লাইফস্টাইল Egg in Cholesterol: কোলেস্টেরল রোগীরা ডিম খেতে পারবেন? ডিম খেলে কি শরীরে খারাপ কোলেস্টেরল বেড়ে যায়? জানুন Gallery September 6, 2024 Bangla Digital Desk অনেকেরই ধারণা, ডিম খেলে কোলেস্টেরল বেড়ে যায়৷ ডায়েটিশিয়ান ম্যাক সিং ডিমের কুসুম ঘিরে যে ভুল ধারণা, সেগুলি একে একে দূর করেছেন ৷ তাঁর মতে, ডিমের সাদা অংশের তুলনায় কুসুম অনেক বেশি পুষ্টিকর ৷ ডিমে কোলেস্টেরল আছে ঠিকই৷ তবে গবেষণায় দেখা গিয়েছে ডায়েটরি কোলেস্টেরলের গুরুতর প্রভাব পড়ে না ব্লাড কোলেস্টেরলের উপর৷ তাছাড়া গবেষণায় জানা গিয়েছে ডিমে যে কোলেস্টেরল আছে, তার গুরুতর কুপ্রভাব পড়ে না হৃদযন্ত্রের স্বাস্থ্যের উপর৷ ডিম হল পুষ্টিগুণের পাওয়ার হাউস৷ উচ্চমানের প্রোটিন, ভিটামিন, মিনারেল আছে ডিমে৷ এছাড়াও আছে কোলাইন৷ যার প্রভাবে মস্তিষ্কের সুস্থতা অটুট থাকে৷ মস্তিষ্কের স্বাস্থ্যের জন্যও ডিমের কুসুম খুব প্রয়োজনীয় ৷ ডিমের ল্যাটেইন, জিয়াজ্যান্থিন, অ্যান্টিঅক্সিড্যান্টের মতো উপাদান চোখের ঔজ্বল্য বজায় রাখে৷ ডিমের কুসুমের রাইবোফ্ল্যাবিন সার্বিক স্বাস্থ্য ও বৃদ্ধির জন্য প্রয়োজনীয় ৷ ভিটামিন ডি হাড়ের স্বাস্থ্য ভাল রাখে৷ পরিমিত পরিমাণে ডিমের কুসুম ওজন নিয়ন্ত্রণেও সাহায্য করে৷ কোলেস্টেরল সমস্যায় ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে ডিম খেতেই পারেন৷ তবে খেতে হবে পরিমিত পরিমাণে৷ নয়তো হিতে বিপরীত হয়ে ক্ষতি হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে৷
লাইফস্টাইল Belly Fat & Cholesterol Control Tips: সুস্থতার সুপারহিট ফর্মুলা! ৫ খাবারে তলপেটের মেদ গলে ছিপছিপে! ব্লাড সুগার-কোলেস্টেরল উধাও! Gallery September 3, 2024 Bangla Digital Desk আধুনিক অস্বাস্থ্যকর জীবনযাপনে ইদানীং আমরা অনেকেই মরিয়া ওজন কমাতে৷ ডায়েট থেকে শরীরচর্চা-চেষ্টার অন্ত থাকে না ওজন এবং মেদ ঝরানোর৷ হাতের কাছে এমন আয়ুর্বেদিক খাবার আছে, যেগুলি ওজন কমাতে সাহায্য করে৷ অথচ আমরা হয়তো জানিই না৷ বলছেন আয়ুর্বেদিক বিশেষজ্ঞ দীক্ষা ভাভসর সাভালিয়া৷ ওজন কমানোর মোক্ষম ওষুধ মধু৷ হজম প্রক্রিয়াতেও সাহায্য করে৷ দূর করে কফ দোষ৷ চেহারায় অতিরিক্ত ভারী ভাব কমিয়ে দেয়৷ বার্লি রাখুন ডায়েটে৷ কমাবে ব্লাড সুগার, বদহজম ও বাড়তি ওজন৷ তীক্ষ্ণ করবে স্মৃতিশক্তি৷ বাড়াবে যৌন শক্তি ও শারীরিক সুস্থতা৷ শরীর থেকে টক্সিন দূর করে হলুদ৷ ডিটক্সিফাই করার পাশাপাশি রোগ প্রতিরোধ শক্তি বাড়িয়ে তোলে৷ নিয়ন্ত্রণ করে কফ দোষ৷ বাত, পিত্ত, কফদোষ একসঙ্গে দূর করে আমলকি৷ সাহায্য করে ওজন কমাতে৷ ডায়াবেটিসেও উপকারী আমলা৷ চুল পড়া কমাতে, অ্যাসিডিটি দূর করতে, যৌন শক্তি বাড়াতে উপকারী এই ফল৷ খিদে বাড়ানোর পাশাপাশি হজম প্রক্রিয়া মসৃণ করে আদা৷ কফদোষ দূর করার পাশাপাশি নিয়ন্ত্রণ করে ওজনবৃদ্ধি৷ হৃদযন্ত্রের সুস্থতা বজায় রাখে৷ মেটাবলিজম বাড়ায়৷ দীক্ষার মতে, এই খাবারগুলি ওজন কমানোর সঙ্গে হরমোনাল ব্যালান্স ঠিক রাখে৷ ইনসুলিন সেন্সিটিভিটি বাড়ায়৷ কমায় খারাপ কোলেস্টেরল এবং অবাঞ্ছিত মেদ৷
লাইফস্টাইল Cholesterol Control Tips: এই ৪ খাবারই ধন্বন্তরি! ধুয়েমুছে সাফ করে খারাপ কোলেস্টেরল! তরতরিয়ে বাড়ে ভাল কোলেস্টেরল! Gallery August 29, 2024 Bangla Digital Desk শরীরে খারাপ কোলেস্টেরল বেড়ে গেলে দেখা দেয় একাধিক জটিল সমস্যা৷ তার মধ্যে হৃদরোগের আশঙ্কা অন্যতম৷ আধুনিক জীবনযাপন এবং ভুল ডায়েটেকর কারণে বেড়ে যায় হার্টের সমস্যা৷ কিছু খাবার আছে যেগুলি ডায়েটে নিয়মিত রাখলে কোলেস্টেরল সমস্যা নিয়ন্ত্রিত হয়৷ ভাল কোলেস্টেরল বাড়ে৷ কমে ক্ষতিকারক কোলেস্টেরল৷ বলছেন পুষ্টিবিদ অবনী কৌল৷ প্রোটিন, ম্যাগনেসিয়াম, ক্যালসিয়াম, জিঙ্ক-সহ ১৫ টি জরুরি পুষ্টিগুণের ভান্ডার আমন্ড বা কাঠবাদাম৷ নিয়মিত আমন্ড খেলে এলডিএল বা খারাপ কোলেস্টেরল কমে৷ বাড়ে এইচডিএল বা ভাল কোলেস্টেরল৷ তলপেট, কোমরের মেদ কমে৷ কমে হৃদরোগের আশঙ্কা৷ গোটা দানাশস্য, ওটস খেতে হবে নিয়মিত৷ এতে ব্লাড প্রেশারের সমস্যা কমবে৷ হৃদরোগের আশঙ্কা দূর হবে৷ ওজন কমবে এবং কোলেস্টেরল সমস্যা নিয়ন্ত্রিত হবে৷ নিয়মিত খান মরশুমি ফল৷ দামি ফল নয়৷ হাতের কাছে যা পাওয়া যায়, সেই স্থানীয় ফলেই মিলবে পুষ্টিগুণ৷ পর্যাপ্ত ফাইবার এবং জলের জন্য প্রচুর তাজা ফল রাখুন ডায়েটে৷ রসুন খেতে ভুলবেন না৷ প্রচুর খাদ্যগুণে ভরা মশলা তথা সবজি রসুনের গুণে খারাপ কোলেস্টেরল কমবে৷ বাড়বে ভাল কোলেস্টেরল৷
লাইফস্টাইল Cholesterol Control Tips: টক দই খেলে বাড়ে কোলেস্টেরল? কীভাবে দই খাবেন কোলেস্টেরল রোগীরা? বিপদ এড়াতে এখনই জানুন Gallery August 23, 2024 Bangla Digital Desk ভারতীয় খাদ্যাভ্যাসে টক দইয়ের গুরুত্ব অপিরসীম৷ কিন্তু প্রোবায়োটিকস, ক্যালসিয়াম, প্রোটিনে ভরপুর টক দইয়ের সঙ্গে কোলেস্টেরলের কী সম্পর্ক? বলছেন পুষ্টিবিদ লভনীত বাত্রা। টক দই খেলে কি কোলেস্টেরল বেড়ে যায়? নাকি কোলেস্টেরল সমস্যা নিয়ন্ত্রিত হয় টক দইয়ের খাদ্যগুণে? শরীরে হরমোন, ভিটামিন ডি, হজমে সহায়ক অ্যাসিড উৎপাদনে সহায়ক উপকারী কোলেস্টেরল৷ এইচডিএল-কে বলা হয় ভাল কোলেস্টেরল৷ এলডিএল-কে বলা হয় খারাপ বা অপকারী কোলেস্টেরল৷ এলডিএল কোলেস্টেরল বেড়ে গেলে শরীরে হৃদরোগের আশঙ্কা বেড়ে যায়৷ অন্যদিকে অসুস্থতার ঝুঁকি কমিয়ে দেয় এইচডিএল বা ভাল কোলেস্টেরল৷ টক দইয়ে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন, ক্যালসিয়াম, ভিটামিন এবং প্রোবায়োটিক্স আছে৷ তবে সব রকম দই একইরকম উপকারী নয়৷ কী রকম দুধ থেকে দই পাতা হচ্ছে, তার উপর নির্ভর করছে দইয়ের পুষ্টিগুণ৷ হোল মিল্ক, লো ফ্যাট, নন ফ্যাট, ফুল ফ্যাট-বিভিন্ন দুধের উপর নির্ভর করছে দইয়ের গুণাগুণ৷ বাড়তি কোনও ফ্লেভার থাকলে তাও টক দইয়ের পুষ্টিগুণ নির্ধারণ করে৷ গবেষণায় জানা গিয়েছে, লো ফ্যাট বা নন ফ্যাট দুধ থেকে তৈরি টক দইয়ের জন্য কোলেস্টেরল বাড়ে না৷ ফুল ফ্যাট দুধ থেকে দই পাতলে সামান্য হলেও কোলেস্টেরল সমস্যা দেখা দিতে পারে৷ টক দইয়ের প্রোবায়োটিক হজমের জন্য উপকারী৷ এই প্রোবায়োটিকই সাহায্য করে কোলেস্টেরল কমাতে৷ ব্রিটিশ গবেষকদের মত, টক দইয়ের প্রোবায়োটিক অন্তত ৪-৫ শতাংশ কোলেস্টেরল কমায়৷ যাঁদের কোলেস্টেরল সংক্রান্ত সমস্যা আছে তাঁরা লো ফ্যাট বা নন ফ্যাট দুধের দই খান৷ খেতে পারেন প্রোবায়োটিক কার্ড-ও৷ তবে যেরকমই দই খান, তাতে চিনি মেশাবেন না৷
লাইফস্টাইল Cholesterol: চড়চড় করে চড়বে ‘খারাপ’ কোলেস্টেরল…! এই ‘৫’ খাবার হাই কোলেস্টেরলে শত্রু! ১০০ গুণ বাড়িয়ে দেবে LDL লেভেল! হাজার মাইল দূরে থাকুন Gallery August 19, 2024 Bangla Digital Desk রক্তে উচ্চ কোলেস্টেরল বৃদ্ধি হৃৎপিণ্ডকে দুর্বল করে। বাড়িয়ে দেয় হৃদরোগের ঝুঁকি। এমন পরিস্থিতিতে কাঁড়ি কাঁড়ি ওষুধ না খেয়ে খাবারের বিষয়েও যত্ন নেওয়া জরুরি। কারণ কিছু খাবার রক্তে খারাপ ফ্যাট দ্রুত বাড়িয়ে দেয়। এতটাই বাড়িয়ে দেয় কোলেস্টেরল যে জীবনের ঝুঁকি বাড়ে ঝড়ের গতিতে। কোলেস্টেরল হল শরীরে থাকা রক্তে উপস্থিত চর্বি। এটি আপনার শরীরের জন্য অপরিহার্য, কিন্তু অত্যধিক কোলেস্টেরল হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়াতে পারে। দুই ধরনের কোলেস্টেরল রয়েছে: ভাল কোলেস্টেরল (এইচডিএল) এবং খারাপ কোলেস্টেরল (এলডিএল)। রক্তনালীতে খারাপ কোলেস্টেরল জমে হার্ট অ্যাটাক এবং স্ট্রোক হতে পারে বলেও সতর্ক করেন বিশেষজ্ঞরা। ন্যাশভিল, TN-এর ভ্যান্ডারবিল্ট ইউনিভার্সিটি মেডিক্যাল সেন্টারের মেডিসিনের গবেষণা অধ্যাপক হেইডি জে. সিলভার (পিএইচডি, আরডি) বলেন, “সাধারণ কার্বোহাইড্রেটের উচ্চ মাত্রায় গ্রহণ, যার মধ্যে শর্করা রয়েছে, সবচেয়ে বড় লাইফস্টাইল ফ্যাক্টর যা উচ্চ ট্রাইগ্লিসারাইডে বড় ভূমিকা নেয়৷ আপনার খাদ্যে যখন অত্যধিক চিনি বা কার্বোহাইড্রেট থাকে, তখন আপনার লিভার অতিরিক্ত গ্লুকোজকে ট্রাইগ্লিসারাইডে রূপান্তরিত করে, যা পরে রক্তপ্রবাহে মেশে। ফলাফল আপনার রক্তে ট্রাইগ্লিসারাইডের উচ্চতর সঞ্চালন মাত্রা।” এমন পরিস্থিতিতে প্রতিরোধের জন্য আপনার কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ করা জরুরি। এই জন্য, আপনি আপনার খাদ্যতালিকায় কী কী রাখছেন সেদিকে মনোযোগ দিন। কারণ কিছু খাবার শরীরে খারাপ কোলেস্টেরল খুব দ্রুত গতিতে বাড়িয়ে দিয়ে থাকে। এগুলি এমন খাবার যা বেশিরভাগ মানুষই অজান্তে প্রতিদিন খেয়ে থাকেন। এখানে আপনি ৫ টি খাবার সম্পর্কে জানতে পারেন যা LDL কোলেস্টেরল বাড়ায় বুলেট গতিতে। চলুন প্রক্রিয়াজাত খাবার:ট্রান্স ফ্যাট এলডিএল কোলেস্টেরল বাড়ানোর পাশাপাশি, এই কৃত্রিম চর্বিগুলি ‘ভাল’ এইচডিএল কোলেস্টেরল কমানোর জন্য দায়ী। ভাজা খাবার, প্রক্রিয়াজাত খাবার এবং বেকড আইটেমগুলিতে উচ্চ পরিমাণে ট্রান্স ফ্যাট থাকে। এগুলি থেকে শত হাত দূরে থাকুন। দুগ্ধজাত পণ্য:স্যাচুরেটেড ফ্যাট, প্রধানত প্রাণীজ পণ্য এবং কিছু উদ্ভিদ তেলে পাওয়া যায়, যা এলডিএল কোলেস্টেরলের মাত্রা বৃদ্ধির জন্য দায়ী হয়। এর মধ্যে প্রধানত লাল মাংস বা রেড মিট, ফুল-ক্রিম দুগ্ধজাত পণ্য এবং নারকেল তেল অন্তর্ভুক্ত। ডিমের কুসুম:প্রোটিনের মতো পুষ্টিগুণ সমৃদ্ধ হওয়ায় ডিম স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী বলে বিবেচিত হয়। কিন্তু আপনি যদি প্রতিদিন ২টির বেশি ডিমের কুসুম খান তাহলে তা আপনার শরীরে এলডিএল কোলেস্টেরল বাড়িয়ে দিতে পারে। পরিশোধিত রান্নার তেল:পরিশোধিত রান্নার তেল কোলেস্টেরলকেও প্রভাবিত করতে পারে। এমন পরিস্থিতিতে, স্যাচুরেটেড এবং ট্রান্স ফ্যাট পূর্ণ তেল এড়িয়ে চলুন এবং কোলেস্টেরলের মাত্রার ভারসাম্য বজায় রাখতে অলিভ অয়েল এবং অ্যাভোকাডো তেলের মতো বিকল্পগুলি বেছে নিতে পারেন। প্রক্রিয়াজাত চিনি:চিনি এবং প্রক্রিয়াজাত কার্বোহাইড্রেট সমৃদ্ধ খাবার এলডিএল কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়াতে পারে। এগুলি কেবল কোলেস্টেরল এবং ট্রাইগ্লিসারাইড বাড়ায় না, প্রদাহও বাড়ায়, যার ফলে হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়ায়। শর্তত্যাগ: শুধুমাত্র আপনাদের সচেতনতার উদ্দেশ্যেই এই প্রতিবেদনটি লেখা হয়েছে। আমরা এই লেখায় সাধারণ জ্ঞান ও দৈনন্দিন জীবনের কিছু সাধারণ তথ্য শেয়ার করেছি মাত্র। আপনি যদি কোথাও আপনার স্বাস্থ্য, জীবন ও বিজ্ঞানের যোগ সম্পর্কিত কিছু পড়েন তবে তা গ্রহণ করার আগে অবশ্যই একজন বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।
লাইফস্টাইল Puffed Rice Benefits: ৭ দিনেই মেদ ভ্যানিশ! খান শুধু ‘এভাবে’…! ঝপঝপ করে কমবে ওজন, রক্ত থেকে শুষে নেবে সুগার, কমবে কোলেস্টেরল Gallery August 16, 2024 Bangla Digital Desk সকাল হোক বা বিকেল এক বাটি মুড়ি না হলে যেন চলে না৷ মুড়ি খেতে অনেকেই খুব ভালবাসেন৷ সকাল হোক বা সন্ধ্যা জলখাবারে অনেকেই মুড়ি খান৷ মুড়ি শরীরের জন্যও খুব স্বাস্থ্যকর৷ তবে মুড়ি খেলেই হল না৷ কীভাবে মুড়ি খেলে উপকার পাওয়া যাবে তা জেনে নেওয়াটা সবথেকে বেশি জরুরি৷ এটি চাল দিয়ে তৈরি হলেও। এই চাল গরম বালিতে ভাজা হয়। এতে তেল একেবারেই ব্যবহার করা হয় না। এই কারণে এটি শরীরের জন্য ভীষণ উপকারী৷ চিকিৎসক ললিত তিওয়ারি জানান, মুড়িতে স্টার্চ বা চর্বি নেই, তাই এটি ওজন কমানোর জন্য দারুণ উপকারী। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, যারা ওজন কমাতে চাইছেন তারা যদি সকালের জলখাবারে মুড়ি খান, তাহলে বিরাট উপকার পাবেন৷ বিশেষজ্ঞের মতে, ওজন কমানোর জন্য মুড়ি দুর্দান্ত বিকল্প৷ এটি নিয়ম করে খেলে কয়েকদিনের মধ্যেই ওজন কমতে পারে। মুড়ি খেলে শরীরে চিনির মাত্রা বাড়ে না৷ এছাড়া এতে ক্যালরির পরিমাণ খুবই কম যার কারণে শক্তি বৃদ্ধির প্রশ্নই আসে না। তাই ওজন কমাতে চাইলে সকালের জলখাবারে ঢেঁকি চালের মুড়ি খেলে ক্যালরি বাড়ার আশঙ্কা থাকে না। জিমে ব্যায়াম করার পর মুড়ি খেতে পারেন। মুড়ি খেলে হজমশক্তিও ভাল থাকে। এটি সেবন করলে পেট ফাঁপা, গ্যাস, বুকজ্বালা এবং বদহজমের মতো গ্যাস্ট্রো সংক্রান্ত সমস্যা সেরে যায়। সেই সঙ্গে ঢেঁকি চালের মুড়িতে সোডিয়ামের পরিমাণও কম এবং পটাশিয়ামের পরিমাণও যথেষ্ট। তাই এটি হার্টের জন্যও উপকারী। উচ্চ রক্তচাপে আক্রান্ত ব্যক্তির জন্য মুড়ি খাওয়া উপকারী। p মুড়িতে ক্যালরি কম থাকে কিন্তু এর পাশাপাশি এতে অনেক পুষ্টি উপাদানও পাওয়া যায় এবং পর্যাপ্ত পরিমাণে ফাইবার থাকে। তাই একবার খেলে অনেকক্ষণ খিদে পায় না৷ মুড়িতে ক্যালসিয়াম এবং আয়রন রয়েছে যা হাড়কে শক্তিশালী করে এবং কোষের বৃদ্ধি বাড়ায়। মুড়িতে অনেক ধরনের অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট রয়েছে যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা শক্তিশালী করে।
লাইফস্টাইল Battle Cholesterol: ওষুধ খেয়েও লাগামছাড়া কোলেস্টেরল? সকালে করুন এই কাজ, এক মাসেই কমবে কোলেস্টেরল, এটি বৈজ্ঞানিকভাবে প্রমাণিত Gallery August 11, 2024 Bangla Digital Desk কোলেস্টেরল এক ধরনের চর্বিজাতীয়, তৈলাক্ত স্টেরয়েড যা সেল মেমব্রেনে পাওয়া যায় এবং যা রক্তে পরিবাহিত হয়। স্তন্যপায়ী প্রাণীদের সেল মেমব্রেনের এটি একটি অত্যাবশ্যক উপাদান । কিন্তু কোলেস্টেরলের মাত্রা বেশি থাকলে সর্বনাশ! বাড়ে হৃদরোগ এবং রক্ত সংবহণ জাতীয় অসুখের ঝুঁকি! হার্ট অ্যাটাক, স্ট্রোক-এর আশঙ্কাও বহুগুণ বৃদ্ধি পায়। কাজেই সাবধান হন! গবেষণায় দেখা গিয়েছে, সকালে এই ৯ টা কাজ করলে মাত্র ১ মাসে কোলেস্টেরল কমবে। এটি বৈজ্ঞানিকভাবে প্রমাণিত– একমুঠো আখরোট খান– রোজ সকালের খাবারে রাখুন একমুঠো আখরোট। এই বাদাম কোলেস্টেরল কমায়। আখরোটে থাকে ওমেগা থজরি ফ্যাট অ্যাসিড যা এলডিএল বা খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমায়। জার্নাল অফ নিউট্রিশনে প্রকাশিত একটি জার্নাল বলছে, ব্রেকফাস্টে আখরোট খেলে কোলেস্টেরল ও হার্টের অসুখের ঝুঁকি কমে। কাঠবাদাম– কাঠবাদামে থাকে মোনোস্যাচুরেটেড ফ্যাট যা এইচডিএল বা ভাল কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়ায় ও এলডিএল বা খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমায়। আমেরিকান জার্নাল অফ ক্লিনিক্যাল নিউট্রিশন-এ প্রকাশিত একটি জার্নাল বলছে, সকালে আমন্ড খেলে এলডিএল বা খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমে। অলিভ অয়েল দিয়ে রান্না করুন– ব্রেকফাস্ট রান্না করুন অলিভ অয়েল দিয়ে। এই তেলে থাকে মোনোস্যাচুরেটেড ফ্যাট যা রক্তে এইচডিএল বা ভাল কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়ায়। ব্রেকফাস্টে ফ্ল্যাক্স বীজ খান– ফ্ল্যাক্স সিড-এ থাকে প্রচুরপরিমাণে ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড যা কোলেস্টেরলের মাত্রা কমায়। জার্নাল অফ নিউট্রিশন-এ প্রকাশিতেকটি প্রতিবেদন বলছে, টানা ৩ মাস সকালে ফ্ল্যাক্স বীজ গুঁড়ো খেলে এলডিএল বা খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমে। সকালে গ্রিন টি খান– গ্রিন টি-তে থাকে ক্যাটেচিননাম অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট যা এলডিএল বা খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমায়। সকালে খালিপেটে খান এক কাপ গ্রিন টি। জার্নাল অফ দ্য আমেরিকান ডায়েটিক অ্যাসোসিয়েশনের জার্নাল বলছে, নিয়মিত গ্রিন টি খেলে এলডিএল বা খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমে। সকালে হাঁটতে যান– মর্নিং ওয়াক করলে রক্তে এইচডিএল বা ভাল কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়ে। আমেরিকান জার্নাল অফ কার্ডিওলজিতে প্রকাশিত জার্নাল বলছে, নিয়মিত অ্যারোবিক এক্সারসাইজ করলে রক্তে এইচডিএল বা ভাল কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়ে ৫ শতাংশ। দিন শুরু করুন পুষ্টিকর ব্রেকফাস্ট দিয়ে– সকালেস্বাস্থ্যকর প্রাতরাশ খেলে কোলেস্টেরলের মাত্রা কমে। মেনখাবার খান যাতে দ্রবণীয় ফাইবার থাকে, যেমন– ওটস আর ফল বা ব্রকোলি আর হোল গ্রেইন টোস্ট। দ্রবণীয় ফাইবার রক্তে এলডিএল বা খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমিয়ে দেয়। জার্নাল অফ দ্য আমেরিকান মেডিক্যাল অ্যাসোসোয়েশন-এ প্রকাশিত একটি প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, প্রতিদিন ৫-১০ গ্রাম দ্রবণীয় ফাইবার খেলে এলডিএল বা খারাপ কোলেস্টেরল কমে ৫ শতাংশ। এক গ্লাস কমলালেবুর রস খান– সকালে এক গ্লাস কমলালেবুর রস কোলেস্টেরলের মাত্রা কমায়। কমলালেবুতে থাকে ফ্ল্যাভোনয়েডস যা এলডিএল বা খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমিয়ে দেয়। আমেরিকান জার্নাল অফ ক্লিনিকাল নিউট্রিশন-এর জার্নাল বলছে, টানা ৪ সপ্তাহ সকালে ৭৫০ মিলি কমলালেবুর রস খেলে এলডিএল বা খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমে।
দক্ষিণ ২৪ পরগনা, লাইফস্টাইল Diabetes-Cholesterol Control Fruit: কামড়ালেই টক-মিষ্টি রস গড়াবে, কোলেস্টেরল-ডায়াবেটিস একসঙ্গে জব্দ! নামী নয়, সস্তার ফলেই কামাল Gallery August 8, 2024 Bangla Digital Desk এক ফলেই কামাল৷ বেশি খরচও করতে হবে না৷ একসঙ্গে নিয়ন্ত্রণে থাকবে ডায়াবেটিস-কোলেস্টেরল৷ দেখে নিন কীভাবে কমবে শরীরের সব যন্ত্রণা অনেকেই মনে করেন কামরাঙা খেলে অনেক ক্ষতি হয় শরীরে। তবে সেই সব গুজব উড়িয়ে কামরাঙা খাবার পরামর্শ দিয়েছেন পুষ্টিবিদ অরবিন্দা স্ব। তবে খালি পেটে এই ফল খেতে বারণ করেছেন তিনি। কামরাঙা খালি পেটে খেলে অক্সালিক অ্যাসিড সরাসরি গিয়ে প্রভাব ফেলতে পারে কিডনিতে। তবে কামরাঙা আঁশ যুক্ত ফল হওয়ায় এটি কোষ্ঠকাঠিন্য রোগের প্রতিকারক হিসেবে কাজ করে। এই ফল শরীরে ক্ষতিকারক কোলেস্টেরলের মাত্রা কমায়। ফলে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকে। উচ্চ রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে। কামরাঙায় আছে জীবাণুনাশক ক্ষমতা যা ত্বকের নানা রকমের জটিলতা যেমন ব্রণ, ফুসকুড়ি ইত্যাদি সমাধানে সাহায্য করে, ত্বক ভাল রাখে। যাদের ডায়াবেটিস রোগ আছে তারা নিয়মিত কামরাঙা খেলে উপকার পাবেন। ভিটামিন-সি ভাল পরিমাণে থাকায় এটি স্কার্ভি রোগ প্রতিরোধে সাহায্য করে। রোগ প্রতিরোধকারী ক্ষমতা থাকায় জ্বর, সর্দি-কাশি ও ঠান্ডাজনিত সমস্যায় এই ফল প্রতিরোধক হিসেবে কাজ করে। ফলে চোখ বুজিয়ে খেতে পারেন এই ফল।
লাইফস্টাইল Weight Loss: আয়রন-ফাইবারে ঠাসা, মাঠে-ঘাটে গজিয়ে ওঠা এই সবুজ পাতা খেলেই ঝরবে মেদ, ধারেকাছেও ঘেঁষবে না কোলেস্টেরল Gallery August 5, 2024 Bangla Digital Desk বাড়ির আশপাশে আগাছার মতোই হয়ে থাকে। বাজারে দেখেও অনেকে কেনেন না। দামও খুবই কম। কিন্তু গুণ জানলে এখনই কিনবেন। সেইসঙ্গে যোগ্য সঙ্গত স্বাদের। শহরের বাইরে মূলত গ্রামাঞ্চলে এই শাক প্রচুর পরিমাণে পাওয়া যায় মাঠে ঘাটে। এই শাক বিভিন্ন ভাবে খাওয়া যেতে পারে। ইলিশ মাছের মাথা দিয়ে বা নারকেল দিয়েও বানিয়ে নিতে পারেন এই কচুর শাক। তবে খেতে যেমন সুস্বাদু হয়, এর স্বাস্থ্য গুণ রয়েছে অনেক। দামোহ আয়ুর্বেদ হাসপাতালের ডাঃ রাজকুমার প্যাটেল জানালেন এই শাকের বিশেষ গুণ সম্পর্কে। কচু পাতায় অনেক ধরনের পুষ্টিগুণ রয়েছে, যা স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত উপকারী। এতে রয়েছে আয়রন, ফাইবার, ভিটামিন, ভিটামিন সি এবং অন্যান্য ধরনের পুষ্টি উপাদান, যা শরীরকে সুস্থ রাখতে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে শক্তিশালী করে। এই পাতাটি শরীরকে অনেক রোগ থেকে রক্ষা করে। বিশেষত অ্যানিমিয়া বা রক্তশূন্যতায় মহৌষধের মতো কাজ করে আয়রনে ঠাসা কচু শাক। পাশাপাশি চর্বি ঝরাতেও কার্যকরী কচু শাক। সবুজ পাতা ফাইবার এবং মেথিওনিন সমৃদ্ধ, যা বর্ধিত কোলেস্টেরল কমাতে সাহায্য করে। এই পাতা পাতা পেটের জন্যও উপকারী বলে মনে করা হয়।(Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন)
লাইফস্টাইল Healthy Lifestyle: গরম ভাতে রোজ এক চামচ ঘি খাচ্ছেন! কাদের খাওয়া চরম বিপজ্জনক? জানলে চমকে যাবেন, গ্যারান্টি! Gallery August 5, 2024 Bangla Digital Desk দেশি ঘি রুটি, খিচুড়ি এবং ডালের মতো জিনিসের সঙ্গে যোগ করে খাওয়া হয়। বেশিরভাগ স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা এটিকে রান্নার তেলের একটি স্বাস্থ্যকর বিকল্প হিসাবে বিবেচনা করেন এবং এটিকে সুপারফুডের মর্যাদা দেন, কারণ এটি চুল থেকে ত্বক সব কিছুর জন্যই উপকারী। আপনি প্রায়ই দেশি ঘি খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে শুনে থাকবেন, যা অনেকাংশে সত্য, তবে কিছু ক্ষেত্রে এর অসুবিধাও দেখা যায়। প্রথমত, এটি শুধুমাত্র সীমিত পরিমাণে খাওয়া উচিত এবং এটি সবার জন্য উপকারী নয়। আসুন জেনে নেওয়া যাক কোন চিকিৎসা পরিস্থিতিতে আমাদের দেশি ঘি খাওয়া উচিত নয়। কোন মানুষের দেশি ঘি খাওয়া উচিত নয়?ভারতের বিখ্যাত পুষ্টি বিশেষজ্ঞ নিখিল ভাতস বলেছেন যে দেশি ঘি খাওয়া কিছু লোকের ক্ষতি করতে পারে। -আপনি যদি অফিসে ৮ থেকে ১০ ঘণ্টা বসে কাজ করেন এবং শারীরিক কার্যকলাপ করেন না, তবে তাঁদের জন্য দেশি ঘি খাওয়া ঠিক নয়। -যারা উচ্চ কোলেস্টেরলের সমস্যায় ভুগছেন তাঁদের দেশি ঘি থেকে দূরে থাকা উচিত। অনেক সমস্যা হতে পারে। -আপনি যদি ডায়াবেটিসে ভুগছেন তাহলে দেশি ঘি এড়িয়ে চলুন কারণ এটি আপনার স্বাস্থ্যের ক্ষতি করতে পারে। দেশি ঘি এই লোকদের জন্য উপকারী– যারা ঘণ্টার পর ঘণ্টা ব্যায়াম করেন বা শারীরিক ক্রিয়াকলাপ করেন তাঁদের জন্য ঘি খাওয়া উপকারী প্রমাণিত। -যারা এমন কাজ করেন যেগুলোর জন্য অনেক দৌড়াদৌড়ি এবং হাঁটাচলা করতে হয়, তাঁদের জন্য দেশি ঘি খাওয়া ঠিক। -যারা রোগা এবং যেকোনও মূল্যে তাঁদের ওজন বাড়াতে চান তাঁদের জন্য ঘি খেলে ভাল ফলাফল পেতে পারে। (Disclaimer: প্রতিবেদনের তথ্য জ্যোতিষ ভিত্তিক, নিউজ ১৮ বাংলা এর কোনও তথ্য নিশ্চিত করে না)