Category Archives: কোচবিহার

North Bengal Weather: দার্জিলিং-সহ উত্তরবঙ্গের একাধিক জেলায় ভারী বৃষ্টি শুক্র এবং শনিবার, রয়েছে বজ্রপাতের সতর্কতাও

আগামী ২৪ ঘণ্টায় রাজ্য জুড়ে বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। বঙ্গোপসাগরের থেকে জলীয়বাষ্প এবং উত্তর-পশ্চিমের বাতাস এই দুইয়ের প্রভাবেই সক্রিয় মৌসুমী অক্ষরেখা। মৌসুমী অক্ষরেখা বাংলার উপকূলের জেলার উপর দিয়ে উত্তর-পূর্ব বঙ্গোপসাগর পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে।
আগামী ২৪ ঘণ্টায় রাজ্য জুড়ে বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। বঙ্গোপসাগরের থেকে জলীয়বাষ্প এবং উত্তর-পশ্চিমের বাতাস এই দুইয়ের প্রভাবেই সক্রিয় মৌসুমী অক্ষরেখা। মৌসুমী অক্ষরেখা বাংলার উপকূলের জেলার উপর দিয়ে উত্তর-পূর্ব বঙ্গোপসাগর পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে।
আজ উত্তরবঙ্গের সব জেলাতেই ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। অতি ভারী বৃষ্টি হতে পারে আলিপুরদুয়ার জেলায়।
আজ উত্তরবঙ্গের সব জেলাতেই ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। অতি ভারী বৃষ্টি হতে পারে আলিপুরদুয়ার জেলায়।
উত্তরবঙ্গের নীচের দিকের তিন জেলা অর্থাৎ মালদহ এবং দুই দিনাজপুরে বজ্রবিদ্যুৎ-সহ বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। শনিবার থেকে বৃষ্টির পরিমাণ ও ব্যাপকতা ক্রমশ কমবে। যদিও রবিবার পর্যন্ত উত্তরবঙ্গের জেলাগুলিতে ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস রয়েছে।
উত্তরবঙ্গের নীচের দিকের তিন জেলা অর্থাৎ মালদহ এবং দুই দিনাজপুরে বজ্রবিদ্যুৎ-সহ বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। শনিবার থেকে বৃষ্টির পরিমাণ ও ব্যাপকতা ক্রমশ কমবে। যদিও রবিবার পর্যন্ত উত্তরবঙ্গের জেলাগুলিতে ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস রয়েছে।
শুক্রবারেও ভারী থেকে অতি ভারী বৃষ্টির সতর্কতা থাকবে আলিপুরদুয়ার জেলায়। এছাড়াও দার্জিলিং, কালিম্পং, জলপাইগুড়ি, কোচবিহার জেলায় ভারী বৃষ্টির সতর্কতা জারি করেছে হাওয়া অফিস। বজ্রবিদ্যুৎ-সহ ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে মালদহ এবং উত্তর ও দক্ষিণ দিনাজপুর জেলায়।
শুক্রবারেও ভারী থেকে অতি ভারী বৃষ্টির সতর্কতা থাকবে আলিপুরদুয়ার জেলায়। এছাড়াও দার্জিলিং, কালিম্পং, জলপাইগুড়ি, কোচবিহার জেলায় ভারী বৃষ্টির সতর্কতা জারি করেছে হাওয়া অফিস। বজ্রবিদ্যুৎ-সহ ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে মালদহ এবং উত্তর ও দক্ষিণ দিনাজপুর জেলায়।
শনিবার ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে দার্জিলিং, আলিপুরদুয়ার, কোচবিহার এবং জলপাইগুড়ি জেলার বিভিন্ন এলাকায়।
শনিবার ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে দার্জিলিং, আলিপুরদুয়ার, কোচবিহার এবং জলপাইগুড়ি জেলার বিভিন্ন এলাকায়।

Vital Road Collapse: টানা বৃষ্টিতে আচমকা রাস্তার মাঝে ধস! তারপর যা হল…

কোচবিহার: একটানা বৃষ্টির জেরে ধস নামল কোচবিহারের এক গুরুত্বপূর্ণ রাস্তায়। এই ঘটনায় কোন‌ও দুর্ঘটনা না ঘটলেও যেকোনও মুহূর্তে বিপদ ঘটার আশঙ্কা থেকেই যাচ্ছে। যদিও রাস্তার ধসে যাওয়া অংশটি সাময়িকভাবে মেরামতির কাজ শুরু করা হয়েছে। তবে রাস্তাটির আরও বিভিন্ন অংশে একই রকম ধসের ছবি ধরা পড়েছে। যেকোনও মুহূর্তে সেই জায়গাগুলিও ধসে যাওয়া সম্ভাবনা রয়েছে। সেক্ষেত্রে একটি বড় দুর্ঘটনা ঘটার আশঙ্কা করছেন স্থানীয়রা।

হঠাৎ গুরুত্বপূর্ণ রাস্তায় ধস নামায় সমস্যায় পড়েছেন পথচারীরা। এই প্রসঙ্গে এক বাইক আরোহী কামিনী কুমার সরকার জানান, রাস্তাটির পরিস্থিতি অত্যন্ত বিপজ্জনক। যেকোনও মুহূর্তে দুর্ঘটনা ঘুরতে পারে। তাছাড়া এই রাস্তাটি ধস নেমে পুরোপুরিভাবে বন্ধ হয়ে গেলে স্থানীয়দের যাতায়াতের ক্ষেত্রে প্রভূত সমস্যার সম্মুখীন হতে হবে।

আরও পড়ুন: টানা বৃষ্টিতে বানভাসি, ৯৩-এর বন্যার স্মৃতি ফিরল হ্যামিল্টনগঞ্জে

টোটো চালক কোমল পন্ডিত জানান, এই রাস্তা দিয়ে প্রতিদিন বহু মানুষ চলাচল করেন। অ্যাম্বুলেন্সে করে রোগীও নিয়ে আসা হয়। যদি সেই মুহূর্তে কোন‌ও দুর্ঘটনা ঘটে তবে সেই রোগীর প্রাণ বাঁচানো অসম্ভব হয়ে যাবে। তাইতো জেলা প্রশাসনের উচিত দ্রুত উদ্যোগ গ্রহণ করে এই রাস্তাটির সম্পূর্ণ মেরামতি করা। তবে গোটা বিষয়টি নিয়ে খাপাইডাঙা এলাকার পঞ্চায়েত সদস্য বানেশ্বর রায় জানান, রাস্তাটি দ্রুত সংস্কার করা প্রয়োজন। তবে স্থানীয় পঞ্চায়েতের পক্ষ থেকে যতটুকু করা সম্ভব তাঁরা করছেন। তবে এখানে জেলা প্রশাসনের উদ্যোগ গ্রহণ করা প্রয়োজন।

বর্তমানে এই রাস্তা দিয়ে বড় যান চলাচল একেবারেই বন্ধ হয়ে রয়েছে। টোটো এবং বাইক ও ছোট গাড়ি চলাচল করছে কোনওরকমে। তবে যেকোনও মুহূর্তে দুর্ঘটনা ঘটার আশঙ্কায় আতঙ্কিত হয়ে রয়েছেন সকল যাত্রীরা। দ্রুতই সমস্যা সমাধানে এগিয়ে আসা উচিত কোচবিহারের জেলা প্রশাসনের। তাহলেই এই রাস্তার সমস্যা সমাধান করা সম্ভব হবে। এবং বহু মানুষের এই গুরুত্বপূর্ণ পথ ব্যবহারে অনেকটাই সুবিধা হবে।

সার্থক পণ্ডিত

Vastu Tips:রাতে বালিশের নীচে এক টাকার কয়েন বা কয়েকটি এলাচ রেখে দেখুন, সকালে নিজেকেই নিজে চিনতে পারবেন না

জীবনের প্রতি মুহূর্তে উন্নতি চাইছেন? কিন্তু হাজার-ও চেষ্টা করেও উন্নতি হচ্ছে না? কাজে আসছে একের পর এক বাধা? চিন্তা করবেন না!এই ছোট্ট কাজেই লুকিয়েআছে আপনার সাফল্যের চাবিকাঠি
জীবনের প্রতি মুহূর্তে উন্নতি চাইছেন? কিন্তু হাজার-ও চেষ্টা করেও উন্নতি হচ্ছে না? কাজে আসছে একের পর এক বাধা? চিন্তা করবেন না!এই ছোট্ট কাজেই লুকিয়েআছে আপনার সাফল্যের চাবিকাঠি
এমন অনেক জিনিস রয়েছে যেগুলি আর্থিক অনটন কিংবা বাধা-বিপত্তি দূর করতে কাজে আসে। সঠিক সময়ে এবং সঠিক ভাবে ব্যবহার করলে নিশ্চিতভাবে এগুলি থেকে উপকার পাওয়া সম্ভব।
এমন অনেক জিনিস রয়েছে যেগুলি আর্থিক অনটন কিংবা বাধা-বিপত্তি দূর করতে কাজে আসে। সঠিক সময়ে এবং সঠিক ভাবে ব্যবহার করলে নিশ্চিতভাবে এগুলি থেকে উপকার পাওয়া সম্ভব।
অভিজ্ঞ জ্যোতিষ ও বাস্তুশাস্ত্র বিশারদ অশোক শাস্ত্রী জানান, বাস্তুশাস্ত্রে উল্লেখিত রয়েছে এমন ৬ টি জিনিসের কথা যেগুলির মধ্যে এমন ক্ষমতা রয়েছে যা মানুষের ভাগ্য পরিবর্তন করতে পারে।
অভিজ্ঞ জ্যোতিষ ও বাস্তুশাস্ত্র বিশারদ অশোক শাস্ত্রী জানান, বাস্তুশাস্ত্রে উল্লেখিত রয়েছে এমন ৬ টি জিনিসের কথা যেগুলির মধ্যে এমন ক্ষমতা রয়েছে যা মানুষের ভাগ্য পরিবর্তন করতে পারে।
তবে এই জিনিসগুলি ব্যবহার করার কিছু পদ্ধতি রয়েছে। এই জিনিসগুলি ঘুমানোর সময় মাথার বালিশের নীচে নিয়ে শুতে হবে, তাহলে ভাগ্য সংক্রান্ত বাধা-বিপত্তি থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
তবে এই জিনিসগুলি ব্যবহার করার কিছু পদ্ধতি রয়েছে। এই জিনিসগুলি ঘুমানোর সময় মাথার বালিশের নীচে নিয়ে শুতে হবে, তাহলে ভাগ্য সংক্রান্ত বাধা-বিপত্তি থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
ময়ূরের পালক যদি ঘুমোনোর সময় মাথার বালিশের নীচে রাখা সম্ভব হয় তবে টাকার অভাব দূর হয় অনেকটাই। এছাড়া আর্থিক সমস্যা কিংবা লোকসান থেকেও মুক্তি পাওয়া যায় সহজে।
ময়ূরের পালক যদি ঘুমোনোর সময় মাথার বালিশের নীচে রাখা সম্ভব হয় তবে টাকার অভাব দূর হয় অনেকটাই। এছাড়া আর্থিক সমস্যা কিংবা লোকসান থেকেও মুক্তি পাওয়া যায় সহজে।
ঘুমানোর সময় যদি মাথার বালিশের নীচে এক টাকার কয়েন রাখেন তবে রোগ ব্যধি থেকে সহজেই মুক্তি পাওয়া যায়। টাকার অভাব দূর হতে সময় লাগে না।
ঘুমানোর সময় যদি মাথার বালিশের নীচে এক টাকার কয়েন রাখেন তবে রোগ ব্যধি থেকে সহজেই মুক্তি পাওয়া যায়। টাকার অভাব দূর হতে সময় লাগে না।
যদি ঘুমোনোর সময় বালিশের নীচে রসুনের কোয়া রাখা সম্ভব হয় তবে ঘরে থাকা নেতিবাচক শক্তি দূর হয়। টাকা আসে হুহু করে, ঘুম ভাল হয়, ঘরে শুভ প্রভাব আসতে শুরু করে
দি ঘুমোনোর সময় বালিশের নীচে রসুনের কোয়া রাখা সম্ভব হয় তবে ঘরে থাকা নেতিবাচক শক্তি দূর হয়। টাকা আসে হুহু করে, ঘুম ভাল হয়, ঘরে শুভ প্রভাব আসতে শুরু করে
বালিশের নিচে যদি হলুদগুলো রাখা সম্ভব হয়। তবে নতুন ভাবে চাকরির যোগ তৈরি হতে শুরু করে। এছাড়া ধন সম্পদের অভাব থাকে না। তাই অনেকটাই দ্রুত আর্থিক সংকট থেকে মুক্তি মেলে।
বালিশের নিচে যদি হলুদগুলো রাখা সম্ভব হয়। তবে নতুন ভাবে চাকরির যোগ তৈরি হতে শুরু করে। এছাড়া ধন সম্পদের অভাব থাকে না। তাই অনেকটাই দ্রুত আর্থিক সংকট থেকে মুক্তি মেলে।
তুলসী পাতার এমনিতেই নানান গুনাগুন। তবে তুলসী পাতা কিন্তু সৌভাগ্য বহন করে আনতে অনেকটা সাহায্য করে। মাথার বালিশে তুলসী পাতা দেখে ঘুমালে সৌভাগ্য জেগে উঠতে শুরু করে।
তুলসী পাতার এমনিতেই নানান গুনাগুন। তবে তুলসী পাতা কিন্তু সৌভাগ্য বহন করে আনতে অনেকটা সাহায্য করে। মাথার বালিশে তুলসী পাতা দেখে ঘুমালে সৌভাগ্য জেগে উঠতে শুরু করে।
বালিশের নীচে এক থেকে দু'টি এলাচ রাখলে ঘুমনো ভাগ্য পুনরায় জেগে উঠবে। বাধা-বিপত্তি থেকে সহজেই মুক্তি পাওয়া যাবে,সাফল্য আসতেসময় লাগবে না।
বালিশের নীচে এক থেকে দু’টি এলাচ রাখলে ঘুমনো ভাগ্য পুনরায় জেগে উঠবে। বাধা-বিপত্তি থেকে সহজেই মুক্তি পাওয়া যাবে,সাফল্য আসতেসময় লাগবে না।

Healthy Tips: ওজন কমাতে গিয়ে প্রেশার বাড়িয়ে দিচ্ছেন না তো? হাই প্রেশারে বিপদ ডেকে আনবে সাধের এই বীজ, হিতে বিপরীত হলে সবশেষ!

ওজন কমানোর জন্য বর্তমান সময়ে সকলের মাঝেই জনপ্রিয় এই বীজে। এই বীজের নাম হল চিয়া সিড। অনেকেই এটি রাতে ভিজিয়ে রেখে নিয়ম করে প্রতিদিন সকালে খেয়ে থাকেন।
ওজন কমানোর জন্য বর্তমান সময়ে সকলের মাঝেই জনপ্রিয় এই বীজে। এই বীজের নাম হল চিয়া সিড। অনেকেই এটি রাতে ভিজিয়ে রেখে নিয়ম করে প্রতিদিন সকালে খেয়ে থাকেন।
অভিজ্ঞ পুষ্টিবিদ দিব্যা নাজ জানান, বর্তমান সময়ে চিয়া সিডের প্রতি ঝুঁকছেন বহু মানুষ। তবে এই চিয়া সিডের কারণে স্বাস্থ্যের একাধিক সমস্যা হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। তাই খাবার আগে জেনে নিন।
অভিজ্ঞ পুষ্টিবিদ দিব্যা নাজ জানান, বর্তমান সময়ে চিয়া সিডের প্রতি ঝুঁকছেন বহু মানুষ। তবে এই চিয়া সিডের কারণে স্বাস্থ্যের একাধিক সমস্যা হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। তাই খাবার আগে জেনে নিন।
গ্যাস্ট্রোএসোফেগাল রিফ্লাক্স ডিজিজে ভুগে থাকেন বহু মানুষ। এই সমস্যা থাকলে চিয়া সিড এড়িয়ে চলতে হবে। কারণ চিয়া সিডের মধ্যে থাকা ফাইবারে এই সমস্যা অনেকটাই বাড়িয়ে তুলতে পারে।
গ্যাস্ট্রোএসোফেগাল রিফ্লাক্স ডিজিজে ভুগে থাকেন বহু মানুষ। এই সমস্যা থাকলে চিয়া সিড এড়িয়ে চলতে হবে। কারণ চিয়া সিডের মধ্যে থাকা ফাইবারে এই সমস্যা অনেকটাই বাড়িয়ে তুলতে পারে।
উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা থাকলে এই বীজ খাওয়া একেবারেই উচিত নয়। তাই যাঁরা উচ্চ রক্তচাপের ওষুধ খান নিয়মিত। তাদের ক্ষেত্রে চিয়া সিড ওষুধের সঙ্গে ক্ষতিকর বিক্রিয়া করতে পারে।
উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা থাকলে এই বীজ খাওয়া একেবারেই উচিত নয়। তাই যাঁরা উচ্চ রক্তচাপের ওষুধ খান নিয়মিত। তাদের ক্ষেত্রে চিয়া সিড ওষুধের সঙ্গে ক্ষতিকর বিক্রিয়া করতে পারে।
ডায়াবেটিসের রোগীরা ওজন কমানোর জন্য চিয়া সিড খেয়ে থাকেন। এক্ষেত্রে কিন্তু সতর্ক হতে হবে। কারণ, চিয়া সিড ইনসুলিন নিয়ন্ত্রণের ওষুধের সঙ্গে বিক্রিয়া করার ফলে শারীরিক ক্ষতি হতে পারে।
ডায়াবেটিসের রোগীরা ওজন কমানোর জন্য চিয়া সিড খেয়ে থাকেন। এক্ষেত্রে কিন্তু সতর্ক হতে হবে। কারণ, চিয়া সিড ইনসুলিন নিয়ন্ত্রণের ওষুধের সঙ্গে বিক্রিয়া করার ফলে শারীরিক ক্ষতি হতে পারে।
চিয়া সিডের মধ্যে একটি বিশেষ ধরনের প্রোটিন থাকে। এই প্রোটিন সর্ষে ও তিল বীজের মধ্যেও পাওয়া যায়। যে সমস্ত ব্যক্তির তিল, সর্ষে বীজ থেকে আলার্জি রয়েছে তাঁদের এড়িয়ে চলা উচিত।
চিয়া সিডের মধ্যে একটি বিশেষ ধরনের প্রোটিন থাকে। এই প্রোটিন সর্ষে ও তিল বীজের মধ্যেও পাওয়া যায়। যে সমস্ত ব্যক্তির তিল, সর্ষে বীজ থেকে আলার্জি রয়েছে তাঁদের এড়িয়ে চলা উচিত।
অনেকেই অ্যান্টি-কোয়াগুলেন্ট ও অ্যান্টি-প্লেটলেট ওষুধ খান। এই ধরনের ওষুধ খেলে চিয়া সিড এড়িয়ে চলাই ভাল। ওষুধের সঙ্গে ক্ষতিকর বিক্রিয়া হওয়ার আশঙ্কা থাকে এই ওষুধ সেবনের ক্ষেত্রে।
অনেকেই অ্যান্টি-কোয়াগুলেন্ট ও অ্যান্টি-প্লেটলেট ওষুধ খান। এই ধরনের ওষুধ খেলে চিয়া সিড এড়িয়ে চলাই ভাল। ওষুধের সঙ্গে ক্ষতিকর বিক্রিয়া হওয়ার আশঙ্কা থাকে এই ওষুধ সেবনের ক্ষেত্রে।

Manasa Puja: বিষহরি পুজোয় আজও মানা হয় প্রাচীন রীতি

কোচবিহার: আজও গ্রাম বাংলার বহু এলাকায় এই বিশেষ পুজোর আয়োজন করা হয়। এই পুজোর নিয়ম এবং রীতি আর পাঁচটা পুজোর থেকে একেবারেই আলাদা। বিশেষ এই পুজোয় পুজোর পাশাপাশি পালাগানের আসর বসে বহু জায়গায়। এই পুজোর নাম মনসা পুজো বা বিষহরি পুজো। তবে আধুনিকতার এই যুগে ধীরে ধীরে এই পুজোর রেওয়াজ অনেকটাই কমে এসেছে। তবে গ্রাম বাংলায় আজও সমারোহের সঙ্গেই এই মনসা পুজোর আয়োজন করা হয়ে থাকে।

মনসা পুজোয় বিষহরী পালা গানের শিল্পী রবীন্দ্রনাথ বর্মন জানান, মনসা পুজোয় মূর্তি ব্যবহার করা হয় না। ব্যবহার করা হয় শোলার তৈরি দেবীর প্রতীকী ছবি। এছাড়া এই পুজোয় পালাগান করা আবশ্যিক। না হলে পুজো সম্পন্ন হবে না। এই পালাগানের সুর যে কোনও মানুষের মন মুগ্ধ করতে পারে। বহু মানুষ এই পালা গান শুনতে দূর-দূরান্ত থেকে এসে থাকেন। আবার অনেকে তো চলতি পথে থমকে দাঁড়ান এই পালা গান শুনে। মনসা পুজোর পালা গানের মাধ্যমে বিভিন্ন সময়ের বিভিন্ন ঘটনা বর্ণনা করা হয়। তাই এই গানের তাৎপর্য রয়েছে অনেকটাই। এছাড়া শোলা ছাড়া দেবীর পুজো অসম্পূর্ণ থেকে যায়। তাই এই দেবীর পুজা করতে এই শোলা অত্যন্ত প্রয়োজন।

আরও পড়ুন: ভাঙন রোধে নেওয়া হচ্ছে না ব্যবস্থা, নদীর জল বাড়তেই তীব্র আতঙ্ক

মনসা পুজোর পুরোহিত সুভাষ চক্রবর্তী জানান, দীর্ঘ সময় ধরে গ্রাম বাংলার বিভিন্ন জায়গায় এই রীতি মেনেই পুজোর আয়োজন করা হয়। আর তাইতো আজও এই রীতির পরিবর্তন হয়নি। বহু মানুষ গ্রাম্য এলাকায় এবং শহরতলীতেও এই পুজোর আয়োজন করে থাকেন।

সার্থক পণ্ডিত

Erosion Problem: ভাঙন রোধে নেওয়া হচ্ছে না ব্যবস্থা, নদীর জল বাড়তেই তীব্র আতঙ্ক

কোচবিহার: কিছুদিন আগেই কোচবিহারের শোলাডাঙা এলাকায় নদীর জল ঢুকে পড়েছিল লোকালয়ে। ফলে অস্বস্তি ও ভোগান্তি চরমে উঠেছিল স্থানীয়দের। সেই সময় নদীর জলের তোড়ে ভেঙে যায় এলাকার মানুষের চলাচলের একমাত্র রাস্তা। বর্তমান সময়ে এই রাস্তা সংস্কারের জন্য তৈরি করা হচ্ছে অস্থায়ী বাঁশের সাঁকো। তবে চলাচলের সাঁকো তৈরি করা হলেও এলাকায় নদী ভাঙন রোধে নেওয়া হচ্ছে না কোনও ব্যবস্থা। এলাকায় কোন‌ও নদী বাঁধ নেই। আগের বছর ভাঙনে এলাকার নদী বাঁধ তলিয়ে গিয়েছে তোর্ষা নদীর গর্ভে। তাই তো প্রতি মুহূর্তে আতঙ্কে দিন কাটাতে হচ্ছে স্থানীয় মানুষদের।

এলাকার এক স্থানীয় বাসিন্দা জলধর দাস জানান, নদী বাঁধ না থাকার কারণে জল বাড়লেই লোকালয়ে জল ঢুকছে। কিছুদিন আগে এই গুরুত্বপূর্ণ রাস্তাটির একটি অংশ জলের তোড়ে ভেঙে গিয়েছিল। তখন চলাচল একেবারেই বন্ধ হয়ে যায় গোটা এলাকায়। বর্তমানে একটি অস্থায়ী বাঁশের সাঁকো দিয়ে পুনরায় চলাচলের ব্যবস্থা করা হচ্ছে। তবে নদী ভাঙন রোধ কিংবা লোকালয়ে জল যাতে না ঢোকে সে বিষয়ে কোনও ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে না। এই সমস্যা আরও অনেকটাই বাড়বে আগামী দিনে।

আরও পড়ুন: কলেজে পড়ার সঙ্গে সঙ্গে দু’হাত ভরে আয়! বাড়িতেই ইনডোর প্ল্যান্ট চাষ করে যুবকের কামাল

এলাকার আরেক স্থানীয় বাসিন্দা বুলবুলি দাস জানান, স্থানীয় পঞ্চায়েতের পক্ষ থেকে অস্থায়ী বাঁশের সাঁকো তৈরি করা হচ্ছে। তবে এখানে সাঁকো তৈরি করলেও ভাঙন প্রতিরোধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। ফলে যেকোনও মুহূর্তে আবারও একই পরিস্থিতি তৈরি হতে পারে গোটা এলাকায়। অবিলম্বে ভাঙন রোধে ব্যবস্থা নেওয়া উচিত।

আরেক স্থানীয় বাসিন্দা আজিদুল মিঁয়া জানান, এলাকায় দ্রুত নদী বাঁধ না দেওয়া হলে সমস্যা মিটবে না। যেভাবে নদীর জল বাড়ছে তাতে এলাকায় জল ঢুকে পড়ছে। সেই কারণে রীতিমতো আতঙ্কের মাঝেই থাকতে হচ্ছে সকলকে। গোটা এলাকার মানুষ এই সমস্যার কারণে ক্ষুব্ধ হয়ে রয়েছেন।

তবে গোটা বিষয়টি নিয়ে স্থানীয় পঞ্চায়েত স্তরের কর্মকর্তারা খুব একটা বেশি সহায়তা করতে পারছে না। এই সমস্যা মোকাবিলায় যদি দ্রুত জেলা প্রশাসন উদ্যোগী ভূমিকা গ্রহণ না করে তবে অদূর ভবিষ্যতে এই এলাকার বাসিন্দাদের সমস্যা আরও কয়েক গুণ বেড়ে উঠবে বলেই আশঙ্কা।

সার্থক পণ্ডিত

Viral Sweet Seller: কোচবিহারের মদনমোহন দেবকে এই মিষ্টির দোকানের মিষ্টি দেওয়া হয়, এই সন্দেশের জন্য এখানে ভাইরাল এই মিষ্টির দোকান, রইল ঠিকানা

কোচবিহার: জেলা কোচবিহারের ঐতিহ্যবাহী দেবতা মদনমোহন। বিভিন্ন জায়গায় যেমনি প্রসিদ্ধ দেবতাদের ভোগের বিশেষত্ব দেখতে পাওয়া যায়। এখানেও তেমনি মদনমোহন দেবকে এক ধরণের বিশেষ সন্দেশ ভোগ দিয়ে থাকেন ভক্তরা। দীর্ঘ সময় ধরে এই বিশেষ ধরণের সন্দেশ তৈরি করে বেশ অনেকটাই জনপ্রিয় হয়েছেন এক ব্যক্তি। বছরের অন্যান্য সময় তিনি অন্য কাজ করেন। তবে রথের মেলায় তিনি এই বিশেষ মিষ্টির দোকান দিয়ে থাকেন। তাঁর বাবার সময় থেকে দীর্ঘ ৫০ বছরেরও বেশি সময় ধরে এই মিষ্টির দোকান দেন তাঁরা।

বিশেষ সন্দেশ বিক্রেতা মদন চক্রবর্তী জানান, “দীর্ঘ সময় ধরে রথের মেলায় এলেই তাঁর দোকান নিয়ে তিনি হাজির হন। বছরের অন্যান্য সময় রান্নার বিভিন্ন কাজ এবং পুজো করিয়ে থাকেন তিনি। বর্তমান সময় তাঁর বয়স ৫০ বছর। ছোটবেলা থেকেই তিনি দেখতেন তাঁর বাবাকে দোকান দিতে। তাঁর বাবার পরবর্তী সময় থেকে এখন তিনি দোকান দেন। তবে দীর্ঘ সময় বাদেও এই সন্দেশের জনপ্রিয়তা বিন্দুমাত্র কমেনি কোচবিহারের বুকে। দূরদূরান্তের ভক্তবৃন্দরা মদনমোহনের মন্দিরে এলেই এই সন্দেশ কিনে উৎসর্গ করেন। তাইতো দীর্ঘ সময় বাদেও এই দোকান করছেন তিনিই প্রতিবছর।”

আরও পড়ুন – Ind vs Zim: শুভমান গিলের ব্যাটে ঝড়, জিম্বাবোয়ের বিরুদ্ধে সহজ জয় টিম ইন্ডিয়ার , সিরিজে এগোল মেন ইন ব্লু

তিনি আরোও জানান, “তাঁর বাবা মদনমোহন দেবের এক বিরাট ভক্ত ছিলেন। তাই তো জন্মের পর তাঁর নাম তাঁর বাবা রাখেন মদন। বর্তমান সময়ে তাঁর এই মিষ্টির পাশাপাশি তিনিও সমান জনপ্রিয়। বহু মানুষ দূর-দূরান্ত থেকে তার নাম খুঁজে দোকানে এসে এই ভোগের মিষ্টি কেনেন। আবার অনেকে তো তাঁর নাম নিয়ে কৌতুহল প্রকাশ করেন।”

মিষ্টির দোকানের এক গ্রাহক শংকর দাস জানান, “কোচবিহারের মদনমোহন দেবের ভোগের এই সন্দেশ অত্যন্ত সুস্বাদু। তাই দূর-দূরান্ত থেকে আসা বহু মানুষ এমনিও এই সন্দেশ কিনে নিয়ে যান।”

বর্তমান সময়ে মদন চক্রবর্তীর নামের এই ব্যক্তি এই মিষ্টি বিক্রি করেই বেশ জনপ্রিয়তা লাভ করেছেন। বহু মানুষ এই ব্যক্তির তৈরি সন্দেশ কিনতে তাঁর দোকানে ভিড় জমাচ্ছেন। বর্তমানে রীতিমত নাওয়া-খাওয়া ভুলে প্রতিনিয়ত সন্দেশ তৈরি ও বিক্রি করে চলেছেন তিনি। আগামীতে ওই দোকান তিনি চালিয়ে যাবেন এমনটাই জানিয়েছেন তিনি। রথের মেলা আসলেই দোকানের পসরা সাজিয়ে বসেন এই ভাইরাল মিষ্টান্ন বিক্রেতা।

Sarthak Pandit

Broken Bamboo Bridge: বেহাল বাঁশের সাঁকো দিয়ে ঝুঁকির পারাপার! ক্ষোভে ফুটছে স্থানীয়রা

কোচবিহার: শহরের লক্ষ্মীর বাজার এলাকায় দীর্ঘদিন ধরে বাঁশের অস্থায়ী সাঁকো দিয়ে চলাচল করছেন স্থানীয়রা। বর্তমানে সেই বাঁশের সাঁকোর একেবারেই বেহাল দশা। তার উপর টানা বৃষ্টিতে আবার নদীর জল বেড়েছে। ফলে অনেকটাই ঝুঁকি নিয়ে নদী পারাপার করছে স্থানীয় মানুষজন। এই পরিস্থিতিতে স্থায়ী সেতু তৈরি না হওয়ায় ব্যাপক ক্ষুব্ধ এলাকাবাসীরা।

এই সাঁকো’ই নদী পারাপারের একমাত্র ভরসা। এই সাঁকো পেরিয়ে বাজার ও স্কুলে যেতে হয়। ছোট থেকে বড় সকলের জন্যই সমান গুরুত্বপূর্ণ এই বাঁশের সাঁকো। তবে এই সাঁকো দিয়ে বর্তমানে চলাচল করতে চরম অসুবিধার সম্মুখীন হচ্ছেন স্থানীয়রা। এই প্রসঙ্গে স্থানীয় বাসিন্দা জহিরুল হক জানান, বাঁশের সাঁকোর বেহাল অবস্থার কারণে বাচ্চারা স্কুলে যেতে পারছে না। যা অবস্থা তাতে দ্রুত সংস্কার না হলে যে কোনও সময় ভেঙে যেতে পারে। তখন যাতায়াত একেবারে বন্ধ হয়ে যাবে।

আরও পড়ুন: গরু সামলাতে নাজেহাল পুলিশ, নিয়োগ করতে হল অস্থায়ী কর্মী!

আরেক স্থানীয় বাসিন্দা ময়না বর্মন জানান, এই সাঁকো গ্রামের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু সাঁকোটি সংস্কার করার বিষয়ে কোনও প্রকার উদ্যোগ গ্রহণ করছে না পঞ্চায়েত কর্তৃপক্ষ। তাঁরা এই সাঁকোর বিষয়ে একেবারেই উদাসীন। যেই কারণে এলাকার মানুষেরা রীতিমত ক্ষুব্ধ হয়ে রয়েছেন। একবার স্থানীয় মানুষেরা চাঁদা তুলে এই সাঁকোর সংস্কার করেছিল। তবে বর্ষার জল বাড়ার কারণে সেটাও এখন করা সম্ভব হবে না। এই পরিস্থিতিতে বর্ষাকালে এমন বিপজ্জনক সাঁকোর উপর দিয়ে চলাচল করা আর‌ও ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে উঠেছে।

গোটা বিষয় নিয়ে স্থানীয় পঞ্চায়েত কর্মকর্তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলেও তাঁরা এই বিষয়ে কোন‌ও প্রকার মন্তব্য করতে চাননি। ফলে কবে এই সমস্যা মিটবে তা পরিষ্কার নয়।

সার্থক পণ্ডিত

Piles Problem Home Remedy: যন্ত্রণার পাইলস পালাবে পাই পাই করে, ব্যথা যাবে উড়ে, মলত্যাগে বেগ পেতে হয় না

অর্শ বা পাইলস মানব দেহের একটি অত্যন্ত জটিল সমস্যা। এই সমস্যায় আক্রান্ত রোগীর মলত্যাগ করার সময় রক্ত বের হতে দেখা যায়। এছাড়া অসহ্য জ্বালা-যন্ত্রণা রোগীকে কষ্ট দেয় জীবনের প্রতিটা মুহূর্তে।
অর্শ বা পাইলস মানব দেহের একটি অত্যন্ত জটিল সমস্যা। এই সমস্যায় আক্রান্ত রোগীর মলত্যাগ করার সময় রক্ত বের হতে দেখা যায়। এছাড়া অসহ্য জ্বালা-যন্ত্রণা রোগীকে কষ্ট দেয় জীবনের প্রতিটা মুহূর্তে।
অভিজ্ঞ চিকিৎসক বিশ্বজিৎ সরকার জানান, এই রোগে আক্রান্তদের অ্যানিমিয়ার হওয়ার আশঙ্কা বাড়ে অনেকটাই। তাই এই রোগের সমাধানে জীবনযাত্রায় কয়েকটি বদল আনা উচিত। তাহলেই এই রোগকে বশে রাখা যাবে।
অভিজ্ঞ চিকিৎসক বিশ্বজিৎ সরকার জানান, এই রোগে আক্রান্তদের অ্যানিমিয়ার হওয়ার আশঙ্কা বাড়ে অনেকটাই। তাই এই রোগের সমাধানে জীবনযাত্রায় কয়েকটি বদল আনা উচিত। তাহলেই এই রোগকে বশে রাখা যাবে।
এই রোগে আক্রান্ত রোগীদের খাবারে ফাইবার রিচ খাবার বেশি রাখতে রাখতে হবে। খাবারে উপস্থিত ফাইবার মলকে নরম করে দেয়। এমনকী মলের গতিবিধি বাড়ায়। যার ফলে মলত্যাগ করতে বেগ পেতে হয় না।
এই রোগে আক্রান্ত রোগীদের খাবারে ফাইবার রিচ খাবার বেশি রাখতে রাখতে হবে। খাবারে উপস্থিত ফাইবার মলকে নরম করে দেয়। এমনকী মলের গতিবিধি বাড়ায়। যার ফলে মলত্যাগ করতে বেগ পেতে হয় না।
বেশি পরিমাণে জল পান করলে মল শক্ত হয় না। যেই কারণে বাড়ে অর্শের সমস্যা নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়। এক্ষেত্রে দিনে অন্ততপক্ষে ৩ লিটার জলপান করতে হবে। ক্রনিক কিডনি ডিজিজ জলপান বেশি করা যাবে না।
বেশি পরিমাণে জল পান করলে মল শক্ত হয় না। যেই কারণে বাড়ে অর্শের সমস্যা নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়। এক্ষেত্রে দিনে অন্ততপক্ষে ৩ লিটার জলপান করতে হবে। ক্রনিক কিডনি ডিজিজ জলপান বেশি করা যাবে না।
অনেকেই টয়লেট সিটে বসে দীর্ঘ সময় কাটান। এমনকী মলত্যাগ করার সময় প্রচুর চাপ দেন। এই ভুল করা যাবে না। বরং মলত্যাগের বেগ না পেলে টয়লেট থেকে বেরিয়ে যান।যখন আবার বেগ পাবে, ঠিক তখন টয়লেটে যান।
অনেকেই টয়লেট সিটে বসে দীর্ঘ সময় কাটান। এমনকী মলত্যাগ করার সময় প্রচুর চাপ দেন। এই ভুল করা যাবে না। বরং মলত্যাগের বেগ না পেলে টয়লেট থেকে বেরিয়ে যান।যখন আবার বেগ পাবে, ঠিক তখন টয়লেটে যান।
বর্তমান সময়ে বাইরের ফাস্টফুড খাবার অনেকেই খেতে পছন্দ করেন। তবে এগুলি খেলে পাইলসের সমস্যা বাড়তে পারে অনেকটাই। তাই ভুলেও এসব বাইরের খাবার না খেয়ে বাড়ির হালকা তেল মশলার খাবার নিয়মিত খান।
বর্তমান সময়ে বাইরের ফাস্টফুড খাবার অনেকেই খেতে পছন্দ করেন। তবে এগুলি খেলে পাইলসের সমস্যা বাড়তে পারে অনেকটাই। তাই ভুলেও এসব বাইরের খাবার না খেয়ে বাড়ির হালকা তেল মশলার খাবার নিয়মিত খান।
দিনে অন্ততপক্ষে ৩০ মিনিট ব্যায়াম করা উচিত সকলের। এই কাজটা করলেই অন্ত্রে মলের গতিবিধি বেড়ে ওঠে অনেকটাই। এমনকী স্টুল নরম হয়। যার ফলে পাইলসের সমস্যা থেকে দূরে থাকা যায় সহজেই।
দিনে অন্ততপক্ষে ৩০ মিনিট ব্যায়াম করা উচিত সকলের। এই কাজটা করলেই অন্ত্রে মলের গতিবিধি বেড়ে ওঠে অনেকটাই। এমনকী স্টুল নরম হয়। যার ফলে পাইলসের সমস্যা থেকে দূরে থাকা যায় সহজেই।

Dilapidated Bridge: যে কোন‌ওদিন ভেঙে পড়তে পারে এই গুরুত্বপূর্ণ সেতু

কোচবিহার: ভেটাগুড়ি এলাকা দিয়ে বয়ে গিয়েছে ধারলা নদী। বছরের অন্যান্য সময়ে এই নদীতে খুব একটা জল থাকে না। তবে বর্ষার মরশুমে রীতিমত ফুলে ওঠে এই নদী। এবারেও একই পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে এই নদীর মধ্যে। আর এরই মাঝে এক নতুন আতঙ্ক দানা বেঁধেছে স্থানীয়দের মধ্যে। নদীর মধ্যে অবস্থিত সেতুটির একেবারেই বেহাল দশা। যেকোনও মুহূর্তে সেতুটি ভেঙে একটি বিপজ্জনক পরিস্থিতি সৃষ্টি হতে পারে। এছাড়া বিস্তীর্ণ এলাকার মানুষের চলাচলের জন্য এই সেতুটিই একমাত্র ভরসা।

একপ্রকার বাধ্য হয়ে এই বিপজ্জনক সেতুর উপর দিয়ে চলাচল করছেন স্থানীয়রা। এই প্রসঙ্গে টোটো চালক শাহজাহান মিঁয়া বলেন, এই সেতুটির একেবারেই বেহাল দশা। একটি বড় গাড়ি যদি ওঠে, তবে যে কোনও মুহূর্তে ভেঙে পড়তে পারে। আর তখন বিস্তীর্ণ এলাকার মানুষদের অসুবিধার সম্মুখীন হতে হবে। আর এই সময় যদি সেতুটি ভাঙে তবে বেড়ে ওঠা নদীর জলে অনেকটাই সমস্যায় পড়তে হবে সকলকে। সেতু সংস্কারের বিষয় স্থানীয় প্রশাসনকে জানানো হলেও তারা কোন‌ওরকম উদ্যোগ নেয়নি বলে তিনি অনুযোগ করেন।

আরও পড়ুন: জল যন্ত্রণায় স্কুলছুট ছেলেমেয়েরা, অতিরিক্ত পোশাক নিয়ে বেরোতে হয় রোজগেরেদের

স্থানীয় বাসিন্দা রফিকুল মিঁয়া জানান, এই সমস্যা বহুদিনের। ফলে অস্বস্তি ক্রমশ বেড়েই চলেছে স্থানীয় মানুষদের। সমস্যা সমাধানে কোন‌ও প্রকার উদ্যোগ গ্রহণ করছে না পঞ্চায়েত। সেতু ভেঙে গেলে যাতায়াত বন্ধ হয়ে যাবে। তখন দুই পাড়ের মানুষকে চলাচলের ক্ষেত্রে প্রবল অসুবিধার সম্মুখীন হতে হবে। এর ফলে পড়ুয়াদের স্কুল কলেজে যাওয়া পর্যন্ত বন্ধ হয়ে যাবে।

তবে গোটা বিষয়টি নিয়ে এখনো পর্যন্ত কোনও প্রকার উদ্যোগ গ্রহণ করেনি পঞ্চায়েত কর্মকর্তারা। এই বিষয়টি নিয়ে তাঁদের সঙ্গে যোগাযোগ করার চেষ্টা করা হলে, তাঁরা বিষয়টি নিয়ে কোন‌ও প্রকার মন্তব্য করবেন না বলে জানান।

সার্থক পণ্ডিত