Tag Archives: Tea

Ideal Time for Tea & Coffee: সারাদিনে এই ৩ সময় চা কফির জন্য ‘জঘন্য’! হবে শরীরের বড় ক্ষতি! অম্বল এড়াতে জানুন চা কফি খাওয়ার সঠিক সময়

বেশির ভাগ ভারতীয়র দিন শুরু হয় চা বা কফিপান করে৷ কিন্তু আমরা অনেকেই জানি না বেঠিক সময়ে চা বা কফি খেলে বড় ক্ষতি হয় শরীরের৷
বেশির ভাগ ভারতীয়র দিন শুরু হয় চা বা কফিপান করে৷ কিন্তু আমরা অনেকেই জানি না বেঠিক সময়ে চা বা কফি খেলে বড় ক্ষতি হয় শরীরের৷

 

এই প্রসঙ্গে সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করেছেন পুষ্টিবিদ দীক্ষা ভাভসর সাভালিয়া৷ তিনি জানাচ্ছেন চা এবং কফি দুটোতেই ক্যাফেইন আছে৷ তার প্রভাবে উজ্জীবিত হয় কেন্দ্রীয় স্নায়ুতন্ত্র৷
এই প্রসঙ্গে সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করেছেন পুষ্টিবিদ দীক্ষা ভাভসর সাভালিয়া৷ তিনি জানাচ্ছেন চা এবং কফি দুটোতেই ক্যাফেইন আছে৷ তার প্রভাবে উজ্জীবিত হয় কেন্দ্রীয় স্নায়ুতন্ত্র৷

 

ক্যাফেইনের উপর অনেক সময়েই বেশি নির্ভরশীলতা চলে আসে৷ ইন্ডিয়ান কাউন্সিল অব মেডিক্যাল রিসার্চ-এর মতে দৈনিক ৩০০ মিলিগ্রামের বেশি ক্যাফেইন শরীরে যাওয়ার দরকার নেই৷
ক্যাফেইনের উপর অনেক সময়েই বেশি নির্ভরশীলতা চলে আসে৷ ইন্ডিয়ান কাউন্সিল অব মেডিক্যাল রিসার্চ-এর মতে দৈনিক ৩০০ মিলিগ্রামের বেশি ক্যাফেইন শরীরে যাওয়ার দরকার নেই৷

 

দীক্ষার মতে দিনের শুরুতে চা কফি পানের অভ্যাস স্বাস্থ্যকর নয়৷ তাঁর মতে খালি পেটে ক্যাফেইন গেলে কর্টিসোল উৎপাদন ব্যাহত হয়৷ স্ট্রেস হরমোন কর্টিসোল দিনের শুরুতেই বাড়িয়ে তোলে উদ্বেগমাত্রা৷ নষ্ট করে শারীরিক ভারসাম্য৷
দীক্ষার মতে দিনের শুরুতে চা কফি পানের অভ্যাস স্বাস্থ্যকর নয়৷ তাঁর মতে খালি পেটে ক্যাফেইন গেলে কর্টিসোল উৎপাদন ব্যাহত হয়৷ স্ট্রেস হরমোন কর্টিসোল দিনের শুরুতেই বাড়িয়ে তোলে উদ্বেগমাত্রা৷ নষ্ট করে শারীরিক ভারসাম্য৷

 

চা ও কফি আম্লিক৷ বাধা তৈরি করে হজম প্রক্রিয়ায়৷ চায়ের সঙ্গে প্রোটিন খেলে অ্যাসিডিটি বাড়তে পারে৷ হজমে সমস্যা হয়৷
চা ও কফি আম্লিক৷ বাধা তৈরি করে হজম প্রক্রিয়ায়৷ চায়ের সঙ্গে প্রোটিন খেলে অ্যাসিডিটি বাড়তে পারে৷ হজমে সমস্যা হয়৷

 

খাওয়ার ঠিক পরই চা খেলে আয়রন শোষণে সমস্যা হয়৷ যে কোনও কিছু খাবার খাওয়ার অন্তত এক ঘণ্টা আগে বা পরে চা কফি খাওয়া ঠিক নয়৷
খাওয়ার ঠিক পরই চা খেলে আয়রন শোষণে সমস্যা হয়৷ যে কোনও কিছু খাবার খাওয়ার অন্তত এক ঘণ্টা আগে বা পরে চা কফি খাওয়া ঠিক নয়৷

 

সন্ধ্যায় যাঁরা চা কফি পান করেন, তাঁরাও সতর্ক হোন৷ রাতে ঘুমোতে যাওয়ার অন্তত ১০ ঘণ্টা থেকে ৬ ঘণ্টা আগে পর্যন্ত চা বা কফি পান করবেন না৷
সন্ধ্যায় যাঁরা চা কফি পান করেন, তাঁরাও সতর্ক হোন৷ রাতে ঘুমোতে যাওয়ার অন্তত ১০ ঘণ্টা থেকে ৬ ঘণ্টা আগে পর্যন্ত চা বা কফি পান করবেন না৷

 

বিকেল ৪ টের চা বা কফি থেকে দূরে থাকলে ঘুম ভাল হয় রাতে৷ লিভার ডটক্সিফিকেশন মসৃণ হয়৷ কমে কর্টিসোল মাত্রা৷ হজম ভাল হয়
বিকেল ৪ টের চা বা কফি থেকে দূরে থাকলে ঘুম ভাল হয় রাতে৷ লিভার ডটক্সিফিকেশন মসৃণ হয়৷ কমে কর্টিসোল মাত্রা৷ হজম ভাল হয়

 

এই বিধিনিষেধগুলি মেনে চা কফি পান করলে শারীরিক সুস্থতা বিঘ্নিত হয় না৷
এই বিধিনিষেধগুলি মেনে চা কফি পান করলে শারীরিক সুস্থতা বিঘ্নিত হয় না৷

Tea: চায়ের পাতাতেও লুকিয়ে বিষ? কর্ণাটকে শুরু জোরদার অভিযান, চুমুক দেওয়ার আগে সাবধান

বেঙ্গালুরু: চায়ের দোকান থেকে সারাদিনে এক দু কাপ চা কিনে না খেলে অনেকেরই ঠিক দিনটা জমে না৷ আবার ধাবাতে বসে ঘন দুধের চায়ে গলা ভেজাতে ভালবাসেন অনেকে৷ কিন্তু এই চায়ের কাপে বা গ্লাসে চুমুক দেওয়ার আগেও এবার দু বার ভাবতে হবে৷ কারণ দোকানে বা ধাবায় যে ধরনের চা পাতা দিয়ে চা তৈরি হয়, সেই চায়ের পাতার মান নিয়ে এবার সংশয় প্রকাশ করেছে ফুড সেফটি অ্যান্ড স্ট্যান্ডার্ডস অথোরিটি অফ ইন্ডিয়া (এফএসএসএআই)৷

জানা গিয়েছে, এফএসএসএআই-এর সাম্প্রতিক কয়েকটি অভিযানে চায়ের দোকানে ব্যবহৃচ গুঁড়ো চা পাতায় মাত্রাতিরিক্ত পরিমাণ কীটনাশক এবং রংয়ের অস্তিত্ব মিলেছে৷ যা শরীরের পক্ষে অত্যন্ত ক্ষতিকারক৷

আরও পড়ুন: বড় খবর! একাদশের প্রথম সেমেস্টারের দিনক্ষণ জানিয়ে দিল সংসদ! কবে থেকে শুরু? জানুন

এর আগে ফুলকপির মানচুরিয়ান, ফুচকা, কটবন ক্যান্ডি, কাবাবের মতো বিভিন্ন খাবারে মাত্রাতিরিক্ত পরিমাণে ফুড কালার পেয়েছিলেন এফএসএসএআই-এর বিশেষজ্ঞরা৷ এই ধরনের অস্বাস্থ্যকর রংয়ের ব্যবহার নিয়ে নিষেধাজ্ঞাও জারি হয়েছে৷ রোডামাইন বি, কারমোইসিনের মতো বিষাক্ত উপাদান পাওয়া গিয়েছে এই ধরনের ফুড কালারগুলির ভিতরে৷ চা পাতার ক্ষেত্রে আবার অতিরিক্ত পরিমাণে কীটনাশক এবং রাসায়নিক সার থাকার প্রমাণ পেয়েছে এফএসএসএআই৷ যা থেকে ক্যানসারও হতে পারে৷

যে চা বাগানগুলির বিরুদ্ধে অনুমোদিত মাত্রার তুলনায় বেশি পরিমাণে কীটনাশক এবং রাসায়নিক চা পাতায় ব্যবহার করছে বলে অভিযোগ,তাদের বিরুদ্ধে অভিযানে নামতে চলেছে কর্ণাটকের স্বাস্থ্য দফতর৷ এখনও পর্যন্ত উত্তর কর্ণাটক থেকে চা পাতার ৪৮টি নমুনা সংগ্রহ করেছে কর্ণাটক সরকার৷ কারণ রাজ্যের ওই অংশের মানুষ তুলনামূলক ভাবে চা বেশি পান করেন৷ কর্ণাটকের বাগলকোট, বিদার, হুবালি, কোপ্পালের মতো জেলাগুলিতে চা পাতার মধ্যে উদ্বেগজনক মাত্রায় কীটনাশক থাকার প্রমাণ পেয়েছেন ফুড ইনস্পেক্টররা৷

কর্ণাটকের খাদ্যমন্ত্রী দীনেশ গুন্ডু রাও জানিয়েছেন, ‘আমরা নমুনা পরীক্ষা করে অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপ করছি৷ গোবি মাঞ্চুরিয়ান অথবা কাবাব আমরা নিষিদ্ধ করিনি, কিন্তু তাতে ব্যবহৃত ক্ষতিকারক রং, উপাদান নিষিদ্ধ করা হয়েছে৷ চায়ের ক্ষেত্রেও একই নিয়ম প্রযোজ্য হবে৷’

 কর্ণাটকের খাদ্য দফতরের এক আধিকারিক জানিয়েছেন, তাঁদের সংগৃহীত চা পাতার নমুনাগুলিতে অনুমোদিত মাত্রার তুলনায় অনেক বেশি পরিমাণে কীটনাশক পাওয়া গিয়েছে৷ সেই কারণেই চা পাতার বিরুদ্ধে অভিযান শুরু হয়েছে৷ খাদ্য দফতর জানতে পেরেছে, ‘প্রথমে চা পাতা চাষের সময় এবং তার পরে তা প্রক্রিয়াকরণের সময়ও বিপুল পরিমাণে কীটনাশক মেশানো হচ্ছে, যা মানুষের পক্ষে ক্ষতিকারক৷’

Tea Stain on Dresses: জেদি নোংরা নিমেষে ভ্যানিশ! জামা-কাপড়ে চা, কফির দাগ তুলতে ম্যাজিকের মতো কাজ করে এই টোটকা, রইল টিপস

চায়ে চুমুক দিতে কার না ভাললাগে? প্রত্যেকেই দিনে অন্তত একবার চা পান করে, কিন্তু এই তাগিদটি প্রায়ই একজনকে সমস্যায় ফেলে দেয় যখন কয়েক ফোঁটা চা কাপড়ে পড়ে এবং দাগ পড়া যায়, যা পরিষ্কার করা যুদ্ধের চেয়ে কম কিছু নয়।
চায়ে চুমুক দিতে কার না ভাললাগে? প্রত্যেকেই দিনে অন্তত একবার চা পান করে, কিন্তু এই তাগিদটি প্রায়ই একজনকে সমস্যায় ফেলে দেয় যখন কয়েক ফোঁটা চা কাপড়ে পড়ে এবং দাগ পড়া যায়, যা পরিষ্কার করা যুদ্ধের চেয়ে কম কিছু নয়।
চলুন আপনাকে এমন ঘরোয়া প্রতিকার বলি, যার সাহায্যে আপনি নিমিষেই চায়ের দাগ পরিষ্কার করতে পারবেন-
চলুন আপনাকে এমন ঘরোয়া প্রতিকার বলি, যার সাহায্যে আপনি নিমিষেই চায়ের দাগ পরিষ্কার করতে পারবেন-
চায়ের স্বাদ সকলের মন জয় করতে সক্ষম, তবে এর কয়েক ফোঁটা এমনকী সবচেয়ে দামি কাপড়ের শো নষ্ট করতে পারে। আসলে, কাপড় থেকে চায়ের দাগ দূর করা খুব কঠিন।
চায়ের স্বাদ সকলের মন জয় করতে সক্ষম, তবে এর কয়েক ফোঁটা এমনকী সবচেয়ে দামি কাপড়ের শো নষ্ট করতে পারে। আসলে, কাপড় থেকে চায়ের দাগ দূর করা খুব কঠিন।
লেবু খুবই উপকারীযদি চা কাপড়ে ছিটকে থাকে তাহলে চিন্তা করতে হবে না। লেবুর সাহায্যে আপনি সহজেই কাপড়ের চায়ের দাগ পরিষ্কার করতে পারেন। এর জন্য আপনাকে একটি লেবু কাটতে হবে। এবার এই টুকরোটি কাপড়ের দাগযুক্ত অংশে কিছুক্ষণ ঘষুন। এর পর কাপড় ধুয়ে ফেলুন। চায়ের দাগ নিমিষেই দূর হয়ে যাবে, কারণ লেবু সবচেয়ে ভাল ব্লিচিং এজেন্ট।
লেবু খুবই উপকারী
যদি চা কাপড়ে ছিটকে থাকে তাহলে চিন্তা করতে হবে না। লেবুর সাহায্যে আপনি সহজেই কাপড়ের চায়ের দাগ পরিষ্কার করতে পারেন। এর জন্য আপনাকে একটি লেবু কাটতে হবে। এবার এই টুকরোটি কাপড়ের দাগযুক্ত অংশে কিছুক্ষণ ঘষুন। এর পর কাপড় ধুয়ে ফেলুন। চায়ের দাগ নিমিষেই দূর হয়ে যাবে, কারণ লেবু সবচেয়ে ভাল ব্লিচিং এজেন্ট।
ভিনেগারও কাজ করে
ভিনেগার লাগিয়ে কাপড়ের চায়ের দাগও পরিষ্কার করতে পারেন। এর জন্য আপনাকে এক বালতি জল নিতে হবে, এতে আধা কাপ সাদা ভিনেগার যোগ করুন। এবার এই জিনিসে কাপড়টি প্রায় ২০-২৫ মিনিট ভিজিয়ে রাখুন, তারপর কাপড়টি ধুয়ে ফেলুন। এই কৌশলে কাপড় সম্পূর্ণ পরিষ্কার হয়ে যাবে।

ভিনেগারও কাজ করে
ভিনেগার লাগিয়ে কাপড়ের চায়ের দাগও পরিষ্কার করতে পারেন। এর জন্য আপনাকে এক বালতি জল নিতে হবে, এতে আধা কাপ সাদা ভিনেগার যোগ করুন। এবার এই জিনিসে কাপড়টি প্রায় ২০-২৫ মিনিট ভিজিয়ে রাখুন, তারপর কাপড়টি ধুয়ে ফেলুন। এই কৌশলে কাপড় সম্পূর্ণ পরিষ্কার হয়ে যাবে।
আলু দিয়েও কাপড় পরিষ্কার করতে পারেনআপনি যদি লেবু এবং ভিনেগার ব্যবহার করতে না চান তবে আপনি আলুর সাহায্যে সহজেই কাপড়ের চায়ের দাগ পরিষ্কার করতে পারেন। প্রথমে আলু সিদ্ধ করে নিতে হবে। সেদ্ধ হওয়ার পর আলু খোসা ছাড়িয়ে নিন। এবার খোসা ছাড়ানো আলু একটি কাপড়ে ঘষে কিছুক্ষণ পর কাপড় ধুয়ে ফেলুন। দেখবেন নিমিষেই কাপড় থেকে চায়ের দাগ মিলিয়ে গেছে।
আলু দিয়েও কাপড় পরিষ্কার করতে পারেন
আপনি যদি লেবু এবং ভিনেগার ব্যবহার করতে না চান তবে আপনি আলুর সাহায্যে সহজেই কাপড়ের চায়ের দাগ পরিষ্কার করতে পারেন। প্রথমে আলু সিদ্ধ করে নিতে হবে। সেদ্ধ হওয়ার পর আলু খোসা ছাড়িয়ে নিন। এবার খোসা ছাড়ানো আলু একটি কাপড়ে ঘষে কিছুক্ষণ পর কাপড় ধুয়ে ফেলুন। দেখবেন নিমিষেই কাপড় থেকে চায়ের দাগ মিলিয়ে গেছে।

Evening Tea: সন্ধ্যায় জমিয়ে এক কাপ চাপ! শরীরের জন্য অত্যাচার নয় তো? কারা বিকেলে চা খাবেন না? জানুন

৬৪‍শতাংশ ভারতীয় জনসংখ্যা প্রতিদিন চা/চা পান করতে পছন্দ করে এবং তাদের মধ্যে ৩০ শতাংশ এরও বেশি সন্ধ্যার চা পান করে। আপনি কি তাদের মধ্যে একজন যারা প্রতিদিন সন্ধ্যার চায়ে চুমুক দিতে পছন্দ করেন বা বেশিরভাগই?
৬৪‍শতাংশ ভারতীয় জনসংখ্যা প্রতিদিন চা/চা পান করতে পছন্দ করে এবং তাদের মধ্যে ৩০ শতাংশ এরও বেশি সন্ধ্যার চা পান করে। আপনি কি তাদের মধ্যে একজন যারা প্রতিদিন সন্ধ্যার চায়ে চুমুক দিতে পছন্দ করেন বা বেশিরভাগই?
আপনি কি এটি একটি স্বাস্থ্যকর অভ্যাস মনে করেন? আপনার জন্য সবচেয়ে ভালো জিনিস কি- সন্ধ্যার সময় চা পান করা বা এড়ানো?
আপনি কি এটি একটি স্বাস্থ্যকর অভ্যাস মনে করেন? আপনার জন্য সবচেয়ে ভালো জিনিস কি- সন্ধ্যার সময় চা পান করা বা এড়ানো?
সন্ধ্যায় চা পান করা কি স্বাস্থ্যকর?মেডিক্যাল সায়েন্সের মতে- ভাল ঘুম, সর্বোত্তম লিভার ডিটক্স, কর্টিসল হ্রাস (প্রদাহ) এবং স্বাস্থ্যকর হজমের জন্য ঘুমের (শোওয়ার সময়) ১০ ঘন্টা আগে ক্যাফেইন এড়িয়ে যাওয়া ভাল।
সন্ধ্যায় চা পান করা কি স্বাস্থ্যকর?
মেডিক্যাল সায়েন্সের মতে- ভাল ঘুম, সর্বোত্তম লিভার ডিটক্স, কর্টিসল হ্রাস (প্রদাহ) এবং স্বাস্থ্যকর হজমের জন্য ঘুমের (শোওয়ার সময়) ১০ ঘন্টা আগে ক্যাফেইন এড়িয়ে যাওয়া ভাল।
আয়ুর্বেদিক চিকিৎসক দীক্ষা ভবসর সবলিয়ার জানিয়েছেন, কে সন্ধ্যায় চা খেতে পারে? যারা নাইট শিফটে কাজ করেন, যাদের অ্যাসিডিটি বা গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা নেই, যাদের স্বাস্থ্যকর হজমশক্তি আছে, যে চায়ে আসক্ত নয় (সন্ধ্যার চা না পাওয়া গেলে ভাল),  যাদের ঘুমের সমস্যা নেই, যে প্রতিদিন সময়মতো খায়, যে অর্ধেক বা ১ কাপের কম চা পান করেন।
আয়ুর্বেদিক চিকিৎসক দীক্ষা ভবসর সবলিয়ার জানিয়েছেন, কে সন্ধ্যায় চা খেতে পারে? যারা নাইট শিফটে কাজ করেন, যাদের অ্যাসিডিটি বা গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা নেই, যাদের স্বাস্থ্যকর হজমশক্তি আছে, যে চায়ে আসক্ত নয় (সন্ধ্যার চা না পাওয়া গেলে ভাল), যাদের ঘুমের সমস্যা নেই, যে প্রতিদিন সময়মতো খায়, যে অর্ধেক বা ১ কাপের কম চা পান করেন।
সন্ধ্যার চা কাদের এড়িয়ে চলা উচিত? যাদের ঘুমের ব্যাঘাত ঘটেছে বা অনিদ্রায় ভুগছেন, যারা দুশ্চিন্তায় ভোগেন এবং মানসিক চাপে জীবনযাপন করেন, যারা ওজন বাড়াতে চান।
সন্ধ্যার চা কাদের এড়িয়ে চলা উচিত? যাদের ঘুমের ব্যাঘাত ঘটেছে বা অনিদ্রায় ভুগছেন, যারা দুশ্চিন্তায় ভোগেন এবং মানসিক চাপে জীবনযাপন করেন, যারা ওজন বাড়াতে চান।
তাছাড়াও, যাদের অনিয়মিত ক্ষুধায় ভোগা মানুষ, যারা হরমোনের সমস্যায় ভুগছেন, যাদের কোষ্ঠকাঠিন্য/অম্লতা বা গ্যাস্ট্রিক সমস্যা আছে, যাদের মেটাবলিক এবং অটো-ইমিউন রোগ আছে, যাদের ওজন কম, যারা সুস্থ ত্বক, চুল এবং অন্ত্র চান। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
তাছাড়াও, যাদের অনিয়মিত ক্ষুধায় ভোগা মানুষ, যারা হরমোনের সমস্যায় ভুগছেন, যাদের কোষ্ঠকাঠিন্য/অম্লতা বা গ্যাস্ট্রিক সমস্যা আছে, যাদের মেটাবলিক এবং অটো-ইমিউন রোগ আছে, যাদের ওজন কম, যারা সুস্থ ত্বক, চুল এবং অন্ত্র চান। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)

Healthy Lifestyle Tips: এই-সেই চা তো অনেক খেলেন! তবে এই লাল চা কোলেস্টোরল করবে বশ, হাই প্রেসার নামবে হুড়মুড়িয়ে

চা পানে বাঙালিদের কোনও জুড়ি নেই। আমাদের তো সুখ-দুঃখ, সবেতেই চা। তবে জানলে অবাক হয়ে যাবেন, আপনার পছন্দের লিকার বা দুধ চায়ের বদলে রোজ সকালে যদি এক কাপ জবা ফুলের চা খান, তাহলেই কিন্তু একাধিক অসুখের ছুটি হয়ে যেতে পারে
চা পানে বাঙালিদের কোনও জুড়ি নেই। আমাদের তো সুখ-দুঃখ, সবেতেই চা। তবে জানলে অবাক হয়ে যাবেন, আপনার পছন্দের লিকার বা দুধ চায়ের বদলে রোজ সকালে যদি এক কাপ জবা ফুলের চা খান, তাহলেই কিন্তু একাধিক অসুখের ছুটি হয়ে যেতে পারে
এই প্রসঙ্গে বিশেষজ্ঞ পুষ্পিতা রায় জানাচ্ছেন, জবা ফুলের রয়েছে একাধিক ঔষধি গুণ। এই ফুলে রয়েছে ভিটামিন, খনিজ এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের ভাণ্ডার। তাই নিয়মিত জবা ফুলের চা পান করলে বহু অসুখকে সহজেই বাগে আনা যায়
এই প্রসঙ্গে বিশেষজ্ঞ পুষ্পিতা রায় জানাচ্ছেন, জবা ফুলের রয়েছে একাধিক ঔষধি গুণ। এই ফুলে রয়েছে ভিটামিন, খনিজ এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের ভাণ্ডার। তাই নিয়মিত জবা ফুলের চা পান করলে বহু অসুখকে সহজেই বাগে আনা যায়
তবে আমাদের অজ্ঞানতার সুবাদে হাতের কাছে এই ফুল থাকা সত্ত্বেও তা ঠিক উপায়ে ব্যবহার করা হয় না। তাই মেলে না সুফল। তবে এখন থেকে আর এই ভুল করা চলবে না। বরং জবা ফুলের চায়ের এত গুণাগুণ জেনে আপনিও চাইবেই এই চায়ে চুমুক দিতে
তবে আমাদের অজ্ঞানতার সুবাদে হাতের কাছে এই ফুল থাকা সত্ত্বেও তা ঠিক উপায়ে ব্যবহার করা হয় না। তাই মেলে না সুফল। তবে এখন থেকে আর এই ভুল করা চলবে না। বরং জবা ফুলের চায়ের এত গুণাগুণ জেনে আপনিও চাইবেই এই চায়ে চুমুক দিতে
জবা ফুলের চা পান করলে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট দেহে প্রবেশ করে। আর অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট হল সোজা ভাষায় শরীরের বন্ধু। এই উপাদান দেহ থেকে খারাপ পদার্থ বের করে দিতে পারে। ফলে বিভিন্ন জটিল অসুখ প্রতিরোধ করা সম্ভব হয়। এক্ষেত্রে মূলত ক্রনিক রোগ প্রতিরোধ করতে সুবিধা মেলে। অর্থাৎ যেই অসুখগুলি গোটা জীবন পিছু ছাড়ে না, এমন রোগগুলির থেকেই পিছু ছাড়ানো সম্ভব হয়
জবা ফুলের চা পান করলে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট দেহে প্রবেশ করে। আর অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট হল সোজা ভাষায় শরীরের বন্ধু। এই উপাদান দেহ থেকে খারাপ পদার্থ বের করে দিতে পারে। ফলে বিভিন্ন জটিল অসুখ প্রতিরোধ করা সম্ভব হয়। এক্ষেত্রে মূলত ক্রনিক রোগ প্রতিরোধ করতে সুবিধা মেলে। অর্থাৎ যেই অসুখগুলি গোটা জীবন পিছু ছাড়ে না, এমন রোগগুলির থেকেই পিছু ছাড়ানো সম্ভব হয়
ব্লাড প্রেশারের মতো সমস্যাকে যত শীঘ্র সম্ভব বাগে আনা দরকার। নইলে চোখ, কিডনি, মস্তিষ্ক ও হার্টের বারোটা বাজতে সময় লাগবে না। তাই হাই ব্লাড প্রেশারকে নীরব ঘাতক বলে দাগিয়ে দেন বিশেষজ্ঞরা। তবে এই প্রসঙ্গে হেলথলাইন জানাচ্ছে, নিয়মিত হিবিসকাস টি বা জবা ফুলের চা পান করলে কিন্তু প্রেশার কমতে পারে। এক্ষেত্রে ৪৬ জনের উপর করা একটি গবেষণায় এই বিষয়টা ইতিমধ্যেই প্রমাণিত হয়েছে। তাই উচ্চ রক্তচাপ থেকে মুক্তি পেতে চাইলে আপনাকে নিয়মিত জবার চা খেতেই হবে
ব্লাড প্রেশারের মতো সমস্যাকে যত শীঘ্র সম্ভব বাগে আনা দরকার। নইলে চোখ, কিডনি, মস্তিষ্ক ও হার্টের বারোটা বাজতে সময় লাগবে না। তাই হাই ব্লাড প্রেশারকে নীরব ঘাতক বলে দাগিয়ে দেন বিশেষজ্ঞরা। তবে এই প্রসঙ্গে হেলথলাইন জানাচ্ছে, নিয়মিত হিবিসকাস টি বা জবা ফুলের চা পান করলে কিন্তু প্রেশার কমতে পারে। এক্ষেত্রে ৪৬ জনের উপর করা একটি গবেষণায় এই বিষয়টা ইতিমধ্যেই প্রমাণিত হয়েছে। তাই উচ্চ রক্তচাপ থেকে মুক্তি পেতে চাইলে আপনাকে নিয়মিত জবার চা খেতেই হবে
কোলেস্টেরল হল একধরনের ফ্যাট। রক্তে এই ফ্যাটের পরিমাণ বাড়তে শুরু করলে তা রক্তনালীর ভিতর জমা হয়। আর সেই কারণেই হার্ট অ্যাটাক, পেরিফেরাল আর্টারি ডিজিজ এবং স্ট্রোকের মতো ঘাতক অসুখ পিছু নেয়। তাই সময় থাকতে রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা কমিয়ে নেওয়াটাই বুদ্ধিমানের কাজ। আর এই কাজে আপনাকে সাহায্য করতে পারে জবার চা। এই চা নিয়মিত খেলে কিন্তু খারাপ কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে আসে। ফলে বিভিন্ন ঘাতক অসুখের ফাঁদ থেকে বাঁচা যায়
কোলেস্টেরল হল একধরনের ফ্যাট। রক্তে এই ফ্যাটের পরিমাণ বাড়তে শুরু করলে তা রক্তনালীর ভিতর জমা হয়। আর সেই কারণেই হার্ট অ্যাটাক, পেরিফেরাল আর্টারি ডিজিজ এবং স্ট্রোকের মতো ঘাতক অসুখ পিছু নেয়। তাই সময় থাকতে রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা কমিয়ে নেওয়াটাই বুদ্ধিমানের কাজ। আর এই কাজে আপনাকে সাহায্য করতে পারে জবার চা। এই চা নিয়মিত খেলে কিন্তু খারাপ কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে আসে। ফলে বিভিন্ন ঘাতক অসুখের ফাঁদ থেকে বাঁচা যায়
দেহের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি অঙ্গ হল লিভার। এই অঙ্গটি জরুরি কিছু প্রোটিন তৈরি থেকে, বাইল উৎপাদন, ফ্যাটকে ভেঙে ফেলা এবং দেহ থেকে টক্সিন দূর করার মতো একাধিক কাজ একা হাতে সামলায়। তাই যকৃতকে সুস্থ রাখা জরুরি। আর এই কাজে আপনাকে সাহায্য করতে পারে জবার চা। গবেষণায় দেখা গিয়েছে, নিয়মিত জবার চা পান করলে এই অঙ্গের কার্যকারিতা বাড়ে। এমনকী লিভারে ফ্যাট জমা হতেও পারে না
দেহের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি অঙ্গ হল লিভার। এই অঙ্গটি জরুরি কিছু প্রোটিন তৈরি থেকে, বাইল উৎপাদন, ফ্যাটকে ভেঙে ফেলা এবং দেহ থেকে টক্সিন দূর করার মতো একাধিক কাজ একা হাতে সামলায়। তাই যকৃতকে সুস্থ রাখা জরুরি। আর এই কাজে আপনাকে সাহায্য করতে পারে জবার চা। গবেষণায় দেখা গিয়েছে, নিয়মিত জবার চা পান করলে এই অঙ্গের কার্যকারিতা বাড়ে। এমনকী লিভারে ফ্যাট জমা হতেও পারে না
ওজন কমাতে চাইলে আপনাকে নিয়মিত জবার চা খেতেই হবে। গবেষণায় দেখা গিয়েছে, এই চা খেলে বিপাকের হার বেড়ে যায়। ফলে দ্রুত গতিতে মেদ ঝরে। তাই ওজন কমাতে চাইলেও এই চা খেতে ভুলবেন না যেন
ওজন কমাতে চাইলে আপনাকে নিয়মিত জবার চা খেতেই হবে। গবেষণায় দেখা গিয়েছে, এই চা খেলে বিপাকের হার বেড়ে যায়। ফলে দ্রুত গতিতে মেদ ঝরে। তাই ওজন কমাতে চাইলেও এই চা খেতে ভুলবেন না যেন
এক্ষেত্রে এক কাপের মতো জলে একটা জবা ফুল ফেলে ফুটিয়ে নিতে পারেন। চা বানিয়ে তারপর ছেঁকে খেয়ে নিতে পারেন। এতেই উপকার পাবেন হাতেনাতে। তবে এই চায়ে চিনি বা মধু মেশালে কিন্তু উপকার পাবেন না
এক্ষেত্রে এক কাপের মতো জলে একটা জবা ফুল ফেলে ফুটিয়ে নিতে পারেন। চা বানিয়ে তারপর ছেঁকে খেয়ে নিতে পারেন। এতেই উপকার পাবেন হাতেনাতে। তবে এই চায়ে চিনি বা মধু মেশালে কিন্তু উপকার পাবেন না

Tea Health Benefits: গ্রিন-টি তো অনেক খেলেন, এবার খান এই পাতার চা…অ্যানিমিয়া, ডায়াবেটিস কমাবে, মিটবে ঘুমের সমস্যা

পাট পাতার চা! এও সম্ভব! নীলকন্ঠ,জবা ফুলের চায়ের পর এবার পাট পাতার চা। 'আই কেয়ার নিনফিট'-এর গবেষকরা পাট পাতার চা তৈরি করে সাড়া ফেলে দিয়েছেন, গবেষকরা জানাচ্ছেন আগামী দিনে বিশেষ বাজার পেতে চলেছে এই পাট পাতার চা
পাট পাতার চা! এও সম্ভব! নীলকন্ঠ,জবা ফুলের চায়ের পর এবার পাট পাতার চা। ‘আই কেয়ার নিনফিট’-এর গবেষকরা পাট পাতার চা তৈরি করে সাড়া ফেলে দিয়েছেন, গবেষকরা জানাচ্ছেন আগামী দিনে বিশেষ বাজার পেতে চলেছে এই পাট পাতার চা
 পাট পাতার চা-এ রয়েছে প্রচুর স্বাস্থ্যগুণ। পাট গাছ এতদিন সোনালী তন্তুর জন্য চাষ করা হলেও, বর্তমানে পাট চাষ থেকে বিকল্প রোজগারের ভাবনা যোগাচ্ছে সরকার। আর তা নিয়েই উত্তর ২৪ পরগনার গাইঘাটার বিলচাতুরিয়া গ্রামে হয়েছে এক বিশেষ কর্মশালা। সেখানেই এই চায়ের বিশেষ গুণ তুলে ধরা হয়
পাট পাতার চা-এ রয়েছে প্রচুর স্বাস্থ্যগুণ। পাট গাছ এতদিন সোনালী তন্তুর জন্য চাষ করা হলেও, বর্তমানে পাট চাষ থেকে বিকল্প রোজগারের ভাবনা যোগাচ্ছে সরকার। আর তা নিয়েই উত্তর ২৪ পরগনার গাইঘাটার বিলচাতুরিয়া গ্রামে হয়েছে এক বিশেষ কর্মশালা। সেখানেই এই চায়ের বিশেষ গুণ তুলে ধরা হয়
বিষয়টি নিয়ে কাজ করা গবেষক দলের এক সদস্যরা জানান, পাট শাক খাওয়া হলেও, পাট শাকের বিভিন্ন উপকারিতার কথা মাথায় রেখে হারবাল ড্রিঙ্ক তৈরির কথা মাথায় আসে। সেখান থেকেই বিশেষ গবেষণার মধ্যে দিয়ে এই চা তৈরি করা হচ্ছে
বিষয়টি নিয়ে কাজ করা গবেষক দলের এক সদস্যরা জানান, পাট শাক খাওয়া হলেও, পাট শাকের বিভিন্ন উপকারিতার কথা মাথায় রেখে হারবাল ড্রিঙ্ক তৈরির কথা মাথায় আসে। সেখান থেকেই বিশেষ গবেষণার মধ্যে দিয়ে এই চা তৈরি করা হচ্ছে
পাট শাক দু'দিন- তিন দিনের বেশি রাখা যায় না। নষ্ট হয়ে যায়, পচে যায়। আর তাই এই পাট প্রসেস করে চা বানিয়ে খেলে শরীরের নানা উপকার করে। পাট পাতা থেকে তৈরি চা- এর মধ্যে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট থাকে। অ্যান্টি-এজিং উপাদান হিসাবেও কাজ করে
পাট শাক দু’দিন- তিন দিনের বেশি রাখা যায় না। নষ্ট হয়ে যায়, পচে যায়। আর তাই এই পাট প্রসেস করে চা বানিয়ে খেলে শরীরের নানা উপকার করে। পাট পাতা থেকে তৈরি চা- এর মধ্যে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট থাকে। অ্যান্টি-এজিং উপাদান হিসাবেও কাজ করে
পাট পাতার চা-এ রয়েছে পলিফেনন,যা হার্ট ভাল রাখে। যদিও এখনও আরও পরীক্ষা-নিরীক্ষা চলছে। অ্যানিমিয়া, ডায়াবেটিস, অনিদ্রার সমস্যার ক্ষেত্রেও উপকারী এই পাট পাতার চা।
পাট পাতার চা-এ রয়েছে পলিফেনন,যা হার্ট ভাল রাখে। যদিও এখনও আরও পরীক্ষা-নিরীক্ষা চলছে। অ্যানিমিয়া, ডায়াবেটিস, অনিদ্রার সমস্যার ক্ষেত্রেও উপকারী এই পাট পাতার চা।
বহু চাষী নিজেরাই এই চা খেয়ে দেখছেন এবং উপকার হচ্ছে কী না সেই বিষয়ের উপর লক্ষ্য রাখছেন। গ্রিন টি, ব্ল্যাক টি-সহ অন্যান্য যে কমার্শিয়াল চা বাজারে মেলে তার থেকে গুণগত মানের দিক থেকে পাট পাতার চা সমতুল্য বলেই মনে করছেন বৈজ্ঞানিকরা
বহু চাষী নিজেরাই এই চা খেয়ে দেখছেন এবং উপকার হচ্ছে কী না সেই বিষয়ের উপর লক্ষ্য রাখছেন। গ্রিন টি, ব্ল্যাক টি-সহ অন্যান্য যে কমার্শিয়াল চা বাজারে মেলে তার থেকে গুণগত মানের দিক থেকে পাট পাতার চা সমতুল্য বলেই মনে করছেন বৈজ্ঞানিকরা

International Tea Day-Knowledge Story: প্রতি সেকেন্ডে গোটা বিশ্বের মানুষ কত কাপ চা খান জানেন? চিনের সঙ্গে চা-এর কী যোগ? জানুন

চা শব্দটি চিনা শব্দ! তবে এই চা-তেই যেন বাঙালির আবেগ। প্রতিদিন সকালে চায়ের কাপে চুমুক না দিতে পারলে দিনটা যেন মাটি হয়ে যায় অনেকেরই। আবার জলখাবারের পর কিংবা কাজের ফাঁকে নিজেকে চাঙ্গা রাখতে এক কাপ চায়ের জুড়ি মেলা ভার। photo source collected 
চা শব্দটি চিনা শব্দ! তবে এই চা-তেই যেন বাঙালির আবেগ। প্রতিদিন সকালে চায়ের কাপে চুমুক না দিতে পারলে দিনটা যেন মাটি হয়ে যায় অনেকেরই। আবার জলখাবারের পর কিংবা কাজের ফাঁকে নিজেকে চাঙ্গা রাখতে এক কাপ চায়ের জুড়ি মেলা ভার। photo source collected
দেশ তথা বিশ্বে চা প্রেমী মানুষের সংখ্যা অগণিত। সকাল সন্ধ্যার আড্ডায় কিংবা ঘুম ভাঙা ভোরে এক কাপ চা হৃদয়ে প্রশান্তি এনে দেয়। তবে কি জানেন চা প্রেমী মানুষদের জন্য একটি স্পেশাল দিন আছে! ‘চা দিবস’ বলেও পরিচিত এই দিনটি উদযাপনের জন্যও আছে বিশেষ কারণ।photo source collected 
দেশ তথা বিশ্বে চা প্রেমী মানুষের সংখ্যা অগণিত। সকাল সন্ধ্যার আড্ডায় কিংবা ঘুম ভাঙা ভোরে এক কাপ চা হৃদয়ে প্রশান্তি এনে দেয়। তবে কি জানেন চা প্রেমী মানুষদের জন্য একটি স্পেশাল দিন আছে! ‘চা দিবস’ বলেও পরিচিত এই দিনটি উদযাপনের জন্যও আছে বিশেষ কারণ।photo source collected
২১ শে মে দিনটিকে বিশ্ব জুড়ে প্রসিদ্ধ বিশ্ব চা দিবস। সেজন্য বলা যায়, আজ ২১ শে মে এই দিনটি চা প্রেমীদের দিন। অনেকেই আজকের দিনটি আরও স্পেশাল করতে উদযাপনে একত্রিত করেন, কিংবা মেতে উঠেন চা আড্ডায়।photo source collected 

২১ শে মে দিনটিকে বিশ্ব জুড়ে প্রসিদ্ধ বিশ্ব চা দিবস। সেজন্য বলা যায়, আজ ২১ শে মে এই দিনটি চা প্রেমীদের দিন। অনেকেই আজকের দিনটি আরও স্পেশাল করতে উদযাপনে একত্রিত করেন, কিংবা মেতে উঠেন চা আড্ডায়।photo source collected
২০০৫ সালে চা উৎপাদনকারী দেশগুলো এক হয়ে আন্তর্জাতিক চা দিবস পালন করে। এই দেশগুলো হল- শ্রীলঙ্কা, নেপাল, ইন্দোনেশিয়া, কেনিয়া, মালয়েশিয়া ও উগান্ডা। পরে ২০১৯ সালে ২১ মে বিশ্ব চা দিবস পালনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।photo source collected 
২০০৫ সালে চা উৎপাদনকারী দেশগুলো এক হয়ে আন্তর্জাতিক চা দিবস পালন করে। এই দেশগুলো হল- শ্রীলঙ্কা, নেপাল, ইন্দোনেশিয়া, কেনিয়া, মালয়েশিয়া ও উগান্ডা। পরে ২০১৯ সালে ২১ মে বিশ্ব চা দিবস পালনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।photo source collected
২০১৯ সালের ২১ ডিসেম্বর জাতিসংঘ চা দিবসকে হ্যাঁ বলে। ২০২০ সালের ২১ মে জাতিসংঘ প্রথম আনুষ্ঠানিকভাবে বিশ্ব চা দিবস পালন করে। ধারণা করা হয়, বিশ্বের জনসংখ্যা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে চা পানকারীদের সংখ্যাও বাড়বে। ভারত ও চিনে চায়ের ব্যাপক জনপ্রিয়তা আছে। চা পানে এই দুটি দেশ বিশ্বের মোট জনসংখ্যার ৩৭ শতাংশ অবদান রাখে। photo source collected 
২০১৯ সালের ২১ ডিসেম্বর জাতিসংঘ চা দিবসকে হ্যাঁ বলে। ২০২০ সালের ২১ মে জাতিসংঘ প্রথম আনুষ্ঠানিকভাবে বিশ্ব চা দিবস পালন করে। ধারণা করা হয়, বিশ্বের জনসংখ্যা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে চা পানকারীদের সংখ্যাও বাড়বে। ভারত ও চিনে চায়ের ব্যাপক জনপ্রিয়তা আছে। চা পানে এই দুটি দেশ বিশ্বের মোট জনসংখ্যার ৩৭ শতাংশ অবদান রাখে। photo source collected 
একটি সমীক্ষানুযায়ী, প্রতি সেকেন্ডে মানুষ ২৫ হাজার কাপ চা পান করেন। অর্থাৎ প্রতিদিন দুই বিলিয়ন কাপেরও বেশি চা পান করা হয়।  (তথ্য: জুলফিকার মোল্যা)
একটি সমীক্ষানুযায়ী, প্রতি সেকেন্ডে মানুষ ২৫ হাজার কাপ চা পান করেন। অর্থাৎ প্রতিদিন দুই বিলিয়ন কাপেরও বেশি চা পান করা হয়।  (তথ্য: জুলফিকার মোল্যা)

 

Tea Side Effects: আপনি চাপ্রেমিক? ভুলেও চা খাবেন না এঁরা! খেলেই কাদের চরম বিপদ? জানুন কোন রোগে এই পানীয় এড়িয়ে যাবেন

চা ছাড়া বঙ্গজীবন ভাবাই যায় না৷ কেউ নিয়মমাফিক সকাল বিকেল চা পান করেন৷ অনেকেই আবার যাকে বলে ‘চা-রসিক’৷ ভাল চায়ের জন্য তাঁরা পণ রাখতে পারেন অনেক কিছুই৷ তাঁদের জন্য ২১ মে দিনটি গুরুত্বপূর্ণ৷ কারণ এই দিনটি আন্তর্জাতিক চা দিবস
চা ছাড়া বঙ্গজীবন ভাবাই যায় না৷ কেউ নিয়মমাফিক সকাল বিকেল চা পান করেন৷ অনেকেই আবার যাকে বলে ‘চা-রসিক’৷ ভাল চায়ের জন্য তাঁরা পণ রাখতে পারেন অনেক কিছুই৷ তাঁদের জন্য ২১ মে দিনটি গুরুত্বপূর্ণ৷ কারণ এই দিনটি আন্তর্জাতিক চা দিবস

 

 মশলা চা, কালো চা, দুধ চা, গ্রিন টি, ফ্লেভার্ড টি, আইস টি-চায়ের রকমফেরের কমতি নেই৷ চায়ের ভালমন্দ দু’ দিকই আছে৷ চা দিবসে জেনে নিন এর উপকারিতা ও ক্ষতিকর দু’ দিকই৷ বলছেন পুষ্টিবিদ সিমরন সাইনি৷
মশলা চা, কালো চা, দুধ চা, গ্রিন টি, ফ্লেভার্ড টি, আইস টি-চায়ের রকমফেরের কমতি নেই৷ চায়ের ভালমন্দ দু’ দিকই আছে৷ চা দিবসে জেনে নিন এর উপকারিতা ও ক্ষতিকর দু’ দিকই৷ বলছেন পুষ্টিবিদ সিমরন সাইনি৷

 

চায়ের একাধিক উপকারিতা আছে৷ ইনফ্লেম্যাশন কমিয়ে দেয়৷ হৃদযন্ত্রের সুস্থতা বজায় রেখে বাড়িয়ে দেয় আয়ুষ্কাল৷
চায়ের একাধিক উপকারিতা আছে৷ ইনফ্লেম্যাশন কমিয়ে দেয়৷ হৃদযন্ত্রের সুস্থতা বজায় রেখে বাড়িয়ে দেয় আয়ুষ্কাল৷

 

চায়ের গুণে কমে যায় হৃদরোগ, আর্থ্রাইটিস এবং ডায়াবেটিস৷ নিত্যনতুন গবেষণায় উঠে আসছে চায়ের একাধিক উপকারিতা৷
চায়ের গুণে কমে যায় হৃদরোগ, আর্থ্রাইটিস এবং ডায়াবেটিস৷ নিত্যনতুন গবেষণায় উঠে আসছে চায়ের একাধিক উপকারিতা৷

 

তবে একইসঙ্গে একাধিক পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াও আছে চাপানের৷ বিশেষ করে অত্যধিক চা খেলে বেশ ক্ষতি হতে পারে শরীরের৷
তবে একইসঙ্গে একাধিক পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াও আছে চাপানের৷ বিশেষ করে অত্যধিক চা খেলে বেশ ক্ষতি হতে পারে শরীরের৷

 

প্রকৃতিগত ভাবে চা আম্লিক পানীয়৷ ফলে চা খেলে অ্যাসিডিটি, বুক জ্বলে যাওয়ার মতো শারীরিক সমস্যা দেখা দিতে পারে৷ যাঁদের ঘন ঘন অ্যাসিডিটি হয় এবং যাঁদের পেটে সংক্রমণ আছে, তাঁরা বেশি চা খাবেন না৷
প্রকৃতিগত ভাবে চা আম্লিক পানীয়৷ ফলে চা খেলে অ্যাসিডিটি, বুক জ্বলে যাওয়ার মতো শারীরিক সমস্যা দেখা দিতে পারে৷ যাঁদের ঘন ঘন অ্যাসিডিটি হয় এবং যাঁদের পেটে সংক্রমণ আছে, তাঁরা বেশি চা খাবেন না৷

 

চায়ের মধ্যে আছে ক্যাফেইন৷ এই যৌগ প্রাকৃতিক ডিহাইড্রেটর৷ বিভিন্ন ক্ষেত্রে ডিহাইড্রেশনের কারণ হতে পারে চায়ের ক্যাফেইন৷
চায়ের মধ্যে আছে ক্যাফেইন৷ এই যৌগ প্রাকৃতিক ডিহাইড্রেটর৷ বিভিন্ন ক্ষেত্রে ডিহাইড্রেশনের কারণ হতে পারে চায়ের ক্যাফেইন৷

 

চায়ের ট্যানিনের জেরে শরীরে লৌহ বা আয়রন শোষিত হতে বাধা পেতে পারে৷ তাই রক্তাল্পতার সমস্যা থাকলে চা পরিমিত পরিমাণে পান করুন৷
চায়ের ট্যানিনের জেরে শরীরে লৌহ বা আয়রন শোষিত হতে বাধা পেতে পারে৷ তাই রক্তাল্পতার সমস্যা থাকলে চা পরিমিত পরিমাণে পান করুন৷

 

চায়ের ক্যাফেইনের জেরে অনিদ্রা বা অপর্যাপ্ত ঘুমের বিপত্তি দেখা দেয়৷ তাই ঘুমের সমস্যা থাকলে বেশি চা খাবেন না৷
চায়ের ক্যাফেইনের জেরে অনিদ্রা বা অপর্যাপ্ত ঘুমের বিপত্তি দেখা দেয়৷ তাই ঘুমের সমস্যা থাকলে বেশি চা খাবেন না৷

 

দিনে কত কাপ চা খেতে পারেন, সে বিষয়ে শেষ কথা বলেন চিকিৎসকই৷ কিন্তু সার্বিকভাবে বলা হয় দৈনিক গড়ে ৩ থেকে ৪ কাপ চা পান করা যায়৷ তার বেশি না খাওয়াই ভাল৷
দিনে কত কাপ চা খেতে পারেন, সে বিষয়ে শেষ কথা বলেন চিকিৎসকই৷ কিন্তু সার্বিকভাবে বলা হয় দৈনিক গড়ে ৩ থেকে ৪ কাপ চা পান করা যায়৷ তার বেশি না খাওয়াই ভাল৷

ICMR guideline: খাওয়ার আগে এবং পরে কতক্ষণ চা-কফিতে চুমুক নয়? গাইডলাইন দিল ICMR

কলকাতা: যখন, তখন অতিরিক্ত পরিমাণে চা অথবা কফি পান করা যে শরীরের পক্ষে ক্ষতিকারক, তা অনেকেই জানেন৷ এবার ইন্ডিয়ান কাউন্সিল অফ মেডিক্যাল রিসার্ড বা আইসিএমআর পক্ষ থেকে রীতিমতো গাইডলাইন দিয়ে চা-কফি খাওয়া নিয়ে সতর্ক করে দিল৷

ভারতীয়দের স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাসের প্রতি আগ্রহ বাড়াতে সম্প্রতি ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ নিউট্রিশন-এর সঙ্গে যৌথ উদ্যোগে ১৭টি নতুন গাইডলাইন দিয়েছে আইসিএমআর৷ সেই গাইডলাইনের মধ্যে চা-কফি পান করার অভ্যাসে বদল আনার জন্য পরামর্শ দেওয়া হয়েছে৷

চা, কফিতে থাকা ক্যাফেইন থাকে৷ আইসিএমআর-এর এই গাইডলাইনে বলা হয়েছে, দিনে ৩০০ মিলিগ্রামের বেশি ক্যাফেইন শরীরে যাওয়া উচিত নয়৷ পাশাপাশি বলা হয়েছে, চা এবং কফিতে ট্যানিন থাকে৷ যা শরীরের আয়রন শুষে নেওয়ার ক্ষমতা কমিয়ে দেয়৷

আরও পড়ুন: ‘লক্ষ্মীর ভাণ্ডারে ১০০ টাকা বাড়বে!’ ঘোষণা অমিত শাহের, ব্যাখ্যা দিলেন শুভেন্দু

এই কারণেই আইসিএমআর-এর এই গাইডলাইনেই আরও বলা হয়েছে, খাওয়ার আগে এবং পরে অন্তত ১ ঘণ্টা চা অথবা কফি পান করা উচিত নয়৷যার ফলে অ্যানিমিয়ার মতো রোগ দেখা দিতে পারে৷ অতিরিক্ত পরিমাণে কফি খেলে উচ্চ রক্তচাপ এবং হৃদরোগের মতো সমস্যাও দেখা দিতে পারে৷

ওই গাইডলাইনেই অবশ্য বলা হয়েছে, দুধ ছাড়া চা পান করলে শরীরের রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি পায়৷ শুধু তাই নয় চোখের সমস্যা এবং পেটের ক্যানসারের ঝুঁকিও অনেকটা কমে যায়৷

Blood Sugar Control Tips : সকাল বিকেল চায়ের জলে ১ চামচ ‘এই’ গুড়ো! ব্লাড সুগার কমাতে অব্যর্থ! বশে থাকবেই ডায়াবেটিস

বাড়িতে পাকা আম আসার সময় হয়ে গিয়েছে৷ পাকা আম খেয়ে সাধারণত আঁটি এবং খোসা ফেলে দিই৷ এখানেই মহা ভুল করি৷ কারণ পাকা আমের খোসায় প্রচুর উপকারিতা আছে৷
বাড়িতে পাকা আম আসার সময় হয়ে গিয়েছে৷ পাকা আম খেয়ে সাধারণত আঁটি এবং খোসা ফেলে দিই৷ এখানেই মহা ভুল করি৷ কারণ পাকা আমের খোসায় প্রচুর উপকারিতা আছে৷

 

আমের খোসায় আছে প্রচুর পরিমাণে পলিফেনল, ভিটামিন সি-এর মতো অ্যান্টিঅক্সিড্যান্টস আছে৷ এই উপাদান শরীর থেকে অক্সিডেটিভ স্ট্রেস ও ইনফ্লেম্যাশন কমায়৷ বলছেন পুষ্টিবিদ মনপ্রীত কালরা৷
আমের খোসায় আছে প্রচুর পরিমাণে পলিফেনল, ভিটামিন সি-এর মতো অ্যান্টিঅক্সিড্যান্টস আছে৷ এই উপাদান শরীর থেকে অক্সিডেটিভ স্ট্রেস ও ইনফ্লেম্যাশন কমায়৷ বলছেন পুষ্টিবিদ মনপ্রীত কালরা৷

 

আমের খোসায় আছে ম্যাঙ্গিফেরিন যৌগ৷ এর প্রভাবে ইনসুলিন ম্যানেজমেন্ট ভাল হয় শরীরে৷ ফাইবার বেশি থাকায় রক্তে শর্করার পরিমাণ নিয়ন্ত্রিত হয়৷
আমের খোসায় আছে ম্যাঙ্গিফেরিন যৌগ৷ এর প্রভাবে ইনসুলিন ম্যানেজমেন্ট ভাল হয় শরীরে৷ ফাইবার বেশি থাকায় রক্তে শর্করার পরিমাণ নিয়ন্ত্রিত হয়৷

 

পলিফেনল, ফ্ল্যাভোনয়েডস, ভিটামিন সি -র মতো অ্যান্টিঅক্সিড্যান্টস থাকায় আমের খোসা অ্যান্টি ইনফ্লেম্যাটরি ও হাইপোগ্লাইসেমিক৷ অক্সিডেটিভ স্ট্রেস, ইনফ্লেম্যাশন কমিয়ে সুগার নিয়ন্ত্রণ করে আমের খোসা৷
পলিফেনল, ফ্ল্যাভোনয়েডস, ভিটামিন সি -র মতো অ্যান্টিঅক্সিড্যান্টস থাকায় আমের খোসা অ্যান্টি ইনফ্লেম্যাটরি ও হাইপোগ্লাইসেমিক৷ অক্সিডেটিভ স্ট্রেস, ইনফ্লেম্যাশন কমিয়ে সুগার নিয়ন্ত্রণ করে আমের খোসা৷

 

আমের খোসা চায়ে দিলে গ্লাইসেমিক ইনডেক্স কম৷ খাওয়ার পর রক্তে শর্করার মাত্রা কম থাকে৷ ইনসুলিন সেন্সিটিভিটি বাড়িয়ে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করে৷
আমের খোসা চায়ে দিলে গ্লাইসেমিক ইনডেক্স কম৷ খাওয়ার পর রক্তে শর্করার মাত্রা কম থাকে৷ ইনসুলিন সেন্সিটিভিটি বাড়িয়ে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করে৷

 

আমের খোসা শুকিয়ে গুঁড়ো করে নিন৷ এয়ারটাইট কৌটোয় সংগ্রহ ও সংরক্ষণ করুন ওই গুঁড়ো৷ অনেক দিন চায়ের জলে ব্যবহার করতে পারবেন৷ নতুন নির্যাসের এই চা স্বাস্থ্যগুণে ভরপুর৷
আমের খোসা শুকিয়ে গুঁড়ো করে নিন৷ এয়ারটাইট কৌটোয় সংগ্রহ ও সংরক্ষণ করুন ওই গুঁড়ো৷ অনেক দিন চায়ের জলে ব্যবহার করতে পারবেন৷ নতুন নির্যাসের এই চা স্বাস্থ্যগুণে ভরপুর৷

 

আমের খোসা দিয়ে তৈরি চা পান করলে পার্শ্ব প্রতিক্রিয়ায় পেটের সমস্যা-সহ নানা শারীরিক বিপত্তি দেখা দিতে পারে৷ তাই ডায়েটে যোগ করার আগে ডাক্তারের পরামর্শ নিন৷
আমের খোসা দিয়ে তৈরি চা পান করলে পার্শ্ব প্রতিক্রিয়ায় পেটের সমস্যা-সহ নানা শারীরিক বিপত্তি দেখা দিতে পারে৷ তাই ডায়েটে যোগ করার আগে ডাক্তারের পরামর্শ নিন৷