামিন এ তে রূপান্তরিত হয়।
জানা গেছে, দুধের হলুদতাও নির্ভর করে খাদ্যের উপর। কারণ গাছে ভিটামিন এ থাকে না। এর কারণ প্রোভিটামিন, যাকে বলা হয় ক্যারোটিনয়েড। প্রাণীরা গিলে ফেলার সঙ্গে সঙ্গে তা ভিটামিন এ তে রূপান্তরিত হয়।
ক্যারোটিনয়েডের কারণে ফল ও সবজিতে কমলা ও হলুদ রং আসে। সবুজ শাক-সবজিতেও ক্যারোটিনয়েড থাকে। তবে ক্লোরোফিলের সবুজ রঙ তাদের ঢেকে দেয়। তাই তাদের সবুজ দেখায়। তা না হলে তাদের রংও হলুদ হয়ে যেত।
ক্যারোটিনয়েডের কারণে ফল ও সবজিতে কমলা ও হলুদ রং আসে। সবুজ শাক-সবজিতেও ক্যারোটিনয়েড থাকে। তবে ক্লোরোফিলের সবুজ রঙ তাদের ঢেকে দেয়। তাই তাদের সবুজ দেখায়। তা না হলে তাদের রংও হলুদ হয়ে যেত।knowle
অন্যদিকে, সাদা দুধে পাওয়া 'কেসিন' প্রোটিন ক্যালসিয়াম এবং ফসফেটের সঙ্গে মিলিত হয়ে ছোট ছোট কণা তৈরি করে, যাকে মাইকেল বলা হয়। এ ছাড়া দুধে চর্বির পরিমাণ বেশি থাকায় তা সাদা হয়। মাইসেলের উপর আলো পড়লে তা প্রতিসৃত হয়ে ছড়িয়ে পড়ে এবং দুধ সাদা দেখায়।  (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
অন্যদিকে, সাদা দুধে পাওয়া ‘কেসিন’ প্রোটিন ক্যালসিয়াম এবং ফসফেটের সঙ্গে মিলিত হয়ে ছোট ছোট কণা তৈরি করে, যাকে মাইকেল বলা হয়। এ ছাড়া দুধে চর্বির পরিমাণ বেশি থাকায় তা সাদা হয়। মাইসেলের উপর আলো পড়লে তা প্রতিসৃত হয়ে ছড়িয়ে পড়ে এবং দুধ সাদা দেখায়। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)

GK: বলুন তো, পৃথিবীর সবচেয়ে হিংস্র প্রাণী কোনটি? বাঘ-সিংহ-সাপ কোনওটাই কিন্তু নয়, নামটা শুনে মাথায় হাত দেবেন নিশ্চিত

হিংস্র প্রাণীর কথা বললেই আমাদের চোখের সামনে উঠে আসে বাঘ-সিংহের কথা। কিন্তু বাস্তবে পৃথিবীর প্রথম পাঁচ হিংস্র প্রাণীর তালিকায় বাঘ কিংবা সিংহ কারও নাম নেই। তবে যারা আছে, তাদের নাম রীতিমতো অবাক করে দেওয়া।
হিংস্র প্রাণীর কথা বললেই আমাদের চোখের সামনে উঠে আসে বাঘ-সিংহের কথা। কিন্তু বাস্তবে পৃথিবীর প্রথম পাঁচ হিংস্র প্রাণীর তালিকায় বাঘ কিংবা সিংহ কারও নাম নেই। তবে যারা আছে, তাদের নাম রীতিমতো অবাক করে দেওয়া।
সাম্প্রতিক একটি গবেষণায় দেখা গিয়েছে, পৃথিবীর সবচেয়ে বিষাক্ত ও হিংস্র প্রাণী অন্য কিছু নয়, অস্ট্রেলিয়ান বক্স জেলিফিশ! কী এই বক্স জেলিফিশ?
সাম্প্রতিক একটি গবেষণায় দেখা গিয়েছে, পৃথিবীর সবচেয়ে বিষাক্ত ও হিংস্র প্রাণী অন্য কিছু নয়, অস্ট্রেলিয়ান বক্স জেলিফিশ! কী এই বক্স জেলিফিশ?
বক্স জেলিফিশ হল সেই প্রাণী, যা সম্ভবত জেলিফিশের সকল প্রজাতির মধ্যে সবচেয়ে সুন্দর দেখতে। অসাধারণ তার রূপ, ঠিক যেন অনেকটা স্বচ্ছ পর্দার মতো। সামুদ্রিক এই প্রাণীটি প্রায় ১৫ফুট পর্যন্ত লম্বা হয়ে থাকে। সেই প্রাণীই এখন পৃথিবীর সবচেয়ে বিষাক্ত প্রাণী হিসেবে পরিচিত।

বক্স জেলিফিশ হল সেই প্রাণী, যা সম্ভবত জেলিফিশের সকল প্রজাতির মধ্যে সবচেয়ে সুন্দর দেখতে। অসাধারণ তার রূপ, ঠিক যেন অনেকটা স্বচ্ছ পর্দার মতো। সামুদ্রিক এই প্রাণীটি প্রায় ১৫ফুট পর্যন্ত লম্বা হয়ে থাকে। সেই প্রাণীই এখন পৃথিবীর সবচেয়ে বিষাক্ত প্রাণী হিসেবে পরিচিত।
এক একটি জেলিফিশে যে পরিমান বিষ থাকে, তাতে ৬০জন মানুষের মৃত্যু হতে পারে। বক্স জেলিফিশের বিষ আক্রন্তের হৃৎপিন্ড, স্নায়ুতন্ত্র ও ত্বকের কোষকে আক্রমণ করে। জলে সাঁতার কাটতে কাটতে একে ধরে একটু আদর করবেন ভাবছেন?
এক একটি জেলিফিশে যে পরিমান বিষ থাকে, তাতে ৬০জন মানুষের মৃত্যু হতে পারে। বক্স জেলিফিশের বিষ আক্রন্তের হৃৎপিন্ড, স্নায়ুতন্ত্র ও ত্বকের কোষকে আক্রমণ করে। জলে সাঁতার কাটতে কাটতে একে ধরে একটু আদর করবেন ভাবছেন?
ভুলেও সেটা করতে যাবেন না। সাধারণ একটা জেলিফিশের টেন্টাকল বা কর্ষিকার কাঁটার খোঁচা ত্বকে লাগলে চুলকানির মতো ত্বকের সমস্যা হতে পারে। কিন্তু বক্স জেলিফিশের একটি খোঁচা খেলে আপনার মৃত্যু হবে তিন মিনিটের মাথায়।
ভুলেও সেটা করতে যাবেন না। সাধারণ একটা জেলিফিশের টেন্টাকল বা কর্ষিকার কাঁটার খোঁচা ত্বকে লাগলে চুলকানির মতো ত্বকের সমস্যা হতে পারে। কিন্তু বক্স জেলিফিশের একটি খোঁচা খেলে আপনার মৃত্যু হবে তিন মিনিটের মাথায়।
ফিলিপাইনে প্রতি বছর ২০-৪০জন মানুষ মারা যান এই বক্স জেলিফিশের কারণে।
ফিলিপাইনে প্রতি বছর ২০-৪০জন মানুষ মারা যান এই বক্স জেলিফিশের কারণে।

Do You Know? কোন ‘দেশে’ মাত্র ৪০ মিনিট ‘রাত’ হয় বলুন তো…? মুহূর্তে চমকে দেবে নাম, গ্যারান্টি!

বর্তমান যুগে সাধারণ জ্ঞান আহরণের অন্যতম মাধ্যম হয়ে উঠেছে সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে থাকা নানা ধরণের ক্যুইজ ও প্রশ্নোত্তরমূলক ট্রেন্ডিং পোস্ট। এছাড়াও বই ও পত্র-পত্রিকা থেকেও নিজেকে ঋদ্ধ করা যায় নিত্যনতুন তথ্যে।
বর্তমান যুগে সাধারণ জ্ঞান আহরণের অন্যতম মাধ্যম হয়ে উঠেছে সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে থাকা নানা ধরণের ক্যুইজ ও প্রশ্নোত্তরমূলক ট্রেন্ডিং পোস্ট। এছাড়াও বই ও পত্র-পত্রিকা থেকেও নিজেকে ঋদ্ধ করা যায় নিত্যনতুন তথ্যে।
এই সমস্ত সাধারণ জ্ঞানের পরিধি যত ব্যাপ্ত হয় ততই যেমন বাড়ায় দেশ-বিদেশের জ্ঞান তেমনই এরই মধ্যে পাওয়া যায় বিজ্ঞান-ইতিহাস-ভূগোলের নানা রহস্যময় তথ্যের সন্ধান। আজ এমনই এক প্রাকৃতিক রহস্যের উত্তর খুঁজবো আমরা এই প্রতিবেদনে।
এই সমস্ত সাধারণ জ্ঞানের পরিধি যত ব্যাপ্ত হয় ততই যেমন বাড়ায় দেশ-বিদেশের জ্ঞান তেমনই এরই মধ্যে পাওয়া যায় বিজ্ঞান-ইতিহাস-ভূগোলের নানা রহস্যময় তথ্যের সন্ধান। আজ এমনই এক প্রাকৃতিক রহস্যের উত্তর খুঁজবো আমরা এই প্রতিবেদনে।
আচ্ছা আপনি কি কখনও ভেবে দেখেছেন যে পৃথিবীর শেষ কোথায়? পৃথিবী গোলাকার হলেও এরও একটা শেষ আছে, যেখানে শুধু দেশের সীমানা নয়, পৃথিবীরও শেষ। রাতে এখানে মানুষ দেখা যায় না।
আচ্ছা আপনি কি কখনও ভেবে দেখেছেন যে পৃথিবীর শেষ কোথায়? পৃথিবী গোলাকার হলেও এরও একটা শেষ আছে, যেখানে শুধু দেশের সীমানা নয়, পৃথিবীরও শেষ। রাতে এখানে মানুষ দেখা যায় না।
জানলে অবাক হবেন এই পৃথিবীতেই এমন একটি জায়গা আছে যেখানে সূর্য অস্ত যায় মাত্র ৪০ মিনিটের জন্য! শুনেই চোখ কপালে উঠছে তো? কিন্তু সত্যি এমনটা হয় এই বিশ্বেরই এক দেশে।
জানলে অবাক হবেন এই পৃথিবীতেই এমন একটি জায়গা আছে যেখানে সূর্য অস্ত যায় মাত্র ৪০ মিনিটের জন্য! শুনেই চোখ কপালে উঠছে তো? কিন্তু সত্যি এমনটা হয় এই বিশ্বেরই এক দেশে।
আমরা সবাই জানি পৃথিবী গোলাকার। এর সর্বত্রই কোনও না কোনও দেশ আছে। প্রতিটি দেশ নিজেই সুন্দর। কিছু দেশ তাদের ঐতিহাসিক স্থাপত্যের জন্য পরিচিত, অন্য দেশগুলি আবার তাদের প্রাকৃতিক ল্যান্ডস্কেপের জন্য জনপ্রিয়।
আমরা সবাই জানি পৃথিবী গোলাকার। এর সর্বত্রই কোনও না কোনও দেশ আছে। প্রতিটি দেশ নিজেই সুন্দর। কিছু দেশ তাদের ঐতিহাসিক স্থাপত্যের জন্য পরিচিত, অন্য দেশগুলি আবার তাদের প্রাকৃতিক ল্যান্ডস্কেপের জন্য জনপ্রিয়।
আপনি হয়তো বিশ্বের বৃহত্তম এবং ধনী দেশের কথা শুনে থাকবেন, কিন্তু আপনি কি জানেন বিশ্বের শেষ দেশ কোনটি? চমকে যাবেন উত্তরটি শুনলেই।
আপনি হয়তো বিশ্বের বৃহত্তম এবং ধনী দেশের কথা শুনে থাকবেন, কিন্তু আপনি কি জানেন বিশ্বের শেষ দেশ কোনটি? চমকে যাবেন উত্তরটি শুনলেই।
বিশ্বের সর্বশেষ দেশ আসলে নরওয়ে। বিশ্বাস করা হয় পৃথিবী এখানেই শেষ। এই দেশটি উত্তর মেরুর কাছে অবস্থিত। উত্তর মেরু হল সেই জায়গা যেখানে পৃথিবী তার অক্ষের উপর ঘোরে। তো চলুন জেনে নেওয়া যাক নরওয়ের বিশেষত্ব কী?
বিশ্বের সর্বশেষ দেশ আসলে নরওয়ে। বিশ্বাস করা হয় পৃথিবী এখানেই শেষ। এই দেশটি উত্তর মেরুর কাছে অবস্থিত। উত্তর মেরু হল সেই জায়গা যেখানে পৃথিবী তার অক্ষের উপর ঘোরে। তো চলুন জেনে নেওয়া যাক নরওয়ের বিশেষত্ব কী?
এই দেশটি নিঃসন্দেহে প্রাকৃতিক ভাবে খুবই সুন্দর। কিন্তু জানলে অবাক হবেন যে এখানে কার্যত কোনও রাতই নেই। এমনকি যদি তা থেকেও থাকে, তা আসলে খুবই সংক্ষিপ্ত। উত্তর নরওয়ের হাভারফেস্ট শহরে মাত্র ৪০ মিনিটের জন্য সূর্য অস্ত যায়। তাই একে মধ্যরাতের সূর্যের দেশও বলা হয়।
এই দেশটি নিঃসন্দেহে প্রাকৃতিক ভাবে খুবই সুন্দর। কিন্তু জানলে অবাক হবেন যে এখানে কার্যত কোনও রাতই নেই। এমনকি যদি তা থেকেও থাকে, তা আসলে খুবই সংক্ষিপ্ত। উত্তর নরওয়ের হাভারফেস্ট শহরে মাত্র ৪০ মিনিটের জন্য সূর্য অস্ত যায়। তাই একে মধ্যরাতের সূর্যের দেশও বলা হয়।
গ্রীষ্মকালেও তুষারপাত হয়:এখানেই শেষ নয়। এই দেশটি খুব ঠান্ডা। বিশ্বের বহু দেশে যেখানে গ্রীষ্মকালে তাপমাত্রার পারদ পৌঁছয় ৪৫ থেকে ৫০ এর মধ্যে, সেখানে নরওয়ের মতো দেশে, জানলে অবাক হবেন, যে গ্রীষ্মকালেও তুষার পরে।
গ্রীষ্মকালেও তুষারপাত হয়:
এখানেই শেষ নয়। এই দেশটি খুব ঠান্ডা। বিশ্বের বহু দেশে যেখানে গ্রীষ্মকালে তাপমাত্রার পারদ পৌঁছয় ৪৫ থেকে ৫০ এর মধ্যে, সেখানে নরওয়ের মতো দেশে, জানলে অবাক হবেন, যে গ্রীষ্মকালেও তুষার পরে।
গ্রীষ্মকালে এখানে তাপমাত্রা থাকে শূন্য ডিগ্রি। অন্যদিকে শীতকালে এখানকার তাপমাত্রা মাইনাস ৪৫ ডিগ্রির নীচে চলে যায়। আর তাই এই দেশে বেড়াতে গেলে পর্যটকদের এখানে পৌঁছনোর পর এক অনির্বচনীয় অনুভূতি হয়।
গ্রীষ্মকালে এখানে তাপমাত্রা থাকে শূন্য ডিগ্রি। অন্যদিকে শীতকালে এখানকার তাপমাত্রা মাইনাস ৪৫ ডিগ্রির নীচে চলে যায়। আর তাই এই দেশে বেড়াতে গেলে পর্যটকদের এখানে পৌঁছনোর পর এক অনির্বচনীয় অনুভূতি হয়।
উত্তর মেরুর কাছাকাছি হওয়ায় অন্যান্য দেশের মতো এখানে প্রতিদিন রাত বা সকাল হয় না। বরং এখানে ছয় মাস দিন এবং ছয় মাস রাত থাকে। গ্রীষ্মকালে এখানে রাত হয় না। এই স্থানটি এতই আকর্ষণীয় যে দূর-দূরান্ত থেকে মানুষ এই অপরূপ দৃশ্য দেখতে যায়।
উত্তর মেরুর কাছাকাছি হওয়ায় অন্যান্য দেশের মতো এখানে প্রতিদিন রাত বা সকাল হয় না। বরং এখানে ছয় মাস দিন এবং ছয় মাস রাত থাকে। গ্রীষ্মকালে এখানে রাত হয় না। এই স্থানটি এতই আকর্ষণীয় যে দূর-দূরান্ত থেকে মানুষ এই অপরূপ দৃশ্য দেখতে যায়।
ডিসক্লেইমার: এই খবরের সঙ্গে সম্পর্কিত তথ্য নিউজ 18 বাংলা নিশ্চিত করে না। বিশেষত আপনার সাধারণ জ্ঞান বৃদ্ধি করাই আমাদের এই প্রতিবেদনের মূল উদ্দেশ্য। আমরা বিভিন্ন নির্ভরযোগ্য ওয়েবসাইট থেকে আপনার জন্য এই ধরনের তথ্য সংগ্রহ করার চেষ্টা করেছি। এই সংক্রান্ত চূড়ান্ত জ্ঞানের জন্য অবশ্যই বিশেষজ্ঞের মত নেওয়া কাম্য।
ডিসক্লেইমার: এই খবরের সঙ্গে সম্পর্কিত তথ্য নিউজ 18 বাংলা নিশ্চিত করে না। বিশেষত আপনার সাধারণ জ্ঞান বৃদ্ধি করাই আমাদের এই প্রতিবেদনের মূল উদ্দেশ্য। আমরা বিভিন্ন নির্ভরযোগ্য ওয়েবসাইট থেকে আপনার জন্য এই ধরনের তথ্য সংগ্রহ করার চেষ্টা করেছি। এই সংক্রান্ত চূড়ান্ত জ্ঞানের জন্য অবশ্যই বিশেষজ্ঞের মত নেওয়া কাম্য।

Independence Day 2024: বলুন তো, কে তৈরি করেছিল ভারতের জাতীয় পতাকার ডিজাইন?

বৃহস্পতিবার ১৫ অগাস্ট দেশ জুড়ে পালিত হচ্ছে ৭৮ তম স্বাধীনত দিবস। লালকেল্লায় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী, কলকাতার রেড রোডে পতাকা উত্তোলন উপস্থিত ছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এছাড়াও দিকে দিকে উত্তোলিত হয়েছে জাতীয় পতাকা। আমেদের জাতীয় পতাকা নিয়ে অনেক তথ্য রয়েছে যা অনেকের কাছে অজানা। ভারতের জাতীয় পতাকার নকশা কে তৈরি করেছিল? জানা আছে কী আপনার।

ভারতের বর্তমান জাতীয় পতাকা কিন্তু একাধিকবার পরিবর্তনের মধ্য দিয়ে এসেছে। ইতিহাস ঘাটলে জানা যায় ১৮৮৩ সাল থেকে ১৭ বার বিবর্তিত হয়েছে ভারতের জাতীয় পতাকা। শুরুর দিকে জাতীয় পতাকা একেবারেই অন্যরকম দেখতে ছিল। কখনও পতাকায় লাল, হলুদ এবং সবুজ রং ব্যবহারও হয়েছিল। দীর্ঘ সময় কোনও নির্দিষ্ট পতাকা ছিল না।

পরবর্তী কালে ১৯২১ সালে মহাত্মা গাঁধীর উপস্থিতিতে কংগ্রেসের বৈঠকে দেশের নির্দিষ্ট জাতীয় পতাকার প্রস্তাব পেশ করা হয়। সেই সময়ে পিঙ্গালি ভেঙ্কাইয়া পতাকার ডিজাইন তৈরি করেন। প্রথম পিঙ্গালি ভেঙ্কাইয়া জাতীয় পতাকার নকশা অর্থাৎ ডিজাইন তৈরি করেন। তিনি জাতীয় পতাকাটির নকশা তৈরি করেন এবং পয়লা এপ্রিল ১৯২১-এ বিজয়ওয়াড়া শহরে মহাত্মা গান্ধীর কাছে এটি উপস্থাপন করেন।

পিঙ্গালি ভেঙ্কাইয়ার তৈরি জিজাইনে গেরুয়া, মাঝে সাদা এবং একেবারে নিচে সবুজ রং ছিল। মাঝে থাকে চরকা। গেরুয়া রং ত্যাগের প্রতীক, সাদা রং সত্য এবং শান্তির প্রতীক এবং সবুজ রং বিশ্বাস ও প্রগতির প্রতীক। এবং মাঝে থাকা চরকাকে ভারতের অর্থনৈতিক পুনরুজ্জীবন ও দেশবাসীর শ্রমশীলতার প্রতীক হিসেবে মনে করা হয়।

এরপর পরবর্তীকালে মাঝে সাদা অংশে ২৪টি দণ্ডযুক্ত অশোকচক্র স্থান পায়। মিসেস সুরাইয়া বদর-উদ-দিন ত্যাবি কর্তৃক জমা দেওয়া স্বাধীন ভারতের জাতীয় পতাকার নকশা অবশেষে ১৭ ই জুলাই ১৯৪৭ তারিখে পতাকা কমিটি কর্তৃক অনুমোদিত এবং গৃহীত হয়।

আরও পড়ুনঃ দলের ব্যাটিং নিয়ে অখুশি রোহিত শর্মা! বাংলাদেশ সিরিজের আগে বড় সিদ্ধান্ত? জানুন বিস্তারিত

তবে জাতীয় পতাকার প্রথম ডিজাইন তৈরি করেছিলেন পিঙ্গালি ভেঙ্কাইয়াই। তিনি ১৮৭৬ সালের ২ আগস্ট অন্ধ্রপ্রদেশের মাছিলিপত্তনমের কাছে ভাটলাপেনুমারুর একটি তেলেগু ব্রাহ্মণ পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন । তিনি ছিলেন একজন ভারতীয় স্বাধীনতা সংগ্রামী এবং মহাত্মা গান্ধীর একজন কট্টর অনুসারী। ৪ জুলাই ১৯৬৩ সালে প্রয়া হন তিনি। ২০০৯ সালে সালে তাকে স্মরণ করার জন্য একটি ডাকটিকিট জারি করা হয়েছিল।

Knowledge Story: বিশ্বের সবচেয়ে বড় বটগাছ রয়েছে পশ্চিমবঙ্গে, কোথায় রয়েছে সেই গাছ জানেন? বয়স শুনলে চমকে যাবেন

বিশ্বের সবচেয়ে বড় বটগাছ কোথায় রয়েছে জানেন? শুনলে চমকে যাবেন। ভাবতে পারবেন না, বিশ্বের সবচেয়ে বড় বটগাছ রয়েছে হাওড়া শিবপুরের বোটানিক্যাল গার্ডেনে।
বিশ্বের সবচেয়ে বড় বটগাছ কোথায় রয়েছে জানেন? শুনলে চমকে যাবেন। ভাবতে পারবেন না, বিশ্বের সবচেয়ে বড় বটগাছ রয়েছে হাওড়া শিবপুরের বোটানিক্যাল গার্ডেনে।
বোটানিক্যাল গার্ডেনে রয়েছে শাল, শিমূল, সেগুন, বট, অশ্বত্থ, মেহগনি, লবঙ্গ, জায়ফল-সহ আরও নানা রকমের গাছ রয়েছে। তবে এই গার্ডেনের প্রধান আকর্ষণ ২৫০ বছরেরও বেশি পুরনো বিশাল মহাবটবৃক্ষ। যা ইতিহাস বহন করে চলেছে।
বোটানিক্যাল গার্ডেনে রয়েছে শাল, শিমূল, সেগুন, বট, অশ্বত্থ, মেহগনি, লবঙ্গ, জায়ফল-সহ আরও নানা রকমের গাছ রয়েছে। তবে এই গার্ডেনের প্রধান আকর্ষণ ২৫০ বছরেরও বেশি পুরনো বিশাল মহাবটবৃক্ষ। যা ইতিহাস বহন করে চলেছে।
অনেকেই বলেন, একটি খেজুর গাছের মাথায় এই বটগাছটির বীজ পড়ে। এর পর সেই খেজুর গাছের উপরেই জন্ম নেয় এই বটগাছটি। এর পর সেখান থেকে বেড়ে উঠতে শুরু করে এর পর সেটি বিশাল আকারের হয়ে যায়।
অনেকেই বলেন, একটি খেজুর গাছের মাথায় এই বটগাছটির বীজ পড়ে। এর পর সেই খেজুর গাছের উপরেই জন্ম নেয় এই বটগাছটি। এর পর সেখান থেকে বেড়ে উঠতে শুরু করে এর পর সেটি বিশাল আকারের হয়ে যায়।
বটগাছের শাখাপ্রশাখা আর জুড়ির ফাঁসে মারা যায় খেজুর গাছটি। এখন সেই বটগাছ প্রায় ৫ একর জায়গা জুড়ে সাম্রাজ্য বিস্তার করেছে। শত শত ঝুরি নিয়ে এখনও সে যথেষ্ট প্রাণবন্ত।
বটগাছের শাখাপ্রশাখা আর জুড়ির ফাঁসে মারা যায় খেজুর গাছটি। এখন সেই বটগাছ প্রায় ৫ একর জায়গা জুড়ে সাম্রাজ্য বিস্তার করেছে। শত শত ঝুরি নিয়ে এখনও সে যথেষ্ট প্রাণবন্ত।
রানি ভিক্টোরিয়ার শাসনকালে এই উদ্যানটির নাম রাখা হয়েছিল রয়্যাল ইন্ডিয়ান বোটানিক্যাল গার্ডেন। ভারত স্বাধীন হওয়ার পর ১৯৬৩ সালে এই উদ্যানের নাম রাখা হয় ইন্ডিয়ান বোটানিক্যাল গার্ডেন। ২০০৯ সালে আবার গার্ডেনের নাম পাল্টে যায়।
রানি ভিক্টোরিয়ার শাসনকালে এই উদ্যানটির নাম রাখা হয়েছিল রয়্যাল ইন্ডিয়ান বোটানিক্যাল গার্ডেন। ভারত স্বাধীন হওয়ার পর ১৯৬৩ সালে এই উদ্যানের নাম রাখা হয় ইন্ডিয়ান বোটানিক্যাল গার্ডেন। ২০০৯ সালে আবার গার্ডেনের নাম পাল্টে যায়।
কিংবদন্তি বৈজ্ঞানিক জগদীশচন্দ্র বসুর জন্ম সার্ধশতবর্ষ উপলক্ষে এর নাম রাখা হয় আচার্য জগদীশচন্দ্র বসু বোটানিক্যাল গার্ডেন। তবে এখন এই উদ্যানটি ভারত সরকারের বোটানিক্যাল সার্ভে অফ ইন্ডিয়ার অধীনে রয়েছে।
কিংবদন্তি বৈজ্ঞানিক জগদীশচন্দ্র বসুর জন্ম সার্ধশতবর্ষ উপলক্ষে এর নাম রাখা হয় আচার্য জগদীশচন্দ্র বসু বোটানিক্যাল গার্ডেন। তবে এখন এই উদ্যানটি ভারত সরকারের বোটানিক্যাল সার্ভে অফ ইন্ডিয়ার অধীনে রয়েছে।
১৭৮৭ সালে বাগানের সূচনা ৩১০ একর জমি নিয়ে। পরে ৪০ একর জমি যা কিড সাহেবের সম্পত্তি ছিল পরে তা দিয়ে দেওয়া হয় বিশপ’স কলেজকে। সে কলেজ আর নেই। সেই জমিতে এখন বেঙ্গল ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড সায়েন্স ইউনিভার্সিটি। আঠারো শতকে বিশ্বের কোনও বাগান এমন বিশাল পরিধি নিয়ে জন্ম নেয়নি। এমনকি ১৮৪০ সালের আগে বিলেতের বিখ্যাত কিউ গার্ডেনস ছিল মাত্র এগারো একর জমি নিয়ে।
১৭৮৭ সালে বাগানের সূচনা ৩১০ একর জমি নিয়ে। পরে ৪০ একর জমি যা কিড সাহেবের সম্পত্তি ছিল পরে তা দিয়ে দেওয়া হয় বিশপ’স কলেজকে। সে কলেজ আর নেই। সেই জমিতে এখন বেঙ্গল ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড সায়েন্স ইউনিভার্সিটি। আঠারো শতকে বিশ্বের কোনও বাগান এমন বিশাল পরিধি নিয়ে জন্ম নেয়নি। এমনকি ১৮৪০ সালের আগে বিলেতের বিখ্যাত কিউ গার্ডেনস ছিল মাত্র এগারো একর জমি নিয়ে।
কলকাতার বোটানিক্যাল গার্ডেন বিশ্বের বৃহত্তম গার্ডেনের শিরোপা পরে ছিল বহু বছর ধরে। এর আগে ১৭৮০ সালে উইলিয়াম রক্সবার্গ– যিনি রবার্ট কিডের পর বাগানের কর্তা তৎকালীন মাদ্রাজের কাছে একটা বোটানিক্যাল গার্ডেন প্রতিষ্ঠা করেছিলেন।
কলকাতার বোটানিক্যাল গার্ডেন বিশ্বের বৃহত্তম গার্ডেনের শিরোপা পরে ছিল বহু বছর ধরে। এর আগে ১৭৮০ সালে উইলিয়াম রক্সবার্গ– যিনি রবার্ট কিডের পর বাগানের কর্তা তৎকালীন মাদ্রাজের কাছে একটা বোটানিক্যাল গার্ডেন প্রতিষ্ঠা করেছিলেন।
অবশ্য বাগানের পরের ইতিহাস স্বতন্ত্র। অতি গৌরবময়। তার সাক্ষী বর্তমানে বোটানিক্যাল গার্ডেনের ১৪০০ প্রজাতির প্রায় ১৭,০০০ গাছ, বিরল প্রজাতির গাছগাছড়া, ম্যাগনোলিয়া, রোডোডেনড্রন এবং অ্যালপাইনের মতো বিচিত্র সম্ভার।
অবশ্য বাগানের পরের ইতিহাস স্বতন্ত্র। অতি গৌরবময়। তার সাক্ষী বর্তমানে বোটানিক্যাল গার্ডেনের ১৪০০ প্রজাতির প্রায় ১৭,০০০ গাছ, বিরল প্রজাতির গাছগাছড়া, ম্যাগনোলিয়া, রোডোডেনড্রন এবং অ্যালপাইনের মতো বিচিত্র সম্ভার।
এই বটবৃক্ষের বয়স কত? অন্তত ২৫০ বছর বয়স হয়েছে এই গাছটির। কতটা প্রশস্ত এই বটগাছ? বটগাছের প্রধান কাণ্ড ছিল ১৫.৫ মিটার (বা ৫০ ফুট চওড়া)। কিন্তু আজ গাছটির পরিধি ৪৮৬ মিটার এবং ৩.৫ একর জুড়ে বিস্তৃত। কতটা লম্বা এই গাছ? ২৪.৫ মিটার, প্রায় মুম্বাইয়ের গেটওয়ে অফ ইন্ডিয়ার মতো লম্বা।
এই বটবৃক্ষের বয়স কত? অন্তত ২৫০ বছর বয়স হয়েছে এই গাছটির। কতটা প্রশস্ত এই বটগাছ? বটগাছের প্রধান কাণ্ড ছিল ১৫.৫ মিটার (বা ৫০ ফুট চওড়া)। কিন্তু আজ গাছটির পরিধি ৪৮৬ মিটার এবং ৩.৫ একর জুড়ে বিস্তৃত। কতটা লম্বা এই গাছ? ২৪.৫ মিটার, প্রায় মুম্বাইয়ের গেটওয়ে অফ ইন্ডিয়ার মতো লম্বা।

GK: বিরাট চমক! এই সময় পৃথিবীর সবথেকে শক্তিশালী দেশ কোনটি? নাম শুনে চমকে উঠবেন নিশ্চিত! ভারত কত নম্বরে জানেন?

বিশ্বের শক্তিশালী এবং দুর্বল দেশ নিয়ে আকছার কথা হয়। সাধারণত সামরিক শক্তির পরিপ্রেক্ষিতে দেশগুলির শক্তি দেখা হয়। তবে বিশ্বের পরিমণ্ডলে ক্ষমতার মাত্রা বহুমাত্রিক। এর ফলে একটি দেশের সামরিক শক্তির পাশাপাশি একটি দেশের রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক প্রভাবও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
বিশ্বের শক্তিশালী এবং দুর্বল দেশ নিয়ে আকছার কথা হয়। সাধারণত সামরিক শক্তির পরিপ্রেক্ষিতে দেশগুলির শক্তি দেখা হয়। তবে বিশ্বের পরিমণ্ডলে ক্ষমতার মাত্রা বহুমাত্রিক। এর ফলে একটি দেশের সামরিক শক্তির পাশাপাশি একটি দেশের রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক প্রভাবও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
পেনসিলভানিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের হোয়ার্টন স্কুলের অধ্যাপক ডেভিড রিবস্টেইনের নেতৃত্বে গবেষকরা ইউএস নিউজ অ্যান্ড ওয়ার্ল্ড রিপোর্টের সহযোগিতায় এই তালিকা তৈরি করেছে। এবং এই র‌্যাঙ্কিংয়ে মার্চ, ২০২৪ পর্যন্ত GDP-র উপর ভিত্তি করে অর্থনীতি এবং জনসংখ্যার উপর বিশেষভাবে নজর দেওয়া হয়েছে। এখন চলুন দেখে নিই, কোন দেশ রয়েছে কোন জায়গায়? আমাদের ভারতই বা কত নম্বরে স্থান দখল করেছে?
পেনসিলভানিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের হোয়ার্টন স্কুলের অধ্যাপক ডেভিড রিবস্টেইনের নেতৃত্বে গবেষকরা ইউএস নিউজ অ্যান্ড ওয়ার্ল্ড রিপোর্টের সহযোগিতায় এই তালিকা তৈরি করেছে। এবং এই র‌্যাঙ্কিংয়ে মার্চ, ২০২৪ পর্যন্ত GDP-র উপর ভিত্তি করে অর্থনীতি এবং জনসংখ্যার উপর বিশেষভাবে নজর দেওয়া হয়েছে। এখন চলুন দেখে নিই, কোন দেশ রয়েছে কোন জায়গায়? আমাদের ভারতই বা কত নম্বরে স্থান দখল করেছে?
মূলত পাঁচটি জিনিসের উপর ভিত্তি করে তালিকায় কোন দেশ কত নম্বরে থাকবে তা নির্ধারণ করা হয়েছে। এই পাঁচটি বিষয় হল, একজন নেতা, অর্থনৈতিক প্রভাব, রাজনৈতিক প্রভাব, শক্তিশালী আন্তর্জাতিক জোট এবং সামরিক শক্তি।
মূলত পাঁচটি জিনিসের উপর ভিত্তি করে তালিকায় কোন দেশ কত নম্বরে থাকবে তা নির্ধারণ করা হয়েছে। এই পাঁচটি বিষয় হল, একজন নেতা, অর্থনৈতিক প্রভাব, রাজনৈতিক প্রভাব, শক্তিশালী আন্তর্জাতিক জোট এবং সামরিক শক্তি।
২৭.৯৭ ট্রিলিয়ন ডলারের অর্থনীতি নিয়ে তালিকার শীর্ষে রয়েছে আমেরিকা। যেখানে আমেরিকার জনসংখ্যা ৩৩৯.৯ মিলিয়ন। তালিকার দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে চিন। দেশটির জনসংখ্যা ১.৪২ বিলিয়ন। যেখানে দেশটির অর্থনীতি ১৮.৫৬ ট্রিলিয়ন ডলার।
২৭.৯৭ ট্রিলিয়ন ডলারের অর্থনীতি নিয়ে তালিকার শীর্ষে রয়েছে আমেরিকা। যেখানে আমেরিকার জনসংখ্যা ৩৩৯.৯ মিলিয়ন। তালিকার দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে চিন। দেশটির জনসংখ্যা ১.৪২ বিলিয়ন। যেখানে দেশটির অর্থনীতি ১৮.৫৬ ট্রিলিয়ন ডলার।
অন্যদিকে তালিকার তৃতীয় স্থানে রয়েছে রাশিয়া। ১৪৪ মিলিয়ন জনসংখ্যা নিয়ে দেশটির অর্থনীতি এখন ১.৯০ ট্রিলিয়ন ডলার‌। যেখানে ৪.৭০ ট্রিলিয়ন ডলার অর্থনীতি এবং ৮৩.২ মিলিয়ন জনসংখ্যা নিয়ে চতুর্থ স্থানে রয়েছে জার্মানি।
অন্যদিকে তালিকার তৃতীয় স্থানে রয়েছে রাশিয়া। ১৪৪ মিলিয়ন জনসংখ্যা নিয়ে দেশটির অর্থনীতি এখন ১.৯০ ট্রিলিয়ন ডলার‌। যেখানে ৪.৭০ ট্রিলিয়ন ডলার অর্থনীতি এবং ৮৩.২ মিলিয়ন জনসংখ্যা নিয়ে চতুর্থ স্থানে রয়েছে জার্মানি।
অন্যদিকে জার্মানির চেয়েও বেশি পিছিয়ে পড়েছে গ্রেট ব্রিটেন। ৩.৫৯ ট্রিলিয়ন ডলার অর্থনীতি এবং ৬৭.৭ মিলিয়ন জনসংখ্যা নিয়ে পঞ্চম স্থানে রয়েছে ব্রিটেন।
অন্যদিকে জার্মানির চেয়েও বেশি পিছিয়ে পড়েছে গ্রেট ব্রিটেন। ৩.৫৯ ট্রিলিয়ন ডলার অর্থনীতি এবং ৬৭.৭ মিলিয়ন জনসংখ্যা নিয়ে পঞ্চম স্থানে রয়েছে ব্রিটেন।
তালিকার ছয় নম্বরে জায়গা করে নিয়েছে দক্ষিণ কোরিয়া, দেশটির জনসংখ্যা ৫১.৭ মিলিয়ন এবং অর্থনীতি ১.৭৮ ট্রিলিয়ন ডলার। ফ্রান্সের অর্থনীতি ৩.১৮ ট্রিলিয়ন এবং ৬৪.৭ মিলিয়ন জনসংখ্যা নিয়ে দেশটি রয়েছে সপ্তম স্থানে।
তালিকার ছয় নম্বরে জায়গা করে নিয়েছে দক্ষিণ কোরিয়া, দেশটির জনসংখ্যা ৫১.৭ মিলিয়ন এবং অর্থনীতি ১.৭৮ ট্রিলিয়ন ডলার। ফ্রান্সের অর্থনীতি ৩.১৮ ট্রিলিয়ন এবং ৬৪.৭ মিলিয়ন জনসংখ্যা নিয়ে দেশটি রয়েছে সপ্তম স্থানে।
অন্যদিকে জাপান রয়েছে অষ্টম স্থানে। এককালে দ্বিতীয় স্থানে থাকা জাপানের অর্থনীতি এখন ৪.২৯ ট্রিলিয়ন, যেখানে দেশটির জনসংখ্যা এখন ১২৩.২ মিলিয়ন। ১.১১ ট্রিলিয়নের অর্থনীতি এবং ৩৬.৯ মিলিয়ন জনসংখ্যা নিয়ে সৌদি আরব রয়েছে নবম স্থানে। যেখানে সংযুক্ত আরব আমিরাতের অর্থনীতি ৫৩৬.৮৩ বিলিয়ন এবং দেশটির জনসংখ্যা ৯.৫১ মিলিয়ন। তালিকার দশম স্থানে রয়েছে দেশটি।
অন্যদিকে জাপান রয়েছে অষ্টম স্থানে। এককালে দ্বিতীয় স্থানে থাকা জাপানের অর্থনীতি এখন ৪.২৯ ট্রিলিয়ন, যেখানে দেশটির জনসংখ্যা এখন ১২৩.২ মিলিয়ন। ১.১১ ট্রিলিয়নের অর্থনীতি এবং ৩৬.৯ মিলিয়ন জনসংখ্যা নিয়ে সৌদি আরব রয়েছে নবম স্থানে। যেখানে সংযুক্ত আরব আমিরাতের অর্থনীতি ৫৩৬.৮৩ বিলিয়ন এবং দেশটির জনসংখ্যা ৯.৫১ মিলিয়ন। তালিকার দশম স্থানে রয়েছে দেশটি।
উল্লেখ্য যে, ভারত সেরা দশের তালিকায় জায়গা করে নিতে সক্ষম না হলেও ১২ নম্বরে জায়গা করে নিয়েছে। ইজরায়েলের পরেই জায়গা হয়েছে ভারতের। ভারতের জনসংখ্যা যেখানে প্রায় ১৫০ কোটি, সেখানে দেশের অর্থনীতি ৩.৩৯ ট্রিলিয়ন ডলার।
উল্লেখ্য যে, ভারত সেরা দশের তালিকায় জায়গা করে নিতে সক্ষম না হলেও ১২ নম্বরে জায়গা করে নিয়েছে। ইজরায়েলের পরেই জায়গা হয়েছে ভারতের। ভারতের জনসংখ্যা যেখানে প্রায় ১৫০ কোটি, সেখানে দেশের অর্থনীতি ৩.৩৯ ট্রিলিয়ন ডলার।