Tag Archives: Toto

Lok Sabha Election 2024: ভোটপ্রচারে বাহন টোটো! ভালবাসা উজাড় করে সাজানো গাড়িতে তৃণমূলের শান্তির বার্তা

মথুরাপুর: চলছে লোকসভা নির্বাচনের শেষ দফার প্রচার। এর মধ্যে মথুরাপুর লোকসভাতে দেখা গেল ভালবাসার চিহ্ন এঁকে টোটোতে চেপে শান্তির পক্ষে প্রচার করছেন তৃণমূল কংগ্রেস নেতৃত্বরা। যা দেখতে ভিড় জমাচ্ছেন অনেকেই। আগেও একাধিকবার প্রচারে টোটোর ব্যবহার করেছে তৃণমূল। তবে এবার সেই টোটোকেই প্রচরের মাধ্যম করতে টোটোকে সাজিয়ে তোলা হয়েছিল ভালবাসা উজাড় করে।

আরও পড়ুন: গন্ধে নাক সিঁটকান? গ্রীষ্মে এই ফলের শরবতে একটা চুমুক… কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে চিরমুক্তি! সংস্কৃতে সাধে বলে শ্রীফল!

এ নিয়ে তৃণমূল কংগ্রেসের প্রার্থী বলেন, “আমরা সারা বছর মানুষের পাশে ছিলাম, প্রচারে সেজন্য সেই মানুষগুলিকে পাশে পাচ্ছি। তাদের ভালবাসা পাচ্ছি। এটা নতুন কিছু নয়।”

এদিকে প্রচার একেবারে শেষ দিকে চলে আসায় একত্রিতভাবে প্রচার করার সঙ্গে আলাদাভাবেও করা হচ্ছে প্রচার। তৃণমূল কংগ্রেসের শাখা সংগঠনগুলি নিজেদের মতa করে প্রচার করছে। পথে নামছেন মহিলারা, যুবরা। তাঁদের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, প্রচারের শেষ দিকে সবাই সর্বশক্তি দিয়ে প্রচার করছেন। তাঁরাও পথে নেমেছেন। মানুষের ভালবাসা সঙ্গে আছে। সেজন্য তাঁরা পিছনে আর ফিরে দেখতে চান না। এই মুহূর্তে প্রচারের গতি বাড়ানো হয়েছে বলে জানিয়েছেন তাঁরা।

নবাব মল্লিক

লোডশেডিং-এর জন্য দায়ী টোটো! বিদ্যুৎ পর্ষদের ভয়ঙ্কর অভিযোগ, রাতেই হয় ‘বেআইনি কাজ’!

রাজ্যে লোডশেডিং-এর জেরে প্রাণ ওষ্ঠাগত বহু মানুষের। জেলার কিছু অংশে ঘণ্টার পর ঘণ্টা লোড শেডিং থাকছে। ফলে অসুস্থ মানুষ, বয়স্ক, শিশুদের নাজেহাল অবস্থা হচ্ছে। এবার জানা যাচ্ছে, লোড শেডিং-এর এই বাড়বাড়ন্তের পিছনে আসল কারণ টোটো।
রাজ্যে উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়েছে লোড শেডিং। জেলার কিছু অংশে ঘণ্টার পর ঘণ্টা লোড শেডিং থাকছে। ফলে অসুস্থ মানুষ, বয়স্ক, শিশুদের নাজেহাল অবস্থা হচ্ছে। এবার জানা যাচ্ছে, লোড শেডিং-এর এই বাড়বাড়ন্তের পিছনে  টোটো একটা বড় কারণ।
বিদ্যুৎ পর্ষদের চিফ ইঞ্জিনিয়ার সুমিত মুখোপাধ্যায় বলছেন, রাজ্যে টোটো চলাচল হয়েছে লাগামছাড়া। বেশিরভাগ টোটোচালকরা রাতে টোটোর ব্যাটারি চার্জে বসান। সারা রাত চলে চার্জিং। যার জেরে চাপ বাড়ছে।
বিদ্যুৎ পর্ষদের রিপোর্ট বলছে, জেলার বেশিরভাগ এলাকার টোটোচালকরা রাতে টোটোর ব্যাটারি চার্জে বসান। সারা রাত চলে সেই চার্জিং। যার জেরে লোড বাড়ছে নির্দিষ্ট এলাকায়।
তিনি জানান, দক্ষিণ দিনাজপুরের মতো ছোট জেলায় আগের থেকে ৪৭ শতাংশ বেশি লোড বেড়েছে। ফলে বিদ্যুতের জোগানে ঘাটতি হচ্ছে।
বিদ্যুৎ পর্ষদের কর্তাদের একাংশ বলছে, কয়েক হাজার টোটোর ব্যাটারি চার্জে বসানো হচ্ছে রাতের বেলায়। ফলে বহু এলাকায় বিদ্যুতের জোগানে ঘাটতি হচ্ছে। যার ফল, লোড শেডিং।
বিদ্যুৎ পর্ষদের তরফে জানানো হয়েছে, বহু মানুষ প্রয়োজনীয় কাগজপত্র ছাড়াই বাড়িতে এসি ইনস্টল করছেন। ফলে লোড বাড়ছে। সেই কারণেও বিদ্যুতের জোগানে ঘাটতি হচ্ছে।
বিদ্যুৎ পর্ষদের  রিপোর্ট বলছে, বহু বাড়িতে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র ছাড়াই  এসি ইনস্টল করা হচ্ছে। ফলে লোড বাড়ছে। 
হাওড়া, হুগলি, দুই পরগণা-সহ একাধিক জেলায় লোডশেডিং-এর জেরে সমস্যা বাড়ছে। বিদ্যুৎ পর্ষদের চিফ ইঞ্জিনিয়ার আরও জানিয়েছেন, কয়েক লাখ টোটোর ব্যাটারি চার্জ হচ্ছে সারা রাত ধরে। টোটো যারা চালান, তারা ব্যাটারি চার্জ দিচ্ছেন ডোমেস্টিক রেটে। কিন্তু এতে লোড বাড়ছে। ফলে ভোল্টেজ ডাউন হচ্ছে।
হাওড়া, হুগলি, দুই পরগণা-সহ একাধিক জেলায় লোডশেডিং-এর জেরে সমস্যা বাড়ছে। বাড়তি লোড-এর ফলেই ভোল্টেজ ডাউন হচ্ছে বলে খবর।
রাজ্যে টোটোর বাড়বাড়ন্ত নিয়ে চিন্তায় পরিবহণ দফতরও। বর্ধমান শহরে দিনের বেলা টোটো প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা জারি রয়েছে। তবে সব জায়গায় এই নিয়ম নেই। ফলে টোটোর চলাচল হয়েছে লাগামহীন।
রাজ্যে টোটোর বাড়বাড়ন্ত নিয়ে চিন্তায় পরিবহণ দফতরও। বর্ধমান শহরে দিনের বেলা টোটো প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা জারি রয়েছে। তবে সব জায়গায় এই নিয়ম নেই। ফলে টোটোর চলাচল হয়েছে লাগামহীন।
বহু টোটো চলছে বিনা রেজিস্ট্রেশনে। এমনকী টোটোর জন্য বহু দুর্ঘটনা ঘটছে বলেও অভিযোগ উঠছে।
বহু টোটো চলছে বিনা রেজিস্ট্রেশনে। এমনকী টোটোর জন্য বহু দুর্ঘটনা ঘটছে বলেও অভিযোগ উঠছে। টোটোয় রাশ টানতে প্রশাসন এবার তৎপর হতে পারে বলে খবর।
বিদ্যুৎ পর্ষদের তরফে জানানো হয়েছে, ভোট মিটলেই রেইড হবে। রাতভর টোটো চার্জ দেওয়ার ক্ষেত্রে কোনো নিষেধাজ্ঞা জারি হয় কি না সেটাই এখন দেখার।
বিদ্যুৎ পর্ষদ ইতিমধ্যে ভোটের পর ধরপাকড়ের প্রস্তুতি নিচ্ছে বলেও জানা যাচ্ছে। বিভিন্ন এলাকায় লোড বাড়ার কারণ খতিয়ে দেখতে সরেজমিনে তদন্তও হতে পারে।

Traffic Jam: নম্বর-বিহীন টোটোর দৌরাত্ম্যে নাজেহাল শিলিগুড়ি, যানজট বেড়েই চলেছে

শিলিগুড়ি: নম্বর-বিহীন টোটোর দৌরাত্ম্যে নাজেহাল শহরবাসী। এমনিতেই বাস-অটোর সঙ্গে পাল্লা দিতে নাভিশ্বাস উঠছে। সমস্যা আরও বাড়িয়েছে রাস্তা নামা বহু ‘বেআইনি’ টোটো। নম্বরবিহীন টোটোর দৌরাত্ম্যে একেবারে নাজেহাল অবস্থা শিলিগুড়ি শহরের যানচলাচলের। ঘটনায় ক্ষোভ প্রকাশ করছেন শহরবাসীরা। কখনও শহরের মূল সড়ক, আবার কখনও শিলিগুড়ির বিভিন্ন অলিগলিতে দাপিয়ে বেড়াচ্ছে টোটো। কার্যত প্রশাসনকে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে শিলিগুড়ির মূল সড়কগুলো দিয়ে চলছে নম্বর বিহীন টোটো।

এমনিতেই যাত্রী তোলাকে কেন্দ্র করে অটো-টোটো বিবাদ সর্বজনবিদিত। সমস্যার সমাধানে শিলিগুড়ি পুরসভা টোটোগুলিকে টিআই (‌‌টেম্পোরারি আইডেন্টিফিকেশন) নম্বর দিতে শুরু করে। কিন্তু তাতেও লাভের লাভ কিছু হয়নি। তারপরেও যানজট অব্যাহত। এই যানজটের সমস্যা মেটাতে একধিকবার কড়া প্রদক্ষেপ নিতে দেখা গেছে পুলিশ প্রশানকে। কিন্তু কয়েকদিন গেলেই আবার যেই কে সেই। ফলে যানজটের প্রকোপ থেকে শিলিগুড়ি শহরের রেহাই নেই। ফলে নিত্যযাত্রী থেকে শুরু করে শহরে আসা পর্যটকরা, সকলেই প্রতিদিন সমস্যার মুখে পড়েন।

আরও পড়ুন: চাকরির বাজারের বিপুল চাহিদা মাথায় রেখে এই কোর্স করাবে বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয়, আজই আবেদন করুন

বাড়তি টোটো পথে নামায় শহরের যানজট আরও বেশি হচ্ছে বলে অভিযোগ বাসিন্দাদের। তাঁরা জানান, সিটি সেন্টারের কোর্ট মোড়ে এখন মাঝেমধ্যেই দাঁড়ানোর জায়গা না পেয়ে রাস্তা দখল করে দাঁড়িয়ে থাকছে টোটো। ফলে শহরের মূল রাস্তাগুলোতে ট্রাফিক জ্যাম বেশি হচ্ছে। টোটো চালক সংগঠনের এক সদস্য বলেন, প্রশাসনের নিয়ন্ত্রণ না থাকায় প্রায়ই নতুন টোটো রাস্তায় নামছে। ফলে সামগ্রিকভাবে পুরনো টোটো চালকেরাও আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন। স্থানীয় বাসিন্দা শিবশঙ্কর পাল বলেন, এই বিষয়ে প্রশাসনের কড়া নজরদারি থাকা উচিত। তাহলে এই সমস্যার সমাধান হবে। নাহলে এই গরমে যানজটের চক্করে ট্রাফিকে দাঁড়িয়ে থেকে অনেকের শরীর খারাপ হয়ে যেতে পারে।

অনির্বাণ রায়

Lok Sabha Election 2024: লক্ষ্য মানুষের মন জয়, টোটো চালিয়ে প্রচার জয়নগরের বিজেপি প্রার্থীর

দক্ষিণ ২৪ পরগনা: টোটো চালিয়ে প্রচার করলেন জয়নগর লোকসভা কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী অশোক কান্ডারী। পয়লা জুন জয়নগর লোকসভা কেন্দ্রে ভোট। আর এই লোকসভা ভোটের প্রচারে জোড়কদমে এগিয়ে চলেছে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের প্রার্থী সহ দলীয় কর্মীরা। প্রচারের ঝড় তুলছেন ডান-বাম সব পক্ষ।

লোকসভা নির্বাচন ২০২৪ পঞ্চম দফার ভোট লাইভ

প্রতিদিন একপ্রান্ত থেকে অপর প্রান্তে জনসংযোগ, কর্মীসভা, পাড়ায় পাড়ায় প্রচার সব মিলিয়ে কেউ কাউকে পিছিয়ে ফেলতে পারছে না। জয়নগর লোকসভা কেন্দ্র বেশ কিছুটা এলাকা সুন্দরবনের নদীমাতৃক এলাকা। তাই প্রচারে জোর দিয়েছে বিজেপি, তৃণমূল সহ একাধিক রাজনৈতিক দল। আর এবার জয়নগর লোকসভা কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী টোটো চালিয়ে বিভিন্ন এলাকায় ভোট প্রচার করতে দেখা গেল। বিজেপি প্রার্থী সহ একাধিক কর্মী সমর্থকেরা।

আর এদিন ভোট প্রচার চলাকালীন জয়নগর লোকসভা কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী বলেন,”জেতার ব্যাপারে পুরোপুরি আশাবাদী কারণ রাজ্যের শাসক দল যেভাবে অন্যান্য ভোটে ছাপ্পা মেরে ভয় দেখিয়ে ভোট করিয়ে নিয়েছে। তবে এই লোকসভা ভোটে এই ধরনের ভয় দেখিয়ে ছাপ্পা মারা চলবে না। কারণ সেন্ট্রাল বাহিনী থাকবে প্রতিটা বুথে বুথে। আর মানুষ সুযোগ পেলে তারা যদি নিজের ভোট নিজে দিতে পারে তাহলে তৃণমূলকে কোনোভাবেই ভোট দেবে না।”

আরও পড়ুনঃ T20 World Cup 2024: কোন দেশ জিতবে টি-২০ বিশ্বকাপ ২০২৪? হয়ে গেল বড় ভবিষ্যদ্বাণী! রয়েছে মহাচমক

পাশাপাশি গত আড়াই মাস ধরে প্রতিটা এলাকায় ঘুরে ঘুরে প্রচার করছেন বিজেপি প্রার্থী । মানুষের দুহাত তুলে আশীর্বাদ করছেন বলেও জানিয়েছেনঅশোক কান্ডারী। আর এদিন আমি নিজে টোটো চালিয়ে এই অভিনব প্রচার দেখতে বহু মানুষ রাস্তার পাশে উপস্থিত হয়েছে। তাই আমি যদি জয়লাভ করে তাহলে সাধারণ মানুষের এভাবেই পাশে থেকে কাজ করতে চাই।

সুমন সাহা

ছিল টোটো, হয়ে গেল ফাস্ট ফুডের দোকান! অবিশ্বাস্য হলেও সত্যি

অবিশ্বাস্য হলেও সত্যি। এমনটাই করে দেখালেন মালদহের এক মহিলা। কিছু করার তাগিদেই অল্প পুঁজি বিনিয়োগ করে বুদ্ধির জোরে একটি টোটোকেই দোকান তৈরি করে নিয়েছেন তাঁরা। ছিল টোটো। সেই টোটো হয়ে গেল ফাস্ট ফুডের দোকান।

ছিল টোটো, হয়ে গেল দেখার মতো জিনিস! ইচ্ছে থাকলেই হয়, প্রমাণ করলেন এই মহিলা

মালদহ: অবিশ্বাস্য হলেও সত্যি। এমনটাই করে দেখালেন মালদহের এক মহিলা। কিছু করার তাগিদেই অল্প পুঁজি বিনিয়োগ করে বুদ্ধির জোরে একটি টোটোকেই দোকান তৈরি করে নিয়েছেন তাঁরা।

ফাস্ট ফুডের দোকান এখন টোটোতে। কী নেই সেই টোটোতে! রয়েছে রান্নার জায়গা, খাবার সাজিয়ে রাখার মতো কিছু জায়গা, আবার টোটোর মধ্যেই রয়েছে ফ্রিজ।

একেবারেই অভিনব এই খাবারের দোকানের নাম দেওয়া হয়েছে ফুড অন হুইল। সাগরিকা সাহা বলেন, কিছু করার ইচ্ছে ছিল। সেই ভাবনা থেকেই এই চিন্তা-ভাবনা। এই দোকান মোবাইল ভ্যানের মতো সর্বত্র নিয়ে যাওয়া যাবে। তবে আপাতত একটি নির্দিষ্ট জায়গায় দোকান দিচ্ছি।

আরও পড়ুন- একশো দুশো নয়, প্রায় ৭০ হাজার মিষ্টি বিতরণ তৃণমূলের! কারণে আছে বড় চমক

মালদহ শহরের রাস্তায় এখন এই টোটো দোকান অবাক করছে সকলকেই। যদিও ঘুরে ঘুরে নয়, একটি নির্দিষ্ট জায়গায় দাঁড়িয়েই দোকান করছেন আপাতত এক মহিলা। মালদহ শহরের পার্কের সামনে বসছে এই দোকান।

সাগরিকা সাহা নামে ওই মহিলার স্বামী বেসরকারি সংস্থার কর্মী। স্বামীর পাশাপাশি নিজেও কিছু করবেন, এমনটা দীর্ঘদিন ধরেই ভাবছিলেন। কিন্তু মালদহ শহরের মতো জায়গায় দোকান কিনে বা ভাড়া নিতে অনেক টাকার প্রয়োজন। তাই অল্প টাকা বিনিয়োগ করার চিন্তা ভাবনা শুরু করেন।

ইউটিউবে ভিডিও দেখে টোটোতে দোকান তৈরির আইডিয়া আসে। তার পর একটি পুরনো টোটো কিনে সেটিকে দোকানের মতো তৈরি করেন। টোটো বদলে যায় চলমান দোকানে।

এই টোটোকে দোকানে পরিণত করতে খরচ হয়েছে প্রায় সাড়ে তিন লক্ষ টাকা। এছাড়াও দোকানের সামগ্রী কিনতে হয়েছে। সব মিলিয়ে খুব অল্প খরচেই এই দোকান তৈরি হয়েছে।

আরও পড়ুন- ফিরবে তাপপ্রবাহ? ঝড়বৃষ্টি কতদিন চলবে? বঙ্গের আবহাওয়ার বড় আপডেট জানুন

সাগরিকা সাহা বলেন, পুরনো টোটো কিনে সেটিকে দোকানের আদল দেওয়া হয়েছে। সাধারণ দোকানের থেকে এখানে খরচ অনেক কম হয়েছে। ফাস্টফুড সমস্ত ধরনের খাবারের পাশাপাশি প্যাকেটজাত কাঁচা মাংস বিক্রি করছি।

ফুট অন হুইলে শুধুমাত্র হরিণঘাটার মাংস পাওয়া যায়। বিভিন্ন আইটেমের মাংস ছাড়াও মোমো বিক্রি করছেন মহিলা। তবে এখানে হরিণঘাটার কাঁচা মাংসও বিক্রি করছেন।

হরষিত সিংহ

টোটোর জন্য আর কত মৃত্যু দেখবে রাজ্য! ফের ভয়ঙ্কর ঘটনা, বৃদ্ধার করুণ পরিণতি

দক্ষিণ দিনাজপুর : টোটো উল্টে মৃত্যু এক বৃদ্ধার। গুরুতর জখম আরও এক। পুলিশ সূত্রে জানা যায়, মৃতার নাম বিমনী মালী(৬৫)। বাড়ি বালুরঘাট ব্লকের গোপালবাটি গ্রাম পঞ্চায়েতের বড়কইল এলাকায়।

জানা গিয়েছে, এদিন পতিরাম থানার অন্তর্গত ৯নং গোপালবাটি গ্রাম পঞ্চায়েতের ত্রিমোহিনীর দিক থেকে আসা একটি টোটো হঠাৎ করেই উল্টে যায়। ঘটনাস্থলে মৃত্যু হয় এক বৃদ্ধার। পাশাপাশি কনিকা মালী(৫৭), নামে এক বয়স্ক মহিলা আহত হয়।

আরও পড়ুন- একশো দুশো নয়, প্রায় ৭০ হাজার মিষ্টি বিতরণ তৃণমূলের! কারণে আছে বড় চমক

খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে যান স্থানীয়রা৷ খবর দেওয়া হয় পতিরাম থানার পুলিশকে। ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হল এলাকায়। ঘটনার খবর পেয়ে পুলিশ ছুটে এলে টোটো চালককে নিজেদের হেফাজতে নিয়ে যায়।

আরও পড়ুন- ফিরবে তাপপ্রবাহ? ঝড়বৃষ্টি কতদিন চলবে? বঙ্গের আবহাওয়ার বড় আপডেট জানুন

আহত মহিলাকে চিকিৎসার জন্য বালুরঘাট জেলা হাসপাতালে পাঠানো হয়। সেখানেই চিকিৎসাধীন অবস্থায় রয়েছেন তিনি। অপরদিকে, পুলিশ দেহটি উদ্ধার করে তা ময়নাতদন্তের জন্য বালুরঘাট পুলিশ মর্গে পাঠায়। পুরো ঘটনা তদন্ত শুরু করেছে পতিরাম থানার পুলিশ।

সুস্মিতা গোস্বামী

Lok Sabha Election 2024: ভোটের দিনে টাকাই টাকা! কী ঘটল টোটো-চালকদের সঙ্গে? জানলে অবাক হবেন

মালদহ: তাঁরা দিন আনে দিন খান। ভোটের দিন সাধারণত বাড়ির বাইরে বেরোন না সাধারণ মানুষ। শুধুমাত্র ভোট দেওয়া বা বাড়ির আশেপাশেই বাজার ঘাট করে থাকেন। তেমন যানবাহন না চলায় সাধারণ মানুষও বাড়ির বাইরে বেরোয় না। ফলে প্রায় রোজগার বন্ধ অধিকাংশ টোটো চালকের। তবে টোটো চালকদের মুখে হাসি ফুটিয়েছে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলগুলি। ভোট বাজারেও দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার গ্রাম থেকে গঞ্জের টোটো চালকেরা রোজগার করছেন। সৌজন্যে ভোট। কারণ ভোটের সময় ভোটারদের ভোট কেন্দ্রে নিয়ে আসার জন্য বিভিন্ন রাজনৈতিক দলগুলি যানবাহনের ব্যবস্থা করে থাকে। টোটো চালক সাধন দত্ত বলেন, ভোটের দিনে সাধারণত রোজগার হয় না তবে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল থেকে আমাদের টোটো ভাড়া করা হচ্ছে অন্যান্য দিনের থেকে এদিন বেশি রোজগার হচ্ছে।

বিশেষ করে অসুস্থ ভোটার বা বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন ভোটারদের নিয়ে আসার জন্য গাড়ির ব্যবস্থা করা হয়। বর্তমানে চারিদিকে টোটোর ছড়াছড়ি। তাই রাজনৈতিক দলগুলি ভোট কেন্দ্রে ভোটারদের পৌঁছে দেওয়ার জন্য টোটো ভাড়া করছেন। ভোটের দিনেও রোজগার হচ্ছে টোটো চালকদের তাই তারা খুশি। টোটো চালক নিরঞ্জন দাস বলেন, ভোট দিয়েছি পাশাপাশি রোজগার হচ্ছে। আমাদের বিভিন্ন রাজনৈতিক দল গুলি টোটো ভাড়া করেছে। ভাল আমাদের সুবিধা হয়েছে অনেকটা।

আরও পড়ুন:  চাবি হারিয়ে গেলে কী করে খুলবেন তালা? এই উপায় জানলে, সব তালা এক সেকেন্ডে খুলে যাবে!

সাধারণ দিনে টোটো চালিয়ে কেউ ২০০ টাকা থেকে ৫০০ টাকা পর্যন্ত রোজগার করতে পারে। কিন্তু ভোটের দিন রাজনৈতিক দলগুলি একজন টোটো চালককে প্রায় ৮০০ থেকে হাজার টাকা পর্যন্ত ভাড়া দিচ্ছে। সাধারণ দিনের থেকেও বেশি রোজগার হচ্ছে ভোট উৎসবে। ভোটের দিনেও রোজগার হওয়ায় খুশি দক্ষিণ দিনাজপুরের বিভিন্ন প্রান্তের টোটো চালকেরা।

হরষিত সিংহ

বাদাম কাকুর পর ‘টোটো কাকা’! এমন গান বাঁধলেন, ঝড়ের গতিতে ভাইরাল

মালদহ: বাদাম কাকুর পর টোটো কাকা। এমন গান বাঁধলেন সেই টোটো কাক, হিট হয়ে গেল সোশ্যাল মিডিয়ায়।

প্রধানমন্ত্রীকে নিয়ে গান বেঁধেছেন টোটো চালক। সেই গান এখন ভাইরাল সমাজ মাধ্যমে। শুধু তাই নয়, টোটো চালকের গাওয়া গান এখন বিজেপির প্রচারেও ব্যবহার হচ্ছে।

প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও কেন্দ্রীয় সরকারের উন্নয়নমূলক প্রকল্পগুলো নিয়ে গান বেঁধে এখন ভাইরাল টোটো চালক আশিস কুমার দাস। লোকসভা নির্বাচনে ভোট প্রচারে মালদহে আসছেন দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।

আরও পড়ুন- ‘নন্দীগ্রামে ছিল পিতা-পুত্র?’ তমলুকে মমতার নিশানায় শুভেন্দু!

মালদহে প্রধানমন্ত্রীর সফর ঘিরেই নিজেই গান লিখেছেন মালদহের গাজোলের টোটো চালক আশিস কুমার দাস। তাঁর আশা, প্রধানমন্ত্রীর জনসভায় নিজের গলায় এই গান তিনি গাইবেন।

সরাসরি প্রধানমন্ত্রীকে গান গেয়ে শোনাবেন তিনি। প্রধানমন্ত্রীকে গান শোনানোর আশা কতটা পূরণ হবে তা আশিস বাবুর জানা নেই। তবে প্রধানমন্ত্রীকে নিয়ে গান বেঁধে রাতারাতি তিনি এখন জনপ্রিয় হয়েছেন সাধারণের মধ্যে।

টোটো চালক আশিস কুমার দাস বলেছেন, আমার ইচ্ছে, প্রধানমন্ত্রীর সভায় গিয়ে এই গান গাওয়ার। মালদহ সফরে আসছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। কেন্দ্রীয় সরকারের বিভিন্ন উন্নয়নমূলক প্রকল্প ও প্রধানমন্ত্রীকে নিয়েই এই গান লিখেছি আমি।

মালদহের গাজোলের তারাতলার বাসিন্দা আশিষ কুমার দাস। পেশায় তিনি টোটো চালক। তবে গান গাওয়া তাঁর নেশা। এমনকী নিজেই গানও লিখেছেন।

আরও পড়ুন- কালীঘাটের কাকুর পর ফের ভয়েস টেস্টের আর্জি! BJP প্রার্থীর কণ্ঠস্বর পরীক্ষার দাবি

টোটো চালানোর সময় পকেটে কাগজ-কলম নিয়ে ঘোরেন তিনি। সময় পেলেই গানের লাইন লেখেন। এই ভাবেই গত কয়েক দিনের প্রচেষ্টায় দেশের প্রধানমন্ত্রী ও কেন্দ্রীয় সরকারের বিভিন্ন প্রকল্প নিয়ে গান বেঁধেছেন তিনি।

বহু বছর ধরে তিনি সংগীত জগতে রয়েছেন‌। বিভিন্ন অনুষ্ঠানে তিনি গানও করেন। প্রধানমন্ত্রীকে নিয়ে তিনি যে গান তৈরি করেছেন তা এখন সোশ্যাল মাধ্যমে ভাইরাল।

হরষিত সিংহ

Solid Waste Management: বর্জ্য বহন করবে পরিবেশ বান্ধব এই যান

দক্ষিণ ২৪ পরগনা: এতদিন যা দেখে এসেছেন সেটা সম্পূর্ণ বদলে যেতে চলেছে। এবার থেকে টোটোতেও বওয়া হবে বর্জ্য পদার্থ। মথুরাপুর-২ ব্লকের ১১ টি অঞ্চলেই সেজন্য জায়গা দেখার কাজ শেষ হয়েছে।এই কাজ শেষ হলে সমগ্র ব্লক হয়ে উঠবে বর্জ্য পদার্থ মুক্ত ব্লক।

প্রশাসনের এই ধরনের পদক্ষেপ এলাকায় সাড়া ফেলে দিয়েছে। এর মাধ্যমে জোর দেওয়া হয়েছে কঠিন ও তরল বর্জ্য ব্যবস্থাপনাপনার উপর। গাড়িতে করে বর্জ্য পদার্থগুলি সংগ্রহ করে প্রথমে সেগুলিকে নিয়ে যাওয়া হবে নির্দিষ্ট জায়গায়। এরপর সেগুলিকে বাছাই করা হবে। একেবারে অপ্রয়োজনীয় বর্জ্য পদার্থগুলিকে পুড়িয়ে ফেলা হবে।

আর‌ও পড়ুন: নিরক্ষর বৃদ্ধাদের মধ্যে শিক্ষার আলো জ্বালাতে এগিয়ে এল স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা

মূলত দূষণমুক্ত ও নির্মল গ্রাম গড়ে তোলার লক্ষ্যে এই কঠিন ও তরল বর্জ্য ব্যবস্থাপনা প্রকল্প নিয়ে আসা হয়েছে। নির্মল ভারত অভিযান কর্মসূচির অধীনে এই কাজ করা হবে। পরিবেশকে বর্জ্য মুক্ত রাখার পাশাপাশি দূষণ নিয়ন্ত্রণে নির্দিষ্ট কতগুলি বিষয়ের উপর গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। যেমন আবর্জনা সর্বদা ডাস্টবিনে ফেলা, বাড়িতে পচনশীল ও অপচনশীল আবর্জনাকে রাখার জন্য আলাদা পাত্র ব্যবহার করা। এলাকাকে সর্বদা পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখা। এই প্রকল্প সফল হলে এই ব্লক জেলার মধ্যে বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় সফল ব্লক হয়ে উঠবে।

নবাব মল্লিক