Tag Archives: Leopard

Leopard Cat: পর্যটকদের জন্য দারুণ সুখবর! গরমেই বেঙ্গল সাফারি পার্কে নতুন অতিথির আগমন

বেঙ্গল সাফারি পার্ক কর্তৃপক্ষের রাতদিনের চেষ্টা, অক্লান্ত পরিশ্রম ও সেবা-শুশ্রূষায় মৃত্যুর মুখ থেকে ফিরে আসতে সক্ষম হয়েছে শাবকটি। সাফারির নবনির্মিত অত্যাধুনিক হাসপাতালে টানা চিকিৎসাধীন থাকার পর বর্তমানে বিপদ থেকে বেরিয়ে এসেছে লেপার্ড ক্যাট শাবকটি।
বেঙ্গল সাফারি পার্ক কর্তৃপক্ষের রাতদিনের চেষ্টা, অক্লান্ত পরিশ্রম ও সেবা-শুশ্রূষায় মৃত্যুর মুখ থেকে ফিরে আসতে সক্ষম হয়েছে শাবকটি। সাফারির নবনির্মিত অত্যাধুনিক হাসপাতালে টানা চিকিৎসাধীন থাকার পর বর্তমানে বিপদ থেকে বেরিয়ে এসেছে লেপার্ড ক্যাট শাবকটি।
লেপার্ড ক্যাট দুই শাবকের জন্ম দেওয়ার পর মায়ের অবহেলার কারণে জন্মের এক ঘন্টার মধ্যেই একটি পুরুষ শাবকের মৃত্যু হয়। মেয়ে শাবকটিকেও মা চিতা বেড়াল কার্যত ত্যাগ করেছিল।
লেপার্ড ক্যাট দুই শাবকের জন্ম দেওয়ার পর মায়ের অবহেলার কারণে জন্মের এক ঘন্টার মধ্যেই একটি পুরুষ শাবকের মৃত্যু হয়। মেয়ে শাবকটিকেও মা চিতা বেড়াল কার্যত ত্যাগ করেছিল।
সাফারি পার্ক সূত্রে জানা গিয়েছে, ৯ এপ্রিল বেঙ্গল সাফারি পার্কে জন্ম হয় দুই লেপার্ড ক্যাট (প্রায়োনেইলুরাস বেঙ্গলেনসিস) বা যাকে চিতা-বিড়াল বলা হয়। লেপার্ড ক্যাটের নাইট শেল্টারে ওই শাবক দুটির জন্ম হয়।
সাফারি পার্ক সূত্রে জানা গিয়েছে, ৯ এপ্রিল বেঙ্গল সাফারি পার্কে জন্ম হয় দুই লেপার্ড ক্যাট (প্রায়োনেইলুরাস বেঙ্গলেনসিস) বা যাকে চিতা-বিড়াল বলা হয়। লেপার্ড ক্যাটের নাইট শেল্টারে ওই শাবক দুটির জন্ম হয়।
বেঙ্গল সাফারি পার্কে আবারও দারুন খবর। কিছুদিন আগেই শীলা পাঁচ শাবকের জন্ম দিয়েছিল। এবার এক নতুন অতিথির আগমন হল সাফারি পার্কে। জন্ম হল চিতাবিড়াল শাবকের।
বেঙ্গল সাফারি পার্কে আবারও দারুন খবর। কিছুদিন আগেই শীলা পাঁচ শাবকের জন্ম দিয়েছিল। এবার এক নতুন অতিথির আগমন হল সাফারি পার্কে। জন্ম হল চিতাবিড়াল শাবকের।
সাফারি পার্কের ডিরেক্টর বিজয় কুমার বলেন,
সাফারি পার্কের ডিরেক্টর বিজয় কুমার বলেন, “শাবকটিকে চব্বিশ ঘন্টা মনিটরিং করা হচ্ছে। দুধের সঙ্গে ভিটামিন সহ অন্যান্য জরুরি সব পথ্য দেওয়া হচ্ছে। খুব দ্রুত সে আবার এনক্লোজারে ফিরতে পারবে বলে আশা করছি।”

Rasikbeel Mini Zoo: মা হয়েছে রিমঝিম ও গরিমা, নতুন সদস্যদের দেখতে পর্যটকদের ভিড় রসিকবিলে

কোচবিহার: জেলার একমাত্র মিনি চিড়িয়াখানা এই রসিকবিল মিনি জু। দীর্ঘ সময় এখানে দুই চিতাবাঘ ছিল। তবে গত বছর এই চিড়িয়াখানায় কয়েকটি নতুন চিতাবাঘ নিয়ে আসা হয়। চলতি বছরের শুরুতেই এই চিড়িয়াখানায় দুই চিতাবাঘ রিমঝিম ও গরিমা নতুন শাবকের জন্ম দিয়েছে। এই প্রথম রসিকবিল প্রকৃতি পর্যটনকেন্দ্রে চিতাবাঘের এনক্লোজারে রিমঝিম ও গরিমার কোল আলো করে জন্ম হয়েছে সাতটি ফুটফুটে শাবকের। এই কারণেই খুশির আমেজ রসিকবিল প্রকৃতি পর্যটনকেন্দ্রে। নতুন শাবকদের নিয়ে রসিকবিল মিনি চিড়িয়াখানায় চিতাবাঘের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল ১২টি।

কোচবিহার বন বিভাগের এডিএফও বিজনকুমার নাথ জানান, রিমঝিমের চারটি ও গরিমার তিনটি সন্তান হয়েছে৷ মা ও সন্তানরা সকলেই সুস্থ রয়েছে। চিকিৎসকরা সবসময় ওদের উপর নজরে রাখছেন৷ গত ২ এপ্রিল তিন সন্তানের জন্ম দিয়েছিল গরিমা ও ১৪ এপ্রিল রিমঝিম আরও চারটি সন্তানের জন্ম দেয়। আপাতত দুটি নাইট শেল্টারে মা ও তাদের সন্তানদের আলাদাভাবে রাখা হয়েছে৷ এনক্লোজারের বাকি তিন পুরুষ বাঘ যাতে কোনওভাবেই তাদের বিরক্ত না করে সেদিকে খেয়াল রাখছেন বনকর্মীরা৷

আরও পড়ুন: বিষমুক্ত ফসল উৎপাদনের লক্ষ্যে সুন্দরবনে বায়ো ভিলেজ, গড়ে উঠছে মডেল গ্রাম

তিনি আরও জানান, এদিকে এনক্লোজারে যে নাইট শেল্টারে সদ্যোজাতরা সহ রিমঝিম ও গরিমা রয়েছে সেদিকে যাতে পর্যটকরা যাতায়াত না করেন সেজন্য এনক্লোজারের একদিক উঁচু করে ঢেকে রাখা হয়েছে৷ চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে চিতাবাঘ দুটির খাদ্য তালিকায় বদল আনা হয়েছে। সদ্যোজাতদের মাতৃদুগ্ধ পান করতে যাতে কোনও সমস্যা না হয় সেদিকে লক্ষ্য রেখেই এই পরিবর্তন। তাই চিতাবাঘ দুটিকে আগে একবেলা মাংস খাওয়ানোর নিয়ম থাকলেও, এখন দু’বেলা মাংস খাওয়ানো হচ্ছে পর্যাপ্ত পরিমাণে। সেই সঙ্গে মাংসের সুপ জাতীয় খাবার, ভিটামিন এসব দেওয়া হচ্ছে।

সার্থক পণ্ডিত

Trap Camera: প্রযুক্তি দূর করবে চিতাবাঘের আতঙ্ক! উত্তরের চা বাগানে নতুন ঘটনা

জলপাইগুড়ি: ডুয়ার্সের চা বাগানগুলোয় হামেশাই চিতাবাঘ হানা দেয়। বন দফতর ফাঁদ পেতে সেই চিতাবাঘদের অনেকগুলোকে ধরেও ফেলে। কিন্তু বহু সময় দেখা যায়, বন দফতরের ফাঁদে একটা চিতাবাঘ ধরা পড়লেও চা বাগানে আরও বেশ কয়েকটি লুকিয়ে থাকে। মাঝেমধ্যেই তাদের আক্রমণে গুরুতর জখম হন শ্রমিকরা। এমনকি কেউ কেউ প্রাণও হারায়। এই পরিস্থিতি দূর করতে এবার উত্তরের চা বাগানে আধুনিক প্রযুক্তির সাহায্যে নজরদারির সিদ্ধান্ত।

ডুয়ার্সে ক্রমেই বাড়ছে চিতাবাঘের আনাগোনা। বন দফতরের তরফে কড়া নজরদারি চালিয়ে, খাঁচা পেতেও রেহাই মিলছে না। তাই এবার উন্নত প্রযুক্তির সাহায্যে চিতাবাঘের খোঁজে চা বাগানে ট্র্যাপ ক্যামেরা বসাল বন দফতর। ড্রোন ক্যামেরার সাহায্যে চলল তল্লাশি।

আরও পড়ুন: মোটা আয়ের হাতছানি! ধান, পাট ছেড়ে কাঁকরোল চাষে মজেছেন কৃষকরা

চিতাবাঘের আতঙ্কে ঘুম উড়েছে জলপাইগুড়ির বানারহাট ব্লকের লক্ষ্মীপাড়া চা বাগানের শ্রমিকদের। এখানেই চিতাবাঘের সন্ধানে বসানো হল ট্র্যাপ ক্যামেরা। পাশাপাশি ওড়ানো হল ড্রোন। এখানকার চা শ্রমিকদের মধ্যে জাঁকিয়ে বসেছছ চিতাবাঘের আতঙ্ক। কর্মচারীদের দাবি এক নয়, একাধিক চিতাবাঘ ঘুরে বেড়াচ্ছে এই বাগানে।

চা বাগান কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে চিতাবাগের শাবকের পাশাপাশি এখানে পূর্ণবয়স্ক চিতাবাগেরও দেখা মিলেছে। আর তাতেই প্রবল আতঙ্কিত হয়ে পড়েছেন শ্রমিকরা। সেই আতঙ্ক দূর করতে এবং সবকটি চিতাবাঘকে ধরতে বন দফতরের পক্ষ থেকে ট্র্যাপ ক্যামেরা পাতা হয়েছে। এই ক্যামেরায় চিতা বাঘের ছবি ধরা পড়লে তা বিশ্লেষণ করে প্রকৃত সংখ্যা এবং তাদের গতিবিধি সম্পর্কে নিশ্চিতভাবে জানা যাবে।

সুরজিৎ দে

Leopard Caged: সাত সকালেই স্বস্তির নিঃশ্বাস, ঘুম থেকে উঠেই খুশির খবর

জলপাইগুড়ি: ডুয়ার্সে ফের খাঁচা বন্দি চিতাবাঘ। গত কিছুদিন ধরে ত্রাস সৃষ্টি করার পর অবশেষে ধরা পড়ল চিতাবাঘটি। বেশ কিছুদিন ধরে ডুয়ার্সের মরাঘাট চা বাগানে চিতাবাঘের উপস্থিতি লক্ষ্য করছিলেন চা শ্রমিকরা। চিতা বাঘের আক্রমণে দুদিন আগেও জখম হয়েছিল একজন শ্রমিক। আতঙ্ক ছড়িয়েছিল গোটা বাগান জুড়ে।

চিতাবাঘ ধরতে বাগানের তরফে বন দফতরের কাছে আবেদন করা হয়। প্রায় মাস খানেক আগে মরাঘাট চা বাগানের এনজি-৬ নম্বর সেকশনে খাঁচা পাতে বন দফতর। লম্বা প্রতীক্ষার পর অবশেষে এল সাফল্য।সোমবার ভোরে বন দফতরের পাতা খাঁচায় বন্দি হল একটি পূর্ণবয়স্ক পুরুষ চিতাবাঘ। এদিন প্রথমে বাগানের শ্রমিকদের নজরে আসে একটি চিতাবাঘ খাঁচাবন্দি হয়েছে।

আরও পড়ুন: পর্যটক টানতে বড় সিদ্ধান্ত এই পুরসভার, থাকবে বোটিং-এর ব্যবস্থা

চিতাবাঘটিকে খাঁচাবন্দি অবস্থায় দেখে শ্রমিকরাই বন দফতরে খবর দেন। ঘটনাস্থলে এসে পৌঁছয় বিন্নাগুড়ি ওয়াইল্ড লাইফ স্কোয়াডের বনকর্মীরা। তাঁরা চিতাবাঘটিকে উদ্ধার করে লাটাগুড়ি প্রকৃতিবীক্ষণ কেন্দ্রে নিয়ে যান। সেখানে স্বাস্থ্য পরীক্ষার পর চিতাবাঘটিকে জঙ্গলে ছেড়ে দেওয়া হবে। এদিকে চিতাবাঘ ধরা পড়ায় স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলেছে মরাঘাট চা বাগানের শ্রমিক পরিবারগুলি।

সুরজিৎ দে

Leopard Death: রাতের অন্ধকারে বেঘোরে প্রাণ গেল চিতাবাঘের

আলিপুরদুয়ার: আবার‌ও বেপরোয়া গাড়ির ধাক্কায় মৃত্যু হল পূর্ণ বয়ষ্ক চিতাবাঘের। মাদারিহাটের ঘটনা। গভীর রাতে একটি গাড়ি নিয়ম না মেনে দ্রুতগতিতে চলছিল। এরফলে চিতাবাটিকে ধাক্কা দিয়ে চলে যায়। পরে ভোরবেলায় এলাকার মানুষ বাইরে বেরিয়ে দেহ পড়ে থাকতে দেখে।

জানা গিয়েছে, বুধবার গভীর রাতে মাদারিহাট এলাকার প্রধান সড়ক ধরে চিতাবাঘটি রাস্তা পার হচ্ছিল। সেই সময় দ্রুত গতিতে ছুটে আসা একটি গাড়ির ধাক্কায় তাঁর মৃত্যু হয়। গাড়িটিকে পাওয়া যায়নি। ভোর হলে স্থানীয়রা রোজের মত বাড়ির বাইরে বেরিয়ে চিতাবাঘটির দেহ দেখতে পান। এরপর তাঁরাই বনবিভাগে খবর দেন।

আরও পড়ুন: সভা থেকে ফেরার সময় ভয়াবহ দুর্ঘটনায় আহত ২০ তৃণমূল সমর্থক

এরপর জলদাপাড়া বনবিভাগের কর্মীরা চিতাবাঘের দেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য জলদাপাড়া প্রকৃতিবিক্ষণ কেন্দ্রে পাঠায়। ঘাতক গাড়ির সন্ধানে তল্লাশির শুরু করেছে বন দফতর। খতিয়ে দেখা হচ্ছে রাস্তার সিসিটিভি ফুটেজ। গাড়ির নম্বর দেখে তার মালিকের সন্ধান পাওয়ার চেষ্টা চলছে। এদিকে অজ্ঞাতপরিচয় ঘাতকের বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের করেছে পুলিশ।

অনন্যা দে

Leopard: ঘুম ভেঙেই যদি এমন দৃশ্য দেখতে হয়…

জলপাইগুড়ি: খাঁচা বন্দি ওটা কী? সামনে সামনে গিয়ে দেখতেই অবাক হয়ে গেল সবাই। খাঁচায় ধরা পড়া ফুট ফুটে ওটা আসলে চিতাবাঘের শাবক! খানিক স্বস্তিই পেলেন এলাকাবাসীরা।

উত্তরবঙ্গের জঙ্গল লাগোয়া এলাকায় হাতি, চিতাবাঘ, বাইসনের মত বন্যপ্রাণীদের হামলার খবর হামেশাই পাওয়া যায়। জলপাইগুড়ির ক্রান্তি ব্লকের দক্ষিণ হাসখালি মৌজার লোকালয়ে গত কয়েকদিন ধরেই একটি চিতাবাঘ দাপিয়ে বেড়াচ্ছিল। ফলে বেশ আতঙ্কেই দিন কাটাতে হচ্ছিল স্থানীয়দের। এমনকি এলাকা সংলগ্ন চা বাগান থেকে প্রতি নিয়ত ছাগল, গরুর মত গবাদি পশুদের উপর একের পর এক আঘাত নেমে আসছিল। ওই চিতাবাঘের আক্রমণে বেশ কয়েকটি গবাদি পশুর মৃত্যু‌ও হয়। এই নিয়ে স্থানীয়দের থেকে অভিযোগ পাওয়ার পর বনকর্মীরা কড়া নজর রাখতে শুরু করেন এই এলাকার উপর।

আর‌ও পড়ুন: ভোটের মধ্যেই দার্জিলিঙে পর্যটকদের ভিড়

অবশেষে বন কর্মীদের তৎপরতায় শুক্রবার সাত সকালে খাঁচাবন্দি হল এই চিতাবাঘ। ঘটনাটি ঘটেছে ক্রান্তি ব্লকের দক্ষিণ হাসখালি মৌজায়। স্থানীয় বাসিন্দা আব্দুল গফুর, সোহেল রানারা জানান, কয়েকদিন ধরে এলাকার চা বাগান থেকে প্রতিনিয়ত ছাগল, গরু টেনে নিয়ে যাচ্ছিল এই চিতাবাঘটি। স্থানীয় বাসিন্দারা কাঠামবাড়ি আপালচাঁদ রেঞ্জ অফিসের সঙ্গে যোগাযোগ করলে বন দফতরের পক্ষ থেকে এলাকায় চিতাবাঘ ধরার খাঁচা পাতা হয়। অবশেষে দিন চারেক পর মিলল সাফল্য।

সুরজিৎ দে

Leopard Death: ফের লেপার্ডের মৃত্যু চা বলয়ে! জয়শ্রী বাগান থেকে উদ্ধার নিথর দেহ

আলিপুরদুয়ার: একটি লেপার্ডের দেহ উদ্ধার হল চা বাগান থেকে। চাঞ্চল্য মাদারিহাটে। মাদারিহাটের জয়শ্রী চা বাগানে উদ্ধার হল লেপার্ডের মৃতদেহ। শুক্রবার বন দফতরের মাদারিহাট রেঞ্জের বন কর্মীরা একটি লেপার্ডের মৃতদেহ উদ্ধার করে।

বন দফতর সুত্রে খবর, মাদারিহাট থানার জয়শ্রী চা বাগান থেকে লেপার্ডের দেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তে পাঠানো হয়েছে। তবে বনকর্মীদের অনুমান চিতাবাঘটির মৃত্যু দুই তিনদিন আগে ঘটেছে। ময়নাতদন্তের রিপোর্ট আসার পর মৃত্যুর আসল কারণ জানা যাবে।

আরও পড়ুন: আসছে রং পঞ্চমীর পুণ্যতিথি, কী করলে সংসারে শান্তি আসবে, দূর হবে আর্থিক কষ্ট, জানুন

সম্ভবত রাস্তা পার করতে গিয়ে গাড়ির ধাক্কায় এই ঘটনা ঘটতে পারে। এই ঘটনা ঘটলে চা বাগান এলাকায় গিয়ে জিঞ্জাসাবাদ করা হবে। এরপর শুরু হবে তদন্ত। তবে বয়সজনিত কারণেও মৃত্যু হতে পারে লেপার্ডটির বলে উড়িয়ে দিচ্ছে না কেউই।
আরও খবর পড়তে ফলো করুন
https://whatsapp.com/channel/0029VaA776LIN9is56YiLj3F

Annanya Dey

Bengali News: দোলের আগে বিরাট স্বস্তি ডুয়ার্সে, কী হল জানুন

জলপাইগুড়ি: হাতি, চিতাবাঘের মত বন্য প্রাণীদের লোকালয়ে হানা দেওয়া, মানুষের সঙ্গে সংষর্ষে জড়ানোর ঘটনা যেন নিয়মিত হয়ে উঠেছে ডুয়ার্সের জঙ্গলে। ফলে ভয়ে ভয়ে দিন কাটছে এখানকার জঙ্গল লাগোয়া গ্রামবাসীদের। তবে অবশেষে এল এক বড় শক্তি। দোলের আগের দিন কিছুটা হলেও হাঁফ ছেড়ে বাঁচলেন নাগেশ্বরী চা বাগানের শ্রমিকেরা।

আর‌ও পড়ুন: ৫০ হাজার কন্ঠে হল পাঠ, ভোটের আগে বিরাট চমক! দেখুন ভিডিও

ডুয়ার্সের এই চা বাগান এলাকায় বন দফতরের পেতে রাখা খাঁচায় ধরা পড়ল চিতাবাঘ। বেশ কিছুদিন ধরেই তার দাপটে আতঙ্কিত হয়ে উঠেছিলেন এলাকার মানুষজন। চিতাবাঘের উপদ্রবে কার্যত ঘুম উড়েছিল নাগেশ্বরী চা বাগান এলাকায়। বন দফতরের তৎপরতায় নাগেশ্বরী চা বাগানের ১২ নম্বর সেকশনে পেতে রাখা খাঁচায় ধরা পড়ে চিতাবাঘটি।

আরও খবর পড়তে ফলো করুন
https://whatsapp.com/channel/0029VaA776LIN9is56YiLj3F

স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, বেশ কিছুদিন ধরে এই চা বাগানে চিতাবাঘের উৎপাত বেড়ে গিয়েছিল। সন্ধের অন্ধকার নেমে এলেই শ্রমিক মহল্লায় ঢুকে চিতাবাঘটি হাঁস, মুরগি, ছাগল তুলে নিয়ে যেত। এমনকি, চা বাগানে কাজ করতে গেলে মাঝেমধ্যে শ্রমিকদের দিকে তেড়ে আসত চিতাবাঘটি। এরপরই চিতাবাঘটিকে ধরতে দু’দিন আগে চা বাগানের ১২ নম্বর সেকশনে ছাগলের টোপ দিয়ে ফাঁদ পাতে বনবিভাগ। এরপরই এলাকার কিছু শ্রমিক দেখেন খাঁচায় ধরা পড়েছে একটি চিতাবাঘ। খবর দেওয়া হয় খুনিয়া রেঞ্জের বনকর্মীদের। খবর পেয়ে বনকর্মীরা এসে রাতেই চিতাবাঘটিকে উদ্ধার করে নিয়ে যায়। এতে স্বস্তি ফিরেছে এলাকায়।

সুরজিৎ দে

Bengali News: আবার ধরা পড়ল চিতাবাঘ, একই চা বাগানে পরপর চারটে

আলিপুরদুয়ার: আবারো উত্তরের চা বাগান থেকে উদ্ধার হল চিতাবাঘ। বীরপাড়া চা বাগানের ১২ নম্বর সেকশনে খাঁচাবন্দি হল একটি চিতাবাঘ। এর আগেও বীরপাড়া চা বাগান থেকে চিতাবাঘ উদ্ধার হয়েছে। একই এলাকা থেকে বারবার চিতা বাঘ ধরা পড়ায় আতঙ্ক ছড়িয়েছে চা শ্রমিকদের মধ্যে।

আরও পড়ুন: কারোর দাম ৯০ টাকা তো কেউ বিক্রি হলেন ১২০-তে! নিলামে এমনই দর উঠল খেলোয়ারদের

আলিপুরদুয়ার জেলার বীরপাড়া চা বাগানের ১২ নম্বর সেকশনে বন দফতরের পাতা খাঁচায় এদিন ধরা পড়ে একটি পূর্ণবয়স্ক চিতাবাঘ। ঘটনা হল বীরপাড়া চা বাগানে চিতাবাঘের উপদ্রব ক্রমশ‌ই বেড়ে চলেছে।চা বাগানের শ্রমিকরা মাঝেমধ্যেই চিতাবাঘ দেখতে পাচ্ছেন। কয়েকজন শ্রমিকের দিকে ধেয়ে‌ও এসেছিল। এরপরেই বাগানে খাঁচা বসানোর দাবি জানান শ্রমিকরা।

আরও খবর পড়তে ফলো করুন
https://whatsapp.com/channel/0029VaA776LIN9is56YiLj3F

চা শ্রমিকদের দাবি শুনে বনবিভাগের দলগাঁও রেঞ্জের তরফে খাঁচা বসানো হয় এলাকায়। শনিবার সেই খাঁচায় ধরা পড়ে একটি বড় চিতাবাঘ। এই নিয়ে চারটি চিতাবাঘ খাঁচাবন্দি হল। এলাকায় এখনও বেশ কয়েকটি চিতাবাঘ আছে বলে দাবি শ্রমিকদের। এদিকে চিতাবাঘ’টিকে উদ্ধার করে নিয়ে যায় দলগাঁও রেঞ্জের বনকর্মীরা। স্বাস্থ্য পরীক্ষার পর তাকে আবার জঙ্গলে ছেড়ে দেওয়া হবে।

অনন্যা দে

Bengali News: ঘুম চোখে তাকাতেই ওটা কী চোখে পড়ল! দেখে হিমেল স্রোত বয়ে গেল শিরদাঁড়া দিয়ে

জলপাইগুড়ি: সাত সকালে ঘুম ভেঙেই গ্রামবাসীদের চক্ষু চড়কগাছ! খাঁচার ভিতর ওটা কী? সকাল হতেই ভয়ানক দৃশ্যের সাক্ষী থাকল জলপাইগুড়ির বাসিন্দারা।

আরও পড়ুন: দাউ দাউ করে জ্বলে উঠল রাজ্য সড়কের দুই পাশের বন! ভয়ঙ্কর দৃশ্যে হতভম্ব সকলে

জলপাইগুড়ির নিজাম বাড়ি থেকে বুধবার সকালে উদ্ধার হল একটি প্রাপ্তবয়স্ক চিতাবাঘ। কিছুদিন ধরেই স্থানীয় বাসিন্দারা টের পাচ্ছিলেন এই এলাকায় চিতাবাঘের আনাগোনা শুরু হয়েছে। সকালে উঠে চিতা বাঘের পায়ের ছাপ থেকে শুরু করে রাত হলেই তার আনাগোনা টের পাচ্ছিলেন তাঁরা। ফলে দিনের পর দিন আতঙ্কে দিন কাটাচ্ছিলেন স্থানীয়রা। চিতাবাঘকে ধরতে গত বেশ কিছুদিন ধরে এলাকায় একটি খাঁচা রাখা হয়েছিল। টোপ হিসেবে ভেতরের রাখা ছিল একটি ছাগল বাচ্চা।

বুধবার সকালে ঘুম থেকে উঠে গ্রামবাসীরা দেখতে পান খাঁচায় ভেতরে ধরা পড়েছে চিতাবাঘটি। তৎক্ষণাৎ গ্রামবাসীরা খবর দেন বন দফতরে। বনকর্মীরা দ্রুত এসে চিতা বাঘটিকে উদ্ধার করে নিয়ে যায়। পরে তার শারীরিক পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর চিতাবাঘটিকে আবার জঙ্গলে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে।

আরও খবর পড়তে ফলো করুন
https://whatsapp.com/channel/0029VaA776LIN9is56YiLj3F

বন দফতরের কর্মী স্বরূপ মিশ্রের কথায়, চিতাবাঘ বারবার জনবসতিতে চলে আসায় মানুষ প্রচন্ড আতঙ্কে ভুগছে। সন্ধের অন্ধকার নামলেই আর বাইরে বেরোতে পারছে না কেউ। কিন্তু পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষার জন্য চিতাবাঘদের না মেরে এইভাবেই গভীর জঙ্গলে ছেড়ে দেওয়া দরকার।

সুরজিৎ দে