Tag Archives: Trending GK

Do You Know: বলুন তো পেনসিলের ‘বাংলা’ কী…? প্রশ্ন শুনেই হোঁচট খাচ্ছেন অধিকাংশই! ‘সঠিক’ উত্তর শুনলে চমকে যাবেন!

প্রায় সকলেই জানেন বাংলায় পেনের অর্থ হল কলম। আর এই কলম আমাদের প্রায় প্রতিদিনই নানা কাজে লাগে। কিছু লিখে রাখার জন্য, নোট করার জন্য হোক বা বাচ্চাদের পড়াশোনায়। পেনের মতোই দরকার হয় পেনসিলের। কিন্তু পেনসিলের বাংলা কী ভাবুন তো দেখি? কিছুই মাথায় আসছে না নিশ্চই।
প্রায় সকলেই জানেন বাংলায় পেনের অর্থ হল কলম। আর এই কলম আমাদের প্রায় প্রতিদিনই নানা কাজে লাগে। কিছু লিখে রাখার জন্য, নোট করার জন্য হোক বা বাচ্চাদের পড়াশোনায়। পেনের মতোই দরকার হয় পেনসিলের। কিন্তু পেনসিলের বাংলা কী ভাবুন তো দেখি? কিছুই মাথায় আসছে না নিশ্চই।
আমাদের প্রত্যেকেরই ছোট বেলায় হাতে খড়ি হয়ে যাওয়া মানেই স্লেট, পেনসিল ও চক হয়ে ওঠে আমাদের পছন্দের বন্ধু। স্কুলের পড়াশোনা ছাড়াও আঁকা বা মনের মতো কিছু লিখতেও বাচ্চাদের নানা রঙের পেনসিল প্রিয় হয়ে ওঠে।
আমাদের প্রত্যেকেরই ছোট বেলায় হাতে খড়ি হয়ে যাওয়া মানেই স্লেট, পেনসিল ও চক হয়ে ওঠে আমাদের পছন্দের বন্ধু। স্কুলের পড়াশোনা ছাড়াও আঁকা বা মনের মতো কিছু লিখতেও বাচ্চাদের নানা রঙের পেনসিল প্রিয় হয়ে ওঠে।
আর আঁকা বা ড্রইংয়ের কাজের কারণে আমারা অনেকেই পেনের সঙ্গে পেনসিলকে বড় বয়স পর্যন্তই নিজেদের সঙ্গী করে নিই। তবে আপনাদের জানিয়ে রাখি এই পেনসিল শব্দটি কিন্তু একটি ইংরেজি শব্দ। কিন্তু কখনও কী ভেবে দেখেছেন পেনসিলের বাংলা কী? ব্যাস, অমনি মাথা চুলকাচ্ছেন নিশ্চই।
আর আঁকা বা ড্রইংয়ের কাজের কারণে আমারা অনেকেই পেনের সঙ্গে পেনসিলকে বড় বয়স পর্যন্তই নিজেদের সঙ্গী করে নিই। তবে আপনাদের জানিয়ে রাখি এই পেনসিল শব্দটি কিন্তু একটি ইংরেজি শব্দ। কিন্তু কখনও কী ভেবে দেখেছেন পেনসিলের বাংলা কী? ব্যাস, অমনি মাথা চুলকাচ্ছেন নিশ্চই।
আসলে বাংলায় আমরা এমন অনেক শব্দ ব্যবহার করি যা আসলে ইংরেজি। এই যেমন- কাপ, প্লেট, চেয়ার, টেবিল ইত্যাদি। এমনই একটি শব্দ পেনসিল। এই শব্দগুলোর কোনও প্রতিশব্দ ব্যবহার করা হয় না।
আসলে বাংলায় আমরা এমন অনেক শব্দ ব্যবহার করি যা আসলে ইংরেজি। এই যেমন- কাপ, প্লেট, চেয়ার, টেবিল ইত্যাদি। এমনই একটি শব্দ পেনসিল। এই শব্দগুলোর কোনও প্রতিশব্দ ব্যবহার করা হয় না।
এক কাপ চায়ের বদলে কেউ এক পেয়ালা চা চান না। কেউ বলেন না, কেদারাটায় বসুন। ট্রেন-বাস-ট্যাক্সি শব্দগুলোও কিন্তু ইংরেজি। পেনের বাংলা কলম তা আমাদের সকলেরই জানা। কিন্তু পেনসিলের বাংলা নিশ্চয়ই বলতেও পারেন না কেউ।
এক কাপ চায়ের বদলে কেউ এক পেয়ালা চা চান না। কেউ বলেন না, কেদারাটায় বসুন। ট্রেন-বাস-ট্যাক্সি শব্দগুলোও কিন্তু ইংরেজি। পেনের বাংলা কলম তা আমাদের সকলেরই জানা। কিন্তু পেনসিলের বাংলা নিশ্চয়ই বলতেও পারেন না কেউ।
গাছের কাঠের পাতলা আকৃতির মধ্যে সুক্ষ শীষ ঢুকিয়ে তৈরী করা হয় এই পেনসিল। বেশিরভাগ পেনসিল কোর গ্রাফাইট গুঁড়ো দিয়ে তৈরি করা হয়৷ ১৫০০ সালের আশেপাশে সিসা পাওয়া যায় ও তারপরেই সেটা দিয়ে লেখা শুরু হয়। যদিও পেনসিল আকৃতিতে আসতে কিন্তু অনেক বছর সময় লেগেছে।
গাছের কাঠের পাতলা আকৃতির মধ্যে সুক্ষ শীষ ঢুকিয়ে তৈরী করা হয় এই পেনসিল। বেশিরভাগ পেনসিল কোর গ্রাফাইট গুঁড়ো দিয়ে তৈরি করা হয়৷ ১৫০০ সালের আশেপাশে সিসা পাওয়া যায় ও তারপরেই সেটা দিয়ে লেখা শুরু হয়। যদিও পেনসিল আকৃতিতে আসতে কিন্তু অনেক বছর সময় লেগেছে।
অধিকাংশই এখনও পেনসিলের বাংলা অর্থ বলতে পারেন না। সামাজিক মাধ্যমেও এই প্রশ্ন মাঝেমাঝেই আমাদের সামনে উঠে আসে। এখনও পর্যন্ত কিন্তু এই প্রশ্নের সঠিক উত্তর দিতে পারেননি অনেকে। চলুন আজ জেনে নেওয়া যাক এই প্রতিবেদনে সেই মজার উত্তর। পেনসিল কে বাংলায় কী বলা হবে। পেনসিলের বাংলা শব্দ হলো ‘শিসযুক্ত লেখনী’।
অধিকাংশই এখনও পেনসিলের বাংলা অর্থ বলতে পারেন না। সামাজিক মাধ্যমেও এই প্রশ্ন মাঝেমাঝেই আমাদের সামনে উঠে আসে। এখনও পর্যন্ত কিন্তু এই প্রশ্নের সঠিক উত্তর দিতে পারেননি অনেকে। চলুন আজ জেনে নেওয়া যাক এই প্রতিবেদনে সেই মজার উত্তর। পেনসিল কে বাংলায় কী বলা হবে। পেনসিলের বাংলা শব্দ হলো ‘শিসযুক্ত লেখনী’।
এবার থেকে কেউ জিজ্ঞেস করলে নিশ্চয়ই আপনিও খুব সহজে বলতে পারবেন এর উত্তর। ছোট থেকে সবাই এতবার পেনসিল ব্যবহার করলেও বাংলা অর্থ আর জেনে নেওয়া হয়না । অন্য কাউকে জিজ্ঞেস করে দেখুন তো তিনি পেনসিলের বাংলা জানেন কি না!
এবার থেকে কেউ জিজ্ঞেস করলে নিশ্চয়ই আপনিও খুব সহজে বলতে পারবেন এর উত্তর। ছোট থেকে সবাই এতবার পেনসিল ব্যবহার করলেও বাংলা অর্থ আর জেনে নেওয়া হয়না । অন্য কাউকে জিজ্ঞেস করে দেখুন তো তিনি পেনসিলের বাংলা জানেন কি না!
দাবিত্যাগ: প্রিয় পাঠক, আমাদের এই প্রতিবেদনটি পড়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। শুধুমাত্র আপনাদের সচেতন করার উদ্দেশ্যেই এটি লেখা হয়েছে। এটি নিশ্চিত রূপে গ্রহণ করার আগে অবশ্যই বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।
দাবিত্যাগ: প্রিয় পাঠক, আমাদের এই প্রতিবেদনটি পড়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। শুধুমাত্র আপনাদের সচেতন করার উদ্দেশ্যেই এটি লেখা হয়েছে। এটি নিশ্চিত রূপে গ্রহণ করার আগে অবশ্যই বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

Science: আর ২৪ ঘণ্টা নয়, ২৫ ঘণ্টায় হবে একদিন? বদলে যাচ্ছে পৃথিবী! চমকে উঠলেন বিজ্ঞানীরা

পৃথিবী নিজের অক্ষের উপর দাঁড়িয়ে পূর্ব থেকে পশ্চিমে ঘোরে, যাকে বলে আহ্নিক গতি। এই আহ্নিক গতির জন্যই ভবিষ্যতে ২৪ ঘণ্টার পরিবর্তে ২৫ ঘণ্টায় হতে পারে এক দিন।
পৃথিবী নিজের অক্ষের উপর দাঁড়িয়ে পূর্ব থেকে পশ্চিমে ঘোরে, যাকে বলে আহ্নিক গতি। এই আহ্নিক গতির জন্যই ভবিষ্যতে ২৪ ঘণ্টার পরিবর্তে ২৫ ঘণ্টায় হতে পারে এক দিন।
এক দল জ্যোতির্বিজ্ঞানী বলছেন, পৃথিবীর সব অংশ সূর্যের আলো পায়। আবহাওয়া এবং জলবায়ুর পরিবর্তন হয়। আহ্নিক গতির কারণে উত্তর গোলার্ধে বায়ু এবং জল একটু ডান দিকে বেঁকে যায়। এবং দক্ষিণ গোলার্ধে বাম দিকে বেঁকে যায়। এই কারণেই আবহাওয়া এবং সমুদ্রস্রোতের পরিবর্তন হয়।
এক দল জ্যোতির্বিজ্ঞানী বলছেন, পৃথিবীর সব অংশ সূর্যের আলো পায়। আবহাওয়া এবং জলবায়ুর পরিবর্তন হয়। আহ্নিক গতির কারণে উত্তর গোলার্ধে বায়ু এবং জল একটু ডান দিকে বেঁকে যায়। এবং দক্ষিণ গোলার্ধে বাম দিকে বেঁকে যায়। এই কারণেই আবহাওয়া এবং সমুদ্রস্রোতের পরিবর্তন হয়।
যে ভাবে পৃথিবী নিজের অক্ষের চারদিকে ঘুরছে, তাতে দিনের সময়সীমা বৃদ্ধি পেতে পারে। ভবিষ্যতে আরও বেশি ক্ষণ পৃথিবীর সর্বত্র স্থায়ী হতে পারে দিন। অর্থাৎ এখন এক জায়গায় নির্দিষ্ট ঋতুতে যত ক্ষণ থাকে দিনের আলো, ভবিষ্যতে সেই সময়সীমা বৃদ্ধি পেতে পারে।
যে ভাবে পৃথিবী নিজের অক্ষের চারদিকে ঘুরছে, তাতে দিনের সময়সীমা বৃদ্ধি পেতে পারে। ভবিষ্যতে আরও বেশি ক্ষণ পৃথিবীর সর্বত্র স্থায়ী হতে পারে দিন। অর্থাৎ এখন এক জায়গায় নির্দিষ্ট ঋতুতে যত ক্ষণ থাকে দিনের আলো, ভবিষ্যতে সেই সময়সীমা বৃদ্ধি পেতে পারে।
জার্মানির মিউনিখের টেকনিক্যাল ইউনিভার্সিটির বিজ্ঞানীদের মতে, পরিবেশের পরিবর্তনের কারণেই পৃথিবীর আহ্নিক গতিতে পরিবর্তন এসেছে। এভাবে আহ্নিক গতিতে বদল আসতে থাকলে দিনের দৈর্ঘ্যের হেরফের হতে পারে। মাটির ২০ ফুট গভীরে রাখা রিং লেসার প্রযুক্তির মাধ্যমে আহ্নিক গতির পরিবর্তন লক্ষ্য করছেন এই বিজ্ঞানীরা।
জার্মানির মিউনিখের টেকনিক্যাল ইউনিভার্সিটির বিজ্ঞানীদের মতে, পরিবেশের পরিবর্তনের কারণেই পৃথিবীর আহ্নিক গতিতে পরিবর্তন এসেছে। এভাবে আহ্নিক গতিতে বদল আসতে থাকলে দিনের দৈর্ঘ্যের হেরফের হতে পারে। মাটির ২০ ফুট গভীরে রাখা রিং লেসার প্রযুক্তির মাধ্যমে আহ্নিক গতির পরিবর্তন লক্ষ্য করছেন এই বিজ্ঞানীরা।
বিজ্ঞানীরা বলছেন, প্রায় ৪৬০ কোটি বছর আগে তৈরি হয়েছিল পৃথিবী। গ্যাস এবং ধুলো থেকে ক্রমে আজ এই আকার নিয়েছে। মাধ্যাকর্ষণ শক্তির প্রভাবে সেগুলি জমাট বাঁধতে শুরু করে। তখন থেকেই শুরু হয় আহ্নিক গতি।
বিজ্ঞানীরা বলছেন, প্রায় ৪৬০ কোটি বছর আগে তৈরি হয়েছিল পৃথিবী। গ্যাস এবং ধুলো থেকে ক্রমে আজ এই আকার নিয়েছে। মাধ্যাকর্ষণ শক্তির প্রভাবে সেগুলি জমাট বাঁধতে শুরু করে। তখন থেকেই শুরু হয় আহ্নিক গতি।
বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, এক-দুই বছরে এমন পরিবর্তন হবে না। অনেক বছর সময় লাগবে। তবে তখন পৃথিবীর অনেকটা কাছে চলে আসবে চাঁদ। ১৪০ কোটি বছর আগে পৃথিবীতে এক দিনের দৈর্ঘ্য ছিল ১৮ ঘণ্টা ৪১ মিনিট। ২০ কোটি বছর পর পৃথিবীতে ২৫ ঘণ্টায় একদিন হতে পারে বলে মনে করছেন বিজ্ঞানীরা।
বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, এক-দুই বছরে এমন পরিবর্তন হবে না। অনেক বছর সময় লাগবে। তবে তখন পৃথিবীর অনেকটা কাছে চলে আসবে চাঁদ। ১৪০ কোটি বছর আগে পৃথিবীতে এক দিনের দৈর্ঘ্য ছিল ১৮ ঘণ্টা ৪১ মিনিট। ২০ কোটি বছর পর পৃথিবীতে ২৫ ঘণ্টায় একদিন হতে পারে বলে মনে করছেন বিজ্ঞানীরা।
তবে বিজ্ঞানীরা এও জানিয়েছেন, আহ্নিক গতির এই বদল খুব শীঘ্র হবে না। ধীরে ধীরে ২৫ ঘণ্টায় একদিন হওয়ার দিকে এগোচ্ছে পৃথিবী। তবে যখন তা হবে, তখন চাঁদ আরও কাছাকাছি চলে আসবে। পৃথিবীতে স্থল এবং জলভাগের অবস্থান এবং মাত্রার উপর মূলত আহ্নিক গতি নির্ভর করে। আর জলবায়ু পরিবর্তনের জেরে তা দ্রুততার সঙ্গে বদলাচ্ছে, ফলে অদূর ভবিষ্যতে তা দিন ও রাতের দৈর্ঘ্যের উপর প্রভাব ফেলবে, তা অবিসম্ভাবী।
তবে বিজ্ঞানীরা এও জানিয়েছেন, আহ্নিক গতির এই বদল খুব শীঘ্র হবে না। ধীরে ধীরে ২৫ ঘণ্টায় একদিন হওয়ার দিকে এগোচ্ছে পৃথিবী। তবে যখন তা হবে, তখন চাঁদ আরও কাছাকাছি চলে আসবে। পৃথিবীতে স্থল এবং জলভাগের অবস্থান এবং মাত্রার উপর মূলত আহ্নিক গতি নির্ভর করে। আর জলবায়ু পরিবর্তনের জেরে তা দ্রুততার সঙ্গে বদলাচ্ছে, ফলে অদূর ভবিষ্যতে তা দিন ও রাতের দৈর্ঘ্যের উপর প্রভাব ফেলবে, তা অবিসম্ভাবী।

Mosquito: বাড়িতে কোন গাছ লাগালে মশা পালায়…? এত ‘সহজ’ উত্তর! শুনলে চমকে যাবেন, নিশ্চিত!

চাকরির পরীক্ষা থেকে জীবনের নানা ওঠাপড়ায় অনেক সময় ট্রাম কার্ডের মতো কাজ করে কিছু কিছু সময়োপযোগী সাধারণ জ্ঞান। যেখানে সাধারণ কিছু উত্তর আমাদের উৎরে দেয় প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় ঠিক তেমনই জীবন জলের মতো সহজ করে দেয় কিছু জীবনধারণামূলক সাধারণ জ্ঞান।
চাকরির পরীক্ষা থেকে জীবনের নানা ওঠাপড়ায় অনেক সময় ট্রাম কার্ডের মতো কাজ করে কিছু কিছু সময়োপযোগী সাধারণ জ্ঞান। যেখানে সাধারণ কিছু উত্তর আমাদের উৎরে দেয় প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় ঠিক তেমনই জীবন জলের মতো সহজ করে দেয় কিছু জীবনধারণামূলক সাধারণ জ্ঞান।
ম্যালেরিয়ার মশা জলপাইগুড়িতে
গরমকালে আমাদের জীবনে অন্যতম মাথাব্যথার কারণ হয়ে যায় মশার উপদ্রব। আজ এই প্রতিবেদনে আমরা সেই মশা নিয়েই এমনই কিছু প্রশ্ন ও উত্তর শেয়ার করছি যা একদিকে যেমন মজাদার তেমনই এই সাধারণ জ্ঞানগুলি কিন্তু জীবনে বেশ কার্যকরী। আপনিও এই প্রশ্নগুলো দেখে নিতে পারেন এক ঝলক। কাজে লাগবে, নিশ্চিত।
এই প্রতিবেদনে উল্লিখিত নীচের প্রশ্ন-উত্তরগুলি এমন নয় যে আপনি জানেন না, তবে হ্যাঁ, চট করে সেগুলির উত্তরগুলি অনুমান করতে হয়ত পারবেন না অনেকেই। চলুন জেনে নেওয়া যাক কী এমন প্রশ্ন আর সেগুলির উত্তরই বা কী!
এই প্রতিবেদনে উল্লিখিত নীচের প্রশ্ন-উত্তরগুলি এমন নয় যে আপনি জানেন না, তবে হ্যাঁ, চট করে সেগুলির উত্তরগুলি অনুমান করতে হয়ত পারবেন না অনেকেই। চলুন জেনে নেওয়া যাক কী এমন প্রশ্ন আর সেগুলির উত্তরই বা কী!
প্রশ্ন ১ - কী ভাবে বুঝবেন আপনার বাড়িতে কোথায় মশা বাসা বাঁধছে?উত্তর ১ - মশারা সাধারণত অন্ধকার, আর্দ্র জায়গায় যেমন সিঙ্কের নীচে, বাথরুমের শাওয়ারে, টয়লেটে, আসবাবের নীচে বা লন্ড্রি ঘরে বাসা করে থাকে। তাই মশা তাড়াতে হলে এই স্থানগুলিতে নজর রাখা জরুরি।
প্রশ্ন ১ – কী ভাবে বুঝবেন আপনার বাড়িতে কোথায় মশা বাসা বাঁধছে?
উত্তর ১ – মশারা সাধারণত অন্ধকার, আর্দ্র জায়গায় যেমন সিঙ্কের নীচে, বাথরুমের শাওয়ারে, টয়লেটে, আসবাবের নীচে বা লন্ড্রি ঘরে বাসা করে থাকে। তাই মশা তাড়াতে হলে এই স্থানগুলিতে নজর রাখা জরুরি।
প্রশ্ন ২ - কী ভাবে নিম পাতা দিয়ে মশা তাড়াবেন?উত্তর ২ - এক মুঠো শুকনো নিম পাতা নিন, ২ থেকে ৩ টি তেজপাতা যোগ করুন, কিছু কর্পূরের বীজ যোগ করুন, লবঙ্গ যোগ করুন এবং প্রায় ২ চামচ সর্ষের তেল যোগ করুন এবং আগুনে জ্বাল দিন। এই আগুন জ্বললে তার ধোঁয়া ঘরের সব মশা তাড়িয়ে দেবে।
প্রশ্ন ২ – কী ভাবে নিম পাতা দিয়ে মশা তাড়াবেন?
উত্তর ২ – এক মুঠো শুকনো নিম পাতা নিন, ২ থেকে ৩ টি তেজপাতা যোগ করুন, কিছু কর্পূরের বীজ যোগ করুন, লবঙ্গ যোগ করুন এবং প্রায় ২ চামচ সর্ষের তেল যোগ করুন এবং আগুনে জ্বাল দিন। এই আগুন জ্বললে তার ধোঁয়া ঘরের সব মশা তাড়িয়ে দেবে।
প্রশ্ন ৩ - কোন ব্লাড গ্রুপের মানুষদের মশা বেশি কামড়ায়?উত্তর ৩ - সাধারণত বলা হয় যে O ব্লাড গ্রুপের ব্যক্তিদের প্রতি মশারা বেশি আকৃষ্ট হয়। বেশ কয়েকটি সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে নির্দিষ্ট রক্তের গ্রুপের উপর মশার নজর থাকে। আর সেটি হল 'ও' গ্রুপের রক্ত। মশারা অন্যান্য রক্তের গ্রুপের তুলনায় এই গ্ৰুপের রক্তের ব্যক্তিকে বেশি পছন্দ করে।
প্রশ্ন ৩ – কোন ব্লাড গ্রুপের মানুষদের মশা বেশি কামড়ায়?
উত্তর ৩ – সাধারণত বলা হয় যে O ব্লাড গ্রুপের ব্যক্তিদের প্রতি মশারা বেশি আকৃষ্ট হয়। বেশ কয়েকটি সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে নির্দিষ্ট রক্তের গ্রুপের উপর মশার নজর থাকে। আর সেটি হল ‘ও’ গ্রুপের রক্ত। মশারা অন্যান্য রক্তের গ্রুপের তুলনায় এই গ্ৰুপের রক্তের ব্যক্তিকে বেশি পছন্দ করে।
প্রশ্ন ৪ - বাড়িতে কোন গাছ লাগালে মশা পালিয়ে যায়?উত্তর ৪ – তুলসী গাছের সুগন্ধি গন্ধ এমনিতে ভাল লাগে। অনেক স্বাস্থ্য উপকারিতা আছে এই পাতায়। কিন্তু এই গন্ধই আবার মশাদের মোটেও পছন্দ নয়। এই পাতার গন্ধ মশাদের বাড়ি থেকে দূরে রাখে।
প্রশ্ন ৪ – বাড়িতে কোন গাছ লাগালে মশা পালিয়ে যায়?
উত্তর ৪ – তুলসী গাছের সুগন্ধি গন্ধ এমনিতে ভাল লাগে। অনেক স্বাস্থ্য উপকারিতা আছে এই পাতায়। কিন্তু এই গন্ধই আবার মশাদের মোটেও পছন্দ নয়। এই পাতার গন্ধ মশাদের বাড়ি থেকে দূরে রাখে।
প্রশ্ন ৫ – লেবু এবং লবঙ্গ কি মশা দূরে রাখে?উত্তর ৫ – লবঙ্গ তেল এবং লেবুর রসের মিশ্রণ একটি প্রাকৃতিক মশা তাড়ানোর টোটকা। এই উপায়ে সহজেই কিন্তু বাড়ি থেকে ডেঙ্গি ম্যালেরিয়ার আসল কারণকে বাই বাই বলা যায় একটু চেষ্টা করলেই।
প্রশ্ন ৫ – লেবু এবং লবঙ্গ কি মশা দূরে রাখে?
উত্তর ৫ – লবঙ্গ তেল এবং লেবুর রসের মিশ্রণ একটি প্রাকৃতিক মশা তাড়ানোর টোটকা। এই উপায়ে সহজেই কিন্তু বাড়ি থেকে ডেঙ্গি ম্যালেরিয়ার আসল কারণকে বাই বাই বলা যায় একটু চেষ্টা করলেই।
প্রশ্ন ৬ - কোন জিনিস প্রয়োগ করলে মশা কামড়ায় না?উত্তর ৬ - নারকেল তেল লাগালে ত্বক চর্বিযুক্ত হয়, এর কারণে মশারা ত্বকে বসতে বা কামড়াতে পারে না। তাই গরমকালে বাইরে বা জল জায়গায় গেলে মশা যাতে না কামড়ায় তাই নিজেকে বাঁচাতে এই ভাবে তেল লাগানো অনেক ক্ষেত্রেই ।
প্রশ্ন ৬ – কোন জিনিস প্রয়োগ করলে মশা কামড়ায় না?
উত্তর ৬ – নারকেল তেল লাগালে ত্বক চর্বিযুক্ত হয়, এর কারণে মশারা ত্বকে বসতে বা কামড়াতে পারে না। তাই গরমকালে বাইরে বা জল জায়গায় গেলে মশা যাতে না কামড়ায় তাই নিজেকে বাঁচাতে এই ভাবে তেল লাগানো অনেক ক্ষেত্রেই ।

 

Knowledge Story: বলুন তো, হাজার লেখার জন্য কেন ‘K’ লেখা হয়? ৯৯% মানুষই উত্তর দিতে গিয়ে হিমশিম! আপনার কি জানা আছে?

আপনি প্রায়ই দেখেছেন যে কোনও সংখ্যাকে যদি ১০০০ দিয়ে প্রকাশ করতে হয় তবে তার জন্য ইংরেজি অক্ষর 'K' লেখা হয়। হয়তো আপনিও একাধিকবার লিখেছেন৷
আপনি প্রায়ই দেখেছেন যে কোনও সংখ্যাকে যদি ১০০০ দিয়ে প্রকাশ করতে হয় তবে তার জন্য ইংরেজি অক্ষর ‘K’ লেখা হয়। হয়তো আপনিও একাধিকবার লিখেছেন৷
বর্তমান ইন্টারনেটের যুগে, সকলেই  এটি অনেক দেখে থাকেন, কিন্তু কখনও কি ভেবে দেখেছেন কেন হাজারের জন্য 'K' লেখা হয়। এই বিষয়ে আপনার কি কোনও ধারণা আছে?
বর্তমান ইন্টারনেটের যুগে, সকলেই এটি অনেক দেখে থাকেন, কিন্তু কখনও কি ভেবে দেখেছেন কেন হাজারের জন্য ‘K’ লেখা হয়। এই বিষয়ে আপনার কি কোনও ধারণা আছে?
একটু খেয়াল করলেই দেখা যায় বেশিরভাগ  ওয়েবসাইটগুলিতে ব্যবহারকারীর সংখ্যা বা ভিউ বা এমনকি অর্থ গণনা করা হয় সেখানে হাজার সংখ্যাটি ইংরেজি অক্ষর 'K' দ্বারা প্রতিনিধিত্ব করা হয়।
একটু খেয়াল করলেই দেখা যায় বেশিরভাগ ওয়েবসাইটগুলিতে ব্যবহারকারীর সংখ্যা বা ভিউ বা এমনকি অর্থ গণনা করা হয় সেখানে হাজার সংখ্যাটি ইংরেজি অক্ষর ‘K’ দ্বারা প্রতিনিধিত্ব করা হয়।
সাধারণত 'M' ব্যবহার করা হয় মিলিয়নের জন্য, 'B' ব্যবহার করা হয় বিলিয়নের জন্য। এমন পরিস্থিতিতে হাজারের জন্য T অক্ষর থাকা উচিত কিন্তু তা 'K' এর মাধ্যমে দেখানো হয় কেন?
সাধারণত ‘M’ ব্যবহার করা হয় মিলিয়নের জন্য, ‘B’ ব্যবহার করা হয় বিলিয়নের জন্য। এমন পরিস্থিতিতে হাজারের জন্য T অক্ষর থাকা উচিত কিন্তু তা ‘K’ এর মাধ্যমে দেখানো হয় কেন?
শুধুমাত্র '১০০০' সংখ্যার জন্য 'K' ব্যবহার করা হয় কেন? এটা জানতে হলে ইতিহাসে যেতে হবে। এর পেছনে যে কারণটা রয়েছে তা বেশ মজার।
শুধুমাত্র ‘১০০০’ সংখ্যার জন্য ‘K’ ব্যবহার করা হয় কেন? এটা জানতে হলে ইতিহাসে যেতে হবে। এর পেছনে যে কারণটা রয়েছে তা বেশ মজার।
অনেক পশ্চিমা দেশ গ্রীক এবং রোমান সংস্কৃতি দ্বারা ব্যাপকভাবে প্রভাবিত ছিল। হাজারের জন্য 'K' অক্ষরের ব্যবহারও রোমান সংস্কৃতি থেকে এসেছে। গ্রীক ভাষায় 'CHILLOI' মানে হাজার। যেখান থেকে এই শব্দটি এসেছে। এছাড়া 'K' শব্দটিও বাইবেলে হাজারের জন্য ব্যবহৃত হয়েছে।
অনেক পশ্চিমা দেশ গ্রীক এবং রোমান সংস্কৃতি দ্বারা ব্যাপকভাবে প্রভাবিত ছিল। হাজারের জন্য ‘K’ অক্ষরের ব্যবহারও রোমান সংস্কৃতি থেকে এসেছে। গ্রীক ভাষায় ‘CHILLOI’ মানে হাজার। যেখান থেকে এই শব্দটি এসেছে। এছাড়া ‘K’ শব্দটিও বাইবেলে হাজারের জন্য ব্যবহৃত হয়েছে।
ফরাসিরা গ্রীক শব্দ 'CHILLOI'-কে ছোট করে কিলো করে। এরপর কিলোমিটার, কিলোগ্রাম ইত্যাদি হিসেব করা হয়েছিল। যেহেতু কিলোগ্রামে ১০০০ গ্রাম আছে, তাই হাজারের জন্য চিহ্ন 'K' হয়ে গেল।
ফরাসিরা গ্রীক শব্দ ‘CHILLOI’-কে ছোট করে কিলো করে। এরপর কিলোমিটার, কিলোগ্রাম ইত্যাদি হিসেব করা হয়েছিল। যেহেতু কিলোগ্রামে ১০০০ গ্রাম আছে, তাই হাজারের জন্য চিহ্ন ‘K’ হয়ে গেল।
এভাবে 'কিলো'কে 'K' প্রতীক দেওয়া হয়েছে। এছাড়া মিলিয়নের জন্য 'M', বিলিয়নের জন্য 'B', ট্রিলিয়নের জন্য 'T' আছে, তাই আমরা হাজারের জন্য 'T' অক্ষর ব্যবহার না করে 'K' দিয়ে এটিকে উপস্থাপন করা শুরু করেছি।
এভাবে ‘কিলো’কে ‘K’ প্রতীক দেওয়া হয়েছে। এছাড়া মিলিয়নের জন্য ‘M’, বিলিয়নের জন্য ‘B’, ট্রিলিয়নের জন্য ‘T’ আছে, তাই আমরা হাজারের জন্য ‘T’ অক্ষর ব্যবহার না করে ‘K’ দিয়ে এটিকে উপস্থাপন করা শুরু করেছি।

General Knowledge: বলুন তো গরু কোন দেশের জাতীয় পশু? ৯৯% লোকজনই ভুল বলেছেন, উত্তরে আছে বড় চমক

যে কোনও চাকরীর পরীক্ষা বা কম্পিটিটিভ এক্সামে ভাল করার জন‍্য অত‍্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ জেনারেল নলেজ বা সাধারণ জ্ঞান। তাই জিকে ভাল করে শিখে নেওয়া খুবই জরুরি।
যে কোনও চাকরির পরীক্ষা বা কম্পিটিটিভ এক্সামে ভাল করার জন‍্য অত‍্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ জেনারেল নলেজ বা সাধারণ জ্ঞান। তাই জিকে ভাল করে শিখে নেওয়া খুবই জরুরি।
অনেকেই বিভিন্ন ক‍্যুইজ প্রতিযোগীতায় অংশগ্রহণ করেন। যে কোনও ক‍্যুইজ কম্পিটিশনে যাওয়ার জন‍্য‍েও জেনারেল নলেজ ভাল থাকা অত‍্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
অনেকেই বিভিন্ন ক‍্যুইজ প্রতিযোগীতায় অংশগ্রহণ করেন। যে কোনও ক‍্যুইজ কম্পিটিশনে যাওয়ার জন‍্য‍েও জেনারেল নলেজ ভাল থাকা অত‍্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
সাধারণ জ্ঞানের প্রশ্নগুলি অনেক সময় একটু প‍্যাঁচালো হয়। খুবই সাধারণ উত্তরের কোনও প্রশ্নকেই ধাঁধার আকারে লেখা থাকে। তাই জিকে ভাল থাকা অত‍্যন্ত জরুরি।
সাধারণ জ্ঞানের প্রশ্নগুলি অনেক সময় একটু প‍্যাঁচালো হয়। খুবই সাধারণ উত্তরের কোনও প্রশ্নকেই ধাঁধার আকারে লেখা থাকে। তাই জিকে ভাল থাকা অত‍্যন্ত জরুরি।
এসএসসি, ব্যাংকিং, রেলওয়ে এবং অন্যান্য প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার পরীক্ষার সময় এই সম্পর্কিত অনেক প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করা হয়। বিভিন্ন ধরনের প্রশ্ন পরীক্ষায় আসতে পারে।
এসএসসি, ব্যাংকিং, রেলওয়ে এবং অন্যান্য প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার সময় এই সম্পর্কিত অনেক প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করা হয়। বিভিন্ন ধরনের প্রশ্ন পরীক্ষায় আসতে পারে।
সাধারন জ্ঞানের প্রশ্নে অনেক বিভিন্ন দেশের জাতীয় পশু, পাখি বা রাজধানীর নাম জানতে চাওয়া হয়।
সাধারন জ্ঞানের প্রশ্নে অনেক বিভিন্ন দেশের জাতীয় পশু, পাখি বা রাজধানীর নাম জানতে চাওয়া হয়।
তেমনই একটি প্রশ্ন হল গরু কোন দেশের জাতীয় পশু। প্রসঙ্গত গরু ভারতের একটি অতি পরিচিত পশু। তবে এদেশের জাতীয় পশু বাঘ।
তেমনই একটি প্রশ্ন হল গরু কোন দেশের জাতীয় পশু। প্রসঙ্গত গরু ভারতের একটি অতি পরিচিত পশু। তবে এদেশের জাতীয় পশু বাঘ।
কিন্তু জানলে অবাক হবেন গরু ভারতেরই একটি প্রতিবেশী দেশের জাতীয় পশু। ভারতের প্রতিবেশী প্রায় সব দেশেই গরু দেখা যায়। তবে একটি দেশের এটিই জাতীয় পশু।
কিন্তু জানলে অবাক হবেন গরু ভারতেরই একটি প্রতিবেশী দেশের জাতীয় পশু। ভারতের প্রতিবেশী প্রায় সব দেশেই গরু দেখা যায়। তবে একটি দেশের এই প্রাণীই জাতীয় পশু।
গরু নেপালের জাতীয় পশু। ভারতের উত্তরে পড়শি দেশ নেপাল। এই নেপালেরই জাতীয় পশু হল গরু।
গরু নেপালের জাতীয় পশু। ভারতের উত্তরে পড়শি দেশ নেপাল। এই নেপালেরই জাতীয় পশু হল গরু।

Knowledge: কোন সে প্রাণী, ডাইনোসরের থেকেও পুরনো-শক্তিশালী, ঘুরে বেড়ায় ঘরময়! বেঁচে থাকবে পরমানু যুদ্ধ হলেও! বলুন তো, কোন প্রাণী?

আরশোলা পৃথিবীর সবচেয়ে প্রাচীন কীট। এদের মতো অদ্ভূত কীট সম্ভবত দ্বিতীয় আর নেই। এরা ডাইনোসরদের থেকেও দৃঢ়। পা দিয়ে মারালেও এরা বেঁচে যায়। এমন কোনও জিনিস নেই যা এদের খাদ্য নয়। পৃথিবীর প্রায় সর্বত্রই এরা বিরাজমান।
আরশোলা পৃথিবীর সবচেয়ে প্রাচীন কীট। এদের মতো অদ্ভূত কীট সম্ভবত দ্বিতীয় আর নেই। এরা ডাইনোসরদের থেকেও দৃঢ়। পা দিয়ে মারালেও এরা বেঁচে যায়। এমন কোনও জিনিস নেই যা এদের খাদ্য নয়। পৃথিবীর প্রায় সর্বত্রই এরা বিরাজমান।
আরশোলার একটি পা-কে শক্ত করে ধরে রাখুন। দেখবেন আরশোলা তার পা-টিকে শরীর থেকে ছিন্ন করে পালিয়ে যাবে। কারণ সেইস্থানে নতুন পা আবার সৃষ্টি হবে।
আরশোলার একটি পা-কে শক্ত করে ধরে রাখুন। দেখবেন আরশোলা তার পা-টিকে শরীর থেকে ছিন্ন করে পালিয়ে যাবে। কারণ সেইস্থানে নতুন পা আবার সৃষ্টি হবে।
প্রকৃতি এই বিচিত্র গুণ আরশোলাদের প্রদান করেছে শত্রুর হাত থেকে রক্ষা পাবার জন্য। এরকম আরও অনেক বিচিত্র গুণের অধিকারী হল আরশোলা।
প্রকৃতি এই বিচিত্র গুণ আরশোলাদের প্রদান করেছে শত্রুর হাত থেকে রক্ষা পাবার জন্য। এরকম আরও অনেক বিচিত্র গুণের অধিকারী হল আরশোলা।
নিজেকে বাঁচাবার এমন সব গুণ আরশোলার আছে যে পৃথিবীতে পরমাণু যুদ্ধ বাঁধলেও তারা বেঁচে থাকবে। আর সম্ভবত তাদের সঙ্গ দেবার জন্য ইঁদুররাও বেঁচে থাকবে। বিজ্ঞানীরা বলেন, আরশোলার ক্ষুদ্র শরীর বিশালাকায় ডাইনোসরদের তুলনায় ৩২ গুণ বেশি। মজবুত।
নিজেকে বাঁচাবার এমন সব গুণ আরশোলার আছে যে পৃথিবীতে পরমাণু যুদ্ধ বাঁধলেও তারা বেঁচে থাকবে। আর সম্ভবত তাদের সঙ্গ দেবার জন্য ইঁদুররাও বেঁচে থাকবে। বিজ্ঞানীরা বলেন, আরশোলার ক্ষুদ্র শরীর বিশালাকায় ডাইনোসরদের তুলনায় ৩২ গুণ বেশি। মজবুত।
এছাড়াও আরশোলারা নিজেদের শরীরকে আশ্চর্যজনকভাবে সংকুচিত করতে পারে। এইজন্য এরা সরু থেকে সরু ফাটলেও ঢুকে যেতে পারে, যেখানে কোনও শত্রুর পক্ষে ঢোকা অসম্ভব।
এছাড়াও আরশোলারা নিজেদের শরীরকে আশ্চর্যজনকভাবে সংকুচিত করতে পারে। এইজন্য এরা সরু থেকে সরু ফাটলেও ঢুকে যেতে পারে, যেখানে কোনও শত্রুর পক্ষে ঢোকা অসম্ভব।
সংকুচিত আরশোলাকে যদি আপনি জুতো দিয়ে মাড়িয়ে যান, তবুও সে প্রাণে বেঁচে যাবে। বিপদের সময় এক ধরনের আরশোলা সংকুচিত হয়ে এমন গোল হয়ে যায় যে দেখে মনে হয় কোনও গোলাকার বস্তু পড়ে রয়েছে।
সংকুচিত আরশোলাকে যদি আপনি জুতো দিয়ে মাড়িয়ে যান, তবুও সে প্রাণে বেঁচে যাবে। বিপদের সময় এক ধরনের আরশোলা সংকুচিত হয়ে এমন গোল হয়ে যায় যে দেখে মনে হয় কোনও গোলাকার বস্তু পড়ে রয়েছে।
পৃথিবীর কোন স্থানে আরশোলারা নেই? শুধুমাত্র আন্টার্কটিকা ছাড়া সম্পূর্ণ পৃথিবীতে রাজত্ব করছে আরশোলারা। অবশ্য সমস্ত কিছুকে জমিয়ে দেওয়া আন্টার্কটিকায় আরশোলারা তিনদিন পর্যন্ত বেঁচে থাকতে পারে। সর্বত্রই বসবাসের পিছনে এদের রহস্য হল যে এরা সব কিছুই হজম করতে সক্ষম।
পৃথিবীর কোন স্থানে আরশোলারা নেই? শুধুমাত্র আন্টার্কটিকা ছাড়া সম্পূর্ণ পৃথিবীতে রাজত্ব করছে আরশোলারা। অবশ্য সমস্ত কিছুকে জমিয়ে দেওয়া আন্টার্কটিকায় আরশোলারা তিনদিন পর্যন্ত বেঁচে থাকতে পারে। সর্বত্রই বসবাসের পিছনে এদের রহস্য হল যে এরা সব কিছুই হজম করতে সক্ষম।
তাদের ‘মেনু কার্ডে” এমন সব জিনিস রয়েছে যেগুলির কথা আপনারা ভাবতেও পারবেন না। যেমন—সাবান, দেওয়ালে সাঁটানো কাগজ, রঙ, ডাকটিকিট লাগানো আঠা, কাপড়, পুস্তকের বাঁধানো মলাট, টিভির ভেতরের তার, কী নয়। এছাড়াও আমরা যা খাই সেগুলোও তাদের পছন্দের মধ্যে রয়েছে। নদী-নালায় বসবাসকারী আরশোলারা সেখান থেকেই তাদের আহারের ব্যবস্থা করে থাকে।
তাদের ‘মেনু কার্ডে” এমন সব জিনিস রয়েছে যেগুলির কথা আপনারা ভাবতেও পারবেন না। যেমন—সাবান, দেওয়ালে সাঁটানো কাগজ, রঙ, ডাকটিকিট লাগানো আঠা, কাপড়, পুস্তকের বাঁধানো মলাট, টিভির ভেতরের তার, কী নয়। এছাড়াও আমরা যা খাই সেগুলোও তাদের পছন্দের মধ্যে রয়েছে। নদী-নালায় বসবাসকারী আরশোলারা সেখান থেকেই তাদের আহারের ব্যবস্থা করে থাকে।
আরশোলা পৃথিবীর সবচেয়ে প্রাচীন কীট। প্রায় ৩৫ কোটি বছর ধরে তারা এই পৃথিবীর বুকে রয়েছে। এরা নিজের চোখে বিশালাকায় ডাইনোসরদের জন্ম নিতে, পৃথিবীতে রাজত্ব করতে আর তারপর লুপ্ত হতে দেখেছে। যখন আমাদের পূর্বপুরুষরা ওহাতে আশ্রয় নিয়েছিল, আরশোলারাও সেখানে উপস্থিত ছিল।
আরশোলা পৃথিবীর সবচেয়ে প্রাচীন কীট। প্রায় ৩৫ কোটি বছর ধরে তারা এই পৃথিবীর বুকে রয়েছে। এরা নিজের চোখে বিশালাকায় ডাইনোসরদের জন্ম নিতে, পৃথিবীতে রাজত্ব করতে আর তারপর লুপ্ত হতে দেখেছে। যখন আমাদের পূর্বপুরুষরা ওহাতে আশ্রয় নিয়েছিল, আরশোলারাও সেখানে উপস্থিত ছিল।
বিজ্ঞানীদের মতে, আরশোলা আজকের হাজার হাজার কীটের পূর্বপুরুষ। আশ্চর্যের কথা হল, এই কোটি কোটি বছরেও আরশোলাদের মধ্যে নামমাত্র পরিবর্তন হয়েছে। শুধু এদের আকার কমেছে।
বিজ্ঞানীদের মতে, আরশোলা আজকের হাজার হাজার কীটের পূর্বপুরুষ। আশ্চর্যের কথা হল, এই কোটি কোটি বছরেও আরশোলাদের মধ্যে নামমাত্র পরিবর্তন হয়েছে। শুধু এদের আকার কমেছে।

India Population: চমকে ওঠা তথ্য সামনে এল! ভারতে পুরুষ নাকি মহিলা, কাদের সংখ্যা বেশি? কত তফাৎ? শুনলে চোখ কপালে উঠবে

চাঞ্চল্যকর তথ্য প্রকাশ্যে এল। ভারতে পুরুষ নাকি মহিলা, কাদের সংখ্যা বেশি জানেন কি? শুনলে অবাক হয়ে যাবেন প্রথমবার ভারতে পুরুষের থেকে বেড়েছে নারীর সংখ্যা।
চাঞ্চল্যকর তথ্য প্রকাশ্যে এল। ভারতে পুরুষ নাকি মহিলা, কাদের সংখ্যা বেশি জানেন কি? শুনলে অবাক হয়ে যাবেন প্রথমবার ভারতে পুরুষের থেকে বেড়েছে নারীর সংখ্যা।
এমনটাই উঠে এসেছে জাতীয় পরিবার এবং স্বাস্থ্য সমীক্ষায়। ২০২১ সালের ওই পরিসংখ্যান অনুযায়ী, প্রতি ১,০০০ জন পুরুষে ভারতে ১,২০০ জন মহিলা আছেন। সেইসঙ্গে ওই সমীক্ষায় দাবি করা হয়েছে, আর জনবিস্ফোরণের আশঙ্কা নেই ভারতে। জনসংখ্যার বয়সও কমছে না।
এমনটাই উঠে এসেছে জাতীয় পরিবার এবং স্বাস্থ্য সমীক্ষায়। ২০২১ সালের ওই পরিসংখ্যান অনুযায়ী, প্রতি ১,০০০ জন পুরুষে ভারতে ১,২০০ জন মহিলা আছেন। সেইসঙ্গে ওই সমীক্ষায় দাবি করা হয়েছে, আর জনবিস্ফোরণের আশঙ্কা নেই ভারতে। জনসংখ্যার বয়সও কমছে না।
২০২১ সালের নভেম্বর মাসে জাতীয় পরিবার এবং স্বাস্থ্য সমীক্ষার পঞ্চম পর্যায়ের তথ্য প্রকাশ করা হয়েছিল। পরিসংখ্যান অনুযায়ী, ১৯৯০ সালে ভারতে ১,০০০ জন পুরুষপিছু মহিলার সংখ্যা ছিল ৯২৭। ২০০৫-০৬ সালের জাতীয় পরিবার এবং স্বাস্থ্য সমীক্ষায় পুরুষ এবং মহিলার সংখ্যা সমান ছিল। অর্থাৎ প্রতি ১,০০০ জন মহিলায় পুরুষের সংখ্যা ছিল ১,০০০ জন।
২০২১ সালের নভেম্বর মাসে জাতীয় পরিবার এবং স্বাস্থ্য সমীক্ষার পঞ্চম পর্যায়ের তথ্য প্রকাশ করা হয়েছিল। পরিসংখ্যান অনুযায়ী, ১৯৯০ সালে ভারতে ১,০০০ জন পুরুষপিছু মহিলার সংখ্যা ছিল ৯২৭। ২০০৫-০৬ সালের জাতীয় পরিবার এবং স্বাস্থ্য সমীক্ষায় পুরুষ এবং মহিলার সংখ্যা সমান ছিল। অর্থাৎ প্রতি ১,০০০ জন মহিলায় পুরুষের সংখ্যা ছিল ১,০০০ জন।
কিন্তু ২০১৫-১৬ সালে জাতীয় পরিবার এবং স্বাস্থ্য সমীক্ষায় তা কিছুটা কমে গিয়েছিল। মহিলা এবং পুরুষের অনুপাত দাঁড়িয়েছিল ৯৯১:১০০০। এবার পুরুষদের টেক্কা দিয়েছেন মহিলারা। তার ফলে জাতীয় পরিবার এবং স্বাস্থ্য সমীক্ষা হোক বা আদমশুমারি - এই প্রথমবার কোনও পরিসংখ্যানে পুরুষদের নিরিখে নারীদের সংখ্যা বেশি হয়েছে।
কিন্তু ২০১৫-১৬ সালে জাতীয় পরিবার এবং স্বাস্থ্য সমীক্ষায় তা কিছুটা কমে গিয়েছিল। মহিলা এবং পুরুষের অনুপাত দাঁড়িয়েছিল ৯৯১:১০০০। এবার পুরুষদের টেক্কা দিয়েছেন মহিলারা। তার ফলে জাতীয় পরিবার এবং স্বাস্থ্য সমীক্ষা হোক বা আদমশুমারি – এই প্রথমবার কোনও পরিসংখ্যানে পুরুষদের নিরিখে নারীদের সংখ্যা বেশি হয়েছে।
তবে সেই তথ্য ‘স্যাম্পেল সার্ভে’-র (সমীক্ষা) ভিত্তিতে উঠে এসেছে। যে সমীক্ষা ২০১৯ সাল থেকে ২০২১ সালের মধ্যে করা হয়েছিল। দেশের ৭০৭ টি জেলার ৬৫০,০০০ জন বাড়িতে চালানো হয়েছিল সেই সমীক্ষা। দ্বিতীয় দফায় অরুণাচল প্রদেশ, চণ্ডীগড়, ছত্তিশগড়, হরিয়ানা, ঝাড়খণ্ড, মধ্যপ্রদেশ, দিল্লি, ওড়িশা, পুদুচেরি, পঞ্জাব, রাজস্থান, তামিলনাড়ু, উত্তরাখণ্ড এবং উত্তরপ্রদেশে সমীক্ষা হয়েছিল।
তবে সেই তথ্য ‘স্যাম্পেল সার্ভে’-র (সমীক্ষা) ভিত্তিতে উঠে এসেছে। যে সমীক্ষা ২০১৯ সাল থেকে ২০২১ সালের মধ্যে করা হয়েছিল। দেশের ৭০৭ টি জেলার ৬৫০,০০০ জন বাড়িতে চালানো হয়েছিল সেই সমীক্ষা। দ্বিতীয় দফায় অরুণাচল প্রদেশ, চণ্ডীগড়, ছত্তিশগড়, হরিয়ানা, ঝাড়খণ্ড, মধ্যপ্রদেশ, দিল্লি, ওড়িশা, পুদুচেরি, পঞ্জাব, রাজস্থান, তামিলনাড়ু, উত্তরাখণ্ড এবং উত্তরপ্রদেশে সমীক্ষা হয়েছিল।
তাই বৃহত্তর জনসংখ্যার ক্ষেত্রে আদৌও সেই তথ্য প্রযোজ্য কিনা, তা আদমশুমারির পরেই স্পষ্ট হবে। বিশেষজ্ঞদের মতে, সমীক্ষার ফলাফলে সেই তথ্য উঠে এলেও অনেক রাজ্য এবং কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের ক্ষেত্রেই সেই তথ্য মিলে যাওয়ার সম্ভাবনা বেশি।
তাই বৃহত্তর জনসংখ্যার ক্ষেত্রে আদৌও সেই তথ্য প্রযোজ্য কিনা, তা আদমশুমারির পরেই স্পষ্ট হবে। বিশেষজ্ঞদের মতে, সমীক্ষার ফলাফলে সেই তথ্য উঠে এলেও অনেক রাজ্য এবং কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের ক্ষেত্রেই সেই তথ্য মিলে যাওয়ার সম্ভাবনা বেশি।
জাতীয় স্বাস্থ্য মিশনের অধিকর্তা এবং কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রকের অতিরিক্ত সচিব বিকাশ শীল জানিয়েছিলেন, ‘পুরুষ ও নারীর অনুপাত এবং জন্মের সময় পুরুষ ও নারীর অনুপাত যে ভালো হয়েছে, তাও একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। আদমশুমারি থেকে আসল ছবিটা স্পষ্ট হলেও এই ফলাফলের দিকে তাকিয়ে বলতে পারি যে নারীর ক্ষমতায়নের আমাদের পদক্ষেপগুলি সঠিক দিকে অগ্রসর হচ্ছে।’
জাতীয় স্বাস্থ্য মিশনের অধিকর্তা এবং কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রকের অতিরিক্ত সচিব বিকাশ শীল জানিয়েছিলেন, ‘পুরুষ ও নারীর অনুপাত এবং জন্মের সময় পুরুষ ও নারীর অনুপাত যে ভালো হয়েছে, তাও একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। আদমশুমারি থেকে আসল ছবিটা স্পষ্ট হলেও এই ফলাফলের দিকে তাকিয়ে বলতে পারি যে নারীর ক্ষমতায়নের আমাদের পদক্ষেপগুলি সঠিক দিকে অগ্রসর হচ্ছে।’
উল্লেখ্য, গত সাত-আট বছরে জন্মের সময় পুরুষ এবং নারীর অনুপাত দাঁড়িয়েছে ১০০০:৯২৯-তে। তা থেকেই স্পষ্ট যে এখনও ছেলেদের প্রতি প্রাধান্য আছে। সেই পরিস্থিতিতেও পুরুষদের থেকে নারীদের সংখ্যা বৃদ্ধি পাওয়ায় (অবশ্যই সমীক্ষায়) আশাবাদী প্রশাসনিক মহল। তবে অনেকে স্মরণ করিয়ে দিচ্ছেন, নারী এবং পুরুষদের গড় আয়ুর মধ্যে ফারাক আছে।
উল্লেখ্য, গত সাত-আট বছরে জন্মের সময় পুরুষ এবং নারীর অনুপাত দাঁড়িয়েছে ১০০০:৯২৯-তে। তা থেকেই স্পষ্ট যে এখনও ছেলেদের প্রতি প্রাধান্য আছে। সেই পরিস্থিতিতেও পুরুষদের থেকে নারীদের সংখ্যা বৃদ্ধি পাওয়ায় (অবশ্যই সমীক্ষায়) আশাবাদী প্রশাসনিক মহল। তবে অনেকে স্মরণ করিয়ে দিচ্ছেন, নারী এবং পুরুষদের গড় আয়ুর মধ্যে ফারাক আছে।
ভারতীয় সেনসাসের ওয়েবসাইট অনুযায়ী, ২০১০-১৪ সালের মধ্যে পুরুষ এবং মহিলাদের গড় আয়ু ছিল ৬৬.৪ বছর এবং ৬৯.৬ বছর। তাই ভারতের ক্ষেত্রে জন্মের সময় পুরুষ ও নারীর অনুপাত অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
ভারতীয় সেনসাসের ওয়েবসাইট অনুযায়ী, ২০১০-১৪ সালের মধ্যে পুরুষ এবং মহিলাদের গড় আয়ু ছিল ৬৬.৪ বছর এবং ৬৯.৬ বছর। তাই ভারতের ক্ষেত্রে জন্মের সময় পুরুষ ও নারীর অনুপাত অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

বলুন তো HB, 2B 2H, 9H পেন্সিলের ‘H’ আর ‘B’-এর অর্থ কী…? ৯৯% মানুষই মাথা চুলকোচ্ছেন! আপনি জানেন?

জানলে অবাক লাগবে যে একটি পেন্সিল দিয়ে দাগ টেনে একটানা চলে যাওয়া সম্ভব প্রায় ৩৫ মাইল। এতটাই বিচিত্র এই ছোট্ট জিনিসটি। বস্তুত পড়াশোনার কাজ থেকে আঁকা, সেলাই সব ক্ষেত্রেই পেন্সিল নামক বস্তুটির কার্যকরিতা নিয়ে কোনও সন্দেহের অবকাশই নেই।
জানলে অবাক লাগবে যে একটি পেন্সিল দিয়ে দাগ টেনে একটানা চলে যাওয়া সম্ভব প্রায় ৩৫ মাইল। এতটাই বিচিত্র এই ছোট্ট জিনিসটি। বস্তুত পড়াশোনার কাজ থেকে আঁকা, সেলাই সব ক্ষেত্রেই পেন্সিল নামক বস্তুটির কার্যকরিতা নিয়ে কোনও সন্দেহের অবকাশই নেই।
কিন্তু এহেন পেন্সিলের গুণাগুণ আমরা কী সব জানি? বলুন তো লিখতে লিখতে হাত ব্যথা হয়ে যাবে, তারপরও পেন্সিল শেষ হবে না। কেন?
কিন্তু এহেন পেন্সিলের গুণাগুণ আমরা কী সব জানি? বলুন তো লিখতে লিখতে হাত ব্যথা হয়ে যাবে, তারপরও পেন্সিল শেষ হবে না। কেন?
পরীক্ষা করে দেখা গিয়েছে, একটি পেন্সিল দিয়ে প্রায় ৪৫ হাজার শব্দ লেখা যায়। দেখাই যাচ্ছে, পেন্সিলের অনেক গুণ। আবার পেন্সিল দিয়ে দাগ টেনে একটানা চলে যাওয়া সম্ভব প্রায় ৩৫ মাইল।
পরীক্ষা করে দেখা গিয়েছে, একটি পেন্সিল দিয়ে প্রায় ৪৫ হাজার শব্দ লেখা যায়। দেখাই যাচ্ছে, পেন্সিলের অনেক গুণ। আবার পেন্সিল দিয়ে দাগ টেনে একটানা চলে যাওয়া সম্ভব প্রায় ৩৫ মাইল।
এক হিসেবে দেখে গিয়েছে শুধু যুক্তরাষ্ট্রেই প্রতিবছর ২০০ কোটি পেন্সিল ব্যবহার করা হয়। আমাদের দেশে কতগুলো ব্যবহার হয়, তার সঠিক পরিসংখ্যান না থাকলেও ব্যবহারের পরিমাণ কম নয়। সেটা সব শিক্ষার্থীর হাতে হাতে পেন্সিল দেখে সহজেই অনুমান করা যায়। পেন্সিলেরও আছে রকমভেদ।
এক হিসেবে দেখে গিয়েছে শুধু যুক্তরাষ্ট্রেই প্রতিবছর ২০০ কোটি পেন্সিল ব্যবহার করা হয়। আমাদের দেশে কতগুলো ব্যবহার হয়, তার সঠিক পরিসংখ্যান না থাকলেও ব্যবহারের পরিমাণ কম নয়। সেটা সব শিক্ষার্থীর হাতে হাতে পেন্সিল দেখে সহজেই অনুমান করা যায়। পেন্সিলেরও আছে রকমভেদ।
পেন্সিলের এই রকমফের অনুযায়ী তাদের নাম ও হয় আলাদা আলাদা। অনেকেই হয়তো পেন্সিল ব্যবহার করেন কিন্তু কেন এই পেন্সিলকে কোনোটার লিড (Lead) বা শীষ নরম, কোনোটার শক্ত।
পেন্সিলের এই রকমফের অনুযায়ী তাদের নাম ও হয় আলাদা আলাদা। অনেকেই হয়তো পেন্সিল ব্যবহার করেন কিন্তু কেন এই পেন্সিলকে কোনোটার লিড (Lead) বা শীষ নরম, কোনোটার শক্ত।
আবার কোনোটা দিয়ে বেশি কালো টানা যায়, কোনোটায় দেওয়া যায় হালকা দাগ। লেখার সময়ও কোনও কোনও পেন্সিল কাগজে খসখস শব্দ করে। আর কিছু পেন্সিলে লেখা হয় সুন্দর, মসৃণ।
আবার কোনোটা দিয়ে বেশি কালো টানা যায়, কোনোটায় দেওয়া যায় হালকা দাগ। লেখার সময়ও কোনও কোনও পেন্সিল কাগজে খসখস শব্দ করে। আর কিছু পেন্সিলে লেখা হয় সুন্দর, মসৃণ।
পেন্সিলের দোষ-গুণের ভিত্তিতে পেন্সিলকে তিনটি প্রধান ভাগে ভাগ করা হয়। শীষ শক্ত হলে তাকে H (Hard) দিয়ে পেন্সিলের গায়ে দেখানো হয়। কোনো পেন্সিল দিয়ে কত কালো বা ঘন লেখা যাবে, তা প্রকাশ করতে ব্যবহার করা হয় B (Bold) দিয়ে।
পেন্সিলের দোষ-গুণের ভিত্তিতে পেন্সিলকে তিনটি প্রধান ভাগে ভাগ করা হয়। শীষ শক্ত হলে তাকে H (Hard) দিয়ে পেন্সিলের গায়ে দেখানো হয়। কোনো পেন্সিল দিয়ে কত কালো বা ঘন লেখা যাবে, তা প্রকাশ করতে ব্যবহার করা হয় B (Bold) দিয়ে।
পেন্সিলের দাগ যত মোটা হবে B-এর মাত্রাও তেমন বেড়ে হবে 2B, 3B, 4B, 5B। তবে এই H বা B-এর কোনও আদর্শ মান নেই। অর্থাৎ পেন্সিলের শীষ কত শক্ত ও এ দিয়ে কত ঘন লেখা যায়, তার মান সুনির্দিষ্ট নয়।
পেন্সিলের দাগ যত মোটা হবে B-এর মাত্রাও তেমন বেড়ে হবে 2B, 3B, 4B, 5B। তবে এই H বা B-এর কোনও আদর্শ মান নেই। অর্থাৎ পেন্সিলের শীষ কত শক্ত ও এ দিয়ে কত ঘন লেখা যায়, তার মান সুনির্দিষ্ট নয়।
আবার পেন্সিলটা কত সূক্ষ্ম ভাবে এবং সুন্দর ভাবে লিখবে, তা প্রকাশ করা হয় F (Fine Point) দিয়ে। পেন্সিলের শীষ যত শক্ত হবে, H-এর মাত্রাও বেড়ে 2H, 3H, 4H, 5H, 9H ইত্যাদি হবে।
আবার পেন্সিলটা কত সূক্ষ্ম ভাবে এবং সুন্দর ভাবে লিখবে, তা প্রকাশ করা হয় F (Fine Point) দিয়ে। পেন্সিলের শীষ যত শক্ত হবে, H-এর মাত্রাও বেড়ে 2H, 3H, 4H, 5H, 9H ইত্যাদি হবে।
আবার এর দাগ যত ঘন হবে B-এর মাত্রাও তেমন বেড়ে হবে 2B, 3B, 4B, 5B। তবে এই H বা B-এর কোনো আদর্শ মান নেই। অর্থাৎ পেন্সিলের শীষ কত শক্ত ও এ দিয়ে কত ঘন লেখা যায়, তার মান সুনির্দিষ্ট নয়।
আবার এর দাগ যত ঘন হবে B-এর মাত্রাও তেমন বেড়ে হবে 2B, 3B, 4B, 5B। তবে এই H বা B-এর কোনো আদর্শ মান নেই। অর্থাৎ পেন্সিলের শীষ কত শক্ত ও এ দিয়ে কত ঘন লেখা যায়, তার মান সুনির্দিষ্ট নয়।
একেকটি প্রতিষ্ঠান একেকভাবে শীষ বানায়। তবে যে কোনও প্রতিষ্ঠানের 2H থেকে 3H পেন্সিলের শীষ বেশি শক্ত হয়। লেখাপড়ার ক্ষেত্রে সাধারণভাবে আমরা ব্যবহার করি HB পেন্সিল। এর অর্থ হল পেন্সিলের শীষটি শক্ত এবং সেই সঙ্গে যথেষ্ট কালোও বটে। এই ধরণের পেন্সিলকে আদর্শ হিসেবে ধরা হয়।
একেকটি প্রতিষ্ঠান একেকভাবে শীষ বানায়। তবে যে কোনও প্রতিষ্ঠানের 2H থেকে 3H পেন্সিলের শীষ বেশি শক্ত হয়। লেখাপড়ার ক্ষেত্রে সাধারণভাবে আমরা ব্যবহার করি HB পেন্সিল। এর অর্থ হল পেন্সিলের শীষটি শক্ত এবং সেই সঙ্গে যথেষ্ট কালোও বটে। এই ধরণের পেন্সিলকে আদর্শ হিসেবে ধরা হয়।

Knowledge Story: উফ! এই গরমে গাছই বাঁচাবে, বলুন তো পৃথিবীর কোন দেশে সবচেয়ে বেশি গাছ আছে? অবিশ্বাস্য মনে হলেও এটাই সত্যি

বিজ্ঞানীরা গাছকে মানব জাতির সবচেয়ে উপকারী বন্ধু হিসেবে বর্ণনা করেন। অথচ উপকারীর উপযুক্ত মর্যাদা দেয়নি মানবকুল। নির্বিচারে গাছ ও বনাঞ্চল ধ্বংস আজ গোটা পৃথিবীকেই একটা খাদের কিনারায় এনে দাঁড় করিয়ে দিয়েছে।
বিজ্ঞানীরা গাছকে মানব জাতির সবচেয়ে উপকারী বন্ধু হিসেবে বর্ণনা করেন। অথচ উপকারীর উপযুক্ত মর্যাদা দেয়নি মানবকুল। নির্বিচারে গাছ ও বনাঞ্চল ধ্বংস আজ গোটা পৃথিবীকেই একটা খাদের কিনারায় এনে দাঁড় করিয়ে দিয়েছে।
পরিবেশের প্রত্যাঘাতে আজ বিশ্বের কোথাও নাভিশ্বাস ওঠা গরম আবার কোথাও প্রবল বন্যা। এই পরিস্থিতিতেও ঘুরে দাঁড়াতে আরও বেশী পরিবেশ বান্ধব হওয়ার কথা বলছেন বিজ্ঞানীরা।
পরিবেশের প্রত্যাঘাতে আজ বিশ্বের কোথাও নাভিশ্বাস ওঠা গরম আবার কোথাও প্রবল বন্যা। এই পরিস্থিতিতেও ঘুরে দাঁড়াতে আরও বেশী পরিবেশ বান্ধব হওয়ার কথা বলছেন বিজ্ঞানীরা।
পরিবেশ সুরক্ষায় আরও বেশী করে বৃক্ষ রোপণ প্রয়োজন বলে জানাচ্ছেন তাঁরা। এই প্রেক্ষিতেই জেনে নেওয়া যাক পৃথিবীতে বনাঞ্চল আছে কতটা? সবচেয়ে বেশি গাছ আছেই বা কোন দেশে?
পরিবেশ সুরক্ষায় আরও বেশী করে বৃক্ষ রোপণ প্রয়োজন বলে জানাচ্ছেন তাঁরা। এই প্রেক্ষিতেই জেনে নেওয়া যাক পৃথিবীতে বনাঞ্চল আছে কতটা? সবচেয়ে বেশি গাছ আছেই বা কোন দেশে?
ভূবিজ্ঞানীদের হিসেব বলছে পৃথিবীর প্রায় ১৯% অনুর্বর ভূমি এবং ১০% হিমবাহ দ্বারা ঢাকা। এর মধ্যে রয়েছে বালির টিলা, মরুভূমি,পাথুরে জমি এবং শুকনো লবণের অঞ্চল। বিশ্বের মোট বাসযোগ্য ভূপৃষ্ঠের প্রায় ৩৮% জুড়ে রয়েছে বনভূমি। এটি মোট ভূমি ভাগের ২৬% (আবাসের অযোগ্য এবং বাসযোগ্য এলাকা) এর সমান।
ভূবিজ্ঞানীদের হিসেব বলছে পৃথিবীর প্রায় ১৯% অনুর্বর ভূমি এবং ১০% হিমবাহ দ্বারা ঢাকা। এর মধ্যে রয়েছে বালির টিলা, মরুভূমি,পাথুরে জমি এবং শুকনো লবণের অঞ্চল। বিশ্বের মোট বাসযোগ্য ভূপৃষ্ঠের প্রায় ৩৮% জুড়ে রয়েছে বনভূমি। এটি মোট ভূমি ভাগের ২৬% (আবাসের অযোগ্য এবং বাসযোগ্য এলাকা) এর সমান।
ওয়ার্ল্ড ফরেস্ট ম্যাপ অনুসারে সবচেয়ে বেশি গাছের দেশ হল রাশিয়া। বিশ্বের বন মানচিত্র হল পৃথিবীর বিভিন্ন অংশের মোট বনভূমির একটি নীলনকশা। যে দেশে বনাঞ্চল যত বেশি, সে দেশে গাছ তত বেশি। রাশিয়ায় প্রায় ৮১৫ মিলিয়ন হেক্টর বনাঞ্চল রয়েছে, এটিই হল পৃথিবীতে সবচেয়ে বেশি গাছের দেশ।
ওয়ার্ল্ড ফরেস্ট ম্যাপ অনুসারে সবচেয়ে বেশি গাছের দেশ হল রাশিয়া। বিশ্বের বন মানচিত্র হল পৃথিবীর বিভিন্ন অংশের মোট বনভূমির একটি নীলনকশা। যে দেশে বনাঞ্চল যত বেশি, সে দেশে গাছ তত বেশি। রাশিয়ায় প্রায় ৮১৫ মিলিয়ন হেক্টর বনাঞ্চল রয়েছে, এটিই হল পৃথিবীতে সবচেয়ে বেশি গাছের দেশ।
কিন্তু পৃথিবীতে কত গাছ আছে? বিজ্ঞানীদের হিসেব বলছে পৃথিবীতে বর্তমানে প্রায় ৩.০৪ ট্রিলিয়ন গাছ রয়েছে। দক্ষিণ আমেরিকায় অবস্থিত আমাজন রেইনফরেস্ট প্রায় ৯.৮ মিলিয়ন বর্গ কিমি এলাকা নিয়ে রয়েছে।
কিন্তু পৃথিবীতে কত গাছ আছে? বিজ্ঞানীদের হিসেব বলছে পৃথিবীতে বর্তমানে প্রায় ৩.০৪ ট্রিলিয়ন গাছ রয়েছে। দক্ষিণ আমেরিকায় অবস্থিত আমাজন রেইনফরেস্ট প্রায় ৯.৮ মিলিয়ন বর্গ কিমি এলাকা নিয়ে রয়েছে।
এটিই বিশ্বের বৃহত্তম রেইনফরেস্ট বা অতিবৃষ্টির অরণ্য। এটি বিশ্বের মোট রেইনফরেস্টের এক তৃতীয়াংশ দখল করে আছে।
এটিই বিশ্বের বৃহত্তম রেইনফরেস্ট বা অতিবৃষ্টির অরণ্য। এটি বিশ্বের মোট রেইনফরেস্টের এক তৃতীয়াংশ দখল করে আছে।
এই রেইনফরেস্ট কলম্বিয়া, পেরু এবং ব্রাজিল সহ দক্ষিণ আমেরিকার ন’টি দেশে সমানভাবে বিস্তৃত। গবেষণায় দেখা গেছে যে, প্রাণী, গাছপালা এবং অন্যান্য জীবন্ত প্রাণী সহ পৃথিবীর জীববৈচিত্র্যের প্রায় ১০%ই রয়েছে আমাজন রেইনফরেস্টে।
এই রেইনফরেস্ট কলম্বিয়া, পেরু এবং ব্রাজিল সহ দক্ষিণ আমেরিকার ন’টি দেশে সমানভাবে বিস্তৃত। গবেষণায় দেখা গেছে যে, প্রাণী, গাছপালা এবং অন্যান্য জীবন্ত প্রাণী সহ পৃথিবীর জীববৈচিত্র্যের প্রায় ১০%ই রয়েছে আমাজন রেইনফরেস্টে।

Trending in India: বহুতল থেকে পড়ে গেল একরত্তি শিশু, তারপরই ঘটল মিরাকল! এই ভিডিও গোটা দেশে ঝড় তুলেছে

চেন্নাই: ভয়াবহ ভিডিও এল সামনে। ভিডিও দেখেই শিউরে উঠছেন অনেকেই। ৮ মাসের একরত্তি বহুক্ষণ টিনের ছাদের ঢালে ঝুলে রইল। পড়ে গিয়েছিল আরও উপর থেকে। এক চুল এদিক-ওদিক হলেই ঘটে যেতে পারত চরম ঘটনা! কিন্তু কথায় বলে, রাখ হরি মারে কে! বাস্তবে ঘটলও যেন তাই।

জানা গিয়েছে, চেন্নাইয়ের একটি আবাসনের চার তলা থেকে পড়ে গিয়েছিল আট মাসের ওই শিশু! আর পড়ে গিয়ে আটকে ছিল দোতলার টিনের কার্নিশে। সেই দৃশ্য দেখেই ছুটে আসেন আবাসিকরা। শিশুটিকে উদ্ধার করতে ঝাঁপিয়ে পড়লেন আবাসিকরা। রবিবার চেন্নাইয়ের আভাদি এলাকার একটি আবাসনে এই ঘটনাটি ঘটেছে।

আরও পড়ুন: লটারিতে এক কোটি টাকা জিতলে ট্যাক্স কেটে হাতে কত পাওয়া যায়? জেনে নিন

ঘটনার একটি ভিডিও ইতিমধ্যেই সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছে। যদিও ভিডিওটির সত্যতা যাচাই করে দেখেনি News 18 Bangla ডিজিটাল। কিন্তু কীভাবে ঘটল এমন ঘটনা? জানা গিয়েছে, ছোট্ট শিশুটিকে তার মা রম্যা বারান্দায় দুধ খাওয়াচ্ছিলেন। সেই সময়ই কোনও ক্রমে ফসকে যায় শিশুটি।

পুলিশ সূত্রের খবর, মা যখন দুধ খাওয়াচ্ছিলেন তখনই বাচ্চাটি পড়ে যায়। ভিডিও এবং উদ্ধারের ঘটনাটি সত্যি বলেই জানিয়েছে পুলিশ। তবে তাঁরা কোনও আনুষ্ঠানিক অভিযোগ পাননি। শিশুটি সুস্থ আছে বলে জানা গিয়েছে। তবে, ওই ঘটনার ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় রীতিমতো ঝড় তুলেছে।