Category Archives: কোচবিহার

Garbage Problem: হাসপাতালে আবর্জনার পাহাড়! রোগীকে নিয়ে এসে দূষণের শিকার হচ্ছেন পরিজনরা

কোচবিহার: সদর শহরে অবস্থিত মহারাজা জিতেন্দ্র নারায়ণ মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল। এই গুরুত্বপূর্ণ সরকারি হাসপাতালের পিছন দিকের অংশে রয়েছে মাতৃমা বিভাগ এবং মর্গ। আর এসবের ঠিক পাশেই জমে রয়েছে নোংরা আবর্জনার পাহাড়। বর্ষাকালে সেখানে বৃষ্টির জল জমে রীতিমত পচা দুর্গন্ধ বেরোচ্ছে। পরিস্থিতি এতটাই খারাপ যে রাস্তা দিয়ে চলাচল করতে নাকে রুমাল চাপা দিতে বাধ্য হতে হচ্ছে সকলকে।

প্রতিদিন বহু মানুষ রোগী নিয়ে কোচবিহার জেলা সদরের এই হাসপাতালে আসেন। তাঁদের প্রতীক্ষার জন্য কোনও জায়গা না থাকায় তাঁরা এখানেই দাঁড়িয়ে থাকেন। তবে এই নোংরা আবর্জনার দুর্গন্ধে রীতিমত অস্বস্তি বাড়ছে সকলের। এই মেডিকেল কলেজে আসা এক রোগীর আত্মীয় রোশনারা বেগম বলেন, সাধারণ মানুষ মেডিকেল কলেজে আসে ভালভাবে চিকিৎসা করাতে। আর সেখানেই যদি এমন দুর্বিষহ পরিস্থিতির সম্মুখীন হতে হয় তবে মানুষ কোথায় যাবে! নোংরা অর্জনের জমে দীর্ঘদিন ধরে এমন অবস্থা হয়ে আছে। পরিষ্কারের উদ্যোগ গ্রহণ করছে না হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। তাই প্রতি মুহুর্তে এলাকার মানুষ দূষণের সম্মুখীন হচ্ছে।

আরও পড়ুন: পরিবার থেকে বিতাড়িত ৮৬ বছরের বৃদ্ধর ঢাল হয়ে দাঁড়াল অষ্টম শ্রেণির ছাত্র

সুধাম দাস নামে আরেক ব্যক্তি জানান, হঠাৎ কোনও সময় ছোট গাড়ি এসে সামান্য কিছু আবর্জনা নিয়ে যায়। কিন্তু বাকি নোংরা এখানেই পড়ে থাকে। স্থানীয় ব্যবসায়ী মুন্না আলম জানান, কার্যত নোংরার পাহাড় হয়ে দাঁড়িয়েছে। কুকুর থেকে শুরু করে বিভিন্ন পশু-পাখি এই নোংরার মধ্যে খাবার খুঁজে বেড়াচ্ছে। নোংরা টেনে রাস্তায় নিয়ে আসছে। সব মিলিয়ে একেবারে বাজে পরিস্থিতি হয়ে রয়েছে এই এলাকার।

গোটা বিষয়টি নিয়ে এমজেএন মেডিকেল কলেজের এমএসভিপি রাজিব প্রসাদ জানান, নোংরা আবর্জনা পরিষ্কার করার জন্য ইতিমধ্যেই পুরসভাকে জানানো হয়েছে। দ্রুত এই নোংরা আবর্জনা পরিষ্কার করা হবে।এই বিষয়ে কোচবিহারের পুরপ্রধান রবীন্দ্রনাথ ঘোষ জানান, নোংরা আবর্জনা পরিষ্কারের আবেদন ইতিমধ্যেই তাঁদের কাছে এসে পৌঁছেছে। দ্রুত সেই কাজ করা হবে।

সার্থক পণ্ডিত

Beauty Tips: রাতে শোবার আগে করুন ছোট্ট এই কাজ, ত্বক চকচক করবে, ব্রণ-সান ট্যান- দাগছোপ গায়েব হবে ১ দিনে

সারা দিনের ব্যস্ততায় এখন নাওয়া-খাওয়ার সময় নেই কারোও। দিনভর ক্লান্তির ছাপ স্পষ্ট হয়ে ফুটে উঠছে এই ত্বকের মধ্যে। বাইরের ধুলো-ধোঁয়া, দূষণে ত্বক হয়ে উঠছে রুক্ষ, নির্জীব প্রকৃতির। কিন্তু চিন্তা করবেন না! পুজোর আগেই খুব সহজেই ত্বকে ফিরিয়ে আনুন জেল্লা
সারা দিনের ব্যস্ততায় এখন নাওয়া-খাওয়ার সময় নেই কারোও। দিনভর ক্লান্তির ছাপ স্পষ্ট হয়ে ফুটে উঠছে এই ত্বকের মধ্যে। বাইরের ধুলো-ধোঁয়া, দূষণে ত্বক হয়ে উঠছে রুক্ষ, নির্জীব প্রকৃতির। কিন্তু চিন্তা করবেন না! পুজোর আগেই খুব সহজেই ত্বকে ফিরিয়ে আনুন জেল্লা
রূপচর্চায় অভিজ্ঞ গৃহিণী সোমা মুখোপাধ্যায় জানান, শুতে যাওয়ার আগে মোবাইল কিংবা ট্যাবে চোখ না রেখে ত্বকের রূপচর্চায় একটু নজর দিন। মিনিট পনেরো সময়েই ত্বক হবে সতেজ।
রূপচর্চায় অভিজ্ঞ গৃহিণী সোমা মুখোপাধ্যায় জানান, শুতে যাওয়ার আগে মোবাইল কিংবা ট্যাবে চোখ না রেখে ত্বকের রূপচর্চায় একটু নজর দিন। মিনিট পনেরো সময়েই ত্বক হবে সতেজ।
ত্বকের পরচর্চার শুরুটা করুন ত্বক পরিষ্কার করা দিয়ে। যদি মেকআপ করেন তবে সেটা তোলা আগে জরুরি। এরপর নাকের দু’পাশ, চোখের তলা ভাল করে ফেসওয়াশ দিয়ে পরিষ্কার করে নিন।
ত্বকের পরচর্চার শুরুটা করুন ত্বক পরিষ্কার করা দিয়ে। যদি মেকআপ করেন তবে সেটা তোলা আগে জরুরি। এরপর নাকের দু’পাশ, চোখের তলা ভাল করে ফেসওয়াশ দিয়ে পরিষ্কার করে নিন।
ঘুমোনোর আগে ফেস প্যাক লাগিয়ে নিতে পারেন। যেহেতু ত্বক সারা রাত বিশ্রাম পায়। তাই ফেসপ্যাক লাগালে সেটার ফলও ভাল পাওয়া যায়। সপ্তাহে দু’দিন এই ফেস প্যাক লাগাতে পারেন।
ঘুমোনোর আগে ফেস প্যাক লাগিয়ে নিতে পারেন। যেহেতু ত্বক সারা রাত বিশ্রাম পায়। তাই ফেসপ্যাক লাগালে সেটার ফলও ভাল পাওয়া যায়। সপ্তাহে দু’দিন এই ফেস প্যাক লাগাতে পারেন।
ত্বকে নিয়মিত টোনার ব্যবহার করলে দেখবেন ব্রণ, ফুসকুড়ি, র‍্যাশের সমস্যা দূর হবে। খেয়াল রাখতে হবে টোনার যেন অ্যালকোহল-বেসড না হয়। তা হলে ত্বকের ক্ষতি বাড়তে পারে।
ত্বকে নিয়মিত টোনার ব্যবহার করলে দেখবেন ব্রণ, ফুসকুড়ি, র‌্যাশের সমস্যা দূর হবে। খেয়াল রাখতে হবে টোনার যেন অ্যালকোহল-বেসড না হয়। তা হলে ত্বকের ক্ষতি বাড়তে পারে।
রাতে ঘুমনোর আগে ময়েশ্চারাইজার লাগাতে ভুলবেন না। মুখের পাশাপাশি গলায় এবং ঘাড়েও ময়েশ্চারাইজার লাগান। হাত, পায়ের পাতা, হাঁটু, কনুইতেও ময়েশ্চারাইজার লাগান।
রাতে ঘুমনোর আগে ময়েশ্চারাইজার লাগাতে ভুলবেন না। মুখের পাশাপাশি গলায় এবং ঘাড়েও ময়েশ্চারাইজার লাগান। হাত, পায়ের পাতা, হাঁটু, কনুইতেও ময়েশ্চারাইজার লাগান।

Broken Road Problem: বৃষ্টির পরই ভাঙন! বেহাল রাস্তায় আতঙ্কের দিন কাটছে কোচবিহারের নথিবাড়ির

কোচবিহার: টানা বৃষ্টির জেরে জলমগ্ন উত্তরবঙ্গের বিভিন্ন জেলা। তার মধ্যেই উঠে আসছে ভাঙনের ছবি। চলাচলের মূল রাস্তা জুড়ে ফাটলের রেখা। ধসে গেছে পার। কোচবিহারের উত্তর বিধানসভা কেন্দ্রের বাসদহ নথিবাড়ি এলাকায় সর্বত্র এই হাল। ভাঙনের জেরে বিপর্যস্ত জনজীবন। যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ার উপক্রম। স্থানীয়দের আশঙ্কা, যে কোনও মুহূর্তেই রাস্তার কারণে বড় দুর্ঘটনা ঘটে যেতে পারে। জলের তোরে রাস্তার এক বিশাল অংশ ধসে গিয়েছে।

কী ভাবে হল এই হাল? স্থানীয় বাসিন্দা আরতি বর্মনের কথায়, “এলাকায় একটি পিএইচই-র জলের ট্যাঙ্ক তৈরি করা হয়েছিল। সেই কারণে দেওয়াল তুলে দেওয়া হয়। ফলে জল বেরোনোর রাস্তা আটকে যায়। এতেই এই রাস্তার ভাঙন হয়েছে।” তাঁর অভিযোগ, রাস্তাটি এখন চলাচলের অযোগ্য হয়ে রয়েছে। বহু মানুষ এই রাস্তা দিয়েই যাতায়াত করেন। বাচ্চাদের স্কুলে যাওয়ার জন্যও এই একটি মাত্র রাস্তা রয়েছে। বেহাল রাস্তা যে এলাকার সকলেরই অসুবিধের কারণ হয়ে উঠেছে তা আরও এক বাসিন্দার কথা থেকেও স্পষ্ট।

স্থানীয় বাসিন্দা চিরঞ্জিত বর্মনের দাবি, এই সমস্যার দ্রুত সমাধান হওয়া উচিত। তবে বার বার পঞ্চায়েতে স্তরে আবেদন জানানো হলেও কোনও লাভ হয়নি বলে জানান তিনি। চিরঞ্জিতের কথায়, “এলাকাবাসীর মধ্যে ক্ষোভ জমতে শুরু করেছে। দ্রুতই সমস্যা সমাধান না করা হলে, সবাই আন্দোলনের পথ বেছে নেবেন।”

আরও পড়ুন: ৭৫ বছর বয়সে একমাত্র এই ফল চাষ করে লাভ করছেন বৃদ্ধ! জলও লাগে না

সম্প্রতি এলাকা পরিদর্শনে এসেছিলেন স্থানীয় গ্রাম পঞ্চায়েত প্রধান এবং বিডিও। তাঁরা গ্রামবাসীদের আশ্বাস দিয়েছেন, দ্রুত সমাধান হবে। বিডিও বিশ্বজিৎ মন্ডল জানান, রাস্তা সংস্কার করা হবে। মূলত পিএইচই-র কাজের কারণেই রাস্তাটির এই দশা হয়েছে। তাঁদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে দ্রুত এই রাস্তাটি সংস্কার করার জন্য। আগামী এক থেকে দু’দিনের মধ্যে রাস্তাসংস্কার করে আগের চেহারায় ফিরিয়ে আনা হবে। আস্বাস বিডিওর।

সার্থক পন্ডিত

Health Tips: দিনে কটা আমন্ড খান? দু-একটা বেশিতে হিতে-বিপরীত! শরীরে ক্ষতি, হুড়মুড়িয়ে বাড়বে ওজন

*ওজন কমানোর জন্য বা কোলেস্টেরলকে বশে রাখার জন্য রোজ সকালে ৫-৬টা ভেজানো আমন্ড খেয়ে থাকেন অনেকেই। ভেজানো আমন্ডের মতো স্বাস্থ্যকর খাবার খুব কমই রয়েছে।
*ওজন কমানোর জন্য বা কোলেস্টেরলকে বশে রাখার জন্য রোজ সকালে ৫-৬টা ভেজানো আমন্ড খেয়ে থাকেন অনেকেই। ভেজানো আমন্ডের মতো স্বাস্থ্যকর খাবার খুব কমই রয়েছে।
*অভিজ্ঞ চিকিৎসক বিশ্বজিৎ সরকার জানান, যদিও আমন্ড খাওয়া খুবই উপকারী। তবে বেশি খাওয়ার ক্ষেত্রে সমস্যা রয়েছে। চটজলদি উপকার পাওয়ার আশায় অনেকেই বেশি আমন্ড খেয়ে ফেলেন।
*অভিজ্ঞ চিকিৎসক বিশ্বজিৎ সরকার জানান, যদিও আমন্ড খাওয়া খুবই উপকারী। তবে বেশি খাওয়ার ক্ষেত্রে সমস্যা রয়েছে। চটজলদি উপকার পাওয়ার আশায় অনেকেই বেশি আমন্ড খেয়ে ফেলেন।
*আমন্ডের মধ্যে উচ্চ পরিমাণে ফাইবার রয়েছে, যা বেশি খেয়ে নিলে হজমের সমস্যা ডেকেও আনতে পারে। অত্যধিক পরিমাণে ফাইবার গ্রহণ করলে গ্যাস-অম্বল, কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা বেড়ে ওঠে।
*আমন্ডের মধ্যে উচ্চ পরিমাণে ফাইবার রয়েছে, যা বেশি খেয়ে নিলে হজমের সমস্যা ডেকেও আনতে পারে। অত্যধিক পরিমাণে ফাইবার গ্রহণ করলে গ্যাস-অম্বল, কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা বেড়ে ওঠে।
*আমন্ডের মধ্যে অক্সালেট রয়েছে। মাত্রাতিরিক্ত অক্সালেট গ্রহণ করলে এটি কিডনিতে পাথর আকারে জমতে থাকে। কিডনিতে পাথর হওয়ার ঝুঁকি বেড়ে ওঠে বেশি আমন্ড খেলে।
*আমন্ডের মধ্যে অক্সালেট রয়েছে। মাত্রাতিরিক্ত অক্সালেট গ্রহণ করলে এটি কিডনিতে পাথর আকারে জমতে থাকে। কিডনিতে পাথর হওয়ার ঝুঁকি বেড়ে ওঠে বেশি আমন্ড খেলে।
*আমন্ড খেলে অ্যালার্জির সমস্যাও দেখা দিতে পারে। যদি কারও কোনও অ্যালার্জির সমস্যা থেকে থাকে এবং সে বেশি পরিমাণে আমন্ড খায়। তাহলে তিনি বিপদে পড়তে পারেন।
*আমন্ড খেলে অ্যালার্জির সমস্যাও দেখা দিতে পারে। যদি কারও কোনও অ্যালার্জির সমস্যা থেকে থাকে এবং সে বেশি পরিমাণে আমন্ড খায়। তাহলে তিনি বিপদে পড়তে পারেন।
*যদি কোনও ব্যক্তি পরিমাণ না বুঝে আমন্ড খেতে থাকেন। অত্যধিক পরিমাণে আমন্ড খেলে দেহে ক্যালোরির পরিমাণও বাড়তে শুরু করবে। তখন ওজন কমার বদলে বাড়তে শুরু করবে।
*যদি কোনও ব্যক্তি পরিমাণ না বুঝে আমন্ড খেতে থাকেন। অত্যধিক পরিমাণে আমন্ড খেলে দেহে ক্যালোরির পরিমাণও বাড়তে শুরু করবে। তখন ওজন কমার বদলে বাড়তে শুরু করবে।
*আমন্ডের মধ্যে ভিটামিন-E পাওয়া যায়। কিন্তু দেহে যদি প্রয়োজনের তুলনায় বেশি ভিটামিন-E প্রবেশ করে সেক্ষেত্রে ডায়ারিয়া, বমি, মাথা ঘোরার মতো নানা সমস্যা দেখা দিতে পারে।
*আমন্ডের মধ্যে ভিটামিন-E পাওয়া যায়। কিন্তু দেহে যদি প্রয়োজনের তুলনায় বেশি ভিটামিন-E প্রবেশ করে সেক্ষেত্রে ডায়ারিয়া, বমি, মাথা ঘোরার মতো নানা সমস্যা দেখা দিতে পারে।

MadanMohanDev RathYatra: সংস্কারের পর প্রাচীন রথে নতুন চাকা, সব রীতি মেনে কোচবিহারে পালিত হল মদনমোহনদেবের রথযাত্রা

রাজ আমলে স্থাপিত হয় কোচবিহার মদনমোহন বাড়ি। সেই সময় থেকেই কোচবিহারে রথের মেলার আয়োজন করা হয় মদনমোহন বাড়িতে। বহু দর্শনার্থীর ভিড় জমে এই দিনে মদনমোহন বাড়িতে।
রাজ আমলে স্থাপিত হয় কোচবিহার মদনমোহন বাড়ি। সেই সময় থেকেই কোচবিহারে রথের মেলার আয়োজন করা হয় মদনমোহন বাড়িতে। বহু দর্শনার্থীর ভিড় জমে এই দিনে মদনমোহন বাড়িতে।
এখানের রথে চড়ে মাসির বাড়িতে যান কোচবিহারের সকল মানুষের প্রাণের ঠাকুর মদনমোহন দেব। দীর্ঘ সময় ধরে এই নিয়ম চলে আসছে।
এখানের রথে চড়ে মাসির বাড়িতে যান কোচবিহারের সকল মানুষের প্রাণের ঠাকুর মদনমোহন দেব। দীর্ঘ সময় ধরে এই নিয়ম চলে আসছে।
মদনমোহন দেবের রথ মদনমোহন বাড়ি থেকে বের শুরু হয়। এবং যায় কোচবিহারের গুঞ্জবাড়ি এলাকায় থাকা ডাঙর আই মন্দিরে। এই মন্দিরকে মদনমোহন দেবের মাসির বাড়ি বলেই চেনেন সকলে।
মদনমোহন দেবের রথ মদনমোহন বাড়ি থেকে বের শুরু হয়। এবং যায় কোচবিহারের গুঞ্জবাড়ি এলাকায় থাকা ডাঙর আই মন্দিরে। এই মন্দিরকে মদনমোহন দেবের মাসির বাড়ি বলেই চেনেন সকলে।
একটা সময় গোটা এই রথের মেলা পরিচালনা করা হতো রাজাদের দ্বারা। তবে বর্তমান সময়ে এই রথের মেলা ও মদনমোহন বাড়ি পরিচালনা করা হয় দেবোত্তর ট্রাস্ট বোর্ডের কর্মকর্তাদের দ্বারা।
একটা সময় গোটা এই রথের মেলা পরিচালনা করা হতো রাজাদের দ্বারা। তবে বর্তমান সময়ে এই রথের মেলা ও মদনমোহন বাড়ি পরিচালনা করা হয় দেবোত্তর ট্রাস্ট বোর্ডের কর্মকর্তাদের দ্বারা।
এই বিশেষ দিনে দূর-দুরন্ত থেকে প্রচুর সংখ্যক দর্শনার্থী ও পুণ্যার্থীদের ভিড় জমে মদনমোহন বাড়ির সামনে। রাজ আমলের প্রথা মেনে সকল পুজো শেষে মদনমোহন দেবকে তোলা হয় রথের মধ্যে।
এই বিশেষ দিনে দূর-দুরন্ত থেকে প্রচুর সংখ্যক দর্শনার্থী ও পুণ্যার্থীদের ভিড় জমে মদনমোহন বাড়ির সামনে। রাজ আমলের প্রথা মেনে সকল পুজো শেষে মদনমোহন দেবকে তোলা হয় রথের মধ্যে।
চলতি বছরে মদনমোহন দেবের রাজ আমলের রথ সংস্কার করা হয়েছে। রথে লাগানো হয়েছে নতুন চাকা। চলতি বছরে এই নতুন চাকায় রথ ছুটল ভক্তদের দড়ির টানে মাসির বাড়ির উদ্দেশ্যে।
চলতি বছরে মদনমোহন দেবের রাজ আমলের রথ সংস্কার করা হয়েছে। রথে লাগানো হয়েছে নতুন চাকা। চলতি বছরে এই নতুন চাকায় রথ ছুটল ভক্তদের দড়ির টানে মাসির বাড়ির উদ্দেশ্যে।

Toto News: টোটোর জন‍্য বাড়ছে দুর্ঘটনা? রাস্তায় আর দেখতে পাওয়া যাবে তো? বড় সিদ্ধান্ত নিল জেলা পুলিশ

কোচবিহার: কোচবিহারের বিভিন্ন এলাকায় রাস্তায় বেরোলেই প্রচুর টোটো দেখতে পাওয়া যায়। বর্তমান সময়ে এই টোটো গুলি রাস্তায় চলার কারণে বহু মানুষের রুজি রুটির সন্ধান যেমন হচ্ছে। তেমনি চলার পথে দূরত্ব অনেকটাই কমেছে সাধারণ মানুষের।

তবে ইতিমধ্যেই জেলা পুলিশের কর্মকর্তারা বেশ কিছু কড়া পদক্ষেপ নিয়েছেন এই টোটো গুলির উপর। মূলত অনিয়ন্ত্রিত টোটো চলাচল এবং সড়ক দুর্ঘটনা এড়াতে এই পদক্ষেপগুলি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। জেলা পুলিশ সুপারের নেতৃত্বে ডিএসপি ট্রাফিক কুতুবউদ্দিন খান এই গোটা বিষয়টি পরিচালনা করছেন। ইতিমধ্যেই এই পদক্ষেপ গুলির বিষয় নিয়ে টোটো ইউনিয়নের সঙ্গে আলোচনা করেছেন তাঁরা।

আরও পড়ুন: বাঙালি অভিনেত্রীর কন‍্যা! বিবাহিত পুরুষের সঙ্গে প্রেম করে পালিয়ে যান, মায়ের কারণেই কেরিয়ার শেষ…চিনতে পারছেন ‘পরদেশী’ নায়িকাকে?

জেলা কোচবিহারের ডিএসপি ট্রাফিক কুতুবউদ্দিন খান জানান, “রাস্তায় যে সমস্ত টোটো চলাচল করে তাঁদের টোটোর ডান দিকের অংশ ইতিমধ্যেই বন্ধ করতে বলা হয়েছে। এই পাশের অংশ দিয়ে প্যাসেঞ্জার ওঠানামা করলে যে কোনও সময় সড়ক দুর্ঘটনা ঘটার আশঙ্কা থাকছে। তাই এই পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। এছাড়া কোনও প্রকার হাইওয়ের ওপর দিয়ে টোটো চলাচল করবে না। হাইওয়ের ওপর দিয়ে প্রচুর বড় বড় যান চলাচল করে। যেকোনও সময়ে দুর্ঘটনা ঘটার একটা আশঙ্কা থেকেই যায়। তাই এই গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে জেলা পুলিশের পক্ষ থেকে।”

এছাড়া তিনি আরও জানান, “বেশ কিছু টোটো চালক রয়েছেন, যাঁরা নিজেদের টোটোর ব্যাটারি বাঁচাতে রাতের অন্ধকারে আলো নিভিয়ে চলাচল করেন। এর ফলে দুর্ঘটনার ঝুঁকি অনেকটাই বেড়ে যায়। কিছু ক্ষেত্রে ভয়ঙ্কর দুর্ঘটনাও ঘটে। ফলে এই ধরনের বিষয় নিয়ে জেলা পুলিশ কড়া পদক্ষেপ নেওয়া শুরু করবে ইতিমধ্যেই।” এই সকল বিষয় নিয়ে কোচবিহারের এক টোটো চালক তপন পাল জানান, “জেলা পুলিশের নেওয়া এই সমস্ত উদ্যোগ সড়ক দুর্ঘটনা কমাতে অনেকটাই সাহায্য করবে। সমস্ত টোটো চালকদের উচিত এই সকল বিষয় মেনে রাস্তা দিয়ে চলাচল করা।”

আরও পড়ুন: এই সপ্তাহেই ধনলক্ষ্মী যোগ! ৪ রাশির ভাগ‍্যে টাকার বৃষ্টি, ১২ রাশির কেমন কাটবে গোটা সপ্তাহ? জেনে নিন

তবে এখনও পর্যন্ত বহু টোটো এই সকল বিষয়ে মেনে চলাচল করছেন না। জেলা পুলিশের পক্ষ থেকে সেই সকল উদ্দেশ্যে আবেদন জানানো হয়েছে যাতে তাঁরা দ্রুত জেলা পুলিশের বলা এই সকল বিষয় গুলি পালন করতে শুরু করেন। না হলে পরবর্তী সময়ে জেলা পুলিশ এই টোটো গুলির বিরুদ্ধে আইন অনুযায়ী কড়া পদক্ষেপ গ্রহণ করবে এটুকু নিশ্চিত।

Sarthak Pandit

Benefits of Okra Water: নাম শুনেই নাক সিঁটকান? ‘এই’ সবজি ভেজানো জলে চুমুক দিলেই জীবন যাবে পাল্টে! ৩০ পেরলেই এই পানীয় অপরিহার্য

৩০ বছর পার হলেই নানা ধরনের অসুখ বেশি করে বাসা বাঁধতে শুরু করে মানব শরীরের মধ্যে। তাই এই বয়স থেকে বেশি সচেতনভাবে শরীরের যত্ন নেওয়া উচিত। একটি শক্তিশালী টনিক বেশ দরকারি এই সময়।
৩০ বছর পার হলেই নানা ধরনের অসুখ বেশি করে বাসা বাঁধতে শুরু করে মানব শরীরের মধ্যে। তাই এই বয়স থেকে বেশি সচেতনভাবে শরীরের যত্ন নেওয়া উচিত। একটি শক্তিশালী টনিক বেশ দরকারি এই সময়।
অভিজ্ঞ আয়ুর্বেদ চিকিৎসক সুখদেব শর্মা জানান, ঢ্যাঁড়শ ভেজানো জলে প্রচুর উপকার রয়েছে। ঢ্যাঁড়শ ধুয়ে টুকরা করে কেটে এক গ্লাস জল ভিজিয়ে রাখতে হবে। পরদিন সকালে খালি পেটে ওই জল খেতে হবে।
অভিজ্ঞ আয়ুর্বেদ চিকিৎসক সুখদেব শর্মা জানান, ঢ্যাঁড়শ ভেজানো জলে প্রচুর উপকার রয়েছে। ঢ্যাঁড়শ ধুয়ে টুকরা করে কেটে এক গ্লাস জল ভিজিয়ে রাখতে হবে। পরদিন সকালে খালি পেটে ওই জল খেতে হবে।
তবে প্রথমে বেশি খাওয়া যাবে না। প্রথমে অল্প করে খেয়ে দেখতে হবে। ধীরে ধীরে পরিমাণ বাড়াতে হবে। এভাবে দীর্ঘ সময় ধরে এই জল খেলে শরীরে বেশ অনেকটাই উপকারে লাগবে ঢ্যাঁড়শ ভেজানো জল।
তবে প্রথমে বেশি খাওয়া যাবে না। প্রথমে অল্প করে খেয়ে দেখতে হবে। ধীরে ধীরে পরিমাণ বাড়াতে হবে। এভাবে দীর্ঘ সময় ধরে এই জল খেলে শরীরে বেশ অনেকটাই উপকারে লাগবে ঢ্যাঁড়শ ভেজানো জল।
অ্যান্টি-ডায়াবেটিক প্রভাব রয়েছে ঢ্যাঁড়শ ভেজানো জলে। ঢ্যাঁড়শ দ্রবণীয় ফাইবার রয়েছে। এই ফাইবার অন্ত্রে শর্করার শোষণের গতিকে কমিয়ে দেয়। ঢ্যাঁড়শ বীজ এবং খোসায় অ্যান্টি-ডায়াবেটিক বৈশিষ্ট্য রয়েছে।
অ্যান্টি-ডায়াবেটিক প্রভাব রয়েছে ঢ্যাঁড়শ ভেজানো জলে। ঢ্যাঁড়শ দ্রবণীয় ফাইবার রয়েছে। এই ফাইবার অন্ত্রে শর্করার শোষণের গতিকে কমিয়ে দেয়। ঢ্যাঁড়শ বীজ এবং খোসায় অ্যান্টি-ডায়াবেটিক বৈশিষ্ট্য রয়েছে।
ঢ্যাঁড়শ মিউকিলেজ নামে একটি পিচ্ছিল পদার্থ রয়েছে প্রচুর পরিমাণে। এই পদার্থ মানব দেহের পরিপাকতন্ত্রকে স্বাচ্ছন্দ্য দেয়। ফলে পেট ফেপে যাওয়া, কোষ্ঠকাঠিন্য এবং বদহজম কমাতে পারে এই জল খেলে।
ঢ্যাঁড়শ মিউকিলেজ নামে একটি পিচ্ছিল পদার্থ রয়েছে প্রচুর পরিমাণে। এই পদার্থ মানব দেহের পরিপাকতন্ত্রকে স্বাচ্ছন্দ্য দেয়। ফলে পেট ফেপে যাওয়া, কোষ্ঠকাঠিন্য এবং বদহজম কমাতে পারে এই জল খেলে।
ঢ্যাঁড়শে ভিটামিন-সি, অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট এবং ফ্ল্যাভোনয়েড প্রচুর পরিমাণে পাওয়া যায়। মানব দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে ঢ্যাঁড়স ভেজানো জল।
ঢ্যাঁড়শে ভিটামিন-সি, অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট এবং ফ্ল্যাভোনয়েড প্রচুর পরিমাণে পাওয়া যায়। মানব দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে ঢ্যাঁড়স ভেজানো জল।
কার্ডিওভাসকুলার রোগের ঝুঁকি বয়সের সঙ্গে বৃদ্ধি পায় বেশ অনেকটাই। এক্ষেত্রে ঢ্যাঁড়শ জল হার্টের স্বাস্থ্যের জন্য অনেকটাই উপকারী। এতে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকে যা দেহের কোলেস্টেরলের মাত্রা কমায়।
কার্ডিওভাসকুলার রোগের ঝুঁকি বয়সের সঙ্গে বৃদ্ধি পায় বেশ অনেকটাই। এক্ষেত্রে ঢ্যাঁড়শ জল হার্টের স্বাস্থ্যের জন্য অনেকটাই উপকারী। এতে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকে যা দেহের কোলেস্টেরলের মাত্রা কমায়।
ঢ্যাঁড়শে ভিটামিন-কে, ক্যালসিয়াম এবং ম্যাগনেসিয়ামের মতো প্রয়োজনীয় পুষ্টিতে সমৃদ্ধ একটি সবজি। এগুলো মানব দেহের হাড়ের স্বাস্থ্যের জন্য দারুণ গুরুত্বপূর্ণ। ঢ্যাঁড়শ ভেজানো জলে হাড়ের রোগের ঝুঁকি কমে।
ঢ্যাঁড়শে ভিটামিন-কে, ক্যালসিয়াম এবং ম্যাগনেসিয়ামের মতো প্রয়োজনীয় পুষ্টিতে সমৃদ্ধ একটি সবজি। এগুলো মানব দেহের হাড়ের স্বাস্থ্যের জন্য দারুণ গুরুত্বপূর্ণ। ঢ্যাঁড়শ ভেজানো জলে হাড়ের রোগের ঝুঁকি কমে।

Fatty Liver Remedy: বাড়ির খুদে সদস্যদেরও থাবা বসাচ্ছে ফ্যাটি লিভারের সমস্যা, চার খাবারে উপড়ে ফেলুন এই রোগ শিকড় থেকে

লিভারের ভেতর প্রথম থেকেই চর্বি থাকে। তবে সেটার পরিমাণ থাকে একেবারেই কম। কিন্তু, যদি আচমকাই এই চর্বির পরিমাণ বেশি হয়ে যায়। তখনই সেই সমস্যাকে বলা হয় ফ্যাটি লিভার।
লিভারের ভেতর প্রথম থেকেই চর্বি থাকে। তবে সেটার পরিমাণ থাকে একেবারেই কম। কিন্তু, যদি আচমকাই এই চর্বির পরিমাণ বেশি হয়ে যায়। তখনই সেই সমস্যাকে বলা হয় ফ্যাটি লিভার।
বর্তমানে কম বয়সিদের মধ্যে বেশি ফ্যাটি লিভার সমস্যা দেখা যাচ্ছে। আধুনিক জীবনযাত্রা, অস্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস, কায়িক পরিশ্রম না করা। এই সকল কারনেই শরীরে দেখা দিচ্ছে ফ্যাটি লিভার।
বর্তমানে কম বয়সিদের মধ্যে বেশি ফ্যাটি লিভার সমস্যা দেখা যাচ্ছে। আধুনিক জীবনযাত্রা, অস্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস, কায়িক পরিশ্রম না করা। এই সকল কারনেই শরীরে দেখা দিচ্ছে ফ্যাটি লিভার।
অভিজ্ঞ চিকিৎসক বিশ্বজিৎ সরকার জানান, লিভারে ফ্যাটি অ্যাসিড দেখা দিলে বাইরের খাবার, মদ্যপান এবং ধূমপান থেকে দূরে থাকাই ভাল। তবে এমন ৪টি খাবার রয়েছে যা ফ্যাট গলিয়ে দেয়।
অভিজ্ঞ চিকিৎসক বিশ্বজিৎ সরকার জানান, লিভারে ফ্যাটি অ্যাসিড দেখা দিলে বাইরের খাবার, মদ্যপান এবং ধূমপান থেকে দূরে থাকাই ভাল। তবে এমন ৪টি খাবার রয়েছে যা ফ্যাট গলিয়ে দেয়।
কাঁচা পেঁপে লিভারের স্বাস্থ্যের জন্য দারুণ ভাবে উপকারী। কাঁচা পেঁপের মধ্যে ভিটামিন, এনজাইম ও ফাইবার রয়েছে। ফ্যাটি লিভারে এটি খেলে লিভারের কার্যকারিতা সচল থাকে।
কাঁচা পেঁপে লিভারের স্বাস্থ্যের জন্য দারুণ ভাবে উপকারী। কাঁচা পেঁপের মধ্যে ভিটামিন, এনজাইম ও ফাইবার রয়েছে। ফ্যাটি লিভারে এটি খেলে লিভারের কার্যকারিতা সচল থাকে।
লিভারের সমস্যায় ওষুধ হিসেবে কাজ করে আমলকি। এর মধ্যে রয়েছে ভিটামিন-C ও অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট। এটি লিভারকে ডিটক্সিফিকেশন করতে সাহায্য করে। এটি খেলে লিভারে ফ্যাট জমে না।
লিভারের সমস্যায় ওষুধ হিসেবে কাজ করে আমলকি। এর মধ্যে রয়েছে ভিটামিন-C ও অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট। এটি লিভারকে ডিটক্সিফিকেশন করতে সাহায্য করে। এটি খেলে লিভারে ফ্যাট জমে না।
হলুদের মধ্যে কারকিউমিন যৌগ পাওয়া যায়। যা দেহে অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি ও অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট উপাদান হিসেবে কাজ করে। হলুদ লিভারের ফ্যাটকে ভেঙে দিয়ে লিভারের স্বাস্থ্য উন্নত করে তোলে।
হলুদের মধ্যে কারকিউমিন যৌগ পাওয়া যায়। যা দেহে অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি ও অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট উপাদান হিসেবে কাজ করে। হলুদ লিভারের ফ্যাটকে ভেঙে দিয়ে লিভারের স্বাস্থ্য উন্নত করে তোলে।
মুলো খেলে পেটে গ্যাস হয়। এই ভয়ে অনেকেই এড়িয়ে যান এই সবজি। কিন্তু এই সবজি লিভার থেকে দূষিত পদার্থ বের করে দেয়। নিয়মিত মুলো খেলে লিভারের ফাংশন উন্নত হয়ে লিভার ভাল থাকে।
মুলো খেলে পেটে গ্যাস হয়। এই ভয়ে অনেকেই এড়িয়ে যান এই সবজি। কিন্তু এই সবজি লিভার থেকে দূষিত পদার্থ বের করে দেয়। নিয়মিত মুলো খেলে লিভারের ফাংশন উন্নত হয়ে লিভার ভাল থাকে।

North Bengal weather: উত্তরবঙ্গে ভারী থেকে অতিভারী বৃষ্টির সতর্কতা মঙ্গলবার পর্যন্ত, কোন জেলায় কেমন বৃষ্টি?

উত্তরবঙ্গে বৃষ্টির পালা যেন কমছেই না। শনিবার থেকে আবার ভারী থেকে অতিভারী বৃষ্টির সতর্কতা জারি করেছে আবহাওয়া দফতর।
উত্তরবঙ্গে বৃষ্টির পালা যেন কমছেই না। শনিবার থেকে আবার ভারী থেকে অতিভারী বৃষ্টির সতর্কতা জারি করেছে আবহাওয়া দফতর।
শনিবার দার্জিলিং, কালিম্পং, জলপাইগুড়ি, আলিপুরদুয়ার, কোচবিহার জেলার বেশিরভাগ অংশেই অতিভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে।
শনিবার দার্জিলিং, কালিম্পং, জলপাইগুড়ি, আলিপুরদুয়ার, কোচবিহার জেলার বেশিরভাগ অংশেই অতিভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে।
প্রবল বৃষ্টির সতর্কতা জলপাইগুড়ি ও আলিপুরদুয়ার জেলাতে। ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা উত্তর দিনাজপুর জেলায়, এমনই জানিয়েছে হাওয়া অফিস।
প্রবল বৃষ্টির সতর্কতা জলপাইগুড়ি ও আলিপুরদুয়ার জেলাতে। ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা উত্তর দিনাজপুর জেলায়, এমনই জানিয়েছে হাওয়া অফিস।
রবিবার রথের দিন এবং সোমবার দার্জিলিং, কালিম্পং, আলিপুরদুয়ার, কোচবিহার এবং জলপাইগুড়ি জেলার বিভিন্ন স্থানে ভারী বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে।
রবিবার রথের দিন এবং সোমবার দার্জিলিং, কালিম্পং, আলিপুরদুয়ার, কোচবিহার এবং জলপাইগুড়ি জেলার বিভিন্ন স্থানে ভারী বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে।
মঙ্গলবার ওপরের পাঁচ জেলার সঙ্গে উত্তর দিনাজপুরেও ভারী বর্ষণের সম্ভাবনা রয়েছে। সোমবার বৃষ্টির পরিমাণ বাড়বে দার্জিলিং কালিম্পং আলিপুরদুয়ার কোচবিহার জলপাইগুড়ি জেলায়।
মঙ্গলবার ওপরের পাঁচ জেলার সঙ্গে উত্তর দিনাজপুরেও ভারী বর্ষণের সম্ভাবনা রয়েছে। সোমবার বৃষ্টির পরিমাণ বাড়বে দার্জিলিং কালিম্পং আলিপুরদুয়ার কোচবিহার জলপাইগুড়ি জেলায়।

Water Logging: বৃষ্টির জমা জল আটকে চরম ভোগান্তি, রাজবাড়িতে কমছে পর্যটকদের আনাগোনা

কোচবিহার: প্রবল বৃষ্টিতে সদর শহরের বেশ কিছু এলাকায় জল জমে গিয়েছে। ফলে ভোগান্তিতে পড়তে হচ্ছে সাধারণ মানুষকে। কোচবিহারের ঐতিহ্যবাহী পর্যটন কেন্দ্র রাজবাড়ি। কিন্তু রাজবাড়ির সামনে বৃষ্টির জল আটকে ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে এখানে আসা পর্যটকদের। ফলে সাধারণ মানুষ ও পর্যটকদের মধ্যে চরম অসন্তোষ সৃষ্টি হয়েছে। গত কয়েকদিন ধরে একটানা বৃষ্টির জেরে জল আটকে পড়েছে এলাকায়। নিকাশি নালার বেহাল দশা থাকার কারণে জল নামতে পারছে না। ফলে জলের পরিমাণ ক্রমশ বেড়েই চলেছে রাজবাড়ির সামনে।

রাজবাড়িতে ঘুরতে আসা এক পর্যটক সুবর্ণা দাস জানান, রাজবাড়ির সামনে ড্রেনের নোংরা জল আটকে রয়েছে দীর্ঘ সময় ধরে। ওই জ্মা জল থেকে রীতিমত দুর্গন্ধ বেরোচ্ছে। পর্যটক ও সাধারন মানুষকে এই জল পেরিয়েই চলাচল করতে হচ্ছে। বৃষ্টি ক্রমাগত হয়েই চলেছে। আর বৃষ্টির ফলে জলের পরিমাণও ধীরে ধীরে বৃদ্ধি পাচ্ছে এই এলাকায়। ফলে রাজবাড়িতে ঘুরতে আসা পর্যটকদের এবং রাস্তা দিয়ে চলাচল করা স্থানীয় বাসিন্দাদের প্রচুর অসুবিধা হচ্ছে।

আরও পড়ুন: লাগাতার বৃষ্টিতে বন্যা পরিস্থিতি জেলায়, বাঁধহীন এলাকায় আতঙ্ক

রাজবাড়ির সামনের এক ব্যবসায়ী মোতিলাল সাহা জানান, জল জমে থাকার কারণে রাজবাড়িতে পর্যটকের আনাগোনা অনেকটাই কমেছে। বৃষ্টির কারণে এই অসুবিধায় হতাশ হয়ে পড়েছেন তাঁরা। এলাকায় জল নিকাশি ব্যবস্থার একেবারেই বেহাল দশার কারণে অসুবিধায় পড়ছেন বহু মানুষ। তবে গোটা বিষয় নিয়ে এখনও পর্যন্ত জেলা প্রশাসনের কোন প্রকার উদ্যোগ দেখা যাচ্ছে না। স্থানীয় বাসিন্দা পরিমল দে জানান, কোচবিহার পুরসভা জল জমার বিষয় নিয়ে একেবারেই উদাসীন। ফলে অসুবিধা চরমে উঠেছে। 

গোটা বিষয় নিয়ে কোচবিহার পুরসভার চেয়ারম্যান রবীন্দ্রনাথ ঘোষ দ্রুত গোটা বিষয়টি সমাধান করার আশ্বাস দিয়েছেন। তবে এই সমাধান কবে করা হবে সে বিষয় নিয়ে চিন্তায় পড়েছেন স্থানীয় মানুষেরা। কোচবিহারের ঐতিহ্য রাজবাড়িতে ঘুরতে আসা পর্যটকদের সামনে কোচবিহারের যে চিত্র ফুটে উঠছে তা একেবারেই কাম্য নয় বলে জানিয়েছেন বাসিন্দারা।

সার্থক পন্ডিত