লাইফস্টাইল Acidity & Indigestion Home Remedies: টাকা খরচ করে একগাদা অ্যান্টাসিড বাদ! এই ৫ ঘরোয়া টোটকায় মুক্তি পান গ্যাস, অম্বল, বদহজম থেকে Gallery August 12, 2024 Bangla Digital Desk বাঙালি পরিবারে অম্বল বা অম্লজীর্ণে জেরবার হওয়ার ছবি নতুন ঘটনা নয়। এই সমস্যায় জরাজীর্ণ হতে হয় আমবাঙালিকে। গ্যাস, অম্বল, বদহজম থেকে মুক্তি পেতে বাঙালিরা হরদম অ্যান্টাসিডের শরণাপন্ন হন। কিন্তু এটা আদৌ সুস্থ সমাধান নয়। পুষ্টিবিদ রূপালি দত্তার মতে, পাঁচ খাবারেই কমবে অম্বলের সমস্যা। তিনি জানিয়েছেন সেরকমই পাঁচটি ঘরোয়া টোটকার কথা। বদহজম কমাতে জোয়ান অতুলনীয়। জোয়ানের থাইমল যৌগ হজম নিয়ন্ত্রণ করে। নুনলেবুর রসে খেতে পারেন জোয়ান। রাতভর ভিজিয়ে রাখা ১ চামচ জোয়ানের জলও খেতে পারেন সকালে খালি পেটে। রেহাই পাবেন অম্বল থেকে। অম্বল ও বদহজম কমাতে সেরা টোটকা মৌরিদানাও। খাওয়ার পর মৌরি খান চিবিয়ে। সকালে পান করুন মৌরিজল। ঠান্ডা বা রুম টেম্পারেচারে রাখা দুধ প্রাকৃতিক অ্যান্টাসিড। এর ফলে অ্যাসিডিটি কমে। অ্যাসিডিটি কমাতে টকদইও ভাল। টকদইয়ের প্রোবায়োটিক পেটের সুস্বাস্থ্য ভাল রাখে। উষ্ণ জলে ১ চামচ মধু মিশিয়ে পান করুন। সঙ্গে দিতে পারেন লেবুর রসও। এই পানীয় অ্যাসিডের পরিমাণ কমায়। ধনেপাতা এবং ধনেদানাও কমায় অ্যাসিডিটি। পেটফাঁপা, গাবমি ভাব, বমির মতো বদহজমের উপসর্গ কমায় এই উপকরণ।
লাইফস্টাইল Weight Loss Tips: কেজি কেজি কমবে ওজন…! ঝড়ের গতিতে রোগা! আটায় মেশান একটি ‘দেশি’ পাউডার! সিম্পল টেকনিক করবে কামাল Gallery August 8, 2024 Bangla Digital Desk আপনি কি স্থূলতায় ভুগছেন? ভাবছেন ভাত ছেড়ে রুটি খেলেই কমবে ওজন? কিন্তু বড় ভুল করছেন এখানে। বরং রুটি তৈরির পদ্ধতিতে আনুন ছোট্ট পরিবর্তন। এইভাবে রুটি বানালে প্রভাব পড়বে দ্রুত। ঝট ঝট করে কমবে ওজন। ওজন নিয়ে সমস্যা আজ কম বেশ প্রায় সকলেরই। পুজো আসতে না আসতেই কেউ কেউ ওজন কমাতে খাওয়া ছেড়ে উপোস শুরু করেছেন আবার কেউ ভাত ছেড়ে রুটি-ডালিয়া ইত্যাদি খাওয়া শুরু করেছেন। কিন্তু আপনি কি জানেন আপনার চেনা রুটির আটাতেই কিছু বিশেষ উপাদান যোগ করলেই হতে পারে মিরাকল! অর্থাৎ আপনার খাবারের তালিকায় থাকা দেশি রুটি তৈরির পদ্ধতিও স্থূলতা কমাতে সাহায্য করতে পারে ম্যাজিকের মতোই। আজ এই প্রতিবেদনে চলুন জেনে নেওয়া যাক কীভাবে রুটি তৈরি করা আপনার জন্য উপকারী হতে পারে। ঠিক কী আর কী ভাবে রুটির আটা মাখায় যোগ করলেই ঝড়ের গতিতে কমবে ওজন। আজকাল বেশিরভাগ মানুষই স্থূলতার সমস্যায় ভুগছেন। খাদ্য এবং জীবনযাত্রার সঙ্গে সম্পর্কিত খারাপ অভ্যাসগুলি স্থূলতার কারণ হয়ে ওঠে, তাই আপনার ডায়েটে কিছু গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তন করা গুরুত্বপূর্ণ। বিশেষজ্ঞদের মতে, কিছু উপাদান দিয়ে আপনার রুটি ও রুটি তৈরির পদ্ধতিও স্থূলতা কমাতে সাহায্য করে। ওজন কমানোর জন্য, আপনি আপনার খাদ্যতালিকায় এই বিশেষ কায়দায় বানানো রুটি অন্তর্ভুক্ত করতে পারেন। পুষ্টিবিদ তথা শেফ পঙ্কজ ভাদৌরিয়া তাঁর পরামর্শে বলেন, “রুটি তৈরির সময় প্রতিবার অনুসরণ করুন কিছু বিশেষ টেকনিকে। বেলুনের মতো ফুসফুসে নরম রুটি হবে আবার ওজন কমবে দ্রুত।” এই বিশেষ উপাদান কিন্তু খুব দামি কিছু নয়। আপনার রান্নাঘরে মজুত থাকা ছাতু। আমরা সবাই জানি ছাতু শরীর ঠান্ডা করে। এতে উপস্থিত ফাইবার, আয়রন, প্রোটিন, ম্যাগনেসিয়াম এবং সোডিয়াম আপনাকে পুষ্টি জোগায়। নিয়মিত ছাতু খাওয়া ওজন কমানোর জন্য কার্যকরী। ১০০ গ্রাম গমে ৭১ গ্রাম কার্বোহাইড্রেট থাকে যা শক্তির উৎস হিসেবে কাজ করে। তবে উচ্চ কার্বোহাইড্রেট থাকার ফলে গম বা চাল কোনওটাই স্বাস্থ্যকর নয়। তবে আটায় যদি এই বিশেষ জিনিসটি মেশান তবে ওজন কমতে বাধ্য। বেসন বা ছাতু প্রোটিনের ভাণ্ডার। তাই দৈনন্দিন রুটিতেই যদি একটু ছাতু মিশিয়ে দেওয়া যায় তবে তরতর করে কমবে ওজন। আবার ছাতু দিয়ে নিম্নোক্ত পদ্ধতিতে বানাতে পারেন রুটি। তাতেও কাজ হবে দুর্দান্ত। ছাতু দিয়ে রুটি বানাতে এই জিনিসগুলি প্রয়োজন হবে:২ বাটি আটা১ বাটি সত্তুর আটা১টি বড় পেঁয়াজ সূক্ষ্মভাবে কাটা১ চা চামচ আদাএক চামচ ধনেপাতা কুচি করে কাটা ১ চা চামচ সূক্ষ্মভাবে কাটা রসুন১ চা চামচ সর্ষের তেল২টি কাঁচা লঙ্কা কুচি করে কাটালবণ তৈরির পদ্ধতি-প্রথমে একটি পাত্রে ছাতু পেঁয়াজ, আদা, রসুন, ধনেপাতা, তেল, কাঁচা মরিচ ও লবণ দিয়ে মেশান। -এবার আটা মেখে এই মিশ্রণটি রুটির বলের মধ্যে রেখে রোল করে নিন।-এবার প্যানে রুটি ভাজুন।-আপনি চাইলে ছাতুর রুটিতে দেশি ঘি লাগিয়ে খেতে পারেন। তুষ দিয়ে আটার রুটিআটার রুটিতে রয়েছে কার্বোহাইড্রেট, আয়রন, নিয়াসিন, ভিটামিন বি৬, থায়ামিন এবং ক্যালসিয়াম এবং তুষে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকে। এই দুটি মিশিয়ে রুটি তৈরি করলে পেট সংক্রান্ত অনেক রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। কোষ্ঠকাঠিন্য, ইরিটেবল বাওয়েল সিনড্রোম, ডায়াবেটিস এবং উচ্চ রক্তচাপের মতো রোগে এই রুটি খাওয়া উপকারী। এর উচ্চ ফাইবার উপাদানের কারণে এটি আপনার পেটকে দীর্ঘক্ষণ ভরা রাখে এবং আপনি বারবার খেয়ে মোটা হয়ে যাওয়ার ঝুঁকিও কমে। ছোলার আটা ও মাল্টিগ্রেন রুটি:মাল্টিগ্রেন আটার রুটি উপকারী বলে মনে করা হয়, তবে আপনি যদি এতে সামান্য বেসন যোগ করেন তবে এটি আপনাকে ওজন কমাতে সাহায্য করবে। ছোলার একটি কম গ্লাইসেমিক ইনডেক্স রয়েছে, যা শরীরে চিনির নিঃসরণ কমায় এবং ক্যালোরি পোড়ানোর প্রক্রিয়াকে ত্বরান্বিত করে। মাল্টিগ্রেন আটা বা সাধারণ আটার মধ্যে বেসন মিশিয়ে খেলে এর পুষ্টি বাড়ে। শর্তত্যাগ: শুধুমাত্র আপনাদের সচেতনতার উদ্দেশ্যেই এই প্রতিবেদনটি লেখা হয়েছে। আমরা এই লেখায় সাধারণ জ্ঞান ও দৈনন্দিন জীবনের কিছু সাধারণ তথ্য শেয়ার করেছি মাত্র। আপনি যদি কোথাও আপনার স্বাস্থ্য, জীবন ও বিজ্ঞানের যোগ সম্পর্কিত কিছু পড়েন তবে তা গ্রহণ করার আগে অবশ্যই একজন বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।
লাইফস্টাইল Walk: সকাল, সন্ধে না দুপুর…? কখন হাঁটবেন জানেন? হাঁটার জন্য কোন সময় ‘পারফেক্ট’? চমকে দেবে বিশেষজ্ঞের পরামর্শ! Gallery August 8, 2024 Bangla Digital Desk কে বলে ওজন কমাতে জিমে যাওয়া দরকার? বাস্তবে কিন্তু নিয়ম মেনে সংক্ষিপ্ত হাঁটাও আপনাকে আপনার ফিটনেস যাত্রায় দীর্ঘ পথ নিয়ে যেতে পারে। কিন্তু প্রশ্ন হল মর্নিং ওয়াক ভাল না ইভনিং ওয়াক? নাকি কোনওটাই নয়? দুপুরে হাঁটলেই আসল উপকার? আপনিও কি ওজন কমাতে প্রতিদিন হাঁটছেন? বেশিরভাগ মানুষ জানেন যে নিয়মিত হাঁটা ওজন কমানোর জন্য একটি দুর্দান্ত ব্যায়াম। কিন্তু আপনি কি কখনও ভেবে দেখেছেন যে সকাল বা সন্ধ্যায় হাঁটা ভাল? উভয় সময়ই তাদের সুবিধা রয়েছে, কিন্তু যখন ওজন কমানোর কথা আসে, তখন আপনার কোন সময়টি বেছে নেওয়া উচিত? আজ এই প্রতিবেদনে আমরা এই প্রশ্নের উত্তর খোঁজার চেষ্টা করব। চলুন জেনে নেওয়া যাক সকাল ও সন্ধ্যায় হাঁটার সুবিধা কী এবং ওজন কমানোর জন্য কোন সময়টা আপনার জন্য সবচেয়ে সেরা সময়। পুষ্টিবিদ এবং SelfcarebySuman-এর প্রতিষ্ঠাতা সুমন আগরওয়াল বলেন, “হাঁটা কার্ডিওভাসকুলার স্বাস্থ্যের উন্নতি করতে সাহায্য করে এবং আপনার বয়স এবং পেশী ভরের উপর নির্ভর করে, আপনি ৫ কিমি হাঁটলে ২৫০-৩৫০ ক্যালোরি পর্যন্ত পোড়াতে পারেন। “এছাড়াও, এটি এন্ডোরফিন-হ্যাপি হরমোন তৈরি করতে সাহায্য করে, যা আপনার মন মেজাজ উন্নত করে,”। হাঁটাকে আরও বেশি কার্যকরী করতে কোনও সময়ই ভুল নয়। তবে নিম্নে আলোচিত নির্দিষ্ট কিছু সময় হাঁটার জন্য ও ওজন কমাতে বেশি অনুকূল হতে পারে।” মর্নিং ওয়াকের উপকারিতা:: সকালে খালি পেটে হাঁটলে মেটাবলিজম বাড়ে। তার ফলে আপনি সারা দিন বেশি ক্যালোরি বার্ন করতে পারবেন।* সকালের সূর্যালোক এবং নির্মল বাতাস আপনাকে সারাদিন উদ্যমী ও চনমনে রাখে। * ওজন কমানোর জন্য সকালের সময়কে সবচেয়ে ভাল মনে করা হয়।* মর্নিং ওয়াক পরিপাকতন্ত্রকে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে। সান্ধ্যকালীন হাঁটার উপকারিতা: সারাদিনের ব্যস্ততার পর সন্ধ্যায় হাঁটা মানসিক চাপ কমাতে সাহায্য করে।* সন্ধ্যায় হাঁটা ঘুম ভাল করে। * সারাদিন কাজ করার পর পেশী শিথিল করতে সাহায্য করে।* সন্ধ্যায় হাঁটাও ওজন কমাতে সাহায্য করে। দুপুরে হাঁটলে কী উপকার না ক্ষতি?সাধারণত মনে করা হয় যে ভারী খাওয়ার পরে হাঁটলে ক্লান্তি, পেট ব্যথা এবং অন্য নানা ধরনের সমস্যা হতে পারে। তবে বাস্তবে কিন্তু সেটা সঠিক নয়। গবেষকরা উল্টো কথাই বলছেন। তাঁদের মতে, অন্য সময়ে বা খাওয়ার ১ ঘণ্টা পরে হাঁটলে যে উপকার, দুপুরে (বা রাতে) খাওয়ার পরে পরেই হাঁটলে তার চেয়ে অনেক বেশি উপকার। ওই সময়ের হাঁটা ওজন কমানোর ক্ষেত্রেও বেশি কার্যকর। কোন সময় বেশি ভাল?আসলে, সকালে দুপুরে বা সন্ধ্যায় হাঁটা সবসময়ই উপকারী। কিন্তু, আপনি যদি দ্রুত ওজন কমাতে চান, তাহলে সকালের সময়টা একটু বেশি উপকারী হতে পারে। কারণ সকালে খালি পেটে হাঁটলে মেটাবলিজম বাড়ে এবং আপনি সারাদিন বেশি ক্যালরি পোড়ান। অস্বীকৃতি: আমাদের এই প্রতিবেদনটি শুধুমাত্র তথ্য প্রদানের জন্য। এই সংক্রান্ত আরও তথ্যের জন্য এবং চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত গ্রহণের আগে অবশ্যই একজন বিশেষজ্ঞের বা আপনার ব্যক্তিগত চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।
লাইফস্টাইল Clean Mixer Grinder: ‘ব্র্যান্ড নিউ’ হয়ে যাবে…! মিক্সার গ্রাইন্ডারের জারে মশলার পুরু পুরু দাগ? ছোট্ট ‘সিম্পল’ কাজেই ৫ মিনিটে পরিষ্কার ধবধবে Gallery August 5, 2024 Bangla Digital Desk আজকের যুগে আমাদের দৈনন্দিন জীবনে মিক্সার গ্রাইন্ডার ছাড়া খাবার তৈরি করার কথা কেউ প্রায় ভাবতেই পারেন না। রান্নার কাজ নিঃসন্দেহে অনেকটাই সহজ করে দেয় এই গ্যাজেট। কিন্তু বারবার ব্যবহারের ফলে এতে অনেক ধরনের দাগ জমে যায়। আর তা পরিষ্কার করতে কাল ঘাম ছোটে। আসুন জেনে নেওয়া যাক, কীভাবে খুব সহজেই মিক্সারটি পরিষ্কার করা যায়। কীভাবে মিক্সার গ্রাইন্ডারের জার পরিষ্কার করবেন? মিক্সার গ্রাইন্ডার আমাদের জীবনের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ হয়ে উঠেছে, কারণ আজকাল খুব কম মানুষই শিলনোড়া ব্যবহার করেন। বাড়িতে থাকলেও চট করে তাড়াহুড়োর সময় সেগুলি ব্যবহার করা হয় না। শতাব্দী প্রাচীন ঐতিহ্য থেকে বেরিয়ে বরং মিক্সারের উপরেই বেশি ভরসা রাখেন সকলে। রান্নার জন্য মশলা পেষা থেকে চাটনি তৈরি, প্রতিটি কাজ সহজ করার জন্যই একটি মিক্সারের প্রয়োজন। আপনি এটি ব্যবহার করার পরে এটির জারটি ধুয়ে ফেলতে পারেন, তবে কখনও কখনও মশলার দাগ জার এবং পাত্রে লেগে থাকে, যার কারণে এটি পুরনো দেখাতে শুরু করে। আসুন জেনে নেওয়া যাক কীভাবে মিক্সারটি পরিষ্কার করবেন যাতে এটি নতুনের মতো উজ্জ্বল হয়ে যায়। মিক্সার গ্রাইন্ডার পরিষ্কার করার সহজ উপায়:১. বেকিং পাউডার:মিক্সার গ্রাইন্ডারের জারটি ভাল ভাবে পরিষ্কার করতে সাহায্য করতে পারে বেকিং পাউডার। এটি থেকে যে কোনও ধরনের গন্ধ দূর করার ক্ষমতাও রাখে বেকিং পাউডার। এর জন্য একটি পাত্রে কিছু বেকিং পাউডার রেখে তাতে জল মিশিয়ে ঘন পেস্ট তৈরি করুন। এই পেস্টটি আপনার মিক্সার এবং গ্রাইন্ডার জারের বাইরের এবং ভিতরের গায়ে ভাল করে লাগান। কয়েক মিনিট রেখে তারপর জল দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। ২. স্যানিটাইজার:আপনার মিক্সার এবং গ্রাইন্ডারের জার পরিষ্কার করার জন্য স্যানিটাইজার আরেকটি দুর্দান্ত হ্যাক। একটি পাত্রে সামান্য স্যানিটাইজার নিন। মিক্সার জারে রাখুন এবং কয়েক মিনিটের জন্য ঢাকনাটি বন্ধ করুন এবং বোতামটি চালু করুন। তারপর জল দিয়ে মিক্সারের জারটি ধুয়ে ফেলুন। এটি জার থেকে তীব্র গন্ধ দূর করতে সাহায্য করবে। ৩. সাদা ভিনেগারএটি আপনার মিক্সার গ্রাইন্ডার পরিষ্কার করার সবচেয়ে সহজ হ্যাক। আপনার যা দরকার তা হল কিছুটা সাদা ভিনেগার যা প্রায় প্রতিটি রান্নাঘরে পাওয়া যায়। এর জন্য জলে ২ টেবিল চামচ ভিনেগার মিশিয়ে নিন। এই মিশ্রণটি একটি মিক্সার জারে ঢালুন এবং কয়েক সেকেন্ডের জন্য মেশান, এটি কেবল জেদি দাগ দূর করতেই সাহায্য করবে না তবে গন্ধও দূর করবে। এই পদ্ধতিটি মাসে ২-৩ বার ট্রাই করা যেতে পারে। ৪. লেবুর খোসা:সাধারণত আমরা লেবুর খোসাকে বর্জ্য হিসাবে বিবেচনা করে ডাস্টবিনে ফেলে দিই, তবে এটি মিক্সার গ্রাইন্ডারের জার পরিষ্কার করতেও ব্যবহার করা যেতে পারে। এজন্য প্রথমে বয়ামটি ধুয়ে লেবুর খোসা তার ভেতরের ও বাইরের অংশে ঘষে নিন এবং কয়েক মিনিট অপেক্ষা করার পর পরিষ্কার জল দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।
লাইফস্টাইল Tan Removal Tips: সারা মুখে ট্যান-হাত-পিঠের রং আলাদা, ভোল বদলে চকচক করবে চামড়া! কীভাবে? জানুন Gallery August 4, 2024 Bangla Digital Desk রোদ আর ধুলোর যৌথ আক্রমণে ত্বকের ক্ষতি হয়। বিশেষ করে যাঁদের ত্বকে তেলের ভাগ বেশি, তাঁদের নাজেহাল হয়ে যেতে হয় ব্রণ, ফুসকুড়ির মতো নানাবিধ সমস্যা নিয়ে। ত্বকে ট্যান হওয়া একটি প্রাকৃতিক প্রক্রিয়া, যাতে ত্বকে সূর্যের রশ্মি লেগে রঙ গাঢ় বা কালচে হয়ে যায়। তবে কালো হয়ে যাওয়ার কারণ প্রধানত ত্বকে মেলানোসাইটের সংখ্যা বৃদ্ধি বা মেলানিন অক্সিডেশন। এতে ত্বকের কোনও ক্ষতি না হলেও ত্বক তার স্বাভাবিক রং হারায় ও ত্বকের স্বাভাবিক স্থিতিস্থাপকতা নষ্ট হয়ে যায়। ত্বকে অতিরিক্ত রোদ লাগালে বলিরেখার সমস্যা দেখা যায়, এমনকি স্কিন ক্যানসার পর্যন্ত হতে পারে। ট্যানের দাগ তুলতে ঘন ঘন পার্লারে যাওয়ার সময় থাকে না। তাছাড়া খরচের দিকটাও তো ভাবতে হয়। তবে ট্যানের সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে নামী-দামি প্রসাধনী নয়। অ্যালোভেরার জেলই যথেষ্ট। অভিজ্ঞ চিকিৎসক তুহিন শর্মা জানান, ত্বক থেকে পোড়া দাগ সহজে তুলে ফেলতে শুধুই অ্যালোভেরা জেল ব্যবহার করলেই হবে না। অ্যালোভেরা জেলের সঙ্গে মিশিয়ে নিতে হবে বেশ কয়েকটি উপাদান। অ্যালোভেরা জেলের সঙ্গে কয়েক ফোঁটা পাতি লেবুর রস ভাল করে মিশিয়ে নেওয়া উচিত। ত্বক পরিষ্কার করে নিয়ে এই মিশ্রণ মেখে রাখতে হবে। মিনিট দশেক পর জল দিয়ে ধুয়ে ফেললেই কাজ হবে। স্পর্শকাতর ত্বক থেকে এই দাগ তুলতে ব্যবহার করতে হবে অন্য জিনিস। অ্যালোভেরা জেলের সঙ্গে ১ টেবিল চামচ বেসন এবং ২ চা চামচ টক দই মেশাতে হবে। ১৫ মিনিট মেখে রেখে ধুয়ে ফেলতে হবে। অ্যালোভেরা জেলের সঙ্গে এক চিমটে হলুদ গুঁড়ো মিশিয়ে নিতে পারেন। চাইলে সামান্য একটু বেসন দেওয়া ব্যবহার করুন। এই মিশ্রণ মেখে রেখে রাখুন মিনিট ১৫। শুকিয়ে গেলে ধুয়ে ফেললেই হবে। অতিরিক্ত শুষ্ক ত্বক থেকে রোদে পোড়া দাগ তোলার রয়েছে অন্য উপায়। অ্যালোভেরা জেলের সঙ্গে মধু এবং ডিমের সাদা অংশ মিশিয়ে নিতে হবে। মেখে রাখতে হবে ২০ মিনিট। তারপর ধুয়ে ফেললেই হবে। তৈলাক্ত ত্বক থেকে ট্যান তোলার জন্য অ্যালো ভেরা জেলের সঙ্গে শসার রস, পাকা পেঁপে মিশিয়ে নিন। মুখে, হাতে, গলায় এবং ঘাড়ে মেখে রাখুন আধ ঘণ্টা মতো। এতে ত্বকের পুরনো জেল্লা ফিরে আসবেই।
দক্ষিণবঙ্গ, বাঁকুড়া Puja Saree Price: পুজোয় বালুচরি চাই? সেরা শাড়ি আর সালোয়ারের ঠিকানা জানুন, সঙ্গে রইল কাপড়ের দাম Gallery August 3, 2024 Bangla Digital Desk বর্ষায় কিংবা পুজোর আগে বিষ্ণুপুর বেড়াতে তো আসেন। তবে ঘোড়া ছাড়াও বিষ্ণুপুরে রয়েছে দুর্দান্ত দুটি চমক। যা, আপনার জন্য তৈরি করতে পারে নতুন স্মৃতি। হয়ে উঠতে পারে পুজোর ধামাকা। হাজার বুটির বালুচরি, ফিগার আঁকা কিংবা ফিগার বিহীন স্বর্ণচুরি, বিষ্ণুপুরী বালুচরী শিল্পীদের কাছে রয়েছে শাড়ির সম্ভার। প্রতিটি শাড়ি দেখতে অপরূপ সুন্দর। বালুচরী, স্বর্ণচরি এবং কাতান সিল্কের শাড়ির প্রতি আকর্ষণ রয়েছে বহু মানুষের। শিল্পীরা মস্তিষ্কপ্রসূত এই উদ্ভাবন। বালুচরী সালোয়ার কামিজ সেই উদ্ভাবনগুলির অন্যতম। তাছাড়া দোপাট্টা বা ওড়না অত্যন্ত জনপ্রিয়। খুব সহজেই ব্যবহার করা যায় এই ওড়না। সেই কারণেই নিয়ে আসা হয়েছে বালুচরী দোপাট্টা। শিল্পী অরুণ দে আরও বলেন “শাড়ির মধ্যে সবচেয়ে কম মূল্যের বালুচরির দাম সাড়ে সাত হাজার টাকা। সেই কারণেই অনেকেই কিনতে পারেন না বালুচরি শাড়ি। এই মুহূর্তে সবচেয়ে কম মূল্যের বালুচরি হল সালোয়ার কামিজ এবং দোপাট্টা। যার মূল্য শুরু ১৬৫০ টাকা থেকে।” পুজোর জন্য শাড়ি তো কিনলেন। এবার এক টুকরো স্মৃতি হিসেবে নিয়ে যান বিষ্ণুপুরের দশাবতার তাস। গোটা ভারতবর্ষে আর অন্য কোথাও পাবেন না এই জিনিস। সপ্তম অষ্টম শতাব্দীতে বিষ্ণুপুরের রাজা বিরহামবির দিল্লির রাজ দরবারে এক প্রকার তাসের খেলা দেখতে পান, যার নাম “গঞ্জিফা”। এই শিল্প বিষ্ণুপুরি ঘরানায় পরবর্তীকালে হয় দশাবতার তাস।
লাইফস্টাইল Beauty: ফুটফুটে হয়ে যাবে মুখ…! রান্নাঘরের দুই ‘জিনিস’ ঝলমলে উজ্জ্বল করবে ত্বক! ৭ দিনেই ম্যাজিক! তফাৎ দেখুন আয়নায় Gallery August 2, 2024 Bangla Digital Desk দুর্গাপুজো প্রায় এসেই গেল দোরগোড়ায়। এই পরিস্থিতিতে জোরকদমে রূপচর্চা শুরু করে দিচ্ছেন অনেকেই। কে আর চায় পুজোর সাজ মাটি করুক ত্বকের কালচে ট্যান বা ব্রণ-ফুসকুড়ির মতো সমস্যা? এইসব ত্বকের সমস্যা দূর করতে সাধারণত বেশিরভাগ মানুষই দ্বারস্থ হন চিকিৎসক কিংবা বিউটি থেরাপিস্টের। তবে জানলে অবাক হবেন যে ঘরোয়া কিছু টোটকাতেই এই সমস্যার সমাধান সম্ভব। অনেকেই জানেন না আমাদের হাতের কাছে থাকা কিছু সরঞ্জাম ম্যাজিকের মতো কাজ করে ত্বকের যত্নে। বর্তমান ফাস্ট লাইফে নারী হোক বা পুরুষ নিজেদের দিকে তাকানোর সময় নেই প্রায় কারও। আর এই পরিস্থিতিতে শরীরের মতো ত্বকেরও একাধিক সমস্যায় ভুগছেন বহু মানুষ। বিশেষ করে অতিরিক্ত দূষণ, অনিয়মিত খাওয়া-দাওয়া, পর্যাপ্ত জল না খাওয়া ইত্যাদির কারণবশত না চাইতেও ত্বকের একাধিক সমস্যায় ভুগতে হয় নারী পুরুষ সকলকেই। তবে এক্ষেত্রে কিন্তু দুর্দান্ত কাজে দেয় চেনা ঘরোয়া কিছু জিনিস। যেমন রান্নাঘরের আলু-পেঁয়াজ। খুব সহজেই ঘরেই বানিয়ে নেওয়া যায় এই দুই সবজির ফেসপ্যাক। যদি এই ঘরোয়া ফেসপ্যাক কয়েকদিন ত্বকে প্রয়োগ করা যায় তাহলে, ত্বকের হারানো উজ্জ্বলতা ফিরবে চোখের নিমেষে। গরমে অনেকসময়ে অনেকক্ষেত্রে ত্বক শুষ্ক হতে থাকে। হারাতে থাকে উজ্জ্বলতা ও আদ্রতা। বর্ষাকালে এই সমস্যা বেড়ে যায় দ্বিগুণ। ফলস্বরূপ ত্বক ম্যাড়ম্যাড়ে, ফ্যাকাসে, শুষ্ক ও প্রাণহীন হয়ে যায়। এক্ষেত্রে আলু ও পেঁয়াজ দিয়ে এক ধরনের ফেসপ্যাক তৈরি করা সম্ভব, যা এই সমস্যাগুলি থেকে খুব অল্পসময়ের মধ্যেই মুক্তি দিতে পারে। আলু-পেঁয়াজের ফেসপ্যাক বানানোর পদ্ধতি:উপকরণ- ১) আলু ২) পেয়াঁজ ৩) এক চামচ টক দই ৪) এক চামচ মধু পদ্ধতি-১) প্রথমে একটি পাত্রে একটি প্রমাণ সাইজের আলু ও পেয়াঁজ নিয়ে নিতে হবে। ২) এরপর সেই আলু ও পেয়াঁজটিকে খোসা ছাড়িয়ে ভাল করে ধুয়ে পেস্ট বানিয়ে নিতে হবে। ৩) পেস্টের মধ্যে আগে থেকে নিয়ে রাখা মধু ও টক দই ভাল ভাবে মিশিয়ে নিতে হবে। এই তিনটি উপায় সম্পন্ন হলেই তৈরি হয়ে যাবে ফেসপ্যাক। পদ্ধতি : প্রথমে ফেসপ্যাক গোটা মুখে অন্তত ১৫-২০ মিনিট লাগিয়ে শুকানোর জন্য ছেড়ে দিতে হবে। পরে পরিষ্কার জল দিয়ে মুখ ভাল করে ধুয়ে পরিষ্কার করে নিতে হবে। কয়েকদিন পর পর যদি এই ফেসপ্যাক ত্বকে প্রয়োগ করা যায় তাহলে, ত্বক আগের উজ্জ্বলতা ফিরে পাবে। ফিরবে আদ্রতাও। ত্বক হয়ে উঠবে ঝলমলে-উজ্জ্বল।
লাইফস্টাইল Raisins: কালো.., হলুদ.., সবুজ.. না বাদামি…! কোন কিশমিশ ‘বেস্ট’ জানেন? চমকে দেবে বিশেষজ্ঞের মত Gallery August 1, 2024 Bangla Digital Desk দুর্গাপুজো এসে গেল প্রায় দোরগোড়ায়। তাই শরীর সুস্থ্য রাখার পাশাপাশি ফিটনেসে মন দিয়েছেন কম বেশি সকলেই। আসলে শরীরের সঠিক পরিচর্যাই আরও সুস্থ করে তোলে ত্বক ও সর্বোপরি মনকে। তাই পুজোর আগে ফিট থাকতে কাজে লাগবে এমনই একটি টিপস আজ এই প্রতিবেদনে। কিশমিশ নিয়মিত খেয়ে থাকেন তো অনেকেই। কারণ সকলেই জানেন অনেক স্বাস্থ্য উপকারিতা রয়েছে এই ড্রাইফ্রুটের। কারণ এটি আয়রনের মাত্রা বাড়াতে, হজম শক্তি বাড়াতে এবং হাড়কে শক্তিশালী রাখতে সাহায্য করে। কিশমিশ, সাধারণত আঙুরের শুকনো সংস্করণ হিসাবে বিবেচিত হয়। অনেক পুষ্টিগুণ রয়েছে ফাইবার, ভিটামিন এবং খনিজ সমৃদ্ধ এই ড্রাইফ্রুটে। কিশমিশ আয়রনের মাত্রা বাড়াতে সাহায্য করে, হজমে সাহায্য করে এবং হাড় ও মজবুত রাখে। কিন্তু বাজারে অনেক ধরনের কিশমিশ পাওয়া যায়। কালো, হলুদ, সবুজ এবং বাদামি কিশমিশ সবচেয়ে বেশি পাওয়া যায়। এর মধ্যে সোনালি বা হলুদ কিশমিশ ছাড়াও কালো কিশমিশ সবচেয়ে বেশি পছন্দ করা হয়ে থাকে। আপনি কোন কিসমিস পছন্দ করেন? আসুন জেনে নেওয়া যাক কোন কিশমিশে সবচেয়ে বেশি পুষ্টিগুণ রয়েছে। সোনালি কিশমিশ, যা সুলতান নামেও পরিচিত, সবুজ আঙুর থেকে তৈরি করা হয় যা রোদে বা ডিহাইড্রেটারে শুকানো হয়। শুকানোর প্রক্রিয়ার সময় তাদের সালফার ডাই অক্সাইড দিয়ে প্রসেস করা হয়, যা তাদের রঙ এবং গন্ধ সংরক্ষণ করতে সহায়তা করে। সোনালি কিশমিশ কালো কিশমিশের চেয়ে মিষ্টি স্বাদ এবং একটু নরম টেক্সচারের হয়ে থাকে। কালো কিশমিশ লাল বা কালো আঙুরের থেকে তৈরি করা হয় যা রোদে বা ডিহাইড্রেটরে শুকানো হয়। এগুলি সালফার ডাই অক্সাইড দিয়ে প্রস্তুত করা হয় না, এগুলি সোনালি কিশমিশের চেয়ে গাঢ় রঙ এবং শক্তিশালী গন্ধ দেয়। কোন কিসমিস আপনার স্বাস্থ্যের জন্য ভাল?সোনালি এবং কালো কিশমিশ উভয়ই পুষ্টিকর এবং উভয়েরই অবিশ্বাস্য স্বাস্থ্য উপকারিতা রয়েছে। তবে কালো কিশমিশে সোনালি কিশমিশের চেয়ে কিছুটা বেশি ফাইবার এবং আয়রন থাকে। আয়ুর্বেদ বিশেষজ্ঞ ডাঃ দীক্ষা ভাবসার দাবি, “কালো কিশমিশ উচ্চ রক্তচাপ কমাতে, রক্তাল্পতা দূর করতে এবং অন্যান্য অনেক স্বাস্থ্য উপকার করতে সাহায্য করে। ডাঃ ভাবসার আরও দাবি, এগুলি আমাদের ডায়েটে একটি দুর্দান্ত সংযোজন কারণ এগুলি আয়রন সমৃদ্ধ এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে পূর্ণ।” হজমের জন্য ফাইবার এবং সুস্থ রক্তকণিকার জন্য আয়রন প্রয়োজনীয়। তাই কালো কিশমিশ তাঁদের জন্য উপকারী যাঁরা রক্তাল্পতায় ভোগেন। ওজন কমাতেও এই কিশমিশ সেরা। অন্যদিকে, সোনালি কিশমিশে কালো কিশমিশের তুলনায় সামান্য বেশি চিনি এবং ভিটামিন সি থাকে। ভিটামিন সি ইমিউন সিস্টেমের কার্যকারিতা বাড়িয়ে ব্যক্তির রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। তাই এই কিশমিশ মানুষকে ভিতর থেকে সুস্থ রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ও কার্যকরী ভূমিকা নেয় এবং এতে উপস্থিত চিনি শক্তি সরবরাহ করে।
লাইফস্টাইল Diabetes Control Tips: খালি পেটে, নাকি ভরা পেটে মিষ্টি খেলে সুগার বাড়ে? আপনি কি জানেন এই জরুরি তথ্যটি? জানুন Gallery August 1, 2024 Bangla Digital Desk মিষ্টি খাবেন, আবার রক্তে শর্করার পরিমাণ বাড়বে না এমন আবার হয় নাকি? পুষ্টিবিদেরা কিন্তু বলছেন, এমন হয়। সেক্ষেত্রে শুধু কখন মিষ্টি বা মিষ্টিজাতীয় খাবার খাচ্ছেন তা জানতে হবে। সঠিক সময়ে খেলে ব্লাড সুগার বৃদ্ধির সম্ভাবনা অনেকটা কম। সকালে চিনি দেওয়া চা-কফি থেকে দুপুরে কাপকেক কিংবা বিকেলে আইসক্রিম-পেস্ট্রি যা-ই খান না কেন, তার নির্দিষ্ট নিয়ম রয়েছে। অন্তত আয়ুর্বেদ সে কথাই বলছে। যদিও চিকিৎসকেরা বলেন, মিষ্টিজাতীয় খাবার বেশি খাওয়া ভাল নয়। অতিরিক্তি ক্ষতি এড়াতে চাইলে জানতে হবে মিষ্টি খাওয়ার সঠিক সময়। পুষ্টিবিদেরা বলছেন, মিষ্টি কিংবা মিষ্টিজাতীয় খাবার খালি পেটে একেবারেই খাওয়া যাবে না। খালি পেটে মিষ্টিজাতীয় খাবার খেলে হঠাৎ করে রক্তে শর্করা বেড়ে যাবে। বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই দেখা যায়, প্রোটিন, কার্বোহাইড্রেট, স্বাস্থ্যকর ফ্যাট এবং ফাইবারের মতো খাবারের সঙ্গে মিষ্টি খেলে ক্ষতির সম্ভাবনা কম। শুধু যে রসগোল্লা, কেক, পেস্ট্রির মধ্যেই চিনি থাকে, এমন তো নয়। নরম ঠান্ডা পানীয়, প্যাকেটজাত কিংবা প্রক্রিয়াজাত খাবারের মধ্যেও চিনি থাকে। পুষ্টিবিদ ভাবিকা প্যাটেলের মতে, দুপুরে খাবার খাওয়ার পর যদি মিষ্টি খান, সে ক্ষেত্রে ক্ষতির আশঙ্কা কম। কারণ, এই সময়ে বিপাকক্রিয়া ভাল থাকে। শারীরিক ভাবে সক্রিয় থাকলে মিষ্টিজাতীয় খাবার তাড়াতাড়ি শক্তিতে রূপান্তরিত হতে পারে। তাই খুব যদি ইচ্ছে হয়, দিনের বেলাতেই মিষ্টি খেয়ে নিন। রাতে শেষ পাতে মিষ্টিমুখ না করাই ভাল। সকালের দিকে মিষ্টি খেলেও খেয়াল রাখবেন, যেন পেট খালি না থাকে।
লাইফস্টাইল Weight Loss Tips: ৭দিনে পারফেক্ট ফিগার! স্যালাড বানানোর সময় খেয়াল রাখুন ৫ টিপস! গলে যাবে সব মেদ Gallery August 1, 2024 Bangla Digital Desk বর্তমানে অতিরিক্ত ওজন কমানো (Weight Loss) নিয়ে বহু মানুষেই চিন্তিত। নিয়ম মেনে স্বাস্থ্যকর খাবার খাচ্ছেন। তার সঙ্গে নিয়ম মেনে শরীরচর্চাও করছেন। কিন্তু তার পরও কিছুতেই ওজন কমছে না। বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন, নিয়মিত খাবারের তালিকায় স্যালাড (Salad) রাখলে দ্রুত ওজন কমানো সম্ভব। কিন্তু স্যালাড বানানোরও কিছু নির্দিষ্ট নিয়ম রয়েছে। স্যালাড এমনভাবে বানান যা শরীরের শক্তি বাড়াতে পারে। ওজন কমাতে গিয়ে শীরিরীক শক্তির যেন ক্ষয় না হয়। স্যালাডে প্রচুর পরিমাণে সবুজ শাকপাতা সবজি ব্যবহার করুন। ব্রকলি, ক্যাপসিকাম, মটরশুটি, গাজর, বাঁধাকপি, লেবুর রস, ট্যমেটো, কাঁচা লঙ্কা, ধনেপাতার মতো জিনিস অন্তভুক্ত করতে হবে। শাক-সবজিতে খুব কম ক্যালোরি থাকে কিন্তু পুষ্টিগুণ প্রচুর থাকে। স্যালাডে চর্বিহীন প্রোটিন যেমন চিকেন, ডিম, পনীর/ছানা, বীনস ব্যবহার করতে পারেন। পেশীর ক্ষমতা এবং মেটাবলিজেম রেট বাড়াতে সাহায্য করে। স্যালাডে স্বাস্থ্যকর চর্বিযুক্ত খাবার যেমন, বাদাম, আভোকাডো, বিভিন্ন বীজ যুক্ত করুন। এই খাবারগুলি স্বাদে ভরপুর এবং পুষ্টির খনি। স্যালাড সবসময় তাজা সবজি দিয়ে বানালে তার কার্যকারিতা বেশি হয়। বাসি সবজি স্যালাডে না ব্যবহার করাই ভাল। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন)