Tag Archives: Footballer

Football Trial: জেলার হাত ধরে ময়দানে সুদিন ফিরবে? আশা দেখাচ্ছে এই মফস্বল

পূর্ব মেদিনীপুর: কলকাতার ময়দানে নিজেদের প্রতিভা মেলে ধরবে জেলার ছেলেরা। জেলার ফুটবল প্রতিভারা এবার নিজেদের প্রতিভার ছাপ রাখবে কলকাতার বিভিন্ন ক্লাবের হয়ে। এই স্বপ্ন পূরণ করতে জেলার উঠতি ফুটবলারদের পাশে দাঁড়াল পাঁশকুড়ার একটি ক্লাব। ফুটবলারদের কলকাতার মাঠে সুযোগ করে দিতে তাদেরই সহযোগিতায় আয়োজিত হল ট্রায়াল। যেখানে কলকাতার নামিদামি ক্লাবের ফুটবল প্রশিক্ষকেরা উপস্থিত ছিলেন। আর সেই কোচদের সামনেই নিজেদের প্রতিভা মেরে ধরলেন জেলার একঝাঁক শিক্ষানবিশ ফুটবলার।

আর‌ও পড়ুন: এই ঘাস গরুর খিদে মুহূর্তে মিটিয়ে দেয়, দুধ হয় প্রচুর

পূর্ব মেদিনীপুর জেলার পাঁশকুড়া শহরের এই ক্লাব সারা বছর ধরেই এলাকার বিভিন্ন বয়সী ছেলেদের ফুটবলের প্রশিক্ষণ দিচ্ছে সম্পূর্ণ বিনামূল্যে। এর পাশাপাশি ওইসব প্রশিক্ষণরত উঠতি ফুটবলারদের কলকাতা মাঠে খেলার স্বপ্নকে বাস্তবায়ন করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নিয়েছে। তাদেরই উদ্যোগে প্রথমবার পূর্ব মেদিনীপুর জেলার পাঁশকুড়াতে হল ফুটবল ট্রায়াল। পাঁশকুড়ার পিডব্লিউ মাঠে এই ফুটবল ট্রায়াল আয়োজিত হয়। এই ট্রায়ালের হাত ধরে জেলার ৩১ জন খুদে ফুটবলার সুযোগ পেল কলকাতার বিভিন্ন ক্লাবের হয়ে খেলার।

এ বিষয়ে ওই ক্লাবের সভাপতি সন্দীপ ভট্টাচার্য জানিয়েছেন, সম্পূর্ণ বিনামূল্যে একটি ফুটবল ট্রায়াল আয়োজন করা হয়। জেলা থেকে ফুটবল প্রতিভা তুলে আনতে এই ট্রায়াল আয়োজন করা হয়েছিল। দেড়শোরও বেশি ফুটবলার অংশগ্রহণ করেছিল। কলকাতার পাঁচটি ক্লাবের কোচেরা উপস্থিত ছিলেন। দেড়শোজন উঠতি ফুটবলের মধ্যে থেকে ৩১ জনকে তাঁরা বেছে নিয়েছেন। আগামী দিনে ওইসব ফুটবলারেরা কলকাতার মাঠে বড় ক্লাবের হয়ে প্রশিক্ষণের পাশাপাশি খেলার সুযোগ পাবে।

সৈকত শী

History in Football: একই টুর্নামেন্টে মাঠে নামল মা ও ছেলে! পায়ের জাদুতে মাত সবাই

উত্তর ২৪ পরগনা: মা ও ছেলের একই ফুটবল টুর্নামেন্টে খেললেন। আর তা চাক্ষুষ করল সুন্দরবনবাসী। এমনই চমকপ্রদক ঘটনায় সকলেই যেমন উল্লসিত তেমনই প্রবীণরা কিছুটা হলেও বিস্মিত হয়ে গিয়েছেন।

নদী বেষ্টিত এলাকা সুন্দরবন। এই এলাকা ঘিরে কতই না গল্প লুকিয়ে আছে। প্রত্যন্ত এলাকার জনজীবনে উঁকি মারলে জীবন সংগ্রামের লড়াইয়ের পাশাপাশি দেখা মিলবে বিনোদনের মাধ্যমগুলির অভিনব গল্প। এই প্রত্যন্ত এলাকার মানুষের কাছে আজও বিনোদনের অন্যতম মাধ্যম ফুটবল খেলা। আর তাতেই একত্রে অংশগ্রহণ করল মা ও ছেলে।

আর‌ও পড়ুন: এই প্রকল্প দিনের আলো দেখলে পাল্টে যেত বাঁকুড়া

উত্তর ২৪ পরগনা জেলার বসিরহাট মহকুমার সুন্দরবন এলাকার বিশপুরে আয়োজিত ফুটবল টুর্নামেন্টে অংশগ্রহণ করলেন মা ও ছেলে। সন্দেশখালির কালিনগরের বাসিন্দা মৌমিতা সরদার ও ছেলে সৌম্যদীপ সরদার একই সঙ্গে ফুটবল প্র্যাকটিস করেন। আবার কখনও কখনওটুর্নামেন্ট এলে একই টুর্নামেন্টে খেলার ডাকও পান। সুন্দরবন এলাকায় হিঙ্গলগঞ্জের বিশপুরে আদিবাসী সমাজকল্যাণ সমিতির উদ্যোগে আয়োজিত মহিলা ফুটবল টুর্নামেন্টে মা ও ছেলের পায়ের জাদু দেখল এলাকার মানুষ।

যেখানে প্রত্যন্ত এলাকায় একাধিক সামাজিক বেড়াজলের প্রতিবন্ধকতার মাঝে বারে বার পিছুপা হতে হয়, সেখানে মা ও ছেলের একসঙ্গে ফুটবল খেলা চাক্ষুষ করল এলাকার মানুষ। মা ও ছেলের খেলার জুটি দেখতে পেয়ে খুশি অত্যন্ত এলাকার ফুটবল প্রেমীরা।

জুলফিকার মোল্যা

Local Football: বিশ্বমানের ফুটবল প্রতিভা ডুয়ার্সে! যার খোঁজে ছুটে এলেন খোদ…

জলপাইগুড়ি: ক্রীড়া ক্ষেত্রে দাপিয়ে বেড়াচ্ছে বাংলার নারীরা। ছোট্ট শহর জলপাইগুড়ির বেশ ক’জন নারীও খেলাধুলোর ময়দানে নিজেদের সাফল্যের ছাপ রেখেছে। দেশের নানা খেলার ময়দানে এখন নারীদের সাফল্য চোখে পড়ার মত। তবুও আজ‌ও মেয়েদের অনেক বাধার মুখে পড়তে হয়। তারই মধ্যে জলপাইগুড়ি তথা ডুয়ার্সকে আশার আলো দেখাচ্ছে ফুটবল।

বাংলার মেয়েরা দেশের মুখ উজ্জ্বল করতে খেলায় এগিয়ে আসুক, সেই লক্ষ্যে মহিলা ফুটবলকে এগিয়ে নিয়ে যেতে জলপাইগুড়িতে আয়োজিত হচ্ছে অনূর্ধ্ব ১৭ ফুটবল টুর্নামেন্ট। স্পোর্টস অথরিটি অফ ইন্ডিয়া (SAI)-এর উদ্যোগে জলপাইগুড়ি বিশ্ব বাংলা ক্রীড়াঙ্গনে ফুটবল খেলার আসর। মহিলাদের এই ফুটবল প্রতিযোগিতায় অংশ নেবে কলকাতা, লাক্ষাদ্বীপ, কোকরাঝাড়, ইম্ফল, তিনসুকিয়া এবং সোনেলগাঁও কেন্দ্রের মহিলা ফুটবল দল।

আর‌ও পড়ুন: যমে-মানুষে কয়েক মিনিটের টানাটানি! রুদ্ধশ্বাস লড়াই শেষে…

মূলত মহিলা ফুটবলারদের অগ্রগতির লক্ষ্যে ও ভারতীয় মহিলা ফুটবলকে বিশ্বের দরবারে পৌঁছে দিতে মহিলাদের জন্য বিশেষ সুযোগ দিচ্ছে সাই। গ্রাম-গঞ্জ, শহরের সব মেধাবী প্রতিভাবান মহিলা ফুটবলারদের একটি প্ল্যাটফর্ম দিতেই এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। প্রাক্তন মহিলা ফুটবলার শুক্লা দত্ত তাঁর নিজের জীবনের বাধা বিপত্তি পেরিয়ে সফলতা অর্জনের কথা বলে সবাইকে অনুপ্রেরণা দেন। ভবিষ্যতে যাতে জলপাইগুড়ি জেলায় মহিলা ফুটবলারদের তথা ক্রীড়াবিদদের এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য উদ্যোগ নেওয়া হয় তার আবেদন জানান তিনি।

সুরজিৎ দে

ফুটবলাররা মোজায় ফুটো করে রাখেন কেন বলুন তো? বড় কারণ রয়েছে কিন্তু

কলকাতা: একেকটি খেলাধুলার একেকরকম আলাদা নিয়ম রয়েছে। কিন্তু কিছু জিনিস আছে যা নিয়ম নয়। কিন্তু সমস্ত খেলোয়াড় নিজেদের স্বাচ্ছন্দ্য এবং ফিটনেসের জন্য সেগুলি করে থাকেন।

আজ আমরা এমনই কিছু বিষয়ের কথা বলতে চলেছি। ১৮৬৩ সালে ইংল্যান্ডে শুরু হয়েছিল ফুটবল খেলা। ফুটবল খেলাটিকে অনেক দেশে সকার বলেও ডাকা হয়।  ফুটবল বিশ্বের অন্যতম জনপ্রিয় খেলা।

অনেকেই হয়তো খেয়াল করেছেন, বেশিরভাগ ফুটবলার তাঁদের মোজায় একটি বা একাধিক ফুটো করে রাখেন। অনেকেই জানেন না, এমনটা করার আসল কারণ।

আরও পড়ুন- শামির বদলে আইপিএলে ‘এই’ বোলার! গুজরাতের কি টাকার অভাব? নামটা অবাক করবে

আসলে কাফ মাসল-এর উপর চাপ কমানোর জন্য এমনটা করে থাকেন কিছু ফুটবলার। যেসব ফুটবলারদের কাপ মাসল-এ ক্র্যাম্প হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে তাঁরা খেলার সময় বা অনুশীলনের সময় ক্র্যাম্প এড়াতে এমনটা করেন।

আসলে এমনিতেই ফুটবলাররা যে মোজা পরেন তা শক্ত হয়ে পায়ের সঙ্গে লেগে থাকে। ছোট্ট ফুটো করে রাখলে তা পায়ে রক্ত ​​সঞ্চালন ভাল করতে সাহায্য করতে পারে। তবে এমনটা যে সব ফুটবলাররা করেন তা কিন্তু নয়। আন্তর্জাতিক ফুটবলে অনেক ফুটবলার এমনটা করে থাকেন।

আরও পড়ুন- কেউ চেনে না! এমন ক্রিকেটার কেকেআরের অস্ত্র এবার! রাসেল, রিঙ্কুকে ঘোল খাওয়ালেন

অনেক ফুটবলার যেমন বুটের লেস খুব শক্ত করে বাঁধেন। আবার অনেকে লেস বাঁধার  সময় একটু ঢিলে রাখেন। আসলে সবটাই ফুটবলাররা নিজেদের সুবিধার জন্য করে থাকেন।

সুয়েকাকে মনে আছে? মোহনবাগান, ইস্টবেঙ্গলে খেলা তারকা ফুটবলার এখন জুতো সেলাই করেন!

জাপান, থাইল্যান্জড, সিঙ্গাপুর আর ভারতে ফুটবল খেলেছেন তিনি। একের পর এক প্রথম সারির ক্লাবে। তবুও জীবনের সেকেন্ড ইনিংসে তাঁকে কি না জুতো সেলাই করতে হচ্ছে!
জাপান, থাইল্যান্জড, সিঙ্গাপুর আর ভারতে ফুটবল খেলেছেন তিনি। একের পর এক প্রথম সারির ক্লাবে। তবুও জীবনের সেকেন্ড ইনিংসে তাঁকে কি না জুতো সেলাই করতে হচ্ছে!
ইস্টবেঙ্গল, মোহনবাগান, কলকাতার দুই বড় ক্লাবেই খেলেছেন রুইজি সুয়েকা। মনে আছে তাঁর কথা!
ইস্টবেঙ্গল, মোহনবাগান, কলকাতার দুই বড় ক্লাবেই খেলেছেন রুইজি সুয়েকা। মনে আছে তাঁর কথা!
সেই সুয়েকা ফুটবল থেকে অবসরের পর রীতিমতো কোর্স করে জুতে সেলাই শুরু করেছিলেন। আর সেটা তিনি করেছিলেন বিবেকের ডাকে। দারিদ্র বা অর্থের অভাবের জন্য কিন্তু নয়।
সেই সুয়েকা ফুটবল থেকে অবসরের পর রীতিমতো কোর্স করে জুতে সেলাই শুরু করেছিলেন। আর সেটা তিনি করেছিলেন বিবেকের ডাকে। দারিদ্র বা অর্থের অভাবের জন্য কিন্তু নয়।
সুয়েকা এক সাক্ষাৎকারে জানান, ভারতে এসে দেখি, এখানে কত সুন্দর করে জুতো সেলাই করে তা আবার পরার যোগ্য করা হয়। ব্যাপারটা আমার ভাল লেগেছিল। আমি মাস কনজাম্পশন-এর বিরোধী। একটা জামার আমার কাছে আছে, ছেঁড়েনি, রঙ ওঠেনি। তবু আমি আরেকটা জামা কিনব। এটা আমার ভাল লাগে না। এই মনোভাব জাপানে খুব আছে।
সুয়েকা এক সাক্ষাৎকারে জানান, ভারতে এসে দেখি, এখানে কত সুন্দর করে জুতো সেলাই করে তা আবার পরার যোগ্য করা হয়। ব্যাপারটা আমার ভাল লেগেছিল। আমি মাস কনজাম্পশন-এর বিরোধী। একটা জামার আমার কাছে আছে, ছেঁড়েনি, রঙ ওঠেনি। তবু আমি আরেকটা জামা কিনব। এটা আমার ভাল লাগে না। এই মনোভাব জাপানে খুব আছে।
চারিদিকে কত মানুষ দারিদ্রের সঙ্গে লড়ছে। আমি ফুটবলার। তাদের জন্য কিছু করব ভেবেছিলাম। তার পর ছেঁড়া, ফাটা জুতো এনে সেগুলো সেলাই করি। তার পর সেই জুতো চলে যায় কোনও উঠতি ফুটবলারের কাছে। তাঁর উপকার হয়। আমি এভাবেই সমাজের জন্য কিছু করতে চেয়েছিলাম।
চারিদিকে কত মানুষ দারিদ্রের সঙ্গে লড়ছে। আমি ফুটবলার। তাদের জন্য কিছু করব ভেবেছিলাম। তার পর ছেঁড়া, ফাটা জুতো এনে সেগুলো সেলাই করি। তার পর সেই জুতো চলে যায় কোনও উঠতি ফুটবলারের কাছে। তাঁর উপকার হয়। আমি এভাবেই সমাজের জন্য কিছু করতে চেয়েছিলাম।
সুয়েকা আরও বলেন, আমি প্রথমে খেলতে এসেছিলাম গোয়ায়। সেখান থেকে কলকাতা। প্রথমে মোহনবাগান, তার পর আবার সালগাওকরে খেলতে যাই, সেখান থেকে পুনে। তার পর আবার কলকাতায় খেলতে আসি। সেবার সই করি ইস্টবেঙ্গলে।
সুয়েকা আরও বলেন, আমি প্রথমে খেলতে এসেছিলাম গোয়ায়। সেখান থেকে কলকাতা। প্রথমে মোহনবাগান, তার পর আবার সালগাওকরে খেলতে যাই, সেখান থেকে পুনে। তার পর আবার কলকাতায় খেলতে আসি। সেবার সই করি ইস্টবেঙ্গলে।

Where is Katsumi: কোথায় হারিয়ে গেলেন ‘জাপানি বোমা’ কাতসুমি! কী করেন এখন? জানলে চমকে যাবেন

অধিনায়ক হিসেবে মোহনবাগানকে আইলিগ খেতাব জিতিয়েছেন তিনি। লম্বা সোনালী চুলে মাঠের এক প্রান্ত ধরে যখন দৌড় শুরু করতেন তখন প্রতিপক্ষের রক্ষণে ধরত কাঁপুনি। সবুজ-মেরুণের ফুটবল ইতিহাসে খেলে যাওয়া সেরা বিদেশীদের মধ্যে অন্যতম কাতসুমি ইউসা।
অধিনায়ক হিসেবে মোহনবাগানকে আইলিগ খেতাব জিতিয়েছেন তিনি। লম্বা সোনালী চুলে মাঠের এক প্রান্ত ধরে যখন দৌড় শুরু করতেন তখন প্রতিপক্ষের রক্ষণে ধরত কাঁপুনি। সবুজ-মেরুণের ফুটবল ইতিহাসে খেলে যাওয়া সেরা বিদেশীদের মধ্যে অন্যতম কাতসুমি ইউসা।
কাতসুমি ভারতীয় ফুটবলে এসেছিলেম আইলিগ দল ওএনজিসির হাত ধরে। তারপর সবুজ-মেরুণ জার্সিতে কলকাতায় প্রথম পা রাখা। ৪ মরশুম খেলেছিলেন মোহনবাগানের হয়ে। বাগান ফ্যানেদের নয়ণের মণি হয়ে উঠেছিলেন তিনি।  (ছবি: সংগৃহীত)
কাতসুমি ভারতীয় ফুটবলে এসেছিলেম আইলিগ দল ওএনজিসির হাত ধরে। তারপর সবুজ-মেরুণ জার্সিতে কলকাতায় প্রথম পা রাখা। ৪ মরশুম খেলেছিলেন মোহনবাগানের হয়ে। বাগান ফ্যানেদের নয়ণের মণি হয়ে উঠেছিলেন তিনি। (ছবি: সংগৃহীত)
২০১১ সালের জানুয়ারি মাসে ওনএনজেসিতে সই করেন কাতসুমি। ২০১০-১১ মরশুমে আইলিগ থেকে অবনমন হয় ওএনজেসির। তাও ক্লাব না ছেড়ে পরের মরশুমে ফের ওএনজেসিকে আইলিগে তোলেন জাপানি তারকা। ২০১৩ সালে মোহনবাগান অ্যাথলেটিক ক্লাবে সই করেন কাতসুমি।  (ছবি: সংগৃহীত)
২০১১ সালের জানুয়ারি মাসে ওনএনজেসিতে সই করেন কাতসুমি। ২০১০-১১ মরশুমে আইলিগ থেকে অবনমন হয় ওএনজেসির। তাও ক্লাব না ছেড়ে পরের মরশুমে ফের ওএনজেসিকে আইলিগে তোলেন জাপানি তারকা। ২০১৩ সালে মোহনবাগান অ্যাথলেটিক ক্লাবে সই করেন কাতসুমি। (ছবি: সংগৃহীত)
এক মরশুম খেলার পরই দলের অধিনায়কত্বের দায়িত্ব পান কাতসুমি। ২০১৪-১৫ সালে দুরন্ত ফুটবল খেলে মোহনবাগান। ফ্যানেদের স্বপ্নপূরণ করে দলকে চ্যাম্পিয়ন করেন অধিনায়ক কাতসুমি। বাগানে জনপ্রিয়তার শীর্ষে পৌছান কাতসুমি।   (ছবি: সংগৃহীত)
এক মরশুম খেলার পরই দলের অধিনায়কত্বের দায়িত্ব পান কাতসুমি। ২০১৪-১৫ সালে দুরন্ত ফুটবল খেলে মোহনবাগান। ফ্যানেদের স্বপ্নপূরণ করে দলকে চ্যাম্পিয়ন করেন অধিনায়ক কাতসুমি। বাগানে জনপ্রিয়তার শীর্ষে পৌছান কাতসুমি। (ছবি: সংগৃহীত)
কাতসুমির স্কিল, গতি, গোল করার দক্ষতা সবকিছুই অনবদ্য ছিল। মোহনবাগান ফ্যানারে ভালবেসে তাঁকে নানা নামও দেন। মোহনবাগানের 'জাপানি বোমা' বলা হত কাতসুমি ইউসাকে। মাঠে শোনা যেত,"সা-রে-গা-মা-পা-ধা-নি,মাঠ কাঁপাবে জাপানি" ধ্বনি। বাগানের হয়ে ১২১ ম্যাচে ২৪ গোল করেছিলেন কাতসুমি।   (ছবি: সংগৃহীত)
কাতসুমির স্কিল, গতি, গোল করার দক্ষতা সবকিছুই অনবদ্য ছিল। মোহনবাগান ফ্যানারে ভালবেসে তাঁকে নানা নামও দেন। মোহনবাগানের ‘জাপানি বোমা’ বলা হত কাতসুমি ইউসাকে। মাঠে শোনা যেত,”সা-রে-গা-মা-পা-ধা-নি,মাঠ কাঁপাবে জাপানি” ধ্বনি। বাগানের হয়ে ১২১ ম্যাচে ২৪ গোল করেছিলেন কাতসুমি। (ছবি: সংগৃহীত)
মোহনবাগানের পর কাতসুমি ইস্টবেঙ্গলের হয়েও খেলেছেন। এছাড়া আইএসএলেও খেলেছেন জাপানি তারকা। নর্থইস্ট ইউনাইটেডের হয়ে খেলেছেন তিনি। শেষের দিকে নেরোকা ও চেন্নাই সিটিতে খেলেন। কিন্তু তখন তার ফর্ম তলানির দিকে। তারপরই ভারত ছাড়ার সিদ্ধান্ত নেন কাতসুমি।   (ছবি: সংগৃহীত)
মোহনবাগানের পর কাতসুমি ইস্টবেঙ্গলের হয়েও খেলেছেন। এছাড়া আইএসএলেও খেলেছেন জাপানি তারকা। নর্থইস্ট ইউনাইটেডের হয়ে খেলেছেন তিনি। শেষের দিকে নেরোকা ও চেন্নাই সিটিতে খেলেন। কিন্তু তখন তার ফর্ম তলানির দিকে। তারপরই ভারত ছাড়ার সিদ্ধান্ত নেন কাতসুমি। (ছবি: সংগৃহীত)
ভারত ছাড়ার পর এখন কোথায় হারিয়ে গেলেন কাতসুমি? কী করছেন? এই প্রশ্নের উত্তর কিন্তু অনেকের কাছেই অজানা। তবে আপনারা জানলে খুশি হবেন বয়স বেড়েছে , ধার আগের থেকে কমেছি ঠিকই কিন্তু এখনও ফুটবল ছাড়েননি। বর্তমানে তোহকু সকার লিগে প্রিমেইরো ফুকুশিমা ক্লাবের হয়ে খেলেন কাতসুমি।   (ছবি: সংগৃহীত)
ভারত ছাড়ার পর এখন কোথায় হারিয়ে গেলেন কাতসুমি? কী করছেন? এই প্রশ্নের উত্তর কিন্তু অনেকের কাছেই অজানা। তবে আপনারা জানলে খুশি হবেন বয়স বেড়েছে , ধার আগের থেকে কমেছি ঠিকই কিন্তু এখনও ফুটবল ছাড়েননি। বর্তমানে তোহকু সকার লিগে প্রিমেইরো ফুকুশিমা ক্লাবের হয়ে খেলেন কাতসুমি। (ছবি: সংগৃহীত)

রান্টি মার্টিন্সকে মনে আছে? কলকাতায় দাপিয়ে খেলা ফুটবলার এখন কোথায়? চমকে যাবেন শুনে

ভারতীয় ফুটবলে নানা সময়ে নানা বিদেশী ফুটবলার এসেছেন। কিন্তু যাদের খেলা সকলের স্মরণে থেকে গিয়েছে, যেই ফুটবলাররা নিজেদের দক্ষতার পরিচয় দিয়ে ফ্যানেদের মনে আলাদা জায়গা করে নিতে পেরেছেন, তাদের মধ্যে অন্যতম হল র‍ান্টি মার্টিনস। দীর্ঘ বছর ভারতীয় ফুটবলে দাপটের সঙ্গে খেললেও বর্তমানে কোথায় র‍ান্টি? সেই প্রশ্নের উত্তর কিন্তু অনেকের কাছেই অজানা।  (ছবিঃ সংগৃহীত)
ভারতীয় ফুটবলে নানা সময়ে নানা বিদেশী ফুটবলার এসেছেন। কিন্তু যাদের খেলা সকলের স্মরণে থেকে গিয়েছে, যেই ফুটবলাররা নিজেদের দক্ষতার পরিচয় দিয়ে ফ্যানেদের মনে আলাদা জায়গা করে নিতে পেরেছেন, তাদের মধ্যে অন্যতম হল র‍ান্টি মার্টিনস। দীর্ঘ বছর ভারতীয় ফুটবলে দাপটের সঙ্গে খেললেও বর্তমানে কোথায় র‍ান্টি? সেই প্রশ্নের উত্তর কিন্তু অনেকের কাছেই অজানা। (ছবিঃ সংগৃহীত)
আইএসএল শুরু হওয়ার আগে পর্যন্ত ভারতীয় ফুটবলের সর্বোচ্চ স্তরের প্রতিযোগিতা ছিল আই লিগ। তখন নাইজেরিয় ফুটবলারদের দাপট ছিল। এখনও আইলিগে নাইজেরিয়ার প্লেয়ারদের দেখা যায়। র‍ান্টি মার্টিনসও ২০০৪ সালে ডেম্পো থেকে ভারতীয় ক্লাব ফুটবলে নিজের কেরিয়ার শুরু করেছিলেন। তারপর আর পিছনে ফিরে তাকাকে হয়নি।    (ছবিঃ সংগৃহীত)
আইএসএল শুরু হওয়ার আগে পর্যন্ত ভারতীয় ফুটবলের সর্বোচ্চ স্তরের প্রতিযোগিতা ছিল আই লিগ। তখন নাইজেরিয় ফুটবলারদের দাপট ছিল। এখনও আইলিগে নাইজেরিয়ার প্লেয়ারদের দেখা যায়। র‍ান্টি মার্টিনসও ২০০৪ সালে ডেম্পো থেকে ভারতীয় ক্লাব ফুটবলে নিজের কেরিয়ার শুরু করেছিলেন। তারপর আর পিছনে ফিরে তাকাকে হয়নি। (ছবিঃ সংগৃহীত)
নিজের কেরিয়ারের সেরা সময়টা ডেম্পোতেই কাটিয়েছেন রান্টি। ২০০৪ সালে ডেম্পোতে যোগ দিয়েই ফেডারেশন কাপ জেতেন। গোয়ার ক্লাবের ৫ বার ভারত সেরা ট্রফি জিতেছেন তিনি। তামধ্যে ২ বার ন্যাশনাল ফুটবল লিগ জেতেন ও আইলিগ জেতেন তিনবার। ডুরান্ড জয়েরও স্বাদ ডেম্পোতে থাকাকালীন পেয়েছেন রান্টি। ডেম্পোর হয়ে ১৬৪ ম্যাচে ১৪৬ টি গোল করেন তারকা ফুটবলার।      (ছবিঃ সংগৃহীত)
নিজের কেরিয়ারের সেরা সময়টা ডেম্পোতেই কাটিয়েছেন রান্টি। ২০০৪ সালে ডেম্পোতে যোগ দিয়েই ফেডারেশন কাপ জেতেন। গোয়ার ক্লাবের ৫ বার ভারত সেরা ট্রফি জিতেছেন তিনি। তামধ্যে ২ বার ন্যাশনাল ফুটবল লিগ জেতেন ও আইলিগ জেতেন তিনবার। ডুরান্ড জয়েরও স্বাদ ডেম্পোতে থাকাকালীন পেয়েছেন রান্টি। ডেম্পোর হয়ে ১৬৪ ম্যাচে ১৪৬ টি গোল করেন তারকা ফুটবলার। (ছবিঃ সংগৃহীত)
তবে কলকাতার বড় ক্লাবে খেলার সখ দীর্ঘ দিন ধরেই ছিল রান্টি মার্টিন্সের। ২০১২ সালে প্রথমবার কলকাতায় খেলতে আসেন তিনি। প্রথমে প্রয়াগ ইউনাইডেটে খেলেন রান্টি। মাঝে একটি মরশুম রাংদাজিদ ইউনাইটেডে হয়ে ইস্টবেঙ্গলে যোগ দেন রান্টি মার্টিন্স।     (ছবিঃ সংগৃহীত)
তবে কলকাতার বড় ক্লাবে খেলার সখ দীর্ঘ দিন ধরেই ছিল রান্টি মার্টিন্সের। ২০১২ সালে প্রথমবার কলকাতায় খেলতে আসেন তিনি। প্রথমে প্রয়াগ ইউনাইডেটে খেলেন রান্টি। মাঝে একটি মরশুম রাংদাজিদ ইউনাইটেডে হয়ে ইস্টবেঙ্গলে যোগ দেন রান্টি মার্টিন্স। (ছবিঃ সংগৃহীত)
২০১৪ সালে ইস্টবেঙ্গলে সই করেন রান্টি মার্টিন্স। দাপটের সঙ্গে ফুটবল খেলেন তিনি। লাল-হলুদ জার্সি গায়েও সেরা ফর্মে পাওয়া যায় রান্টিকে। সেই সময় রান্টি ও ডুডু জুটি প্রতিপক্ষের রক্ষণের ত্রাস ছিলেন। লাল হলুদের হয়ে রন্টি ৬০টা ম্য়াচে ৪৩গোল করেন। ২ বার জেতেন সোনার বুট। তবে ইস্টবেঙ্গল জার্সি গায়ে আই লিগ জেতার সৌভাগ্য হয়নি ইস্টবেঙ্গলের।      (ছবিঃ সংগৃহীত)
২০১৪ সালে ইস্টবেঙ্গলে সই করেন রান্টি মার্টিন্স। দাপটের সঙ্গে ফুটবল খেলেন তিনি। লাল-হলুদ জার্সি গায়েও সেরা ফর্মে পাওয়া যায় রান্টিকে। সেই সময় রান্টি ও ডুডু জুটি প্রতিপক্ষের রক্ষণের ত্রাস ছিলেন। লাল হলুদের হয়ে রন্টি ৬০টা ম্য়াচে ৪৩গোল করেন। ২ বার জেতেন সোনার বুট। তবে ইস্টবেঙ্গল জার্সি গায়ে আই লিগ জেতার সৌভাগ্য হয়নি ইস্টবেঙ্গলের। (ছবিঃ সংগৃহীত)
এরপর ট্রেভর জেমস মরগ্যানের দ্বিতীয়বার যখন কোচ হয়ে আসেন ইস্টবেঙ্গলের তখন রান্টিকে বাদ দেন। তারপরই ভারত ছাড়ার সিদ্ধান্ত নেন রান্টি। তারপর মালেশিয়ার পেনাং এফসি ও আমেরিকান সকার লিগে মেরিল্যান্ড এসজিএফসি ইগলসে খেলেন। তবে বয়সের করণে ও ফর্ম না থাকায় ২০২০ সালে ফুটবলকে বিদায় জানান। জানা গিয়েছে দেশে বর্তমানে রিয়েল এস্টেট ব্যবসার করছেন তিনি। নতুন জীবনেও সাফল্য পেয়েছেন রান্টি।      (ছবিঃ সংগৃহীত)
এরপর ট্রেভর জেমস মরগ্যানের দ্বিতীয়বার যখন কোচ হয়ে আসেন ইস্টবেঙ্গলের তখন রান্টিকে বাদ দেন। তারপরই ভারত ছাড়ার সিদ্ধান্ত নেন রান্টি। তারপর মালেশিয়ার পেনাং এফসি ও আমেরিকান সকার লিগে মেরিল্যান্ড এসজিএফসি ইগলসে খেলেন। তবে বয়সের করণে ও ফর্ম না থাকায় ২০২০ সালে ফুটবলকে বিদায় জানান। জানা গিয়েছে দেশে বর্তমানে রিয়েল এস্টেট ব্যবসার করছেন তিনি। নতুন জীবনেও সাফল্য পেয়েছেন রান্টি। (ছবিঃ সংগৃহীত)

Viral News: ১৬ ঘণ্টা ধরে উদ্দাম যৌনতা! পর্ন তারকার প্রস্তাব তারকা ফুটবলারকে, তারপর যা ঘটেছিল

ঘটনাবহুল ক্রীড়া বিশ্ব। কখনও কখনও এমন অনেক ঘটনা ঘটে যা নিয়ে দীর্ঘ দিন পরও আলোচনা হয়। তেমনই এক অবাক করা কাণ্ড ঘটেছিল রাশিয়ায়। সেদেশের তারকা ফুটবলারকে এক পর্ন তারকা দিয়েছিল এমন 'লোভনীয়' প্রস্তাব যা শোরগোল ফেলে দিয়েছিল।
ঘটনাবহুল ক্রীড়া বিশ্ব। কখনও কখনও এমন অনেক ঘটনা ঘটে যা নিয়ে দীর্ঘ দিন পরও আলোচনা হয়। তেমনই এক অবাক করা কাণ্ড ঘটেছিল রাশিয়ায়। সেদেশের তারকা ফুটবলারকে এক পর্ন তারকা দিয়েছিল এমন ‘লোভনীয়’ প্রস্তাব যা শোরগোল ফেলে দিয়েছিল।
পর্ণ তারকা অ্যালিনা হেনসি যে কাণ্ড ঘটিয়েছিলেন তা শুনলে অবাক হবেন যে কেউ। রাশিয়ান ফুটবলার আলেকজান্ডার কোকোরিনকে যৌনতার প্রস্তাব দিয়েছিলেন অ্যালিনা। অবশ্য  তার জন্য শর্তও দিয়েছিলেন তিনি।
পর্ণ তারকা অ্যালিনা হেনসি যে কাণ্ড ঘটিয়েছিলেন তা শুনলে অবাক হবেন যে কেউ। রাশিয়ান ফুটবলার আলেকজান্ডার কোকোরিনকে যৌনতার প্রস্তাব দিয়েছিলেন অ্যালিনা। অবশ্য তার জন্য শর্তও দিয়েছিলেন তিনি।
পর্ন তারকা অ্যালিনা হেনেসি আলেকজান্ডার কোকোরিনকে ১৬ ঘণ্টা ধরে উদ্দাম যৌনতার প্রস্তাব দেন। পর্ন তারকা আলিনা হেনেসি এই প্রস্তাবের বিনিময়ে শর্ত দিয়েছিলেন, আলেকজান্ডার কোকরিনকে রাশিয়ান সুপার লিগে পাঁচটি গোল করতে হবে।
পর্ন তারকা অ্যালিনা হেনেসি আলেকজান্ডার কোকোরিনকে ১৬ ঘণ্টা ধরে উদ্দাম যৌনতার প্রস্তাব দেন। পর্ন তারকা আলিনা হেনেসি এই প্রস্তাবের বিনিময়ে শর্ত দিয়েছিলেন, আলেকজান্ডার কোকরিনকে রাশিয়ান সুপার লিগে পাঁচটি গোল করতে হবে।
অ্যালিনা হেনসি আলেকজান্ডার কোকরিনকে এই প্রস্তাব দিয়েছিলেন ২০১৫ সালে। সেই সময় তিনি ডায়নামো মস্কোতে যান। তখনই এই কথা বলে তিনি। রাশিয়া ইউরো স্পোর্টের সঙ্গে কথা বলার সময় এই প্রস্তাব দিয়েছিলেন।
অ্যালিনা হেনসি আলেকজান্ডার কোকরিনকে এই প্রস্তাব দিয়েছিলেন ২০১৫ সালে। সেই সময় তিনি ডায়নামো মস্কোতে যান। তখনই এই কথা বলে তিনি। রাশিয়া ইউরো স্পোর্টের সঙ্গে কথা বলার সময় এই প্রস্তাব দিয়েছিলেন।
রাশিয়া ইউরো স্পোর্টের সঙ্গে কথা বলার সময় অ্যালিনা বলেন, রাশিয়ান ফুটবলার আলেকজান্ডার কোকরিন যদি চ্যাম্পিয়নশিপ  শেষ হওয়ার আগে পাঁচটি গোলকরেন তবে তিনি তাঁকে ১৬ ঘন্টার সেক্স সেশনে আমন্ত্রণ জানাব।
রাশিয়া ইউরো স্পোর্টের সঙ্গে কথা বলার সময় অ্যালিনা বলেন, রাশিয়ান ফুটবলার আলেকজান্ডার কোকরিন যদি চ্যাম্পিয়নশিপ শেষ হওয়ার আগে পাঁচটি গোলকরেন তবে তিনি তাঁকে ১৬ ঘন্টার সেক্স সেশনে আমন্ত্রণ জানাব।
যখন অ্যালিনা হেনসি এমন প্রস্তাব দিয়েছিলেন তখনও লিগের ১০টি ম্যাচ বাকি ছিল, কোকোরিনের গোলসংখ্যা ছিল মাত্র ১। ফলে তা বাস্তবে রূপ পায়নি। ফলে অ্যালিনা হেনেসিকেও তাঁর দেওয়া শর্ত পূরণ করতে হয়নি।
যখন অ্যালিনা হেনসি এমন প্রস্তাব দিয়েছিলেন তখনও লিগের ১০টি ম্যাচ বাকি ছিল, কোকোরিনের গোলসংখ্যা ছিল মাত্র ১। ফলে তা বাস্তবে রূপ পায়নি। ফলে অ্যালিনা হেনেসিকেও তাঁর দেওয়া শর্ত পূরণ করতে হয়নি।
তবে রাশিয়ান ফুটবলার আলেকজান্ডার কোকোরিনকে ১৬ ঘণ্টার ম্য়ারাথন সেক্স করার যে প্রস্তাব তিনি দিয়েছিলেন, তা নিয়ে আজও আলোচনা হয় সোশ্যাল মিডিয়ায়। যদিও এই বিষয়ে কখনো কিছু বলেননি আলেকজান্ডার কোকোরিন।
তবে রাশিয়ান ফুটবলার আলেকজান্ডার কোকোরিনকে ১৬ ঘণ্টার ম্য়ারাথন সেক্স করার যে প্রস্তাব তিনি দিয়েছিলেন, তা নিয়ে আজও আলোচনা হয় সোশ্যাল মিডিয়ায়। যদিও এই বিষয়ে কখনো কিছু বলেননি আলেকজান্ডার কোকোরিন।

ম্যাচ চলাকালীন বিকট শব্দ ও আলো! মুহূর্তে শেষ সবকিছু, ভিডিও দেখলে শিউড়ে উঠবেন

ফুটবল ম্যাচ চলাকালীন মর্মান্তিক ঘটনা। যেই ভিডিও দেখে শিউড়ে উঠছেন সকলেই। ম্যাচ চলার সমায় হঠাৎই বাজ পড়ে মাঠে। সেই বাজ পড়ে এক ফুটবলারের উপর। ঘটনাস্থলেই লুটিয়ে পড়েন ওই ফুটবলার। তড়িঘড়ি তাঁকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলেও ততক্ষণে সব শেষ। ডাক্তার ওই ফুটবলারকে মৃত বলে ঘোষণা করেন।

এই দুর্ঘটনাটি ঘটেছে ইন্দোনেশিয়া পশ্চিম জাভার সিলিওয়াঙ্গি স্টেডিয়ামে। স্থানীয় দুটি ক্লাব ফসি বান্দুং এবং এফবিআই শুভাংয়ের মধ্যে প্রীতি ম্যাচ চলছিল। খারাপ আবহাওয়ার মধ্যেই চলছিল ম্যাচ। খেলার সময় তখন সবে ১৫ মিনিট অতিক্রান্ত হয়েছে। সেই সময়ই হঠাৎই বিকট শব্দ। মাঠের মাঝে বাজ পড়ে। ভাইরাল হওয়া ভিডিওতে দেখা বিদ্যুৎ সরাসরি ওই ফুটবলারের গায়ে পড়ে। সেকেন্ডের মধ্যেই মাঠে পড়ে যান তিনি।

আরও পড়ুনঃ KKR News: আইপিএলের আগে কেকেআরের মাথায় হাত! সব পরিকল্পনা জলে? কী হল নাইট শিবিরে

ঘটনার আকস্মিকতায় মাঠে হইচই পড়ে যায়। ভয়ে প্রথমে অন্য প্লেয়াররা পালাতে শুরু করে। কেউ নিজেদের রক্ষা করতে মাঠে শুয়ে পড়েন। পরে দেখেন সতীর্থকে মাঠে পড়ে থাকতে। কিছু সময়ের মধ্যেই ওই ফুটবলারকে নিয়ে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। হাসপাতালে পৌঁছালে চিকিৎসকরা খেলোয়াড়কে মৃত ঘোষণা করেন। বজ্রপাতে ফুটবলারের মর্মান্তিক মৃত্যুর ঘটনায় শোকস্তব্ধ ফুটবল মহল।

Diego Maradona: দিয়েগো মারাদোনা কর ফাঁকি দেননি, ইতালির সর্বোচ্চ আদালতের রায়ে খুশির হাওয়া

: ইতালির সর্বোচ্চ আদালত কর ফাঁকি মামলায় মৃত দিয়েগো মারাদোনাকে ক্লিনচিট দিল৷ ৩০ বছরের লম্বা আইনি যুদ্ধের পর মারাদোনার বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় তাঁকে কলঙ্ক থেকে মুক্ত করে দিল। প্রাক্তন নাপোলি তারকা ও সে দেশের আয়কর দফতরের মধ্যে লম্বা চলেছিল এই আইনি লড়াই।

গোল্ডেন ফিট অর্থাৎ সোনালি পায়ের মালিক মারাদোনার বিরুদ্ধে অভিযোগ ছিল ভুয়ো কোম্পানি খুলেছিলেন লিচেনস্টাইনে, যাতে লিগাল ফি ফাঁকি দিতে পারেন৷ নাপোলি থেকে ১৯৮৫-১৯৯০ যে পেমেন্ট পেয়েছিলেন সেখানেই গণ্ডগোল করেছিলেন৷ পার্সোনাল ইমেজ রাইট থেকে এটি পেয়েছিলেন তিনি৷

আরও পড়ুন – Weather Alert: ৫৫ কিমি/ঘণ্টা বেগে হাওয়া বঙ্গোপসাগরে তুলকালামের ইঙ্গিত, হাড় হিম করা ঠান্ডার খেলায় ঠকঠক

আন্তর্জাতিক সংবাদ মাধ্যম রয়টার্সকে মারাদোনার আইনজীবী জানিয়েছেন , ‘‘এটা শেষ হয়ে গেছে, কোনও ভয় -ভীতি ছাড়া বলতে পারি মারাদোনা কোনওদিন কোথাও ট্যাক্স ফাঁকি দেননি৷’’

রোমের সর্বোচ্চ আদালত ২০১৮-র রায়ের বিরুদ্ধে রায় দিয়ে জানান মারাদোনা মুক্ত৷ বুধবার ইতালির সুপ্রিম কোর্ট নিজেদের পক্ষ থেকে ডকুমেন্ট পাবলিশ করে এই খবর জানিয়েছে৷

 ২০২০ -র নভেম্বরে  মারাদোনার হার্ট অ্যাটাক হয়েছিল৷ আর্জেন্টিনা ও নাপোলির ফ্যানরা তাঁকে ফুটবলের ভগবান বলেন৷