Tag Archives: idol

Cement Idol: মাটির প্রতিমা নয়, এখন বাজার কাঁপাচ্ছে এই বিশেষ মূর্তি! জানেন দাম কত?

উত্তর দিনাজপুর: সিমেন্ট নাকি মাটি, কোন প্রতিমা বেশি টেকসই জানেন? এক্ষেত্রে সিমেন্টের তৈরি প্রতিমার জয়জয়কার। আর তাই প্রতিদিন বাড়ছে সিমেন্টের প্রতিমার চাহিদা। মাটি ছেড়ে অনেক মৃৎশিল্পী বর্তমানে সিমেন্টের প্রতিমা বানাতে ব্যস্ত। বহু বছর পর্যন্ত টেকসই হওয়ায় বর্তমানে বহু পুজোতেই সিমেন্টের প্রতিমা ব্যবহার করা হচ্ছে।

একবার সিমেন্টের প্রতিমা তৈরি করিয়ে নিলেই বহু বছর আর প্রতিমা কিনতে হয় না। এতে আর্থিক সাশ্রয়ও প্রচুর হয়। তাই ইদানিং শিবপুজো হোক কিংবা বিশ্বকর্মা, প্রায় সবরকম পুজোতেই ছোট বড় সিমেন্টের প্রতিমা তৈরি করছেন মৃৎশিল্পীরা। এক মৃৎশিল্পী প্রতিমা পাল জানান, আজকাল বাড়িতে অতীতের মত প্রচুর সদস্য থাকে না। তাই একার হাতেই পুজোর সমস্ত জোগাড় করতে হয়। পূজো শেষে প্রতিমা বিসর্জন দেওয়াও অনেকের পক্ষে কঠিন হয়ে যায়। আর তাই প্রতিবছর প্রতিমা কেনার ঝঞ্ঝাট এড়াতে বর্তমানে অনেকেই সিমেন্টের প্রতিমা অর্ডার দিয়ে বানিয়ে নিচ্ছেন।

আর‌ও পড়ুন: ঋণ নিয়ে করেছিলেন সবজি চাষ, বৃষ্টির জলে সব শেষ

যদিও মাটির প্রতিমার থেকে সিমেন্টের প্রতিমার দাম একটু বেশি। সিমেন্টের ছোট আকারের প্রতিমার দাম প্রায় ১৮ থেকে ২০ হাজার টাকা। সিমেন্টের প্রতিমা লোহা, বালি-সুরকি, পাথর সমস্ত কিছু দিয়ে তৈরি করা হয়। সিমেন্টের এক একটি ছোট প্রতিমা তৈরি করতে এক থেকে দুই মাস সময় লাগে। মাটির প্রতিমা বানাতে পাঁচ থেকে ছয় দিন সময় লাগে। এই সিমেন্টের প্রতিমাগুলো ২৫-৪০ বছর পর্যন্ত থেকে যায়। এই প্রতিমার রং বারবার পরিবর্তন করা যায় এবং নোংরা হলে স্নান করানো যায়। তাই ক্রমশই সিমেন্টের প্রতিমার চাহিদা বাড়ছে।

পিয়া গুপ্তা

Cement Sculpture: পাথর খোদাই শিল্পকে পাল্লা দিচ্ছে এখানকার সিমেন্টের তৈরি ভাস্কর্য! দাম একেবারে কম

দক্ষিণ ২৪ পরগনা: আপনি যদি নামখানা থেকে বকখালিতে যান, তবে যাওয়ার পথে সিমেন্টের তৈরি এই ভাস্কর্যগুলো আপনার চোখে পড়বে। উত্তর শিবপুরের কাছে জাতীয় সড়কের পাশে চোখে পড়বে এই সিমেন্টের মূর্তিগুলো। বাঘ, সিংহ থেকে পরী একাধিক ডিজাইনের পিলার সহ আরও অনেক সামগ্রী রয়েছে এখানে। সিমেন্ট, বালি ও কুচো পাথর দিয়ে তৈরি হয় এই সমস্ত ভাস্কর্য। যা খুবই চিত্তাকর্ষক।

কেরল থেকে অর্ডার দিয়ে এই সমস্ত ভাস্কর্য তৈরি করার ছাঁচ এনেছেন সুখদেব মাঝি। তিনিই একমাত্র এই ধরণের সামগ্রী তৈরি করেন এই এলাকায়। আগের থেকে এই সামগ্রীগুলির চাহিদা বেড়েছে বলে জানিয়েছেন তিনি।

আর‌ও পড়ুন: দানবীর মহসিনের’ই আজ ঠাঁই নেই! অসাধুদের আখড়ায় পরিণত সমাধিস্থল

টেকসই ও খুব সুন্দর দেখতে হওয়ায় সিমেন্টের তৈরি এই ভাস্কর্যগুলি অনেকেই কিনছে। মন্দিরের চূড়া, পিলার, ঘরের সৌখিন সামগ্রী হিসাবে এই ভাস্কর্যগুলি ব্যবহার করা হয়। এই সামগ্রীগুলি তৈরি করতে ৩ থেকে ৪ দিন সময় লাগে। দাম ১৭০০ থেকে ২০০০ টাকার মধ্যে হয়। দামে কম অথচ মানে ভাল হওয়ায় এই ভাস্কর্য কিনতে অনেকেই এখন আসছেন এখানে। এই ব্যবসাকে আরও বড় করতে চান সুখদেব’বাবু। এখন সেই চেষ্টাই চালিয়ে যাচ্ছেন তিনি।

নবাব মল্লিক

Durga Idol Making: এখনও সেভাবে হচ্ছে না বৃষ্টি, পুজোয় ক্ষতি এড়াতে আগেভাগে প্রতিমা তৈরির হিড়িক

দক্ষিণ ২৪ পরগনা: আর কয়েকমাস পরেই দুর্গাপুজো। ইতিমধ্যেই বড় বড় পুজো কমিটিগুলো প্রস্তুতি শুরু করে দিয়েছে। বিভিন্ন জায়গায় খুঁটিপুজো হয়েছে বা হচ্ছে। কিন্তু আবহাওয়ার খামখেয়ালিপনায় মাথায় হাত প্রতিমা শিল্পীদের। এবার দক্ষিণবঙ্গে বর্ষার বৃষ্টি এখনও ভালভাবে শুরু হয়নি। আবহাওয়া দফতরের পূর্বাভাস এবং অভিজ্ঞতা মিলিয়ে মনে করা হচ্ছে, শরৎকালটা বৃষ্টিতে ভাসতে পারে। তাই ক্ষতি এড়াতে আগেভাগে প্রতিমা তৈরির হিড়িক পড়ে গিয়েছে কুমোরপাড়া-গুলোয়।

খাতায়-কলমে দক্ষিণবঙ্গে বর্ষা প্রবেশ করে গেলেও এখনও সেই অর্থে বৃষ্টি হচ্ছে না। বৃষ্টি পুজোর ঠিক মুখে হতে পারে বলে মনে করছেন প্রতিমা শিল্পীরা। আর সেজন্য বৃষ্টি মোকাবিলায় সবরকম প্রস্তুতি সেরে রেখেছেন তাঁরা। প্রতিমা শিল্পীরা মাটি তৈরি করছেন ঘেরা জায়গাতেই। সেখানে আবার পাখা লাগানোর বন্দোবস্ত করছেন। সূর্যালোকে শুকনো করার পরিবর্তে বাতাস দিয়ে শুকনো করার পদ্ধতি ব্যবহার করছেন।

আর‌ও পড়ুন: শিশুর মানসিক বিকাশে নিউরো সায়েন্স! এবার বসিরহাটেও মিলবে সুবিধা

সেই সঙ্গে প্রতিমা শুকনো করার জন্য একরম ফ্লেম ব্যবহার করছেন। প্রতিবছর বৃষ্টির জেরে যে সমস্যা হয় তা থেকে শিক্ষা নিয়ে এবছর আগেভাগেই কোমড় বেঁধে নেমেছেন মৃৎশিল্পীরা। বৃষ্টি হলেও কোনও অসুবিধা হবে না বলে জানিয়েছেন মৃৎশিল্পী অমিয় গায়েন।

অমিয়বাবু এই এবছর ১০ টি প্রতিমা নিজে তৈরি করছেন। এছাড়াও তিনি জানিয়েছেন, প্রতিমা তৈরির পর প্রতিমা মণ্ডপে নিয়ে যাওয়ার পথে বৃষ্টি হলেও সমস্যা নেই। তাঁরা এমন রং ব্যবহার করছেন যা বৃষ্টিতে ক্ষতিগ্রস্ত হবে না। ফলে বৃষ্টি যে এবছর প্রতিমা শিল্পীদের খুব একটা ক্ষতি করতে পারবে না বলেই মনে করা হচ্ছে।

নবাব মল্লিক

Bankura News: ঐতিহাসিক মূর্তি উদ্ধার বাঁকুড়ায়, একটু দেরি হলেই ঘটে যেত অঘটন

বাঁকুড়া: মা মনসার মূর্তি ভেবে পুজো করতে যাচ্ছিলেন গ্রামবাসীরা। কিন্তু তারা যখন জানতে পারলেন আসল সত্যি তখন মাটি থেকে পা সরে যায় গ্রামবাসীর। যে মূর্তিটি মা মনসার বলে ভুল করছিলেন গ্রামবাসীরা সেটি আসলে একটি জাতীয় সম্পদ বলে মনে করছেন বাঁকুড়ার ক্ষেত্র সমীক্ষকরা। উচ্চতা এবং আকারে বেশ বড় এই মূর্তিটির মুখের কাছে কিছুটা ভেঙে গেছে এবং সেই কারণেই হয়ত মূর্তিটিকে অন্য কিছু ভেবে ভুল করেছিলেন গ্রামবাসীরা। তবে কিসের মূর্তি এটি? কেনই বা জাতীয় সম্পদ বলা হচ্ছে এই মূর্তিকে?

আরও পড়ুনঃ মূল প্রসাদ পোড়া পিঠে, এই সাবেক পরিবারের রথযাত্রায় পূজিত দশটি বিগ্রহ

বাঁকুড়ায় ফের উদ্ধার হল দ্বাদশ শতকের প্রাচীন মূর্তি। জেলার জয়পুর ব্লকের দ্বারকেশ্বর নদ থেকে বালি তোলার সময় একটি নটরাজের মূর্তিটি উদ্ধার হয়।এই উদ্ধার হওয়া মূর্তিটি দেবী মনসার ভেবে,খুশিগঞ্জের বাসিন্দারা স্থানীয় মন্দিরে নিয়ে যান।এবং তা মন্দিরের দেওয়ালে স্থাপন করার পরিকল্পনা করেন। এরপর খবর পেয়ে ক্ষেত্র সমীক্ষক বিপ্লব বরাট, এলাকার বাসিন্দা সদানন্দ পাল-সহ অনেকেই গ্রামের মানুষকে বোঝান,যেন এই মূর্তিটি সংরক্ষণ করা জরুরি।

তাছাড়া বিপ্লব বাবু বোঝান যেহেতু মূর্তির দুই পৃষ্ঠেই কাজ রয়েছে তাই দেওয়ালে স্থাপন করলে এক পৃষ্ঠের গঠনশৈলী নষ্ট হয়ে যাবে। তাই এই মূর্তি সংগ্রহশালায় রাখার পক্ষে সওয়াল করেন তিনি।পাশাপাশি,বিপ্লব বাবুর দাবি বাঁকুড়া শহরে কিংবা জয়পুরে একটি সংগ্রহশালা তৈরি করা হোক।যেখানে এই উদ্ধার হওয়া প্রাচীন মূর্তি পুরাকীর্তি,ও প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন গুলিকে সরকারি উদ্যোগে সংগ্রহ করা হবে৷ সারা জেলার আনাচে, কানাচে এমন অনেক মূর্তি অনাদরে, অবহেলায় পড়ে রয়েছে।

এই সব মূর্তি গুলি জেলার ক্ষেত্র সমীক্ষকদের সহযোগিতায় সংগ্রহ করে তা সংরক্ষণ করার উদ্যোগ নিক সরকার এমন দাবিও উঠছে। বাঁকুড়ার আনাচে কানাচে ইতিহাসের ছোঁয়া। ইতিহাসের প্রমাণ মেলে বারংবার। বেশ কয়েকদিন আগে আরওএকটি মূর্তি উদ্ধার হয় জয়পুরে। আবারওসেই ঘটনার পুনরাবৃত্তি। তবে কি ঐতিহাসিক দিক দিয়ে জয়পুর ব্লকের রয়েছে কোনও বিশেষ গুরুত্ব। সেই নিয়েও উঠছে প্রশ্ন।

নীলাঞ্জন ব্যানার্জী

Durga Puja 2024: দীর্ঘস্থায়ী বর্ষার আশঙ্কায় আগাম প্রতিমা তৈরিতে ব্যস্ত সুন্দরবনের শিল্পীরা

উত্তর ২৪ পরগনা: জলবায়ু পরিবর্তনের ধাক্কায় বর্ষার বৃষ্টি এখন আর বর্ষাকালে ততটা হচ্ছে না। বরং শরৎকাল আগের থেকে অনেক বেশি বৃষ্টিস্নাত হয়ে উঠেছে। এদিকে এই বছর অক্টোবর মাসের প্রথম দিকেই পড়েছে দুর্গাপুজো। তাছাড়া এবার এমনিতেই দেরিতে বর্ষা প্রবেশ করেছে দক্ষিণবঙ্গে। ফলে বর্ষা দীর্ঘস্থায়ী হতে পারে বলে মনে করছেন অনেকেই। এই পরিস্থিতিতে দুর্গাপুজোর আগে বেশি বৃষ্টি হলে প্রতিমা সময়ে তৈরিতে সমস্যা হতে পারে। তাই চলতি বছর অগ্রিম প্রতিমা তৈরিতে হাত দিয়েছেন সুন্দরবনের মৃৎশিল্পীরা।

বাঙালির শ্রেষ্ঠ উৎসব দুর্গাপুজো। আর মাত্র তিন মাস সময় রয়েছে হাতে। তার মধ্যেই আবহাওয়া দফতর পূর্বাভাস দিয়েছে এবার বর্ষাকাল একটু দীর্ঘস্থায়ী হতে পারে। তা শুনেই সুন্দরবনের মৃৎশিল্পীরা এখন থেকেই দুর্গা প্রতিমা তৈরিতে ব্যস্ত হয়ে পড়েছেন। উল্লেখ্য গত বছর টানা বৃষ্টিতে প্রতিমা তৈরি করতে চরম সমস্যায় পড়েছিলেন প্রতিমা শিল্পীরা। প্রতিমা তৈরি থেকে রৌদে শুকানো, একাধিক কাজে বারে বারে ব্যাঘাত ঘটেছিল। তা থেকে শিক্ষা নিয়ে এবার আগেভাগে নেমে পড়েছেন তাঁরা।

আরও পড়ুন: রথে হাজার হাজার জগন্নাথ পাড়ি দেবে বর্ধমানের এই জায়গা থেকে

সুন্দরবনের প্রতিমা শিল্পীরা জানিয়েছেন, এই মুহূর্তে এঁটেল মাটি দিয়ে স্ট্রাকচার বানিয়ে মাটি লাগানোর কাজ চলছে। এসময় তেমন কোনও অর্ডার না এলেও ভবিষ্যতে অর্ডার এলে যাতে সময়ে প্রতিমা ডেলিভারি করা যায় তার জন্যই আগেভাগে কাজ এগিয়ে রাখা হচ্ছে। আগামী কয়েকদিনের মধ্যে এই কাজ আরও জোরকদমে হবে বলে তাঁরা জানান।

জুলফিকার মোল্যা

World Laughter Day: বিশ্ব হাসি দিবসে শিল্পীর অবাক করা সৃষ্টি! হাতে ওটা কী জানেন?

কোচবিহার: গোপাল ভাঁড় চরিত্রটি ঐতিহাসিক। গবেষক ও ভাষাবিদদের কাছে বিতর্কের বিষয়‌ও বটে। তাঁর গল্পগুলি এই বাংলায় চূড়ান্ত জনপ্রিয় ও বহুল প্রচলিত। অনেকেই মনে করেন গোপাল ভাঁড় নামে কেউ নির্দিষ্ট করে ছিলেন না। তবে ঊনবিংশ শতাব্দীর গোড়ার দিকে বাংলা সাহিত্যে গোপাল ভাঁড়ের নাম সর্বপ্রথম উচ্চারিত হয়।

কথিত আছে, মধ্যযুগের আজকের নদিয়া অঞ্চলে গোপাল ভাঁড় ছিলেন একজন প্রখ্যাত রম্য গল্পকার ও মনোরঞ্জনকারী। তিনি অষ্টাদশ শতাব্দীতে কৃষ্ণনগরের প্রখ্যাত রাজা কৃষ্ণচন্দ্রের রাজসভায় নিযুক্ত ছিলেন। তিনি ছিলেন সৎ ও বুদ্ধিমান। বুদ্ধি ও সৎ সাহস থাকার কারণে রাজা তাঁকে সভাসদদের মধ্যকার নবরত্নদের একজন হিসাবে নিযুক্ত করেছিলেন। মাইক্রো শিল্পী সোমা মুখার্জি সেই গোপাল ভাঁড়ের একটি দুর্দান্ত ছবি এঁকেছেন।

আর‌ও পড়ুন: শান্তিপুরে বোনা কাপড়েই তৈরি হচ্ছে বাংলার স্কুল পড়ুয়াদের ইউনিফর্ম, ফিরছে সংসারের হাল

এই বিষয়ে শিল্পী জানান, গত ৫ মে বিশ্ব হাসি দিবস ছিল। মূলত এই কারণেই তাঁর মাথায় এসেছিল এই বিশেষ চরিত্রটির মূর্তি তৈরির কথা। আসলে ছোট বয়স থেকেই সকলে গোপাল ভাঁড়ের হাস্য রসের গল্প শুনে কিংবা পড়ে বড় হয়েছে। তাই এই চরিত্রটি নতুন করে আবার হাসতে শেখাতে পারে। কারণ, হাসির কোন‌ও বিকল্প নেই। হাসতে পারলে শরীর ও মন দুই ভাল থাকে। বর্তমানে সমাজে মানুষ হাসতে ভুলে যাচ্ছে। এতে মানসিক অবসাদ ও শারীরিক রোগ ব্যাধিতে বেশি আক্রান্ত হচ্ছে।

তাই বিশ্ব হাস্য দিবসের দিন গোপাল ভাঁড়ের মূর্তি তৈরি করেন কোচবিহারের সোমা মুখার্জি। এই মূর্তির উচ্চতা তিন সেন্টিমিটার। মডেলিং ক্লে, আঠা, কাপড়, সুতো, ইলেকট্রিক তার দিয়ে গোটা মূর্তিটি তৈরি করা হয়েছে। তিনি বানিয়েছেন। মূর্তিটি তৈরি করতে তাঁর সময় লেগেছে এক মাসের মত।

সার্থক পণ্ডিত