Tag Archives: Independence day

Narendra Modi: সোশ্যাল মিডিয়ায় ‘ডিপি’ বদলে দিলেন মোদি, স্বাধীনতা দিবসের আগে দেশবাসীর কাছে আহ্বান

নয়াদিল্লি: সামনেই স্বাধীনতা দিবস। ৭৮তম স্বাধীনতা দিবসের আগে নিজের সোশ্যাল সাইট এক্সের ডিপি(ডিসপ্লে পিকচার) বদলে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। এই শুক্রবার, নিজের ছবি সরিয়ে জাতীয় পতাকায় নিজের ডিপি রাখলেন মোদি।
প্রধানমন্ত্রী মূলত এই নিয়ে তৃতীয়বার “হর ঘর তিরঙ্গা” এই প্রচারের জন্যই এই উদ্যোগ নিয়েছেন। নিজের ছবি বদলে জাতীয় পতাকা রেখে তিনি লিখেছেন, “হর ঘর তিরঙ্গাকে একটি গণ আন্দোলনে পরিণত করুন।”


এক্স-এ তিনি আরও লেখেন, “আমাদের স্বাধীনতা দিবস ধীরে ধীরে এগিয়ে আসছে, আমাদের আবার হর ঘর তিরঙ্গা আন্দোলনকে স্মরণীয় করে তুলতে হবে। আমি আমার প্রোফাইল ছবি বদলে নিলাম। আমি চাইব আপনারাও আমার সঙ্গে যোগদান করুন। আপনারাও এই তিরঙ্গা দিয়ে এই উৎসব পালন করুন।”

আরও পড়ুন: ১৮ মাস জেলবন্দি, অবশেষে জামিন পেলেন মণীশ সিসোদিয়া! শর্তও জুড়ে দিল সুপ্রিম কোর্ট
এই নিয়ে তৃতীয়বারের মতন “হর ঘর তিরঙ্গা” প্রচার করছেন প্রধানমন্ত্রী মোদি। এই প্রচার চলবে ৯ই অগাস্ট থেকে ১৫ই অগাস্ট পর্যন্ত। এই প্রচারের হাত ধরেই ৭৮তম স্বাধীনতা দিবসের সুচনা হয়েছে বলেও জানান কেন্দ্রীয় সংস্কৃতি এবং পর্যটন মন্ত্রী গজেন্দ্র সিং সাখাওয়াত বৃহস্পতিবার বলেন, প্রতিটি নাগরিক ঘরে থেকেই আমাদের পোর্টালে জাতীয় পতাকার সঙ্গে সেলফি তুলে পাঠাতে পারে।
এছাড়াও সংসদের সদস্যদের “তিরঙ্গা বাইক র‍্যালি” করা হবে হবে জানানো হয়। এই র‍্যালি হবে অগাস্টের ১৩ তারিখে। ভারত মান্ডপম থেকে প্রগতি ময়দান শেষ হবে ইন্ডিয়া গেটের পাশ দিয়ে মেজর ধ্যান চাঁদ স্টেডিয়ামে।

West Medinipur News: এই লাইব্রেরিতেই চলত বিপ্লবী কার্যকলাপ, পাঠাগারের সঙ্গে সম্পর্ক ছিল হেমচন্দ্র কানুনগোর

পশ্চিম মেদিনীপুর: তখন পরাধীন ভারতবর্ষ। দেশের জন্য গর্জে উঠছে যুবক যুবতীরা। লক্ষ্য পরাধীনতার গ্লানি থেকে দেশমাতৃকাকে স্বাধীন করা। দিকে দিকে সংঘটিত হচ্ছে ইংরেজ শাসনের বিরুদ্ধে আন্দোলন। এগিয়ে এসেছিলেন তৎকালীন অবিভক্ত মেদিনীপুরের তরুণ প্রজন্ম। বাংলা-ওড়িশা সীমানা এলাকা দাঁতনে আর্ত পীড়িত মানুষের সেবা এবং শরীর চর্চা ও এলাকায় পড়াশোনোর সংস্কৃতি তৈরি করতে কয়েকজন তরুণেরা। বাঁশ, মাটি দিয়ে চালাঘর তৈরি করে শুরু করলেন পাঠাগার। আজ থেকে প্রায় ৯৮ বছর আগে ১৯২৬ সালে দাঁতনের বুকে তৈরি হয় লাইব্রেরী। আর্ত-পীড়িত মানুষদের শুধু সেবা আর্তি শুধু নয়, স্বাধীনতা সংগ্রামের ইতিহাসে এই লাইব্রেরীর ভূমিকা অনস্বীকার্য।

ইতিহাস ঘেঁটে জানা যায়, ১৯২৫ সালের ডিসেম্বরে একটি সাধারণ সভা আয়োজিত হয়। এরপর থেকে একাধিক সভার পর সিদ্ধান্ত হয় দাঁতনে সমাজ সেবামূলক এবং পাঠাগারের জন্য একটি ক্লাব গঠন করা হবে। ১৯২৬ এর জুন মাসে প্রতিষ্ঠিত হয় দাঁতন সমাজ সেবক সমিতি ও সাধারণ পাঠাগার। এই পাঠাগারের দুটি শাখা, একটি গ্রামীণ সাধারন মানুষদের বিভিন্ন কাজে সহায়তা করা অর্থাৎ সমাজ সেবামূলক কাজ অন্যটি পাঠাগার। শুধু তাই নয়, মানুষের সেবা করার পাশাপাশি, পাঠাগারে গড়ে ওঠে ব্যায়ামাগার। প্রথম পর্যায়ের প্রতিষ্ঠাতা সদস্যরা অনেকেই যুক্ত ছিলেন ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনে।

শুধু শরীর চর্চা কিংবা পড়াশোনা নয়, এই ব্যায়ামাগারের আড়ালে চলতো ব্রিটিশ তাড়ানোর নানা ফন্দি। চলত মিটিং। ব্রিটিশ শাসকদের চোখকে ফাঁকি দিতে আলোচনা চলত এখানে। তৎকালীন সময়ে চরমপন্থী এবং নরমপন্থী দুই মনোভাবাপন্ন বিপ্লবীরা এখানে বসেই আলোচনা চালিয়েছেন। স্বাভাবিকভাবে প্রায় শতবর্ষের দিকে পা বাড়ানো এই লাইব্রেরীর স্বাধীনতা আন্দোলনে ভূমিকা যথেষ্ট। এরপর ধীরে ধীরে আড়ে বহরে বাড়তে থাকে। বর্তমানে সরকার অধীনস্থ এই লাইব্রেরী। রয়েছে বেশ হাজারও বই, বহু মানুষ এখানে আসেন পড়াশোনোর জন্য।

আরও পড়ুনঃ Independence Day 2024: স্বাধীনতা দিবসে রাষ্ট্রপতি ভবনে আমন্ত্রিত হাওড়ার  বিশেষভাবে সক্ষম সাঁতারু রিমো 

তবে, প্রাচীন নথি ঘেঁটে জানা যায়, এই পাঠাগারের সঙ্গে যোগাযোগ ছিল অগ্নিযুগের বীর বিপ্লবী হেমচন্দ্র কানুনগোর। তিনি পাঠাগারের ২৫ বছর পূর্তি অনুষ্ঠানে উপস্থিত হতে না পেরে দুঃখ প্রকাশ করেছিলেন। এখনও ইতিহাসের সাক্ষ্য বহন করে চলেছে দাঁতনের টাউন লাইব্রেরী। অবিভক্ত মেদিনীপুরের ইতিহাস ঘাটলে জ্বলজ্বল করে ওড়িশা সীমানা এলাকার এই লাইব্রেরির কথা, যা সাধারণ মানুষের সেবার জন্য নয়, পরাধীনতার গ্লানি থেকে দেশকে রক্ষা করতে যার ভূমিকা ছিল চিরস্মরণীয়।

রঞ্জন চন্দ

Independence Day 2024: স্বাধীনতা দিবসে রাষ্ট্রপতি ভবনে আমন্ত্রিত হাওড়ার  বিশেষভাবে সক্ষম সাঁতারু রিমো 

হাওড়া: এবার ৭৮তম স্বাধীনতা দিবসে রাষ্ট্রপতি ভবনে আমন্ত্রিত ভারতের প্যারা সুইমার রিমো সাহা। যিনি ইতিমধ্যে দুবার ইংলিশ চ্যালেন অতিক্রম করেছেন। একদিকে শারীরিক প্রতিবন্ধকতা অন্যদিকে আর্থিক সমস্যা। সমস্ত বেড়াজালকে ছিন্ন করে নিজের লক্ষ্যে এগিয়ে গিয়েছেন রিমো।

হাওড়ার ৩৪ বছর বয়সী প্যারা-সাঁতারু রিমো সাহা ইংলিশ চ্যানেল দুটি পথ অতিক্রম করার সময় ইতিহাস রচনা করেছিলেন। প্রথম বাঙালি যিনি তার প্রথম প্রচেষ্টায় দুইভাবে ইংলিশ চ্যানেলে প্রবেশ করেন। রিমো ছিলেন ছয় সদস্যের ভারতীয় প্যারা সাঁতার দলের একজন। তিনিই প্রথম এশিয়ান যিনি ৭০ কিলোমিটার সাঁতার ৩১ ঘন্টা ৪৯ মিনিটে সম্পূর্ণ করেছেন।

এবার স্বাধীনতা দিবস উদযাপনের বিশেষ মুহূর্তের সাক্ষী হতে রাষ্ট্রপতি ভবনে আমন্ত্রণ পেলেন রিমো সাহা। পাঁচটি স্বতন্ত্র জাতীয় রেকর্ড রয়েছে তাঁর দখলে। জাতীয় স্তরে ৫২ টি সোনা,৩৮ টি রুপো এবং ২০ টি ব্রোঞ্জ পদক জিতেছেন। তিনি ২০১০ এ দিল্লি কমনওয়েলথ গেমস এবং ২০১০ এ চায়না প্যারা এশিয়ান গেমসে ভারতের প্রতিনিধিত্ব করেন।

এছাড়াও তিনি দুবার ইংলিশ চ্যানেল অতিক্রম করেছেন। ২০০৯ সালের বিশ্ব গেমসে তার বিভাগে রুপো জিতেছিলেন রিমো। ছোটবেলায় পোলিও রোগে আক্রান্ত রিমো সাহাকে ডাক্তাররা সাঁতারকে ব্যায়ামের একটি ফর্ম হিসাবে গ্রহণ করার পরামর্শ দিয়েছিলেন। পরবর্তীতে যা খেলাধুলায় তার অসাধারণ কৃতিত্বের স্বাক্ষর রাখতে সাহায্য করছে।

আরও পড়ুনঃ GK: নেই কোনও জাতীয় পশু! এমন দেশের নাম বলুন তো দেখি, উত্তর দিতে হোঁচট খাচ্ছেন অনেকেই

রাষ্ট্রপতি ভবনে আমন্ত্রণ পেয়ে উচ্ছ্বসিত রিমো বলেন,”এই বিশেষ দিনে সরকার থেকে আমি রাষ্ট্রপতি ভবনে আমন্ত্রণ পেয়ে সত্যিই গর্বিত।” তিনি আশা করেন কেন্দ্র এবং রাজ্য সরকার উভয়ই যেন তাঁদের মতো প্যারা-সাঁতারুদের উৎসাহিত করবে |

রাকেশ মাইতি

Independence Day Special: ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনের এক ধাত্রীভূমি এই জায়গা! যা ঘটেছিল, জানলে গর্বে বুক ফুলে উঠবে

পশ্চিম মেদিনীপুর: হেমচন্দ্র কানুনগো পরাধীন ভারতবর্ষে বিদেশে গিয়ে বোমা তৈরির কৌশল শিখেছিলেন। তিনি জন্মেছিলেন অবিভক্ত মেদিনীপুরে। যিনি একাধারে অঙ্কন প্রশিক্ষক এবং অন্যদিকে, সশস্ত্র স্বাধীনতা আন্দোলনে অন্যতম বীর বিপ্লবী।

দেশমাতৃকাকে রক্ষা করতে যাঁর কারাবাস হয়েছিল, তিনি জন্মেছিলেন পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার নারায়নগড় ব্লকের রাধানগর গ্রামে। তবে তাঁর বাড়ি থেকে সামান্য কিছুটা দূরেই তাঁর মামাবাড়ি। সেখানেও তিনি কাটিয়েছেন তাঁর ছেলেবেলা। মামা বাড়িতে থেকেও সংগঠিত করেছিলেন যুবকদের। জানেন কোথায় তাঁর মামারবাড়ি? কতটাইবা আদরের ছিলেন তিনি?

আরও পড়ুন: অশান্ত বাংলাদেশ, দেশত্যাগী হাসিনা! বড় সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলল ভারত! সীমান্তে যা ঘটছে…

পরাধীন ভারতবর্ষের ভারতের জাতীয় পতাকার প্রথম রূপকার বিপ্লবী হেমচন্দ্র কানুনগো। তিনি প্রথম বাঙালি যিনি প্যারিসে গিয়ে শিখেছিলেন বোমা তৈরির কৌশল। তার তৈরি বোমা ক্ষুদিরাম বোস এবং প্রফুল্ল চাকি অত্যাচারী কিংসফোর্ডকে মারতে ব্যবহার করেছিলেন। তাঁকে বলা হয় পাইওনিয়ার অফ আর্ম রেভেলিউশন। কিন্তু জানেন কি বিপ্লবী হেমচন্দ্র কানুনগো ছিলেন তাঁর মামাবাড়ির খুব আদরের। অনেক সময় তিনি কাটিয়েছেন মামাবাড়িতে।

আরও পড়ুন: এই একটি ফল নিয়ে বিমানে ওঠা নিষেধ, হতে পারে জেল-জরিমানা! জানেন কোন ফল?

মেদিনীপুরের দাঁতন ২ ব্লকের খণ্ডরুই এলাকায় রয়েছে হেমচন্দ্র কানুনগোর মামার বাড়ি। হেমচন্দ্র কানুনগোর মামারবাড়িতে ছিল জমিদাররাজ। এলাকায় ছিল জমিদার বাড়ি। সেখানে তিনি যেতেন বহুবার। এখনও তার মামার বাড়ি সামান্য কিছু ধ্বংসাবশেষ রয়েছে। রয়েছে পরিবারের উত্তর পুরুষেরা। পরিবার সূত্রে খবর এবং ইতিহাসবিদেরা মনে করে হেমচন্দ্র কানুনগো মামার বাড়িতে বসেও বিপ্লবী কার্যকলাপ চালিয়েছেন। এখানে এলাকার তরুণদের উদ্বুদ্ধ করেছিলেন স্বাধীনতা সংগ্রামের প্রতি। করেছিলেন সংগঠনও।

পরে আলিপুর বোমা মামলায় তিনি দোষী সাব্যস্ত হন, বিচারে তাঁর দ্বীপান্তর হয়। ফিরে এসে শেষ বয়স কাটিয়েছিলেন নিজের বাসভূমিতে। আসতেন মামার বাড়ি। হেমচন্দ্রের কৃতিত্বে এবং বৈপ্লবিক চিন্তা ধারায় গর্বিত মামার বাড়ির উত্তর পুরুষেরা। সামনে স্বাধীনতা দিবস, জানুন ভারতবর্ষের প্রথম জাতীয় পতাকার রূপকারের ইতিহাস।

রঞ্জন চন্দ

Independence Day 2024: স্বাধীনতা দিবসে এবার ব্যাপক ট্রেন্ডিং পা‌টের তৈরি এই পতাকা! জেনে নিন দাম

উত্তর দিনাজপুর: হাতেগোনা আর কয়েকটা দিন, তারপরেই স্বাধীনতা দিবস। দেশজুড়ে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান,সরকারি বেসরকারি প্রায় সমস্ত প্রতিষ্ঠানে মহাসমারহে উদযাপিত হবে স্বাধীনতা দিবস। ১৯৪৭ সালের ১৫ই আগস্ট ভারতবর্ষ স্বাধীনতা লাভ করে। তারপর থেকেই এই বিশেষ দিন অতি উৎসাহের সঙ্গে পালন করে আসছে দেশবাসী।

যতই দিন গড়িয়েছে ততই এই দিন পালনে মানুষের যোগদান বেড়েছে। বর্তমানে দেশের প্রধানমন্ত্রী ডাক দিয়েছেন হর ঘর তিরঙ্গা। এর পরে ব্যাপকভাবে চাহিদা বাড়ছে জাতীয় পতাকার। তবে এতদিন প্লাস্টিক,কাপড়,কিংবা বাঁশ দিয়ে তিরঙ্গা তৈরি করতে দেখা যেত। তবে বর্তমানে পাট দিয়েই তিরঙ্গা তৈরি করে তাক লাগিয়ে দিয়েছেন হেমতাবাদের বাসিন্দা সত্যেন্দ্রনাথ রায়।

আরও পড়ুন:আপনি কি পকেটিং রিলেশনশিপে রয়েছেন? কেমন হয় এই প্রেমের সম্পর্ক? আমি-আপনি সকলেই কিন্তু সাক্ষী

তাঁর হাতের তৈরি এই পতাকা বাড়িতে,গাড়িতে,অফিসে সব জায়গায় রাখতে পারবেন। বহুদিন টেকসই এই পতাকার দাম মাত্র ৩০ টাকা থেকে ৫০ টাকা। হেমতাবাদের বাসিন্দা সত্যেন্দ্রনাথ রায় জানান, বাজারে দেখতাম ছোট প্লাস্টিকের পতাকা বিক্রি হত। তারপর একদিন ভাবলাম জেলার ফসল পাট দিয়েই পতাকা তৈরির কথা। ব্যাস তারপর জমি থেকে পাট নিয়ে এসে সেই পাট দিয়েই পরিবেশ বান্ধব পতাকা তৈরি করলাম।
আরও খবর পড়তে ফলো করুন
https://whatsapp.com/channel/0029VaA776LIN9is56YiLj3F

পিয়া গুপ্তা

Independence Day 2024: ভারত-চিন সীমান্তে উড়বে তাঁর তৈরি জাতীয় পতাকা! চিনে নিন এই ফ্ল্যাগ ম্যানকে

শিলিগুড়ি: সামনেই ১৫ অগাস্ট স্বাধীনতা দিবস। তার আগেই তড়িঘড়ি চলছে পতাকা তৈরি। দেশের পতাকা সারা বছর কম বেশি চাহিদা থাকলেও ১৫ আগস্টে যেন এই চাহিদা তুঙ্গে থাকে। শিলিগুড়ির ব্যবসায়ী রাম হরি পাল তিনি দেশের পতাকা তৈরির পেশায় ১৯৮০ সাল থেকে লেগে রয়েছেন। তাঁর তৈরি পতাকা উত্তরবঙ্গ তো বটেই আশেপাশের রাজ্যে এবং ভুটান, নেপাল, সিকিমেও যায়।

৩০ ফুট বাই ২০ ফুটের পতাকা থেকে শুরু করে বিভিন্ন মাপের পতাকা তিনি তৈরি করেন। পতাকা প্রস্তুতকারী রাম হরি পাল বাবুর কথায়,’আমি দীর্ঘ ৪০ বছর ধরে এই পতাকা তৈরির কাজ করছি। আগে ছোট করে শুরু করেছিলাম। এখন আমার তৈরি পতাকার চাহিদা বহু জায়গায় রয়েছে।’ তিনি আরও বলেন,এখনও পর্যন্ত সবথেকে বড় ৩০ ফুটের পতাকা বানিয়েছি। যার দাম ৩০ হাজার টাকা। সেই পতাকা ইতিমধ্যেই ইন্দো চায়না বর্ডারে চলে গিয়েছে।

আরও পড়ুন:বাড়ি-অফিসে লাকি ব্যাম্বু রেখেছেন? সঠিক নিয়ম জানেন তো? জানলে বসবেন খ্যাতি-টাকার পাহাড়ে, নচেৎ বিরাট ক্ষতি

সারা বছরই পতাকার চাহিদা থাকলেও এই সময়টায় একটু বেশি চাহিদা রয়েছে। তিনি আশাবাদী এবারও ভালই অর্ডার আসবে। পতাকা কিনতে আসা এক ব্যক্তি সুরজ থাপার কথায়,’আমি বিগত ৪ বছর ধরে কাকুর কাছ থেকে পতাকা নিয়ে আসছি। বিধান মার্কেটে পতাকা কিনতে আসা মানেই’প্যারাগন’ এ আসতে হবে। কারণ এই দোকানের মত ভাল মানের কাপড় দিয়ে তৈরি জাতীয় পতাকা আর অন্য কোথাও পাওয়া যায় না। আরও খবর পড়তে ফলো করুন
https://whatsapp.com/channel/0029VaA776LIN9is56YiLj3F

অনির্বাণ রায়

Weekend Trip: দিঘা-মন্দারমণি ছাড়ুন! কলকাতার কাছেই ৬ রোম্যান্টিক সি-বিচ চিনুন, ১৫ অগাস্টের লম্বা ছুটিতে ঘুরে আসুন

*বাঙালি বেড়াতে যেতে যে কোনও সময়ই রাজি। কর্মব্যস্ত জীবন থেকে দিন কয়েকের বিরতি নিয়ে এখন ছুটি যান অনেকেই। বঙ্গবাসীর একাংশের যেমন পছন্দ পাহাড় তেমনই অন্য অংশটি সমুদ্র সৈকতে ছুটে যায় বারে বারে। তবে ইদানিং অনেকেই ভিড় এড়িয়ে একটু নিরিবিলি জায়গা খোঁজেন। ফলে মোটেই দিঘা আর মন্দারমণি যেতে চান না। আজ জেনে নিন কলকাতার কাছাকাছি ৬ চিত্তাকর্ষক সমুদ্র সৈকত, যেগুলি আপনাকে মুগ্ধ করবে। সংগৃহীত ছবি।
*বাঙালি বেড়াতে যেতে যে কোনও সময়ই রাজি। কর্মব্যস্ত জীবন থেকে দিন কয়েকের বিরতি নিয়ে এখন ছুটি যান অনেকেই। বঙ্গবাসীর একাংশের যেমন পছন্দ পাহাড় তেমনই অন্য অংশটি সমুদ্র সৈকতে ছুটে যায় বারে বারে। তবে ইদানিং অনেকেই ভিড় এড়িয়ে একটু নিরিবিলি জায়গা খোঁজেন। ফলে মোটেই দিঘা আর মন্দারমণি যেতে চান না। আজ জেনে নিন কলকাতার কাছাকাছি ৬ চিত্তাকর্ষক সমুদ্র সৈকত, যেগুলি আপনাকে মুগ্ধ করবে। সংগৃহীত ছবি।
*জুনপুট: জুনপুট বহু বছর ধরে মানুষের পছন্দের তালিকায় থাকলেও এখনও তেমন আনাগোনা নেই মানুষের। ফলে কোলাহমুক্ত পরিবেশে সমুদ্র পাড়ের আনন্দ নিতে চাইলে যেতে পারেন জুনপুট। নিরিবিলি এই নির্জন সমুদ্রতট আপনাকে দারুণ এক রিফ্রেশমেন্ট দেবে। পূর্ব মেদিনীপুরের কাঁথি শহরের খুব কাছেই জুনপুট। কলকাতা থেকে জুনপুটের দূরত্ব ১৬০ কিলোমিটারের মতো। পূর্ব মেদিনীপুরের কাঁথি থেকে জুনপুট কম-বেশি ১০ কিলোমিটার। সংগৃহীত ছবি।
*জুনপুট: জুনপুট বহু বছর ধরে মানুষের পছন্দের তালিকায় থাকলেও এখনও তেমন আনাগোনা নেই মানুষের। ফলে কোলাহমুক্ত পরিবেশে সমুদ্র পাড়ের আনন্দ নিতে চাইলে যেতে পারেন জুনপুট। নিরিবিলি এই নির্জন সমুদ্রতট আপনাকে দারুণ এক রিফ্রেশমেন্ট দেবে। পূর্ব মেদিনীপুরের কাঁথি শহরের খুব কাছেই জুনপুট। কলকাতা থেকে জুনপুটের দূরত্ব ১৬০ কিলোমিটারের মতো। পূর্ব মেদিনীপুরের কাঁথি থেকে জুনপুট কম-বেশি ১০ কিলোমিটার। সংগৃহীত ছবি।
*দক্ষিণ পুরুষোত্তমপুর: নিরিবিলিতে দু-দিন কাটাতে পূর্ব মেদিনীপুরের এই সমুদ্র সৈকতটির জুড়ি মেলা ভার। এখনও অনেক পর্যটকের কাছে এই স্পটটি অজানা। তাই এখানে খুব বেশি হোটেল এখনও গড়ে ওঠেনি। তবে বেশ কয়েকটি ছোট হোটেল এবং ব্যাকপ্যাকার্সের টেন্ট ক্যাম্পের ব্যবস্থা রয়েছে। ব্যাকপ্যাকার্স টেন্ট ক্যাম্পে খাওয়া-দাওয়ার বন্দোবস্ত ভাল। দুপুরেও ভুরিভোজের পরে সন্ধেয় ক্যাম্পে থাকে বনফায়ারের ব্যবস্থা। ব্যাকপ্যাকার্স ক্যাম্পে চারবেলা থাকা-খাওয়া সমেত খরচ মাথাপিছু ১৫০০ টাকা মতো। সংগৃহীত ছবি।
*দক্ষিণ পুরুষোত্তমপুর: নিরিবিলিতে দু-দিন কাটাতে পূর্ব মেদিনীপুরের এই সমুদ্র সৈকতটির জুড়ি মেলা ভার। এখনও অনেক পর্যটকের কাছে এই স্পটটি অজানা। তাই এখানে খুব বেশি হোটেল এখনও গড়ে ওঠেনি। তবে বেশ কয়েকটি ছোট হোটেল এবং ব্যাকপ্যাকার্সের টেন্ট ক্যাম্পের ব্যবস্থা রয়েছে। ব্যাকপ্যাকার্স টেন্ট ক্যাম্পে খাওয়া-দাওয়ার বন্দোবস্ত ভাল। দুপুরেও ভুরিভোজের পরে সন্ধেয় ক্যাম্পে থাকে বনফায়ারের ব্যবস্থা। ব্যাকপ্যাকার্স ক্যাম্পে চারবেলা থাকা-খাওয়া সমেত খরচ মাথাপিছু ১৫০০ টাকা মতো। সংগৃহীত ছবি।
*মৌসুনী দ্বীপ: কলকাতা থেকে এই দ্বীপটির দূরত্ব প্রায় ১২০ কিলোমিটার। একেবারেই নিরিবিলি এই সৈকতে চাইলে নিজের গাড়িতেও যেতে পারেন। ট্রেনে যেতে হলে নামখানা পৌঁছতে হবে। সেখান থেকে যেতে হবে টোটোয়। তারপর নৌকা করে পৌঁছন যাবে মৌসুনী দ্বীপ। এখানে একাধিক পকেট ফ্রেন্ডলি ক্যাম্প রয়েছে। ক্যাম্পগুলিতে চারবেলা থাকা-খাওয়া সমেত খরচ মাথাপিছু ১২০০ থেকে ১৫০০ টাকার মধ্যে। সংগৃহীত ছবি।
*মৌসুনী দ্বীপ: কলকাতা থেকে এই দ্বীপটির দূরত্ব প্রায় ১২০ কিলোমিটার। একেবারেই নিরিবিলি এই সৈকতে চাইলে নিজের গাড়িতেও যেতে পারেন। ট্রেনে যেতে হলে নামখানা পৌঁছতে হবে। সেখান থেকে যেতে হবে টোটোয়। তারপর নৌকা করে পৌঁছন যাবে মৌসুনী দ্বীপ। এখানে একাধিক পকেট ফ্রেন্ডলি ক্যাম্প রয়েছে। ক্যাম্পগুলিতে চারবেলা থাকা-খাওয়া সমেত খরচ মাথাপিছু ১২০০ থেকে ১৫০০ টাকার মধ্যে। সংগৃহীত ছবি।
*বগুড়ান জলপাই: এখানে জোয়ারের সময় তড়তড়িয়ে জল এগিয়ে আসে, তবে ভাঁটার সময় জল অনেকটাই নেমে যায়। সমুদ্র সৈকতে দাঁড়িয়ে সূর্যোদয় ও সূর্যাস্ত দেখার সুযোগ কিন্তু হারাবেন না। এই সমুদ্রতটের মায়াবী রূপ চোখে পড়ে বেলা পড়লে। কলকাতা থেকে মাত্র চার ঘণ্টার মধ্যেই পৌঁছে যাবেন এখানে। কাঁথি থেকে খুব কাছে। এখানকার সমুদ্রতটও পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন আর লাল কাঁকাড়ায় ভর্তি। বগুড়ান জলপাই সমুদ্র সৈকতটি খুব বিস্তৃত নয়। এটা একটা বড় খাঁড়ির মতো। সেই খাঁড়িই ঢুকে গিয়েছে গভীর সমুদ্রে। সমুদ্রতটে দাঁড়িয়েই দেখতে পাবেন ডিঙি নৌকার সারি, এ ছাড়াও দেখা মিলবে মাছ ধরার ট্রলারের। সংগৃহীত ছবি।
*বগুড়ান জলপাই: এখানে জোয়ারের সময় তড়তড়িয়ে জল এগিয়ে আসে, তবে ভাঁটার সময় জল অনেকটাই নেমে যায়। সমুদ্র সৈকতে দাঁড়িয়ে সূর্যোদয় ও সূর্যাস্ত দেখার সুযোগ কিন্তু হারাবেন না। এই সমুদ্রতটের মায়াবী রূপ চোখে পড়ে বেলা পড়লে। কলকাতা থেকে মাত্র চার ঘণ্টার মধ্যেই পৌঁছে যাবেন এখানে। কাঁথি থেকে খুব কাছে। এখানকার সমুদ্রতটও পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন আর লাল কাঁকাড়ায় ভর্তি। বগুড়ান জলপাই সমুদ্র সৈকতটি খুব বিস্তৃত নয়। এটা একটা বড় খাঁড়ির মতো। সেই খাঁড়িই ঢুকে গিয়েছে গভীর সমুদ্রে। সমুদ্রতটে দাঁড়িয়েই দেখতে পাবেন ডিঙি নৌকার সারি, এ ছাড়াও দেখা মিলবে মাছ ধরার ট্রলারের। সংগৃহীত ছবি।
*লক্ষ্মীপুর: কলকাতার কাছের এই কোলাহলহীন সমুদ্রতট। এখানে এক বার গেলে মনে হবে বারে বারে ফিরে যাই। বকখালির কাছেই লক্ষ্মীপুর সমুদ্র সৈকত। কলকাতা থেকে দূরত্ব মেরেকেটে ১৩৬ কিলোমিটার। বঙ্গোপসাগরের নিরিবিলি এই তটের অপূর্ব শোভা মন ছুঁয়ে যাবে। সাগরতট লাগোয়া ছোট্ট গ্রামের অসাধারণ প্রাকৃতিক পরিবেশ মন কাড়বেই। বকখালি সি বিচ থেকে পায়ে হেঁটে মিনিট ২০ গেলেই পড়বে এই লক্ষ্মীপুর সমুগ্র সৈকত। অনেকে এই সি বিচকে 'মিনি গোয়া' বলেন। সৈকতের গা ঘেঁষে থাকা বড় বড় উইন্ড মিল নজর কাড়বে। সংগৃহীত ছবি।
*লক্ষ্মীপুর: কলকাতার কাছের এই কোলাহলহীন সমুদ্রতট। এখানে এক বার গেলে মনে হবে বারে বারে ফিরে যাই। বকখালির কাছেই লক্ষ্মীপুর সমুদ্র সৈকত। কলকাতা থেকে দূরত্ব মেরেকেটে ১৩৬ কিলোমিটার। বঙ্গোপসাগরের নিরিবিলি এই তটের অপূর্ব শোভা মন ছুঁয়ে যাবে। সাগরতট লাগোয়া ছোট্ট গ্রামের অসাধারণ প্রাকৃতিক পরিবেশ মন কাড়বেই। বকখালি সি বিচ থেকে পায়ে হেঁটে মিনিট ২০ গেলেই পড়বে এই লক্ষ্মীপুর সমুগ্র সৈকত। অনেকে এই সি বিচকে ‘মিনি গোয়া’ বলেন। সৈকতের গা ঘেঁষে থাকা বড় বড় উইন্ড মিল নজর কাড়বে। সংগৃহীত ছবি।
*বাঁকিপুট: বিস্তৃত সাগরতটের গা ঘেঁষে সারি সারি ঝাউগাছ। মূলত সমুদ্রের টানেই এতল্লাটে যান পর্যটকরা। ঝাউবনে দিনভর পাখির কলকাকলি গোটা পরিবেশেই একটা দারুণ মাদকতা এনে দেয়। ঘণ্টার পর কাটিয়ে দিতে পারেন এই ঝাউবনে। উপরি পাওনা সাগরতট জুড়ে থাকা লাল কাঁকড়ার সারি। বঙ্গোপসাগরের তীরে নিরিবিলিতে উইকেন্ড কাটানোর সেরার সেরা ঠিকানা এই বাঁকিপুট। বাঁকিপুটের গা ঘেঁষেই রয়েছে ইংরেজ আমলে তৈরি বাতিঘর। মন চাইলে সমুদ্রপাড় দিয়ে হাঁটা লাগিয়ে পৌঁছে যান দরিয়াপুরের বাতিঘরে। বাতিঘরের মাথায় উঠে গোটা বাঁকিপুটের সৌন্দর্য্য তারিয়ে তারিয়ে উপভোগের সুযোগ মিলবে। এখানেই রয়েছে বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের স্মৃতি বিজড়িত কপালকুণ্ডলার মন্দির। সংগৃহীত ছবি।
*বাঁকিপুট: বিস্তৃত সাগরতটের গা ঘেঁষে সারি সারি ঝাউগাছ। মূলত সমুদ্রের টানেই এতল্লাটে যান পর্যটকরা। ঝাউবনে দিনভর পাখির কলকাকলি গোটা পরিবেশেই একটা দারুণ মাদকতা এনে দেয়। ঘণ্টার পর কাটিয়ে দিতে পারেন এই ঝাউবনে। উপরি পাওনা সাগরতট জুড়ে থাকা লাল কাঁকড়ার সারি। বঙ্গোপসাগরের তীরে নিরিবিলিতে উইকেন্ড কাটানোর সেরার সেরা ঠিকানা এই বাঁকিপুট। বাঁকিপুটের গা ঘেঁষেই রয়েছে ইংরেজ আমলে তৈরি বাতিঘর। মন চাইলে সমুদ্রপাড় দিয়ে হাঁটা লাগিয়ে পৌঁছে যান দরিয়াপুরের বাতিঘরে। বাতিঘরের মাথায় উঠে গোটা বাঁকিপুটের সৌন্দর্য্য তারিয়ে তারিয়ে উপভোগের সুযোগ মিলবে। এখানেই রয়েছে বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের স্মৃতি বিজড়িত কপালকুণ্ডলার মন্দির। সংগৃহীত ছবি।

Bollywood Celebrates Independence Day: স্বাধীনতার শুভেচ্ছা জানিয়ে দেশপ্রেমের বার্তা অমিতাভ-সিদ্ধার্থ-রণবীর-শিল্পাদের

#মুম্বই: রবিবার দেশজুড়ে পালিত হচ্ছে ভারতের ৭৫তম স্বাধীনতা দিবস। আর এই উৎসবে সামিল হল বলিউডও (Bollywood Celebrates Independence Day)। সোশ্যাল মিডিয়ায় ভক্তদের উদ্দেশে বার্তা দিলেন বলিউডের সেলিব্রিটিরা। অমিতাভ বচ্চন, রণবীর সিং, সিদ্ধার্থ মালহোত্রা থেকে শিল্পা শেট্টি– প্রত্যেকেই ট্যুইট করে এদিন স্বাধীনতা দিবসের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন। অমিতাভ বচ্চন এদিন ভারতের তেরঙা রয়েছে তাঁরই এমন একাধিক পোস্টারের কোলাজ শেয়ার করেছেন। তিনি লিখেছেন, ‘স্বতন্ত্রতা দিবসের অনেক অনেক শুভকামনা’।

অন্যদিকে, ট্যুইট করেছেন সিদ্ধার্থ মালহোত্রা। সম্প্রতি ক্যাপ্টেন বিক্রম বাত্রার জীবন নিয়ে ‘শেরশাহ’ ছবিতে অভিনয় করেছেন তিনি। এদিন শহিদ বিক্রম বাত্রার মূর্তিতে শ্রদ্ধা নিবেদন করে, সেখানে তোলা ছবি শেয়ার করেছেন অভিনেতা। স্বাধীনতা দিবসে কার্গিল যুদ্ধের নায়ককে স্মরণ করে গর্বিত ও আবেগঘন হয়ে বার্তা দিয়েছেন সিদ্ধার্থ। তিনি লিখেছেন, ‘ক্যাপ্টেন বিক্রম বাত্রা ও দিল্লির অন্য ফৌজিদের আমার শ্রদ্ধা নিবেদন করেছি। খুবই আবেগঘন একটা মুহূর্ত। ওঁর মূর্তির সামনে দাঁড়িয়ে ওঁর বলিদান ও ৫২৭ অন্য শহিদকে মনে করছি। স্বাধীনতা দিবসের শুভেচ্ছা।’

রণবীর সিং গান্ধিজি, নেতাজি ও ভগত সিংয়ের ছবি শেয়ার করে তাঁদের বিখ্যাত উক্তি শেয়ার করেছেন। নিজে ক্যাপশনে লিখেছেন, ‘জয় হিন্দ’। স্বামী পর্নকাণ্ডে জেলে রয়েছেন। সেই বিতর্কের মধ্যেও দেশের স্বাধীনতা দিবসে ভক্তদের শুভেচ্ছা জানাতে ভোলেননি শিল্পা শেট্টি। ভক্তদের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন, ফারহান আখতার, দিলজিত দোসাঞ্জ, ইমরান হাশমিও।