Tag Archives: USA

T20 World Cup 2024: টি-২০ বিশ্বকাপের বোধনেই টানটান হাইস্কোরিং ম্যাচ, কানাডাকে হারাল আয়োজক আমেরিকা

সব প্রতীক্ষার অবসান ঘটিয়ে অবশেষে ঢাকে কাঠি পড়ল আইসিসি টি-২০ বিশ্বকাপ ২০২৪-এর। আর বোধনেই হাইস্কোরিং ম্যাচ দেখল ক্রিকেট বিশ্ব। আইপিএলের পর টি-২০ বিশ্বকাপেও যে হাইস্কোরিং ম্যাচ হবে তা টের পাওয়া গেল শুরুর দিনই। টানটান ম্যাচে প্রতিযোগিতার অন্যতম আয়োজক দেশ আমেরিকা হারাল কানাডাকে। ৭ উইকেটে জয় পেলে ইউএসএ।

টি২০ বিশ্বকাপ ২০২৪ ক্রীড়া সূচিT20 World Cup Full Schedule

টি২০ বিশ্বকাপ ২০২৪ পয়েন্ট টেবল T20 World Cup 2024 Points Table

ম্যাচে টস জিতে প্রথমে বোলিং করার সিদ্ধান্ত নেয় আমেরিকা। প্রথমবার টি-২০ বিশ্বকাপ খেলতে নেমে ব্যাটিংয়ে নজরকাড়া পারফরম্যান্স ককে কানাড। নবনীত ঢালিওয়াল ৪৪ বলে ৬১ রানের অনবদ্য ইনিংস খেলেন। এছাড়া ৩১ বলে ৫১ রানের মারকাটারি ইনিংস খেলেন নিকোলাস কিরটোন। ৩২ রান করেন শ্রেয়স মোভা। শেষ পর্যন্ত ২০ ওভারে ৫ উইকেট হারিয়ে ১৯৪ রান করে কানাডা।

আরও পড়ুনঃ Real Madrid: ৯ মিনিটেই স্বপ্ন শেষ ডর্টমুন্ডের, চ্যাম্পিয়ন্স লিগ জিতে ইতিহাস গড়ল রিয়াল মাদ্রিদ

রান তাড়া করতে নেমে শুরুটা ভাল হয়নি আমেরিকার। ৪২ রানে দুই উইকেট হারিয়ে চাপে পড়ে যায় অন্যতম আয়োজকরা। সেখান থেকে ১৩১ রানের রেকর্ড পার্টনারশিপ করে আমেরিকাকে ম্যাচে ফেরান অ্যারন জোন্স ও আন্দ্রেজ গউস। অ্যারন জোন্স ৪০ বলে ৯৪ রানের বিধ্বংসী ইনিংস খেলেন। ১০টি ছয় ও ৪টি চারে সাজানো তাঁর ইনিংস। এছাড়া ৪৬ বলে ৬৫ রানের ইনিংস খেলেন আন্দ্রেজ গউস। এই দুই ইনিংসের সৌজন্যে ১৭. ৪ ওভারেই ৩ উইকেট হারিয়ে জয়ের লক্ষ্যে পৌছে যায় আমেরিকা।

Donald Trump: ইতিহাসে প্রথমবার ! মুখ বন্ধ রাখার জন্য ঘুষ দেওয়ার মামলায় দোষী সাব্যস্ত ট্রাম্প; এবার কী হবে প্রাক্তন মার্কিন প্রেসিডেন্টের?

মুখ বন্ধ রাখার জন্য ঘুষ দেওয়ার সমস্ত অভিযোগে প্রাক্তন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকে বৃহস্পতিবার দোষী সাব্যস্ত করা হল। এহেন ঘটনা ইতিহাসে প্রথম। অর্থাৎ প্রথমবারের জন্য একজন প্রাক্তন মার্কিন প্রেসিডেন্ট কোনও অপরাধে দোষী সাব্যস্ত হলেন। Photo: AP
মুখ বন্ধ রাখার জন্য ঘুষ দেওয়ার সমস্ত অভিযোগে প্রাক্তন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকে বৃহস্পতিবার দোষী সাব্যস্ত করা হল। এহেন ঘটনা ইতিহাসে প্রথম। অর্থাৎ প্রথমবারের জন্য একজন প্রাক্তন মার্কিন প্রেসিডেন্ট কোনও অপরাধে দোষী সাব্যস্ত হলেন। Photo: AP
এদিকে আমেরিকার নির্বাচনের আর মাত্র পাঁচ মাস বাকি। এই নির্বাচনে হোয়াইট হাউজ পুনর্দখলের জন্য লড়াই করছেন ট্রাম্প। অথচ সেই নির্বাচনের পাঁচ মাস আগে এহেন ঘটনায় রীতিমতো নাড়িয়ে দিয়েছে সকলকে। নিউ ইয়র্কের যে বিচারক ডোনাল্ড ট্রাম্পের এই মামলাটির সভাপতিত্ব করেছেন, তিনি জুরি বা নির্ণায়ক সভাকে তাদের পরিষেবার জন্য ধন্যবাদ জানিয়েছেন। Photo: AP
এদিকে আমেরিকার নির্বাচনের আর মাত্র পাঁচ মাস বাকি। এই নির্বাচনে হোয়াইট হাউজ পুনর্দখলের জন্য লড়াই করছেন ট্রাম্প। অথচ সেই নির্বাচনের পাঁচ মাস আগে এহেন ঘটনায় রীতিমতো নাড়িয়ে দিয়েছে সকলকে। নিউ ইয়র্কের যে বিচারক ডোনাল্ড ট্রাম্পের এই মামলাটির সভাপতিত্ব করেছেন, তিনি জুরি বা নির্ণায়ক সভাকে তাদের পরিষেবার জন্য ধন্যবাদ জানিয়েছেন। Photo: AP
ডোনাল্ড ট্রাম্প দোষী সাব্যস্ত হওয়ার প্রসঙ্গে বিচারক জুয়ান মার্চান জুরির উদ্দেশ্যে বলেন, “আপনারা প্রচণ্ড কঠিন এবং চাপের একটা কাজে ব্যস্ত ছিলেন। আর এই বিষয়টিতে যে পরিমাণ মনোযোগের প্রয়োজন ছিল, আপনারা সেটাই দিয়েছেন।” এদিকে এই রায় আসার পর প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প বলেন, “নভেম্বরে আমেরিকার নির্বাচনেই ‘আসল রায়’ বেরোবে।” ভোটে কি লড়তে পারবেন ট্রাম্প? এই রায়ের পর প্রশ্ন উঠছে যে, এরপরেও কি নির্বাচনে লড়তে পারবেন ট্রাম্প? আর তিনি কি আবার প্রেসিডেন্ট হতে পারবেন? Photo: AP
ডোনাল্ড ট্রাম্প দোষী সাব্যস্ত হওয়ার প্রসঙ্গে বিচারক জুয়ান মার্চান জুরির উদ্দেশ্যে বলেন, “আপনারা প্রচণ্ড কঠিন এবং চাপের একটা কাজে ব্যস্ত ছিলেন। আর এই বিষয়টিতে যে পরিমাণ মনোযোগের প্রয়োজন ছিল, আপনারা সেটাই দিয়েছেন।” এদিকে এই রায় আসার পর প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প বলেন, “নভেম্বরে আমেরিকার নির্বাচনেই ‘আসল রায়’ বেরোবে।” ভোটে কি লড়তে পারবেন ট্রাম্প? এই রায়ের পর প্রশ্ন উঠছে যে, এরপরেও কি নির্বাচনে লড়তে পারবেন ট্রাম্প? আর তিনি কি আবার প্রেসিডেন্ট হতে পারবেন? Photo: AP
নিজের ব্যবসায়িক তথ্য গোপন করার মামলায় আগামী ১১ জুলাই ট্রাম্পের সাজা হওয়ার কথা। এদিকে তার কয়েক দিন পরেই অনুষ্ঠিত হবে রিপাবলিকান কনভেনশন। আশা করা হচ্ছে, সেখানেই প্রেসিডেন্ট পদে মনোনীত প্রার্থী হিসেবে ট্রাম্পের নাম ঘোষণা করা হবে। তবে আইন অনুযায়ী, এই রায় তাঁর ভোটে লড়াই করা কিংবা ভোট প্রচার করার পথে বাধা হয়ে দাঁড়াবে না। Photo: AP
নিজের ব্যবসায়িক তথ্য গোপন করার মামলায় আগামী ১১ জুলাই ট্রাম্পের সাজা হওয়ার কথা। এদিকে তার কয়েক দিন পরেই অনুষ্ঠিত হবে রিপাবলিকান কনভেনশন। আশা করা হচ্ছে, সেখানেই প্রেসিডেন্ট পদে মনোনীত প্রার্থী হিসেবে ট্রাম্পের নাম ঘোষণা করা হবে। তবে আইন অনুযায়ী, এই রায় তাঁর ভোটে লড়াই করা কিংবা ভোট প্রচার করার পথে বাধা হয়ে দাঁড়াবে না। Photo: AP
মার্কিন সংবিধান অনুযায়ী, প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থী হতে গেলে তাঁর বয়স অন্ততপক্ষে ৩৫ বছর হতে হবে। সেই সঙ্গে জন্মগত ভাবেই প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থীকে মার্কিন নাগরিক হতে হবে এবং ওই দেশে ১৪ বছর বসবাস করতে হবে। এরপর কী হবে? Photo: AP
মার্কিন সংবিধান অনুযায়ী, প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থী হতে গেলে তাঁর বয়স অন্ততপক্ষে ৩৫ বছর হতে হবে। সেই সঙ্গে জন্মগত ভাবেই প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থীকে মার্কিন নাগরিক হতে হবে এবং ওই দেশে ১৪ বছর বসবাস করতে হবে।এরপর কী হবে? Photo: AP
এই মামলার সভাপতিত্বের দায়িত্বে থাকা বিচারক জুয়ান মার্চানকে এই রায় অনুমোদন করতে হবে এবং চূড়ান্ত বিচারের দিকে এগোতে হবে। যদিও এই বিষয়টা একটা আনুষ্ঠানিকতা মাত্র। নিউ ইয়র্কে সাধারণত দোষী সাব্যস্ত হওয়ার কয়েক সপ্তাহের মধ্যে অপরাধী আসামীর সাজা হয়ে যায়। কিন্তু রায়-পরবর্তী আইনি লড়াই কখনও কখনও কয়েক মাস বিলম্বের কারণ হয়ে উঠতে পারে। এরই মধ্যে আইনজীবী এবং প্রসিকিউটররা সাজা সুপারিশ করবেন এবং তারপরে ট্রাম্পের সাজা শুনানিতে সেটা নিয়ে সওয়াল-জবাব করবেন তাঁরা। যেখানে সিদ্ধান্ত নেবেন মার্চান। Photo: AP
এই মামলার সভাপতিত্বের দায়িত্বে থাকা বিচারক জুয়ান মার্চানকে এই রায় অনুমোদন করতে হবে এবং চূড়ান্ত বিচারের দিকে এগোতে হবে। যদিও এই বিষয়টা একটা আনুষ্ঠানিকতা মাত্র।
নিউ ইয়র্কে সাধারণত দোষী সাব্যস্ত হওয়ার কয়েক সপ্তাহের মধ্যে অপরাধী আসামীর সাজা হয়ে যায়। কিন্তু রায়-পরবর্তী আইনি লড়াই কখনও কখনও কয়েক মাস বিলম্বের কারণ হয়ে উঠতে পারে। এরই মধ্যে আইনজীবী এবং প্রসিকিউটররা সাজা সুপারিশ করবেন এবং তারপরে ট্রাম্পের সাজা শুনানিতে সেটা নিয়ে সওয়াল-জবাব করবেন তাঁরা। যেখানে সিদ্ধান্ত নেবেন মার্চান। Photo: AP
ট্রাম্প কি তাহলে জেলে যাবেন? ট্রাম্পের এই মামলায় কারাদণ্ডের সম্ভাবনা নেই। ব্যবসায়িক তথ্য জাল করার অপরাধের জন্য ট্রাম্পের সর্বোচ্চ সাজা ১-১/৩ থেকে চার বছরের কারাদণ্ড হতে পারে। প্রসঙ্গত অপরাধমূলক ইতিহাস নেই এমন অভিযুক্ত, যাঁরা শুধুমাত্র ব্যবসায়িক তথ্য জাল করার জন্য দোষী সাব্যস্ত হয়েছেন, তাঁদের নিউইয়র্কে কারাদণ্ডের সাজা খুবই বিরল। এক্ষেত্রে জরিমানা অথবা প্রোবেশনের মতো শাস্তি বেশি সাধারণ। Photo: AP
ট্রাম্প কি তাহলে জেলে যাবেন? ট্রাম্পের এই মামলায় কারাদণ্ডের সম্ভাবনা নেই। ব্যবসায়িক তথ্য জাল করার অপরাধের জন্য ট্রাম্পের সর্বোচ্চ সাজা ১-১/৩ থেকে চার বছরের কারাদণ্ড হতে পারে। প্রসঙ্গত অপরাধমূলক ইতিহাস নেই এমন অভিযুক্ত, যাঁরা শুধুমাত্র ব্যবসায়িক তথ্য জাল করার জন্য দোষী সাব্যস্ত হয়েছেন, তাঁদের নিউইয়র্কে কারাদণ্ডের সাজা খুবই বিরল। এক্ষেত্রে জরিমানা অথবা প্রোবেশনের মতো শাস্তি বেশি সাধারণ। Photo: AP
ব্যবসার ভুয়ো তথ্য দেখানোর জন্য দোষী সাব্যস্ত অপরাধী, যাঁরা কারাদণ্ডে দণ্ডিত হন, তাঁরা সাধারণত এক বছর বা তার কম সময়ের সাজা পান। এমনকী, সেক্ষেত্রে বেশিরভাগ অপরাধীই অন্যান্য অপরাধ যেমন- জালিয়াতির মতো মামলার জন্য দোষী সাব্যস্ত হন। যা ট্রাম্পের ক্ষেত্রে একেবারেই প্রযোজ্য নয়। Photo: AP
ব্যবসার ভুয়ো তথ্য দেখানোর জন্য দোষী সাব্যস্ত অপরাধী, যাঁরা কারাদণ্ডে দণ্ডিত হন, তাঁরা সাধারণত এক বছর বা তার কম সময়ের সাজা পান। এমনকী, সেক্ষেত্রে বেশিরভাগ অপরাধীই অন্যান্য অপরাধ যেমন- জালিয়াতির মতো মামলার জন্য দোষী সাব্যস্ত হন। যা ট্রাম্পের ক্ষেত্রে একেবারেই প্রযোজ্য নয়। Photo: AP
ট্রাম্পের যদি জরিমানার উর্ধ্বে গিয়ে কোনও শাস্তি হয়, তাহলে তাঁকে গৃহবন্দি করে রাখা হতে পারে। তবে দোষী সাব্যস্ত হওয়ার পরে আপিল করলে জামিনে ছাড়াও পেতে পারেন প্রাক্তন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। Photo: AP
ট্রাম্পের যদি জরিমানার উর্ধ্বে গিয়ে কোনও শাস্তি হয়, তাহলে তাঁকে গৃহবন্দি করে রাখা হতে পারে। তবে দোষী সাব্যস্ত হওয়ার পরে আপিল করলে জামিনে ছাড়াও পেতে পারেন প্রাক্তন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। Photo: AP

Donald Trump: পর্নস্টারকে ঘুষ দেওয়ার জন্য ব্যবসায়িক নথি জাল মামলায় দোষী সাব্যস্ত ট্রাম্প ! সাজা ঘোষণা ১১ জুলাই

ওয়াশিংটন: পর্নস্টার স্টর্মি ড্যানিয়েলসকে ঘুষ দেওয়ার মামলায় মোট ৩৪টি অভিযোগের সবকটিতেই দোষী সাব্যস্ত হলেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। ব্যবসায়িক নথিপত্রে তথ্য গোপনের অভিযোগে করা মামলায় দোষী সাব্যস্ত হয়েছেন প্রাক্তন মার্কিন প্রেসিডেন্ট। 

আরও পড়ুন– রাজ্য জুড়েই প্রাক বর্ষার বৃষ্টি শুরু, শনিবার থেকে বৃষ্টির পরিমাণ আরও বাড়বে দক্ষিণবঙ্গে !

ট্রাম্পই প্রথম প্রাক্তণ মার্কিন প্রেসিডেন্ট, যিনি কি না ফৌজদারি মামলায় দোষী সাব্যস্ত হলেন। এদিকে এই মামলায় দোষী সাব্যস্ত হতেই ট্রাম্প এই বিচার প্রক্রিয়ায় কারচুপি হয়েছে বলে অভিযোগ করেন। আগামী ১১ জুলাই এই মামলায় ট্রাম্পের সাজা ঘোষণা হবে। ডোনাল্ড ট্রাম্পের কারাদণ্ড হতে পারে। তবে আইন বিশেষজ্ঞরা বলছেন, তাঁকে জরিমানা করার সম্ভাবনাই বেশি।

বৃহস্পতিবার রায় ঘোষণার পর আদালত কক্ষ থেকে বেরিয়ে সাংবাদিকদের ট্রাম্প বলেন, এটা তাঁর জন্য মর্যাদাহানিকর। তিনি ন্যায়বিচার পাননি। আদালতের এই সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে তিনি শেষ পর্যন্ত লড়াই করে যাবেন।

পর্নস্টার স্টর্মি ড্যানিয়েলসের সঙ্গে শারীরিক সম্পর্ক স্থাপনের পরে ২০১৬ সালে আমেরিকার প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের সময় তাঁর মুখ বন্ধ রাখতে ট্রাম্প ১ লক্ষ ৩০ হাজার ডলার ঘুষ দিয়েছিলেন বলে অভিযোগ। এর জন্য ট্রাম্প তাঁর ব্যবসায়িক সংস্থার নথিপত্রে জালিয়াতি করেছিলেন। সেই মামলাতেই এবার দোষী সাব্যস্ত হলেন প্রাক্তন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ৷

Success Story: অতল গ্র্যান্ড ক্যানিয়নের রহস্যভেদে মার্কিন মুলুক থেকে ডাক উত্তরপাড়ার ইঞ্জিনিয়ারকে

রাহী হালদার, হুগলি: পেশায় তিনি একজন ইঞ্জিনিয়ার। আর তাঁর নেশা গবেষণা করা। দীর্ঘ ১৫ বছর ধরে তিনি গবেষণা করছেন বিভিন্ন ভৌগোলিক ও প্রত্নতাত্ত্বিক বিষয়ের উপর। তাঁর গবেষণার অন্যতম একটি বিশেষ অংশ হল অতি মানবীয় শক্তি বা ইনসেন এলিয়েন নিয়ে। যেখানে তিনি গবেষণা করছেন মেগালিথস ও টেরা ফর্মিং নিয়ে। এই গবেষণার সাফল্যও এসেছে কিছু দিন আগেই যেখানে জিওলজিক্যাল সার্ভে অফ ইউনাইটেড স্টেটস তাঁর গবেষণাপত্র দেখে অভিভূত হয়ে তাঁকে সুযোগ দিতে চায় আমেরিকায় গিয়ে টিম তৈরি করে গবেষণার জন্য।

উত্তরপাড়া সখের বাজার এলাকার বাসিন্দা সমর চৌধুরী।  ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ার সময় থেকেই ভূতত্ত্ব ও ভৌগোলিক বিষয়ে তাঁর বিশেষ আগ্রহ ছিল। পরবর্তীতে চাকরি জীবনে কাজের ফাঁকে শুরু করেন এই বিষয়ে গবেষণা। পিরামিড থেকে তার প্রথম আকর্ষণ জন্মায় মেগালিথস-এর প্রতি। মেগালিটিস বিষয়টি হল বৃহৎ আকৃতির পাথর যা প্রকৃতির তৈরি নয়। সেই থেকেই তার গবেষণা শুরু। গুগল আর্থ থেকে ভিডিও সংগ্রহ করে তিনি প্রথমে তার হাইপোথিসিস তৈরি করেন। মাস ছয়েক আগে থেকে তিনি কাজ শুরু করেন গ্র্যান্ড ক্যানিয়ন নিয়ে।

আরও পড়ুন : রাজরাজেশ্বরী বেশে পুজো, খিচুড়ি, পোলাও পোড়া শোলমাছ ভোগ…বুদ্ধপূর্ণিমায় তারাপীঠে অগণিত ভক্ত সমাগম

৪০ বছর বয়সি সমর চৌধুরীর দাবি, গ্র্যান্ড ক্যানিয়নও তৈরি হয়েছে মেগালিথস দিয়ে। সেই গবেষণাপত্র তিনি জমা দেন সার্ভে অফ ইউনাইটেড স্টেটস-এ। সপ্তাহখানেকের মধ্যেই সেখান থেকে উত্তর মেলে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র তাদের দেশে এই বিষয়ে গবেষণা করার জন্য আবেদন জানিয়েছে সমরকে। ইমেল মারফত সেই আবেদন জানায় ইউনাইটেড স্টেটস অফ জিওলজিক্যাল সার্ভে। তারপর থেকেই আরও বেশি করে তোড়জোড় শুরু করেছেন সমর, নিজের রিসার্চ ওয়ার্কের জন্য।

সমর চৌধুরীর কথায়, মানুষ এখন মঙ্গল গ্রহে টেরা ফর্মিং করার চেষ্টা চালাচ্ছেন। এই টেরা ফার্মিং হলো কৃত্রিমভাবে সেখানের বায়ুমণ্ডল ও মাটির মধ্যে কিছু পরিবর্তন করা যার ফলে সেখানে জীবের বসবাসযোগ্য পরিবেশ তৈরি হতে পারে। সমর চৌধুরীর দাবী, পৃথিবীতেও কয়েক লক্ষ কোটি বছর আগে এই টেরা ফার্মিং হয়েছে যার ফলে পৃথিবীতে জীবের আবির্ভাব ঘটেছে। এবং এই টেরা ফর্মিং করেছে কোনও অতি মানবীয় শক্তি যারা এই মহাবিশ্বের অন্য কোথা থেকে এসেছিল। এই বিষয়ে গবেষণা করার জন্যই তাঁর ডাক এসেছে এখন আমেরিকা থেকে।

New York Stadium: পার্ককেই বানিয়ে ফেলা হয়েছে ৩৪ হাজার আসনের আস্ত স্টেডিয়াম, টি২০ বিশ্বকাপে এখানেই খেলবে ভারত-পাকিস্তান

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র জুড়ে সাজো সাজো রব। আইসিসি টি২০ বিশ্বকাপের প্রস্তুতি চলছে জোরকদমে। সম্প্রতি নিউইয়র্কে তৈরি হয়েছে ৩৪ হাজার আসনের নতুন স্টেডিয়াম। সেখানেই হবে ভারত-পাকিস্তান ম্যাচ। ফুটছে গোটা নিউইয়র্ক। গত বুধবার স্টেডিয়ামের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেছেন ২০২৪ টি২০ বিশ্বকাপের অ্যাম্বাসাডার তথা জামাইকান অ্যাথলিট উসেইন বোল্ট। নিউইয়র্কের ২৫ মাইল পূর্বে অবস্থিত এই স্টেডিয়ামের নাম দেওয়া হয়েছে ‘নাসাউ কাউন্টি ইন্টারন্যাশনাল ক্রিকেট স্টেডিয়াম’। Photo Courtesy: ICC
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র জুড়ে সাজো সাজো রব। আইসিসি টি২০ বিশ্বকাপের প্রস্তুতি চলছে জোরকদমে। সম্প্রতি নিউইয়র্কে তৈরি হয়েছে ৩৪ হাজার আসনের নতুন স্টেডিয়াম। সেখানেই হবে ভারত-পাকিস্তান ম্যাচ। ফুটছে গোটা নিউইয়র্ক। গত বুধবার স্টেডিয়ামের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেছেন ২০২৪ টি২০ বিশ্বকাপের অ্যাম্বাসাডার তথা জামাইকান অ্যাথলিট উসেইন বোল্ট। নিউইয়র্কের ২৫ মাইল পূর্বে অবস্থিত এই স্টেডিয়ামের নাম দেওয়া হয়েছে ‘নাসাউ কাউন্টি ইন্টারন্যাশনাল ক্রিকেট স্টেডিয়াম’। Photo Courtesy: ICC
সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম এক্সে সদ্য নির্মিত এই স্টেডিয়ামের একটি ভিডিও শেয়ার করেছেন এক ইউজার। ভিডিও-তে দেখা যাচ্ছে, ঝকঝকে স্ট্যান্ড, গালিচার মতো সবুজ ঘাসে মোড়া মাঠের মাঝখানে পিচ। আর মাঠের মাঝখানে একটা বিশাল ক্রিকেট বল। ভিডিও-র ক্যাপশনে এক্স ইউজার লিখেছেন, “উইকেট এসেছে অ্যাডিলেড থেকে। মাত্র ২ মাসের মধ্যে তৈরি হয়েছে স্টেডিয়াম। ৩৪ হাজার দর্শক ধরবে। ২ সপ্তাহের মধ্যে শুরু হবে বিশ্বকাপ। দৈত্যাকার বল”। Photo Courtesy: ICC
সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম এক্সে সদ্য নির্মিত এই স্টেডিয়ামের একটি ভিডিও শেয়ার করেছেন এক ইউজার। ভিডিও-তে দেখা যাচ্ছে, ঝকঝকে স্ট্যান্ড, গালিচার মতো সবুজ ঘাসে মোড়া মাঠের মাঝখানে পিচ। আর মাঠের মাঝখানে একটা বিশাল ক্রিকেট বল। ভিডিও-র ক্যাপশনে এক্স ইউজার লিখেছেন, “উইকেট এসেছে অ্যাডিলেড থেকে। মাত্র ২ মাসের মধ্যে তৈরি হয়েছে স্টেডিয়াম। ৩৪ হাজার দর্শক ধরবে। ২ সপ্তাহের মধ্যে শুরু হবে বিশ্বকাপ। দৈত্যাকার বল”। Photo Courtesy: ICC
মডিউলার স্টেডিয়াম নিয়ে কমেন্ট বক্সে অনেকেই নিজেদের প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন। এক ইউজারের দাবি, খুব শীঘ্রই মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রধান খেলা হবে ক্রিকেট। তিনি লিখেছেন, “যুক্তরাষ্ট্রে ক্রিকেট অবশ্যই বড় খেলা হতে চলেছে”। আরেক ইউজার ক্রিকেট পিচ দেখে মুগ্ধ। তিনি বলছেন, নিখুঁত দেখাচ্ছে। লিখেছেন, “খুব ভাল লাগছে। বিশাল ইভেন্ট শুরু হতে চলেছে। আশা করি আমেরিকা এর পিছনে থাকবে”। Photo Courtesy: ICC
মডিউলার স্টেডিয়াম নিয়ে কমেন্ট বক্সে অনেকেই নিজেদের প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন। এক ইউজারের দাবি, খুব শীঘ্রই মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রধান খেলা হবে ক্রিকেট। তিনি লিখেছেন, “যুক্তরাষ্ট্রে ক্রিকেট অবশ্যই বড় খেলা হতে চলেছে”। আরেক ইউজার ক্রিকেট পিচ দেখে মুগ্ধ। তিনি বলছেন, নিখুঁত দেখাচ্ছে। লিখেছেন, “খুব ভাল লাগছে। বিশাল ইভেন্ট শুরু হতে চলেছে। আশা করি আমেরিকা এর পিছনে থাকবে”। Photo Courtesy: ICC
ভবিষ্যতে এই স্টেডিয়ামে শুধুই ক্রিকেট খেলা হবে কি না, তা নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করেছেন কেউ কেউ। একজন লিখেছেন, “ওয়াও। ৩৪ হাজার দর্শক। দুর্দান্ত। তবে মনে হয় না, ভবিষ্যতে এখানে শুধুই ক্রিকেট হবে”। আরেক ক্রিকেট অনুরাগী বলছেন, “এত ভাল স্টেডিয়াম হবে আশা করিনি। মনে হয়েছিল, একটা জগাখিচুড়ি পাকাবে”। Photo Courtesy: ICC
ভবিষ্যতে এই স্টেডিয়ামে শুধুই ক্রিকেট খেলা হবে কি না, তা নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করেছেন কেউ কেউ। একজন লিখেছেন, “ওয়াও। ৩৪ হাজার দর্শক। দুর্দান্ত। তবে মনে হয় না, ভবিষ্যতে এখানে শুধুই ক্রিকেট হবে”। আরেক ক্রিকেট অনুরাগী বলছেন, “এত ভাল স্টেডিয়াম হবে আশা করিনি। মনে হয়েছিল, একটা জগাখিচুড়ি পাকাবে”। Photo Courtesy: ICC
মাত্র মাস তিনেক আগেও এটা ছিল পার্ক। বিকেলে ছোটরা খেলাধুলো করত। পার্কের বেঞ্চে আড্ডা জমাতেন বৃদ্ধ-বৃদ্ধারা। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র টি২০ বিশ্বকাপের আয়োজক দেশ হওয়ার পর পার্কের ভোল বদলে ৩৪ হাজার আসনের স্টেডিয়াম তৈরি করা হয়। স্টেডিয়ামে সাধারণ আসন থেকে শুরু করে প্রিমিয়াম, ভিআইপি, হসপিটালিটি স্যুট রয়েছে। রয়েছে পার্টি ডেক এবং ক্যাবানাও। Photo: X/@T20WorldCup
মাত্র মাস তিনেক আগেও এটা ছিল পার্ক। বিকেলে ছোটরা খেলাধুলো করত। পার্কের বেঞ্চে আড্ডা জমাতেন বৃদ্ধ-বৃদ্ধারা। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র টি২০ বিশ্বকাপের আয়োজক দেশ হওয়ার পর পার্কের ভোল বদলে ৩৪ হাজার আসনের স্টেডিয়াম তৈরি করা হয়। স্টেডিয়ামে সাধারণ আসন থেকে শুরু করে প্রিমিয়াম, ভিআইপি, হসপিটালিটি স্যুট রয়েছে। রয়েছে পার্টি ডেক এবং ক্যাবানাও। Photo: X/@T20WorldCup

US Social Influencer: ‘সূর্যগ্রহণে উদ্বিগ্ন’! কুপিয়ে পার্টনারকে হত্যা, চলন্ত গাড়ি থেকে ২ সন্তানকে ছুড়ে ফেলে নিজেকে ‘শেষ’ করলেন তরুণী সোশ্যাল ইনফ্লুয়েন্সার

লস অ্যাঞ্জেলস : সূর্যগ্রহণ নিয়ে উদ্বিগ্ন মার্কিন তরুণী শেষ করলেন নিজেকে এবং কার্যত তাঁর পুরো পরিবারকেই। এই অভিযোগ উঠেছে লস অ্যাঞ্জেলসের বাসিন্দা ড্যানিয়েল চেরাকিয়াহ জনসনের বিরুদ্ধে। পেশায় জ্যোতিষবিদ্যায় সোশ্যাল ইনফ্লুয়েন্সার হিসেবে পরিচিত ড্যানিয়েলের বিরুদ্ধে অভিযোগ, তাঁর ছুরিকাঘাতে প্রাণ হারিয়েছেন পার্টনার। চলন্ত গাড়ি থেকে অভিযুক্ত তরুণী ছুড়ে ফেলে দেন তাঁর দুই সন্তানকে। ঘটনাস্থলেই মারা যায় ৮ মাসের ছোট মেয়ে। ভাগ্যক্রমে বেঁচে যায় তাঁর বড় মেয়ে। ৯ বছর বয়সি ওই বালিকা তদন্তকারীদের জানিয়েছে তার সামনেই ছুরিকাঘাতের ঘটনা ঘটেছে।

সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজেকে রেকর্ডিং শিল্পী, জ্যোতিষী ও রেইকি প্রশিক্ষক হিসেবে নিজের পরিচয় দিতেন ড্যানিয়েল। সোমবার পূর্ণগ্রাস সূর্যগ্রহণ দৃশ্য ছিল আমেরিকা ও মেক্সিকো থেকে। মহাজাগতিক এই ঘটনা সম্বন্ধে তিনি সোশ্যাল মিডিয়ায় লেখেন, ‘‘আধ্যাত্মিক যুদ্ধের পূর্ণ প্রকাশ।’’ তাঁর এই পোস্ট থেকেই ধারণা করা হচ্ছে যে তিনি সূর্যগ্রহণ নিয়ে উদ্বিগ্ন হয়েই এই ঘণ্য কাজ করেছেন। তবে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত এখনও গ্রহণ করেনি লস অ্যাঞ্জেলস পুলিশ। তদন্তকারী অফিসাররা এখনও কার্যকারণ সম্পর্ক সম্পন্ন করে উঠতে পারেননি।

আরও পড়ুন : ডায়াবেটিসে জেরবার? রোজ মানুন এই ক’টা সহজ নিয়ম! ব্লাড সুগার বাড়বেই না

প্রাথমিক তদন্তে জানা গিয়েছে আমেরিকার স্থানীয় সময় অনুসারে সোমবার রাত ৩.৪০ মিনিটে সূর্যগ্রহণের আগে তাঁর পার্টনার জ্যালিন অ্যালেন চ্যানের সঙ্গে তীব্র বাদানুবাদ হয় ড্যানিয়েলের। বাকবিতণ্ডার মধ্যেই তিনি ছুরি দিয়ে জ্যালিনকে আঘাত করেন বলে অভিযোগ। তার পর দুই মেয়েকে সঙ্গে নিয়ে দ্রুতগতিতে গাড়ি চালিয়ে বেরিয়ে যান বাড়ি থেকে। হাইওয়েতে ঘণ্টায় ১৬০ কিলোমিটার বেগে গাড়ি চালানোর সময় তিনি আট মাসের শিশুকন্যাকে চলন্ত গাড়ি থেকে ছুড়ে ফেলে দেন বলে অভিযোগ। তার পর দ্রুতগতির গাড়ি নিয়ে ধাক্কা মারেন একটি গাছে। ঘটনার অভিঘাতে মৃত্যু হয় তাঁর। দুর্ঘটনাগ্রস্ত গাড়ি থেকে উদ্ধার করা হয় তাঁর বড় মেয়েকে। তার আঘাত সামান্য। এদিকে ড্যানিয়েলের অ্যাপার্টমেন্টের দরজা গভীর রাতেও হাট করে খোলা দেখে তাঁর পড়শিরা ফোন করেন জরুরিকালীন নাম্বার 911-এ। ঘটনাস্থলে পুলিশ এসে উদ্ধার করে ড্যানিয়েলের পার্টনার ২৯ বছর বয়সি জ্যালিনের রক্তাক্ত নিথর দেহ।

তদন্তকারীরা জানিয়েছেন ড্যানিয়েলের ক্ষেত্রে পুরনো অপরাধের কোনও রেকর্ড নেই। এমনকি, তাঁদের পরিবারে গার্হস্থ্য হিংসারও কোনও উল্লেখ নেই এর আগে। পড়শিরাও কোনও অস্বাভাবিকতা লক্ষ করেননি। তাঁদের চোখেও চ্যানি ও ড্যানিয়েলের সংসার ছিল আর পাঁচটা পরিবারের মতোই গোছানো ও স্বাভাবিক। হাড়হিম করা ঘটনায় তারাও হতভম্ব।

চাঞ্চল্যকর এই ঘটনার জেরে সোশ্যাল মিডিয়ায় ড্যানিয়েলের পোস্ট এখন চর্চার কেন্দ্রে। তাঁর Q-Anon নামের অ্যাকাউন্ট থেকে সোমবারের পূর্ণগ্রাস সূর্যগ্রহণ নিয়ে তরুণী লিখেছেন, ‘WAKE UP WAKE UP THE APOCALYPSE IS HERE. EVERYONE WHO HAS EARS LISTEN. YOUR TIME TO CHOOSE WHAT YOU BELIEVE IS NOW. IF YOU BELIEVE A NEW WORLD IS POSSIBLE FOR THE PEOPLE RT NOW. THERE IS POWER IN CHOICE. THERE IS POWER IN CHOICE!!!! REPOST TO MAKE THE CHOICE FOR THE COLLECTIVE.’

আপাতভাবে ড্যানিয়েলের মৃত্যুকে আত্মহত্যার ঘটনা হিসেবেই দেখছেন তদন্তকারীরা। তদন্ত আরও এগোলে মোটিফ স্পষ্ট হবে বলে তাঁদের ধারণা।

 

If you or someone you know needs help, call any of these helplines: Aasra (Mumbai) 022-27546669, Sneha (Chennai) 044-24640050, Sumaitri (Delhi) 011-23389090, Cooj (Goa) 0832- 2252525, Jeevan (Jamshedpur) 065-76453841, Pratheeksha (Kochi) 048-42448830, Maithri (Kochi) 0484-2540530, Roshni (Hyderabad) 040-66202000, Lifeline 033-64643267 (Kolkata)

মুক্তিপণের দাবিতে উড়োফোন এসেছিল মা-বাবার কাছে, প্রায় তিন সপ্তাহ নিখোঁজ থাকার পরে আমেরিকায় চরম পরিণতি ভারতীয় ছাত্রের

নিউ ইয়র্ক: গত বছরেই উচ্চশিক্ষার জন্য মার্কিন মুলুকে পাড়ি দিয়েছিলেন হায়দরাবাদের এক ছাত্র। ওহায়োর ক্লিভল্যান্ডে তাঁর মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। পঁচিশ বছর বয়সী ওই যুবকের নাম মহম্মদ আব্দুল আরফত। ২০২৩ সালে ক্লিভল্যান্ড স্টেট ইউনিভার্সিটিতে মাস্টার্স করার উদ্দেশ্যে বিদেশে গিয়েছিলেন তিনি।

মার্কিন মুলুকে পড়তে গিয়ে এর আগেও বহু বার ভারতীয় পড়ুয়াদের অস্বাভাবিক মৃত্যুর ঘটনা প্রকাশ্যে এসেছে। এবার সেই তালিকায় যোগ হল মহম্মদ আব্দুল আরফতের নামও। এমনিতে আমেরিকায় একের পর এক ভারতীয় পড়ুয়া এবং ভারতীয় বংশোদ্ভূত মানুষের রহস্যজনক মৃত্যুতে উদ্বেগ বাড়ছে ভারতীয়দের মধ্যে।

আরও পড়ুনMurder: স্ত্রীকে খুন করে ২০০টা টুকরো..তারপরেই গুগলে সার্চ! জানেন কী নিয়ে..গায়ে কাঁটা দেবে এই বীভৎস হত্যাকাণ্ডের পুরো ঘটনা শুনলে

মঙ্গলবার এক্স প্ল্যাটফর্মে একটি সোশ্যাল মিডিয়া পোস্টের মাধ্যমে নিউ ইয়র্কের ভারতীয় দূতাবাসের তরফে জানানো হয়েছে যে, প্রায় তিন সপ্তাহ ধরে নিখোঁজ থাকার পরে ওই ছাত্রের দেহ উদ্ধার হয়েছে। সোশ্যাল মিডিয়া সাইট এক্স-এর পোস্টে দূতাবাসের আধিকারিকরা জানান, “মহম্মদ আব্দুল আরফত নিখোঁজ হওয়ার খবর পেয়ে বিচলিত হয়ে তাঁর খোঁজে তল্লাশি শুরু হয়। অবশেষে ওহায়োর ক্লিভল্যান্ডে তাঁকে মৃত অবস্থায় পাওয়া গিয়েছে। মহম্মদ আরফতের পরিবারের জন্য আমাদের গভীর সমবেদনা। এর পাশাপাশি নিউ ইয়র্কের ভারতীয় দূতাবাস স্থানীয় এজেন্সিগুলির সঙ্গে যোগাযোগ রেখে চলেছে, যাতে ওই ছাত্রের মৃত্যুর তদন্ত ঠিকঠাক ভাবে হয়। মৃত ছাত্রের মৃতদেহ যাতে নিরাপদে ভারতে পৌঁছয়, তার জন্যও পরিবারের দিকে সমস্ত সম্ভাব্য সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে।”

আরও পড়ুন: আগে গ্যারান্টি দাও, দেশ বেচবে না!’, মোদিকে নিশানা করে চ্যালেঞ্জ ছুড়লেন মমতা

গত মাসে আরফতের মা-বাবা জানিয়েছিলেন যে, পুত্রের নিরাপত্তার খাতিরে এক লক্ষ টাকা মুক্তিপণ দাবি করে তাঁদের কাছে উড়োফোন এসেছিল। ফোনের ও-প্রান্তে থাকা এক ব্যক্তি দাবি করে, ২৫ বছর বয়সী ওই ছাত্রকে অপহরণ করা হয়েছে। এমনকী দাবি অনুযায়ী মুক্তিপণ না পেলে ওই ছাত্রের কিডনি বিক্রি দেওয়ার হুমকিও দিয়েছিল অপহরণকারীরা।

সংবাদমাধ্যমের কাছে আরফতের বাবা মহম্মদ সালিম বলেন যে, তাঁর পুত্রের মুক্তির জন্য অপহরণকারীরা তাঁর থেকে ১২০০ ডলার দাবি করে। অথচ কীভাবে সেই মুক্তিপণ দিতে হবে, সেই ব্যাপারে কিছুই জানায়নি তারা।

মৃত পড়ুয়ার বাবার কথায়, “ও আমার একমাত্র পুত্র। ও বলেছিল যে, আমাদের আর ওর বন্ধুদের খুব মিস করছে। সেই কারণে বাড়িতেও ফিরতে চেয়েছিল। আমি ওকে বলেছিলাম, ছুটি পড়লে বাড়ি আসার কথা। প্রয়োজন বলে বিমান ভাড়াও আমি পাঠানোর কথা বলেছিলাম। গত ৭ মার্চ শেষ বারের মতো ছেলের সঙ্গে কথা হয়েছিল। তা-ও মাত্র কয়েক সেকেন্ডের জন্য। এরপর দিন ও ওর বন্ধুকে ফোন করে কথা বলেছিল। আমাকে বলা হয়েছে যে, একজন গোয়েন্দা (পুলিশ অফিসার) এই ঘটনাটি খতিয়ে দেখছেন।” মার্কিন কর্তৃপক্ষের বক্তব্য, আরফতকে শেষ বার যখন দেখা গিয়েছিল, তখন তাঁর পরনে ছিল একটি সাদা টি-শার্ট, ব্লু জিনস এবং লাল জ্যাকেট।

 

১৬ মাসের সন্তানকে একা ফেলে ছুটি কাটাতে পুয়ের্তো রিকো ! হত্যার দায়ে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড মায়ের

ওহিও: ‘কুপুত্র যদি বা হয় কুমাতা কখনও নয়’। ওহিও-র ক্রিস্টেল ক্যান্ডেলারিও এই প্রবাদবাক্য কোনও দিন শোনেননি। কিন্তু যদি শুনতেন তাহলে কি কোনও ফারাক হত? সদ্য মা হয়েছেন। মাত্র ১৬ মাসের সন্তান। বাড়িতে তাকে একা ফেলে রেখে দশ দিনের জন্য ডেট্রয়েট, মিশিগান আর পুয়ের্তো রিকো ঘুরতে গিয়েছিলেন ক্রিস্টেল। খিদেতে কাঁদতে কাঁদতে মৃত্যু হয়েছে একরত্তির।

কুয়াহোগা কাউন্টির প্রসিকিউটর মাইকেল সি ও’ম্যালি ২০২৩ সালের জুন মাসে ১৬ মাসের মেয়ে জেলিন ক্যান্ডেলারিওকে হত্যার দায়ে মা ক্রিস্টেল ক্যান্ডেলারিওকে দোষী সাব্যস্ত করেছেন। ক্রিস্টেলের যাবজ্জীবন জেল হয়েছে। বাকি জীবনটা গরাদের পিছনেই কাটাতে হবে তাঁকে। ক্রিস্টেলের প্রতিবেশীরা বলছেন, “উচিত শাস্তি হয়েছে”।

আরও পড়ুন- আজ দিনভর মেঘলা আকাশ, উত্তরবঙ্গে বৃষ্টি চলবে, দক্ষিণবঙ্গে আবহাওয়া কেমন থাকবে? জেনে নিন

মামলার শুনানির সময় প্রসিকিউটর জানিয়েছেন, ক্যান্ডেলারিও মেয়েকে প্যাক-এন-প্লে প্লেপেনে রেখে ঘুরতে চলে যান। দশ দিন পর বাড়ি ফিরে দেখেন, মেয়ে নড়াচড়া করছে না। সঙ্গে সঙ্গে ৯১১-এ ফোন করেন ক্যান্ডেলারিও। চিকিৎসকরা আসেন। তাঁরা জেলিনকে পরীক্ষা করে জানান, মেয়ে মারা গিয়েছে। ময়নাতদন্তের রিপোর্টে জানা যায়, মৃত্যুর কারণ ডিহাইড্রেশন এবং অনাহার।

 

View this post on Instagram

 

A post shared by CNN (@cnn)

একজন মা কীভাবে এই কাজ করতে পারেন? অবাক বিচারকও। সাজা ঘোষনার সময় কাউন্টি কমন প্লিজ কোর্টের বিচারক ব্রেন্ডন শিহান এটাকে “চূড়ান্ত বিশ্বাসঘাতকতা” বলে উল্লেখ করেন। তিনি বলেন, “মেয়েকে যেমন বন্দী করে রেখেছিলেন, বাকি জীবনটা আপনাকেও সেভাবে কাটাতে হবে”। ক্যান্ডেলারিও আদালতে জানান, তিনি ডিপ্রেশনে ভুগতেন। কৃতকর্মের জন্য অনুশোচনাও প্রকাশ করেন। তবে বিচারক শেষ পর্যন্ত কোনও প্যারোল ছাড়াই যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের নির্দেশ দেন।

আরও পড়ুন- প্রতিদিন হাঁটেন? কতটা হাঁটেনের চেয়েও বেশি গুরুত্বপূর্ণ কীভাবে হাঁটেন, গবেষণা কী বলছে দেখুন

সাজা ঘোষণার পর, প্রসিকিউটর ও’ম্যালি এবং ক্লিভল্যান্ড ডিভিশনের পুলিশ প্রধান ডরোথি টড জেলিনের মর্মান্তিক মৃত্যুর জন্য শোকপ্রকাশ করেন। পাশাপাশি তিনি জানান, এই ধরনের ঘটনায় দোষীদের কড়া শাস্তির সবরকম ব্যবস্থা করবেন তাঁরা। বিচারক ও’ম্যালি একে “মায়ের অকল্পনীয় স্বার্থপরতা” আখ্যা দেন। তিনি বলেন, “পিতামাতা দায়িত্বের অবহেলা করলে কী ভয়ঙ্কর পরিণতি হতে পারে, এটা তার উদাহরণ”। পাশাপাশি কোনও কঠিন শাস্তিই সদ্যোজাত জেলিনকে ফিরিয়ে আনতে পারবে না বলেও দুঃখপ্রকাশ করেন তিনি।

Indian Students Death in USA: দেড় মাসে আমেরিকায় ৭ ভারতীয় ছাত্রের মৃত্যু! সব ‘জেনেশুনে’ কী বলল বাইডেন সরকার?

নিউ ইয়র্ক: মার্কিন মুলুকে গত দেড় মাসে ৭ ভারতীয় ছাত্রের মৃত্যুর ঘটনায় নড়েচড়ে বসল বাইডেন প্রশাসন। এমন লাগাতার হামলা ‘মানা যায় না’ বলে জানিয়েছে মার্কিন সরকার। এ হেন ঘটনা রুখতে ‘কড়া ব্যবস্থা’ নেওয়ার প্রতিশ্রুতিও দেওয়া হয়েছে।

হোয়াইট হাউসের জাতীয় নিরাপত্তা ও যোগাযোগ উপদেষ্টা জন কিরবি বলেছেন, ‘হিংসা মানা যায় না। সেটা জাতি, লিঙ্গ, ধর্ম বা অন্য কোনও কারণেই হোক না কেন। মার্কিন সরকার এর বিরুদ্ধে কড়া ব্যবস্থা নেবে’।

আরও পড়ুন: ববিকে বিয়ে ‘চরম ভুল’, নাম জড়ায় সোনু নিগমের সঙ্গেও! সুনিধি চৌহানের প্রেম জীবন এত কষ্টের? জানলে গায়ে কাঁটা দেবে

এর সঙ্গে তিনি যোগ করেন, ‘এই ধরনের হামলা রুখতে রাজ্য এবং স্থানীয় কর্তৃপক্ষের সঙ্গে একযোগে রাষ্ট্রপতি এবং প্রশাসন সক্রিয়ভাবে কাজ করছে। এমন আক্রমণ প্রতিহত করতে আমরা যথাসাধ্য চেষ্টা করছি। স্পষ্ট করে দিতে চাই, যারা এই ধরনের কাজ করছে, তারা জবাবদিহি দেওয়ার জন্য প্রস্তুত থাকুন’।

আমেরিকার বিভিন্ন কলেজে পরপর ভারতীয় ছাত্রের মৃত্যুতে উদ্বিগ্ন প্রবাসী ভারতীয়রা। পাশাপাশি অন্যান্য দেশ থেকে আগত পড়ুয়া এবং সংশ্লিষ্ট সহ শিক্ষার্থীরাও ভীত। তাঁদের উপরও যে কোনও সময় এমন হামলা হতে পারে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন অনেকেই।

আরও পড়ুন: উচ্চ মাধ্যমিকেও প্রশ্নপত্রের ছবি তুলে ‘ভাইরাল’, পরীক্ষা বাতিল অভিযুক্তের! কোথায়?

শুধু ২০২৪ সালেই ভারতীয় এবং ভারতীয়-আমেরিকান বংশোদ্ভূত ৭ ছাত্রের মৃত্যু হয়েছে আমেরিকায়। এঁদের প্রত্যেকেই পুরুষ এবং বয়স ২৫ বছর বা তার কম। এই ৭ ছাত্রের মধ্যে একজনকে পিটিয়ে মারা হয়, দুজনের কয়েকদিন নিখোঁজ থাকার পর মৃতদেহ উদ্ধার হয়, দুজন আত্মহত্যা করেন এবং বাকি দুজনের ওভারডোজের কারণে মৃত্যু হয় বলে জানানো হয়েছে। প্রসঙ্গত, মার্কিন মুলুকে পড়তে যাওয়া আন্তর্জাতিক ছাত্র-ছাত্রীদের মধ্যে ভারতীয় পড়ুয়াদের সংখ্যা ২৫ শতাংশের বেশি।

ইন্ডিয়ান স্টুডেন্টস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তথা ইন্ডিয়ানার পারডু বিশ্ববিদ্যালয়ের ২১ বছর বয়সী বিরাগ শাহ বলেন, ‘ভারতীয় এবং ভারতীয় বংশোদ্ভূতদের মৃত্যুর খবরে ভারতীয় ছাত্ররা আতঙ্কিত’। সংবাদসংস্থা এনবিসি-কে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, ‘মৃত্যুর ঘটনাগুলো দেখে মনে হচ্ছে, এর একটা প্যাটার্ন আছে’।

সবার প্রথম ১৫ জানুয়ারি হার্টফোর্ডের বাড়িতে দীনেশ গাট্টু (২২ বছর) এবং সাই রাকোটি (২১ বছর)-র মৃতদেহ উদ্ধার হয়। বলা হয় ফেন্টানাইল ওভারডোজের কারণে দুই ছাত্রের মৃত্যু হয়েছে। সেই শুরু। এরপর জর্জিয়ার লিথোনিয়ার কনভেনিয়ান্স স্টোর থেকে ২৫ বছর বয়সী বিবেক সাইনির মৃতদেহ উদ্ধার হয়। ওই স্টোরে পার্টটাইম কাজ করতেন বিবেক। ২০ জানুয়ারি ইউনিভার্সিটি অফ ইলিনয় আরবানা-চ্যাম্পেইন ক্যাম্পাসে ১৮ বছর বয়সী আকুল ধাওয়ানের মৃতদেহ উদ্ধার করে সহপাঠীরা। এরপর ২৮ জানুয়ারি পারডুর ক্যাম্পাসে ১৯ বছর বয়সী নীল আচার্য এবং ৫ ফেব্রুয়ারি জঙ্গল থেকে সমীর কামাথের দেহ উদ্ধার হয়।

এলিয়েনের সঙ্গে মাদারশিপে কাটিয়েছেন ৩ মাস! কথা হয়েছে ভিনগ্রহীদের সঙ্গে! এই ব্যক্তির দাবি ঘিরে তোলপার

পৃথিবীর বাইরে মহাবিশ্বে অন্য কোনও গ্রহে প্রাণ আছে কিনা তা নিয়ে তর্ক ও জল্পনার কোনও অন্ত নেই। এই নিয়ে গবেষণা চালাচ্ছেন বিজ্ঞানীরা। এলিয়েনদের নিয়ে একবার বড় দাবি করেছিলেন মার্কিন সেনাবাহিনীর এক প্রাক্তন পাইলট। অ্যালেক্স কলিয়ার নামে ওই ব্যক্তির দাবি অবাক করে দিয়েছে সকলকে। তার দাবি অনুযায়ী, এলিয়েনদের মাদারশিপে ৩ মাস কাটিয়েছেন, ভিনগ্রহীদের সঙ্গে কথা বলেছেন।

অ্যালেক্স কলিয়ার জানিয়েছিলেন,আশির দশকে ‘অ্যান্ড্রোমিডিয়ানস’ নামে পরিচিত এলিয়েনদের সঙ্গে সময় কাটিয়েছিলেন। কলিয়ার দাবি করেছিলেন যে এলিয়েনরা তাকে খুব বড় স্পেসশিপে নিয়ে গিয়েছিল। এক বিশেষ ধরনের বেল্ট পরিয়ে এলিয়েনরা ৩ মাস ধরে তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করেছে। সেই সময়ে এলিয়েনদের সম্পর্কে অনেক কিছু জেনেছিলেন বলে দাবি করেছেন কলিয়ার।

কলিয়ার আরও বলেছিলেন, ষাটেক দশকে আমি যখন শিশু ছিলাম লুকোচুরি খেলতে গিয়ে দাদার বাড়ির বাইরে ঘুমিয়ে পড়েছিলাম। যখন আমার ঘুম ভাঙে নিজেকে একটি অন্ধকার ঘরে পাই। সেখানেই ভিসিয়াস ও মোরোনির নামে ২ এলিয়েনের সঙ্গে আমার পরিচয় হয়। তারাই আমাকে ইউএফও-তে নিয়ে গিয়েছিল। সেখানে তাদের সময়ে ৩ মাস হলেও পৃথিবীর সময় অনুযায়ী ১৮ মিনিট সময় কাটিয়েছিলাম।

আরও পড়ুনঃ Facebook Account Hacked: আপনার ফেসবুক অ্যাকাউন্ট হ্যাক হয়েছে বুঝবেন কীভাবে? জেনে নিন উপায়

অ্যালেক্স কলিয়ার জানান, এলিয়েনরা তাকে স্পষ্ট জানান মহাবিশ্বে মানুষ একা নয় এবং আরও অনেক এলিয়েন প্রজাতিও রয়েছে। মহাকাশে ১০০ বিলিয়ন ছায়াপথ রয়েছে, কিন্তু আমরা কেবল একটির দিকে তাকিয়ে আছি। অ্যান্ড্রোমিডিয়ানদের মতে, ১০০ ট্রিলিয়ন গ্যালাক্সি রয়েছে এবং প্রতিটি গ্যালাক্সিতে জীবন রয়েছে। এমনকী মহাকাশে সেই ধ্বংসাবশেষও পাওয়া যাবে বলে জানিয়েছেন কলিয়ার।