Category Archives: ব্যবসা-বাণিজ্য

মহিলারা কীভাবে আর্থিক সমস্যার মুখোমুখি হন? রিপোর্টে উঠে চাঞ্চল্যকর তথ্য

আন্তর্জাতিক মাতৃ দিবসের তারিখ হল ১২ মে। মাতৃ দিবস পালনের মধ্যেই রিপোর্টে উঠে এল মহিলাদের সঞ্চয় সংক্রান্ত চাঞ্চল্যকর তথ্য। এনটাইটেলড সলিউশন জরুরি সঞ্চয় সংক্রান্ত বিষয়ে নারীদের, বিশেষ করে ব্লু-কলার পেশায় যাঁরা আর্থিক চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হচ্ছেন, সেগুলির সমালোচনামূলক এক পর্যালোচনা প্রকাশ্যে এনেছে৷
আন্তর্জাতিক মাতৃ দিবসের তারিখ হল ১২ মে। মাতৃ দিবস পালনের মধ্যেই রিপোর্টে উঠে এল মহিলাদের সঞ্চয় সংক্রান্ত চাঞ্চল্যকর তথ্য। এনটাইটেলড সলিউশন জরুরি সঞ্চয় সংক্রান্ত বিষয়ে নারীদের, বিশেষ করে ব্লু-কলার পেশায় যাঁরা আর্থিক চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হচ্ছেন, সেগুলির সমালোচনামূলক এক পর্যালোচনা প্রকাশ্যে এনেছে৷
ফলাফলগুলি মহিলাদের আর্থিক নিরাপত্তাকে বাধাগ্রস্ত করার উল্লেখযোগ্য প্রতিবন্ধকতার উপর আলোকপাত করে এবং এই চাপের সমস্যাগুলি মোকাবিলায় গ্রহণীয় হস্তক্ষেপের প্রয়োজনীয়তার উপর জোর দেয়।
ফলাফলগুলি মহিলাদের আর্থিক নিরাপত্তাকে বাধাগ্রস্ত করার উল্লেখযোগ্য প্রতিবন্ধকতার উপর আলোকপাত করে এবং এই চাপের সমস্যাগুলি মোকাবিলায় গ্রহণীয় হস্তক্ষেপের প্রয়োজনীয়তার উপর জোর দেয়।
এনটাইটেলড সলিউশন দ্বারা পরিচালিত সার্ভে, জরুরি তহবিল সম্পর্কে মহিলাদের অনিশ্চয়তার বিষয়ে বেশ কয়েকটি মূল ফলাফল তুলে ধরেছে। উত্তরদাতাদের মধ্যে, প্রায় ৬০% প্রাথমিক কারণ হিসাবে অপ্রত্যাশিত ব্যয়, স্বাস্থ্য খরচ এবং শিশুদের শিক্ষার ফি উল্লেখ করে জরুরি অবস্থার জন্য পর্যাপ্ত তহবিল থাকার বিষয়ে অনিশ্চয়তা প্রকাশ করেছেন।
এনটাইটেলড সলিউশন দ্বারা পরিচালিত সার্ভে, জরুরি তহবিল সম্পর্কে মহিলাদের অনিশ্চয়তার বিষয়ে বেশ কয়েকটি মূল ফলাফল তুলে ধরেছে। উত্তরদাতাদের মধ্যে, প্রায় ৬০% প্রাথমিক কারণ হিসাবে অপ্রত্যাশিত ব্যয়, স্বাস্থ্য খরচ এবং শিশুদের শিক্ষার ফি উল্লেখ করে জরুরি অবস্থার জন্য পর্যাপ্ত তহবিল থাকার বিষয়ে অনিশ্চয়তা প্রকাশ করেছেন।
জরুরি সঞ্চয়ের গুরুত্ব স্বীকার করা সত্ত্বেও, সংখ্যাগরিষ্ঠরা এই ধরনের তহবিল তৈরি এবং রক্ষণাবেক্ষণের ক্ষেত্রে চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হয়েছেন। শুধুমাত্র একটি ছোট শতাংশ তাঁদের মাসিক আয়ের ৩৫%-এর বেশি সঞ্চয় করতে সক্ষম হয়েছেন।
জরুরি সঞ্চয়ের গুরুত্ব স্বীকার করা সত্ত্বেও, সংখ্যাগরিষ্ঠরা এই ধরনের তহবিল তৈরি এবং রক্ষণাবেক্ষণের ক্ষেত্রে চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হয়েছেন। শুধুমাত্র একটি ছোট শতাংশ তাঁদের মাসিক আয়ের ৩৫%-এর বেশি সঞ্চয় করতে সক্ষম হয়েছেন।
এই সার্ভে নারী ও পুরুষদের মধ্যে জরুরি তহবিল সম্পর্কিত উপলব্ধি এবং আচরণের উল্লেখযোগ্য পার্থক্যও প্রকাশ করেছে। আর্থিক ক্ষমতায়নের উদ্যোগে লিঙ্গ-সংবেদনশীল হস্তক্ষেপের প্রয়োজনীয়তা মাথায় রাখলে মহিলারা প্রায়ই তাঁদের পরিবারের মধ্যে আর্থিক স্বায়ত্তশাসন সম্পর্কিত বৃহত্তর চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হন দেখা গিয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে তিনটি প্রধান আর্থিক চ্যালেঞ্জ।
এই সার্ভে নারী ও পুরুষদের মধ্যে জরুরি তহবিল সম্পর্কিত উপলব্ধি এবং আচরণের উল্লেখযোগ্য পার্থক্যও প্রকাশ করেছে। আর্থিক ক্ষমতায়নের উদ্যোগে লিঙ্গ-সংবেদনশীল হস্তক্ষেপের প্রয়োজনীয়তা মাথায় রাখলে মহিলারা প্রায়ই তাঁদের পরিবারের মধ্যে আর্থিক স্বায়ত্তশাসন সম্পর্কিত বৃহত্তর চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হন দেখা গিয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে তিনটি প্রধান আর্থিক চ্যালেঞ্জ।
তিনটি প্রধান আর্থিক চ্যালেঞ্জ -এই অনিশ্চয়তার নেপথ্য কারণগুলি বহুমুখী ছিল। আর্থ-সামাজিক অসুবিধা, ব্লু-কলার চাকরি থেকে কম আয় এবং আর্থিক সংস্থানগুলিতে সীমিত অ্যাক্সেস প্রাথমিক বাধা হিসাবে আবির্ভূত হয়েছে। উপরন্তু, আন্তঃ-গৃহস্থালি গতিশীলতা, যার মধ্যে স্বামীদের আয় নিয়ন্ত্রণ করা এবং আর্থিক সিদ্ধান্ত নিয়ে বিরোধ, নারীদের জরুরি অবস্থার জন্য সঞ্চয় করার ক্ষমতাকে আরও বাধাগ্রস্ত করে।
তিনটি প্রধান আর্থিক চ্যালেঞ্জ –
এই অনিশ্চয়তার নেপথ্য কারণগুলি বহুমুখী ছিল। আর্থ-সামাজিক অসুবিধা, ব্লু-কলার চাকরি থেকে কম আয় এবং আর্থিক সংস্থানগুলিতে সীমিত অ্যাক্সেস প্রাথমিক বাধা হিসাবে আবির্ভূত হয়েছে। উপরন্তু, আন্তঃ-গৃহস্থালি গতিশীলতা, যার মধ্যে স্বামীদের আয় নিয়ন্ত্রণ করা এবং আর্থিক সিদ্ধান্ত নিয়ে বিরোধ, নারীদের জরুরি অবস্থার জন্য সঞ্চয় করার ক্ষমতাকে আরও বাধাগ্রস্ত করে।
এনটাইটেলড সলিউশনের সহ-প্রতিষ্ঠাতা এবং সিইও অংশুল খুরানা এই বিষয়ে জানিয়েছেন যে, "এনটাইটেলড সলিউশনস নারীদের, বিশেষ করে ব্লু-কলার পেশায় যাঁরা আর্থিক চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হন, তা মোকাবিলা করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। বিস্তৃত সমাধান প্রদান করে এবং আর্থিক ক্ষমতায়নকে উৎসাহিত করার মাধ্যমে, আমরা নারী এবং তাঁদের পরিবারের আর্থিক মঙ্গলকে উন্নত করার লক্ষ্য রাখি।"
এনটাইটেলড সলিউশনের সহ-প্রতিষ্ঠাতা এবং সিইও অংশুল খুরানা এই বিষয়ে জানিয়েছেন যে, “এনটাইটেলড সলিউশনস নারীদের, বিশেষ করে ব্লু-কলার পেশায় যাঁরা আর্থিক চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হন, তা মোকাবিলা করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। বিস্তৃত সমাধান প্রদান করে এবং আর্থিক ক্ষমতায়নকে উৎসাহিত করার মাধ্যমে, আমরা নারী এবং তাঁদের পরিবারের আর্থিক মঙ্গলকে উন্নত করার লক্ষ্য রাখি।”
কীভাবে আর্থিকভাবে শক্তিশালী হওয়া যায় -এনটাইটেলড সলিউশন মহিলাদের এই চ্যালেঞ্জগুলি কাটিয়ে উঠতে সাহায্য করার জন্য বিভিন্ন প্রস্তাব দিচ্ছে। উপযোগী আর্থিক স্বাক্ষরতা প্রশিক্ষণ, অন-গ্রাউন্ড টিমের মাধ্যমে সহজলভ্য ব্যাঙ্কিং পরিষেবা এবং আন্তঃ-গৃহস্থালি পরিস্থিতি মোকাবিলার লক্ষ্যে বিভিন্ন শিক্ষা কার্যক্রম প্রস্তাবিত পদ্ধতির মধ্যে রয়েছে।
কীভাবে আর্থিকভাবে শক্তিশালী হওয়া যায় –
এনটাইটেলড সলিউশন মহিলাদের এই চ্যালেঞ্জগুলি কাটিয়ে উঠতে সাহায্য করার জন্য বিভিন্ন প্রস্তাব দিচ্ছে। উপযোগী আর্থিক স্বাক্ষরতা প্রশিক্ষণ, অন-গ্রাউন্ড টিমের মাধ্যমে সহজলভ্য ব্যাঙ্কিং পরিষেবা এবং আন্তঃ-গৃহস্থালি পরিস্থিতি মোকাবিলার লক্ষ্যে বিভিন্ন শিক্ষা কার্যক্রম প্রস্তাবিত পদ্ধতির মধ্যে রয়েছে।

 

Investment Tips: এই স্কিম থেকে মিলবে মাসে ৭৫ হাজার টাকা পেনশন, থাকবে ২২.৭৬ লক্ষ টাকা ব্যালেন্স !

SWP হল একটি জনপ্রিয় মিউচুয়াল ফান্ড, যার মাধ্যমে বিনিয়োগকারীরা প্রতি মাসে বিনিয়োগ করার পর একটি নির্দিষ্ট মাসিক আয় পান। এই স্কিমটি সিনিয়র সিটিজেনদের মধ্যে বেশি জনপ্রিয়, যাঁদের একটি মাসিক আয়/পেনশন প্রয়োজন। কারণ তাঁদের আয়ের উৎস সময়ের সঙ্গে সঙ্গে হ্রাস পেতে পারে। যদি বিচক্ষণতার সঙ্গে ব্যবহার করা হয়, তাহলে SWP শুধুমাত্র একটি মাসিক আয় প্রদান করে না, কর্পাসও বাড়াতে পারে।
SWP হল একটি জনপ্রিয় মিউচুয়াল ফান্ড, যার মাধ্যমে বিনিয়োগকারীরা প্রতি মাসে বিনিয়োগ করার পর একটি নির্দিষ্ট মাসিক আয় পান। এই স্কিমটি সিনিয়র সিটিজেনদের মধ্যে বেশি জনপ্রিয়, যাঁদের একটি মাসিক আয়/পেনশন প্রয়োজন। কারণ তাঁদের আয়ের উৎস সময়ের সঙ্গে সঙ্গে হ্রাস পেতে পারে। যদি বিচক্ষণতার সঙ্গে ব্যবহার করা হয়, তাহলে SWP শুধুমাত্র একটি মাসিক আয় প্রদান করে না, কর্পাসও বাড়াতে পারে।
রিটার্নের হার যে পেনশন উত্তোলন করছেন তার থেকে বেশি হলে এটি করা যেতে পারে। যেমন, কেউ যদি তাঁর বিনিয়োগের উপর ১০ শতাংশ বার্ষিক রিটার্ন অর্জন করেন এবং ৭ শতাংশ টাকা উত্তোলন করে, তাহলে ভাল পরিমাণ পেনশন তোলার পরেও সেই তহবিল বৃদ্ধি পাবে।
রিটার্নের হার যে পেনশন উত্তোলন করছেন তার থেকে বেশি হলে এটি করা যেতে পারে। যেমন, কেউ যদি তাঁর বিনিয়োগের উপর ১০ শতাংশ বার্ষিক রিটার্ন অর্জন করেন এবং ৭ শতাংশ টাকা উত্তোলন করে, তাহলে ভাল পরিমাণ পেনশন তোলার পরেও সেই তহবিল বৃদ্ধি পাবে।
জেনে নেওয়া যাক বিগত এক দশকে শীর্ষস্থানীয় কিছু SWP ফান্ড সম্পর্কে -
জেনে নেওয়া যাক বিগত এক দশকে শীর্ষস্থানীয় কিছু SWP ফান্ড সম্পর্কে –
Quant Absolute Fund - Growth Option - Regular Plan -এটি চার্টের শীর্ষে থাকার জন্য বিগত ১০ বছরে ১৭.১৩ শতাংশের CAGR দিয়েছে। এখানে, আমরা শীর্ষ ৭টি SWP মিউচুয়াল ফান্ডের তালিকা দিচ্ছি যেগুলি ৫০ লক্ষ টাকার একক বিনিয়োগে প্রত্যেককে ৭৫,০০০ টাকা মাসিক পেনশন দিয়েছে এবং এর পরেও বিনিয়োগকারীর কাছে রয়েছে ৭৫,০০০ টাকার ১২০টি কিস্তি (মোট ৯০ লক্ষ টাকা) তোলার পরে ২২.৭৬ লক্ষ টাকার ব্যালেন্স।
Quant Absolute Fund – Growth Option – Regular Plan –
এটি চার্টের শীর্ষে থাকার জন্য বিগত ১০ বছরে ১৭.১৩ শতাংশের CAGR দিয়েছে। এখানে, আমরা শীর্ষ ৭টি SWP মিউচুয়াল ফান্ডের তালিকা দিচ্ছি যেগুলি ৫০ লক্ষ টাকার একক বিনিয়োগে প্রত্যেককে ৭৫,০০০ টাকা মাসিক পেনশন দিয়েছে এবং এর পরেও বিনিয়োগকারীর কাছে রয়েছে ৭৫,০০০ টাকার ১২০টি কিস্তি (মোট ৯০ লক্ষ টাকা) তোলার পরে ২২.৭৬ লক্ষ টাকার ব্যালেন্স।
ICICI Prudential Equity & Debt Fund - Growth -২ নং পজিশনে থাকা ফান্ডটির বার্ষিক রিটার্ন ১৬.৮৮ শতাংশ। বিগত ১০ বছরে প্রতিটি ৭৫,০০০ টাকার ১২০টি কিস্তির পরে, এই স্কিমে বিনিয়োগের সঙ্গে এখনও তহবিলে ব্যালেন্স হিসাবে ২০,৫৫,০৭৯ টাকা রয়েছে৷
ICICI Prudential Equity & Debt Fund – Growth –
২ নং পজিশনে থাকা ফান্ডটির বার্ষিক রিটার্ন ১৬.৮৮ শতাংশ। বিগত ১০ বছরে প্রতিটি ৭৫,০০০ টাকার ১২০টি কিস্তির পরে, এই স্কিমে বিনিয়োগের সঙ্গে এখনও তহবিলে ব্যালেন্স হিসাবে ২০,৫৫,০৭৯ টাকা রয়েছে৷
DSP Equity & Bond Fund- Regular Plan - Growth -৩ নম্বর অবস্থানে থাকা ফান্ডটি ১০ বছরের মেয়াদে ১৬.২১ শতাংশ রিটার্ন দিয়েছে। ৫০ লক্ষ টাকা বিনিয়োগের পরে সেই সময়ের মধ্যে ৭৫,০০০ টাকা মাসিক পেনশন উত্তোলনের পরেও অ্যাকাউন্টে এখনও ১৪,৯১,৬০৪ টাকা রয়েছে৷
DSP Equity & Bond Fund- Regular Plan – Growth –
৩ নম্বর অবস্থানে থাকা ফান্ডটি ১০ বছরের মেয়াদে ১৬.২১ শতাংশ রিটার্ন দিয়েছে। ৫০ লক্ষ টাকা বিনিয়োগের পরে সেই সময়ের মধ্যে ৭৫,০০০ টাকা মাসিক পেনশন উত্তোলনের পরেও অ্যাকাউন্টে এখনও ১৪,৯১,৬০৪ টাকা রয়েছে৷
Canara Robeco Equity Hybrid Fund - Regular Plan - Growth Option -ফান্ডটি বিগত ১০ বছরে ১৬.১৩ শতাংশ বার্ষিক রিটার্ন দিয়েছে। ৫০ লক্ষ টাকা বিনিয়োগের পরে প্রতিটি ৭৫,০০০ টাকার ১২০টি কিস্তি তোলার পরে, এখনও বিনিয়োগকারীর অ্যাকাউন্টে ১৪,৩১,১১০ টাকা রয়েছে৷
Canara Robeco Equity Hybrid Fund – Regular Plan – Growth Option –
ফান্ডটি বিগত ১০ বছরে ১৬.১৩ শতাংশ বার্ষিক রিটার্ন দিয়েছে। ৫০ লক্ষ টাকা বিনিয়োগের পরে প্রতিটি ৭৫,০০০ টাকার ১২০টি কিস্তি তোলার পরে, এখনও বিনিয়োগকারীর অ্যাকাউন্টে ১৪,৩১,১১০ টাকা রয়েছে৷
HDFC Hybrid Equity Fund - Growth Plan -এটি ১০ বছরের মেয়াদে ১৬.০৯ শতাংশ রিটার্ন দিয়েছে। বিনিয়োগকারী, ১০ বছরের জন্য তার মাসিক পেনশন থেকে ৭৫,০০০ টাকা তোলার পরে, এখনও ১৩,৯৮,৩৮৫ টাকা বাকি আছে৷
HDFC Hybrid Equity Fund – Growth Plan –
এটি ১০ বছরের মেয়াদে ১৬.০৯ শতাংশ রিটার্ন দিয়েছে। বিনিয়োগকারী, ১০ বছরের জন্য তার মাসিক পেনশন থেকে ৭৫,০০০ টাকা তোলার পরে, এখনও ১৩,৯৮,৩৮৫ টাকা বাকি আছে৷
HSBC Aggressive Hybrid Fund - Regular Growth -HSBC থেকে মিউচুয়াল ফান্ড ১০ বছরের মেয়াদে ১৫.৪৫ শতাংশ রিটার্ন দিয়েছে। ১২০ মাসের জন্য মাসিক পেনশনে ৭৫,০০০ টাকা তোলার পরেও বিনিয়োগকারীর কাছে ৯,১১,০৩৮ টাকার ব্যালেন্স রয়েছে৷
HSBC Aggressive Hybrid Fund – Regular Growth –
HSBC থেকে মিউচুয়াল ফান্ড ১০ বছরের মেয়াদে ১৫.৪৫ শতাংশ রিটার্ন দিয়েছে। ১২০ মাসের জন্য মাসিক পেনশনে ৭৫,০০০ টাকা তোলার পরেও বিনিয়োগকারীর কাছে ৯,১১,০৩৮ টাকার ব্যালেন্স রয়েছে৷

Spine Gourd Cultivation: মোটা আয়ের হাতছানি! ধান, পাট ছেড়ে কাঁকরোল চাষে মজেছেন কৃষকরা

উত্তর ২৪ পরগনা: ধান বা অন্যান্য সবজি চাষ ছেড়ে এখন কাঁকরোল চাষের ঢেউ নেমেছে বাদুড়িয়ায়। তাতে কৃষকদের লাভের পরিমাণ বেড়েছে। ফলে ঋতুভিত্তিক চাষের প্রথা ক্রমশই কমছে এই এলাকায়।

গ্রীষ্মকালীন পুষ্টিকর সবজির মধ্যে অন্যতম কাঁকরোল। যেমন সুস্বাদু তেমনই পুষ্টিগুণেও ভরপুর এই ফসল। এই সবজিটি গ্রীষ্মকালে বাজারে বহুল প্রচলিত। তবে বসিরহাটের বাদুড়িয়ার চাষিরা চিরাচরিত ঋতুভিত্তিক চাষ প্রথা ছেড়ে এখন কাঁকরোল চাষে জোর দিচ্ছেন। সবজি ক্ষেতে গেলে দেখা যাবে বাগান ভর্তি সবুজ কাঁকরোল গাছের সমাহার। মাচার উপর শতাংশে গাছের নিচে শোভা পাচ্ছে পরের পর কাঁকরোল।

আরও পড়ুন: এই গ্রামে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে ভোট দিতে যেতে হয়

ধান, পাটের ঋতুভিত্তিক চাষে খরচ ও পরিশ্রম অনেকটাই বেশি থাকে। সেখানে কাঁকরোল চাষে একবার চারা গাছ রোপন করলে বহুদিন ধরে ফল পাওয়া যায়। হাইব্রিড প্রজাতির কাঁকরোলের ফলন ভাল হওয়ায় আয়‌ও ভাল হচ্ছে কৃষকদের। হাইব্রিড জাতের কাঁকরোল চাষে কৃষিতে ভাল ফলন ধরেছে। কৃষকরা গ্রীষ্মকালীন সবজি কাঁকরোল চাষ করে ভাল দাম পাচ্ছেন। অধিকাংশ জমিতেই মাচায় চাষ করা হয়েছে।

সবচেয়ে বড় সুবিধা হল, সব ধরনের মাটিতেই কাঁকরোল চাষ করা যায়। তবে দো-আঁশ, এঁটেল-দো-আঁশ মাটি চাষের জন্য বেশি উপযুক্ত। জল জমে না, উঁচু বা মাঝারি উঁচু জমি এই চাষের জন্য দরকার। চাষের আগে মাটি ঝুরঝুরে করে নিতে হবে। এরপর চাষের জমিতে প্রয়োজনীয় মাপের মাচা তৈরি করতে হবে। এরাম কতগুলো সহজ বিষয়ে মাথায় রাখলে কাঁকরোল চাষ করে আপনার ভাল আয় হতে পারে।

জুলফিকার মোল্যা

Investment Tips: কোথায় টাকা রাখলে ১৫-১৬% রিটার্ন আসবে ? টাকা নিয়ে আর কোনও চিন্তা নেই

মিউচুয়াল ফান্ডে কোনও নির্দিষ্ট রিটার্ন নেই। তবে ডেট হাইব্রিড ফান্ডে প্রায় ৮% - ১০%, ইক্যুইটি হাইব্রিড ফান্ডে প্রায় ১০% - ১২% এবং ডাইভারসিটি ইক্যুইটি ফান্ডে এ ১২% -১৫% রিটার্ন আশা করা যেতে পারে, যদি বিনিয়োগের জন্য হাতে দীর্ঘ সময় থাকে।
মিউচুয়াল ফান্ডে কোনও নির্দিষ্ট রিটার্ন নেই। তবে ডেট হাইব্রিড ফান্ডে প্রায় ৮% – ১০%, ইক্যুইটি হাইব্রিড ফান্ডে প্রায় ১০% – ১২% এবং ডাইভারসিটি ইক্যুইটি ফান্ডে এ ১২% -১৫% রিটার্ন আশা করা যেতে পারে, যদি বিনিয়োগের জন্য হাতে দীর্ঘ সময় থাকে।
কোনও বিনিয়োগের সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে, এটা বোঝা গুরুত্বপূর্ণ যে হাইব্রিড তহবিলগুলি ঋণ এবং ইক্যুইটি তহবিলের মধ্যবর্তী ঝুঁকির স্পেকট্রামের মধ্যে পড়ে। যদিও তারা সাধারণত ডেট ফান্ডের তুলনায় বেশি রিটার্ন দেয়, তারা বেশি ঝুঁকি বহন করে।
কোনও বিনিয়োগের সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে, এটা বোঝা গুরুত্বপূর্ণ যে হাইব্রিড তহবিলগুলি ঋণ এবং ইক্যুইটি তহবিলের মধ্যবর্তী ঝুঁকির স্পেকট্রামের মধ্যে পড়ে। যদিও তারা সাধারণত ডেট ফান্ডের তুলনায় বেশি রিটার্ন দেয়, তারা বেশি ঝুঁকি বহন করে।
কিন্তু, ইক্যুইটি ফান্ডের চেয়ে নিরাপদ বলে মনে করা হয়। আবার আরেকটু খুঁটিয়ে দেখলে, মিউচুয়াল ফান্ডগুলি স্টক মার্কেটের ওঠা-নামা (ইক্যুইটি ফান্ডের জন্য) এবং রিটার্ন নির্ধারণের জন্য সুদের হারের গতিবিধির (ডেট ফান্ডের জন্য) উপরে নির্ভরতার কারণে ফিক্সড ডিপোজিটের তুলনায় স্বাভাবিকভাবেই বেশি ঝুঁকি নিয়ে থাকে। সে জন্য ইক্যুইটি বিনিয়োগে যাওয়ার আগে প্রতিদিনের খরচ এবং জরুরি অবস্থার জন্য তহবিলের একটি অংশ বরাদ্দ করার পরামর্শ দেওয়া হয়।
কিন্তু, ইক্যুইটি ফান্ডের চেয়ে নিরাপদ বলে মনে করা হয়। আবার আরেকটু খুঁটিয়ে দেখলে, মিউচুয়াল ফান্ডগুলি স্টক মার্কেটের ওঠা-নামা (ইক্যুইটি ফান্ডের জন্য) এবং রিটার্ন নির্ধারণের জন্য সুদের হারের গতিবিধির (ডেট ফান্ডের জন্য) উপরে নির্ভরতার কারণে ফিক্সড ডিপোজিটের তুলনায় স্বাভাবিকভাবেই বেশি ঝুঁকি নিয়ে থাকে। সে জন্য ইক্যুইটি বিনিয়োগে যাওয়ার আগে প্রতিদিনের খরচ এবং জরুরি অবস্থার জন্য তহবিলের একটি অংশ বরাদ্দ করার পরামর্শ দেওয়া হয়।
কারও যদি বিনিয়োগ করার জন্য একক পরিমাণ অঙ্কের টাকা থাকে, তাহলে সিস্টেমেটিক ইনভেস্টমেন্ট প্ল্যানের (SIP) পরিবর্তে সিস্টেমেটিক ট্রান্সফার প্ল্যানে (STP) যাওয়াই ভাল হবে। একটি ডেট হাইব্রিড তহবিলে বিনিয়োগ করা উচিত এবং ঝুঁকি প্রোফাইলিংয়ের ভিত্তিতে একটি ইক্যুইটি তহবিল বা ইক্যুইটি হাইব্রিড তহবিলে মাসিক স্থানান্তর করার নির্দেশ দিতে হবে। এটি বাজারের মেয়াদের অপেক্ষা না করেই আরও ভাল রিটার্ন দেবে।
কারও যদি বিনিয়োগ করার জন্য একক পরিমাণ অঙ্কের টাকা থাকে, তাহলে সিস্টেমেটিক ইনভেস্টমেন্ট প্ল্যানের (SIP) পরিবর্তে সিস্টেমেটিক ট্রান্সফার প্ল্যানে (STP) যাওয়াই ভাল হবে। একটি ডেট হাইব্রিড তহবিলে বিনিয়োগ করা উচিত এবং ঝুঁকি প্রোফাইলিংয়ের ভিত্তিতে একটি ইক্যুইটি তহবিল বা ইক্যুইটি হাইব্রিড তহবিলে মাসিক স্থানান্তর করার নির্দেশ দিতে হবে। এটি বাজারের মেয়াদের অপেক্ষা না করেই আরও ভাল রিটার্ন দেবে।
এসআইপি এমন একজন বিনিয়োগকারীর জন্য উপযুক্ত, যাঁর কোনও একক তহবিল নেই, কিন্তু, বিনিয়োগের জন্য নিয়মিত নগদ প্রবাহ রয়েছে। কারও যদি আয়ের নিয়মিত উৎস থাকে তাহলে তিনি ইক্যুইটি হাইব্রিড ফান্ড বা ডাইভারসিটি ইক্যুইটি ফান্ডে এসআইপির মাধ্যমে বিনিয়োগ করতে পারেন। এছাড়া অবশ্যই সমস্ত তহবিলে যথাযথ মনোনয়ন করতে হবে এবং এস্টেট পরিকল্পনার অংশ হিসাবে সমস্ত বিনিয়োগের জন্য একটি উইল প্রস্তুত করতে হবে।
এসআইপি এমন একজন বিনিয়োগকারীর জন্য উপযুক্ত, যাঁর কোনও একক তহবিল নেই, কিন্তু, বিনিয়োগের জন্য নিয়মিত নগদ প্রবাহ রয়েছে। কারও যদি আয়ের নিয়মিত উৎস থাকে তাহলে তিনি ইক্যুইটি হাইব্রিড ফান্ড বা ডাইভারসিটি ইক্যুইটি ফান্ডে এসআইপির মাধ্যমে বিনিয়োগ করতে পারেন। এছাড়া অবশ্যই সমস্ত তহবিলে যথাযথ মনোনয়ন করতে হবে এবং এস্টেট পরিকল্পনার অংশ হিসাবে সমস্ত বিনিয়োগের জন্য একটি উইল প্রস্তুত করতে হবে।

Hilsa Fish Price: বাজারে উঠেছে ইলিশ! দাম কত? শুনলে অজ্ঞান হয়ে পড়ে যাবেন… বাঙালির মাথায় হাত

গত বছর দেখা গিয়েছিল ৪০০ থেকে ৫০০ গ্রাম ইলিশ বিকোচ্ছে ৬০০ টাকা কেজি দরে। আর ৬০০ থেকে ৮০০ গ্রাম মাছ বিক্রি হচ্ছে ৮০০ টাকা কেজিতে। আর এক কেজি ওজনের মাছের দাম উঠেছে ১২০০ টাকা পর্যন্ত। তবে এবার যেন সব রেকর্ড ভেঙে গেল।
গত বছর দেখা গিয়েছিল ৪০০ থেকে ৫০০ গ্রাম ইলিশ বিকোচ্ছে ৬০০ টাকা কেজি দরে। আর ৬০০ থেকে ৮০০ গ্রাম মাছ বিক্রি হচ্ছে ৮০০ টাকা কেজিতে। আর এক কেজি ওজনের মাছের দাম উঠেছে ১২০০ টাকা পর্যন্ত। তবে এবার যেন সব রেকর্ড ভেঙে গেল।
আর হাজারে আটকে রইল না কিছু। সোজা চলে গেল লাখের ঘরে।
আর হাজারে আটকে রইল না কিছু। সোজা চলে গেল লাখের ঘরে।
চাঁদপুর সদর উপজেলার হরিণা ফেরিঘাট-সংলগ্ন মাছের আড়তে ৯০০ গ্রাম ওজনের ১ মন ইলিশ ১ লাখ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। বাজারদরের এমন পরিস্থিতি কেন?
চাঁদপুর সদর উপজেলার হরিণা ফেরিঘাট-সংলগ্ন মাছের আড়তে ৯০০ গ্রাম ওজনের ১ মন ইলিশ ১ লাখ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। বাজারদরের এমন পরিস্থিতি কেন?
একটু বৃষ্টির দেখা পেতে না পেতেই বাঙালির নজর ইলিশের দিকে। কবে পাওয়া যাবে, প্রিয় মাছ, সেদিকেই তাকিয়ে সবাই।
একটু বৃষ্টির দেখা পেতে না পেতেই বাঙালির নজর ইলিশের দিকে। কবে পাওয়া যাবে, প্রিয় মাছ, সেদিকেই তাকিয়ে সবাই।
এখন সবে মে। আর পুরোপুরি ইলিশের মরসুম শুরু হতে হতে সেই জুন-জুলাই।
এখন সবে মে। আর পুরোপুরি ইলিশের মরসুম শুরু হতে হতে সেই জুন-জুলাই।
নদীতে ইলিশ কম এবং আমদানি না থাকায় বাজারদরের এমন পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে বলেই জানাচ্ছেন ব্যবসায়ীরা।
নদীতে ইলিশ কম এবং আমদানি না থাকায় বাজারদরের এমন পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে বলেই জানাচ্ছেন ব্যবসায়ীরা।
তবে এই দাম কিন্তু বাংলাদেশে। এদেশে নয়।
তবে এই দাম কিন্তু বাংলাদেশে। এদেশে নয়।
মাছের রাজা ইলিশ। আর সেই ইলিশ মাছই বাজারে আসতে শুরু করেছে। কিন্তু অনেকেই সঠিক ইলিশ চিনতে ভুল করেন। ঠকে যান। জেনে নিন কীভাবে চিনবেন পদ্মার ইলিশ।
মাছের রাজা ইলিশ। আর সেই ইলিশ মাছই বাজারে আসতে শুরু করেছে। কিন্তু অনেকেই সঠিক ইলিশ চিনতে ভুল করেন। ঠকে যান। জেনে নিন কীভাবে চিনবেন পদ্মার ইলিশ।
পদ্মায় সাধারণত তিন রকমের ইলিশ পাওয়া যায়- পদ্মা ইলিশ, চন্দনা ইলিশ এবং গুর্তা ইলিশ। অন্যদিকে গঙ্গায় দুই ধরনের ইলিশ মেলে। খোকা ইলিশ ও ইলিশ। ছোট ইলিশগুলিকেই খোকা ইলিশ বলা হয়।
পদ্মায় সাধারণত তিন রকমের ইলিশ পাওয়া যায়- পদ্মা ইলিশ, চন্দনা ইলিশ এবং গুর্তা ইলিশ। অন্যদিকে গঙ্গায় দুই ধরনের ইলিশ মেলে। খোকা ইলিশ ও ইলিশ। ছোট ইলিশগুলিকেই খোকা ইলিশ বলা হয়।
তবে বাজারে গিয়ে অনেকেই অনেক সময়ই অনেকে পদ্মা আর গঙ্গার ইলিশের পার্থক্য করতে পারেন না। ফলে পদ্মার ইলিশ ভেবে গঙ্গার ইলিশ কিনে ঠকতে হয়। তাই সেই ভুল যাতে না হয় তার জন্য রইল ইলিশ চেনার উপায়।
তবে বাজারে গিয়ে অনেকেই অনেক সময়ই অনেকে পদ্মা আর গঙ্গার ইলিশের পার্থক্য করতে পারেন না। ফলে পদ্মার ইলিশ ভেবে গঙ্গার ইলিশ কিনে ঠকতে হয়। তাই সেই ভুল যাতে না হয় তার জন্য রইল ইলিশ চেনার উপায়।
গঙ্গা ও পদ্মার ইলিশের মধ্যে বাহ্যিক পার্থক্য হল গঙ্গার ইলিশের গায়ে সোনালি আভা থাকে এবং পদ্মার ইলিশের গায়ে থাকে এক ধরনের গোলাপি আভা।
গঙ্গা ও পদ্মার ইলিশের মধ্যে বাহ্যিক পার্থক্য হল গঙ্গার ইলিশের গায়ে সোনালি আভা থাকে এবং পদ্মার ইলিশের গায়ে থাকে এক ধরনের গোলাপি আভা।
ইলিশ মাছ রান্না করলেও তেল বার হয়। তবে তা স্বাস্থ্যের জন্য ভাল। ইলিশ মাছের তেল অসম্পৃক্ত চর্বি বা আনস্যাচুরেটেড ফ্যাটি অ্যাসিড, যা রক্তের কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে সহায়ক এবং রক্ত জমাট বাঁধার প্রবণতা কমাতে সাহায্য করে।
ইলিশ মাছ রান্না করলেও তেল বার হয়। তবে তা স্বাস্থ্যের জন্য ভাল। ইলিশ মাছের তেল অসম্পৃক্ত চর্বি বা আনস্যাচুরেটেড ফ্যাটি অ্যাসিড, যা রক্তের কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে সহায়ক এবং রক্ত জমাট বাঁধার প্রবণতা কমাতে সাহায্য করে।
সাধারণত দুই জায়গা থেকে ইলিশ মাছ আসে। সাগর থেকে আসে। যেমন দিঘার ইলিশ। আর বাংলাদেশের পদ্মা-মেঘনা থেকেও ইলিশ মাছ আনা হয়।
সাধারণত দুই জায়গা থেকে ইলিশ মাছ আসে। সাগর থেকে আসে। যেমন দিঘার ইলিশ। আর বাংলাদেশের পদ্মা-মেঘনা থেকেও ইলিশ মাছ আনা হয়।
ইলিশ মাছের মুখ যত সরু হয় স্বাদ তত বেশি। সেই সঙ্গে ইলিশ মাছের চোখও দেখে নিতে হয়। নীল, স্বচ্ছ কিংবা উজ্জ্বল চোখের ইলিশের সবসময় স্বাদ অনেক বেশি থাকে।
ইলিশ মাছের মুখ যত সরু হয় স্বাদ তত বেশি। সেই সঙ্গে ইলিশ মাছের চোখও দেখে নিতে হয়। নীল, স্বচ্ছ কিংবা উজ্জ্বল চোখের ইলিশের সবসময় স্বাদ অনেক বেশি থাকে।

Investment Tips: SWP-র নাম শুনেছেন? এখানে বিনিয়োগ করলে প্রতি মাসে অ্যাকাউন্টে ঢুকবে বিপুল টাকা

জিনিসপত্রের দাম নিয়ম করে বাড়ছে। পাল্লা দিয়ে কমছে ব্যাঙ্ক, পোস্ট অফিসে সুদের হার। এই পরিস্থিতিতে অবসরকালের জন্য আর্থিক পরিকল্পনা করা অত্যন্ত জরুরি। তবে শুধু মোটা টাকা জমানো নয়, সেই টাকা কীভাবে তোলা হবে সেই নিয়েও আগাম পরিকল্পনা ছকে রাখা দরকার।
জিনিসপত্রের দাম নিয়ম করে বাড়ছে। পাল্লা দিয়ে কমছে ব্যাঙ্ক, পোস্ট অফিসে সুদের হার। এই পরিস্থিতিতে অবসরকালের জন্য আর্থিক পরিকল্পনা করা অত্যন্ত জরুরি। তবে শুধু মোটা টাকা জমানো নয়, সেই টাকা কীভাবে তোলা হবে সেই নিয়েও আগাম পরিকল্পনা ছকে রাখা দরকার।
এ জন্য সিস্টেমেটিক উইথড্রয়াল প্ল্যানকে সেরা বিকল্প বলে মনে করেন স্ক্রিপবক্সের চিফ ইনভেস্টমেন্ট অফিসার অনুপ বনসল। তাঁর কথায়, ‘এটা সিস্টেমেটিক ইনভেস্টমেন্ট প্ল্যানের উল্টো। সিস্টেমেটিক উইথড্রয়াল প্ল্যানের সাহায্যে বিনিয়োগকারী নির্দিষ্ট সময় অন্তর জমা করা মোট টাকার একটা অংশ তুলতে পারেন’।
এ জন্য সিস্টেমেটিক উইথড্রয়াল প্ল্যানকে সেরা বিকল্প বলে মনে করেন স্ক্রিপবক্সের চিফ ইনভেস্টমেন্ট অফিসার অনুপ বনসল। তাঁর কথায়, ‘এটা সিস্টেমেটিক ইনভেস্টমেন্ট প্ল্যানের উল্টো। সিস্টেমেটিক উইথড্রয়াল প্ল্যানের সাহায্যে বিনিয়োগকারী নির্দিষ্ট সময় অন্তর জমা করা মোট টাকার একটা অংশ তুলতে পারেন’।
এটা কীভাবে কাজ করে? এসডব্লিউপি-তে বিনিয়োগকারীকে প্রথমে এক লপ্তে মোটা অঙ্কের টাকা বিনিয়োগ করতে হয়। তারপর সেখান থেকে তিনি নিয়মিত সময়ের ব্যবধানে নির্দিষ্ট অঙ্কের টাকা তুলতে পারেন। বিশেষজ্ঞরা বলেন, এসডব্লিউপি-র মাধ্যমে বিনিয়োগ নিরাপদ।
এটা কীভাবে কাজ করে? এসডব্লিউপি-তে বিনিয়োগকারীকে প্রথমে এক লপ্তে মোটা অঙ্কের টাকা বিনিয়োগ করতে হয়। তারপর সেখান থেকে তিনি নিয়মিত সময়ের ব্যবধানে নির্দিষ্ট অঙ্কের টাকা তুলতে পারেন। বিশেষজ্ঞরা বলেন, এসডব্লিউপি-র মাধ্যমে বিনিয়োগ নিরাপদ।
যাঁরা অবসর নিচ্ছেন বা প্রবীণ নাগরিক, মাসিক আয়ের একটা সহজ উৎস খুঁজছেন তাঁদের জন্য এসডব্লিউপি আদর্শ বিকল্প। বনসলের কথায়, ‘আমার মতে, অবসরকালীন আর্থিক পরিকল্পনায় সিস্টেমেটিক উইথড্রয়াল প্ল্যানের জুড়ি নেই’।
যাঁরা অবসর নিচ্ছেন বা প্রবীণ নাগরিক, মাসিক আয়ের একটা সহজ উৎস খুঁজছেন তাঁদের জন্য এসডব্লিউপি আদর্শ বিকল্প। বনসলের কথায়, ‘আমার মতে, অবসরকালীন আর্থিক পরিকল্পনায় সিস্টেমেটিক উইথড্রয়াল প্ল্যানের জুড়ি নেই’।
এসডব্লিউপি-র মাধ্যমে বিনিয়োগকারী প্রতি মাসে, তিন মাস অন্তর বা বছরে একবার নির্দিষ্ট অঙ্কের টাকা তুলতে পারেন। বনসাল বলছেন, ‘কিস্তিতে যে পরিমাণ টাকা তুলতে দেওয়া হয় তা একজনের খরচ চালানোর জন্য যথেষ্ট। তবে নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসের দাম বাড়ে, জীবনযাত্রার ধরনও বদলে যায়। সেই অনুযায়ী কিস্তির টাকা তোলার পরিমাণ বদলে নেওয়া যায়’।
এসডব্লিউপি-র মাধ্যমে বিনিয়োগকারী প্রতি মাসে, তিন মাস অন্তর বা বছরে একবার নির্দিষ্ট অঙ্কের টাকা তুলতে পারেন। বনসাল বলছেন, ‘কিস্তিতে যে পরিমাণ টাকা তুলতে দেওয়া হয় তা একজনের খরচ চালানোর জন্য যথেষ্ট। তবে নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসের দাম বাড়ে, জীবনযাত্রার ধরনও বদলে যায়। সেই অনুযায়ী কিস্তির টাকা তোলার পরিমাণ বদলে নেওয়া যায়’।
তবে প্রতি মাসে তোলা টাকার পরিমাণ নিয়ে সতর্ক থাকতে হবে। মোট মূলধনের উপর কত টাকা সুদ মিলছে সেটা মাথায় রাখতে হবে। যদি ৭ শতাংশ সুদ মেলে তাহলে মাসিক কিস্তিতে ৫ শতাংশ থেকে ৬ শতাংশের বেশি তোলাই বুদ্ধিমানের কাজ হবে।
তবে প্রতি মাসে তোলা টাকার পরিমাণ নিয়ে সতর্ক থাকতে হবে। মোট মূলধনের উপর কত টাকা সুদ মিলছে সেটা মাথায় রাখতে হবে। যদি ৭ শতাংশ সুদ মেলে তাহলে মাসিক কিস্তিতে ৫ শতাংশ থেকে ৬ শতাংশের বেশি তোলাই বুদ্ধিমানের কাজ হবে।
কারণ এর ফলে সঞ্চিত মূলধনে হাত পড়বে না। যাই হোক, আয় এবং খরচের তুলনা করেই মাসিক কিস্তির টাকা তোলার পরিমাণ ঠিক করা উচিত। এই প্রসঙ্গে বনসল বলছেন, ‘এটা কীভাবে একটা পরিবারের খরচ চালানোর জন্য বাজেট ঠিক করতে হয়, সে সম্পর্কে স্পষ্ট ধারণা দেয়’।
কারণ এর ফলে সঞ্চিত মূলধনে হাত পড়বে না। যাই হোক, আয় এবং খরচের তুলনা করেই মাসিক কিস্তির টাকা তোলার পরিমাণ ঠিক করা উচিত। এই প্রসঙ্গে বনসল বলছেন, ‘এটা কীভাবে একটা পরিবারের খরচ চালানোর জন্য বাজেট ঠিক করতে হয়, সে সম্পর্কে স্পষ্ট ধারণা দেয়’।
তাছাড়া চক্রবৃদ্ধিহারে সুদের সুবিধা পাওয়ার জন্যও এক লপ্তে মোটা টাকা তুলে নেওয়া উচিত নয় বলে মনে করেন বনসাল। তাঁর কথায়, ‘অবসরকালের জন্য এসডব্লিউপি একটা দুর্দান্ত বিকল্প। এ জন্য বিনিয়োগকারীকে প্রথমে মোটা অঙ্কের টাকা জমাতে হবে। তারপর সেখান থেকেই মাসিক আয়ের নিরাপদ রাস্তা খুঁজে নিতে পারবেন তিনি’।
তাছাড়া চক্রবৃদ্ধিহারে সুদের সুবিধা পাওয়ার জন্যও এক লপ্তে মোটা টাকা তুলে নেওয়া উচিত নয় বলে মনে করেন বনসাল। তাঁর কথায়, ‘অবসরকালের জন্য এসডব্লিউপি একটা দুর্দান্ত বিকল্প। এ জন্য বিনিয়োগকারীকে প্রথমে মোটা অঙ্কের টাকা জমাতে হবে। তারপর সেখান থেকেই মাসিক আয়ের নিরাপদ রাস্তা খুঁজে নিতে পারবেন তিনি’।

Post Office Schemes: পোস্ট অফিসের এই স্কিমে ৩৩৩ টাকা করে রাখলে মিলবে ১৭ লক্ষ টাকা, জানুন খুঁটিনাটি

প্রত্যেকেই তাঁদের উপার্জনের কিছু অংশ সঞ্চয় করেন এবং এমন জায়গায় বিনিয়োগ করতে চান, যেখানে তাঁদের অর্থ নিরাপদ থাকার পাশাপাশি শক্তিশালী রিটার্নও দেবে। সঞ্চয়ের বিভিন্ন উপায় রয়েছে, সাধারণত অনেককে বাড়িতেই প্রতিদিনের সঞ্চয় সংগ্রহ করতে দেখা যায় এবং কেবল শিশুরা নয়, বড়রাও এভাবে অল্প পরিমাণে টাকা সঞ্চয় করছেন।
প্রত্যেকেই তাঁদের উপার্জনের কিছু অংশ সঞ্চয় করেন এবং এমন জায়গায় বিনিয়োগ করতে চান, যেখানে তাঁদের অর্থ নিরাপদ থাকার পাশাপাশি শক্তিশালী রিটার্নও দেবে। সঞ্চয়ের বিভিন্ন উপায় রয়েছে, সাধারণত অনেককে বাড়িতেই প্রতিদিনের সঞ্চয় সংগ্রহ করতে দেখা যায় এবং কেবল শিশুরা নয়, বড়রাও এভাবে অল্প পরিমাণে টাকা সঞ্চয় করছেন।
আজ আমরা এমন একটি সরকারি সঞ্চয় প্রকল্পের কথা বলছি, যেখানে প্রতিদিন ৩৩৩ টাকা জমা করে যে কেউ ১৬ লক্ষ টাকার ফান্ড তৈরি করতে পারেন। হ্যাঁ, আমরা পোস্ট অফিস রেকারিং ডিপোজিট স্কিম সম্পর্কে বলছি, যা বিনিয়োগকারীদের বিপুল পরিমাণ টাকা রিটার্ন দেয়।
আজ আমরা এমন একটি সরকারি সঞ্চয় প্রকল্পের কথা বলছি, যেখানে প্রতিদিন ৩৩৩ টাকা জমা করে যে কেউ ১৬ লক্ষ টাকার ফান্ড তৈরি করতে পারেন। হ্যাঁ, আমরা পোস্ট অফিস রেকারিং ডিপোজিট স্কিম সম্পর্কে বলছি, যা বিনিয়োগকারীদের বিপুল পরিমাণ টাকা রিটার্ন দেয়।
১০ বছরে ১৬ লক্ষ টাকা -দেশে, বিশেষ করে মধ্যবিত্তের বাড়িতে, সঞ্চয়ের জন্য বিভিন্ন ধরনের বিকল্প দেখা যায়। এর মধ্যে পিগি ব্যাঙ্কও রয়েছে। কিন্তু, আমরা যে পোস্ট অফিস স্কিমের কথা বলছি, তাতে দৈনিক ছোট ছোট সঞ্চয় করে মাত্র ১০ বছরে ১৬ লক্ষ টাকা জমা করা যেতে পারে। পোস্ট অফিসে অনেক ধরনের ছোট সঞ্চয় স্কিম পরিচালিত হয় এবং পুনরাবৃত্ত ডিপোজিট স্কিম অর্থাৎ RD তাদের মধ্যে বিশেষ। এতে সরকারের দেওয়া সুদও চমৎকার।
১০ বছরে ১৬ লক্ষ টাকা –
দেশে, বিশেষ করে মধ্যবিত্তের বাড়িতে, সঞ্চয়ের জন্য বিভিন্ন ধরনের বিকল্প দেখা যায়। এর মধ্যে পিগি ব্যাঙ্কও রয়েছে। কিন্তু, আমরা যে পোস্ট অফিস স্কিমের কথা বলছি, তাতে দৈনিক ছোট ছোট সঞ্চয় করে মাত্র ১০ বছরে ১৬ লক্ষ টাকা জমা করা যেতে পারে। পোস্ট অফিসে অনেক ধরনের ছোট সঞ্চয় স্কিম পরিচালিত হয় এবং পুনরাবৃত্ত ডিপোজিট স্কিম অর্থাৎ RD তাদের মধ্যে বিশেষ। এতে সরকারের দেওয়া সুদও চমৎকার।
১০০ টাকা দিয়ে অ্যাকাউন্ট খোলা হয় -যে কেউ প্রতি মাসে ১০০ টাকা বিনিয়োগ করে এই রেকারিং ডিপোজিট অ্যাকাউন্ট অর্থাৎ RD-তে অ্যাকাউন্ট খুলতে পারেন, যা পোস্ট অফিসের সেরা ছোট সঞ্চয় প্রকল্পের অন্তর্ভুক্ত। এতে একক বা যৌথ অ্যাকাউন্ট খোলার সুবিধাও দেওয়া হয়েছে। যদি আমরা সুদের কথা বলি, বর্তমানে এই স্কিমে ৬.৭ শতাংশের একটি শক্তিশালী চক্রবৃদ্ধি সুদ দেওয়া হচ্ছে এবং এই নতুন সুদের হার ১ জানুয়ারি, ২০২৪ থেকে প্রযোজ্য।
১০০ টাকা দিয়ে অ্যাকাউন্ট খোলা হয় –
যে কেউ প্রতি মাসে ১০০ টাকা বিনিয়োগ করে এই রেকারিং ডিপোজিট অ্যাকাউন্ট অর্থাৎ RD-তে অ্যাকাউন্ট খুলতে পারেন, যা পোস্ট অফিসের সেরা ছোট সঞ্চয় প্রকল্পের অন্তর্ভুক্ত। এতে একক বা যৌথ অ্যাকাউন্ট খোলার সুবিধাও দেওয়া হয়েছে। যদি আমরা সুদের কথা বলি, বর্তমানে এই স্কিমে ৬.৭ শতাংশের একটি শক্তিশালী চক্রবৃদ্ধি সুদ দেওয়া হচ্ছে এবং এই নতুন সুদের হার ১ জানুয়ারি, ২০২৪ থেকে প্রযোজ্য।
আরডিতে বিনিয়োগ একটি ঝুঁকিমুক্ত বিনিয়োগ -পোস্ট অফিসের অন্যান্য সমস্ত সঞ্চয় স্কিম ঝুঁকিমুক্ত এবং আরডি বিনিয়োগের ক্ষেত্রেও কোনও ঝুঁকি নেই৷ এতে সরকার নিজেই বিনিয়োগের নিরাপত্তার নিশ্চয়তা দেয়। কিন্তু, বিশাল সুবিধা সহ এই ক্ষুদ্র সঞ্চয় আরডি স্কিমে, প্রতি মাসে সঠিক সময়ে বিনিয়োগ করার কথা মনে রাখতে হবে। কারণ কেউ যদি কোনও মাসে কিস্তি দিতে ভুলে যান, তাহলে তাঁকে প্রতি মাসে ১% জরিমানা দিতে হবে এবং যদি পর পর ৪টি কিস্তি জমা দেওয়া না হয়, তাহলে এই অ্যাকাউন্টটিও স্বয়ংক্রিয়ভাবে বন্ধ হয়ে যাবে। এই স্কিমের মেয়াদপূর্তির সময়কাল ৫ বছর।
আরডিতে বিনিয়োগ একটি ঝুঁকিমুক্ত বিনিয়োগ –
পোস্ট অফিসের অন্যান্য সমস্ত সঞ্চয় স্কিম ঝুঁকিমুক্ত এবং আরডি বিনিয়োগের ক্ষেত্রেও কোনও ঝুঁকি নেই৷ এতে সরকার নিজেই বিনিয়োগের নিরাপত্তার নিশ্চয়তা দেয়। কিন্তু, বিশাল সুবিধা সহ এই ক্ষুদ্র সঞ্চয় আরডি স্কিমে, প্রতি মাসে সঠিক সময়ে বিনিয়োগ করার কথা মনে রাখতে হবে। কারণ কেউ যদি কোনও মাসে কিস্তি দিতে ভুলে যান, তাহলে তাঁকে প্রতি মাসে ১% জরিমানা দিতে হবে এবং যদি পর পর ৪টি কিস্তি জমা দেওয়া না হয়, তাহলে এই অ্যাকাউন্টটিও স্বয়ংক্রিয়ভাবে বন্ধ হয়ে যাবে। এই স্কিমের মেয়াদপূর্তির সময়কাল ৫ বছর।
১৬ লক্ষ টাকার ফান্ড -এক নজরে দেখে নেওয়া যাক এবার পোস্ট অফিসের এই স্কিমে বিনিয়োগ করে কীভাবে ১৬ লক্ষ টাকার ফান্ড গড়ে তোলা যেতে পারে। এর হিসাব খুবই সহজ। আমরা বলছি যে, কেউ যদি এই স্কিমে দৈনিক ৩৩৩ টাকা বিনিয়োগ করেন, তাহলে এই পরিমাণটি প্রতি মাসে প্রায় ১০,০০০ টাকা হয়ে যায়। মানে, এভাবে কেউ প্রতি বছর ১.২০ লক্ষ টাকা সঞ্চয় করবেন।
১৬ লক্ষ টাকার ফান্ড –
এক নজরে দেখে নেওয়া যাক এবার পোস্ট অফিসের এই স্কিমে বিনিয়োগ করে কীভাবে ১৬ লক্ষ টাকার ফান্ড গড়ে তোলা যেতে পারে। এর হিসাব খুবই সহজ। আমরা বলছি যে, কেউ যদি এই স্কিমে দৈনিক ৩৩৩ টাকা বিনিয়োগ করেন, তাহলে এই পরিমাণটি প্রতি মাসে প্রায় ১০,০০০ টাকা হয়ে যায়। মানে, এভাবে কেউ প্রতি বছর ১.২০ লক্ষ টাকা সঞ্চয় করবেন।
তার মানে তিনি পাঁচ বছরের মেয়াদে ৬ লক্ষ টাকা জমা করবেন। এখন যদি ৬.৭ শতাংশ হারে চক্রবৃদ্ধি সুদের দিকে তাকাই, তাহলে এর পরিমাণ দাঁড়াবে ১,১৩,৬৫৯ টাকা অর্থাৎ মোট পরিমাণ হবে ৭,১৩,৬৫৯ টাকা।
তার মানে তিনি পাঁচ বছরের মেয়াদে ৬ লক্ষ টাকা জমা করবেন। এখন যদি ৬.৭ শতাংশ হারে চক্রবৃদ্ধি সুদের দিকে তাকাই, তাহলে এর পরিমাণ দাঁড়াবে ১,১৩,৬৫৯ টাকা অর্থাৎ মোট পরিমাণ হবে ৭,১৩,৬৫৯ টাকা।
যদিও পোস্ট অফিস রেকারিং ডিপোজিটের মেয়াদ ৫ বছর, এটি আরও পাঁচ বছরের জন্য বাড়িয়ে দেওয়া যেতে পারে। তার মানে ১০ বছর পর্যন্ত এর সুবিধা পাওয়া যেতে পারে। ১০ বছরে জমা করা টাকার পরিমাণ হবে ১২,০০,০০০ টাকা এবং এতে প্রাপ্ত সুদ হবে ৫,০৮,৫৪৬ টাকা। এরপর সুদ যোগ করার পর, ১০ বছর পর মোট ১৭,০৮,৫৪৬ টাকা পাওয়া যাবে।
যদিও পোস্ট অফিস রেকারিং ডিপোজিটের মেয়াদ ৫ বছর, এটি আরও পাঁচ বছরের জন্য বাড়িয়ে দেওয়া যেতে পারে। তার মানে ১০ বছর পর্যন্ত এর সুবিধা পাওয়া যেতে পারে। ১০ বছরে জমা করা টাকার পরিমাণ হবে ১২,০০,০০০ টাকা এবং এতে প্রাপ্ত সুদ হবে ৫,০৮,৫৪৬ টাকা। এরপর সুদ যোগ করার পর, ১০ বছর পর মোট ১৭,০৮,৫৪৬ টাকা পাওয়া যাবে।

400 Kilogram Gold : ফিল্মি কায়দায় ইতিহাসের সবচেয়ে বড় চুরি! গায়েব ৪০০ কিলো সোনা

ইতিহাসের সবচেয়ে বড় চুরি ৷ ফিল্মি স্টাইলে কয়েকশো ক্যামেরা ও পুলিশের চোখে ফাঁকি দিয়ে গায়েব ৪০০ কেজি সোনা ৷ কয়েকজন ভারতীয় যুবকের বিরুদ্ধে উঠেছে অভিযোগের আঙুল ৷ এই ঘটনায় ৩৮ বছরের একজন ভারতীয়কে গ্রেফতার করা হয়েছে ৷ বাকি ৫ জনের খোঁজ চলছে ৷
ইতিহাসের সবচেয়ে বড় চুরি ৷ ফিল্মি স্টাইলে কয়েকশো ক্যামেরা ও পুলিশের চোখে ফাঁকি দিয়ে গায়েব ৪০০ কেজি সোনা ৷ কয়েকজন ভারতীয় যুবকের বিরুদ্ধে উঠেছে অভিযোগের আঙুল ৷ এই ঘটনায় ৩৮ বছরের একজন ভারতীয়কে গ্রেফতার করা হয়েছে ৷ বাকি ৫ জনের খোঁজ চলছে ৷
ফিল্মি কায়দায় টরেন্টো বিমানবন্দরে ঘটনাটি ঘটেছে ৷ কানাডা পুলিশের তরফে জানানো হয়েছে, কড় নিরাপত্তার মধ্যে ৪০০ কিলোগ্রাম সোনা ও ২.৫ মিলিয়ন ডলারের চুরি হয়েছে যা প্রায় ভারতীয় মুদ্রায় ১৮৭ কোটি টাকা হয় ৷
ফিল্মি কায়দায় টরেন্টো বিমানবন্দরে ঘটনাটি ঘটেছে ৷ কানাডা পুলিশের তরফে জানানো হয়েছে, কড় নিরাপত্তার মধ্যে ৪০০ কিলোগ্রাম সোনা ও ২.৫ মিলিয়ন ডলারের চুরি হয়েছে যা প্রায় ভারতীয় মুদ্রায় ১৮৭ কোটি টাকা হয় ৷
কানাডার পুলিশ জানিয়েছেন, চুরির ঘটনা ১৭ এপ্রিল ২০২৪ হয়েছে ৷ ৬৬০০ সোনার বারে ভর্তি ৪০০ কিলোগ্রামের কন্টেনারে ২৫ লক্ষ ডলারও ছিল  ৷ জালি ডকুমেন্ট দেখিয়ে চুরি করা হয়েছে ৷ এই কন্টেনারগুলি জুরিক থেকে টরেন্টো বিমানবন্দরে নিয়ে আসা হয়েছিল ৷ কার্গো থেকে বের করে ক্যামেরা ও নিরাপত্তারক্ষীদের নজরদারির মধ্যে স্টোরেজে রাখা হয়েছিল ৷ পরের দিন পুলিশ জানতে পারে যে সোনা ভর্তি কন্টেনারগুলি গায়েব হয়ে গিয়েছে ৷
কানাডার পুলিশ জানিয়েছেন, চুরির ঘটনা ১৭ এপ্রিল ২০২৪ হয়েছে ৷ ৬৬০০ সোনার বারে ভর্তি ৪০০ কিলোগ্রামের কন্টেনারে ২৫ লক্ষ ডলারও ছিল ৷ জালি ডকুমেন্ট দেখিয়ে চুরি করা হয়েছে ৷ এই কন্টেনারগুলি জুরিক থেকে টরেন্টো বিমানবন্দরে নিয়ে আসা হয়েছিল ৷ কার্গো থেকে বের করে ক্যামেরা ও নিরাপত্তারক্ষীদের নজরদারির মধ্যে স্টোরেজে রাখা হয়েছিল ৷ পরের দিন পুলিশ জানতে পারে যে সোনা ভর্তি কন্টেনারগুলি গায়েব হয়ে গিয়েছে ৷
৬ মে টরেন্টো বিমানবন্দর থেকে অর্চিক গ্রোভার নামে এক ভারতীয়কে গ্রেফতার করা হয়েছে ৷ চুরির অভিযোগে তার বিরুদ্ধে ওয়ারেন্ট জারি করা হয়েছে ৷ এর আগেও ৫ হাজার ডলারে চুরির অভিযোগে গ্রেফতার করা হয়েছিল ৷ শুধু তাই নয় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রেও এই ব্যক্তির বিরুদ্ধে চুরির অভিযোগ রয়েছে ৷ গ্রোভাররে ওন্টারিও কোর্টে পেশ করা হয়েছে ৷
৬ মে টরেন্টো বিমানবন্দর থেকে অর্চিক গ্রোভার নামে এক ভারতীয়কে গ্রেফতার করা হয়েছে ৷ চুরির অভিযোগে তার বিরুদ্ধে ওয়ারেন্ট জারি করা হয়েছে ৷ এর আগেও ৫ হাজার ডলারে চুরির অভিযোগে গ্রেফতার করা হয়েছিল ৷ শুধু তাই নয় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রেও এই ব্যক্তির বিরুদ্ধে চুরির অভিযোগ রয়েছে ৷ গ্রোভাররে ওন্টারিও কোর্টে পেশ করা হয়েছে ৷
পুলিশ জানিয়েছে, ঘটনায় বাকি অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে তল্লাশি চলছে ৷ জানা গিয়েছে, ঘটনায় যুক্ত দু’জন চুরির সময় এয়ারপোর্টে কর্মরত ছিলেন ৷
পুলিশ জানিয়েছে, ঘটনায় বাকি অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে তল্লাশি চলছে ৷ জানা গিয়েছে, ঘটনায় যুক্ত দু’জন চুরির সময় এয়ারপোর্টে কর্মরত ছিলেন ৷

Gold Price Today: বড় সুখবর! কমল সোনার দাম, আজ ১ ভরি সোনা কিনতে কত খরচ হবে ?

সপ্তাহের শুরুতেই সুখবর ৷ কমল সোনার দাম ৷ গত কয়েকদিনে অনেকটাই বেড়ে গিয়েছে সোনার দাম ৷ বর্তমানে প্রায় মধ্যবিত্তের নাগালের বাইরে চলে গিয়েছে দাম ৷ ফলে সকলের মনেই এখন একটাই প্রশ্ন সোনার দাম কি আরও বাড়বে না কি আগামী দিনে কমতে পারে সোনালি ধাতুর দাম ৷
সপ্তাহের শুরুতেই সুখবর ৷ কমল সোনার দাম ৷ গত কয়েকদিনে অনেকটাই বেড়ে গিয়েছে সোনার দাম ৷ বর্তমানে প্রায় মধ্যবিত্তের নাগালের বাইরে চলে গিয়েছে দাম ৷ ফলে সকলের মনেই এখন একটাই প্রশ্ন সোনার দাম কি আরও বাড়বে না কি আগামী দিনে কমতে পারে সোনালি ধাতুর দাম ৷
গয়নার বদলে অনেকেই এখন সোনার কয়েন বা বার কিনে রাখেন কারণ গয়নার ক্ষেত্রে মেকিং চার্জে অনেকটা দিতে হয় ৷ দাম বাড়লেও সোনার প্রতি আকর্ষণ এখন প্রায় একই রয়েছে ৷  বিনিয়োগের ক্ষেত্রে এখনও সবার আগে আসে সোনা-রুপোর প্রসঙ্গই। তার পাশাপাশি বিয়ের বা যে কোনও শুভ অনুষ্ঠানের ক্ষেত্রে সোনার কোনও বিকল্প হয় না ।
গয়নার বদলে অনেকেই এখন সোনার কয়েন বা বার কিনে রাখেন কারণ গয়নার ক্ষেত্রে মেকিং চার্জে অনেকটা দিতে হয় ৷ দাম বাড়লেও সোনার প্রতি আকর্ষণ এখন প্রায় একই রয়েছে ৷ বিনিয়োগের ক্ষেত্রে এখনও সবার আগে আসে সোনা-রুপোর প্রসঙ্গই। তার পাশাপাশি বিয়ের বা যে কোনও শুভ অনুষ্ঠানের ক্ষেত্রে সোনার কোনও বিকল্প হয় না ।
যদি সোনা আর রুপোয় বিনিয়োগ করতেই হয়, সবার আগে তার দাম মাথায় রাখা জরুরি। কারণ সোনা-রুপোর দাম কখনও বাড়ে, তো কখনও বা কমে।
যদি সোনা আর রুপোয় বিনিয়োগ করতেই হয়, সবার আগে তার দাম মাথায় রাখা জরুরি। কারণ সোনা-রুপোর দাম কখনও বাড়ে, তো কখনও বা কমে।
আজ সোমবার ১৩ মে, ২০২৪ তারিখের দিকে যদি তাকানো যায়, তাহলে কলকাতার সোনা-রুপোর বাজারের ছবিটা ঠিক কী রকম?
আজ সোমবার ১৩ মে, ২০২৪ তারিখের দিকে যদি তাকানো যায়, তাহলে কলকাতার সোনা-রুপোর বাজারের ছবিটা ঠিক কী রকম?
দেখা যাচ্ছে যে এদিন সোনার দাম সামান্য হলেও কমেছে ৷ সোনার পাশাপাশি পতন দেখা গিয়েছে রুপোর দামেও ৷
দেখা যাচ্ছে যে এদিন সোনার দাম সামান্য হলেও কমেছে ৷ সোনার পাশাপাশি পতন দেখা গিয়েছে রুপোর দামেও ৷
রুপোর দাম গ্রামের নিরিখে-গতকাল, রবিবার ১২ মে , ২০২৪ তারিখে ১ কেজি রুপোর দাম ছিল ৮৭০০০ টাকা ৷ আজ, সোমবার ১৩ মে, ২০২৪ তারিখে সমপরিমাণের রুপোর দাম কমে ৮৬৯০০ টাকা হয়েছে ৷
রুপোর দাম গ্রামের নিরিখে-গতকাল, রবিবার ১২ মে , ২০২৪ তারিখে ১ কেজি রুপোর দাম ছিল ৮৭০০০ টাকা ৷ আজ, সোমবার ১৩ মে, ২০২৪ তারিখে সমপরিমাণের রুপোর দাম কমে ৮৬৯০০ টাকা হয়েছে ৷
২২ ক্যারাট সোনার দাম গ্রামের নিরিখে- রবিবার ১২ মে, ২০২৪ তারিখে ১০ গ্রাম ২২ ক্যারাট সোনার দাম ছিল ৬৭২৫০ টাকা ছিল ৷ আজ সোমবার ১৩ মে সমপরিমাণ সোনার দাম কমে হয়েছে ৬৭২৪০ টাকা ৷
২২ ক্যারাট সোনার দাম গ্রামের নিরিখে- রবিবার ১২ মে, ২০২৪ তারিখে ১০ গ্রাম ২২ ক্যারাট সোনার দাম ছিল ৬৭২৫০ টাকা ছিল ৷ আজ সোমবার ১৩ মে সমপরিমাণ সোনার দাম কমে হয়েছে ৬৭২৪০ টাকা ৷
২৪ ক্যারাট সোনার দাম গ্রামের নিরিখে- রবিবার ১২ মে, ২০২৪ তারিখে ১০ গ্রাম ২৪ ক্যারাট সোনার দাম ছিল ৭৩৩৬০ টাকা ছিল ৷ আজ সোমবার ১৩ মে সমপরিমাণ সোনার দাম কমে হয়েছে ৭৩৩৫০ টাকা ৷
২৪ ক্যারাট সোনার দাম গ্রামের নিরিখে- রবিবার ১২ মে, ২০২৪ তারিখে ১০ গ্রাম ২৪ ক্যারাট সোনার দাম ছিল ৭৩৩৬০ টাকা ছিল ৷ আজ সোমবার ১৩ মে সমপরিমাণ সোনার দাম কমে হয়েছে ৭৩৩৫০ টাকা ৷

Cucumber: কীটনাশক ব্যবহারে শসা হয়ে উঠছে চরম বিষাক্ত, খাওয়ার আগে এই ৩ কাজ অবশ্যই করুন

আমরা অনেকেই বিশেষ করে গ্রীষ্মের মরশুমে শসা খেতে পছন্দ করি। তবে বর্তমানে এমন একটি খবর প্রচার হচ্ছে যা স্বাদ তিক্ততায় ভরিয়ে দেয়। কারণ আমরা প্রতিনিয়ত যে শসা খাচ্ছি সেগুলির উৎপাদনে ক্ষতিকর কীটনাশক ব্যবহার করা হয় যা স্বাস্থ্যের জন্য খুবই ক্ষতিকর।

নিয়ামতপুরের কৃষি বিজ্ঞান কেন্দ্রের উদ্ভিদ সংরক্ষণ বিভাগের বিশেষজ্ঞ ড. নূতন ভার্মা বলেন, শসা তৈরিতে ক্ষতিকর কীটনাশক ব্যবহার করা হয়। কীটনাশক ব্যবহার করার কয়েক ঘণ্টার মধ্যে শসা বাজারে নিয়ে যাওয়া হয়। এই ক্ষতিকারক কীটনাশক আমাদের স্বাস্থ্যের উপর সরাসরি প্রভাব ফেলে। তাই বাজার থেকে শসা কিনে খাওয়ার আগে কিছু সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে। এতে কীটনাশকের প্রভাব কিছুটা হলেও কমানো যায়।

আরও পড়ুন: YouTube-ভিডিও থেকে কত টাকা আয় হয়? ১ মিলিয়ন ভিউজ হলে কত রোজগার হয়? ৯৯% লোকজনই জানেন না

শসা অত্যন্ত বিষাক্ত হয়ে উঠছে

ড. নূতন ভার্মা জানান, শসায় কীটনাশক ব্যবহার করা হয়। প্রতি ১ লিটার জলে ১৭.৮ মিলি ইমিডাক্লোপ্রিড মিশিয়ে স্প্রে করতে হবে। মনে রাখতে হবে যে শসা ৫% থেকে ১০% ফুলে উঠলেই এই স্প্রে করা উচিত। এই সময়ে স্প্রে করা হলে শসার ফসলের ক্ষতি হবে না। শসা ফসলের মুকুল হওয়ার সময় কোনও কীটনাশক ব্যবহার করা ঠিক নয়। কীটনাশক ব্যবহার স্বাস্থ্যের জন্য খুবই ক্ষতিকর হতে পারে।

৫ দিন ধরে ফসল কাটা যাবে না

ড. নুতন ভার্মা বলেন, যদি মুকুলের সময় শসার ফসলে কীটপতঙ্গের আক্রমণ হয়, তাহলে কৃষকরা থিওমেথক্সাম ব্যবহার করবেন। যার প্রভাব ১৫ থেকে ২০ দিন পর্যন্ত ফসলে থাকে। ইমিডাক্লোপ্রিড ব্যবহার করলে ৫ দিনের জন্য ফসল প্রভাবিত হয়। এমতাবস্থায় মনে রাখতে হবে যদি এই ওষুধগুলো ফসলে স্প্রে করা হয়ে থাকে, তাহলে খুব তাড়াতাড়ি শসা কাটা উচিত নয়।

নিমের পণ্য ব্যবহার

ড. নূতন ভার্মা বলেন, যদি পাতায় পোকা থাকে তাহলে নিম থেকে তৈরি পণ্য ব্যবহার করা যেতে পারে।

শসা খাওয়ার আগে এটি করা উচিত

শসা পরিষ্কার করতে, জলে নুন যোগ করে ১০ মিনিটের জন্য শসা ডুবিয়ে রাখতে হবে। অথবা ১ লিটার জলে দুই ক্যাপ ভিনিগার মিশিয়ে তাতে শসা ডুবিয়ে কিছুক্ষণ রেখে দিতে হবে। এরপর জল দিয়ে দুই থেকে তিনবার ধুয়ে শসা খাওয়া যেতে পারে।